এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

 মা অংক বোঝে না!

 মা অংক বোঝে না!


এক চামচ ভাত চাইলে প্লেটে দুই-তিন চামচ তুলে দেয়। কোথাও যাওয়ার সময় আমি পঞ্চাশ টাকা চাইলে একশ টাকা পকেটে ঢুকিয়ে দেয়।


মা ইংরেজিও জানে না!


'I hate you' বললে মানে না বুঝে আমাকে ভালোবেসে বুকে টেনে নেয়।


মা মিথ্যেবাদী!


না খেয়ে বলে খেয়েছি। পেটে খিদে থাকা সত্ত্বেও নিজে না খেয়ে প্রিয় খাবারটা আমার জন্য যত্ন করে তুলে রাখে।


মা বোকা!


সারাজীবন চিনির বলদের মতো সংসারের উন্নতির পিছনে ছুটে কাটিয়ে দেয়। 


মা চোর!


আমি বন্ধুদের সাথে পিকনিকে যাবে শুনলে বাবার পকেট থেকে টাকা চুরি করে আমার হাতে গুঁজে দেয়।


মা নির্লজ্জ!


মাকে কতবার বলি আমার জিনিসে যেন হাত না দেয়। তবুও মা নির্লজ্জের মতো আমার এলোমেলো পড়ে থাকা জিনিসগুলো নিজের হাতে গুছিয়ে রাখে।


মা বেহায়া!


আমি কথা না বললেও জোর করে এসে বেহায়ার মতো গায়ে পড়ে কথা বলে। রাতে ঘুমের ঘোরে আমাকে দরজা দিয়ে উঁকি মেরে দেখে যায়।


মায়ের কোনো কমনসেন্স নেই!


আমার প্লেটে খাবার কম দেখলে 'খোকা এত কম খাচ্ছিস কেন?' বলে সবার সামনেই জোর করে খাওয়ায়। মায়ের চোখে আমার স্বাস্থ্য কখনো ভালো হয় না!


মা কেয়ারলেস!


নিজে কোমরের ব্যথায় ধুঁকে ধুঁকে মারা গেলেও কখনো ডাক্তার দেখানোর কথা বলে না। অথচ আমার একটা কাশিতে তার দিনটা যেন ওলটপালট হয়ে যায়।


মা  আনস্মার্ট!


মা নতুন দামী শাড়ি পড়ে না। ভ্যানিটি ব্যাগ ঝুলিয়ে, স্মার্টফোন হাতে নিয়ে ঘুরতেও যায় না। সারাদিন সন্তানের ভালোমন্দের কথা চিন্তা করে কাটিয়ে দেয়।


মা স্বার্থপর!


নিজের সন্তান ও স্বামীর জন্য মা দুনিয়ার সব কিছু ত্যাগ করতে পারে।


পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ মানুষ হচ্ছে মা। তাই বুঝি আমরা সন্তানেরা তাদের এত কষ্ট দিই। তবুও তাদের পরিবর্তন হয় না। প্রতিদিন এসব আচরণ তারা বারবার করে। নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখেই আমরা তাদেরকে আমাদের জীবন থেকে দূরে সরিয়ে রাখি। তবুও তারা নির্বোধের মতো সৃষ্টিকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা করে। সারাজীবন তারা আমাদের ভালোবাসা দিয়েই যায়, বিনিময়ে শুধু দিনে একবার হলেও সন্তানের মুখে আদরের 'মা' ডাক শুনতে চায়!

 রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা

কয়েক বছর আগের কথা। ক্লাস সেভেনের বার্ষিক পরীক্ষার খাতা দেখছিলাম। 

 কয়েক বছর আগের কথা। ক্লাস সেভেনের বার্ষিক পরীক্ষার খাতা দেখছিলাম। খাতা দেখা প্রায় শেষ হয়েই গেছে। আর কয়েকটি খাতা দেখলেই খাতা দেখা শেষ হয়ে যাবে। হঠাৎ একটি খাতা দেখতে গিয়ে আমার চোখটা আটকে যায়। প্রথম পাতায় এসে নামটা আরো একবার দেখলাম, ছেলেটির নাম উত্তম।


উত্তমের খাতাটা দেখতে গিয়ে আমাকে বেশ ভাবিয়ে ছিল।পরীক্ষায় লিখতে দেওয়া হয়েছিল "তোমার জীবনের লক্ষ্য।" খাতা দেখতে গিয়ে  দেখেছিলাম অনেক ছেলেই তাদের জীবনের লক্ষ্যের কথা লিখেছিল।প্রথম সারির ছেলেরা কেউ লিখেছে ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার, কেউ শিক্ষক, কেউ বা ক্রিকেট খেলোয়াড়ও হতে চেয়েছে। বেশ পরিচ্ছন্ন কয়েকটি লেখাও পেয়েছিলাম। তাদের কোথাও বানান ভুল নেই। কোনো অসঙ্গতি নেই। বইতে যেমন লেখা থাকে তেমনি হুবহু তুলে দিয়েছিল। ভালো লেখার জন্য সব সময়েই ভালো নাম্বার বরাদ্দ থাকেই। সেদিক থেকে তারা ভালো নাম্বার পাবে এটাই স্বাভাবিক।


উত্তমও লিখেছিল তার জীবনের লক্ষ্যের কথা। হবহু মনে থাকলেও  উত্তম যেটা লিখেছিল সেটা ছিল এরকম,


"আমি বড়ো হয়ে অরূপ স্যার হতে চাই। আমিও অরূপ স্যারের মতো একটা গাড়ি কিনে সেই গাড়ি করে আমার মা'কে নিয়েও হরিদ্বার যেতে চাই।"


খাতাটা দেখতে গিয়ে বার বার পড়ছিলাম লেখাটা। কোনো বই থেকে মুখস্থ করে পরীক্ষার খাতায় হুবহু তুলে দেওয়া কোনো লেখা এটা নয়, এ লেখাটা তার একদম নিজের লেখা। এ একদম উত্তমের সম্পূর্ণ মনের কথা। লেখার মধ্যে অনেক বানান ভুল ছিল ঠিকই কিন্তু তার মধ্যে ছিল জীবনের সত্য।


সেদিন খাতা দেখতে বসে আর কোনো খাতা দেখিনি। উত্তমের খাতাটাই ভালো করে দেখছিলাম। উত্তম পড়াশোনায় ভালো নয়। সেভাবে কিছুই হয়তো লিখতে পারে নি। কিন্তু যা লিখেছে সেটা আমার শিক্ষকতার জীবনে অনেক বড়ো প্রাপ্তি।


উত্তমের খাতাটা দেখতে গিয়ে যখন দেখলাম উত্তম অরূপ স্যার হতে চেয়েছে তখন গর্বে বুকটা ভরে উঠছিল‌। খাতাটা দেখতে দেখতে ভাবছিলাম শিক্ষকতার জীবনে একজন ছাত্রের মনেও আমি যে দাগ কাটতে পেরেছি, এর থেকে বড়ো পাওয়া আর কি হতে পারে! 


আমি ওদের ক্লাসে বাংলা পড়াতাম। মাঝে মধ্যে  ওরা আবদার করে বলত, স্যার একটা গল্প বলুন। তা আমি মাঝে মধ্যেই ছাত্রদের গল্প শোনাতাম। সেবারে পুজোর ছুটিতে আমার মাকে নিয়ে হরিদ্বার গিয়েছিলাম‌, সেই গল্পই ওদের কাছে করেছিলাম। বলেছিলাম,তোমরাও ভালো করে পড়াশোনা করলে বড়ো হয়ে কত জায়গায় ঘুরে বেড়াতে পারবে। এখন যেমন বাবা মা তোমাদেরকে সঙ্গে করে নিয়ে যায়, বড়ো হয়ে তোমরাও বাবা মাকে সঙ্গে করে নিয়ে ঘুরবে। নিজের গাড়ি থাকলে যেখানে মন চাইবে সেখানেই যেতে পারবে। উত্তম সেই কথাগুলো মাথায় রেখেই পরীক্ষার খাতায় লিখে দিয়েছিল। মূল্যায়ন করতে গিয়ে উত্তমকে হয়তো খুব একটা বেশি নম্বর দিতে পারিনি সেদিন, মনে মনে ওকে দশে দশ দিয়েছিলাম। তারপর থেকে উত্তম আমার কাছে আরো প্রিয় হয়ে গেল। পরে উত্তমকে জিজ্ঞেস করেছিলাম,


-পরীক্ষার খাতায় কী লিখেছিলি যেন? অরূপ স্যার হতে চাস তাই না‌?


ও বলেছিল,


-স্যার আপনার মতো হতে চাই। 


তারপর থেকে কয়েক বছর কেটে গেছে। উত্তম স্কুল ছেড়ে চলে গেছে। ক্লাস টেনে উঠে কয়েকদিন অবশ্য স্কুলে এসেছিল।তারপর আর স্কুলে আসেনি। মাধ্যমিক পরীক্ষাটা না দিয়েই পড়া ছেড়ে দিয়েছিল। আমি অন্য ছাত্রদের কাছ থেকে খোঁজ নিয়েছিলাম উত্তম কেন আর স্কুলে আসছে না‌। শুনে ছিলাম, উত্তম পড়া ছেড়ে দিয়েছে। ও আর পড়বে না‌। আমি ওকে ডেকে পাঠিয়েছিলাম। ও আসেনি আর। তারপর থেকে উত্তম মনের মধ্যেই রয়ে গেল আমার। 


কিছুদিন আগে কলকাতা গিয়েছিলাম একটা দরকারে। সকালে ট্রেন ধরার জন্য আমার ছেলে বাইকে চাপিয়ে স্টেশনে পৌঁছে দিয়ে গিয়েছিল। বিকেলে যখন ফিরলাম তখন প্রায় সাড়ে চারটে হবে। ছেলেকে বাইক নিয়ে আসতে বলার দরকার নেই বলেই মনে করলাম। ভাবলাম টোটো করেই চলে যাই। স্টেশন চত্বর থেকেই বেরিয়ে এসে টোটোতে উঠতে যাব দেখি আমার ছাত্র উত্তম। উত্তম আমাকে দেখেই জিজ্ঞেস করল,


-স্যার ভালো আছেন? 


-আরে তুই?


-হ্যাঁ স্যার। দুবছর হয়ে গেল টোটো চালাচ্ছি। 


-আগে দেখিনি তো কখনো?


-আপনি হয়তো খেয়াল করেন নি। আমি আপনাকে প্রায় দেখি।


কথা গুলো বলতে বলতে আরো তিনজন প্যাসেঞ্জার চলে এলো। উত্তম বলল,


--স্যার আপনি সামনের সীটে চলে আসুন। 


আমি সামনে সীটে গিয়ে উত্তমের পাশেই বসলাম। পিছনে চারজন প্যাসেঞ্জার হয়ে যেতেই ও টোটো চালাতে শুরু করল।তারপর নানান কথা, স্কুলের অন্য স্যারদের কথা জানতে চাইল। নিজে থেকেই বলল,


-স্যার স্কুল ছেড়েছি এগারো বারো বছর হয়ে গেল, আপনি স্যার আগের মতোই রয়ে গেছেন।


আমি বললাম,


-আমার কথা ছাড়। তোর আর খবর বল। অনেক দিন পর তোকে দেখছি।


-আমার তো আলাদা কোনো খবর নেই। এই তো টোটো চালাই।এতেই যা হয় আপনাদের আশীর্বাদে চলে যায়। এক বছর হলো বিয়ে করেছি। বাবা তো ছোটো বেলাতেই মারা গিয়েছিল। আর মাও চলে গেল বছর তিনেক আগেই।


উত্তম কথাগুলো আমাকে বলছে পিছন থেকে একজন বলে উঠল, "এই টোটো থামো।" দেখলাম টোটো থেকে নেমে দুজন ভাড়া দিল আর একজন ভাড়া না দিয়েই চলে গেল। উত্তমকে জিজ্ঞেস করলাম,


-কী ব্যাপার উত্তম, উনি ভাড়া দিলেন না? 


-স্যার আমি বয়স্ক মানুষদের কাছ থেকে ভাড়া নিই না,সেটা উনি জানেন। জানেন স্যার,খুব ইচ্ছে ছিল মাকে নিয়ে হরিদ্বার যাব। সে সুযোগ আমাকে ভগবান দেয় নি। কিন্তু এই বয়স্ক মানুষজনদের দেখলে আমার বাবা মা'র কথা মনে পড়ে। তাই এদের দিয়েই কিছুটা পূরণ করি। এই টোটোটাই হচ্ছে আমার গরীব রথ, দেখবেন আমার টোটোর সামনে লেখা আছে।


কিছুক্ষণের জন্য আমাকে থামিয়ে দিয়ে ছিল উত্তম।।সেদিন জীবনের লক্ষ্য শুধু পরীক্ষার খাতায় লেখেনি জীবনের খাতাতেও লিখে ফেলেছিল। লিখেছিল এক নির্ভেজাল সত্যি।টোটো থেকে নামি। আমি ভাড়াটা বের করার আগেই আমাকে বলে দিল, 


-আপনার থেকে ভাড়া নেব না স্যার। এই গরীবের রথে আপনাকে যে বসাতে পেরেছি এর থেকে বড়ো কিছু পাওয়া আমার নেই। আপনারা শিক্ষক‌, যতটুকু আপনাদের থেকে শিখেছি তার ঋণ কি কোনো ভাবেই পরিমাপ করা যায়? ভালো থাকবেন স্যার। 


-:সমাপ্ত:-


কলমে: সরজিৎ ঘোষ

সংগৃহীত পোস্ট 

#storytelling #inspiring #inspirational #up #foryouシ #fb #viralpost2025シ #views1m #viralpost2025 #viralpost


সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ১৫-০৪-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ১৫-০৪-২০২৪ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


জাতি, ধর্ম নির্বিশেষে সারাদেশের মানুষ বর্ণিল আয়োজন ও উৎসবমুখর পরিবেশে গতকাল উদযাপন করলো পহেলা বৈশাখ, বাংলা নতুন বছরের প্রথম দিন।


বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা - নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে কাজ করার আহ্বান।


রাজধানীতে ছায়ানটের প্রথাগত সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো বর্ষবরণ অনুষ্ঠান - ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন।


‘‘নববর্ষের ঐকতান: ফ্যাসিবাদের অবসান’’ প্রতিপাদ্যে সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত।


মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ থেকে ৫৮ দিনের জন্য বঙ্গোপসাগরে সকল প্রজাতির মাছ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা।


গাজায় নতুন করে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মিশর ও কাতারের, রাজি নয় হামাস - উপত্যকাটিতে ইসরাইলি হামলায় ২৪ ঘন্টায় অন্তত ১৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত।


আজ লাহোরে আইসিসি নারী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই পর্বে নিজস্ব তৃতীয় ম্যাচে স্কটল্যান্ডের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

মৃত্যু আল্লামা ইকবাল অনুবাদঃ রায়ান নূর 

 মৃত্যু

আল্লামা ইকবাল

অনুবাদঃ রায়ান নূর 


আজ বুঝতে পারলাম, মৃত্যু এতোই সুন্দর

দেখো

যাদের দুই মিনিট সময়ও ছিল না

তারাও আজ আমার পাশে বসে

কোনদিনও কোন উপহার পাই নি

অথচ আজ ফুলে ফুলে ভরে গেছি

কারো দেওয়া একটিই কাপড় ছিল

অথচ আজ নতুন নতুন কাপড়ে সাজানো

যারা দুই কদম পথ পর্যন্ত চলতো না

তারাও আজ আমার সাথে দল ধরে হাঁটছে 

আজ বুঝতে পারলাম মৃত্যু এতো সুন্দর

আমি তো শুধু অযথা বেঁচে থাকতে চেয়েছি ৷  

©রায়ান নূর

গতবারের ঘুর্ণীঝড়ে হেলে যাওয়া বড় রেন্টি গাছটি কেটে ফেলার জন্য আজ সকালে তিনজন কাঠুরিয়া নিয়ে গেলাম ২ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে। 

 গতবারের ঘুর্ণীঝড়ে হেলে যাওয়া বড় রেন্টি গাছটি কেটে ফেলার জন্য আজ সকালে তিনজন কাঠুরিয়া নিয়ে গেলাম ২ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে। 

গাছতলায় গিয়ে উপরের দিকে তাকাতেই দেখলাম শালিক পাখির দু'টি বাসা। তেমন গুরুত্ব দিলাম না। ভাবলাম, পাশে আরো অনেক গাছ আছে, এরা সেখানে গিয়ে বাসা বাঁধবে।

ঠিক তখনই কোত্থেকে উড়ে আসল বাসার মালিক চারটি শালিক। শুরু করে দিল ব্যাপক শুরগোল। চিৎকার চেঁচামেচি। অবোধ্য ভাষা। কিছুই বুঝি না। ভাবছি আমি যদি বাদশা সোলেমান হতাম, বুঝতাম পাখিদের ভাষা। আমি তো মদন। মদনের মত তাকিয়ে রইলাম পাখির বাসার দিকে।

 

কাঠুরিয়া করাতে ধার দিচ্ছে, রশি বেঁধে নিচ্ছে কোমরে। 

ঠিক সেই মুহুর্তেই আমি সোলেমান বাদশার মত বুঝে ফেললাম শালিক পাখির ভাষা। নিজের কানে শুনলাম, নিজের চোখে দেখলাম, দু'টি বাসায় চিঁকচিঁক করছে চারটি ছানা। 

সাথে সাথে মানা করে দিলাম- "গাছ কাটা যাবে না। আমার টাকাটা ফেরত দিয়ে তোমরা চলে যাও।" 

কাঠুরিয়া হেসে বলল, "টাকা ফেরত দেয়া যাবে না। আমাদের আজকের দিনটাই মাটি করলেন আপনি।"


আমি বাড়াবাড়ি করলাম না। ভাবলাম এদের দোষ কী! মানা তো আমিই করেছি।

কিন্তু লক্ষ্য করলাম এদের রহস্যময় হাসি থামছেই না। জিজ্ঞেস করলাম, "তোমরা এভাবে হাসছো কেন?"


আমার প্রশ্নের জবাব না দিয়ে এগিয়ে আসল একজন। বলল, "পাখির বাসায় আন্ডা-বাচ্চা থাকলে আমরা ২ হাজার নয়, ২ লাখ দিলেও ঐ গাছ কাটি না। আপনার দোষ কী। আপনি কাটতে বললেও আমরা ঐ গাছ কাটতাম না। এই নিন আপনার টাকা।"


গ্রামের অশিক্ষিত মূর্খ কাঠুরিয়ার দল, মানবতার প্রতিযোগিতায় আমাকে হারিয়ে দিল!! জানিনা এরা কোথায় কার কাছে শিখেছে অতিমানব হওয়ায় সূত্রাবলী।


সংগৃহীত পোস্ট 

#viewers #foryouシ #fb #lifelessons #viralpost2025 #views1m #fypシ゚ #highlight #100k #viralpost #greatness 

#viralpost2025シ

প্রচণ্ড গরম পরেছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র... কৌতূহল নিয়ে দেখছি কি করে!!

 🔴🔴 প্রচণ্ড গরম পরেছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র...


কৌতূহল নিয়ে দেখছি কি করে!!


হাফ লিটার (৫০০ মি.লি) পানির বোতলে প্রথমে এক প্যাকেট খাবার স্যালাইন ঢালল... একটু ঝাঁকি দিল... এরপর আরেক প্যাকেট স্যালাইন বের করল... সব মিলে দুই প্যাকেট স্যালাইন ঢালল ঐ হাফ লিটার পানির মধ্যেই...


জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই দুই প্যাকেট কেন ঢাললেন?


- এক প্যাকেটে অত স্বাদ পাওয়া যায় না... তাছাড়া যে গরম পড়েছে, তাতে বেশি খাওয়াই ভাল।


এরকম ভুল প্রায় লোকই করে... সবাই ভাবে, স্যালাইনই তো... কি আর হবে!! কিন্তু এটা যে কত মারাত্মক ভুল, তা বেশিরভাগ লোকই জানে না...


বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে তো আরো বেশি বিপদজনক...


কয়েক মাস আগের কথা... ডায়রিয়া হওয়ার পর খিঁচুনি নিয়ে এক বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে।


একটু সন্দেহ হল... জিজ্ঞাসা করলাম, কি খাওয়াইছেন বাবুকে?


- কেন? স্যালাইন।


- বানাইছেন কিভাবে?


- হাফ গ্লাসের মত পানিতে এক প্যাকেট স্যালাইন গুলছি।


- নিয়ম তো হাফ লিটার বা আধা সের পানিতে স্যালাইন গুলানো। কিন্তু হাফ গ্লাস পানিতে কেন?


- ছোট বাচ্চা, অত আর স্যালাইন খেতে পারবে?


তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে মেডিকেলে রেফার করে দিলাম। অল্প পানিতে স্যালাইন গুলানোর কারণে বেশি ঘনত্বের লবণ শরীরের ভেতরে গিয়ে লবনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে খিচুনি শুরু হয়েছে, যা খুবই মারাত্মক... কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।


এভাবে অনেক বাচ্চা মারা যায় ডায়রিয়ার কারণে নয়, ভুলভাবে স্যালাইন বানানোর কারণে।


মনে রাখা উচিত, খাবার স্যালাইন কোন সাধারণ পানীয় নয় যে ইচ্ছেমত খাবেন। এটি ওষুধ... বমি, পাতলা পায়খানা বা গরমের ফলে প্রচন্ডরকম ঘেমে শরীর থেকে যে পানি, লবণ বের হয়ে যায়, তা পূরণ করার জন্য এটি খাওয়া হয়।


এটি নির্দিষ্ট নিয়মেই গুলতে হবে... ছোট-বড় সবার জন্য একই নিয়মে বানাতে হবে... আধা সের বা হাফ লিটার পানির মধ্যে পুরো এক প্যাকেট মিশিয়ে স্যালাইন দ্রবন প্রস্তুত করতে হবে। তবেই তা শরীরে গিয়ে কাজ করবে।


এর কম পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে কিডনির ক্ষতি করবে... বেশি পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব কমে গিয়ে সঠিকভাবে ঘাটতি পূরণ হবে না।


একবার স্যালাইন বানালে, তা সর্বোচ্চ বারো ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা যায়, তবে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত রাখতেও অনেকে পরামর্শ দেন।


কখনো হাফ প্যাকেট স্যালাইন, এক গ্লাস পানি- এভাবে বানাবেন না... কিংবা পরবর্তিতে বানানোর জন্য প্যাকেটে কিছু স্যালাইন রেখেও দিবেন না... এক প্যাকেট দিয়ে একসাথে হাফ লিটারই বানাবেন...


একবার বানানোর পর, বয়স ও প্রয়োজনভেদে যতটুকু দরকার, সেখান থেকে নিয়ে সেভাবে খাবেন। শেষ হয়ে গেলে আবার হাফ লিটার পানিতে এক প্যাকেট গুলিয়ে নতুন করে বানাবেন।


ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, কিডনি রোগ কিংবা হার্টের রুগীর ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে স্যালাইন খাবেন।


আর হ্যাঁ, বাজারে "টেস্টি স্যালাইন" নামক যা পাওয়া যায়, সেগুলো অবশ্যই খাওয়া যাবে না.. এগুলোতে মাত্রার কোন ঠিক তো নেই-ই, এর পাশাপাশি ওষুধ প্রশাসনেরও কোন অনুমোদন নেই। বরং ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অনেক কোম্পানির টেস্টি স্যালাইনে স্যাকারিন ও কাপড়ের রং পর্যন্ত পাওয়া গেছে।


Dr.Taraki Hasan Mehedi

MBBS

গভীর তাৎপর্যময় একটা মিশরীয় গল্প- যে গল্প ছাপানোর জন্য আল আহরাম পত্রিকার সম্পাদককে কারাগারে পাঠানো হয়। )

 (গভীর তাৎপর্যময় একটা মিশরীয় গল্প- যে গল্প ছাপানোর জন্য আল আহরাম পত্রিকার সম্পাদককে কারাগারে পাঠানো হয়। )


সিংহরা দীর্ঘদিন পর  তাদের পছন্দমতো একটি গাধা শিকার করতে সক্ষম হয়।  

তখন সবচেয়ে বিচক্ষণ সিংহ বলে: এই গাধাকে না মেরে বরং বাঁচিয়ে রাখো। তাহলে আমাদের কার্যসিদ্ধি সহজ হবে।

এরপর, সিংহের দল গাধাকে শুধু বাঁচিয়ে রাখলো  না। তাকে যতন করে-তার পরিচর্যা করে গাধাটিকে তাদের একজন হিসাবে তৈরি করে নিলো।

এরপর সিংহের দল  গাধাদের সমাজে শৃংখলা ফিরিয়ে আনার জন্য তাকে নেতা হিসেবে পাঠায়।   

সিংহ কর্তৃক স্বীকৃত নেতাকে পেয়ে  গাধারা তার মহীমাকীর্তন শুরু করে।  যে গাধা তার বিরুদ্ধে যেত বা তার কথা না মানত, তাকে ধরপাকড় করা হতো যতক্ষণ না সিংহের দল পরিদর্শনে আসতো। তারপর তাকে সিংহদের সামনে খাবার হিসেবে পেশ করা হতো। 

ফলে- সিংহরা গাধাদের সমাজে যা চাইলো তাই  ঘটলো। তারা অতি সহজেই তাদের খাবারে পেয়ে গেলো এবং তাদের শিকারের কষ্ট লাঘব হলো।

(গভীর তাৎপর্যময় একটা মিশরীয় গল্প- যে গল্প ছাপানোর জন্য আল আহরাম পত্রিকার সম্পাদককে কারাগারে পাঠানো হয়। )


সিংহরা দীর্ঘদিন পর  তাদের পছন্দমতো একটি গাধা শিকার করতে সক্ষম হয়।  

তখন সবচেয়ে বিচক্ষণ সিংহ বলে: এই গাধাকে না মেরে বরং বাঁচিয়ে রাখো। তাহলে আমাদের কার্যসিদ্ধি সহজ হবে।

এরপর, সিংহের দল গাধাকে শুধু বাঁচিয়ে রাখলো  না। তাকে যতন করে-তার পরিচর্যা করে গাধাটিকে তাদের একজন হিসাবে তৈরি করে নিলো।

এরপর সিংহের দল  গাধাদের সমাজে শৃংখলা ফিরিয়ে আনার জন্য তাকে নেতা হিসেবে পাঠায়।   

সিংহ কর্তৃক স্বীকৃত নেতাকে পেয়ে  গাধারা তার মহীমাকীর্তন শুরু করে।  যে গাধা তার বিরুদ্ধে যেত বা তার কথা না মানত, তাকে ধরপাকড় করা হতো যতক্ষণ না সিংহের দল পরিদর্শনে আসতো। তারপর তাকে সিংহদের সামনে খাবার হিসেবে পেশ করা হতো। 

ফলে- সিংহরা গাধাদের সমাজে যা চাইলো তাই  ঘটলো। তারা অতি সহজেই তাদের খাবারে পেয়ে গেলো এবং তাদের শিকারের কষ্ট লাঘব হলো।


গাধারা বুঝতেও পারলোনা- গাধাদের সমাজে যে সিংহ, সিংহের সমাজে সে আসলে এক গাধা। 


হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন- আমরা তাদের জন্য এমন এক  ব্যবস্থা  তৈরি করে দিয়ে যেতে  চাই। যাতে  আমাদের সব লক্ষ্য তাদের হাতে দিয়েই  পূর্ণতা পায়।


-Arif Mahmud

গাধারা বুঝতেও পারলোনা- গাধাদের সমাজে যে সিংহ, সিংহের সমাজে সে আসলে এক গাধা। 


হেনরি কিসিঞ্জার বলেছিলেন- আমরা তাদের জন্য এমন এক  ব্যবস্থা  তৈরি করে দিয়ে যেতে  চাই। যাতে  আমাদের সব লক্ষ্য তাদের হাতে দিয়েই  পূর্ণতা পায়।


-Arif Mahmud

কৃষি সমস্যা নিয়ে প্রশ্নোত্তরঃ----

 #কৃষি #সমস্যা নিয়ে #প্রশ্নোত্তরঃ------


✅ প্রশ্ন : স্ট্রবেরি চাষের জন্য কোন ধরনের মাটি উপযোগী?

↗️ উত্তর : স্ট্রবেরি মূলত শীতপ্রধান অঞ্চলের ফসল। ফুল ও ফল আসার সময় শুকনো আবহাওয়া প্রয়োজন। বাংলাদেশের আবহাওয়ায় রবি মৌসুম স্ট্রবেরি চাষের উপযোগী। উপযুক্ত ব্যবস্থাপনায় সব মাটিতেই স্ট্রবেরি চাষ করা যায়। পানি নিষ্কাশনের উপযুক্ত ব্যবস্থা সম্পন্ন উর্বর দো-আঁশ থেকে বেলে দো-আঁশ মাটি স্ট্রবেরির জন্য বেশি উপযুক্ত। মাটির অম্লমান ৫.৬-৬.৫ স্ট্রবেরি চাষের জন্য উত্তম এবং জৈব পদার্থ কমপক্ষে ৩% থাকা উচিত।


✅ প্রশ্ন : পটোল গাছের কাণ্ড ও পাতায় কালো বা বাদামি রঙের ক্ষত হয় এবং পরে কাণ্ড ও পাতা শুকিয়ে যায়। প্রতিকার জানাবেন।

↗️ উত্তর : এ রোগটি পটোল গাছের ছত্রাকজনিত রোগ। এ রোগ দ্বারা আক্রান্ত গাছ নষ্ট বা পুড়ে ফেলতে হবে। রোগমুক্ত গাছ থেকে শাখা কলম (কাটিং) সংগ্রহ করা। শাখা কলম কার্বেনডাজিম (ব্যাভিস্টিন) ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে শোধন করা। রোগ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে টপাসন এম ২ গ্রাম ০.৫ মিলি প্রোপিকোনাজল (টিল্ট) বা ২ গ্রাম ডাইথেন এম ৪৫ স্প্রে করতে হবে।


✅ প্রশ্ন : কচি লাউয়ের নিচের দিকে পচন হয়। ধীরে ধীরে পুরো লাউটা পচে যায়। কী করণীয়?

↗️ উত্তর : সাধারণত অম্লীয় মাটিতে ক্যালসিয়াম এর অভাবে এ জাতীয় রোগ দেখা যায়। এজন্য যা করণীয় তা হলো--

👉পরিমিত সেচ প্রদান করা,

👉প্রতি গর্ত বা পিট এ ৫০ থেকে ৮০ গ্রাম জিপসাম সার প্রয়োগ করা,

👉পরবর্তীতে জমি প্রস্তুতের সময় মাটি পরীক্ষা করে সুষম সার ব্যবহার করা,

👉অম্লীয় মাটিতে শতাংশ প্রতি চার কেজি ডলোচুন প্রয়োগ করা,

👉একই জমিতে বার বার একই জাতীয় সবজি আবাদ না করা।


✅ প্রশ্ন : আম গাছে ছোট ছোট পোকা দেখা যায় এবং মুকুল ঝরে যায়। কী করণীয়?

↗️ উত্তর : সাধারণত আমগাছে হুপার পোকার আক্রমণ বেশি হয়, যা মুকুলের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এ ছোট ছোট হুপার পোকা এবং অ্যানথ্রাকনোজ রোগের আক্রমণে মুকুল ঝরে যায়। এর জন্য যা করণীয় তা হলো-

👉মুকুল আসার পর এবং ফুল ফোটার আগে অর্থাৎ পুষ্পমঞ্জরির দৈর্ঘ্য যখন ৫-১০ সেমি. হয় তখন প্রতি লিটার পানিতে সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি (রিপকর্ড/সিমবুশ/ফেনম) ১ মিলি. এবং টিল্ট ২৫০ ইসি ০.৫ মিলি. হারে একবার এবং তার একমাস পর আরেক বার গাছের পাতা, ডালপালা মুকুল ভালোভাবে ভিজিয়ে স্প্রে করা।


✅ প্রশ্ন : বেগুন গাছে পোকার আক্রমণের কারণে গাছের ডগা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। প্রতিকার জানাবেন।

↗️ উত্তর : 

👉বিষাক্ত কীটনাশকের প্রয়োগ সীমিত করতে হবে।

👉আক্রান্ত ডাল ছাটাই করে নষ্ট করতে হবে।

👉সবিক্রন ২৫০ ইসি ২ মিলি. লিটার পানিতে মিশিয়ে অথবা রিপকর্ড ১ মিলি. লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।


✅ প্রশ্ন : আমার ক্ষেতের ভুট্টা গাছের বয়স ১.৫ (দেড়) মাস কিন্তু গাছের বাড়-বাড়তি তেমন নেই। করণীয় কী?

↗️ উত্তর : 

👉আগাছা ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।

👉জমি ও মাটির প্রকারভেদে ৩ বার সেচ দেয়া প্রয়োজন। বীজ গজানোর ৩০-৩৫ দিন পর প্রথম সেচ এবং দ্বিতীয় সেচ ৬০-৬৫ দিন (ফুল আসার আগে) পর দিতে হবে। জমিতে রসের পরিমাণ কম হলে তৃতীয় সেচ ৮৫-৯০ দিন পর (দানা বাঁধতে শুরু হলে) দিতে হবে।

👉প্রতি বিঘায় ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, জিংকসালফেট, বোরিক এসিড এবং গোবর সার উপযুক্ত পরিমাণে প্রয়োগ করলে গাছের বাড়-বাড়তি স্বাভাবিক হয়ে আসবে।


✅ প্রশ্ন : গবাদিপশুর কৃমি দমনে কী করণীয়?

↗️ উত্তর : গবাদিপশু যেমন গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়ার বিভিন্ন ধরনের রোগের মধ্যে পরজীবী একটি ক্ষতিকর রোগ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই এ রোগের প্রাদুর্ভাব রয়েছে। উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু পরজীবীর বংশ বিস্তারে সহায়ক বলে বাংলাদেশের গবাদিপশুতে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি এবং এ রোগের কারণে প্রতি বছর প্রচুর অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়। গবাদিপশুতে পরজীবীর ডিম বা লার্ভা খাদ্যের সাথে বা দেহ ত্বক ভেদ করে দেহাভ্যন্তরে প্রবেশ করে।

অনেক সময় মাতৃগর্ভে থাকা অবস্থায় পশু পরজীবী দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। পরজীবী গবাদিপশুর জন্য সর্বদাই ক্ষতিকর। এরা পশুর দেহের রক্ত শুষে খায় এবং খাদ্য ও পুষ্টির মধ্যে ভাগ বসায়। এছাড়া, পরোক্ষভাবেও এসব পরজীবী বিভিন্ন পরিপাকযোগ্য খনিজ শুষে নেয়। এর ফলে পশুর স্বাস্থ্য ও উৎপাদন ক্ষমতা দিন দিন হ্রাস পায়। এ পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য কৃমিনাশক প্রয়োগের মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রের অন্যান্য উপকারী অনুজীব ধ্বংস না করে পরজীবীর ধ্বংস সাধনই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা।


✅ কৃমিনাশক প্রয়োগ পদ্ধতিঃ

👉ভেটেরিনারি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরজীবীনাশক যে কোনো উৎকৃষ্টমানের ওষুধ বাজার থেকে সংগ্রহ করতে হবে। কৃমিনাশক প্রয়োগের জন্য বছরে দুইটি কৌশলগত মাত্রা প্রত্যেকটি পশুর জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে। একটি মাত্রা শরতের শেষে (নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে) অন্যটি বর্ষার শুরুতে (মে-জুন মাসে) প্রয়োগ করতে হবে।


✅ কৃমিরোগ প্রতিরোধের কর্মপন্থাগুলো :

👉পরজীবী বহুল এলাকায় প্রথমে সব গবাদিপশুকে পরজীবীর জন্য সর্বাত্মক চিকিৎসা (Mass treatment) দিতে হবে।

👉এর পর নিয়মিতভাবে বছরে অন্তত দুইবার বর্ষার প্রারম্ভে (মে-জুন) এবং শরতের শেষে (নভেম্বর-ডিসেম্বর) গবাদি পশুতে কৃমিনাশক প্রয়োগ করতে হবে।

👉জলজ স্যাঁতসেঁতে এলাকায় গবাদিপশু চরানোর বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

👉সংক্রমণক্ষম পরজীবীর লার্ভা দূরীকরণে কাটা ঘাস বা জলজ উদ্ভিদ ভালোভাবে ধৌত করতে হবে। খড় বা সাইলেজ তৈরি করে খাওয়ালে ভালো ফল পাওয়া যায়।

👉রৌদ্রোজ্জ্বল সকালে মাঠে বা অন্য এলাকায় এক সাথে গবাদিপশু চরানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

👉বাংলাদেশের সেসব এলাকায় ব্যাপক পরজীবী আক্রমণের আশংকা আছে সেখানে গবাদিপশুর জন্য আবদ্ধ পালন (Stall-Feeding) পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে।

👉গবাদিপশুর গোবর স্বাস্থ্যসম্মতভাবে ব্যবহার করতে হবে।

👉গবাদিপশুর খামারের পাশে বা গ্রামে যে সব জলাবদ্ধ এলাকা রয়েছে সেখানে শামুক নিধনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা বা সেসব এলাকায় গবাদিপশু চরানো বন্ধ রাখার জন্য বেড়া দিয়ে ঘিরে দেয়া যেতে পারে।

👉গবাদিপশুর স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য খাবারের পুষ্টিমান বৃদ্ধি করতে হবে।


✅ উপকারিতাঃ

বেশিরভাগ কৃমিনাশকই ব্যয়বহুল নয়। পশুতে কৃমিনাশক প্রয়োগ করলে তা পশুপালনকারীর জন্য খুবই সুফল বয়ে আনে। দেখা গেছে ব্যয়ের তুলনায় লাভের আনুপাতিক হার ১:১০ অর্থাৎ কোনো কৃষক যদি কৃমিনাশকের জন্য ১ টাকা ব্যয় করে তবে সে দুধ ও মাংস বাবদ ১০ টাকা আয় করবে। পরিবেশের ওপর কোনো প্রকার বিরূপ প্রভাব নেই বরং কৃমিনাশক পরিবেশকে পরজীবীর ডিম ও লার্ভা মুক্ত রেখে পশু ও মানুষকে পরজীবী মুক্ত রাখতে সহায়তা করে।


✅ সংরক্ষণ ও সতর্কতাঃ

সঠিক মাত্রায় কৃমিনাশক প্রয়োগ করা হলে এর দ্বারা কোনো ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে না। এটা মানুষের জন্য একটি বিষাক্ত ওষুধ। সুতরাং অবশ্যই শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে।


✅ কাক্ষিত ফলাফলঃ

পরজীবী মুক্তকরণের এ কৌশলটি নিয়মিতভাবে প্রয়োগের মাধ্যমে পশুকে পরজীবী মুক্ত রাখলে এদের উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে যায়, যা কৃষকের প্রান্তিক আয়কে বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। ফলে কৃষকের জীবনযাত্রার মান উন্নত হওয়ার মাধ্যমে তাদের আর্থসামাজিক অবস্থান সুদৃঢ় হয়।


✅ প্রশ্ন : পুকুর তৈরির সময় এবং মাছ থাকা অবস্থায় সার প্রয়োগের মাত্রা কেমন হবে?

↗️ উত্তর : পুকুরে মাছের প্রাকৃতিক খাবার উৎপাদনের জন্য সাধারণত সার ব্যবহার করতে হয়। তাছাড়া পানির গুণাগুণ রক্ষায় প্রয়োজনমতো সার ব্যবহার করতে হয়।

পুকুর তৈরির সময় : প্রতি শতাংশে ইউরিয়া ১৫০ গ্রাম, টিএসপি ১০০ গ্রাম, এমপি ২৫ গ্রাম, গোবর ৮-১০ কেজি অথবা কম্পোস্ট সার ১০-১৫ কেজি।

মাছ থাকা অবস্থায় : প্রতি শতাংশে ইউরিয়া ১০-২০ গ্রাম, টিএসপি ৫-১০ গ্রাম, গোবর ৪-৫ কেজি অথবা কম্পোস্ট সার ৮-১০ কেজি।

মজুদপূর্ব অবস্থায় : প্রতি শতাংশে ইউরিয়া ১০০ গ্রাম, টিএসপি ৫০ গ্রাম, গোবর ৮-১০ কেজি।

মজুদ পরবর্তী অবস্থায় : প্রতি শতাংশে ইউরিয়া ১০ গ্রাম, টিএসপি ৬ গ্রাম, গোবর ১০০-১৫০ গ্রাম হারে ২ দিন পর পর পানির রঙের ওপর নির্ভর করে প্রয়োগ করতে হবে।


✅ প্রশ্ন : মাছ চাষের আদর্শ পুকুরের গভীরতা এবং আয়তন কত হওয়া বাঞ্ছনীয়?

↗️ উত্তর : বাণিজ্যিকভাবে মাছ চাষে পুকুরের আয়তন ১০ শতক থেকে ১০০ শতক (এক একর) হলে ভালো হয়। একটি অত্যধিক বড় আয়তনের পুকুরের চেয়ে এক সঙ্গে কয়েকটি ছোট পুকুর হলে বেশি ভালো হয়। এতে সার্বিক ব্যবস্থাপনা সহজ হয়। পুকুরে পানি ব্যবস্থাপনার সুবিধা থাকতে হবে। পানির গভীরতা সাধারণত ৫-৭ ফুট হতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে পুনরায় পানি সরবরাহ করতে হবে। দুই বা ততোধিক প্রজাতির মাছের চাষ করা উত্তম।


✅ প্রশ্ন : ঘের এর প্রস্তুত প্রণালি সম্পর্কে জানতে চাই।

↗️ উত্তর : ঘের শুকিয়ে তলদেশের পচা কাদা অপসারণ এবং তলদেশ সমান করতে হবে। পাড় উঁচু করে বাঁধতে হবে। ঘেরের পাড়সহ তলায় চুন ভালোভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে প্রতি শতকে ১ কেজি হারে। ঘেরের তলদেশ চাষ দিয়ে আবর্জনা পরিষ্কার করতে হবে। ছোট মেস সাইজের লাইন জাল দিয়ে ঘেরের চারপাশে বেড়া (৩ ফুট উঁচু) দিতে হবে। পানি প্রবেশ পথ ও জরুরি পানি নির্গমন পথ করতে হবে এবং তাতে স্ক্রিন বা বানা (বাঁশের পাটা ও নাইলনের জাল দিয়ে তৈরি) দিতে হবে। চুন প্রয়োগের ৫-৭ দিন পরে প্রয়োজনমতো পানি প্রবেশ করিয়ে সার প্রয়োগ করতে হবে ইউরিয়া ১৫০-২০০ গ্রাম/ শতক, টিএসপি ৭৫-১০০ গ্রাম/শতক হারে। এরপর ব্লিচিং পাউডার সমস্ত ঘেরে ছিটিয়ে দিয়ে পানি জীবাণুমুক্ত করতে হবে। অনেক সময় ঘেরের এককোণায় বাঁশের ফ্রেমের সাথে একটি নার্সারি তৈরি করতে বলা হয়। হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা বা গোবর ব্যবহার করা যাবে না।


সকল কৃষক ভাই ও বোনদের জন্য শুভ কামনায়---চাষা আলামীন জুয়েল।

পুরুষের যৌনতাকে সম্মান কর। হেল্থ টিপস ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ✊ পুরুষের যৌনতাকে সম্মান কর।✊

পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি দুনিয়ার মুখ দেখতে পেরেছো। পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তার কাছে তুমি এত স্পেশাল। 


আকর্ষণ আছে বলেই তুমি এত পাত্তা পাও, প্রায়োরিটি পাও। পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি রাস্তায় সেজেগুজে বের হও, যাতে পুরুষরা তোমায় দেখে মুগ্ধ হয়। তুমি মুখে অস্বীকার করলেও তোমার অবচেতন মন এটাই চায়।


 পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই তুমি বিপদে পড়লে বহু পুরুষ এগিয়ে আসে সাহায্যের জন্য।


পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই সারাদিন খেটে তোমার পছন্দের শাড়ি নিয়ে বাড়ি ফেরে। দুলাইনের ছন্দ লিখে অথবা কয়টা সেলফি দিয়ে যে শতশত রিয়্যাক্ট পাও, সে পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই। 


সাদা চামড়াকে পুঁজি করে স্বল্পবসনা হয়ে যে সেলিব্রেটি বনে যাও, সে পুরুষের যৌন আকর্ষণ আছে বলেই। যৌন আকর্ষণ আছে বলেই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিমান ও মানবকূলের সেরা শক্তিশালী প্রাণী পুরুষ তোমার দুর্বলতাকে বিদ্রূপ না করে ভালবাসার চাদরে ঢেকে দেয়। যৌন আকর্ষণ আছে বলেই পুরুষ তোমাকে ভালবাসে, সমীহ করে চলে।


পুরুষের যৌন আকর্ষণ না থাকলে সাদা বিড়াল রাস্তা দিয়ে হেঁটে গেলে যেমন কারো ভ্রূক্ষেপ হয় না, তোমার বেলাতেও তেমন ঘটতো। যৌন আকর্ষণ না থাকলে পুরুষ এতোটাই ডমিনেটিং হতো যে নারীজাতি তথা মানবজাতি বিলুপ্ত হয়ে যেতো। যৌন আকর্ষণ না থাকলে প্রতিটি পুরুষ হতো নারীবিদ্বেষী।


সুতরাং, ঢালাওভাবে পুরুষের যৌনতাকে দায়ী না করে নিজেদের ত্রুটিগুলোও শুধরে নিতে শেখো। স্থান-কাল-পরিস্থিতিভেদে যৌনতা নিয়ন্ত্রণের শতভাগ ক্ষমতা পুরুষকে দেওয়া হয়নি।

সঙ্গীতপ্রীয় গাধা

 সঙ্গীতপ্রীয় গাধা


একজন ধোপার একটি গাধা ছিল। গাধার নাম ছিল—উদ্ধত। সারা দিন সে কাপড়ের গাঁঠা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় টেনে নিয়ে যেত। ধোপা ছিল খুব কৃপণ এবং নির্দয়। সে কখনোই তার গাধার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করত না। রাত হলে গাধাকে ছেড়ে দিত—যেদিকে খুশি ঘুরে বেড়াও, খাও-দাও। কাছাকাছি তেমন কোন খাবারেরে প্রাপ্যতা ছিল না। ফলে গাধার শরীর দিনে দিনে দুর্বল হয়ে পড়েছিল।


এক রাতে সেই দুর্বল গাধার দেখা হয় এক বুদ্ধিমান শিয়ালের সঙ্গে। শিয়ালটি জিজ্ঞেস করল, “কী হাল মহাশয়, আপনি এত শুকনো আর দুর্বল কেন?” গাধাটি দুঃখে গলা ভার করে বলল, “সারা দিন খেটে চলি, মালিক কিছু খেতে দেয় না। রাত হলে অন্ধকারে এদিক-ওদিক ঘুরে কিছু খুঁজে খাই। তাই এই দশা।”


শিয়াল হেসে বলল, “ভাই, এবার তোমার কষ্টের দিন শেষ। এখান থেকে একটু দূরে একটা বড় সবজির বাগান আছে। সেখানে কী নেই! শসা, টমেটো, কাঁকরোল, গাজর, মুলা, শালগম, বেগুন—সবই আছে। আমি বাগানে ঢোকার একটা গোপন রাস্তা বানিয়ে নিয়েছি। প্রতিদিন রাতে ঢুকে গিয়ে পেটপুরে খাই, শরীরটাও বেশ শক্তপোক্ত হয়েছে। তুমিও আমার সঙ্গে এসো।”


এই কথা শুনে গাধার মুখে জল এসে গেল। সে আর দেরি করল না, সঙ্গে সঙ্গেই শিয়ালের সঙ্গে বেরিয়ে পড়ল।


বাগানে ঢুকে গাধা বহুদিন পর মন ভরে খাবার খায়। তারা পুরো রাত বাগানে কাটিয়ে ভোর হওয়ার আগেই শিয়াল জঙ্গলে চলে যায়, আর গাধা ফিরে আসে ধোপার কাছে। এরপর প্রতিদিন তারা একসঙ্গে বাগানে গিয়ে দারুণ খায়। কিছুদিনের মধ্যেই গাধার গায়ে মাংস আসতে শুরু করে। তার গা চকচক করতে থাকে, হাঁটায় আনন্দ ফিরে আসে। সে যেন আগেকার কষ্ট ভুলে যায়।


একদিন রাতে পেটপুরে খাওয়ার পর গাধার মন খুব খুশি হয়ে ওঠে। সে মাথা নাড়ে, কান ঝাঁকায়, আর বলল, “আজ আমার মন গান করার জন্য মন আনচান করছে। খাওয়ার পর গান না হলে চলে!”


শিয়াল অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, “কি বলছো ভাই! এই বাগানে? যেখানে আমরা চুরি করে খাচ্ছি? যদি কেউ শুনে ফেলে?”


গাধা চোখ বন্ধ করে মুগ্ধ গলায় বলল, “না না, আজ আমি আমার ‘ঢ্যাঁচু রাগ’ গাইবই! গান না গাওয়া মানে খাবারের অসম্মান।”


শিয়াল কাঁপতে কাঁপতে বলল, “ভাই, আমি গান-বাজনা বুঝি না। আমি শুধু জানি কীভাবে বাঁচতে হয়। প্লিজ, গান গেয়ো না। ধরা পড়ে যাব।”


গাধা রেগে গিয়ে বলল, “তুমি গাঁইয়া শিয়াল । তোমার গান সম্পর্কে কিছুই জানা নেই। আমরা গাধারা শুদ্ধ সুরে গান গাই, সেটা তোমার মতো গুবরে বুঝবে না।”


শিয়াল তখন চালাকী করে বলল, “ভাই, আমি তো ভুল করেই ফেলেছি। তুমি তো একেবারে সঙ্গীতসম্রাট! আমি এখনই ফুলের মালা নিয়ে আসি তোমার গলার জন্য। তুমি আমার যাওয়ার দশ মিনিট পর গাইতে শুরু করো, আমি মালা নিয়ে ফিরে আসব।”


গাধা খুশি হয়ে মাথা নাড়ল। শিয়াল সোজা জঙ্গলের দিকে পালিয়ে গেল।


কিছুক্ষণ পর গাধা চোখ বন্ধ করে শুরু করল জোরে জোরে ‘ঢ্যাঁচু’ গান করা। তার আওয়াজে বাগানের সব কেয়ারটেকার জেগে গেল। হাতে লাঠি নিয়ে তারা গাধার দিকে ছুটে এল। গাধাকে দেখে একজন বলল, “এই তো সেই গাধা, যে প্রতিদিন আমাদের সবজি খেয়ে যাচ্ছে!”


এরপর সবাই মিলে গাধাকে বেশ উত্তম মধ্যম দিল ।  অবশেষে গাধাটি খোঁড়াতে খোঁড়াতে ধোপার কাছে ফিরল । 


গল্পের শিক্ষা

“বোকারা বোঝে না তারা আসলেই বোকা । বরং যারা তাদের মঙ্গল চায়, তাদের সাথেও তর্ক করে বিপদে পড়ে । ”

 #niosnews #motivationalstories #motivationalpost #InspirationalStory #inspiration #motivationalsotry #inspirationalquotes #motivation #motivationalwords #inspirational #motivationalstory #motivationalquotes

নিজে ভালো থাকুন! পরিবার কে ভালো রাখুন!

 অনেকেই শোকেসে গাদাগাদি করে অনেক বছর ধরে জিনিস জমিয়ে রাখেন।  নিজেরা মেলামাইন ব্যবহার করেন।  মেহমান আসলে কাঁচের জিনিস বের করেন আবার ধুয়ে তুলে...