এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২২

যশোরের ভুয়া কবিরাজের বিরুদ্ধে মামলা,,,,জাস্টিস মাল্টিমিডিয়া ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ''*ভুয়া সেই কবিরাজ কবীরসহ চার জনের নামে মামলা*''


গোপন রোগ ও ক্যান্সার চিকিৎসার নামে প্রতারণার ফাঁদ পাতা ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে দন্ডিত প্রতারক ভুয়া কবিরাজ খন্দকার কবীর হোসেন ও তার তিন সহযোগির নামে মামলা হয়েছে। সোমবার কোতোয়ালি মডেল থানায় এস আই মোহাম্মদ মহিউদ্দিন বাদী হয়ে এই মামলা করেছেন। অন্য আসামিরা হলো, যশোর শহরের শংকরপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকার আবু বক্কারের ছেলে ইমরান হোসেন (৩০), চাঁচড়া চোরমারা দিঘীর পাড়ের নাহিদ (৩৩) ও মামুন (৩৫)। পুলিশ ইমরানকে আটক করেছে। বাকিরাআটক এড়াতে খন্দকার কবীর গাঁ ঢাকা দিয়েছেন।


যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি তাজুল ইসলাম বলেন, আটককৃতরা আন্তঃজেলা অনলাইনে ওষুধ বিক্রির প্রতারক চক্র। অনলাইনে চটকদারি সব বিজ্ঞাপন দেয়। ৯০ বছরের বৃদ্ধকে গোপন রোগের ওষুধ খাওয়ায়ে ১৮ বছরের যুবক বানাতে সক্ষম। মানবদেহে যতো ধরনের সমস্যা, গোপন দূর্বলতা সব ধরনের ওষুধ অনলাইনে অর্ডার দিলে পাওয়া যায়। প্রতারক চক্র অনলাইনে ওষুধ পাঠানোর নামে বিকাশে টাকা রিসিভ করে চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে। অথচ দীর্ঘদিন যশোরে গা ঢাকা দিয়ে প্রতারণা করে আসছিলেন। এ পর্যন্ত বহু লোকের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অবশেষে সন্ধান পাওয়ার পর প্রতারক চক্রের প্রধান হোতা ইমরানকে আটক করা হয়। এ সময় তিনজন পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় চারজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে।


সূত্র জানায়, যশোর সদর উপজেলার চুড়ামনকাটি ইউনিয়নের ছাতিয়ানতলা মল্লিক পাড়ায় ননী ফল নার্সারির আড়ালে চিকিৎসার নামে প্রতারণার ফাঁদ পাতেন খন্দকার কবীর হোসেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের দুর্বলতাকে পূঁজি করে গোপন রোগ ও ক্যান্সার চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা দিচ্ছিলেন। তার প্রতারণা ও অপকর্ম নিয়ে খন্দকার কবীরের বিরুদ্ধে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশ হয়। ফলে আপাদমস্তক এই প্রতারকের মুখোশ উন্মোচন হয়।


গত ১৭ মে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগ প্রতারক কবীর হোসেনের ডেরায় অভিযান চালায়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সৌম্য চৌধুরীর নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত ক্যান্সার ও গোপন রোগ চিকিৎসায় প্রতারণা ও অবৈধভাবে ওষুধ তৈরির দায়ে খন্দকার কবীর হোসেনকে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা আদায় করে। অভিযানে যশোরের সিভিল সার্জন ডাক্তার বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস ও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নাজমুল হাসান, সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার রেহেনেওয়াজ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান ও র‌্যাব সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

কপি
পেস্ট

কোন মন্তব্য নেই:

বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। ---

 🎋বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। --- 🔖 Ledum Palustre 30 🌹 প্রধান লক্ষণ: ▪ গেঁটে বাতের ব্যথা, যা নিচ থে...