২১ বার কারাবরণ,৩০০ অধিক মামলা, অগণিত বার রিমান্ডের নামে বারবার যার হাত পায়ের নখ উপড়ে ফেলা হয়, ১৫ সালের ৮ই অক্টোবর যাকে ঐ মগবাজারে পুলিশ এনকাউন্টার দেওয়ার উদ্দেশ্যয় পায়ে গু**লি করছিলো।
২০১৬ সালে যাকে আবার মার্ডার করার উদ্দেশ্যয় ঐ হাসিনার পেটোয়া বাহিনি গু*লি করে মৃত ভেবে লাশ ফেলে যায়,২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবরে মহানায়ক নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে নারকীয় হামলার পর হাসিনার পেটোয়া বাহিনি যাকে হণ্য হয়ে খুঁজে ছিলো। তখন যার বিরুদ্ধে সাক্ষী দেওয়ার জন্য বিএনপি হাইকমান্ডের শীর্ষ নেতাদের আটক করে রিমান্ডের নাস্তানাবুদ করা হয়েছিলো।
২০২৪ সালের ১৬ই জুলাই জুলাই আন্দোলনের সে-ই উত্তাল সময়ে যিনি মৌচাক এলাকা তে গু**লিবিদ্ধ হয়েছিলেন পরবর্তীতে এই একই ব্যাক্তির নেতৃত্বে ২০২৪ সালের ৪/৫ আগস্ট জুলাই আন্দোলনের সবচেয়ে বড় হটস্পট শাহবাগ দখলে নিয়েছিলেন।
ওয়ান ইলেভেন টু ২০২৫ যার রাজনীতির বয়স কিন্তু তার ত্যাগের ইতিহাস দিয়ে আমি কয়েকটা বই লিখে ফেলতে পারবো।
যাকে বিএনপির রাজনীতি থেকে মাইনাস করার জন্য ঐ মিডিয়ার রাঘববোয়াল এবং ঐ রাজাকার আর বাপে খেদানো মায়ে তাড়ানো সমন্বয়করা অপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
ঢাকার উত্তাল রাজপথে যিনি বিএনপির জন্য অতিযোগ্য হয়ে উঠেছেন,ঢাকার উত্তাল রাজপথে যিনি বিএনপির জন্য ইমফেক্টফুল কিছু দিতে সক্ষম হচ্ছেন এবং বিএনপিও যখন তাদের পুরোনো শক্তি ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করছেন ঠিক তখনই বিএনপির রণাঙ্গনের এই বীরসেনানীকে টার্গেট করে অপপ্রচার এবং নেগেটিভ লেভেলিং দিয়ে তার পলিটিক্যাল ইমেজ ধ্বংস করা হচ্ছে।
বিএনপিও সে-ই ষড়যন্ত্রে পড়ে দিশেহারা।আমি বলছি উত্তাল রাজপথের তপ্ত রোদে যার গগনবিদারী শ্লোগানে ঢাকার আকাশ বাতাস কেঁপে উঠে,যিনি জাতীয়তাবাদের রাজনীতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য মৃত্যুর মুখে গিয়ে বারবার ফিরে এসেছেন সে-ই রবিউল ইসলাম নয়ন ভাইয়ের কথা।যদি ঢাকা মহানগরীর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন।
রবিউল ইসলাম নয়ন ভাই হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসেন নাই। সাবেক ৪৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল নেতা মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক থেকে নয়ন ভাই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের রাজনীতির অন্যতম বিজ্ঞাপন।
এই নয়ন ভাই সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে ঐ হাসিনার পেটোয়া বাহিনির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন।বহুবার পালিয়ে বেড়িয়েছেন,না খেয়ে বহুদিন থেকেছেন তারপরও আপোষ করেন নাই;বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের শ্লোগান দিয়ে গেছেন;সেই রবিউল ইসলাম নয়ন ভাইকে এই নব্য রাজাকারের পোলারা এসেছে মাইনাস করতে শেইম!!
রবিউল ইসলাম নয়ন ভাই লুঙ্গির তলে থেকে রাজনীতি করে নাই,নয়ন ভাই ঐ জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে রাজনীতি করে নাই;নয়ন ভাই বিএনপির পরিচয়ে রাজনীতি করেছেন,শহীদ জিয়ার শ্লোগান দিয়েই রাজনীতি করেছেন,আর সে-ই নয়ন ভাইকে দুই দিনের বৈরাগীরা মাইনাস করতে আসছে,শেইম!!
যে নয়ন ভাইকে হাসিনার পেটোয়া বাহিনির সীমাহীন নির্যাতনে পালিয়ে থাকতো তখন বহুদিন না খেয়ে পার করতেন তারপরও কোনো হোটেলে খেতে যেতেন না ধরা পড়ার ভয়ে;সেই নয়ন ভাইকে এই মিডিয়ার রাঘববোয়ালরা আসছে মাইনাস করতে,শেইম!!
রবিউল ইসলাম নয়ন ভাই ছিলেন আছেন এবং ওনি থাকবেন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের সাথে। রবিউল ইসলাম নয়ন এই ঢাকার উত্তাল রাজপথের তপ্ত শ্লোগানে মিশে থাকবে আজীবন।
জনগণের হৃদয়ে যার জায়গা, তিনিই প্রকৃত নেতা! আমাদের প্রিয় নেতা, আপনি শুধু একজন ব্যক্তি নন, বরং একটি বিপ্লব, একটি বিশ্বাস।আপনি ঐ দক্ষিণাঞ্চলের মাগুরার মুক্তিকামী জনতার আগামীর কন্ঠস্বর।আপনি আগামীর ঢাকা মহানগরীর বিএনপির সবচেয়ে বড় এসেস্ট।
আপনি রবিউল ইসলাম নয়ন ❤️
ঝড় বৃষ্টি আঁধার রাতে সকল অন্তিমকালে
আমরা আছি আপনার সাথে...
#gbc_army
GBC ARMY
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন