এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২

ভালোবাসার গল্প ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 "কি আশ্চর্য, আপনি আমাকে জড়িয়ে ধরছেন কেন স্বামী?"


অনিমার কথায় শুভ্র রেগে বেলকনি থেকে চলে গেল। বিয়ের দুই মাস চলছে। অথচ অনিমা আজও শুভ্রকে ওর কাছে পর্যন্ত আসতে দেয়নি। যতবারই শুভ্র অনিমার কাছে গিয়েছে ততবারই অনিমা বলেছে,


"কি আশ্চর্য, আপনি আমার কাছে আসছেন কেন স্বামী?"


"কি আশ্চর্য, আপনি আমাকে কিস করছেন কেন স্বামী?"


"কি আশ্চর্য, আপনি আমাকে জড়িয়ে ধরছেন কেন স্বামী?"


এসব শুনে শুভ্রর মাঝে মাঝে এক গ্লাস পানিতে ডুবে মরে যেতে ইচ্ছে করে। এইতো সেদিনের ঘটনা, অনিমার শাশুড়ি রাতের খাওয়ার সময় বললেন,


"বউমা আজ তরকারিতে লবণ বেশি হয়েছে। এরপর থেকে রান্নার সময় একটু খেয়াল রেখো।"


তখন অনিমা ওর শাশুড়ির কাছে গিয়ে বললো,


"কি আশ্চর্য, শাশুড়ি মা তরকারিতে তো লবণ বেশি হতেই পারে।"


অনিমার কথা শুনে ওর শাশুড়ি তাজ্জব বনে গেল।


"মানে?"


অনিমা তখন চেয়ারে বসে গালে হাত দিয়ে বললো,


"কি আশ্চর্য, মানুষ মাত্রই তো ভুল শাশুড়ি মা।"


অনিনার শাশুড়ি তখন শুভ্রর দিকে তাকিয়ে বললো,


"শুভ্র বউমা এভাবে কথা বলছে কেন?"


শুভ্রকে কিছু বলতে না দিয়ে অনিমা আবারো বললো,


"কি আশ্চর্য, আমি তো এভাবেই কথা বলি শাশুড়ি মা।"


অনিমার কথা শুনে ওর শাশুড়ি হা করে তাকিয়ে ছিল শুধু। কিছু বলতে পারেনি।


একদিন অনিমার বান্ধবীরা ওর কাছে আসলো। হাসি ঠাট্টার এক পর্যায়ে অনিমার এক বান্ধবী নিহারিকা জিজ্ঞেস করলো,


"কিরে জিজুর সাথে কেমন রোমান্স করিস হুম?"


অন্য সবাই এই প্রশ্নে হেসে উঠলেও অনিমার উত্তর শুনে সবাই থ হয়ে গেল,


"কি আশ্চর্য, তার সাথে আমি রোমান্স করবো কেন?"


অনিমার কথায় ওর আরেক বান্ধবী জিনাত বললো,


"মানে কি অনি? তুই জিজুর সাথে রোমান্স করবি না তো কি আমরা করবো?"


"কি আশ্চর্য, তোরা রোমান্স করবি নাকি করবি না সেটা আমাকে বলছিস কেন?"


অনিমার কথায় ওর সব বান্ধবীর মাথা ঘুরে উঠেছিল সেদিন।


এরপরের আরেক ঘটনা। একদিন শুভ্রর ফুপি এসে অনিমাকে জিজ্ঞাসা করলেন,


"কি ব্যাপার অনিমা, সুসংবাদ কবে পাবো?"


অনিমা তখন উত্তর দিয়েছিল,


"কি আশ্চর্য, আমি কি পত্রিকা নাকি যে সংবাদ দিব আপনাকে?"


অনিমার কথায় ফুপি অবাক হয়ে বললো,


"আরে মা, আমি বলছিলাম যে আমরা নাতি নাতনির মুখ দেখবো কবে? মানে তুমি আর শুভ্র বাচ্চা নিয়ে এখন কিছু ভাবছো না?"


অনিমা তখন এমন এক কথা বললো যে আশেপাশের সবাই বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিল।


"কি আশ্চর্য, আমরা বাচ্চা নিয়ে কেন ভাববো? আপনাদের নাতি নাতনির দরকার হলে দারাজ থেকে অর্ডার করে নিন। এখন তো দারাজে অফারও চলছে। নিজেদের দাম অনুযায়ি নাতি নাতনি অর্ডার করে নিন।"


অনিমার এই কথা শুনে বেচারি ফুপি সেদিন সোফা থেকে ঠাস করে মাটিতে পড়ে গিয়েছিল। কারণ সে অজ্ঞান হয়ে গেছে।


সেদিনের পর থেকে সবাই অনিমার সাথে খুব মেপে মেপে কথা বলে।


আজকের রাতটা অন্য রকম। আকাশে থালার মতো ইয়া বড় চাঁদ উঠেছে। তার চারপাশে তাঁরারা মিটিমিটি করে জ্বলছে।


শুভ্র আজ অফিস থেকে ফিরে ফ্রেশ হয়ে অনিমাকে রেডি হতে বললো। আজ ওরা দু'জন ক্যান্ডেল লাইট ডিনারে যাবে।


রেস্টুরেন্টের ভেতরে এসে নির্দিষ্ট ফ্লোরে গিয়ে বসলো শুভ্র আর অনিমা। তখনই একজন মেয়ে ওয়েটার এসে ওদের দু'জনকে ওয়েলকাম জানালো। তারপর অনিমার দিকে তাকিয়ে বললো,


"ম্যাম আপনাকে খুব সুন্দর লাগছে।"


"কি আশ্চর্য, আমাকে সুন্দর লাগছে সেটা আপনি বলবেন কেন?"


অনিমার কথা শুনে মেয়েটা থতমত খেয়ে গেল।


"স্যরি ম্যাম।"


"কি আশ্চর্য, আপনি আমাকে স্যরি বলছেন কেন? এক কাজ করুন। এই স্যরি টাকে রোদে শুকিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে প্রতিদিন সকালে এক চামচ করে কুসুম গরম পানির সাথে মিক্স করে খাবেন। এটা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।"


অনিমার কথা শেষ হতেই একটা আওয়াজ হলো। ঐ ফ্লোরে থাকা বাকি সবাই তাকিয়ে দেখলো, ঐ ওয়েটার মেয়েটা মাটিতে পড়ে আছে।


এটা দেখার পর শুভ্রর অবস্থাটা এমন,


"ছলছল নয়নে হাসিমাখা বদনে 🥺🙂"


শুভ্র আর কিছু না বলে অনিমাকে রেখেই রেস্টুরেন্ট থেকে বেড়িয়ে এলো। অনিমা শুভ্রর পেছন পেছন এসে বললো,


"কি আশ্চর্য, আপনি আমাকে রেখেই একা একা চলে এলেন কেন স্বামী?"


"তো আর কি করবো হ্যা?"


শুভ্রর রাগী কন্ঠস্বর শুনে অনিমা বললো,


"কি আশ্চর্য, আপনি রাগছেন কেন স্বামী? দেখেছেন আকাশে কত বড় চাঁদ উঠেছে। কি সুন্দর!"


অনিমার এমন কথা শুনে শুভ্র ভাবলো,


"এটাই সুযোগ। দেখি বউকে একটু রোমান্টিক বানানো যায় কিনা।"


যেই ভাবা সেই কাজ। শুভ্র অনিমার দিলে তাকিয়ে হেসে বললো,


"ফাগুনি পূর্নিমার রাতে চল পলাইয়ে যায়।"


শুভ্রর কথা শুনে অনিমা আশেপাশে তাকিয়ে বললো,


"কি আশ্চর্য, আমি আপনার সাথে পালাবো কেন স্বামী? আমার মা তো তাহলে আমাকে বকবে। কারণ মা বলেছে, কোনো ছেলের সাথে আমি পালিয়ে গেলে ঐ ছেলেটা আমার চোখ,কিডনি এসব বিক্রি করে আইফোন কিনবে।"


অনিমার কথা শুনে শুভ্র কিছু না বলে কাঁদতে কাঁদতে রাস্তায় বসে পড়লো।মনে মনে ভাবছে,


"কি এমন পাপ করেছিলাম যে এমন পাগল একটা বউ জুটলো আমার কপালে।"


কথাটা ভেবেই শুভ্র আরো জোরে জোরে কাঁদতে লাগলো।


আশে-পাশের সবাই শুভ্রকে এমন করে কাঁদতে দেখে অনিমার কাছে এসে বললো,


"উনি এইভাবে মাঝ রাস্তায় বসে কাঁদছেন কেন?"


অনিমা রাস্তা থেকে একটা মেয়ের হাত ধরে শুভ্রর কাছে গিয়ে ওর পাশে বসে বললো,


"কি আশ্চর্য, আপনি কাঁদছেন কেন? এই নিন একটা মেয়ে। এই মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যান আপনি। তারপর পর চোখ,কিডনি বেঁচে আপনি আইফোন কিনে নিয়েন।"


অনিমার এমন কথা শুনে আশে-পাশের সবাই দৌড়ে পালাতে লাগলো। আর শুভ্র অজ্ঞান হয়ে গেল।


অনিমা সবার দিকে তাকিয়ে নিজে নিজেই বললো,


"কি আশ্চর্য!"


★সমাপ্ত★


#রম্য_গল্প

#কি_আশ্চর্য


(Repost)

বিঃদ্রঃ এই গল্প দিয়েই গল্পের জগতে এসেছিলাম। দেখতে দেখতে গল্পের জগতে আসার এক বছর পূর্ণ হলো আজ। যারা যারা আমাকে এবং আমার গল্পকে ভালোবাসেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং অফুরন্ত ভালোবাসা। 

হিন্দি সিরিয়াল দেখা বাংলার বধু

 আমার বউ এতই বেশী হিন্দি সিরিয়াল দেখে যে, বাসর রাতেও স্টার প্লাস লাগিয়ে দিয়েছে।

হিন্দি সিরিয়ালে আমার প্রবলেম নেই, কিন্তু প্রবলেম হলো হিন্দি বলাতে।


সে সব কিছু বাংলাতে বললেও, শুধু একটা শব্দ হিন্দি বলে। সেটা হলো চুল'কে বাল বলে।


ওইদিন আম্মাজান বউকে বলল," মা! চিরুনি'টা আনোতো!"

বউ বলল," বালের জন্য নি আনবো,মা!"


মা তো কথাটা শুনে মৃদু স্ট্রোক করলেন। শেষে কোনোরকম বুঝিয়ে  দমানো গেলো।


ওইদিন, আমার বিয়ের পর প্রথম,

আমার বউকে দেখতে অফিসের বস্ আসলো। এসে সোফায় বসে বলল , "দেখি শাওন! তোমার বউ'কে আসতে বলোতো। তোমার বউটা কেমন? আমার আবার কাজ আছে।"


বউ, নাস্তার ট্রে এনে সালাম দিয়ে বলল," স্যার! কেমন আছেন? স্যার, আপনি তো অনেক স্মার্ট।


 স্যার খুশি হয়ে বললেন," আলহামদুলিল্লাহ এবং ধন্যবাদ।


তরী বলল: আপনার বাল থাকলে, আরো সুন্দর লাগত। লম্বা বাল, স্যার'দের কে মানায় ভালো। আমি তো শাওন'কে বালের জন্যই বিবাহ করিছি। না হলে কি করতাম?"


স্যার,বুকে হাত দিয়ে রেখেছেন। মনে হয় হার্ট এটাক

করেছেন। তিনি হার্ট এটাক করে, হাসপাতালে স্ব-ইচ্ছায় চলে গেলেন। কোনো কষ্ট করতে হলো না।


এই মেয়ের চুলকে হিন্দি বলা, আমাকে বিষিয়ে তুলেছে। মাঝে মাঝে আত্মহত্যা করতে মন চায়, কিন্তু মহাপাপের জন্য পারিনা।


ওইদিন গ্রাম থেকে ফুঁপি এসেছেন বউ দেখতে। 

বউ এর চেহারা দেখে বললেন, মাশাল্লাহ! বউয়ের চেহারা তো জব্বর। চুলটা লম্বা করলে আরো সুন্দর লাগত।


বউ বলে কিনা," আপনি তো বালের কথা বলতেছেন। বাল বড় রাখতে, আপনাদের ভাতিজাই দে না!"


ফুঁপি কথাটা শুনে অজ্ঞান হয়ে গেলেন। শেষে গ্রামে গিয়ে জ্ঞান ফিরলো।


এই বালের শব্দের জন্য বাবার দুইবার হার্ট এটাক, মায়ের দুইবার স্টোক হয়ে গেছে অলরেডি। ডাক্তার বলেছে, আরেকবার হলে বাঁচানো যাবে না।


এভাবে হলে তো সংসার  শসান হয়ে যাবে।


তাই চিন্তা করলাম "তরী" কে ডিভোর্স দিবো।


ডিভোর্স দিতে বউকে নিয়ে গেলাম আদালতে, জজ সাহেব "তরী" কে জিজ্ঞাসা করল: মা! ডিভোর্স কেন  দিচ্ছে তোমার হাজবেন্ড? প্রবলেম কিসে?"


বউ বলে," আমার কোনো প্রবলেম নেই। প্রবলেম আমার বালে। বাল কে আমি বাল বলি, সেটাকি আমার দোষ। বাল বলা কি অপরাধ স্যার। আপনি কি বালের জজ, যে বালের  রায় দিবেন?"


জজ সাহেব দেখছি অজ্ঞান হয়ে উপুড় হয়ে টেবিলের ওপাশ থেকে নীচে পড়ে গেছেন। মনে হয় বেঁচে নেই।


তারাতারি কেউ দেখার আগে কেটে পড়লাম।


সে ঘটনার পর, বউ'কে বাংলা মাস্টার রাখলাম, যাতে শব্দটা চেঞ্জ করে।


বাংলা মাস্টার পড়াচ্ছেন," বাল মানে চুল, চুল মানে বাল নয়!"


মুখে মুখে তরীও পড়ছে। "বাল মানে বাল, বাল মানে বাল নয়!"


আমি মনে হিন্দি সিরিয়াল'কে বাল বলে গাল দিতে থাকলাম।


আমি একটা চুলের শ্যাম্পু কোম্পানিতে চাকরী করি। ঘরে বউ এর বাল শব্দটা শুনতে শুনতে কখন যে আমার মাঝে, বালের ভাইরাস'টা ঢুকে গেছে আমি বুঝতে পারিনি।


ওইদিন আমাদের প্রোডাক্ট নিয়ে লাইভে মার্কেটিং করছিলাম। শ্যাম্পু'টা হাতে নিয়ে বললাম,"এই হলো বালের শ্যাম্পু। এই শ্যাম্পু দিলে,আপনার বাল হবে উজ্জ্বল ও রেশমি। আপনার বালকে চিল্কি করতে আজই সংগ্রহ করুন, এই শ্যাম্পু! শ্যাম্পু মাখুন বাল লম্বা করুন!"


এই বালের চক্করে পুরা কোম্পানিই শেষ হয়ে গেল। বস্ও উপরে চলে গেলেন।


শেষে, অনেক কষ্টে দুয়া-কলমার মাধ্যমে আমার বাল শব্দ থেকে চুল শব্দটা ফেরত পেলাম।।


যতো চিন্তা রয়ে গেল তরীকে নিয়ে।।


--------------------------------------------------------------------


এদিকে, একবছর পরে, মাস্টার কান্না করে বললেন," ইয়েস! আমি সাকসেস! আমি পেরেছি। আমি বাল চেঞ্জ করতে পেরেছি।


---মানে?(আমি বললাম)

---না, মানে... আপনার বউয়ের বাল চেঞ্জ করতে পেরেছি।

---কি?

--না! বাল শব্দটা চেঞ্জ হয়েছে।


আমি আনন্দে মাস্টারকে বুকে নিয়ে নিলাম। দুইহাজার টাকা আনন্দে বালের জন্য বাড়িয়ে দিলাম।


না, এখন আর বাল নিয়ে প্রবলেম হচ্ছে না। তরী, একদম সুস্থ। 


ঘরে,সিরিয়ালও নিষিদ্ধ করে দিয়েছি।


অফিসে বসে আছি। হঠাৎ হাসপাতাল থেকে চেনা কণ্ঠে  ফোন,বলল: তোমার মা হাসপাতালে আছে। আইসিউতে। শেষ দেখা দেখতে চাইলে হাসপাতালে আসো।


আমি তাড়াতাড়ি আসলাম হাসপাতালে। 


লুকিং গ্লাস দিয়ে আইসিউর রুমের ভিতর তাকিয়ে দেখি, মা জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে।


হাসপাতালের ওয়েটিং রুমে ঢুকতেই  তরী আমাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদতে লাগল।


আমি বললাম: কী হয়েছে? আমার মা আইসিউতে কেন?"


তরী,আমাকে বলল: মা বলেছিল, চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়িয়ে দিতে।  আমি চিরুনি এনে মা'র চুল আঁচড়াতে লাগলাম। বললাম: মা, আপনার চুল উঠে যাচ্ছে। মা, এই প্রথম চুল শব্দ বাংলায় শুনে কেঁদে দিলেন। বললেন, মা! তুমি দেখছি চুল বাংলায় বলছো! এত খুশি রাখি কোথায়? আমার কপালে চুমু কাটলেন।"


তরী কান্না করে বলতে থাকে," আমি তারপর মাকে বললাম, মা! হোগা, হোগা,সব হোগা! একশ বার হোগা। আমার হোগা, মা!"


আর মা তারপর আইসিউতে।।।


#গল্পঃবাল_মানে_চুল।

#গল্গ টি সংগ্রহীত। 

এরকম কিছু বিনোদন থেকে দুরে থাকুন

 গত কিছুদিন ধরে খেয়াল করছি, ❝যৌনকর্মীর ছেলে❞ গালিটা বেশ চর্চিত হচ্ছে । একজন আরেকজনকে ❝যৌনকর্মীর ছেলে❞ বলে খুশিতে লুটিয়ে পড়ছে।


❝ব্যাচেলর পয়েন্ট❞ নাটকের নতুন ট্রেন্ড এই  “যৌনকর্মীর ছেলে” গালি।


যেহেতু এই নাটকের বেশিরভাগ দর্শক উঠতি বয়সের ছেলেমেয়ে, তাই কোন গালি দিলে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়বে মুখেমুখে। একবার ভাবুন তো, একটা নাটক গোটা এক প্রজন্মকে শেখাচ্ছে, কিভাবে অন্যের জন্মদাতা মাকে সহজভাবে বে*শ্যা বা পতিতা বলে গালি দিতে হয়।


শুধু কি তাই? ফেসবুকে এসে সেই নাটকের প্রমোশনাল পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, এএএএএ ❝যৌনকর্মীর ছেলে❞...! পোস্টদাতা এই নাটকেরই অন্যতম চরিত্র পাশা নামে খ্যাত মারজুক রাসেল। তিনিই মূলত এই গালির জনক।


ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকটি ঘিরে এমন অভিযোগ নতুন কিছু নয়, গত কয়েক মাসে অনেক অশ্লীলতা ছড়িয়েছে এরা।


সর্বশেষ ❝যৌনকর্মীর ছেলে❞ গালির মাধ্যমে আবারো নিজেদের জাত চেনালো অমি, মারজুক রাসেল, আরেফিন শুভ, জিয়াউল হক পলাশ গ্যাংরা।


এইসব ফালতু আজাইরা নাটক বয়কট করা সময়ের দাবি।


একটা জাতিকে ধ্বংস করার জান্য তাদের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে দেওয়াই যথেষ্ট। 


সংশ্লিষ্টদের কাছে অনুরোধ, নতুন প্রজন্মকে এদের হাত থেকে বাঁচান!

সব মেয়েদের পড়ার এবং সতর্ক থাকার অনুরোধ

 " সব মেয়েদের পড়ার  এবং সতর্ক থাকার অনুরোধ "


১।   সবার আগে নিজের ক্যারিয়ার গড়বেন।

এই জিনিসে কোন কম্প্রোমাইজ করবেন না, মরে গেলেও না।


২।   আত্মসম্মান, আত্মমর্যাদা কক্ষনো বিসর্জন দিবেন না। তাতে মরে যেতে হলে, যাবেন।


৩।   চোখ বন্ধ করে পুরুষকে বিশ্বাস করবেন না। (গনহারে trust এর কথা বলছি, trustworthy man অবশ্যই আছে) পুরা ফেরেশতা মার্কা স্যার, বাবার বন্ধু, মামার ফ্রেন্ড, বড় ভাইয়ের বন্ধু, একদম ফ্যামিলি পার্সন, এরকম-এমন কারো সাথে একা কোথাও থাকবেন না।

Be careful who you trust, the devil was once an angel.


৪।  বান্ধবীর বাড়ীতে যেতে হলে পরিবারকে জানান। ফোন নাম্বার মা, বাবা, বড় ভাই, বোন কে দিয়ে যান। সবসময় নিরাপদে যত দ্রুত সম্ভব বাড়ীতে ফিরবেন। রাতে চেষ্টা করবেন না থাকার। থাকলেও বাড়ির পরিবেশ দেখে নিয়েন।


৫।   নিজের gut feelings -কে সব সময় প্রাধান্য দিবেন। দেখে কিছুই মনে হয় না, খুব ভাল মানুষ, কিন্তু মন কেন যেন ব্যাক্তিটাকে পছন্দ করে না। এমন হলে সেই ব্যাক্তি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকেন।

trusting your 'Gut Feeling' is often the best strategy to save yourself.


৬।  নিজের আবেগ সব সময় নিয়ন্ত্রণে রাখবেন। মেয়েরা আবেগের কারনে ভিক্টীম হয়।


৭।   ফ্যামিলিকে সব সময় পাশে রাখবেন। ফ্যামিলিকে, বিশেষ করে মাকে বন্ধু বানান। তার সাথে সব যেন শেয়ার করা যায় এমন ভাবে সম্পর্ক করবেন বাবা মার গোপনে কিছু কইরেন না। victim হলে আপনি হবেন। তখন বাবা মা এটাই ভাববে "মেয়েটা আমাদের বলল না কেন!!"


৮।৷  কাউকে বিশ্বাস করার আগে ১০০ বার ভাববেন।

You read it right. ১০০ বার।


৯।   নিজেকে ভালবাসেন। এটা খুব দরকার। আপনি কালো, শর্ট, মুখে ব্রন --বিলিভ মি এগুলা কিচ্ছু না। ঈশ্বর আপনাকে যেভাবে বানিয়েছেন আপনি সেভাবেই সুন্দর। আপনার মেধা, ব্যাক্তিত্ব দেখে যেন একটা ছেলে দীর্ঘশ্বাস ফেলে নিজেকে ঐভাবে তৈরি করেন।


১০।   সব সময় সত্যকে পাশে রাখবেন। মিথ্যা অনেক সহজ। অন্যায় অনেক আনন্দ দেয়। কিন্তু তা সব সময় ক্ষণিকের জন্য। সত্য সব সময়ের জন্য। তা যত কষ্টের হোক।


১১।   জীবন অস্বাভাবিক সুন্দর। হতাশা, unexpected crisis, unexpected incident এগুলা লাইফের পার্ট।

ও আচ্ছা, এমন হইল। ঠিকাছে। এরপর কি?-- লাইফের প্রতি এমন attitude রাখলে লাইফ আর সুবিধা করতে পারে না। পেইন দেবার আগে ভাবে এরে পেইন দিয়া লাভ নাই।


১২।   মাটি এখন পায়ের নিচে।

১৩
১৪
১৫
১৬
১৭
১৮
১৯
২০

শাবনূর বনাম শাকিব খান

 শাকিব খানের ক্যারিয়ারে শাবনূর কোনো অবদান না রাখলেও শাকিব খান কিন্তু ঠিকই শাবনূরের ক্যারিয়ারে  শেষদিকে অবদান রেখেছিল।কি রাগ হচ্ছে???? চলুন হিসেব মিলিয়ে দিই। 


♣সিনেমার নামঃএক টাকার বউ।

ফলাফলঃসিনেমা ব্লকবাস্টার।

আপনারা জানেন এ ছবির নাম ভূমিকায় শাকিব খান অভিনয় করেছে। মানে ছবিতে এক টাকার বউ আই মিন বউ হয়েছিল শাকিব খান যার কারণে ছবি ব্লকবাস্টার।


♣সিনেমার নামঃবলবো কথা বাসর ঘরে

ফলাফলঃব্লকবাস্টার

আপনারা জানেন এ ছবিতে বাসর ঘরে বউ সেজে বসে থাকছিল কিন্তু শাকিব খান।আর শাকিব খানই শাবনূরকে বাসর ঘরে কুকুরের মত শিক্ষা দিয়ে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছে যার কারণে ছবি হয়েছে ব্লকবাস্টার।


♣সিনেমার নামঃরঙিন রসের বাইদানী

ফলাফলঃসুপারহিট

আপনারা নিশ্চয়ই জানেন এ ছবিতে শাকিব খান ছিল বাইদানীর চরিত্রে।শাকিবের এই নাম ভূমিকার কারণে ছবি বক্স অফিস হিট।


♣সিনেমার নামঃআমার প্রাণের স্বামী

ফলাফলঃব্লকবাস্টার

জানেন এ ছবিতে শাবনূরের স্বামী কিন্তু শাকিব খান না,বরং শাকিব খানের স্বামী শাবনূর।যার কারণে ছবি এতো হিট।সুতরাং আপনাকে হিসেব বুঝতে হবে।


♣ সিনেমার নামঃনাচনেওয়ালী

ফলাফলঃসুপারহিট

আপনারাও হয়তো জানেন না এ ছবিতেও নাচনেওয়ালীর চরিত্রে মানে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছে শাকিব খান।যার ফলে ছবি তার নামেই হিট।


♣সিনেমার নামঃআমার স্বপ্ন তুমি

ফলাফলঃহিট

এ ছবিতেও কিন্তু শাকিব খান নাম ভূমিকায়।শাবনূর জাস্ট শোপিছ ছিল।তাই শাকিব খানকে পাওয়ার জন্য শাবনূর নিজের সর্বস্ব উজাড় করে শেষপ্রান্তে ছ্যাঁকা খেয়েছে।


ও,হ্যাঁ,সব কয়টা সিনেমা কিন্তু,শাকিবের হটনেস ফিগারের জন্যও হিট হয়েছে।যেমনটা আজকাল আরিফিন শুভ'র সিক্সপ্যাকের জন্য হচ্ছে।


ওকে গাইস হিসেব না বুঝলে আশেপাঁশে সুপারস্টার শাকিব খানের ভক্ত থাকলে বুঝিয়ে নেন।আবার মাথা ঘুরে পড়ে যাইয়েন না।


পরে,আবার এ ধরনের পোস্ট নিয়ে হাজির হবো।আপাতত ভালো থাকবেন সবাই।

খলিফা উমর (রাঃ) এর বিচার

 "এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"

দোষী যুবককে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই ব্যক্তি। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।

.

খলীফা হযরত উমর (রা) সেই যুবককে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য  কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল যুবক। দোষী যুবক সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ

.

"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত। অভিযোগকারী এই দুই ব্যক্তির বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

.

বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।" সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।" নওজোয়ান বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"

.

খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“  নওজোয়ান বললো, "এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" যুবকটি তখন নিরুপায় হয়ে দাঁড়িয়ে রইল।

.

এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।" আবু যর গিফারীর (রা) এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু জর!

খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত নওজোয়ানকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে নওজোয়ান মদীনায় ফেরত না আসলে নওজোয়ানের বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।" মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।

.

দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। নওজোয়ানের আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।

জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত।

.

জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না জল্লাদ। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।

.

এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা নওজোয়ানের ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।" ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই নওজোয়ান।

.

নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"

.

আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।

.

খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?" উত্তরে সেই যুবক বলল- "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"

.

এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনা সত্যেও এর জামিনদার হলেন?" উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ কেউ তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"

.

এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"

.

হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?” তাদের এক ভাই বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।"

[হায়াতুস সাহাবা-৮৪৪]

শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মজার কিছু ইংরেজি শব্দ অর্থ

 মজার কিছু ইংরেজী শব্দার্থ 🔷️ 

🔰eat —- খাওয়া

🔰drink —- পান করা

🔰suck —- চুষে নেওয়া

🔰lick —- লেহন করা বা চাটা

🔰bite —- কামড়ানো

🔰swallow —- গিলে ফেলা

🔰sip —- চুমুক

🔰taste —- আস্বাদন করা

🔰chew —- চিবানো

🔰bite off —- কামড়ে ছিঁড়ে নেওয়া

🔰eat voraciously —- গোগ্রাসে খাওয়া

🔰eat like a bird —- অল্প খাওয়া

🔰throw up —- বমি করা (vomit)

🔰eat too much —- অত্যধিক আহার করা

🔰vegetarian —- নিরামিষভোজী

🔰breakfast —- সকালের নাস্তা

🔰lunch —- মধ্যাহ্নভোজ বা দুপুরের খাবার

🔰dinner —- রাতের খাবার

🔰supper —- দিনের শেষ খাবার

🔰feast —- আনন্দময় ভোজ

🔰starve —- অনাহারে কাটানো

🔰fast —- রোজা রাখা

🔰overeat —- অতিভোজন করা/পরিমাণে বেশি খেয়ে ফেলা.

Write done......


ফলের নাম ইংরেজিতে

 ফলের নাম ইংরেজিতে বাংলা অর্থসহ part 01


01 Almond (আঃমনড) -- বাদাম

02 Amla (আমলা)-- আমলকী

03 Apple (অ্যাপল) -- আপেল

04 Black Berry (ব্ল্যাক বেরি) -- কালজাম

05 Banana (ব্যানানা) -- কলা

06 Berry (বেরি) -- জাম

07 Bokhara Plum ( বোখরা প্লাম) -- আলু বোখারা

08 Cashew Nut (ক্যাসুনাট) -- কাজুবাদাম

09 Citron (সাইট্রন) -- কাগজী লেবু

10 Coconut (কোকোনাট) -- নারিকেল

11 Cucumber (কিউকাম্বার) -- শসা

12 Custard Apple (কাস্টার্ড অ্যাপল) -- আতা

13 Date (ডেট) -- খেজুর

14 Fig (ফিগ) -- ডুমুর

15 Grape (গ্রেপ) -- আঙ্গুর

16 Green Coconut (গ্রাউন্ড কোকোনাট) -- ডাব

17 Ground Nut (গ্রাউন্ড নাট) -- চীনা বাদাম

18 Guava (গোয়াবা) -- পেয়ারা

19 Jack Fruit (জ্যাক ফ্রুট) -- কাঁঠাল

20 Lemon ( লেমন) -- লেবু

21 Lime (লাইম) -- বাতাবী লেবু

22 Lychee (লিচি) -- লিচু

23 Mango (ম্যাংগো) – আম

সব মাছের ইং রেজিঃ নাম

 সব মাছের ইংরেজি নাম [All Fish Name in English and Bengali]


ইলিশ – HILSHA

কৈ মাছ – CLIMBING FISH

কাতল – CARP

কাঁকড়া – CRAB

চিংড়ি (গলদা) – LOBSTER

চিংড়ি (শলা) – PROWN

চিংড়ি মাছ – SHRIMP

চান্দা মাছ – MOON FISH

তিমি – WHALE

তারা মাছ – STAR FISH

পুঁটি মাছ – SMALL FRY

ফলুই মাছ – FLAT FISH

বাগদা চিংড়ি – SPRAWN

বোয়াল মাছ – TROUT

বাইন মাছ – EEL FISH

মাগুর মাছ – CAT FISH

মাছের ডিম – ROE

রুই – SALMON

শুটকি মাছ – DRY FISH

শিল মাছ – SEAL FISH

শিং মাছ – BARBEL

হাঙ্গর – SHARK

পাংগাস মাছ —-Pangasius Fish

টেংরা মাছ –—-Tengra Fish

রূপচাঁদা———-Rupchanda Fish

মাগুর মাছ ——Catfish Fish

মলা মাছ ——— Pale Carplet Fish

কৈ মাছ ———-Anabus Fish

শোল মাছ ———–Striped Snakehead Fish

কাই-কা মাছ ——–Kakila Fish

কাচকি মাছ ——–Corica Soborna Fish

তিমি মাছ———– Whale Fish

গজার মাছ ——–Giant Snakehead Fish

আইর মাছ ——–Long Whiskered Catfish

লাল চান্দা মাছ ——Glassy Fish

সরপুঁটি মাছ ———–Olive Fish

কার্ফু মাছ —————Carfu Fish

রয়না / মেনি মাছ ———-Meni Fish

বেলে / বইলা মাছ ———–Bele Fish

তেলাপিয়া মাছ ———-Tilapia

বাইন মাছ ———–Gring Fish

সিলভার কার্প ———Silver Carp Fish

টাকি মাছ ————Spotted Snakehead Fish

মিরকা মাছ ———–Trout Fish

ফলুই মাছ ———–Flat Fish

গাপ্পি মাছ ———–Guppy

ডলফিন————-Dolphin

বাটারফ্লাই মাছ——Butterfly Fish

তলোয়ার মাছ ———-Sword Fish

অ্যাঞ্জেল মাছ———– Angel Fish

কুইন অ্যাঞ্জেল মাছ ——–Queen Angel Fish

জেলি মাছ———– Jelly Fish

লায়ন মাছ——— Lion Fish

গোল্ড মাছ———— Gold Fish

গুরুত্বপূর্ণ ডাক্তারী পোস্ট

 সতর্কীকরণ পোস্টঃ


এই ডাক্তারি পরামর্শটির বাস্তব উদাহরণ আমি নিজে!!!

গত মার্চের ৬ তারিখের গভীর রাতে আমার ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিল! দ্রুত ওঠে বাথরুমে পেসাব করে বোতলে পানি খেয়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ি। তার দুইদিন পর সিমটম শুরু হলে নিউরোসাইন্স হাসপাতালে যাই। যথারীতি সিটিস্ক্যান! ধরা পড়ে মাইনর স্ট্রোক!

পরামর্শঃ-

যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:


আমরা প্রায়ই শুনতে পাই একেবারে সুস্থ একজন মানুষ রাতের বেলা হঠাৎ মারা গেছেন। এটার একটা কারন হচ্ছে রাতে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা তাড়াহুড়ো করে হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে পড়ি, যা ব্রেইনে রক্তের প্রবাহ হঠাত কমিয়ে দেয়। এটা আপনার ইসিজি প্যাটার্নও বদলে দেয়।


হুট্ করে ঘুম থেকে উঠেই দাঁড়িয়ে পড়ার দরুন আপনার ব্রেইনে সঠিক ভাবে অক্সিজেন পৌছাতে পারেনা, যার ফলে হতে পারে হার্ট এ্যাটাকের মত ঘটনাও।


ডাক্তাররা ঘুম থেকে উঠে বাথরুমে যাবার আগে সবাইকে 'দেড় মিনিট' সময় নেয়ার একটি ফর্মুলা দিয়েছেন।


এই দেড় মিনিট সময় নেয়াটা জরুরি কারন এটা কমিয়ে আনবে আপনার আকস্মিক মৃত্যুর সম্ভাবনা।


হঠাৎ এই উঠে পড়ার সময়ে এই দেড় মিনিটের ফর্মুলা বাঁচিয়ে দিতে পারে আমাদের জীবন।


১। যখন ঘুম থেকে উঠবেন, হুট করে না উঠে মিনিমাম তিরিশ সেকেন্ড বিছানায় শুয়ে থাকুন।


২। এরপর উঠে বিছানায় বসে থাকুন তিরিশ সেকেন্ড।


৩। শেষ তিরিশ সেকেন্ড বিছানা থেকে পা নামিয়ে বসুন।


এই দেড় মিনিটের কাজ শেষ হবার পর আপনার ব্রেইনে পর্যাপ্ত পরিমানে অক্সিজেন পৌছাবে যা আপনার হার্ট এ্যাটাকের ঝুঁকি একদম কমিয়ে আনবে।


খুবই গুরুত্তপুর্ন এই স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যটি‌ ছড়িয়ে দিন আপনার পরিবার, বন্ধু এবং পরিচিত লোকজনের মাঝে। নিজে এই ফর্মুলাটি মেনে চলুন এবং অন্যদেরকেও মানতে বলুন।


মনে রাখবেন যেকোন বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই এমন দুর্ঘটনা ঘটে। সুতরাং সবাই নিয়মটি মানতে চেষ্টা করবেন প্লিজ।

------সংগৃহীত।

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...