এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ২০-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ২০-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ভারতের প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণে দুই দিনের সরকারি সফরে আগামীকাল নতুন দিল্লী যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 


ঈদের ছুটির পর নতুন সময়সূচিতে সরকারি অফিস খুলেছে গতকাল — রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছেন কর্মজীবী মানুষ। 


কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দশজনে।


দেশের সড়ক—মহাসড়কে শৃঙ্খলা আনতে তিন চাকার যান ও মোটর সাইকেল চলাচলের জন্য নীতিমালা প্রণয়ন করছে সরকার — জানালেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।


সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি — পানি বন্দি প্রায় সাড়ে আট লাখ মানুষ — বন্যা দুর্গতদের মাঝে সরকারের ত্রাণ সহায়তা।


গাজায় ইসরাইলি হামলায় যুদ্ধ আইন লঙ্ঘিত - জাতিসংঘের প্রতিবেদনে প্রকাশ।


নর্থসাউন্ডে আইসিসি টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইট পর্বের প্রথম খেলায় যুক্তরাষ্ট্রকে ১৮ রানে হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা - গ্রোস আইলেটে এখন ইংল্যান্ড মোকাবেলা করছে ওয়েষ্ট ইন্ডিজের।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৯-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৯-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ঈদের ছুটির পর আজ খুলছে সরকারি অফিস - নতুন সময়সূচি অনুযায়ী অফিস চলবে নয়টা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত।


এ বছর ঈদুল আজহায় সারাদেশে কোরবানি হয়েছে এক কোটি চার লাখের বেশি গবাদিপশু যা গত বছরের তুলনায় তিন লাখেরও বেশি।


কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণের কার্যক্রমকে সেবায় রূপান্তর করা হয়েছে - মন্তব্য ডিএসসিসি মেয়রের - ঈদের দ্বিতীয় দিনের শতভাগ পশুর বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি। 


ঈদের দিনেও সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও সমালোচনা করতে ছাড়েনি বিএনপি  - বললেন ওবায়দুল কাদের।


২৪ বছর পর উত্তর কোরিয়া সফরে রুশ প্রেসিডেন্ট - স্বাক্ষরিত হতে পারে অংশীদারিত্ব চুক্তি।


নর্থ সাউন্ডে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইট পর্বের প্রথম খেলায় আজ মুখোমুখি হবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও যুক্তরাষ্ট্র।

মঙ্গলবার, ১৮ জুন, ২০২৪

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৮-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৮-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় সারাদেশে পবিত্র ঈদ উল আযহা উদযাপন - দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন। 


দলীয় নেতাদের সঙ্গে শেখ হাসিনার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়।


ফিলিস্তিনসহ দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান রাষ্ট্রপতির।


পশু কোরবানির ছয় ঘণ্টার মধ্যে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ ডিএনসিসির।


ঈদছুটিতে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম সরেজমিন দেখতে আকস্মিক হাসপাতাল পরিদর্শনে যান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।


জোটের মিত্র এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষসমূহের সঙ্গে পরিস্থিতি  কৌশলগতভাবে এড়িয়ে যেতে ইসরাইলের যুদ্ধকালীন ৬-সদস্যের মন্ত্রীসভা বাতিল।


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটে উন্নীত বাংলাদেশ - টাইগারদের অভিনন্দন রাষ্ট্রপতির - গ্রোস আইলেটে  এখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের মোকাবেলা করছে আফগানিস্তান।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ১৭-০৬-২০২৪

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ১৭-০৬-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম


যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে আজ সারাদেশে উদযাপিত

হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আযহা --- দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা।


 রাজধানীতে জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায় ---

বায়তুল মুকাররমে এবারও হবে ৫টি ঈদ জামাত।


 সরকারের কঠোর নজরদারিতে রয়েছে মিয়ানমার সীমান্ত --- সংবাদ

সম্মেলনে জানালেন ওবায়দুল কাদের।


 সুইজারল্যান্ডের শীর্ষ সম্মেলনে ইউক্রেনের ভূখন্ডগত অখন্ডতাকে

সমর্থন ও রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনার আহ্বান জানালেন বিশ্ব

নেতৃবৃন্দ।


এবং কিংসটাউনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এখন নেপালের মোকাবেলা

করছে বাংলাদেশ।

রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪

সকাল ৭ টার  সংবাদ।  তারিখ: ১৬-০৬-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭ টার  সংবাদ। 

তারিখ: ১৬-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


দেশব্যাপী বাংলাদেশ কৃষক লীগের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী - অধিক সংখ্যক গাছ লাগিয়ে দেশবাসীকে ‘সবুজ বাংলাদেশ’ গড়ে তোলার আহ্বান।


মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো বৈরিতা নেই, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চলছে - জানালেন ওবায়দুল কাদের।


পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে রাজধানীসহ সারাদেশে কোরবানির পশুর হাটগুলোতে জমে উঠেছে কেনাবেচা।


প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপনে ঢাকা ছাড়ছেন নগরবাসী - রেলস্টেশন ও বাস টার্মিনালে যাত্রীদের ভীড়।


ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রুশ প্রেসিডেন্টের দেওয়া যুদ্ধ বিরতির শর্তসমূহ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করলো ইতালি ও জার্মানী।


সেন্ট লুসিয়ায় আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে এখন অস্ট্রেলিয়ার মোকাবেলা করছে স্কটল্যান্ড।

শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪

সারা মেঘালয় জুড়েই ছড়িয়ে রয়েছে জীবন্ত সেতু, যা দিয়ে নিশ্চিন্তে পারাপার হন স্থানীয় বাসিন্দারা "

 " সারা মেঘালয় জুড়েই ছড়িয়ে রয়েছে জীবন্ত সেতু, যা দিয়ে নিশ্চিন্তে পারাপার হন স্থানীয় বাসিন্দারা "


************************************


সাধারণভাবে আমরা আমাদের চারপাশে কংক্রিট বা লোহার তৈরি ব্রিজ দেখে থাকি। কিন্তু ভারতবর্ষের মেঘালয় রাজ্যে এমনই একটি ব্রিজ দেখতে পাওয়া যায় যাকে জীবন্ত ব্রিজ বলে মনে করা হয়। ঝুলন্ত এই ব্রিজ মেঘালয়ের অনেক মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম।


সমগ্র মেঘালয় রাজ্যের ৭২টি গ্রামজুড়ে বর্তমানে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ১০০টি জীবন্ত ব্রিজ আছে। এই সেতুগুলোর কারণে সম্প্রতি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের অস্থায়ী তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মেঘালয়। এই সেতুগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ‘জিংকিয়েং জেরি: লিভিং রুট ব্রিজ কালচারাল ল্যান্ডস্কেপস অব মেঘালয়’।


সেতুগুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবেই তৈরি হয়েছে। কবে ও কীভাবে এসব সেতু তৈরি হয়েছে তা জানা সম্ভব না হলেও চেরাপুঞ্জির সেতুগুলোর প্রথম লিখিত প্রমাণ ১৮৪৪ সালের এশিয়াটিক সোসাইটি অব বেঙ্গল জার্নালে পাওয়া যায়।


সেখানে আদিবাসী খাসি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠির মানুষরা বসবাস করেন। ইউনেস্কোর মতে, ‘এই কাঠামোগত ইকোসিস্টেম শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চরম জলবায়ু পরিস্থিতিতে মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে এক গভীর সম্প্রীতি ঘটিয়েছে।’


শুধুমাত্র মেঘালয়েই নয় বরং এ ধরনের জীবন্ত সেতু বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সমস্ত আর্দ্র অঞ্চলেই দেখা যায়। মেঘালয়ের এই সেতুগুলো আশপাশের ৭৫টিরও বেশি প্রত্যন্ত গ্রামে সংযোগের সুবিধা দেয়। এখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা নিশ্চিন্ত এই সেতু পারাপার করতে পারেন।


এ ধরনের সাসপেনশন ব্রিজগুলি মূলত নদীর নিকটবর্তী বিভিন্ন শক্তপোক্ত গাছগুলির শিকড় ও ডালপালাকে একসঙ্গে মিলিয়ে তৈরি করা হয়।আদ্র অঞ্চলের এই গাছের শিকড় ও ডালপালাগুলি এতটাই মজবুত হয় যে নিশ্চিন্তে এই ব্রিজটির ওপর দিয়ে মানুষ একস্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে।


এ ধরনের সেতুগুলো খুবই মজবুত হয়। মেঘালয়ের সবচেয়ে বড় লিভিং রুট ব্রিটটির বয়স আনুমানিক ১৫০ বছরেরও বেশি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। একসঙ্গে ৫০ জন এই সেতু দিয়ে চলাচল করতে পারেন।


মেঘালয়ের পর্বতময় ভ‍ূ-খণ্ডগুলোতে ছোট ছোট নদী বা নালার এপার ওপারের মধ্যে যোগাযোগ রাখতে স্থানীয় আদিবাসীরা রাবার গাছের শেকড় দিয়েই মূলত তৈরি করেছে এই প্রাকৃতিক সেতু। যা দেখতে প্রতিদিন কয়েক হাজার পর্যটক এসে ভিড় করেন। মেঘালয়ের রাজধানী শিলং থেকে ৯২ কিলোমিটার দক্ষিণে মাওলিনং গ্রামে এই সেতুর অস্তিত্ব সবথেকে বেশি দেখা যায়।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 






মরুভূমিতে ধান চাষ করে সফলতা

 মরুভূমিতে ধান চাষ করে সফলতা


জুন ১১, সিএমজি বাংলা ডেস্ক: মরুভূমিতে ধান চাষের ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি এই বিজ্ঞানীরা উত্তর-পশ্চিম চীনের সিনচিয়াং উইগুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে বিস্তৃত মরুভূমি উন্নত গ্রিনহাউজ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ধান চাষ করতে সক্ষম হয়েছেন, যা মরুভূমিতে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির সম্ভাবনা উন্মোচন করে।


চীনের কৃষি বিজ্ঞান একাডেমির ইন্সটিটিউট অফ আর্বান এগ্রিকালচারের বিজ্ঞানীরা দক্ষিণ সিনচিয়াংয়ের হোথানে প্রায় দশ হাজার একর মরুভূমিতে গ্রিনহাউজে ধান রোপণ করেন। তারা তিন স্তরের ফ্রেম এবং নির্ভুল পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করে ধান চাষ করেছেন, যা ঐতিহ্যবাহী পদ্ধতির তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে দ্রুত ফলন দিয়েছে।


ইন্সটিটিউট অফ আর্বান এগ্রিকালচারের প্রধান বিজ্ঞানী ইয়াং ছিছাং জানান, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে মাত্র ৬০ দিনের মধ্যে ধান পরিপক্ব হয়, যা সাধারণত চীনের প্রধান ধান চাষের অঞ্চলে ১২০ থেকে ১৫০ দিন লাগে। মূলত মরুভূমিতে গ্রিনহাউজে নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ এবং তিন স্তরের ফ্রেমে চাষ করা হয়।

এ গবেষণায় প্রথম সাফল্যটি আসে দক্ষিণ-পশ্চিম চীনের সিছুয়ান প্রদেশের ছেংতুর একটি উদ্ভিদ কারখানায়। এ ছাড়া ২০২১ সালে স্পিড ব্রিডিং টেকনোলজির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ধানের বৃদ্ধির সময়কে অর্ধেক নামিয়ে আনা হয়।


ইয়াংয়ের মতে, হোথান মরুভূমির কঠিন পরিবেশ ধান চাষের বাধা নয় বরং একটি সুযোগ। এই অঞ্চলে দীর্ঘ দিন সূর্যের আলো এবং দিন ও রাতের মধ্যে তাপমাত্রার পার্থক্যসহ অনন্য ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য ফসল চাষের জন্য আদর্শ। হোথান মরুভূমিতে এই গ্রীণহাউজে প্রযুক্তির দক্ষ ব্যবহারের ফলে প্রচলিত চাষাবাদের ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।


গবেষকরা এলইডি আলো, নির্দিষ্ট পুষ্টির সমাধান ফর্মুলেশন এবং উন্নত মাটিবিহীন চাষ প্রযুক্তি প্রয়োগ করে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করেছেন।


ইন্সটিটিউট অফ আর্বান এগ্রিকালচারের সহকারী গবেষক শি তাওয়েই জানান, মরুভূমির প্রাকৃতিক পরিবেশের যেসব সুবিধা রয়েছে, যেমন প্রচুর আলো এবং তাপ কৃষির সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিয়েছে। এটি শিনচিয়াংয়ে খাদ্য উৎপাদনের পথ প্রশস্ত করছে।


বর্তমানে নেদারল্যান্ডসের গ্লাসহাউস সুবিধা-ভিত্তিক কৃষির ভালো উদাহরণগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত। শক্তি-সাশ্রয়ী মরুভূমির গ্রিনহাউসগুলোর নির্মাণ ব্যয় প্রতি বর্গমিটারে ৩৫০ ইউয়ান, যা ডাচ গ্লাসহাউসগুলোর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। এছাড়া এর পরিচালনা ব্যয় ডাচ গ্লাসহাউসগুলোর তুলনায় প্রায় ২৫ শতাংশ।


ভবিষ্যতে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি, যান্ত্রিকীকরণ এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে এই ধরণের গ্রিনহাউজের নির্মাণ এবং পরিচালনার ব্যয় উভয়ই কমানো যেতে পারে। এই ধরনের গ্রিনহাউজগুলো আন্তর্জাতিকভাবে অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক হবে বলেন মনে করেন বিজ্ঞানী ইয়াং।


গবেষণা দলটি হোথানের মরুভূমির গ্রিনহাউজে সয়াবিন, ভুট্টা এবং গমের মতো প্রধান ফসলের পাশাপাশি তৈলবীজ, তুলা এবং আলফালফার স্পিড ব্রিডিং প্রযুক্তি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন।


শুভ/ফয়সল



তাল  সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা,,,,,

 তাল সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা


তাল হলো (সঙ্গীত) গীত, বাদ্য ও নৃত্যের গতি বা লয়ের স্থিতিকাল। এ তিন ক্ষেত্রেই তালের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। মাত্রার সমষ্টি দিয়ে তাল রচনা করা হয়। 


তাল দুপ্রকার–সমপদী ও বিষমপদী। তালের মাত্রাবিভাগ সমান হলে সমপদী, যেমন একতাল, ত্রিতাল, চৌতাল, সুরফাঁক ইত্যাদি; আর অসমান হলে বিষমপদী, যেমন তেওড়া, ধামার, ঝাঁপতাল, ঝুমরা ইত্যাদি। 


একটি তালকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়, যার নাম তাল বিভাগ। ত্রিতালে চারটি বিভাগ এবং দাদরা ও কাহারবা তালে দুটি করে বিভাগ রয়েছে। যে মাত্রা থেকে তাল শুরু হয় তাকে ওই তালের ‘সম’ বলে। তালের প্রথম বিভাগের প্রথম মাত্রায় তালি দিয়ে সম দেখানো হয়। অন্য বিভাগগুলির মধ্যে কয়েকটিতে তালি দেওয়া হয় এবং সেগুলিকে বলা হয় ‘তালি’। তালের যে বিভাগে তালি দেওয়া হয় না তা ‘খালি’ বা ‘ফাঁক’ তাল নামে পরিচিত।


তবলা, পাখোয়াজ বা খোল বাজানোর জন্য নির্দিষ্ট বোল থাকে। এক এক রকম তালের জন্য এক এক রকম বোলের সমষ্টি তৈরি হয়েছে। তালের জন্য নির্দিষ্ট সেই বোলের সমষ্টিকে যখন মাত্রা, বিভাগ, তালি, খালি ইত্যাদিতে নিবদ্ধ করা হয় তখন তাকে বলা হয় ‘ঠেকা’। যেকোনো তাল-বাদ্যের স্বরের ছোট্সমূহকে বলা হয় ‘তেহাই’। তেহাই তিনবার বাজিয়ে সমে এনে শেষ করা হয়।


সঙ্গীতে তাল অপরিহার্য, তাই তালকে বলা হয় সঙ্গীতের প্রাণ। তালের কাজ সঙ্গীতে গতির সমতা রক্ষা করা। এ গতিকে বলা হয় লয়। সঙ্গীত ও লয়ের সম্পর্ক খুব নিবিড়। লয়কে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে বিলম্বিত, মধ্য ও দ্রুত।


সঙ্গীতে প্রচলিত উল্লেখযোগ্য কয়েকটি তাল হলো দাদরা, কাহারবা, আড়াঠেকা, ঝাঁপতাল, সুরতাল বা সুরফাঁকতাল, চৌতাল, একতাল, আড়াখেমটা, ধামার, আড়াচৌতাল, ত্রিতাল ইত্যাদি। 


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর গানের সঙ্গে বাজাবার উপযোগী কয়েকটি তাল রচনা করেন, যেমন ঝম্পক, ষষ্ঠী, রূপকড়া, নবতাল, একাদশী ও নবপঞ্চ তাল। নজরুল ইসলামও কয়েকটি তাল রচনা করেছেন। সেগুলি হলো নবনন্দন, প্রিয়াছন্দ, মণিমালা ছন্দ, স্বাগতা ছন্দ, মন্দাকিনী ছন্দ ও মঞ্জুভাষিণী তাল।


ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ তাঁর সরোদ বাদনকে বৈচিত্র্যময় করার জন্য কিছু তাল রচনা করেন। তাঁর রচিত তালগুলি হলো মোহান্ত, রাজবেশ, উদয়সিন, বিজয়, বিজয়ানন্দ, উপরাল, বিক্রমত, লঘুকির, রঙ্গ, রঙ্গবরণ, রঙ্গরায়ত এবং অভিনন্দন।  


তথ্যসূত্র :

মোবারক হোসেন খান

বাংলাপিডিয়া



কানসাটর জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন,,,,,,

কানসাটর জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন। কানসাট জমিদার বাড়ির বংশের আদি পুরুষরা পূর্বে বগুড়া জেলার কড়ইঝাকইর গ্রামে বসবাস করতেন। তখন সেখানে তাদের উপর দস্যু সর্দার পন্ডিত অত্যাচার শুরু করে দেয়। তার কারণে তারা সেখান থেকে বাধ্য হয়ে ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছায় এসে বসতি স্থাপন করেন। পরে আবার কানসাট গ্রামে এসে বসতি গড়ে তোলেন। বলা হয়ে থাকে যে একসময় রাজার কংশহাটটা নামে একটি প্রাসাদ ছিল। এই প্রাসাদের নাম থেকেই এলাকাটির নাম হয় কানসাট।


১৮৬৭ সালে  বাড়িটি নির্মাণ করেন ময়মনসিংহের জমিদার সূর্য কান্ত আচার্য চৌধুরী । ২ দশমিক ২৪ একর জায়গার উপর স্থাপিত বাড়িতে কক্ষ ১৬টি। স্থানীয়দের কাছে এটি কানসাট রাজবাড়ি নামে পরিচিত।    

জমিদার সূর্য কান্তের ছোট ছেলে শীতাংসু কান্ত আচার্য চৌধুরী সর্বশেষ এই বাড়ি থেকে জমিদারী পরিচালনা করেন, তিনি ছিলেন বেশ অত্যাচারী শাসক। 


১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর শীতাংসু কান্ত আচার্য চৌধুরী  ভারত চলে গেলে তৎকালীন সরকার বাড়িটির মালিকানা নেয়। দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকার পর বাড়িটি পুরার্কীতি হিসেবে সংরক্ষণ করে দেশের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। বর্তমান সময়ে জমিদার বাড়িটি অযত্ন ও অবহেলার কারণে ধ্বংসের মুখে রয়েছে। এবং জমিদার বাড়িটিতে গাছপালা ও লতাপাতায় জড়িয়ে রয়েছে।


কানসাট বাংলাদেশে বড় আমের বাজার বসে প্রতি বছর আম মৌসুমে কানসাট জমিদার বাড়ির পাশে বসে জেলার সর্ববৃহৎ আম বাজার। তখন এখানে দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে। যথাযথ সংস্কার, রক্ষনাবেক্ষন ও প্রচারণা করা গেলে জেলা অন্যতম পর্যটন কেন্দ্রে হিসেবে পরিচিতি পেতে পারে  কানসাট রাজবাড়ি।










সকাল ৭ টার  সংবাদ।  তারিখ: ১৫-০৬-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭ টার  সংবাদ। 

তারিখ: ১৫-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


সৌদি আরবে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু - হাজীরা আজ সমবেত হবেন আরাফাত ময়দানে। 


ঈদ সামনে রেখে জমে উঠেছে পশুরহাট - সারাদেশে স্টেশন-টার্মিনালে ঘরমুখো মানুষের ভীড়। 


ঈদযাত্রায় সড়কে গাড়ির চাপ থাকলেও জট নেই - বলেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী।


ঐতিহাসিক কোয়ালিশন চুক্তির পর দক্ষিণ আফ্রিকার পার্লামেন্টে প্রেসিডেন্ট পুন:নির্বাচিত হলেন সিরিল রামাফোসা। 


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কিংস টাউনে দক্ষিণ আফ্রিকা এখন নেপালের এবং ত্রিনিদাদে নিউজিল্যান্ড উগান্ডার মোকাবেলা করছে।

এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত।

 এক্সেলে নতুন হলে চাকরি, অফিস কিংবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে এগিয়ে যেতে চাইলে এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত। এই ফর্মুলাগুলো জানলে এক্সেল...