এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৫

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০২-০১-২০২৫ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০২-০১-২০২৫ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু - তরুণদের উদ্যোক্তা হওয়ার পথ সুগম করতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে বাণিজ্য মেলার আয়োজন করতে হবে - মেলা উদ্বোধন করে বললেন প্রধান উপদেষ্টা।


জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আহতদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে সরকার - আহতদের বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য হেলথকার্ড বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করে বললেন ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস। 


ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনাকে দিল্লি থেকে ফিরিয়ে আনা এবং ভারতের সাথে সম্পর্ক এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা সমানতালে চলবে - বলেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।


নতুন বছর হবে জঘন্য অপরাধীদের বিচারের বছর – জানালেন আইসিটি’র চিফ প্রসিকিউটর।


জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৪৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা বিতরণ - জানিয়েছেন ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম।


বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত।


যুক্তরাষ্ট্রের নিউ অরলিন্সে নববর্ষের ভিড়ের কারণে দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৫ জনে।


বিপিএল-এ আজ মিরপুরে ঢাকা ক্যাপিটাল দুর্বার রাজশাহীর এবং ফরচুন বরিশাল রংপুর রাইডাসের মোকাবেলা করবে।

আজীবন আইন মেনেছি। মৃত্যুতে আইন ভাঙব কেন"* ?

 *"আজীবন আইন মেনেছি। মৃত্যুতে আইন ভাঙব কেন"* ?

মহাজ্ঞানী সক্রেটিসের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হবে সন্ধ্যায়। তখনকার নিয়ম অনুযায়ী পরিবারের সকলেই আর একান্ত শিষ্যরা তার চারপাশ ঘিরে আছেন, কারাগারের অন্ধকার ঘরে ! প্রধান কারারক্ষী এসে শেষ বিদায় নিয়ে গেলেন. তার চোখেও অশ্রু টলমল করছে। হায় কি অদ্ভুত শাস্তি! *যে মরবে সে ধীরস্থির ও শান্ত। আর যে মারবে তার চোখে জল।*

‌‌

কারাগার প্রধান বললেন- *"এথেন্সের হে মহান সন্তান- আপনি আমায় অভিশাপ দিবেন না, আমি দায়িত্ব পালন করছি মাত্র"*।.এতবছর কারাগারে কাজ করতে গিয়ে আপনার মতো সাহসী, সৎ ওজ্ঞানী কাউকে আমি কখনো দেখিনি।

‌‌

মৃত্যুর ঠিক আগে সক্রেটিস তার পরিবারের নারী ও শিশুদের চলে যেতে বললেন। সুন্দর পোষাক পরলেন তিনি। শিষ্যরা সবাই কাঁদছে কিন্তু সক্রেটিস যেন বেপরোয়া। মৃত্যুতে কি কিছুই যায় আসে না তার?  মৃত্যুদন্ডটা চাইলেই তিনি এড়িয়ে যেতে পারতেন !

‌‌

*তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো:- দেবতাদের প্রতি ভিন্নমত প্রকাশ। রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র ও তরুণদের বিপথগামী হতে উৎসাহ প্রদান।*

‌‌

নিয়ম অনুযায়ী খোলা মাঠে তার বিচার বসেছিলো। বিচারক ছিলেন তৎকালীন সমাজের ৫০০ জন জ্ঞানী মানুষ। এদের অনেকেই ছিলেন গ্রীসের রাজার একান্ত অনুগত। সক্রেটিসের মেধা ও বিশেষত তরুণদের কাছে তার জনপ্রিয়তায় জ্বলন ছিলো তাদের।

‌‌

সক্রেটিসকে খতম করার এমন সুযোগ তারা ছাড়বে কেন ?"""""

‌‌

*তবুও হয়তো প্রাণে বেঁচে যেতেন সক্রেটিস, কিন্তু কাঠ গড়ায় দাঁড়িয়েও বিচারকদের নিয়ে উপহাস করতে ভুললেন না। ফলাফল হেমলক লতার বিষপানে মৃত্যু*।

সক্রেটিস নিজেই তার আত্মপক্ষ সমর্থন করেছিলেন।  কঠোর যুক্তি দিয়ে বিচারকদের প্রশ্নবাণে জর্জারিত করেছিলেন  বিচারকেরা তার একটি প্রশ্নেরও সঠিক কোন উত্তর দিতে পারেনি।

‌‌‌‌

*মৃত্যুর আগে একমাস কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি। নিয়ম ছিলো এমন। এই একমাসে কারারক্ষীরাও তার জ্ঞানে মুগ্ধ হয়ে গেলো। তারা তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করতে চাইলো।‌‌সক্রেটিস বিনয়ের সাথে না করে দিলেন। বললেন আজ পালিয়ে গেলে ইতিহাস আমায় কাপুরুষ ভাববে।  তিনি মনে করতেন বীরের মতো মৃত্যু অপমানের জীবনের চাইতে শ্রেষ্ঠ বলে* !

‌‌

ঐদিন সন্ধ্যায় প্রধান কারারক্ষী চলে যাওয়ার পরে জল্লাদ এলো পেয়ালা হাতে,  পেয়ালা ভর্তি হেমলকের বিষ। সক্রেটিস জল্লাদকে বললেন কি করতে হবে আমায় বলে দাও !n‌জল্লাদ বললো পেয়ালার পুরোটা বিষ পান করতে হবে। একফোঁটাও নষ্ট করা যাবেনা। সক্রেটিস বললেন তবে তাই হোক। তিক্ত বিষের পুরো পেয়ালা তিনি জলের মতো করে পান করে ফেললেন। চারপাশে বসে থাকা শিষ্যরা চিৎকার করে কাঁদছেন, এমন মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না কেউ ! তখন জল্লাদ আরও কঠোর নির্দেশটি দিলো। বললো নিয়ম অনুযায়ী আপনাকে এখন কিছুক্ষণ পায়চারী করতে হবে। যাতে বিষের প্রভাব পুরোটা শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। হায় হায় করে উঠলেন সবাই।

‌‌

*শুধু ম্লান হাসলেন সক্রেটিস। বললেন আজীবন আইন মেনেছি। মৃত্যুতে আইন ভাঙবো কেন ?* ‌‌দূর্বল পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে হাঁটলেন কিছুক্ষণ।  যতক্ষণ তার শক্তিতে কুলোয়। এরপর বিছানায় এলিয়ে পড়লেন।  *শিষ্যদের বললেন তোমরা উচ্চস্বরে কেঁদোনা।  আমায় শান্তিতে মরতে দাও।*

‌‌

জল্লাদের পাষাণ মনেও তখন শ্রদ্ধার ভাব বিনয়ে আর লজ্জায় মাথা নামিয়ে নিলো সে। চাদর দিয়ে নিজের মুখ ঢেকে নিলেন সক্রেটিস।একবার চাদরটা সরালেন।  একজন শিষ্যকে ডেকে বললেন প্রতিবেশীর কাছ থেকে একটা মুরগী ধার করেছিলাম আমি। ওটা ফেরত দিয়ে দিও।

‌‌

*ঐদিন সক্রেটিসের মূত্যুর খবর এথেন্সে ছড়িয়ে পড়লে, সাধারণ মানুষেরা বিক্ষোভ  মিছিল সহকারে এথেন্সের রাস্তায় নেমে আসে ও সক্রেটিসের বিরুদ্ধে মিথ্যা রায় দেওয়া বিচারকদের পিটিয়ে হত্যা করে। কিছু বিচারক ও জল্লাদ অনুশোচনায় আত্মহত্যা করেছিলো*

‌‌

এই ছিলো তার শেষ কথা। খানিক পরেই অনিশ্চিত যাত্রায় চলে গেলেন মহাজ্ঞানী সক্রেটিস। তার শিষ্যদের মাঝে সেরা ছিলেন প্লেটো। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এই ঘটনাগুলো প্লেটো তার রচিত বিখ্যাত রিপাবলিক গ্রন্থে লিখে গুরুকে অমর করে গেছেন।

‌‌‌

*প্লেটোর শিষ্য ছিলেন মহাজ্ঞানী এ্যারিষ্টটল। তার রচিত বিখ্যাত গ্রন্থ দ্যা পলিটিক্স।* এ্যারিষ্টটল ছিলেন সর্বকালের জ্ঞানী মানুষদের সামনের সারির একজন। আর মহাবীর আলেকজ্যান্ডার দ্যা গ্রেটের নাম আমরা সবাই জানি, এই বিশ্বজয়ী আলেকজ্যান্ডারের শিক্ষক ছিলেন এ্যারিষ্টটল।

‌‌

*প্রহসনের বিচারে সক্রেটিসের মৃত্যু হয়েছে ঠিকই। কিন্তু মৃত্যু তাকে মারতে পারেনি।  শিষ্যদের মাঝে জ্ঞানের আলো দিয়ে বেঁচে রইবেন তিনি অনন্তকাল।*

Collected. 

COURTESY.  Bishwapati raychowdhuri.

কিংবদন্তী ফটোগ্রাফার নীতিশ রায়ের তোলা এই ছবিটি গত কয়েকদিন থেকে সোশ্যাল মিডিয়ার ঘুরপাক খাচ্ছে, কেউ বলছে ছবিটি দেশের কেউ আবার কেউ বলছে বিদেশের কিন্তু এই মর্মস্পর্শী  ছবিটির আসল রহস্য কি..................?

 কিংবদন্তী ফটোগ্রাফার নীতিশ রায়ের তোলা এই ছবিটি গত কয়েকদিন থেকে সোশ্যাল মিডিয়ার ঘুরপাক খাচ্ছে, কেউ বলছে ছবিটি দেশের কেউ আবার কেউ বলছে বিদেশের কিন্তু এই মর্মস্পর্শী  ছবিটির আসল রহস্য কি..................?



১৯৭১সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়। জামালপুর-শেরপুর অঞ্চলের আসাম-মেঘালয় গাড়ো পাহাড় সীমান্তবর্তী হাজং সম্প্রদায়ের রমণীর চিত্র।

ছবি ক্যাপশন:---------------------------

'তৃষ্ণার্ত এক নারীর নদীর পানি পান করছে আর মায়ের কোলে থাকা তৃষার্ত শিশুর মাতৃদুগ্ধ পান।' সেইখানে পানিতে থাকা  ভাসমান সাদা রংঙের বস্তুগুলো হচ্ছে মানুষের মৃতদেহ! 


নীতিশ রায় ১৯৪৪ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের  শেরপুর শহরের নয়আনী বাজার এলাকায় প্রয়াত নন্দহরি রায়ের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৭ সালে তিনি সৌখিন আলোকচিত্রী হিসেবে কাজ শুরু করেন। ষাট, সত্তর ও আশির দশকে আলোকচিত্র জগতে তিনি ছিলেন একজন নক্ষত্র।


১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ভারতে চলে যান। তিনি ওই বছরের ১৬ জুন মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত ‘জয় বাংলা’ পত্রিকার প্রেস ফটোগ্রাফার হিসেবে যোগদান করেন।

তিনি সত্তর থেকে আশির দশক পর্যন্ত ইত্তেফাক, সংবাদ ও মাসিক পত্রিকা ফটোগ্রাফিসহ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সীমিত সুযোগ-সুবিধার মধ্যেও তাঁর ছবি বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ও বিশ্বের অনেক দেশে প্রদর্শিত হয়েছে এবং অনেক পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।


১৯৮২ সনে জাপানে অনুষ্ঠিত সপ্তম এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায়ও নীতিশ রায়ের ছবি ‘তৃষ্ণা’ ইয়াকুল্ট পুরস্কার লাভ করে। শিল্প-চেতনা সমৃদ্ধ আলোকচিত্রী নীতিশ রায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী, শেরপুর জেলা শাখার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।


তিনি স্থানীয় সাংস্কৃতিক সংগঠন কৃষ্টি প্রবাহ ও ত্রিসপ্তক নাট্যগোষ্ঠীর সঙ্গেও জড়িত ছিলেন এবং অভিনয়ে অংশগ্রহণ করতেন।

নিঃসন্তান সাংবাদিক নীতিশ রায় এর স্ত্রী কবি সন্ধ্যা রায়। নীতিশ রায় ৭৫ বছর বয়সে ২০১৭ সালের ৮ জুন তিনি পরলোকগোমন করেন।


[Collected]

মশফিকুর রহমান মানিক

রাজবধূ - ৪৪  ✍️ রেহানা পুতুল 

 #রাজবধূ - ৪৪ 

✍️ রেহানা পুতুল 

"রাতে বাইরে ওর কি কাজ বুঝলাম না?"

ভেবেই বিস্মিত মনে রাজ দোতলায় চলে গেলো। দেখলো শিখা ক্লাসের বাধ্যছাত্রীর ন্যায় একই স্থানে দাঁড়িয়ে আছে স্থানুবৎ হয়ে। মাথায় লাল ঘোমটা পরিহিত শিখার দৃষ্টি অবনত ও লাজুক! 


রাজ রুমে প্রবেশ করে দরজা বন্ধ করে বলল,

" জুবায়েরকে আমি সন্ধ্যায় বলে রেখেছি আমাদের কিছু ছবি তুলে দেওয়ার জন্য। বাসর ঘর সেই সাজিয়ে দিলো। আমাকে অভিনন্দনও জানালো। কিন্তু সে বাড়িতে নেই। কি জরুরী কাজে বের হয়ে গেলো। রাতে আসবে না নাকি। রাগ হচ্ছে ভীষণ তার উপর। থাক, আমি তোমার একাকী কিছু ছবি তুলবো। তুমি ফুলের তোড়াটি হাতে নাও।"


শিখা রাজের কথা শুনলো অনুগত হয়ে। রাজ বিভিন্ন পোজে শিখার কিছু ছবি তুলে দিলো। পালংক বরাবর দেয়ালে 'বাসর ঘর' লিখা রয়েছে। শিখা পালংকের মাঝখানে গিয়ে আঁচল মেলে ও শাড়ির কুচিগুলো পায়ের চারপাশে ছড়িয়ে বসলো রাজের ইচ্ছেনুযায়ী। 'বাসরঘর' শব্দটি লিখাসহ শিখাকে ফ্রেমবন্দী করলো রাজ। ক্যামেরা রেখে দিলো টেবিলের উপরে।


 শিখাকে নামতে বলল অনুরোধের ঢংয়ে। শিখা শাড়ির কুচিগুলো আলগোছে খানিক তুলে আবার নামলো। রাজ শিখার খুব গা ঘেঁষে দাঁড়ালো। কোন দূরত্ব রাখল না মাঝখানে। নিবেদিত কন্ঠে বলল,


"প্রজাপতি।"


"উমম।"


"কিছুক্ষণ হতে আর কতক্ষণ বাকি? নিশি যে ফুরিয়ে যাচ্ছে?"


শিখা কেঁপে উঠলো। আমতা আমরা করতে লাগলো নিষ্পাপ শিশুর লুকোচুরি ধরা পড়ার মতো। 


রাজ বলল,

"দেখো সাপোর্ট দিচ্ছি আমি। ওকেহ! আরেকটু সাপোর্ট দিচ্ছি তোমাকে। তুমি স্যান্ডেলজোড়া খুলে নাও। এবং আমার দুই পায়ের পাতার উপর ভর দিয়ে দাঁড়াও। কাজ এগিয়ে গেলো। এবার ধরো আমায়।"


শিখা দোনোমোনো করতে করতে বিড়বিড়িয়ে বলল,


"আমার গুনাহ হবে আপনার পায়ে পাড়া দিলে। তখনও আপনি যে কাজ করেছেন আমার পায়ে, তা ঠিক হয়নি। আমি পারব না। মাফ করেন।"


রাজ হোঃ হোঃ হোঃ করে রুম কাঁপিয়ে হেসে বলল,


"তুমি যেন আমাকে জড়িয়ে ধরতে ইজিফিল করো,তাইতো এই পন্থা। আর স্বামী স্ত্রীর কোনকিছুতেই গুনাহ নেই।"


শিখা রাজের পায়ের নিচে বসে পড়লো। হাঁটুতে মাথা ঠেকিয়ে ভেজা গলায় বলল,


"পারছি না। ক্ষমা করুন। আমি কোনদিন কোন ছেলের সঙ্গে ফাজলামো করেও কথা বলিনি। কোনদিন কোন ছেলের হাত ধরিনি। আমার এই ছোট্ট জীবনে প্রথম অনুভূতি, প্রথম ভালোলাগা,প্রথম ভালোবাসা,প্রথম স্পর্শ, শুধু আপনি। তাই আজ হঠাৎ করে এসব আমি পারছি না। এ আমার জন্য অসাধ্য! " 


রাজ শিখার দুবাহু ধরে দাঁড় করালো। শিখার অকপট স্বীকারোক্তিকে সে বেদবাক্যের মতো বিশ্বাস করলো। বলল,


"তুমি আমার দেবী। দেবীর স্থান হয় বুকে। পায়ে নয়। তোমার পুষ্পসজ্জায় উঠে যাও।" 


শিখা উঠে বসলো। রাজও পালংকের উপরে উঠে গেলো। আধশোয়ার মতো হয়ে দুই বালিশে হেলান দিলো। একহাত দিয়ে শিখার চিবুক ধরে বলল,


"তোমার রূপমাধুরি দেখে লজ্জায় মুখ লুকাবে ওই চাঁদ। তোমার মধুমাখা সুললিত অঙ্গ দেখে পাখিরা গাইতে ভুলে যাবে। ফুলেরা ফুটতে ভুলে যাবে।"


শিখার সরু দু'ঠোঁট তিরতির করে কাঁপছে। 


"আমার প্রথম সাধ পূর্ণ করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হলে তুমি। এবার দ্বিতীয় সাধ মেটাও। আমার কোলে মাথা রেখে শোও একটু।"


"কি হবে তাতে?" 


"ওরেহব্বাস! আমার প্রজাপ্রতির মুখে বোল ফুটেছে বসন্তের আম্র মুকুলের মতো। কি হবে? তোমাকে প্রাণ ভরে দেখবো। নয়নকে সার্থক করবো।"


"শিখা সংকোচপূর্ণ মনে রাজের কোলে মাথা রাখলো। দুই হাঁটু ভাঁজ করে কাত হয়ে রইলো।"


রাজ শিখার গালের একপাশে নিজের চার আঙ্গুলের পিঠ বোলাতে লাগলো উপর নিচ করে। তারপর একই কাজ শিখার দুই ঠোঁটের উপর করতে লাগলো। শিখার অনভূতিরা শিরশির করছে। এক অজানা,অচেনা সুখকর অনুভূতি তাকে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে। সে আবেশে দুচোখ বুঁজে ফেললো। শিখা টের পাচ্ছে রাজের হাত তার মুখ হতে গলার নিচে নেমে এলো। ব্লাউজের উপরের খোলা অংশে রাজের হাত অস্থিরভাবে ঘুরছে ডানে বামে।


"কি করছেন এসব?" বলে শিখা রাজের হাত চেপে ধরলো।


শিখার চমকানোভাব দেখে রাজ থতমত খেয়ে হাত সরিয়ে নিলো। 


"কই কি করছি? শুরুই ত করতে দিচ্ছনা কিছু।"


শিখা উঠে বসলো। তার বুক ধড়ফড় করছে। মাথার উপরে সিলিং ফ্যান ঘুরছে অনবরত। তবুও শিখা মোটা কাতান শাড়ি,ভারি গহনা,সাজসজ্জার জন্য উসখুস করছে। 


রাজ বুঝতে পেরে বলল,

"অস্বস্তি হচ্ছে তোমার বুঝতে পারছি। সব খুলে ফেলো।"


"কি বলছেন আপনি?"

অদ্ভুত গলায় বলল শিখা।


"উফফস! খুলে ফেলো বলতে চেঞ্জ করার কথা বলছি।"


শিখা হাত উল্টিয়ে গলার নেকলেস খোলার চেষ্টা করছে। পারছে না। রাজ শিখার পিঠ বরাবর বসে গলার নেকলেস, কানের দুল,মাথার টিকলি,ওড়নার সেফটিপিন খুলে দিলো। সেগুলো টেবিলের ড্রয়ারে রাখলো। শিখা রাজকে ডিঙিয়ে পালংক থেকে মেঝেতে নামলো। অন্য একটি পরনের শাড়ি নিয়ে ওয়াশরুমে গেলো। শাড়ি, পেটিকোট, ব্লাউজ চেঞ্জ করলো। মুখ ধুয়ে নিলো। এসে পালংকের উপরে উঠে গেলো। শুয়ে পড়লো। রাজও পাঞ্জাবি, প্যান্ট চেঞ্জ করে, শর্ট হাতার টি শার্ট ও টাওজার পরে নিলো। এক গ্লাস পানি খেয়ে বিছানায় উঠে বসলো। 


রাজ শিখাকে দেখছে উম্মাদীয় চোখে। তার ভিতরে জেগে উঠছে এক প্রেমিক সত্তা। সে যত্ন করে শিখার ঘাড় থেকে চুলগুলো সরিয়ে নিলো। ঘাড়ের খোলা অংশে নিজের শুষ্ক দুই ঠোঁট চেপে ধরলো। তার ঘন উষ্ণ নিঃশ্বাস শিখা অনুভব করতে পারছে। সে শিখার ঘাড়ে পাশাপাশি ঠোঁট ঘষতে লাগলো মৃদুছোঁয়ায়। শিখার ভিতরে প্রচণ্ড ভাঙ্গচুর হচ্ছে নদীর পাড় ভাঙ্গার মতো। রাজ একটু একটু করে সুখের নির্যাস নিতে চাচ্ছে শিখার অঙ্গ সুরভী থেকে। শিখার ব্লাউজের বোতামে হাত রাখতেই শিখা মৃদু চিৎকার দিয়ে উঠলো।


"আল্লাহ! থামেন। এমন করেন কেন?"


রাজ আবারো হকচকিয়ে গেলো। শিখাকে কাত থেকে চিৎ করে ফেলল। হতভম্ব গলায় বলল,


"প্রজাপতি আমি রাজ। তোমার হাজব্যান্ড। তুমি কলেজ পড়ুয়া মেয়ে। ফুলসজ্জায় কি হয় জান না? দেড়বছর অপেক্ষা করেছি। এই রাতেও তৃষ্ণায় মারবে আমাকে?"


তারপর দুষ্টমিষ্ট গলায় বলল,


"তুমি বেশ হালকা। আমার পুরো ভার নিতে পারবে না। তারচেয়ে তুমি সোজাসুজি হয়ে আমার গায়ের উপরে উঠে শোওতো বুকে মাথা রেখে।"


শিখার হৃদকম্পন পারদের ন্যায় উঠানামা করছে। কাঁপা কাঁপা ঠোঁটে বলল,

"আ..আমিই? মাফ করবেন।"


"কি মুসিবত? তাহলে বাধা দিওনা প্লিজ। আদর করতে দাও। ভালোবাসতে দাও। তুমি নামক দরিয়ায় ডুবুরি হয়ে নামতে দাও। কুড়াতে দাও মুক্তো,ঝিনুক।"


শিখা লজ্জায় হাত দিয়ে মুখ ঢেকে ফেলল। রাজ শিখার হাত সরিয়ে নিলো। দুহাতের আঙ্গুল থেকে শুরু করে শিখার বাহুর উপরিভাগ পর্যন্ত চুমু খেলো। সারাগাল ভিজিয়ে দিলো চুমোয় চুমোয়। শিখার দুঠোঁট দখল করে নিলো বেশ কায়দা করে। বেশ সময় পরে মুখ নামিয়ে নিলো। শিখার মসৃণ পেট উদাম করে নিলো। নাক মুখ চেপেধরে  চুমু খেলো অজস্রবার।


 শিখা কাবু হয়ে যাচ্ছে। বিবশ আধবোঁজা চোখে বিবশ কণ্ঠে বলল,


"লাইট অফ করছেন না কেন? আপনি অনেক বেশরম,নিলজ্জ পুরুষ! আমি আর পারছি না।"


রাজ শিখাকে পুরোপুরি আবৃত করে নিলো নিজের শরীর দিয়ে। আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে ধরলো শিখাকে বুকের মাঝে। বলল,

"শহুরে বাবুরা এমনিই। নিলজ্জ! বেশরম! রোমান্টিক! এবং তোমার ভাষায় আরো যা আছে তা। লাইট অফ করলে আমি তোমার সব দেখবো কিভাবে? লাইট অফ হবে না আজ রাতে। চোরের মতো অন্ধকারে ভালোবাসবো কেন বউকে? বীরের মতো প্রজ্বলিত আলোয় দেখবো তোমাকে। তুমি নিজেইত আস্ত একটা দীপশিখা। জ্বলছো অহর্নিশ এই মন মন্দিরে। চোখের ক্ষুধা মেটাতে দাও। সে মন ভরে দেখবে আজ তোমার প্রতিটি ভাঁজ। তুমি চুপটি করে শুয়ে থাকো আর গভীরভাবে ফিল করো আমাকে।"


শিখার দম বন্ধ হয়ে আসছে এক অকল্পনীয় সুখে। দু-চোখ বন্ধ রেখেই সে নিজের অজান্তে রাজের চুলগুলো খামছি দিয়ে ধরলো। রাজ বেশ উৎফুল্ল হয়ে উঠলো। গোপনে বলল,


"এইতো কাজ হয়েছে। একটু একটু করে তোমাকে উত্তেজিত করাই ছিলো আমার মূল লক্ষ্য। ধরো। আরো জোরে খামচি দিয়ে ধরো। আমার মাথার সব চুল ছিঁড়ে ফেলো। তবুও আজ সব চাই আমার। "


রাজ গায়ের থেকে টিশার্ট খুলে ফেলল। উম্মাতাল হয়ে শিখার সমস্তকিছু দেখলো নেশাগ্রস্ত চাহনি নিক্ষেপ করে। সে একে একে শিখার অতলান্তে হারিয়ে যায়। উম্মুক্ত করে ফেলে শিখা নামক স্বর্গের প্রতিটি দরজা। অস্রধারী শক্তিশালী রাজার মতো তার সমস্ত ঢাল তলোয়ার নিয়ে অতর্কিতভাবে শুরু করে অভিসারযুদ্ধ। প্রথমবার,দ্বিতীয়বার বিপক্ষ ব্যক্তির বেয়াড়াপনার জন্য অসফল হয়। তৃতীয়বার সফল হয় ঘন্টাব্যাপী যুদ্ধ চালিয়ে। ততক্ষণে বিপক্ষ ব্যক্তির পরাজিত শরীর অসাড়, নিস্তেজ হয়ে পড়ে আছে বিছানায়। নিদ্রায় ঢলে পড়ে দুজন। 


সকালে ভেন্টিলটরে বসা একজোড়া কবুতরের ডাকে শিখার ঘুম ভাঙে। একি! সে উঠতে গিয়েও পারছে না। তার পুরো শরীর এত ব্যথা করছে কেন? এত খারাপ লাগছে কেন তার? সে বুঝতে পারলো কিছু। দেখলো রাজ বেঘোরে ঘুমাচ্ছে। শিখা ব্যথায় নাকমুখ খিঁচিয়ে নামলো। তার চোখে পড়লো টেবিলের উপরে থাকা কাগজটির লিখা।


"ওয়াশরুমে স্যাভলন আছে। ইউজ করবে। ড্রয়ারে দুটো ট্যাবলেট রাখা আছে। খেয়ে নিবে।"


শিখা লজ্জায় ঠোঁট কামড়ে ধরলো। দুটো ট্যাবলেট খেয়ে নিলো। কিসের জন্য,কেন খেতে বলল রাজ? এটা সে দ্বিতীয়বার ভাবলো না। স্বামীর আদেশ তার কাছে শিরোধার্য। ওয়াশরুমে গিয়ে গোসল সেরে নিলো। এসে নামাজ পড়লো। কোরান তেলওয়াত করলো। রুমের সামনের খোলা বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালো। 


আজ দৃষ্টিজুড়ে যা দেখছে সবই তারকাছে ভালোলাগছে। নতুন লাগছে। অন্যরকম সুখানুভূতি তার হৃদয়জুড়ে। ভোরের ওই স্নিগ্ধ হাওয়া, পাখির কলতান, দুলে দুলে চলা একদল রাজহাঁস, রোজ দেখা মানুষগুলো, চেনা প্রকৃতি, চেনা গাছগুলো, আকাশ, মেঘপুঞ্জ, সবই মোহাচ্ছন্ন চোখে দেখছে শিখা। একান্ত প্রিয়জনের সান্নিধ্য,নিবিড় আলিঙ্গন বুঝি এমনি সুখ দেয়। অপার আনন্দে ভরিয়ে দেয় বুকের ভিতরটা। 


হঠাৎ একটা কুকুরের বিকট আওয়াজে শিখা সম্বিৎ ফিরে পায়। সে রুমে গিয়ে দেখলো রাজ তখনো ঘুমাচ্ছে। শিখা নিচতলায় চলে গেলো। নয়তো সবাই কি ভাববে এই মনে করে। সে দেখলো সবাই তার ভেজা চুল ও তারদিকে এমনভাবে আড়চোখে তাকাচ্ছে,যেন এলিয়েন নেমে এসেছে পৃথিবীতে। সবার দৃষ্টিতে শিখা তারজন্য,ঈর্ষা,অবহেলা,অনাদর,

অসম্মানের আবরণ দেখতে পেলো।


সেই সকালেই হঠাৎ একটি অচেনা ছেলের আগমন ঘটলো তালুকদার বাড়িতে। বরকত পা চালিয়ে এসে তার পরিচয় জানতে চাইলো। অন্যরাও এগিয়ে এলো। ছেলেটি বলল,


"আমি সদর হাসপাতাল থেকে আসছি। আজ ভোরে রাস্তার উপরে জুবায়ের নামের একজন মোটর সাইকেল এক্সিডেন্ট করেছে। উনার মানিব্যাগ থেকে এই ঠিকানা পাওয়া গেলো। আপনারা দ্রুত আসুন।"


আমেনা আল্লাগো! বলে আর্তচিৎকার দিয়ে উঠলো। অন্যরাও কান্নারত। শিখা প্রায় দৌড়ে গেলো আমেনার কাছে। চাচী বলে উনাকে জড়িয়ে ধরলো। নিজেও কেঁদে ফেলল। এতদিনে সবকিছুর জন্য জুবায়েরের উপর শিখার মনের গহীনে বেশ মায়া জমে গিয়েছে। যা শিখা এই মুহূর্তে উপলব্ধি করতে পারলো। 


রাজের ঘুম ভেঙ্গে গেলো। বারান্দায় দাঁড়িয়ে থেকেই ভার গলায় জিজ্ঞেস করলো, 

"কি হয়েছে? চাচী কাঁদছে কেন?"


বরকত দোতলার বারান্দায় তাকিয়ে জোরগলায় বিষয়টা বলল রাজকে। রাজ নির্বাক হয়ে গেলো। তৎক্ষণাৎ হন্তদন্ত হয়ে নিচে নেমে উঠানের দিকে গেলো।

 বলল,

"সবাই আল্লাহকে ডাকেন না কান্নাকাটি করে। আমি এক্ষুনি যাচ্ছি হসপিটালের দিকে।"


রাজ দোতলায় যত দ্রুত সম্ভব তৈরি হয়ে নিলো। এবং মনে মনে বলল,

জুবায়ের রাতে চলে গেলো। ভোরে এক্সিডেন্ট করলো। প্রেমঘটিত কোন বিষয় নাকি অন্যকিছু? এটা নিশ্চিত হতে হবে আমাকে।


👉ভালোবাসার শুভাকাঙ্ক্ষীদের হ্যাপি নিউ ইয়ারের ফুলেল শুভেচ্ছা। আসলে আমার বর যেহেতু ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক করেছে ২২ তারিখে, ২১ তারিখ রাতে মিনি হার্ট অ্যাটাক করে। তো তাকে নিয়ে এখনো এ ডাক্তার সে ডাক্তারের কাছে ছুটতে হচ্ছে। সে বাসায় থাকে। তার টেইক কেয়ার করতে হচ্ছে। তাই টাইলমলি লিখা সম্ভব হয়ে উঠে না। থ্রিলার লিখতে ব্রেন খাটাতে হয় বেশি। আশাকরি আপনারা আমার মানসিক অবস্থা বুঝবেন। আল্লাহ সবাইকে সুস্থ রাখুক। 💚🌹🥲

চলবে...৪৪

#রহস্যোপন্যাস #thriller #mystery #novel #রহস্য  #উপন্যাস #novel

#romantic #story  #জনরা #genre  #সমসাময়িক #golpo #writing #storytelling  #written #writers 

#lovestory  #rohosso #suspense 

#suspensebooks #thriller #highlightseveryone ✍️

পারভীন সুলতানা যিনি দিতি নামে বেশি পরিচিত (৩১ মার্চ, ১৯৬৫- ২০ মার্চ ২০১৬) একজন বাংলাদেশী অভিনেত্রী। 

 পারভীন সুলতানা যিনি দিতি নামে বেশি পরিচিত (৩১ মার্চ, ১৯৬৫- ২০ মার্চ ২০১৬) একজন বাংলাদেশী অভিনেত্রী। 


তার জন্ম নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁওয়ে। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র উদয়ন চৌধুরী পরিচালিত ‘ডাক দিয়ে যাই’। ৩১ বছরের অভিনয় জীবনে দুই শতাধিক ছবিতে কাজ করেছেন দিতি। 


১৯৮৭ সালে স্বামী স্ত্রী (১৯৮৭) ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। 


সিনেমার পাশাপাশি টিভি নাটকেও অভিনয় করেছেন দিতি। নাটক পরিচালনাও করেছেন। এ ছাড়া রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠানও উপস্থাপনা করেছেন। অভিনয়ের বাইরে মাঝেমধ্যে গান গাইতেও দেখা গেছে তাকে। 


প্রকাশিত হয়েছে তার একক গানের অ্যালবামও। বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেলও হন তিনি। ১৯৮৪ সালে নতুন মুখের সন্ধানের মাধ্যমে দেশীয় চলচ্চিত্রে দিতির সম্পৃক্ততা ঘটে। 


তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র উদয়ন চৌধুরী পরিচালিত ডাক দিয়ে যাই। কিন্তু ছবিটি শেষ পর্যন্ত মুক্তি পায়নি। দিতি অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ছিল আমিই ওস্তাদ। ছবিটি পরিচালনা করেছিলেন আজমল হুদা মিঠু।


সুভাষ দত্ত পরিচালিত স্বামী স্ত্রী (১৯৮৭) ছবিতে দিতি আলমগীরের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবিতেই অভিনয় করে দিতি প্রথম বারের মতো শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।


পরবর্তীতে তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবির মধ্যে রয়েছে হীরামতি, দুই জীবন, ভাই বন্ধু, স্নেহের প্রতিদান, শেষ উপহার, কাল সকালে, মেঘের কোলে রোদ। মৃত্যু ২০ মার্চ ২০১৬ (বয়স ৫০)

বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৫

গরুর মাংসের আচার রেসিপিঃ-,,,,

 গরুর মাংসের আচার রেসিপিঃ- ❤️❤️❤️


উপকরণ

১. পাঁচ ফোড়ন ১ চা চামচ ২. শুকনো লাল মরিচ ৩/৪টি৩. আস্ত ধনিয়া ১ চা চামচ ৪. গরুর মাংস ১ কেজি হাড়-চর্বি ছাড়া ৫. মরিচ গুঁড়া আধা চা চামচ ৬. হলুদ গুঁড়া আধা চা চামচ ৭. গরম মসলার গুঁড়া আধা চা চামচ ৮. ভাজা জিরার গুড়া আধা চা চামচ ৯. ধনিয়ার গুঁড়া আধা চা চামচ ১০. আদা বাটা ১ চা চামচ ১১. রসুন বাটা ১ চা চামচ ১২. লবণ সামান্য১৩. সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ ১৪. পানি পরিমাণেমতো১৫. লেবুর রস ১টি১৬. চিনি ১ চা চামচ১৭. দারুচিনি ২/৩ টুকরো১৭. শুকনো লাল মরিচ ২/৩টি১৮. আস্ত রসুনের কোয়া আধা কাপ১৯. রসুন বাটা ১চা চামুচ। ২০. সাদা সরিষা বাটা ১ টেবিল চামচ২১. মরিচের গুঁড়া আধা চা চামচ ২২. হলুদের গুঁড়া আধা চা চামচ ২৩. ভাজা জিরার গুড়া আধা চা চামচ ২৪. তেতুলের ক্বাথ ২ টেবিল চামচ২৫. সেদ্ধ মাংস ২৬. আচারের মসলা-আগে থেকে করে রাখা ও ২৭. বিট লবণ আধা চা চামচ।


পদ্ধতি

প্রথমে আচারের মসলা তৈরির জন্য ১-৩ নম্বরের সবগুলো উপকরণ হালকা টেলে ব্লেন্ড করে নিন। এরপর মাংস ছোট ছোট কিউব করে কেটে ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে নিতে হবে।

প্যানের মধ্যে মাংস দিয়ে সঙ্গে ৫-১৪ নম্বরের সবগুলো উপকরণ একে একে মিশিয়ে দিতে হবে। চুলায় দিয়ে অল্প আঁচে মাংস ঢেকে সেদ্ধ করে নিতে হবে। মাঝে মাঝে ঢাকনা সরিয়ে নেড়ে দিন। মাংস সেদ্ধ হয়ে পানি শুকিয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে।

তারপর চুলায় প্যান বসিয়ে তাতে সরিষার তেল দিতে হবে এক কাপ। তেল হালকা গরম হলে দারুচিনি, আস্ত রসুনের কোয়া আর শুকনো মরিচ ভেজে নিন। এর মধ্যে সেদ্ধ করা মাংস ঢেলে দিন। তারপর একে একে ২০-২৭ নম্বরের সবগুলো উপকরণ পরিমাণমতো দিয়ে দিন।


অল্প আঁচে এভাবে রান্না করুন। কিছুক্ষণ পর দেখবেন মাংসের রং কালচে হয়ে এসেছে। তখনই দিয়ে দিন একটি লেবুর রস। এর সঙ্গে ১ চা চামচ চিনিও মিশিয়ে দিন। ২/১ বার নেড়েই চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে। তেলের নিচে ডুবে থাকলে এই আচার একদমই নষ্ট হবে না। মাঝে মধ্যে রোদে দিলেই অনেক দিন ভালো থাকবে। পরিষ্কার শুকনো কাচের এয়ার টাইট পাত্রে ৬ মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে মাংসের আচার।

                  শেফ আব্দুল ওয়াহিদ ❤️


#everyonefollowers #viralvideochallenge #racipe #foodblogger #reelsviralシ

নিজেকে খুব মূল্যহীন মনে হয়। কী করা উচিত? নিজেকে মূল্যহীন মনে হলে মূল্যবান করেন।

 নিজেকে খুব মূল্যহীন মনে হয়। কী করা উচিত?

নিজেকে মূল্যহীন মনে হলে মূল্যবান করেন।


আমি মরলে আমার অভাবটা কেউ অনুভব করল— আমার কাছে এটাই মূল্যবান হওয়া।


পরিবারের বা এলাকার এমন কোনো বাচ্চাকে এক প্যাকেট বিস্কিট কিনে দেন যাকে অন্যরা দুষ্টুমি বা গরীব হওয়ার কারণে খুব একটা আদর করে না। এই বাচ্চাটার কাছে আপনি মূল্যবান হয়ে যাবেন। আপনি মরলে সে বুকের মধ্যে একটা খা খা শূণ্যতা অনুভব করবে।


আপনি চলে যাওয়ায় একটা শূন্যস্থান তৈরি হলো। এটাই তো মূল্যবান হওয়া


বান্ধবী কে  রাস্তার পাশের গাছটা থেকে একটা ফুল পেরে দেন। ফুলে ন্যূনতম সুগন্ধ থাকলে আপনার বান্ধবীর  মনে অন্তত একটা বকুল ফুলের সমান আকৃতির সুখ জমতে বাধ্য। একদিন জমতে জমতে হয়তো বাগানভর্তি গোলাপ ফুলের সমান সুখ জমা হবে। এই সুখটা সুপ্ত থাকবে। আপনার অনুপস্থিতিতে এই সুপ্ত সুখ তার মনে আপনার জন্য শূণ্যতা তৈরি করবে।


ক্লাসে যাকে নিয়ে সবাই সবসময় মজা করে, তাকে ডেকে এনে সবার সাথে বসান, তার বিষয়ে একটা পজেটিভ বাক্য বলেন। তার কাছে আপনি দামী হয়ে গেলেন।


রাস্তায় কাদা জমে আছে। সবার হাটতে সমস্যা হচ্ছে। রাস্তার পাশের দুটো ইট এনে হাটার পথ তৈরি করে দেন। এই পৃথিবীতে আপনার মতো মানুষই দরকার। পৃথিবীটা আপনাদের উপর ভর করেই টিকে আছে।


আর বিশ্বাস করেন, পৃথিবীতে একটা মানুষও যদি আপনাকে দাম না দেয়— তারপরও আপনি দামী। পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটারের চেয়েও বেশি নিখুঁত মস্তিষ্ক আপনি মাথায় নিয়ে ঘুরেন, আর সবচেয়ে উন্নত ক্যামেরা চোখের কোটরে নিয়ে বসে আছেন। নিজেকে কমদামী ভাবার কোনো সুযোগ নেই!😊

বস্তায় আদা চাষে মাটি তৈরি পদ্ধতিঃ,,,,,

 বস্তায় আদা চাষে মাটি তৈরি পদ্ধতিঃ


#মাটি_প্রস্তুতঃ👇

বস্তায় আদা চাষের জন্য আদার কন্দ রোপনের ১৫ দিন আগে মাটি ও সার প্রস্তুত করতে হবে। 


#মাটি_তৈরিঃ 👇

আদা কন্দ বা রাইজোম জাতীয় মসলা ফসল তাই মাটি যত নরম ও ঝড়ঝড়ে হবে তত ভালো।  এতে রাইজম সহজেই মাটির নিচে বড় হতে পারে।  শক্ত মাটিতে আদার ফলন কম হয় কারণ মাটি শক্ত হওয়ায় রাইজোম বড় হতে পারে না। 


#বস্তা_নির্বাচনঃ👇

বস্তায় আদা চাষের জন্য বস্তা সিমেন্টের বস্তা আদা চাষের জন্য উত্তম। ১টি সিমেন্টের ব্যাগ কেটে দুইটি করে আদার বস্তা হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে বস্তার খরচ ৫০% কমে যাবে। 


প্রতি বস্তার জন্য ঝুর ঝুরে পরিস্কার 

#মাটি ১৫ কেজি

#পঁচা গোবর ৫-৬ কেজি

#টিএসপি ২০ গ্রাম 

#এমওপি (পটাশ) ১০ গ্রাম 

#জিপসাম ১০ গ্রাম 

#জিংক ৫ গ্রাম 

#বোরন ৫ গ্রাম 

#দানাদার কীটনাশক ১০ গ্রাম 

#কাঠের গুড়া ১ কেজি

ছাই ১ কেজি (সম্ভব হলে)

ভার্মিকম্পোষ্ট ১ কেজি (সম্ভব হলে)

বালু ১ কেজি (বেলে দোআঁশ মাটি হলে দরকার নেই)


#মাটি_মিশ্রণ_তৈরি_পদ্ধতিঃ👇

সমস্ত সার মাটি দানাদার কীটনাশক, কাঠের গুড়া বালু ভালোভাবে মিশিয়ে ১২-১৫ দিন কালো পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ১২-১৫ দিন পর পলিথিন উঠিয়ে মাটি উল্টাপাল্টা করে কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা রেখে দিতে হবে। তার পর বস্তায় ভরে ২-৩ দিন রেখে আদার বীজ বপন করতে হবে। 


বস্তায় সার মিশ্রিত মাটি ভরাটঃ👇

বস্তায় সার মিশ্রিত মাটি এমন ভাবে ভর্তি করতে হবে যাতে বস্তার উপরের অংশ ২-৩ ইঞ্চি ফাঁকা থাকে।


#বস্তা_স্থাপন_পদ্ধতিঃ👇

বৃষ্টির পানি জমাট বাধে না এমন যায়গায় সারিতে ৮-১০ ইঞ্চি পর পর পাশাপাশি ২ টি বস্তা স্থাপন করতে হবে। মাঝ খান দিয়ে চলাচলের জন্য রাস্তা রাখতে হবে যাতে সহজে চলাফেরা করা যায় এবং আন্তপরিচর্যা করতে সুবিধা হয়।

cp.

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ০১-০১-২০২৫ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ০১-০১-২০২৫ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


নতুন আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে শুরু হলো নতুন বছর- ২০২৫। বিদায় নিল ঘটনাবহুল ২০২৪ সাল।


আজ থেকে শুরু হচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা - উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা।


কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচিতে ছাত্র-জনতার ঢল - সরকারের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে তা দ্রুত ঘোষণার দাবি।


সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে তদন্ত কমিটির প্রাথমিক প্রতিবেদন পেশ - নাশকতার প্রমাণ মেলেনি, ত্রুটিপূর্ণ বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে আগুনের সূত্রপাত।


মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত পুরোপুরি বিজিবির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে - জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।  


আতশবাজির ঝলকানি ও বর্ণিল আয়োজনে ২০২৫কে বরণ করলো বিশ্ববাসী।


মিরপুরে বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে খুলনা টাইগার্স ও রংপুর রাইডার্স নিজ নিজ খেলায় জয়ী।

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস,,,,,,,

 জাহানাবাদ এক্সপ্রেস


জাহানাবাদ এক্সপ্রেসে খুলনা থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৪৪৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৭৪০ টাকা, এসি সিট ৮৮৫ টাকা, এসি বার্থ ১৩৩০ টাকা। নওয়াপাড়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৪১০ টাকা, স্নিগ্ধা ৬৮৫ টাকা, এসি সিট ৮২০ টাকা, এসি বার্থ ১২৩০ টাকা।


সিঙ্গিয়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৯৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৬৬০ টাকা, এসি সিট ৭৯০ টাকা, এসি বার্থ ১১৮০ টাকা। নড়াইল থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৭০ টাকা, স্নিগ্ধা ৬১৫ টাকা, এসি সিট ৭৪০ টাকা, এসি বার্থ ১১১০ টাকা।


লোহাগাড়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৩৫০ টাকা, স্নিগ্ধা ৫৮৫ টাকা, এসি সিট ৭০০ টাকা, এসি বার্থ ১০৫০ টাকা। কাশিয়ানী জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৩০৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৬০৫ টাকা, এসি সিট ৫০৫ টাকা, এসি বার্থ ৯১০ টাকা।


ভাঙ্গা জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ২৬০ টাকা, স্নিগ্ধা ৪৩৫ টাকা, এসি সিট ৫২০ টাকা, এসি বার্থ ৭৮০ টাকা।


রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস


রূপসী বাংলা এক্সপ্রেসে বেনাপোল থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৪৫৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৭৫৫ টাকা, এসি সিট ৯০৫ টাকা, এসি বার্থ ১৩৫৫ টাকা। যশোর থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৪১০ টাকা, ৬৮৫ টাকা, এসি সিট ৮২০ টাকা, এসি বার্থ ১২৩০ টাকা। নড়াইল থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৭০ টাকা, স্নিগ্ধা ৬১৫ টাকা, এসি সিট ৭৪০ টাকা, এসি বার্থ ১১১০ টাকা।


লোহাগাড়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৫০ টাকা, স্নিগ্ধা ৫৮৫ টাকা, এসি সিট ৭০০ টাকা, এসি বার্থ ১০৫০ টাকা। কাশিয়ানী জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩০৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৫০৫ টাকা, এসি সিট ৬০৫ টাকা, এসি বার্থ ৯১০ টাকা।


ভাঙ্গা জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ২৬০ টাকা, স্নিগ্ধা ৪৩৫ টাকা, এসি সিট ৫২০ টাকা, এসি বার্থ ৭৮০ টাকা। এক্ষেত্রে শোভন চেয়ার ছাড়া অন্যান্য সিটের ভাড়ার সঙ্গে ভ্যাট যুক্ত হবে।


ট্রেনের সময়সূচি


জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভোর ৬টায় খুলনা থেকে ৯টা ৪৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। ঢাকা রুটে যাত্রাবিরতি করবে নওয়াপাড়া, সিঙ্গিয়া জংশন, নড়াইল, লোহাগড়া, কাশিয়ানী জংশন ও ভাঙ্গা জংশনে। এরপর বেলা ১১টায় ঢাকা থেকে ট্রেনটি রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস নামে ছেড়ে যশোরের বেনাপোলে পৌঁছবে দুপুর আড়াইটায়। বিকেল ৩টায় ফের এটি বেনাপোল থেকে ছেড়ে ঢাকা পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে। রাত ৮টায় ট্রেনটি জাহানাবাদ এক্সপ্রেস নামে আবার ঢাকা থেকে যাত্রা করে খুলনায় পৌঁছবে রাত ১১টা ৪০ মিনিটে। -সংগৃহীত

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...