এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

বাঙালি চেনার ২০ টি সাধারণ পদ্ধতিঃ-,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাঙালি চেনার ২০ টি সাধারণ পদ্ধতিঃ-


০১. চা খাবে টোস্ট, বিস্কুট ডুবিয়ে।


০২. বেডের তলায় সারিসারি পুরনো পেপার ঢুকিয়ে রাখবে।


০৩. টয়লেটের ফ্লোরে পেশাব করে দেবে।


০৪. স্ত্রী ঘুমাবে দেয়ালের দিকটায় ঘেঁষে।


০৫. ঝাড়ু থাকবে দরজার পেছনে।


০৬. একজন ধনী হয়ে উঠলে, অন্যরা বলবে- নিশ্চয়ই সুদ/ঘুস/চুরির টাকা।


০৭. কেউ বুড়ো হতেই, অন্যরা অবাক হবে─ এখনো বাঁইচা আছে!


০৮. গোসল করলে, একে-একে জিজ্ঞেস করতে থাকবে─ কোথাও যাচ্ছ নাকি?


০৯. অতিথিদের জন্য থালাবাটি, কাপ, চামচ আলাদা করে তুলে রাখবে।


১০. মাংসের টুকরা গুনে রাখবে।


১১. এদের স্বাভাবিক মৃত্যু নেই, সব মৃত্যুতেই কারণ খুঁজবে, কারণ না-পেলে সমস্বরে বলবে─ সব আল্লার ইচ্ছা।


১২. এটিএম থেকে টাকা তুলে আবারও গুনবে, কারও উপরেই বিশ্বাস নেই।


১৩. কেউ সুন্দর মেয়ে বিয়ে করলেই, অন্যরা কানাঘুষা করবে─ চইদ্দ লম্বর মাইয়া। বাঙালি আজন্ম পরশ্রীকাতর।


১৪. মাছ, মাংসের বিশেষ কিছু অংশ স্বামীর জন্য আলাদা করে রাখবে, যেমন─ মাছের মাথা, মুরগির রান।


১৫. কাদায় হাঁটার সময় জুতো খুলে হাতে ঝোলাবে, তারপরও এঁকেবেঁকে চলবে যেন জুতোয় কাদা না-লাগে।


১৬. ঈদে,পূজায় নতুন কাপড় কিনবে, তারপর সারাবছর আফসোস করবে─ টাকাপয়সা নাই।


১৭. মাইক্রোফোন হাতে পেলে পয়লা একটা বিকট ফুঁ দিয়ে দেবে, তারপর আঙুল দিয়ে ঠুস করে একটা টোকা মারবে, ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা-নিরীক্ষা। যদিও, যার হাত থেকে মাইক্রোফোনটি পেয়েছে, সে এতোক্ষণ ঠিকই কথা বলছিল ওটা দিয়ে।


১৮. অতিথি আসার সম্ভাবনা থাকলে পুরো ঘরবাড়ি, উঠান, এমনকি ছাদও, ঝাড়ু দিয়ে দিবে।


১৯. ওয়ান-ওয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময়ও ডানে আর বামে চোখ ঘুরিয়েফিরিয়ে তাকাবে।


২০. পান করা শেষে খালি বোতলটি সযত্নে রেখে দিবে, ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য।


১টি বোনাস: বাসের মধ্যে কোনো বিদেশীর পাশে বসতে পারলে, না-নামা পর্যন্ত গর্বে বুকটা ঢোলের মতো ফুলিয়ে রাখবে।


সংগৃহীত 

বিষয়টি ভালো লেগেছে তাই পোস্ট করলাৃ


আবেগ আর বিবেকের টানাপোড়েনের নামই জীবন।,,,,,

 আবেগ আর বিবেকের টানাপোড়েনের নামই জীবন। 

এই ছবিতে আপনি যা দেখতে পাচ্ছেন,,,,,,

সেটি বলে দেবে আপনার কি আবেগ কাজ করে নাকি বিবেক।


সামাজিক মাধ্যমে আরব আমিরাতের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ও বিজনেস সাইকোলজির গবেষক ড. আশমিজা মাহামেদ ইসমাঈলের কিছু পার্সোনালিটি টেস্ট খুব সাড়া জাগিয়েছে। 

তিনি অত্যন্ত সহজ ও সুন্দর ভাষায় ছবিতে আমরা প্রথম নজরেই যা দেখতে পাই, তার ওপর ভিত্তি করে মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে এর ব্যাখা দেন। 

আর এ থেকেই ধারণা করা যায়, আমাদের কার মাঝে কেমন মানবিক গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য থাকে। এবারের ছবিটিতে দুটি ভিন্ন ধরনের জিনিস দেখা যেতে পারে প্রথমেই চোখ বুলালে। সে অনুযায়ী চলুন দেখে নিন আপনার আবেগ বেশি কাজ করে নাকি বিবেক। 

ড. আশমিজার থিওরি অনুযায়ী এর ব্যাখ্যাও দেওয়া হলো ছবির সঙ্গে।  


#খরগোশ

আপনি খরগোশের মতোই অস্থির স্বভাবের। আপনি সবকিছু খুব দ্রুত ও সঠিক সময়ে করতে পছন্দ করেন। আর সেজন্য আপনি মনের কথা শুনেই চলতে পছন্দ করেন।

অনেক সময় আবেগের বশবর্তী হয়ে হয়তো সঠিক কাজটি করা হয় না। তবুও বিবেক খাটিয়ে কালক্ষেপণ না করে আবেগের দেখানো পথেই চলেন আপনি। আর এটাই আপনার বিশেষত্ব, যা সবাইকে টানে।


#হাঁস

হাঁসের মতোই দুলকি চালে চলে আপনার জীবন। কোনো কিছু করার আগে বা কোনো ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে আপনি বেশ ভাবনা-চিন্তা করেন। সব বিষয়ে আপনি বিচার-বিশ্লেষণ করেন। আচমকা কোনো কিছু করা আপনার কাজ নয়। 

অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে পছন্দ করেন আপনি। আর তার ছাপ আপনার জীবনের সিদ্ধান্তগুলোতে দেখা যায়। বলা যায়, আবেগ নয় আপনি বিবেকের কথা শুনে চলেন।


ইভেন্টের নামঃ ধুমধাড়াক্কা কুয়াকাটা,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ইভেন্টের নামঃ ধুমধাড়াক্কা কুয়াকাটা












































যারা ভাবছেন কুয়াকাটা কিছু নাই, শুধু তাদের জন্য এই অফার। ইভেন্ট ফ্রি মাত্র ৯৯৯ টাকা। এর ভিতরে আপনি যা পাবেন, তা কল্পনার বাইরে। দুপুরের খাবার এবং সমুদ্র পথে কুয়াকাটা ভ্রমণ।

কুয়াকাটা টপ ১০ টা দর্শনীয় স্থান ভ্রমণ করতে পারবেন। এর ভিতরে ২ টা জায়গা, যা সহজে মানুষ ভ্রমণ করতে পারে না। সুতরাং আপনাদের জন্য নিয়ে আসছি দারুণ সুযোগ।। এটা একমাত্র কুয়াকাটা ট্যূর লাইনের মাধ্যমে সম্ভব।।

ট্যূরের মূল আকর্ষনঃ চরবিজয়, সুন্দরবনের অংশ সহ কুয়াকাটার অন্য অন্য দর্শনীয় ভ্রমণ গুলো সমুদ্র পথে ভ্রমণ  করা। 

১ঃ চরবিজয় 

২ঃ সুন্দরবনের পূর্বাংশ 

৩ঃ তিন নদীর মোহনা

৪ঃ লাল কাকড়াচর

৫ঃ ঝাউবন

৬ঃ লেবুরবন 

৭ঃ শুটকি পল্লী 

৮ঃ কুয়াকাটা শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ মন্দির 

৯ঃ শত বছরের বড় নৌকা 

১০ঃ গংগমতি ম^^রা গাছ

১১ঃ গংগমতি ফরেস্ট 

১২ঃ সান রাইজ পয়েন্ট 

১৩ঃ কাউয়ারচর 


কিছু জায়গা খুব পাশাপাশি এবং কিছু জায়গা অনেক দুরত্ব। উপরের জায়গা গুলো ভ্রমণ করলে মোটামুটি কুয়াকাটা ভ্রমণ করা শেষ। ছবি সহ বিস্তারিত জায়গা গুলো দিয়ে দিচ্ছি।।


পুরোটা ট্যূর আমরা সমুদ্র পথে ভ্রমণ করবো।। আমাদের সাথে থাকবেন ওয়াটার ক্রুজ ২।।


ট্যূর প্ল্যানঃ শুক্রবার সকাল ১০ টায় কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে ওয়াটার ক্রুজ সুন্দর বনের উদ্দেশ্য ছাড়া হবে  এবং সর্বশেষ চরবিজয় থেকে সূর্যাস্ত  দেখে কুয়াকাটা ব্যাক করা হবে। চর বিজয় থেকে সূর্যাস্ত দেখার কারণ চারপাশে দ্বীপ এবং সমুদ্র, সাথে জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য  মানে সারাদিন আমরা সমুদ্র ভ্রমণ করবো এবং ধাপে ধাপে প্রতিটা দর্শনীয় স্থান  ভ্রমণ করবো। দুপুরে সামুদ্রিক তাজা মাছ দিয়ে খাবারের ব্যবস্থা থাকবে। 

খাবারের মেনুঃ সামুদ্রিক পোয়া মাছ, বাইলা বা রুপচাঁদা। সাথে সামুদ্রিক লাল চিংড়ি, ডাল ভাত, সবজি এগুলো তো আছেই। 


এখন আসি সমুদ্র পথে ভ্রমণ করার কারন সমুদ্র পথে আমরা হাজার হাজার অতিথি পাখি এবং জেলেদের মাছ আহরণ করার বাস্তব দৃশ্য দেখতে পারবো। কুয়াকাটা এসে সবাই স্থলভাগে ভ্রমণ করে কিন্তু কেউ সমুদ্র পথে ভ্রমণ করে না।।


 আমরাই আপনাদের নিয়ে সমুদ্র পথে ভ্রমণ করবো।।  দিনশেষে Kuakata tour line Kuakata  সেরা বিশ্বাস না হলে আমার পেইজ ভিজিট করে আসুন


 এবং নিয়মিত কুয়াকাটার হোটেল বুকিং এর ডিসকাউন্ট পেতে এবং ভ্রমণের বিভিন্ন ধরনের প্যাকেজ পেতে পেইজ ফলো দিয়ে রাখুন। পেইজঃ কুয়াকাটা হোটেল বুকিং বা কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত 


ভ্রমণে ১০০% নিরাপত্তা পাবেন, সুন্দর ভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন। সিঙ্গেল আপুরাও আমাদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করতে পারবেন কারণ আমাদের সঙ্গে থাকবেন অভিজ্ঞ ফিমেল গাইড। 


এখন পর্যন্ত যারা কুয়াকাটা সমুদ্র পথে ভ্রমণ করছেন, তারা কমেন্ট করে জানাবেন আমাদের জার্নি টা কেমন হবে??  আর সমুদ্র পথে ভ্রমণ না করে থাকলেও কমেন্ট করে জানাবেন। 


পোস্ট টা শেয়ার করে সবাইকে আমাদের ইভেন্টে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ করে দিন।


বিঃদ্রঃ পুরো পোস্ট টা মন দিয়ে পড়ুন, যারা অংশগ্রহণ করতে চান শুধু তারাই কমেন্টে দেওয়া মেসেঞ্জার গ্রুপে জয়েন করে নিন।।



উচ্চ-রেজোলিউশন, কমপ্যাক্ট অপটিক্যাল সিস্টেমের জন্য ফুল-কালার ইমেজিংয়ের জন্য মেটালেন্সগুলি এআই ব্যবহার করে***

 # ***উচ্চ-রেজোলিউশন, কমপ্যাক্ট অপটিক্যাল সিস্টেমের জন্য ফুল-কালার ইমেজিংয়ের জন্য মেটালেন্সগুলি এআই ব্যবহার করে***


স্মার্টফোন, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভিআর) এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর) ডিভাইসে ব্যবহৃত আধুনিক ইমেজিং সিস্টেমগুলি ক্রমাগত আরও কমপ্যাক্ট, দক্ষ এবং উচ্চ-কার্যক্ষমতা সম্পন্ন হওয়ার জন্য বিকশিত হচ্ছে। ঐতিহ্যগত অপটিক্যাল সিস্টেমগুলি ভারী কাচের লেন্সগুলির উপর নির্ভর করে, যার সীমাবদ্ধতা রয়েছে যেমন বর্ণময় বিকৃতি, একাধিক তরঙ্গদৈর্ঘ্যে কম দক্ষতা এবং বড় শারীরিক আকার। এই ত্রুটিগুলি ছোট, হালকা সিস্টেমগুলি ডিজাইন করার সময় চ্যালেঞ্জগুলি উপস্থাপন করে যা এখনও উচ্চ-মানের চিত্র তৈরি করে।


এই সমস্যাগুলি কাটিয়ে ওঠার জন্য, গবেষকরা ধাতব পদার্থ তৈরি করেছেন - ক্ষুদ্র ন্যানোস্ট্রাকচারের সমন্বয়ে গঠিত অতি-পাতলা লেন্স যা ন্যানোস্কেলে আলোকে ম্যানিপুলেট করতে পারে। মেটালেন্সগুলি অপটিক্যাল সিস্টেমগুলিকে ছোট করার জন্য অসাধারণ সম্ভাবনার অফার করে , কিন্তু সেগুলি তাদের নিজস্ব চ্যালেঞ্জ ছাড়া নয়, বিশেষ করে যখন এটি বিকৃতি ছাড়াই পূর্ণ-রঙের চিত্রগুলি ক্যাপচার করার ক্ষেত্রে আসে।


অ্যাডভান্সড ফটোনিক্স- এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় , গবেষকরা একটি উদ্ভাবনী, গভীর-শিক্ষা-চালিত, এন্ড-টু-এন্ড মেটালেন ইমেজিং সিস্টেম চালু করেছেন যা এই সীমাবদ্ধতাগুলির অনেকগুলিকে অতিক্রম করে। এই সিস্টেমটি গভীর শিক্ষার দ্বারা চালিত একটি বিশেষ চিত্র পুনরুদ্ধার কাঠামোর সাথে একটি ভর-উত্পাদিত ধাতব পদার্থ যুক্ত করে।


কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এর সাথে উন্নত অপটিক্যাল হার্ডওয়্যারকে একত্রিত করে, দলটি উচ্চ-রেজোলিউশন, বিভ্রান্তি-মুক্ত, পূর্ণ-রঙের ছবিগুলি অর্জন করেছে, সমস্ত কিছু কমপ্যাক্ট ফর্ম ফ্যাক্টর বজায় রেখে যা মেটালেন্সের প্রতিশ্রুতি দেয়।


মেটালেনগুলি নিজেই ন্যানোইমপ্রিন্ট লিথোগ্রাফি ব্যবহার করে তৈরি করা হয় , এটি একটি মাপযোগ্য এবং ব্যয়-কার্যকর পদ্ধতি, যার পরে পারমাণবিক স্তর জমা করা হয়, যা এই লেন্সগুলির বড় আকারের উত্পাদনের অনুমতি দেয়। মেটালেনগুলি আলোকে দক্ষতার সাথে ফোকাস করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে কিন্তু, বেশিরভাগ ধাতব পদার্থের মতো, বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলোর সাথে মিথস্ক্রিয়া করার কারণে বর্ণবিকৃতি এবং অন্যান্য বিকৃতির শিকার হয়।


এটি মোকাবেলা করার জন্য, গভীর শিক্ষার মডেলটিকে ধাতব পদার্থের দ্বারা সৃষ্ট রঙের বিকৃতি এবং অস্পষ্টতা সনাক্ত করতে এবং সংশোধন করতে প্রশিক্ষিত করা হয়। এই পদ্ধতিটি অনন্য কারণ এটি চিত্রগুলির একটি বৃহৎ ডেটাসেট থেকে শেখে এবং সিস্টেম দ্বারা ধারণ করা ভবিষ্যতের চিত্রগুলিতে এই সংশোধনগুলি প্রয়োগ করে৷


ইমেজ রিস্টোরেশন ফ্রেমওয়ার্ক অ্যাডভারসারিয়াল লার্নিং ব্যবহার করে, যেখানে দুটি নিউরাল নেটওয়ার্ক একসাথে প্রশিক্ষিত হয়। একটি নেটওয়ার্ক সংশোধন করা ছবি তৈরি করে, এবং অন্যটি তাদের গুণমানের মূল্যায়ন করে, সিস্টেমটিকে ক্রমাগত উন্নতির দিকে ঠেলে দেয়।


অতিরিক্তভাবে, অবস্থানগত এম্বেডিংয়ের মতো উন্নত কৌশলগুলি মডেলটিকে বুঝতে সাহায্য করে যে কীভাবে দেখার কোণের উপর নির্ভর করে চিত্রের বিকৃতি পরিবর্তন হয়। এর ফলে পুনরুদ্ধার করা চিত্রগুলিতে উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়, বিশেষ করে দৃশ্যের পুরো ক্ষেত্র জুড়ে রঙের নির্ভুলতা এবং তীক্ষ্ণতার ক্ষেত্রে।


সিস্টেমটি এমন চিত্র তৈরি করে যা ঐতিহ্যবাহী, ভারী লেন্সগুলির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তবে অনেক ছোট, আরও দক্ষ প্যাকেজে। এই উদ্ভাবনে স্মার্টফোন এবং ক্যামেরার মতো ভোক্তা ইলেকট্রনিক্স থেকে VR এবং AR-তে আরও বিশেষায়িত অ্যাপ্লিকেশনে বিস্তৃত শিল্পে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে। ধাতব পদার্থের মূল সমস্যাগুলি সমাধান করার মাধ্যমে - ক্রোম্যাটিক এবং কৌণিক বিকৃতি - এই কাজটি আমাদের দৈনন্দিন ইমেজিং ডিভাইসগুলিতে এই কমপ্যাক্ট লেন্সগুলিকে একীভূত করার কাছাকাছি নিয়ে আসে৷


সিনিয়র এবং সংশ্লিষ্ট লেখক জুনসুক রো-এর মতে, পোহাং ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (পোস্টেক, কোরিয়া) এ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ যৌথ নিয়োগের সাথে মু-ইউন-জাই চেয়ার প্রফেসর, "এই গভীর-শিক্ষা - চালিত সিস্টেম অপটিক্স ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি চিহ্নিত করে, ছোট, আরও তৈরি করার জন্য একটি নতুন পথ সরবরাহ করে গুণমান বিসর্জন ছাড়াই দক্ষ ইমেজিং সিস্টেম।"


AI-চালিত সংশোধনের সাথে মিলিত উচ্চ-কার্যক্ষমতা সম্পন্ন ধাতব পদার্থের ব্যাপক উৎপাদন করার ক্ষমতা আমাদের ভবিষ্যতের কাছাকাছি নিয়ে আসে যেখানে কমপ্যাক্ট, লাইটওয়েট এবং উচ্চ-মানের ইমেজিং সিস্টেম বাণিজ্যিক এবং শিল্প উভয় ক্ষেত্রেই আদর্শ হয়ে ওঠে।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২৯-১১-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২৯-১১-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘেঁষে নতুন করে শাহবাগ থানা নির্মাণের সিদ্ধান্ত।


শহিদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশনের সনদ হস্তান্তর - প্রধান উপদেষ্টাকে রংপুরের একজন  হিসেবে বিবেচনা করতে সাঈদ পরিবারের প্রতি ডক্টর ইউনূসের আহ্বান।


তারল্য সংকটে থাকা কয়েকটি ব্যাংককে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক - জানালেন গভর্নর ডক্টর আহসান এইচ মনসুর।


দেশের আর্থিক খাত নিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে সোমবার - বলেছেন শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ডক্টর দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।


উপকূলীয় অঞ্চলের পরিবেশ সুরক্ষায় সমন্বিত পরিকল্পনা অপরিহার্য - মন্তব্য পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের।


১৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টে আইন পাস।


আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ ক্রিকেটের উদ্বোধনী ম্যাচে আফগানিস্তানের মোকাবিলা করবে বাংলাদেশ।

এক বুড়োর বুড়ো না হওয়ার গল্প :=======

 এক বুড়োর বুড়ো না হওয়ার গল্প :=======


আমি বুড়ো হতে চাই না। এই বুড়ো টুড়ো আমার একদম না-পসন্দ । কিন্তু পৃথিবীটা এত জোরে ঘুরছে যে ফট করে এক একটা বছর পেরিয়ে যাচ্ছে । বয়স Naturally  বেড়ে যাচ্ছে । বয়সের পেছনে লাথি মারতে ইচ্ছে করছে। 


এই কারনে সকালে ঘুম থেকে ওঠেই প্রথমে বিছানা কে কষে একটা লাথি মারি। ওই বিছানা টা বহুত শয়তান। বলে -- আরে,  আর একটু শুয়ে থাকো। আরাম করো। আমি কিন্তু বেশ ভালোই জানি --- আরাম হারাম হ্যায় ! যত আরাম --তত বুড়ো । 


অনেক ভেবে আমি একটা ফর্মুলা বের করেছি। ফর্মুলা টা খুব Simple ----সব সময় ভাবতে হবে :: Hey man,  never become old-- you are always ever green gold. 


Practically বয়স বাড়বে কিন্তু Mentally বয়স কে রুখে দেয়া যায় । সবুজ রঙে নিজেকে মাখিয়ে নেয়া যায় । বয়স সত্তর তো মন  পঁচিশ । খূব সোজা। গাছ গাছালি করো-- নিন্দা থেকে সরো-- বউকে জড়িয়ে ধরো-- হঠাও যত বাজে -- শরীর লাগাও কাজে ! 


উঠতি বয়সের সবুজ ছেলে মেয়ে গুলো দাদু ডাকলে ব্যথা পাই। উনিশ বছরের লাস্যময়ী মেয়েকে বলি -- শোনো অনন্যা, তুমি আমাকে ভালোবাসবে ? নির্বিষ মিশবে ? এই বুড়োর হাত ধরবে ? এক ঘন্টা আমার সাথে গল্প করবে ? আমাকে পঁচিশে ফেরাতে পারবে ? যদি পারো তবে " দাদু" ডাকো হাজার বার -- আপত্তি নেই ! 


আমার পাঁচ বছরের দুষ্টু নাতনি আমাকে বলে --- এই পিন্টু, চলে এসো। খাবার রেডি। 

আমি বেশ খুশি হই।  বলি -- আসছি দিদি -- এই আসছি। এত ভালো লাগে " পিন্টু " ডাকটা , কী বলবো ! সবুজ হয়ে যাই ।

এভাবে ইয়াং থাকি। হলদেটে হই না। সবুজে ভরপুর। কাটছে সকাল দুপুর , --মেজাজে । 


এখনো ধান্দা করি-- টাকার। Monthly  extra money-- সবচেয়ে দামি honey  !  পকেটে টাকা তো মনটা ফুরফুরে-- বয়স যায় উড়ে -- বউ ভালোবাসে -- পুত্রবধূ চা নিয়ে আসে -- পুত্র পাশে বসে -- ছোট্ট নাতনি খিলখিলিয়ে হাসে । 


যে গোমড়া, সে একটা বোকা দামড়া। সংসারে হাসতে হয়। যতই বুড়ি হোক , বউ কে জড়িয়ে ধরতে হয় । ছেলেকে বলতে হয় -- আগে আমি তোর বন্ধু, তারপর বাপ -- পুত্রবধূ কে বলতে হয় :: তুই আমার exactly  ভালো মেয়ে , কোন মাছ তোর খেতে ভালো লাগে , বলে দে , আজ বাজার থেকে সেই মাছ -ই আনবো ! আর নাতনি কে বলতে হয় -- বড় দি , তোমার একটা খেলনা চাই ? 

     


    আশ্চর্য! এভাবে বেঁচে দেখেছি -- বয়স যত বাড়ছে -- আমি তত ইয়াং হচ্ছি -- হতাশা সরছে-- আকাশ পরিস্কার-- বয়স পালাচ্ছে দুদ্দাড়! 

    বলেছিলাম না , বয়সের পেছনে লাথি ! মারতে পেরেছি ভাই। 


আমার সত্তর বছর" বয়স" টা বলছে -----তুই শালা নাম্বার ওয়ান নচ্ছার-- ছেড়ে দে -- আমি পালাই ! বাপরে তোর কী দম ! তুই শালা বয়সের যম ! চালিয়ে যা ! 


এ কথা সত্যি-- শরীর কে বিশ্বাস নেই। কখন যে নাভিশ্বাস উঠবে। আছে কোনো  Fixed Date!!

তাই ভাই বোনেরা, আর করবেন না লেট।  আমার সামান্য বুদ্ধি-বোধ -- তবুও সনির্বন্ধ অনুরোধ-- ভালো লাগলে কথা গুলো নিয়ে নিন , আর ভালো না লাগলে , এই শালা বুড়োকে ছুঁড়ে ফেলে দিন। 


দিচ্ছি না উপদেশ

আপাতত কথা শেষ -----------।              

------------------------ চলি  !!


সংগৃহীত

বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪

ওএলইডি: ডিসপ্লে প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ

 ওএলইডি: ডিসপ্লে প্রযুক্তির ভবিষ্যৎ


প্রযুক্তির জগতে ওএলইডি (OLED) ডিসপ্লে এক বিপ্লবের নাম। এটা আধুনিক টিভি, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোনের মত ডিভাইসগুলির জন্য এক অনন্য ডিসপ্লে প্রযুক্তি, যা গুণগত মানে অন্যদের থেকে এক ধাপ এগিয়ে। 


আপনি কি জানেন কীভাবে এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি কাজ করে এবং কেন এটা এত গুরুত্বপূর্ণ?


ওএলইডি-এর পূর্ণরূপ হল "অর্গানিক লাইট-এমিটিং ডায়োড"। একটা উন্নত কার্বন-ভিত্তিক ডিসপ্লে প্রযুক্তি, যা সাধারণ এলইডি থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে ভিন্ন। সাধারণ এলইডি যেখানে ছোট আলোর উৎস হিসেবে কাজ করে, সেখানে ওএলইডি পাতলা, নমনীয় শিট আকারে তৈরি হয়, যা সমানভাবে আলো দেয়।


ওএলইডি ডিসপ্লে এর পাতলা গঠন, তীক্ষ্ণ উজ্জ্বলতা ও সহজ নকশার জন্য বিখ্যাত। এর প্রতিটি পিক্সেল নিজেই আলো তৈরি করে, ফলে ব্যাকলাইট প্রয়োজন হয় না। তাই ওএলইডি ডিসপ্লে শুধু শক্তি-সাশ্রয়ী’ই নয়, গভীর কনট্রাস্ট ও নিখুঁত কালো রঙ দেখাতেও সক্ষম।

.


এলইডি এবং ওএলইডি-এর মধ্যে পার্থক্য


এলইডি (LED) এবং ওএলইডি (OLED) উভয়ই আলো উৎপাদনকারী অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। যদিও দুটির কাজ একই রকম বলে মনে হয় তবে এ দুইয়ের গঠন, কার্যপ্রণালী ও ব্যবহারিক ক্ষেত্রে মৌলিক পার্থক্য আছে। কী সেই পার্থক্যগুলি?


১. গঠন


এলইডি: এলইডি আসলে একটা সেমিকন্ডাক্টর ডায়োড, যেটা বিদ্যুৎ পেলে আলো তৈরি করে। সাধারণত এলসিডি স্ক্রিনে ব্যাকলাইট হিসাবে এর ব্যবহার হয়। এলসিডি প্যানেলের পেছনে একটা ব্যাকলাইট সিস্টেম থাকে, যেটা প্যানেলের পিক্সেলগুলিকে আলোকিত করে। তবে এলইডি স্ক্রিনের পুরু গঠন আর জটিল ডিজাইন এটিকে ভাঁজযোগ্য বা নমনীয় ডিসপ্লের জন্য তেমন সুবিধাজনক করে তোলে না।


ওএলইডি: ওএলইডি একদম আলাদা প্রযুক্তি। এটি কার্বন-ভিত্তিক জৈব উপাদান দিয়ে তৈরি, যা দুটি পরিবাহী ইলেকট্রোডের মাঝে থাকে। বিদ্যুৎ দিলে এই উপাদান নিজেই আলো তৈরি করে। ব্যাকলাইটের দরকার হয় না, তাই ওএলইডি প্যানেল হয় অনেক পাতলা আর নমনীয়। এই কারণে ওএলইডি স্ক্রিন ভাঁজ করা, বাঁকানো, এমনকি স্বচ্ছ করে বানানোও সম্ভব!


২. আলোর উৎস


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লেতে ব্যাকলাইট মূল আলোর উৎস হিসেবে কাজ করে। এটা একটা নির্দিষ্ট স্তর থেকে আলো দেয়, যা লিকুইড ক্রিস্টাল প্যানেলের মাধ্যমে দেখা যায়। ব্যাকলাইট সবসময় অন থাকায় আলো সমান ভাবে ছড়ায়। তবে, গভীর কালো রঙ দেখাতে এলইডি স্ক্রিনের একটু সীমাবদ্ধতা আছে।


ওএলইডি: ওএলইডি-তে প্রতিটা পিক্সেল নিজেই আলো তৈরি করতে পারে। এতে পারফেক্ট কনট্রাস্ট পাওয়া যায়, কারণ যেসব পিক্সেলের দরকার নেই সেগুলি বন্ধ রাখা যায়। তাই ওএলইডি স্ক্রিনে গভীর কালো আর প্রাণবন্ত রঙের অসাধারণ কম্বিনেশন দেখা যায়।


৩. ডিসপ্লে প্যানেলের গঠন


এলইডি: এলইডি প্যানেল তুলনামূলকভাবে পুরু আর শক্ত গঠনের হয়। এতে একটা ব্যাকলাইট আর একাধিক স্তরের ফিল্টার থাকে, যা আলোর দিক আর উজ্জ্বলতা নিয়ন্ত্রণ করে। এই গঠন ভাঁজযোগ্য স্ক্রিন বা ফোল্ডেবল স্ক্রিন তৈরির ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা তৈরি করে।


ওএলইডি: ওএলইডি প্যানেল খুবই পাতলা আর নমনীয়। এর জৈব উপাদান আর ব্যাকলাইটবিহীন গঠন একে বিভিন্ন আকৃতি আর আকারে তৈরি করা সহজ করে তোলে। ওএলইডি ডিসপ্লে ফোল্ডেবল স্ক্রিন, কার্ভড টিভি, আর অন্যান্য আধুনিক ডিভাইসে ব্যবহার হয়। এমনকি এটা স্বচ্ছ প্যানেল তৈরি করতেও কাজে লাগে, যা ভবিষ্যতের প্রযুক্তিতে বড় ভূমিকা রাখবে।


৪. রঙ এবং কনট্রাস্ট


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লেতে ব্যাকলাইট সবসময় অন থাকায় কালো রঙ পুরোপুরি কালো দেখানো যায় না। পেছনের আলো সক্রিয় থাকায় রঙ তুলনামূলক কম উজ্জ্বল আর কনট্রাস্টও কম মনে হয়।


ওএলইডি: ওএলইডি একদম পারফেক্ট কালো রঙ দেখাতে পারে, কারণ যেখানে দরকার নেই, সেখানে পিক্সেল বন্ধ রাখা যায়। এতে রঙ আরও গাঢ় আর প্রাণবন্ত দেখায়। দ্রুত রঙ পরিবর্তনের ক্ষমতা থাকার কারণে ওএলইডি স্ক্রিন গেমিং বা অ্যাকশনভিত্তিক ভিডিওর জন্য আদর্শ।


৫. শক্তি ব্যবহার


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লে তুলনামূলক বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। কারণ ব্যাকলাইট সবসময় অন থাকে, এমনকি স্ক্রিনে কালো রঙ দেখালেও শক্তি ব্যবহৃত হয়।


ওএলইডি: ওএলইডি অনেক বেশি শক্তি সাশ্রয়ী, কারণ এটা শুধুমাত্র সক্রিয় পিক্সেলগুলোতেই বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। তাই কম বিদ্যুৎ খরচ করেও দারুণ মানের ছবি দেখানো যায়।


৬. জীবনকাল


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লে দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই। এটা বার্ন-ইন (burn-in) সমস্যামুক্ত ও দীর্ঘ সময় ধরে কার্যকর থাকে।


ওএলইডি: ওএলইডি ডিসপ্লে তুলনামূলক কম স্থায়িত্বশীল। দীর্ঘ ব্যবহারের পর কিছু ক্ষেত্রে বার্ন-ইন সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেখানে পিক্সেলের আলোক উজ্জ্বলতা কমে যায়।


৭. মূল্য


এলইডি: এলইডি ডিসপ্লে তুলনামূলক সাশ্রয়ী। এর উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় অধিকাংশ ডিভাইসের জন্য সহজলভ্য।


ওএলইডি: ওএলইডি ডিসপ্লে প্রযুক্তি দামি ও উন্নত মানের। উচ্চমানের টিভি, স্মার্টফোন এবং বিশেষায়িত ডিভাইসে ব্যবহৃত হয়।


এলইডি ও ওএলইডি-এর মধ্যে পার্থক্য মূলত গঠন ও কার্যপ্রণালীতে। এলইডি টেকসই ও সাশ্রয়ী হওয়ায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে কার্যকর, তবে ওএলইডি আধুনিক ডিজাইন, নিখুঁত কনট্রাস্ট ও উন্নত রঙ প্রদর্শনের জন্য সবচেয়ে ভাল। 

.


ওএলইডি কীভাবে কাজ করে


ওএলইডি একটা সলিড-স্টেট ডিভাইস, যা ইলেকট্রন আর হোল তৈরি করে আলো উৎপন্ন করে। এই প্রযুক্তি জৈব উপাদান বা অর্গানিক ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করে তৈরি হয়, যা দুটি পাতলা-ফিল্ম পরিবাহী ইলেকট্রোডের মাঝে রাখা হয়। পুরো সেটআপটি কাচের স্ক্রিনের পেছনে থাকে।


ওএলইডি স্তরে যখন বৈদ্যুতিক প্রবাহ দেওয়া হয়, তখন এই জৈব উপাদান নিজেই আলো দেয়। আলো কতটা উজ্জ্বল হবে, তা নির্ভর করে ইলেকট্রোডের মাধ্যমে পাঠানো বৈদ্যুতিক প্রবাহের ওপর। এই স্বয়ংক্রিয় আলোকসৃষ্টির পদ্ধতির কারণে ওএলইডি-তে অতিরিক্ত ব্যাকলাইটের প্রয়োজন হয় না, যা এলসিডি-তে অবশ্যই থাকে।


সাধারণ এলসিডি স্ক্রিনে পুরো প্যানেলের পেছনে সমানভাবে আলো সরবরাহের জন্য এলইডি ব্যাকলাইট ব্যবহৃত হয়। তবে, ওএলইডি প্রতিটি পিক্সেলকে সরাসরি আলো প্রদান করতে সক্ষম, যা আরও বেশি নির্ভুল কনট্রাস্ট ও উজ্জ্বলতা দেয়।


ওএলইডি থেকে আলো বের করতে একটা ইলেকট্রোডের স্বচ্ছ হতে হয়। এটা কখনো এনোড (anode), আবার কখনো ক্যাথোড (cathode) হতে পারে। নির্গত আলোর রঙ নির্ভর করে ব্যবহৃত উপাদান ও এর কনফিগারেশনের ওপর।

.


ওএলইডি কনফিগারেশনের ধরন


ওএলইডি ডিসপ্লে বিভিন্ন কনফিগারেশনে পাওয়া যায়, যা ব্যবহারের উদ্দেশ্য অনুযায়ী রঙ, উজ্জ্বলতা ও কার্যক্ষমতা নির্ধারণ করে। এর প্রধান তিনটি ধরন এরকম:


১. সাইড-বাই-সাইড স্ট্রাইপড


এই কনফিগারেশন সাধারণত উচ্চ রেজোলিউশনের ডিসপ্লে, যেমন স্মার্টফোনের স্ক্রিনের জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি পিক্সেলে লাল, সবুজ ও নীল সাব-পিক্সেল পাশাপাশি থাকে, যা রঙ আরও নিখুঁতভাবে প্রদর্শনের সুযোগ দেয়।


২. সিঙ্গল-স্ট্যাকড


এটা ওএলইডি ডিসপ্লের সবচেয়ে সহজ আর সাশ্রয়ী কনফিগারেশন। এখানে ১, ২, বা ৩টি Emitter ব্যবহার করে আলো আর রঙ তৈরি করা হয়। Emitter হল এমন একটা উপাদান, যা আলো, তাপ বা ইলেকট্রন নির্গত করে।


৩. স্ট্যাকড


এই পদ্ধতিতে প্রতিটি পিক্সেল সাদা আলো তৈরি করে। এরপর রঙিন ফিল্টারের মাধ্যমে এই আলো লাল, সবুজ আর নীল সাব-পিক্সেলে ভাগ করা হয়। যদিও এটা সিঙ্গল-স্ট্যাকড পদ্ধতির চেয়ে কিছুটা জটিল, তবে উজ্জ্বলতা বাড়াতে পারে। সবচেয়ে ভাল দিক হল, এর জন্য অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয় না।

.


ওএলইডি-এর সুবিধা


ওএলইডি নানা আকার আর মাপে বানানো যায়, এমনকি ফ্লেক্সিবল বা সমতল পৃষ্ঠেও লাগানো সম্ভব। মজার ব্যাপার হল, এটি স্ক্রিনের দুই দিক থেকেই আলো বের করতে পারে!


এতে বাইরের ব্যাকলাইট লাগে না, তাই এলসিডি-র চেয়ে অনেক কম বিদ্যুৎ খরচ করে। আর, প্রয়োজন মত পিক্সেল বন্ধ করার ক্ষমতা থাকায় অপারেশনের সময় আরও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হয়।


ওএলইডি স্ক্রিন খুব পাতলা আর হালকা, যেটা শুধু চমৎকার ভিউ দেয় না, বরং যেকোনো জায়গায় সেট করা সহজ। এর মাধ্যমে পরিষ্কার, শার্প আর প্রাণবন্ত রঙ দেখা যায়।


আরও ভাল দিক হলো, ওএলইডি পারফেক্ট ব্ল্যাক দেখাতে পারে আর রঙও খুব দ্রুত বদলায়। স্ক্রিন থেকে আলো সরাসরি উপরে আসে, তাই ঝলকানি বা অস্পষ্টতার কোনো ঝামেলা থাকে না।

.


ওএলইডি-এর অসুবিধা


ওএলইডি দারুণ হলেও একটা বড় সমস্যার জায়গা হল এর দাম। জটিল কনফিগারেশন থাকায় এটা বানানো বেশ ব্যয়বহুল। যে কারণে এখনও এটি সাধারণ আলোক ব্যবহারে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়নি। ওএলইডি যদি ভবিষ্যতে আরও সাশ্রয়ী হয়ে ওঠে, তবে ঘরের বাল্ব বা স্ট্রিটলাইটের মত সাধারণ জায়গায়ও এটি ব্যবহৃত হতে পারে।


আরেকটা সমস্যা হল এর জীবনকাল। বেশি তাপে এর কর্মক্ষমতা দ্রুত কমে যায়, তাই এটা ঠাণ্ডা পরিবেশে বেশি কার্যকর। এর বাইরে পিক্সেলের জীবনকাল নির্ভর করে রঙের ব্যবহারের ওপর। যেমন, নীল রঙের পিক্সেলের আয়ু সাধারণত হলুদ রঙের তুলনায় কম। এই কারণে স্ক্রিন দ্রুত পরিবর্তনের প্রয়োজন হতে পারে।


তৃতীয় সমস্যাটা হল, স্টিকি পিক্সেল বা Image Retention। স্ক্রিনে একই চিত্র বা ভিডিও বার বার চললে পিক্সেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে স্ক্রিনে স্থায়ী দাগ পড়ে যেতে পারে। এই সমস্যা সাধারণত তখন হয়, যখন স্ক্রিন অনেকক্ষণ ধরে একটানা ব্যবহার করা হয়। যেমন, দোকান বা শোরুমে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য স্ক্রিন দীর্ঘ সময় চালু রাখা হয়।

.


ওএলইডি-এর পাতলা ডিজাইন, চমৎকার কনট্রাস্ট আর যেকোনো দিক থেকে স্পষ্টভাবে দেখা যাওয়ার ক্ষমতা এটিকে টিভি ও মোবাইলের জন্য আদর্শ করে তুলেছে। এছাড়াও, ওএলইডি স্ক্রিন বাঁকানো যায়, যা নতুন ও আকর্ষণীয় ব্যবহার নিশ্চিত করেছে। উদাহরণ হিসেবে LG-এর 'ওয়ালপেপার টিভি' উল্লেখযোগ্য। ধারণা করা যায়, স্বচ্ছ ও নমনীয় স্ক্রিনের উন্নয়ন ওএলইডিকে ভবিষ্যতের অন্যতম প্রধান ডিসপ্লে প্রযুক্তি করে তুলবে।


#ওএলইডি #স্ক্রিন #প্রযুক্তি


ফেইসবুক গল্প

 ছাত্রীকে পড়ানোর পঞ্চম দিনে সে  আমাকে বইয়ের লাষ্ট পেজ দেখিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো,

"স্যার ৩৩৩/৯৯৯ নাম্বারে বিনা রিচার্জে কল করা যাবে"

আমি বুঝে গিয়েছিলাম সে আমাকেই ওয়ার্নিং দিয়ে দিয়েছে কৌশলে, যাতে তার সাথে ভুল কিছু করার চেষ্টা না করি।আমি যখন পড়াতাম তখন আন্টি আংকেল অফিসে থাকতো।খালি বাসা আমি আর ছাত্রী একা আশেপাশে লোকজন ও তেমন ছিলো না।আমি নিজের উপর বিশ্বাস করলে ও ছাত্রীর তো আর আমার উপরে বিশ্বাস নেই।

আমি আমি পড়াশোনা শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছি। অনেক জায়গা ইন্টারভিউ দিয়েছি সব লোক দেখানো কিন্তু আমাদের মতো লোকদের কি আর বিনা মূল্যে চাকরি দেওয়া হয়।হাল ছেড়ে দিয়ে প্রাইভেট পড়ানো শুরু করলাম সাথে নানা স্কুল কলেজে চাকরির চেষ্টা করলাম।

মামার সাথে জব করতো ছাত্রীর বাবা তিনি মেয়ের জন্য ভালো স্যার খুঁজছে মামা আমার কথা বললেন আমাকে ছাত্রীর ক্লাস সিক্সের ফটো আর ক্লাস ফাইবের বৃত্তির পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে আমি রাজি হয়ে গেলাম স্টুডেন্ট ভালো পড়াতে তেমন কষ্ট হবে না তা ভেবে।সব ঠিকঠাক করার জন্য তাদের বাসায় গেলাম।দেখি মেয়ে যতেষ্ট বড় ক্লাস নাইনে পড়ে আমি ভেবেছিলাম ছোট হবে।

সেদিন থেকে পড়ানো শুরু করলাম।পড়া বুঝানোর সময় আমি তার দিকে তাকিয়ে কথা বললে ও সে কখনো আমার দিকে তাকাতে না, বইয়ের দিকে তাকিয়ে বুঝতো কথা ও তেমন বলতো না জিজ্ঞেস করলে মাথা নাড়তো।অন্য সব স্টুডেন্টকে অংক বুঝাতে গিয়ে আমিই ভুলে যেতাম কি বলছি কিন্তু সে একবারই বুঝে যেত আমার প্রথমে মনে হতো মিথ্যা বলছে কিছু বুঝেনি।আমরা  এক সময় স্যাররা বুঝেছ বললেই বলতাম জ্বি স্যার, যখন স্যার বলতো কি বুঝেছ আমাকে বুঝাও তখন সবার অবস্থা বারোটা। তাই আমিও ওকে জিজ্ঞেস করতাম বলো সে আমাকে বুঝিয়ে দিতো।

মাঝে মাঝে what's app এ কথা হতো তাও ওকে গ্রামারসের রুলস পাঠানোর কথা মনে করিয়ে দিতো আমি পাঠিয়ে দিতাম এইটুকু।আমি নিজ থেকে কি করছো? নাস্তা করেছ?ইত্যাদি জিজ্ঞেস করলে পড়ছি,হ্যা এর বাহিরে আমি কি করছি এটা জিজ্ঞেস করতো না হয়তো ভয়ে স্যার কি মনে করবে এসব ভেবে।এভাবে কথা বলতে বলতে এক একদিন আমাদের ফ্রেন্ডশীপ হয়ে যায় আমি ওকে আমার লাভ স্টোরি বলবো বলেছিলাম।পরের দিন পড়াতে গিয়ে দেখি এমন ভাব করছে যেন আমি শুধু ওর স্যার এর বাহিরে কিছু নেই।পড়া শেষ করে আমি চলে যাওয়ার জন্য উঠলাম সে বলল

"আপনার লাভ স্টোরি বলার কথা ছিলো চলে যাচ্ছেন কেন?আমার না লাভ স্টোরি শুনতে ভালো লাগে বলেন প্লিজ "

আমি পুরো হতভম্ব ভেবেছি সব ভুলে গেছে কিন্তু এটা কি ছিলো সত্যি মেয়েরা বড় অদ্ভুত। তারপর বলতে শুরু করলাম সে খুব মন দিয়ে শুনলো আমার জন্য আপসোস করলো।এরপর থেকে আমরা পুরোপুরি বন্ধুর মতো হয়ে গেলাম সে ও তার সব কথা আমাকে বলা শুরু করলো।আমি যে মেয়েকে সাদাসিধে মনে করতাম সে রিলেশন করে আর আমার দিকে না তাকানোর কারণ তার বফ এর বারণ ছিলো,আর আমাকে নিজ থেকে কিছু জিজ্ঞেস না করার কারণ এতে নাকি মেয়েদের নিজেকে ছোট মনে হয়।এসব জানার পর আমি হাসবো না কান্না করবো বুঝতেই পারছি না এই বয়সে এতটা পজেসিভ কিভাবে হয়। আমি তাকে বলতাম প্রেম করছো ভালো কিন্তু এসব নিয়ে কোনদিন বেশি সিরিয়াস হবে না কোন ফায়দা নেই।জানি না আমার কথা কানে নিয়েছিলো কি না।

স্টুডেন্টের সাথে শিক্ষকের প্রেম বিয়ে এসব অনেক শুনেছি সব সময় এর বিরুদ্ধে ও ছিলাম।অন্য সব স্টুডেন্টের সাথে আমার সম্পর্ক ছিলো পড়া নিয়ে কিন্তু কিভাবে ওর সাথে এতটা ফ্রি হয়ে গেলাম জানি না।ওকে পছন্দ করার কারণ ওর ব্রিলিয়েন্ট মাথা ছিলো নাকি অন্যকিছু তাও জানি না। পড়া সময় মতো দেওয়ার জন্য মাঝে মধ্যে তার প্রিয় আইসক্রিম খাওয়াতাম,চেলেন্জ করে নুডলস, ডিম বাজি করিয়ে আমাকে খাওয়াতে বলতাম।সেসব ছবি তুলে রাখতাম লাভ সেফ দিয়ে তাকে পাঠিয়ে দিতাম।কিন্তু সে বুঝেও না বুঝার ভান করতো।

আমাকে জানিয়েছে তার আগের ২টা বফ আর বর্তমান সহ ৩টা রিলেশন, কথায় কথায় আমি বলে ছিলাম আমিসহ চারটা হবে।কিছু সময় আমার দিকে ভ্রু বাঁকিয়ে তাকিয়ে ছিলো আবার স্বাভাবিকভাবে কথা বলা শুরু করলো।এতে বুঝে গেলাম আমি যাই করি না কেন পাত্তা দিবে না এর চেয়ে ফ্রেন্ড হয়ে থাকা ভালো।মাঝে মধ্যে ওকে পড়ানোর সময় আংকেল বাসায় থাকতো তখন ও মজার কিছু দেখলে বা এমন কিছু যা ওনার সামনে বলা যাবে না সে সব লিখে জিজ্ঞেস করতো। আমিও লিখে বলে দিতাম বিষয়টা প্রেমিক প্রেমিকার লুকোচুরির মতো মনে হতো।

ওর এক্সামের সময় পড়া বাদ দিয়ে দেই এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। এখন একটা পাবলিক কলেজে জব করি। যখনই বই হাতে নেই লাষ্ট পেজের সেই নাম্বার গুলো দেখলেই ওর কথা মনে পড়ে।

লেখাটা কেমন লেগেছে, অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ।

এরা হচ্ছে সমুদ্র যাযাবর জাতি যারা কিনা হাঁটতে শেখার আগেই সাঁতার কাটা শেখে !! 

 এরা হচ্ছে সমুদ্র যাযাবর জাতি যারা কিনা হাঁটতে শেখার আগেই সাঁতার কাটা শেখে !! 


দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কিছু অঞ্চলে এমন একটি জাতি বাস করে যারা কিনা বাস্তব অর্থে সমুদ্র শাসন করে ! বড় বড় সামুদ্রিক ঝড়, তুফান এবং সুনামি তাদের কিছুই করতে পারে না, বাস্তব অর্থের তারাই সমুদ্রের রাজা !! 


সমুদ্রের প্রায় ৭০ মিটার (২৩১ ফুট) গভীরে ডুব দিয়ে নিজ হাতে মাছ ধরে এই উপজাতির লোকেরা ! এরা প্রায় ১৫ মিনিট পর্যন্ত শ্বাস ধরে রাখতে পারে যেখানে কিনা আধুনিক বিজ্ঞান বলে ৫-৬ মিনিটের বেশি অক্সিজেনের অভাবে  বা শ্বাস বন্ধ থাকলে মস্তিষ্ক পুরোপুরি অকার্যকর (Brain Death) হয়ে যেতে পারে। এদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য হোমো স্যাপিয়েন্স থেকে কিন্তু অনেকটাই আলাদা যেমন এদের প্লীহা (spleen) আমাদের থেকে অনেকটাই বড় যার কারণে এরা অধিক সময় শ্বাস আটকে রাখতে পারে !! 


এই যে ছবিগুলো দেখছেন এগুলো এই উপজাতির লোকেদেরই ! এরা হচ্ছে বাজাউ Bajau উপজাতির সদস্য । বাজাউ উপজাতির লোকেরা বছরের বেশিরভাগ সময়েঈ সমুদ্রে ভাসমান নৌকায় বসবাস করে। অনেক বাজাউ জীবনে কখনো স্থলভাগে বা মাটিতেই বাস করেনি ! 


আমি জানতে চাই ~

লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে।

 লেখক লিও তলস্তয় সাইকেল চালানো শিখেছিলেন ৬৭ বছর বয়সে।

শিল্পী পাবলো পিকাসো বিয়ে করেছিলেন ছিয়াত্তর বছর বয়সে।


সবচেয়ে বেশি বয়সে নোবেল পাওয়া মানুষটির নাম লিওনিদ হুরউইজ, তিনি বেশি না মাত্র ৯০ বছর বয়সে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন। 

সবচেয়ে বেশি বয়সে অস্কার পুরস্কার পেয়েছেন ইমানুয়েল রিভা, মাত্র ৮৫ বছর বয়সে! 


একটা নির্দিষ্ট বয়সের পরেই আমরা ও আমাদের ছেলেমেয়েদের একটা বড় অংশ বলতে থাকি - আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হবেনা। এভারেস্টে উঠবো কীভাবে? বয়স আছে? 


তাদের বলি - সবচেয়ে বেশি বয়সী যে মানুষটি এভারেস্টে উঠেছেন তাঁর নাম ইউকিরো মুইরা, তার বয়স ছিল মাত্র ৮১ বছর! সবচেয়ে বেশি বয়সে সাহিত্যে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন ডরিস লেসিং, মাত্র ৮৮ বছর বয়সে! 


একবার না পারলে হাল ছেড়ে দিয়ে , দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার দরকার নেই। দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়ার আগে আমাদের আফসোস হওয়া উচিত - কি কি করিনি? কোথায় কোথায় কোথায় যাইনি ? 

স্নো ফল দেখেছি কি? আইফেল টাওয়ার দেখেছি কি? 


সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় দেখেছি কি? 


হাল ছেড়ে দিলে হবে না। জীবনটা এ প্লাস, বি প্লাসের না। কারণ সফলতার মার্কশিট বলে কিছু নেই। যদি থাকতো তাহলে ড্রপ আউট স্টুডেন্ট বিল গেটস বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হতেন না, মার্ক জুকারবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্তফা দেওয়ার দশ বছর পর অনারারি ডক্টরেট পেতেন না অথবা মৃত্যুর পর ভ্যানগঘ পৃথিবীর সবচেয়ে এক্সপেন্সিভ শিল্পী হতেন না। 


জীবনের বেঁচে থাকার দিনগুলো সবচেয়ে আনন্দের হয়, জীবনের সবচেয়ে পরিশ্রম করার দিনগুলিতে, জীবনে বারবার হেরে যাওয়ার দিনগুলিতে। কতো দিন গেছে একটা অংক না পেরে ১৬ পাতা খরচ হয়েছে, মেলেনি! কতো দিন গেছে একটা ভালো লেখা লিখতে না পারার দুঃখে পুরো ডায়েরি কুচি কুচি করে ছিঁড়ে নতুন ডায়েরি নিয়ে বসতে হয়েছে! 


আসলে জীবনটা রেস নয়, জীবনটা জার্নি! জীবনের সবচেয়ে আনন্দ থাকে জীবনে হাল ছেড়ে না দেওয়ায়। আর যাইই হোক - জীবনের শেষদিন পর্যন্ত লেগে থাকার মজাটা কিন্তু জীবন শেষ হয়ে গেলে  পাওয়া যাবে কি? 


✍️লেখাটি ভালো লাগলে,  লাইক , কমেন্ট, শেয়ার করার অনুরোধ রইলো।।

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...