এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

একটি গ্রামে এক কৃষক বাস করত। কৃষকটি ছিল বৃদ্ধ, কিন্তু তার স্ত্রী ছিল যুবতী এবং চঞ্চল স্বভাবের। সেই নারীর দৃষ্টি প্রায়শই অন্য পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট হতো।

 একটি গ্রামে এক কৃষক বাস করত। কৃষকটি ছিল বৃদ্ধ, কিন্তু তার স্ত্রী ছিল যুবতী এবং চঞ্চল স্বভাবের। সেই নারীর দৃষ্টি প্রায়শই অন্য পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট হতো।


একদিন, এক প্রতারক সেই মহিলাকে একা বাড়ি থেকে বের হতে দেখে তার পিছু নিতে লাগল। যখন মহিলা একটি নির্জন স্থানে পৌঁছালেন, তখন প্রতারক তার কাছে গিয়ে বলল, "আমার স্ত্রী মারা গেছে, আর আমি আপনাকে খুব পছন্দ করি। আপনি কি আমার সঙ্গে যেতে রাজি হবেন?"

মহিলা কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললেন, "যদি তাই হয়, তাহলে আমি আপনার সঙ্গে যেতে রাজি। আমার স্বামী তো বৃদ্ধ এবং ঠিকমতো চলাফেরা করতেও পারেন না। তার কাছে অনেক টাকা-পয়সা ও গয়না রয়েছে। আমি সেগুলো নিয়ে আসি, যাতে আমাদের ভবিষ্যৎ সুখের হয়।"


প্রতারক বলল, "ঠিক আছে, তাহলে কাল সকালে এই জায়গাতেই দেখা করি। তারপর একসঙ্গে রওনা হবো।"


মহিলা বাড়ি ফিরে এলেন এবং স্বামীর ঘুমানোর অপেক্ষায় রইলেন। স্বামী ঘুমিয়ে পড়তেই, তিনি বাড়ির সব টাকা ও গয়না একটি পোটলিতে বেঁধে রাখলেন এবং পরদিন সকালে সেই নির্ধারিত স্থানে পৌঁছে গেলেন।


এরপর তারা একসঙ্গে যাত্রা শুরু করলেন। অনেক দূর হাঁটার পর তারা একটি গভীর নদীর ধারে পৌঁছাল। প্রতারক মনে মনে ভাবল, “এই মহিলাকে যদি সঙ্গে নিয়ে যাই, তবে তার খোঁজে লোকজন আমাকে অনুসরণ করতে পারে। এতে আমি বিপদে পড়ে যেতে পারি। তার চেয়ে ভালো হয়, যদি শুধু টাকাগুলো নিয়ে এই মহিলাকে ফেলে দিই।”


সে মহিলাকে বলল, "এই নদীটা অনেক গভীর। আমি একসাথে তোমাকে ও টাকাপয়সা নিয়ে পার হতে পারবো না। প্রথমে আমি পোটলিটা নিয়ে পার হই, তারপর তোমাকে কাঁধে তুলে নিয়ে যাব।"


মহিলা বিশ্বাস করে পোটলিটা দিয়ে দিলেন। প্রতারক আবার বলল, "তোমার গয়নাগুলো এবং ভারী জামাকাপড়ও আমাকে দিয়ে দাও, যাতে আমি পরে তোমাকে সহজে নিয়ে যেতে পারি।"


মহিলা কিছু না ভেবে সব কিছু দিয়ে দিলেন। প্রতারক সব কিছু নিয়ে নদী পার হয়ে গেল — এবং আর ফিরে এল না।


নিজের লোভ ও অন্যায় পথে হাঁটার কারণে সেই মহিলার কিছুই অবশিষ্ট রইল না।


শিক্ষা: নিজের স্বার্থে ভুল পথে হাঁটলে শেষ পর্যন্ত ক্ষতিই হয়। সৎ ও ন্যায় পথেই জীবনের প্রকৃত সুখ লুকিয়ে থাকে।


Collected from 

 NiosNews Fb page

সন্তানের জন্য বাবার লেখা অসাধারন এক চিঠি। ভালো লাগলে আপনার সন্তানদেরও পড়তে দিন

 সন্তানের জন্য বাবার লেখা অসাধারন এক চিঠি। ভালো লাগলে আপনার সন্তানদেরও পড়তে দিন। 

——————-

প্রিয় সন্তান,💞


আমি তোমাকে ৩ টি কারনে এই চিঠিটি লিখছি...


১। জীবন, ভাগ্য এবং দুর্ঘটনার কোন নিশ্চয়তা নেই, কেউ জানে না সে কতদিন বাঁচবে।


২। আমি তোমার বাবা, যদি আমি তোমাকে এই কথা না বলি, অন্য কেউ বলবে না।


৩। যা লিখলাম, তা আমার নিজের ব্যক্তিগত তিক্ত অভিজ্ঞতা- এটা হয়তো তোমাকে অনেক অপ্রয়োজনীয় কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।


জীবনে চলার পথে এগুলো মনে রাখার চেষ্টা করো: -


🎇 যারা তোমার প্রতি সদয় ছিল না, তাঁদের উপর অসন্তোষ পুষে রেখোনা। কারন, তোমার মা এবং আমি ছাড়া, তোমার প্রতি সুবিচার করা কারো দায়িত্বের মধ্যে পরেনা। আর যারা তোমার সাথে ভালো ব্যবহার করেছে - তোমার উচিত সেটার সঠিক মূল্যায়ন করা এবং কৃতজ্ঞ থাকা। তবে তোমার সতর্ক থাকতে হবে এজন্য যে, প্রতিটি মানুষেরই প্রতি পদক্ষেপের নিজ নিজ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। একজন মানুষ আজ তোমার সাথে ভালো- তার মানে এই নয় যে সে সবসময়ই ভালো থাকবে। কাজেই খুব দ্রুত কাউকে প্রকৃত বন্ধু ভেবোনা।🌸


🎇 জীবনে কিছুই কিংবা কেউই "অপরিহার্য" নয়, যা তোমার পেতেই হবে। একবার যখন তুমি এ কথাটির গভীরতা অনুধাবন করবে, তখন জীবনের পথ চলা অনেক সহজ হবে - বিশেষ করে যখন বহুল প্রত্যাশিত কিছু হারাবে, কিংবা তোমার তথাকথিত আত্মীয়-স্বজনকে তোমার পাশে পাবেনা। 🌸


🎇 জীবন সংক্ষিপ্ত।

আজ তুমি জীবনকে অবহেলা করলে, কাল জীবন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে। কাজেই জীবনকে তুমি যতো তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন করতে শিখবে, ততোই বেশী উপভোগ করতে পারবে। 🌸


🎇 ভালবাসা একটি ক্ষণস্থায়ী অনুভূতি ছাড়া কিছুই নয়। মানুষের মেজাজ আর সময়ের সাথে সাথে এই অনুভূতি বিবর্ণ হবে। যদি তোমার তথাকথিত কাছের মানুষ তোমাকে ছেড়ে চলে যায়, ধৈর্য ধরো, সময় তোমার সব ব্যথা-বিষন্নতা কে ধুয়ে-মুছে দেবে। কখনো প্রেম-ভালবাসার মিষ্টতা এবং সৌন্দর্যকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেনা, আবার ভালবাসা হারিয়ে বিষণ্ণতায়ও অতিরঞ্জিত হবে না।🌸


🎇 অনেক সফল লোক আছেন যাদের হয়তো উচ্চশিক্ষা ছিলনা-  এর অর্থ এই নয় যে তুমিও কঠোর পরিশ্রম বা শিক্ষালাভ ছাড়াই সফল হতে পারবে! তুমি যতোটুকু জ্ঞানই অর্জন করোনা কেন, তাই হলো তোমার জীবনের অস্ত্র। কেউ ছেঁড়া কাঁথা থেকে লাখ টাকার অধিকারী হতেই পারে, তবে এজন্য তাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।🌸


🎇 আমি আশা করি না যে, আমার বার্ধক্যে তুমি আমাকে আর্থিক সহায়তা দিবে। আবার আমিও তোমার সারাজীবন ধরে তোমাকে অর্থ সহায়তা দিয়ে যাবনা। যখনি তুমি প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখনি বাবা হিসেবে আমার অর্থ-সহায়তা দেবার দিন শেষ। তারপর, তোমাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে- তুমি কি পাবলিক পরিবহনে যাতায়াত করবে, নাকি নিজস্ব লিমুজিন হাঁকাবে; গরীব থাকবে নাকি ধনী হবে। 🌸 


🎇 তুমি তোমার কথার মর্যাদা রাখবে, কিন্তু অন্যদের কাছে তা আশা করো না। মানুষের সাথে ভালো আচরন করবে, তবে অন্যরাও তোমার সাথে ভালো থাকবে- তা প্রত্যাশা করবেনা। যদি তুমি এটি না বুঝতে পারো, তবে শুধু অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রণাই পাবে। 🌸 


🎇 আমি অনেক বছর ধরে লটারি কিনেছি, কিন্তু কখনও কোন পুরষ্কার পাইনি। তার মানে হলো এই যে- যদি তুমি সমৃদ্ধি চাও তবে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। বিনামূল্যে কোথাও কিছু জুটবে না। 🌸


🎇 তোমার সাথে আমি কতোটা সময় থাকবো- সেটা কোন ব্যাপার না। বরং চলো আমরা আমাদের একসাথে কাটানো মুহুর্তগুলো উপভোগ করি ...মূল্যায়ন করি। 🌸


——————

ভালোবাসা সহ,

তোমার বাবা 💞


(বাবাটি হলেন একজন চাইল্ড সাইকোলজিষ্ট এবং হংকং-এর প্রখ্যাত টিভি সম্প্রচারকারী। তার কথাগুলো বয়োজ্যেষ্ঠ, বয়োকনিষ্ঠ, বৃদ্ধ কিংবা তরুণ, শিশু, আমাদের সবার জন্যই প্রযোজ্য)

রান্নার কাজে লেবুর ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ-

 রান্নার কাজে লেবুর ব্যবহার এবং প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ-👇


🍋 ফ্রিজে মাছ, মাংস রাখায় গন্ধ ছাড়ছে? ফ্রিজে লেবুর স্লাইস রেখে দিন,দুর্গন্ধ কেটে যাবে।


🍋 রান্না অতিরিক্ত ঝাল হয়ে গিয়েছে? লেবুর রস মিশিয়ে দিন এক চামচ, এতে খাবারের অতিরিক্ত ঝাল কমে যায়।


🍋 আপেল বা অন্যান্য ফল কেটে রাখলে লালচে হয়ে যায়? সামান্য লেবুর রস মেখে রাখুন আর লালচে হবে না।


🍋 ভাত রান্নার শেষ দিকে অল্প পরিমাণ লেবুর রস দিয়ে নিন। ধবধবে সাদা ভাত তো হবেই, সাথে ফ্লেভারও আসবে।


🍋 গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে যায়।


🍋 সাদা কাপড়কে আরো ধবধবে সাদা করতে চান ? গরম পানিতে লেবুর টুকরা দিয়ে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখলেই হবে।


🍋 মুরগী বা গরুর মাংস সিদ্ধ হতে সমস্যা? রান্না করার আগে লেবুর রস দিয়ে মাখিয়ে রাখুন আধা ঘণ্টা।


🍋 বয়লার মুরগি রান্নার আগে লেবুর রস মাখিয়ে রাখলে বয়লারের উটক গন্ধটা অনেকটাই কমে যায়।


🍋 আদা-রসুন কাটার পর বা পেস্ট বানানোর পর হাত থেকে গন্ধ বের হয়? হাতে লেবুর রস মেখে নিন, এতে হাতের দুর্গন্ধ কমে যায়।


🍋ছোট মাছের চচ্চড়ি রান্নায় পিল করে লেবুর খোসা মাছের ওপরে বিছিয়ে দিন, তারপর ঢাকনা দিয়ে চুলা নিভিয়ে দিন। খোসা গুলো ফেলে দিয়ে পরিবেশন করুন।ফ্লেভারটা অসাধারণ হয়।


🍋 ঘরে ভ্যানিলা এসেন্স নেই? লেবুর খোসা ভেজিটেবল পিলার দিয়ে ছিলে নিন অথবা লেবুর রস ব্যবহার করুন।


🍋 লেবুর সঙ্গে বেকিং সোডা মিশিয়ে খুব সহজেই বেসিন পরিষ্কার করা যায়। এক-দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডার এবং এক টেবিল চামচ লেবুর রস এক কাপ গরম জলে মিশিয়ে নিতে হবে। তার পর সেই মিশ্রণটিকে বেসিনে ছিটিয়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ সেটিকে রেখে জল দিয়ে বেসিনটি ধুয়ে নিতে হয়।

ধন্যবাদ

যশোরে আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল স্থাপন – সময়ের দাবি কেন?

 🎯 যশোরে আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল স্থাপন – সময়ের দাবি কেন?


🔹 ১. আদর্শ ভৌগোলিক অবস্থান ও যাতায়াত সুবিধা

 যশোর, খুলনা বিভাগের "Gateway to the Southwest" — এখান থেকে প্রায় সব জেলায় রেল, সড়ক ও বিমানে সহজে যাওয়া যায়।

 📍 ঢাকা-যশোর মহাসড়ক

 🚄 যশোর-খুলনা রেললাইন

 ✈️ যশোর বিমানবন্দর

 ➡️ সব মিলিয়ে এটি এক চমৎকার যোগাযোগ কেন্দ্র।


🔹 ২. আশপাশের জেলাগুলোতে স্বাস্থ্যসেবার ঘাটতি

 যশোর, ঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, মাগুরা, নড়াইল, কুষ্টিয়া—এতগুলো জেলায় আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল নেই।

 ⚠️ জটিল রোগীদের ঢাকায় পাঠানো ছাড়া উপায় থাকে না।

 ⏱️ অনেকেই সময়মতো চিকিৎসা পান না।


🔹 ৩. অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্ভাবনা

 যশোরকে ধরা হয় দেশের তৃতীয় বাণিজ্যিক রাজধানী।

 🏢 ব্যাংক, শিক্ষা, ব্যবসা, পরিবহন—সবই রয়েছে।

 🏥 একটি আন্তর্জাতিক হাসপাতাল হলে বাড়বে:

 ✔️ উন্নত চিকিৎসা

 ✔️ স্বাস্থ্য পর্যটন

 ✔️ স্থানীয় অর্থনীতি


🔹 ৪. উপকারভোগী ২-৩ কোটি মানুষ!

 এই হাসপাতাল উপকারে আসবে—

 📍 যশোর

 📍 খুলনা

 📍 সাতক্ষীরা

 📍 ঝিনাইদহ

 📍 কুষ্টিয়া

 📍 চুয়াডাঙ্গা

 📍 মেহেরপুর

 📍 নড়াইল

 📍 মাগুরা

➡️ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠী আধুনিক চিকিৎসা সুবিধা পাবে।


🧐 কেন যশোর এগিয়ে, আর অন্যরা পিছিয়ে?

🔸 খুলনা:

 ✔️ কিছু হাসপাতাল আছে

 ✖️ জায়গা কম, জমির দাম বেশি

 ✖️ যশোরের মতো মধ্যবর্তী নয়

🔸 কুষ্টিয়া:

 ✔️ শিক্ষা ও সংস্কৃতির শহর

 ✖️ সীমান্তবর্তী হওয়ায় অনেক জেলার জন্য দূরবর্তী

🔸 সাতক্ষীরা/বাগেরহাট:

 ✖️ দুর্যোগপ্রবণ, দুর্গম

 ✖️ জনসংখ্যা কেন্দ্র কম


✅ তাহলে কেন যশোরই উপযুক্ত?

📍 মধ্যবর্তী অবস্থান

 📍 সড়ক, রেল ও বিমান সুবিধা

 📍 অর্থনৈতিক কাঠামো শক্তিশালী

 📍 এখনও আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতালের অভাব


 👉 দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের আধুনিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য যশোরই সবচেয়ে কৌশলগত ও কার্যকর স্থান।


Collected 👍

বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ ট্রাফিক জ্যাম,,,, এক অবিশ্বাস্য বাস্তবতা

 বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ ট্রাফিক জ্যাম,,,, এক অবিশ্বাস্য বাস্তবতা🤔


বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ এবং কষ্টকর ট্রাফিক জ্যামটি ঘটেছিল চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে, ২০১০ সালের ১৪ আগস্ট। এই যানজটটি বেইজিং-তিব্বত এক্সপ্রেসওয়ে (চায়না ন্যাশনাল হাইওয়ে ১১০)-তে শুরু হয় এবং প্রায় ১০০ কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত ছিল। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, এই জ্যাম ১২ দিন স্থায়ী ছিল, যা গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান করে নিয়েছে।


এ যানজটের মূল কারণ ছিল একসঙ্গে একাধিক সড়কে সংস্কার কাজ শুরু করা এবং হাইওয়েতে অতিরিক্ত ভারী ট্রাকের চলাচল।

বিশেষ করে কয়লা বহনকারী ট্রাকগুলো বেইজিংয়ের দিকে যাত্রা করছিল, যার কারণে সড়কে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি হয়। একই সময়ে সড়ক সংস্কারের জন্য মহাসড়কের ধারণক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমে যায়।


এই যানজটের ফলে অনেক চালক দিনে গড়ে মাত্র ১ কিমি অগ্রসর হতে পেরেছিলেন। কেউ কেউ ৫ দিন পর্যন্ত গাড়ির ভেতরে আটকে ছিলেন। অনেক যানবাহন ২-৩ দিন একই জায়গায় স্থির ছিল।


স্থানীয় বাসিন্দারা এই সুযোগে খাবার ও পানি চড়া দামে বিক্রি করতে শুরু করে। এক বোতল পানির দাম উঠে গিয়েছিল প্রায় ১৫ ইউয়ান (তৎকালীন ২ মার্কিন ডলার) পর্যন্ত।


এই দীর্ঘ যানজটে ঘটে যাওয়া কিছু অমানবিক ও করুণ ঘটনা ছিলো,,,,


৩০টি শিশু জন্মগ্রহণ করে গাড়ির মধ্যেই।

১৮ জন মানুষ মারা যান, অধিকাংশই অসুস্থতা ও খাদ্যাভাবে।

২৫০টির বেশি ছিনতাই এবং ৯টি খুনের ঘটনা ঘটে।

গাড়িতে আটকে থাকা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে মানসিক অবসাদ, অসহায়ত্ব ও আতঙ্ক।


শেষ পর্যন্ত,,,,

যানজটটি ২৬ আগস্ট ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করে, এবং সেই সঙ্গে বিশ্বের অন্যতম স্মরণীয় ঘটনা হিসেবে ইতিহাসে স্থান পায়। এই ভয়াবহ ট্রাফিক জ্যাম চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং পরিকল্পনার দুর্বলতাগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়।


Nusrat Chowdhury

প্রাণ বাঁচাতে ক্লিওপেট্রার আর  ভারতে পালিয়ে যাওয়া হলো না 

 প্রাণ বাঁচাতে ক্লিওপেট্রার আর  ভারতে পালিয়ে যাওয়া হলো না ।🔺


মিশরীয় রানী ক্লিওপেট্রা এবং মার্ক অ্যান্টনির একটি বিষাদময় গল্প বলি...মার্ক অ্যান্টনি এবং ক্লিওপেট্রার গল্পটি বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রেমের গল্প। কিন্তু খুব কমই জানেন যে মার্ক অ্যান্টনি ৩১ খ্রিস্টপূর্বাব্দে অ্যাক্টিয়ামের যুদ্ধে হেরে গেলে, ক্লিওপেট্রা তার ধন সম্পদ নিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। দুঃখজনক হলেও এটি সত্য যে প্রাণ রক্ষা ও সম্পদ রক্ষার জন্যে  ক্লিওপেট্রার ভারত উপমহাদেশ আসা সম্ভব হয় নি l কারণ  যাত্রার আগেই বন্দরে রাখা তার জাহাজগুলি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।

মার্ক অ্যান্টনি এবং ক্লিওপেট্রার ভারতে পালিয়ে আসার এই গল্পটি অমূলক নয় l কারণ আমরা সকলেই জানি যে সেই সময়ে ভারত ছিল রোমান সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যবসায়িক অংশীদার। ৭৭ খ্রিস্টাব্দে ইন্দো-রোমান বাণিজ্যের সম্পর্কে রোমান ইতিহাসবিদ প্লিনি দ্য এল্ডার ভারতকে 'বিশ্বের সোনার পাখি' বলে অভিহিত করেছিলেন।

খ্রিস্টপূর্ব, ৩য় শতাব্দী থেকে খ্রিস্টপূর্ব  ১ম  শতাব্দীর  মধ্যে সাতবাহন সাম্রাজ্য দাক্ষিণাত্যের বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রণ করতো l  সাতবাহন সাম্রাজ্য ছিল রোমের প্রধান ব্যবসায়িক অংশীদার। সেই সময় বিপুল সংখ্যক গ্রিকো-রোমান জনগোষ্ঠী ভারতে বসতি স্থাপন করেছিল l  তাদের প্রভাব এখনও তেলেঙ্গানার নাগার্জুনকোন্ডার মতো দূরবর্তী স্থানে দেখা যায়। এদেরকে সেই সময় যবন বলা হত l আশ্চর্যের বিষয় নয় কি?

Rabab Ahmed

Stay Curious SiS


 Refarence - https://www.peepultree.world/livehistoryindia/story/people/satavahanas-yavanas-and-the-cotton-road

শিশুটির হাতে মোবাইল , মোবাইলের স্ক্রিনে রীলস। অন্তহীন অর্থহীন শালীন অশালীন ভেদাভেদজ্ঞানহীন রীলস।  (✍️ কলমে: আনন্দিতা চৌধুরী ) 

 শিশুটির হাতে মোবাইল , মোবাইলের স্ক্রিনে রীলস। অন্তহীন অর্থহীন শালীন অশালীন ভেদাভেদজ্ঞানহীন রীলস। 

(✍️ কলমে: আনন্দিতা চৌধুরী ) 


শিশুটি দেখে যাচ্ছে টানা, নড়া নেই চড়া নেই, মাথা খাটানো নেই, আগে শিশুরা কার্টুন শো দেখতো মিনিট কুড়ির...অতক্ষণ মনোযোগ ধরে রাখার ব্যাপারও নেই। দুয়েক মিনিটের রীল...চলছে পর পর পরের পর। শিশুটি কাউকে বিরক্ত করে না ...চেঁচামেচি করে না...ঘরদোর নোংরা করে না। ভালো ব্যবস্থা...তাই না? বেশ সুবিধার ।


 আর তার মনের ভিতর...তার অপরিণত নিষ্পাপ ...কাদার তালের মত যে কোনো ছাঁচে পড়ে তার রূপ ধারণ করার মতো নরম মনটার ভিতর...কি ঢুকছে পর পর পরের পর? একটু কোন সুস্থ চিন্তা... একটু কোন শোভন বিনোদন? কি মনে হয়?


 দয়া করে আপনার পরিবারের খুদে সদস্যটির হাত থেকে মোবাইলটি নিয়ে একটি বই ধরান। হ্যাঁ...মানছি... এখনই পড়তে পারেনা হয়তো ...পড়ে দিতে হবে। আপনি ব্যস্ত...সত্যিই ব্যস্ত...সেটাও জানি। আচ্ছা...নাহয় ছবিই দেখুক খানিক...যখন সময় হবে পড়ে দেবেন 'খন। ছিঁড়ে ফেলবে...নষ্ট করবে? এদিকে যে মনের সুকুমার কোমল বৃত্তি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে...তার কি হবে !


আচ্ছা বেশ...বই না হয় নাই দিলেন। সাদা কাগজ আর রং পেন্সিল দিন...হিজিবিজি কাটুক। ঘর নোংরা হবে? বিশ্বাস করুন...ওর মনে যে নোংরা ঢুকছে তার থেকে বেশী হবে না। আর নাহলে ব্লকস দিন...কাঠের বা প্লাস্টিকের। মডেলিং ক্লে। তাও না পেলে সাবেক খেলনাবাটি, গাড়ি , পুতুল। কিছু তো করুক হাত দিয়ে...মাথা দিয়ে...মন দিয়ে। অন্যের বানানো কিছু উদ্ভট কিম্ভুত কার্যকলাপের রেকর্ডিং দেখে মগজধোলাই না হয়ে নিজের মনে খামখেয়ালিপনাই করুক না হয়। 


আপনার শিশুকে আপনি কি ভাবে বড়ো করবেন সে বিষয়ে আমি সামাজিক মাধ্যমে উটকো লোক গায়ে পড়ে জ্ঞান দিচ্ছি...,আপনার বিরক্তির উদ্রেক হতে পারে...মানছি। আসলে..,.চার বছরের কন্যা আয়নার সামনে নানা অঙ্গভঙ্গি সহকারে বলছে..".মা আমাকে চেক্সি লাগছে"...আর মা বাবা গদ গদ হয়ে বলছেন... "দেখেছো কি সব বলে .. কোথায় যে শেখে কে জানে" ...সদ্য দেখা এই দৃশ্য আমাকে খুব ভয় পাইয়ে দিয়েছে...জানেন। 


এখনও সাবধান না হলে খুব বড়ো ক্ষতি হয় যাবে ওদের,,,, আমাদের,,,,🤔

ওয়াল্টর ফ্লেমিং এর জন্ম হয় ১৮৪৩ সালের ২১ শে এপ্রিল, জার্মানির মেকলেনবার্গ এ।মৃত্যু হয় ১৯০৫ সালের ৪ আগস্ট।

 ক্রোমোজোম আবিস্কার ও মাইটোসিস গবেষণার পথিকৃৎ বিজ্ঞানী ওয়াল্টর ফ্লেমিং

তিনি গ্রেগর জোহান মেন্ডেলের প্রায় সমসাময়িক বিজ্ঞানী ছিলেন । কিন্তু মেন্ডেলের বংশগতি সঙ্ক্রান্ত গবেষণা সম্বন্ধে কিছুই জানতেন না।কারণ ২০ বছরের বেশি সময় ধরে মেন্ডেলের গবেষণার কথা কারো জানা ছিল না। কিন্তু তিনি নিজের মতো করে বংশগত বৈশিষ্ট্য কীভাবে এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে সঞ্চারিত হয় তা নিয়ে গবেষণা করেন।

আবার কোষের কোষ বিভাজন ও ক্রোমোজোম নিয়ে গবেষণার তিনি অন্যতম পথিকৃৎ। তিনি ওয়াল্টর ফ্লেমিং (Walther Flemming ,1843-1905)।

ফ্লেমিং  প্রথম ব্যক্তি যিনি কোষবিদ্যার (cytology)  গবেষণার করতে গিয়ে কোষ বিভাজন ও ক্রোমোজোম নিয়ে গবেষণায়  জীবনের বেশি সময় ব্যয় করেছিলেন । যদিও ১৮৪২ সালের প্রথম দিকে কার্ল নাগেলি (Carl Nageli) কোষ বিভাজন সম্বন্ধে ধারণা দিয়েছিলেন , যিনি ভেবেছিলেন কোষ বিভাজন একটি অস্বাভাবিক ঘটনা। তবে ফ্লেমিংই প্রথম মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ক্রোমোজোমের গতিপ্রকৃতির বিস্তারিত বিবরণ দেন।

১৮৭৯ সালে অ্যানিলিন ডাই (aniline dyes,  coal tar এর বাইপ্রোডাক্ট )  নামক বিশেষ রঞ্জক ব্যবহার করে ফ্লেমিং স্যালাম্যান্ডার এর ভ্রূণ কোষের নিউক্লিয়াসের  মধ্যে  বিশেষ এক ধরনের সুতোর ন্যায় গঠন (threadlike material) পর্যবেক্ষণ করেন । বেসোফিলীয় ডাইকে যা তীব্রভাবে শোষণ করতে সমর্থ হয়। তিনি তার নাম দেন ক্রোমাটিন (chromatin) ।

দেহকোষ বিভাজনের (somatic cell division)  সময় কোষের নিউক্লিয়াসে তিনি কিছু তুলনামূলক মোটা কয়েকটি সুতোর মতো গঠন পর্যবেক্ষণ করেন। তিনি  মনে  করেন, কোষের নিউক্লিয়াসে থাকা ওই সুতোর মতো  গঠনগুলোর সাথে তাঁর আবিস্কৃত  ক্রোমাটিনের কোনো না কোনো সম্পর্ক রয়েছে। পরবর্তীতে শারীরতত্ত্ববিদ ভিলহেল্ম ফন ওয়ালদেয়ার হার্টজ ( Wilhelm von Waldeyer-Hartz 1841–1923) । সেগু‌লোর নাম দেন ক্রোমোজোম  ( রঞ্জিত। বস্তু )।

ফ্লেমিং ১৮৮২ সালে আবিষ্কার করেন   ক্রোমোজোম (যদিও ক্রোমোজোম নাম দেন ওয়ালদেয়ার)। এই ক্রোমোজোম  বংশগত বৈশিষ্ট্যের ধারক বাহক। তিনি দেহকোষ বিভাজনের সময় কোষের নিউক্লিয়াসের মধ্যে ক্রোমোজোম কেমন আচরণ করে তা প্রথম পর্যবেক্ষণ করেন। ফ্লেমিং দেহ কোষ বিভাজন কীভাবে হয় তা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা  করেছিলেন।

দেহকোষের এই বিভাজন পদ্ধতিকে তিনি মাইটোসিস (mitosis)  নাম দেন।

এছাড়াও তিনি অপত্য কোষে ক্রোমোজোমের বণ্টন প্রক্রিয়া নিয়ে গবেষণা করেন।  তবে অপত্য ক্রোমাটিড (chromatid) সমভাগে দ্বিবিভাজিত হওয়ার প্রক্রিয়া ফ্লেমিং পর্যবেক্ষণ করেননি। সামুদ্রিক সালামান্ডার মাছের কোষের ভ্রূণে ফ্লেমিং মাইটোসিস প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করেন।

১৮৮২ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর  সাড়া জাগানো বই জেলসাবস্টাঞ্জ কার্ন উন্ড জেলথেইলাং (Zell-substanz, Kern und Zelltheilung )।এই গ্রন্থে কোষের গঠন, কোষের নিউক্লিয়াস ও কোষ বিভাজন সম্বন্ধে বিস্তারিত লেখেন।

কোষ নিয়ে তাঁর গবেষণার  ভিত্তিতে তিনি বলেন, ভারচুর ওমনিস সেলুলা ই সেলুলা মানে কোষ হতেই কোষের উৎপত্তি ঘটে।আর বলেন  নিউক্লিয়াস থেকেই নিউক্লিয়াস সৃষ্টি হয় ("ওমনিস নিউক্লিয়াস ই নিউক্লিও")।

মানবতার মুখ ফ্লেমিং

ওয়াল্টর ফ্লেমিং তাঁর জীবনে মানবিক মূল্যবোধকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তিনি প্রতি সপ্তাহে গৃহহীন দরিদ্র মানুষজনকে খাওয়াতেন। তিনি যা উপার্জন করতেন, তার কুড়ি শতাংশ  অর্থ গরিব গৃহহীন মানুষকে দান করে দিতেন। দারিদ্র্যের কারণে যেসব শিশু বিদ্যালয়ে যেতে পারত না, তিনি তাদের গণিত ও বিজ্ঞান পড়াতেন।

বংশগতিবিদ্যার উপর গ্রেগর জোহান মেন্ডেল যে কাজ করেছিলেন, ফ্লেমিং সে সম্পর্কে অবহিত ছিলেন না। তাই ফ্লেমিং তার নিজস্ব পর্যবেক্ষণ ও জিনগত উত্তরাধিকারের মধ্যে কোনো সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেননি। দুই দশক পরে যখন মেন্ডেলের সূত্র পুনরাবিষ্কৃত হয় , তখন ওয়াল্টার ফ্লেমিংয়ের মাইটোসিস তত্ত্বের তাৎপর্যও সবাই অনুধাবন করতে সক্ষম হয়।

সায়েন্স চ্যানেল ফ্লেমিংয়ের মাইটোসিস তত্ত্ব ও ক্রোমোজোম আবিস্কারের ঘটনাকে বিজ্ঞানের সেরা একশ আবিষ্কারের একটি হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।আর তাঁর এই আবিস্কার  জীববিজ্ঞানের দশটি গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কারের একটি বলে অভিহিত করে।

ওয়াল্টর ফ্লেমিং এর জন্ম হয় ১৮৪৩ সালের ২১ শে এপ্রিল, জার্মানির মেকলেনবার্গ এ।মৃত্যু হয় ১৯০৫ সালের ৪ আগস্ট।ো

আজ ২১ এপ্রিল এই মহান বিজ্ঞানীর জন্মদিনে  তাঁকে অসীম  শ্রদ্ধা জানাই 🙏।

লেখা -পঞ্চানন মণ্ডল ।। বিজ্ঞানকথা ।। ২১০৪২০২৩

#আবিষ্কারেরকথা  #বিজ্ঞানীরজন্মদিনেশ্রদ্ধাঞ্জলি

২০০৮ সালের এপ্রিল মাসের ১৬ তারিখ আমার কোল আলো করে জন্ম নিলো আমার প্রথম কন্যা সন্তান। আমার বড় ভাই জনি ভাগ্নির নাম রাখলো রোদেলা।,,, nazmun munia nanci গায়িকা ন্যান্সির ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ২০০৮ সালের এপ্রিল মাসের ১৬ তারিখ আমার কোল আলো করে জন্ম নিলো আমার প্রথম কন্যা সন্তান। আমার বড় ভাই জনি ভাগ্নির নাম রাখলো রোদেলা।

নিজের নামের মতোই ঝলমলে আমার বড় মেয়েটা। যেখানেই যায় সেখানেই সব আলোকিত হয়ে যায়। সন্তান কন্যা কিংবা পুত্র তাতে কিছুই আসে যায়না, রোদেলা তার বড় উদাহরণ। 


১৬ বছর ৮ মাস বয়সী রোদেলার অনেক গুন। সে মায়ের সবচেয়ে কাছের বন্ধু, দেশীয় রান্না ভালো করার পাশাপাশি কিছু ভিনদেশী নাস্তাও ভালো বানায়; শুধু ভাত জাতীয় কিছু রাঁধলে সেটা ভর্তা হয়ে যায়, বোনদের আগলে রাখে, খুবই পরিপাটি, শান্ত লক্ষী মেয়ে, কখনোই তর্ক করেনা, খানিকটা জেদি কিন্ত সেটার যুক্তিযুক্ত কারণ থাকে, রোদেলার বিছানা এবং আলমারি কখনোই অগোছালো থাকেনা, প্রচুর বই পড়ে ( স্কুলের বই অবশ্যই গুরুত্ব কম পায় ), নিজ উদ্যোগে যুগের থেকে খানিকটা পিছিয়ে থাকা মাকে আধুনিক করে গড়ে তোলার শিক্ষক, মোটামুটি ভালো নাচে, পিয়ানো আর গিটার নিজ আগ্রহে শিখছে এবং শেখা চলমান, ছবি আঁকে, যে কোনো ভাষার গান শোনার প্রতি অসীম আগ্রহ, রূপচর্চা ও সাজগোজে পারদর্শী, ওর স্নান ঘরে ঢুকলে মন ভালো হয়ে যায় ( নানা আকারের সুগন্ধি মোমবাতি, ক্যাকটাস, স্নানঘরের জন্য বরাদ্দ ছোট্ট অডিও স্পিকারে ভেসে আসা সুর, ঝকঝকে মেঝে, প্রয়োজনীয় সকল প্রসাধনী থরে থরে সাজানো, হোটেলের মত পরিষ্কার সাদা তোয়ালে ভাজ করে রাখা - মন ফুরফুরে হতে বাধ্য ), ছোট মামার সাথে অকারণ ঝগড়া করে, আত্মবিশ্বাসী ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন।

মার্জিয়া বুশরা রোদেলা - ও লেভেল শেষ করে এ লেভেল এ ভর্তি হলো। স্বপ্ন দেখে বড় হয়ে সাইকোলজিস্ট হবে। পাশাপাশি গান, নাচ, মডেলিং এবং অভিনয় চালিয়ে যেতে চায়! 


রোদেলার ‘ রাজকুমার ’ শিরোনামে নতুন একটি গান মুক্তি পেয়েছে। আমি আশা করবো, সবাই আমাকে যেভাবে ভালোবেসে আগলে রেখেছেন ঠিক সেভাবেই রোদেলার প্রতিও ভালোবাসা দেখাবেন। রোদেলার নতুন গান কেমন লাগলো সেটা মন্তব্যের ঘরে জানাবেন। Rodela ওর নতুন কাজের আপডেট পেতে তার ফেসবুক ভেরিফাইড পেজ ফলো করতে পারেন।

সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা ❤️

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ২১-০৪-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ২১-০৪-২০২৪ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


আর্থনা শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ঢাকা থেকে দোহায় যাচ্ছেন আজ।


পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার - চীনের রাষ্ট্রদূতকে বললেন অধ্যাপক ডক্টর মুহম্মদ ইউনূস।


চট্টগ্রামে ব্যবসায়িক কার্যক্রম উন্নয়নের লক্ষ্যে প্রায় ১৩ হাজার পাঁচশো কোটি টাকা ব্যয়ে বে-টার্মিনাল মেরিন অবকাঠামো প্রকল্প একনেকে অনুমোদন।


জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে আরো বেশি বাংলাদেশি নারী নিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার।


জাতীয় ঐক্য কমিশনের সাথে বিএনপির বৈঠক - রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধির পক্ষে মত।


গত তিনটি নির্বাচনে অনিয়মের সাথে জড়িত কর্মকর্তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি এনসিপির।


গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলের হামলায় নিহত ৩১ ফিলিস্তিনি। 


জাকার্তায় এশিয়ান হকি ফেডারেশন কাপে ইন্দোনেশিয়াকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় জয় পেল বাংলাদেশ।

নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...