❍ পাওয়ার অফ ইস্তেগফারঃ
❍ ইস্তিগফার কেন করবেন?
আপনি কি এমন ব্যক্তি হতে চান;
যে ব্যক্তি কোন দোয়া করার সাথে সাথেই
কবুল হয়ে যায়? তাহলে উঠতে বসতে
চলতে ফিরতে সবসময় পড়ুনঃ
❍ 'আস্তাগফিরুল্লাহ'
তবে আপনি আসলে কি পড়তেছেন
তার অর্থ বুঝে পড়বেন। অর্থ না জানলে
আপনি কিভাবে বুঝবেন, আপনি কোন
বিষয়টা আল্লাহর কাছে তুলে ধরলেন।
তাই যা পড়েন তার অর্থ জানা আবশ্যক।
❍ 'আস্তাগফিরুল্লাহ'
অর্থঃ আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন।
'আস্তাগফিরুল্লাহ' এর আরেকটা ব্যাখ্যা
হলো এটা একটা 'রাবার' যাকে বলে
'লিখা মুছার ডাস্টার' আমরা যতোবার
'আস্তাগফিরুল্লাহ' পড়বো ততোবারই
আমাদের পাপের খাতা থেকে একটা
পাপ মুছে ফেলা হবে সুবহানআল্লাহ্।
❍ আমরা যদি প্রতিদিন এক হাজার বার
'আস্তাগফিরুল্লাহ' পড়ি তাহলে আমাদের এক
হাজার টা পাপ মুছে ফেলা হবে। এভাবে
প্রতিনিয়ত 'আস্তাগফিরুল্লাহ পড়তে থাকলে
কিছুদিনের মধ্যেই আমরা সম্পুর্ণ নিষ্পাপ
হয়ে যাবো।
❍ একটা সময়ে এসে ফেরেশতারা
আল্লাহকে বলবে, হে আল্লাহ! তোমার এই
বান্দা এতোবার ই 'আস্তাগফিরুল্লাহ' পাঠ
করেছে যে, এখন আর কোনো পাপ'ই লেখা
নেই খাতায়। সব পাপ মুছে ফেলা হয়ে গেছে।
কিন্তু বান্দা এখনও 'আস্তাগফিরুল্লাহ পড়তেই
আছে। এখন তাহলে কি করবো আমরা?
❍ তখন আল্লাহ বলবেন; 'খাতার মধ্যে
প্রতিটা লিখার যে দাগ গুলা রয়ে গেছে
সেগুলা মুছে দাও'
❍ আরেকটা সময়ে ফেরেশতারা আবার
বলবে, হে আল্লাহ! দাগ মুছাও শেষ। এখন
কি করবো?
❍ আল্লাহ তখন বলবেন; এবার তাহলে একটা
'আস্তাগফিরুল্লাহ' এর পরিবর্তে একটা সওয়াব
তার আমলনামায় লিখে রাখো 'সুবহানআল্লাহ'।
❍ এবার নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন,
এই 'আস্তাগফিরুল্লাহ' এর ক্ষমতা কতোটুকু!
শয়তান যা কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা।
❍ শুধুমাত্র বাথরুম বাদে বাকি সবসময়
আপনি এই তাসবীহটি যিকির করবেন।
যখনি মনে পড়বে তখনি পড়বেন।তাহলে'ই
আপনি 'মুস্তাযাবুদ দাওয়াহ' হয়ে যাবেন। মানে
দোয়া করার সাথে সাথেই আল্লাহ পাক কবুল
করে নিবেন 'ইনশাআল্লাহ'।.....❤️🩹
কপি
পেস্ট
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন