এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

টবে পেয়ারা চাষ পদ্ধতি।

 টবে পেয়ারা চাষ পদ্ধতি।


পেয়ারা একটি জনপ্রিয় প্রিয় ফল। বর্তমানে সারা বছরই পেয়ারা পাওয়া যায়। টবে/ ছাদে রোপন এর অনেক ভাল ফলন পাওয়া যায়। আসুন জেনে নেই ছাদে পেয়ারা চাষের পদ্ধতি সম্পর্কে।


পেয়ারার জাত: 


বাংলাদেশের চাষ উপযোগী অনেকগুলো জাত আছে পেয়ারার। সকল জাতের পেয়ারাই ছাদেও চাষ করা সম্ভব। এর মধ্যে এফটিআইপি বাউ পেয়ারা-১ (মিষ্টি), এফটিআইপি বাউ পেয়ারা-৪ (আপেল), এফটিআইপি বাউ পেয়ারা-৫ (ওভাল), এফটিআইপি বাউ পেয়ারা-৬ (জেলি) এবং থাই পেয়ারা উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও ইপসা -১ এবং ইপসা -২ পেয়ারাও ভাল জাতের পেয়ারা।


টবে ও মাটি প্রস্তুতকনণ:


ছাদে বাগানের জন্য ২০ ইঞ্চি ড্রাম বা টব সংগ্রহ করতে হবে। ড্রামের তলায় ৩-৫ টি ছিদ্র করে নিতে হবে। যাতে গাছের গোড়ায় পানি জমে না থাকে। টব বা ড্রামের তলার ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিয়ে ১ ইঞ্চি পরিমাণ ইটের শুড়কি ও ১ ইঞ্চি পরিমাণ বালু দিতে হবে।


টবে পেয়ারা রোপনের জন্য দুই ভাগ বেলে দোআঁশ মাটি, দুই ভাগ জৈব সার,  এক ভাগ কোকোপিট, হাফ কেজি সরিষার খৈল, ২৫০ গ্রাম হাড় গুড়ো এবং  ৫০ গ্রাম এমওপি,  ৫০ টিএসসি  সার একসাথে ভাল করে মিশিয়ে নিন। এবার ২৫ দিন রেখে দিন, এর মধ্যে কয়েক দিন পর পর মাটি গুলো উলটে-পালটে দিন। ২৫ দিন পর পছন্দের পেয়ারা গাছটি টবে সুন্দর করে বসিয়ে দিয়ে টবে ভরপুর পানি দিন।


অন্যন্য পরিচর্যা:


প্রতিমাসে ২ মুঠো সরিষার খৈল ১ চামচ ইউরিয়া ২ চামচ হাড় গুড়ো এবং ১ চামচ পটাশ ভাল করে মিশিয়ে টবে প্রয়োগ করুন। এতেই আপনার শখের পেয়ারা সুন্দর করে বেড়ে উঠবে।


এ ছাড়া মাঝে মাঝে সরিষার খৈল ভেজানো পানি দেওয়া যেতে পারে।


ডাল-পালা ছাটাই: 


গাছ লাগানোর ২ বছর পর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে পেয়ারার ডাল কেটে দিতে হবে। ছাদের গাছকে যতটা সম্ভব ছোট রাখতে হবে। ডাল পালা বড় হলে ফলন কম হবে। গাছকে ছোট রাখলেই ছাদের গাছে অধিক ফলন পাওয়া যায়।


টিপস:


গাছে যদি প্রচুর ফল আনতে চাও তাহলে জিঙ্ক এবং বোরোন মার্চ, জুন, সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে গাছে স্প্রে করতে হবে। বাজারে জিঙ্ক এবং বোরোন মাইক্রো নিউট্রিয়েন্স নামে পাবেন। ১ লিটার পানিতে ৩০ ফোটা দিয়ে ঐ মাস গুলোতে স্প্রে করতে হবে।


পেয়ারা গাছে সাধারণত বছরে তিনবার ফুল আসতে দেখা যায়। এ কারণে ফাল্গুন-আষাঢ় ও কার্তিক মাসে কাছে আলাদা কিছু সার প্রয়োগ করতে হয় । পঁচা গোবর ২ কেজি, ইউরিয়া ৫০ গ্ৰাম, ফসফরাস ৮০ গ্ৰাম এবং পটাশ ৫০ গ্ৰাম পেয়ারা গাছের গোড়া থেকে যথেষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।

কোন মন্তব্য নেই:

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...