এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে

 🥰 সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে🥰


জমির দলিল বৈধ কি না কিভাবে বুঝবেন?

জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। এর সাথে জড়িত আইনি প্রক্রিয়াগুলি সঠিকভাবে বোঝা ও অনুসরণ করা জরুরি। জমির দলিল হলো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা মালিকানার অধিকার প্রমাণ করে। তাই জমি কেনার আগে দলিলটি বৈধ এবং নির্ভরযোগ্য কিনা তা যাচাই করা অত্যন্ত প্রয়োজন।


দলিল যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপসমূহ:

১. দলিলের মূল কপি পরীক্ষা করুন:

দলিলটি সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর ও সিলসহ থাকতে হবে।

দলিলের সাথে সংযুক্ত ছবি এবং মালিকের বর্তমান ছবি মিলিয়ে দেখুন।

প্রতিটি পাতায় সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প সঠিকভাবে লাগানো আছে কিনা নিশ্চিত করুন।


২. দলিলের তথ্য যাচাই করুন:

দলিলে মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি তথ্য সরকারি রেকর্ডের সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন।

সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা ও স্বাক্ষর স্পষ্ট এবং যথাযথ কিনা যাচাই করুন।

৩. আইনি পরামর্শ গ্রহণ করুন:

একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী দলিল পরীক্ষা করে বৈধতা নিশ্চিত করতে পারেন।

আইনি জটিলতা থাকলে তিনি সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।

৪. অনলাইন যাচাই ব্যবস্থা ব্যবহার করুন:

ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (e-porcha.gov.bd বা land.gov.bd) থেকে দলিল ও খতিয়ান যাচাই করতে পারেন।

কিছু বেসরকারি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানও এই সুবিধা দেয়।


৫. সতর্কতা অবলম্বন করুন:

দলিলে সন্দেহজনক কিছু থাকলে লেনদেন থেকে বিরত থাকুন।

প্রতারণা থেকে বাঁচতে সব তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করুন।


গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর:

১) দলিলে কি সব তথ্য আছে?

মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মৌজা, উপজেলা, জেলা ঠিকমতো আছে কিনা যাচাই করুন।


২) দলিলের স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন:

সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প ব্যবহার হয়েছে কিনা এবং রেজিস্ট্রার কর্তৃক রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন।


৩) মালিকানার ধরণ:


দলিলে মালিকানা অর্জনের মাধ্যম (উত্তরাধিকার, ক্রয়, দান ইত্যাদি) উল্লেখ আছে কিনা দেখুন।


৪) জমির বাস্তব অবস্থা:


জমি বাস্তবে আছে কিনা, দখলে আছে কিনা, ঋণ বা মামলা জর্জরিত কিনা খতিয়ে দেখুন।


৫) দলিলের বয়স:


১৯৭৬ সালের পূর্বের দলিল ‘পুরাতন’ হিসেবে ধরা হয়। অতিরিক্ত যাচাই দরকার হতে পারে।


৬) দলিলের ধরন:


সাধারণত ৪ ধরনের খতিয়ান রয়েছে: সিএস, এসএ, আরএস এবং বিএস।


৭) একাধিক মালিক:


দলিলে একাধিক মালিক থাকলে, সবার সম্মতি ও স্বাক্ষর ছাড়া বিক্রয় করা যাবে না।


৮) মিউটেশন (নামজারি):


নতুন মালিক হিসেবে খতিয়ানে নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মিউটেশন আবশ্যক।


৯) জাল দলিলের লক্ষণ:


ভুল বানান, অস্পষ্ট তথ্য, ভুয়া স্বাক্ষর, ও অস্বাভাবিক অসঙ্গতি থাকলে সতর্ক হোন।


১০) কোথায় যাচাই করবেন?


সাব-রেজিস্ট্রার অফিস: মূল দলিল যাচাইয়ের জন্য।


ভূমি অফিস/অনলাইন পোর্টাল: খতিয়ান ও অন্যান্য রেকর্ড যাচাইয়ের জন্য।


আইনজীবীর সহায়তা: সার্বিক আইনি যাচাইয়ের জন্য সর্বোত্তম।


নোট: উপরোক্ত তথ্যগুলো শুধুমাত্র প্রাথমিক ধারণা দেওয়ার জন্য। জমির দলিল যাচাই করার সময় অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া সবসময়ই উত্তম।

একটি মৌমাছির বন্ধুত্ব হয়েছিল এক গোবর পোকার সঙ্গে।

 একটি মৌমাছির বন্ধুত্ব হয়েছিল এক গোবর পোকার সঙ্গে।

পোকাটি একদিন ভোমরাকে বলল,

— “ভাই, তুমি আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। তাই তোমাকে আমার ঘরে আহার করার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।”


পরের দিন সকালে ভোমরা তার বাচ্চাদের নিয়ে সুন্দর করে সেজেগুজে পোকার বাড়িতে পৌঁছল।

পোকাটি মৌমাছি ও তার সন্তানদের দেখে খুব খুশি হল, এবং খুব যত্ন করে তাদের জন্য খাবার পরিবেশন করল।


কিন্তু খাবারে কি ছিল জানো? গোবরের ছোট ছোট বল!

পোকাটি খুশি হয়ে বলল,

— “এই দেখো ভাই, মন ভরে খাও!”


ভোমরা সেটা দেখে চিন্তায় পড়ে গেল। ভাবল,

— “ভুল সঙ্গ বেছে নিয়েছিলাম, তাই আজ আমাকে এরকম গোবর খেতে হচ্ছে।”


সে বুঝে গেল যে, যেমন সঙ্গ তেমন ফল। এখন যদি পোকাটিকে ভালো সঙ্গ দেয়া যায়, তাহলে সেও তার ফল পাবে।


মৌমাছি বলল,

— “ভাই, আজ তো আমি তোমার আতিথ্য গ্রহণ করলাম। কাল তুমি আমার বাড়িতে এসো।”


পরদিন পোকার পোশাক দেখে কে বলবে সে গোবরের পোকা!

সে তৈরি হয়ে ভোমরার বাড়ি পৌঁছল।

মৌমাছি তাকে তুলে এনে একটি সুন্দর ফুলের মধ্যে বসিয়ে দিল।


পোকাটি প্রথমবার ফুলের সৌরভ ও মধুর স্বাদ পেয়ে মুগ্ধ হয়ে গেল।

সে মৌমাছিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলল,

— “মিত্র! তুমি সত্যিই অনেক ভালো জায়গায় থাকো, অনেক ভালো খাবার খাও!”


এরপর পোকার মনে হল,

— “এখানে এত ভালো লাগে, আমি এখানেই থেকে যাই।”


সে ফুলে বসে রইল। এমন সময় মন্দিরের এক পুরোহিত ফুলটি তুলে নিলেন,

রাধা-কৃষ্ণের চরণে অর্পণ করলেন।

পোকাটি ভাগ্যবান! সে ঈশ্বরের চরণ স্পর্শ করল, তাঁদের দর্শন পেল।


সন্ধ্যাবেলায় পুরোহিত ফুলগুলো গঙ্গায় বিসর্জন দিলেন।

পোকাটি গঙ্গার জলে ভাসছিল, তার জীবন যেন ধন্য হয়ে গেল।


ঠিক তখনই ভোমরা এসে জিজ্ঞেস করল,

— “বন্ধু! এবার বলো, কেমন আছো?”


পোকাটি আবেগে ভরে বলল,

— “ভাই! এখন তো মনে হচ্ছে জন্ম-জন্মান্তরের পাপ থেকে মুক্তি পেয়ে গেছি।

যেখানে মৃত্যুর পর অস্থি বিসর্জন হয়, আমি তো জীবিত অবস্থাতেই সেখানে পৌঁছে গেছি!


এত সৌভাগ্য পেয়েছি শুধু তোমার ভালো সঙ্গের জন্য।

যেটাকে আমি এতদিন আমার স্বর্গ ভাবতাম, সেটা আসলে নোংরা ছিল।

তুমি আমাকে যে পথ দেখালে, সেটাই প্রকৃত স্বর্গ।”


নীতিকথা:

ভালো সঙ্গ জীবন বদলে দিতে পারে।

“সঙ্গতে গুণ উপজে, সঙ্গতে গুণ যায়।”


 #niosnews #motivationalwords #motivationalsotry #InspirationalStory #motivationalstories #motivationalpost #inspiration #inspirationalquotes #motivationalstory #motivationalquotes #inspirational #motivation

শাশুড়ীকে সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার কিছু টেকনিক : 

 শাশুড়ীকে সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার কিছু টেকনিক : 

১.বিয়ের পর পরই সংসারের গিন্নী হতে যাবেন না কারন এই সংসার টাকে তৈরি করেছে আপনার শাশুড়ি তাই তাকে নিজের আপন করে নেন তাহলে সবি আপনার।

২.রান্না করতে গেলে শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করে রান্না করুন,প্রয়োজনে তার পছন্দের খাবার রান্না করুন।

৩.অবসর সময়ে একা সময় না কাটিয়ে শাশুড়ির সাথে তার বিয়ের পরের কথাগুলো জানতে চান,এতে আপনার শাশুড়ি পুরোনো সব স্মৃতিতে ঘুরে আসতে পারবে আপনাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হবে।

৪.ভালো শাশুড়িদের কিছু ইসলামিক বই শাশুড়িকে উপহার দেন তাহলে অনেকটা উপকার হতে পারে।

৫.নিজের জন্য কিছু শপিং করতে গেলে শাশুড়ির জন্যও কিনে আনুন দেখবেন খুব খুশি হবে।

৬.শাশুড়ির সাথে একসাথে বসে খাওয়া দাওয়া করুন।

৭. শাশুড়ির চুলে তেল দিয়ে দেন,চুল আচড়িয়ে দেন।

৮. শাশুড়িকে শুনিয়ে শুনিয়ে আপনার মায়ের কাছে শাশুড়ির নামে ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশংসা করুন দেখবেন মন গলে যাবে।

৯.শাশুড়ী রেগে বকা দিলে চুপ করে থাকুন,দেখবেন রাগ কমে গেলে নিজ থেকেই কথা বলবে।তর্কে জড়ালে ঝগড়া বাড়বে।

১০.শাশুড়ী অসুস্থ হলে সেবা করুন,বাড়ি থেকে বাইরে গেলে শাশুড়ির অনুমতি নেন।বাসায় ফিরলে বাহির থেকে শাশুড়ির প্রিয় খাবার কিনে আনুন।

১১.আশেপাশের মানুষের কাছে শশুর বাড়ির সবার সম্পর্কে প্রশংসা করুন ইনশাআল্লাহ সবাই ভালোবাসবে।

১২. আর শাশুড়ী কখনো মা হয় না এসব ধারনা মুছে ফেলুন।সব মানুষ এক রকম না তাই মানিয়ে নিতে শিখুন। যদি ভালো লাগে

জমি ক্রয়ের পর ক্রেতা-মালিকের করণীয় : *******

 জমি ক্রয়ের পর ক্রেতা-মালিকের করণীয় :

******************************************

একজন ক্রেতা হিসেবে আপনি যে জমি ক্রয় করুন না কেন, ঐ জমি ক্রয় করার পর মালিকানা স্বত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য নিম্মুক্ত কাজগুলো করতে হবে।

১) জমি রেজিস্ট্রি করার পর ওই জমি পরিমাপপূর্বক সীমানা নির্ধারণ করে পূর্বের মালিকের কাছ থেকে দখল বুঝে নিতে হবে।

২) জমিতে দখল প্রতিষ্ঠার জন্য বাস্তব ব্যবহার তথা চাষাবাদ/ঘরবাড়ি নির্মাণ ইত্যাদি করতে হবে।

৩) সংশ্লিষ্ট সাবরেজিস্ট্রার অফিস থেকে মূল দলিল সংগ্রহ করতে হবে। মূল দলিল উত্তোলনে বেশি সময়ের প্রয়োজন হলে সার্টিফায়েড কপি (মূল দলিলের হুবহু নকল) তুলে নিতে পারেন।

৪) সার্টিফায়েড কপি (নকল) প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে ওই ক্রয়কৃত জমি আপনার নিজ নামে নামজারি জমা ভাগের জন্য আবেদন করতে ভুলে যাবেন না।

৫) সহকারী কমিশনার (ভূমি) নামজারি খতিয়ান অনুমোদন দেয়ার পর নামজারি খতিয়ান, ডিসিআর-এর কপি ও ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করে দাখিলার কপি আপনি নিজে সংগ্রহপূর্বক সংরক্ষণ করুন।

৬) মনে রাখবেন, আপনি কষ্টার্জিত অর্থে জমি ক্রয়ের পর ওই জমি আপনার দখলে নিতে ব্যর্থ হলে এবং আপনার নিজ নামে নামজারি (মিউটেশন) করতে বিলম্ব করলে অসাধু ও চতুর জমি বিক্রেতা ঐ জমি আবার অন্যত্র বিক্রয়ের প্রচেষ্টা চালাতে পারে। তাই জমি ক্রয়ের পরপরই ক্রয়কৃত জমির দখল বুঝে নিন এবং নামজারি করুন।


মোঃ কবির হুসাইন, ডিজিটাল সার্ভে প্রশিক্ষক।

মোবাইল 01962604596 What'sApp

ঠিকানাঃ বাড়ি ১৬, রোড ৫, ব্লক-সি, বনশ্রী, ঢাকা ১২১৯

I V F যখন কোনো দম্পতি সন্তান ধারণে সমস্যায় পড়েন, তাঁদের জন্য রয়েছে আইভিএফ পদ্ধতি।

 যখন কোনো দম্পতি সন্তান ধারণে সমস্যায় পড়েন, তাঁদের জন্য রয়েছে আইভিএফ পদ্ধতি।


ইন-ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন। এ পদ্ধতিতে বাবা-মায়ের ডিম্বানু ও শুক্রাণু সংগ্রহ করে তা ল্যাবে একত্র করা হয়। এতে যে ভ্রুণটি তৈরি হয়, তা মায়ের জরায়ুতে স্থাপন করা হয়।


আইভিএফ খুব লম্বা প্রক্রিয়া। শুরু থেকে শেষ— মোট ২৩টি ধাপ। খুবই দক্ষ ও প্রশিক্ষিত বিশেষজ্ঞরাই পরিচালনা করেন পুরো প্রক্রিয়াটি। কিন্তু সম্প্রতি মেক্সিকোর 'হোপ আইভিএফ মেক্সিকো' ফার্টিলিটি সেন্টারে আইভিএফের পুরো ২৩টি ধাপ সম্পন্ন করা হয়েছে রোবটিক সিস্টেমের দ্বারা। যার মধ্যে কিছু ধাপ নিয়ন্ত্রণ করেছে এআই।


সুস্থ শুক্রাণু বাছাই, শুক্রাণুকে শান্ত করে তা ডিম্বানুতে প্রবেশ করানো— এ কাজগুলো নিখুঁতভাবে করেছে এআই। সে ভ্রুণ মায়ের জরায়ুতে স্থাপন করে নন-এআই রোবটিক সিস্টেম। জন্ম হয় এক সুস্থ পুত্র সন্তানের।


এটি নিউইয়র্কের 'কনসিভেবল লাইফ সায়েন্সেস' এর একটি সফল গবেষণার অংশ। যার নেপথ্যে ছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের একটা ইন্টারন্যাশনাল স্পেশালিস্ট টিম।


ম্যানুয়াল পদ্ধতির তুলনায় কিছুটা বেশি সময় লাগে এই পদ্ধতিতে। তবে অধিক নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী এই পদ্ধতি। ব্যাখ্যা: বিজ্ঞানপ্রিয়।


Join: বিজ্ঞান কলঙ্ক - Science Stigma 

.

.

.

Follow: বিজ্ঞান কলঙ্ক - Science Stigma

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ১৭-০৪-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ১৭-০৪-২০২৪ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


যুক্তরাষ্ট্রের সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিন প্রকাশিত ২০২৫ সালে বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস।


প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক - ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছেন  দলটির মহাসচিব।


আইন উপদেষ্টা বলেছেন, এবছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে হবে জাতীয় নির্বাচন।


সফররত দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে  বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির মতবিনিময় - আসন্ন নির্বাচন, সংস্কার ও যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ নিয়ে আলোচনা।


জুলাই মাসের মধ্যেই ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে - জানালেন নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম।


১৫ বছর পর আজ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক।


যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে বলে জানিয়েছে হামাস।


লাহোরে আইসিসি নারী বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে বাংলাদেশ নারীদল ওয়েস্ট ইন্ডিজের মোকাবেলায় মাঠে নামছে আজ।

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ১৬-০৪-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ১৬-০৪-২০২৪ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর দেশের কোনো খাত যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে লক্ষ্যে সকল সর্তকতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার।


চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজ বৈঠকে বসছে বিএনপি।


আউটসোর্সিং কর্মীদের জন্য নববর্ষের উপহার হিসেবে ‘আউটসোর্সিং প্রক্রিয়ায় সেবা গ্রহণ নীতিমালা-২০২৫’ প্রণয়ন করেছে সরকার।


‘জাতীয় সনদ’ রাষ্ট্রীয় সংস্কারে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করবে - জানালেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি।


আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে চালের দাম নাগালের মধ্যে আসবে - আশাবাদ বাণিজ্য উপদেষ্টার।


প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে মামলায় শেখ হাসিনা ও তার ছেলেসহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি।


গাজায় যুদ্ধবিরতির শর্ত হিসেবে হামাসকে নিরস্ত্র করার ইসরাইলি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে দলটি।


লাহোরে আইসিসি নারী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাইপর্বে স্কটল্যান্ডকে ৩৪ রানে হারালো বাংলাদেশ।

১০ টা ফেইসবুক গল্প


 গল্প ১: নিজের মুক্তি


রুবিনা প্রতিদিন মনে মনে তাকে অভিশাপ দিত, যে একদিন তার জীবনের সব ভরসা ভেঙে দিয়েছিল। কিন্তু বছরখানেক পর, যখন নিজেই মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ল, বুঝতে পারল—এই ক্রোধ আসলে নিজেরই ক্ষতি করছে। একদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে সে বলল, “আমি তোকে ক্ষমা করলাম, কারণ আমি নিজেকে ভালোবাসি।” সেদিনই সে সত্যিকারের মুক্তি পেল।


---


গল্প ২: সিদ্ধান্তের শুরু


রফিকের ছোট ভাই তার ব্যবসার সব টাকা আত্মসাৎ করেছিল। কেউ বলল, “ক্ষমা কর, মন শান্ত হবে।” রফিক বলল, “আমার মন তো এখনও জ্বলছে।” কিন্তু একদিন বসে সে ভাবল—“আমি কি সারাজীবন এই ক্ষোভ নিয়ে বাঁচব?” ঠিক তখনই সে নিজেকে বলল, “তুমি এখনও প্রস্তুত নও, কিন্তু আজ একটা সিদ্ধান্ত নাও।” সেদিন থেকে তার অন্তর ধীরে ধীরে নরম হতে শুরু করল।


---


গল্প ৩: দূরত্বের মাঝেও শান্তি


সালমা তার বান্ধবী রুবিকে ভালোবেসেই আপন করেছিল। কিন্তু রুবি তার গোপন কথা ফাঁস করে দিয়েছিল একদিন। সালমা দুঃখে পুড়লেও তার ভেতরের রাগকে একদিন ক্ষমায় রূপ দিল। তবে সম্পর্কটা আর আগের মতো হয়নি। সালমা জানত—ক্ষমা মানেই সম্পর্ক জোড়া লাগানো নয়, বরং নিজের শান্তির জন্য দূরত্বও জরুরি।


---


গল্প ৪: তিক্ততার বিষ


তৌফিকের বাবা চলে গিয়েছিলেন ছোটবেলায়। মা একা বড় করেছেন, কিন্তু তৌফিক সবসময় বাবার প্রতি রাগ পুষে রেখেছিল। সেই রাগ তার প্রতিটি সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে লাগল। একদিন সে উপলব্ধি করল—এই অপূর্ণতা আর অভিযোগ তার বর্তমানকে পুড়িয়ে দিচ্ছে। সেদিন সে নিজের ভেতরের সেই “অভিমানী ছেলেটিকে” ক্ষমা করে দিল।


---


গল্প ৫: দুর্বল নয়, মানবিক


রুবাইয়া নিজের স্বামীর প্রতি কখনোই পুরোপুরি ক্ষমা করতে পারছিল না। চারপাশের সবাই বলত, “তুমি তো এত শিক্ষিতা, এত শক্ত মেয়ে!” সে ভাবত, “তবে কেন আমার পক্ষে ক্ষমা করা এত কঠিন?” পরে সে বুঝেছিল, ক্ষমা করতে না পারা দুর্বলতা নয়, বরং এটি একটি গভীর যাত্রার শুরু।


---


গল্প ৬: সীমানার দেয়াল


মাহিরা তার ভাইকে ভালোবাসত, কিন্তু সে বারবার ঠকিয়েছে। একদিন সে বলল, “আমি তোকে ক্ষমা করলাম, কিন্তু এবার আর আমার ঘরের চাবি তোকে দেব না।” ক্ষমার সাথে সে একটাও গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শিখল—“না” বলা মানেই সম্পর্ক শেষ করা নয়, বরং নিজেকে সম্মান করা।


---


গল্প ৭: ন্যায়বিচার না পেলেও এগিয়ে যাওয়া


ইমরান অফিসে অন্যায়ের শিকার হয়েছিল। যারা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা বলেছিল, তাদের কোনো শাস্তিও হয়নি। কিন্তু একদিন সে বলল, “আমি প্রতিশোধ নেব না। এই পেছনে তাকিয়ে থাকলে আমি নিজেই পেছনে পড়ে যাব।” সে নিজেকে ক্ষমা করল, অন্যদের নয়—কারণ ন্যায় না পেলেও তার জীবনে শান্তি দরকার।


---


গল্প ৮: প্রতিদিন একটুখানি


জাহানারা তার মেয়ের ভুলকে ক্ষমা করতে চেয়েও পারছিল না। সে ঠিক করল, প্রতিদিন মেয়ের ছবি দেখে একবার বলবে, “আমি তোমাকে ক্ষমা করতে চাই।” প্রথম দিন কিছু অনুভব হয়নি। দ্বিতীয় দিন, চোখ ভিজে গিয়েছিল। তৃতীয় দিন, বুকে একটু প্রশান্তি নেমেছিল। সে বুঝেছিল—ক্ষমা একবারে হয় না, প্রতিদিন একটু একটু করে হয়।


---


গল্প ৯: নির্জনতায় ভরসা


রেহেনা অনেক চেষ্টা করেও শান্তি পাচ্ছিল না। একদিন সে মসজিদের নির্জন কোণে বসে শুধু বলল, “হে আল্লাহ, আমি আর পারছি না। তুমি পারো?” সেই ক্ষণেই যেন তার ভেতরের কান্না থেমে গিয়ে এক ধরণের অবর্ণনীয় প্রশান্তি নেমে এলো। সে বুঝল—যেখানে শক্তি শেষ, সেখানেই বিশ্বাস শুরু হয়।


---


গল্প ১০: ক্ষত নয়, স্মৃতি


জিয়াউল এখনও ভুলতে পারেনি ছোটবেলার নির্যাতন। কিন্তু একদিন একটা অনুষ্ঠানে সে বলল, “আমি সেই মানুষদের ক্ষমা করেছি, কিন্তু ভুলিনি। কারণ আমার ক্ষত আমাকে মানুষ করেছে। এখন আর সেটা রক্ত দেয় না, বরং শক্তি জোগায়।” সেই দিন তার ভেতরের কষ্ট মুছে না গেলেও, তার জীবনের নিয়ন্ত্রণে আর ছিল না।

আদর্শ ফার্মেসী

নারিকেল গাছের পরিচর্যা ও সার ব্যবস্থাপনা

 নারিকেল গাছের পরিচর্যা ও সার ব্যবস্থাপনা🌴


একটি সুস্থ ও ফলদায়ী নারিকেল গাছের জন্য সঠিক পরিচর্যা এবং নিয়মিত সার প্রয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো বয়সের নারিকেল গাছে বছরে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হয়।


✅ প্রথম কিস্তি: বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে (অর্ধেক সার)

✅ দ্বিতীয় কিস্তি: আশ্বিন মাসে (বাকি অর্ধেক সার)


🔷🔷সার প্রয়োগের পদ্ধতি:

গাছের গোড়া থেকে ১ মিটার দূরে এবং ১-২.৫ মিটার পরিধির মধ্যে ২০-৩০ সেমি গভীরে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রয়োগের পর মাটি কুপিয়ে দিতে হবে এবং প্রয়োজন হলে সেচ দিতে হবে।


🔷🔷বয়স অনুযায়ী সার প্রয়োগের হার


🔻 ১-৪ বছর:

পঁচা গোবর/ভার্মি কম্পোস্ট: ১০ কেজি

ইউরিয়া: ২০০ গ্রাম

টিএসপি: ১০০ গ্রাম

এমওপি: ৪০০ গ্রাম

জিপসাম: ১০০ গ্রাম

জিংক সালফেট: ৪০ গ্রাম

বোরিক এসিড: ১০ গ্রাম


🔻৫-৭ বছর:

পঁচা গোবর/ভার্মি কম্পোস্ট: ১৫ কেজি

ইউরিয়া: ৪০০ গ্রাম

টিএসপি: ২০০ গ্রাম

এমওপি: ৮০০ গ্রাম

জিপসাম: ২০০ গ্রাম

জিংক সালফেট: ৬০ গ্রাম

বোরিক এসিড: ১৫ গ্রাম


🔻 ৮-১০ বছর:

পঁচা গোবর/ভার্মি কম্পোস্ট: ২০ কেজি

ইউরিয়া: ৮০০ গ্রাম

টিএসপি: ৪০০ গ্রাম

এমওপি: ১৫০০ গ্রাম

জিপসাম: ২৫০ গ্রাম

জিংক সালফেট: ৮০ গ্রাম

বোরিক এসিড: ২০ গ্রাম


 🔻১১-১৫ বছর:

পঁচা গোবর/ভার্মি কম্পোস্ট: ২৫ কেজি

ইউরিয়া: ১০০০ গ্রাম

টিএসপি: ৫০০ গ্রাম

এমওপি: ২০০০ গ্রাম

জিপসাম: ৩৫০ গ্রাম

জিংক সালফেট: ১০০ গ্রাম

বোরিক এসিড: ৩০ গ্রাম


🔻 ১৬-২০ বছর:

পঁচা গোবর/ভার্মি কম্পোস্ট: ৩০ কেজি

ইউরিয়া: ১২০০ গ্রাম

টিএসপি: ৬০০ গ্রাম

এমওপি: ২৫০০ গ্রাম

জিপসাম: ৪০০ গ্রাম

জিংক সালফেট: ১৫০ গ্রাম

বোরিক এসিড: ৪০ গ্রাম


🔻২০ বছর বা তার ঊর্ধ্ব:

পঁচা গোবর/ভার্মি কম্পোস্ট: ৪০ কেজি

ইউরিয়া: ১৫০০ গ্রাম

টিএসপি: ৭৫০ গ্রাম

এমওপি: ৩০০০ গ্রাম

জিপসাম: ৫০০ গ্রাম

জিংক সালফেট: ২০০ গ্রাম

বোরিক এসিড: ৫০ গ্রাম


🔎 গাছের সুস্থতার লক্ষণ


✅ একটি সুস্থ নারিকেল গাছে ৩২-৪০টি পাতা থাকবে।

✅ প্রতি মাসে নতুন একটি পাতা বের হয়, যা প্রায় ৩ বছর পর্যন্ত টিকে থাকে।

✅ পাতা ২৫টির নিচে নামলে বুঝতে হবে গাছটি পুষ্টির অভাবে দুর্বল।

✅ পাতার সংখ্যা ২০টির নিচে নেমে গেলে গাছে ফুল-ফল আসা বন্ধ হয়ে যাবে।


💠💠 সঠিক যত্ন ও পরিচর্যায় নারিকেল গাছ দেবে উন্নত ফলন ও দীর্ঘস্থায়ী উৎপাদন।


@highlight The natural beauty

প্রশান্ত মহাসাগরের উপর অবস্থিত রহস্যময় দ্বীপ নানমাদল

 " প্রশান্ত মহাসাগরের উপর অবস্থিত রহস্যময় দ্বীপ নানমাদল, এখানে অবস্থিত প্রাচীন পাথরের কিছু নিদর্শন যা দ্বীপটিকে রহস্যময় করে তুলেছে। "


🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺


❤️❤️নান মাদল বিশ্বের বহু প্রাচীন এক শহর। তবে এই প্রাচীন শহরটি অন্য সব প্রাচীন শহরগুলোর চেয়ে কিছুটা আলাদা। প্রশান্ত মহাসাগরের একটি প্রবাল প্রাচীরের উপর দিব্যি ভেসে আছে শহরটি। তাই শহরটি ‘প্যাসিফিকের ভেনিস’ বা ‘ভেনিস অব মাইক্রোনেশিয়া’ হিসেবেও বেশ পরিচিত। প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম প্রান্তে হাজারেরও বেশি দ্বীপ জড়ো হয়ে তৈরি হয়েছে বিশাল আকারের এক দ্বীপপুঞ্জ, যার নাম মাইক্রোশিয়া। সেই মাইক্রোশিয়া দ্বীপপুঞ্জের পনপেই নামের দ্বীপটির পূর্ব দিকে নিজের অস্তিত্ব জানান দিচ্ছে এক রহস্যময় দ্বীপ ‘নান মাদল’।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️নান মাদল নামের অর্থ মাঝখানের জায়গা। এই জায়গাটির চারদিকে এত খাল পরস্পরের সাথে যুক্ত রয়েছে যেন মনে হয় একটি খাল আরেকটির সাথে কাটাকুটি খেলেছে। সেজন্যই দ্বীপটির নাম নান মাদল রাখা হয়েছে বলে অনেক গবেষকই মনে করেন। দ্বীপগুলোর দৈর্ঘ্য এক মাইল এবং প্রস্থে আধ মাইলের মতো। লেগুনের মধ্যে অবস্থিত নান মাদলকে ঘিরে রয়েছে প্রায় একশোর মতো ছোট-বড় দ্বীপ। আবার এসব দ্বীপের বেশ কয়েকটি খালের মাধ্যমে পরস্পরের সাথে যুক্ত।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️তবে পুরো শহরটা কিন্তু চীনের প্রাচীর বা মিশরের পিরামিডের চেয়েও কয়েকগুন বড়। শহরটির চারদিকে রয়েছে দেড় কিলোমিটার লম্বা ও আধ কিলোমিটার চওড়া পাথরের প্রাচীর। এই পাথরগুলোই শহরটিকে রহস্যময় করে তুলেছে। নান মাদল শহরের একেকটি পাথরের ওজন পঞ্চাশ টনের কাছাকাছি, যেখানে পিরামিডের একটি পাথরের ওজন তিন টনের মতো। শহরে পাথরের তৈরি বেশ কয়েকটি নান্দনিক শিল্পকর্ম এখনও পর্যটকদের অভিভূত করে। এই বিস্ময়কর পাথরগুলো কীভাবে তৈরি হয়েছে, তা আজও রহস্যে ঘেরা।💚💚 


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️দ্বীপটির চতুর্দিক সমুদ্রবেষ্টিত। তাই সমুদ্রের মধ্যে ওরকম পাথরগাঁথা শহর বেশ অভাবনীয় এবং অকল্পনীয়ও বটে।দ্বীপটির কাছাকাছি কোনো ধরনের খনিও নেই, যার থেকে ধারণা করা যেতে পারে যে, পাথরগুলো খনি থেকে এসেছে। তাই কেউ কেউ বলছেন, এই বিস্ময়কর পাথরগুলো হয়তো জলে ভেসে আসতে পারে। কিন্তু এত বড় আর ভারী পাথরগুলো জলে কীভাবে ভেসে আসতে পারে, তা-ও বিশ্বসযোগ্য নয়। স্থানীয় লোকজন ভাবেন, কোনো অলৌকিক শক্তি বা কালো জাদুর প্রভাবে কেউ পাথরগুলোকে এখানে নিয়ে এসেছে, আর তা না হলে মানুষের কোনো পূর্বসূরিরই কাজ এটি।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️পাথরের তৈরি এক বিশালকার স্তম্ভ দ্বীপটিকে করে তুলেছে আরও রহস্যময়। দেখতে মনে হবে যেন কোনো দৈত্য শহরটিকে পাহারা দিচ্ছে। এই পাথরের স্তম্ভটি দ্বীপের ১৬ মিটার উচ্চতায় স্থাপন করা হয়েছে। হাজার হাজার শ্রমিকের শত শত বছরের নিরলস চেষ্টায় এই অসাধারণ নির্মাণ কাজ পরিচালিত হয়েছে বলে পুরাতত্ত্ববিদগণ ধারণা করেন।নান মাদল বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত এক নগরী। শহরটির ধ্বংসস্তুপ পরীক্ষা দেখা যায়, তা প্রায় ৯০০ বছরের পুরনো। ধ্বংসপ্রাপ্ত শহরটিকে ঘিরে রয়েছে অসংখ্য মন্দিরের ভগ্নস্তুপ, প্রাচীন সমাধি এবং স্নানঘর, যেখানে জল সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখা ছিল।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️এখানকার পাথরের তৈরি বিভিন্ন স্থাপনার সাথে মায়া ও অ্যাজটেকদের তৈরি উপাসনা কেন্দ্রের মিল খুঁজে পাওয়া যায়। উপাসনা কেন্দ্রটি দ্বীপ থেকে বেশ উঁচুতে নির্মাণ করা হয়েছে, যা বেশ অবাক করার মতো। এই উপাসনালয়ের মাঝের উঁচু পাথরের বেদি থেকে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করা হতো বলে ধারণা করা হয়। তখনকার নান মাদলের অধিবাসীরা ভালো ফসলের জন্য দেবতা ননিশন শাহপোর নিকট তাদের অপার ভক্তি ও সম্মান জানাতেন।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️নান মাদলের উপাসনা কেন্দ্র এবং রাজাদের নিবাসস্থল উনিশ শতকের দিকে পরিত্যক্ত হয় বলে অনুমান করা হয়। শহরটি পঞ্চদশ শতকের দিকে ঐশ্বর্যহীন হতে থাকে এবং উনিশ শতকের দিকে পুরোপুরি পরিত্যক্ত হয়। ১৯৮৫ সালে যুক্তরাষ্ট্র সরকার নান মাদলকে জাতীয় ঐতিহাসিক স্থাপনা হিসেবে ঘোষণা করে। আর ইউনেস্কো নান মাদলকে বিশ্ব ঐতিহ্যের এক অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। ঐতিহাসিক নান মাদল দেখতে তাই পর্যটকদের আগমন সারা বছরই লেগে  থাকে।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


✴️✴️✴️স্থিরচিত্র সৌজন্যে::-- wikimedia.org 


#জ্ঞানওবিজ্ঞান #জ্ঞানওবিজ্ঞানফেসবুকপেজ #fbviral

#fbpost #fbpost2025 #unbelievable #amazing #amazingfacts #unknown #unknownfacts #quiz #quiztime #generalknowledge #Island #PacificOcean #Nanmadal #rock #IslandofRock #USA #UNESCOWorldHeritage

সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা,,,,

 📲 সোশ্যাল মিডিয়াতে ইনকাম ও তার বাস্তবতা 🎥 বাস্তবতা না বুঝে রিলস বানানোর নামে জীবনের ভারসাম্য হারানো… বর্তমানে বহু তরুণ-তরুণী ফেসবুক, ইনস...