এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ৫ মার্চ, ২০২৫

কুমড়ো ও পাখির কথা [আমার বাংলা বই (পঞ্চম শ্রেণি), শিক্ষাবর্ষ:২০২৫

 কুমড়ো ও পাখির কথা


[আমার বাংলা বই (পঞ্চম শ্রেণি), শিক্ষাবর্ষ:২০২৫]




গ্রাম থেকে দূরে বনের ধারে, নির্জন জায়গায় ছিল এক মিষ্টিকুমড়োর লতা। লতায় ছিল একটি মাত্র মিষ্টিকুমড়ো। দেখতে বেশ গোলগাল। ছোট একটি কুল গাছে জড়ানো লতায় মিষ্টিকুমড়োটা ঝুলছিল। সকাল হলো। শিশির জমে আছে ঘাস ও লতাপাতায়।


[মিষ্টিকুমড়ো ও শিশির কথা বলছে।]


শিশির: ও কুমড়ো ভাই, ভালো আছ তো?


কুমড়ো : হ্যাঁ, ভালো। তুমি?


শিশির: আমিও ভালো।


কুমড়ো : তুমি খুব ভালো। রোজ তুমি আমার গা ধুইয়ে দাও। মনে কী যে ফুর্তি লাগে।


শিশির: বৃষ্টি না আসা পর্যন্ত ওটাই আমার কাজ। আমি গাছপালা ঘাস লতাপাতার গা ধুইয়ে দিই। ওরা কেমন সুন্দর হয়ে ওঠে। (এমন সময় চারদিকে আলো ফুটল, রোদ উঠল।)


রোদ: ও কুমড়ো, তুমি কেমন আছ?


কুমড়ো: তোমার দয়ায় ভালো আছি ভাই। ভোররাতে শিশির গা ধুয়ে দিয়ে গেছে। এখনও গায়ে তোমার আঁচ লাগছে। মনটা খুশিতে ভরে উঠেছে।


শিশির: আমি এখন যাই মিষ্টিকুমড়ো, কেমন? রোদ উঠেছে, এখন আমার যাওয়ার পালা। চলি তা হলে।


কুমড়ো: যাও ভাই, রাতে আবার দেখা হবে। (এমন সময় দোয়েল পাখি এল। পোকা খেতে খেতে দোয়েল বলে।)


দোয়েল: কী চমৎকার পোকা! তুমি খাবে কুমড়ো ভাই?


কুমড়ো: না ভাই, ওসব আমার খাদ্য নয়, বরং ওরা আমাদের দুশমন। ওদের জ্বালায় একটা ফুলও ফল হতে পারে না। পোকাগুলো সব খেয়ে সাবাড় করে।


দোয়েল: রোজ তোমার লতায় বসি, পাতায় বসি। তুমি রাগ কর না তো আবার?


কুমড়ো: রাগ করব কেন? তুমি আমাদের উপকারী বন্ধু। তুমি পোকা খাও বলেই তো আমরা বেঁচে থাকি। তোমার গান আমার খুব ভালো লাগে।


দোয়েল: তুমি বললে আর কী হবে। মানুষেরা যে আমাদের বাঁচতে দিচ্ছে না।


কুমড়ো: সে কী কথা! মানুষেরাই তো সবার বন্ধু। এই দেখ না, আমাকে একটা পাখি এখানে নিয়ে এসেছে বলে এখানে চারা থেকে গাছ হয়েছি। মানুষের বাড়িতে থাকলে আমাকে মাচা করে দিত।


দোয়েল: তা দিত ঠিক। কিন্তু মানুষ তো বনের গাছপালা কেটে সাফ করছে। মানুষ পাখি আর জীবজন্তুও খায়। ধরে ধরে খাঁচায় ভরে রাখে।


কুমড়ো: তাহলে তো খুব খারাপ বলতে হয়। তবে একদিন মানুষের নিশ্চয়ই সুবুদ্ধি হবে।


দোয়েল: কবে আর হবে! মানুষ মানুষকে মারার জন্য কত রকম অস্ত্র বানাচ্ছে, বোমা মারছে।


কুমড়ো: আজকাল শুনছি মানুষ গাছপালা বাড়াবার কথা বলছে। যুদ্ধের বিরুদ্ধে অনেকে কথা বলছে। মানুষেরা আমাদের মতো হলে ভালো হতো। দেখ, পাতায় পড়েছে রোদ। শেকড় এনে দিচ্ছে পানি। পাতার মধ্যে আমার রান্নাবান্না হচ্ছে। ওই খেয়ে আমি দিনে দিনে বাড়ছি।


দোয়েল: তোমাদের তো ভারি সুবিধে। আমাদের দেখ সারাদিন ডালে ডালে পোকা খুঁজতে হয়। যাই তাহলে ওই দিকটায় খুঁজে দেখি। পরে আবার আসব। (এই বলে দোয়েল ফুডুৎ করে উড়ে গেল।)


রোদ: তুমি তো খুব সুন্দর কথা বল। এতক্ষণে ধরে আমি তোমাদের কথা শুনছিলাম। আমার প্রশংসাও করছিলে বেশ।


কুমড়ো: উপকারীর উপকার স্বীকার করাই তো উচিত। তুমি হচ্ছ সবার উপকারী বন্ধু। তোমাকে ছাড়া দুনিয়া অচল।


রোদ: আমিও আসি ওই সূর্য থেকে। সূর্য না থাকলে আমাকে পেতে না। সূর্য না থাকলে পৃথিবী নামের এই গ্রহটাও থাকতো না। (এমন সময় বাতাস বইল। দোল খেল কুমড়ো। বাতাস কথা বলল।)


বাতাস: শুধু গ্রহ নয়, তাদের উপগ্রহরাও সূর্যের জন্য বেঁচে আছে।


কুমড়ো: চাঁদের আলো আমার খুব ভালো লাগে।


বাতাস: আমাকে তোমার কেমন লাগে? আমি যখন তোমাকে ছুঁয়ে যাই তখন-


কুমড়ো: তোমার জন্যই তো ফুল থেকে ফুলে পরাগ যায়। তাতে ফুল থেকে ফল হয়। ভোমরা আর মৌমাছিও এ কাজে সাহায্য করে। টুনটুনি পাখিও ফুল থেকে ফুলে পরাগ নিয়ে যায়। আমরা এভাবে একে অপরের সাহায্যে বড় হই, বেঁচে থাকি।


(এমন সময় বনের ফিঙে, টিয়ে ও বানরের চেঁচামেচি শুরু হয়ে গেল। বাতাসও কিছু না বলে সে দিকে ছুটল। কুমড়ো একা হয়ে গেল। হঠাৎ একটা টুনটুনি উড়ে এসে বলতে লাগল-)


টুনটুনি: মানুষের কথা আর বোলো না। গাছ মানুষকে ফুল, ফল, ছায়া দেয়। অথচ তারা গাছ কেটে উজাড় করে।


কুমড়ো: কী হয়েছে ভাই? গাছ কাটার কথা শুনে আমার খুব ভয় করছে।


টুনটুনি: বনের ভেতর কে যেন চাষ করার জন্য গাছপালা কেটে জমি করেছে। তারপর সেই ডালপালা পোড়ানোর জন্য আগুন দিয়েছে, আর সেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। সে এক ভীষণ কাণ্ড।


কুমড়ো: তারপর?


টুনটুনি: এখন বৈশাখ মাস। পাতা, ডালপালা সব শুকিয়ে গেছে। কোথা থেকে হাওয়াও এসে জুটেছে। দাউ দাউ করে জ্বলছে সব কিছু।


কুমড়ো: এখন উপায়। আগুন এখানে আসবে না তো?


টুনটুনি: ওই দেখ- টিয়ে, ফিঙে, দাঁড়কাক, বানর, ভালুক সবাই মিলে ছোটাছুটি চেঁচামেচি করে বন তোলপাড় করে তুলেছে। চেঁচামেচিতে মানুষ ছুটে এসেছে। আগুন নেভাচ্ছে।


কুমড়ো: মানুষই আগুন দিয়েছে, আবার মানুষই ছুটে এসেছে আগুন নেভাতে? আমি বুঝি না মানুষ কেন এমন করে। তা হলে তো অনেক পশুপাখি পুড়ে মরেছে। অনেক জ্যান্ত গাছপালা পুড়ে গেছে। তোমার টোনা কোথায়?


টুনটুনি: আমি সেখানে একটুখানি উঁকি মারতে গিয়েছিলাম। টোনা বলল, এদিকে এসে সকলকে সতর্ক করে দিতে। টোনা দোয়েলের সেবা করছে। দোয়েলের গায়ে নাকি একটু আঁচ লেগেছে।


কুমড়ো: তোমরা ভাই খুব ভালো। একজনের বিপদে আরেকজনকে খবর দাও, খোঁজখবর নিতে পার। আর আমাদের গাছের সঙ্গে ঝুলে থেকে সব করতে হয়।


টুনটুনি: আমি যাই। কাঠবিড়ালি বন্ধুদের খবর নিয়ে আসি।


(এই বলে টুনটুনি ফুডুৎ করে উড়ে গেল। কুমড়ো আবার একা। এদিকে রোদের সঙ্গে, মাটির সঙ্গে, কুলগাছের সঙ্গে কথা বলতে বলতে কুমড়ো দিনে দিনে বাড়তে লাগল। বর্ষা এল, চলেও গেল। শরতে মিষ্টিকুমড়ো পেকে মাটিতে ঝরে পড়ল। তারপর একদিন দোয়েলকে দেখা গেল সেই কুল গাছে।)


দোয়েল: ও কুমড়ো ভাই, তুমি কোথায়? তোমাকে দেখছি না কেন? (মাটিতে কয়েকটি চারা উঠেছে। ওরা মিষ্টিকুমড়োর চারা। ওরা বলল)


চারা: তুমি কে ভাই? কাকে খুঁজছ?


দোয়েল: এখানে একটা মিষ্টিকুমড়ো গাছ ছিল। আর ছিল একটা সুন্দর কুমড়ো।


রোদ: ও, আমাদের মায়ের কথা বলছ? আমরা তারই চারা। মাত্র কয়েক দিন হলো আমরা দাঁড়াতে শিখেছি। মা আমাদের সব কথা বলেছে। তোমার কথাও বলেছে।


দোয়েল: কী বলেছে?


চারা: বলেছে তোমাকে মায়ের খবর দিতে। বনের পশুপাখিরা সেই আগুনের হাত থেকে বেঁচে গেছে কি না জানার খুব ইচ্ছা ছিল তার।


দোয়েল: সেই ভয়ানক আগুনের কথা আর মনে করতে চাই না। দুঃখ কষ্টের কথা যত ভুলে থাকা যায় ততই ভালো। তার চেয়ে আমি তোমাদের গান শোনাই। হাওয়ায় হাওয়ায় তোমরা নাচতে শুরু করো, আর আমি গানের সুর তুলি।


[১৯৯৬ সালের পঞ্চম শ্রেণির 'আমার বই' থেকে গৃহীত]


#আইডিয়্যাল এক্সারসাইজ শিক্ষা পরিবার!!!

#IDEAl EXERCISE EDUCATION FAMILY!!!

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ ০৫-০৩-২০২৫ খ্রি:। 

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ ০৫-০৩-২০২৫ খ্রি:। 


আজকের শিরোনাম


উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত - পিএসসির মাধ্যমে আরো দুই হাজার বাড়িয়ে পাঁচ হাজার চারশো ৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত।


বাংলাদেশে সস্তামূল্যে জ্বালানি তেল সরবরাহ করবে সৌদি আরব - জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা।


নতুন উপদেষ্টা হিসেবে আজ শপথ নেবেন অধ্যাপক সি আর আবরার।


সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতৃবৃন্দের - পুরো সাংবিধানিক পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করার অঙ্গীকার।


গুমের শিকার তিনশো ৩০ জনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ - জানিয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন।


গাজা পুনঃনির্মাণের জন্য ৫৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সর্বসম্মত পরিকল্পনা গ্রহণ আরব নেতৃবৃন্দের।


অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারত। আজ দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা।

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ০৪-০৩-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ০৪-০৩-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত --- পিএসসির মাধ্যমে চলমান নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আরো দুই হাজার বাড়িয়ে পাঁচ হাজার চারশো ৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত।


বাংলাদেশে সস্তামূল্যে জ্বালানি তেল সরবরাহ করবে সৌদি আরব --- জানালেন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।


নতুন উপদেষ্টা হিসেবে আগামীকাল শপথ নেবেন অধ্যাপক সি আর আবরার --- বললেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতৃবৃন্দ --- পুরনো শাসন কাঠামোসহ পুরো সাংবিধানিক পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করতে চান তারা।


গুমের শিকার তিনশো ৩০ জনের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ক্ষীণ --- জানিয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন।


ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে গত সপ্তাহের বিব্রতকর বৈঠকের পর কিয়েভের জন্য সব ধরনের সামরিক সহায়তা বন্ধ করে দিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।


এবং দুবাইয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বেঁধে দেয়া ২৬৫ রানের জয়ের লক্ষ্যে এখন ব্যাট করছে ভারত।

মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০২৫

মাত্র দুইশো টাকায় চিকিৎসা করান, রোগ না সারলে পাঁচশো টাকা ক্যাশ ব্যাক!

 #ফানি পোষ্ট, 🎇এক ডাক্তার তার ক্লিনিকের সামনে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিল : মাত্র দুইশো টাকায় চিকিৎসা করান, রোগ না সারলে পাঁচশো টাকা ক্যাশ ব্যাক!


বিজ্ঞাপন দেখে একজন ভাবল, পাঁচশো টাকা কামানোর এই এক সুবর্ণ সুযোগ! সে সটান ডাক্তারের সামনে হাজির হয়ে বলল, "আমি কোনো জিনিসের স্বাদ পাই না।"


ডাক্তার সাহেব লোকটিকে পরীক্ষা করে নার্সের উদ্দেশ্যে বললেন, "বাক্স থেকে ২২ নম্বর ওষুধ বের করো আর ৩ ফোঁটা খাইয়ে দাও।"

নার্স তাই করলো।


গালে দিয়েই লোকটি চেঁচিয়ে উঠল, "কি ওষুধ দিলেন আপনি, এটা তো কেরোসিন!"


সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তার বললেন, "আপনি স্বাদ অনুভব করছেন! তার মানে আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন! বের করুন দুইশো টাকা।"


লোকটির রাগ হলো। পরদিন সে আবার গেল ওই চেম্বারে আগের টাকা উশুল করতে।


এবার সে ডাক্তারকে বলল, "আমার স্মৃতিশক্তি কমজোরি হয়ে গেছে।"


ডাক্তার আগের মতোই নার্সকে নির্দেশ দিলেন, "বাক্স থেকে ২২ নম্বর ওষুধ বের করো আর ৩ ফোঁটা খাইয়ে দাও।"


লোকটি বলে উঠল, "কিন্তু ওই ওষুধ তো জিহ্বার স্বাদ ফেরাবার জন্য!"


ডাক্তার আনন্দে হাততালি দিয়ে বলে উঠলেন, "এই দেখুন আপনার স্মৃতিশক্তি ফিরে এসেছে! বের করুন দুইশো টাকা।"


পরপর দুইবার অপদস্থ হয়ে লোকটি ফন্দি আঁটলো, যে করেই হোক ডাক্তারের থেকে পাঁচশো টাকা আদায় করতেই হবে। সে ক্লিনিকে উপস্থিত হয়ে বলল, "আমার দৃষ্টিশক্তি কমে গেছে।"


ডাক্তার মুখ গোমড়া করে বললেন, "এর ওষুধ আমার কাছে নেই। এই নিন পাঁচশো টাকা।"


লোকটি ভ্রু কুঁচকালো, "কিন্তু এখানে তো একশো টাকা আছে।"


ডাক্তার সাথে সাথে বলে উঠলেন, "এই তো আপনার দৃষ্টিশক্তি আবার ফিরে এসেছে। বের করুন দুইশো টাকা!"

বিধবা সূচনা পর্ব

 মায়ের জোড়াজুড়িতে বিয়ে করতে হলো এক বি*ধবা মহিলাকে।

 মহিলা না, মেয়েই বটে। বয়স বেশি না, আমার চেয়ে এক দু বছরের ছোট হবে,

 তবে বা*চ্চা মেয়ে আছে একটা। আমার একদম ইচ্ছা ছিলনা বিয়েতে

যেচে এরকম পূর্ব বিবাহিত মেয়েকে বিয়ে করে আমার জীবন ন'*ষ্ট করার মানে নেই

কিন্তু মায়ের বান্ধবীর মেয়ে হওয়ায় জোর করেই বিয়ের পিড়িতে বসতে হলো। 

আজ আমার বা*সর রাত। মনে একপ্রকার ঘৃ*'ণা নিয়েই ঘরে ঢুকলাম

 সুন্দর করে ফুল দিয়ে সাজানো বিছা'*নায় একটা লাল শাড়ি পরিহিত মেয়ে মাথা নিচু করে বসে আছে

মেয়ে মাশাল্লাহ খুব সুন্দরী। কিন্তু আমার প্রবলেম তার মেয়ে নিয়ে

আমি ভেতরে গিয়ে মাথার পাগড়ি ছু'*ড়ে মা*রলাম বিছানায়। চ*মকে উঠল মেয়েটা,

" দেখুন, আমি আপনাকে আমার স্ত্রী হিসেবে মানতে পারবনা

 মায়ের ইচ্ছাতে বিয়েটা করেছি। ব্য*স, এ প*র্যন্তই। আমার কাছে আর ঘে*ষতে আসবেন না

আর আপনার মেয়েকেও আমার কাছ থেকে দূরে রাখবেন

স্ত্রীর অধিকার আমার উপর ফ*'লাবেন না, প্লিজ। "

ধরাম করে দরজা স*জোরে লাগিয়ে বেরিয়ে এলাম ঘর থেকে

 মেয়েট ফোঁ*পাতে ফোঁ*পাতে কাঁ*দতে লাগল৷ আমি ছাদে গিয়ে দাঁড়ালাম

 আকাশে এতো মধুর রূপোর থালার মত চকচকে চাঁদ থাকা স*ত্ত্বেও আমার সেটা ভাল লাগছেনা। আমার জীবনটাই যে ব'*রবাদ হয়ে গেল

 শেষে কিনা এক বি*ধ*বার সাথেই বিয়ে করতে হলো

মায়ের উপর খুব রা*গ হচ্ছে

 কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে ঠান্ডা বাতাসে মন ফুরফুরে করে, আরেক রুমে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। 

পরদিন থেকে আমি ইগ*নোর করতে লাগলাম তাদের

 মেয়েটা মাথা নিচু করে কাজের লোকের মত বাড়ির সব কাজ করে, কিন্তু আমি সারাদিন বাইরে বাইরে থাকি

 তার এক বছরের মেয়েটা হামাগুড়ি দিতে দিতে, আর মুখে অ*স্পষ্ট কিছু উচ্চারণ করতে করতে সারা বাড়ি ঘুরে বেড়ায়

বাড়িতে শুধু আমরা তিনজনই থাকি। সারাদিন কাজ শেষে যখন বাড়ি ফিরি,

 তখন দেখি বা*চ্চা মেয়েটা হামাগুড়ি দিতে দিতে আমার সামনে আসে

আমার দিকে তার মায়াবী চোখ দিয়ে তাকায়। বির*ক্ত লাগে আমার তাকে দেখলে

আমি পাশ কা*টিয়ে নিজের রুমে চলে যাই। ওর মা চুপচাপ আমায় খাবার

দিয়ে যায়,

একটা বারও মাথা উঁচু করে তাকায় না

আমিও কিছু না বলে চুপচাপ

 খেয়ে নেই

 আর নিজের কাজ নিজে করে যাই। ওরা আলাদা রুমে ঘুমায়

 আর আমি আলাদা রুমে ঘুমাই। 

একদিন বাড়ি ফিরে এসে নিজের রুমে গিয়ে দেখি সব ল*ন্ড ভ*ন্ড হয়ে আছে

নি*শ্চয়ই ওই বা*চ্চা মেয়েটা করেছে এইরকম। আমি চ*টে গেলাম

 আমার মাথায় র*ক্ত উঠে গেল। আমি রা*গে ফো*সাতে ফোসাতে

 চিৎ*কার দিয়ে উঠলাম, 

" আয়েশা....."

আমার বি*ধবা বউটা দৌড়াতে দৌড়াতে আসল রুমে

মাথা নিচু করে কাঁ*দো কাঁ*দো গলায় *জিজ্ঞেস করল, 

" জি…জি, কি হয়েছে? "

" এই কি হাল হয়েছে আমার রুমের। কে করেছে এমন

 নি*শ্চয়ই আপনার মেয়েটা। কতবার বলবো ওকে আমার থেকে দূরে রাখবেন৷ একটা কথা একবার বললে কানে যায়না? "

আয়েশা কাঁ*দতে কাঁ*দতে আমার পা*'য়ে প*'ড়ে গেল,

" এই…এই কি করছেন? "

" প্লিজ…প্লিজ ওকে ক্ষ*মা করে দিন

 অনেক বড় ভুল হয়ে গেছে। আর কোনোদিন হবেনা। প্লিজ। "

আয়েশার অ*শ্রুজল টপ টপ করে আমার পায়ে পড়ছে। য*তসব আ*দিখ্যে*তা

 আমি ঘর থেকে বেরিয়ে চলে গেলাম বাইরে। আবার ফিরে

 এলাম গভীর রাতের দিকে। আমি সোজা চলে গেলাম আমার ঘরে

 রুমে ঢুকেই আমি চ*মকে গেলাম। খুব সুন্দর করে পরিপাটি ভাবে গোছানো ঘর

 এমনকি আগের চেয়েও সুন্দর ভাবে। সেটা দেখে আমার মনটা একটু ভাল হলো

ক্লা*ন্ত শ*'রীরটা এ'লিয়ে দিলাম বি'*ছানায়। লাইট, ফ্যান অফ করে শুয়ে পড়লাম

খুব ঠান্ডা পড়েছে। পিনপতন নীরবতার মাঝে হ*ঠাৎ আমার কানে ভেসে আসল করুণ ফোঁ*পানির আওয়াজ

 বুঝতে পারলাম আয়েশা পাশের রুমে ফুঁ*পিয়ে ফুঁ*পিয়ে কাঁদছে। আমি তো*য়াক্কা না করে শুয়ে পড়লাম


চলবে

সুচনা_পর্ব

#বিধবা

হতাশ হবার কিছু নেই, আপনার হাতে এখনো অনেক সময় আছে বিলিওনার হবার...শুধু চেষ্টাটি প্রয়োজন!

 * মাত্র ৫ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান

* ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়েন

* ১৭ বছরের মাথায় মোট ৪ বার চাকরী হারিয়েছিলেন

* ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন

* ১৯ বছর বয়সে তিনি বাবা হন

* ২০ বছর বয়সে তার স্ত্রী তাঁকে ফেলে রেখে চলে যায় আর কন্যা সন্তানটিকেও নিয়ে যায় সাথে

* সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং সেখানে ব্যর্থ হন

* ইনস্যুরেন্স কোম্পানীতে যোগদান করেন এবং সেখানেও সফলতার দেখা পান নি

* নিজের মেয়েকে নিজেই অপহরণ করতে গিয়েছিলেন এবং সেখানেও ব্যর্থ হন

* চাকরী নিয়েছিলেন রেললাইনের কন্ডাকটর হিসেবে, সুবিধে করতে পারেন নি

* অবশেষে এক ক্যাফেতে রাধুনীর চাকুরী নেন

* ৬৫ বছর বয়সে তিনি অবসরে গিয়েছিলেন।

* অবসরে যাবার প্রথম দিন সরকারের কাছ থেকে ১০৫ ডলারের চেক পেয়েছিলেন।

* তাঁর কাছে মনে হয়েছিল জীবন তাঁর মূল্যহীন

* আত্মহত্যা করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।

* এরপর একটী গাছের নিচে বসে জীবনে কি কি অর্জন করেছেন তাঁর একটা লিস্ট বানাতে শুরু করলেন।

* হঠাত তাঁর কাছে মনে হল জীবনে এখনো অনেক কিছু করবার বাকি আছে আর তিনি বাকি সবার চাইতে একটি জিনিসের ব্যাপারে বেশি জানেন- রন্ধনশিল্প

* তিনি ৮৭ ডলার ধার করলেন সেই চেকের বিপরীতে আর কিছু মুরগী কিনে এনে নিজের রেসিপি দিয়ে সেগুলো ফ্রাই করলেন।

* এরপর Kentucky তে প্রতিবেশীদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে সেই ফ্রাইড চিকেন বিক্রি করা শুরু করলেন!

* জন্ম নিল KENTUCY FRIED CHICKEN তথা KFC র...


* ৬৫ বছর বয়সে তিনি দুনিয়া ছাড়তে  চেয়েছিলেন আর ৮৮ বছর বয়সে এসে Colonel Sanders বিলিওনার বনে গিয়েছিলেন।


* স্মরণীয় হয়ে আছেন KFC এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে!

-----হতাশ হবার কিছু নেই, আপনার হাতে এখনো অনেক সময় আছে বিলিওনার হবার...শুধু চেষ্টাটি প্রয়োজন!❤

ঘটনাটি বলতে গেলে আজ থেকে প্রায় ১৫-১৭ বছর আগের। তখন আমার বয়স হবে বড়জোর ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে। ০,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ঘটনাটি বলতে গেলে আজ থেকে প্রায় ১৫-১৭ বছর আগের। তখন আমার বয়স হবে বড়জোর ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে। আমি তখন গ্রাম্য জীবনের অধীনে ছিলাম, যেখানে ডিজিটালের কোনো ছোঁয়া ছিল না। আশপাশের দু-চারটি গ্রামেও তেমন কোনো আধুনিক প্রযুক্তি পৌঁছায়নি, শুধু একমাত্র মোটা ডিস্কযুক্ত সিস্টেমওয়ালা টেলিভিশন ছাড়া। 


সারাদিন নিজের কিছু সমবয়সী বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ঘুরাঘুরি আর মায়ের হাতের খাবার খাওয়া—এই ছিল তখনকার জীবনের প্রথম লক্ষণ। বয়স ছিল অল্প, তাই বড় ভাইয়েরা মজার তালে তালে আমাদের চেলাদের মতোই রাখতেন। যেমন কাজ করাতেন, ঠিক তেমনই রক্ষাও করতেন। 


আমাদের গ্রামটি ছিল খুবই খোলামেলা। এক বাড়ি থেকে আরেক বাড়ির দূরত্ব ছিল বেশ অনেকটা। সময়ের তালে তালে তা এখন একটু কাছাকাছি হয়ে গেছে। প্রত্যেক বাড়ির ঠিক সামনে-পিছনে বিশাল বিশাল চাষের জমি ছিল, যেখানে ১২ মাসই কিছু না কিছু চাষ হতো। 


আবার এইসব ক্ষেতের মধ্য দিয়েই ছিল অন্য জায়গা বা গ্রামের যাওয়ার রাস্তা। নারীরা বোরখার দুই পাশ দু'হাতে ধরে হাঁটতেন, যেন কাদামাটিতে লেগে না যায়। আমার মতো ছেলেমেয়েরা প্রায়ই ক্ষেতের বিভিন্ন জিনিস চুরি করত আর গ্যাং বানিয়ে রান্নাবান্না করত।


গ্রামটি বেশ খোলামেলা হওয়ায় মাঝে মাঝেই কিছু ভুতুড়ে ঘটনার কথা শোনা যেত। গ্রামের বিভিন্ন পুকুরপাড়ে মাঝে মাঝে কিছু সাদা কাপড় পরা বয়স্কদের দেখা যেত। তারা পুকুরে ওজু সম্পাদন করে পুকুরের পানিতেই হাঁটতে হাঁটতে ধীরে ধীরে বাতাসে মিলিয়ে যেত। এই ধরনের ঘটনা বেশিরভাগই দেখতেন বাড়ির নতুন বউরা। 


প্রায় প্রতিদিনই আমাদের গ্রামের ক্ষেতের রাস্তা দিয়ে নতুন বউ নিয়ে পালকি যেত। বেশিরভাগ সময়ে পালকি দেখা যেত শীতকালে। মাঝে মাঝে এলাকার লোকজন নতুন বউকে দেখতে চাইলে পালকিবাহকরা দেখাতো, আবার কখনো দেখাতো না।


তো, একদিন তীব্র শীতের ভোরবেলার কথা। আমি এবং আমার এক বড় ভাই ক্ষেতের মধ্যে ঘুরছিলাম। ভাই ক্ষেতে কী যেন এক ধরনের পোকার ওষুধ ছিটিয়ে দিচ্ছিলেন, আর আমি সেই ওষুধের বালতি হাতে নিয়ে তার সঙ্গে সঙ্গে ঘুরছিলাম। 


হঠাৎ, দূর কোথাও থেকে কিছু লোকের পালকির গান গাওয়ার শব্দ ভেসে আসতে লাগল। আমরা দুজন সেদিকে তাকিয়ে থাকলাম। কিছু মুহূর্তের মধ্যেই চারজন পালকিবাহক কুয়াশা ভেদ করে একটি পালকি কাঁধে নিয়ে আসতে লাগল।


হঠাৎ, পালকিবাহকরা কাদামাটিতে পিছলে পড়ে গেল ক্ষেতের অপর পাশে। ভাই আর আমি তাড়াহুড়ো করে তাদের সাহায্য করতে ছুটে গেলাম। ভাই পালকি ধরতেই, চারজনের মধ্যে একজন হঠাৎ গর্জন করে উঠে আমাদের উদ্দেশ্যে চিৎকার করল,


"তোরা ভালো করলিনা! তোরা ভালো করলিনা!"


তার সঙ্গে সঙ্গে অন্যরাও একই কথা বলতে লাগল। একসময় তাদের সঙ্গে ভাইও যেন দণ্ডে লেগে গেল...


তাদের মধ্যে গ্রাম্যভাষায় তর্কবিতর্ক হচ্ছিল, আর আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তা দেখছিলাম। হঠাৎ, আমি একটি জিনিস লক্ষ্য করি। পালকির নতুন বউ জমিতে পড়ে আছে। আমি তাড়াহুড়ো করে নতুন বউয়ের কাছে গিয়ে তাকে মুড়িয়ে দেখতেই একটা চিৎকার করে ফেলি।


আমি দেখি, একটি অর্ধ-খাওয়া লা*শ, যার শরীরের প্রতিটি অঙ্গ যেন কেউ ছিঁড়ে খেয়ে ফেলেছে, চোখ দুটি বড় বড় করে খোলা, আর বউয়ের সাজ পড়েছিল।


আমার চিৎকার শুনে ভাই তাড়াতাড়ি আমার দিকে দৌড় দিয়ে আসে। ভাইও একি দৃশ্য দেখে কিছু একটা বুঝতে পেরে আমাকে কোলে তুলে দৌড়াতে শুরু করেন বাড়ির দিকে। পিছন থেকে বিভিন্ন আওয়াজে কেউ আমাদের থামানোর চেষ্টা করছিল, বারবার।


অনেক বছর পরে আমি ভাই থেকে জানতে পারি যে সেই বউটা বেশ কিছুদিন আগে আ*ত্মহ*ত্যা করেছিল। বউকে তার সাজানো রূপেই কবর দেওয়া হয়েছিল। আর সেই পালকিবাহকরা ছিল নরখাদক।

আমরা কেন মাযহাব মানি?

 আমরা কেন মাযহাব মানি?


ছোট বেলা থেকে না জেনেই হানাফী মাজহাব পালন করে বড়  হয়েছি। নামাজ শিক্ষার যে বই গুলো বাসায় ছিল - সব ছিল নিউজপ্রিন্টের। ভিতরে  খালি মাসআলা ছিল।  কুরআন হাদিসের কোন রেফারেন্স ছিলোনা। ছিল ব্র্যাকেটে  ফতোয়ায়ে আলমগিরি,বেহেশতী জেওর,মালাবুদ্দা মিনহু-র রেফারেন্স, যা কি জিনিস জানতাম না।  


   বড়  হলে আহলে হাদীস ও সালাফিদের বই পড়লাম। কুরআন ও হাদিসের প্রচুর রেফারেন্স  দেয়াতে খুব ভালো লাগলো। তারা বললো: তুমি এসব মাযহাব ছাড়। সহীহ হাদিস মেনে  ইবাদত করো। অন্ধ তাকলীদ করো না।


 হানাফীরা ইমাম আবু হানিফা রহ. ও অন্যান্য  মুকাল্লিদরা বাকী  ইমামদের ফিকহ মানে, এর চেয়ে সহীহ হাদিস মানো । একটু  এক্সট্রিম কেউ কেউ তাকলীদকে শিরক বললো, বললো বুদ্ধি থাকলে তাকলীদ করতে হবে  কেনো। এরকমই আরো কিছু কথা সুন্দর সুন্দর কথা । 


আমার কথা গুলো বেশ  মনে ধরলো। হানাফী থেকে আহলে হাদীস হতে ইচ্ছা জাগলো । মাযহাবের তাকলীদ বাদ দিয়ে  সহীহ হাদিসের উপর আমল করা শুরু করলাম।  হাতে টাকা ছিল - জোগাড় করলাম  সিহাহ সিত্তাহ, বাংলা-আরবী। আরবী স্কিপ করে বাংলায় সহীহ হাদিস পড়া শুরু  করলাম।

কিন্তু ওযু ও গোসল অধ্যায়ই শেষ করতে পারলাম না। নামাজ তো আরো পরে।

রাসূলুল্লাহ  (সঃ) এর ওযুর বিভিন্ন ধরণের বর্ণনা আছে।  কোনটা মেনে ওযু করবো ? ছোট একটা  জিনিসই ধরি। কিছু জায়গায় অঙ্গ দুবার করে ধোয়ার কথা বলা আছে , কিছু জায়গায়  তিনবার, কিছু জায়গায় একবার।  আমি যদি দুবার করে ধৌত করি তাহলে একটা সহীহ  হাদিস আমি মান্য করছিনা, তিন বার ধুলে অন্য আরেকটি সহীহ  হাদিস মান্য  করছিনা ।


প্রশ্ন ১: আমি এই যে কিছু সহীহ  হাদিস মানতে যেয়ে অন্য সহীহ  হাদিস মান্য করছিনা, সেগুলো খুঁজে খুঁজে বের  করে রেফারেন্স দিয়ে  কেউ যদি বলে আমি সহীহ হাদিস মানিনা সেটা কি ঠিক হবে ?  এর মানে কি আমি সহীহ হাদিস অমান্যকারী  ?

এখন আমার কথা না হয় বাদই  দিলাম। আমি পড়ালেখা করেছি, বই পড়ার উৎসাহ আছে, ইসলামের প্রতি ঝোক আছে। এদের  কথা ধরেন  :  আমাদের বাসার বুয়া বা বিল্ডিং এর কেয়ারটেকার পড়াশোনা করতে  পারেনা। আমার বন্ধু কয়েকজন যারা পড়ালেখা জানলেও ইসলামী বই অধ্যায়ন করেনা  কারণ ইসলামের প্রতি আগ্রহ নেই এদের কেউ  ওযু পারেনা।   


প্রশ্ন ২: তাদের কে শিখানোর জন্য যদি আমি যদি  বুখারীর ও অন্যন্য হাদিস গ্রন্হের ওযু অধ্যায়ের সহীহ হাদিস গুলি সিরিয়ালি  তাদের কাছে শুধু বাংলায়  রিডিং পড়া শুরু করি, তারা কি সেগুলি বুঝে ঠিক মতো  আমল করতে পারবে ?


প্রশ্ন ৩: যদি তারা না বুঝে তাহলে তো আমাকে তাদের  দেখিয়ে দিতে হবে কিভাবে ওযু করতে হয় । তখন আমি বুখারীর ও অন্যন্য হাদিস  গ্রন্হের ওযু অধ্যায়ে উল্লেখিত বাংলা  সহীহ হাদিস গুলি সমন্বয় করে বা সেখান  থেকে বেছে নিয়ে আমার বুঝ অনুযায়ী তাদের শিখাবো। এতে কি তারা সহীহ হাদিস  মানলো নাকি আমার বুঝ ও ব্যাখ্যা মানলো ? এই ব্যাখ্যাই কি ফিকহ না ?


প্রশ্ন  ৪: যখন আমি বুঝিয়ে দিচ্ছি, তখন আমার হাদিসের টেক্সট ও  রেফারেন্স দেয়া কি  আমার জন্য জরুরি হবে ? বাস্তবেই কি তারা প্রত্যেকটির শিক্ষার পিছনের  হাদিসের রেফারেন্স চাবে ? নাকি বলবে শুধু ওযু শিখিয়ে দাও ? এটি কি আমার উপর  বিশ্বাস করে অন্ধ তাকলীদ করা নয় কি ? যদি রেফারেন্স দিয়েও দি তাও কি তারা  সহীহ থেকে জাল হাদিস পার্থক্য করতে পারবে ? 


প্রশ্ন  ৫:একটি হাদিস যে  আমি সহীহ হাদিস কিভাবে বুঝছি ? ব্র্যাকেটে লেখা আছে  বলে।  আমার সামর্থ্য  নাই হাদিস শাস্ত্র অধ্যয়ন করে সহীহ যঈফ আলাদা করার।  কেউ  তাহকীক করে লিখে দিয়েছে। সেটাই চোখ বন্ধ করে মেনে নিচ্ছি।  কেউ বুখারী  অনুবাদ করে দিয়েছে, আমিও মেনে নিচ্ছি সেটা সঠিক অনুবাদ, কারণ আমার পক্ষে  আরবি বুঝে অনুবাদের ত্রুটি ধরা সম্ভব না ।  এই তাহকীক ও অনুবাদ যে সঠিক  মেনে নেয়া হচ্ছে সেটা কি অন্ধ তাকলীদ নয়  ?  


প্রশ্ন ৬:  ওযুর মতো অতি সহজ ব্যাপারে আমার  যদি এই অবস্থা হয়, নামাজের মতো অতি জটিল  ব্যাপারে কি আমার পক্ষে সহীহ হাদিস পড়ে নামাজ শিক্ষা করা  কিভাবে সম্ভব ? যদি আমার পক্ষেই সম্ভব না হয় ৭ বছরের ছেলে কিংবা  পড়ালেখা না জানা বুয়ার পক্ষে  কিভাবে সম্ভব ?


প্রশ্ন ৭: যদি  সম্ভব না হয় তাহলে আমাকে এমন একজনের আলিমের দারস্ত হতে হবে যিনি সব হাদিস পড়ে  বুঝে আমাকে নামাজের নিয়ম কানুন বুঝিয়ে দিবেন,তাইনা ? হাদিস গুলির সমন্বয়  করে যদি উনি ব্যাখ্যাই করেন তাহলে ফিকহ তো ফিকহই হয়ে গেলো । এই ক্ষেত্রে  আমি কি সহীহ হাদিস মানছি নাকি ফিকহ ? এই ফিকহ মানার মাধ্যমে আমি কি বাস্তবে  আমি সমন্বয়কৃত সহীহ হাদিসই মানছি না ?


প্রশ্ন ৮:  আমি যদি আরেকজন  আলিমের কাছে যাই এবং একই অনুরোধ করি হাদিস ঘেটে নিয়ম কানুন বানিয়ে দেয়ার  জন্য । উনিও সব হাদিস ঘেটে আমাকে নিয়ম বানিয়ে দিলেন।  প্রথম আলিমের নিয়ম  গুলি আর দ্বিতীয় আলিমের নিয়ম গুলি কি হুবুহু একই হবে ? নাকি তাদের দুজনের  সমন্বয় পদ্ধতি আলাদা হতে পারে ?

 একজনের কাছে এক হাদিস বেশি সহীহ অন্য জনের  কাছে কম সহীহ লাগতে পারে না ? দুজন একই হাদিসের অর্থ কে দুই ভাবে নিতে পারে  ? তারা কি আরবি ইবারত ভিন্ন ভাবে পড়তে পারেনা ? হাদিসের শত শত কিতাবের উনি  হয়তো কিছু পড়েছেন অন্যজন কিছু ?  রাবী দুর্বল কিনা এই নিয়ে ইখতেলাফ আছেনা ?  কারো কারো মতে বুখারী সব চেয়ে সহীহ, কারো মতে মুয়াত্তা ইমাম মালিক, এরকম  অচেনা ? 

আরো কত কারণ আছে, হাদিস শাস্ত্র কি অংকের মতো যে রেজাল্ট একটাই হবে  ? তাহলে দুজনেরই সহীহ হাদিস মানা সত্ত্বেও দুজনের নামাজের নিয়ম দুই ধরণের  হতে পারেনা ? আমার কি সেই যোগ্যতা আছে যে আমি বলতে পারবো প্রথম জন বেশি ঠিক  না দ্বিতীয় জন ?


প্রশ্ন ৯: ধরেন আমি প্রথম আলিমের কাছে যাওয়ার পর  উনি আমার অনুরোধে সকল হাদিস ঘেটে আমার জন্য নামাজের নিয়ম বানিয়ে দিয়েছেন।  এখন আমার ভাই যদি তার কাছে যেয়ে একই অনুরোধ করে তাহলে কি তিনি এই কাজটি  হাদিস ঘাটার কাজটি কি আবার করবেন ? নাকি আমাকে যে নিয়ম গুলি উনি দিয়েছেন  সেগুলিই আমার ভাইকেও  দিয়ে দিবেন ? আমার ভাই  আজ থেকে ১০ বছর পর গেলে একই  নিয়মি তো পাবেন ওই আলিম থেকে তাইনা  (কারণ যে হাদিস দেখে নিয়ম তৈরী করেছেন  সেই হাদিস তো আর ১০ বছরে পরিবর্তন হয়নি)  ? ৫০ বছর পর কেউ গেলে ? এখানে কি  নামাজের নিয়ম পরিবর্তন হওয়ার খুব বেশি সুযোগ আছে ? ১৩০০ বছর পর ? নাকি  প্রত্যেকবার শুরু থেকে হাদিস ঘাটতে হবে ?

 যদি পরে আমরা প্রথম আলিমের বের  করা নিয়ম কে মাজহাব বা ফিকহে  X  ও দ্বিতীয় আলিমের বের করা নিয়ম কে মাজহাব  বা ফিকহে Y নাম দি , তাহলে X ও Y ফলো করা কি ১৩০০ বছর পর হারাম হয়ে যাবে,  যেখানে এটি ১৩০০ বছর আগে সহীহ ছিল ?


প্রশ্ন ১০:  নামাজ তো আর নতুন  জিনিস না।  এটি ইসলামের শুরু থেকে চলছে।  তাহলে এই হাদিস ঘাটাঘাটি করে  নামাজের নিয়ম বের করার কাজও তখন থেকেই হওয়ার কথা। তখন থেকেই যদি ইমাম আবু  হানিফা (রহঃ) বা ইমাম মালিক (রহঃ) বা ইমাম শাফেঈ (রহঃ) বা ইমাম আহমদ  (রহঃ) যদি এই হাদিস ঘাটাঘাটি করে নামাজের নিয়ম বের করার কাজটি করে গিয়ে থাকেন,  নামাজের নিয়ম তো আর পরিবর্তন হয়নি,  তাহলে এখন সেগুলি মানতে সমস্যা কোথায় ?

 নাসিরুদ্দিন আলবানী সাহেব এই যুগে এসে হাদিস ঘাটাঘাটি করে যে নিয়ম  বের করেছেন তা ওগুলোর উপর প্রাধান্য পাবে কেন ? ওই চার ইমামের কারো যোগ্যতা  কি ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানী সাহেবের চেয়ে কম ছিল  ?


প্রশ্ন ১১: এখন যদি কেউ বলেন যে সাহাবীরা রাসূলুল্লাহ (দঃ) এর ওফাতের পর সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েন। এক্ষেত্রে দুটি বিষয় হতে পারে।

হয়তো প্রধান সাহাবীরা যেসব এলাকায় গিয়েছিলেন বা ছিলেন সেসব জায়গায় নামাজ সম্পর্কিত সব হাদিস ছিল।  এই ক্ষেত্রে ইমাম আবু হানিফার কাছে কুফায় বা ইমাম  মালিকের কাছে মদিনায় নামাজ সংক্রান্ত সব হাদিস ছিল।  এই ক্ষেত্রে তারা এসব  বেছেই নামাজের নিয়ম বানিয়েছেন।  ওই নিয়ম ফলো করতে আপত্তি কোথায় ? 

অথবা . সাহাবীরা যেসব এলাকায় গিয়েছিলেন সেখানে নামাজ সম্পর্কিত সব হাদিস ছিলোনা, কিছু হাদিস ছিল। 


তাই  কোনো এক এলাকায় যেমন ইমাম আবু হানিফার কুফায় কিংবা ইমাম মালিকের মদিনায় সব  হাদিস ছিলোনা। পরে সব হাদিস একত্রিত হয়েছে। তাই সব হাদিস বাছাই করে বানানো  ল্যাটেস্ট  আলবানী সাহেবের নামাজের নিয়ম বেশি শুদ্ধ। 

আমার প্রশ্ন হচ্ছে  ওই সব এলাকায় আংশিক হাদিস থেকে বানানো আংশিক নামাজের নিয়ম পালন করে যদি  সালাফ তথা তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈনরা শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম হয় তাহলে ওই আংশিক নিয়ম  পালন করলে  আমরা কেন ধরা খাব কিংবা সাওয়াব কম পাবো  ?


প্রশ্ন ১২:  সুন্নাহর বিস্তার এর একমাত্র মাধ্যম কি হাদিস ? এছাড়া কোন মাধ্যম নেই ?  ওযুর কথাই ধরুন না।  যখন সাহাবীরা তাদের সন্তান বা তাবেঈদের ওযু শিক্ষা  দিতেন তখন কি শুধু হাদিস বর্ণনা করতেন ? 

নাকি হাতে কলমে নবীজির (সঃ) এর  কাছ থেকে শেখা ওযুর মতো করে ওযু করে অন্যদের শিক্ষা দিতেন ?

 

তাহলে তাবেঈ বা  তাবেঈ-তাবেঈনদের সংস্পর্শে এসে প্র্যাকটিকাল  নামাজ শিক্ষার পদ্ধতি ইমাম  আবু হানিফা (রহঃ) কিংবা ইমাম মালিকের (রহঃ)  বেশি জানার কথা নাকি  নাসিরুদ্দিন আলবানী সাহেবের।

 আলবানীর কাছে তো শুধু হাদিস আছে ,  কিন্তু ইমাম আবু হানিফা ও ইমাম মালিকের কাছে হাদিসের সাথে সাথে  প্র্যাকটিকাল শিক্ষাও তো ছিল। কার নামাজের নিয়ম বেশি শুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা  বেশি ?


প্রশ্ন ১৩ঃ- ইমাম চতুষ্টয়ের বানানো  নামাজের নিয়ম প্রায় ১৩০০ বছর ধরে মুসলিম উম্মাহ ফলো করে আসছে। উম্মাহর  ইতিহাসের বাঘা বাঘা আলিম এগুলি মেনে নামাজ পড়েছেন । এমন সময় যখন ইসলাম  দুনিয়াতে বিজয়ী ছিল, যখন মুসলিমদের ঈমান আমল ও ইখলাস বর্তমান মুসলিমদের  চেয়ে বেশি ছিল। আর নাসিরুদ্দিন আলবানীর তৈরী নামাজের নিয়ম  অপেক্ষাকৃত অনেক কম মানুষ অনেক কম দিনের জন্য ফলো করছে, যখন মুসলিমদের  ঈমান, আমল ও আখলাক সব চেয়ে নিচে।  প্রথমোক্ত গ্রূপের বহু মুসলিমদের ভুল  হওয়ার সম্ভাবনা বেশি নাকি দ্বিতীয় গ্রূপের কম মুসলিমদের  ?


প্রশ্ন  ১৪: কুরআনে বলা আছে শুধু মাত্র বাপ্ দাদারা করতো বলে কোন কিছু করা উচিত  না।  কিন্তু তা কি মুশরিক বাপ্ দাদাদের ব্যাপারে বলা হয়নি ? বাপ্ দাদা যদি  মুসলিম হয় তাহলে তো তাদের মান্য করতে কোনো দোষ আছে ?

 

যেমন নবী  ইয়াকুব (আঃ)  মৃত্যুর সময় তার পুত্রদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন তারা তার পরে কার ইবাদত করবে ।  তার ছেলেরা উত্তর দিয়েছিলেন তাদের বাপ্ দাদাদের উপাস্যের। বাপ্ দাদা সঠিক  রাস্তায় থাকলে সেই রাস্তা দিয়ে হাটা যাবেনা এমন কথা কি বলা আছে ? নূহ (আঃ)  এর ছেলে যদি এই যুক্তি দিত যে বাপ্ দাদা মেনে আসছে বলে আমরা মানবোনা এটা কি  সঠিক হতো ?

এসব প্রশ্নের উত্তর আমাকে সালাফী হতে  দিলোনা।  


আমি হানাফীই থাকলাম। এবং মন ভরে দুআ করলাম সেই সব আলিমদের যারা  আমাদের জন্য নিজেদের সারা জীবন বিলিয়ে দিয়ে সহজ ফিকহের কিতাব লিখে গিয়েছেন,  যা মাত্র ১০০/২০০ টাকা দিয়ে কিনে  কিংবা আলিমের সোহবতে শিখে আমল করে আমরা অমূল্য অফুরন্ত অনিঃশেষ  জান্নাতের জন্য কাজ করতে পারি।


বিঃ দ্রঃ ইমাম আজম আবু হানীফা রহ. একজন তাবেয়ী ছিলেন। 


সবাই শেয়ার করুন 

 #fbreelsfypシ゚viral 

#channel_net_quran_bd

বেঁচে থাকাটাই আশ্চর্য! 

 বেঁচে থাকাটাই আশ্চর্য! 


সকালে ঘুম থেকে উঠে কোলগেট পেস্ট নিলাম-তার মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান!


তারপর নাস্তায় পরোটা খাইলাম- তার মধ্যে অ্যামোনিয়ার তৈরি সল্টু মিশানো!


তারপর কলা খাইলাম - কার্বাইড দিয়ে পাকানো!


তারপর কফি নিলাম - এতে তেঁতুলের বিচির গুড়া মিশানো!


তারপর বাজারে গেলাম টাটকা শাক সবজি কিনলাম-

কপার সালফেট ছিটায়ে সতেজ করা, হাইব্রিড সার দিয়ে ফলানো!


মসলা আর হলুদের গুড়া নিলাম - লেড এবং ক্রোমাইট ক্যামিকেল মিশানো!


গরমের দিন বাসায় এসে তরমুজ খাইলাম - পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট দিয়ে লাল করা!


আম এবং লিচু বাচ্চাকে দিলাম খেতে - কার্বাইড দিয়ে পাকানো এবং ফরমালিন দিয়ে সংরক্ষিত!


দুপুরে ভাত খাবো - ইউরিয়া দিয়ে সাদা করা!


মুরগী নিলাম প্লেটে- ক্রমাগত এন্টিবায়োটিক দিয়ে বড় করা!


সয়াবিন তেলে রান্না সব - ভিতরে অর্ধেক পাম অয়েল মেশানো!


খাওয়ার পর মিষ্টি জিলাপি নিলাম - পোড়া মবিল দিয়ে মচমচে করা!


রোজা থাকলে সন্ধ্যায় রুহ আফযা নিলাম - ক্যামিকেল আর রং ছাড়া কোন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়নি পরীক্ষায়!


খেজুর খাইলাম - বছরের পর বছর স্টোরেজে ফরমালিন দিয়ে রেখেছিলো!


সরিষার তেল দিয়ে মুড়ি মাখানো খাইলাম- মুড়ি ইউরিয়া দিয়ে ফুলানো আর সাদা করা এবং সরিষার তেলে ঝাঁঝালো ক্যামিকাল মিশানো!


রাতে আবার একই বিষ ডবল খাইলাম!


ঘুমানোর আগেও বাদ যাবেনা। গরম দুধ আর হরলিক্স খাইলাম- গাভীর পিটুইটারি গ্রন্থিতে ইঞ্জেকশন দেওয়ার পর অতিরিক্ত দুধ দোওয়ানো হয়, এরপর ইউরিয়া মেরে সাদা করা হয়।আর হরলিক্সে পরীক্ষা করে ক্যামিকাল ছাড়া কোন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়নি!


এত ভেজাল খেয়ে দু একটা ঔষধ না খেলে তো শরীর টিকবেনা। ৭০ ভাগ ঔষধ কোম্পানি দেশে মান সম্মত ঔষধ তৈরি করেনা।


এইসব খাওয়ার পর ভাবতেছি, কেমনে বেঁচে আছি!..মানুষের ঈমান তো নাই নাই, দুর্নীতির ভিতরেও এরা দুর্নীতি করে। আসলে আমরা কেউই বেঁচে  নাই।  


Collected

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ ০৪-০৩-২০২৫ খ্রি:। 

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ ০৪-০৩-২০২৫ খ্রি:। 


আজকের শিরোনাম:


দুই লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকার সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ। 


অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন।


পতিত সরকারের ব্যাপক দুর্নীতি, ব্যর্থতা এবং দুঃশাসন থেকে দেশকে বের করে আনাই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য - বিবিসি বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধান উপদেষ্টা। 


বাড়ানোর ওপর পরিবেশ উপদেষ্টার গুরুত্বারোপ।


জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে খালাস দিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রাখলো আপিল বিভাগ।


পশ্চিম তীরে সামরিক অস্ত্র ব্যবহার করার ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে এলাকাটি ইসরাইলের অর্ন্তর্ভূক্ত না করার আহ্বান জানালেন জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান। 


দুবাইয়ে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে আজ ভারতের মুখোমুখি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ।

কিভাবে বুঝবেন আপনি বয়স্ক নাগরিক হয়ে গেছেন

 * কিভাবে বুঝবেন আপনি বয়স্ক নাগরিক হয়ে গেছেন *  ======================  👉  আজ আমি বাজারে গিয়েছিলাম সবজি আনতে, বাজার থেকে বের হওয়ার সময়...