এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

গরু ও মহিষের  হিটে (গরম হবার)  আসার লক্ষণ:

 গরু ও মহিষের  হিটে (গরম হবার)  আসার লক্ষণ:


লেজ নাড়ানো: গাভী ঘন ঘন লেজ নাড়ায়।

খাবার গ্রহণে অনীহা: গাভী স্বাভাবিকের চেয়ে কম খাবার গ্রহণ করে।


বারবার ডাকাডাকি করা (Repeated bellowing)।


লেজ উত্তোলন করা।


যৌনাঙ্গের ঠোঁট ফুলে যাওয়া এবং লালচে হওয়া।


ঘন, লম্বাটে এবং স্বচ্ছ রস নির্গত হওয়া।


ঘন ঘন প্রস্রাব করা (Micturition)।


অস্থিরতা দেখা দেওয়া, অন্য পশুর গন্ধ শোঁকা এবং তাদের ওপরে চড়ে বসা।


প্রজননের সঠিক সময়: 


গরমের ১০-১২ ঘণ্টা পর, গাভী অন্য গাভী বা ষাঁড়কে তার ওপর চড়তে দেয়—এটিই কৃত্রিম প্রজননের (AI) সঠিক সময়।


স্বাভাবিক প্রজনন বা কৃত্রিম প্রজনন (AI) গরমের প্রথম লক্ষণ দেখার ১০-১২ ঘণ্টা পরে করানো উচিত, তবে সর্বোচ্চ ১৮ ঘণ্টার মধ্যে।


যদি সন্ধ্যায় গরমের লক্ষণ দেখা যায়, তবে পরের দিন সকালে কৃত্রিম প্রজনন করানো উচিত।


যদি পরের দিন সকালে গরম অব্যাহত থাকে, তবে একই দিনে আবার কৃত্রিম প্রজনন করা যেতে পারে।


যদি পশু গর্ভধারণ না করে, তবে ১৮-২১ দিনের মধ্যে পুনরায় গরমে আসবে।


প্রজননের ২১ দিন পর পুনরায় গরমের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করা উচিত, বিশেষ করে ভোরবেলা বা রাতের শেষ দিকে।


মহিষের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্ন নিতে হবে, কারণ তাদের গরমের লক্ষণ স্পষ্টভাবে প্রকাশ পায় না। সাইলেন হিট থাকে।


কৃত্রিম প্রজনন (AI) প্রক্রিয়া:


প্রাণী চিকিৎসক বা খামারি বা প্রজনন কর্মী প্রথমে গাভীর হিটের লক্ষণগুলি পরীক্ষা করবেন: 

এরপর, একটি জীবাণুমুক্ত ক্যাথেটারের মাধ্যমে উন্নত জাতের ষাঁড়ের সিমেন গাভীর জরায়ুতে প্রবেশ করানো হয়।


এই প্রক্রিয়াটি সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য বিশেষ দক্ষতা এবং পরিচ্ছন্নতার প্রয়োজন।


কৃত্রিম প্রজননের সুবিধা:


উন্নত জাতের পশু উৎপাদন: কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে উন্নত জাতের ষাঁড়ের সিমেন ব্যবহার করে উচ্চ উৎপাদনশীল গাভী উৎপাদন করা যায়।


রোগমুক্ত পশু পালন: এই পদ্ধতিতে রোগমুক্ত ষাঁড়ের সিমেন ব্যবহার করা হয়, যা গাভীকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।


উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে উৎপাদিত গাভী বেশি দুধ দেয় এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়, যা খামারের উৎপাদনশীলতা বাড়ায়।


সহজলভ্যতা: উন্নত জাতের ষাঁড়ের সিমেন সহজেই পাওয়া যায়, যা খামারিদের জন্য সুবিধাজনক।


কৃত্রিম প্রজননের কিছু বিবেচ্য দিক:


সঠিক সময় নির্ধারণ: গাভীর হিটের সঠিক সময় নির্ধারণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


পরিচ্ছন্নতা: কৃত্রিম প্রজনন প্রক্রিয়াটি জীবাণুমুক্ত পরিবেশে সম্পন্ন করা উচিত।


দক্ষতা: এই প্রক্রিয়াটি সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য দক্ষ পশু চিকিৎসক বা খামারির প্রয়োজন।

কোন মন্তব্য নেই:

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...