এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০২৫

শিক্ষা ছাড়া মধ্যবিত্তের মুক্তি নেই!

 শিক্ষা ছাড়া মধ্যবিত্তের মুক্তি নেই!


মধ্যবিত্তকে সুরক্ষার একমাত্র মাধ্যম শিক্ষা। পড়াশোনা ঠিকমতো করলে অন্তত টিউশনি করে হলেও চলা যাবে।


আজ যারা দুনিয়াটাকে ফুটবল ভেবে ঠিকমতো পড়াশোনা করছে না, পরীক্ষায় বসছে না কিংবা লাইব্রেরির দিকে হাঁটছে না—তাদেরকে মাত্র বছর পনেরো পরে দেখো। দুনিয়াই তাদেরকে ফুটবল বানাবে। এর ওর কাছে হাত পাতবে, সাহায্য চাইবে, করুণা ভিক্ষা করবে।


শিক্ষা বলতে কেবল বই, স্কুল এবং সার্টিফিকেট অর্জনকে বলছি না। দক্ষতা অর্জনে মনোযোগী হওয়া দরকার। পৃথিবীর আগামী হবে দক্ষতানির্ভর। জীবন ও জীবিকার জন্য যেকোনো এক অথবা একাধিক বিষয়ে দক্ষ হতেই হবে। ছাত্রজীবনে পড়াশোনা বাদ দিয়ে উৎসব-উল্লাস করে কাটালে পরিণামে দুঃখ বোধ করতেই হবে। উত্তরাধিকারসূত্রে যদি টাটা-বিরলার সন্তান না হও, তবে মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করা উচিত।


সম্প্রতি গুলতেকিন খানের একটি লেখার শেষ লাইনে—“জীবনে যত ঝড় আসুক, পড়াশোনা শেষ করতেই হবে”—চোখ আটকে গেছে। হৃদয় কেড়ে নিয়েছে এই বাক্যটি। দিনভর ভাবাচ্ছে।


বিশ্বের কত দেশের তরুণ-তরুণীরা হাজারো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে শিক্ষা ও উচ্চশিক্ষার জন্য দেশে-বিদেশে ছুটছে। অথচ আমাদের দেশে শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ প্রায় দুয়ারে দুয়ারে। রাষ্ট্রীয়ভাবে নাগরিক সেবায় নানা সীমাবদ্ধতা থাকলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক এবং শিক্ষা উপকরণে বিশেষ কোনো অপ্রতুলতা নেই।


দুঃখ শুধু, শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ কম। অভিভাবককে লেগে থাকতে হয়, শিক্ষকদের রোজ খোঁজ নিতে হয়—তারপরেও শিক্ষার্থীদের পড়ায় মনোযোগ নেই। আজকালকার শিক্ষার্থীদের দিয়ে রাজ্যের সব কাজ তরানো যায়, কেবল পড়াশোনা বাদে।


শহরের গ্রন্থাগারগুলো পাঠকের অভাবে ধুঁকছে, লাইব্রেরিগুলোতে পাঠক গল্প-উপন্যাস খোঁজে না। শিক্ষার্থীরা শ্রেণি-পাঠ্যের গাইড বই ছাড়া অন্য কোনো ভালো বইয়ের নাম জানে না! সারা বাংলাদেশের প্রায় একই চিত্র। ক্লাসে উপস্থিতি নেই। পরীক্ষার খাতা পড়ে নম্বর দিলে পাশ করানো কঠিন। হোমওয়ার্ক দিলে সে শিক্ষক অপ্রিয় হয়ে ওঠে।


নানা সমীকরণ মিলিয়ে কেউ কেউ প্রাইভেট টিউটরের কাছে যায়। মোটকথা, পেছন থেকে তাগিদ না দিলে সন্তান পড়ছে না। যারা অভিভাবক হিসেবে সচেতন, শুধু তাদের কতিপয় সন্তানেরা ভালো করছে। বাকিদের অবস্থা গতানুগতিক—কেবল সার্টিফিকেট সর্বস্ব পড়াশোনা। এহেন পড়াশোনা জাতিকে হাজার বছর পিছিয়ে দিচ্ছে।


ছেলের মাস্টার্সের সার্টিফিকেট আছে, কাজেই তার দ্বারা কৃষিকাজ হবে না; শ্রমিক ভিসায় বিদেশে যেতে পারবে না। ফলাফলে দেশে লাখ তিরিশেক বেকার।


মেয়ে অনার্স-মাস্টার্স পাশ, তবুও বিয়ে হচ্ছে না। বয়স এবং শিক্ষা মিলিয়ে পাত্র পাওয়া যাচ্ছে না। ফলাফলে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা বাড়ছে।


আজ যারা নামকাওয়াস্তে পড়াশোনা করছে, তাদের সামনের দুর্দিন তারা অনুধাবন করতে পারছে না। ঠিকমতো পড়াশোনা না করলে সার্টিফিকেট গলার কাঁটা হবে।


কাজেই মধ্যবিত্ত থেকে উত্তরণের জন্য দক্ষতানির্ভর পড়াশোনা করতে হবে। আর কিছু না হোক, শিক্ষার নিজস্ব মূল্য আছে। পরিণামে যদি ধ্বংসও থাকে, তবুও তা যদি শিক্ষিতের পন্থানুসরণে হয়—তাহলে তা সমাজে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।


বারবার বলি, পড়াশোনায় মনোযোগী হও। রোজ নিজেকে অতিক্রম করো। পড়াশোনা কোনোদিন কাউকে ন্যায্যতা থেকে বঞ্চিত করেনি। পড়াশোনায় ভালো না হলে সারা দুনিয়া তোমাকে লজ্জা দেবে।


তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে স্বাক্ষর না হলে রোজ পিছিয়ে পড়বে। নিজেকে আবিষ্কারের জন্য, জাত চেনানোর জন্য বই মানুষকে পথ দেখায়। যারা তোমায় পড়তে বলে, রোজ নতুন কিছু শিখতে বলে—তাদের কথা ও ভাষা এই সময়ে তিক্ত ঠেকতে পারে, কিন্তু ভবিষ্যতে আফসোস করবে।


মাত্র কয়েকটি বছর জ্ঞানসাধনায় ব্যয় করলে সারাজীবন সুখেই যেতো। জ্ঞানের নিজস্ব আলো আছে। সকল সীমাবদ্ধতা থেকে উত্তরণের জন্য জ্ঞান পথ সৃষ্টি করে। যারা জ্ঞানী এবং যারা জ্ঞানী নয়—তারা কোনোভাবেই এক নয়।


অশিক্ষিত মানুষ অর্থ-সম্পত্তির মালিক হলে তা আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়। সম্পদ যদি সুপথে ব্যয় করা না যায় তবে তা ধ্বংস অনিবার্য করে।


সেজন্য শিক্ষিতজন সীমিত সম্পদের মালিক হলেও, সেসব সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সুখ-প্রশান্তি নিশ্চিত করতে পারে। অশিক্ষিত ধনবান অধিকাংশ ক্ষেত্রে অসুখী।


শিক্ষার্থীরা, পড়ো, পড়ো এবং পড়ো। শিক্ষা অর্জনে ‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’ সূত্রে দশটি বছর বিনিয়োগ করো। বাকি সত্তর বছর সেটার ফল পাবে। উত্তরাধিকারের জন্য রেখে যেতে পারবে সোনালি দিন।


তুমি অন্ধকারে থেকে এই সমাজের কাউকে আলোর সন্ধান দিতে পারবে না। অথচ প্রত্যেকের আকাশের উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো জ্বলজ্বলে হওয়ার সুযোগ ছিল।


শিক্ষা সেই সুযোগ সবার সামনে এনেছিল। কেউ হাত বাড়িয়ে নিয়েছে, কেউ পিঠ দেখিয়ে অবহেলা করেছে। কে জিতেছে আর কে ঠকেছে—ইতিহাস থেকে শিখো।


আজ যারা সঠিক পথে নেই, চাইলেই কাল পরিবর্তনের সূচনা করতে পারে। শিক্ষা সবসময় দ্বিতীয় সুযোগ দেয়, যদি মনোযোগী হও।


শিক্ষা আলোর পথ, যার পাশে হেঁটে তুমি হতে পারো উজ্জ্বল নক্ষত্র। নিজেকে গড়ার শ্রেষ্ঠ সময় হলো আজ, এখন। বিলম্ব মানেই পিছিয়ে যাওয়া।


পড়ো, শিখো, জ্ঞানী হও—কারণ অন্ধকারে আলোর খোঁজ শুধুই বিভ্রম।

- সংগৃহীত

প্রাথমিকের উপবৃত্তি বনাম KYC ফরম পূরণ।

 বিষয়: প্রাথমিকের উপবৃত্তি বনাম KYC ফরম পূরণ।

 সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ সহ সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আপনারা যারা নিজের NID Card দিয়ে সিম তুলে একই সিম দিয়ে নগদ একাউন্ট খুলেছেন কিন্তু KYC ফরম পূরণ করেননি। আপনারা নিজ দায়িত্বে KYC ফরম পূরণ করে নিবেন অথবা বিদ্যালয়ের অফিসে আসবেন (সাথে NID Card, নগদ একাউন্ট আছে ওই মোবাইল নং এবং একটি স্মার্টফোন)। বিষয়টি অতীব জরুরি। 


#উপবৃত্তি_বাতিল_হওয়ার_সম্ভাব্য_কারণ_সমূহ:


০১) সিম রেজিষ্ট্রেশন করা এক NID দিয়ে, কিন্তু নগদ একাউন্ট অন্য NID দিয়ে।

০২) KYC ফরম পূরণ করা না থাকলে।

০৩) মোবাইল নং সক্রিয় না থাকলে।


📌 "KYC না করলে টাকা আটকে যাবে!"—চলুন বুঝি, KYC কী, কেন দরকার, আর কীভাবে চেক করবো। 🧾📱


🟡 KYC মানে কী?

KYC বা Know Your Customer হচ্ছে—ব্যাংক বা মোবাইল একাউন্টে আপনার নাম, NID, ছবি ও ঠিকানা সংরক্ষণ ও যাচাই করার একটি বাধ্যতামূলক প্রক্রিয়া।


🎯 কেন দরকার?

✅ উপবৃত্তির টাকা পেতে

✅ একাউন্ট নিরাপদ রাখতে

✅ কোনো ধরণের জালিয়াতি রোধে

✅ বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুসরণে


🛑 KYC না করলে কী সমস্যা?


• টাকা ঢুকবে না (উপবৃত্তির টাকাও না)


• লেনদেন বন্ধ হতে পারে


• একাউন্ট সাময়িকভাবে ব্লক হয়ে যেতে পারে


🔍 KYC হয়েছে কিনা কীভাবে বুঝবেন?

১. নগদ অ্যাকাউন্ট হলে:

👉 ডায়াল করুন: *167# → ৮ (My Account) → ৫ (Profile) → দেখবেন তথ্য আছে কিনা

👉 অথবা নগদ অ্যাপ থেকে প্রোফাইল দেখুন—NID ও ছবি আছে কিনা


২. বিকাশ অ্যাকাউন্ট হলে:

👉 ডায়াল করুন: *247# → ৪ (My bkash) → ৫ (Settings) → দেখুন তথ্য আছে কিনা

👉 অথবা বিকাশ অ্যাপে লগইন করে প্রোফাইল চেক করুন


📋 ✅ KYC চেকলিস্ট:

☑️ জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

☑️ নিজের ছবি

☑️ সঠিক মোবাইল নম্বর

☑️ অভিভাবকের ক্ষেত্রে শিশুর জন্মসনদ ও NID

☑️ মোবাইল সিম ও একাউন্ট যেন একই নামের হয়

☑️ একাউন্ট খুলেছে কি না সেটি Agent বা App দিয়ে যাচাই।


📣

এখনই সময়, নিজের ও অভিভাবকের একাউন্টের KYC আপডেট করে নিন।

KYC না থাকলে উপবৃত্তি আটকে যাবে—তাই আগে যাচাই, পরে এন্ট্রি।


©সংগৃহীত।

সোমবার, ২ জুন, ২০২৫

শুধু একটা মোবাইল আর ইন্টারনেট থাকলেই ইনকাম শুরু করতে পারেন! "ভয়েস ওভার আর্টিস্ট ক্যারিয়ার"

 🎤 শুধু একটা মোবাইল আর ইন্টারনেট থাকলেই ইনকাম শুরু করতে পারেন! "ভয়েস ওভার আর্টিস্ট ক্যারিয়ার"

.

আপনার কণ্ঠ সুন্দর? অথবা বন্ধু-বান্ধবরা বলে আপনার ভয়েস খুব ক্লিয়ার? তাহলে আপনি হয়ে উঠতে পারেন একজন ভয়েস ওভার আর্টিস্ট—ঘরে বসেই আয় শুরু করার এক দুর্দান্ত সুযোগ!

.

🔍 ভয়েস ওভার আসলে কী?

ভয়েস ওভার মানে হচ্ছে অন্য কোনো ভিডিও বা স্ক্রিপ্টের জন্য আপনার কণ্ঠ ব্যবহার করে রেকর্ড করা অডিও। এই ভয়েস ব্যবহার করা হয়:


☞ ইউটিউব ভিডিওতে


☞ বিজ্ঞাপন বা প্রোমোশনাল কনটেন্টে


 অডিওবুকসে


☞ অ্যানিমেটেড ভিডিও বা কার্টুনে


☞ মোবাইল অ্যাপের টিউটোরিয়াল বা ট্রেনিং কনটেন্টে


☞ কাস্টমার কেয়ার বা অটোমেটেড কল রেসপন্সে


.

📱 শুরু করতে যা লাগবে:


◑ একটা স্মার্টফোন


◑ ইন্টারনেট কানেকশন


◑ ভালো মানের ভয়েস রেকর্ডিং অ্যাপ (যেমন: Dolby On, Lexis Audio Editor, বা WaveEditor)


◑ একটা শান্ত জায়গা (নয়েজ না থাকলেই ভালো)


◑ স্ক্রিপ্ট বা লেখা (ক্লায়েন্ট দেবে বা আপনি অনুশীলনের জন্য বানাতে পারেন)


.

🎯 কাজ কোথায় পাবেন?

অনলাইন মার্কেটপ্লেস ও সোশ্যাল মিডিয়াতে খুঁজে পাবেন হাজারো ভয়েস ওভার জব:

.

🌐 অনলাইন মার্কেটপ্লেস:


⊕ Fiverr. com


⊕ Upwork. com


⊕ Freelancer. com


⊕ Voices. com


⊕ PeoplePerHour. com


.

📣 ফেসবুক গ্রুপ ও পেজ:


"Bangladeshi Voice Over Artists"


"Freelance Job in Bangladesh"


"Fiverr Bangladesh Community"


.

এছাড়াও ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করেও কাজ পাওয়া যায়।


.

💰 ইনকাম কত হতে পারে?


একজন নতুন ভয়েস ওভার আর্টিস্ট সাধারণত প্রতি ১ মিনিট ভয়েস ক্লিপে $5-$10 পর্যন্ত পেয়ে থাকেন


অভিজ্ঞদের ক্ষেত্রে প্রতি প্রজেক্টে $50–$200+ পর্যন্ত ইনকাম হয়


বাংলায় ভয়েস ওভারেরও চাহিদা বাড়ছে, তাই দেশি ক্লায়েন্টদের কাছ থেকেও আয় সম্ভব


.

🗣️ কিভাবে ভয়েস উন্নত করবেন:


➤ প্রতিদিন ১০–১৫ মিনিট শব্দ উচ্চারণের অনুশীলন


➤ টঙ টুইস্টার দিয়ে প্র‍্যাকটিস (যেমন: “Peter Piper picked a peck of pickled peppers”)


➤ অডিওবুক বা সংবাদ পাঠ অনুকরণ করে প্র‍্যাকটিস করুন


➤ ফ্রি কোর্স বা YouTube টিউটোরিয়াল দেখুন: "Voice Over Training for Beginners"


.

🔥 এটা পার্ট-টাইম না ফুল-টাইম দুটোই হতে পারে

ছাত্র, গৃহিণী, চাকুরিজীবী বা যেকোনো ব্যক্তি—যারা ঘরে বসে নিজের কণ্ঠের মাধ্যমে ইনকাম করতে চান, তাদের জন্য এটা এক অসাধারণ সুযোগ।

.

আপনি যদি মনে করেন আপনার পরিচিত অনেকেই এই সেক্টরে ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবে তাহলে পোস্টটি শেয়ার করে দিন।

 পাশেরগুলো শুদ্ধরূপ),,, ভুল ধরা কমিটি ফেইসবুক থেকে নেওয়া

  পাশেরগুলো শুদ্ধরূপ) 


◑ ২৯ মে, ২০২৫ > ২৯শে মে, ২০২৫ খ্রি.

[বিস্তারিত জানার জন্য পেজের অন্য পোস্টে দেখুন।]

◑ শিক্ষা ব্যবস্থা > শিক্ষাব্যবস্থা 

[শিক্ষা+ব্যবস্থা = শিক্ষাব্যবস্থা]

◑ দেয়া > দেওয়া

['দেয়া' শব্দটির অর্থ— মেঘ বা বৃষ্টি। এটি বিশেষ্য পদ। অন্যদিকে 'দেওয়া' শব্দটির অর্থ— প্রদান করা। আরও অনেক অর্থ রয়েছে। এটি ক্রিয়াপদ। ক্রিয়াপদ হিসেবে 'দেয়া' ব্যবহার করা ঠিক নয়। ক্রিয়াপদ হিসেবে 'দেওয়া' লিখুন।]

◑২৯ এপ্রিল > ২৯শে এপ্রিল 

[সূত্র: বাংলা একাডেমি আধুনিক বাংলা অভিধান। বিস্তারিত জানার জন্য পেজের অন্য পোস্টে দেখুন।]

◑১১.০০টায় > ১১:০০ টায় 

◑ নবীন বরণ > নবীনবরণ

[নবীন+বরণ = নবীনবরণ]

◑ পুরষ্কার > পুরস্কার 

[কোথায় 'স্ক' এবং কোথায় 'ষ্ক' হবে এটি মনে রাখার জন্য নিম্নোক্ত টেকনিকটি মনে রাখুন— যদি যুক্তব্যঞ্জনের সামনে 'অ' বা 'আ' থাকে তাহলে 'স্ক' হবে। যেমন: পুরস্কার, তিরস্কার, নমস্কার ইত্যাদি। 'স্ক'-এর আগে র, ম রয়েছে আর এগুলোর সঙ্গে 'অ' ধ্বনি আছে কাজেই এগুলোতে 'স্ক' হবে। অন্যদিকে যুক্তব্যঞ্জনের আগে 'অ', 'আ' বাদে অন্যকিছু পেলে যেমন: এ-কার, ই-কার থাকতে পারে তখন 'ষ্ক' হবে। যেমন: পরিষ্কার, বহিষ্কার, আবিষ্কার ইত্যাদি।  

◑ শিক্ষা ব্যবস্থা > শিক্ষাব্যবস্থা [প্রাগুক্ত]

◑ দেয়া > দেওয়া [প্রাগুক্ত]

◑ -এ > এ [এখানে হাইফেন দেওয়ার দরকার নেই।]

◑ দেয়া > দেওয়া 

◑ শিক্ষা ব্যবস্থা > শিক্ষাব্যবস্থা 

◑ সময় সাপেক্ষ > সময়সাপেক্ষ

◑ প্রযুক্তি নির্ভর > প্রযুক্তিনির্ভর 

◑ শিক্ষা ব্যবস্থাকে > শিক্ষাব্যবস্থাকে 

◑ পাঠ্যসূচীতে > পাঠ্যসূচিতে 

[পাঠ্য+সূচি = পাঠ্যসূচি]

◑ নিশ্চয়নসহ > নিশ্চয়ন-সহ 

['সহ' নিয়ে বিস্তারিত জানার জন্য পেজের অন্য পোস্টে দেখুন।] 

◑ ধরণের > ধরনের 

[√ধৃ+অন = ধরন। মনে রাখুন— 'ধরন' বানানে 'ন' কিন্তু 'ধারণা' বানানে 'ণ' হবে।]

◑ শিক্ষা সহায়ক > শিক্ষা-সহায়ক 

◑ শহীদ > শহিদ [বিস্তারিত জানার জন্য পেজের অন্য পোস্ট দেখুন।]

◑শহীদ > শহিদ

◑ সালাম এর > সালাম-এর/সালামের

['-এর' পূর্ব পদের অংশ। এটি হাইফেন দিয়ে লেখা উচিত। বিস্তারিত জানার জন্য পেজের অন্য পোস্টে দেখুন।] 


✍️ভুল ধরা কমিটি

রবিবার, ১ জুন, ২০২৫

ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) যখন বিয়ে করতে মনস্থির করেন তখন তার চাচিকে বলেন, ওই শায়েখের বাড়িতে দু'জন বিবাহযোগ্য মেয়ে আছে, আপনি তাদের দেখে আসুন এবং তাদের সম্পর্কে আমাকে জানান। . চাচি মেয়ে দুটিকে দেখে আসার পর ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বলের কাছে তাদের বর্ণনা দিতে শুরু করলেন। তিনি বাড়ির ছোট মেয়ের ব্যাপারে অনেক প্রশংসা করলেন। ফর্সা চেহারা, তার চোখ ও চুলের সৌন্দর্য, দীর্ঘতা বর্ণনায় পঞ্চমুখ হলেন। . ইমাম আহমদ তখন তাকে বড় মেয়েটির ব্যাপারে বলতে বললেন। বড় মেয়েটির ব্যাপারে তিনি অনেকটা তাচ্ছিল্যের সঙ্গে কথা বললেন। অবিন্যস্ত চুল, খর্বকায় উচ্চতা, শ্যাম বর্ণ এবং একটি চোখে ক্রটি থাকার কথা উল্লেখ করলেন। . এরপর ইমাম আহমদ তাকে দুজনের দ্বীনদারির ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলেন। জবাবে চাচি বললেন, বড় মেয়েটি দীনদারির দিক থেকে ছোট মেয়ের তুলনার বেশ এগিয়ে। একথা শুনে ইমাম আহমদ বললেন, তাহলে আমি বড় মেয়েটিকেই বিয়ে করব। . বিয়ের ত্রিশ বছর কেটে যাওয়ার পর ইমাম আহমদের স্ত্রী মৃত্যুবরণ করলেন। দাফনের সময় ইমাম আহমদ বললেন, "ইয়া উম্মে আবদুল্লাহ! মহান আল্লাহ তোমার কবর শান্তিময় রাখুন। দীর্ঘ ত্রিশ বছরের বৈবাহিক জীবনে আমাদের মধ্যে একবারও ঝগড়া-বিবাদ হয়নি।" . একথা শুনে তাঁর এক ছাত্র অবাক হয়ে তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, "ইয়া শায়েখ! এটা কিভাবে সম্ভব?" . জবাবে ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল বললেন, "যখনই আমি তার প্রতি রেগে যেতাম তখন তিনি চুপ থাকতেন, আর যখন তিনি আমার প্রতি রেগে যেতেন তখন আমি চুপ থাকতাম। তাই আমাদের মধ্যে কখনোই ঝগড়া-বিবাদ হয়নি।" [আল ইলমু ওয়াল উলামা : ৩৩৬ ]

 ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ) যখন বিয়ে করতে মনস্থির করেন তখন তার চাচিকে বলেন, ওই শায়েখের বাড়িতে দু'জন বিবাহযোগ্য মেয়ে আছে, আপনি তাদের দেখে আসুন এবং তাদের সম্পর্কে আমাকে জানান।

.

চাচি মেয়ে দুটিকে দেখে আসার পর ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বলের কাছে তাদের বর্ণনা দিতে শুরু করলেন। তিনি বাড়ির ছোট মেয়ের ব্যাপারে অনেক প্রশংসা করলেন। ফর্সা চেহারা, তার চোখ ও চুলের সৌন্দর্য, দীর্ঘতা বর্ণনায় পঞ্চমুখ হলেন।

.

ইমাম আহমদ তখন তাকে বড় মেয়েটির ব্যাপারে বলতে বললেন। বড় মেয়েটির ব্যাপারে তিনি অনেকটা তাচ্ছিল্যের সঙ্গে কথা বললেন। অবিন্যস্ত চুল, খর্বকায় উচ্চতা, শ্যাম বর্ণ এবং একটি চোখে ক্রটি থাকার কথা উল্লেখ করলেন।

.

এরপর ইমাম আহমদ তাকে দুজনের দ্বীনদারির ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলেন। জবাবে চাচি বললেন, বড় মেয়েটি দীনদারির দিক থেকে ছোট মেয়ের তুলনার বেশ এগিয়ে। একথা শুনে ইমাম আহমদ বললেন, তাহলে আমি বড় মেয়েটিকেই বিয়ে করব।

.

বিয়ের ত্রিশ বছর কেটে যাওয়ার পর ইমাম আহমদের স্ত্রী মৃত্যুবরণ করলেন। দাফনের সময় ইমাম আহমদ বললেন, "ইয়া উম্মে আবদুল্লাহ! মহান আল্লাহ তোমার কবর শান্তিময় রাখুন। দীর্ঘ ত্রিশ বছরের বৈবাহিক জীবনে আমাদের মধ্যে একবারও ঝগড়া-বিবাদ হয়নি।"

.

একথা শুনে তাঁর এক ছাত্র অবাক হয়ে তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, "ইয়া শায়েখ! এটা কিভাবে সম্ভব?"

.

জবাবে ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল বললেন, "যখনই আমি তার প্রতি রেগে যেতাম তখন তিনি চুপ থাকতেন, আর যখন তিনি আমার প্রতি রেগে যেতেন তখন আমি চুপ থাকতাম। তাই আমাদের মধ্যে কখনোই ঝগড়া-বিবাদ হয়নি।"

[আল ইলমু ওয়াল উলামা : ৩৩৬ ]

নিজেকে কখনো বড় করে প্রকাশ করবেন না। এতে আপনি ছোট হবেন।

 ১. নিজেকে কখনো বড় করে প্রকাশ করবেন না। এতে আপনি ছোট হবেন।


২. ভুল স্বীকার করার মানসিকতা দেখান। "Thank you", "Please" এই কথাগুলো বলতে দ্বিধা করবেন না।


৩. কারো কাছে নিজের সিক্রেট শেয়ার করবেন না বা কাউকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করবেন না।


৪. অভিজ্ঞতা ছাড়া ব্যবসা করতে যাবেন না।


৫. পর্ণে আসক্ত হবেন না। এতে করে আপনি ক্ষণস্থায়ী সুখের জন্য সুন্দর জীবন হারাবেন।


৫. পরচর্চা করবেন না। যে ব্যক্তি আপনার সামনে অন্যের নিন্দা করে, সে নিশ্চিতভাবে অন্যের সামনে আপনার নিন্দা করে।


৬. গাধার সাথে তর্ক করতে যাবেন না। তর্কের শুরুতেই গাধা আপনাকে তার স্তরে নামিয়ে আনবে, তারপর আপনাকে সবার সামনে অপদস্থ করবে।


৭. পরে করব ভেবে কোনো কাজ ফেলে রাখবেন না। আপনি যদি তা করেন শতকরা ৮০ ভাগ সম্ভাবনা কাজটি আপনি আর কখনোই করতে পারবেন না।


৮. 'না' বলতে ভয় পাবেন না।


৯. স্ত্রীর কারণে বাবা-মাকে বা বাবা মায়ের কারণে স্ত্রীকে অবহেলা করবেন না।


১০. সবাইকে সন্তুষ্ট করতে যাবেন না। এতে আপনি আপনার ব্যক্তিত্ব হারাবেন।


১১. ঝুঁকি ছাড়া সাফল্য আসে না। তাই জীবনে ক্যালকুলেটেড রিস্ক নিতে ভয় পাবেন না।


১২. স্মার্টফোনে আসক্ত হবেন না। গুগলে জীবনের সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন না।


১৩. মনের ইচ্ছা প্রকাশ করতে দেরি করবেন না। কারণ, এই একটি কাজের বিলম্বের জন্য আপনি সারাজীবন পস্তাতে পারেন।


১৩. রিলেশনসিপে অসুখী হলে সেটা আঁকড়ে ধরে থাকবেন না। যে সম্পর্ক মানসিক যন্ত্রণা দেয়, ভেতরে অশান্তি সৃষ্টি করে তা জীবন থেকে দ্রুত মুছে ফেলুন।


১৪. আপনি কখনোই জানেন না যে আপনি স্বপ্নপূরণের ঠিক কতটা কাছাকাছি। তাই, কখনোই লক্ষ্যের পিছু ধাওয়া করা বন্ধ করবেন না। বেশিরভাগ মানুষ সাফল্য লাভের কাছাকাছি গিয়ে হাল ছেড়ে দেয়।


১৫. অকারণে শত্রু বাড়াবেন না।


১৬. কারো ধর্মবিশ্বাসে আঘাত দিয়ে কোনো কথা বলবেন না বা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবেন না।


১৭. বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ডের সাথে একান্ত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও করবেন না। তার সাথে আপনার বিয়ে হবেই বা সে আপনাকে ভবিষ্যতে ব্ল্যাকমেইল করবে না এটা আপনি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারেন না।


১৮. যে আপনার কথা শোনার জন্য প্রস্তুত নয়, তাকে কিছু শেখাতে যাবেন না। সে ঠকবে, ভুল করবে, ধাক্কা খাবে; তারপর একসময় ঠিকই আপনার মূল্য বুঝতে পারবে।


১৯. নিজের সম্মান বিসর্জন দিয়ে মানুষের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করবেন না। যেখানে আপনার সম্মান নেই সেখান থেকে এখনই নিজেকে গুটিয়ে নিন।


২০. টাকার পেছনে দৌড়াতে গিয়ে প্রিয়জনদের বঞ্চিত করবেন না।


২১. যেটা হাতছাড়া হয়ে গেছে সেটা নিয়ে আফসোস করবেন না।


Collected

কিভাবে আপনি YouTube থেকে আয় করবেন? (বিস্তারিত গাইড)

 🎥 কিভাবে আপনি YouTube থেকে আয় করবেন? (বিস্তারিত গাইড)


✅ ১. চ্যানেল খোলা (Create a Channel)


Gmail দিয়ে YouTube অ্যাকাউন্ট খুলুন।


নিজের নামে বা ব্র্যান্ড নামে একটি চ্যানেল তৈরি করুন।


চ্যানেল আর্ট, প্রোফাইল ফটো দিন।


---


✅ ২. কনটেন্ট তৈরি করুন (Create Content)


আপনি যেটা ভালো পারেন সেটা নিয়ে ভিডিও বানান। যেমনঃ

🎓 শিক্ষা | 🎮 গেমিং | 🍳 রাঁধুনি | 🎵 গান | 😄 মজার ভিডিও | 📖 ইসলামিক ভিডিও


নিয়মিত ও মানসম্মত ভিডিও দিন।


---


✅ ৩. সাবস্ক্রাইবার ও ওয়াচটাইম বাড়ান


YouTube মনিটাইজেশন পেতে হলে আপনার চ্যানেলে চাই: 🔹 ১,০০০ সাবস্ক্রাইবার

🔹 ৪,০০০ ঘন্টা ওয়াচটাইম (গত ১২ মাসে)


---


✅ ৪. মনিটাইজেশন অন করুন


YouTube Partner Program (YPP)-এ আবেদন করুন।


Google AdSense অ্যাকাউন্ট খুলুন।


মনিটাইজেশন একটিভ হলে আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন চলবে—সেখান থেকেই ইনকাম শুরু হবে।


---


✅ ৫. আয় করার মাধ্যমগুলো:


💰 ১. AdSense (বিজ্ঞাপনের টাকা)


💰 ২. Sponsorship (স্পন্সর কোম্পানি ভিডিওতে পণ্যের প্রচার করে টাকা দেয়)


💰 ৩. Affiliate Marketing (পণ্য বিক্রি করে কমিশন)


💰 ৪. Merchandise (নিজের ব্র্যান্ডের পণ্য বিক্রি)


💰 ৫. YouTube Membership / Super Chat


---


✅ ৬. আয় কবে হাতে পাবেন?


Google AdSense প্রতি মাসে ২১-২৬ তারিখের মধ্যে টাকা পাঠায়।


ন্যূনতম ১০০ ডলার জমা হলে আপনি ব্যাংক বা বিকাশে টাকা তুলতে পারবেন।


---


📝 কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস:


কপিরাইট মুক্ত ভিডিও বানান। অন্যের কনটেন্ট চুরি করবেন না।


টাইটেল, থাম্বনেইল আকর্ষণীয় দিন।


SEO (ভিডিও ট্যাগ, ডিসক্রিপশন, কিওয়ার্ড) ফলো করুন।


Viewers এর সাথে কমেন্টে যুক্ত থাকুন।


---


📢 এখন আপনার কাজ:


👉 একটি YouTube চ্যানেল খুলুন

👉 নিয়মিত ভিডিও দিন

👉 audience build করুন, তারপর ইনকাম করুন!


---


👍 লাইক করুন

💬 কমেন্ট করুন

🔁 শেয়ার করুন যেন অন্যরাও জানতে পারে!

❤️ পাশে থাকুন, আরও দারুন কনটেন্ট আসছে ইনশাআল্লাহ!


THANK YOU! 🙏

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি।

সন্তানকে অভাব শেখান,,,,

 অর্থবিত্ত থাকা সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দিইনি। সে তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলত, "বাবা দেখো, সুমন আজ ব্রাণ্ডেড ঘড়ি পরে এসেছে। বাবা দেখো, রাজুর স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেড। সুন্দর না বাবা!"


আমি চুপ করে থাকতাম। আমার ছেলের সাহস হয়নি কখনোই আমার কাছে ওই জিনিসগুলো চাওয়ার। একদিন ও খেলতে খেলতে পায়ে ব্যথা পেল। পরদিন স্কুলে যাওয়ার সময় আমাকে বলল, "বাবা, আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে করে স্কুলে নামিয়ে দেবে?"


আমি ওর অবস্থা দেখে বললাম, "ঠিক আছে।"


এরপর সপ্তাহখানেক ও আমার সাথেই গেল — আমার অফিসের গাড়িতে। আমি ওকে স্কুলের গেটে নামিয়ে দিতাম। এরপর থেকে ছেলের আর স্কুলে হেঁটে যেতে ইচ্ছে করে না! বাধ্য হয়ে আমি বলেই দিলাম, "অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নয়। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ। স্কুল টাইমের খানিকক্ষণ আগে বের হবে, তাহলে সময়মতো পৌঁছে যাবে।"


ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইল। ছেলের মায়েরও মুখ গোমড়া। আমি এমন করি কেন? সবাই তো অফিসের গাড়ি ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে। তাহলে আমার সমস্যা কোথায়?


সেদিন সন্ধ্যায় ছেলে বাড়িতে এসে বলল, "জানো, আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও.....।"


এর বেশি কিছু বলার আগেই তাকে থামিয়ে দিয়ে আমি বললাম, "বাবা, প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমাকে সেই স্কুলে দিলাম, কিন্তু তুমি ফেল করলে। তাহলে আমি কি বলব, তুমি ফেল নাকি তোমার স্কুল?"


ছেলে বলল, "বুঝেছি বাবা!"


আমি ওর মাথায় হাত রেখে বললাম, "এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে টপকে যেতে পারেনি। বরাবর তুমিই ফার্স্ট হয়েছ। সুতরাং, তুমি যেখানে পড়বে, সেই স্কুলই শহরের সেরা স্কুল।"


এরপর সে আর কিছু বলেনি।


এক বিকেলে ছেলে বলল, "বাবা, আমার এক্সট্রা টিউটর দরকার। ম্যাথ আর ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে।"


জবাবে আমি বললাম, "রাতে যখন আমি বাড়িতে ফিরব, আমার কাছেই তুমি ম্যাথ আর ইংলিশ শিখবে।"


ছেলে বলল, "বাবা, তুমি অনেক পরিশ্রম করে বাড়িতে আসো, তাইনা?"


আমি হেসে বললাম, "বাবা, আমার এত সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি, কি বলো?"


ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল, "ঠিক আছে বাবা।"


আমার স্ত্রী রাতে ঘুমাতে গিয়ে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, "তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো, তাহলে ছেলেকে ওই কথাগুলো বললে কেন?


আমি বললাম, "আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সেটা শিখুক।"


আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেল। 


মাঝে মাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সম্পর্কে ধারণা দিই। সে জানুক, পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর, বাস্তবে খুব কঠিন! চাওয়া মাত্রই কিছু তাকে আমি কখনও দেই না। একদিন সে বলেছিল, "বাবা, তুমি এরকম কেন?" আমি জবাব দিয়েছিলাম, "সময় হলে বুঝবে!"


একবার সে বায়না ধরল ইলিশ মাছ খাবে। আমি বললাম, "টাকা তো কম! তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে।"


ছেলে আমার হাতে পঞ্চাশটা দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম, "তুমি খরচ করনি!" সে মুচকি হেসে বলল, "না বাবা! জমিয়েছি। আমার এক বন্ধু মাঝে মাঝে স্কুলে না খেয়ে আসে। আসলে ও খুব অসহায়। আমি ওকে ক্ষুধার্ত দেখলেই বুঝতে পারি। তখন ওকে সাথে নিয়ে খাই। অন্যান্য দিন সব টাকা খরচ করি না, জমিয়ে রাখি, কারণ বাড়ি থেকে তোমরা যা দাও তা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি। কিছু মানুষ তো সামান্যটুকুও পায় না!"


আমি ছেলের দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম। সেই জমানো টাকা দিয়ে সেদিন বাজার থেকে ইলিশ এনে ছেলেকে খাওয়ালাম। এভাবে ইচ্ছে করেই মাঝে মাঝে ছেলেকে অভাব অনুভব করাতাম, যাতে সে বোঝে জীবনটা কঠিন, অনেক কঠিন।


একবার মার্কেটে গিয়ে তাকে বললাম সাধ্যের মধ্যে কিনতে। সে একটা প্যান্ট নিল শুধু। আর কিছু লাগবে কিনা জিজ্ঞাসা করলে বলল, "তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নাও।"


আমি হাসলাম।


সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়। একদিন সন্ধ্যায় আমি চা খাচ্ছিলাম। ও বলল, "বাবা, সায়নটা আর মানুষ হলো না! অথচ আংকেল ওর জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যখন যা চেয়েছে, তাই পেয়েছে।" আমি ছেলেকে বললাম, "আমি তো তোমাকে কিছুই দিতে পারিনি!" ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বলল, "প্রতিটা চাহিদা পূরণ না করে তুমি শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনে যে শিক্ষা দিয়েছ, তা সবকিছুর উর্ধ্বে। তুমি শিখিয়েছ, অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখন জানি, আমার বাবার আমি ছাড়া আর কিছু নেই। বাকিটা আমাকে গড়ে নিতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না। কারণ আমি জানি আমি কে! তোমার দেওয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখব বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিনের টাকা জমালে পাঁচশো টাকা হয়। তুমি ছিলে বলেই সবকিছু সম্ভব হয়েছে। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কত কঠিন!"


আমার স্ত্রী এখন নিজে থেকেই অনেক খুশি। সে বুঝতে পেরেছে আমার উদ্দেশ্যটা। ছেলে নিজের রোজগারে প্রাইভেট কার কিনে আমাকে হাসতে হাসতে বলল, "দুই বছর ধরে টাকা জমিয়ে কিনেছি এটা!" তখন বুঝেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। আমার শিক্ষা বৃথা যায়নি।


সেদিন যাবতীয় সম্পত্তি ওকে বুঝিয়ে দিয়ে বললাম, "সামলে রেখো।" ছেলে দলিলগুলো আমার হাতে ফিরিয়ে দিয়ে বলল, "তোমরা সাথে থেকো, আর কিছু লাগবে না।"


ছেলেকে বুকে জড়িয়ে ধরে ছেলের মাকে বললাম, "দেখেছ, আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি — যেমনটা আমার বাবা আমাকে দিয়েছিলেন। আমি ওকে অভাবে লজ্জিত হওয়া নয়, বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি। ওকে আমি নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছি, কারো উপর নির্ভর না করে চলতে শিখিয়েছি। ছেলে আমার মানুষের মতো মানুষ হয়েছে। এর চেয়ে বড় সম্পদ আর কি হতে পারে!"

(সত্য ঘটনা অবলম্বনে)

কেমন হতো ? যদি এমন একটা অ্যাপ/ওয়েসবাইট থাকতো…। যেখানে আপনি কোন ইনভেস্ট ছাড়াই আপনার নলেজ, অভিজ্ঞতা, সময় দিয়ে ইনকাম করতে পারতেন?

 🟢 কেমন হতো ?

যদি এমন একটা অ্যাপ/ওয়েসবাইট থাকতো…। যেখানে আপনি কোন ইনভেস্ট ছাড়াই আপনার নলেজ, অভিজ্ঞতা, সময় দিয়ে ইনকাম করতে পারতেন?


যেখানে আপনি

📌 আপনার কথা বিক্রি করতে পারবেন।

📌 আপনার পরামর্শ বিক্রি করতে পারবেন।

📌 আপনার বুদ্ধি বিক্রি করতে পারবেন।

📌 এমনকি আপনার "সময়" বিক্রি করেও ইনকাম করতে পারবেন!


হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়ছেন।


💡 চিন্তা করুন, 

যদি থাকতো— একটা প্ল্যাটফর্ম, যেখানে

✅ ইনকাম করা খুবই সহজ।

✅ ইনকামের পদ্ধতিও ১০০% হালাল।

✅ আর কেউ যদি আপনার থেকে হেল্প নিতে চায় – আপনি সেটার জন্য টাকা পান !


এমন একটি প্ল্যাটফর্মের নাম :

🔵 সমাধান নিন (.com)


এখানে থাকবেন, দেশের সেরা এক্সপার্টরা—

🎨 ডিজাইনার

📢 ডিজিটাল মার্কেটার

🍳 রাঁধুনি

💄 মেকআপ আর্টিস্ট

🌾 কৃষি বিশেষজ্ঞ

🔌 ইলেকট্রিশিয়ান

📚 টিউটর

💼 ক্যারিয়ার কোচ – এবং আরও অনেকেই !


কল্পনা করুন...

🟩 01

আপনি ইউটিউব দেখে ডিজাইন শিখছেন, হঠাৎ এক জায়গায় আটকে গেলেন। এক্সপার্টের কাছে এসে লাইভ সলিউশন পেলেন!


🟩 02

ওয়ার্ডপ্রেসে থিম বসাচ্ছেন, হোমপেজ ঠিকমতো আসছে না – এক্সপার্টের কাছে গিয়ে মুহূর্তেই সমাধান!


🟩 03

ফেসবুক অ্যাড দিচ্ছেন, টাকা যাচ্ছে কিন্তু রেজাল্ট আসছে না? মার্কেটিং এক্সপার্ট এসে বলে দিলেন ঠিক কোথায় ভুল করছেন।


🟩 04

ভিডিওতে কালার গ্রেডিং করলে স্কিন টোন ন্যাচারাল থাকছে না? ভিডিও এক্সপার্টের সঙ্গে মিনিট দশেক কথা বলেই মিললো সমাধান!


🟩 05

নিমকি বারবার কাঁচা হয়ে যাচ্ছে ? রাঁধুনি এক্সপার্ট দিয়ে দিলেন পারফেক্ট রেসিপি !


🟩 06

বিয়ের ব্রাইডাল লুক করছেন – মেকআপ ঠিক বসছে না? এক্সপার্ট বললেন কোন প্রোডাক্টে কেমন সেটিং দিলে হবে!


🟩 07

টমেটো গাছের পাতা হলুদ ? কৃষি এক্সপার্ট বললেন, এটা কী রোগ আর কী ওষুধ লাগবে!


🟩 08

সুইচ বোর্ডে হালকা শক ? ইলেকট্রিশিয়ান বললেন, এটা বিপজ্জনক কিনা আর কিভাবে ঠিক করবেন !


🟩 09

বইয়ের একটা চ্যাপ্টার বুঝতে পারছেন না ? এক্সপার্ট টিউটর ব্যাখ্যা করলেন একদম সহজ ভাষায়।


🟩 10

জব ইন্টারভিউতে বারবার বাদ পড়ছেন ? ক্যারিয়ার কোচ হেল্প করলেন কীভাবে নিজেকে প্রেজেন্ট করবেন।


❤️ এই প্ল্যাটফর্মে আপনি দু’টো কাজ করতে পারবেন :

🔸 আপনার সমস্যার সমাধান নিন, মাত্র ২০-৫০ টাকায় ।  

🔸 অন্যদের সমস্যা সমাধান করে টাকা আয় করুন, আনলিমিটেড !


আমি চাচ্ছি, এবারের 36 শে জুলাই, মানে ৫ আগস্ট ২০২৫ইং আমাদের ওয়েবসাইটের ‘বেটা ভার্সন’ সীমিত পরিসরে প্রথমবারের মতো ট্রায়াল হিসাবে রিলিজ করবো, ইনশাআল্লাহ । আপনি চাইলে তখন একজন সমাধানদাতা (এক্সপার্ট) হিসাবে জয়েন পারেন। এর কিছুদিন পরই আমদের সার্ভিস চালু হবে, ইনশাআল্লাহ। তখন আপনার সমস্যা নিয়ে আসতে পারবেন – সমাধান নিতে !


আমরা ছোট মানুষ, সবকিছু একদিনে হয় না, হবেও না। হয়তো প্রথম দিকে সার্ভিস কোয়ালিটি কোন গ্লোবাল ব্র্যান্ডের মতো করতে পারবো না। তবে আমরা বিশ্বাস করি, প্রচেষ্টা থাকলে সময়ের সাথে সাথে সব একসময় ঠিক হয়ে যাবে, তাই আমরা অন্তত চেষ্টা’টা করে দেখতে চাই। আপনাদের দোয়া থাকলে, ভালোবাসা থাকলে, আমরা পারবোই ইনশাআল্লাহ।


📱 প্ল্যাটফর্মের নাম : সমাধান নিন (.com)।

আপনার সমস্যা – এখনই সমাধান । 

আপনার জ্ঞান – এখনই আয়।


🔥 ভালো লাগলে –

শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন, যেনো প্রতিটি মানুষ জানে —

"আমাদের কথার দাম আছে, সময়ের দাম আছে, বুদ্ধিরও দাম আছে !" 💬💰


। এনামুল হাসান মারুফ

। শিক্ষক, গ্রাফিক ডিজাইন মাস্টার কোর্স

আজকের দিনে ৩০ মে জোয়ান অন অর‍্ক কে পুড়িয়ে মারা হয়

 """"""""""""''"""""""""""""""'""""""""""""""""""""""""""""'''"""'


১৪১২(৬ জুলাই) থেকে ১৪৩১(৩০ মে)মাত্র উনিশ বছরের জীবন। দুনিয়া কাঁপানো যুদ্ধ করে বিদায় নিয়েছিলেন এই বীরকন্যা। তাঁর মৃত্যুকে নিয়ে রচিত হয়েছে গান,কবিতা, উপন্যাস, চলচ্চিত্র। বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের স্মৃতির মণিকোঠায় তিনি বেঁচে থাকবেন তার দেশভক্তি ও অকুতোভয় যোদ্ধা হিসেবে।


ফ্রান্সের মিউজ নদীর তীরে দঁরেমি গ্রামে জোয়ানের জন্ম হয়েছিল এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে। লেখাপড়া জানতেন না।জোয়ান যখন জন্মেছিলেন ফ্রানস তখন পরাধীন। ইংরেজদের দখলে। ১৩ বছর বয়েসে একদিন ভেড়ার  পাল চড়াতে গিয়ে হঠাৎ দৈববাণী শুনলেন, তুমিই  ফ্রানসকে মুক্তি দিতে পারবে। ফ্রানসের হয়ে যুদ্ধ কর। জোয়ান বিস্মিত হয়ে গেলেন! ফ্রানসের সম্রাট  তখন ৭ম চার্লস  লুকিয়ে বেড়াচ্ছেন। বহু চেষ্টায় এক প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তির সহায়তায় জোয়ান দেখা করলেন সম্রাট চার্লসের সঙ্গে।প্রথমে চার্লস নারী বলে তাঁকে গুরুত্ব দেননি। পরে ধর্ম যাজকদের পরামর্শে তাঁকে সেনাবাহিনীতে নিলেন। জোয়ান নাইটদের মত  পুরুষের ছদ্মবেশে যোদ্ধার সাজে সজ্জিত হলেন। এরপর জোয়ান সাদা পোশাক,  সাদা ঘোড়া, পঞ্চক্রুশধারী তরবারি হাতে ৪০০০হাজার সৈন্য নিয়ে ফ্রানসের অবরুদ্ধ নগরী অরলেয়াঁরে ১৪২৯, ২৮ এপ্রিল প্রবেশ করলেন। এবং প্রবল বীরত্ত্বে অরলেয়াঁরকে মুক্ত করলেন। এরপর  একের পর এক নগরীকে তিনি ইংরেজদের হাত থেকে দুর্দান্ত প্রতাপে সেনাবাহিনীর সাহায্যে মুক্ত করে ফ্রানসকে স্বাধীনতার পথে এগিয়ে দিলেন। সম্রাট চার্লসকে তার সিংহাসনে ফিরিয়ে আনলেন।


এই সময় প্যারিসের কাছে এক যুদ্ধে বার্গেডিয়ানরা তাঁকে আটক করে ইংরেজদের হাতে তুলে দিল। বার্গেনডিয়া হল ফ্রানসের  একটি জায়গার নাম। সেখানকার শাসনকর্তা ডিউক ছিলেন ইংরেজের বন্ধু।সে বিশ্বাসঘাতকতা করে জোয়ানকে ইংরেজের হাতে  তুলে দেয়। ইংরেজ এ সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। তাদের মূল শত্রু জোয়ানকে হাতে পেয়ে এবার বিচারের নামে প্রহসন শুরু করল। (ভারতবর্ষও এই বিচার প্রহসনের সাক্ষী আছে যখন সেই সময়ের অতি উচ্চ পর্যায়ের রাজনৈতিক ব্যক্তিগনের বিশ্বাসঘাতকতায় লালকেল্লায় আজাদ হিন্দ ফৌজের যুদ্ধোপরাধী হিসেবে লোক দেখানো বিচার শুরু হয়)। এই কাজে ইন্ধন দিলেন দেশের ধর্ম যাজকরা। তাঁরা বলল, জোয়ান যা করেছে তা ধর্ম বিরোধী। পুরুষ সেজে যুদ্ধ করে ধর্মের অবমাননা করেছে। ও ডাইনি। বিচারে রায় দেওয়া হল জোয়ানকে পুড়িয়ে মারার। এরপর জোয়ানকে একটি পিলারের সঙ্গে বাঁধা হল। এইসময় জোয়ান একটা ক্রুশ চাইলেন। একজন এসে জোয়ানের গলায় একটি ক্রুশ ঝুলিয়ে দিল। অবশেষে জোয়ানকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হল। এরপরই জোয়ানের সেই পুড়ে যাওয়া দেহের ছাই ফ্রান্সের শ্যেন নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।


কিন্তু তিনি শতশত নারীর প্রেরণাদায়ী হয়ে মানুষের


মনে এখনও অমর হয়ে আছেন।

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...