এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৪

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২৫-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২৫-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


দেশের চলমান উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ দ্রুত শেষ এবং যথাযথ যাচাই-বাছাই করে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ।


পুনরায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে জার্মান চ্যান্সেলর ও ইউএনডিপি’র প্রশাসকের অভিনন্দন।


আগামী ৯ই মার্চ কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের উপনির্বাচন ও ময়মনসিংহ সিটির সাধারণ নির্বাচনসহ দুশো’ ৩৩টি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহণ।


বাংলাদেশের উন্নয়নে আগামীতেও যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে-আশা প্রকাশ করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ।


চীনের জিয়াংসি প্রদেশে অগ্নিকান্ডে কমপক্ষে ৩৯ জনের প্রাণহানি।


আজ কক্সবাজারে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে পাকিস্তানের মোকাবেলা করবে শ্রীলংকা।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

গল্পটি আমি আগে শুনি নাই। তবে অনেক ভালো লেগেছে  গল্প টা,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গল্পটি আমি আগে শুনি নাই। তবে অনেক ভালো লেগেছে  গল্প টা।  শেখার জন্য অনেক কিছু রয়েছে। সব বাচ্চার  শখ বা ইচ্ছে  একই হয় না। প্রত্যেকে আলাদা আলাদা ভাবে,আলাদা পরিবেশ এবং আলাদা মানসিকতা  নিয়ে বেড়ে হঠে। খেয়াল করার বিষয় হলো, ও যেটা শিখছে ভালো কিছু  শিখছে কি না! 

গল্পটা ভালো লাগলো তাই কপি করলাম। 

শিক্ষনীয় গল্প:

জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।" 


সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।। 


শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!


হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।‌। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।। 


শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।‌। 


"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।। 


- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।‌। 


-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।" 


হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।


শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।। 


হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।। 


ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।। বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।। 


প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।। 


চুড়ান্ত অপমাণিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!! 

তারা মেনে নিতে পারলো না।। 


-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।" 


ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।। 


প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ  মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।" 


মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।। 


বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"


মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।" 


হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।। 


শিয়াল বলে -- "কি হয়েছে সেটা তো বলো ??" 


হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।। বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।" 


শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।

শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না‌।। শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"


-- "উট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।" 


-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।। ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।। দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।। সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।। ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।। ও মারা যাবে।।" 


মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*

 প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে।

আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা। তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া। তাহলেই দেখবেন,, সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।


[সংগৃহীত]

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২৪-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২৪-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে আরও সৌদি বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী। 


শেখ হাসিনাকে সমগ্র বিশ্বের অভিনন্দন ও বাংলাদেশের সাথে কাজের আগ্রহ প্রকাশ করায় মাথা খারাপ হয়ে গেছে বিএনপির - বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


সায়মা ওয়াজেদ ডাব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নিয়োগ লাভ করায় অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক।


দেশে চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড গতকাল চুয়াডাঙ্গা ও সিরাজগঞ্জে।


৬ দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস - ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের অন্যতম মাইলফলক ঊনসত্তরের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ।


প্রায় দু’বছর পর সুইডেনকে ন্যাটো সদস্য পদের জন্য অনুমোদন দিল তুরস্ক।


ঢাকায় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রংপুর রাইডার্স নিজ নিজ খেলায় জয়ী।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২৩-০১-২০২৪ খ্রি:,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২৩-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


৭ই জানুয়ারির নির্বাচন দেশে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে, সকল বাধা উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে জনগণ - আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে বললেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।


বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে ইন্দোনেশিয়া ও নিকারাগুয়ার প্রেসিডেন্ট এবং চেক প্রজাতন্ত্র ও বেলারুশের প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন।


বিএনপি সব হারিয়ে শোকের সাগরে নিমজ্জিত, আগুন সন্ত্রাসের পর এখন গুজব সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে তারা - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।


দেশের অধিকাংশ স্থানে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ - তীব্র শীতের কারণে ৩১শে জানুয়ারি পর্যন্ত সকল সরকারি প্রাইমারি স্কুলে পাঠদান শুরু হবে সকাল ১০টা থেকে।


গাজায় ২৪ ঘন্টায় অন্তত ১৭৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত - ইসরাইলি হামলায় আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির গভীর উদ্বেগ।


দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত আইসিসি অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের নিজ নিজ খেলায় বাংলাদেশ ও অষ্ট্রেলিয়ার জয়লাভ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সিড়ি ঢালাই করার ক্ষেত্রে একজন সাইট ইন্জিনিয়ারকে যে সব দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ➡️ খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট টাইমলাইনে রেখে দিন ❤️

সিড়ি ঢালাই করার ক্ষেত্রে একজন সাইট ইঞ্জিনিয়ারকে যে সব দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে


১/ সিড়ির ল্যান্ডিং এর উচ্চতা ডিজাইন অনুযায়ী হচ্ছে কিনা তা চেক করতে হবে।প্রথম তলায় মেইন গেট এর দিকেই যদি সিড়ি থেকে থাকে সেই ক্ষেত্রে সিড়ির ল্যান্ডি যাতে  ৬ ফুট এর উপরে থাকে সেদিক খেয়াল রাখতে হবে।


২/ ওয়েইস্ট স্ল্যাব এর  পুরত্ব ঠিক  আছে কিনা চেক করতে হবে,সর্বোনিম্ন ৬ ইঞ্চি রাখাই ভালো।বিভিন্ন ধরণের ভবণের ক্ষেত্রে ওয়াইস্ট স্লাব (২৫-৪০) ডিগ্রী কোণে হেলানো হতে পারে ।


৩/ রাইজ এবং ট্রেড ঠিক আছে কিনা তা চেক করা খুবই জরুরী। রাইজ এবং ট্রেড এর স্ট্যান্ডার্ড মান হলো  যথাক্রমে ৬ ইঞ্চি এবং ১০ ইঞ্চি।


৪/ ল্যন্ডিং স্ল্যাব এর প্রশস্থতা  ঠিক ভাবে মেপে দেখতে হবে, ভুলের কারণে ফার্ণিচার উঠাতে সমস্যা হতে পারে। এবং সিড়ির প্রশস্থতা আবাসিক ও পাবলিক ভবণ এর জন্য সর্বোনিম্ন যথাক্রম ৩ ফুট এবং ৫ ফুট রাখতে হবে।


৫/ নিচের ও উপরের রড গুলো আলাদা রাখার জন্য ব্লক ব্যবহার না করে রডের চেয়ার ব্যবহার করাই ভালো।


৬/ ক্লিয়ার কভার ঠিক আছে কিনা তা চেক  করে দেখতে হবে।


৭/ ঢালাই এর ক্ষেত্রে ভাইব্রেটর নজেল ব্যবহার করতে হবে।


৮/ ঢালাই শেষে ভালো ভাবে কিউরিং করতে হবে।


৯/ ইলেক্ট্রিকাল লাইন গুলো আগেই বসিয়ে নিতে হবে কেননা পরে R.C.C ঢালাই না কাটাই ভালো  এতে ভবণের স্ট্রেন্থ কমে যায়।


১০/ ল্যান্ডিং স্ল্যাব থেকে রড বের করে রাখতে হবে পরবর্তি কাজের জন্য।


ধন্যবাদ, @everyone

➡️ খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট টাইমলাইনে রেখে দিন ❤️

সিড়ি ঢালাই করার ক্ষেত্রে একজন সাইট ইঞ্জিনিয়ারকে যে সব দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে


১/ সিড়ির ল্যান্ডিং এর উচ্চতা ডিজাইন অনুযায়ী হচ্ছে কিনা তা চেক করতে হবে।প্রথম তলায় মেইন গেট এর দিকেই যদি সিড়ি থেকে থাকে সেই ক্ষেত্রে সিড়ির ল্যান্ডি যাতে  ৬ ফুট এর উপরে থাকে সেদিক খেয়াল রাখতে হবে।


২/ ওয়েইস্ট স্ল্যাব এর  পুরত্ব ঠিক  আছে কিনা চেক করতে হবে,সর্বোনিম্ন ৬ ইঞ্চি রাখাই ভালো।বিভিন্ন ধরণের ভবণের ক্ষেত্রে ওয়াইস্ট স্লাব (২৫-৪০) ডিগ্রী কোণে হেলানো হতে পারে ।


৩/ রাইজ এবং ট্রেড ঠিক আছে কিনা তা চেক করা খুবই জরুরী। রাইজ এবং ট্রেড এর স্ট্যান্ডার্ড মান হলো  যথাক্রমে ৬ ইঞ্চি এবং ১০ ইঞ্চি।


৪/ ল্যন্ডিং স্ল্যাব এর প্রশস্থতা  ঠিক ভাবে মেপে দেখতে হবে, ভুলের কারণে ফার্ণিচার উঠাতে সমস্যা হতে পারে। এবং সিড়ির প্রশস্থতা আবাসিক ও পাবলিক ভবণ এর জন্য সর্বোনিম্ন যথাক্রম ৩ ফুট এবং ৫ ফুট রাখতে হবে।


৫/ নিচের ও উপরের রড গুলো আলাদা রাখার জন্য ব্লক ব্যবহার না করে রডের চেয়ার ব্যবহার করাই ভালো।


৬/ ক্লিয়ার কভার ঠিক আছে কিনা তা চেক  করে দেখতে হবে।


৭/ ঢালাই এর ক্ষেত্রে ভাইব্রেটর নজেল ব্যবহার করতে হবে।


৮/ ঢালাই শেষে ভালো ভাবে কিউরিং করতে হবে।


৯/ ইলেক্ট্রিকাল লাইন গুলো আগেই বসিয়ে নিতে হবে কেননা পরে R.C.C ঢালাই না কাটাই ভালো  এতে ভবণের স্ট্রেন্থ কমে যায়।


১০/ ল্যান্ডিং স্ল্যাব থেকে রড বের করে রাখতে হবে পরবর্তি কাজের জন্য।


ধন্যবাদ,

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



শরীফ থেকে শরীফা         ,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শরীফ থেকে শরীফা                              #ট্রান্স_ডিপোজিট???

ব্র্যাক ব্যাংকে ১৫০০ টাকা জমা দেবো।

মনে মনে ধরে নিলাম এটা ১৫,০০০/- টাকা। কেন?


 কারণ, আমার মন বলছে, আমার ১৫০০ টাকাই হবে ১৫০০০ /- টাকার ট্রান্স ডিপোজিট। 

তাই আমি ডিপোজিট স্লিপে লিখলাম১৫,০০০/- টাকা। 

ক্যাশ অফিসারকে প্রথমে ১৫০০০/- টাকা অংকে ও কথায় লেখা সম্বলিত ডিপোজিট স্লিপ দিলাম। তিনি বললেন- স্যার প্লিজ টাকা দিন। 

আমি কড় কড়ে তিনটি ৫০০ টাকার নোট দিলাম।

ক্যাশ অফিসার বললেন- স্যার আপনার ডিপোজিট স্লিপে লেখা ঠিক করে স্বাক্ষর করতে হবে। 

আমি বললাম - কেন? 

তিনি বললেন- এখানে ১৫০০০  টাকা লেখা আছে।

আমি বললাম- কত লিখতে হবে? 

তিনি বললেন- স্যার, ১৫০০ টাকা। 

আমি আবারো বললাম -কেন? 

স্যার টাকার সাথে লেখার মিল নেই। 

আমি বললাম - ক্যাশ অফিসার  সাহেব আপনার ভুল হচ্ছে 

তিনি বললাম - না, স্যার আপনার ভুল হচ্ছে 

আমি বললাম- এটা হলো ট্রান্স ডিপোজিট 

তিনি চোখ বড় বড় করে বললেন- সেটা আবার কি?  

আমি বললাম- আমার মন বলছে " এই ১৫০০ /- টাকাই হলো ১৫,০০০/- টাকা 

এটাকে বলে ট্রান্স ডিপোজিট 

তিনি বললেন- সেটা আবার কি 

আমি বললাম - শরীফ থেকে শরীফা হয় যেমন করে

তিনি বললেন- সেটা আবার কি? 

আমি বললাম- শরীফ এর  ডান পাশে "া " দিয়ে যেমন করে ট্রান্স জেন্ডার"শরীফা"  হয় ঠিক তেমনি ১৫০০ এর পাশে আরেকটি "০" দিয়ে আমি ১৫,০০০/- টাকার  ট্রান্স ডিপোজিট করেছি। 

তিনি তাচ্ছ্যিলের সাথে প্রশ্ন করলেন- এই বাটপারি কোথায় শিখেছেন? 

আমি আরো বেশি তাচ্ছ্যিলের সাথে জবাব দিলাম - আমার ছেলের " সপ্তম শ্রেণির  পাঠ্য বইয়ে লেখা " শরীফ থেকে শরীফা " হওয়ার গল্প হতে শিখেছি 

আমি চেঁচিয়ে বললাম- আরো যদি শিখতে চান,বাংলাদেশের ব্র্যাক ভার্সিটিতে ভর্তি হোন এবং ট্রান্সজেন্ডার হয়ে আসুন.... 

ক্যাশ অফিসার  বোকার মতো চোখ বড় বড় করে আমার দিকে হা করে চেয়ে রইলেন ।

( এটা একটা রম্য লেখা)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৪

মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক ২৪ঘন্টা পরে কি ঘটে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক ২৪ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয়, 

যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। 

তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। 

আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নিমন্ত্রণ দেয়। দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছে মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়।

কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়। 

ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে।

নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়।

মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পরে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়, 

১৭ দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে। 

৬০ দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না। 

৯০ দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়। 

এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়। 

আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়।

অতএব আমার ভাই ও  বোনেরা বলুন -

মানুষের এতো অহংকার, এতো আত্মগরিমা, এতো হিংসা, এতো বিদ্বেষ, এতো লালসা, এতো নাম, এতো শৌর্য্য, এতো সম্মান, এতো শক্তি, এতো সামর্থ্য, এতো ধণদৌলত, এতো ক্ষমতা, এই বাদশাহী কোথায় যায়? 

সবকিছুই মাটিতে মিশে যায়।

মানুষের অস্তিত্ব বা কি আছে?

মাটি থেকে সৃষ্ট, মাটিতেই কবরস্থ হয়ে, মাটিতেই মিশে যায়।

৫ ফুট, ৬ ফুট, ৭ ফুটের মানুষ কবরে চলে যাওয়ার পরে তার নাম, চিহ্ন মুছে যায়। 

এই দুনিয়াতে গাম্ভীর্যের সঙ্গে বিচরণকারী যখন কবরে চলে যায় তখন তার অস্তিত্ব মাটি ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না।

অতএব মানুষের আসল জীবন, আমৃত্যু জীবন যাতে সুন্দর হয় এবং শান্তিপূর্ণ হয় তার চেষ্টা করা উচিত এবং সেই মোতাবেক কাজ করা উচিত।

প্রতিটি ভালো কাজ, এবং প্রতিটি উত্তম কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত। আর প্রতিটি মন্দ চিন্তাভাবনার অস্তিত্ব নষ্ট করার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করা উচিত। 

আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪

বেগুন চাষী ভাইদের জন্য রোগ বালাই নিয়ে  গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শঃ,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বেগুন চাষী ভাইদের জন্য রোগ বালাই নিয়ে  গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শঃ


##  বেগুন চাষের জন্য ভালো মানের বীজ সংগ্রহ করা, সুষম সার ব্যবহার করা, সঠিক দুরত্বে চারা রোপন করা ( গাছ থেকে গাছের দুরত্ব ২ ফুট এবং সারি থেকে সারি দুরত্ব ২.৫-৩ ফুট , বেডের উচ্চতা ৬ ইঞ্চি । পানির বিষয়  সবসময় সর্তক  থাকবেন যাতে ক্ষেতে পানি জমে না থাকে ।


## শিডিউল স্প্রে :


১. চারা মুল জমিতে লাগানোর ৪/৫ দিন পরে কার্বেন্ডিজম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।

২. চারা রোপনের ৭ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে ১ বার করে  ইমিডাক্লোরোপ্রিড (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক + কার্বেন্ডিজম (1.5gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক   স্প্রে করবেন ।

৩.চারা লাগানোর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে হলুদ রঙের ফাঁদ  শতাংশ প্রতি ১/২ টি দিবেন ।

৪.চারা লাগানোর ২৫ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে  বিএসএফবি-ফেরো ফাঁদ শতাংশ প্রতি ১/২ টি দিবেন ।( জিগ- জাগ পদ্ধতি মানে 'Z')

৫. চারা লাগানোর ৩০ দিনে পরে [এমামেকটিন বেনজোয়েট( 1gm/L)+থায়ামেথাক্সাম ক্লোরানট্টানিলিপ্রোল(0.5ml/L)] অথবা  [সাইপারমেথ্রিন+ক্লোরপাইরিফস (1ml/L)] অথবা কারটাপ (2gm/L) অথবা সাইপারমেথ্রিন (1ml/L) অথবা ডেল্টামেথ্রিন (1ml/L) গ্রুপের  কীটনাশক প্রতি সপ্তাহে ১ বার স্প্রে করুন । 

৬. চারা লাগানোর ৩০ দিন পর থেকে ১০/১৫ দিন পর পর ১ বার করে  ইমিডাক্লোরোপ্রিড (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক + কার্বেন্ডিজম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক   স্প্রে করবেন ।

৭. চারা লাগানোর ৩০ দিন পর থেকে ১২/১৫ দিন পর পর ১ বার করে [কার্বেন্ডিজম (2gm/L)+স্ট্রেপটোমাইসিন সালফেট(0.2gm/L)] অথবা  [কার্বেন্ডিজম (2gm/L)+(বিসমার্থিওজল+কাসুগামাইসিন(2gm/L)] গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন । 


[বি:দ্র: এভাবে স্প্রে করলে আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন, ইন শা আল্লাহ ।   ছত্রাকনাশক&কীটনাশক মাত্রা কোম্পানি অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে]


##বেগুন গাছের রোগের জন্য  গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:


১. চারা অবস্থায় গোড়া পচাঁ রোগ হলে কার্বেন্ডিজম (2gm/L) অথবা [ম্যানকোজেব+মেটালেক্সিল](1.5gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।

২.বেগুন গাছে ক্ষুদে/তুলসি পাতা রোগের জন্য  অথবা ভাইরাসজনিত মোজাইক ভাইরাসের জন্য ---  ক্ষেতে ১-৫% গাছ দেখলে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলুন, তারপর শোষক পোকা এদের বাহক তাই এদের দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপ্রিড (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন।

৩.বেগুন গাছে লাল মাকড়ের জন্য ----  ডিমসহ আক্রান্ত গাছের ডাল/পাতা কেটে ফেলুন , জৈব সার পরিমিত দিবেন , এবং মাকড়নাশক এবামেকটিন(1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক  এবং সালফারযুক্ত মাকড়নাশক থিওভিট/কুমুলাস (2.0-2.5gm/L) স্প্রে করুন। 

৪. বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার জন্য ------  লক্ষণ: চারা লাগানোর ৩০ দিন পর এ পোকার লক্ষণ প্রকাশ পায়, তবে বেগুনে ফুল আসার পরে আক্রমণ মাত্রা বাড়তে থাকে এবং ফল আসার পূ্র্বে কচি ডগায় আক্রমণ করে পরে ফলে আক্রমণ করে ।এই পোকার আক্রমণ গ্রীষ্মকালে বেশি হয় ।---সমাধান: .চারা লাগানোর ২৫ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে  বিএসএফবি-ফেরো ফাঁদ শতাংশ প্রতি ১/২ টি দিবেন । তারপর সপ্তাহে ১ বার পোকা আক্রান্ত ডগা ও ফল বাছাই করে বিনষ্ট করা ।[এমামেকটিন বেনজোয়েট( 1gm/L)+থায়ামেথাক্সাম ক্লোরানট্টানিলিপ্রোল(0.5ml/L)] অথবা  [সাইপারমেথ্রিন+ক্লোরপাইরিফস (1ml/L)] অথবা কারটাপ (2gm/L) অথবা সাইপারমেথ্রিন (1ml/L) অথবা ডেল্টামেথ্রিন (1ml/L) গ্রুপের  কীটনাশক প্রতি সপ্তাহে ১ বার স্প্রে করুন ।

৫.বেগুন গাছে কাঁঠালে পোকা & বিটল পোকা আক্রমণ করলে কার্বারিল (2gm/L) ) গ্রুপের  কীটনাশক  স্প্রে করুন ।

৬.শোষক জাতীয় পোকার জন্য কিছু জৈব পদ্ধতি :  চারা লাগানোর ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে হলুদ রঙের ফাঁদ  শতাংশ প্রতি ১/২ টি দিবেন । শুকনা ছাই ছিটিয়ে দিবেন । শস্য ফাঁদ –বেগুন ক্ষেতের চারপাশে ঢেঁড়স/ভুট্ট গাছ লাগাতে পারেন । তামাড় গুড়া ১০ গ্রাম + সাবানের ৫ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে  স্প্রে করুন ।প্রতি গাছে ৩৫-৪৫ পোকা বেশি হলে ইমিডাক্লোরোপ্রিড (1ml/L) অথবা ডাইমেথোয়েট (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন ।

৭.বেগুন গাছে ছাতরা পোকার জন্য ডাইমেথোয়েট (2ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন

৮. বেগুন গাছে সাদা মাছির জন্য  ইমিডাক্লোরোপ্রিড (1ml/L) অথবা ডাইমেথোয়েট (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন ।

৯.বেগুনের পাউডারী মিলডিউ রোগের জন্য---  কার্বেন্ডিজম (2gm/L) অথবা [ম্যানকোজেব+মেটালেক্সিল](1.5gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।

১০. বেগুনের হোয়াইট মোল্ট রোগের জন্য----  [ম্যানকোজেব+ফেনামিডন (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: সিকিউর2gm/L  স্প্রে করবেন ।

১১.বেগুনের ফোমোপসিস রোগের জন্য--- প্রপিকোনাজল (0.5ml/L)গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করুন  ৮-১০ দিন দিন পর পর তিন বার ।

১২. পাতা, ফুল,ফল,পত্রবৃন্ত,বৃন্ত পচা রোধের জন্য ম্যানকোজেব/ কার্বেন্ডিজম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।

১৩. ফুল,ফল বৃদ্ধির জন্য  [ চিলেকেট জিংক (1gm/L) + সলুবোর বোরন (2gm/L)] অথবা  Nitrobenzene গ্রুপের (ফ্লোরা 2ml/L) গ্রুপের মাইক্রোনিউট্রিয়েন ।

১৩. মুলে নেমাটোডা আক্রমণ করলে এটা পরিচর্যা করতে হবে জমি তৈরির সময় করতে হবে চারা লাগানোর ১৫ দিন আগে শতাংশ প্রতি ৮০-৮৫ গ্রাম হারে ব্লিচিং পাউডার ছাই বা বালুর সাথে মিশিয়ে মাটির সাথে ভালোভাবে ছিটিয়ে দিন  এবং জমি তৈরির সময় শতাংশ প্রতি ১২০-১৩৫ গ্রাম হারে কার্বোফুরন গ্রুপর কীটনাশক ছাই বা বালুর সাথে মিশিয়ে মাটির সাথে ভালোভাবে ছিটিয়ে দিন ।

১৪. ছত্রাকের কারনে বেগুন গাছ ঢলে পড়লে কার্বেন্ডিজম (2gm/L)/কপার-অক্সিক্লোরাইড(2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক গোড়ায়  স্প্রে করবেন ।

১৫.ব্যাকটেরিয়ার কারণে বেগুন গাছ ঢলে পড়লে  [স্ট্রেপটোমাইসিন সালফেট(0.2gm/L)] অথবা  [(বিসমার্থিওজল+কাসুগামাইসিন(2gm/L)] অথবা ক্লোরো আইসো ব্রোমাইন সায়ানুয়িক এসিড গ্রুপের ব্যাকটেরিয়ানাশক গোড়ায়   স্প্রে করবেন ।


বি:দ্র:- আবহাওয়া ও তাপমাত্রার তারতম্য ভেদে স্প্রে সিডিউল এর পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য নিকটস্থ কৃষি অফিস বা আমাদের সাথে যোগাযোগ রাখা।


কৃষিবিদ আব্দুল কাইয়ুম 

গবেষক 

এ আর মালিক সীডস।




ফলনঃ হেক্টরপ্রতি ১৬ থেকে ১৭ টন। নতুন কোন ভালো জাত থাকলে কমেন্টে।,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 #বরবটি_কিভাবে_আবাদ_চাষাবাদ_করবেন:


#জলবায়ুঃ

অপেক্ষাকৃত উচ্চ তাপমাত্রায় বরবটি ভালো জন্মে। উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায় বরবটি গাছ ভালো জন্মে। 


#মাটিঃ

দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি বরবটি চাষের জন্য উপযোগী। মাটির পিএইচ ৫.৫ থেকে ৭.৫-এর মধ্যে হলে সেসব মাটিতে বরবটি চাষ করা যায়।


বীজ বপনের সময়ঃ

বরবটির বীজ বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে উপযুক্ত সময়। 

তবে আশ্বিন-কার্তিক মাসেও বীজ বপন করা যায়।


#বরবরি_জাতঃ

নাইস গ্রীন/ বান্টি/ লালতীর -১০৭০/শক্তি / কেগরনাটকি/আলো/ তন্নী/বারি বরবটি-১/সবুজ সংকেত/কেগর নাটকী/ গ্রীন ফিল্ড/ ইউনাইটেড-৫৮/ ইউনাইটেড-৫৭০/ /স্টিকলেস/গ্রীণ-১১২০/বরবটি-৫০৫


#জমি_তৈরিঃ

জমি পরিষ্কার করে ৪ থেকে ৫টি চাষ ও মই দিয়ে ভালোভাবে জমি তৈরি করতে হবে। সার মিশিয়ে জমি সমান করার পর তা বেড আকারে খন্ড করতে হবে। 


#বেড তৈরিঃ

বেডের আকার হবে ১ মিটার চওড়া ও জমির দৈর্ঘ্য অনুযায়ী লম্বা। প্রতি বেডের মাঝে ৫০ সেন্টিমিটার চওড়া নালা থাকবে। নালার গভীরতা হবে ১৫ থেকে ২০ সেন্টিমিটার। নালার মাটি তুলে দুপাশের বেড উঁচু করে দিতে হবে। প্রতি বেডের মাঝে ৬০ সেন্টিমিটার দূরত্ব রেখে জোড়া সারি দাগ টানতে হবে। 


#বীজ_বপনঃ

 সারিতে ৩০ সেন্টিমিটার পর পর ১টি করে বীজ বুনে দিতে হবে। একই সময় পলিব্যাগে কিছু চারা তৈরি করে রাখলে যেসব জায়গায় বীজ গজাবে না সেসব ফাঁকা জায়গায় পলিব্যাগের চারা রোপণ করে পূরণ করা যাবে। মার্চ থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে সাধারণত বরবটির বীজ বোনা হয়।


#বীজ হারঃ

শতক প্রতি ৪০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন।


#রোপণ দূরত্বঃ

বরবটি সারি থেকে সারি ৬০ সেন্টিমিটার দূরত্বে বীজ/চারা ৩০ সেন্টিমিটার দূরে দূরে বীজ বুনতে হয়।


#সার পরিমান

প্রতি শতকে সারের পরিমান:

গোবর ৪০ কেজি

ইউরিয়া ৮০০ গ্রাম 

টিএসপি ৮০০ গ্রাম 

পটাশ ৭৫০ গ্রাম 

জিপসাম ৩০০ গ্রাম

জিংক ৩০ গ্রাম 

বোরন ৩০ গ্রাম 


বিঘা প্রতি ৩৩ শতকে সারের পরিমান:

গোবর ৪০ কেজি

ইউরিয়া ২৫ কেজি

টিএসপি ২৫ কেজি

পটাশ ২২ কেজি

জিপসাম ১০ কেজি

জিংক ১ কেজি

বোরন ১ কেজি


#সার_প্রয়োগ_পদ্ধতিঃ

জমি তৈরির সময় সম্পূর্ণ গোবর সার, টিএসপি, জিপসাম, বোরন, জিংক অক্সাইড এবং ১/৩ ভাগ এমওপি সার বীজ বপনের পূর্বে জমির সাথে ভাল ভাবে মিশিয়ে দিতে হবে । পরবর্তীতে ইউরিয়া এবং এমওপি সার বীজ বপনের ২০ এবং ৪০ দিন পর অর্থাৎ চারার বৃদ্ধি পর্যায়ে, ফুল- ফল ধরার সময় দুই ভাগ করে প্রয়োগ করতে হবে।


#সেচঃ

জমিতে পানির যাতে অভাব না হয় সেজন্য প্রয়োজন অনুসারে শুকনার সময় সেচ দিতে হবে। নালার মধ্যে পানি ঢুকিয়ে সেচ দিলে গাছের শিকড় সে পানি টেনে নিতে পারে। 


#পানি_নিষ্কাশনঃ

বৃষ্টির পানি যাতে আটকে না থাকে সেজন্য নালার আগাছাও পরিষ্কার করে দিতে হবে ।


#আগাছা_পরিষ্কারঃ


জমি সব সময় আগাছা পরিষ্কার রাখতে হবে। বিশেষ করে গাছের গোড়ার আগাছা পরিষ্কার রাখতে হবে।


#বাউনি_দেয়াঃ


চারা বড় হলে মাচা বা বাউনি দিতে হবে। ঠিকমতো বাইতে পারলে বীজ বোনার ৪০-৪৫ দিন পরই ফুল-ফল ধরে। না হলে ফল ধরতে দেরি হয়ে যায়। প্রতি বেডের ঠিক মাঝখানে বা বরবটির দুটির সারির মাঝে বেডের দুপাশে ১.৫ মিটার লম্বা দুটি বাঁশের খুঁটি পুঁতে তার মাথায় শক্ত জিআই তার টেনে বাউনির ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সারিতে প্রতি দুটি বরবটি গাছের মাঝে একটি করে কাঠি বা কঞ্চি পুঁতে সেসব কাঠির মাথা জিআই তারের সাথে ইংরেজী ‘এ’ অক্ষরের মতো বেঁধে তার সাথে গাছ লতিয়ে দেয়া যেতে পারে। বরবটির জন্য বাউনি খুব গুরুত্বপূর্ণ। বরবটির লতা যত বেশি মুক্তভাবে বাইতে পারে তত বেশি ফলন বাড়ে।


#ফসল তোলাঃ

বীজ বোনার ৪০ থেকে ৪৫ দিন পর থেকেই বরবটি তোলা শুরু করা যায়। হাত দিয়ে বোঁটা ছিঁড়ে বরবটি তোলা যায়। তবে ছুরি দিয়ে বোঁটা কেটে তোলা ভালো। এতে গাছের ক্ষতি কম হয়। কচি অবস্থায় ফল তুলতে হবে। যখন দেখা যাবে ফলে বীজ গঠিত হয়েছে কিন্তু বীজ পুষ্ট ও পরিপূর্ণভাবে বড় হয়নি, খোসার রং স্বাভাবিক সবুজ আছে, বরবটির খোসা মসৃণ আছে, বীজ ফুলে যাওয়ায় বরবটি গিঁট গিঁট ও কুঁচকানো হয়নি এরূপ অবস্থায় বরবটি তুলতে হবে।


#ফলনঃ

হেক্টরপ্রতি ১৬ থেকে ১৭ টন।


নতুন কোন ভালো জাত থাকলে কমেন্টে জানাবেন


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা

ব্লকঃ ভোটমারী,কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।



বাণিজ্যিক বেগুন চাষাবাদ সংক্ষিপ্ত কৌশল:,,,,, চাষাবাদ chasabad ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাণিজ্যিক বেগুন চাষাবাদ সংক্ষিপ্ত কৌশল:


বেগুন চারা গুলো ছোট অবস্থায় নিচের দিকে পাশের শাখা ছাটাই করে দিতে হবে।


ঠিক গোড়া হতে বেশি ডালপালা  ছড়িয়ে গেলে মালচিং করা বেডে পরিচর্যা করতে সমস্যা হয়।


১ ফুট  এর মধ্যে কোন পার্শ্ব শাখা রাখা যাবে না। 

এতে ফলন কম হবে না বরং বেশি হবে, গাছ ও মোটা হবে বেশি। 


যেমন আপনার গাছের ফল যত কম সংখ্যায় কেজি হবে বাজারে এর চাহিদা তত বেশি হবে।


বেগুনের ফুল যা হবে সবই টিকবে বিশেষ করে  পাতার উপর নিচে স্প্রে করতে সহজ হবে।


আমরা সবাই জানি  গাছের পাতার নিচে সবচেয়ে বেশি পোকামাকড়  অবস্থান করে এজন্য বালাইনাশক স্প্রে করার সময় পাতার উপর নিচে স্প্রে জরুরি।


পুরনো মালচিং তুলে মাটি আলগা করে নিজের রেডি করা জৈব সার শতাংশ প্রতি ১৫ কেজি + টি এস পি ৬০০ গ্রাম + পটাস ৫০০ গ্রাম + জিপসাম ৩০০ গ্রাম  + বোরন ৪০ গ্রাম হারে মিশিয়ে বেডে দিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।


মাটিতে জো এলে শতাংশ প্রতি বায়োডারমা পাউডার ৪০ গ্রাম হারে ছাইয়ের সাথে ছিটিয়ে   আঁচড়া টেনে মাটি সমান করে মালচিং করে ৩ দিন পর চারা রোপন করতে হবে। 


চারা রোপণ করার ১২ দিন  পর চারার গুড়ার মাটি আলগা করে মালচিং ছিদ্র কিনারা দিয়ে একটু করে ডেপ সার দিয়ে মাটি দিয়ে ঢেকে পর দিন সেচ দিলে চারা বেশ সতেজ হবে। 


বালাই নাশক: চারা রোপণ করার ৭ দিন পর বায়ো শিল্ড জৈব  ছএাক নাশক লিটার প্রতি ১ মিলি হারে + বায়ো ক্লিন ১ মিলি হারে স্প্রে দেওয়া হলো এবং ২৫ দিন বয়স হলে এগুলোর সাথে বায়োটিন ১ মিলি হারে + করে দিতে হবে। 


গাছের অবস্থা দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে হবে এজন্য নিয়মিত গাছ পর্যবেক্ষণ করতে হবে।


গাছে সমস্যা লেগে ১২ টা বেজে গেল আর পরে একটার পর একটা বিষ দিয়ে তেমন কাজে আসবে না।


 সবচেয়ে জরুরি গাছের খাদ্য ঘাটতি যেন না হয় তা নজর রাখা।  আর খাদ্য ঘাটতি না হবার সহজ কৌশল হলো পর্যাপ্ত জৈব সার দেয়া।


আমরা জানি জৈব সারে গাছের মূল পুষ্টি উপাদানের সবগুলোই থাকে।


তথ্য গুলো যদি ভালো লাগে কপি নয় শেয়ার করে রেখে দিন কাজে আসবে ইনশাআল্লাহ। 

আজকের মত এটুকুই।


©️ মোশতাক মৃধা

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 




সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতাকবিরাজ সঞ্জয় দত্ত  আয়ুর্বেদিক এন্ড হারবাল চিকিৎসক

 🥬সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতা 🌴 🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲 হাদিসে সোনাপাতা সম্পর্কে বলা হয়েছে আসমা বিনেত উমাইস (রা.) থেকে বর্ণিত।...