এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ১ জানুয়ারি, ২০২৫

জাহানাবাদ এক্সপ্রেস,,,,,,,

 জাহানাবাদ এক্সপ্রেস


জাহানাবাদ এক্সপ্রেসে খুলনা থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৪৪৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৭৪০ টাকা, এসি সিট ৮৮৫ টাকা, এসি বার্থ ১৩৩০ টাকা। নওয়াপাড়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৪১০ টাকা, স্নিগ্ধা ৬৮৫ টাকা, এসি সিট ৮২০ টাকা, এসি বার্থ ১২৩০ টাকা।


সিঙ্গিয়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৯৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৬৬০ টাকা, এসি সিট ৭৯০ টাকা, এসি বার্থ ১১৮০ টাকা। নড়াইল থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৭০ টাকা, স্নিগ্ধা ৬১৫ টাকা, এসি সিট ৭৪০ টাকা, এসি বার্থ ১১১০ টাকা।


লোহাগাড়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৩৫০ টাকা, স্নিগ্ধা ৫৮৫ টাকা, এসি সিট ৭০০ টাকা, এসি বার্থ ১০৫০ টাকা। কাশিয়ানী জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ৩০৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৬০৫ টাকা, এসি সিট ৫০৫ টাকা, এসি বার্থ ৯১০ টাকা।


ভাঙ্গা জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ার শ্রেণির ভাড়া ২৬০ টাকা, স্নিগ্ধা ৪৩৫ টাকা, এসি সিট ৫২০ টাকা, এসি বার্থ ৭৮০ টাকা।


রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস


রূপসী বাংলা এক্সপ্রেসে বেনাপোল থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৪৫৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৭৫৫ টাকা, এসি সিট ৯০৫ টাকা, এসি বার্থ ১৩৫৫ টাকা। যশোর থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৪১০ টাকা, ৬৮৫ টাকা, এসি সিট ৮২০ টাকা, এসি বার্থ ১২৩০ টাকা। নড়াইল থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৭০ টাকা, স্নিগ্ধা ৬১৫ টাকা, এসি সিট ৭৪০ টাকা, এসি বার্থ ১১১০ টাকা।


লোহাগাড়া থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩৫০ টাকা, স্নিগ্ধা ৫৮৫ টাকা, এসি সিট ৭০০ টাকা, এসি বার্থ ১০৫০ টাকা। কাশিয়ানী জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ৩০৫ টাকা, স্নিগ্ধা ৫০৫ টাকা, এসি সিট ৬০৫ টাকা, এসি বার্থ ৯১০ টাকা।


ভাঙ্গা জংশন থেকে ঢাকা শোভন চেয়ারের ভাড়া ২৬০ টাকা, স্নিগ্ধা ৪৩৫ টাকা, এসি সিট ৫২০ টাকা, এসি বার্থ ৭৮০ টাকা। এক্ষেত্রে শোভন চেয়ার ছাড়া অন্যান্য সিটের ভাড়ার সঙ্গে ভ্যাট যুক্ত হবে।


ট্রেনের সময়সূচি


জাহানাবাদ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভোর ৬টায় খুলনা থেকে ৯টা ৪৫ মিনিটে ঢাকায় পৌঁছাবে। ঢাকা রুটে যাত্রাবিরতি করবে নওয়াপাড়া, সিঙ্গিয়া জংশন, নড়াইল, লোহাগড়া, কাশিয়ানী জংশন ও ভাঙ্গা জংশনে। এরপর বেলা ১১টায় ঢাকা থেকে ট্রেনটি রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস নামে ছেড়ে যশোরের বেনাপোলে পৌঁছবে দুপুর আড়াইটায়। বিকেল ৩টায় ফের এটি বেনাপোল থেকে ছেড়ে ঢাকা পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে। রাত ৮টায় ট্রেনটি জাহানাবাদ এক্সপ্রেস নামে আবার ঢাকা থেকে যাত্রা করে খুলনায় পৌঁছবে রাত ১১টা ৪০ মিনিটে। -সংগৃহীত

মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪

বয়ঃসন্ধির মতো ৪০ এর পরের জীবনেরও একটা নাম থাকা উচিত।  বুড়িও না, আবার ছুঁড়িও না, অদ্ভুত একটা বয়স। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরা সংসারী ১৫/২০ বছর ধরে। 

 বয়ঃসন্ধির মতো ৪০ এর পরের জীবনেরও একটা নাম থাকা উচিত।  বুড়িও না, আবার ছুঁড়িও না, অদ্ভুত একটা বয়স। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরা সংসারী ১৫/২০ বছর ধরে। 


🎇 এক/দুই সন্তানের মা হলেও মনের ভেতরকার কিশোরীটা কোথাও যেন রয়ে যায়। সেই মনের কিশোরীটাকে অবদমনের ক্লান্তিকর প্রচেষ্টা সবসময়। কারন, পরিবেশ পরিস্থিতির কাছে ছুঁড়ি হয়ে থাকাটা নিছক হাস্যকর। 


🎇 যা পাওয়ার ছিল, আর যা পাওয়া হয় নি, মনটা সেই হিসেব করতে বসে যায়, মন না চাইতেও। কতোই বা আর ব্যস্ত থাকা যায়, সংসার, রান্নাবান্না, কিংবা অফিস নিয়ে? দিনের শেষে না পাওয়াগুলো কেমন যেন খোঁচাতে থাকে, দিনের শেষে মনে হয় কেউ তো থাকুক, কেউ তো শুনুক, মনের সব কথা, কোন জাজমেন্ট ছাড়া। 


🎇 এদিকে সংসার, বাচ্চাকাচ্চা মানুষ করতে করতে জীবনটা বন্ধুহীন হয়ে যায়, সবাই যার যার জীবনে ব্যস্ত। 


🎇 ৪০ পেরোনো মেয়েরা একটা কঠিন রোগে ভোগে। নস্টালজিয়া! কারণে অকারণে শুধু পুরনো কথা মনে পড়ে। পুরোনো ক্ষতগুলো  দগদগে হয়ে ওঠে!  আবার মনে পড়ে ফেলে আসা শৈশব, তারুন্যের চঞ্চল মন, স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটির সোনালি দিনগুলো, তার সঙ্গে প্রথম দেখার ক্ষণটি, কখনো বা না ফুরানো কতো গল্প, বৃষ্টিবিলাস!!  

যে কিছু সময়ের জন্য নিজের হয়েছিল, যে কষ্ট দিয়েছিল, কিংবা না চাইতেও যাকে কষ্ট দিতে হয়েছিল, সব মনে পড়ে যায় সময়ে অসময়ে। 


🎇 রাতের বেলা সব কাজ সেরে আয়নার সামনে দাঁড়ালে বড় অসুন্দর মনে হয় নিজেকে। চুল পড়ে অর্ধেক, মুখে বলিরেখারা সবে আঁকিবুকি শুরু করেছে, এক সময়ের মেদহীন শরীরটা স্বপ্নের মতো লাগে, পেটে স্ট্রেচ মার্কের দাগ, সব মিলিয়ে ভীষণ অনাকর্ষণীয় লাগে নিজেকে। সেই বিষণ্ণতা ঢাকতেই হয়তো শাড়ি-গয়নায় মেতে থাকতে চায় মেয়েদের মন। 


🎇 জীবনের অর্ধেকটা পার করে এসে ৪০ পেরোনো মেয়েদের দুর্নিবার প্রেমের ইচ্ছা জাগে। নাহ, প্রেম করার জন্য প্রেম না। মনে হয় কেউ থাকুক, কেউ শুনুক সব কথা, আবার কারো আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হতে মন চায়। মনটা আবার সবকিছু নতুন করে শুরু করতে চায়। 


🎇 মন নতুন কাউকে চায় না, পুরাতন মানুষটাকেই আবার নতুন করে চায়। আবার তার চোখের তারা হয়ে থাকার বড় সাধ হয়। সংসার, বাস্তবতা সব অস্বীকার করতে চায় মনটা মাঝে মাঝেই। 


🎇 ৪০ পেরোনো মেয়ের বাবা-মায়ের কথা খুব মনে পড়ে। সেই জীবনটা খুব মনে পড়ে প্রতিনিয়ত। যা করতে ইচ্ছা করে তাঁদের জন্য, কিন্তু চাইলেই করা যায় না। শুধু মেয়ের বাবা-মা বলে অধিকারবোধ সীমিত করে রাখতে হবে এই ব্যাপারটাই খুব ভাবায়।


🎇 শুধু ফাইন্যান্সিয়ালি ইন্ডিপেনডেন্ট হলেই কি সমাজ ইন্ডিপেন্ডেন্স দেয়? মেয়েরা কখনই সমাজের দাসত্ব থেকে পুরোপুরি বের হতে পারে না। 


🎇 ৪০  পেরোনো মেয়েটার মাঝে মাঝেই খুব একা থাকতে মন চায়। নিজের মতো করে, নিজের জন্য। পরমুহূর্তেই সন্তানদের জন্য মন কাঁদে। মায়েরা সবচেয়ে ভয় পায় মৃত্যু। শত অভিমানেও সে বেঁচে থাকতে চায়, তার সন্তানদের জন্য। অন্তত যতোদিন সন্তানদের জীবনে তার প্রয়োজন আছে ততোদিন। চিৎকার করে কাঁদতে বড় সাধ হয়, যেন সেই কান্না কেউ শুনতে না পায়, এমন জায়গার খোঁজে মনে হয় জীবনটাই পার হয়ে যায়। 


🎇 ৪০ এর কাছে এসে মেয়েদের সবুজ মনটা আস্তে আস্তে নীল হতে শুরু করে, প্রথমে, হাল্কা, তারপর আস্তে আস্তে গাঢ় হয়। এক সময়, বেশি কথা বলা মেয়েটা চুপচাপ হয়ে যায়, মেনে নিয়ে বেঁচে থাকা শিখে যায়। পান থেক চুন খসতেই যে মেয়ের চোখের জল, নাকের জল এক হয়ে যেতো, তার নিঃশব্দ কান্না খুব কাছের না হলে কেউ টেরই পায় না। 


🎇 ৪০ পেরোনো মেয়েগুলো ব্যালেন্স করতে করতে নিজেদের কথা ভুলে যায়। ভুলে যায় কি করলে ভালো লাগবে, ভুলে যায় মনটা কি চায়।


🎇 ৪০ পেরোনো শরীরটাও আগের মতো সাপোর্ট দেয় না। অপারেশনের ধকল, মেরুদন্ডে দেওয়া ইঞ্জেকশন শরীরটাকে অকেজো করে দেয়। ভাঙা কোমর নিয়ে দিব্যি রান্নাবান্না, বাচ্চার দেখাশোনা, ঘরের কাজ, জার্নি সব করে যায়। তবুও দিন শেষে শুনতে হবে কিছুই করে না।


৪০ পেরোনো মেয়েগুলো যত্ন চায়, তারা চায় কেউ তার মনের যত্ন করুক।।

কাজী হায়াৎ,মান্না,মৌসুমী ও আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল মিলে সাতটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছিল এবং সাতটি চলচ্চিত্র ছিল সুপার ডুপার হিট

 ♦️কাজী হায়াৎ,মান্না,মৌসুমী ও আহমেদ ইমতিয়াজ

বুলবুল মিলে সাতটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছিল এবং সাতটি চলচ্চিত্র ছিল সুপার ডুপার হিট। 


(১) লুটতরাজ - ১৯৯৭

(২) আম্মাজান - ১৯৯৯

(৩) কষ্ট - ২০০০

(৪) বর্তমান - ২০০০

(৫)পাঞ্জা - ২০০১

(৬) তান্তবলীলা - ২০০১

(৭) মিনিস্টার - ২০০৩


♦️পরিচালক, নায়ক, নায়িকা এবং গীতিকার ও সুরকার জুটি'র কোন চলচ্চিত্র ফ্লপ ছিলো না।বরং সুপার ডুপার হিটের পাশাপাশি বছরের সর্বোচ্চ আয়কারী 'আম্মাজান' মত সর্বজন স্বীকৃত চলচ্চিত্র ছিল।


♦️শ্রুতিমধুর গানের সংখ্যায় ছিল অতুলনীয় :


(১) অনন্ত প্রেম তুমি দাও আমাকে

 শিল্পীঃ আইয়ুব বাচ্চু ও কনক চাঁপা। 


(২) তোমার আমার প্রেম এক জনমের নয়

শিল্পীঃ আইয়ুব বাচ্চু ও শাকিলা জাফর।


(৩) তোমার প্রেমের জন্য হইয়াছে মন

শিল্পীঃ কনক চাঁপা ও কুমার বিশ্বজিৎ। 


(৪) জানে জানুক জগৎবাসী

শিল্পীঃ কনক চাঁপা ও কুমার বিশ্বজিৎ। 


(৫) আমার এই অন্তরে তুমি ছাড়া 

শিল্পীঃ খালিদ হাসান মিলু ও কনক চাঁপা। 


(৬) আমার জীবন নামের ফুল

শিল্পীঃ মনির খান ও কনক চাঁপা। 


(৭) আরে ও মিনিস্টার মিনিস্টার 

শিল্পীঃ কনক চাঁপা ও এন্ড্রু কিশোর। 


♦️পরিচালক কাজী হায়াৎ-এর প্রতিটি সিনেমাতেই মান্না ও মৌসুমী জুটির অভিনয় পারফরম্যান্স ছিল দুর্দান্ত।

আমি বল্লভ। বিক্রমপুরের জমিদারদের উত্তরসূরী ছিলেন আমার বাবা, আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান

 আমি বল্লভ। বিক্রমপুরের জমিদারদের উত্তরসূরী ছিলেন আমার বাবা, আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। বাবার প্রাণের কবি ছিলেন রবিঠাকুর তাই কতকটা রবিঠাকুরের টানে আর কিছুটা চাকরিসূত্রে বাবা বোলপুরে থাকার সিদ্ধান্ত নেন আর জায়গা কিনে বাড়ি তৈরি শুরু করেন। আমরা সপরিবারে উঠি সেখানে, পরিবার বলতে আমি বাবা আর মা। আমি বোলপুরের স্কুলেই ভর্তি হই এখনকার মতো শহুরে হাওয়া লাগেনি তখন বোলপুরে, আনমনে মেঠো পথ ধরে হেঁটে যেতো বাউল একতারা বাজিয়ে গাইতে গাইতে। আমি শাল মহুয়া সোনাঝুরির জঙ্গলে একা একাই ঘুরে বেড়াতাম পিঠে থাকতো আঁকার সরঞ্জাম, ভালো সিনারি পেলেই আঁকতে শুরু করতাম সেখানে বসে। সন্ধ্যায় হাত পা কেটে বাড়ি ফিরলে মা বকতে বকতে ওষুধ লাগিয়ে দিতো। তারপর সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে যখন পড়তে বসতাম ছমছম করে নূপুর পায়ে সারা বাড়ি ঘুরে বেড়াতো আমাদের বাড়ির রান্নার লোক মালু মাসির মেয়ে কাজল, সাঁওতাল পল্লিতে ওদের ঘর বড় গরীব ওরা তাই রাতের খাবার খেয়ে ওরা মা মেয়ে বাড়ি যেতো। আমার বাবা বলেকয়ে মাস ছয়েকের মধ্যে কাজলকে একটা স্কুল ভর্তি করিয়ে দেয়। কোনো কঠিন অঙ্ক বা পড়া বুঝতে না পারলে কাজল খাতা হাতে আমার কাছে এসে বড় বড় চোখ করে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকতো আমি তখন মাষ্টার মশাইয়ের মতো গম্ভীর হয়ে পড়া বোঝাতাম, ওর চোখে তখন ভয় আর সমীহ। আমার মনে মনে হাসি পেলেও ওকে তা বুঝতে দিতাম না। কাজল আমার চেয়ে বছর তিনেকের ছোট ছিল কিন্তু বেজায় ভক্ত ছিল আমার, কখনো মাছের চার করে দেওয়া কিংবা আমার ঠিক করা আঁকার জায়গা পরিষ্কার করে দেওয়া এমন সাহায্য সে করেই থাকতো। আমি যখন আঁকতাম ও মুগ্ধ হয়ে দেখতো একটা শব্দ অব্দি করতো না, মাঝে মাঝে জলের বোতল নিঃশব্দে এগিয়ে দিয়ে বুঝিয়ে দিতো অনেকক্ষণ জল খাইনি আমার তেষ্টা পেয়েছে। একটু একটু করে কাজল আমার ছায়াসঙ্গী হয়ে উঠলো আমি ওকে পড়াতাম বকতাম কিন্তু কষ্ট পেলে যখন ওর চোখ ভরে জল আসতো সহ্য করতে পারতাম না আমি, দুহাত দিয়ে মুছিয়ে দিতাম ওর চোখের জল। এই ভাবে একটু একটু করে আমরা বড় হতে থাকলাম। 


যতো বড় হতে থাকলাম একটু একটু করে কাজলের প্রতি আমার অধিকারবোধ বাড়তে লাগলো, মনে হতে লাগলো ওকে বকার বা আগলে রাখার অধিকার শুধু আমারই আছে। কাজল যে আমাকে নিয়ে সচেতন তা আমিও বুঝতাম সেবার যখন সোনাঝুরির জঙ্গলে পড়ে গিয়ে চোট পেলাম পা কেটে গলগল করে রক্ত বেরোচ্ছিল  দেখেছিলাম কাঁদতে কাঁদতে কাজল ওড়না দিয়ে আমার কাটা জায়গা বেঁধে দিচ্ছে তখন অবশ্য এটা ভাবিনি যে কেনো ও কাঁদছে, আমার মতো চঞ্চল ছেলের তখন সে সময় ছিল না। তখন আমার বয়স তেরো একবার কাজলকে একটা ছেলে খারাপ কথা বলেছিল, শান্ত লাজুক কাজল সেসব আমায় না বললেও আমি ওর মুখে কষ্টের ছাপ দেখে আন্দাজ করে নিয়েছিলাম। সেবার প্রচন্ড রাগ হয়েছিল আমার, প্রথমবার আমাকে কারো সাথে মারামারি করতে দেখে অবাক হয়েছিল বটে আমার বাবা মা। এইভাবে আমরা আরও বড় হয়ে গেলাম, আমি ব্যস্ত হয়ে পড়লাম আমার আঁকা আর লেখাপড়ার জগত নিয়ে। কাজল আমার জন্য ভালো ভালো রান্না করে আনলে এখন চুপচাপ খেয়ে নিই তারিফ করার কথা মনে থাকে না। মাঝে মাঝে দেখি কাজল আমার দিকে অপলক চোখে তাকিয়ে থাকে, আমার চোখে চোখ পড়তেই চোখ সরিয়ে নেয়। কাজলের উপস্থিতির গুরুত্ব না বুঝলেও অনুপস্থিতিতে বড় অস্থির লাগতো। সেবার শুনলাম কাজলের জ্বর ওর মা কাজে আসেনি তাই, ফল আর ওষুধ নিয়ে নিজে গেছিলাম ওদের বাড়ি। সাঁওতাল পল্লিতে ঢুকতেই দেখলাম পর পর মাটির কুঁড়েঘর মাথায় খড়ের ছাউনি, বাড়িতে বাড়িতে মুরগির ছানা ঘুরছে, একদল লোক মহুয়ার নেশায় বুঁদ হয়ে মাদল বাজিয়ে গান ধরেছে, খালি গায়ে খালি পায়ে একদল বাচ্চা খেলে বেড়াচ্ছে। মালু মাসি আমাকে আদর যত্ন করে ঘরে নিয়ে গিয়ে খাওয়ালেও, কাজলের অসুস্থ শুকনো মুখটা দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেছিল। 


বছর ঘুরলো ডাক্তারিতে চান্স পেলাম, বাবা মায়ের মন খারাপ থাকলেও কলকাতায় কলেজে পড়তে হবে তাই তাদের ছেড়ে যেতেই হতো। বাবা বললেন আমার পড়া শেষ হলে যদি সেরকম হয় মাকে নিয়ে কলকাতায় চলে আসবেন। বোলপুর ছেড়ে যাওয়ার দিন তিনেক বাকি তখন জঙ্গলের একটা স্কেচ মন দিয়ে আঁকছি শুনলাম ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কান্নার শব্দ, তাকিয়ে দেখি কাজল। বললাম কেঁদো না, আমি তো ফিরে আসবো। সেদিন আঁকা বন্ধ করে হয়তো আমি ওর সাথে একটু কথা বলতে পারতাম, ওর মনের কথা শুনতে পারতাম কিন্তু শুনিনি, পরে সেই কথা গুলো শোনার জন্য হাহাকার করে বেড়িয়েছি। বাবার সাথে কলকাতা এলাম হোস্টেল ঠিক করে বাবা ফিরে গেলেন। এখন বাড়ির কথা খুব মনে পড়ে সেই রাঙামাটির গ্রামটাকে মনে পড়ে, বাবা মাকে মনে পড়ে আর স্মৃতিতে ভেসে আসে ওই শ্যামলা সাঁওতাল মেয়ের কালো দীঘল চোখগুলো। আমি বুঝি আমার মন ছটফট করছে কাজলের জন্য এটা কি ভালোবাসা, আচ্ছা কাজল আমাকে নিয়ে কি ভাবে! কতো প্রশ্ন ভিড় করে মনের মধ্যে, আমার আঁকা প্রতিটা নারীর ছবির সাথে যেনো কাজলের মিল পাই, আঁকতে আঁকতে কতো ছবিই কাজলের এঁকে ফেললাম। তাহলে তো আমিও কাজলকে দেখেছি মনের অজান্তেই খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে। মাস ছয়েক লেখাপড়ার ধরন আয়ত্তে আনতেই কেটে গেলো, ঠিক করলাম বাড়ি যাবো। অনেক আশা নিয়ে বাড়ি ফিরলাম ভাবলাম কাজলকে মনের কথা জানাবো, কিন্তু বাড়ি ফিরে শুনলাম মালু মাসি মেয়েকে নিয়ে বোনের বাড়ি গেছে দিন দশেকের ছুটি নিয়ে মন ভেঙে গেল, এতোদিন থাকা সম্ভব ছিল না বাড়িতে। 


এরপর আরও মাস ছয়েক কাটলো বাড়ি ফেরার আগে একজোড়া নূপুর নিলাম কাজলের জন্য, ভাবলাম নিজের হাতে পরিয়ে মনের কথা বলবো ওকে। দুপুরে বোলপুরের বাড়ি ফিরে বেরোলাম আঁকার সরঞ্জাম নিয়ে। সেবার পলাশ গুলো গাছে লালে লাল হয়ে ফুটেছিল মাদল বাজিয়ে একদল ছেলেমেয়ে নাচগান করছিল আমি সেটা আঁকার কথা ভেবে এগিয়ে গেলাম। কিন্তু গিয়ে চমকে উঠলাম ওদের মধ্যে কাজল নাচছে। উঁচু করে পরনে লাল পাড় শাড়ি, মাথায় পলাশ ফূল, হাতে চুড়ি আর কপালে সিঁদুর ওর। সে যে কি ভীষণ যন্ত্রণা চোখ ফেটে জল এলো আমার, কাজল বিয়ে করে নিলো! তবে কি ভালোবাসা একতরফা ছিল! আমি অনেক কষ্টে নিজেকে আটকালাম, মনে হচ্ছিল ওর হাত ধরে টেনে এনে বলি তুমি শুধু আমার, তোমাকে ভালোবাসার অধিকার একমাত্র আমার। বুঝলাম ওর পাশে মাদল বাজিয়ে গান গাওয়া লোকটা ওর বর মাঝে মাঝে হাসতে হাসতে ওকে দেখছে, দেখবেই তো সদ্য বিয়ে হয়েছে মনে হচ্ছে। খুব জানতে ইচ্ছে করছিল লোকটা কি আমার থেকে বেশি কাজলকে ভালোবাসে? আর কিছু জানা হয়নি পরের দিন ফিরে এসেছি কলকাতায় একরাশ কষ্ট বুকে নিয়ে,  তারপর আর যাইনি বোলপুর। বাবা মাকে নিয়ে চলে এসেছে কলকাতায় বছর কয়েক পর। পড়া শেষ হয়েছে, ডাক্তার তকমা পেয়েছি। মা বহুবার বলার পরেও বিয়ে করতে ইচ্ছে করেনি, কাউকে ভালোবাসার কথা ভাবিওনি। এই করে বছরের পর বছর গড়াল বয়স বাড়লো, মা মারা গেল বাবা অসুস্থ হয়ে পড়লো। দিন দিন বড় একা হয়ে পড়লাম আমি, সব থাকার পরেও মনে হতো কিচ্ছু নেই। 


বাবার মৃত্যুর পর ফিরলাম বোলপুরের বাড়িতে ওখানেই নিজের চেম্বারে রুগী দেখা শুরু করলাম, গরীব বা আদিবাসী সম্প্রদায়ের জন্য চিকিৎসা করতাম বিনামূল্যে। নিজের পেট চালানো ছাড়া বেশি টাকার দরকার ছিল না। একদিন আমার মালি বললো রান্নার কাজের জন্য একটা সাঁওতাল মেয়ে এসছে। বললাম পাঠাও একমাথা ঘোমটা দিয়ে সে এলো আমার ঘরে। সেই মুখ, সেই চোখ, আমি অস্ফুটে বললাম কাজল! কাজল মৃদু গলার বললো -"মা তো আর বেঁচে নেই, আমাকে কাজে নেবেন?"

তুমি থেকে আপনিটা বড় অদ্ভুত শোনালো।

বললাম -"ছেলে হয়েছে নাকি মেয়ে? কোন ক্লাসে পড়ে?" সে চোখ মুছে বললো -"মা হতে পারিনি আমি সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতাই ছিল না আমার, বিয়ের দুবছরের মাথায় স্বামী মারা গেল সেই থেকে মায়ের ঘরে থাকি।" আমি নিশ্চুপ রইলাম। কাজল রয়ে গেল আমার রান্নার লোক হিসাবে অথচ আমি ওকে ঘরনী বানাতে চেয়েছিলাম।


মাস তিনেক পর একবার প্রচন্ড বর্ষা। আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা তিনদিন ধরে বৃষ্টি হয়েই চলেছে, তার মধ্যে আমি জ্বরে বেঁহুশ। যখন একটু ঠিক হলাম দেখলাম কাজলের কোলে মাথা রেখে শুয়ে আমি। ক্লান্ত গলায় বললাম -"বাড়ি যাওনি তুমি?"

বললো -"দুদিন লাগলো আপনার ঠিক হতে, আপনাকে এই অবস্থাতে ছেড়ে যাই কি করে!"

বললাম -"একা মেয়ে একটা ছেলের ঘরে রয়ে গেলে,  বদনাম হয়ে যাবে তো।"

-"হলে হোক তাও আপনাকে ছেড়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না।"

জিজ্ঞেস করলাম -"কেনো?"

বললো-"যে কারণে আপনি এতোদিন বিয়ে না করে জীবনটা নষ্ট করেছেন সেই কারণে।"

ওর চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম -"বাসতে ভালো আমাকে?"

-"প্রচন্ড।"

-"তাহলে বিয়ে কেনো করলে?"

-"অনেক অপেক্ষা করেছি আপনার জন্য, জোর করে বিয়ে দিল পাশের পল্লির ছেলের সাথে। মুখ ফুটে বলতে পারিনি আপনাকে ভালোবাসি, কোথায় আপনি আর কোথায় আমি!"

কি যে শান্তি পেলাম মনে! শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বললাম -"অনেক ভালোবাসি তোমায়, ঠিক যতোটা ভালোবাসলে অন্য কাউকে ভালোবাসার ইচ্ছে চিরকালের মতো মরে যায়।"

আলমারি থেকে বের করে আনলাম ওর জন্য আনা নূপুর, ওর পায়ে পরিয়ে দিলাম। ও লজ্জা পেয়ে আমার বুকে মুখ গুঁজলো।


অনেক বছর কেটে গেছে আমাদের দাম্পত্য জীবনের, ভীষণ খুশি আছি আমরা। বয়স হয়েছে বলে কাজল নূপুর পরতে চায় না, আর আমি ওর পা থেকে নূপুর খুলতে দিই না। এখন রোজ সকালে আমার রান্নাঘর থেকে শোনা যায় সাঁওতালি গান, বেলায় কাজল গরীব বাচ্চাদের পড়ায় আমাদের কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে বসে। আমি বিনামূল্যে চিকিৎসা করি আর বিকালে হাতে হাত রেখে ঘুরে বেড়াই দুজনে। এখন আঁকতে বসলে যখন কাজল আমার দিকে তাকিয়ে থাকে, আমি আর আঁকাতে মনোনিবেশ করতে পারি না ওর কপালে চুমু খেয়ে বলি আমার শুধু তোমাকেই চাই যতোদিন পৃথিবীতে আছি। 


ছবি : সংগৃহীত

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ ৩১-১২-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ ৩১-১২-২০২৪ খ্রি:।


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরি করবে অন্তর্বর্তী সরকার - জুলাই বিপ্লবের আদর্শকে ধারণ করে কাজ করার জন্য মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা।


জুলাইয়ের শহিদ পরিবারগুলোকে মামলায় সহায়তার জন্য সাত দিনের মধ্যে গঠন করা হবে লিগ্যাল এইড সেল - বললেন আইন উপদেষ্টা।


আজ বিকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ শীর্ষক কর্মসূচিতে জমায়েত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।


প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান ও এ প্রক্রিয়ার প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে কমিশন প্রস্তুত।


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামী করে ৯ জনের বিরুদ্ধে গুমের লিখিত অভিযোগ দায়ের।


রাশিয়া ও ইউক্রেন মধ্যে তিন শতাধিক যুদ্ধবন্দি বিনিময় ।


গাজার হাসপাতালগুলোতে হামলা বন্ধে আহ্বান জানালেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।


বিপিএল-এ ফরচুন বরিশাল এবং রংপুর রাইডার্স নিজ নিজ খেলায় জয়ী।

ভারত বর্ষের সর্ব্বোচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি!! বলতে গেলে, তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যাক্তি!! 

 ভারত বর্ষের সর্ব্বোচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি!!

বলতে গেলে, তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যাক্তি!! 


পয়সার গরম তো জীবনে অনেক দেখলেন । কিন্ত বিদ্যার এমন গরম দেখেছেন না শুনেছেন কখনও? সবটা শুনলে মাথা ঝিমঝিম করবে, হাত পা’ও অবশ হয়ে যেতে পারে বৈকি।এক জীবনে এত পড়াশোনা কোন রক্ত মাংসের মানুষ করতে পারে, না পড়লে বিশ্বাস হবে না।তাও আবার সেই ভদ্রলোক যদি ভারতীয় হন !!


মারাঠি এই ভদ্রলোকের নাম ‘শ্রীকান্ত্ জিচকার’।


পড়াশোনার কেরিয়ারটা একবার হাল্কা করে চোখ বুলিয়ে নিন শুধু , তাহলেই মালুম পড়বে ভদ্রলোক কি কাণ্ডটাই না করেছেন।


১.জীবন শুরু MBBS, M.D দিয়ে।


২.এরপর L.L.B করলেন।সাথে করলেন ইন্টারন্যাশানাল ল-এর ওপর স্নাতকোত্তর।


৩.এরপর বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এর ওপর ডিপ্লোমা,সাথে M.B.A ।


4. এরপর জার্নালিজম নিয়ে স্নাতক।


এতদূর পড়ার পর আপনার যখন মনে হচ্ছে লোকটা পাগল নাকি,তখন আপনাকে বলতেই হচ্ছে এ তো সবে কলির সন্ধ্যে । এখনো গোটা রাত বাকি।


এই ভদ্রলোকের শুধু স্নাতকোত্তর ডিগ্রীই আছে দশটা বিষয়ের ওপর! স্নাতকোত্তরের বিষয়ের তালিকাটা একবার দেখুন খালি-


১.পাবলিক আ্যডমিনিস্ট্রেশন


২.সোশিওলজি


৩.ইকোনমিক্স


৪.সংস্কৃত(ডি.লিট)


৫.হিস্ট্রী


৬.ইংলিশ


৭.ফিলোসফি


৮.পলিটিক্যাল সায়েন্স


৯.এনসিয়েন্ট ইন্ডিয়ান হিস্ট্রী, কালচার,এন্ড আর্কেওলজি


১০.সাইকোলজি


ওপরের যতগুলো বিষয় দেখছেন সব ক’টিতেই প্রথম শ্রেণীর সঙ্গে স্নাতকোত্তর, এবং ২৮টি স্বর্ণপদক বিজয়ী।সব মিলিয়ে ১৯৭৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত প্রতি গ্রীষ্মে ও প্রতি শীতেই উনি কোনো না কোন স্নাতকোত্তরের বিষয়ের পরীক্ষা দিয়ে গেছেন।


মাথা ঝিমঝিম করছে তো!তা মাথার আর দোষ কি বলুন!তবে মাথা ঘুরে পড়ে যাবার আগে একবারটি শুধু শুনে যান।এতসব পড়তে পড়তে ওনার যখন একঘেয়েমি লাগছিল,ঠিক করলেন এবার একটু স্বাদ বদলানো যাক! তো স্বাদ বদলাতে আমি আপনি বেড়াতে যাই,আর উনি “আই.পি.এস(IPS)” পরীক্ষায় বসলেন আর পাশ করলেন।সেটা ১৯৭৮ সাল।কিন্তু পোষালো না চাকরীটা।চাকরীটা ছেড়ে দিয়ে বসলেন “আই.এ.এস(IAS)” পরীক্ষায়।১৯৮০ তে “আই.এ.এস(IAS)” হলেন।


নটে গাছটা তাহলে মুড়োলো শেষ অবধি।আজ্ঞে না মুড়োয় নি এখনো।চারমাসের মধ্যে “আই.এ.এস(IAS)” এর চাকরীটাও ছেড়ে দিলেন মহারাষ্ট্রের বিধান সভা ভোটে লড়বেন বলে।১৯৮০ তে উনি যখন বিধায়ক নির্বাচিত হলেন তখন ওনার বয়স সবে ২৫।উনি হলেন ভারতের সবচেয়ে কমবয়সী বিধায়ক।সবই হল যখন তখন মন্ত্রী হওয়াটাই বা আর বাকী থাকে কেন!সেটাও হলেন এবং একটা দুটো দপ্তরের নয়,একেবারে ১৪ টা দপ্তরের।১৯৯২ সাল নাগাদ রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হলেন।


ওনার এই ‘সামান্য’ কয়েকটি গুণ ছাড়াও তিনি


অসাধারণ চিত্রশিল্পী,


পেশাদার ফটোগ্রাফার,


মঞ্চাভিনেতা,


সখের বেতার চালক


ও জ্যোতিষশাস্ত্রে বিশেষ পারদর্শী ছিলেন।সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ ও ইউনেস্কোতে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।


ব্যক্তিগত সংগ্রহে ৫২০০০ বই রয়েছে ওনার। ‘লিমকা বুক অফ রেকর্ডস’ ওনাকে “ভারতবর্ষের সবথেকে শিক্ষিত ব্যক্তি”র শিরোপা দিয়েছে।১৯৮৩ তে উনি ‘বিশ্বের অসামান্য দশজন তরুণ’ হিসেবে নির্বাচিত হন।


২০০৪ এ পথ দুর্ঘটনায় ওনার মৃত্যু হয়। বয়স হয়েছিল ৪৯


কার্টেসী: সংকর চক্রবর্তী

সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

এই এতো বছরের জীবন থেকে বড় কিছু শিক্ষা 

 🌸এই এতো বছরের জীবন থেকে বড় কিছু শিক্ষা 🎉💕


১। যাই কর না কেন টাকা ছাড়া তোমার দাম নাই। সাকসেস ছাড়া তুমি শূন্য। বন্ধু বান্ধব আত্মীয় স্বজনদের কাছে তুমি ভ্যালুলেস হবে যদি তুমি নিজে বড় কিছু না কর। 


২। তোমার আশে পাশে যারা কোন প্রোডাক্টিভ কাজে ব্যস্ত না তারা মানুষ হিসেবে সুবিধার না। কোন না কোন ভাবে তারা তোমাকে নিয়ে টানা টানি করবে। তোমার পিছে লাগবে। তোমার দায়িত্ব হচ্ছে এদেরকে পাত্তা না দেয়া।


৩। যারা পরিবারের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দেয় তারা কোন না কোন ভাবে জীবনে সফল হয়। বিশেষ করে বাবা মায়ের জন্য তুমি যা স্যাক্রিফাইস করবা তার পুরোটাই তোমার লাইফে ফেরত আসবে। 


৪। মানুষের জীবন কখনও এক থাকে না। আজ যে অভাব আছে কাল তা দূর হবেই। আজ না নেই কাল তা হবে। তবে এ জন্য দরকার পরিশ্রম আর আল্লাহ্‌র কাছে কন্টিনুয়াস দোয়া করা। 


৫। কাউকে অন্ধভাবে ভালোবেসে মারা খেও না। জীবনে প্রেম ভালোবাসা সব না। কেউ একজন ভালো না বাসলে তোমার জীবন চলবে না ব্যাপারটা এমন না। বরং তোমার উচিত তাকে দেখিয়ে দেয়া যে তাকে ছাড়া তুমি হাজার গুনে ভাল আছ। প্রুভ ইট। 


৬। তোমার সময়গুলো আরেকজনকে দিয়ে দিও না। Your time is limited, so don't waste it living someone else's life. নিজেকে সময় দাও। নিজের জন্য কিছু একটা কর। আর যদি নিজের জন্য কিছু না কর তাহলে একটা সময় যাবে আফসোস করতে করতে। 


৭। নিজেকে শক্ত কর। মনকে শক্ত কর। মানসিকভাবে শক্তিশালী না হলে তুমি এই দুনিয়ায় টিকতে পারবে না। সব থেকে বড় ব্যাপার হচ্ছে মানসিকভাবে শক্ত না হলে মানুষের দেয়া সামান্য আঘাতেই তুমি শেষ হয়ে যাবে। 


৮। তোমার পিছনে যারা লেগেছে তাদের পাত্তা দিও না। বরং focus on your dreams. Focus on your growth. তোমার হিউজ সাকসেস দিয়ে শত্রুদের পিষে ফেল। এমনভাবে বড় হও যেন শত্রুরা তোমাকে সমীহ করে। 


৯। মানুষকে ভালোবাস। কারও ক্ষতি কর না। পারলে উপকার কর। Everything you done to me, already done to you. অন্যের জন্য যাই করবে তা তোমার জীবনে ফেরত আসবেই। 


১০। People like to judge other people. তুমি যাই কর না কেন মানুষ তোমাকে জাজ করবেই। এসবে পাত্তা দিলে জীবন চলবে না। 

জাস্ট ইগ্নোর......


#collected #Collected_Post #life #Awareness #motivational #lifelessons #highlight #lessonslearned #abroadlife

হাড্ডিসার গরু কিভাবে মোটাতাজা করতে হয়।

 হাড্ডিসার গরু কিভাবে মোটাতাজা করতে হয়।

কি কি ইনজেকশন এবং খাবার দিতে হয় এগুলো নিয়ে। 

হাড্ডিসার গরু পালন করা সব থেকে বেশি লাভ জনক যদি সেটা সঠিক দামে ক্রয় করতে পারেন।

খামারে লাভ করতে হলে কম দামে গরু কেনা হলো প্রথম শর্ত। হাড্ডিসার গরু কম দামে পাওয়া যায়, তাই এই গরু ভালো ভাবে পালন করতে পারলে লাভ বেশি করা সম্ভব।

আজকে আপনাদের হাড্ডিসার গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি সম্পর্কে জানাবো।

হাড্ডিসার গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি হলো প্রথমে গরু কে কৃমি মুক্ত করে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন দিয়ে গরুর হাড্ডি গুলোতে মাংস লাগানো।

হাড্ডি তে মাংস লাগাতে পারলে আমরা লাভবান হতে পারবো।

হাড্ডিসার গরু গুলো মূলত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন এর অভাবে গরু গুলোর হাড্ডি দেখা যায়।

আমরা এই ঘার্তি গুলো পূরণ করতে পারলে হাড্ডিসার গরু মোটাতাজাকরণ করতে সক্ষম হবো।

এই সকল হাড্ডি বের হওয়া গরু গুলো শরিরে কিছু ঔষধ ও যত্নের মাধ্যমে হাড্ডি গুলোতে মাংসে ঢেকে যাবে।

গরু মোটাতাজাকরণ প্রথম ঔষধের নাম হলো কৃমি মুক্ত করা ঔষধ, কারণ আপনি প্রথমে যদি গরু কে ক্যালসিয়াম বা ভিটামিন জাতীয় কোনো ঔষধ দেন তাহলে কৃমি তে সেই ঔষধ খেয়ে ফেলবে। তাই আমাদের প্রথম কাজ হবে কৃমি মুক্ত করা।

গরু মোটাতাজাকরণ ঔষধের নাম হলো ভালো একটি কৃমির ঔষধ, ক্যাটাফস ইনজেকশন, রেনাসল এডি ৩ ই ভেট, লিভার টনিক ও জিংক।

গরু মোটাতাজাকরণের এই ঔষধ গুলোর ব্যবহার সম্পর্কে এই পোস্ট এ সম্পর্ণ ভাবে আলোচনা করা হবে।


হাড্ডিসার গরু মোটাতাজাকরণ


গরু মোটাতাজাকরণ এর জন্য আমাদের দেখতে হবে গরুটার সমস্যা কি। সমস্যা বুঝে ঔষধ দিয়ে গরু মোটাতাজা করতে হবে। হাড্ডিসার গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি হলো প্রথমে গরু কে কৃমির জন্য ঔষধ দিতে হবে।

কৃর্মির ঔষধ দেওয়ার পর হাড্ডিসার গরু গুলো লিভার টা স্ট্রং করার জন্য লিভার টনিক খাওয়াতে হবে, পাশাপাশি জিংক দিতে হবে।

এরপর খাগরের সাথে হাড্ডিসার গরু গুলোকে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন মেডিসিন দিতে হবে।

গরু গুলোকে পর্যাপ্ত পরিমানে খর, ums বা ঘাস ও পাশাপাশি দানা দার খাবার খেতে দিতে হবে।

এই ভাবে আমরা হাড্ডিসার গরু গুলো খুব সহজে মোটাতাজাকরণ করতে পারবো।


গরু মোটাতাজাকরণ ঔষধের নাম


হাড্ডিসার গরু মোটাতাজাকরণ করার জন্য যে সকল ঔষধের প্রয়জন হবে তা আজকে আলোচনা করবো।

গরু মোটাতাজাকরণ ঔষধের নাম হলো কৃমির ঔষধ, ক্যাটাফস, এডি3 ইত্যাদি। 

আমরা গরু মোটাতাজাকরণ এর জন্য কি কি ঔষধ কি পরিমান এ ও কখন খাওয়াবো তা নিম্নে দেওয়া হলো-


Tab. Renadex Vet  প্রতি ৫০ কেজি ওজনের জন্য একটি করে সকালে খালি পেটে খাওয়াতে হবে।

গরুর ওজন যদি ১০০ কেজি হয় তাহলে ২ টি tab. খাওয়াতে হবে।


এখন ৫-৭ দিন পর  inj. Nitronex vet প্রতি ১০০ কেজি ওজনের জন্য ৩ মি.লি. চামড়ার নিচে প্রয়গ করতে হবে।

কৃমির ইনজেকশন দেওয়ার আগে এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ইনজেকশন দেওয়া ভালো যেমন রেনাসিন বা এস্টাভেট তাহলে গরুর এলার্জি ঘটিত কোন সমস্যা হয় না।


কৃমির ঔষধ দেওয়ার পর এবং চামড়ার নিচে Nitronex vet দেওয়ার পর দিন থেকে সকালে লিভার টনিক এবং বিকালে জিংক খাওয়াতে হবে ৫ দিন করে।


লিভার টনিক ও জিংক খাওয়ানো শেষ হওয়ার পর প্রতি ১ সপ্তা পর পর inj. Ranasol AD3E Vet ৫ মি.লি ও inj. Cataphos vet প্রতি ১০০ কেজি ওজনের গরুর জন্য ১০ মি.লি. করে মাংসে প্রয়োগ করতে। এটা ২-৩ বার করা যেতে পারে। বেশি করলেও সমস্যা নেই তবে প্রয়োজন হয় না। 

পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, ভিটামিন, অ্যামাইনো এসিড যুক্ত দানাদার খাদ্য তৈরি করে গরুকে দিতে হবে।

কিভাবে কি কি উপকরণ দিয়ে দানাদার খাবার তৈরি করতে হয় 


আশা করি সবকিছু দেখলে এবং সঠিকভাবে নিয়মে পরিচর্যা করলে আপনি অবশ্যই পুণ্য ফলাফল পাবেন এবং লাভবান হবেন।


সবাই সবার টাইমে শেয়ার করে রাখুন একদিন কাজে দিবে।


অবশ্যই পেজটি ফলো করবেন ধন্যবাদ ❤️

কিছু মসলা তৈরির পদ্ধতি ❤️ নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা রেসিপি টিপস্ সহ দেখুন কাজে লাগবে 

 ☘️❤️কিছু মসলা তৈরির পদ্ধতি ❤️ নিত্য প্রয়োজনীয় মসলা রেসিপি টিপস্ সহ দেখুন কাজে লাগবে 🌶️👇👇,☘️

🌶️☘️⚫ ১.চাট মসলা👇

উপকরণঃ

সরিষা দানা হাফ চামচ

মেথি ১/৪ চা চামচ

শুকনো মরিচ ১০-১২ টি

জিরা ৩ টেবিল চামচ

ধনিয়া ২ টেবিল চামচ

গোটা গোলমরিচ ১ টেবিল চামচ

আমচূর পাউডার ২চামুচ

আদা পাউডার ১চা চামুচ 

মৌরি ১ টেবিল চামচ

লবঙ্গ ১০টি

পাঁচফোড়ন দেড় টেবিল চামচ

লবণ ১ টেবিল চামচ

বিট লবণ ৩ টেবিল চামচ


প্রণালিঃ


১। প্রতিটি উপকরণ শুকনা তাওয়া বা ফ্রাই প্যানে ভালোভাবে টেলে নিতে হবে। 


২। খেয়াল রাখতে হবে যেন পুড়ে না যায়। 


৩। এরপর সব একসঙ্গে গুঁড়ো করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে মজাদার চাট মসলা।


☘️⚫ ২.ম্যাগী ম্যাজিক মসলা / নুডুলসের মসলা তৈরি👇


উপকরনঃ


মরিচগুড়া ১ চা চামচ

হলুদগুড়া ১/২ চা চামচ

ধনিয়াগুড়া ১ চা চামচ

জিরাগুড়া ১ চা চামচ

পেয়াজ গুড়া ১ টে. চামচ

আদা গুড়া ১ চা চামচ

রসুন গুড়া ১ টে. চামচ

গরম মসলা গুড়া ১ চা চামচ

গোল মরিচ গুড়া ১ চা চামচ

মেথি গুড়া ১/২ চা চামচ

আমচুর পাউডার ১/২ চা চামচ

টেস্টিং সল্ট ২ চা চামচ

বিট লবন ১/২ চা চামচ

চিলি ফ্লেক্স ২ চা চামচ

কর্ণফ্লোয়ার ১ টে. চামচ

চিনি ২ টে. চামচ

লবন ১ চা চামচ


প্রণালীঃ


১। সব উপকরন একসাথে ব্লেন্ডারে মিহি গুড়া করে নিন।


২। এরপর শুকনো কাঁচের বয়ামে বা এয়ারটাইট বক্সে সংরক্ষণ করুন।


⚫ ☘️৩.চটপটির মশলা তৈরি👇


উপকরনঃ


মৌরী ১ চা চামচ

শুকনা মরিচ ১০/১২টা

জিরা ১ চা চামচ

মেথি ১ চা চামচ

ধনিয়া ১ চা চামচ

গোলমরিচ ১/২  চা চামচ

কালোজিরা ১/২ চা চামচ

লবঙ্গ ১/২  চা চামচ

রাঁধুনি ১ চা চামচ

পাচঁফোড়ন ১ চা চামচ

বিট লবন ২ টে. চামচ


প্রণালীঃ 


১। সব মসলা হালকা টেলে ঠান্ডা করে নিন।


২। চটপটির মসলা বেশী টালা ঠিক না, বেশী টালা হলে মসলা কালো হয়ে চটপটির রং নষ্ট হয়ে যায়।


৩। এবার ব্লেন্ডারে দিয়ে গুড়া করুন।


৪। দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে চাইলে তৈরি মশলা কাঁচের বয়াম অথবা এয়ারটাইট বক্সে করে রেফ্রিজারেটরের নরমাল অংশে রাখতে পারেন।


⚫ ৪☘️.শাহী গরম মসলা তৈরি👇


উপকরণঃ


এলাচ ১২-১৪ টি

দারুচিনি ৪ টুকরো (মাঝারি)

তেজপাতা ৪ টি

কালো গোল মরিচ ২ টে. চামচ

লবঙ্গ ১ টে. চামচ 

জিরা ২ টে. চামচ 

ধনিয়া ২ টে. চামচ 

মৌরি/মিষ্টি জিরা ১ টে. চামচ

জয়ফল অর্ধেক টা

জয়ত্রী ছোট ১ টুকরো 


প্রণালীঃ


১। সব উপকরণ শুকনো তাওয়ায় অল্প আঁচে টেলে নিন ঘ্রান ছড়ানো পর্যন্ত। 


২। টালা মসলা ঠান্ডা হলে ব্লেন্ডারে দিয়ে পছন্দসই মিহি গুঁড়ো করে নিন।


৩। শুকনো এয়ারটাইট পাত্রে সংরক্ষণ করুন এক-দুই মাস পর্যন্ত। 


৪। এরপর আবার তৈরি করে নিবেন।


৫। নিরামিষ রান্না, সবজির আইটেম কিংবা যেকোন মাংস রান্নাতে এই গরম মশলা ব্যবহারে খাবারের স্বাদ এবং সুগন্ধ দুটোই বহুগুণ বেড়ে যাবে☺️


🍀🍀😍#ইউনিক রেসিপি টিপস্ পেতে পেইজটি ফলো দিয়ে শেয়ার করে রাখতে পারেন ☘️☘️☘️🌶️


Jerin's  Kitchen & Vlog 


#tips #kitchentools #highlightseveryone #everyoneシ゚ #reelsviralシ #fypシ゚viralシ #highlightsシ゚ #fbreelsfypシ゚ #viralreels #fbreels #reelsvideo #fypシ゚ 

#reelsvideoシ #reelsfbシ #reelsfypシ #viralvideoシ #viralreelsシ

 #trendingreels #trandingreels 

 #viralvideochallenge #Bangladesh

আকাশবাণী কলকাতা গীতাঞ্জলি, (DTH বাংলা ও News on AIR Appও শোনা যাবে) অনুষ্ঠান সূচী

 আকাশবাণী কলকাতা গীতাঞ্জলি, (DTH বাংলা ও News on AIR Appও শোনা যাবে)

অনুষ্ঠান সূচী

প্রথম অধিবেশন

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪, মঙ্গলবার

সকাল

৬.০০ সুভাষিত – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা থেকে পাঠ 

৬.০৫ সঙ্গীতাঞ্জলি   

৬.৩০ আজকের চাষবাস – কথিকা – ‘পশ্চিমবঙ্গে স্কোয়াশ চাষের সম্ভাবনা’ বলবেন ডঃ তপন কুমার দলুই

৬.৪০ আপনার স্বাস্থ্য – কথিকা – ‘টনসিল ও এডিনয়েড গ্রন্থির সমস্যা’, বলবেন ডাঃ মনোজেন্দ্র নারায়ণ ভট্টাচর্য

৬.৪৫ প্রাত্যহিকী – উপস্থাপনায় শৈলেন চক্রবর্তী

৭.২৫ বাংলা সংবাদ 

৭.৩৫ স্থানীয় সংবাদ

৭.৪৫ রবীন্দ্রসঙ্গীত - শিল্পী শ্রাবণী নাগ

৮.০০ জানা অজানা – কথিকা – ত্রুপার, সংকলন – মানস ভট্টাচার্য

৮.০৫ গজল - শিল্পী সানন্দা ঘোষ মজুমদার

৮.২০ উত্তরণ - বিশেষভাবে সক্ষম বিশ্বজিৎ বর্মণের সাক্ষাৎকার, স্টুডিওর বাইরে থেকে রেকর্ড করে এনেছেন অরুশ্রী চট্টোপাধ্যায় 

৮.৩০ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠান – খেয়াল পরিবেশনায় নীলাঞ্জনা দত্ত ও সিলাঞ্জনা দত্ত, রাগ - টোড়ী

৯.০০ গানের ভেলা - উপস্থাপনায় শৈলেন চক্রবর্তী

৯.১৫ বাংলা সংবাদ  

৯.২৫ জেলার চিঠি

৯.৩০ গানের ভেলার পরবর্তী অংশ 

১০.০০ গানের ভেলা – উপস্থাপনায় হৈমন্তী দে

১১.০০ যুববাণী অনুষ্ঠান – ‘আড্ডায় অ্যাডভেঞ্চার’, উপস্থাপনায় সুভাষ বিশ্বাস এবং মেঘা মান্না

দুপুর

১২.০০ গানের ইন্দ্রধনু – অতুলপ্রসাদী, দ্বিজেন্দ্রগীতি ও রজনীকান্তের গান, উপস্থাপনায় অনিরুদ্ধ ঘোষ এবং শুক্লা রায়

১২.৩০ গ্রামীণ সংবাদ 

১২.৩৩ পরবর্তী অংশ গানের ইন্দ্রধনু

১.০০ হাওয়াইয়ান গীটার বাজিয়ে শোনাবেন শিল্পী মনমোহন প্রামাণিক

১.১৫ লোকগীতি – শিল্পী রবি অধিকারী

১.৩০ বাংলা সংবাদ  

১.৪০ স্থানীয় সংবাদ

১.৪৫ মাননীয়েষু – উপস্থাপনায় কৌশিক সেন

২:২০ আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তি 

২.৩০ সাঁওতালী অনুষ্ঠান 

৩.০০ প্রথম অধিবেশনের সমাপ্তি

৩.০০ ডি টি এইচ বাংলা পরিষেবা এবং এফ এম ১০৭ মেগাহার্টজে নাটক – ‘শ্যাম সাহেব’, রচনা - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, বেতার নাট্যরূপ- চন্দন ঘোষ, প্রযোজনা - সমরেশ ঘোষ

দ্বিতীয় অধিবেশন  

৫.০০ ক্রীড়াঙ্গন – উপস্থাপনায় শুভজিৎ সরকার

৫.৩০ বিদ্যার্থীদের জন্য (লাইফ ফোন ইন অনুষ্ঠান) - দ্বাদশ শ্রেণীর জন্য ইংরেজি পাঠ, বলবেন যাদবপুর বিদ্যাপীঠের শিক্ষিকা মিস্টুনী দত্ত

৬.০০ আবহাওয়ার বিজ্ঞপ্তি 

৬.০৫ সাঁওতালী অনুষ্ঠান – লোকগীতি পরিবেশনায় ফিলিপ মান্ডি ও সহশিল্পীবৃন্দ

৬.১০ সাঁওতালী সংবাদ   

৬.১৫ সাঁওতালী অনুষ্ঠান 

৬.৩৫ গ্রামীণ সংবাদ

৬.৪০ কৃষি কথার আসর – ‘সুন্দরবন কৃষ্টি মেলা ও লোকো সংস্কৃতি উৎসব’, এই বিষয়ে স্টুডিওর বাইরে থেকে রেকর্ড করে এনেছেন সুব্রত চক্রবর্তী 

৭:১০ তরজা গান – পরিবেশনায় শেখর কুমার মণ্ডল 

৭.৩০ সমীক্ষা – শিরোনাম – বর্ষ শেষে, বলবেন ডঃ মানস প্রতিম দাস

৭.৩৫ বাংলা সংবাদ 

৭.৫০ স্থানীয় সংবাদ

রাত 

৮.০০ খবরের আয়নায়

৮.১৫ শহর কলকাতা - স্টুডিওর বাইরে থেকে রেকর্ড করে এনেছেন অংশুমান চক্রবর্তী

৮.৩০ কথায় কাহিনী – ঝাপসা আলো, রচনা - উত্তম জানা, প্রযোজনা – আশিস গিরি

৮.৪৫ অর্থনীতির দুনিয়া - কথিকা – ‘ভারতীয় অর্থনীতিতে পরিষেবা খাতের ভূমিকা’, বলবেন অধ্যাপক সরোজ উপাধ্যায়

৯.০০ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠান - ঠুমরি-দাদরা পরিবেশনায় নীলাঞ্জনা দত্ত ও সিলাঞ্জনা দত্ত, মন্দ দাদরা, মিশ্র পিলু ঠুমরি, মানঝ খাম্বাজ ঠুমরি

৯.৩০ শ্রবণী - কথিকা - ১) রম্য রচনা, বলবেন - কেকা বসু দেব, ২) মুক্তগদ্য - অনিমেষ বৈশ্য

১০.০০ বর্ষ-শেষে বিশেষ অনুষ্ঠান: ‘রসে বসে পঁচিশ’, উপস্থাপনায় - অর্ণব চক্রবর্তী, প্রিয়াস্মা গঙ্গোপাধ্যায়, সৌরিক ঘোষ, সম্পূর্ণা চক্রবর্তী, সৈকত গুপ্ত, প্রিয়াশা চক্রবর্তী, রাহুল আচার্য, অর্পিতা পাল, ব্রতদীপ মুখোপাধ্যায়, পৌলমী বাগ, শুভদীপা চক্রবর্তী, সুভাষ বিশ্বাস, জয়মাল্য দেশমুখ, মৌলি সরকার, বীতশোক চক্রবর্তী, সহেলী মজুমদার ও  দেবজিৎ অধিকারী

১২.০০ দিল্লী কেন্দ্রের হিন্দী ও ইংরেজী সংবাদ 

১২.১০ অধিবেশনের সমাপ্তি ঘোষণা

* প্রয়োজনে শেষমুহুর্তে অনুষ্ঠানের পরিবর্তন হতে পারে *

বেশি শ্রোতাদের কাছে পৌঁছে দিতে Share করুন


আকাশবাণী কলকাতা সঞ্চয়িতা, (DTH বাংলা ও News on AIR Appও শোনা যাবে)

অনুষ্ঠান সূচী

৩১ শে ডিসেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার

প্রথম অধিবেশন

সকাল

৬.১৫ সুবদ্ধসঙ্গীত – খেয়াল পরিবেশনায় পন্ডিত এ কানন, রাগ - বিলাওয়াল, গুর্জরি ও ভাঙ্কর

৬.২৫ রবীন্দ্র সঙ্গীত - শিল্পী শ্রাবণী নাগ

৬.৩৫ রামচরিত মানস - পর্ব ১৯

৬.৪৫ ভক্তিগীতি - শিল্পী সত্যশুভ সরকার

৭.১০ যুববানী অনুষ্ঠান – 'সুপ্রভাত', উপস্থাপনায় অঙ্কিতা ঘোষ

৭.৩০ শুভা সবেরে – উপস্থাপনায় পুনম সিং এবং শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্য

৮.৩০ লঘু সঙ্গীতের সুরে হাওয়াইয়ান গীটার বাজিয়ে শোনাবেন মনমোহন প্রামাণিক

৮.৫০ গজল - শিল্পী সানন্দা ঘোষ মজুমদার

৯.১০ রসধারা – উপস্থাপনায় পুনম সিং এবং শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্য

১০.১৫ তরানে পুরানে - উপস্থাপনায় পুনম সিং এবং শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্য

১০.৩০ অঞ্জুমন – উপস্থাপনায় সারফরাজ আহমেদ

১১.০০ পাশ্চাত্য সঙ্গীত – উপস্থাপনায় সিসিলিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়

দুপুর

১২.০০ সুরভী - উপস্থাপনায় পুনম সিং এবং শর্মিষ্ঠা ভট্টাচার্য

১২.২০ পাশ্চাত্য সঙ্গীত – উপস্থাপনায় সিসিলিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়

১.১০ পাশ্চাত্য সঙ্গীত - উপস্থাপনায় সিসিলিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়

২.৩০ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠান – বাঁশি বাজিয়ে শোনাবেন পরমানন্দ রায়, রাগ - পটদীপ

 ৩.০০ প্রথম অধিবেশনের সমাপ্তি ঘোষণা 

দ্বিতীয় অধিবেশন

৫.১০ রবীন্দ্রসঙ্গীত - শিল্পী শ্রাবণী নাগ

৫.২০ উর্বশী - উপস্থাপনায় পপি নাগ

৬.১০ হিন্দি অনুষ্ঠান – উপস্থাপনায় পপি নাগ

৭.১০ লোকগীতি - শিল্পী রবি অধিকারী

৭.৩০ দর্পন - উপস্থাপনায় পপি নাগ

৮.০০ ছায়াছবির গান 

৮.১৫ নানা রঙের গান

৯.১৬ স্পটলাইট

১০.১০ পাশ্চাত্য সঙ্গীত -  কণ্ঠসঙ্গীত -প্রিয়াঙ্কা শর্মা

১০.৩০ পাশ্চাত্য সঙ্গীত - উপস্থাপনায় অভিষেক মন্ডল

১১.১০ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠান – সেতার বাজিয়ে শোনাবেন অয়ন সেনগুপ্ত, রাগ - বাগেশ্রী ও সোহিনী

১২.০০ দ্বিতীয় অধিবেশনের সমাপ্তি ঘোষণা

এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত।

 এক্সেলে নতুন হলে চাকরি, অফিস কিংবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে এগিয়ে যেতে চাইলে এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত। এই ফর্মুলাগুলো জানলে এক্সেল...