এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

বাংলা ইলম একাডেমির সাথে এখনই ইসলামিক জ্ঞান অন্বেষণের যাত্রা শুরু করুন।

 বাংলা ইলম একাডেমির সাথে এখনই ইসলামিক জ্ঞান অন্বেষণের যাত্রা শুরু করুন।

আপনি কি কোনও খরচ ছাড়াই নিয়মতান্ত্রিক এবং ব্যবহারিক উপায়ে ইসলামী জ্ঞান অর্জন করতে চান? বাংলা ইলম একাডেমি আপনাকে এই অনন্য সুযোগটি দিচ্ছে! আমাদের শিক্ষা কার্যক্রমটি বিশেষভাবে তাদের সকলের জন্য তৈরি করা হয়েছে যারা পরিস্থিতি যাই হোক না কেন, দূরশিক্ষণের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে  শরিয়ার ইলম শিখতে চান।

এই প্রোগ্রামটিতে ৮টি বিশেষায়িত ডিপ্লোমা রয়েছে, প্রতিটি ডিপ্লোমাতে বিভিন্ন ধর্মীয় ইলমের ১০টি শিক্ষামূলক কোর্স রয়েছে। অধ্যয়নের সময়কাল দুই বছর, ৪টি সেমিস্টারে বিভক্ত, যা আপনাকে ইচ্ছাকৃত এবং পদ্ধতিগত ধাপে শেখার সুযোগ দেয়।

আমরা কৃতি শিক্ষার্থীদের জন্য মূল্যবান নগদ পুরষ্কারসহ সেমিস্টারের শেষের প্রতিযোগিতাও অফার করি। কারণ আমরা বিশ্বাস করি যে জ্ঞান উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণার দাবি রাখে।

এই অগ্রণী কর্মসূচির অংশ হোন এবং জ্ঞান ও উৎকর্ষের দিকে আপনার যাত্রা শুরু করতে এখনই বাংলা ইলম একাডেমিতে নিবন্ধন করুন।

📌 লিংকে নিবন্ধন করে আমাদের সাথে যোগ দিন

https://www.elmacademy-bn.com/bn/housing

রোগীদের কাছে দেবী শেঠি হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ কার্যত 'ম্যাজিশিয়ান'

 রোগীদের কাছে দেবী শেঠি হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ কার্যত 'ম্যাজিশিয়ান'। মেডিক্যাল সায়েন্স তাঁর ট্রিটমেন্ট একের পর এক রোগীকে নয়া জীবনদান করেছে। একবার তাঁর অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেলে জটিল থেকে জটিলতর সমস্যা মিটে যাবে বলেই বিশ্বাস করেন রোগীরা। অনেকেই চান তাঁর থেকে চিকিৎসা করাতে। কিন্তু, এত বড় মাপের চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট পাওয়া কি মুখের কথা?


কী ভাবে মিলবে দেবী শেঠির অ্যাপয়েন্টমেন্ট?


কারওই অজানা নয়, ড: দেবী শেঠি নায়ারণা হেলথের চেয়ারম্যান। তাঁর অ্যাপয়েন্টমেন্ট সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্ত তথ্য পাওয়া যায় এই সংস্থার ওয়েবসাইটে। narayanahealth.org-তে গিয়ে https://internationalpatientcare.narayanahealth.org/enquire-about-appointment-dr-devi-prasad-shetty বিভাগে ক্লিক করতে হবে।


ড: দেবী শেঠির অ্যাপয়েন্টমেন্ট সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য, প্রশ্নের জন্য info.international@nhhospitals.org-এই ইমেল আইডিতে মেল করা যাবে। এ ছাড়াও ভিডিয়ো কনসাল্টেশনের মাধ্যমেও এই চিকিৎসকের থেকে পরামর্শ পাওয়া যায়। তার জন্য https://narayana.health/ocaapp/video-consult/doctors/specialty/cardiacsciences সাইটটিতে লগ ইন করতে হবে। পাশাপাশি, Narayana health-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে দেবী প্রসাদ শেঠির অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য Enquire now বলে একটি অপশন পাবেন। সেখানে নিজের নাম, ইমেল, মোবাইল নম্বর, কোন শহরের বাসিন্দা এবং কোন হাসপাতালে দেখাতে চান এই যাবতীয় তথ্য দিয়ে Submit অপশনে ক্লিক করলেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।


অন্যদিকে, সরাসরি ড: দেবী শেঠির সঙ্গে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে গেলে প্রথম নারায়ণা হেলথের আওতায় থাকা হাসপাতালগুলির যে কোনও একজন কার্ডিওলজিস্টকে দেখাতে হবে। যে কোনও শহরের নারায়ণা হাসপাতাল থেকেই কার্ডিওলজিস্ট দেখানো যাবে। তাঁর পরামর্শ মোতাবেক এরপর ড: দেবী শেঠির সঙ্গে কনসাল্ট করা যাবে। সে ক্ষেত্রে শারীরিক পরিস্থিতি এবং মেডিক্যাল হিস্ট্রি দেখে তবেই সেই রোগীকে ড: দেবী শেঠির কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় একটি বিশেষজ্ঞ টিম। ভিন্ন শহর থেকে ড: দেবী প্রসাদ শেঠির ভিডিয়ো কনসাল্টেশনের অপশনও থাকে।

সাক্ষাৎকারঃ:প্রকৌশলী রুহুল আমিন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

 সাক্ষাৎকারঃ 

🔸শিক্ষাবার্তা: কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে যোগদান করায় আপনাকে শিক্ষা বার্তা পরিবারের পক্ষ থেকে অভিনন্দন।


🔸 প্রকৌশলী মোঃ রুহুল আমিন: আপনাকেও ধন্যবাদ। শিক্ষাবার্তার সকলকে ধন্যবাদ।


🔸 শিক্ষাবার্তা: কারিগরি শিক্ষার আশানুরূপ সাফল্য না হওয়ার পিছনে কি কারন থাকতে পারে বলে আপনি মনে করেন?


🔸 প্রকৌশলী রুহুল আমিন: আমাদের দেশের সাধারণ জনগণ এখনও কারিগরি শিক্ষার সুফল জানেনা। তাদের সন্তানদের কারিগরি শিক্ষায় ভর্তি করতে অনিহা প্রকাশ করেন। আমি আগেই সাধারণ মানুষের নেতিবাচক ধারণা পরিবর্তনের জন্য কাজ করবো। প্রয়োজনে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের মাননীয় সচিব মহোদয়কে নিয়ে আলাপ-আলোচনা করে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময় করবো। তাদেরকে কারিগরি শিক্ষার সুফল সম্পর্কে বুঝাতে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহে প্রচার ও প্রচারণা চালাবো।


🔸 শিক্ষাবার্তা: বিগত কয়েক বছরে আশানুরূপ শিক্ষার্থী ভর্তি না হওয়ার পিছনে কি কারন থাকতে পারে বলে আপনি মনে করেন?


🔸 প্রকৌশলী রুহুল আমিন: আমাদের দেশের সাধারণ জনগণ এখনও কারিগরি শিক্ষার পুরোপুরি সুফল পাচ্ছেনা। তাই তাদের সন্তানদের এ শিক্ষার প্রতি আকৃষ্ট করাতে পারেনি।


🔸 শিক্ষাবার্তা: বেসরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যবহারিক ক্লাসের অবস্থা খুব করুন। এ ক্ষেত্রে আপনার ভূমিকা কী হতে পারে?


🔸 প্রকৌশলী রুহুল আমিন: আমাদের দেশের বেসরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অধিকাংশ জায়গায় ব্যবহারিক ক্লাসরুম নাই। অবকাঠামো নাই। তাই ব্যবহারিকের কোনো মালামালও নাই। আমি এসব প্রতিষ্ঠানে সরকারি বরাদ্দের ব্যাপারে চেষ্টা করবো।


🔸 শিক্ষাবার্তা: সিলেবাসের কোনো পরিবর্তন করবেন কী?


🔸 প্রকৌশলী রুহুল আমিন: অবশ্যই। আমরা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এবং শিল্প কারখানার চাহিদা অনুযায়ী জনবল তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। আমি ইতোমধ্যে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের চেহারা পাল্টিয়ে দিয়েছি। আমার সততা ও শ্রমের মাধ্যমে কারিগরি শিক্ষায় পরিবর্তন আনার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবো। আমার মা ২০১৯ সালে “রত্নগর্ভা” মায়ের পুরস্কার পেয়েছিল। আমার ৯ ভাই বোনের মধ্যে মাত্র ২ জন গ্রাজুয়েট। বাকিরা আরো শিক্ষিত। ২ জন ডক্টরেট। সবাই তাদের সততা,মেধা ও শ্রম দিয়ে নিজ নিজ জায়গায় সফল। আমিও আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাবো।


🔸 শিক্ষাবার্তা: বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে আপনার প্রচেষ্টা কি থাকবে?


🔸 প্রকৌশলী রুহুল আমিন: আমি বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষাকে আধুনিক ও বিশ্বমানের গড়ে তুলতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। এ ক্ষেত্রে আপনাদের (মিডিয়ার) ভূমিকাও জরুরি। আপনারা এ শিক্ষার প্রসারে ইতিবাচক সংবাদ তুলে ধরবেন। গ্রামাঞ্চলের লোকজনকে সচেতন করতে আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। এ শিক্ষার সাথে জড়িত সকলের আন্তরিকতা ও শিক্ষকদের আরো বেশি দায়িত্বশীলতা কারিগরি শিক্ষার প্রসারে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। তাই আমি সকলের সহযোগিতায় বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষাকে যুগোপযোগী করতে আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাবো। 


🔸 শিক্ষাবার্তা: আপনার ইতিবাচক মনোভাব ও কারিগরির শিক্ষার প্রতি আন্তরিকতার জন্য ধন্যবাদ।


🔸 প্রকৌশলী রুহুল আমিন: আপনাকেও ধন্যবাদ।


©সংগৃহীত


Subscribe: youtube.com/@BarishalPolytechnicInstitute?sub_confirmation=1


বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট-Barishal Polytechnic Institute

মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

টোকিওর আকাশচুম্বী অফিস ভবনের এক কোণে হাজিমে স্যান তার ল্যাপটপের সামনে বসে আছেন।

 টোকিওর আকাশচুম্বী অফিস ভবনের এক কোণে হাজিমে স্যান তার ল্যাপটপের সামনে বসে আছেন। গত রাত তিনি অফিসের একটি জরুরি প্রজেক্ট শেষ করতে প্রায় সাড়ে তিনটে পর্যন্ত জেগে ছিলেন। এখন সকাল ১১টা—চোখের সামনে সবকিছু ঝাপসা হয়ে আসছে। কিন্তু তিনি চিন্তিত নন। কারণ তিনি জানেন, তার কর্মস্থল—টোয়োটা মোটরস—এখানে কর্মীদের অফিসে ঘুমানোকে দুর্বলতা না ভেবে সম্মানের চোখে দেখা হয়।  


হাজিমে স্যান ডেস্কেই মাথা হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। তার পাশের সহকর্মী মিয়ামোতো স্যান তা দেখেও বিরক্ত হলেন না, বরং নিজের কাজ চালিয়ে গেলেন নিঃশব্দে। কারণ জাপানি সংস্কৃতিতে এই দৃশ্য সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। এটাকে বলা হয় "ইনেমুরি" (居眠り)—অফিসে সংক্ষিপ্ত ঘুম, যা কর্মীর পরিশ্রম ও নিষ্ঠার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।  


কেন জাপানি কোম্পানিগুলো কর্মীদের ঘুমাতে উৎসাহিত করে? বিশ্ববিখ্যাত কোম্পানি মিতসুবিশি, সনি, প্যানাসনিক বা হিতাচি -র মতো প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের অফিসে বিশ্রাম কক্ষ (nap pods) এবং নিরিবিলি সোফার ব্যবস্থা রেখেছে। গবেষণা বলছে, মাত্র ২০-৩০ মিনিটের পাওয়ার ন্যাপ:


✔ স্মৃতিশক্তি ২০-৩০% বাড়ায়,  

✔ সৃজনশীলতা উন্নত করে,  

✔ স্ট্রেস কমিয়ে মনোযোগ বাড়ায়।  


মনোবিজ্ঞান বলছে, ২০-৩০ মিনিটের পাওয়ার ন্যাপ সৃজনশীলতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ায়। জাপানি সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করা হয়, একজন কর্মী যদি অফিসে ঘুমান, তার মানে তিনি হয়তো বাড়িতে অতিরিক্ত সময় দিয়ে কাজ করেছেন বা পরিবারের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছেন অথবা অফিসে অতিরিক্ত কাজ করেছেন। যেটাই হোক না কেন, সেজন্য ঘুম ভাঙার পর তাকে তিরস্কার না করে উৎসাহ দেওয়া হয়।  


এশিয়ার অন্যান্য দেশে, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা বা এমনকি পশ্চিমা বিশ্বে, কর্মক্ষেত্রে ঘুম নিয়ে আছে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি। এমন কি আমাদের দেশেও। বেশিরভাগ দেশেই অফিসে ঘুমানোকে অপেশাদারিত্ব মনে করা হয়। কিন্তু জাপান দেখিয়েছে, কর্মীর শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। টোয়োটা বা মিতসুবিশির মতো কোম্পানিগুলো তাদের কর্মীদের বলছে, "ঘুমাও যখন প্রয়োজন, আমরা তোমাকে বিশ্বাস করি।"


হাজিমে স্যান ২০ মিনিট ঘুমিয়ে উঠলেন। তার মস্তিষ্ক এখন সতেজ, কাজের গতি দ্বিগুণ। বিকেলে যখন তিনি তার ছোট মেয়েকে স্কুল থেকে নিতে যাবেন, তখন আর ক্লান্তিতে চোখ ঢুলবে না অথবা বাসায় ফিরে শিশু মেয়েটির সাথে খেলার সময়‌ও এবার তার ধৈর্য কমবে না। কারণ, অফিসের সেই ছোট্ট ঘুমটাই তাকে দিয়েছে নতুন শক্তি। কারণ, তার কোম্পানি তাকে একটি ছোট ঘুমের অধিকার দিয়েছে। আবারো বলছি, সুযোগ নয় - অধিকার দিয়েছে —যা তাকে কর্মক্ষেত্রে এবং ব্যক্তিগত জীবনে সফল করে তুলেছে।  


আপনার কী মনে হয়? আমাদের সমাজে কি এই চিন্তাধারা গ্রহণ করা উচিত? নাকি অফিসে ঘুমানোর অর্থই হলো "আলসেমি" এবং তার চাকরি চলে যাওয়া উচিৎ? মন্তব্যে জানান


শেখ মাসুদ পারভেজ

Shaikh Masud Pervez 


#Japan #Worklife #Inemuri #LaborRights #Productivity ©️

৫০টা ফ্রি AI টুল — আপনার কাজ করবে ১০ গুণ দ্রুত!

 ৫০টা ফ্রি AI টুল — আপনার কাজ করবে ১০ গুণ দ্রুত!

এগুলো জানলে আপনি সামনে এগিয়ে থাকবেন, না জানলে পিছিয়ে পড়বেন।

ডিজাইন, কনটেন্ট, ভিডিও এডিট, মার্কেটিং—সব কিছুই অটো!


(সেভ করে রাখুন, কাজে লাগবেই!)👍


নিচে ৫০টি ফ্রি AI টুলের তালিকা দেওয়া হলো — 


 1. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।

 2. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।

 3. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।

 4. Copy. ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।

 5. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।

 6. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।

 7. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।

 8. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।

 9. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।

 10. Remove. bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।

 11. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।

 12. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।

 13. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।

 14. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।

 15. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।

 16. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।

 17. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।

 18. Cleanup. pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।

 19. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।

 20. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।

 21. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।

 22. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।

 23. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।

 24. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।

 25. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।

 26. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।

 27. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।

 28. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।

 29. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।

 30. Play. ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।

 31. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।

 32. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।

 33. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।

 34. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।

 35. Designs. ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।

 36. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।

 37. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।

 38. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।

 39. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।

 40. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।

 41. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।

 42. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।

 43. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।

 44. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।

 45. FormX. ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।

 46. Murf. ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।

 47. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।

 48. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।

 49. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।

 50. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।

বীরপুরুষ  __রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শিশু কাব্যগ্রন্থ)  

 বীরপুরুষ 

__রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শিশু কাব্যগ্রন্থ)  

মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে

মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।


তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে

দরজা দুটো একটুকু ফাঁক ক’রে,

আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার ‘পরে

টগবগিয়ে তোমার পাশে পাশে।

রাস্তা থেকে ঘোড়ার খুরে খুরে

রাঙা ধূলোয় মেঘ উড়িয়ে আসে।


সন্ধ্যে হল, সূর্য নামে পাটে,

এলেম যেন জোড়াদিঘির মাঠে।

ধূ ধূ করে যে দিক-পানে চাই,

কোনোখানে জনমানব নাই,

তুমি যেন আপন-মনে তাই

ভয় পেয়েছ-ভাবছ, ‘এলেম কোথা।’

আমি বলছি, ‘ভয় কোরো না মা গো,

ওই দেখা যায় মরা নদীর সোঁতা।’


আমরা কোথায় যাচ্ছি কে তা জানে-

অন্ধকারে দেখা যায় না ভালো।

তুমি যেন বললে আমায় ডেকে,

‘দিঘির ধারে ওই-যে কিসের আলো!’

এমন সময় ‘হাঁরে রে রে রে রে’


ওই – যে কারা আসতেছে ডাক ছেড়ে!

তুমি ভয়ে পালকিতে এক কোণে

ঠাকুর-দেবতা স্মরণ করছ মনে,

বেয়ারাগুলো পাশের কাঁটাবনে

আমি যেন তোমায় বলছি ডেকে,

‘আমি আছি, ভয় কেন, মা, করো!’


তুমি বললে, ‘যাস নে খোকা ওরে,’

আমি বলি, ‘দেখো-নাচুপ করে।’

ছুটিয়ে ঘোড়া গেলেম তাদের মাঝে,

কী ভয়ানক লড়াই হল মা যে

শুনে তোমার গায়ে দেবে কাঁটা।

কত লোক যে পালিয়ে গেল ভয়ে,

কত লোকের মাথা পড়ল কাটা।।


এত লোকের সঙ্গে লড়াই ক’রে,

ভাবছ খোকা গেলই বুঝি মরে।

আমি তখন রক্ত মেখে ঘেমে

বলছি এসে, ‘লড়াই গেছে থেমে,’

তুমি শুনে পালকি থেকে নেমে

চুমো খেয়ে নিচ্ছ আমায় কোলে

বলছ, ‘ভাগ্যে খোকা সঙ্গে ছিল’

কী দুর্দশাই হত তা না হলে!’

গল্প: আজ থেকে ৬ বছর আগের কাহিনি। পর্ব: ০১

 আজ থেকে ৬ বছর আগের কাহিনী। একজন পুরুষ তার স্ত্রীকে রাত তিনটার সময় বলেছিলো।চলো আজ আমরা একটু স*হ*বাস করি। কিন্তু তার স্ত্রী বললো সে করতে পারবে নাহ। কারন তার কোনো কিছু ভালো লাগছে নাহ। এই কথা বলতেই তার স্বামী তাকে স্ত্রীকে সন্দেহ করতে লাগে। যে তার স্ত্রী অন্য কোনো পুরুষ এর সাথে মে*লা মে*শা করে।

তাই স্ত্রীর সাথে অভিমান করে বাসা ছেড়ে চলে যায়। ৬ মাস কেটে যায় বাসায় কোনো টাকা পয়সা পাঠায় নাহ। স্ত্রীর কোনো খোজ খবর নেয় নাহ এই দিকে একদিন সেই বক্তি শুনতে পায় তার স্ত্রী গ*র্ভবতি। তখন সেই ব্যক্তি আরো রেগে যায়। তখন তা নিয়ে তার স্ত্রীর সাথে অনেক ঝ*গড়া হয়। এক পর্যায়ে সে তার স্ত্রীকে বলে দেয় ম*রে গেলেও সে আর কোনো দিন বাসায় আসবে নাহ। কিন্তু এই টা যে সে বাস্তব গঠাবে তা কোন দিন তার স্ত্রী ভাবে নি।

দেখতে দেখতে ৯ মাস কে*টে যায় কিন্তু সেই ব্যক্তি বাসায় আসে নাহ। তার স্ত্রী অনেক অনুরোধ করে বাসায় আসার জন্য৷ একবার তাকে দেখবে বলে কিন্তু সেই ব্যক্তি আসে নাই। 

এই দিকে সে মহিলার সন্তান প্র*সব এর জন্য পেটে ব্যথা এই সময়  ফোন করে তারে তার স্বামী বললো। প্লিজ একটি বারের মতো বাসায় আসো তোমাকে একটি বার দেখবো।

তার স্বামী বললো আসতে পারবে নাহ। তারপর বাসায় সবাই তাকে অনুরোধ করে বাসায় আসার জন্য কিন্তু সে ব্যক্তি সব কিছুকে মিথ্যা মনে করে আসে নাই। 

সেই মহিলা কান্না করে বলতে লাগলো। আমার তো আমার স্বামীকে দেখার জন্য মনটা অনেক চাইতাছে। জানি নাহ আমি বা*চবো কিনাহ তবে আমি কি এমন দোষ করেছিলাম যে আজ আমার এই কঠিন মুহূর্তে কেনো আমি আজ আমার স্বামীকে কেনো পাসে পাচ্ছি নাহ। 

তবে আমি যদি ম*রে যাই তাহলে তোমরা আমার স্বামীকে বলবা তিনি যেনো আসে আমার এই কপালে একটা চু*মু দেয় আর নিজের হাতে কা*ফন করে।

বাসায় সবাই তাকে সান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করে কিন্তু কেউ সান্তনা দিতে পারে নাই তার সাথে বাসার সবাই কান্নায় ভে*ঙ্গে পড়ে। এই দিকে রাত শেষ হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু সন্তান প্র*সবের ব্যথা বাড়ছে নাহ যথাক্রমে আরও কমতে লাগলো।

এইটা দেখে সবাই ভয় পেয়ে গেলো। তারাতারি তার স্বামীর কাছে ফোন করে তার স্ত্রী অনেক বড় সমস্যায় পড়ছে টাকা পাঠাতে সি*জার করার জন্য। 

কিন্তু সেই বক্তি বলে তার কাছে কোনো টাকা নাই দিতে পারবে নাহ তার স্ত্রী ম*রে গেলে ম*রে যাক। তার কোনো আফসোস নাই।কথা শুনে বাসার সবাই অনেক কষ্ট পায় তারা চিন্তা করে কি করবে এখন এই দিকে রাত গড়িয়ে সকাল

হতে লাগলো এলাকার মানুষ একত্রিত হতে লাগলো। সবাই জিনিসটা নিয়ে গবেষনা করতে লাগে। আর বাসায় সবাই ল*জ্জায় মুখ ঢাকতে লাগে। লাষ্টে একজন ব্যক্তি উঠে দাড়ায় গ্রামের সবার থেকে টাকা তুলে তার চিকিৎসা করাবে। 

এই উদেশ্য নিয়ে টাকা তোলা হয় মহিলাকে হসপিটাল নেওয়া হয়। ডাক্তার বলে  চিকিৎসা করতে পারবে নাহ তবে তার স্বামী যদি এসে বলে তাহলে করবে। 

সেই সময় তার স্বামীকে ফোন করা হয় এলাকার সবাই তাকে অনুরোধ করে আসার জন্য। কিন্তু সে ব্যক্তি মনে করে সবাই তো মিথ্যা কথা বলছে বাসায় যাওয়ার জন্য। তাই সে রাগে ফোন বন্ধ করে ফেললো। 

এই বার এলাকার মানুষ ডাক্তারকে অনেক অনুরোধ করতে লাগলো। শেষে ডাক্তার রাজী হলো। তবে এইবার তার র*ক্ত যোগার করার জন্য সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়লো।

সেই মহিলা কেমন যানি একা হয়ে গেলো। তার পাসে ছিলো একটা মহিলা সেই মহিলাকে সে বলতে লাগলো আপা আমাকে একটু পানি দিবেন আমার খুব পি*পাসা লেগেছে।

মহিলাটি তাকে এক লিটার পানির বোতল দেয়। সে একেবারে সেই পানি খেয়ে ফেললো আরও পানি চাইলো আর খওয়ার জন্য রুটি চাইলো।তাকে রুটি দেওয়া হলো।সে এমন ভাবে খাবার আর পানি খেলো।

যেনো মনে হলো জীবনের শে*ষ খাবার সে একসাথে খেয়েছে। খাবার শেষ করে বললো। আপা একটু এদিকে আসেন আপনাকে কিছু কথা বলি। 

তখন মহিলাটি তার পাসে গিয়ে বসলো। তখন মহিলাটি তার হাত ধরে কেদে ফেললো আর বললো আপা হয়তো আমি আর বা*চবো না।আমার জীবন হয়তো এইখানেই শে*ষ। তবে একটা কথা কি জানেন।

যেইখানে আজ আমার স্বামীর থাকার কথা সেখানে আপনি আছেন তাই আপনাকে আমি বলি। আমার সন্তান আছে তাদের কেউ না দেখলেও আপনি দেখবেন আমার ছোট ছেলে ২ বছর হবে তাকে আপনার পাসে রাখবেন। 

আমাকে কথা দেন তখন সেই মহিলা কাদার জন্য কিছু বলতে পারতেছে নাহ তাও অনেক কষ্টে তার হাতে হাত রেখে বললো এমন কথা বলবা না তোমার কিছু হবে না। 

তখন সে বললো আপা  কাদবো তো আমি আপনি কেনো কাদতেছেন কাদবো তো আমি। কারন আমার বি*দায় ঘন্টা বে*জে গেছে। আর সে বললো। জানেন আপা আমি জীবনে আমার স্বামীকে পাসে চাইছিলাম। 

কিন্তু দেখেন আমার কি ভাগ্য আজ আমার থেকে সে অনেক দূরে। তবে আপু আমি ও অভিমান পারি আর সেই অভিমানে আমিও চলে যাবো তার থেকে অনেক অনেক দূরে বলেই কেমন জানি করা শুরু করলো।

পাসে থাকা মহিলাটি অনেক ভয় পেলো আর ডাক্তারকে বলতে লাগলো।


গল্প: আজ থেকে ৬ বছর আগের কাহিনি।

পর্ব: ০১

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নতকে জীবিত করল, সে আমাকেই ভালোবাসল, আর যে ব্যক্তি আমাকে ভালোবাসল সে আমার সঙ্গেই জান্নাতে থাকবে। [সুনানে তিরমিযি, হাদীস নং- ২৬৭৮]

 ⭕ রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নতকে জীবিত করল, সে আমাকেই ভালোবাসল, আর যে ব্যক্তি আমাকে ভালোবাসল সে আমার সঙ্গেই জান্নাতে থাকবে। [সুনানে তিরমিযি, হাদীস নং- ২৬৭৮]


🔸 মহান আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, হে রাসূল আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসো, তাহলে আমার অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদেরকে ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দিবেন। [আলে ইমরান- ৩১]


🔲 রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, আমার প্রত্যেক উম্মতই জান্নাতে প্রবেশ করবে, কিন্তু যে অস্বীকার করবে সে ব্যতীত। 


🔹 সাহাবায়ে কেরামগন বললেন, কে অস্বীকার করবে.?? রাসূল ﷺ বললেন, যারা আমার সুন্নত অনুসরণ করবে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে, আর যারা আমার অবাধ্য হবে তারাই অস্বীকারকারী হিসেবে গন্য হবে। [বুখারী- ৭২৮০]


🔸 রাসূল ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নত অপছন্দ করল তার সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই [বুখারী ৪৭৭৬]


⭕ মহান আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, প্রকৃতপক্ষে তোমাদের মধ্যে যারা পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখে এবং আল্লাহকে অধিক পরিমানে স্মরণ করে, তাদের জন্য রাসূলুল্লাহর জীবনে রয়েছে এক সর্বোত্তম আদর্শ। [সুরা আহযাব- ২১]


🔹 রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, যে ব্যক্তি আমার এমন কোনো সুন্নত জীবিত করবে, যা আমার [মৃত্যুর পর] পর বিলীন হয়ে যাবে, তার জন্য রয়েছে সেই সুন্নতের উপর আমলকারীর সম-পরিমাণ সাওয়াব। এ ক্ষেত্রে যারা সুন্নতের উপর আমল করবে তাদের সাওয়াব থেকে বিন্দু পরিমান সাওয়াব কম করা হবে না। [সুনানে তিরমিযি, হাদীস নং- ২৬৭৭] c

Collected

সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নামা করার উপকারিতাঃ সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নামা করার সময় সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ এতটা বেড়ে যায় যে রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রায় নেমে আসতে সময় লাগে না।

 সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নামা করার উপকারিতাঃ সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নামা করার সময় সারা শরীরে রক্তের প্রবাহ এতটা বেড়ে যায় যে রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রায় নেমে আসতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে।


এখানেই শেষ নয়, সিঁড়ির সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতালে মেলে আরও অনেক শারীরিক উপকার।


@ মনকে চাঙ্গা করে তোলেঃ

কথাটা শোনার পর নিশ্চয় অবাক হচ্ছেন, কিন্তু একথার মধ্যে কোনও ভুল নেই যে মন খারাপের প্রকোপ কমিয়ে মুডকে চাঙ্গা করে তুলতে সিঁড়ির ব্যবহার বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। আসলে সিঁড়ি দিয়ে ওঠা বা নামার সময় আমাদের মস্তিষ্কের অন্দরে এন্ডোরফিন নামক "ফিল গুড" হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মন চাঙ্গা হয়ে উঠতে সময় লাগে না। তাই তো এবার থেকে কাজের চাপে বা অন্য কারণে মন ক্ষতবিক্ষত হলেই সিঁড়ির সামনে এসে দাঁড়াবেন, দেখবেন নিমেষে সব ভালো লাগতে শুরু করবে।


@ একসঙ্গে দুটো সিঁড়ি ভাঙলে মিলবে বেশি উপকারঃ

একাধিক স্টাডিতে দেখা গেছে একটা সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় একটা একটা করে সিঁড়ি ভাঙার পরিবর্তে যদি একসঙ্গে দুটো করে সিঁড়ি টোপকে টোপকে ওঠা যায়, তাহলে আরও বেশি উপকার মেলে। কারণ এমনটা করলে শরীরের অন্দরে উপকারি হরমোনের ক্ষরণ যেমন বেড়ে যায়, তেমনি শরীরের প্রতিটি পেশীর কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রতিটি অঙ্গের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।


@ জয়েন্টের কর্মক্ষমতা বাড়েঃ

বয়সের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর যেমন বুড়ো হতে থাকে, তেমনি জয়েন্টের সচলতাও কমতে শুরু করে। ফলে ব্যথা-যন্ত্রাণায় জীবন জর্জরিত হয়ে ওঠে। আপনি যদি না চান আপনার সঙ্গেও এমনটা হোক, তাহলে ভুলেও লিফট ব্যবহার করবেন না। পরিবর্তে সিঁড়ির সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতে হবে। কারণ খেয়াল করে দেখবেন সিঁড়ি ব্যবহার করলে জয়েন্টের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়। ফলে শরীরের বয়স বাড়লেও তার প্রভাব জয়েন্টের উপর পরতে পারে না।


@ পায়ের পেশীর সচলচতা বৃদ্ধি পায়ঃ

সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামার সময় আমরা আমাদের গ্র্যাভিটির বিপরীত মুখি হই। তাই এই সময় নিজের ওজনকে সামলে একের পর এক ধাপ নিয়ে উপরে ওঠার সময় পায়ের পেশীর উপর চাপ পরতে থাকে। এমনটা দিনের পর দিন হতে থাকলে একদিকে যেমন পায়ের নিচের অংশের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তেমনি পেটের পেশীর সচলতাও বাড়তে থাকে। ফলে বেলি ফ্যাট কমার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।


@ হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটেঃ

সিঁড়ি দিয়ে ওঠা নাম করলে বোন ডেনসিটির উন্নতি ঘটতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হাড় শক্তপোক্ত হতে শুরু করে। সেই সঙ্গে আর্থ্রাইটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়। এই কারণেই তো ৪০-এর পর থেকে মহিলাদের লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।


@ জিমের সমান উপকার মেলেঃ

জিমে গিয়ে ৩০ মিনিট ঘাম ঝরালে যতটা উপকার পাওয়া যায়, ততটা না হলেও কিছু কম উপাকার পাওয়া যায় না সিঁড়ি ব্যবহার করলে। একাধিক কেস স্টাডিতে দেখা গেছে সিঁড়ি দিয়ে দ্রুত ওঠা-নামা করলে যে পরিমাণ ক্যালরি বার্ন হয়, তা অন্য কোনও এক্সারসাইজ করলে হয় না। তাই শারীরিক ভাবে চাঙ্গা থাকতে এবং ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সিঁড়ির সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে ভুলবেন না যেন!


@ ওজন কমতে থাকেঃ

অতিরিক্ত ওজনের কারণে কি চিন্তায় রয়েছেন? তাহলে ভুলেও লিফটের দিকে পা বাড়াবেন না। কারণ একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত সিঁড়ি ভাঙার অভ্যাস করলে শারীরিক সচলচতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে শরীরে জমতে থাকা অতিরিক্ত ক্যালরি ঝরতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়, যা লিফট ব্যবহার করলে কখনই সম্ভব হত না।


@ হার্টের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়ঃ

যেমনটা আগেও আলোচনা করা হয়েছে যে সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা করার সময় সারা শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। সেই শঙ্গে হার্টের কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। যাদের পরিবারে হার্টের রোগের ইতিহাস রয়েছে, তাদের তো এই কারণেই বেশি করে সিঁড়ি ব্যবহারের প্রয়োজন রয়েছে।

কিডনি রোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধে কেন কলা খাবেন?

 **কিডনি রোগ ও ক্যান্সার প্রতিরোধে কেন কলা খাবেন?** 


পুষ্টিকর খাবার হিসেবে কলা অতি পরিচিত ফল। কলা খাওয়ার অনেক উপকারও রয়েছে, যা অনেকেরই জানা নেই। বেশি করে পাকা কলা খাওয়া উচিত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কিছু উপকারিতার কথা।


১. কিডনি রোগ প্রতিরোধঃ কিডনিতে পাথর তৈরি হওয়া প্রতিরোধ করে কলার পটাসিয়াম। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, কলার বিভিন্ন উপাদান কিডনির রোগ প্রতিরোধে কার্যকর।


২. ক্যান্সার প্রতিরোধঃ কলা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলাতে রয়েছে একটি বিশেষ প্রোটিন, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কাজ করে। আর তাই ক্যান্সার প্রতিরোধে বেশি করে কলা খেতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।


৩. খিঁচুনি প্রতিরোধেঃ মিনারেলের অভাবে অনেকেরই দেহের বিভিন্ন অংশে খিঁচুনি হয়ে থাকে। এ খিঁচুনি প্রতিরোধে প্রচুর মিনারেল সমৃদ্ধ কলা খাওয়া যেতে পারে। কলার পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এক্ষেত্রে খুবই কার্যকর।


৪. বলিষ্ঠ হৃৎপিণ্ডঃ কলা হৃদরোগ থেকে রক্ষা পেতে সহায়তা করে। এজন্য নিয়মিত কলা খাওয়া প্রয়োজন। এছাড়া কলা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধেও কার্যকর।


৫. রক্তনালী পরিষ্কারঃ রক্তনালীতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয় কোলস্টেরলের কারণে। কলাতে রয়েছে ফাইটোস্টেরোলস। এটি কোলস্টেরলের মাত্রা সীমিত রাখে এবং রক্তনালী পরিষ্কার রেখে সুস্থভাবে বাঁচতে সহায়তা করবে।


৬. স্বাস্থ্যকর পাকস্থলীঃ পাকস্থলীর সুস্থতার জন্য কলা খুবই কার্যকর খাবার। তাই গ্যাস্টিক আলসারের রোগীদের কলা খাওয়া উচিত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি পাকস্থলীর দেয়াল বৃদ্ধি করে।


৭. উদ্যম যোগায় ও ভালো মুডঃ কলাতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান। আর এটি উদ্যম যোগাতে সহায়তা করে। কলার সাধারণ কার্বহাইড্রেট সহজে হজম হয় এবং দ্রুত শরীরে উদ্যম আনে। কলাতে রয়েছে ডোপামাইন। একে ‘সুখী হরমোন’ বলা হয়। এছাড়া রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, যা নার্ভাস সিস্টেমকে ইতিবাচক হতে সহায়তা করে।


৮. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ওজন নিয়ন্ত্রণঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কলা খুবই সহায়তা করে। এতে রয়েছে কয়েক ধরনের ‘রেজিস্ট্যান্ট স্টার্চ’ যা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের উন্নতিতে সহায়তা করে। সবুজ বা কাঁচা কলাতে বেশিমাত্রায় রয়েছে এ উপাদানটি। দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ করে স্লিম ফিগার তৈরি করতে সহায়তা করে কলা। মূলত কয়েক ধরনের ফ্যাট দেহে সংরক্ষণ করতে বাধা দেয় কলা। ফলে দেহ থেকে ফ্যাট কমে যায়।


 #lifestyle #highlights #trending #highlights #everyone #foryou #follower #highlight

সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...