এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

 এমন বিচার কি এখন হয়??

 এমন বিচার কি এখন হয়??

সিরিয়ার একটি শহরের নাম রাকা। সেখান থেকে খলিফা হারুনুর-রশিদের নিকট চিঠি আসলো। 


চিঠিতে লেখা ছিল: শহরের বিচারক এক মাস যাবত অসুস্থ,বিচার কাজ স্থগিত হয়ে আছে । খলিফা যেন দ্রুত ব্যবস্থা করেন । খলিফা চিঠির জবাব পাঠালেন । আগামী সপ্তাহের মধ্যে নতুন বিচারক আসবেন । এক সপ্তাহের মধ্যে নতুন বিচারক এসে যোগ দিলেন ।


বিচার কাজ শুরু হয়েছে । স্থানীয় প্রহরীরা একজন বৃদ্ধা মহিলাকে আসামী হিসেবে দরবারে হাজির করলেন । তার অপরাধ ছিল তিনি শহরের এক রেস্তারাঁ থেকে কিছু রুটি আর মধু চুরি করার সময় হাতেনাতে ধরা পরেন ।


বিচারক: আপনি চুরি করেছেন?


– জ্বি ।


– আপনি কি জানেন চুরি করা কতো বড় অপরাধ ও পাপ ?


– জ্বি ।


– জেনেও কেন চুরি করলেন ?


– কারণ আমি গত এক সপ্তাহ যাবত অনাহারে ছিলাম । আমার সাথে এতিম দু’নাতিও না খেয়ে ছিল । ওদের ক্ষুধার্ত চেহারা ও কান্না সহ্য করতে পারিনি তাই চুরি করেছি। আমার আর এ ছাড়া কোন উপায় ছিল না হুজুর ।


বিচারক এবার পুরো দরবারে চোখবুলালেন। বললেন কাল যেন নগর, খাদ্য,শরিয়া, পুলিশ প্রধান ও সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিগন সবাই উপস্থিত থাকেন ।তখন এর রায় দেওয়া হবে ।


পরদিন সকালে সবাই হাজির হলেন । বিচারক ও যথাসময়ে উপস্থিত হয়ে রায় ঘোষণা করলেন-“ বৃদ্ধা মহিলার চুরির অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় ৫০টি চাবুক, ৫০০ দিণার রৌপ্য মুদ্রা আর অনাদায়ে এক বছর কারাদণ্ড দেওয়া করা হলো। 


তবে অকপটে সত্য বলার কারণে হাত কাটা মাফ করা হলো। বিচারক প্রহরীকে চাবুক আনার নির্দেশ দিয়ে নিচে নেমে ঐ বৃদ্ধা মহিলার পাশাপাশি দাঁড়ালেন ।


বিচারক বললেন যে নগরে একজন ক্ষুধার্তবৃদ্ধ মহিলা না খেয়ে ক্ষুধার যন্ত্রণায় চুরি করতে বাধ্য হয় সেখানে তো সবচেয়ে বড় অপরাধী সে দেশের খলিফা। আর আমি এসেছি খলিফার প্রতিনিধি হয়ে । 


আমি যেহেতু তাঁর অধীনে চাকরি করি তাই ৫০টি চাবুকের ২০টি আমার হাতে মারা হউক । আর এটাই হলো বিচারকের আদেশ । আদেশ যেন পালন করা হয় এবং বিচারক হিসাবে আমার উপর চাবুক মারতে যেন কোনো রকম করুণা বা দয়া দেখানো না হয়।


বিচারক হাত বাড়িয়ে দিলেন । দুই হাতে পর পর ২০টি চাবুক মারা হলো। চাবুকের আঘাতের ফলে হাত থেকে রক্ত গড়িয়ে পরছে । ঐ অবস্থায় বিচারক পকেট থেকে একটি রুমাল বের করলেন । 


কেউ একজন বিচারকের হাত বাঁধার জন্য এগিয়ে গেলে বিচারক নিষেধ করেন। এরপর বিচারক বললেন “ যে শহরে নগর প্রধান, খাদ্য গুদাম প্রধান ও অন্যান্য সমাজ হিতৈষীরা একজন অভাব গ্রস্ত মহিলার ভরন-পোষণ করতে পারেন না। 


সেই নগরে তারা ও অপরাধী। তাই বাকি ৩০টি চাবুক সমান ভাবে তাদেরকে মারা হোক ।“


এরপর বিচারক নিজ পকেট থেকে বের করা রুমালের উপর ৫০টি রৌপ্য মুদ্রা রাখলেন । তারপর বিচারপতি উপস্থিত সবাইকে বললেন “যে সমাজ একজন বৃদ্ধমহিলাকে চোর বানায়, যে সমাজে এতিম শিশুরা উপবাস থাকে সে সমাজের সবাই অপরাধী। তাই উপস্থিত সবাইকে ১০০ দিণার রৌপ্য মুদ্রা জরিমানা করা হলো।“


এবার মোট ৫০০দিনার রৌপ্য মুদ্রাথেকে ১০০ দিণার রৌপ্য মুদ্রা জরিমানাবাবদ রেখে বাকি ৪০০টি রৌপ্য মুদ্রা থেকে ২০টি চুরি যাওয়া দোকানের মালিককে দেওয়া হলো। 

বাকি ৩৮০টি রৌপ্য মুদ্রা বৃদ্ধা মহিলাকে দিয়ে বললেন “ এগুলো আপনার ভরণপোষণের জন্য । আর আগামী মাসে আপনি খলিফা হারুনুর রশিদের দরবারে আসবেন । খলিফা হারুনুর রশিদ আপনার কাছে ক্ষমা প্রার্থী । “


একমাস পরে বৃদ্ধা খলীফার দরবারে গিয়ে দেখেন ; খলিফার আসনে বসা লোকটিকে চেনা চেনা মনে হচ্ছে । মহিলা ভয়ে ভয়ে খলিফার আসনের দিকে এগিয়ে যান। কাছে গিয়ে বুঝতে পারেন লোকটি সেদিনের সেই বিচারক। 

খলিফা চেয়ার থেকে নেমেএসে বললেন —আপনাকে ও আপনার এতিম দু’নাতিকে উপোস রাখার জন্য সেদিন বিচারক হিসেবে ক্ষমা চেয়েছিলাম ।


 আজ দরবারে ডেকে এনেছি প্রজা অধিকার সমুন্নত করতে না পারায় অধম এই খলিফাকে ক্ষমা করে দেওয়ার জন্য ।

আপনি দয়া করে আমাকে ক্ষমা করুন।

@topfans তাকওয়া-Taqwa ヅ

হয়তো আগামীকাল প্র'তি'বা'দী মিছিল টাইপ কিছু হবে। 

 হয়তো আগামীকাল প্র'তি'বা'দী মিছিল টাইপ কিছু হবে। তো এই প্র'তি'বা'দী মিছিলের মূল লক্ষ্য কি? আপনি গলা ফাটিয়ে স্লো'গান দিয়ে এতটুকু নিশ্চিত করতে পারবেন আপনার অবস্থান। কিন্তু এটাতে ঠিক কতটুকু লাভ হবে? কখনো চিন্তা করছেন? তার চেয়ে বরং এইটা করেন মি'ছিল হোক সাথে সাথে এই সব মিছিল গুলো প্রতিটা দোকান প্রতিটা রেস্তোরাঁয় যাক। তাদের মালিকদের সাথে কথা বলুক৷ তাদের কাছে যতটা হি'জ'ডা'য়ে'ল সমর্থকের পণ্য আছে সেগুলো নামিয়ে রাখতে বলুক৷ সামনে থেকে ওসব যেন আর বিক্রি না করে তার জন্য বুঝিয়ে বলেন। নাহয় ঐ সব দোকান কিংবা রেস্তোরাঁ গুলো ব'য়ক'টের ডাক দিক৷ তবে এগুলো করার সময় যাতে কারও সাথে খা'রা'প আচরণ কিংবা কোনো বে'য়া'দবি না করুক। বুঝিয়ে বলা হোক৷ অর্থনীতি খুব কঠিন এবং শ'ক্তিশা'লী জায়গা যার অ'র্থ'নী'তি ভেঙ্গে যায়৷ তার সা'মরি'ক শক্তি সেখানে অর্ধেক ভেঙ্গে পড়ে৷ তো প্র'তি'বা'দী মিছিল গুলো কাজের হোক৷©️©️ 


বি.দ্র - চাইলে এই পোস্ট আপনি কপি করে শেয়ার করতে পারেন৷ কোনো ক্রেডিটের প্রয়োজন নেই৷

নারী রসবোধ-সম্পন্ন পুরুষ পছন্দ করে, দাম্ভিক পছন্দ করে না।

 — নারী রসবোধ-সম্পন্ন পুরুষ পছন্দ করে, দাম্ভিক পছন্দ করে না।

— পুরুষ হাসিখুশি নারী পছন্দ করে, সঙ্কীর্ণমনা পছন্দ করে না।


— নারী নিজের রূপ নিয়ে অন্য নারীর সাথে অবচেতনেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকে।

— পুরুষ অন্য পুরুষের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকে ক্ষমতার গৌরব নিয়ে।


— নারী যখন পুরুষকে কোনো প্রশ্ন করে, এর উত্তরটি আগেভাগে জেনে ফেলেই করে।

— পুরুষ নারীকে প্রশ্ন করে এটা জেনেই যে— উত্তর দেওয়া না-দেওয়া নির্ভর করছে নারীর ইচ্ছের উপর।


— নারী মনে করে— প্রেম ছাড়া জীবন অসম্পূর্ণ।

— পুরুষ মনে করে— সে'ক্স ছাড়া জীবন অসম্পূর্ণ।


— নারী অপর নারীর পুরুষকে পছন্দ করেও চেপে রাখে।

— পুরুষ অপর পুরুষের নারীকে পছন্দ না-করে পারেই না।


— নারী গোপন কথা গোপন রাখতে পারে সর্বোচ্চ ৪৭ ঘণ্টা।

— পুরুষ এমনকি তার নারীর কাছেও আজীবন গোপন কথা গোপন রাখতে পারে।


— নারী তাকে অপেক্ষা করিয়ে রাখাকে প্রচণ্ড অপমানজনক ভাবে।

— পুরুষকে অপেক্ষা করিয়ে রাখা নারীর স্বাভাবিক একটি আর্ট।


— নারী সন্দেহপ্রবণ।

— পুরুষ আড্ডাপ্রবণ।


— নারীর পছন্দের বিষয় জেনে গেলে তাকে খুশি করা সহজ।

— এই জগতে পুরুষের প্রধান পছন্দ নারীদেহ, এতেই সে উন্মাদের মতো খুশি।


— একজন নারী একজন পুরুষের তুলনায় দ্বিগুণ দুঃখযন্ত্রণা সইতে পারে।

— নারীর সাহস পাশে না-পেলে পুরুষ সামান্য দুঃখযন্ত্রণাতেই ভেঙ্গে পড়ে।


— নারী বছরে ১২০ ঘণ্টা কাটায় আয়নায় নিজেকে দেখে।

— পুরুষ শেভ করতে-করতে ভাবে— শেভ না-করেও, আয়নার ভিতরে নারী এতোক্ষণ করেটা কী!


— নারী পরশ্রীকাতর।

— পুরুষ পরস্ত্রীকাতর।


🎇  হয়তো সব নারী পুরুষ এক হয় না কেউ  কেউ আছে  অন্যরকম।

#highlightseveryone #viralpost2024 #everyoneシ゚ #highlightsシ゚followers #𝑪𝒐𝒍𝒍𝒆𝒄𝒕𝒆𝒅 #সংগৃহীত #everyone

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ১১-০৪-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ১১-০৪-২০২৪ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


চারদিনব্যাপী বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলন শেষ - বাণিজ্য ও বিনিয়োগের নতুন দ্বার উন্মোচনের সম্ভাবনা।


বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ এবং জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের এনগ্রো হোল্ডিংস।


এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু - ঢাকার বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন করে সকলকে গুজব থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানালেন শিক্ষা উপদেষ্টা।


ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল করায় কোনো সমস্যা হবে না - তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করবে সরকার - মন্তব্য বাণিজ্য উপদেষ্টার।


জাপানসহ উন্নত বিশ্বে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে - বললেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা।


পূর্বাচলে প্লট জালিয়াতি মামলায় পতিত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি।


জুলাই-আগস্ট গণহত্যা ও মানবতা বিরোধী অপরাধ মামলায় সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড অ্যালার্ট জারির নির্দেশ দিয়েছে আইসিটি।


গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলী হামলায় ২৯ জন ফিলিস্তিনি নিহত। 


লাহোরে আইসিসি নারী বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে থাইল্যান্ডকে হারিয়ে শুভ সূচনা বাংলাদেশের।

বাচ্চাকে নিজ হাতে খাবার খাওয়া শেখানোর উপায় কি❓

 বাচ্চাকে নিজ হাতে খাবার খাওয়া শেখানোর উপায় কি❓


বাচ্চাকে নিজ হাতে খাবার খেতে শেখানো ধৈর্য ও নিয়মিত চর্চার বিষয়। এখানে কয়েকটি কার্যকর উপায় দেওয়া হলো—


▪️১. উপযুক্ত সময় বেছে নিন


সাধারণত ৮-১২ মাস বয়স থেকেই শিশুরা নিজ হাতে খাওয়ার চেষ্টা করতে শুরু করে।


যখন দেখবেন বাচ্চা খাবারের প্রতি আগ্রহী এবং হাত দিয়ে ধরতে চাইছে, তখনই ধীরে ধীরে শেখানো শুরু করুন।


▪️২. সহজে ধরতে পারে এমন খাবার দিন


ফিঙ্গার ফুড: ছোট ছোট টুকরো করা নরম খাবার যেমন— কলা, সেদ্ধ আলু, সেদ্ধ গাজর, ব্রেড, পনির, নরম রুটি ইত্যাদি দিন।


ঘন ও আঠালো খাবার: খিচুড়ি, দই-মুড়ি, সেমোলিনা (সুজি) ইত্যাদি যা সহজে হাত দিয়ে তুলতে পারবে।


▪️৩. চামচ ও কাপ ব্যবহারের অভ্যাস করান


প্রথমে ছোট প্লাস্টিক বা সিলিকন চামচ দিন, যাতে সহজে ধরতে পারে।


শিশুদের জন্য উপযোগী ছোট কাপ বা সিপি কাপ দিয়ে পানি খেতে শেখান। টেবিল/ ফ্লোরের সাথে আটকে থাকে এমন প্লেট/বাটিতে খেতে দিন


▪️৪. খেলার ছলে শেখান


খাবার সময় আনন্দদায়ক করুন, যাতে বাচ্চা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।


বিভিন্ন আকৃতির খাবার দিন, যাতে কৌতূহল বাড়ে।


▪️৫. নোংরা হতে দিন, তাড়া দেবেন না


খেতে শিখতে গেলে খাবার ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ফেলবে, নষ্ট করবে, গায়ে মাখবে যা স্বাভাবিক। এ সময় খাওয়া টাকে প্রাধান্য না দিয়ে শেখাটাকে প্রাধান্য দিন।


ধৈর্য ধরে বাচ্চাকে নিজে খাওয়ার সুযোগ দিন।


▪️৬. একসঙ্গে বসে খাওয়ার অভ্যাস করুন


পরিবারের সবাই একসঙ্গে খেলে, বাচ্চাও অনুকরণ করে শিখবে।


ধীরে ধীরে সে বুঝবে কীভাবে খাবার নেওয়া ও মুখে দেওয়া যায়।


▪️৭. ধৈর্য ধরুন ও প্রশংসা করুন


যদি বাচ্চা নিজে খাওয়ার চেষ্টা করে, তবে প্রশংসা করুন। এতে উৎসাহিত হবে।


ধীরে ধীরে দক্ষতা বাড়বে, তাই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন।


#parentingtips #parentinghacks #babyfood #babyledweaning #babyledweaningideas #fingerfood #healthybabyfood #babyfoodideas #newparents #highlights2025 #everyoneシ゚ #followerseveryone

যুদ্ধ মানেই যারা J*ঙ্গি বিবান, মিসাইল, ড্রোন বা পারমানবিক পাওয়ার বুঝেন তারা চিন্তা ভাবনা আরো আপডেট করেন। এতোদিন পারমানবিক বোমার পাওয়ার দেখা হতো। সামনের দিনে এটাও হয়তো শুধু নামে থাকবে। এখনি আসলে নামে আছে। 

 যুদ্ধ মানেই যারা J*ঙ্গি বিবান, মিসাইল, ড্রোন বা পারমানবিক পাওয়ার বুঝেন তারা চিন্তা ভাবনা আরো আপডেট করেন। এতোদিন পারমানবিক বোমার পাওয়ার দেখা হতো। সামনের দিনে এটাও হয়তো শুধু নামে থাকবে। এখনি আসলে নামে আছে। 


যেমন ধরেন বর্তমানে বিমান থেকেও বেশি জনপ্রিয় ড্রোন, পাইকারী দরে বিমান হাMলার থেকেও জনপ্রিয় টার্গেট কি- লিং। AI দিয়ে ট্রেক করে স্পেসিফিক যায়গায় বো*মবিং।


কিছুদিন আগে মৌমাছির মত মাইক্রো ওয়েপন আবিষ্কার হইছে যেইটা আপনার বেডরুমে এসে মেরে রেখে যাবে কোন প্রমান থাকবে না। 


কিছুদিন আগে লেবাননে ওয়াটকি থেকে বি-স্ফোরণের কথা মনে আছে না? আমাদের প্রত্যেকের হাতে হাতে এন্ডরয়েড ফোন আছে, স্মার্ট ওয়াচ আছে, অলরেডি মাইক্রোচিপ লাগানো শুরু হয়ে গেছে। সিনারিওটা একবার ডিপলি চিন্তা করেন। 


মিলিটারি জগতে আরো এমন অনেক কিছু তারা তৈরি করে রাখছে যেইটার খবর আমরা মৃত্যু পর্যন্ত জানতেও পারবো না। 


যেমন আমরা জানি ইন্টারনেট প্রথম চালু হইছে ১৯৬৯ সালে। কিন্তু এইটা যে ইউএস নেভি সামরিক স্বার্থে ৫০ এর আগেই তৈরি করে নিজেরা সব কিছু পরিক্ষার নিরীক্ষা চালায়া বেনিফিটের জন্য মার্কেটে ছাড়ছে ৬৯ এ সেইটা কয়জনে জানি? 


আজকে চারদিকে Ai এর জয়জয়কার। কিন্তু এগুলা কি এই কয় বছর ধরেই আছে নাকি আরো আগে থেকেই তাদের কাছে ছিলো? আমরা কি জানতে পারবো কখনো? 


সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ইন্টারনেট এইটাও একটা সামরিক প্রজেক্ট, এখন ইলন মাস্ক স্যাটেলাইটের মাধ্যমে যেই নেট দিচ্ছে সেটা সামরিক বা গোপন কোণ এজেন্ডা না এইটার শিউরিটি কি? 


মুসলিম দেশ গুলার যেসব অ-স্ত্র তার প্রায় সবই তো অন্যদের তৈরি। যু-দ্ধে ব্যবহৃত সিক্রেট জিনিস কখনো একটা দেশ আরেকটা দেশের কাছে নরমালি বিক্রি করে? যদি নিজের জন্য নূনতম থ্রেটও থাকে বা সেগুলার থেকে বহু আপডেট ওয়েপন তাদের কাছে না থাকে তাইলে কি তারা সেটা অন্য কারো কাছে বিক্রি করবে?  


সম মিলিয়ে সামরিক পাওয়ার বলতে আমরা যা বুঝি এইগুলা যে আইওয়াশ না সেইটার কি কোন নিশ্চয়তা আছে?

---


তাই মুসলিমরা শুধু পড়ালেখায় বড় হয়ে কিছু করে ফেলবে আমি এই থিওরিতে বিশ্বাসী না। কারন পুরা সেটাপ এমনভাবে দেওয়া আছে যেইটা থেকে বের হতে মহা প্লাবন লাগবে আর সেইটা একমাত্র যুদ্ধ/জি*হাদ দিয়ে পসিবল। 


এইযে মুসলিম ছেলে মেয়েদের চরিত্র দিন দিন অধপতন হচ্ছে, নামে আমরা মুসলিম হয়ে আছি, ঈমানের লেভেল মাপা গেলে নিজেরাই লজ্জায় মরে যেতাম- এগুলা কি এমনি এমনি হচ্ছে বলে মনে করেন?? 


ট্রিলিয়ন অক্ট্রালিয়ন ডলার খরচ হচ্ছে এসবের জন্য, সামনে আরো বেশি হবে। লক্ষ একটাই এরা যেন নিজেদের অতীতের মত বীর যো-দ্ধা হতে না পারে। 


এক সময় মুসলিম মেয়েরাও যুদ্ধ যেতো, সেই এবেলিটি তাদের ছিলো কিন্তু এখন ফতোয়াই দেওয়া হয় মেয়েরা যেন ঘর থেকে বের না হয়। পুরুষরা যেন শুধু মসজিদ খানকায় ইসলাম পালন করে। এজন্য দেখবেন অনেকেই রাজনীতি থেকে ইসলামকে দূরে রাখতে চায়।  

----


শাসকের বিরুদ্ধে কথা বলা যাবে না, আগে ঈমান ঠিক করো, নামাজ না পড়ে কেমনে Fiলি-স্থিন মুক্ত করবা, শুধু সৌদির দোষ নাকি? আর কাউরে চোখে দেখো না? Haমাস হটকারী স্বীদ্ধান্ত না নিলে আজকে এরকম হতো না ব্লা ব্লা যত কিছু দেখেন এইসব ওয়েল প্লান করা জিনিস। ইভেন দেশে বিদেশে যারা এগুলার প্রচারক তারা নিজেরাও হয়তো জানেনা কাদের হয়ে কি এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।  


তাই নামের সাথে শায়খ, পীর, আল্লামা, হযরত, মাওলানা, মুফতি, মুফাসসের, ফকিহ ইত্যাদি থাকলেই যারে তারে সত্য মনে করা শুরু কইরেন না। 


শেষ কথা হলো, চিন্তা শক্তি বাড়ান, জ্ঞানী হইলে এমন জ্ঞানী হন যেইটা পাহারের উপর দিয়া জাহাজ নিয়ে যাওয়ার মত হয় যেন স্বপ্নেও কেউ কল্পনা না করতে পারে। তাইলে জ্ঞান দিয়া কিছু সম্ভব কিন্তু প্রচলিত জ্ঞান দিয়া, বড় বড় ডিগ্রী দিয়া খুব বেশি কিছু করা কঠিন।  


এতো বড় লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

মুখ ফিরিয়ে দাও- কাজী শামসুল হক ফেইসবুক স্পনসর থেকে নেওয়া

 মুখ ফিরিয়ে দাও-

কাজী শামসুল হক


প্রত্যেকেরই একটি গন্তব্য থাকে,

যেখানে সে তার হৃদয়ের কম্পাস স্থির করে—

কেউ ফেরে পাহাড়ের দিকে, কেউ পুঁজি আর জাগতিক নগরীর আলোয় বিভ্রান্ত,

আর তোমাকে বলা হয়েছে—

সৎ কাজের দিকে ছুটে চলো,

হয়ে ওঠো অদৃশ্য আলোর এক যাত্রী,

কারণ যেখানেই তুমি থাকো,

একদিন তিনি তোমাদের সকলকে ডেকে নেবেন,

একসাথে, এক কেন্দ্রবিন্দুতে—

যেখানে কোনো ছায়া নেই, শুধু তাঁর আরশের প্রশান্তি।


তুমি যখন বেরিয়ে পড়ো,

মুখ ফিরিয়ে দিও সেই ঘরের দিকে

যেখানে প্রথম আদেশ এসেছিল—

উঠো, পড়ো, জানো, হয়ে ওঠো আলোর বাহক।

এটা কোনো ভূগোলের কেন্দ্র নয়,

এটা সত্যের কেন্দ্র,

যার দিকে মুখ ফেরানো মানে—

মিথ্যাকে অস্বীকার, আর আল্লাহর আহ্বানে সাড়া দেয়া।


তোমরা যারা ছড়িয়ে আছো দূর দূরান্তে,

যেখানেই থাকো,

মুখ তুলে তাকাও সেই দিকেই—

যাতে অন্যেরা—

যারা এখনো অন্ধকারে রয়েছে,

তারা যেন তোমাদের নিয়ে বলার কিছু না পায়।

তাদের ভয় কোরো না,

ভয় করো একমাত্র তাঁকে

যিনি তোমাদের বুকের স্পন্দনও শোনেন,

যিনি তোমাদের প্রতি তাঁর নি‘মাত পূর্ণ করতে চান—

হৃদয় খুলে দিতে চান হেদায়েতের জন্য।


তোমাদেরই মধ্য হতে এক রসূল এসেছিলেন,

যিনি তোমাদেরকে শেখাতেন শব্দের পবিত্রতা,

তোমাদের অজ্ঞতার গহ্বর থেকে তুলে আনতেন আলো,

তোমাদেরকে শিখিয়েছেন কিতাবের বর্ণমালা,

জ্ঞান ও সুন্নাহর সূত্রে বেঁধেছেন জীবন,

যা আগে তোমরা জানতে না—

সে সবও তিনি শেখালেন।


তাই এখন,

তোমরা তাঁকে স্মরণ করো,

যিনি কখনো বিস্মৃত হন না—

তিনিও তোমাদের স্মরণ করবেন

তাঁর অপার রহমতের সুরে।


শোকর করো,

জীবনের প্রতিটি নিঃশ্বাসে,

কেননা কৃতজ্ঞতাই হলো প্রেমের নিঃশব্দ প্রার্থনা—

আর না-শোকরী যেন অন্ধকারে একাকী হারিয়ে যাওয়া পথিক।

উপমহাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটা?

 বলতে পারো, উপমহাদেশের দীর্ঘতম নদী কোনটা?


সেই কন্টিনেন্টাল ড্রিফটের সময়, ভারত উপমহাদেশ দৌড়ে এসে বুডুম করে ধাক্কা মেরে বসলো ইউরেশিয়ান প্লেট আর বার্মা প্লেট-কে। তাদের মাঝখানে গজিয়ে গেল হিমালয়সুদ্ধ তামাম পাহাড়ের দেয়াল, আর তিনদিকে দেয়াল তুলে আলাদা হয়ে বসে রইলো আমাদের উপমহাদেশ। পশ্চিমে যার একটা দরজা, বিখ্যাত খাইবার পাস, আরেক দরজা পূবে, পাটকাই। উপমহাদেশের এই দেয়াল থেকে নেমে কত কত হিমশৈল নদী হয়ে বয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। 


এর মাঝে সবচে লম্বা পথ পাড়ি দিয়েছে যে, তার নাম ব্রহ্মপুত্র। কৈলাস রেঞ্জে তার উৎপত্তি, সোজা পূবমুখে গড়িয়ে গোটা তিব্বত পেরিয়ে অরুণাচলে এসে বাঁক নিলো দক্ষিণে। অল্পদূর পরেই ডিব্রুগড়ে মোড় ঘুরে রওনা দিল পশ্চিমে, যাব আসাম-মেঘালয়। বাবারে তাতেও শান্তি নেই, কোচবিহারের আগে কী মনে করে মোড় ঘুরে সুড়ুৎ করে ঢুকে পড়লো বর্তমানের বাংলাদেশে, কুড়িগ্রাম জেলা দিয়ে। জিরোবি না তা বুঝলাম বাপু, তা সোজাসুজিও চলবিনে—বাহাদুরাবাদ এসে আবার মোচড় মেরে চললো পূবে—সেই পূবে, উৎপত্তির পর যেদিকে প্রথম রওনা দিয়েছিল ব্রহ্মপুত্র। ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ হয়ে তার যাত্রা ফুরলো মেঘনা নদীতে।


ব্রহ্মপুত্র যে সে নদী নয়, নামেই বলে, একে তো নদ, তায় ব্রহ্মার পুত্র। তার জন্ম আর গতিপথ নিয়ে চমৎকার এক গল্প আছে। গল্প যদিও জুড়ে গেছে পৌরাণিক চরিত্রের সাথে, কিন্তু তাতে ইতিহাসের উপস্থিতি স্পষ্ট। তা পুরাণ থেকেই শুরু করি?


ষষ্ঠ অবতার পরশুরামের হাত থেকে অবশেষে কুঠার খসে পড়লো। মাতৃহত্যার পাপে হাতের সাথে তাঁর কুঠার জুড়ে গেছিল। জড়বৎ হাত থেকে কিছুতেই তা সরছিল না। সে কুঠার অবশেষে মুক্ত হলো হিমালয়ে ব্রহ্মকুন্ড খুঁজে পাবার পর। পর্বতের গায়ে ক্ষুদ্র কুন্ড, তাতে জমা হয়ে আছেন স্বয়ং ব্রহ্মার পুত্র। তাঁর মাঝে স্নানে পাপক্ষয় ঘটে, পুণ্যলাভ হয়। যেমন হলো পরশুরামের। কিন্তু এই স্থানে লুকায়িত কেন ব্রহ্মপুত্র? পুণ্যার্থীদের তবে কী উপায় হবে, এতদূর দুর্গম পথ পেরিয়ে তারা পুণ্যস্থানে আসবেই বা কেমন করে?


উপায় বের করলেন পরশুরাম। ব্রহ্মপুত্র নিজেই যাবেন, পথ বানাবেন পরশুরাম। কীভাবে? নিজের কুঠারকে লাঙলের মতো ব্যবহার করে পাহাড়ের গায়ে ফাটল কাটলেন তিনি, নদীপথ টেনে নিয়ে চললেন হিমালয় থেকে ভাটিতে। দৈবগুণে বিশাল আকারপ্রাপ্তি ঘটেছে তাঁর, পাহাড়-পর্বত তাঁর কাছে তুচ্ছ। এই মহাত্রার শুরুতেই ব্রহ্মপুত্র অবশ্য সাবধান করেছিলেন, "থামবে না। যেখানে তোমার লাঙল থামবে, সেখানেই রহিত হবে আমার যাত্রা।" পরশুরাম থামলেন না, পাড়ি দিলেন দীর্ঘ পথ, পার্বত্য হিমালয় ছাড়িয়ে এসে পৌঁছুলেন ভাটি বঙ্গে। অবশেষে নারায়ণগঞ্জে এসে লাঙল থামলো তাঁর। শেষ হলো ব্রহ্মপুত্র'র গতিপথ আঁকা। যে স্থানে পরশুরামের লাঙল থেমেছিল, নারায়ণগঞ্জের সে স্থানের নাম হলো 'লাঙলবন্দ'।


"আপনি এখানেই থাকুন, নিজ মহিমায় বঙ্গ অঞ্চলে বিরাজ করুন। আমি আপনার কথা প্রচারে যাত্রা করবো সমগ্র অঞ্চলে।" বলে কাশী যাত্রা করলেন পরশুরাম। এদিকে, সুন্দরী শীতলক্ষ্যা কাছেই প্রবাহিত হচ্ছে শুনে নিজের সংযম হারালেন ব্রহ্মপুত্র। প্রবল বিক্রমে এগিয়ে চললেন তার সাথে মিলিত হতে, পথে প্লাবিত করে চললেন জনপদ। বহু প্রাণক্ষয় হলো, কৃষিজমি তলিয়ে গেল। এদিকে শীতলক্ষ্যা ভীত হলেন ব্রহ্মপুত্রের আস্ফালনে। নিজের যৌবন লুকিয়ে পরিণত হলেন বুড়িগঙ্গায়। কিন্তু বার্ধক্যে দেখেও শীতলক্ষ্যাকে চিনতে ভুল করলেন না ব্রহ্মপুত্র। তার ওপর উপগত হয়েই ক্ষান্ত হলেন। এবং চিরদিনের জন্য হয়ে পড়লেন মিতমহিমা।


ততক্ষণে পরশুরাম উপস্থিত হয়েছেন ঘটনাস্থলে। ভর্ৎসনা করে ব্রহ্মপুত্রকে বললেন, "এ আপনি কী করলেন! নিজের সংযম ভুলে গিয়ে কৌমার্য হারালেন, ঘটালেন প্রাণক্ষয়!"

কাতর মিনতি করলেন ব্রহ্মপুত্র, "আমার যৌবন হারিয়ে গেছে। আমার ধারা মিশে গেছে শীতলক্ষ্যায়। আমি আগে বুঝতে পারিনি। এখন আমার কী করার আছে?"

- "আমি আপনাকে অভিশাপ দিলাম। আপনার মৃত্যু হবে। এই পাপেই আপনি মরে যাবেন।"

- "কিন্তু এই যে পুণ্য জল, তার কী হবে? যে নদের জলে স্নান করতে আপনি দিক-বিদিক বলে এসেছেন, সে পুণ্যার্থীদের কী উপায় হবে?"

- "সে উপায় আর নেই। আপনার পুণ্যধারা এখন বিলুপ্ত।"


ব্রহ্মপুত্রের বহু অনুনয়ের পরে অভিশাপ শিথিল করলেন পরশুরাম। চৈত্র মাসের শুক্লা অষ্টমী তিথিতে ব্রহ্মপুত্রের পুণ্যদানের ক্ষমতা থাকবে। তার বাইরে, সারা বছর এই নদ আর সকল জলধারার মতোই, সাধারণ।


সেই যে ব্রহ্মপুত্রের মরণের কথা বলেছিলেন পরশুরাম, সে মরণ আদতেই ঘটেছিল। ইতিহাস বলে, ১৭৮৭ সালে তিস্তা নদীর গতি পরিবর্তনের ফলে, ভূপ্রকৃতির বিপুল পরিবর্তন ঘটিয়ে নদীটি এসে পতিত হয় ব্রহ্মপুত্রে। এর আগে সরাসরি পদ্মায় যেয়ে মিশত তিস্তা। কিন্তু এই পরিবর্তনের ফলে তিস্তা-ব্রহ্মপুত্রের মিলিত বিপুল জলধারা সোজা দক্ষিণে প্রবাহিত হতে শুরু করে যমুনা নামে। আর ব্রহ্মপুত্র নদের আদি গতিপথ, জামালপুর থেকে লাঙ্গলবন্দ, হয়ে পড়ে শীর্ণ, মৃতপ্রায়।


কিন্তু সে জলধারায়, লাঙলবন্দে, প্রতি বছর চৈত্র মাসের অষ্টমী তিথিতে অনুষ্ঠিত হয় পুণ্যস্নান। এখন—বাংলা মাস, আর চান্দ্র তারিখ-টা মিলিয়ে বলো দেখি, আজ কোন তিথি?

সঠিক। চৈত্র মাস, শুক্ল পক্ষের অষ্টমী তিথি।


মিথ এবং ফ্যাক্ট হুবহু মেলানো যায় না, আবার মিথের মাঝে ফ্যাক্ট খুঁজে পেলে তাকে ফেলে-ও দেওয়া যায় না। তবে মিথ সর্বদা এডাপ্টিভ, ইতিহাসের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারে, নতুন বয়ানের সাথে জন্ম দিতে পারে নতুন মিথের। তাই পরশুরামের অভিশাপ আগে ঘটেছিল নাকি তিস্তার গতিপরিবর্তন, সে প্রশ্ন অবান্তর। গল্প শোনাতে তোমাদের ডেকে এনেছিলাম, সে গল্প এইক্ষণে ফুরলো।


তথ্যসূত্র :

১। বঙ্গদেশি মাইথলজি (২য় কিস্তি) -রাজীব চৌধুরী - সতীর্থ প্রকাশনা

২। Teesta River, wikipedia

৩। Brahmaputra River, wikipedia

৪। Google Map


#musarboijatra2025 #Puranas #indianmythology #RiversofBangladesh

OPC এবং PCC সিমেন্টের মধ্যে পার্থক্যঃ

 OPC এবং PCC সিমেন্টের মধ্যে পার্থক্যঃ


এই বিষয়ে সম্পর্কে অবশ্যই জ্ঞান থাকা উচিতঃ


বাজারে সাধারনত দুই ধরনের সিমেন্ট দেখা যায়। একটা হচ্ছে 

OPC: Ordinary Portland Cement.

অপরটি হচ্ছে, PCC: Portland Composite Cement.

OPC সিমেন্টে ক্লিংকারের পরিমান ৯৫ শতাংশ থেকে একশ ভাগ পর্যন্ত থাকে। আর জিপসাম থাকে সর্বোচ্চ ০-৫ শতাংশ। PCC সিমেন্টে ক্লিংকারের পরিমান ৬৫ শতাংশ থেকে ৭৯ শতাংশ। স্লাগ, ফ্লাই অ্যাশ ও লাইম স্টোনের পরিমান ২১ শতাংশ থেকে ৩৫ শতাংশ এবং জিপসামের পরিমান সর্বোচ্চ ০-৫ শতাংশ।


বাজারের সিমেন্টের ব্যাগে এই তথ্যগুলো দেখে খুব সহজেই বোঝা যায় কোনটি PCC আর কোনটি OPC সিমেন্ট।


OPC:

1. OPC এর পূর্ণরূপ হলো ordinary portland cement.

2. OPC তে clinker এর পরিমান 95%- 100%.

3. পানি যোজিত এলাকায় কাঠামো নির্মাণে OPC cement ব্যবহার করা হয়।

4. জমাট বাধার সময় সময় প্রাথমিক 30 মিনিট এবং চুড়ান্ত 10 ঘন্টার কম।

5. OPC Cement এর শক্তি PCC Cement এর চেয়ে 100 psi বেশি।


PCC:

1. PCC এর পূর্ণরূপ হলো Portland composite cement.

2. PCC তে clinker  এর পরিমাণ 65%-79%.

3. সাধারণ কাঠামো নির্মাণে PCC Cement ব্যবহার করা হয়। 

4. জমাট বাধার প্রথমিক সময় 30 মিনিট এবং চুড়ান্ত 10 ঘন্টা। 

5. PCC Cement এর শক্তি OPC এর চেয়ে 100 Psi কম।


নির্মাণের ধরনের ওপর ভিত্তি করে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে পিসিসি এবং ওপিসি সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়।


যখন PCC সিমেন্ট ভালো:

==========><======


>মাটির সার্বিক পরিস্থিতি সাধারণ পর্যায়ে থাকলে।

>মাটিতে রাসায়নিক পদার্থ সংক্রান্ত কোন সমস্যা না থাকলে।

>কংক্রিট খুব দ্রুততার সাথে শক্ত হবার প্রয়োজন না হলে।

>কংক্রিটে ঢালাইয়ের সময় উৎপন্ন তাপমাত্রা হিসাবে ধরা না হলে।

>বাড়ি নির্মাণের ক্ষেত্রে সব ধরনের পাইলিং, ফাউন্ডেশন, গাথুনী, ছাদ এবং প্লাস্টারের কাজে পিসিসি সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়।


যখন OPC সিমেন্ট ভালো:

================

>বহুতল ভবন নির্মাণে।

>উচ্চশক্তিসম্পন্ন শিল্পকারখানার কাঠামো নির্মাণে।

>পানির নিচে কংক্রিটের কাজে।

>ব্রিজ, কালভার্ট ও সেতু নির্মাণের কাজে।

>মাটি পরীক্ষায় (সয়েল টেস্ট) সালফারসহ কংক্রিটের জন্য বিভিন্ন ক্ষতিকর পাওয়া গেলে


এবং কংক্রিট খুব দ্রুততার সঙ্গে শক্ত হবার প্রয়োজন হলে OPC সিমেন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।


#cement #industry #naeemcivilnote #Bangladesh

#materials #engineering #civilengineering

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ১০-০৪-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ১০-০৪-২০২৪ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলন উদ্বোধন করে বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের  বিনিয়োগের আহ্বান জানালেন প্রধান উপদেষ্টা।


দেশের স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণে ব্রিটেনের আরও সহযোগিতা চাইলেন অধ্যাপক ডক্টর মুহম্মদ ইউনূস।


আসন্ন বাংলা নববর্ষ উদযাপনে বিশ্ব শান্তির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে -জানালেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা।


আজ শুরু হচ্ছে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা - অংশ নেবে ১৯ লাখের বেশি পরীক্ষার্থী।


আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডে জড়িত চার আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ  আইসিটি’র - তদন্ত শেষ করতে হবে দুই মাসের মধ্যে।


শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার বিরুদ্ধে মুজিববর্ষ উদযাপনের নামে চার হাজার কোটি টাকা অপচয়ের অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে দুদক।


উচ্চতর মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ৯০ দিনের স্থগিতাদেশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের - চীনের সঙ্গে বাড়ছে বাণিজ্য যুদ্ধ।


আজ লাহোরে আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে থাইল্যান্ডের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।

বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। ---

 🎋বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। --- 🔖 Ledum Palustre 30 🌹 প্রধান লক্ষণ: ▪ গেঁটে বাতের ব্যথা, যা নিচ থে...