এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৫

মার্কিন মুলুকে ইউরোপীয়দের নাকে ঝামা ঘষে বিশ্ব কুস্তির আখড়ায় ভারতের জয়ধ্বজা উড়িয়েছিলেন ছ’ফুট দু’ ইঞ্চি লম্বা, একশো বত্রিশ কিলো ওজন, আটচল্লিশ ইঞ্চি বুকের ছাতিসম্পন্ন এক বিশ্বজয়ী বাঙালি। রাত দু- দফায় খেতেন তিন সের দুধ৷

 মার্কিন মুলুকে ইউরোপীয়দের নাকে ঝামা ঘষে বিশ্ব কুস্তির আখড়ায় ভারতের জয়ধ্বজা উড়িয়েছিলেন ছ’ফুট দু’ ইঞ্চি লম্বা, একশো বত্রিশ কিলো ওজন, আটচল্লিশ ইঞ্চি বুকের ছাতিসম্পন্ন এক বিশ্বজয়ী বাঙালি। রাত দু- দফায় খেতেন তিন সের দুধ৷

 খেতেন বাতাসার শরবত,তেমন খেতেন কাগজি বাদামের শরবতও৷ দুপুরে মাছ,ভাত‌ সঙ্গে আধ সের দুধের ক্ষীর । রাতে আবশ্য খেতেন বিশেষ একটা খাবার যার নাম আখনি৷ কয়েক সের (২থেকে ৫সের পর্যন্ত) খাসি বা মুরগির মাংস,দেড় সের বাটা বাদাম ও এক সের খাঁটি ঘি দিয়ে তৈরি হত ৷ হাঁড়ি করে কাঠের জ্বালের উনুনে চাপানো হত সকাল সাড়ে সাতটায়৷ হাঁড়ি নামত বিকেল পাঁচটায়৷ ঘন্টা দশেক ফোটার পর শক্ত মাংস গলে জল হয়ে যেত৷ জল মরে মরে ব্যঞ্জনটি এতটুকু হয়ে যেত৷ সেইটুকু ছিল আহার্য৷ বিশেষ খাবার তাঁকে খেতে হত কারণ তিনি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন,নিজের বাহুবলে বাঙালির দুর্নাম ঘুচিয়েছেন। 

© ধ্রুবতারাদের খোঁজে 


চলুন ফ্ল্যাশ ব্যাকে ,বাঙালি নিশ্চিত ভাবে মনে রেখেছে ১৯২১ সালের ৩০ অগস্ট দিনটি। এক ঘণ্টা তিন মিনিটের সেই লড়াই মন্ত্রমুগ্ধের মত প্রত্যক্ষ করেছিল বিশ্ববাসী। সেই লড়াই আজও লোকগাথার মত ভারতীয়দের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। সান ফ্রানসিস্কোয় লাইট হেভিওয়েট ফ্রিস্টাইল বিভাগের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন স্যান্টেলকে হারিয়ে তাঁর শিরোপা নিজের দখলে করে নিয়েছিলেন এক সাহসী শক্তিশালী বঙ্গসন্তান। শুধু শক্তি নয়, উপস্থিত বুদ্ধি, ক্ষিপ্রতা এবং কৌশল— মল্লযুদ্ধের প্রতিটি বিভাগেই স্যান্টেলকে পরাস্ত করে বঙ্গসন্তন গোবর গোহ হয়েছিলেন নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। স্যান্টেলের মত গোবরের কাছে হেরেছেন জো স্ট্রেচার,জিবিস্কো,স্ট্র্যাংলার লুইসের মত প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন৷ বাঙালির চিরকালীন কুস্তি-আইকন, বিশ্বজয়ী গোবর গোহ,আসল নাম যতীন্দ্রচরণ গুহ

বাঙালির চিরকালীন কুস্তি-আইকন। ১৯১৩-১৯১৫ সালে দ্বিতীয় ইউরোপ সফরে স্কটল্যান্ডের সর্বোচ্চ র‌্যাঙ্কিংপ্রাপ্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কুস্তিগির জিমি ক্যাম্পবেল, জিমি এসেনের মতো মল্লবীরদের হারিয়ে পাদপ্রদীপের আলোয় আসেন গোবর গোহ।


কুস্তি ছিল তাঁর ধ্যান আর প্রাণ৷ কতজনকে তিনি হাতে পিঠে গড়ে মানুষ করেছেন,তালিম দিয়ে কুস্তিগির বানিয়েছেন তাঁর ঠিকানা পাটিগণিতে মেলাতে গেলে সংখ্যাটা কমপক্ষে কয়েকশো ছাড়িয়ে যাবে৷কালে-কালে তাদের অনেকে ভারতশ্রেষ্ঠ অপেশাদার কুস্তিগির হয়েছেন,তেমন পেশাদারি লড়াইয়ে সুনাম অর্জন করেছেন৷ কুস্তিগির গোবর সংস্কৃতিমনস্ক রুচিশীল বাঙালি যিনি রীতিমত সাহিত্য ও সংগীত চর্চা করতেন। ভারতীয় রাগসংগীতের তালিম নিতেন, বাজাতেন সেতারও। প্রিয় লেখক জর্জ বার্নাড শ এবং অস্কার ওয়াইল্ড। প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী মান্না দে'র ছোটকাকা কিংবদন্তি কৃষ্ণচন্দ্র দে'র বিশিষ্ট বন্ধু ।

© ধ্রুবতারাদের খোঁজে 


স্বনামধন্য কুস্তিগির যতীন্দ্রচরণ গুহ‌ কে সবাই  একডাকে গোবরবাবু নামে জানতেন। ১৯, গোয়াবাগান স্ট্রিটে গোবরবাবুর আখড়া, বলতেন নিয়মিত ব্যায়াম না করলে সে আবার পুরুষ মানুষ নাকি।আখড়ায় বৈদ্যুতিক সংযোগ ছিল না,দুঃসহ গ্রীষ্মে ওই হাতের পাখা ভরসা৷ কুস্তির আখড়ার কঠোর প্রশিক্ষক গোবরবাবু। মেজোছেলে মানিক All India heavy weight গ্ৰুপে একবার সেরা কুস্তিগিরের শিরোপা জিতেছেন,লেখাপড়ায় খুব মেধাবী ছাত্র। কাস্টমসের বড় অফিসার হয়েছেন। তবে মানিকের পিতা শুধু ভারত নয় সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে শ্রদ্ধেয় ,সম্মানীয় যিনি নিজের বাহুবলের পরিচয়ে বাঙালির দুর্নাম ঘুচিয়েছেন৷  বিশ্ব কুস্তির আখড়ায় ভারতের জয়ধ্বজা উড়িয়েছিলেন। মজার কথা গোবরের কুস্তির প্রস্তুতির জন্য যখন পিতৃদেব রামচরণ প্রয়োজনে ভিনদেশি প্রশিক্ষক আনাচ্ছেন তখন তাঁর মাতুল চারুচন্দ্র মল্লিক প্রকাশ্যে বলে বেড়াতেন মাসে হাজার টাকা খরচ করে রাম ছেলেটাকে গুণ্ডা বানাচ্ছে! না সেই ছেলে গুণ্ডা হননি বরং বিশ্বজয়ী হয়েছেন। একমাত্র ভারতীয় যিনি স্বীকৃত মতে সেই সময় বিশ্বচ্যাম্পিয়ন কুস্তিগির হতে পেরেছিলেন৷ পালোয়ানি ঐতিহ্য ও পদ্ধতি মূলধন করে ভরা যৌবনে ইউরোপ-আমেকিরা চষে বেড়িয়েছেন,লড়েছেন অসংখ্য বিদেশির সঙ্গে,সেই আমলে আর কোনও মল্লবীর তাঁর মত অসংখ্য বিদেশীর সাথে মোকাবিলার সুযোগ পান নি৷ জালিওয়ানালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যখন ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করেন, তখন তিনি লন্ডনে। সেখানেই প্রকাশ্যে রবীন্দ্রনাথকে সমর্থন জানিয়ে ব্রিটিশ শাসকের বিরুদ্ধে নিজের মত প্রকাশ করেন।উত্তর কলকাতার গোয়াবাগান স্ট্রিটের নাম পরিবর্তন করে এখন গোবর গোহ সরণি। মান্না দে একসময়ে ভেবেছিলেন কুস্তিগির হবেন। গোবর গোহ তাঁর প্রশিক্ষক। All Bengal wrestling competition - এ প্রাথমিক রাউন্ড গুলো জিতে ফাইনালে রাউন্ডে পৌঁছেও গেলেও মান্না আর সেই লড়াই লড়েননি। অবশ্য গোবরবাবুর তিন ছেলে প্রতিষ্ঠিত কুস্তিগির হয়েছিলেন। মেজো ছেলে ভারত সেরা আর তাঁর পিতৃদেব বিশ্বসেরা। আজ বিশ্বজয়ী বাঙালি মল্লবীর গোবর গোহের প্রয়াণ দিবসে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি, আপনি প্রমাণ করে দিয়েছেন বাঙালির বাহুবল কম নয়, বাঙালি দূর্বল নয়, বাঙালি ভীরু নয়।

সংকলনে ✍🏻 অরুণাভ সেন।।

© ধ্রুবতারাদের খোঁজে 


#gobargoho

#wrestling

#worldchampion 

#bengali 

#legenderry 

#Tribute

#dhrubotaraderkhonje 


গ্রন্থঋণ ও কৃতজ্ঞতা স্বীকার,ফিরে ফিরে চাই,অজয় বসু, জীবনের জলসাঘর মান্না দে,আনন্দবাজার পত্রিকায় গৌতম ভট্টাচার্যের নিবন্ধ

বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী, ২০২৫

খেজুরের বিচি বা আঁটির তিনটি অংশ নিয়ে কুরআনের তিনটি আয়াত।

 ❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️❇️

💠 খেজুরের বিচি বা আঁটির তিনটি অংশ নিয়ে কুরআনের তিনটি আয়াত।


যে তিনটি অংশ আপনি খেজুরের প্রত্যেকটি বিচির মধ্যেই দেখতে পাবেন। আসুন দেখি আল্লাহ্ তা'আলা এই তিনটি অংশ নিয়ে কি বলেছেন এবং কি বুঝাতে চেয়েছেন ?


✒️ 🎯1. "নাক্বির" সূরা নিসা-124


-- "নাক্বির" মানে হলো খেজুরের বিচির পিঠের ঠিক মাঝখানে থাকা সূক্ষ্ম বিন্দুটি, যা দেখতে অনেকটা ছোট ছিদ্র বা বিন্দুর মত দেখায়! যা প্রতিটি খেজুরের বিচির পেছনেই দেখা যায়।


-- এই অংশটির উদাহরণ দিয়ে আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ-

-- وَمَن يَعْمَلْ مِنَ الصَّالِحَاتِ مِن ذَكَرٍ أَوْ أُنثَىٰ وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَأُولَٰئِكَ يَدْخُلُونَ الْجَنَّةَ وَلَا يُظْلَمُونَ نَقِيرًا ( النساء: 124)


-- কোনো পুরুষ কিংবা নারী আল্লাহর উপর আস্থাশীল বিশ্বাসী থাকা অবস্থায় যদি ভালো কাজ করে, তাহলে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের প্রতি ‘নাক্বির’ বা ঐ অতি ক্ষুদ্র বিন্দু পরিমাণও অবিচার বা জুলুম করা হবে না। ( তাদের অণু পরিমাণ অধিকারও হরণ করা হবে না )


-- অন্য আয়াতে আল্লাহ্ বলেনঃ

-- সূরা নিসা-77

-- সেই কর্ম ফলের দিন ধর্মভীরুগণ বা সৎকর্মশীলগণ খেজুরের বীজ পরিমাণ অত্যাচারিত হবে না।

💦🍂💦🍂💦🍂💦🍂💦🍂

++++++++++++++++++++


🎯2. "ফাতিল" সূরা বনী ইসরাইল-71


-- "ফাতিল" হলো সেই আলগা সুতা যা খেজুরের বিচির পেটের কাটা অংশে দেখা যায়।


-- এই অংশটির উদাহরণ দিয়ে আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ


-- فَمَنْ أُوتِيَ كِتَابَهُ بِيَمِينِهِ فَأُولَٰئِكَ يَقْرَءُونَ كِتَابَهُمْ وَلَا يُظْلَمُونَ فَتِيلا (الإسراء: 71)


-- “যাদের আমলনামা তাদের ডান হাতে দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের প্রতি ‘ফাতিল’ অর্থাৎ ঐ ক্ষুদ্র সুতা পরিমানও অবিচার বা জুলুম করা হবে না।

🍂💦🍂💦🍂💦🍂💦💦

++++++++++++++++++++


🎯3. "ক্বিতমির" সূরা ফাতির-13


-- "ক্বিতমির" হলো ঐ অতি হালকা এবং অতি পাতলা আবরণটি বা পর্দাটি যা দ্বারা খেজুরের বিচিটি আবৃত হয়ে থাকে কিংবা বেষ্টিত হয়ে থাকে।


-- এই অংশটির উদাহরণ দিয়ে আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ


-- وَالَّذِينَ تَدْعُونَ مِن دُونِهِ مَا يَمْلِكُونَ مِن قِطْمِيرٍ (فاطر: 13)


-- “আর তোমরা আল্লাহ ব্যতিত যাদের পেছনে দৌড়াও, তারা তো একটি খেজুরের বিচি বা আঁটির তুচ্ছ আবরণেরও মালিক নয়।“


-- অর্থাৎ মানুষ তাদের নিজ ক্ষমতাবলে আল্লাহর দেওয়া সৃষ্ট বস্তু সমূহের সাহায্য ছাড়া, একটি খেজুরের বিচি বা আঁটির তুচ্ছ আবরণ‌টিও তৈরি করতে পূর্ণ অক্ষম।


-- সুবহানাল্লাহ্, কি অসাধারণ এবং অনন্য আর নিখুঁত উপমা দিয়েছেন আল্লাহ্ তাঁর আলোচনা বর্ণনা করেছেন।


🎯🎯🎯🎯🎯🎯🎯

🎯(সংগৃহীত).     🎯

🎯🎯🎯🎯🎯🎯🎯

অ্যান্টিকাইথেরা: হারিয়ে যাওয়া সভ্যতার এক বিস্ময়

 অ্যান্টিকাইথেরা: হারিয়ে যাওয়া সভ্যতার এক বিস্ময়



১৯০১ সালের এক রহস্যময় দিন।

গ্রিসের অ্যান্টিকাইথেরা দ্বীপের কাছে ডুবুরি দল পানির নিচে একটি প্রাচীন জাহাজের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেলেন। কিন্তু সেখানে লুকিয়ে ছিল এমন এক বিস্ময়, যা পুরো পৃথিবীকে হতবাক করে দেয়। একটি যন্ত্র—প্রাচীন, কিন্তু ভয়ংকরভাবে আধুনিক!


➡️ যন্ত্রের নাম: অ্যান্টিকাইথেরা মেকানিজম

➡️ বয়স: প্রায় ২২০০ বছর

➡️ ক্ষমতা: সময়, সূর্য, চাঁদ এবং গ্রহের অবস্থান নির্ধারণ করা। এমনকি ভবিষ্যতের সূর্যগ্রহণও গণনা করতে পারত!


কৌতূহলের জন্ম দেয় যে প্রশ্নগুলো


💡 খ্রিস্টপূর্ব ১০০ সালের মানুষ কীভাবে তৈরি করল এমন উন্নত যন্ত্র?

💡 কেন এই প্রযুক্তির আর কোনো উদাহরণ পাওয়া যায়নি?

💡 এটি কি ভিনগ্রহের কোনো সহায়তায় তৈরি হয়েছিল? নাকি হারিয়ে যাওয়া কোনো সভ্যতার স্মৃতি?


অ্যান্টিকাইথেরা: সময়ের প্রেমপত্র


বিজ্ঞানীরা এখনো পুরোপুরি এর রহস্য উদঘাটন করতে পারেননি। এটি যেন ইতিহাসের অতল থেকে পাঠানো এক প্রেমপত্র, যা আমাদের বলছে—"তোমরা ইতিহাসের সবকিছু জানো না।"


আপনার কী মত?

👉 এটি কি নিছক প্রাচীন প্রযুক্তি, নাকি আমাদের অজানা কোনো রহস্যের ইঙ্গিত?

👉 এমন আরও কত বিস্ময় পৃথিবীর বুকে লুকিয়ে আছে?


আপনার মতামত শেয়ার করুন এবং "আলোকিত পৃথিবী"-র সঙ্গেই থাকুন। রহস্যের পথে একসঙ্গে হাঁটি।

#অ্যান্টিকাইথেরারহস্য #প্রাচীনবিস্ময় #আলোকিতপৃথিবী #রহস্যজনকসভ্যতা

বীজতলার ঠান্ডা জনিত সমস্যা(Cold injury) #লক্ষণঃ

 বীজতলার ঠান্ডা জনিত সমস্যা(Cold injury)

#লক্ষণঃ

        চারা সাদা হয়ে যায়, বৃদ্ধি থেমে যায়।

#কারণঃ

        বাতাসের তাপমাত্রা ১৪° সেলসিয়াসের নিচে 

        এবং মাটির তাপমাত্রা ১০° এর নিচে নেমে গেলে 

        ধানের চারার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হয়

        সঠিকভাবে ক্লোরোফিল উৎপাদন হয় না যার 

        ফলে ধানের চারার পাতা সাদা হয়ে যায়।

#ব্যবস্থাপনাঃ

        ১। সকাল বেলা কাটি/রশ্মি টেনে চারার পাতায় 

            লেগে থাকা শিশির ভেঙ্গে দিবেন।

        ২। সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত  বীজতলা 

             স্বচ্ছ পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখবেন।

        ৩। শৈত্য প্রবাহের সময় বীজতলায় ৩-৫ 

            সেন্টিমিটার পানি রাখুন এবং সন্ধ্যায়  

            বীজতলায় পানি ঢুকিয়ে সকালে তা বের 

            করে দিবেন। পুকুর বা খাল বা ডোবার পানি 

            দেওয়া যাবে না এক্ষেত্রে গভীর নলকূপের 

            পানি দিতে হবে 

        ৪। প্রতি শতক বীজতলার জন্য ২ লিটার পানিতে 

            কুইক পটাশ ৫ গ্রাম+গেইভেট/সালফক্স ৫ গ্রাম

            ভালোভাবে মিশিয়ে স্প্রে করুন।

#সাবধানতাঃ

         ১। ছায়াযুক্ত স্থানে বীজতলা তৈরি করবেন না । 

         ৩। শৈত্যপ্রবাহের সময় বীজ বপন করবেন না ।

         ৪। অতিরিক্ত শুকনো স্থানে বীজতলা করবেন না

#করনীয়ঃ

         ১। সম্ভব হলে শুকনো বীজতলা তৈরি করুন 

             শুকনা বীজতলায় অঙ্কুরিত বীজ বপন

             করে তার উপর অল্প পরিমানে ঝুড়ঝুড়ে মাটি 

             ছিটিয়ে দিয়ে পুরো বীজতলা সাদা পলিথিন

             দিয়ে ঢেকে রাখুন । 

          ২। আদর্শ বীজতলা(৩×১মিটার) তৈরি করুন ।

              বীজতলার বেড নালা থেকে কমপক্ষে ১৫ 

             সেন্টিমিটার উঁচু রাখুন এবং দুই বেডের 

             মাঝখানে ৫০ সেন্টিমিটার ফাঁকা রাখুন।

          ৩। সারাদিন রৌদ্রের আলো পরে এমন স্থানে

               বীজতলা তৈরি করুন।

           ৪। ভেজা বীজতলায় বীজ বপনের পর 

                ধানের নাড়া পোড়ানো ছাই ছিটিয়ে দিন।


এছাড়াও বীজতলার চারায় সিডলিং ব্লাইট এবং বাকানী/গোড়া পঁচা রোগসহ অন্যান্য ছত্রাকজনীত রোগ থেকে রেহাই পেতে পাইরোক্লোস্ট্রোবিন/এজোক্সিট্রবিন/ কার্বেনডাজিম+ম্যানকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে 2 গ্রাম হারে স্প্রে করুন।


লেখাঃ সোহেল রানা 

উপসহকারী কৃষি অফিসার

আজ নতুন কিছু শিখি 🍀🪻 কচুরিপানা, টোপাপানা , দমনের জন্য যেসকল আগাছা নাশক ঔষধ প্রয়োগ করবেন

 আজ নতুন কিছু শিখি

🍀🪻 কচুরিপানা, টোপাপানা , দমনের জন্য যেসকল আগাছা নাশক ঔষধ প্রয়োগ করবেন !


🍀🪻 কচুরিপানা, টোপাপানা, ক্ষুদিপানা কেন দমন করবেন ?

শীতের মৌসুমে পানি শুকালেও টোপাপানা, কচুরিপানা, ক্ষুদিপানা স্থায়ীভাবে জমিতে থেকে চাষের জায়গা দখল করলে #ফসল রোপণ অসম্ভব হয় । তাই এই সকল জমিতে বিভিন্ন ফসল যেমন: বীজতলা ,ধান রোপণ ইত্যাদি চাষ বা রোপণের জন্য অবশ্যই টোপাপানা, কচুরিপানা, ক্ষুদিপানা আগাছা মারতে হবে , আর এই আগাছা গুলি দমনে প্রয়োজন হয় আগাছানাশক ঔষধ ।


🍀🪻 টোপাপানা, #কচুরিপানা, ক্ষুদিপানা দমনে সচরাচর ব্যবহৃত আগাছা নাশক :

  -  বাংলাদেশের অধিকাংশ কৃষক টোপাপানা, কচুরিপানা, ক্ষুদিপানা মারার জন্য “ প্যারাকোয়াট অথবা গ্লাইফোসেট ” যুক্ত #আগাছানাশক ব্যবহার করেন কিন্তু এগুলি এর বিরুদ্ধে তেমন কার্যকর নয়, কারণ এর ব্যবহারে কচুরিপানাগুলোর পাতা মারা যায় কিন্তু কিছুদিন পাতাগুলি নতুন করে জন্মায়। 


🍀🪻 নিচে কার্যকর আগাছা নাশকের উল্লেখ করা হলো:


  -  টোপাপানা, কচুরিপানা, ক্ষুদিপানার বিরুদ্ধে সব থেকে কার্যকর আগাছা নাশক হলো “ ২ ,৪-ডি সোডিয়াম সল্ট ” অথবা “ ২, ৪-ডি এ্যামাইন সল্ট ” সমৃদ্ধ আগাছা নাশক।  -  


     -       ২, ৪-ডি সোডিয়াম সল্ট

     -       ২, ৪-ডি এ্যামাইন সল্ট


এই দুইটির যেকোনো একটা প্রয়োগ করলে ৭ দিনের ভিতরে সমস্ত টোপাপানা, কচুরিপানা, ক্ষুদিপানা মরে ও পচে সাফ হয়ে যায়। 


🍀🪻২,৪ ডি সোডিয়াম সল্ট, অথবা ২, ৪-ডি এ্যামাইন সল্ট যুক্ত আগাছা নাশকের নাম :


     -       রেজর ৮০ ডব্লিউপি (ক্লীন এগ্রো)

     -       লাইক ৪৮ এস এল (সুইট এগ্রোভেট লি:)

     -       ২,৪-ডি উইডার (ম্যাকডোনাল্ড ক্রপ কে: লি: )


🍀🪻২, ৪-ডি সোডিয়াম সল্ট, অথবা ২, ৪-ডি এ্যামাইন সল্টের কাজ :

  -  ২, ৪-ডি সোডিয়াম সল্ট, অথবা ২, ৪-ডি এ্যামাইন সল্ট এই দুইটি উপাদান দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ বা চওড়া পাতা জাতীয় উদ্ভিদ নির্মূল করে।


🍀🪻সুবিধা :

  -  এটি ব্যবহারে কেবলমাত্র দ্বিবীজপত্রী #উদ্ভিদ মারে তাই এটিকে একবীজপত্রী ফসলের আগাছা নাশক হিসেবে ব্যবহার করা যায় ।


  -  এটি কচুরিপানা,টোপাপানা ,ক্ষুদিপানাকে একদম পচিয়ে দেয় তাই মৃত আগাছাকে অন্য জায়াগায় সরানোর প্রয়োজন হয় না।

ইপসম সল্ট (ম্যাগনেসিয়াম সালফেট),,,,,

 ইপসম সল্ট (ম্যাগনেসিয়াম সালফেট)



এপসম সল্ট হচ্ছে একটি রাসায়নিক যৌগ যেখানে ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ও অক্সিজেন রয়েছে। ইপসম সল্ট বা ম্যাগনেশিয়াম সালফেট গাছের জন্য বেশ উপকারী একটি জিনিস। এর ব্যবহার জানা থাকলে গাছের অনেক সমস্যার সহজেই সমাধান করা যায়।


ম্যাগনেসিয়ামের অভাবে গাছে কিছু লক্ষণ দেখা যায়। যার মাধ্যমে বুঝতে হবে গাছে ম্যাগনেসিয়ামের অভাব হয়েছে। আসুন জেনে নিই লক্ষণ গুলো:

* পুরোনো গাছ ঝিমিয়ে পড়লে

*  টবে বসানো নতুন চারা ঝিমিয়ে পড়লে

* গাছের পাতার রং ফ্যাকাশে বা হলুদ হয়ে গেলে

*  গাছের পাতা কুঁকড়ে গেলে

* গাছের বৃদ্ধি কমে গেলে

* গাছ দুর্বল হয়ে গেলে

*  গাছের ফুল, ফল কম হলে বা ছোট হলে

এইসব লক্ষণ দেখা দিলে বুঝতে হবে গাছে ম্যাগনেসিয়াম সালফেটের অভাব হয়েছে।


ব্যবহার: ৩ ভাবে এপসম সল্ট গাছে ব্যবহার করা যায়। 


১. স্প্রে এর মাধ্যমে পাতায় ব্যবহার

২. পানিতে মিশিয়ে টবের মাটিতে ব্যবহার

৩. রিপটিং এর সময় সরাসরি মাটিতে ব্যবহার।


১. স্প্রে এর মাধ্যমে পাতায় ব্যবহারের নিয়ম 


এক লিটার পানিতে ১ টেবিল চামচ এপসম সল্ট নিয়ে ভালো ভাবে মিশিয়ে পাতায় ভালোভাবে স্প্রে করতে হবে।

* মাসে ১ বার। গাছের যতই সমস্যা থাকুক না কেন ১ বারের বেশি স্প্রে করা যাবে না।

* ভোর বেলা অথবা সন্ধ্যার সময় এই স্প্রে করতে হবে।

কখনোই রোদ্রের মাঝে স্প্রে করা যাবে না।


এপসম সল্ট স্প্রে করার ৩ দিন আগে ও ৩ দিন পরে অন্য কোনো সার বা কীটনাশক বা অন্য কোনো কিছু গাছে স্প্রে করা যাবে না।


২. টবের মাটিতে ব্যবহারের নিয়ম 


এক লিটার পানিতে ২ টেবিল চামুচ এপসম সল্ট নিয়ে ভালো ভাবে মিশিয়ে টবের মাটিতে দিতে হবে।


* অথবা সরাসরি টবের মাটিতেও দেয়া যাবে। সেক্ষেত্রে টবের ওপরের মাটি আগে নিড়ানি (টবের ওপরের মাটি খুঁচিয়ে নেয়া) দিয়ে নিতে হবে। তারপর ১০ ইঞ্চি / ১২ ইঞ্চি টবের জন্য ১ চামচ এবং এর ছোট টবে হাফ চা চামুচ এপসম সল্ট দিতে হবে। এরপর মাটির সাথে মিশিয়ে ভালোভাবে পানি দিয়ে দিতে হবে।

* মাসে ১ বার ব্যবহার করতে হবে।


৩. রিপটিং এর সময় সরাসরি মাটিতে ব্যবহারের নিয়ম 


রিপটিং শক অর্থাৎ টবে নতুন কোনো চারা বসালে বা পুরোনো কোনো গাছ বড় টবে রিপটিং করার সময় অনেক সময় গাছ ঝিমিয়ে পরে। এটা রিপটিং শকের কারণে হয়ে থাকে।


 ব্যবহারের নিয়ম : প্রতি টবের মাটির সাথে ১/২ চামচ এপসম সল্ট ব্যবহার করতে হবে।


* সব ধরনের গাছে যেমন ইন্ডোর প্ল্যান্ট,আউটডোর প্ল্যান্ট, ফুল গাছ , ফল গাছ , সবজি গাছে দেয়া যাবে।


সতর্কতা:


যে সবজি গুলো সরাসরি বা রান্না করে খাওয়া হয় যেমন বিভিন্ন ধরণের শাক, শশা, ধনিয়া পাতা ইত্যাদি তে এপসম সল্ট স্প্রে না করে মাটিতে দেয়া ভালো।


উপকারিতা :


* গাছের সালোক সংশ্লেষণে ইপসম সল্ট বেশ ভালো কাজ করে।


* এটির প্রয়োগে ফলের মিষ্টতা বাড়ে। সেইসঙ্গে ফল, ফুল ঝরে পড়াও কমায়।


* অনেক সময় টবের মাটি থেকে গাছ নাইট্রোজেন ও ফসফরাস নিতে পারে না। ইপসম সল্ট এ ক্ষেত্রে ভালো মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।


* টবে আগাছা হতে দেয় না।


*  কিছু পোকার আক্রমণের হাত থেকে গাছকে রক্ষা করে, এটি গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।


*গাছের পাতার রং সুন্দর এবং উজ্জ্বল (চকচকে) হয়।


*গাছকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে।


*  ফুলের রং গাড়ো এবং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।


* ফুল ও ফলের আকার বড় হতে সাহায্য করে।


* শিম জাতীয় গাছের পচন রোধ করে ইপসম সল্ট।


🪴 ইপসম সল্ট ৯০ টাকা কেজি 


🪴 ভার্মি কম্পোস্ট ১০ টাকা কেজি 


🪴 হাড়ের গুড়া ৪৫ টাকা কেজি 


🪴 শিং কুচি ৯৫ টাকা কেজি 


🪴 নিম খৈল ৯৫ টাকা কেজি

#তরমুজ_আবাদে_কৃষক_ভাইদের_জন্য_স্প্রে_সিডিউলঃ

 #তরমুজ_আবাদে_কৃষক_ভাইদের_জন্য_স্প্রে_সিডিউলঃ


তরমুজের চারার গজানোর ৭-১০ দিন বয়স হতে ৬-৭ দিন পরপর স্প্রে পর্যায়ে ক্রমে করতে পারেন। 


#প্রথম_স্প্রেঃ

অটোস্টিন৫০ডাব্লিউপি/ 

নোইন৫০ডাব্লিউপি /

ক্যালিবার৫০ডাব্লিউপি /

এমকোজিম৫০ডাব্লিউপি /

গোল্ডাজিম৫০এসসি/

বেনডাজিম৫০ডাব্লিউপি /

আরবা৫০ডাব্লিউপি /

টার্বো৫০ডাব্লিউপি /

সিডাজিম৫০ডাব্লিউপি /

ফরাস্টিন৫০ডাব্লিউপি 


সাথে

ক্লোরোপাইরিফস+সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক 

সেতারা৫৫ইসি

নাইট্রো৫৫ইসি

সাবসাইড৫৫ইসি

এসিমিক্স৫৫ইসি

ক্লোরোসাইরিন৫৫ইসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১-২ মিলি হারে লিটারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 


#দ্বিতীয়_স্প্রেঃ


#ম্যানকোজেব৬৩%+কার্বেন্ডাজিম১২%) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন-

ম্যানসার ৭৫ ডাব্লিউপি/

কমপ্যানিয়ন ৭৫ ডাব্লিউপি/

কেমামিক্স৭৫ডাব্লিউপি/

কারকোজেব ৭৫ ডাব্লিউপি/

গোল্ড হোপ ৭৫ডাব্লিউপি

যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। সাথে 


#ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

এডমায়ার ২০০এসএল/

ইমিটাফ ২০এসএল/

টিডো ২০এসএল/

গেইন ২০ এসএল/

এডক্লোপ ২০ এসএল/

জাদীদ ২০০ এসএল/

ইমপেল ২০ এসএল/

কৃষক বন্ধু ২০০ এসএল/

কনফিডর ৭০ ডাব্লিউ জি/

গেইন সুপার  ৭০ ডাব্লিউ জি/

টিডো প্লাস ৭০ ডাব্লিউ জি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৬ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন অথবা


#এসিফেট_ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

অটোমিডা ৭০ ডাব্লিউ ডিজি /

কারেন্ট ৭০ ডাব্লিউপি

এসিমিডা ৫১.৮ এসপি

ঝটপট ৫১.৮ এসপি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#তৃতীয়_স্প্রেঃ


#ম্যানকোজেব গ্রুপের যে কোন একটি ছত্রাকনাশক যেমন-

এগ্রিজেব ৮০ডব্লিউ পি

জ্যাজ ৮০ ডব্লিউ পি/

নেমিসপোর ৮০ ডব্লিউ পি/

হেমেনকোজেব ৮০ ডব্লিউ পি/

কাফা৮০ডব্লিউপি/

নেকজেব৮০ডব্লিউপি/

টাইকোজেব৮০ডব্লিউপি/

পেনকোজেব৮০ডব্লিউপি/

ইমপালা৭০ডব্লিউজি/ যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে সকালে অথবা বিকেলে স্প্রে করতে পারেন। সাথে


#অ্যাসিটামিপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক 

প্লাটিনাম২০এসপি/

তুন্দ্রা২০এসপি/

নাইজ২০এসপি/

বিসমার্ক প্লাস২০এসপি/

মানিক২০এসপি/

চন্দ্রা২০এসপি/

জাফ২০এসপি/

সালভো২০এসপি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫০ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#চর্তুথ_স্প্রেঃ 

#বায়ো_এনভির ও 

#বায়ো_ক্লিন দুটোই একসাথে প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 


#পঞ্চম_স্প্রেঃ

এন্ট্রাকল৭০ডাব্লিউপি

ফিয়েস্তা_জেড_৭৮ যে

সাথে

#ক্লোরফেনাপির গ্রুপের কীটনাশক 

ইন্ট্রাপ্রিড১০এসসি 

ডাইমেনশন১২এসসি

ফেনজেট৫০এসসি

পিউনি২০ডাব্লিউডিজি 

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#ষষ্ঠ_স্প্রেঃ

#এসিফেট গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

এসাটাফ৭৫ এসপি/

ফরচুনেট ৭৫ এসপি/

সিনোফেট৭৫ এসপি/

হেসিফেট৭৫ এস পি/

কুইনফেট ৭৫ এসপি/

পিলারফেট ৭৫ এসপি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১.৫০ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

অথবা

#স্পাইরোটেট্রামেট গ্রুপের কীটনাশক 

মোভেন্টো১৫০ওডি

একটিক২৪এসসি

ব্রিনকা২৫এসসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

সাথে

#কপার_হাইড্রোঅক্সাইড গ্রুপের বালাইনাশক 

জিবাল৭৭ডাব্লিউপি 

চাম্পিয়ন৭৭ডাব্লিউপি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 


#সপ্তম_স্প্রেঃ 

(এবামেকটি১%+ বেটা সাইপামেথ্রিন২%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

এমিথ্রিন প্লাস ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

ফসথ্রিন ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

ভেনজা ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

আয়েশা ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

একামাইট প্লাস ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

বিন্টা ৩ ডাব্লিউ ডিজি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।


সাথে          

(ডাইমেথোমর্ফ৯%+মেনকোজেব৬০%)

একরোবেট এম জেড ৬৯ ডাব্লিউ পি/

হাছিন ৬৯ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি প্রতি লিটার পানিতে ৪ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।


অষ্টম_স্প্রেঃ

#মেনকোজেব_মেটালেক্সিল গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন

#রিডোমিল_গোল্ড 

#করমিল_এমজেড 

#নাজাহ

সাথে


#সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক 

রিপকর্ড১০ইসি/

রেলোথ্রিন১০ইসি/

কট১০ইসি/

সুরক্ষা১০ইসি/

সাইপেরিন১০ইসি/

শেফা১০ইসি/

সানমেরিন১০ইসি/

পেসকিল১০ইসি/

মিমসাইপার১০ইসি/

জেনেথ্রিন১০ইসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#নবম_স্প্রেঃ

#কপার_অক্সিক্লোরাইড গ্রুপের বালাইনাশক 

সানভিট৫০ডাব্লিউপি 

ব্লিটক্স৫০ডাব্লিউপি 

সালকক্স৫০ডাব্লিউপি 

কপার_ব্লু৫০ডাব্লিউপি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ৩ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন

সাথে

এবামেকটি এমামেকটিন বেনজোয়েট গ্রুপের কীটনাশক 

সিয়েনা 

নেইমার 


#দশম_স্প্রেঃ

#বায়ো_শিল্ড ও

#বায়ো_চমক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করে দিবেন।


#একাদশ_স্প্রেঃ

#কার্বেন্ডাজিম_ইপ্রোডিয়ন গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন

শেলটার৫২.৫ ডাব্লিউপি 

হামা৫২.৫ ডাব্লিউপি 

ব্রিপ্রোডাজিম৫২.৫ ডাব্লিউপি 

হাইপ্রোজিম৫০ডাব্লিউপি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। সাথে

#এমামেকটিন_বেনজোয়েট গ্রুপের কীটনাশক যেমন

প্রোক্লেম৫এসজি

লিভা৫এসজি

সাহাম৫এসজি

ওয়াল্ডার৫এসজি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

কালিগঞ্জ লালমনিরহাট

#টমেটো_ও_মরিচ_আবাদের_জন্য_স্প্রে_সিডিউল:

 #টমেটো_ও_মরিচ_আবাদের_জন্য_স্প্রে_সিডিউল:


#প্রথম_স্প্রেঃ চারা রোপনের ১০-১২ দিন বয়স হতে স্প্রে করা শুরু করে তারপর হতে ৬-৭ দিন পরপর স্প্রে চলমান  করতে পারেন। 


ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

এডমায়ার২০০এসএল/

ইমিটাফ২০এসএল/

টিডো২০এসএল/

গেইন২০এসএল/

এডক্লোপ২০এসএল/

জাদীদ২০০এসএল/

ইমপেল২০এসএল/

কৃষক বন্ধু২০০এসএল/

কনফিডর৭০ডাব্লিউজি/

গেইন সুপার৭০ডাব্লিউজি/

টিডো_প্লাস৭০ডাব্লিউজি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন সাথে


#কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক 

অটোস্টিন৫০ডাব্লিউপি/ 

নোইন৫০ডাব্লিউপি /

ক্যালিবার৫০ডাব্লিউপি /

এমকোজিম৫০ডাব্লিউপি /

গোল্ডাজিম৫০এসসি/

বেনডাজিম৫০ডাব্লিউপি /

আরবা৫০ডাব্লিউপি /

টার্বো৫০ডাব্লিউপি /

সিডাজিম৫০ডাব্লিউপি/

ফরাস্টিন৫০ডাব্লিউপি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

অথবা

#এন্ট্রাকল৭০ডাব্লিউপি 

#টপনচ৭০ডাব্লিউপি 

#ফিয়েস্তাজেড_৭৮ যে কোন একটি প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 


#দ্বিতীয়_স্প্রেঃ

স্পাইরোটেট্রামেট গ্রুপের কীটনাশক 

মোভেন্টো১৫০ওডি

একটিক২৪এসসি

ব্রিনকা২৫এসসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


অথবা 

#স্প্রাইরোমেসিফেন গ্রুপের কীটনাশক 

ওবেরন২৪এসসি

ভিস্তার২৪এসসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

সাথে 

#ম্যানকোজেব গ্রুপের যে কোন একটি ছত্রাকনাশক যেমন-

এগ্রিজেব ৮০ডব্লিউ পি

জ্যাজ ৮০ ডব্লিউ পি/

নেমিসপোর ৮০ ডব্লিউ পি/

হেমেনকোজেব ৮০ ডব্লিউ পি/

কাফা ৮০ডব্লিউ পি/

নেকজেব ৮০ ডব্লিউ পি/

টাইকোজেব ৮০ ডব্লিউ পি/

পেনকোজেব ৮০ ডব্লিউ পি/

ইমপালা ৭০ ডব্লিউ জি/ যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে সকালে অথবা বিকেলে স্প্রে করতে পারেন। 


#তৃতীয়_স্প্রেঃ

এসিফেট গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

এসাটাফ৭৫ এসপি/

ফরচুনেট ৭৫ এসপি/

সিনোফেট৭৫ এসপি/

হেসিফেট৭৫ এস পি/

কুইনফেট ৭৫ এসপি/

পিলারফেট ৭৫ এসপি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১.৫০ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

সাথে 

#কপার_হাইড্রোঅক্সাইড গ্রুপের বালাইনাশক 

জিবাল ৭৭ ডাব্লিউ পি 

চাম্পিয়ন ৭৭ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 


#চর্তুথ_স্প্রে 

(এবামেকটিন২%+ইমিডাক্লোপ্রিড ৩৬%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

লাহিব ৩৮ ডাব্লিউ ডিজি /

ফ্লের ৩৮ ডাব্লিউ ডিজি /

এবামিড ৩৮ ডাব্লিউ ডিজি/

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.১৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

অথবা

ইমিডাক্লোপ্রিড৬০+অ্যাসিটামিপ্রিড১০%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

ফেম ৭০ ডাব্লিউ ডিজি 

নীলিমা ৭০ ডাব্লিউ ডিজি 

গ্লোরী ২০ এসপি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে  ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

সাথে 


#প্রপিকোনাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন-

টিল্ট২৫০ইসি

প্রোটাফ ২৫০ ইসি

প্রাউড ২৫ ইসি

সাদিদ ২৫ ইসি

মিমগোল্ড ২৫ ইসি

প্রোটেন্ট ২৫ ইসি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 


#পঞ্চম_স্প্রেঃ

(পাইমেট্রোজিন৬০%+নাইটেনপাইরাম২০%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

সাবা ৮০ ডাব্লিজি/

স্পেলেন্ডর ৮০ডব্লিউজি/

পাইরাজিন ৭০ডব্লিউজি/

নাইজিন ৮০ ডব্লিউজি/

তড়িৎ ৮০ ডব্লিউজি/

পেদাং টিং টিং৮০ ডব্লিউজি/

ফড়িং ৮০ ডব্লিউজি /

ফুলস্টপ ৮০ ডব্লিউজি /

গুনগুন ৮০ ডব্লিউজি /

কারেন্সি ৮০ ডব্লিউজি /

পাহাড় ৮০ ডব্লিউজি /

ইস্টভেনিশ ৮০ ডব্লিউজি /

শিখা ৮০ ডব্লিউজি /

পাইমেট্রিকস ৮০ ডব্লিউজি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫০ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

সাথে 


(এজোক্সিস্ট্রবিন+সিপ্রোকোনাজল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন-

কারিশমা ২৮ এসসি

তারেদ ২৮ এসসি

নাভারা ২৮ এসসি

মোনা ২৮ এসসি

এসিবিন ২৮ এসসি

টিফঅফ ২৮ এসসি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#ষষ্ঠ_স্প্রেঃ

প্রোপাজাইট গ্রুপের বালাইনাশক যেমন-

ওমাইট ৫৭ ইসি

সুমাইট ৫৭ ইসি

ইমিমাইট ৫৭ ইসি

হানা ৪০ ইসি

জিরো মাইট ৪০ ইসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।  

সাথে 


#ম্যানকোজেব৬৩%+কার্বেন্ডাজিম ১২%) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন-

ম্যানসার ৭৫ ডাব্লিউপি/

কমপ্যানিয়ন ৭৫ ডাব্লিউপি/

কেমামিক্স ৭৫ ডাব্লিউপি/

কারকোজেব ৭৫ ডাব্লিউপি/

গোল্ড হোপ ৭৫ডাব্লিউপি

যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।


#সপ্তম_স্প্রেঃ

(এবামেকটি১%+ বেটা সাইপামেথ্রিন২%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

এমিথ্রিন প্লাস ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

ফসথ্রিন ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

ভেনজা ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

আয়েশা ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

একামাইট প্লাস ৩ ডাব্লিউ ডিজি 

বিন্টা ৩ ডাব্লিউ ডিজি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


সাথে 

(টেবুকোনাজল৫০%+ট্রাইফ্লক্সিস্ট্রবিন২৫%) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন-

নারিভো ৭৫ ডাব্লিউ পি 

স্ট্রমিন৭৫ ডাব্লিউ পি 

ব্লাষ্টিন৭৫ ডাব্লিউ পি 

টেকোবিন৭৫ ডাব্লিউ পি 

ম্যাকভো৭৫ ডাব্লিউ পি 

প্রোপেল৭৫ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 


#অষ্টম_স্প্রেঃ

এসিফেট+ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

অটোমিডা ৭০ ডাব্লিউ ডিজি /

কারেন্ট ৭০ ডাব্লিউপি

এসিমিডা ৫১.৮ এসপি

ঝটপট ৫১.৮ এসপি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


অথবা

(সাইপারমেথ্রিন১০%+ইমিডাক্লোপ্রিড১০%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

#পেসকিল গোল্ড ২০ইসি 

প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। সাথে 


(কাসুগামাইসিন৪%+কার্বেন্ডাজিম৫০%) গ্রুপের ছত্রাকনাশক 

সানপুমা ৫৪ ডব্লিউপি

নেকসুমিন ৫৪ ডাব্লিউ পি

কাসুকার ৫৪ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১.৫০ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#নবম_স্প্রেঃ

এবামেকটি গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

ভার্টিমেক ১.৮ ইসি

টক্সিমাইট১.৮ ইসি

লাকাদ১.৮ ইসি

এবম১.৮ ইসি

সানমেকটিন ১.৮ ইসি

একামাইট ১.৮ ইসি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১.৫০ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

সাথে 


(স্ট্রেপ্টোমাইসিন সালফেট৯%+ট্রেট্টাসাইক্লিন হাইড্রোক্লোরাইড১%) গ্রুপের বালাইনাশক যেমন

এন্টিব্যাক ১০ এসপি

ডাইব্যাকটেরিয়া ১০ এসপি

প্লান্টোমাইসিন ১০ এসসি

ক্রিষ্টোমাইসিন ১০ এসসি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫০ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 

অথবা

টিমসেন/০.৫ গ্রাম /লিটারে

বাহা ৭২ এসপি ০.২ গ্রাম /লিটারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#দশম_স্প্রেঃ

(পাইরিপ্রক্সিফেন ৫%+ফেনপ্রোপ্যাথ্রিন১৫%) গ্রুপের কীটনাশক যেমন- 

জামির ২০ ইসি

ইউটার্ন২০ ইসি

খল্লাশ২০ ইসি

সুমোপ্রিম্প্ট২০ ইসি

ফেনভেট প্লাস২০ ইসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


অথবা

#ইথিওন গ্রুপের কীটনাশক 

সেথিওন৪৬.৫ ইসি

পিথিওন৪৬.৫ ইসি

ইথিওন৪৬.৫ ইসি

ইথিওসাল ৪৬.৫ ইসি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন 

সাথে 


#বিসমাথিওজল গ্রুপের বালাইনাশক যেমন-

ব্যাকট্রোবান ২০ ডাব্লিউ পি 

ব্যাকট্রল২০ ডাব্লিউ পি 

অটোব্যাক ২০ ডাব্লিউ পি 

থায়াজল ২০ ডাব্লিউ পি 

রাদি ২০ ডাব্লিউ পি 

বিসমাজল২০ ডাব্লিউ পি 

কিমিয়া ২১.৫ ডাব্লিউ পি 

সানস্কোর ২১.৫ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।  অথবা 


#একাদশ_স্প্রেঃ

#সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক 

রিপকর্ড ১০ ইসি/

রেলোথ্রিন ১০ ইসি/

কট ১০ ইসি/

সুরক্ষা ১০ ইসি/

সাইপেরিন ১০ ইসি/

শেফা ১০ ইসি/

সানমেরিন ১০ ইসি/

পেসকিল ১০ ইসি/

মিমসাইপার ১০ ইসি/

জেনেথ্রিন ১০ ইসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। সাথে 

     

(ডাইমেথোমর্ফ ৯%+মেনকোজেব ৬০%) গ্রুপের ছত্রাকনাশক 


একরোবেট এম জেড ৬৯ ডাব্লিউ পি/

হাছিন ৬৯ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি প্রতি লিটার পানিতে ৪ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

অথবা


#দ্বাদশ_স্প্রেঃ

ক্লোরফেনাপির গ্রুপের কীটনাশক 

ইন্ট্রাপ্রিড ১০ এসসি 

ডাইমেনশন ১২ এসসি

ফেনজেট ৫০ এসসি

পিউনি ২০ ডাব্লিউ ডিজি 

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


অথবা

(বেটাসাইফ্লুথ্রিন+ইমিডাক্লোপ্রিড) গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

সলোমন ৩০ ওডি

ফলমন ৯ ওসি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


সাথে 

(এজোক্সিস্ট্রবিন২০%+ডাইফেনাকোনাজল১২.৫%) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন-

এমিস্টার টপ ৩২.৫ এসসি

এমিস্কোর৩২.৫ এসসি

রাই৩২.৫ এসসি

অক্সিফেন৩২.৫ এসসি

সানজক্সি৩২.৫ এসসি

মেমোরি প্লাস ৩২.৫ এসসি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#ত্রয়োদশ_স্প্রেঃ

অ্যাসিটামিপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক 

প্লাটিনাম২০ এসপি/

তুন্দ্রা ২০ এসপি/

নাইজ ২০ এসপি/

বিসমার্ক প্লাস ২০ এসপি/

মানিক ২০ এসপি/

চন্দ্রা ২০ এসপি/

জাফ ২০ এসপি/

সালভো ২০ এসপি প্রতি লিটার পানিতে ০.৫০ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। সাথে 


(প্রপিকোনাজল+ডাইফেনোকোনাজল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন- 

এক্সট্রা কেয়ার ৩০০ ইসি

পার্ক ৩০০ ইসি

ডিফার ৩০০ ইসি

ক্রুপসেপ ৩০০ ইসি

কম্বি-২ ৩০ ইসি

প্রোডিফেন ৩০ ইসি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#চর্তুদশ_স্প্রেঃ

ডায়াফেনথিউরন গ্রুপের কীটনাশক যেমন-

পেগাসাস ৫০ এসসি

পেনাল ৫০ এসসি

পোলাক ৫০ এসসি

ডায়ারন ৫০ এসসি প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।  সাথে 


কার্বেন্ডাজিম+ইপ্রোডিয়ন গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন-

শেলটার ৫২.৫ ডাব্লিউ পি 

হামা ৫২.৫ ডাব্লিউ পি 

ব্রিপ্রোডাজিম ৫২.৫ ডাব্লিউপি 

হাইপ্রোজিম ৫০ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।


#পঞ্চদশঃ

বাইফেথ্রিন৫%+পাইরিডাবান১০%+থায়াডির্কাব৫০% গ্রুপের কীটনাশক যেমন

এইম গোল্ড ৬৫ ডাব্লিউ ডিজি 

নিড শর্ট ৬৫ ডাব্লিউ ডিজি 

ওয়ান স্টপ ৬৫ ডাব্লিউ ডিজি 

এডাম প্লাস ৬৫ ডাব্লিউ ডিজি 

টেক শর্ট ৬৫ ডাব্লিউ ডিজি 

হিট শট ৬৫ ডাব্লিউ ডিজি যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.২৫ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন।

সাথে 

#কপার_অক্সিক্লোরাইড গ্রুপের বালাইনাশক 

সানভিট ৫০ ডাব্লিউ পি 

ব্লিটক্স ৫০ ডাব্লিউ পি 

সালকক্স ৫০ ডাব্লিউ পি 

কপার ব্লু ৫০ ডাব্লিউ পি যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ৩ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন


#বিশেষ_দ্রষ্টব্যঃ

চারা রোপনের দুই থেকে তিন সপ্তাহ পরে থেকে ৭-১০ দিন পরপর স্প্রে করতে পারেন। 


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ব্লকঃ ভোটমারী, কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।

 জানুয়ারি মাসে আম ও লিচু গাছের পরিচর্যা,,,,,

 জানুয়ারি মাসে আম ও লিচু গাছের পরিচর্যা।


যাদের আম বা লিচু বাগানে কিংবা ছাদ বাগানে আম ও লিচু গাছের বয়স ২ বছরের বেশি হয়ে গেছে তারা আগামী মৌসুমে ফলের আশা করতেই পারেন। জানুয়ারির শেষ থেকে আম গাছে মুকুল আসতে শুরু করবে। কিন্তু ভালো ফলনের জন্য এখন থেকেই নিতে হবে বাড়তি পরিচর্যা। 


তাহলে আসুন আমরা জেনে নেই ভালো ফলনের জন্য কি কি করবেন আম ও লিচু গাছে- 


(১) প্রথমে ১ লিটার পানিতে ১ মিলি সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরোপাইরিফস (কীটনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ রিপকর্ড/এসিমিক্স/রিলোড/নাইট্রো ও ২ গ্রাম ম্যানকোজেব/কার্বেন্ডাজিম (ছত্রাকনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ ডাইথেন এম-৪৫/অটোস্টিন/রিডোমিল গোল্ড/ কমপ্যানিয়ন/ ম্যানসার/সাফ একসাথে মিশিয়ে স্প্রে করে প্রয়োগ করতে হবে। 


(২) কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক স্প্রে করার ২ বা ৩ দিন পর বিকেলে ১ লিটার পানিতে ১ মিলি মিরাকুলান/প্রটোজিম/ফ্লোরা/লিটোসেন/বায়োফার্টি + সলুবোরন/সলুবোর বোরন ০.৫ গ্রাম + চিলেটেড জিংক ০.৫ গ্রাম একসাথে মিশিয়ে স্প্রে করবেন। ১৫ দিন পরে একই নিয়মে আবারো স্প্রে করতে হবে, তাহলে মুকুল আসার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। 


জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে মুকুল আসা শুরু করবে আম ও লিচু গাছে- 


(১) মুকুল আসলে কিন্তু ফোটার আগেই ১ লিটার পানিতে ১ মিলি মিরাকুলান/প্রটোজিম/ফ্লোরা, ০.৫ গ্রাম সলুবোরন ও ০.৫ গ্রাম চিলেটেড জিংক মিশিয়ে স্প্রে করবেন। এটি পরাগায়নে সাহায্য করবে। 


(২) এর ২/৩ দিন পর ১ লিটার পানিতে ১ মিলি সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরোপাইরিফস(কীটনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ রিপকর্ড/এসিমিক্স/রিলোড/নাইট্রো ও ২ গ্রাম ম্যানকোজেব/কার্বেন্ডাজিম(ছত্রাকনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ ডাইথেন এম-৪৫/অটোস্টিন/রিডোমিল গোল্ড/ কমপ্যানিয়ন/ ম্যানসার/ মিশিয়ে স্প্রে করবেন।। এই স্প্রে না করলে হপার পোকা মুকুলের রস শুষে খেয়ে ফেলবে। 


(৩) মুকুল ফুটে গেলে কোন কিছু স্প্রে করা যাবে না, তাহলে পরাগায়ন হবে না। 


(৪) ফল গুটি অবস্থা হলে আবার  ১ লিটার পানিতে ১ মিলি সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরোপাইরিফস (কীটনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ রিপকর্ড/এসিমিক্স/রিলোড/নাইট্রো ও ২ গ্রাম ম্যানকোজেব/কার্বেন্ডাজিম (ছত্রাকনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ ডাইথেন এম-৪৫/অটোস্টিন/রিডোমিল গোল্ড/ কমপ্যানিয়ন/ ম্যানসার/ মিশিয়ে স্প্রে করবেন।। এই স্প্রে না করলে ফল গুটি অবস্থায় ঝড়ে যাবে৷ 


উপরোক্ত নিয়ম অনুসরণ করে জামরুল, কমলা, মাল্টা, লেবু, সফেদা, শরিফা, কামরাঙ্গা, পেয়ারা ইত্যাদি ফল গাছেও বেশি পরিমানে ফুল ও ফল ধরানো সম্ভব। 


পরামর্শের জন্যঃ

কৃষিবিদ শিবব্রত ভৌমিক 

কৃষি কর্মকর্তা, সমন্বিত কৃষি ইউনিট 

পিকেএসএফ এবং সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা ।

ধান চাষে AWD পদ্ধতি,,,,,,,,

 ধান চাষে AWD পদ্ধতি

 পর্যায়ক্রমে ভিজানো এবং শুষ্ককরনকে AWD বলে। 

এটি ধানের জমিতে সেচ প্রদানের একটি পদ্ধতি যাতে ধান ক্ষেতের মাটিতে স্থাপিত ছিদ্রযুক্ত পর্যবেক্ষন নলের ভিতর পানির মাত্রা দেখে সেচ প্রদানের সময় নির্ধারন করা হয়।

AWD পদ্ধতি কেন ব্যবহার করা হয়ঃ : 

• প্রচলিত প্লাবন সেচের তুলনায় ৩০-৩৫% পানি কম লাগবে এবং সেচ খরচ আনুপাতিক হারে কমে আসবে। 

• সেচ কার্যে ব্যবহৃত ডিজেলের পরিমান কমে আসবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। 

• ভূ-গর্ভস্থ পানির উপর চাপ কমবে এবং পরিবেশ দূষণ যেমন আর্সেনিক দূষণ, মরু প্রবনতা কমে আসবে।

AWD পাইপের আকার, বৈশিষ্ট্য ও জমিতে স্থাপন পদ্ধতিঃ 

• পিভিসি পাইপ দ্বারা ছিদ্রযুক্ত পর্যবেক্ষন নল তৈরী করা যেতে পারে। 

• নলের ব্যাস ১০ সেমি এবং উহা ৩০ সেমি লম্বা হবে। 

• নলের নিচের দিকে ২০ সেমি ছিদ্রযুক্ত এবং উপরের দিকে ১০ সেমি ব্লাইন্ড পাইপ থাকবে। 

• নলের গায়ে ৯-১০ মিমি দুরে দুরে ৫ মিমি ব্যাসের ছিদ্র থাকবে।  

• এক সারি থেকে আরেক সারি ছিদ্রের দূরত্ব হবে ৯-১০ মিমি। 

• জমিতে নলটি এমনভাবে স্থাপন করতে হবে যেন ছিদ্রযুক্ত ২০ সেমি অংশ মাটিতে এবং ব্লাইন্ড ১০ সেমি অংশ মাটির উপরে থাকে। 

• নলটি আইলের পাশে এমন সুবিধাজনক স্থানে স্থাপন করতে হবে যেন স্থানটি সমস্ত প্লটের প্রতিনিধিত্বমূলক হয় এবং সহজে এর ভিতর পানির মাত্রা মাপা যায়। 

• জমিতে ছিদ্রযুক্ত নলটি স্থাপনের পর এর ভিতরের মাটি ভালভাবে  সরিয়ে ফেলতে হবে

জমিতে কখন কতটুকু পানি দিতে হবেঃ 

• জমিতে সেচ আরম্ভ করার পর যখন জমির উপর সেমি দাঁড়ানো পানি জমবে তখন সেচ প্রদান বন্ধ করতে হবে। 

• এরপর জমিকে শুকাতে দিতে হবে এবং নলের ভিতর পানির মাত্রা পর্যক্ষেন করে মাপতে হবে। 

• ভূ-পৃষ্ঠ থেকে পর্যবেক্ষন নলের ভিতর পানির স্তর ১৫-২০ সেমি এর মধ্যে নেমে গেলে জমিতে আবার সেচ দিতে হবে। 

• আগাছা নিয়ন্ত্রনের জন্য চারা  রোপনের পর থেকে ২সপ্তাহ পর্যন্ত জমিতে ২-৪ সেমি দাঁড়ানো পানি রাখতে হবে। 

• গাছে ফুল আসা থেকে দুধ আসা স্তর পর্যন্ত ২ সপ্তাহ জমিতে অবশ্যই  ৫ সেমি পানি দাঁড়ানো  পানি রাখতে হবে।

সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ)

কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা

০৫৪১/০৪, খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন কলেজ রোড(সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে), পূর্ব দাশরা, মানিকগঞ্জ।

ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture

ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA

মোবাইল: 01779529512

Email: advancedagriculturebd@gmail.com

Advanced Agriculture এর পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আপনার মাঠকৃষি ও ছাদকৃষির জন্য আমাদের কৃষি পণ্যসমূহঃ

১) সবজির চারা করার সীডলিং ট্রে - (১২০ গ্রাম-৫০/৭২/১০৫/১২৮ সেল)

২) ধানের চারা করার ট্রান্সপ্লান্টিং/জার্মিনেটিং/হাইড্রোপনিক ট্রে 

৩) মালচিং ফিল্ম

৪) এগ্রো শেড নেট

৫) সবজির মাচার জাল 

৬) হলুদ স্টিকি ট্র্যাপ

৭) ম্যাংগো ফ্রুট ব্যাগ

৮) কলার ব্যাগ

৯) AWD পাইপ

১০) মালচিং ফিল্ম ছিদ্র করার যন্ত্র

১১) ভার্মিকম্পোস্ট

১২) কোকোডাস্ট/রেডি কোকোপিট

১৩) কাটিং এইড রুট হরমোন

১৪) হিউমিনল গোল্ড অরগানিক পিজিআর (PGR)

১৫) লিবিনল- বৃদ্ধিকারক জৈব নিয়ন্ত্রক

১৬) ফ্ল্যাশ (Flash)-উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন অনুখাদ্য সমাহার

১৭) ট্রাপ- সাদামাছি, থ্রিপস ও শোষক পোকা দমনের জন্য 

১৮) প্রহরী প্লাস ও ট্রিগার২

১৯) বুস্টার১-লাউ জাতীয় ফসলের স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

২০) বুস্টার২-বেগুন, মরিচ, টমেটো সহ ফল গাছে অধিক পরিমানে ফুল আনে

২১) বুস্টার৩-শসা ও তরমুজে স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

২২) বুস্টার৪-পটল ও কাকরোলের পরাগায়নে সহায়তা করে

২৩) বাম্পার-ফুল ও ফল ঝরে পড়া প্রতিরোধ করে

২৪) প্যানথার টিভি-ফসলের ছত্রাকজনিত পচন প্রতিরোধ করে

২৫) প্যানথার পিএফ- ফসলের ব্যাক্টেরিয়াল উইল্টিংজনিত ঢলে পড়া প্রতিরোধ করে

২৬) প্যানথার ভিসি-ফসলের নেমাটোডজনিত আক্রমন প্রতিরোধ করে

২৭) সাফ ছত্রাকনাশক

২৮) ওয়েস্ট ডিকম্পোজার 

২৯) সুপার সোনাটা- অত্যন্ত কার্যকরী প্রাকৃতিক অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ভিটামিনের সংমিশ্রণ

৩০) মোবোমিন-সবজি ও ফলের বাম্পার ফলনের নিউট্রিশন সাপোর্ট

৩১) কেমাইট-জৈব মাকড়নাশক

৩২) ইকোম্যাক

৩৩) বায়োক্লিন- সবজি ও ফলের ছাতরা পোকা বা মিলিবাগ ও সাদামাছি পোকা দমন করে

৩৪) বায়োট্রিন-থ্রিপস, জাব পোকা, পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা, ধানের কারেন্ট পোকা দমন করে

৩৫) বায়োশিল্ড-জৈব ছত্রাকনাশক

৩৬) বায়ো-চমক-ধানের মাজরা পোকা ও বাদামী গাছ ফড়িং, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা দমনে কার্যকরী

৩৭) বায়ো-এনভির - মোজাইক ভাইরাস, ইয়েলো ভেইন মোজাইক ভাইরাস, লিফ কার্ল ভাইরাস, পিভিওয়াই ভাইরাস দমনে কার্যকরী

৩৮) বায়ো-এলিন-জৈব ব্যাকটেরিয়ানাশক

৩৯) বায়ো-ভাইরন-জৈব ভাইরাসনাশক

৪০) বায়োবিটিকে- ছিদ্রকারী পোকা দমনের কীটনাশক

৪১) বায়োডার্মা পাউডার/সলিড (ট্রাইকোডার্মা হারজিয়ানাম)

৪২) বায়োনেমেসিস

৪৩) কিউ-ফেরো/বিএসএফবি/স্পোডো-লিউর ফেরোমন টোপ

৪৪) পানিবিহীন টারজান ফেরোমন ফাদ

৪৫) বলবান-পিজিআর

৪৬) শক্তি চিলেটেড জিংক

৪৭) তেজ সলবোর বোরন

সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ)

কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা

০৫৪১/০৪, খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন কলেজ রোড(সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের বিপরীতে), পূর্ব দাশরা, মানিকগঞ্জ।

ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture

ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA

মোবাইল: 01779529512

Email: advancedagriculturebd@gmail.com

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...