এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ৬ মে, ২০২৪

আমাদের বাসা-বাড়ির ভোল্টেজ 220 ভোল্ট কিন্তু আমেরিকায় 110 ভোল্ট কেন?

 আমাদের বাসা-বাড়ির ভোল্টেজ 220 ভোল্ট কিন্তু আমেরিকায় 110 ভোল্ট কেন?


তাহলে কারা প্রযুক্তিগত দিক থেকে বুদ্ধিমান ও এগিয়ে আছে? চলুন আজকে এই মজাদার আলোচনাটা জমিয়ে তুলি। 


প্রত্যেকের মানুষের একটা ধৈর্যের সীমা থাকে। এই সীমা অতিক্রম করলেই সে আক্রমনাত্নক হয়ে উঠবে সেটাই স্বাভাবিক। তাই তার ধৈর্য এর সীমা বুঝে তার সাথে সেইভাবে আচরণ করাটাই হবে বুদ্ধিমান ও ম্যাচিউর পার্সন এর পরিচয়। একইভাবে বিভিন্ন দেশের ম্যানুফেকচাররা তাদের ডিভাইসগুলো ভোল্ট রেটিং নানাভাবে নির্ধারণ করে থাকে। যেমন আমেরিকার নিজস্ব ব্যবহারের জন্য বেশিরভাগ কোম্পানির প্রস্তুতকৃত ডিভাইস এর রেটিং 110 ভোল্ট। তাই ডিভাইস এর সীমা বুঝে সেইভাবে সাপ্লাই দেয়া হয়। নাইলে সীমার বাইরে গেলে সে প্রতিবাদ করতে চাইবে।


এছাড়াও কম ভোল্টেজ এ সাপ্লাই এর একটা সুবিধা হল বিপদের আশংকা কমানো। যেমন 


বাংলাদেশের 220 ভোল্ট (rms) এর পিক ভেল্যু হচ্ছে


 = 220 x 1.4142 = 311 volt 


অর্থাৎ বাংলাদেশের একজন মানুষ শক খাবে 311 volt এ 


অন্যদিকে আমেরিকার 110 Volt (rms) এর পিক ভেলু 


= 110 x 1.4142 = 155 Volt 


অর্থাৎ একজন আমেরিকার মানুষ মূলত শক খাবে 155 Volt এ। অর্থাৎ বাংলাদেশের মানুষটির বিপদের আশংকা অনেক বেশি।


তাই কিছু সংখ্যক দেশ কম ভোল্ট সাপ্লাই করে। 


এবার তাইলে প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক তাইলে 220 এ সাপ্লাই করে কি কোন লাভ নেই?


নিশ্চয় আছে। এটাতে একটা প্রধান লাভ হল লস ও অযাচিত তাপমাত্রা কমানো। ভোল্ট তুলনামূলক বেশি বলে কারেন্ট ড্র হবে কম। আর কম কারেন্ট ড্র বলতেই i^2R বা লস কম হবে। আর লস কম হওয়া মানেই ডিভাইস এ অযাচিত তাপমাত্রা সৃষ্টি না হওয়া। 


সবশেষে বলা যায়, ব্যক্তির নিরাপত্তা, ডিভাইস রেটিং, সিস্টেম লস এর কথা বিবেচনায় রেখেই সাপ্লাই ভোল্ট নির্ধারিত হয়।


ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং মানেই বাস্তবের রসাত্নক আলোচনার সাথে তুলনা করে পড়া। আর এতে খুব সহজে বুঝা যায় এবং মনেও থাকে। কেমন হবে যদি এরকম গল্পে গল্পে ইলেকট্রিক্যাল এর ৫টি ইবুক পাওয়া যায়? 


নবীন যারা তারা ভাবছেন ভাইবা কিভাবে ফেস করবেন? কিভাবে প্রিপারেশন নিবেন? শুধুমাত্র পরীক্ষার্থীই নয় কর্মরত ভাইদেরও অনেক সময় কাজের সুবিধার জন্য থিওরি রিভাইস করা লাগে!


নবীন ও অভিজ্ঞ ভাইদের কথা চিন্তা করে আমার লিখা 8টি ই-বুকঃ


📘Ebook1: ইলেকট্রিক্যাল যখন এ বি সি এর মত সহজ


📘Ebook2: সাবস্টেশন এবং সুইচগিয়ারের ময়নাতদন্ত


📘Ebook3: ইন্ডাস্ট্রিয়াল জটিল টপিকের সরল আলোচনা


📘Ebook4: পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে আড্ডা


📘Ebook5: চা এর আড্ডায় পি এল সি


📘Ebook6: ট্রান্সফরমার মহাশয়ের খুটিনাটি


📘Ebook7: ডিসি সার্কিট নিয়ে মজার বই


📘Ebook8: ইলেকট্রনিক্স এত মধুর কেন?


সামান্য শুভেচ্ছামূল্যের বিনিময়ে ই-বুকগুলো (সফটকপি) ইনবক্সে নক দিন অথবা what's app +8801741994646

কোন মন্তব্য নেই:

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...