এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

তাল (Taal) সম্পর্কে আলোচনা 

 তাল (Taal) সম্পর্কে আলোচনা 


তাল সঙ্গীত, বাদ্য ও নৃত্যের গতি বা লয়ের স্থিতিকাল। এ তিন ক্ষেত্রেই তালের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মাত্রার সমষ্টি দিয়ে তাল রচনা করা হয়। 


তাল দুপ্রকার–সমপদী ও বিষমপদী। তালের মাত্রাবিভাগ সমান হলে সমপদী, যেমন একতাল, ত্রিতাল, চৌতাল, সুরফাঁক ইত্যাদি; আর অসমান হলে বিষমপদী, যেমন তেওড়া, ধামার, ঝাঁপতাল, ঝুমরা ইত্যাদি। 


একটি তালকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়, যার নাম তালবিভাগ। ত্রিতালে চারটি বিভাগ এবং দাদরা ও কাহারবা তালে দুটি করে বিভাগ রয়েছে। 


যে মাত্রা থেকে তাল শুরু হয় তাকে ওই তালের ‘সম’ বলে। তালের প্রথম বিভাগের প্রথম মাত্রায় তালি দিয়ে সম দেখানো হয়। অন্য বিভাগগুলির মধ্যে কয়েকটিতে তালি দেওয়া হয় এবং সেগুলিকে বলা হয় ‘তালি’। তালের যে বিভাগে তালি দেওয়া হয় না তা ‘খালি’ বা ‘ফাঁক’ তাল নামে পরিচিত।


তবলা, পাখোয়াজ বা খোল বাজানোর জন্য নির্দিষ্ট বোল থাকে। এক এক রকম তালের জন্য এক এক রকম বোলের সমষ্টি তৈরি হয়েছে। তালের জন্য নির্দিষ্ট সেই বোলের সমষ্টিকে যখন মাত্রা, বিভাগ, তালি, খালি ইত্যাদিতে নিবদ্ধ করা হয় তখন তাকে বলা হয় ‘ঠেকা’। যেকোনো তাল-বাদ্যের স্বরের ছোট্সমূহকে বলা হয় ‘তেহাই’। তেহাই তিনবার বাজিয়ে সমে এনে শেষ করা হয়।


সঙ্গীতে তাল অপরিহার্য, তাই তালকে বলা হয় সঙ্গীতের প্রাণ। তালের কাজ সঙ্গীতে গতির সমতা রক্ষা করা। এ গতিকে বলা হয় লয়। সঙ্গীত ও লয়ের সম্পর্ক খুব নিবিড়। লয়কে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে বিলম্বিত, মধ্য ও দ্রুত।


সঙ্গীতে প্রচলিত উল্লেখযোগ্য কয়েকটি তাল হলো দাদরা, কাহারবা, আড়াঠেকা, ঝাঁপতাল, সুরতাল বা সুরফাঁকতাল, চৌতাল, একতাল, আড়াখেমটা, ধামার, আড়াচৌতাল, ত্রিতাল ইত্যাদি। 


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  তাঁর গানের সঙ্গে বাজাবার উপযোগী কয়েকটি তাল রচনা করেন, যেমন ঝম্পক, ষষ্ঠী, রূপকড়া, নবতাল, একাদশী ও নবপঞ্চ তাল। 


নজরুল ইসলামও কয়েকটি তাল রচনা করেছেন। সেগুলি হলো নবনন্দন, প্রিয়াছন্দ, মণিমালা ছন্দ, স্বাগতা ছন্দ, মন্দাকিনী ছন্দ ও মঞ্জুভাষিণী তাল।


ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ তাঁর সরোদ বাদনকে বৈচিত্র্যময় করার জন্য কিছু তাল রচনা করেন। তাঁর রচিত তালগুলি হলো মোহান্ত, রাজবেশ, উদয়সিন, বিজয়, বিজয়ানন্দ, উপরাল, বিক্রমত, লঘুকির, রঙ্গ, রঙ্গবরণ, রঙ্গরায়ত এবং অভিনন্দন। 


তথ্যসূত্র : বাংলাপিডিয়া ।

ইমপালস সিদ্ধান্ত নেয়া থেকে সাবধান। 

 ইমপালস সিদ্ধান্ত নেয়া থেকে সাবধান। 


বাসায় ওভেন নেই। কেনার টাকাও নেই, উদ্দেশ্য ও নেই। অর্থাৎ ওভেন কেনার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিনা। দোকানে ঢু মারলাম ঘুরার উদ্দেশ্যে। শুরুতেই বিক্রেতা বললেন একটা অফার আছে, যদি সময় থাকে তাহলে বলি। কৌতুহলী হয়ে জিজ্ঞেস করলাম কি অফার? এবার উনার বক্তব্য তুলে ধরছি। 


এখানে প্রেস্টিজ ব্রান্ডের যেসব ওভেন আছে সেগুলা থেকে আপনার পছন্দের যেটি খুশী একটি কিনলেই পাবেন ১০ টি পুরস্কার ফ্রি। আমি ভাবলাম হয়ত উপহার গুলি হবে টেবিল চামচ, প্লাস্টিক বা মেটাল বক্স ইত্যাদি। অনাগ্রহ নিয়েই জিজ্ঞেস করলাম কি উপহার। উনি দৃঢ় ভাবে বললেন, সময় থাকলে বলি।  বললাম বলতে থাকেন। শুরুতেই উনি দেখালেন একটা অটোমেটিক গ্যাসের চুলা এবং সেটার বর্ণনাতে গেলেন। চুলাটা আসলেও সুন্দর। চুলাটার দাম ৩২,৫০০/-। হ্যা। ওভেন কিনলে এই চুলা ফ্রি। এবার আমার ইমপালস ক্লিকিং। ক্যামনে কি। ৩২,৫০০/- টাকা দামের এত সুন্দর চুলা ফ্রি? মাথায় ক্যালকুলেশন শুরু হয়ে গেছে অজান্তে ওভেন কেনার টাকা কোথা থেকে ম্যানেজ করা সম্ভব কিনা। 


অত:পর শুরু হল বাকি ৯ টি গিফটের বর্ণনা। এর ভেতর অটোমেটিক স্টোস্ট মেকার, ইলেক্ট্রিক হ্যান্ড মিক্সার, ফুল সেট দামি নন স্টিকি ৫ টা পাত্র,  ওয়াটার হিটার কেটলি, আর বাকি গুলা মনে নেই। মনে থাকলেও জিনিস গুলির নাম জানিনা যে লিখব। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ওভেনের ওয়ারেন্টি আছে। উনি কার্ড বের করে বললেন কিসের ওয়ারেন্টি? পাক্কা ২ বছরের গ্যারান্টির। এবার দামের ব্যাপারে আসি। ওভেনের দাম ৩৪,৫০০/- আছে, ৩২,৫০০/- আছে আবার কোনটা ৪৪,৫০০/-। উনি বললেন পরিস্কার করেই বলি এখানে যে দাম দেয়া আছে অনলাইন প্রাইসের থেকে ৫০০ টাকা বেশি। আপনি নিলে আমার লোক সব মাল আপনার বাসায় পৌছে দিবে তারপর টাকা। 


যেটা বুঝলাম যে গিফট আইটেমের দাম উনাদের মূল্য অনুযায়ী ওভেনের থেকে অন্তত দেড় গুণ বেশি। 


কি যে ভয়ানক একটা ইমপালস যাদের এই বিষয়গুলিতে ধারনা নেই তারা বুঝতে পারবেন। আমি তখন ভাবতেছি ৩৪ হাজারের ওভেনে এত টাকার গিফট! এটা কিভাবে সম্ভব। নিজের ভেতর ইমপালস বুঝতে পারছি। ইচ্ছে হচ্ছে সব কিছুর বিনিময়ে অন্তত এই সুযোগ হাত ছাড়া করা যাবেনা। 


তৎক্ষনাৎ ভাবলাম আমি যেটা ভাবছি সেটা ইমপালসিভ। ইমপালস বা ঝোকের বসে কোন সিদ্দান্ত নেয়া ঠিক নয়। এরকম ক্ষেত্রে আমি সাধারণত এক পা পিছিয়ে যাই এবং নিজেকে ভাববার সময় দেই।  এর প্রেক্ষিতেই উনাকে বললাম, আচ্ছা একটু পরে  পরে ভাবলাম ওভেনের যে দাম তা তো পুরা রেফ্রিজারেটরের সমান। মোবাইলে নেট পাচ্ছিল না বলে বললাম একটু ঘুরে এসে জানাচ্ছি নিব কিনা। উনি বললেন তাহলে হয়ত পাবেন না৷ 


কেন? 


উনি সুন্দরমত ক্যাশ মেমো বের করে দেখালেন আজকের ৪ জন ইতোমধ্যে এই অফার নিয়ে ফেলেছে। প্রতিদিন আমরা মাত্র ৫ জনকে এই অফার দিতে পারি। আপনি ঘুরে আসতে আসতে এই অফার পাবার চান্স কম। 


ততক্ষণে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে একটু পাশে দাঁড়িয়ে নেটওয়ার্ক পেলাম। সার্চ করে দেখলাম প্রেস্টিজ ব্রান্ডের ৩৫ লিটারের ওই ওভেনের দাম ৭,৫০০ টাকা মাত্র। আর গ্যাসের যে চুলা দেখিয়েছে সেটার দাম ৬,০০০ এর আশে পাশে। বাকি সব মিলিয়ে দাম সর্বোচ্চ হতে পারে ১৮-২০ হাজার। 


এই যে, যেই জিনিসের কোন চাহিদা আমার ভেতর ছিলনা সেটিকে আমার ভেতর সৃষ্টি করে ইমপালস তৈরি করে ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়ার এই কৌশলকে ইমপালস মার্কেটিং বলে। তবে বিষয়টাতে অনৈতিকতা নেই। তবে আমাদের দেশে বাণিজ্য মেলায় যেটার সম্মুখীন হয়েছি এটাকে ইমপালস মার্কেটিং বলেনা। এটাকে বলা যায়, প্রতারণা,  গলা কাঁটা, পকেট কাটা, ছিনতাই, ডাকাতি ইত্যাদি। 


প্রথমবারের মত কনভেনশন সেন্টারের স্থায়ী বাণিজ্য মেলায় গেলাম গতকাল। মেলায় গেলে উদ্দেশ্য থাকে দেশের অর্থনীতির হাল হাকিকত কোন দিকে যাচ্ছে সেটা বুঝা। বরাবর আমার প্রধাণ আকর্ষণ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। এবার মেলায় গিয়ে আমার মনে হয়েছে 


১. এটি হল নিউ মার্কেটের সামনের রাস্তার ফুটপাথের হকারদের মেলা। 


২. এই মেলার প্রধান পণ্য হল- মেয়েদের ২০ টাকা ৫০ টাকার অলঙ্কার ১৫০ টাকা বিক্রি। আর ব্লেজারের বাজার। পুরো গুলিস্তান, নিউমার্কেট আর কক্সবাজারের বিচের পাশের বাজার হল আমাদের বাণিজ্য মেলা। তবে এখানে নতুন সংযুক্তি হল ফটকাবাজি। 


৩. এখানে বড় কোন কোম্পানির ফুটপ্রিন্ট নেই। এটা যে একটি দেশের প্রেস্টিজিয়াস বিজনেস ব্রান্ডিং, সেই বিবেচনায় এরকম মেলা আসলে না থাকাটাই আমাদের ব্রান্ডিং এর জন্য ভাল হত। 


৪. দেশের অর্থনীতি ভয়ংকর চাপে আছে। 


৫. গত দু দিন ধরে বলছিলাম আমাদের দেশের বাজার ব্যবস্থার সমস্যার গোড়া নিয়ে কেউ কাজ করেনা। কিন্তু দ্রব্যমূল্য কমানোর অঙ্গিকার করেনি এমন কোন দল নেই। আসলে আমাদের বাজার ব্যবস্থায় একটি ওভেনের দাম নির্ধারণ করবে কত দামে কত উপায়ে আপনাকে ঠকাতে সক্ষম সেটার উপর। 


এদেশের পোশাক ব্রান্ড থেকে শুরু করে প্রতিটা পণ্যে দাম নির্ধারনে নির্দিষ্ট কোন নিয়ম কেউ মানেন না। অনেক লেখায় বলেছি, আবারো বলেছি এখানে কস্ট বেইজড প্রাইসিং নেই বললেই চলে। এখানে ধোকা বেইজড প্রাইসিং। এদেশের ভোক্তারা তটস্থ থাকেন আসলে পণ্যের দাম কত সেটা জানতে। কোন ভোক্তা অধিকারের মাধ্যমেও আপনি সেটা জানতে পারবেন না। এদেশে একি পণ্য নিউমার্কেটে বিক্রি হবে ৬০০ টাকায়, চক বাজারে ১২০ টাকায়, ফুটপাথে ২৫০ টাকায়, বসুন্ধরায় ১৮০০ টাকা ফিক্সড প্রাইসে। আপনি বুঝতে পারবেন না পণ্য গুলি আসলেও একি নাকি কোনটা আসল কোনটা নকল। আপনার একটাই আস্থা, টাকা যেহেতু বেশি এটাই আসল। 


আমাদের বাজার ব্যবস্থার পুরোটাই ধোয়াসা। এখানে সিন্ডিকেটের উপর দোষ চাপাবে বিক্রেতা নিজেই, ক্রেতাও দোষ চাপাবে, সরকারো চাপাবে। সিন্ডিকেট এমন একটা কমন শব্দ যেটা অনেকটাই বায়বীয়। দোষ চাপালে কারো গায়ে লাগেনা। উলটা সিন্ডিকেটের কেউ আপনার সামনে থাকলে সেও সিন্ডিকেটের উপর দোষ চাপাতে পারে। 


এই যে অরাজকতা, এর সুযোগ সকলে নেয়। জনগণের অপশন হল, দেখি ওরে দিয়ে আমাদের এই দুর্দশার কোন উন্নতি হয় কিনা। আসলে এযাবৎকালে কখনো সেটা হয়নি। হবে বলেও আমার মনে হয়না। 


শুধু দ্রব্যমূল্য বা সিন্ডিকেট ইস্যু নয়। এদেশে আমরা সাধারণ মানুষ এতটায় অসচেতন যে, অধিকাংশ বিষয়ে এরা সঠিক যুক্তি কোনটা আর কোনটা বেঠিক সেটা বুঝেনা। শুধুই অজানার ভেতর থেকে তর্ক আর চায়ের কাপে চুমুক। 


ইদানিং একটা কথা বার বার মনে হয়, 


কোনটি সত্য এবং কোনটি মিথ্যা এটা নির্ভর করে আপনার আমার জানার পরিধির উপর। 


-wasi mahin


জানুয়ারি ২৫, ২০২৪

ফেইসবুক গল্প

 সকালে ঘুম থেকে উঠে আমি একটু লক্ষ্য করি আমার  লুঙ্গিটা এলোমেলো অবস্থায় থাকে। আমি হয়তোবা মনে মনে ভাবতাম। ঘুমের ঘরে এটা হতেই পারে।

 কিন্তু বেশ কিছুদিন আরও লক্ষ্য করলাম। সেম ঘটনাটা  প্রতিদিনই ঘটতেছে।


 যেহেতু আমাদের এটা ফ্যামিলি  বাড়ি এজন্য কারো দরজার কেউ নক করে ঘুমায় না। আমিও তেমনি করি কোন নক করে ঘুমাই না। !!!


 আমার কিছুটাও মনে হচ্ছিল এই ঘটনা ঘটে রাত ঠিক তিনটার পরে  তাই আজকে আমি চিন্তা করলাম। একটু জেগে থাকার চেষ্টা করলাম। আমাকে দেখতে হবে কে এই বেহাপানা  কাজটা করে।


 আর হ্যাঁ আমি লেখাপড়ার জন্য ঢাকাতে আমার খালার বাসাতে থাকি। আমি আরিয়ান এখানে  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।


 আমার খালার বাড়িতে শুধুমাত্র আমার খালামণি আর  আমার  খালাতো বোন থাকি আর খালামনির জামাই ব্যবসার জন্য বেশির ভাগ বাহিরে থাকে ।  আমার খালাতো বোন দেখতে অনেক সুন্দর কিন্তু  একবার একটা অ্যাক্সিডেন্টে তাকে বিয়ে হয়। দূরবশত সে জায়গায়  থেকে তাকে ডিভোর্স নিতে বাধ্য হয়।


 আমি সত্যিই অবাক হয়ে যাচ্ছি  এ বাড়িতে শুধুমাত্র আমার খালামণি আর খালাতো বোন ছাড়া কেউ থাকেনা। তাহলে এই কাজটা কে করে আমার সাথে  এজন্য আমি ঘুমাচ্চি না।


 রাত ঠিক 2 টা তখন কে যেন আমার দরজার দিকে আসছে শব্দ শুনতে পেলাম। আমি ঘুমানোর ভান করে শুয়ে পড়লাম। আজকে আমার দেখতে হবে এত বড় সর্বনাশটা কে করে।


 তারপর আস্তে আস্তে সেই মেয়েটি আমার রুমে প্রবেশ করল।  আর প্রবেশ করার পরপরই আমার লুঙ্গিটাও উঁচু করতে শুরু করল। তারপরে আমাকে ইচ্ছামতন কিস করা শুরু করলো। এবার আমার ধৈর্য আর কুলাচ্ছে না। তখন চোখ মেলে দেখে আমার  খালাতো বোন তিশা।


 আমি বললাম আপু তুমি কি করতেছ? তারমানে প্রত্যেকদিন রাতে তুমি আসো আমার রুমে?


 তিশা তখন লজ্জা পেল তখন বলল  আরিয়ান তোমার এত সুন্দর বডি ফিটনেস আমি আগে কখনোই দেখি নাই।


 তাই নিজেকে কখন যে তোমার ভিতরে শোপর্দ করে দিয়েছি। সেটা কখনো বুঝতেই পারিনাই।


 তারমানে আপু আপনি  প্রতিদিন আমাকে এভাবে ধর্ষ*ণ করেন?


 আমি তো আগে জানতাম ছেলেরা মেয়েদেরকে ধ*র্ষণ করে। কিন্তু আপনি আজ দেখলাম  আমাকে ধ*র্ষণ করলেন  এই কয়টা দিনে। ছি আপু আপনাকে আমার বড় বোনের মতন দেখি। আর এভাবে আপনি আমার সাথে এই কাজটা করতে পারলেন।


 দেখো আরিয়ান তুমি তো ভালো জানো আমি দীর্ঘ পাঁচ মাস সংসার করেছি। আর একটা ডিভোর্সি মেয়ে কষ্টটা হয়তো তুমি বুঝবে না।


 আমি চাইলেও আর দ্বিতীয় বিয়ে সহজে করতে পারবো না। কারণ আমি একজন ডিভোর্স নারি।

 তাই প্রত্যেকটা রাতে কত কষ্ট হয় সেটা তোমাকে বলে বোঝাতে পারবো না।

তাই বলে আপু!!!


চলবে?


#গল্প_ডিভোর্সি_নারী 

#পর্ব ১

#লেখা সিনথিয়া ইসলাম। 


পরবর্তী অংশ সবার আগে পড়তে পেইজে ফলো করুনঃ অথবা আপনার টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন।


#followerseveryone #viralreelsシ #everyonehighlights #foryouシ #foryourpage #viral #viralvideo #সত্য Sinthiya's Mini Kitchen

গরিব কেন সারা জীবন গরিব থাকে? 

 ✍️গরিব কেন সারা জীবন গরিব থাকে? 🤔


আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়ে থাকে:

1. একটিভ ইনকাম

2. প্যাসিভ ইনকাম

3. পোর্টফোলিও ইনকাম


---


✍️১. একটিভ ইনকাম 


একটিভ ইনকাম মানে হচ্ছে এমন আয় যা আপনি সরাসরি পরিশ্রম এবং সময় দিয়ে উপার্জন করেন। যেমন: চাকরি, ব্যবসা, অথবা এমন কোনো কাজ যা আপনি যতটুকু সময় দেবেন, ততটুকু আয় করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি দোকান চালান, তবে আপনি যতক্ষণ দোকান চালাবেন, ততক্ষণ আয় হবে; কিন্তু যদি আপনি দোকানে না যান, তবে আয় হবে না। 


এই ধরনের আয় বেশিরভাগ মানুষের কাছে সহজ এবং দ্রুত মনে হয়। এটি সাধারণত সবার কাছে পরিচিত একটি মাধ্যম, এবং বেশিরভাগ মানুষ একটিভ ইনকামের দিকে ছুটে চলে। উদাহরণস্বরূপ, চাকরি পাওয়া, মাসে নির্দিষ্ট স্যালারি পাওয়া, কিংবা ছোটখাটো ব্যবসা করা। কিন্তু এই ধরনের আয় সীমিত, কারণ আপনি যতটুকু পরিশ্রম করবেন, ততটুকু আয় হবে। আর একজন মানুষ প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০-১২ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে পারে, এর বেশি নয়। 


যত বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অভিনেতা হোন না কেন, একটিভ ইনকামে আপনি সর্বোচ্চ কতটুকু আয় করতে পারেন? এর পরিমাণ নির্দিষ্ট, এবং এক সময় আপনি সেই সীমার মধ্যে আটকে পড়বেন। তাই, একটিভ ইনকাম দীর্ঘমেয়াদী ধন-সম্পদ গড়ার জন্য যথেষ্ট নয়। 


---


✍️২. প্যাসিভ ইনকাম 


প্যাসিভ ইনকাম হচ্ছে এমন আয় যা আপনি কাজ না করেও উপার্জন করতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি ঘুমাচ্ছেন, বা অন্য কোনো কাজ করছেন, তবুও আপনার আয় চলতে থাকে। যারা প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করেন, তারা অনেক সময় ধনী হয়ে ওঠেন। কারণ, প্যাসিভ ইনকামের একটা বড় সুবিধা হলো, এটি সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং কখনো থেমে যায় না। 


উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি একটি বাড়ি ভাড়া দেন, তবে আপনি প্রতি মাসে ভাড়া পাবেন, আর আপনাকে বাড়ির দিকে কোনো বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে না। এছাড়া বই লেখা, ইউটিউব চ্যানেল চালানো, ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করা, ফেসবুক পেজ বা ইনস্টাগ্রাম থেকে আয়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ (Cost Per Action) এই সবই প্যাসিভ ইনকামের উদাহরণ। 


প্যাসিভ ইনকাম শুরু করা সহজ নয়, কারণ এর জন্য প্রথমে কিছু সময় এবং পরিশ্রম দিতে হয়। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেন, তবে প্রথম কয়েক মাস হয়তো আপনি আয় পাবেন না, কিন্তু একসময় যখন আপনার ভিডিওগুলো জনপ্রিয় হবে, তখন আয় আসতে থাকবে। অনেক সময়, এই ধরনের ইনকাম শুরু করতে কিছু পুঁজি এবং পরিকল্পনা প্রয়োজন। 


এ কারণে অধিকাংশ মানুষ প্যাসিভ ইনকাম এর প্রতি আগ্রহী নয়, এবং তারা একটিভ ইনকামে আটকে থাকে। তবে যাদের প্যাসিভ ইনকাম থাকে, তারা কখনো অর্থ কষ্টে পড়েন না, কারণ তাদের আয় কখনো বন্ধ হয় না। তাই, যদি আপনি জীবনে সফল হতে চান, তবে একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকামের উৎস তৈরি করুন। 


---


✍️৩. পোর্টফোলিও ইনকাম 


পোর্টফোলিও ইনকাম হল সেই আয় যা মূলত ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে আসে। যারা টাকা আছে, তারা সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করে আয় করেন। এই ধরনের ইনকামের জন্য তাদের কোনও কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না। 


উদাহরণস্বরূপ, আপনি শেয়ার বাজারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া, আপনি যদি কোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে সেই ব্যবসা থেকে আয় পাবেন, যদিও আপনার কোনও সরাসরি অংশগ্রহণের প্রয়োজন নেই। 


ধনী মানুষ সাধারণত এই ধরনের ইনভেস্টমেন্টে অর্থ রাখেন। কারণ, ব্যাংকে টাকা রাখলে, আসল অর্থের মূল্য দিন দিন কমে যায়। অর্থাৎ, সময়ের সাথে সাথে আপনার টাকা ক্ষয় হতে থাকে। তবে, যদি আপনি সেই টাকা শেয়ার বাজারে, মিউচুয়াল ফান্ডে বা কোনো ভালো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার টাকা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন। 


যারা পোর্টফোলিও ইনকামে আগ্রহী নয়, তারা হয়তো জানেন না যে বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে তারা তাদের সম্পদ বৃদ্ধি করতে পারেন। 


---


২০-৮০ সিস্টেম এবং আপনার ভবিষ্যৎ 


আপনার যদি প্যাসিভ ইনকাম কিংবা পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি আগ্রহ না থাকে, তাহলে আপনি হয়তো ২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাবেন। এই সিস্টেম অনুযায়ী, ২০% মানুষ ধনী হয়, এবং ৮০% মানুষ গরিব থাকে। পৃথিবীর সম্পদের বড় একটা অংশ ২০% মানুষের কাছে থাকে।


এই কারণে, আপনি যে প্রফেশনে আছেন না কেন, চেষ্টা করুন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করতে। আপনি যদি শুধুমাত্র একটিভ ইনকামে আটকে থাকেন, তবে আপনার আয় এক সময় সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। আর প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম না থাকলে, আপনি সেই ৮০% মানুষের মধ্যে পড়ে যাবেন, যারা সারাজীবন অর্থ কষ্টে ভুগবে। 


তাই, আজ থেকেই আপনার আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা করুন এবং একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম তৈরি করুন। 


আপনার ভবিষ্যত সুরক্ষিত হবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন। 


--- 


উদাহরণ আরও কিছু:  

- বই লেখা: আপনি যদি একটি বই লিখে প্রকাশ করেন, তবে প্রতি বিক্রির সাথে আপনাকে কিছু পরিমাণ আয় হবে, যা অবিরাম চলতে থাকবে।

- ইনভেস্টমেন্ট: আপনি যদি স্টক মার্কেট, রিয়েল এস্টেট অথবা কিপট (Crypto) মার্কেটে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনি প্যাসিভ ইনকাম উপার্জন করতে পারবেন। 

- অনলাইন কোর্স তৈরি করা: আপনি যদি কোনো বিশেষ বিষয়ে দক্ষ হন, তাহলে আপনি একটি অনলাইন কোর্স তৈরি করতে পারেন, যা মানুষ কিনে নেবে এবং আপনাকে অবিরাম আয় এনে দিবে। 


সুতরাং, জীবনে সফল হতে এবং ধনী হতে হলে, একটিভ ইনকাম ছাড়াও প্যাসিভ ইনকাম এবং পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি মনোযোগ দিন।

বনশ্রী যাবেন ? বনশ্রী তো চিনিনা , চিনায়া নিয়েন , নতুন জায়গা না গেলে আর চিনমু ক্যামনে ! খাটি কথা ।

 বনশ্রী যাবেন ?


বনশ্রী তো চিনিনা , চিনায়া নিয়েন , নতুন জায়গা না গেলে আর চিনমু ক্যামনে !


খাটি কথা ।


টিএসসির মোর থেকে যখন রিকশা ঠিক করি তখন অন্ধকার হয়ে গেছে ঢাকা শহর , বাড়ি ফেরার তাড়া , তাই অচিন রিকশাওয়ালাই সই । প্রত্যেক মোরে ডান বাম বলতে বলতে চলার পথের অবিন্যস্ত আলসেমি , অহেতুক সব চিন্তা ভাবনার বিলাসিতা কেটে যাব , যাক ! রাতের ঢাকা এখন আর খুব নিরাপদ না , চারদেয়ালে ফেরা দরকার । ঘরে ফেরা দরকার ।


শাহজান পুর এসে ভদ্রলোক ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়ি কিনা জিজ্ঞেস করলেন ।


বললাম পড়িনা । ডাক্তারি করি ।


দেশেই থাকবেন , না বিদেশ চইলা যাবেন , বিনীত জিজ্ঞাসা তার ।


বললাম দেশেই থাকবো , অর্ধেক জিবন শেষ , নতুন করে আর কৈ যাবো !


দেশের অবস্থা তো ভালো না , মানুষ জন ভালো না , শিক্ষা নাই , সচেতনতা নাই , থাইকা কি করবেন ... তার গলায় আক্ষেপ এইবার !


আমি এইবার বিষ্মিত হলাম , রিকশাওয়ালার গলায় এই ধরনের সূক্ষ রুচিশীল হাহাকার তো থাকার কথা না , সামথিং ইজ নট রাইট ! সত্যিকার অর্থেই নড়েচড়ে বসলাম । আলো অন্ধকারে কেবল ঘামে ভেজা পিঠটুকু দেখা যাচ্ছে তার । ওঠার সময় চেহারা খেয়ালই করি নি ! সস্তা শার্টে লেপ্টে থাকা পিঠ থেকে কোন এবনর্মাল কিছু উদ্ধার করা গেলো না !


এই দেশের মেইন সমস্যা কি ভাই জানেন ?


আমি জিজ্ঞেস করলাম কি ? ( সমস্যা তো অনেক । ঘুষ, দুই নম্বরি , বিচার না হওয়া, প্রভাবশালী দের যা ইচ্ছা তাই করা , ধর্ম ইউজ করে হাবিজাবি কাজ করা , একে তাকে রাজাকার, একে তাকে নাস্তিক বানানো , বাজে রাজনীতি , তার মতে কোনটা কে জানে ! )


ভদ্রলোকের উত্তর শুনে ভিমরি খেলাম ।


মেইন সমস্যা হচ্ছে কেউ বই পড়ে না ।


তাকে জিজ্ঞেস করলাম আপনি পড়েন ?


অত না , টুকটাক । আমি আবার কবিতার বই একটু বেশি পড়ি ।


বলেন কি ! বিষ্ময়ে রিকশা থেকে পড়ে যাওয়ার যোগাড় হয় আমার !


কার কবিতার বই পড়েন ?


ভদ্রলোক প্রবল মমতায় জানায় তার পছন্দের কবি শক্তি চট্টপধ্যায় আর ফরাসী কবি আর্তুর র‍্যাবো !


খিলগার গলিতে আকাশ ফুড়ে হঠাত একটা পাহাড় সম উঁচু জ্বিন এসে যদি পথ রোধ করে দাড়াতো তবু এত চমকাতাম না !


আর্তুর র‍্যাবো , শক্তি !


কি বিষ্ময় ! কি বিষ্ময় !


#


ভদ্রলোকের নাম শ্রিপান্থ শফিক । ( শ্রিপান্থ টুক বানানো , আপনার অনুমান ঠিক আছে , বরিশাল এর একেবারে ভীতর থেকে উঠা আসা একটা মানুষ কে ঐটুক মেলোড্রামা করতে দেয়াই যায় ) । ছাত্র খারাপ ছিলেন না । ম্যাট্রিক পরীক্ষার পর কবিতার ভুতে ধরলো । আরজ আলী মাতুব্বর, সক্রেটস , স্টিফেন হকিং , শক্তি, র‍্যাবো , গিয়ম এপোলোনিয়ার, হুমায়ুন আজাদ, পড়ে টরে তার মনে হল জীবন এক আশ্চর্য গিফট ।


স্কুল কলেজে পড়ে সেইটা নষ্ট করার কোন মানে হয় না !


আর পড়েন নি ।


কবিতা লেখেন নিয়মিত । দুইটা বই ও বেরিয়েছে !


যে জীবন তিনি যাপন করেন , তার মতে এটা প্রথা বিরোধী জীবন ।


একটা সেন্স অফ ফ্রিডম তো আছে ! খারাপ কি !


#


বাসার কাছাকাছি এসে ভদ্রলোকের সাথে কফি খেলাম এক কাপ ।


কফি খেতে খেতে মনে হল ,


আহা জীবন ! কেউ কি ভীষণ দুঃসাহস নিয়ে জন্মায় !


আর কেউ কি করুণ ভাবে মাথা নত করে মেনে নেয় জাগতিক সমস্ত হিসাব !


#


ভদ্রলোকের প্রতি এক বুক ভর্তি হিংসা নিয়ে বাড়ি ফিরলাম !


© সংগৃহীত

সকল পেঁপে চাষ কৃষক ভাইদের জানাই ⭕পেপে চাষ পদ্ধতি:- 

 #সকল পেঁপে চাষ কৃষক ভাইদের জানাই

⭕পেপে চাষ পদ্ধতি:- 

উপযুক্ত জমি ও মাটি : উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি ভাল।

 

জাত পরিচিতি:

বারি পেঁপে-১ (শাহী পেঁপে): স্ত্রী ও পুরুষ ফুল আলাদা গাছে ধরে। চারা লাগানোর ৩-৪ মাস পর ফুল আসে। কান্ডের খুব নিচ থেকেই ফল ধরা শুরু হয়। প্রতিটি ফলের ওজন ৮৫০-৯৫০ গ্রাম। চারা লাগানোর ৩-৪ মাস পর ফুল আসে, ফুল আসার ৩-৪ মাস পর পাকা পেঁপে সংগ্রহ করা যায়। এ জাতটি প্রায় সার বছরই ফল দিয়ে থাকে।

 

পাকা পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ একটি ফল। কাঁচা পেঁপেতে প্রচুর পরিমানে পেপেইন নামক হজমকারী দ্রব্য থাকে।

 

ভেষজ গুণ: অজীর্ণ,কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা, একজিমা, কিডনি ও পাকস্থলীর ক্যান্সার নিরাময়ে কাজ করে।  

 

ব্যবহার: পাকা পেঁপে ফল হিসেবে এবং কাঁচা পেপে সবজি হিসেবে খাওয়া যায়।

 

চারা তৈরি: বীজ থেকে চারা তৈরি করা যায়। পলিথিন ব্যাগে চার তৈরি করলে রোপণের পর চারা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

 

চারা রোপণ: দেড় থেকে দুই মাস বয়সের চারা রোপণ করা হয়। ২ মিটার দূরে দূরে চারিদিকে ২ ফুট পরিমান গর্ত তৈরি করে রোপণের ১৫ দিন আগে গর্তের মাটিতে সার মিশাতে হবে। পানি নিকাশের জন্য দুই সারির মাঝখানে  ৫০ সে.মি নালা রাখা দরকার। বানিজ্যিকভাবে পেঁপে চাষের জন্য বর্গাকার পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। প্রতি গর্তে  ৩ টি করে চার রোপণ করতে হয়। ফুল আসলে ১ টি স্ত্রী গাছ রেখে বাকি গাছ তুলে ফেলা দরকার। পরাগায়ণের সুবিধার জন্য বাগানে ১০% পুরুষ গাছ রাখা দরকার।

 

সার ব্যবস্থাপনা: প্রতি গাছে ১৫ কেজি জৈব সার, ৫৫০ গ্রাম ইউরিয়া সার, ৫৫০ গ্রাম টিএসপি সার, ৫৫০ গ্রাম এমওপি সার, ২৫০ গ্রাম জিপসাম সার, ২৫ গ্রাম বোরাক্স সার এবং ২০ গ্রাম জিংক সালফেট সার একত্রে ভালভাবে প্রয়োগ করতে হয়।  ইউরিয়া ও এমওপি সার ছাড়া সব সার গর্ত তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হবে। চারা লাগানোর পর গাচে নতুন পাতা আসলে ইউরিয়া ও এমওপি সার ৫০ গ্রাম করে প্রতি ১ মাস পর পর প্রয়োগ করতে হয়। গাছে ফুল আসলে এ মাত্রা দ্বিগুণ করা হয়।

 

অন্তবর্তীকালীন পরিচর্যা:  ফুল হতে ফল ধরা নিশ্চিত মনে হলে একটি বোঁটায় একটি ফল রেখে বাকিগুলো ছিড়ে ফেলতে হবে। গাছ যাতে ঝড়ে না ভেঙ্গে যায় তার জন্য বাঁশের খুঁটি দিয়ে গাছ বেঁধে দিতে হয়।

 

সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা: চারা রোপণ এবং সার প্রয়োগের পর প্রয়োজনমতো পানি দিতে হবে। খরা মৌসুমে ১০ থেকে ১৫ দিন পর পর হালকা সেচ দিতে হবে।

কৃষি এগ্রো নার্সারি 

☎️01956890746

বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার থাকলে যে ১০টি বিষয় খেয়াল করে চলবেন

 🔥 বাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার থাকলে যে ১০টি বিষয় খেয়াল করে চলবেন: ⤵️


১) গ্যাস সিলিন্ডারের সঙ্গে যে রাবার পাইপটি থাকে,সেটিতে ‘বিএসটিআই’ ছাপ থাকা বাধ্যতামূলক।কিন্তু তার সঙ্গে আরও একটি বিষয় খেয়াল রাখুন। গ্যাসের পাইপটি যেন দৈর্ঘ্যে এক থেকে দেড় মিটার লম্বা হয় এবং বোতল ও গ্যাস বার্নার (চুলা) এর দূরত্ব যেন কমপক্ষে ১-১.৫ মিটার হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।


২) রেগুলেটরের নজলটি যাতে পাইপ দিয়ে ভালো করে কভার করা থাকে,তা লক্ষ্য রাখুন।গরম বার্নারের সঙ্গে যাতে গ্যাসের পাইপ কোনোভাবে লেগে না থাকে,তা খেয়াল রাখুন।


৩) পাইপটি নিয়মিত ভেজা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করুন।কিন্তু ভুলেও সাবান পানি ব্যবহার করবেন না। ২ বছর পরপর অবশ্যই পাইপটি বদলে ফেলুন।


৪) পরিষ্কার রাখার জন্য গ্যাসের পাইপটিকে কোনও রকমের কাপড় বা প্লাস্টিক জাতীয় জিনিস দিয়ে মুড়ে রাখবেন না।সে ক্ষেত্রে পাইপ ফেটে গেলে বা লিক হলে ধরা পড়বে না।


৫) গ্যাস লিক হচ্ছে বুঝতে পারলে বাড়ির কোনও ইলেক্ট্রিক অ্যাপ্লায়েন্স অন করবেন না।ওভেন,রেগুলেটর বন্ধ করে দরজা-জানালা খুলে দিন।


৬) গ্যাস লিক করার পরে যদি কিছুক্ষণের মধ্যে গন্ধ আসা বন্ধ না হয়,তাহলে গ্যাস ডিস্ট্রিবিউটরের অফিস বা হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করুন। সিলিন্ডার থেকে রেগুলেটর আলাদা করে দিয়ে সিলিন্ডারের মুখে সেইফটি ক্যাপও পরিয়ে দিতে পারেন।


৭) খালি সিলিন্ডার থেকে গ্যাসের রেগুলেটর খোলার সময় আশপাশে কোনও মোমবাতি বা প্রদীপ জাতীয় জিনিস যাতে না জ্বলে,তাও খেয়াল রাখুন।


৮) একটি ঘরে দু’টি সিলিন্ডার রাখার জন্য অন্তত ১০ বর্গফুট জায়গা থাকা জরুরি।এমন জায়গায় সিলিন্ডার রাখবেন না,যেখানে সহজেই তা অতিরিক্ত গরম হয়ে যেতে পারে।


৯) সিলিন্ডারের ওপরে কখনোই কোনও কাপড়,বাসন ইত্যাদি রাখবেন না।


১০) গ্যাসের বার্নারটি সব সময় সিলিন্ডারের অন্তত ছয় ইঞ্চি ওপরে রাখুন।বার্নারের ওপর যাতে সরাসরি হাওয়া না লাগে,সেদিকেও লক্ষ্য রাখুন।


©

সকাল ৭টার সংবাদ   তারিখ ০৫-০২-২০২৫ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ  

তারিখ ০৫-০২-২০২৫ খ্রি:।


দেশ থেকে পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা।


আজ প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দেবে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন।


আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে - বললেন অর্থ উপদেষ্টা।


প্রবাসী বাংলাদেশীদের বাড়তি সুবিধা প্রদান ও নতুন কর্মী নিয়োগসহ বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি  দিল সৌদি আরব, ওমান ও কাতার।


টঙ্গীতে আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে আজ শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব।


সুইডেনের একটি স্কুল ক্যাম্পাসে গুলিতে কমপক্ষে ১০ জন নিহত।


আজ ঢাকায় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ-বিপিএল ক্রিকেটের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচে খুলনা টাইগার্সের মোকাবেলা করবে চিটাগং কিংস।

সফলতার চাবিকাঠি “….

 “ সফলতার চাবিকাঠি “….♥️


সফলতার পথে গল্প


একটা সময় ধরুন, আপনার বয়স ২৭। চাকরি খুঁজতে খুঁজতে ব্যাংকের দরজায় দরজায় ঘুরছেন। অথচ, আপনারই সমবয়সী কেউ ওই ব্যাংকের ম্যানেজারের চেয়ারে বসে আছে। আবার এমনও হতে পারে, রাস্তায় হেঁটে যাওয়ার সময়, দেখছেন কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি চালিয়ে চলে যাচ্ছে।


তাহলে পার্থক্যটা কোথায়?


প্রথমেই আসে পরিশ্রমের গল্প।

যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী। এটা মেনে নিতে হবে। মনে রাখবেন, ঘুমানোর আর ভোর দেখার আনন্দ একসঙ্গে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। কারণ, গাধাও পরিশ্রম করে। কিন্তু সে বনের রাজা হতে পারেনি। আপনার পরিশ্রমের ফলাফলই আসল। তাই আপনাকে ঠিক করতে হবে, আপনার পরিশ্রম কতটা ফলপ্রসূ হচ্ছে।


আপনার জীবনের ২৪ ঘণ্টা আর আমার জীবনের ২৪ ঘণ্টা তো সমান। তাহলে কে কিভাবে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে যাবে? এক কথায়, যিনি বাড়তি সময়, বাড়তি পরিশ্রম, আর বাড়তি পরিকল্পনা দেন, তিনিই এগিয়ে যান। আমার এক বন্ধুকে দেখেছি, অন্যরা যখন ঘুমায়, সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে। আজ তার জীবনে রাত জাগার সেই পরিশ্রমের ফল স্পষ্ট।


আপনি আজ যা করছেন, সেটাই ঠিক করে দেবে আপনার ভবিষ্যৎ। শুধু ভাবলে চলবে না যে, বিল গেটস, স্টিভ জবস, বা জুকারবার্গ রাতারাতি বড় কিছু হয়ে গিয়েছিল। তারা জীবন নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখেছিল, কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। অপেক্ষার গল্প নয়, প্রস্তুতির গল্পই সফলতার গল্প।


শিক্ষার পথে ভিন্নতা


সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? আশেপাশের মানুষ বলতে শুরু করেছে, “তোমার জীবন তো শেষ!” কিন্তু সত্যি কি তাই? কে ঠিক করে দেবে আপনার জীবন শেষ? এই পৃথিবীতে কেউ আপনার জন্য সীমানা তৈরি করতে পারে না। আপনি যেখানেই পড়ুন না কেন, সফলতা নির্ভর করে আপনার প্রচেষ্টা আর মানসিকতার উপর।


ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়াই কি জীবনের একমাত্র পথ? আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী বড় কিছু করতে পারবেন। শুধু দরকার, নিজের লক্ষ্য ঠিক করা আর পরিশ্রম করে যাওয়া। চ্যাটিং, ডেটিং আর অজুহাত দিয়ে সময় নষ্ট করলে আপনার গল্প শুরু হওয়ার আগেই শেষ হয়ে যাবে।


জীবন বদলের গল্প


যে গাড়িতে আপনি আজ ইউনিভার্সিটিতে যাচ্ছেন, সেটি কি আপনার টাকায় কেনা? যে মোবাইল দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটাচ্ছেন, সেটি কি আপনার নিজের উপার্জনে কেনা? একদিন আপনাকেই পৃথিবীর পথে একা দাঁড়াতে হবে। আর সেই সময়ে প্রস্তুতি না থাকলে, আপনার পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাবে।


তাই আজই শুরু করুন। ভাল বই পড়ুন, ভাল মানুষের সঙ্গে সময় কাটান, ভাল কাজের অভ্যাস গড়ে তুলুন। শুধু হাহাহি করে জীবন কাটানো নয়, জীবনটাকে বড় করার স্বপ্ন দেখুন।


পরিশ্রমের মূল্য


আমাকে অনেকেই জিজ্ঞেস করে, “আপনার মতো সফল হতে হলে কী করতে হবে?”

আমি শুধু একটাই কথা বলি, “অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে। শর্টকাট বলে কিছু নেই। সাফল্যের কোনো সহজ রাস্তা নেই।”

অন্য কেউ যখন পরিশ্রম করছিল, তখন আপনি মজা করেছেন। এখন সময় এসেছে, সেই ব্যালান্সটা ফিরিয়ে আনার। যে সময়ে জীবনটাকে কঠোর পরিশ্রমে গড়ে তুলতে হয়, সে সময়ে যদি শুধু আনন্দে মগ্ন থাকেন, তাহলে জীবনের আনন্দটা আপনার হাতছাড়া হয়ে যাবে।


১০০০ ব্যর্থতার গল্প


জীবনে হয়তো ১০০০ বার ব্যর্থ হবেন। কিন্তু সেটাই আপনাকে ১০০০টা শিক্ষা দেবে। ব্যর্থতা থেকে শিখুন, থেমে যাবেন না। সফল মানুষদের গল্প শুনুন, দেখুন কিভাবে তারা প্রতিটি পদক্ষেপে সংগ্রাম করে সামনে এগিয়ে গেছে। আজ থেকে শুরু করুন। আপনার গল্পও একদিন কাউকে অনুপ্রাণিত করবে।


“মেনে নিন, বদলান, এগিয়ে যান।”

এই তিনটি শব্দই আপনার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে।

©♥️

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ০৪-০২-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ০৪-০২-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


দেশ থেকে পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারে কানাডার সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা।


আগামীকাল প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন জমা দেবে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশন।


আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নেমে আসবে --- বললেন অর্থ উপদেষ্টা।


প্রবাসী বাংলাদেশীদের বাড়তি সুবিধা প্রদান ও নতুন কর্মী নিয়োগসহ বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি  দিল সৌদি আরব, ওমান ও কাতার।


টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমায় ইবাদত বন্দেগিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন মুসল্লিরা  --- আগামীকাল আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে দ্বিতীয় পর্ব।


চীনা পণ্যের ওপর মার্কিন শুল্ক কার্যকরের জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েকটি পণ্যের ওপর  শুল্ক আরোপের ঘোষণা বেইজিং-এর।


এবং আগামীকাল ঢাকায় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ-বিপিএল ক্রিকেটের দ্বিতীয় বাছাইপর্বে খুলনা টাইগার্সের মোকাবেলা করবে চিটাগং কিংস।

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...