এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

বাবা মা কে ছেড়ে আলাদা হয়ে যাবেন, এই ১০ পরিস্থিতিতেঃ 

 বাবা মা কে ছেড়ে আলাদা হয়ে যাবেন, এই ১০ পরিস্থিতিতেঃ 


এমন অনেক বাবা-মা আছেন, যারা সন্তানের মঙ্গল চান — কিন্তু কিছু অজান্তেই এমন আচরণ করেন, যা সন্তানের ক্যারিয়ার ও আত্মবিশ্বাসের বড় বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে যারা স্বাধীনভাবে নিজের স্বপ্ন গড়তে চায়, তাদের জন্য এই নেতিবাচক আচরণগুলো মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে।


নিচে তুলে ধরা হলো বাবা-মায়ের এমন ১০টি নেতিবাচক আচরণ, যেগুলো কারও ক্যারিয়ার গঠনের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। এসব আচরণ যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে সন্তানদের মেন্টাল পিস ও উন্নয়নের জন্য আলাদা হয়ে যাওয়া প্রয়োজন হতে পারে।


⚠️ ১. নিজের অপূর্ণ স্বপ্ন সন্তানের উপর চাপানো

➡️ "তুই ডাক্তার হবি, আমি হতে পারিনি!" — সন্তানের আগ্রহ উপেক্ষা করে জোর করে পেশা চাপিয়ে দেওয়া।


😞 ২. সদা তুলনা করা

➡️ "দেখ পাশের বাড়ির মামুন কত ভালো করছে!" — এই তুলনা আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে, নিজের পরিচয় খুঁজে পেতে বাধা দেয়।


🚫 ৩. ভুলকে ক্ষমা না করা, শিক্ষা হিসেবে না দেখা

➡️ ছোট ভুলে অপমান, চিৎকার বা গালমন্দ করা সন্তানের ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা ধ্বংস করে।


🙄 ৪. নিরন্তর নেতিবাচক মন্তব্য

➡️ "তোর দ্বারা কিছুই হবে না" বা "তুই শুধু সময় নষ্ট করিস" — এসব কথা সন্তানের মনোজগত ধ্বংস করে দেয়।


🧠 ৫. সৃজনশীল ক্যারিয়ারকে অসম্মান করা

➡️ গায়ক, লেখক, ডিজাইনার বা উদ্যোক্তা হতে চাইলে বলবে, "এসব বাজে কাজ!" — ফলে সৃষ্টিশীলতা মারা যায়।


🕹️ ৬. সন্তানকে চিরশিশু মনে করা

➡️ প্রাপ্তবয়স্ক হলেও সন্তানের প্রতিটি সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করা, তাকে স্বাধীনভাবে ভাবতে না দেওয়া।


🏠 ৭. অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আটকে রাখা

➡️ নিজের অর্থ, সময়, এবং ক্যারিয়ারে সিদ্ধান্ত নিতে বাধা দিলে সন্তানের এগিয়ে যাওয়ার গতি থেমে যায়।


😢 ৮. মানসিক চাপে ফেলা বা আবেগিক চাঁট নিয়ে থাকা

➡️ "তুই বাইরে গেলে আমি মরে যাব!" — এভাবে মানসিক দোষ দিয়ে সন্তানের স্বাধীনতা দমন করা।


🎭 ৯. পরিচয়ের ভার চাপানো

➡️ "আমরা সম্মানিত পরিবার, এটা করতে পারবি না" — এমন কথায় সন্তানের ইচ্ছা ও ক্যারিয়ার বাধাগ্রস্ত হয়।


📴 ১০. শুনতে না চাওয়া, বোঝার চেষ্টা না করা

➡️ সন্তানের কথা না শোনা, শুধু নিজের মত চাপিয়ে দেওয়া — এতে সন্তানের মনের দরজা বন্ধ হয়ে যায়।


যদি এই আচরণগুলো নিয়মিত এবং বিষাক্ত (toxic) হয়, তাহলে সন্তানদের উচিত:


মানসিকভাবে দূরত্ব তৈরি করা,

সীমারেখা নির্ধারণ করা (Set Boundaries),

প্রয়োজনে আলাদা থাকা — নিজের ক্যারিয়ার, মানসিক স্বাস্থ্য ও ভবিষ্যতের জন্য।

কোন মন্তব্য নেই:

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...