এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০২৪

ইংরেজি শিক্ষা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 As - কারন, যেহেতু

Say- ধরা যাক

So - অতএব , সুতরাং

Who - কে, যে, কাকে

And - এবং ,ও

But - কিন্তু, তথাপি

That - যে , যা, যাতে, ফলে

Even - এমনকি

At first - প্রথমত

Often - প্রায়ই , মাঝে মাঝে

More - আরো , অধিকতর

Which - যেটি , যা

As if - যেন

Although - যদিও, যাতে , সত্বেও

While - যখন

Similarly - অনুরূপভাবে, একইভাবে

Therefore - অতএব , সুতরাং

So that - যাতে , যেন

First of all - প্রথমত

Rather - বরং, চেয়ে

Such as - তেমনই

However – যাইহোক

Indeed – প্রকৃতপক্ষে

Whereas – যেহেতু

Usually - সাধারনত

Only – শুধু, কেবল, একমাত্র

Firstly - প্রথমত

Finally - পরিশেষে

Moreover - তাছাড়া, অধিকন্তু, উপরন্তু

But also - এমনি , এটিও

As well as – এবং, ও, পাশাপাশি

Furthermore - অধিকন্তু

Regrettably - দুঃখজনকভাবে ।

in fact – আসলে

Hence - অত:পর/সুতরাং

Such as - যথা/যেমন

Notably – লক্ষণীয়ভাবে

Consequently – অতএব

On the whole – মোটামুটি

Either - দুয়ের যে কোন একটি

Neither - দুয়ের কোনটি নয়

In any event - যাহাই ঘটুক না কেন

Additionally - অতিরিক্ত আরো

In this regard – এ বিষয়ে

As a matter of fact -বাস্তবিকপক্ষে/

প্রকৃতপক্ষে

Including - সেই সঙ্গে

Nonetheless - তবু

Nevertheless - তথাপি , তবুও , তারপরও

Lest - পাছে ভয় হয়

Whether - কি ...না , যদি

Comparatively - অপেক্ষাকৃত

To be honest - সত্যি বলতে

Come what may - যাই ঘটুক না কেন

If you do care - যদি আপনি চান

Next to nothing - না বললেও চলে

As far as it goes - এ ব্যাপারে যতটুকু বলা যায় ।As far as I’m concerned - আমার জানা মতে ।

Why on earth - (বিরক্তি প্রকাশার্থে)- কেন যে?

On the other hand - অন্যদিকে ।

In this connection - এ বিষয়ে ।

In addition - অধিকন্তু, মোটের উপর

Infact - প্রকৃতপক্ষে

To be frank - খোলাখুলি ভাবে বলা যায় ।

Sincerely speaking - সত্যিকার ব্যাপার হলো ।

To sum up - সংক্ষেপে বলতে গেলে

Though - যদিও, সত্বেও

Incidentally - ঘটনাক্রমে

Then - তারপর ,তখন

Than - চেয়ে , থেকে

For a while - কিছুক্ষণের জন্য

In order to - উদ্দেশ্যে, জন্যে



যশোর,,,,,,,

 🇧🇩বাড়ি কোথায় ভাই? যশোর.!!

ও আইচ্ছা যশোইরাহ্..!!!

যশোইরাদের চাল চলন আর বচন ভঙ্গী

দেখলে মনে হয় হেব্বি স্টাইলিস,

অনেক অহঙ্কারী আর দেমাগি, যেন এক

একজন এক একটা বড় সড়ো লাটসাহেবের

বেটা..!

ভাই থামেন আর কথা বাড়ায়েন না।

এবার কান খাড়া রেখে শুুনুন আসলেই এই

যশোইরারা কেন এমন হয়।


বিষয় হচ্ছে.....

আমরা যশোইরারা কিন্তুু

🇧🇩অবিভক্ত বাংলার প্রথম জেলার মানুষ,

অর্থাৎ এই যশোরই অবিভক্ত বাংলার

প্রথম ও একমাত্র জেলা ছিল। তখন বৃহত্তর

বরিশাল, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, খুলনা ও

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী

কোলকাতা আর চব্বিশপর্গনা বর্তমান

জেলাসহ তৎকালিন আরো অনেক

অঞ্চলই ছিল এই যশোর জেলারই অন্তর্গত

ছোট ছোট মহকুমা।


🇧🇩শুধুকি তাই এক সময়কার বাংলার

#রাজধানীও ছিল এই যশোর।

আরো জেনে রাখুন শুধু অবিভক্ত

বাংলার প্রথম জেলা নয়, মহান

মুক্তিযুদ্ধের সময়

প্রথম শত্রুমুক্ত স্বাধীন জেলাও কিন্তুু

আমাদের এই যশোর।


🇧🇩আবার বাংলাদেশের প্রথম

ডিজিটাল জেলা সেটাও কিন্তুু এই

যশোর।

বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল

মডেল থানা যেটা সেটাও কিন্তুু

আমাদের যশোরের-ই সদর মডেল থানা।

আসেন, এসে স্বচোখে দেখে যান

আমাদের যশোহর। সাজানো

গোছানো, ফিটফাট, পরিষ্কার পরিছন্ন,

পরিপাটি জন বহুল এবং খুবই ব্যাস্ততম

নগরী ও পুরাতন জনপদ হলো এই যশোহর।

[ যশোহর]


🇧🇩নাম শুনেন নাই,এমন লোক

বাংলাদেশে একজনও আছে নাকি

আমার জানা নাই। তারপরও অনেকেই

বলেন যশোর ও..ও..ও যশোরটাতো খুলনা

বিভাগে তাইন্য.?

বেচারা জ্ঞ্যান পাপি, গাল

ভ্যাসকাইয়া বলে:- বেগ্গুনে কয় হুইন্চি

ঢাহা থেইক্কা নাকি যশোর যায়তে

বেগ্গুন হথ হারিদিওন যায়তে অই, বেগ্গুন

টাইমও লাগে হুইচি.? হুইন্চি আরিচা ঐ

হরিদপুরদি, আর যমুনা ঐ খুষ্টিয়াদি

নদীহথ হারওই যায়তে অওন লাগে এইডা

হাচানি.?


🇧🇩তাই তাদের উদ্দেশ্যে বলছি..........।

ভাই বাংলাদেশে বাস করেন অথচ

হাজী মোঃ মহসীনের নাম শোনেন

নাই.? জী আমি দানবীর

হাজী_মোঃ_মহসীনের কথায় বলছি।

যার জীবন আদর্শের শিক্ষা নিতে

বইয়ের পাতায় চোখ বুলাননি এমন মানুষ

মেলা বড় ভার।

আমি বলছি বীরশ্রেষ্ঠ_হামিদুর_রহমান

ও  নূর_মোঃ_শেখের কথা।

জী বাংলার ৭-জন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে

ওই ২-জন বীরশ্রেষ্ঠ আমাদের বৃহত্তর

যশোরেরি কৃতি সন্তান তথা ঝিনাইদহ

ও নড়াইল।


🇧🇩বাংলাদেশের একমাত্র সনেট কবি

বাংলা সর্বর্ন ব্যান্জন বর্ন ও বাংলা

নাটকের জনক মহাকবি_মাইকেল_ম

ধুসুদন_দত্ত আমাদের যশোরের সন্তান।

বাংলা ভাষার সুদ্ধ শব্দভাণ্ডার

প্রমথ_চৌধুরীর জন্মস্থান ও কিন্তুু এই

যশোরেই।

কবি মুনির চৌধুরী, ডঃ লুৎফর রহমান,

কবি ফররুখ আহম্মেদ, কবি মোস্তফা

কামাল, বিশিষ্ট মিউজিসিয়ান রবী

শংকর ও বিশ্ববিখ্যাত চিত্রশিল্পী

এসএম সুলতানের জন্মভিটা সেও কিন্তুু

এই আমাদের যশোরের মাটিতে।


🇧🇩রাজা প্রতাপাদিত্যে রায় বাহাদুর

রঘুনাথ ও যদুনাথ মজুমদার এই যশোরের

সন্তান।

আরো শুনুন...চলচিত্র মাধ্যেম কল্পনা

করা যায়না যাদের ছাড়া সেই

কালজয়ী অভিনেত্রী বাংলা

চলচ্চিত্রের একমাত্র আন্তর্জাতিক

খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা ,

বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের সর্বচ্চো ও

সর্বাধীক জাতীয় চলচিত্র পুরষ্কার

প্রাপ্ত একমাত্র অভিনেত্রী শাবনূর,

সুচন্দা, চম্পা, চিত্রনায়ক রিয়াজ,

তিশা, কেয়া, রত্না, শাহানুর, শশী,

নাট্যকার সমু চৌধুরী, সাচ্চু, সুমাইয়া

শিমু, এরা সবাই আমাদের যশোরেরই

সন্তান।


🇧🇩উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ সুরকার সঙ্গীতজ্ঞ

প্রয়াত প্রনব ঘোষ, প্রখ্যাত সুরকার

কমলদাস গুপ্ত, ইত্যাদি খ্যাত প্রখ্যাত

গিতিকার মোঃ রফিকুজ্জামান,

সঙ্গীতশিল্পী বিজয় সরকার, আগবর,

মনির খান, পাগলাকনাই এনারাও এই

আমাদের যশোরেরি সন্তান।

আরো আছেন এই প্রাচীন সভ্য ও আল্ট্রা

মডার্ন ডিজিটাল জনপদ মিষ্টভাষী

যশোরে যারা আত্ত্বীয়তা করেছেন

হয়েছেন যশোর অঞ্চলের আদরের

জামাই বাবু। কবিগুরু_বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ_ঠাকুর থেকে শুরুকরে সেই

মহা ভারতের মহামান্য মাননীয়

রাষ্ট্রপতি জনাব_প্রনব_মূখার্জী ।

আছেন জামায় বাবু চিত্রনায়ক

কুমিল্লার ফেরদৌস, নাট্যকার

মোস্তফা সারোয়ার ফারুকি।

শ্রেষ্ঠ চলচিত্রকার ও উপন্যাসিক জহির

রায়হান।

যশোরের আরেক জামাই বাংলাদেশ

ক্রিকেটের প্রথম টেস্ট সেন্চুরীয়ান ও

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের

সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল।


🇧🇩যশোরের গৃহবধু জিবন্ত কিংবদন্তি

চিত্রনায়কা শাবানা।


যশোরের সাবেক জামাই আন্তর্জাতিক

ব্যান্ড তারকা নগর বাউল জেমস্।

যশোরেরি আদরের ভাগ্নে ব্যান্ড

তারকা হাসান সহ আরো কতো কে।


🇧🇩তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রথম ও সাবেক

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি

লতিফুর রহমান, মহান স্বাধীনতা

আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব

দানকারী শহিদ মশিয়ুর রহমান,

বাংলার কমরেড অমল সেন, কমরেড

সুবাশ বোস, কমরেড ইলামিত্র।


🇧🇩আছে পদ্মার এপাড়ে এতদা অঞ্চলের

তুমুল জনপ্রিয় জননেতা ও সাবেক সফল

মন্ত্রীদয় জননেতা খালেদুর_রহমান_টিটো, তরিকুল ইসলাম, বাংলার সাবেক

সফল শিক্ষামন্ত্রী এ_এইছ_এস_কে_সাদেক, খান টিপু সুলতান, রবিউল আলোম,

আব্দুল হাই, বাবু নিতায় রায় চৌধুরী

এনারা সবাই আমাদের বৃহত্তর যশোরেরই

সন্তান।


🇧🇩বাংলার চার খলিফার এক খলিফা

স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম

পরিষদের সভাপতি নূরে_আলম_সিদ্দি

কী সেও কিন্তু আমাদের যশোরের

সন্তান।

এদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দৃষ্টান্ত

স্থাপন করে যশোর।


🇧🇩যেমন আমাদের দেশের রাষ্ট্রিয়

অনুষ্ঠান, আপনার স্বপ্নের বাশর ঘর আর

জাতীয় উৎসব পহেলা বৈশাখ ও

ভালোবাসা দিবস কল্পনায় করা যায়

না যে অঞ্চলের ফুল ছাড়া সেটাও

কিন্তুু এই আমাদের যশোরেরই

ঝিকরগাছার গদখালীর রুচিবান

পরিশ্রমী কৃষকের ক্ষেতে খুবই যত্নে

উৎপাদিত ফুল।


🇧🇩বাংলাদেশের বিখ্যাত আকিজ

গ্রুপের অন্তত একটি পন্য পাওয়া যায়না

এমন বাড়ি বাংলার কোথাও নাই,

এটাও কিন্তুু আমাদের এই যশোরের।


🇧🇩যে বাজার থেকে বাজার না করলে

বড়লোকের বাজার করায় মন ভরেনা

সেই মিনা বাজারও কিন্তুু আমাদের এই

যশোরের।


🇧🇩আপনারা রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া

সেই স্বপ্ন বিলাসী বিনোদনের রং

খুজে পান যেখানে গেলে

বাংলাশেদের সেই সর্বাধুনিক

প্রযুক্তি সম্পন্ন বিনোদন কেন্দ্র

ফ্যান্টাসিক কিংডমও কিন্তুু এই

যশোইরার।


🇧🇩যে বিদ্যুৎ এর প্লার ছাড়া আপনার

বাসায় বিদ্যুৎ সংযোগ পৌছায় না

ওটাও কিন্তুু এই যশোরের।


🇧🇩আমার, আপনার শিক্ষার অস্ত্রো

সময়ের তুমুল জনপ্রিয় বলপেন ইকোনো

বলপেন সেটাও কিন্তুু আমাদের এই

যশোরেই তৈরি।


🇧🇩যেই সার ছাড়া আপনার ক্ষেতে

উন্নতমানের শবজি চাষ হয়না সেই

পানপাতা ও নোয়াপাড়া

মিস্রসারটাও কিন্তুু আমাদের এই

যশোরের শিল্পনগরী নোয়াপাড়ার

তৈরি।


🇧🇩যেই মাছের পোনা ছাড়া আপনারা

বড় মাছের স্বাদই নিতে পারেননা,

মাছও চাষ করতে পারেননা, সেই

মাছের পোনাও কিন্তুু উৎপাদন হয়

আমাদের যশোরেরই মৎস হ্যাচারিতে।


🇧🇩এখনো যশোরের বিল বাওড়ে পাওয়া

যায় আমাদের সেই যশোরের বিখ্যাত

মাছ কৈ।

🇧🇩যেই নামিদামি সবজি আর সুস্বাদু চাল

ছাড়া মুখে যায়না ভাত, সেই চাল আর

সবজি আমাদের বিখ্যাত যশোইরা

বেগুন এবং বিশ্ববিখ্যাত হাইব্রিড

পেঁপে এক একটা ৫/১০ কেজি ওজনেরও

বেশি যার নাম যশোহরি পেঁপে

সেটাও কিন্তুু আমাদের এই যশোরের।


🇧🇩কি আর বলবো ভাই আপনার বাসার

জামায় আদর আর মিষ্টি মিঠায় খাওয়া

এসবতো আমাদের যশোরের খেজুরের রস

আর চিটাগুড় ছাড়া চলেইনা।

# অর্থ_মেধা , প্রজ্ঞা, সৃষ্টিশীলতা,

মননশীলতা, শিক্ষা, সংস্কৃতি

সবকিছুতেই আমরা অগ্রগামী।

★আমাদের আছে মাইকেল মধুসুদন

বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ যার নাম যশোর

MM কলেজ।

★আমাদের আছে যশোর বিঞ্জ্যান ও

প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশ উন্মুক্ত

বিশ্ববিদ্যালয়।

★আমাদের রয়েছে টিচার্স ট্রেনিং

কলেজ।

★আমাদের রয়েছে দেশের প্রাচীন বৃহৎ

ও স্বনামধন্য যশোর সরকারি

পলিটেকনিক কলেজ।

★আমাদের রয়েছে যশোর মেডিকেল

কলেজ ও হাসপাতাল।

★আমাদের রয়েছে দেশের একমাত্র

করোনারী কেয়ার ইউনিট।

★আমাদের রয়েছে হোমিওপ্যাথিক

মেডিকেল কলেজ।

★আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক মান

সম্পন্ন বিমান বন্দর।

★আমাদের রয়েছে জাতীয় মানসম্পন্ন

যশোর শামসুলহুদা স্টেডিয়াম।

★আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক

মানসম্পন্ন সুইমিংপুল।

★আমাদের রয়েছে যশোর

শিক্ষাবোর্ড।

★আমাদের রয়েছে খুলানা বিভাগের

একমাত্র ও ববিভাগীয় বাংলাদেশ

স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।

★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশের

দ্বিতীয় বৃহত্তম কেন্দ্রীয় কারাগার।

★আমাদের রয়েছে বাংলার একমাত্র

শিশু কিশোর কারাগার বাংলাদেশ

শিশু জেলখানা।

★আমাদের রয়েছে দেশের দ্বিতীয়

বৃহত্তম সেনানিবাস যশোর

ক্যান্টনমেন্ট।

★আমাদের যশোরে রয়েছে দেশের

দ্বিতীয় বৃহত্তম বিজিবি ও আনসার

ক্যাম্প।

★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশের

একমাত্র বিমান বাহিনী প্রশিক্ষন

কেন্দ্র।

★আমাদের রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ

স্থলবন্দর বেনাপোল বন্দর।

★আমাদের যশোরে রয়েছে রেলওয়ে

স্টেশন।

★আমাদের রয়েছে যশোর নোয়াপাড়া

নৌবন্দর।

★বাংলাদেশের মধ্যে ঢাকা,

চট্টোগ্রামের বাইরে একমাত্র

আমাদেরই রয়েছে আকাশপথ, রেলপথ,

সড়কপথ ও নদীপথ।

★আমাদের বিনদনের জন্য রয়েছে

এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দক্ষিণ

এশিয়ার সর্ববৃহৎ সর্বাধুনিক বিলাসবহুল

সিনেমাহল মনিহার সিনেমা হল।

★আমাদেরই হচ্ছে দেশের প্রথম ৩৪-তলা

নির্মানাধীন বিশাল ভবন দেশের

একমাত্র ও সর্ববৃহৎ আইটি পার্ক এবং

আইটি সেন্টার।

★আমাদের যশোরেই হতে যাচ্ছে

দেশের একমাত্র সাংস্কৃতিক

বিশ্ববিদ্যালয়।

★আমাদের বৃহত্তর যশোরের ঝিনাইদহে

রয়েছে বাংলার বৃহৎ ক্যাডেট কলেজ।

★একমাত্র আমাদেরই আছে দেশের

সবচেয়ে পুরাতন ও প্রাচীন পুস্তক সমৃদ্ধ

সর্ববৃহৎ লাইব্রেরী যশোর লাইব্রেরী।

★আমাদের আছে দেশের সবচেয়ে

বৃহত্তম ও প্রাচীন উকিলবার।

★একমাত্র আমাদেরই আছে প্রাচীন

ব্রিটিশ দারা নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ

প্রশাসনিক ভবন যশোর ডিসি অফিস

অর্থাৎ সুদীর্ঘ জেলা প্রশাসন

কার্যালয়।

★আর এই আমাদেরই ছিল দেশের সর্ববৃহৎ

সর্বচ্চো মহামান্য আদালত হাইকোর্ট।

★আমাদের যশোরেই রয়েছে

সৃষ্টিকর্তা প্ররদত্ত্ব দান দেশের

একমাত্র খাবার উপযোগী মিঠাপানি।

★আমাদের রয়েছে দেশের সবথেকে

প্রাচীন পৌরসভার মধ্য একটি যশোর

পৌর কার্যালয়।

★আমাদের রয়েছে দেশের ১১টি সুগার

মিলে মধ্য একটি। ঝিনাইদহ,

কালিগন্জ্ঞের মোবারক গন্জ্ঞ সুগার

মিল।

★আমাদের রয়েছে এশিয়া মহাদেশের

সর্ববৃহৎ বটবৃক্ষ। বৃহত্তর যশোরের ঝিনাইদহ

জেলার কালিগন্জ্ঞ উপজেলার

অন্তর্গত।

★আমরাই হচ্ছি দেশের একমাত্র

প্রাকৃতিক দূর্যোগ মুক্ত বন্যা ভূকম্পন

সহনীয় ও উঁচুভূমি সমৃদ্ধ জেলার মানুষ।

★একমাত্র আমাদের নামেই রয়েছে

ভারতের পেট্রোপোল হয়ে

কোলকাতা ভায়া সরাসরি দিল্লী টু

মুম্বাই আন্তর্জাতিক ইন্ডিয়ান হাইওয়ে

রোড, যার নাম ঐতিহাসিক যশোর

রোড।

★একমাত্র আমাদের জেলার নামেই

রয়েছে দেশের বাইরে বিখ্যাত

সংগীত, পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত সংগীত

শিল্পী মৌসুমি ভৌমিকের গাওয়া

সেই যশোর রোডে।

★বাংলাদেশের মধ্যে আমাদের

যশোরের কেশবপুরেই রয়েছে বিরল

প্রজাতির কালো মুখো হনুমানের

একমাত্র বিচরণভূমি।

★বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী

বলা হয় যশোরের ঝিকরগাছার গদখালী

বাজার। দেশের মোট ৮০% ফুলের

চাহিদা পুরন করি এই আমরা

যশোইরারা।

★বাংলাদেশের মিঠাপানির

মাছের পোনার বাজার ও রাজধানী

আমাদের যশোরের চাচড়া। দেশের

মোট প্রায় ৪৫% মাছের পোনার

চাহিদা পুরন করে দেয় এই আমাদের

যশোইরারা।

★বাংলাদেশের কাচামাল ও সাক

সবজীর রাজধানী আমাদের যশোরের

সাতমাইলের বারীনগর বাজার।

দেশের মোট প্রায় ৬০% কাঁচা

বাজারের চাহিদা পুরন করে এই

যশোইরারা।

★বাংলাদেশের চাউলের রাজধানী

আমাদের বৃহত্তর যশোর অঞ্চল, দেশের

মোট প্রায় ৬০% চাউলের চাহিদা পুরন

করে সেটাও কিন্তুু এই যশোইরারা।

★বাংলাদেশের চামড়ার বাজারের

রাজধানী আমাদের যশোরের

রাজারহাট বাজার। দেশের মোট ৬০%

চামড়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে

শুধু এই যশোইরা চামড়ার ব্যাবসায়ীরাই।

★বাংলাদের মোটরপার্সের

রাজধানীও যশোর শহরের আরএন রোড।

দেশের মোট মটরপার্সের প্রায় ৭০%

চাহিদা পুরন করে থাকে এই যশোরের

স্বনামধন্য মটরপার্স ব্যাবসায়ীরা।

★বাংলাদেশের খেজুরের রস ও চিটা

গুড়ের রাজধানীও বলা হয় যশোরকেই।

খেজুরের গুড়ের মোট ৮৫%, এবং চিনি ও

মিষ্টি মিঠায়ের প্রায় ৩০% চাহিদা

পুরন করে থাকে আমাদের এই বৃহত্তর

যশোইরা অঞ্চইলারাই।

# খেলাধূলা_ক্রিকেট : শেটাও কি

বলতে হবেরে ভাই.?

তাহলে শুনুন পিছিয়ে নেই বরং সবার

আগে যশোর।

বৃহত্তর যশোরের কৃতি সন্তান বাংলার

সোনার ছেলে বাংলাদেশ জাতীয়

ক্রিকেট দলের গর্বিত অধীনায়ক

# মাশরাফী_বিন_মুর্তজা , বিশ্বের

সেরা বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার

বাংলার গর্ব # সাকিব_আল_হাসান ।

আরো আছেন জাতীয় দলের সাবেক

ক্রিকেটার ★সৈয়দ রাশেল, তুষার

ইমরান, ডলার মাহামুদ,আল-আমিন, ইমরুল

কায়েস, সানোয়ার, এবং বর্তমান

লিজেন্ড যশোর সংলগ্ন সাতক্ষিরার

সন্তান, বিশ্বকাটার মাষ্টার

# মুস্তাফিজুর_রহমান_ফিজ , আরেক

তারকা বাংলার ব্যাটিং তান্ডব

★সৌম্যো সরকার।

★ফুটবল: শুনলে অবাক হবেন একটু গর্বের

সাথেই বলতে হয় বাংলাদেশের প্রথম

জাতীয় প্রমিলা অর্থাৎ মহিলা ফুটবল

দলের ১৩-জন সদস্যা সহ্ পূর্নাঙ্গ

বাংলাদেশ জাতীয় প্রমিলা ফুটবল

টিমটায় ছিল একমাত্র আমাদের যশোর

জেলা প্রমিলা ফুটবল টিম।

★আর বর্তমানেও মালদ্বীপসহ,

শ্রীলংকা ও নেপালের মতো দেশের

বিভিন্ন ক্লাবে আন্তর্জাতিক

পর্যায়েও দেশের হয়ে গর্বের সাথে

প্রতিনিধিত্ব করে খেলে আসছে যে

কজন নারী ফুটবলার তার মধ্য ৫/৭ জন

ফুটবলারই আছে যারা একমাত্র আমাদের

এই যশোরেরই মেয়ে সন্তানেরা।

★হাডুডু: অর্থাৎ কাবাডি খেলা

বাংলাদেশের জাতীয় খেলা, আর এই

জাতীয় খেলা হাডুডু জগতের জাতীয়

বীর টাইগার কবিরকে কেনা চেনে.?

যেখানেই চলে টুর্নামেন্ট সেখানেই

বাংলাদেশের আন্ঞ্চলিক বাঘা

খেলোয়াড়দের অগ্রিম প্রস্তাব থাকে

টুর্নামেন্টে টাইগার থাকলে আমরা

খেলব না। সেই সাথে বাংলাদেশের

শ্রেষ্ঠ কাবাডি টিমও কিন্তুু এই

যশোইরা টিম। আর আন্তর্জাতিক

কাবাডির আলোড়ন সৃষ্টিকরা জীবন্ত

কিংবদন্তি খেলোয়াড় জাতীয় বীর

কবির টাইগার সেওতো এই যশোইরা

সন্তানরে ভাই।

★আমাদেরও রয়েছে বাংলাদেশের

সবছেয়ে বড় অর্থনৈতিক খাত

বৈদেশিক রেমিটেন্স খাত। সেই

খাতেও আমরা গর্বিত অংশীদার।

বিশ্বের সবদেশেই রয়েছে আমাদের

অবস্থান, তাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ

রেমিটেন্সেও সগৌরবে অংশীদার

আমাদের যশোর অঞ্চলের

বাংলামায়ের প্রবাসী সোনার

সন্তানেরা।

★অর্থাৎ এশিয়ামহাদেশের ভারতীয়

উপমহাদেশে যশোহর কোন সাধারন জনপদ

নয় ★★★যশোর একটি ★★★ব্র্যান্ড।

আর তাই বাংলাদেশের সর্বপ্রথম

বিভাগের দাবীদার একমাত্র এই

যশোর-ই। এবং সেই আঙ্গিকে যদি

বাংলাদেশে আর একটিও বিভাগ হয়

তবে ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, পাবনা, বগুড়া

কিংবা কুমিল্লা, নোয়াখাইল্লাদের

মতো সাধারন এলাকা নয় একমাত্র সেই

বিভাগের দাবীদার আমরা

যশোইরা_রাই।

না রাজনীতি না অর্থনীতি, না শিল্প

সাহিত্য এবং সংস্কৃতি।


সংগ্রহীত

বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪

রিকশা কাহিনীঃ তিন চাকার এই বাহনটি ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রচলিত ও জনপ্রিয় হলেও এটি আমাদের নিজস্ব উদ্ভাবন নয়। বেশিরভাগ গবেষকের মতে, রিকশার উদ্ভাবন হয়েছে জাপানে। জাপানি শব্দ 'জিনরিকিশা' থেকে এসেছে রিকশা। জাপানি ভাষায় 'জিন' শব্দের অর্থ 'মানুষ', 'রিকি' অর্থ 'শক্তি' আর 'শা' অর্থ 'বাহন'। ফলে 'জিনরিকিশা'র অর্থ দাঁড়ায়- মানুষের শক্তিতে চালিত বাহন। ইতিহাসবিদ ও অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন তার 'ঢাকা: স্মৃতি-বিস্মৃতির নগরী' বইয়ে উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশে প্রচলিত প্যাডেল দেওয়া সাইকেল রিকশা এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। শুরুর দিকে কোনো রিকশাই তিন চাকায় চালিত ছিল না। সামনে থাকতো লম্বা হাতল, চাকা থাকতো দুটি। হাতল ধরে হেঁটে বা দৌড়ে এই রিকশা টেনে নেওয়া হতো। গবেষক এম উইলিয়াম স্টিলির 'রিকশা ইন সাউথ এশিয়া, ইন্ট্রোডাকশন টু স্পেশাল সেকশন' গবেষণা থেকে জানা যায়, ১৮৬৯ সালে জাপানে কাহার-টানা পালকির বদলে রিকশা চালু হয়। তখন দেশটিতে মেজি সাম্রাজ্যের শাসন চলছে। এরপর সেখান থেকে চীন, হংকং ও সিঙ্গাপুরে ছড়িয়ে যায় রিকশা। উৎপত্তি জাপানে হলেও এর নকশা করেছিলেন জোনাথন স্কোবি নামে মার্কিন এক খ্রিষ্টান মিশনারি। পঙ্গু স্ত্রীকে ইয়োকোহামা শহর ঘুরিয়ে দেখাবেন বলে ১৮৬৯ সালে 'জিনরিকিশা' বাহনটি তৈরি করেন তিনি। তবে বিভিন্ন গবেষণায় ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিদের এই রিকশা আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে। যাই হোক, সেসব দেশে কিন্তু এখন আর রিকশার প্রচলন নেই। জাপানি ভাষায় এর আরেক নাম ছিল 'নিনতাকু'। তবে গত শতকের পঞ্চাশ দশকের ভেতরই জাপান থেকে রিকশার প্রচলন উঠে যায়। ১৮৮০ সালে মিশনারি রেভারেন্ট জোর ফরডাইস রিকশা নিয়ে আসেন ভারতে। ১৯০০ সালে সেই রিকশা আসে কলকাতায়। তবে তখন সাধারণ যাত্রী নয়, বরং মালামাল টানার জন্যই এর ব্যবহার ছিল। পূর্ববঙ্গ বা আজকের বাংলাদেশে সর্বপ্রথম রিকশা এসেছিল চট্টগ্রামে। সেটি আনা হয়েছিল মিয়ানমারের রেঙ্গুন থেকে। ঢাকায় প্রথম রিকশা আসে ত্রিশের দশকে ভারতের কলকাতা থেকে। তবে মুনতাসীর মামুনের মতে, এই রিকশা হাতে টানা নয়, বরং সিঙ্গাপুরে উদ্ভাবিত প্যাডেল রিকশা। ঐতিহাসিক মোমিনুল হক তার আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন, ১৯৪০ সালের জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জের পাট কোম্পানি রেলি ব্রাদার্সের এক কেরানি কলকাতা থেকে নারায়ণগঞ্জে একটি রিকশা নিয়ে আসেন। এর মালিক ছিলেন যদু গোপাল দত্ত। প্রথম রিকশাচালকের নাম ছিল নরেশ। ১৯৪১ সালে ঢাকায় রিকশা ছিল মাত্র ৩৭টি। ১৯৪৭ সালে ঢাকায় রিকশার সংখ্যা ছিল ১৮১টি। তথ্যমতে, ১৯৯৮ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭২-টিতে। তথ্য সূত্র: দৈনিক ডেইলি স্টার,,,,,,,

 রিকশা কাহিনীঃ তিন চাকার এই বাহনটি ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রচলিত ও জনপ্রিয় হলেও এটি আমাদের নিজস্ব উদ্ভাবন নয়। বেশিরভাগ গবেষকের মতে, রিকশার উদ্ভাবন হয়েছে জাপানে। জাপানি শব্দ 'জিনরিকিশা' থেকে এসেছে রিকশা। জাপানি ভাষায় 'জিন' শব্দের অর্থ 'মানুষ', 'রিকি' অর্থ 'শক্তি' আর 'শা' অর্থ 'বাহন'। ফলে 'জিনরিকিশা'র অর্থ দাঁড়ায়- মানুষের শক্তিতে চালিত বাহন।


ইতিহাসবিদ ও অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন তার 'ঢাকা: স্মৃতি-বিস্মৃতির নগরী' বইয়ে উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশে প্রচলিত প্যাডেল দেওয়া সাইকেল রিকশা এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। 


শুরুর দিকে কোনো রিকশাই তিন চাকায় চালিত ছিল না। সামনে থাকতো লম্বা হাতল, চাকা থাকতো দুটি। হাতল ধরে হেঁটে বা দৌড়ে এই রিকশা টেনে নেওয়া হতো। 


গবেষক এম উইলিয়াম স্টিলির 'রিকশা ইন সাউথ এশিয়া, ইন্ট্রোডাকশন টু স্পেশাল সেকশন' গবেষণা থেকে জানা যায়, ১৮৬৯ সালে জাপানে কাহার-টানা পালকির বদলে রিকশা চালু হয়। তখন দেশটিতে মেজি সাম্রাজ্যের শাসন চলছে। এরপর সেখান থেকে চীন, হংকং ও সিঙ্গাপুরে ছড়িয়ে যায় রিকশা। 


উৎপত্তি জাপানে হলেও এর নকশা করেছিলেন জোনাথন স্কোবি নামে মার্কিন এক খ্রিষ্টান মিশনারি। পঙ্গু স্ত্রীকে ইয়োকোহামা শহর ঘুরিয়ে দেখাবেন বলে ১৮৬৯ সালে 'জিনরিকিশা' বাহনটি তৈরি করেন তিনি। তবে বিভিন্ন গবেষণায় ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিদের এই রিকশা আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে।


যাই হোক, সেসব দেশে কিন্তু এখন আর রিকশার প্রচলন নেই। জাপানি ভাষায় এর আরেক নাম ছিল 'নিনতাকু'। তবে গত শতকের পঞ্চাশ দশকের ভেতরই জাপান থেকে রিকশার প্রচলন উঠে যায়। ১৮৮০ সালে মিশনারি রেভারেন্ট জোর ফরডাইস রিকশা নিয়ে আসেন ভারতে। ১৯০০ সালে সেই রিকশা আসে কলকাতায়। তবে তখন সাধারণ যাত্রী নয়, বরং মালামাল টানার জন্যই এর ব্যবহার ছিল। 


পূর্ববঙ্গ বা আজকের বাংলাদেশে সর্বপ্রথম রিকশা এসেছিল চট্টগ্রামে। সেটি আনা হয়েছিল মিয়ানমারের রেঙ্গুন থেকে। ঢাকায় প্রথম রিকশা আসে ত্রিশের দশকে ভারতের কলকাতা থেকে। তবে মুনতাসীর মামুনের মতে, এই রিকশা হাতে টানা নয়, বরং সিঙ্গাপুরে উদ্ভাবিত প্যাডেল রিকশা। 


ঐতিহাসিক মোমিনুল হক তার আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন, ১৯৪০ সালের জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জের পাট কোম্পানি রেলি ব্রাদার্সের এক কেরানি কলকাতা থেকে নারায়ণগঞ্জে একটি রিকশা নিয়ে আসেন। এর মালিক ছিলেন যদু গোপাল দত্ত। প্রথম রিকশাচালকের নাম ছিল নরেশ। ১৯৪১ সালে ঢাকায় রিকশা ছিল মাত্র ৩৭টি। ১৯৪৭ সালে ঢাকায় রিকশার সংখ্যা ছিল ১৮১টি। তথ্যমতে, ১৯৯৮ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭২-টিতে। 


তথ্য সূত্র: দৈনিক ডেইলি স্টার

জেনে রাখা ভালোহাত দিয়েই বেলা মাপো,,,,,,,

 জেনে রাখা ভালোহাত দিয়েই বেলা মাপো


31/05/2024 

‘দিনের আলো নিবে এল,

সুয্যি ডোবে-ডোবে।

আকাশ ঘিরে মেঘ জুটেছে

চাঁদের লোভে লোভে।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর’ কবিতার এই পঙ্‌ক্তিগুলো নিশ্চয়ই পড়েছ। ধরো, এমন এক জায়গায় তুমি আছ, যেখানে কোনো ঘড়ি নেই, বাতি বা আগুন নেই। আর তখন দিনের আলো নিভে আসছে, কী করবে তুমি? নিশ্চয়ই তড়িঘড়ি করে একটা নিরাপদ জায়গা খুঁজে বের করবে? কিংবা খাবার খুঁজবে? তবে সবার আগে জানতে হবে, সূর্যটা আর কতক্ষণ আলো দেবে। চারদিক অন্ধকার হয়ে আসার আগেই যে সব ব্যবস্থা করে ফেলতে হবে। অর্থাৎ সূর্যাস্ত ঠিক কতক্ষণ পরে হবে, তা জানা তখন জরুরি। কিন্তু ঘড়ি না দেখে তা বুঝবে কী করে? খুব সহজ একটা পদ্ধতি আছে। আর এ জন্য কোনো সরঞ্জামেরও দরকার পড়বে না; তোমার দুটি হাতই যথেষ্ট। দিনের শেষ বেলার আলো মাপার এই পদ্ধতিটা বেশ প্রাচীন। যখন ঘড়ি ছিল না, মানুষ তখন এই উপায় কাজে লাগিয়ে সূর্যাস্তের সময় বের করত। তাহলে চলো, ধাপে ধাপে উপায়টি জেনে নিই।

মনে রেখো

এই পদ্ধতি তোমার ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। অর্থাৎ তুমি পৃথিবীর কোথায় দাঁড়িয়ে আছ, সেটার ওপরও নির্ভর করবে। যেমন প্রতিবছর ২২ ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখা বরাবর অবস্থান করে। সহজ করে বললে, সূর্য সে সময় পৃথিবীর ঠিক পেট বরাবর অবস্থান করে। ফলে পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধ সূর্য থেকে কিছুটা দূরে হেলে পড়ে। এ কারণে উত্তর গোলার্ধে তখন রাত হয় সবচেয়ে বড় আর দিন সবচেয়ে ছোট। উল্টো ঘটনা ঘটে দক্ষিণ গোলার্ধে। ফলে তুমি যদি তেমন কোনো সময়ে উত্তর বা দক্ষিণ গোলার্ধে থাকো, তখন এই পদ্ধতি কাজে লাগানোর আগে আরও কিছু হিসাব করে নিতে হবে।

যাহোক, আমরা আপাতত বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান মাথায় রেখেই হিসাবটা করি। বাংলাদেশের অবস্থান গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে। অর্থাৎ এখানে সূর্য মোটামুটি সারা বছরই অবস্থান করে ঠিক মাথার ওপর। তাই সকালে সূর্য উঠে ধীরে ধীরে ঠিক মাথার ওপর দিয়ে যেতে যেতে ডুবে যায়। ফলে এখানে পদ্ধতিটা ভালো মতোই খাটবে। তবে এখানেও ‘কিন্তু’ আছে।

আর কেবল বাংলাদেশেই না, দুনিয়ার যে জায়গায়ই থাকো না কেন, স্থানীয় পরিবেশের কথাটাও মাথায় রাখতে হবে। তুমি যদি বান্দরবানের মতো পাহাড়ি এলাকায় যাও এবং যদি দাঁড়িয়ে থাকো প্রশস্ত সমতলে, তাহলে সূর্যের আলো একটু আগেভাগেই নিভে আসবে। কারণ, সূর্য যে আড়াল হবে পাহাড়ে। আবার সুন্দরবনের মতো বনাঞ্চলে যদি যাও, সেখানেও সূর্যের আলো হারিয়ে যাবে দ্রুত। কারণ, গাছপালা যে সূর্যকে আড়াল করে ফেলবে।

আরেকটি বিষয়, তোমার হাতের আকার। বয়সে যারা ছোট, স্বাভাবিকভাবেই তাদের হাতের আকারও ছোট। কিন্তু এই পদ্ধতি আদতে বড়দের হাত দিয়ে মাপার জন্য সবচেয়ে জুতসই। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তুমি একদিন সূর্যের নিচে হাত রেখে ঘড়ি দেখে যাচাই করে নাও তোমার একেকটি আঙুল সমান কত মিনিট। আর তা বের করতে পারলেই অবশিষ্ট দিনের আলো মাপা তোমার কাছে এক কি খুব বড়জোর দুই হাতের মামলা!


01708-411997

(10am-6pm, Phone & WhatsApp)


epaper@prothomalo.com


© স্বত্ব প্রথম আলো 2024 | সম্পাদক ও প্রকাশক: মতিউর রহমানপ্রগতি ইনস্যুরেন্স ভবন, ২০-২১ কারওয়ান বাজার, ঢাকা ১২১৫



সকাল ৭ টার  সংবাদ।  তারিখ: ০৫-০৬-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭ টার  সংবাদ। 

তারিখ: ০৫-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


আজ বসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম বাজেট অধিবেশন - বাজেট পেশ করা হবে আগামীকাল। 


আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস -রাজধানীতে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।


চা শ্রমিকরা আর ভাসমান থাকবে না, তাদের কল্যাণে কাজ করছে সরকার — জাতীয় চা দিবসের অনুষ্ঠানে বললেন শেখ হাসিনা।


বেনজির ও আজিজ আওয়ামী লীগের কেউ না উল্লেখ করে দলের সাধারণ সম্পাদক বললেন, দুর্নীতির বিচার করার সৎসাহস শেখ হাসিনা সরকারের আছে।


দুর্নীতি আর সন্ত্রাসের প্রতীক তারেক রহমানই বিএনপির দুঃশাসনের মুখ — মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে  ভোটগ্রহণ আজ।


ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলে ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ।


ডালাসে টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গতরাতের ম্যাচে নেপালকে ৬ উইকেটে পরাজিত করেছে নেদারল্যান্ডস - আজ নিউইয়র্কে ভারতের মোকাবেলা করবে আয়ারল্যান্ড।


বয়স ধরে রাখার দুটি সূত্রঃ,,, বনি আমিন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বয়স ধরে রাখার দুটি সূত্রঃ 

-      -      -      -      -

সিডনীতে দরিদ্র লোকদের তালিকা তৈরিতে মেয়েটি দুয়ারে দুয়ারে টোকা মারছে। বয়েস মাত্র ২০ বছর, নাম এলিসা, খাঁটি অস্ট্রেলিয়ান, বিশ্বাবিদ্যালয়ের ছাত্রী। শেষাব্দি আমার দুয়ারেও এসে পৌঁছায় আমাকে দরিদ্র তালিকা ভুক্ত করার জন্যে। কারণ বনি আমিন সিডনীর ১টি দরিদ্রতম এলাকায় থাকে। দরজা খুলতেই হয়ে গেল এক ইতিহাস, তার 'বিশেষ বালক বন্ধু' ১জন বাংলাভাষা দক্ষ নেপালী ইউনি ছাত্র। আমার 'মহা ভক্ত' যার কারণে এলিসাও আমাকে চিনে ফেলে, ছবি তোলার জন্যে আবদার করলো। অতঃপর কেন জানি আমাকে এলিসা তার 'দরিদ্র তালিকা'তে নামভুক্ত করতে আর 'সাহস' করেনি। আমাকে বারবার জড়িয়ে ধরে তার বালকবন্ধুকে আমার দুয়ারের সামনে থেকে ভিডিও কল মারে। তার চোখে যে 'ইউরেকা' উচ্ছলতা দেখেছি তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নই। ওর ছোঁয়া আমাকে শিহরিত করেছে। আমার বয়সের দিনপঞ্জিকা যেন হঠাৎ থমকে দাঁড়ালো কিছুক্ষনের জন্যে। 


উল্লেখ্যঃ স্বল্প বয়স্ক মেয়েদের সান্নিধ্য আমার বয়সকে 'ব্রেক মেরে' দেয়, অর্থাৎ বাড়তে দেয় না। চেহারা ও শরীরে বয়স ধরে রাখার জন্যে আমি কখনোই অবসরপ্রাপ্ত লোকদের সাথে আড্ডা বা কথা বলতে স্বাচ্ছন্দবোধ করি না। বিনয়ের সাথে তাদের এড়িয়ে যাই। সে চাকুরীরত অবস্থায় ছিল মহাব্যস্ত, কথা বলার ফুরসত ছিলো না তখন। এখন অবসরগ্রহন করার পর হারিকেন দিয়ে খুঁজে খুঁজে অতঃপর গায়ে পড়ে 'আউট অব ডা ব্লু' আমাকে ফোন করে বসে, 'অরে দোস্ত কেমন আছিস?' ওর 'অবসরপ্রাপ্ত ভালোবাসা'য় আমি মনে মনে হাসি। ওর নাম ও পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর অতি বিনয়ের সাথে আমি ফোনটা কেটে দেই। এমনকি সে যদি আমার শৈশবের বন্ধু বা ক্লাসমেটও হয়ে থাকে তবুও আমি সেই অবসরপ্রাপ্তদের সাথে কথা বলি না। কারণ সে অবসরে এখন লোক খুঁজে বেড়াচ্ছে কথা বলার জন্যে। সাবধান 'যে ব্যাক্তি তার কর্মজীবনে আপনাকে সময় দেয়নি তাকে তার অবসরে আপনি সময় দেবেন না।' সারমর্মঃ বনি আমিন অবসরপ্রাপ্তদের সাথে কথা বলে না। 


মনকে সতেজ ও বয়সকে সবুজ করে ধরে রাখার জন্যে আমি গত ৩৩ বছর অতি যত্নের সাথে দুটি সূত্র মেনে চলছি, (১) আমার বয়সেরও অ-নে-ক ছোট কিন্তু সুন্দর ও সুশ্রী নারীর সান্নিধ্য আমি উপভোগ করি, এবং (২) অবসরপ্রাপ্ত ব্যাক্তিদের বিনয়ের সাথে এড়িয়ে চলি।  [উল্লেখ্যঃ শেখবঙ্গের এমপি শামীম ওসমান বয়সে আমার দু বছরের ছোট, প্রাক্তন সামরিক প্রধান আজিজ আমার দুই বছরের ছোট, বর্তমান আইজিপি মামুন আমার তিন বছরের ছোট, ঢাকার ডিবি হারুন নামে পরিচিত লোকটি আমার ১৬ বছরের ছোট]  ধন্যবাদ


মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০২৪

মনিরুল ইসলাম স্যারের মেসেজ ০৬/০৬/২০২৪

 আসসালামু আলাইকুম 

সকল ভাইয়ের দৃষ্টি বিশেষভাবে আকর্ষণ করছি, 

আমার কথাগুলো অতি মনোযোগ সহকারে দেখার এবং পড়ার জন্য বিশেষভাবে আপনাদেরকে জানাচ্ছি। 


আমাদের মধ্যে যে সকল ভাই নিজ জেলায় কর্মরত অবস্থায় আছেন আপনাদেরকে বিশেষভাবে জানানো যাচ্ছে যে প্রাণ-আরএফএল কোম্পানির মধ্যে এমন কোন নিয়ম নেই যে নিজ জেলায় নিজ বাড়িতে থেকে অথবা আত্মীয়র বাড়িতে থেকে কাজ করতে পারবেন এমন কোন নিয়ম আমাদের কোম্পানিতে নেই।,,,,,,,,,,

,,,,,,,,,,,,

আমাকে আপনাকে এবং যে সকল ভাই এই সকল সুবিধা গ্রহণ করছেন তাদেরকে বিশেষভাবে জানাচ্ছি কোম্পানি আপনাদেরকে যেহেতু এ সকল সুযোগ সুবিধা দিয়েছে এক কথায় আপনাদের প্রতি মায়া এবং সহানুভূতি দেখিয়ে আপনাদেরকে এই সুযোগটা দেওয়া হয়েছে। 

আপনাদেরও উচিত এই সুবিধাটা নিয়ে ভালোমতো কাজ করা এবং কোম্পানির নিয়ম মেনে চলা। 

আমাদের স্যারেরা আমাদের প্রতি ভালোবাসা এবং দয়া দেখিয়ে চেষ্টা করেছে আমাদেরকে কিভাবে ভালো রাখা যায় সেজন্য নিজ জেলায় কাজ করার সুযোগ করে দিয়েছে কিছু পেস্টিং মেন ভাইদের কে।,,,,,,,

,,,,,,,,,

যারা নিজ জেলায় আছেন আপনাদেরকে বিশেষভাবে সতর্ক করে দিচ্ছি কোম্পানি যেভাবে কাজ করতে বলবে সেভাবে কাজ করবেন সুপারভাইজার যেভাবে কাজ করতে বলবে সেভাবে কাজ করবেন যদি না পারেন রাসেল স্যারকে জানাবেন জানিয়ে স্যার যে জায়গায় দিবে সেই জায়গায় গিয়ে কাজ করবেন। 

কোন ধরনের বেয়াদবি কথাবাত্রা বা একে অপরের সাথে কথা বলে কোন ধরনের অন্যায় মূলক কথা বলা যাবে না এসব থেকে বিরত থাকুন বিশেষভাবে সতর্ক করে দেওয়া হলো।,,,,,,,

,,,,,,,

কোম্পানি এত বড় সুযোগ দিয়েছে এই সুযোগ নেয়ার পরেও যারা মেনে নিতে পারছেন না শুকরিয়া আদায় করছেন না তাদের উদ্দেশ্যে বলছি বেয়াদবি করবেন ট্রান্সফার নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকেন। 

এবং যারা নিজ জেলায় কাজ করছেন যদি বিশেষ সুবিধা কোম্পানিকে দিতে না পারেন তাহলে আপনাদেরকে রেখে কোম্পানির কোন লাভ নেই। 

এমন অনেক পেস্টিং ম্যান ভাই আছে যাদের বাসা অনেক দূরে তারা নিজ জেলায় কাজ করার সুযোগ পায় না। 

যারা নিজ বাড়িতে থেকে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন তারা আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেন এবং নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন। 

আমি নিজেও নিজ জেলায় থেকে কাজ করি আমি নিজেকে অতি ভাগ্যবান মনে করি এবং আমাদের স্যারদের সব রকম কথা মেনে চলি যে সকল কাজ করতে বলে সব কাজ করি।,,,,,,,

,,,,,,,

আমরা সবাই মানুষ সুতরাং মানবতা দৃষ্টিতে সবকিছু দেখার চেষ্টা করেন। 

খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে একজন পেস্টিং ম্যান আরেকজন uটেস্টিংu ম্যানের সাথে এসব বিষয়ে আলোচনা করেন। 

আমাদের অনেক নতুন এরিয়াতে লোক প্রয়োজন যারা এসব চালাকি করবেন তাদেরকে সেইসব এরিয়ায় দিয়ে দেওয়া হবে। 

কারণ একটাই আপনাদের বেতন বেশি বেশি বেতনে নিজ জেলায় কাজ করছেন এটি শুধুমাত্র আমাদের স্যারদের সুদৃষ্টির কারণেই করতে পারছেন।,,,,,,

,,,,,,,,

আশা করি কথাগুলো মনে নিয়ে কাজ করবেন যেভাবে কাজ করতে বলা হবে সেভাবেই করতে হবে পারলে কাজ করেন না পারলে নতুন জেলায় যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেন।,,,,,,

,,,,,,,


সকাল ৭ টার  সংবাদ।  তারিখ: ০৪-০৬-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭ টার  সংবাদ। 

তারিখ: ০৪-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


ঈদুল আযহার ছুটির পর সকল সরকারি, আধা—সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা—স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের অফিস সময়সূচি ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত পুন:নির্ধারণ — মন্ত্রিসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত। 


জনগণের অর্থের সঠিক ব্যয় নিশ্চিত করতে সিএজিসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির। 


জামায়াতসহ সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সঙ্গে গভীর বন্ধন রয়েছে বিএনপির — মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের। 


বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের প্রশংসা বিশ্বময়, ডয়েচে ভেলের প্রতিবেদন অন্ত:সারশূণ্য ও দেশবিরোধী — বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। 


ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ — প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ঢাকায় ৫৫ থেকে ৬০, ঢাকার বাইরে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। 


৩০ টাকা কমিয়ে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম এক হাজার তিনশ ৬৩ টাকা নির্ধারণ করলো বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। 


ভারতে সাত ধাপে অনুষ্ঠিত লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা আজ।


নিউইয়র্কে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গতরাতের ম্যাচে শ্রীলংকাকে ৬ উইকেটে পরাজিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা - প্রভিডেন্সে উগান্ডার বিরুদ্ধে এখন ব্যাট করছে আফগানিস্তান ।

মাধব মাধবীলতা নাকি মানুষ  শাহ সাবরিনা মোয়াজ্জেম 

 মাধব মাধবীলতা নাকি মানুষ 

শাহ সাবরিনা মোয়াজ্জেম 


রাস্তা ধরে হাঁটছি —

ঘন বৃষ্টি উপেক্ষা করছিনা।

ভেবেছি—বে-পথু কাকের মতো 

আমিও ভিজবো—! 


সন্ধ্যা মালতির মতো বীজবর্তী

অংকুর জাগিয়ে বন্ধুজনের মতো 

পা ফেলি—চৌ-পথের ভিটেমাটি ছুঁয়ে!

স্থিতিজড়তা মূখর করে যাপনের 

আতিথিয়েতায় গূঢ় —

রহস্য উপেক্ষা করে—মুগ্ধতার পরিধিব্যাপ্ত 

হতে থাকলো—দু-চোখ! 


সীমিত শব্দের অভিধানে 

জমে উঠলো কাব্য—!

বিহ্বল বৃষ্টি নুপুর ছাপিয়ে সুনসান পথে

মনের রঙ মহল নাড়িয়ে গেলো কেউ!

আবছা ছায়া—

আবারও লুকোচুরি—

প্রবল বর্ষনের কথকতা 

নির্ভেজাল ভাবে উঁকি দেয় —

আমি ধীরে পথ হাতড়ে চলি—

ঠিক—কম্পাসের কিনারায়—!

আজ শ্রাবণঘন দিনটি 

বড্ড বিবস্ত্র —! 


কিছুক্ষণ পর সে মিঠে রোদের মতো

আমার সামনে—!

তাকে কি নাম দেবো—?

মাধব মাধবীলতা নাকি মানুষ!? 

আসলে লিঙ্গের বৈশিষ্ট্য ধারণ করে

আমি নারী —!

সে দুটো-ই—!


আজ তার দুষ্টমি নেই

নেই মানুষকে ত্যাক্ত বিরক্ত করার অভিপ্রায়! 

সেও বৃষ্টি বিলাসি—!

বলি চলো—দুজন হাত ধরে ভিজি স্ত্রোত্রপাঠে।

সে মুচকি হেসে মাথা নাড়ে।

বেলাবেলির আঁধার পেরিয়ে যাই

সন্ধ্যা নামুক —

দেখেছো—বাতাসের সংলাপে 

স্খলিত মনোবৃত্তির অন্যায্য স্তবগীতে ভরে যায়

পিপাসিত মন মাধুরি—!

আজ তুমি— আমার প্রার্থনার মুখ!

বয়সের খাকি অন্ধকার দূরে তাড়িয়ে দাও

যর্থাথ স্তব্দ ঢলে ভাসি—

বর্ষা সংক্রান্ত —অমর সংবিধানে! 


ভোটারলিস্টে তোমার নাম নেই 

আমার বুকের ভেতর তোমার নাম লিখবো।

কি নাম তোমার—?

আশ্চর্য চোখের পলক পড়েনা

ইশারায় বুঝিয়ে দেয় কিছু।

ও তুমি বলতে পারোনা—?

তাতে সমস্যা নেই—

জীবনের গিরিপাতে কে করেছে ওজর আপত্তি

বরং শুনতে বলতে না পারাটাই ভালো! 

এঁড়েতর্ক থেকে তুমি মুক্ত। 

বরং প্রাণের আলোয় প্রাণ ছড়িয়ে যাক 


—"আজ ঝর ঝর মুখর বাদলও দিনে"— 


যুক্তিচালিত জীবন পথে সে নিস্প্রভ! 

তবে প্রাণের জোর আছে—!

মনে রোমাঞ্চ আছে—!

তাইতো—বাদলাদিনে 

তাথৈ তাথৈ করে নেচে মাঠ ঘাট প্রান্তর

কাঁপিয়ে দেয়!

এই ভেজা বরষা তাকে উদ্দোমতা দিয়েছে

তাইতো— আজ সে ভোকাট্টা ঘুড়ি!

এই বৃষ্টি ক্ষণে মন ভেজাতে দোসর থাকার 

দরকার লেগেছে  না লাগবে —কোন পাগলে বলে!?

সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪

ছোটবেলায় থাকতেন শান্তিপুরে। পরিবারে ব্যাপক অর্থক

 ছোটবেলায় থাকতেন শান্তিপুরে। পরিবারে ব্যাপক অর্থকষ্ট | ছোট ছেলেটি বুঝল কাজে না ঢুকলে পরিবারের হাল ফেরানো অসম্ভব | পড়াশোনা ছেড়ে পাড়ি দিলেন কলকাতা | উঠলেন হ্যারিসন রোডের একটি মেসে। ওই মেসে ছেলেটির সঙ্গে থাকতেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। রোজগারের জন্য তখন যা পেতেন তাই করতেন। চায়ের দোকানের কাজ। রেল কোম্পানির হয়ে সার্ভে। অর্থকষ্ট এতটাই ভয়াবহ ছিল। তবে সৃষ্টিশীল মনটা তাতেও হারিয়ে যায়নি | সারাদিন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খেটে রাতে এসে ঘন্টার পর ঘন্টা কবিতা লিখেছেন | 


তিনি শিল্পী দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় | ১৯৬০ সাল | সুধীন দাশগুপ্তই দেবদুলালবাবুকে আকাশবাণীর ‘অনুষ্ঠান ঘোষক’-এর পদে চাকরির কথা বলেন। পরীক্ষা দিয়ে ঢুকেছিলেন। তারপর একটানা বত্রিশ বছর আকাশবাণীর সংসারে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিলেন দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।


খবর পড়ায় একটা আলাদা ঘরাণা তৈরি করেছিলেন দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। ' কলকাতার আকাশবাণীতে '‘আকাশবাণী কলকাতা, খবর পড়ছি দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়’'—ভরাট কণ্ঠের এই সম্ভাষণ আজও বাঙালির হৃদয়ে | সংবাদ পাঠকে তিনি এমন একটা জায়গায় নিয়ে গিয়েছিলেন যে, ঘরে ঘরে সংবাদ পরিক্রমা শোনার জন্য রেডিও খোলা হতো।


দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের রেডিয়ো-জীবনে সবচেয়ে বড় ঘটনা সম্ভবত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় সম্প্রচারটি। ১৯৬৬ সাল থেকেই বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা চলে আসতেন কলকাতায়। তাঁরা সোজা গিয়ে দেখা করতেন আকাশবাণীর কলকাতা কেন্দ্রের সংবাদ বিভাগে। শোনাতেন নিজেদের অসহায় জীবনের নানা কাহিনী | 


আকাশবাণীর ‘সংবাদ পরিক্রমা’-র লেখক প্রণবেশ সেন আর সংবাদ পাঠক দেবদুলালকে সেই সব কাহিনী অসম্ভব বিচলিত করেছিল।


প্রতিদিন রাত দশটা থেকে দশটা পাঁচ মিনিট দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় পড়তে লাগলেন যুদ্ধের কথা। যন্ত্রণার ইতিহাস। যাঁরা রেডিয়োর সঙ্গে যুক্ত ছিলাম, তাঁরা তো বটেই শ্রোতারাও জানেন কী প্রচণ্ড জনপ্রিয় হয়েছিল সে অনুষ্ঠান।


১৯৭২ সালে এই সংবাদ পাঠের জন্যই পদ্মশ্রী উপাধি পান দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।


এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন -

আকাশবাণীর খবর পড়তে গিয়ে মাঝেমধ্যে নিজেকে আর সংবরণ করতে পারিনি। মনে হতো, আমিও একজন মুক্তিযোদ্ধা। সেদিন আমার বুকের ভেতরের সব লুকানো আবেগ আর উত্তেজনা ঢেলে দিয়েছিলাম আকাশবাণীর সংবাদ, সংবাদ-পরিক্রমা বা সংবাদ-সমীক্ষা পড়তে গিয়ে। রণাঙ্গনের খবর যখন পড়তাম, তখন মনে করতাম, আমিও সেই রণাঙ্গনের সৈনিক, যখন মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের কথা পড়তাম, তখন আমার মনের সমস্ত উল্লাস উচ্ছ্বাস নেমে আসতো আমার কণ্ঠজুড়ে। যখন করুণ হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা পড়তাম, তখন কান্নায় জড়িয়ে আসত গলা। মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকটায় যেন নেশায় পেয়ে বসেছিল আমাকে। উত্তেজনা আর প্রবল আগ্রহে অপেক্ষা করতাম, কখন পড়বো বাঙলাদেশের খবর। এই খবর পড়ার জন্য কখনো কখনো রাতে বাড়িও ফিরিনি। রাত কাটিয়েছি আকাশবাণী ভবনে। ভোরের খবর পড়তে হবে যে!


বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাংলাদেশ সরকার তাদের দেশে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানায়।

১৯৭২ সালে ১০ জানুয়ারি  একটি অনুষ্ঠানে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়কে তাঁর অসামান্য সংবাদপাঠের জন্যে  বুকে জুড়িয়ে ধরেন। 


বাংলাদেশের মুক্তিসেনারা তাঁর নাম দিয়েছিলেন,  " বাংলার দুলাল" |


সারা ভারতে এখনও পর্যন্ত যে তিনজন ব্রডকাস্টার পদ্মশ্রী পেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে একজন দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্য দু’জন- AIR-এর মেলভিন ডি মেলো (Melville de Mellow) এবং ঊষা মেহতা, যিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় গোপন বেতার কেন্দ্র চালাতেন।


আজ দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায় বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের প্রয়াণদিবসে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি |


© অহর্নিশ

তথ্য : আকাশবাণী কলকাতা খবর পড়ছি... (আনন্দবাজার পত্রিকা), উইকিপিডিয়া



জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...