এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

GA-3 জিবরেলিক এসিড কি?

 GA-3

(GA-3 জিবরেলিক এসিড) কি?

জিবরেলিক এসিড বা জিএ৩ একটি প্রাকৃতিক জৈব যৌগ। ইহা উদ্ভিদে অত্যন্ত কম পরিমাণ প্রয়োগেও দ্রুত কার্যকর হয়। ফসলের ফলন, গুণাগুণ ও স্বাদ বাড়ায়। পানিতে সহজে দ্রবীভূত হয় বলে গাছে দ্রুত পরিশোষিত হয়।

(জিবরেলিক এসিড) কিভাবে কাজ করে?

GA-3 উদ্ভিদের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে ফুল ও ফল উৎপাদন বাড়ায়।

বীজের সুপ্তাবস্থা কাটিয়ে সুষম ও তাড়াতাড়ি অঙ্কুরোদগমে সহায়তা করে।

গাছের কাণ্ড দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফুল ও ফলকে আকর্ষণীয় করে এবং উৎপাদন বাড়ায়।

ধানের চারায় সমবৃদ্ধি ঘটায়। একই সময়ে স্ত্রী ও পুরুষ ফুল ধারণে সহায়ক যা হাইব্রিডাইজিং এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

স্বল্প বৃদ্ধির গাছ দ্রুত বড় করে। বিশেষ করে গাছের মাটির উপরের অংশের (Shoot) সতেজতা বাড়ায়।

লেবুর পরিপক্কতা বা হলদে হয়ে যাওয়া রোধ করে। স্বাদ ও বাজার মূল্য বাড়ায়।

অন্যান্য সারের কার্যকারিতা বাড়ায়।

ব্যবহারবিধি: GA-3 (১০ গ্রাম) ১৬ লিটার পানিতে ১ টি ট্যাবলেটের ৪ ভাগের ১ ভাগ অথবা ৬০ লিটার পানিতে সম্পূর্ণ ট্যাবলেট মিশিয়ে গাছে ভালভাবে স্প্রে করুন । GA-3 উদ্ভিদে প্রয়োগ করার পূর্বে কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা অল্প পরিমাণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।


খাগড়াছড়ি জেলার দর্শনীয় স্থান সমুহ ফেইসবুক থেকে নিয়ে দেয়া হলো

 খাগড়াছড়ি জেলার দর্শনীয় স্থান সমুহ নিচে দেয়া হলো:

১ আলুটিলা পর্যটন কেন্দ্র

২ রিসাং ঝর্ণা

৩ মায়াবিনী লেক

৪ দীঘিনালা ঝুলন্ত ব্রীজ

৫ বিডিআর স্মৃতিসৌধ

৬ জেলা পরিষদ হার্টিকালচার পার্ক

৭ হেরিটেজ পার্ক

৮ দেবতার পুকুর

৯ তৈদুছড়া ঝর্ণা

১০ হাতি মাথা পাহাড়

১১ মানিকছড়ি মং রাজবাড়ি

১২ রাবার ড্যাম

১৩ পানছড়ি শান্তিপুর অরণ্য কুঠির

১৪ নিউজিল্যান্ড পাড়া

১৫ শতবর্ষী বটবৃক্ষ

১৬ ঠান্ডা ছড়া ঝর্ণা

১৭ তৈলাফাং ঝর্ণা

১৮ খাগড়াছড়ি গেইট

১৯ মতাই পুখিরি

২০ আলুটিলা গুহা 

২১ হ্যালিপেড 

২২ লাভ ব্রিজ 

২৩ তারেং পাহাড় 

২৪ স্বর্গের সিড়ি 

২৫ ঝুলন্ত ব্রিজ 

২৬ নন্দ কানন 

২৭ হাতি মোড়া সিড়ি 

২৮ মায়োং কপাল সিড়ি

২৯ মানিকছড়ি ডিসি পার্ক

আপনার পেশা যাইহোক, ভ্রমণ হোক আপনার নেশা। 

ধন্যবাদান্তে: 

Sayeed The Traveler

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



ফেব্রুয়ারি মাস প্রায় শেষ হয়ে গেলো । প্রায় সকল  আম গাছগুলিতে মুকুল এসে গেছে,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ফেব্রুয়ারি মাস প্রায় শেষ হয়ে গেলো । প্রায় সকল  আম গাছগুলিতে মুকুল এসে গেছে। বাকি গাছগুলোতে মুকুল আসবে আসবে করছে। আপনার গাছে যদি এখনও মুকুল না এসে থাকে, তাহলে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। 


আমরা জানি যে প্রত্যেকটা গাছের চরিত্র আলাদা, তা সে আম গাছে হোক বা লেবু গাছই হোক। আমার বাগানের বেশ কিছু গাছে মুকুল যেমন এসেছে, তেমনই বেশ কিছু গাছের আমও ধরেছে। প্রত্যেকটা গাছে মুকুল আসার ধরন কিন্তু বিভিন্ন রকমের হয়। যেমন –


কিছু আম গাছের পত্র মুকুলের কোল থেকে মুকুলটা বেরোয়, এরমধ্যে কোনো পাতা থাকে না।

আবার কিছু গাছে আগে পাতা বেরিয়েছে, পাতা বেরনোর পর মুকুল আসতে শুরু করেছে।

আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রচুর নতুন পাতা বেরোচ্ছে, সেই সঙ্গে প্রত্যেকটা পাতার কোল থেকে মুকুল আসতে শুরু করে৷

আরেকটা গাছে মুকুলের মধ্যে খুব ছোট ছোট পাতা বের হয়। মুকুল যত বড় হবে ততই সেই পাতাগুলো শুকিয়ে ঝরে পড়বে।


সুতরাং গাছে এখন নতুন পাতা বের হচ্ছে, গাছ তখন নতুন গ্রোথ নিচ্ছে। নতুন গ্রোথ নিচ্ছে মানেই যে সেই গাছে মুকুল আসবে না তা কিন্তু নয়। আবার এই নয় যে, নতুন পাতা বেরোলে সব গাছে মুকুল আসবে। সেটা নির্ভর করে গাছের বয়স এবং তার গাছের গঠনের উপরে।


যে আমগাছ যথেষ্ট পরিণত হয়েছে, নতুন পাতা বেরিয়ে গেছে, অথচ মুকুল আসার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না? চিন্তিত হওয়ার কোনো কারণ নেই, একমাত্র ছাদবাগানে পেয়ে যাবেন সমস্ত সমস্যার সমাধান। আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে গাছে মুকুলের পরিবর্তে নতুন পাতা আসছে। যে আম গাছের বয়স দু বছরের বেশি হয়ে গেছে, গাছ যথেষ্ট হেলদি, সেই গাছে এবার ফল নেওয়া যাবে। তার জন্য লাগবে সামান্য কিছু পরিচর্যা।


✅প্রথমে নতুন পাতা যুক্ত ডালটি গোড়া থেকে ভাল করে কেটে দিন। কাটা জায়গায় ছত্রাক নাশকের পেস্ট লাগান।


✅ ১০-১২ দিনের মধ্যে যদি কোনো PGR স্প্রে না করে থাকেন, তাহলে এখন মিরাকুলান বা ফ্লোরা ১-২ বার স্প্রে করে দিন। মিরাকুলান হলে প্রতি লিটার জলে দুই এম এল এবং ফ্লোরা হলে প্রতি লিটার জলে ৫-৬ ফোঁটা। তবে দুটোর যেকোনো একটি দু’বার ব্যাবহার করা যাবে না, বরং দুটো দুইবার পাল্টে পাল্টে স্প্রে করুন।


✅ PGR স্প্রে করার দুইদিন পর হাফ চা চামচ পটাশিয়াম সালফেট এবং দুই গ্রাম বোরন মিশিয়ে ভালো করে স্প্রে করে দিতে হবে গোটা গাছে। সেইসঙ্গে এই মিশ্রণ মাটিতেও প্রয়োগ করতে হবে।


ব্যাস! এইটুকু পরিচর্যায় একটু দেরীতে হলেও আপনার গাছে মুকুল চলে আসবে। আর যেসব গাছে মুকুল এসে গেছে, আপনারা কি পরিচর্যা করবেন? এ নিয়ে আলোচনা করা হবে গ্রীন কেয়ার সার্ভিস পেইজে রাখুন  এছড়াও আরোও কয়েকটি পোস্ট আসবে। সেগুলির আপডেট পেতে, ফলো করুন আমাদের Green Care Service পেইজে ।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


লেবু গাছের একটি মারাত্মক পোকা নিয়ে যার কারণে লেবু গাছকে বাঁচানো সম্ভব হয়ে উঠে না।,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 লেবু জাতীয় গাছ ছাদবাগানে প্রায় সবারই থাকে। আজ জানবো লেবু গাছের একটি মারাত্মক পোকা নিয়ে যার কারণে লেবু গাছকে বাঁচানো সম্ভব হয়ে উঠে না।


যেসব গাছে আক্রমণ করে: কমলা, জাম্বুরা, মাল্টা, পেয়ারা, আম, সফেদা, নাশপাতি ইত্যাদি।


ফসলের যে অংশে আক্রমণ করে: পাতা, ডগা, কচি পাতা।


ক্ষতির ধরণ:


১। প্রাপ্তবয়স্ক পোকা ও বাচ্চা (Adults and Nymphs) উভয়েই লেবু গাছের পাতা থেকে রস শোষণ (sucking of cell sap) করে থাকে।


২। এই পোকা লেবুজাতীয় গাছের পাতা ও কচি ডগা থেকে এভাবে অনবরত পানি, পুষ্টি বা খাদ্য উপাদান শোষণ করার ফলে গাছের পাতা ও ডগার স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত সতেজতা নষ্ট হয় এবং পাতা বিকৃত হয়ে কুঁকড়ে যায়। 


৩। এছাড়াও কালো মাছি পোকা মধুরস (Honey Dew) নামক এক প্রকার চিনি জাতীয় রস নিঃসরণ করে। এই মধু রসের আকর্ষণে সেখানে পিঁপড়া আসতে পারে। পরবর্তীতে সেখানে সুটি মোল্ড (Sooty Mould) ছত্রাকের সংক্রমণ ঘটতে পারে এবং পাতার উপরে কালো ময়লা ও শুকনো আস্তরণ পড়ে। এই কারণে গাছের পাতা পরিপূর্ণ ও সঠিকভাবে সূর্যালোক না পাওয়ায় গাছের নিজের খাদ্য তৈরি বাধাগ্রস্থ হয় এবং গাছ দুর্বল হয়ে যায়।  


সমন্বিত দমন ব্যবস্থাপনা:


১। ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছের মরা ডালপালা, ফলের বোঁটা, রোগে বা পোকায় আক্রান্ত ডাল-পালা ছাঁটাই করে পরিস্কার করে দিতে হবে।


২। ৪০ গ্রাম নিম বীজের শাস ২০০ মিলিলিটার পানিতে ১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে ছেঁকে নিয়ে গাছে স্প্রে করা যেতে পারে। অথবা, ৩-৫% নিম তেল গাছের আক্রান্ত অংশে স্প্রে করা যেতে পারে। 


 ৩। জৈব বালাইনাশক হিসাবে নিম তেল ২ মি.লি ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে দিতে হবে।


 ৪। অতিরিক্ত সেচ সবসময় পরিহার করতে হবে। বৃষ্টির দিনেও পানি অপসারনের ব্যবস্থা রাখতে হবে অর্থাৎ মাটি ভেজা রাখা যাবে না।   


৫। এই পোকা দমনের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড (Imidacloprid) গ্রুপের কীটনাশক যেমন- ইমিটাফ (Imitaf 20 SL)/ টিডো (Tioddo 20 SL)/ অ্যাডমায়ার (Admire 20 SL)/ গেইন (Gain 20SL) এর যেকোন একটির ২ মিলিলিটার পরিমান প্রতি ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করা যেতে পারে।

এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে শনি থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টার মধ্যে 01909110613  নম্বরে ফোন করে অথবা সরাসরি গ্রিন সেভার্সের  অফিসে এসে বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ গ্রহন করতে পারবেন।

আমাদের অফিসঃ ৫৯, মিয়া টাওয়ার, দ্বিতীয় তলা, পশ্চিম আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭।

কৃষিবিদ মীর রুকাইয়া ইসলাম,

গ্রিন সেভার্স, ঢাকা।



ধানের কুঁশি পাশকাঠি বৃদ্ধিতে করণীয়,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ধানের কুঁশি পাশকাঠি বৃদ্ধিতে করণীয়:


#বোরো ধানের চারা রোপনের ১০ থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত জমিতে ছিপছিপে পানি রাখবেন। 


#সেচের পরেই জমিতে ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগ করবেন।


মনে রাখবেন 

#চারা রোপনের ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে যে সকল কুঁশি বের হয় সে গুলোতে ফলন বেশি হয়। তাই এ সময়ে পানি কম বা ছিপছিপে রাখলে কুঁশি বৃদ্ধি পায় 


#পানি বেশি রাখলে ধান গাছের গোড়া দিয়ে কুঁশি বের হতে পারে না


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ব্লকঃ ভোটমারী, কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।



নেমাটোড,,,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 নেমাটোড 


চাষীদের কাছে অনেক আতঙ্কের মধ্যে একটা নাম এই নেমাটোড, আরো স্পেসিফিক ভাবে বলতে গেলে বলা ভালো রুট নট ( Root Knot ) নেমাটোড। এটা মানুষের চুলের থেকেও প্রায় দশগুণ সরু। মাইক্রোস্কোপ ছাড়া খালি চোখে দেখা মুস্কিল। একধরনের কৃমি এটা, গাছের শিকড়ে ফুটো করে ঢুকে পরজীবী হয়ে বসবাস করে মনের আনন্দে, ধীরে ধীরে শিকড় গুলো গোল গোল গুটির মতো হয়ে যায়, শিকড় কর্ম ক্ষমতা হারায় আর গাছটা আস্তে আস্তে ঝিমিয়ে পড়ে। নেমাটোড লাগা জমিতে চাষ বন্ধ করতে বলে বিশেষজ্ঞরা বা রাসায়নিক ( নেমাটিসাইড ) দিয়ে দমন করতে চেষ্টা করে, পার্মানেন্ট সলিউশন হয়না তো চাষ বন্ধের পথে যেতে বাধ্য হন চাষীরা, চাষ নেই তাই সমস্যাও নেই এই রকম একটা ব্যপার আরকি। 


কিন্তু এটাও ঠিক করতে চাইলে করতে পারেন প্রাকৃতিক চাষীরা। প্রথমতো যে জমিতে নেমাটোড এসেছে সেই জমিতে জিঙ্ক, আয়রন, বোরন, সালফার এগুলোর ঘাটতি আছেই আছে, এটাকে মেটাতে হবে, প্রাথমিক ভাবে ইমিডিয়েট বেসিসে ফেরাস সালফেট, জিঙ্ক সালফেট, সয়েল অ্যাপ্লিকেশন বোরন প্রয়োগ করুন ( এগুলো রাসায়নিক যদিও, মানে আপনি আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা করেন কিন্তু রুগীর অক্সিজেন সরবরাহ লাগবে তো কি করবেন, প্র্যাকটিক্যালী রুগী আগে বাঁচুক তো, অরগানিক্যালী এই গুলো দিতে চাইলে ইডিটিএ ফর্মে পাওয়া জিঙ্ক ইডিটিএ, আয়রন ইডিটিএ ইত্যাদি দিতে পারেন, সালফারের জন্য হিং আর বোরনের জন্য সোহাগা )। এরপর যেটা করবেন সেটা হলো ফসলের মাঝে মাঝে আর জমির চারিদিকে দেশী গাঁদা ফুলের গাছ লাগান, এতেও নেমাটোড কন্ট্রোল হবে। 


আরো একটা জিনিশ এখন থেকেই তৈরী করে রাখুন সেটা হলো গাঁদা গাছের এনজাইম, তিন কেজি গাঁদা গাছ + এক কেজি আখের গুড় + দশ লিটার জল একটা এয়ারটাইট ড্রামে ভরে রাখুন তিন মাসের জন্য, দুই এক দিন পর পর ঐ ড্রাম থেকে গ্যাস বের করে দিতে হবে এমন ভাবে যাতে করে ভেতরে অক্সিজেন না ঢোকে। এটার জন্য পোস্টের শেষ ছবিটা দেখুন 20 লিটার জলের ড্রামে এই রকম ভাবে পাইপ ফিটিং করে এম সিল দিয়ে সেট করে দিন, তাহলে ওখানে থেকে হাওয়া শুধু পাইপ দিয়েই বেরোবে আর ঐ পাইপের মুখটা একটা জলের পাত্রে ডুবিয়ে রাখুন। তিন মাস পর এই এনজাইম এক একরে 30 লিটার প্রয়োগ করুন। নেমাটোড নিয়ে চিন্তা কমে যাবে। 


আরো একটা কাজ করুন সেটা হলো ভালো কোয়ালিটির সিউডোমোনাস ফ্লোরোসেন্স ব্যকটেরিয়া জমিতে প্রয়োগ করুন, এই ব্যকটেরিয়াও নেমাটোড কে নষ্ট করার ক্ষমতা রাখে। 


আশাকরি অনেকেরই কাজে লাগবে পোস্ট টা।


অগ্রিম ধন্যবাদ 🙏।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ : ২০-০২-২০২৪,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ : ২০-০২-২০২৪ 


আজকের  শিরোনাম:


আজ রাজধানীতে একুশে পদক-২০২৪ হস্তান্তর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবস পালন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ঘিরে চলছে নানা প্রস্তুতি। 


মিউনিখ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ এবং তাঁর বক্তব্য বাংলাদেশের গুরুত্ব তুলে ধরেছে - মন্তব্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রীর। 


বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের রায় কার্যকর করা হবে - সংসদে জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে রিপোটার্স উইদাউট বর্ডার্স-এর প্রতিবেদনে বাস্তবতার প্রতিফলন নেই - বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


চট্টগ্রামে বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে রংপুর রাইডার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্সের নিজ নিজ খেলায় জয়।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

মাতৃভাষার নামে অতিরঞ্জন,,,,,,,,, salsabil ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মাতৃভাষার নামে অতিরঞ্জন


জন্মের পর মানুষ যে ভাষায় প্রথম কথা বলে সেটা তার মায়ের ভাষা। সে ভাষার প্রতি তার ভালোবাসা ও ভালোলাগাটা অতি স্বাভাবিক। তবে প্রতিটি ভালোবাসা প্রকাশের নির্দিষ্ট সীমানা বেধে দিয়েছে প্রতিটি ভাষাভাষী মানুষের স্রষ্টা আল্লাহ রব্বুল আলামীন। সে সীমানা অতিক্রম করলে ধ্বংস অনিবার্য।


ভাষা নিয়ে আমরা অনেকেই গর্ব করি, এই ভাষা শ্রেষ্ঠ ভাষা আর আমরা শ্রেষ্ঠ জাতি। আজ আরব, অনারব, ইংরেজ সবাই নিজ ভাষাকে সর্বোত্তম ও নিজেদের সর্বশ্রেষ্ঠ মনে করে। আসলে কোন জাতি কি ভাষার কারণে শ্রেষ্ঠ হতে পারে!? মানুষ শ্রেষ্ঠ হয় তার কর্মে। বিদায় হজ্বে রাসুল (সা:) বলেছেন- আরব অনারবের উপর প্রাধান্য নেই তাকওয়া ছাড়া (ইবনে হিশাম, বুখারী, মুসলিম)।


সকল ভাষাভাষী মানুষ আল্লাহর সৃষ্টি। আর রাসুলপাক (সা:)- আরবিকে ভালোবাসতেন, কারণ এ ভাষায় কুরআন নাযিল হয়েছে, জান্নাতের ভাষা, এই ভাষায় কথা বলতেন ও দ্বীন প্রচার করতেন (বুখারী,বায়হাকী))।

 কিন্তু রাসুল (সা:) আসার আগে লাত, মানত, উযজা সহ সকল দেবদেবীর পূজা করা হত আরবের ভাষাতে। এখন এসব পূজাতে তারা যেসব শব্দ ব্যবহার করত তা কি শ্রেষ্ঠ নাকি নিৎকৃষ্ট?


আসলে ভাষার শ্রেষ্ঠত্ব লাভ করে এর সঠিক প্রয়োগে, শুধু জন্মসূত্রে এ ভাষা অর্জন করাতে নয়। আজও আরবে মদের বোতলে আরবি লেখা হয় আর এদেশে অশ্লীল গালি, গান, কবিতা বাংলাতে লেখা হয় চাইনিজে নয়। আসলে কুরআন আল্লাহর বাণী হওয়াতে তা শ্রেষ্ঠত্ব পায় যা দ্বারা আল্লাহর ইবাদাত করা হয় ঠিক তেমনি আরবি ভাষাতে যেসব দেবদেবীর পূজা করা হত তা নিৎকৃষ্ট। আর জন্মসূত্রে পাওয়া ভাষা নিয়ে শ্রেষ্ঠত্ব দাবী করা বোকামী কারণ আমাদের জন্ম ও সৃষ্টি হয়েছে আল্লাহর ইচ্ছায় আমাদের নিজ ইচ্ছায় নয়। প্রত্যেক ভাষাভাষী ব্যক্তিই মহান আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহ তাআলা বলেন- “এবং তার নির্দেশবলীর মধ্যে রয়েছে আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা, বর্ণের বৈচিত্র্য। অবশ্যই জ্ঞানীদের জন্য রয়েছে নিদর্শন (সুরা রুম -২২)।


আল্লাহ বলেন- “আমি প্রত্যেক জাতির কাছে রাসুলকে স্বজাতির ভাষাভাষী করে প্রেরণ করেছি, যেন তারা তাদের সম্প্রদায়ের কাছে সুস্পষ্টভাবে ব্যাখা করতে পারে (সুরা ইব্রাহীম -৪)। আল্লাহর আসমানী কিতাবসমূহ বিভিন্ন নবীর কাছে বিভিন্ন ভাষায় নাযিল হয়েছে আর আল্লাহর ব্যবহৃত ভাষার চেয়ে শ্রেষ্ঠ কি হতে পারে!? প্রকৃতপক্ষে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা তাদের ভাষাকে রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছে আর এসব ভাষার সাল, মাস, দিনের সাথে ধর্মীয় ইবাদাতগুলো জড়িত। যেমন- মুসলিমরা যখন ক্ষমতায় ছিল তখন হিজরি সাল ও আরবি মাস গণনা হত যা আমাদের ইবাদাতের সাথে জড়িত। ইংরেজরা এসে এই উপমহাদেশে খ্রিষ্টীয় সাল চালু করে যা তাদের ইবাদাতের সাথে জড়িত। January হতে শুরু করে June পর্যন্ত নামগুলি দেবদেবীর নাম আর Staruday হতে Friday সবই দেবদেবীর নাম।


আর বাংলা সাল ও বারের জন্মদাতা সমাট্র আকবর দ্বীনি ইলাহী নামক ধর্ম প্রচার করেন। আর ধর্মের পালন, আনন্দ উৎসব পালনের জন্য বিভিন্ন নামে মাস ও সপ্তাহের নাম রাখেন। যেমন- বিশাখা (বৈশাখ), জষ্ঠী (জৈষ্ঠ), শনি, রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ, বৃহঃ, শুক্র সবই দেবতার নাম। আকবরের রাজদরবারে হিন্দুদের সংখ্যা ছিল বেশি আর তিনি ওদের সন্তুষ্টির জন্য সম্মানপ্রদর্শন হিসেবে দেবদেবীর নামে নামকরন করেন।


মুসলিমদের আন্তর্জাতিক ভাষা ছিল আরবি কিন্তু তারা ক্ষমতা হারিয়েছে তাই আরবির বদলে তারা ইংরেজিকে মেনে নিচ্ছে। আজও চাকরির জন্য এদেশে বাংলা ভাষার দক্ষতা খুজে না, ইংরেজির দক্ষতা খুজে। জালেম পাকিস্তানি শাসকরা যদি নিজস্ব সংবিধান বাদ দিয়ে ইসলামী সংবিধান কুরআন দ্বারা শাসন করতো যার প্রতিশ্রুতি দিয়ে পাকিস্তান রাষ্ট্র হয়েছিল।


তাহলে পূর্ব পাকিস্তান, পশ্চিম পাকিস্তান সবাই নিজ নিজ ভাষায় কথা বলতে পারতো, আর যেহেতু কুরআন দ্বারা শাসিত হতো তাই দুদেশের দাপ্তরিক বা কমন ভাষা হতো আরবি। আর কুরআন দ্বারা শাসিত দুদেশের মুসলিমরা দ্বীনদারিতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে পদ, চাকরি, সম্মান ও মর্যাদা পেত। তাদের অতিরঞ্জিত জাতীয়তাবাদের ফলে যুদ্ধ হয়। রসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- “যখনই তারা আল্লাহ ও তার রসুলের সাথে অঙ্গীকার ভঙ্গ করবে, তখনই তাদের বিজাতীয় শত্রুকে (আল্লাহ) তাদের উপর বিজয় করে দিবেন, ফলে তারা মালিকানাধীন অনেককিছু দখল করে দিবে। যতক্ষণ শাসক আল্লাহর বিধান অনুযায়ী শাসন করবে না, আল্লাহর নাযিলকৃত বিষয় কার্যকরী করবে না, ততক্ষন আল্লাহ অভ্যন্তরীন সংঘাত লাগিয়ে রাখবেন।” (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ৫ম খন্ড পৃ-৩৬৩, ইবনু মাজাহ ৪০১৯)।


পাকিস্তান গঠনের সময় অঙ্গীকার করেছিল এটা শরীয়াভিত্তিক রাষ্ট্র হবে। আর মুসলিমরা কালেমা পড়ে সাক্ষ্য দেয় তাদের জীবন আল্লাহর বিধানমতে চালাবে। কিন্তু তৎকালীন শাসকগণ কুরআনের সংবিধান বাদ দিলে সে অঙ্গীকার ভঙ্গ হয়। ফলে পরস্পর সংঘাত, যুদ্ধ ফলশ্রুতিতে পাকরাষ্ট্র শত্রুপক্ষের নিকট পরাজিত হয়। এরপর কারগিল যুদ্ধেও ভারত তাদের কিছু ভূখণ্ড দখল করে নেয় এবং ভারতের ক্ষতির ভয়ে চীনের সাথে বন্ধুত্ব করতে গিয়ে কাশ্মীরের কিছু অংশ উপহার দেয়।


আমরা আজ সে পথে হাটছি, ভাষার শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করতে গিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শিরক করছি আর শিরকি মাস ও সপ্তাহের নাম, বৈশাখী নববর্ষ, বর্ষা ও বসন্ত বরণ পালন করতে গিয়ে শিরকে লিপ্ত হচ্ছি। কিন্তু এই ভাষাতেই এসব কুফর ও শিরকের বিরোধীতা করলে কেউ বলবে দেশদ্রোহী ও কেউ বলবে পাকিস্তানের দালাল। এসব নিয়ে দেশে অভ্যন্তরীন সংঘর্ষ চলছেই।


আসলে ভাষা ও দেশকে ভালোবাসা মানে কি এই শিরকী অনুষ্ঠান ও হারাম গানবাজনায় অর্থ অপচয় করা? অথচ যে রমনা, গুলশানসহ বহুস্হানে এসন উৎসব পালন করা হয় তার চারপাশে বহু ফুটপাতের শিশু, অসহায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধা কষ্টে জীবনযাপন করে। তারা তো এদেশের মানুষ ও বাংলা ভাষায় কথা বলে তখন তথাকথিত দেশপ্রেমের চেতনা কোথায় থাকে!?


এই ভাষাকে ভালবাসি, এই ভাষাতেই আল্লাহ ও রাসুলের প্রশাংসা ছড়াবো কিন্তু এ ভাষার ব্যবহৃত অশ্লীল, শিরকীয় শব্দ ও আচার অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলব। কারণ মুমিনদের ভালোবাসা কখনও আল্লাহর দ্বীনের উপর প্রাধান্য পায় না।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

যারা সহীহ শুদ্ধভাবে আরবি পড়তে পারেন না,,,,,, কিংবা ভাঙ্গা ভাঙ্গা আরবি পড়তে পারেন,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 যারা সহীহ শুদ্ধভাবে আরবি পড়তে পারেন না‌❗

কিংবা ভাঙ্গা ভাঙ্গা আরবি পড়তে পারেন❗

রেইনবো কালার কোডেড বাংলা (কারিয়ানা) উচ্চারণ সহজ কুরআনটি তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

 বাংলা অনুবাদ ও টীকা শানে নুযূল ব্যাখ্যা সহকারে সবচেয়ে বড় অক্ষরের কালার কোডেড সহজ কুরআন।


পাঠকদের অনুরোধে এবং কুরআন মাজিদটা সুরক্ষিত রাখতে আমাদের কুরআনের সাথে আর্টিফিশিয়াল লেদারের একটি ব্যাগ আমরা নতুন সংযোজন করেছি, আপনি ও চাইলে নিতে পারেন:-

🫰ব্যাগ ছাড়া হাদিয়া: ১৩৫০ টাকা 

🫰ব্যাগসহ হাদিয়া: ১৫০০ টাকা

🔥ডেলিভারি চার্জ ফ্রি!!!

ব্যাগসহ লিংকঃ https://fb.watch/pkF9cjrzpP/?mibextid=Nif5oz

🚛সারাদেশে ক্যাশঅন হোম ডেলিভারি দেওয়া হবে।

[কুরআন হাতে পেয়ে পেমেন্ট করবেন ইনশাআল্লাহ]


✓নিজে পড়ুন ও অন্যকে উপহার দিয়ে আখিরাতে বিনিয়োগ করুন।

✓বয়স্কদের জন্য এবং যাদের ছোট অক্ষর তেলাওয়াত করতে অসুবিধা হয় তাদের জন্য কুরআন তেলাওয়াতের সর্বোত্তম সমাধান।

✓সব বয়সের পাঠকদের কথা স্বরণে রেখেই ১টি খন্ডে সম্পুর্ণ ৩০ পারা ছাপানো হয়েছে।


🙅সহজ কুরআনটির বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট হলোঃ-

#কুরআনটিতে আরবির বাংলা (কারিয়ানা) উচ্চারণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে। যার কারনে কোথায় এক আলিফ টান, কোথায় তিন আলিফ টান, কোথায় চার আলিফ টান এভাবে সুন্দরভাবে চিহ্ন সহকারে দেওয়া হয়েছে।

#ছফিরহ্ [অর্থ্যাৎ কোথায় শীষ দিয়ে পড়তে হবে তা সুন্দরভাবে কালার দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

#আরবী ফন্ট: কলিকাতা বড় বড় নুরানি অক্ষরে ছাপানো, যাতে সব বয়সের পাঠকদের পড়তে সুবিধা হয়।

#প্রতিটি আয়াতের নিচে বাংলা (কারিয়ানা) উচ্চারণ ও সরল অনুবাদ রয়েছে।

#৭রঙের তাজওয়ীদ কালার কোডেডের নিয়মাবলি উল্লেখ করা আছে ।

#পৃষ্ঠার নিচে বিশেষ বিশেষ আয়াত এ- সূরা নাজিলের সময়কাল, নামকরণ, টীকা, শানে নুযুল, ফজিলত ও আমলের ব্যাখাসহ সংক্ষিপ্ত তাফসীর রয়েছে।

#কুরআনটির শেষের দিকে সূরার নাম, সূরার নামের অর্থ, পৃষ্ঠা নং, আয়াত সংখ্যা দেওয়া হয়েছে।

#কুরআনের অলৌকিক গাণিতিক সৌন্দর্য দেওয়া হয়েছে। অর্থ্যাৎ কোন বিষয়টি কুরআনে কতবার উল্লেখ করা আছে তা গাণিতিকভাবে দেওয়া হয়েছে।

#বিষয়ভিত্তিক আয়াতসমূহ সাথে দেওয়া আছে যেমনঃ পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাষ্ট্রীয় দন্ডবিধি, জান্নাত জাহান্নাম, হালাল হারাম সহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক আয়াতসমূহ সূচিপত্র আকারে দেওয়া আছে।


√বাইন্ডিংঃ হার্ডবোর্ড দিয়ে উন্নত বাধাই

√কভার: ৩৫০ গ্রামস আর্টাকার্ড দেওয়া হয়েছে এবং দুইপাশেই লেমিনেশন (ভিতরের কভারটিতে আর্টিফিশিয়াল লেদার দেওয়া হয়েছে।

√পেপারঃ ৮০ জি-এস-এম জার্মানি নিভিয়া গ্লোসি আর্ট পেপার

√সাইজঃ ১১ ইঞ্চি লম্বা X ৯ ইঞ্ছি চওড়া।

√ওজনঃ ২.৩ কেজি (প্রায়)


✅কুরআনটি অর্ডার করতে আপনার নাম সম্পূর্ণ ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার দিন অথবা-

01974-944907, 01927-926393 এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন।


https://boikenakata.com/step/checkout-woo/


https://boikenakata.com/

আল কুরআনে পদার্থ বিজ্ঞান,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 পদার্থবিজ্ঞানঃ

আল কুরআনে পদার্থ বিজ্ঞান সংক্রান্ত বেশ কিছু  আয়াত থেকে দুইটি আয়াতের(সূরা ইয়াসীন,৩৮-৪০)সামান্য বিশ্লেষণ। 


A.সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি অগ্রে চলে না দিনের প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে সন্তরণ করে

(সূরা ইয়াসীন আয়াত-৪০)


আয়াতের সংক্ষিপ্ত আলোচনাঃ


১. সূর্যের জন্য সম্ভব নয় যে, সে চাঁদের কাছাকাছি হবে এবং তার ফলে তার আলো শেষ হয়ে যাবে। বরং উভয়ের নিজ নিজ কক্ষপথ ও আলাদা আলাদা গন্ডিসীমা আছে। 


২ সূর্য দিনে ও চাঁদ রাতেই উদিত হয়,মানে ভৌগোলিক অবস্থান  ভেদে এক অঞ্চলে এক এক সময় দৃশ্যমান হয়,আবার কোথাও, কোথাও একাধারে ছয় মাস রাত বা দিন থাকে (মেরু অঞ্চল) কখনও এর ব্যতিক্রম না ঘটা এ কথারই প্রমাণ যে, এ সবের নিয়ন্তা ও পরিচালক একজন আছেন।


৩. বরং এরাও এক নিয়ম-সূত্রে আবদ্ধ হয়ে আছে এবং এক অপরের পরে আসতে থাকে।


৪.كُلٌّ(কুল্লু) বলতে সূর্য, চন্দ্র, অথবা তার সাথে অন্য নক্ষত্রকেও বুঝানো হয়েছে। সব কিছু নিজ নিজ কক্ষপথে পরিক্রমণ করে, তাদের কারো একে অপরের সাথে সংঘর্ষ হয় না।


B.সূর্য তার নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে চলমান। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ।" 

(সুরা ইয়াসিন: ৩৮)

 

সংক্ষিপ্ত আলোচনাঃ


১.অতীতে মানুষ ভাবতো পৃথিবী স্থির সূর্য তার চারিদিকে ঘুরছে। পরবর্তীতে কোপার্নিকাস, গ্যালেলিও প্রমুখ বিজ্ঞানীগণ বর্ণনা করেন যে, সূর্য স্থির পৃথিবী তার চারিদিকে ঘুরছে। তার পর আবিস্কৃত হল অত্যাধুণিক দূরবীণ; মানুষ আকাশের দিকে তাকিয়ে অবাক বিষ্ময়ে হতবাক হয়ে গেল, আবিস্কৃত হল মহাবিশ্বের সৃষ্টি সংক্রান্ত নানা তত্ত্ব। 


২.দেখা গেল যে সূর্যকে এতদিন স্থির ভাবা হত তা স্থির না; আপন অক্ষের উপর ঘুরছে। এক অস্বাভাবিক দ্রুতিতে ঘুরছে, হিসেব করে দেখা গেল মাত্র ২৫ দিনে এতবড় দেহটাকে একবার ঘুরিয়ে নিয়ে আসছে। 


৩.আবার পৃথিবী নিজ অক্ষের উপর ঘুরতে ঘুরতে প্রচণ্ড গতিতে সূর্যকে প্রদক্ষিন করছে। আপাত দৃষ্টিতে সূর্যের কোন পরিক্রমন গতি না থাকলেও দেখা গেছে যে, সে এক বিশাল কক্ষপথে মহাজাগতিক বস্তু নিলয়ের সাথে আমাদের ছায়াপথের কেন্দ্রকে প্রদক্ষিন করছে। অসীম গতিতে এই কেন্দ্রকে একবার ঘুরে আসতে তার সময় লাগে প্রায় ২৫ কোটি বছর। 


৪.সুর্যের এই নানাবিধ গতি আবিস্কৃত হয়েছে বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে। 


৫.অথচ পবিত্র কোরআন কি অদ্ভুত গাম্ভীর্যের সাথেই না বর্ণনা করেছে সুর্যের এই গতিশীল প্রক্রিয়া। যেখানে বলা হয়েছে ‘সূর্য তার নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে চলমান’।


৬. ১৪০০ বছর আগে অবতীর্ণ এই বাণী, কি করে বলবেন মানব রচিত? যদি বলেন এ তথ্য নবী মোহান্মদ (সাঃ) এর রচিত (যিনি তা কখনো নিজের বলে দাবী করেন নি), তবে অবশ্যই আজকের এই পরিপক্ক বিজ্ঞানকে অবনত হয়ে বলতে হবে, 'সেই বেদুইন মরুচারী কোন মানব শিশু নয়, নিশ্চয়ই কোন অলৌকিক দূত'।


৭."আফালা ইয়া তাদাব্বারুনাল কুরাআনা আম আলা কুলুবিন আকফালুহা।

(৪৭,নং সূরা মুহাম্মদ আয়াত ২৪) অর্থাৎ তারা কি কোরআন সম্পর্কে গভীর চিন্তা করে না? না তাদের অন্তর তালাবদ্ধ?


উপসংহারঃ

আল্লাহর এ সকল নিদর্শন থেকে ঈমানকে মজবুত করি, করার চেষ্টা করি,নাস্তিকতার ভীড়ে হতাশ না হই। 

হে আল্লাহ! হে আমাদের রব ! আমাদেরকে সত্য অনুধাবণ করার তাওফিক দান করুন।আমিন।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

নিজে ভালো থাকুন! পরিবার কে ভালো রাখুন!

 অনেকেই শোকেসে গাদাগাদি করে অনেক বছর ধরে জিনিস জমিয়ে রাখেন।  নিজেরা মেলামাইন ব্যবহার করেন।  মেহমান আসলে কাঁচের জিনিস বের করেন আবার ধুয়ে তুলে...