এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

শবেবারাত ২০২৪,,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🔲 আগামী ২৫ শে ফেব্রুয়ারি রোজ রবিবার দিবাগত রাত অর্থাৎ দিন শেষ হয়ে যেই রাতটি আসে সেই রাতটি হচ্ছে “লাইলাতুন নিসফি মিন শা'বান” তথা মধ্য শা'বানের রাত।


🔸 শবে বরাত হচ্ছে গুনাহ মাফের রজনী। তবে শবে বরাত শব্দটি কুরআন হাদীসে কোথাও বর্ণিত হয় নি। হাদীসের ভাষায় এ রাতকে “লাইলাতুন নিসফি মিন শা'বান” তথা মধ্য শা'বানের রাত বলা হয়েছে।


🔹 আরবীতে শব শব্দের অর্থ রাত্রি, আর বারা'আত শব্দের অর্থ মুক্তি। তাহলে শবে বারা'আত শব্দের অর্থ দাঁড়ালো মুক্তির রাত৷ কিন্তু আমরা বাংলা ভাষায় এর অর্থটি পাল্টে দিয়ে শবে বারা'আতকে “শবে বরাত” তথা “ভাগ্য রজনী” বানিয়ে ফেলেছি। [শবে বরাত অর্থ হচ্ছে ভাগ্য রজনী]


🔸 অথচ আল্লাহ তা'য়ালা এই রাত্রিতে বান্দার গুনাহ সমূহ মাফ করে থাকেন, যেটা কিনা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। 


🔹 কিন্তু এই রাত্রিতে আল্লাহ তা'য়ালা বান্দার ভাগ্য নির্ধারণ করে থাকেন এই কথাটি সম্পূর্ণরূপে ভিত্তিহীন.!! এই ব্যাপারে যতগুলো হাদীস পাওয়া যায়, তার সবগুলোই জাল হাদীস, আর তাফসীরে যে দু-একটি কথা বলা হয়েছে, সেটাকেও কোনো তাফসীরকারক সমর্থন করেন নি।


🔸 হাদীসে পাকে বর্ণিত আছে, রাসূল সল্লল্ল-হু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,


“আল্লাহ তা'য়ালা মধ্য শা'বানের রাতে আত্নপ্রকাশ করেন এবং মুশ-রিক ও হিং-সুক ব্যক্তি ব্যতীত তাঁর সৃষ্টির সকলকে ক্ষমা করে দেন।” [সুনানে ইবনে মাজাহ- ১৩৯০]


🔹 অর্থাৎ এই রাত্রিতে মহান আল্লাহ তা'য়ালা দুই শ্রেণীর মানুষ অর্থাৎ মুশ-রিক এবং বিদ্বেষ পোষণকারী (হিংসুক) ব্যতীত সকলকেই ক্ষমা করে দেন। তাই আমাদের সকলের জন্য উচিত হচ্ছে প্রতিদিনের ন্যায় এই রাত্রিতেও বেশি বেশি করে ক্ষমা প্রার্থণা করা।


🔸তবে বর্তমানে শবে বারা'আতকে কেন্দ্র করে যে সকল মিলাদ-মাহফিল, জলশা-জুলুশ, হালুয়া রুটি ইত্যাদী খাবারের আয়োজন করা হয়, এসবের কোনো ভিত্তি কুরআন হাদীসে নেই। এসব কাজকে সুন্নাহ এবং জরুরী মনে করে করলে বিদ'আত হবে। আর বিদআতকারীর কোনো ইবাদত আল্লাহ তা'য়ালা কবুল করবেন না এবং বিদআতী ব্যক্তি হাউযে কাউসারেরও পানি পাবে না। [সহীহ বুখারী- ৭২৭৭]


🔹 আবার অনেকে আছে যারা শবে বারা'আতকে কেন্দ্র করে শবে বারা'আতের নিয়তে নির্দিষ্ট করে ১২ রাকাত নফল নামাজ আদায় করে থাকে। এসব আমলেরও কোনো ভিত্তি কুরআন হাদীসে নেই, এসবই মানুষের বানানো আমল


🔸 তবে একটি দুর্বল হাদীসে এই দিনে রোজা রাখার কথা বলা হয়েছে। তাই এই দিনে রোযা রাখা সুন্নত আমল নয়, তবে মুস্তাহাব আমল বলা যেতে পারে। আর যেহেতু একটি দূর্বল হাদীসে নফল রোজা রাখার কথা বলা হয়েছে, তাই কেউ চাইলে এই দিনে নফল রোজা রাখতে পারবে। আর রাসূল সল্লল্লহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাবান মাসে খুব বেশি পরিমাণে নফল রোজা রাখতেন, তাই এই মাসের যেকোনো দিন নফল রোজা রাখা যাবে ইন শা আল্লাহ।


🔹 আবার প্রতি আরবী মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ রোজা রাখা সুন্নত। এই রোজাকে আইয়্যামে বীজে রোজা বলা হয়। তাই সেই দৃষ্টিকোণ থেকে এই দিন সমূহে আইয়্যামে বীজের নিয়তে রোজা রাখা যেতে পারে ইন শা আল্লাহ। চলতি মাসের আইয়্যামে বীজের রোজা ২৪,২৫,২৬ শে ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ শনি, রবি এবং সোমবার রাখতে হবে।


🔸 সর্বোপরি মূল কথা হচ্ছে, আপনারা সকলেই রমাদানের প্রস্তুতি স্বরূপ এই রাত্রিতে সাধ্য মোতাবেক কিছু নফল নামাজ (যেমনঃ- সালাতুত তাসবীহ, সালাতুল হাজত, তাহাজ্জুদ, পূর্বের কাজা নামাজ), কুরআন তিলাওয়াত, জিকির আযকার, তাসবীহ তাহলীল ও তওবা এস্তেগফার পাঠ করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ। তবে নির্দিষ্ট করে শবে বরাতের নিয়তে ১২ রাকাত নফল নামাজ আদায় করার প্রয়োজন নেই, অন্যথায় সেটা বিদ'আত হিসেবে গন্য হবে।


🔲 আমলের নিয়তে এবং দ্বীন প্রচারের উদ্দেশ্যে লিখাটি কপি করে নিজ নিজ আইডি, স্টোরি এবং গ্রুপগুলোতে পোষ্ট করে দিবেন ইন শা আল্লাহ। এতে করে অনেকেই শবে বারা'আত এবং আইয়্যামে বীজের রোজা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পেরে উপকৃত হবে ইন শা আল্লাহ 💝✅

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ২২-০২-২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ২২-০২-২০২৪ 


আজকের শিরোনাম: 


যথাযথ মর্যাদায় দেশে অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত - ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা। 


অনুবাদের মাধ্যমে বাংলা শিল্প ও সাহিত্যকে সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।


বিএনপির নেতৃত্বে গড়া সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ সমূলে উৎপাটন করা হবে - বললেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।


বাংলাকে জাতিসংঘের অন্যতম দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার - জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


অধিকৃত পূর্ব ইউক্রেনের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ৬০ জন রুশ সেনা নিহত।


ডাম্বুলায় তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে স্বাগতিক শ্রীলংকাকে তিন রানে হারালো আফগানিস্তান।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ২১-০২-২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ২১-০২-২০২৪ 


আজকের শিরোনাম: 


একুশের প্রথম প্রহরে ভাষা শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বিনম্র শ্রদ্ধা - নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে অমর একুশ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করছে জাতি। 


একুশের চেতনায় মাথা উঁচু করে বাঙালি জাতিকে এগিয়ে যেতে হবে - বিশিষ্ট নাগরিকদের হাতে একুশে পদক তুলে দিয়ে বললেন প্রধানমন্ত্রী।


দেশের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিভিন্ন খাতে আরো বিনিয়োগের জন্য স্পেনের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান। বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেবে না সরকার, তবে আন্দোলনে সহিংসতার উপাদান যুক্ত হলে বাধা আসবে - বললেন ওবায়দুল কাদের।


 লিটারে ১০ টাকা কমিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৬৩ টাকা নির্ধারণ - পহেলা মার্চ থেকে কার্যকর। 


অবশেষে পাকিস্তানে কোয়ালিশন সরকার গঠনে চুড়ান্ত মতৈক্যে উপনীত হলো পাকিস্তান মুসলিম লীগ (নওয়াজ) ও পিপিপি। 


বিপিএল ক্রিকেটে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের নিজ নিজ খেলায় জয়লাভ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

কবিতার বই ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ব্যর্থ হয়ে থমকে যাওয়া বিষন্নরা কই

আয়রে আবার নতুন করে উজ্জীবিত হই!

সব জড়তা ভেঙেচুরে আয়রে জেগে উঠি

আয়রে আবার ঊর্ধ্বশ্বাসে লক্ষ্যপানে ছুটি।


শীত এসেছে মাটি হাওয়ায় রস জল নাই তাই

চেয়ে দেখ গাছের ডালে একটি পাতাও নাই।


বাধায় পরে গাছগাছালি ছাড়ে না তো হাল 

ফাগুন এলেই নতুন পাতায় ভরিয়ে দেয় ডাল।


আমরা মানুষ আমরা কেন ভাঙ্গব মনোবল

বিষন্নতা জয় করে আজ সামনে যাব চল।


চলছে নদী উঠল হঠাৎ মাঝখানে চর জেগে

তবুও নদী যাইনি থেমে চলছে আপন বেগে।


খড়ায় পড়ে নদ নদীরা ছাড়ে না তো হাল

হাজার বাধা ভেঙ্গেই নদী চলছে চিরকাল।


আমরা মানুষ আমরা কেন থমকে যাব তবে

নতুন করে শুরু কর সামনে যেতে হবে।


মনোবল 

ফেরদৌস আহমেদ

বই মুক্তির মিছিল


বইটি কেউ সংগ্রহ করতে চাইলে মেসেজ করুন আমার পেইজে অথবা ফোন করুন আমার এই নাম্বারে


0147279266



হেঁটে যাওয়ার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম রাস্তা কোনটি,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 হেঁটে যাওয়ার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম রাস্তা হল কেপটাউন (দক্ষিণ আফ্রিকা) থেকে মাগাদান (রাশিয়া)। এই পথ পারি দেওয়ার জন্য কোনো প্লেন বা নৌকার দরকার নেই, নদীর উপরে ব্রিজ আছে।


এই পথের দৈর্ঘ্য প্রায় ২২,৩৮৭ কিলোমিটার

(অর্থাৎ ১৩,৯১১ মাইল) এবং এই রাস্তা ভ্রমণ করতে আপনার প্রায় ৪,৪৯২ ঘন্টা সময় লাগবে। 


একটানা ১৮৭ দিন হাঁটলে আপনি এই রাস্তা অতিক্রম করতে পারবেন! অথবা দৈনিক ৮ ঘণ্টা করে হাঁটলে ৫৬১ দিনে এই রাস্তা অতিক্রম করতে পারবেন।


এই পথ চলার সময় আপনি ১৭ টি দেশ এবং বছরের প্রায় সকল ঋতুর মধ্য দিয়ে যাবেন।


আর আপনিও যদি একজন ভ্রমণ প্রেমী হন তাহলে অবশ্যই একবার চেষ্টা করতে পারেন।🫡

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

ধানের জমিতে কখন কি পরিমাণ পানি রাখবেন,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ধানের_জমিতে_কখন_কি_পরিমাণ_পানি_রাখবেন:


#ধানের চারা লাগানোর সময় ছিপছিপে এক থেকে দেড় ইঞ্চি পানি লাগে, এর কম বা বেশি হলে রোপণে অসুবিধা হয়।


#ধানের চারা লাগানো থেকে পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত দেড় থেকে দুই ইঞ্চি পানি জমিতে রাখতে হবে কারন, পানি কম হলে রোপণ ঝুঁকি সামলে উঠতে গাছের বেশি সময় লাগে আর পানি বেশি হলে চারা হেলে পড়ে।


#ধানের চারা লাগানোের ১১ দিন পর থেকে থোড় আসা অর্থাৎ চারা রোপনের ৫০-৬০ দিন পর্যন্ত জমিতে এক থেকে দেড় ইঞ্চি পানি রাখতে হবে, এর কম বা বেশি হলে কুশি সংখ্যা কম হয়। 


তবে মাঝে মাঝে জমি শুকায়ে হাল্কা ফাটল দিতে পারলে গাছ কষ্ট সহিষ্ণণু হয় ও গাছের শিকড় বৃদ্ধি পায়।


#কাইচ থোড় হওয়ার সময় থেকে ফুল ফোটা পর্যন্ত দুই থেকে চার ইঞ্চি পানি রাখতে হবে 


এ সময় রসের ঘাটতি হলে দানার গঠন পুষ্ট হবে না, দানার সংখ্যা কমে যায়। আবার পানি বেশি হলে গাছ দুর্বল হয়ে যেতে পারে।


#দুধ অবস্থায় জমিতে ১০-১৫ দিনের জন্য এক ইঞ্চি পানি রাখতে হবে।


#ধান পুষ্ট হওয়ার সময় জমিতে ১০ দিনের জন্য ৫-৭ সেমি পানি রাখতে হবে। 


#ধানে দানা শক্ত ক্ষীর হলে বা ধান কাটার ১০-১২ দিন আগ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে পানি বের করে দিতে হবে।


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ব্লকঃ ভোটমারী,কালিগঞ্জ লালমনিরহাট।


শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীতও লিখেছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীতও লিখেছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীত ‘আপা শ্রীলঙ্কা, নম নম নম নম মাতা, সুন্দর শ্রী বরনী’র মূল রচয়িতা ও সুরকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ভাবতে অবাক লাগলেও সত্যি ঘটনা। শ্রীলঙ্কা থেকে আনন্দ সমরকুন ১৯৩০ সালে শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতীতে কলা ও সঙ্গীত বিভাগে পড়তে এসেছিলেন। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের প্রিয় ছাত্র। ১৯৩৮ সালে তিনি গুরুদেবের কাছে তার দেশের জন্য একটি গান লিখে দেবার জন্য অনুরোধ করেন। প্রিয় ছাত্রের এই অনুরোধ ফেরাতে পারেননি রবীন্দ্রনাথ। বাংলায় লিখে দিলেন ‘নম নম শ্রীলঙ্কা মাতা’। সুর করে গানটি তুলেও দিলেন আনন্দকে। ১৯৪০ সালে বিশ্বভারতীর শিক্ষা শেষ করে কবিগুরুর এই গানটি নিয়ে দেশে ফিরে গেলেন আনন্দ সমরকুন। ১৯৪৬ সালে গানটি সিংহলিভাষায় অনুবাদ করে একটি রেকর্ড বের করলেন শ্রীলঙ্কায়। ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে শ্রীলঙ্কা স্বাধীনতা পেল ১৯৪৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি।


১৯৫০ সালে নতুন দেশের জাতীয় সঙ্গীত ঠিক করার জন্য স্যার এডউইন ওয়াসজার এটনির নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠিত হয়। সেই সময় আনন্দ তার অনূদিত ‘নম নম শ্রীলঙ্কা মাতা’ গানটি ওই কমিটির কাছে দেন। কমিটি ১৯৫১ সালের ২২ নভেম্বর ওই গানটিকেই শ্রীলঙ্কার জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দেন। এভাবেই প্রিয় ছাত্রকে লিখে দেওয়া কবিগুরুর মূল গানটির অনুবাদ হয়ে গেল আরও একটি দেশের জাতীয় সঙ্গীত। শ্রীলঙ্কায় রবীন্দ্রচর্চার পথিকৃৎ ছিলেন আনন্দ। সিংহলি ভাষায় তিনি বহু রবীন্দ্রসঙ্গীত অনুবাদ করেছেন। অনুবাদ করেছেন রবীন্দ্র সাহিত্য। এছাড়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তিনি রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশনও করতেন। কবিগুরুর এই প্রিয় ছাত্র আনন্দ সমরকুন অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়ে ১৯৬২ সালের ৫ এপ্রিল আত্মহত্যা করেন।




লেবু গাছের ফুল ঝরে পড়ার কারণ ও সমাধান।,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 লেবু গাছের ফুল ঝরে পড়ার কারণ ও সমাধান।


বাংলাদেশে লেবু বেশ জনপ্রিয় সাইট্রাস জাতীয় একটি ফল। লেবু গাছ আপনি বাগানে বা বারান্দায় বা ছাদে টবে চাষ  করতে পারেন। লেবুর ফুল কয়েকটি কারণে ঝরে যেতে পারে। 


গাছের অপরিপক্কতা:


লেবু গাছর ফুল ঝরে যেতে পারে তার একটি কারণ হল যদি এটি গাছ খুব ছোট। সাধারণত, বীজ হতে জন্মানো গাছে ফল আসতে শুরু করতে প্রায়  বছর সময় লাগে। আর কলমের চারা হলে ২-১ বছরের মধ্যে ফুল চলে আসে। কলমের চারা প্রথম ২-১ বছর ফুল / ফল না নেওয়াই ভালো।  এর মধ্যে গাছ সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হতে পারবে।


মাটিতে পুষ্টির ঘাটতি:


লেবু গাছের ফুল ঝরে পড়ার আরেকটি কারণ হল এর পুষ্টির ঘাটতি। সাধারণত লেবুগাছ অল্প যত্নে ভাল ফলন দেয়ার জন্য বিখ্যাত, কিন্তু  ফুল ফল থাকা অবস্থায় মাটিতে  পটাশিয়ামের অভাব হলে লেবু গাছের ফুল ঝরে যায়। তাই আপনি যদি লেবু গাছে প্রচুর ফলন পেতে চান তবে বসন্তের শুরুতে পটাশিয়াম সার দেয়ার ব্যবস্থা করুন।


পানি সেচের তারতম্য:


লেবু গাছ এমন একটি গাছ যাতে প্রচুর পরিমাণে পানি সেচ  দেওয়া লাগে না আবার খুব কম পানি সেচ দিলেও হবেনা। পানি সেচ দিতে হবে মেপে মেপে। 

কারন গাছে পানি বেশি দিলে বা গাছের গোড়ার মাটি স্যাতস্যাতে হলে লেবুগাছ নিজের ফুল ঝরিয়ে দিতে পারে। আবার গাছে পানি কম দিলে বা গাছে পানির অভাব হলেও গাছ নিজে বাঁচার জন্য ফুল ঝড়িয়ে দেয়।


আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে:


আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে লেবু গাছের সম্পর্ক খুবই সংবেনশীল। তাই হঠাৎ আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে লেবু গাছের ফুল ঝরে যেতে পারে। লেবুগাছ রোদে সবচেয়ে ভাল হয়। তাই লেবুগাছ দিনে কমপক্ষ ৭-৮ ঘন্টা রোদ লাগে এমন স্থানে রাখতে হয়। যেহেতু রোদে সবচেয়ে স্বাস্থকর ফুল হয়, তাই ছায়ায় রাখলে আপনার গাছের ফুল ঝরে যেতে পারে।


পরাগায়নের অভাবে:


পরাগায়ন সাধারণত মৌমাছি ও অন্যান্য পরাগায়নকারী পোকামাকড় দ্বারা বাহিত হয়। কিন্তু আপনার এলাকায় যদি পোকামাকড়ের সংখ্যা কম থাকে এবং যদি পরাগায়নের কোন সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে আপনাকে এটি নিজে হাতে পরাগায়ন করতে হবে।


কোনো রোগ বা পোকার আক্রমণে:


লেবু গাছের রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ হলে ফুল ঝরে যেতে পারে। তাই রোগ ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ থেকে গাছ রক্ষা করতে হবে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


Back Dimple : ব্যাক ডিম্পল ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 Back Dimple : ব্যাক ডিম্পল

গালে টোল পরা মানুষ সবারই পছন্দ। কিউট লাগে দেখতে। মজার বিষয় হলো বৈজ্ঞানিকভাবে গালে টোলকে মুখের মাংশপেশীর বংশগত ত্রুটি বলা হয়ে থাকে। 

সে যাই হোক, আজ আপনাদেরকে জানাবো ব্যাক ডিম্পল সম্পর্কে।  ছবিতে দেখুন চিহ্নিত যে টোল দেখতে পাচ্ছেন এটাকে ব্যাক ডিম্পল বলা হয়ে থাকে। যদি আপনার এটা থেকে থাকে আপনি ধরে নিতে পারেন যে প্রাচীন গ্রিকদের সাথে আপনার জেনেটিক কোন  সম্পর্ক রয়েছে। শুধুমাত্র প্রাচীন গ্রীক দের মধ্যে এটি পূর্বে দেখা গেলেও এখন সব জায়গাতেই দেখা যায়। যদি মেয়েদের মধ্যে এটি দেখা যায় তাকে বলা হয় Dimple of Venus। ছেলেদের মধ্যে দেখা গেলে একে বলা হয় Apollo Dimple।

পুরো পৃথিবীতে মাত্র ১৭% মানুষের মধ্যে ব্যাক ডিম্পল দেখতে পাওয়া যায়। যদি আপনার থেকে থাকে আপনি ওই ১৭% এর একজন।

এটি সৃষ্টি হবার কারণ হলো, স্পাইনের ওই অংশে বর্ধিত লিগামেন্ট। এই বর্ধিত লিগামেন্ট শুধুমাত্র প্রাচীন গ্রীকের মানুষদেরই বৈশিষ্ট ছিলো।  একে Beauty Mark ও বলা হয়ে থাকে। নারীদের মধ্যে এটি বেশি দেখতে পাওয়া যায়। তবে পুরুষদের মধ্যেও পাওয়া যায়। দেখতে আকর্ষণীয় হবার দরুন অনেকেই পেতে যায় এই ডিম্পল। সেলিব্রেটিদের মধ্যে অনেকেই সার্জারী করিয়ে গালের ও ব্যাক এর এই টোল পেয়ে থাকেন। কিন্তু প্রাকৃতিক ভাবে আপনি কোন এক্সারসাইজ করেই এটা পাবেন না যদি আপনার জন্ম থেকে এই বৈশিষ্ট না থেকে থাকে। যাদের শুরু থেকে ছিলো মাঝে নেই হয়ে গেছে শারীরিক পরিবর্তন এর কারণে তারা কিছু এক্সারসাইজ করলেই ফিরে পেতে পারেন এই ব্যাক ডিম্পল। 

ব্যাক ডিম্পল কে Sign Of Fertility বলা হয়ে থাকে। বিভিন্ন গবেষনায় জানা গেছে, back dimple যাদের রয়েছে তাদের সেক্সুয়াল ড্রাইভ অসাধারণ হয়ে থাকে অন্যদের চেয়ে যদি না কোন রোগ থেকে থাকে। Sun Publication এর রেফারেন্স অনুযায়ী,ব্যাক ডিম্পল থাকা মানুষের ব্লাড সারকিউলেশন অনেক ভালভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। The people having back dimples lead a very healthy and screaming sexual life - Sun Publication. 

সায়েন্স যদিও গালের টোল কে মাংশপেশীর ত্রুটি বলে থাকে,সে হিসেবে  Back dimple আপনাকে সুস্বাস্থের ও আকর্ষণীয় স্বাস্থের অধিকারী হিসেবে চিহ্নিত করে।


এরকম আরো তথ্য পেতে ফলো করুন 👊


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



ছাদ বাগানে গাছ রোপনের জন্য শুধু মাটি প্রস্তুতি,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মাটি_প্রস্ততি:

ছাদ বাগানে গাছ রোপনের জন্য শুধু মাটি হলেই হবে না। সঠিকভাবে মাটি তৈরি করতে পারলে গাছ প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাবে এবং এতে ফলন ও আশানুরূপ হবে ইনশাআল্লাহ। 


অনেক মানুষের গাছে ফুল ঝরে যায়,গাছের গোড়া পচে যায় এবং আরো নানাবিদ সমস্যা হয়।গাছে যখন ফুল আসে তখন গাছের অতিরিক্ত পুষ্টির চাহিদা বেড়ে যায়। তাই সঠিকভাবে মাটি প্রস্তুত করতে না পারলে আপনি সহজে ফলন কখনো পাবেন না। 


মাটি তৈরীর নিয়মঃ

নিচে বর্ণিত অনুপাতটি হাফড্রাম বা ১০০-১২০ কেজি মাটির জন্য: প্রথমে ৫০-৫৫ কেজি পরিমাণ সাধারণ মাটি(যেকোন মাটি),৩০-৪০ কেজি মোটা বালি, ৩০-৩৫ কেজি পরিমাণ শুকনো গোবর জৈব সার এবং পাঁচ কেজি পরিমাণ কোকো ডাস্ট বা কাঠের গুড়া নিব।

এরপরে, 

পিএসপি:১০০-১২০ গ্রাম পরিমাণ,পটাশ:৮০-১০০গ্রাম পরিমাণ(১.০-১.৫মুঠ প্রায়)বোরণ:১০-১৫ গ্রাম পরিমাণ(১.৫-২.০ চা চামচ প্রায়)নিয়ে সবগুলো উপাদান ভালোভাবে মিশিয়ে ১৫ দিন ঢেকে রাখতে হবে।১৫ দিন পর পুনরায় মাটি ভালোভাবে মিশিয়ে কয়েক ঘণ্টা খোলা রাখলেই মাটিগুলো চারা রোপনের উপযুক্ত হয়ে যাবে। 


মাটি শোধন: মাটি তৈরির সময় মাটি শোধনের কাজটি করে নেওয়া জরুরি। এই ক্ষেত্রে উপরে উল্লেখিত মাটির সঙ্গে ১০ গ্রাম (১.০-১.৫ চা চামচ)পরিমাণ দানাদার কার্বো ফুরান এবং ছত্রাকনাশক মিশিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে করে নেমাটোড  বা কৃমি এবং মাটিতে থাকা ছত্রাক দমন করা সম্ভব হবে। 


বি: দ্র:- আমরা যারা ছাদবাগান অথবা বেলকনি বাড়ির আঙ্গিনায় চাষাবাদ করি বেশিরভাগ সময় সঠিকভাবে মাটি প্রস্তুত করতে না পারায় আমাদের ফলন আশানুরূপ  হয় না।





নিজে ভালো থাকুন! পরিবার কে ভালো রাখুন!

 অনেকেই শোকেসে গাদাগাদি করে অনেক বছর ধরে জিনিস জমিয়ে রাখেন।  নিজেরা মেলামাইন ব্যবহার করেন।  মেহমান আসলে কাঁচের জিনিস বের করেন আবার ধুয়ে তুলে...