এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

টিএসপি সারের  বিবরণ ,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 টিএসপি সারের  বিবরণ  


ছোট দানাদার কঠিন, সামান্য অম্লীয়, একটি ধূসর বা গাঢ় বাদামী চেহারা, দীর্ঘ দূরত্ব পরিবহন এবং সংরক্ষণের জন্য উপযুক্ত। হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড, জলে দ্রবণীয়, ইথানলে খুব কমই দ্রবণীয়। স্যাঁতসেঁতে আক্রান্ত হওয়ার পরে কেকিংকে প্রভাবিত করে।

সার হল উচ্চ ঘনত্ব সহ এক ধরণের দ্রুত জল-দ্রবণীয় ফসফেট সার।

টিএসপি (ট্রিপল সুপার ফসফেট) সার মৌলিক সার, অতিরিক্ত সার, বীজ সার জন্য কাঁচামাল হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং যৌগিক সার উৎপাদনে ব্যাপকভাবে ধান, গম, ভুট্টা, ঝাল, তুলা, ফলমূল, শাকসবজি এবং প্রতিটি খাদ্য শস্য এবং অর্থনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হয়। ফসল

টিএসপি (ট্রিপল সুপার ফসফেট) সার সব ধরনের মাটিতে প্রযোজ্য, বিশেষ করে, যেখানে ফসফরাসের অভাব রয়েছে সেখানে উপযুক্ত।

এক ধরনের দ্রুত পানিতে দ্রবণীয় ফসফেট সার।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


নিজেই পাল্টান  ফ্যানের ক্যাপাসিটর,,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 নিজেই পাল্টান  ফ্যানের ক্যাপাসিটর ❗

চিত্রে আলাদাভাবে ফ্যানের স্টার্টিং ও রানিং কয়েল দেখানো হয়েছেঃ


ফ্যানের কয়েল দেখলেই দুটো প্রশ্ন সবারই মাথায় চলে আসে যেঃ


➡️ফ্যানের স্টার্টিং কয়েলের রোধ বেশি নাকি রানিং কয়েলের?


➡️ফ্যানের স্টার্টিং কয়েলের সাথে সিরিজে ক্যাপাসিটর সংযুক্ত থাকে কেন?


প্রথম প্রশ্নের উত্তর হলঃ


স্টার্টিং কয়েল। কারণ মোটর চালিত ডিভাইস শুরুতে প্রচুর কারেন্ট নেয় বিধায় স্টার্টিং কয়েলের রোধ অধিক থাকাটা আবশ্যক। অনেকেই এই প্রশ্নে মতবিরোধ করে। কেউ বলে স্টার্টিং এবং কেউ বলে রানিং। কিন্তু অনুসন্ধান করলে অধিকাংশ সোর্সই বলবে স্টার্টিং। 


২য় প্রশ্নের উত্তর হলঃ


মোটরের টর্ক সৃষ্টি বা ঘূর্ণন তৈরি করার উদ্দেশ্যেই এই ক্যাপাসিটর ব্যবহার করা হয়৷ কারণ এসি প্রবাহে সমান ও বিপরীতমুখী চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয় বলে ফ্যান বা মোটর ঘুরার জন্য নীট বল পায়না। অনেকটা দড়ি খেলার মত। দুই গ্রুপ দুদিক থেকে সমান ও বিপরীতমুখী বলে টানলে বুঝাই যায়না কে কাকে টানছে।


Engineering Community Of Bangladesh (ECB)



যিনি আমেরিকাকে ট্যাক্স দিতে বাধ্য করেছিলেন,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 যিনি আমেরিকাকে ট্যাক্স দিতে বাধ্য করেছিলেন। যিনি আমেরিকার ইতিহাসে একমাত্র বিদেশি ভাষায় সাক্ষরিত চুক্তি বাস্তবায়নে ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি হলেন Gazi Hasan Pasa.


তিনি ছিলেন উসমানীয় সাম্রাজ্যের গ্র্যান্ড অ্যাডমিরাল (১৭৭০-১৭৯০)। যাকে উসমানীয় সাম্রাজ্যের সিংহ বলা হয়। তার একটা পোষা সিংহ ছিল যাকে নিয়ে প্রায় সময় চলাফেরা করতেন।


সময়টা ১৭০০ সালের মাঝের দিকে। তখন উসমানী সাম্রাজ্যের নৌ বাহিনীর প্রধান ছিলেন Gazi Hasan Pasa. যার নাম শুনলে বিভিন্ন দেশ সমীহ করে চলতো। উসমানীয়রা তখন আটলান্টিক মহাসাগর, কৃষ্ণ সাগর, এবং ভূমধ্যসাগর নিয়ন্ত্রণ করতো। মজা করে বলা হয় এই তিন সাগর ছিলো উসমানীদের বাড়ীর পুকুর। 


অনুমতি ছাড়া কোনো রাষ্ট্রের জাহাজ প্রবেশ করতে পারতোনা। সেই সময় আমেরিকা তাদের পাঁচটি জাহাজ সৈন্যসহ ভূমধ্যসাগরে প্রবেশ করে। তৎক্ষনাৎ নৌ বাহিনীর প্রধান গাজি হাসান পাশা তাদের ধাওয়া করতে এবং আটক করতে নির্দেশ দেন। যুদ্ধের পর আমেরিকা নৌ বাহিনী পরাজয় বরন করে এবং উসমানী নৌ বাহিনীর হাতে বন্দী হয়।


Gazi Hasan Pasa আটককৃত আমেরিকার সৈনিক এবং যুদ্ধ জাহাজ আলজেরিয়ার উপকূলে বেধে রাখেন। তৎকালীন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন উসমানী খলিফার কাছে তাদের সৈন্য এবং জাহাজ ফেরত চান। তখন খলিফা জর্জ ওয়াশিংটনের কাছে বিশাল মুক্তিপণ দাবী করেন এবং জর্জ ওয়াশিংটনকে সরাসরি নিজে এসে একটা চুক্তিপত্রে সাক্ষর করতে বলেন। বাধ্য হয়ে জর্জ ওয়াশিংটন নিজে এসে খলিফার সাথে চুক্তিপত্রে সাক্ষর করেন। এটাই আমেরিকার ইতিহাসে একমাত্র বিদেশি ভাষায় সাক্ষরিত চুক্তি। এই চুক্তি অনুযায়ী আমেরিকা উসমানী খেলাফতকে টানা আঠারো বছর ট্যাক্স দেয়।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


সম্রাট আওরঙ্গজেব ৪৯ বছর ধরে ভারত শাসন করেছেন,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সম্রাট আওরঙ্গজেব ৪৯ বছর ধরে ভারত শাসন করেছেন। তাঁর সাম্রাজ্যের আয়তন ছিল ৪০ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার। বলতে গেলে, ভারতবর্ষের প্রায় সম্পূর্ণ এলাকা ছিল তার রাজ্যের অন্তর্ভূক্ত। প্রজার সংখ্যা ছিল ১৫ কোটি ৮০ লক্ষ।


আওরঙ্গজেব বছরে রাজস্ব আদায় করতেন ৪৫০ মিলিয়ন ইউ এস ডলার। ঐ সময়ে ফ্রান্সের সম্রাট ছিলেন চতুর্দশ লুই। লুই এর চেয়ে আওরঙ্গজেব এর রাজ্যে দশগুণ বেশি রাজস্ব আদায় হত। তাঁর অধীনে ভারতবর্ষের অর্থনীতি ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অর্থনীতি। ১৭০০ সালে তিনি ভারতবর্ষের অর্থনীতিকে ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। ভারতবর্ষের জিডিপি ছিল পুরো পৃথিবীর জিডিপির চার ভাগের এক ভাগ।


১৭০৭ সালে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান আওরঙ্গজেব ৮৮ বছর বয়সে নিজের সম্পত্তির একটা উইল তৈরী করলেন। মৃত্যুর পরে উইলে দেখা গেল- তাঁর কাছে ১৪ রুপি আর নিজ হাতে বোনা কিছু টুপি আছে। এগুলো বিক্রি করে তাঁর জানাযা আর দাফনে খরচ করতে বলেছেন। আর সারাজীবন কুরআন শরীফ নকল করে ৩০০ রূপি জমিয়েছেন - এই টাকাগুলো গরীবদের মাঝে দান করে দিতে বলেছেন।


দরবার আর রাজকোষে খোঁজ নিয়ে দেখা গেল- উইলের বাইরে সম্রাটের কোথাও কোনো সম্পদ নেই।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

লেবু গাছের ফুল ঝরে পড়ার কারণ ও সমাধান।,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 লেবু গাছের ফুল ঝরে পড়ার কারণ ও সমাধান। 


বাংলাদেশে লেবু বেশ জনপ্রিয় সাইট্রাস জাতীয় একটি ফল। লেবু গাছ আপনি বাগানে বা বারান্দায় বা ছাদে টবে চাষ  করতে পারেন। লেবুর ফুল কয়েকটি কারণে ঝরে যেতে পারে। 


গাছের অপরিপক্কতা: 


লেবু গাছর ফুল ঝরে যেতে পারে তার একটি কারণ হল যদি এটি গাছ খুব ছোট। সাধারণত, বীজ হতে জন্মানো গাছে ফল আসতে শুরু করতে প্রায়  বছর সময় লাগে। আর কলমের চারা হলে ২-১ বছরের মধ্যে ফুল চলে আসে। কলমের চারা প্রথম ২-১ বছর ফুল / ফল না নেওয়াই ভালো।  এর মধ্যে গাছ সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হতে পারবে। 


মাটিতে পুষ্টির ঘাটতি: 


লেবু গাছের ফুল ঝরে পড়ার আরেকটি কারণ হল এর পুষ্টির ঘাটতি। সাধারণত লেবুগাছ অল্প যত্নে ভাল ফলন দেয়ার জন্য বিখ্যাত, কিন্তু  ফুল ফল থাকা অবস্থায় মাটিতে  পটাশিয়ামের অভাব হলে লেবু গাছের ফুল ঝরে যায়। তাই আপনি যদি লেবু গাছে প্রচুর ফলন পেতে চান তবে বসন্তের শুরুতে পটাশিয়াম সার দেয়ার ব্যবস্থা করুন। 


পানি সেচের তারতম্য: 


লেবু গাছ এমন একটি গাছ যাতে প্রচুর পরিমাণে পানি সেচ  দেওয়া লাগে না আবার খুব কম পানি সেচ দিলেও হবেনা। পানি সেচ দিতে হবে মেপে মেপে। 

কারন গাছে পানি বেশি দিলে বা গাছের গোড়ার মাটি স্যাতস্যাতে হলে লেবুগাছ নিজের ফুল ঝরিয়ে দিতে পারে। আবার গাছে পানি কম দিলে বা গাছে পানির অভাব হলেও গাছ নিজে বাঁচার জন্য ফুল ঝড়িয়ে দেয়। 


আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে: 


আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে লেবু গাছের সম্পর্ক খুবই সংবেনশীল। তাই হঠাৎ আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে লেবু গাছের ফুল ঝরে যেতে পারে। লেবুগাছ রোদে সবচেয়ে ভাল হয়। তাই লেবুগাছ দিনে কমপক্ষ ৭-৮ ঘন্টা রোদ লাগে এমন স্থানে রাখতে হয়। যেহেতু রোদে সবচেয়ে স্বাস্থকর ফুল হয়, তাই ছায়ায় রাখলে আপনার গাছের ফুল ঝরে যেতে পারে। 


পরাগায়নের অভাবে: 


পরাগায়ন সাধারণত মৌমাছি ও অন্যান্য পরাগায়নকারী পোকামাকড় দ্বারা বাহিত হয়। কিন্তু আপনার এলাকায় যদি পোকামাকড়ের সংখ্যা কম থাকে এবং যদি পরাগায়নের কোন সম্ভাবনা না থাকে, তাহলে আপনাকে এটি নিজে হাতে পরাগায়ন করতে হবে। 


কোনো রোগ বা পোকার আক্রমণে: 


লেবু গাছের রোগ ও পোকামাকড়ের আক্রমণ হলে ফুল ঝরে যেতে পারে। তাই রোগ ও পোকা মাকড়ের আক্রমণ থেকে গাছ রক্ষা করতে হবে।



এন্ড্রোমেডা গ্যালাক্সির বিশালতা,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 এন্ড্রোমেডা গ্যালাক্সির বিশালতা 🌀


আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সীর নিকটতম প্রতিবেশী এন্ড্রোমেডার একটি ক্লোজ-আপ চিত্র, যেখানে চিত্রের প্রতিটি বিন্দু একটি তারা বা সূর্য। 


হাবল স্পেস টেলিস্কোপ দ্বারা তোলা ছবি এন্ড্রোমেডা গ্যালাক্সির সবচেয়ে বড় এবং তীক্ষ্ণতম ছবি। সম্পূর্ণ চিত্রটিতে 1.5 বিলিয়ন পিক্সেল রয়েছে এবং এটি 600 টিরও বেশি এইচডি টেলিভিশন পর্দায় বিস্তৃত হবে।


জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা অনুমান করেন যে এন্ড্রোমেডা গ্যালাক্সিতে প্রায় এক ট্রিলিয়ন তারা রয়েছে, যা আমাদের নিজস্ব মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সী থেকে অন্তত দ্বিগুণ।


সৌজন্যঃ ESA/হাবল ইমেজ।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ২৮-০২-২০২৪,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ২৮-০২-২০২৪ 


আজকের শিরোনাম:


জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ সদস্যদের সক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ।


রপ্তানি পণ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণে ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান।


আন্দোলনে ব্যর্থতা ও হেরে যাওয়ার ভয়ে কোনো নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপি - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।


অ্যাম্বাসেডরস আউটরিচ প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অগ্রগতি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারছেন বিদেশি কূটনীতিকরা - বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


আগামী পাঁচ বছরে ৬০ লাখ কর্মী বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের - জাতীয় সংসদে তথ্য প্রকাশ।


দক্ষিণ গাজায় রাফাহ শহরে ইসরাইল স্থল হামলা চালালে মধ্যপ্রাচ্য শান্তির জন্য তা হবে বিপর্যয়কর - মিসরের হুঁশিয়ারি।


আজ ঢাকায় বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচে ফরচুন বরিশালের মুখোমুখি হবে রংপুর রাইডার্স।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

কুকুর কামড়ালেই জলাতঙ্ক হয় না!,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কুকুর কামড়ালেই জলাতঙ্ক হয় না!


কুকুর নিয়ে অদ্ভুত সব কথা প্রচলিত আছে। এরমধ্যে কোনটা সবচেয়ে অহেতুক অথবা বড় ভুল, সেটা নিয়ে তীব্র প্রতিযোগিতা হতে পারে। এক বন্ধুর কাছে শুনেছিলাম, তার দাদি নাকি বলত, খাওয়া দাওয়া করে আড়মোড়া ভাঙলে সেই খাবার কুকুরের পেটে চলে যায়! এটা হলে অবশ্য ভালোই হতো। পথের কুকুরদের না খেয়ে থাকতে হতো না। আমরা যে অলস জাতি, তবে কুকুর নিয়ে ভুল ছড়ানোতে বলা যায় আমরা নিরলস। পুরো মেডিক্যাল সায়েন্সকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে প্রচলিত হয়েছে, কুকুর কামড়ালে নাকি পেটে বাচ্চা হয়! বলেন কেমনটা লাগে? আরেক কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত আরও এক ধাপ এগিয়ে কবিতা লিখলেন, ‘কুকুরের কাজ কুকুর করেছে, কামড় দিয়েছে পায়…’


সেসময়কার মানুষের কবিকে জিজ্ঞেস করা উচিত ছিল, ‘আপনারে কে বলছে যে কুকুরের কাজ কামড়ানো?’ 


কুকুর নিয়ে আরেকটি গুজব হলো, মানুষ দেখিবামাত্রই কুকুর কামড় বসিয়ে দিবে। আর কুকুরের কামড় মানেই নাভির নিচে ১৪টি ইনজেকশন। আর ইনজেকশন না দিলে হবে জলাতঙ্ক। সবই এখন ভুল ধারণা। কোনো একসময় কুকুর কামড়ালে হয়তো ১৪টা ইনজেকশনের প্রয়োজন হতো, কিন্তু কুকুর কখনও দেখামাত্রই কামড় দেয় না। মানুষ যেভাবে কামড় দেয় রাগে-ক্ষোভে-মাথা গরম করে, কুকুরের কামড়টাও সেরকম স্বাভাবিক ব্যাপার। আরও ঠিকঠাক করে বললে, তাদেরকে অকারণে মারলে, তাড়া করলে, ভয় দেখালে বা নানাভাবে উত্যক্ত করলে তারা আত্মরক্ষায় কামড় বা আঁচড় দিতে পারে।


তবে কুকুরের লালা গায়ে লাগলে বা আঁচড়-কামড় খেলেই আতঙ্কের কিছু নেই। কারণ সব কুকুরের শরীরে জলাতঙ্কের র‍্যাবিস ভাইরাস থাকে না। শুধুমাত্র র‍্যাবিস আক্রান্ত কুকুর কামড় দিলেই জলাতঙ্ক হতে পারে। ঢাকায় গত কয়েক বছর ধরে নিয়মিত প্রাণীদের ভ্যাকসিনেশন করার ফলে র‍্যাবিস ভাইরাসে আক্রান্ত কুকুরের সংখ্যা অনেক কমে এসেছে। কর্তৃপক্ষ যদি আরেকটু সচেতন হয় তবে এটাকে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব। সারাবছর ঢাকা বা ঢাকার বাইরে জলাতঙ্কে আক্রান্ত হওয়ার যেসব ঘটনা ঘটেছে তা শুধুমাত্র ঠিকমতো প্রাণীদের ভ্যাকসিনেটেড না করার কারণে হয়েছে। 


মনে রাখবেন, কুকুর কামড়ালে প্রথমেই যে কাজটা করতে হবে তা হলো সাথে সাথে ক্ষারযুক্ত সাবান দিয়ে ১৫ মিনিট ক্ষতস্থান ধুয়ে ফেলতে হবে। ক্ষতস্থান সাথে সাথে ধুয়ে ফেললে ৯০ শতাংশ জীবাণু মরে যায় এবং সংক্রমণের শঙ্কা ৭০-৮০ ভাগ কমে যায়। তারপর নিকটস্থ হাসপাতালে গিয়ে সময়মতো জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকা নিতে হবে। কামড়ের পরপরই টিকা নিয়ে নিলে মৃত্যু ও জলাতঙ্ক রোধ করা যায়। 


আমাদের দেশে এমনিতেই রাস্তার প্রাণীদের সাথে বিরূপ আচরণ করা হয়। যেকোনো অজুহাতে রাস্তার কুকুর-বিড়ালদের মারা হয়। এমন অবস্থায় অযথা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো ভাইরাল করে ভুল তথ্য প্রচার করা থেকে আমাদের সকলের বিরত থাকা উচিত। জলাতঙ্ক একটি ভয়াবহ রোগ। তাই এই রোগ সম্পর্কে আতঙ্ক না ছড়িয়ে সঠিক তথ্যের মাধ্যমে জনসচেতনতা ছড়াতে হবে।

Sheero Choudhury


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


গল্প "সুখ" ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সুখ~~❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️

শ্বশুর মশাই নিজের বাটি থেকে টুক করে একটা মাংসের টুকরো বৌমার পাতে দিয়ে দিলেন। বৌমা অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়ে বলে, 'এ কি করলেন বাবা? আপনিই খান। সারাদিন আপনার যা পরিশ্রম'! মাংসের টুকরোটি ফেরত দেওয়ার জন্য সে জেদাজেদি করতে থাকে। 

শ্বশুর মশাই অর্ধেন্দু বিশ্বাস তৃপ্ত মনে বৌমাকে বলেন, 'মা, আজ আমি খুব খুশি হয়েছি'।

বৌমা লিপা কৌতুহলী হয়ে জানতে চায়, 'কেন বাবা? কি হয়েছে'?'

অর্ধেন্দু বাবুর একটি বই বাঁধাইয়ের দোকান রয়েছে। বই বাঁধাইয়ে খুব নাম-ডাক তাঁর। অঢেল কাজ। বাড়ির সঙ্গেই দোকান। বাড়ির মধ্যেই রয়েছে আরও দুটি রুম। সংকীর্ণ জায়গা। বাড়ির চতুর্দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে ডাঁই করা বই। একটি রুমে থাকেন লিপার শ্বশুর ও শাশুড়ী। আরেকটি রুমে লিপা ও তাঁর স্বামী। এছাড়াও রয়েছে এক অবিবাহিত ননদ। ননদটি কখনো বাবা মায়ের রুমে, কখনো সিঁড়ির নিচে থাকে। রাস্তার ধারের রুমটায় সারাদিন বই বাঁধাইয়ের কাজ করেন অর্ধেন্দু বাবু। ছেলেও হাত লাগান কাজে। লিপার বয়স অল্প। উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর সদ্য বিয়ে হয়েছে। শ্বশুর মশাইয়ের অনুপ্রেরণায় পড়াশোনা চালিয়ে যায় লিপা। কলেজে ভর্তি হয়েছে ম্যাথেমেটিক্স অনার্স নিয়ে।  পড়াশোনা সেরে লিপা আজ শ্বশুর মশাইয়ের বই সেলাইয়ের কাজে হাত লাগিয়েছিল। কাজের ফাঁকে ফাঁকে পছন্দের বই গুলো একটু একটু করে পড়েও নিচ্ছিল। সেই দেখে শ্বশুর মশাই আজ খুব খুশি। সেই সূত্র ধরে শ্বশুর মশাই বৌমার প্রশ্নের জবাবে বলেন, 'আজ আমি খুব খুশি। নতুন বিয়ে হয়েছে। এইটুকু একটা মেয়ে! সব জড়তা ছেড়ে আজ তুমি বই বাঁধাইয়ের কাজ করলে। তোমারই সংসার। এইভাবেই সংসারটাকে আগলে রেখো মা'।

এতক্ষণ শাশুড়ী মা চুপ করে ছিল। তিনি এবার অভিমানী সুরে বললেন, 'আমি কেউ নই বুঝি! এতো বছর রেঁধে বেড়ে খাওয়ালাম যে!'

শ্বশুর মশাই খুনসুটি করে বললেন, 'হুম, তাই উনি শুধু রান্না ঘরটাই চেনেন, বই বাঁধাই ঘরটা চিনতেই পারলেন না'!

সবাই হা হা করে হেসে উঠলো। খাওয়া শেষে সকলের বিছানা রেডি করে দিয়ে লিপা গেল ননদের কাছে। তাঁর কয়েকটা ম্যাথের প্রবলেম সলভ করে দিয়ে লিপা বললো, 'চল, এখন একটু লুডো খেলি'।

ননদ তো আনন্দে এক পায়ে খাড়া। লুডোর আসরে একে একে যোগ দিল লিপার শ্বশুর ও স্বামী। ওদিকে লিপার শাশুড়ী এক কোনে বসে ঘনঘন হাই তুলছে।

লিপার শ্বশুর মশাই শাশুড়ীকে বললেন, 'ওগো শুনছো! ঘুমিয়ে পড়ো যাও! আগামীকাল ভোর ভোর উঠতে হবে'।

লিপা কৌতুহলী হয়ে জানতে চায়, 'কেন? ভোরে উঠবে কেন'?

শশুর মশাই বললেন, 'একটা সারপ্রাইজ আছে'।

সবাই চুপ। সবাই ভাবছে, কি সারপ্রাইজ! লিপা জিদ ধরলো, 'আর টেনশন নিতে পারছি না। বলেই দাও না বাবা'।

শশুর মশাই বললেন, 'আগামীকাল সকাল সকাল  আমরা সবাই মিলে মহিষাদল রথের মেলা যাবো'।

আনন্দে নেচে উঠলো লিপা। ননদ গিয়ে জড়িয়ে ধরলো বৌদিকে। লিপা আনন্দে বললো, 'বাবা, আমি ফুচকা খাবো'। 

শ্বশুর মশাই আবেগ প্রবন হয়ে বললেন, 'আচ্ছা, আচ্ছা মা! যা খাবে তাই খাওয়াবো'।

এরপর প্রত্যেকেই দ্রুত বিছানায় চলে গেলো।


এরপর মাঝে কেটে গেল দশটা বছর। শ্বশুর মশাই মারা গেছেন ইতিমধ্যে। যুগের পরিবর্তনে ডিজিটাল মিডিয়ার আগ্রাসনে ছাপা বইয়ের জনপ্রিয়তাও কমেছে। ফলে বই বাঁধাইয়ের দোকানটাও বন্ধ হয়ে গেল। বছর পাঁচেক হল লিপা একটি হাইস্কুলে চাকরি পেয়েছে। লিপার একটি সন্তানও হয়েছে। স্বামী একটা ছোট কোম্পানিতে কাজ করে এখন। ননদ বিয়ে করে চলে গেছে। শাশুড়ী মাতা আধ্যাত্মিক জগতে নিজেকে বন্দী করেছেন। সেই ছোট্ট একতলা বাড়িটা আজ আরও আধুনিক হয়েছে। সেটি এখন তিনতলা। ফ্লোরে মার্বেল দেওয়া। বাথরুম, কিচেন সবই আধুনিক। 

এক গ্রীষ্মের সন্ধ্যায় লিপা বাড়ির তিনতলায় একটি ঘরে এ সি চালিয়ে একাকী বসে আছে। এমনিতেই সময় কাটছে না লিপার। তার উপর একটু আগেই একটা ছোট বিষয় নিয়ে স্বামীর সাথে প্রবল ঝগড়া হয়েছে। স্বামী রাগ করে বেরিয়ে গেছেন বাজারে। ছেলে এক তলার একটি রুমে পড়াশোনা করছে। শাশুড়ী মাতা একটি অন্ধকার ঘরে ধ্যান করছেন। লিপার হঠাৎ চোখ পড়লো দেওয়ালে টাঙানো শ্বশুর মশাইয়ের ফটোটার দিকে। পরম যত্নে ফটোটা নামালেন লিপা। তাঁর চোখে জল। ফটোটা ভালো করে মুছে বিড়বিড় করে রুদ্ধ কন্ঠে লিপা বললো, 'বাবা, আগে ছোট ঘর ছিল। অনেক মানুষ ছিল। থাকার জায়গা ছিল না। কিন্ত অনেক আনন্দ ছিল। জীবনে সুখ ছিল। আর আজ অনেক বড় ঘর হয়েছে। মানুষের সংখ্যা কমে গেছে। থাকার জায়গারও অভাব নেই। কিন্তু আজ আর আনন্দ নেই। জীবনে সুখ নেই'।


সুখ 

 রূপেশ কুমার সামন্ত🌹🌹🌹




সবাই একটু মনোযোগ দিয়ে পড়বেন,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সবাই একটু মনোযোগ দিয়ে পড়বেন,,,,, 


সংসারী ছেলে মা কে ডেকে বলছে,,,

--- মা একটা কথা বলি?আমার একটা অনুরোধ রাখবে?

--- তুই চাইলে আমি কি না করতে পারি? বল তোর সব কথা আমি রাখবো।


--- "তোমার বৌমা বলছিলো...তোমার তো বয়স হয়েছে।এখন তো তোমার শরীরের একটু বিশ্রাম প্রয়োজন।আর এই বাড়িটা তো খুব একটা ভালো না।ছোট ঘুপচি.......!!তোমার কাশিটাও বেড়ে গেছে।আরো তো ডায়াবেটিস আছেই, হার্টের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা আরো কতো কি!"


--- "হ্যাঁ রে... মনে হয় আর বেশিদিন....!

--- " আহ... থামো তো মা।তোমার সব সময় দেখা শোনার জন্য কাউকে রাখতে হবে।

আচ্ছা আমাকে তাহলে গ্রামের বাড়িতে...।

--- না না ওই যে বৃদ্ধাশ্রমের স্পেশাল ব্র্যাঞ্চে ভর্তি করালে কেমন হয়?এটাই বলছিলো তোমার বৌমা।ওখানে অনেকে থাকবে তোমার মতোই।তাদের সাথে গল্প করতে পারবে আর এ বাড়ীতে তো কেউই নাই, আমি ব্যাবসায় দৌড়াচ্ছি,তোমার বৌমা অফিসে আর মিঠু তো সারাদিনই স্কুলে।ওখানে তুমি আরামেই থাকবে মা।মা এটাই আমার.... মানে আমাদের অনুরোধ ছিলো।"


--- "আচ্ছা তুই চাইলে তাই হবে"।

--- "থ্যাংকস মা......।

--- আচ্ছা কালকে বিকেলেই কিন্তু তাহলে ওখানে যাচ্ছো। তোমার ব্যাগ গুছিয়ে রাখবে।"


পরের দিন,

অস্বস্তিকরজ্যামে আটকে আছে মা-ছেলে।নীরবতা ভাঙলেন মা.......!


--- "বাবা ওখানে আমাকে দেখতে যাবি তো ?পারলে একটা ফোন কিনে দিস আমাকে..."?

--- " হা হা হা ...মা তুমি ফোন দিয়ে কি করবে ?আহা... ওখানে ফোন আছে তো......"।


কিছুক্ষন পরে একটা পাঁচতলা বাড়ীর সামনে এসে গাড়ি থামালো।

আবার বেশ কিছুক্ষন নিরব থেকে এবার ছেলে বলে উঠলো...।


--- "নামো মা..... এটাই তো ওই বৃদ্ধাশ্রম মা।দেখেছো!বলেছিলাম না তোমার পছন্দ হবে।

তোমার জন্য দোতালার দক্ষিনের ঘরটা বুকিং করে রেখেছি।"


টিং ডং টিং ডং(দরজা খুললো)

"হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ ! !

হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ 'মা' ! ! !"

'

'

'

দরজা খুলতেই চমকে গেলেন মা।আরে ওই তো তার একমাত্র নাতি আর বৌমা বিশাল একটা কেক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।এতো বেলুন আগে কখনো দেখেননি।এতো আয়োজন করে কখনো কেউ তাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানায় নি।আরে ওই তো তার দুই মেয়ে আর তাদের জামাই দাঁড়িয়ে।ওদেরও ডেকে এনেছে তার পাগল ছেলেটা।


" হ্যাপি বার্থ ডে মা"

মাঃ "তুই অনেক বড় হয়ে গেছিস (কান্নাভেজা কন্ঠে)

কিন্তু এটা কার ঘর?"


--- " বাড়ির ফলকে নাম দেখোনি!বাবার নামে রেখেছি।মা পুরো বাড়িটাই আমাদের।এবার তুমি আরামে থাকতে পারবে মা।


--- "তুই না ! !এমন কি কেউ করে?(কান্না ভেজা চোখে জোরে জোরে মাথা নাড়ছেন।

আনন্দে কথা বলতে পারছেন না)


পার্টি শেষে ঘুমাতে যাবে এমন সময় পেছন থেকে মায়ের ডাক।হাতের ব্যাগটা আঁতিপাঁতি খুঁজে একটা কৌটা বের করে ছেলের হাতে ধরিয়ে দিলেন।


--- " নে এটার আর দরকার হবে না।(ইঁদুরের বিষ)

চিন্তা করেছিলাম যদি বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসিস তাহলে সেদিনই খেয়ে নেবো।"


--- "ধুর মা কি যে বলো !এটায় তো সেসব আমি কাল রাতেই পাল্টে তোমার ক্যালসিয়ামের ওষুধ ভরে রেখেছি।তুমি ঘুমাও।"


মার আজ আর কিছুই চাওয়ার নেই।আর কিছু না হোক তার ছেলেকে অন্তত মানুষ করতে পেরেছে সে।যাক আজকের ঘুমটা সত্যিই আরামের হবে,ঘুমের ঔষুধ খেতে হবে না ।।


প্রত্যেক সন্তানই যেন মা-বাবাকে এভাবেই ভালোবাসে এবং মা-বাবার শেষ বয়সে যেন তাদেরকে বৃদ্ধাশ্রমে না পাঠায়। 


 বাবা মায়ের  জন্য বৃদ্ধাশ্রম নয়,,,

নিজের কলিজায় জায়গা দিয়ে রাখো.......

সংগৃহীত  পোষ্ট❤️❤️❤️❤️❤️❤️



নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...