এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ০৩-০৩-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ০৩-০৩-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


দুই লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকার সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ।


অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত --- রোহিঙ্গা সঙ্কট মোকাবেলায় ৬৮ মিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহায়তা প্রদান।


পতিত সরকারের ব্যাপক দুর্নীতি, ব্যর্থতা এবং দুঃশাসন থেকে দেশকে বের করে আনাই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য --- বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধান উপদেষ্টা।


বনভূমি ও বন্যপ্রাণী সুরক্ষায় জনসচেতনতা বাড়ানোর ওপর পরিবেশ উপদেষ্টার গুরুত্বারোপ।


জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের রায় আপিল বিভাগেও বহাল।


গাজায় ত্রাণ  ও খাদ্য সহায়তা প্রবেশ বন্ধে ইসরাইলের পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে জাতিসংঘ এবং আরব দেশসমূহ।


এবং দুবাইয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে আগামীকাল অস্ট্রেলিয়ার মুখোমুখি হচ্ছে ভারত।

ঢাকায় বনি আমিনের স্থায়ী ঠিকানাঃ

 ঢাকায় বনি আমিনের স্থায়ী ঠিকানাঃ

-      -      -      -      -      -       

জন্মদেশে আসলে আমি ২০১৮ থেকে বর্তমান (রিনোভেটেড ) হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে (শাহবাগ, ঢাকা) সর্বদা উঠি। মনে হয় যেন আমি 'ঘর থেকে ঘরে এসেছি', আমি ২০০২ সন থেকেই জন্মদেশের বিভিন্ন তারকা হোটেল ব্যবহার করেছি, লেকিন কেউই স্থায়ীভাবে আমার মন কাড়তে পারেনি। জন্মদেশের প্রায় প্রতিটি তারকা হোটেলের কাস্টমার লিস্টে বনি আমিনের নাম খুঁজে পাওয়া যাবে। কিন্তু আমি শেষাব্দি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালকেই আমার স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে বেছে নিলাম। বনি আমিন ঢাকায় আসলেই বুঝবেন সে আছে এই হোটেলে, কারণ আমার দৃষ্টিতে হোটেল ইন্টারকণ হচ্ছে সর্বদিকে নাম্বার ওয়ান। আর ওদের প্রতিটি স্টাফ এবং সহযোগী লোকগুলো প্রফেশনাল এবং আন্তর্জাতিকমানের। যাকে খাঁটি বাংলায় বলা যায় 'ওয়েল ট্রেইন্ড এন্ড এডুকেটেড', THANK YOU SO MUCH HOTEL INTERCONTINENTAL, DHAKA, BANGLADESH

সোমবার, ৩ মার্চ, ২০২৫

জেনে রাখা ভালো (#জনস্বার্থে #প্রচারিত)

 জেনে রাখা ভালো (#জনস্বার্থে #প্রচারিত)


⚕️1) সকালের খাবার না খেলে পেট ভয় পায়।


⚕️(২) 24 ঘন্টায় 10 গ্লাস জল না খেলে কিডনি ভয় পায়।


⚕️[৩] গলব্লাডার ভয় পায় যখন আপনি রাত ১১টা পর্যন্ত ঘুমান না এবং সূর্যোদয়ের সময় জেগে উঠবেন না।


⚕️[৪] তৈলাক্ত, মেয়াদোত্তীর্ণ খাবার খেলে ক্ষুদ্রান্ত্র ভয় পায়।


⚕️[৫] ভাজা ও মশলাদার খাবার বেশি খেলে অন্ত্র ভয় পায়।


⚕️[৬] সিগারেট ও বিড়ির দূষিত ধোঁয়া, ময়লা পরিবেশে নিঃশ্বাস নিলে ফুসফুস ভয় পায়।


⚕️[৭] ভাজা ভাজা খাবার, জাঙ্ক এবং ফাস্ট ফুড খেলে লিভার ভয় পায়। ইয়েডো [ বেশি লবণ এবং কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার খেলে হৃদয় ভয় পায়।


⚕️[9] দ্রুত এবং অবাধে পাওয়া যায় বলে বেশি চিনি খেলে অগ্ন্যাশয় ভয় পায়।


⚕️[ 10 ] আপনি যখন মোবাইলের স্ক্রিনের আলোতে এবং অন্ধকারে কম্পিউটারে কাজ করেন তখন চোখ ভয় পায় এবং


⚕️[ 11 ] নেতিবাচক চিন্তাভাবনা শুরু করলে মস্তিষ্ক ভয় পায়।


⚕️ (12) যতটা পারবেন ভোরে ঘুম থেকে উঠে শরীর চর্চা ব্যায়াম করুন এবং ক্যাপসুল থেকে দূরে থাকুন তাহলে আমাদের শরীরের সব রোগ ভয় পাবে।


প্রশ্ন আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশের যত্ন নিন এবং তাদের ভয় পাবেন না। এই সমস্ত অঙ্গ বাজারে পাওয়া যায় না. উপলব্ধগুলি খুব ব্যয়বহুল এবং সম্ভবত আপনার শরীরে ফিট করতে পারে না৷ তাই আপনার অঙ্গগুলিকে সুস্থ রাখুন।

ই’উরিক অ্যা’সিডের সমস্যায় ভুগছেন? কী থেকে এই সমস্যা হয় জানেন ? জেনে নিন।

 ই’উরিক অ্যা’সিডের সমস্যায় ভুগছেন? কী থেকে এই সমস্যা হয় জানেন ? জেনে নিন।


ইউরিক অ্যাসিড একটি মারাত্মক সমস্যা। এই অসুখে আক্রান্ত হলে প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে তা বিভিন্ন অস্থিসন্ধিতে জমে। তখন ব্যথা হওয়া খুবই স্বাভাবিক। এক্ষেত্রে গাউট আর্থ্রাইটিস হয়। এই অবস্থায় দাঁড়ালে খুব ব্যথা হয়। আক্রান্তস্থল ফুলে যেতে পারে। এমনকী জ্বালাও করতে পারে।


বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা সাধারণত খাদ্যাভাস থেকে হয়। সেক্ষেত্রে কিছু কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। 


যেমন-

রেড মিট : রেড মিট অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যা তৈরি করতে পারে। কারণ রেড মিটে মাত্রাতিরিক্ত প্রোটিন থাকে। আর রেড মিটের প্রোটিন থেকে অনেকটা পরিমাণে ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। 


চিংড়ি: চিংড়ি কমবেশি সবারই পছন্দের। চিংড়িতে ভালো পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। তাই চিংড়ি খেলেও সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে ইউরিক অ্যাসিড থাকলে চিংড়ি থেকে দূরে থাকুন।


সামুদ্রিক মাছ: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে সামুদ্রিক মাছ খেলেও এই সমস্যা বাড়ে। এক্ষেত্রে ইলিশ, পমপ্লেট খেলেও কিন্তু সমস্যা দেখা দিতেই পারে। এমনকী ক্যানবন্দি বিদেশি সামুদ্রিক মাছ যেমন স্যামন, টুনা খেলেও সমস্যা হতে পারে। তাই ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভোগা প্রতিটি মানুষকে এ ব্যাপারে সাবধান হতে হবে।


দানা থাকা সবজি: বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে বিভিন্ন দানা জাতীয় সবজি যেমন ঢ্যাঁড়শ, টমেটো থেকে দূরে থাকতে হবে। কারণ এই দানা খেলে সমস্যা বাড়তে পারে। এছাড়া বিনস জাতীয় খাবারও এড়িয়ে চলতে হবে।


সয়াবিন : সয়াবিন হল হাই প্রোটিন খাবার। এই খাবার থেকে মানুষের শরীরে প্রোটিন পৌঁছায়। সয়াবিন অত্যন্ত ভালো একটি খাবার। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে এই খাবার থেকে সমস্যা হয়। যেমন -ইউরিক অ্যাসিড বেশি থাকলে এই খাবার নিয়ে অত্যন্ত সচেতন হয়ে যেতে হয়। তবেই ভালো থাকা সম্ভব হবে।


এছাড়া ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ খেতে হবে।

✍️Googleserch 

ছবি সংগ্রহ Imageserch

সন্তান জন্মদানে অক্ষম পুরুষের যেমন বিয়ে করার অধিকার নেই। সংসার দিতে অক্ষম পুরুষেরও বিয়ে করার কোনো অধিকার থাকতে নেই।

 ♦️♦️সন্তান জন্মদানে অক্ষম পুরুষের যেমন বিয়ে করার অধিকার নেই। সংসার দিতে অক্ষম পুরুষেরও বিয়ে করার কোনো অধিকার থাকতে নেই।


প্রত্যেক বিবাহিত মেয়েদের সংসার হচ্ছে তার বিবাহগত অধিকার। কোনো মানুষকে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করলে আপনাকে জবাবদিহিতা করতে হবে।


প্রতিটি মেয়েদের বিয়ে হলে একটা আলাদা সংসার সাজাতে দেওয়া উচিত। অথচ আমাদের সমাজে বেশির ভাগ মেয়েদের বিবাহিত জীবন পার করতে শ্বাশুড়ি মায়ের সংসারে। 


মায়ের সংসার, শাশুড়ীর সংসার দেখতে দেখতে একটা মেয়ের আর সংসার হয়ে উঠে না। সে হয়ে উঠে আরেক মা না হয় আরেক শাশুড়ী। কিন্তু ঘরের বউদের আর কোন সংসার হয় না। এভাবেই বছর ঘুরে চলে সাইকেল। কেন কেউ চায় না এভাবে জানি না। 


আমি এক আপুকে চিনি। বিয়ের পর স্বামী তিনমাস দেশে থাকার পর বিদেশ চলে গেছে বউকে শ্বশুর বাড়ি রেখে। বিয়ে নামক সার্টিফিকেট কাঁধে ঝুলিয়ে মেয়েটা বাবার বাড়িতেই থেকে গেল।

বর তিন বছর পর পর আসে আর তাকে একটা সন্তান উপহার দিয়ে চলে যায়। বারো বছরের বিবাহিত জীবনে সে তিন সন্তানের মা হয়।  অথচ তার নিজের কোনো সংসার হয় না। 


সে ভ্রাম্যমান জীবনযাপন করে। কিছু দিন বাবার বাড়ি, কিছুদিন শ্বশুর বাড়ি, কিছু দিন বোনের বাড়ি করে।  ভাইয়ের বাড়ি এসে অধিকার ফলালে ভাইয়ের বউর মন খারাপ। শ্বশুর বাড়ি এসে অধিকার ফলালে জায়ের মন খারাপ।

সে শিকড়বিহীন পরগাছার মতো একডাল থেকে আরেক ডালে ছুটে বেড়ায়। তার সব হয়, অথচ সংসার হয় না।


শ্বাশুড়ি মায়েদের সংসারে মেয়েদের কত কিছু নেই। সবচেয়ে বড় কথা তাদের একটা সংসার নেই। অথচ সংসারের প্রধান উপকরন স্বামী ও সন্তান সবই আছে। 


নিজের সংসারের শখের জিনিস কিনতে পারার যে আনন্দে, সংসারের প্রয়োজনীয় জিনিস অপছন্দ হলে যে বেদনা। যে কখনো কিনতে পারেনি, বা যার কখনো কেনার প্রয়োজন হয়নি, সে এই নির্মল আনন্দ থেকে, পরিচ্ছন্ন বেদনা থেকে বঞ্চিত হয়। 


হয়তো ভাবছেন সংসার গঠনের প্রধান হাতিয়ার স্বামী আছে, সন্তান আছে। তাহলে সংসার নেই কেন? সংসারও আছে! তবে সেখানে ঘরের বউদের  অবস্থান বিশাল বটবৃক্ষের কাছে ক্ষুদ্র একটা ডালের যে অবস্থান। সংসার তাদের শ্বাশুড়ি মায়ের। 


ইনশাআল্লাহ আমি যদি কখনো পুত্র সন্তানের জননী হই যখনই পুত্রের বিয়ে হবে তখনই আলাদা করে দিবো। খুব কাছেই রাখবো কিন্তু সব আলাদা সংসার হবে। মেয়েটা তার রুম, তার পছন্দের কিছু কর্নার, বারান্দা, রান্নাঘর থেকে সব কিছু  নিজের হাতে সাজাবে। যেখানে অবজেকশন দেয়ার কেউ থাকবে না। যেখানে কোনবেলা ক'মুঠো ভাত রান্না করবে সেটা জানার জন্য পায়চারি করতে হবে না। 


দিন শেষ এ সবাই একা। তাই যে যার মত ভালো থাকুক, একা থাকুক। কেন আমাদের অন্যের লাইফে ইন্টারফায়ার করা লাগবে। কেন আমাদের অন্যের উপর ডিপেন্ডেবল’ হতে হবে। 


কবরে আপনার আমার একা যেতে হবে। তাই আমল করুন, মানুষের সাথে ভালো ব্যাবহার করুন, অন্যের থেকে আশা ছেড়ে দিন। আপনি আপনার দ্বায়িত্ব পালন করে যান। দিন শেষ এ আপনার কোন অভিযোগ থাকবে না। আর কেউ আপনার প্রতিও অভিযোগ রাখবে না। বিশ্বাস করুন এভাবেই জীবন অনেক সহজ।  আপনি যেমন অন্যের স্বপ্ন পূরণে বাধা দিবেন না, ঠিক আপনার স্বপ্ন পূরণে সময় লাগবে না। 


একদিন হয়তো আজ যে ঘরের বউ তার ও সংসার হবে, কিন্তু তখন হয়তো সংসার করার যে ইচ্ছেটা একসময় হতো সে ইচ্ছেটা মরে যাবে। সকালের সোনা রোদের আনন্দ আপনি দুপুরের কড়কড়ে রোদে পাবেন না...... 🙂🙃


🌻


©Mishu

পুরুষের যৌনতাকে সম্মান কর।

 পুরুষের যৌনতাকে সম্মান কর।


পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি দুনিয়ার মুখ দেখতে পেরেছো। পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তার কাছে তুমি এত স্পেশাল। আকর্ষণ আছে বলেই তুমি এত পাত্তা পাও, প্রায়োরিটি পাও। পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি রাস্তায় সেজেগুজে বের হও, যাতে পুরুষরা তোমায় দেখে মুগ্ধ হয়। তুমি মুখে অস্বীকার করলেও তোমার অবচেতন মন এটাই চায়। পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি বিপদে পড়লে বহু পুরুষ এগিয়ে আসে সাহায্যের জন্য।


পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই সারাদিন খেটে তোমার পছন্দের শাড়ি নিয়ে বাড়ি ফেরে। দুলাইনের ছন্দ লিখে অথবা কয়টা সেলফি দিয়ে যে শতশত রিয়্যাক্ট পাও, সে পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই। সাদা চামড়াকে পুঁজি করে স্বল্পবসনা হয়ে যে সেলিব্রেটি বনে যাও, সে পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই। যৌন আকর্ষণ আছে বলেই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিমান ও মানবকূলের সেরা শক্তিশালী প্রাণী পুরুষ তোমার দুর্বলতাকে বিদ্রূপ না করে ভালবাসার চাদরে ঢেকে দেয়। যৌন আকর্ষণ আছে বলেই পুরুষ তোমাকে ভালবাসে, সমীহ করে চলে।


পুরুষের যৌন আকর্ষণ না থাকলে সাদা বিড়াল রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে যেমন কারো ভ্রূক্ষেপ হয় না, তোমার বেলাতেও তেমন ঘটতো। যৌন আকর্ষণ না থাকলে পুরুষ এতোটাই ডমিনেটিং হতো যে নারীজাতি তথা মানবজাতি বিলুপ্ত হয়ে যেতো। যৌন আকর্ষণ না থাকলে প্রতিটি পুরুষ হতো নারীবিদ্বেষী।


সুতরাং, ঢালাওভাবে পুরুষের যৌনতাকে দায়ী না করে নিজেদের ত্রুটিগুলোও শুধরে নিতে শেখো। স্থান-কাল-পরিস্থিতিভেদে যৌনতা নিয়ন্ত্রণের শতভাগ ক্ষমতা পুরুষকে দেওয়া হয়নি।


স্ত্রীর সঙ্গে যে ১২ বিষয় কখনো শেয়ার করবেন না

 স্ত্রীর সঙ্গে যে ১২ বিষয় কখনো শেয়ার করবেন না 🚫

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গভীর বন্ধুত্বের মতো হলেও কিছু বিষয় আছে, যা সঙ্গীর সঙ্গে শেয়ার করলে তা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি বা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এখানে এমন অন্তত ১২টি বিষয় তুলে ধরা হলো, যা স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা না করাই ভালো:


১. আত্মীয়দের গোপন সমস্যা: আপনার আত্মীয়দের কোনো গোপন সমস্যা, যা আপনি জানেন। তাদের অনুমতি ছাড়া শেয়ার করা উচিত নয়।


২. আগের সম্পর্কের কথা: আপনার অতীতের প্রেম বা সম্পর্ক নিয়ে অপ্রয়োজনীয় তথ্য শেয়ার করলে তা বর্তমান সম্পর্কে অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।


৩. বন্ধু বা সহকর্মীর ব্যক্তিগত তথ্য: অন্যের ব্যক্তিগত বিষয় আপনার স্ত্রীর সঙ্গে শেয়ার করবেন না। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনারও সম্পর্কে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।


৪. অফিসের গোপন তথ্য: আপনার কাজের গোপন কৌশল বা তথ্য শেয়ার করলে তা পেশাগতভাবে সমস্যার কারণ হতে পারে।


৫. অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা: তার (স্ত্রী) পরিবারের, বন্ধুবান্ধবের বা পছন্দের কোনো বিষয়ের অতিরিক্ত সমালোচনা করবেন না। এতে স্ত্রীর সঙ্গে আপনার সম্পর্কের অবনতি হতে পারে।


৬. আর্থিক সমস্যা বা ঋণের অবস্থা: আপনার আর্থিক সমস্যা বা ঋণ সম্পর্কিত জটিলতা তাকে অযথা মানসিক চাপ দিতে পারে। তবে কোনো বড় আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে সঙ্গীকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ।


৭. অন্য নারীর প্রশংসা: কোনো নারী সহকর্মী বা বন্ধুর অতিরিক্ত প্রশংসা করলে তা ঈর্ষা বা অবিশ্বাসের জন্ম দিতে পারে।


৮. তার শারীরিক বা মানসিক দুর্বলতা নিয়ে আলোচনা: তার কোনো শারীরিক বা মানসিক সীমাবদ্ধতার কথা সামনে তুলে আনলে তা আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দিতে পারে।


৯. তার পেশাগত দক্ষতার বিষয়: তার ক্যারিয়ার বা পেশাগত দক্ষতা নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করা সম্পর্কের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।


১০. গোপন পরিকল্পনা: আপনার গোপন সঞ্চয় বা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা, যা তাকে জানানো হলে ভুল–বোঝাবুঝির কারণ হতে পারে।


১১. যৌন জীবন সম্পর্কে: যৌন জীবন নিয়ে অতিরিক্ত বিস্তারিত আলোচনা করা সম্পর্কের মধ্যে অস্বস্তি তৈরি করতে পারে।


১২. অতীতের গোপন ক্ষোভ: কোনো পুরনো ক্ষোভ বা কষ্ট স্ত্রীর কাছে বলা সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা এবং মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

ক্লাসরুমে এবং পরীক্ষার খাতায় ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া কিছু অদ্ভুত উত্তর।

 ক্লাসরুমে এবং পরীক্ষার খাতায় ছাত্রছাত্রীদের দেওয়া কিছু অদ্ভুত উত্তর।


১.

বিজ্ঞান পরীক্ষার প্রশ্ন এসেছে, পানিতে বাস করে এমন ৫টি প্রাণীর নাম লিখ।


ছাত্র লিখল...ব্যাঙ, ব্যাঙের বাবা, মা, বোন আর দুলাভাই।


২.

ইতিহাস ক্লাসে স্যার সুমিকে দাঁড় করালেন, "বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?"


সুমি: স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!


স্যার: কে বলেছে বইয়ে নেই। এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে ১৫৪২-১৬০৫।


সুমি: এটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ? আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন!


৩.

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে।


শিক্ষক: আমি টেবিলটা ছুঁয়েছি, টেবিলটা মাটি ছুঁয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি — এভাবে একটা যুক্তি দেখাও তো।


দুজন ছাত্র হাত তুলল।


১ম ছাত্র: যেমন ধরুন স্যার, আপনি মুরগি খেয়েছেন, মুরগি কেঁচো খেয়েছে, সুতরাং আপনি কেঁচো খেয়েছেন।


২য় ছাত্র: আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালবাসি।


৪.

বিজ্ঞান পরীক্ষার রেজাল্টের খাতা দেওয়ার দিন শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, "ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলা হয়েছিল। তুই সাদা খাতা জমা দিয়েছিস কেন?"


ছাত্র নির্বিকারভাবে জবাব দিল, স্যার, আমি ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন্তু আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না!


৫.

ড্রইং পরীক্ষায় বিড়াল আঁকতে দেওয়া হয়েছে। ক্লাস ফাইভের মেয়ে গম্ভীর মুখে বিরাট এক বিড়াল আঁকছে পাতা জুড়ে। নিচে ডানদিকে লিখেছে পি টি ও। টিচার অবাক। জিজ্ঞেস করলেন, "ড্রইং খাতায় পি টি ও কেন?"


ছাত্রী জানাল, "আমার মা বলে দিয়েছেন উত্তর এক পাতায় না ধরলে ওই কথা লিখতে হয়। আমার বিড়াল এত বড় হয়েছে যে সেই অনুপাতে একটি পেল্লায় লেজ দরকার। সেই লেজ এই পাতায় আঁটবে না। তাই আমি ঠিক করেছি পি টি ও লিখে পরের পাতায় মনের সাধ মিটিয়ে লেজখানা আঁকব।


৬.

শিক্ষক: "উত্তম" শব্দের বিপরীত শব্দ বলো।


ছাত্রী: (মুচকি হেসে) সুচিত্রা।


৭.

অন্যমনস্ক এক ছাত্রীকে স্যার জিজ্ঞাসা করলেন, "এই মেয়ে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।"


মেয়েটি হকচকিয়ে দাঁড়িয়ে বলল, "কে? আমি?"


শিক্ষক বললেন, "গুড। হয়েছে, বসো।"


৮.

শিক্ষক: আচ্ছা দুধ থেকে ছানা তৈরির একটি সহজ উপায় বল।


ছাত্র: ভীষন সহজ স্যার। গাভীকে তেঁতুল খাওয়ালেই হবে।


৯.

শিক্ষক: তোমার কাছে দেয়াশলাই বা গ্যাস লাইট নেই। আগুন জ্বালাবে কীভাবে?


ছাত্র: স্যার রবি সিম সামনে রেখে বলবো জ্বলে ওঠো আপন শক্তিতে!


১০.

শিক্ষকঃ বল তো সবচেয়ে হাসিখুশি প্রাণী কোনটি?


ছাত্র: হাতি স্যার!


শিক্ষক: কেন?


ছাত্র: দেখেন না, হাতি খুশিতে সব সময় তার দাঁত বের করে রাখে।


১১.

শিক্ষক: সন্ধি কাকে বলে?


ছাত্র: স্যার, প্রথমটুকু পারি না, শেষেরটুকু পারি।


শিক্ষক: আচ্ছা, শেষেরটুকুই বল।


বল্টু: স্যার, শেষেরটুকু হলো...তাকে সন্ধি বলে।


১২.

শিক্ষক: তুই কি বলবে Dialog নাকি Paragraph?


ছাত্র: Dialog বলব স্যার।


শিক্ষক: ঠিক আছে বল।


ছাত্র: চৌধুরী সাহেব! আমরা গরিব হতে পারি, কিন্তু আমরা মানুষ, আমাদেরও ইজ্জত আছে।


(শিক্ষক রেগে গিয়ে খপ করে ছাত্রের চুলের মুঠি ধরে ফেললেন)


ছাত্র: তোর সাহস তো কম না, বামন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়াস। জানিস, তোর ওই হাত আমি কেটে ফেলতে পারি?


১৩.

শিক্ষক: যারা একেবারে নির্বোধ এবং গাধা তারা ছাড়া সবাই বসে পড়।


সকলে বসে পড়লেও শুধু সবুজ একা দাঁড়িয়ে আছে।


শিক্ষক: কিরে, ক্লাসে তুই একাই নির্বোধ আর গাধা?


সবুজ: না স্যার, আপনি একা দাঁড়িয়ে আছেন, এটা ভাল দেখাচ্ছে না, তাই...।


#𝑪𝒐𝒍𝒍𝒆𝒄𝒕𝒆𝒅

শিশু হাতের মুঠোয় ✊🏻 ধরে যে খাবারটা খেতে পারে তাই  "ফিংগার ফুড"

 শিশু হাতের মুঠোয় ✊🏻 ধরে যে খাবারটা খেতে পারে তাই  "ফিংগার ফুড"। ৬ মাস থেকেই শিশুরা হাতের কাছে যা পায়  তা নিয়ে মুখে দেওয়ার চেষ্টা করে।

তাই এসময় শিশুর খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়তে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফিংগার ফুড..


✅ কি দেখে বুঝবেন শিশুকে ফিংগার ফুড দেওয়া যাবেঃ 


🔹শিশু ঘাড়, মাথা শক্ত করে ভালোভাবে বসতে পারে


🔹হাতের মুঠোয় কোনও খাবার শক্ত করে ধরতে পারে


🔹মুখের কাছে কিছু ধরলে হা করে


🔹কেউ কিছু খেতে নিলে বাচ্চা হা করে / ঐ খাবারটা খেতে আগ্রহী হয়


🟢  ফিংগার ফুডের উপকারিতাঃ


🔹শিশু খাবার খেতে আগ্রহী হয়

🔹নিজে নিজে খাবারের অভ্যাস তৈরি হয়

🔹সব ধরনের খাবারে রুচি তৈরি হয়


🟢 যেসব খাবার দিবেনঃ 


💠 ৬-৭ মাস বয়সেঃ

 খাবার এমনভাবে দিবেন যা শিশু সহজে মুঠো করে নিতে পারে। যেমন-


- আলু/ মিষ্টি আলু সেদ্ধ 

- গাজর সেদ্ধ ( চিকন করে কেটে)

- পাকা আম /কলা 

- পাকা পেঁপে 

- ব্রকলি / ফুলকপি সেদ্ধ 


💠 ৮-৯ মাস বয়সেঃ


- ডিম সেদ্ধ (লম্বা পিস করে কেটে দিবেন)

- মুরগীর মাংস নরম করে ( হাড় যেন না থাকে) 

- নরম ভাত মুঠো করে গোল করে 


শিশুর ৬ মাসের পর থেকেই এভাবে চেষ্টা করুন। দেখবেন শিশু নিজে হাতে খাওয়া শিখেছে এবং সব ধরনের খাবার স্বাচ্ছন্দ্যে খাবে ইনশাআল্লাহ..


আরও জানতে, ফলো করুন

Dr. Sohan Chowdhury 


#children #baby #kids #food #parenting #drsohan

বন্ধ্যাত্ব কোনো অভিশাপ নয়, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় হবে নিরাময়- ইনশাআল্লাহ।

 💧বন্ধ্যাত্ব কোনো অভিশাপ নয়, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় হবে নিরাময়- ইনশাআল্লাহ।


💧যে সকল বোনেরা বিভিন্ন চিকিৎসা করেও বাচ্চা কনসিভ/ গর্ভধারণ করতে পারছেন না। বার বার মিসক্যারেজ হচ্ছে অথবা স্বামীর এজোস্পার্মিয়া বা শুক্রাণুর সমস্যার জন্য গর্ভধারণ ব্যার্থ হচ্ছে।  আপনারা স্বামী-স্ত্রী দুইজন আমাদের ঔষধ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার মাধ্যমে শেষ চেষ্টা করুন।  ইনশাআল্লাহ  আল্লাহ চাইলে আমাদের ঔষধের উছিল্লায় আপনার মনের আশা পূরন করতে পারেন। সন্তান দান করার মালিক আল্লাহ।  আমরা বা আমাদের ঔষুধ শুধু মাত্র উছিল্লা।


💧আমাদের এই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা প্রাচীন কাল থেকে যুগ যুগ ধরে মানুষের কল্যানে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটা কোনো মেডিকেল চিকিৎসার ক্যামিকেল বা ইঞ্জেকশন দিয়ে চিকিৎসা না। এই চিকিৎসা সম্পূর্ন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা যা গাছ পালার লতাপাতা এবং শিকড় দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। তাই আমাদের চিকিৎসা এবং ঔষুধের কোনো সাইড ইফেক্ট নেই৷  আপনি মেডিকেল চিকিৎসা বা যেকোনো ঔষুধের পাশাপাশি এই ঔষুধ সেবন করতে পারবেন কোনো সমস্যা নেই - ইনশাআল্লাহ। 


✅আমাদের ঔষুধ আপনার যে সকল সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবেঃ

🔸পিরিয়ড রেগুলার হতে সাহায্য করবে। 

🔸পিরিয়ডের সময় পেট ব্যাথা করলে তা দূর করবে।

🔸অতিরিক্ত ওজন থাকলে, ওজন কামাবে।

🔸মিসক্যারেজ হওয়া থেকে রক্ষা করবে।

🔸ডিম্বাণু ফোঁটাতে সাহায্য করবে।

🔸যাদের ডিম ফোঁটে কিন্তু সাইজে ছোট। সেই ডিম্বাণুকে সঠিক সাইজে ফোঁটতে সহায়তা করবে।

🔸১২তম-১৬মত দিনের মধ্যে ওভূলেশন হতে সাহায্য করবে।

🔸PCOS সমস্যা থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করবে।

🔸থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে দূর করতে সাহায্য করবে। 

🔸মনোপজ হওয়া থেকে রক্ষা করবে। 

🔸সঠিক ভাবে ইনপ্ল্যান্টেশন হতে সহায়তা করবে। 

🔸টিউব ব্লক থাকলে তা ওপেন হতে সাহায্য করবে। 

🔸সিস্ট/ চকোলেট সিস্ট থাকলে তা দূর করবে। 

🔸আপনার যদি উপর উল্লেখ্য সমস্যা গুলো থাকে তাহলে সেই সমস্যা গুলো দূর করে ৩ মাসের মধ্যে ইনশাআল্লাহ। আপনারকে গর্ভধারণ করতে সাহায্য করবে।


💧আমাদের এই ঔষুধ আপনার এতো সমস্যা দূর করবে কারন আমাদের ১ ও ২ নং ঔষুধে মোট ১৭টি ১০০% প্রাকৃতিক  আয়ুর্বেদিক উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। যার কারনে এই ঔষুধ খুবই পাওয়ারফুল গর্ভধারণের ঔষুধ হিসেবে প্রাচীন কাল থেকে ব্যবহার করা হচ্ছে। শত বছর আগে যখন কারো সন্তান হতো না। তখন এই ভেষজ উপাদানের ঔষুধ সেবন করে বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা করা হতো। 


💧আমাদের এই ঔষুধ সেবন করে এখন পর্যন্ত ১৫০০+ স্বামী-স্ত্রী / দম্পতি তাদের সাংসার সন্তানের জন্ম দিতে সক্ষম হয়েছেন - ইনশাআল্লাহ। যা আমাদের জন্য অবশ্যই গর্বে বিষয়।


💧তাই এতোটুকু বলতে চাই অনেক জায়গায় থেকে অনেক ঔষুধ সেবন করেছেন। আমাদের ঔষুধ সেবন করে শেষ চেষ্টা করুন আল্লাহর রহমতে আপনি সফল হবে- ইনশাআল্লাহ 


✅ আমাদের ১ ও ২ নং ঔষুধ যেসকল উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।


🔴১নং ঔষুধ=(গর্ভধারণের বড়ি/পিল)

🔸পাটের বীজ

🔸কালোজিরা

🔸কাঁচা হলুদ

🔸অর্গানিক রসুন

🔸আরও গোপন মহা ঔষুধ ৩টি গাছের শিকড় দিয়ে তৈরি করা হয়েছে গর্ভধারণের পিল।


🔵 ২নং ঔষুধ=(কনসিভ/ গর্ভধারণের পাউডার) 

🔹ত্রিফলা

🔹কালোজিরা

🔹জুইন

🔹সোনাপাতা

🔹কাঁচা হলুদ 

🔹রসুন

🔹আরও ৪টি গাছের শিকড় সহ মোট ১০টি উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই কনসিভ/গর্ভধারণের পাউডারটি।


💧যাদের স্বামীর শুক্রাণু সমস্যা ও এজোস্পার্মিয়া বা শুক্রাণু জিরো এবং ওয়েলগোস্পার্মিয়া সমস্যা আছে। এই সমস্যা কারনে বর্তমানে অনেক পুরুষ সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হচ্ছে। তাদের জন্য আমাদের ৩ নং ঔষধ=( সিমেন বুস্টার) 


✅এই ৩নং ঔষুধটি যে সকল সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে তা উল্লেখ করা হলোঃ


🔺এজোস্পার্মিয়া/ ওয়েলগোস্পার্মিয়া থেকে মুক্তি পাবে।(এটা বয়স কম বেশির উপর নির্ভর করে )

🔺শুক্রানুর গতি/ মটিলিটি বৃদ্ধি পাবে।

🔺শুক্রানু ঘন হবে।

🔺শুক্রানু আঁঠালো হবে।

🔺বীর্যের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াবে।

🔺শুক্রানুকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। 

🔺বীর্যের দূর্গন্ধ দূর করবে। 

🔺যৌন দূর্বলতা দূর করবে। 

🔺সেক্স টাইম বৃদ্ধি করবে। 

🔺উথানজনিত সমস্যা দূর করবে।

🔺সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্য শুক্রাণু গুলোকে সাহায্য করবে।


💧আমাদের এই ঔষুধ এতো সমস্যা দূর একটাই কারন সেটা হলো আমার আমাদের ঔষধে ১২টি মহা ঔষুধি গুণসম্পন্ন গাছের বীজ ও শিকড় ব্যবহার করেছি।


✅ ৩নং ঔষুধ=(সিমেন বুস্টার) যে সকল উপদান গুলো দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। 

🔹শিলাজিৎ চূর্ণ।

🔹সাদা লজ্জাবতী গাছের বীজ।

🔹বাশঁ ফুলের বীজ।

🔹সাদা মুসলি।

🔹শংখমনি। 

🔹শোধন করা আলকুশি।

🔹আরও ৬টি মহা ঔষুধি গাছের শিকড় সহ মোট ১২টি উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এই সিমেন বুস্টার ঔষুধটি। তাই আমাদের এই ঔষুধ টি এতে পাওয়ারফুল এবং এক ঔষুধেই এতো সমস্যা দূর করতে সক্ষম- ইনশাআল্লাহ।


💧ঔষুধটি অর্ডার করতে অগ্রিম কোনো টাকা দিতে হবে না। 

💧আমাদের পেইজে অথবা WhatsApp এ মেসেজ দিয়ে 

💧আপনার নামঃ

💧ফোন নাম্বার 

💧ঠিকানা লিখে দিন আর ঘরে বসে ঔষুধ হাতে নিন৷ বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় হোম ডেলিভারিতে ঔষুধ পাঠিয়ে থাকি। 


💧১নং ঔষুধ=(গর্ভধারণের পিল/বড়ি) স্ত্রীর ৩ মাসের

💧২নং ঔষুধ =(কনসিভ পউডার) স্ত্রী ৩ মাসের ঔষুধ 

💧৩নং ঔষুধ =(সিমেন বুস্টার) স্বামীর ২ মাসের ঔষুধ


✅আমাদের নিয়ম মেনে সেবন করুন। ৩ মাসের মধ্যে একটা সুখবর পাবেন- ইনশাআল্লাহ 

✅বিঃদ্রঃ ঔষুধের সাথে সেবনের সকল নিয়ম থাকবে। 

না বুঝলে আমাদের মেসেজ বা কল দিবেনঃ 01608-849629

হাতের খোসা ওঠা♦️ (Peeling of skin on hands) হলে সাধারণত যে  হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলো  উপসর্গ

 ♦️হাতের খোসা ওঠা♦️ (Peeling of skin on hands) হলে সাধারণত যে  হোমিওপ্যাথিক ওষুধগুলো  উপসর্গ অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়: ✅ *১. Graphites*   - ত্...