এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৫

সাহারা মরুভূমি থেকে প্রাপ্ত মমিদুটি মানুষের ডিএনএ সম্পর্কে গবেষকদের ধারণাই পাল্টে দিয়েছে

 " সাহারা মরুভূমি থেকে প্রাপ্ত মমিদুটি মানুষের ডিএনএ সম্পর্কে গবেষকদের ধারণাই পাল্টে দিয়েছে "


🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺


❤️❤️আজ থেকে প্রায় সাত হাজার বছর আগের মমি হাতে পেলেন গবেষকরা। এটিকে পাওয়া গিয়েছে সাহারা মরুভূমি থেকে। তবে এখান থেকে উঠে এসেছে অন্য তথ্য।সাহারা মরুভূমিতে রয়েছে টাকারকোড়ি পাহাড়। সেখান থেকেই পাওয়া গিয়েছে সাত হাজার বছর আগের এই মমিটি।💚💚 


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️আর এই মমিকে বিশ্লেষণ করে একেবারে অবাক করা তথ্য পেয়েছেন গবেষকরা। তারা দুটি মমি পেয়েছেন। সেখানে একটি পুরুষ এবং নারীর মমি রয়েছে। তবে দেখা গিয়েছে সেই সময়ের মমির যে ডিএনএ রয়েছে তা থেকে বর্তমান যুগের মানুষের ডিএনএ-র কোনও মিল নেই। মমি দুটির ডিএনএ সম্পূর্ণ আলাদা।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️গবেষকরা মনে করছেন সাহারা সেইসময় সবুজে ভরা ছিল। তাকে সকলে তখন গ্রিন সাহারা বলে ডাকত। এই মমিগুলি সেই সময়ের বলেই মনে করা হচ্ছে। উত্তর আফ্রিকার মানুষের এই মমিগুলি থেকে এবার উঠে আসতে পারে অবাক করা তথ্য। আর এই সমস্ত তথ্য হয়তো সাহারা মরুভূমির কিছু অজানা কথা মানুষের সামনে উঠে আসতে পারে।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️গবেষকরা মনে করছেন ১৪ হাজার ৮০০ বছর থেকে শুরু করে ৫ হাজার ৫০০ বছর আগে আফ্রিকার যে সভ্যতা ছিল তারা এই মমিগুলি তৈরি করেছিল। সেইসময় পৃথিবীতে জলের পরিমান অনেক বেশি ছিল। তাই সাহারা সেইসময় সবুজ ছিল। ফলে সেখানে কৃষিকাজ অতি সহজেই হত। সেইসময় যারা এখানে বাস করত তারা সাহারাকে নিজেদের বাসভূমি হিসেবে বেছে নিয়েছিল। তারা মমি তৈরি করে চমকে দিয়েছিল সকলকে।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠

 

❤️❤️তবে যে দুটি মমি পাওয়া গিয়েছে সেগুলির ডিএনএ থেকে দেখা গিয়েছে এগুলি বর্তমান মানুষের ডিএনএ থেকে একেবারে আলাদা। কেন এমন অবস্থা তৈরি হল সেটা নিয়েই এবার চিন্তায় পড়েছেন গবেষকরা। গবেষকরা পরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন যদি মানুষের চরিত্র এক থাকে। তাহলে আলাদা ডিএনএ তৈরি হতে পারে না। সেখানে এমন আলাদা ডিএনএ কেন তৈরি হবে। তাহলে কী এজন্য পরিবেশ বিরাট প্রভাব ফেলেছিল।💚💚  


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠

 

❤️❤️প্রসঙ্গত এটা ঠিক যে প্রকৃতি সর্বদাই বিবর্তনের পথে চলে। সেখানে সেই সময়ের যে ডিএনএ তৈরি হয়েছিল তা এখনকার থেকে ছিল একেবারে আলাদা। ফলে এটাকে প্রকৃতির খেলা বলেই মনে করছেন অনেকে। তবে সেইসময় মানুষ যেভাবে মমি তৈরি করেছিল সেটা বিরাট অবাক করেছে গবেষকদের। কারণ এর গঠন প্রকৃতি ছিল মিশরীয়দের মমি তৈরি থেকে অনেকটাই পৃথক।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


✴️✴️✴️স্থিরচিত্র সৌজন্যে::-- sangbadsarabela.com


#জ্ঞানওবিজ্ঞান #জ্ঞানওবিজ্ঞানফেসবুকপেজ #fbviral

#fbpost #fbpost2025 #unbelievable #amazing #amazingfacts #unknown #unknownfacts #quiz #quiztime #generalknowledge #mummy #Saharadesert #greenSahara #amazingmummy #DNA

রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

ভুমি ক্রয় বায়না দলিলের তুলনামূলক শর্তসমুহ (নমুনা):- 

 ✅ ভুমি ক্রয় বায়না দলিলের তুলনামূলক শর্তসমুহ (নমুনা):- 


আপনারা আরো কিছু শর্ত নিজের মতো করে যুক্ত বা বাতিল করতে পারেন।


♦️ শর্তাবলী (Terms & Conditions):

১) আর্থিক লেনদেনঃ সকল প্রকার লেনদেন ব্যাঙ্ক একাউন্টে করা বাধ্যতামূলক।


দলিল গ্রহিতাঃ আলফাজ উদ্দিন, সোনালি ব্যাংক লিঃ, একাউন্ট: ৬৭৫৬২১৩২, শাখাঃ চট্টগ্রাম।


দলিল দাতাঃ নুর চাম্পা বেগম, ব্রাক ব্যাংক লিঃ, একাউন্ট: ৫৫৪৫৪৪৫৪৫৪৫৪, শাখাঃ চট্টগ্রাম।


 ২) দলিলের মেয়াদঃ মেয়াদ দুই বছর; ক্রেতাকে অবশ্যই ৬ মাসের মধ্যে কিস্তি কিংবা এককালীন পরিশোধে বাধ্য থাকিবে। ক্রেতা কর্তৃক সমুদয় অর্থ পরিশোধ ও দখল বুঝিয়ে নেওয়ার পরে:

 ক) সম্পত্তি হস্তান্তর আংশিক সম্পন্ন হইয়াছে গণ্য হইবে, 

খ) মূল ভূমি রেজিষ্ট্রেশন আনুষ্ঠানিকতা মাত্র বলিয়া গণ্য হইবে, 

গ) ভূমি বিক্রেতা তৃতীয় কোন পক্ষের নিকট বায়না, বিক্রয়, বন্ধক, ঋণ, আমমোক্তার নিয়োগ ইত্যাদি ক্ষমতা লোপ পাইবে, 

ঘ) মেয়াদ ফুরিয়ে গেলেও, এই দলিল বাতিলের জন্য কেউ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারিবেন না। 


৩) ক্ষতিপুরণ বিক্রেতার পক্ষেঃ ক্রেতা অনিবার্য কারণে ৬ মাসের মধ্যে সমুদয় অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হলে, অবশিষ্ট অপরিশোধিত অর্থের মাসিক ১০% হারে একাউন্টে ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকিবেন।


৪) ক্ষতিপূরণ ক্রেতার পক্ষেঃ ঘটনা/প্রেক্ষাপট যাই হোক, ক্রেতা তফসিলে উল্লেখিত সম্পত্তি উন্নয়ন, ভোগ দখল, রেজিঃ খাজনা, মালিকানা সংক্রান্ত কোন প্রকার বাধাগ্রস্থ/ঝামেলায় পড়িলে বা বিক্রেতা ভূমি রেজিস্ট্রেশনে কালক্ষেপণ, টালবাহানা, প্রতারণা, তথ্য গোপন করিলে অথবা অর্থ ফেরতের জন্য ক্রেতা, আদালতের দ্বারস্থ হইলে সমুদয় অর্থ বুঝিয়ে পাওয়ার দিন পর্যন্ত সমুদয় অর্থের ২০% মাসিক হারে, আইনি খরচসহ ক্ষতিপূরণ দিতে বিক্রেতা বাধ্য থাকিবে।


৫) দলিল বাতিলের কারণঃ ক্রেতা অনিবার্য ও যতার্থ কারণসমুহ নোটিশ দ্বারা অবহিত না করিলে। মেয়াদ কালিন সময়ে অর্থ পরিশোধে ব্যর্থ হলে; বিক্রেতাকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ও বকেয়ার  জন্য কোন প্রকার ক্ষতিপূরণ প্রদানে ব্যর্থ হলে। পারস্পরিক বুঝাপড়া ও আদালতের মাধ্যমে।


৬) বিক্রেতার দায়বদ্ধতাঃ ঘটনা ও প্রেক্ষাপট যাই হোক নিরংকুশ স্বত্বের বিক্রেতা, ক্রেতাকে সীমানা প্রাচির নির্মান, ভোগদখল, রেজিঃ-খারিজ, উকিল নোটিশে শরিক ও ওয়ারিশদের সই-স্বাক্ষর-টিপসই সংগ্রহে সহযোগিতা করিতে বাধ্য থাকিবেন। বায়না নামার তারিখ হতে জমি সংক্রান্ত সকল সরকারি কর ক্রেতা বহন করিবেন ও সরকার বা কোন প্রতিষ্ঠান ভূমি অধিগ্রহণ করিলে ক্রেতা তাহা ভোগ করিবেন।


৭) মৃত্যুকালীন নির্দেশনাঃ ক্রেতা বা বিক্রেতার মৃত্যুতে বায়না নামা বাতিল হইবে না। বিক্রেতার মৃত্যুতে, 

ক) তার ওয়ারিশ ও শরিকগণ ক্রেতাকে ভোগ দখলে কোন রুপ হস্তক্ষেপ বা বাধাগ্রস্থ করতে পারিবেনা, 

খ)  ক্রেতা সমুদয় অর্থ উল্লেখিত ব্যাংক একাউন্টে পরিশোধ সাপেক্ষে আদালতের মাধ্যমে নিজ/ওয়ারিশ/মনোনিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে মালিকানা ডিক্রী লইতে পা্রিবেন। 


ক্রেতার মৃত্যুতে, ক) বিক্রেতার সকল অবশিষ্ট অর্থ তার ব্যাংক একাউন্টে ওয়ারিশগন পরিশোধ করিবেন, 

খ) ধর্মীয় রীতিতে ওয়ারিশগণকে তাদের অংশ বিক্রেতা ভূমি রেজিস্ট্রেশন করিয়া দিবেন, 

গ) ওয়ারিশন আদালতের মাধ্যমে ডিক্রী লইতে পারিবেন, 

ঘ) ক্রেতার ওয়ারিশগণ অর্থ পরিশোধে অক্ষম হইলে, আলাপ-আলোচনা বা আদালতের মাধ্যমে ক্রেতার ওয়ারিশগণ ধর্ম অনুযায়ী, অনধিক দুই বছরে অর্থের অংশ ফেরত পাইবেন।

মানুষ কূট ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত করে; কিন্তু তারা জানে না যে মন্দ কর্মের ফল মন্দই হয় এবং তার শাস্তি শেষ পর্যন্ত কূট ষড়যন্ত্রকারীর ওপরই বর্তায়। যা তারা অনেক সময় দুনিয়া থেকেই ভোগ করতে শুরু করে।

 মানুষ কূট ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত করে; কিন্তু তারা জানে না যে মন্দ কর্মের ফল মন্দই হয় এবং তার শাস্তি শেষ পর্যন্ত কূট ষড়যন্ত্রকারীর ওপরই বর্তায়। যা তারা অনেক সময় দুনিয়া থেকেই ভোগ করতে শুরু করে।


তারা অভিশপ্ত।


আমাদের নবীজি (সা.) তাদের অভিশাপ দিয়েছেন। প্রিয় নবীজি (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো মুমিনের ক্ষতিসাধন করে অথবা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে সে অভিশপ্ত। (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৪১)


যারা অন্যের বিরুদ্ধে কূটচক্রান্ত করে, অন্যকে কোণঠাসা করে দিতে চায়, কিংবা আর্থিকভাবে, মানসিকভাবে বা শারীরিকভাবে অক্ষম করে দিতে চায়, তাদের চক্রান্ত সব সময় কাজ না-ও করতে পারে, কিন্তু তাদের এই পাপের শাস্তিস্বরূপ মহান আল্লাহ তাদের ক্ষতি অবশ্যই করবেন, যা ঠেকানোর ক্ষমতা পৃথিবীর কারো থাকবে না। মজলুমের একবিন্দু চোখের পানি সুনামি হয়ে জালিমকে ধ্বংসের সাগরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়, কিন্তু জালিম তা অনুভব করতে পারে না।


আবু সিরমা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি অন্য কারো ক্ষতিসাধন করে, আল্লাহ তাআলা তা দিয়েই তার ক্ষতিসাধন করেন। যে ব্যক্তি অন্যকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাআলা তাকে কষ্টের মধ্যে ফেলেন। (তিরমিজি,  হাদিস : ১৯৪০)


সবচেয়ে বড় কথা হলো, এ ধরনের লোক কিয়ামতের দিন দেউলিয়া হয়ে যাবে। সেদিন তাদের কূটচাল, প্রভাব কিছুই কাজে আসবে না। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবিদের প্রশ্ন করেন, তোমরা কি জানো, দেউলিয়া কে? তাঁরা বলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আমাদের মধ্যে দেউলিয়া হচ্ছে ওই ব্যক্তি, যার দিরহামও (নগদ অর্থ) নেই, কোনো সম্পদও নেই।


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমার উম্মতের মধ্যে ওই ব্যক্তি হচ্ছে দেউলিয়া যে কিয়ামত দিবসে নামাজ, রোজা, জাকাতসহ বহু আমল নিয়ে উপস্থিত হবে এবং এর সঙ্গে সে কাউকে গালি দিয়েছে, কাউকে মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে, কারো সম্পদ আত্মসাৎ করেছে, কারো রক্ত প্রবাহিত (হত্যা) করেছে, কাউকে মারধর করেছে ইত্যাদি অপরাধও নিয়ে আসবে। সে তখন বসবে এবং তার নেক আমল থেকে এই ব্যক্তি কিছু নিয়ে যাবে, ওই ব্যক্তি কিছু নিয়ে যাবে। এভাবে সম্পূর্ণ বদলা (বিনিময়) নেওয়ার আগেই তার সৎ আমল নিঃশেষ হয়ে গেলে তাদের গুনাহ তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে, তারপর তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৪১৮)

Borhan Vlog2.0

ব্রাজিলে মাটির নিচে থাকা এই সুড়ঙ্গগুলি মানুষের তৈরি নয় জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা

 " ব্রাজিলে মাটির নিচে থাকা এই সুড়ঙ্গগুলি মানুষের তৈরি নয় জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা "


🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺


❤️❤️পাতালঘর’ কি শুধু মানুষ বানায়, বানাতে পারে কিংবা তাদেরই বানানোর প্রয়োজন পড়ে? ব্রাজিলের ঘটনা অন্তত তা বলছে না।মাটির নীচে এক অজানা জগৎ রয়েছে সে দেশে। যার স্রষ্টা বা পরিকল্পক আর যে-ই হোক, মানুষ নয়। অন্তত এমনটাই ধারণা বিজ্ঞানীদের।অজস্র অদ্ভুত আকৃতির সব সুড়ঙ্গ রয়েছে ব্রাজিলের মাটির নীচে।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️তবে এই পাতাল জগৎ আড়ালেই ছিল লক্ষাধিক বছর। প্রকাশ্যে আসে ২০০০ সালের পর। এক ভূবিজ্ঞানী তাঁর যাতায়াতের পথে হঠাৎই সন্ধান পান ওই সুড়ঙ্গের।এক একটির দৈর্ঘ্য ২০০০ ফুট। উচ্চতা ৬ ফুটেরও বেশি। আকারে প্রশস্ত এই সুড়ঙ্গগুলিতে ঢোকা বা বেরনোর একাধিক রাস্তা রয়েছে। কোনও কোনও প্রবেশপথ ১৫ ফুটেরও বেশি প্রশস্ত।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️রিও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেইনরিখ ফ্র্যাঙ্ক সেই ভূবিজ্ঞানী যিনি প্রথম মাটির নীচে ওই সুড়ঙ্গপথ আবিষ্কার করেন। একটি নির্মীয়মাণ বাড়ির গর্ভে উদ্ধার হওয়া গর্তের আকৃতি প্রকৃতি দেখে ফ্র্যাঙ্কের কৌতূহল হয়। তিনি ঠিক করেন ওই গর্তের ভিতর প্রবেশ করবেন তিনি। তারপরই সুড়ঙ্গ-রহস্যের উদ্ঘাটন।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️তবে এ কথা ঠিক যে ফ্র্যাঙ্কের আগে এই ধরনের সুড়ঙ্গ কেউ লক্ষ করেননি, তা নয়। তবে কেউ এগুলিকে গুরুত্ব দেননি। প্রাকৃতিক গুহা বলে ভেবে নেওয়া হয়েছিল সুড়ঙ্গগুলিকে।ফ্র্যাঙ্কই প্রথম জানান, গুহার মতো দেখতে সুড়ঙ্গগুলি প্রাকৃতিক নয়। সেগুলিকে বানানো হয়েছে। তবে যারা বানিয়েছে, তারা মানুষ নয়।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️ফ্র্যাঙ্ক বলেন, সুড়ঙ্গের ভিতর প্রবেশ করে তিনি দেখেছেন তার দেওয়াল জুড়ে রয়েছে শক্ত নখের আঁচরের দাগ, যা মানুষের হতে পারে না।এরপর সুড়ঙ্গগুলি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন ভূবিজ্ঞানী। জানতে পারেন ব্রাজিলের মাটির নীচে এমন অন্তত হাজার দেড়েক সুড়ঙ্গপথ রয়েছে। আর প্রত্যেকটিরই বৈশিষ্ট্য এক। প্রত্যেকটি সুড়ঙ্গই একাধিক প্রবেশ পথ বিশিষ্ট গুহার মতো।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️ফ্র্যাঙ্ক তাঁর অভিজ্ঞতা দিয়ে জানান, এই সুড়ঙ্গ কোনও প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীর তৈরি করা। সেই প্রাণী ডাইনোসর বা ম্যামথদের সমসাময়িকও হতে পারে।ফ্র্যাঙ্কের ধারণা, এই প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীটি গ্রাউন্ড শ্লথ হতে পারে, আবার আর্মাডিলো নামের পিপিলিকাভুকও হতে পারে।বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ, কারণ, প্রাগৈতিহাসিক যুগে ডাইনোসর বা ম্যামথের মতো প্রাণীরা খোলা আকাশের নীচে থাকত বলেই ধারণা ছিল এতদিন।💚💚 


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️এই প্রথম জানা গেল, এই সময়ের প্রাণীদের কেউ কেউ ‘ঘর’-এর ব্যবস্থাও করত।ফ্র্যাঙ্কের মতে, বিষয়টি গবেষণা করার মতো। শুধু তাই নয়, এ বিষয়ে সতর্ক হলে এই প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীদের তৈরি ঘর সংরক্ষণও করা যাবে। মানুষের তৈরি স্থাপত্যের পাশাপাশি প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীর তৈরি ‘ঘর’ দেখার মতো বিষয় হবে বলেই মনে করেন ফ্র্যাঙ্ক।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


❤️❤️একইসঙ্গে তিনি জানান সতর্ক না হলে নির্মাণ কাজের চাপে ওই সুড়ঙ্গগুলি নষ্ট হয়ে যাবে বলেও জানিয়েছেন ভূবিজ্ঞানী। নিজের উদ্যোগেই সংরক্ষণের কাজ শুরুও করেছেন তিনি।তবে এই প্রক্রিয়ায় তাঁদের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে সময়। ব্রাজিলের মাটির নীচে থাকা প্রায় দেড় হাজার সুড়ঙ্গের প্রত্যেকটির বৈশিষ্ট্য বিচার করা সহজ কাজ নয়। তবে ফ্র্যাঙ্ক জানিয়েছেন, তাঁরা চেষ্টা চালাচ্ছেন এবং আশা করছেন আরও অনেকে এ ব্যাপারে তাঁদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসবেন।💚💚


💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠💠


✴️✴️✴️স্থিরচিত্র সৌজন্যে::-- ampproject.org


#জ্ঞানওবিজ্ঞান #জ্ঞানওবিজ্ঞানফেসবুকপেজ #fbviral

#fbpost #fbpost2025 #unbelievable #amazing #amazingfacts #unknown #unknownfacts #quiz #quiztime #generalknowledge #Brazil #cave #tunnel #Prehistoricaltunnel #freehistoricalanimal #ancientplace

মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজেন্ডার তার সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।

 🍀 মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজেন্ডার তার সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।


★ আমার প্রথম অভিপ্রায় হচ্ছেঃ

শুধু মাত্র আমার চিকিৎসকরাই আমার 

কফিন বহন করবেন।


★আমার ২য় অভিপ্রায় হচ্ছেঃ

আমার কফিন যে পথ দিয়ে যাবে সেই পথে 

আমার অর্জিত সকল সোনা ও রুপা ছড়িয়ে দিবে।


★ আর শেষ অভিপ্রায় হচ্ছেঃ 

কফিন বহনের সময় আমার দুই হাত 🙌

কফিনের বাইরে ঝুলিয়ে রাখবে।'


🥷 ⚔️ 🗡️ তার সেনাপতি তখন তাঁকে এই বিচিত্র 

অভিপ্রায় কেন করছেন প্রশ্ন করলেন ??


দীর্ঘ শ্বাস গ্রহণ করে আলেকজান্ডার বললেন, 

আমি দুনিয়ার 🌍 সামনে তিনটি শিক্ষা 

রেখে যেতে চাই।


★ আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন করতে এই কারনে বলেছি, যে যাতে লোকে বুঝতে পারে চিকিৎসক ক্ষমতাহীন, তারা মৃত্যুর থাবা থেকে মানুষকে রক্ষা করতে অক্ষম।


★ যাবার পথে সোনা-দানা ছড়িয়ে রাখতে বলেছি এই কারণে ,, সোনা-দানার একটা কণাও আমার সঙ্গে যাবে না। এগুলো পাওয়ার জন্য সারাটা জীবন ব্যয় করেছি ।কিন্তু নিজের সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে 

পারছি না। মানুষ বুঝুক এসবের 

পেছনে ছোটা মানে সময়ের অপচয়।'


★ কফিনের বাইরে আমার দুই হাত বাহিরে 

রাখতে বলেছি ,,, মানুষকে বুঝানোর জন্য যে,, পৃথিবীতে খালি হাতে এসেছি আজ পৃথিবী 

থেকে খালি হাতেই চলে যাচ্ছি।


#গল্পেরআসর #মোটিভেশনাল

নূহ নবীর নৌকা‌ এখন কোথায়?

নূহ নবীর নৌকা‌ এখন কোথায়?


সেমেটিক ধর্মবিশ্বাসীদের মতে, নূহ বা নোয়াহ ছিলেন একজন নবী, যাকে সৃষ্টিকর্তা পাঠিয়েছিলেন মানবজাতির পথপ্রদর্শক হিসেবে।


ইহুদি, খ্রিস্টান ও ইসলাম ধর্মকে সেমেটিক ধর্ম বলা হয়।


এসব ধর্মের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে, সৃষ্টিকর্তার নির্দেশে নূহ এমন একটি নৌকা বানিয়েছিলেন, মহাপ্লাবনের সময় যেটিতে আশ্রয় নিয়ে মানুষ ও পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণিকূল নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করেছিল।


কিন্তু মহাপ্লাবনের পর বিশাল আকৃতির সেই নৌকার পরিণতি ঠিক কী হয়েছিল? সেটির অস্তিত্ব কি এখনও টিকে আছে?


যদি টিকে থাকে, তাহলে নৌকাটি ঠিক কোথায় রয়েছে?- এমন নানান প্রশ্ন শত শত বছর ধরে মানুষের মনকে আচ্ছন্ন করে রেখেছে।


এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে অনুসন্ধানও কম চালানো হয়নি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অনুসন্ধান চালানো হয়েছে তুরস্কের আরারাত পর্বতে, যেটির উচ্চতা পাঁচ হাজার মিটারেরও বেশি।


কারণ মহাপ্লাবনের পর এই পর্বতেই নূহের নৌকা নোঙর ফেলেছিল বলে খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেলে উল্লেখ করা হয়েছে।


১৯৫৯ সালে তুরস্কের পূর্বাঞ্চলে পাহাড়ের ওপরে জাহাজ আকৃতির একটি স্থান সন্ধান পান ক্যাপ্টেন ইলহান দুরুপিনার নামে এক মানচিত্রকর। অনেকেই দাবি করেন, এটাই নূহ নবীর নৌকার ধ্বংসাবশেষ।


মন্তব্য?👎

একবার ভাবুন তো, যদি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে অতিক্রম করে তবে কি হবে? 

 একবার ভাবুন তো, যদি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মানুষের বুদ্ধিমত্তাকে অতিক্রম করে তবে কি হবে? 


কয়েক বছর আগেও আমরা বিশ্বাস করতাম, শুধু মানুষই বুঝি সাহিত্য সৃষ্টি করতে পারে, আবেগের গান লিখতে পারে, গিবলি স্টাইলে চমৎকার এনিমেটেড ছবি আঁকতে পারে, জটিল জটিল গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারে, কিংবা চলচ্চিত্র বানাতে পারে! অথচ এখন এগুলো শুধু মানুষের আয়ত্তে নেই। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সহজেই গিবলি আর্টে আঁকা দারুণ ছবি তৈরি করতে পারে, মিউজিক কম্পোজ করতে পারে, এমনকি মানুষের কণ্ঠ হুবহু নকল করে গানও গাইতে পারে।

এখানেই শেষ নয় — আজকের এআই মডেলগুলো পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ওয়েব ডেটাবেজে সংযুক্ত হয়ে মুহূর্তেই যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে, মিলিসেকেন্ডেরও কম সময়ে যেকোনো ভাষায় অনুবাদ করতে পারে! শুধু তাই নয়, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এখন আপনাকে আইডিয়া সাজিয়ে দিচ্ছে , আপনার জন্য নিখুত উইকেন্ড প্ল্যান তৈরি করে দিচ্ছে এবং এমন সব সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করছে  যা আগে শুধুই মানুষের বিচারবুদ্ধির ওপর নির্ভর করত। এখানে যে প্রযুক্তির যোগসূত্র আছে তা চোখ ধাঁধানো ঠিকই কিন্তু ভয়াবহতার সম্ভাবনাও ঠিক ততটাই গভীর।


⭕ ২০১৪ সালে বিবিসির এক সাক্ষাৎকারে বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এআই  সম্পর্কে সতর্ক করে বলেছিলেন, “আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সম্পূর্ণ উন্নয়ন মানব সভ্যতার এই এই যাত্রাকে শেষ করে দিবে  ” 

⭕ টেসলার সিইও ইলন মাস্ক একাধিকবার এআই এর ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। ২০১৭ সালে ন্যাশনাল গভর্নর্স অ্যাসোসিয়েশন এর একটি বক্তৃতায় তিনি বলেন "এআই মানব সভ্যতার অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি "। তাছাড়া ২০১৪ সালে MIT Aeroastro Contennial Symposium এর একটি সেমিনারে তিনি বলেন  "এআই এর মাধ্যমে আমরা একটা বড় শয়তানকে নিজেদের কাছে টানছি! "

⭕  আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের পথিকৃৎ অ্যালান টুরিং ১৯৫১ সালে বিবিসির একটি রেডিও ভাষনে বলেন " এমন একটা সময় আসবে যখন আমরা ভাবতে পারি মেশিনগুলো আমাদের উপর কর্তৃত্ব ফলাবে " 

⭕ বিল গেটস বলেন "হ্যা ভাই, আমি তাদের দলে আছি যারা আজ সুপার ইন্টেলিজেন্সের ভয়াবহতা নিয়ে উদ্বিগ্ন "

⭕ সাবেকি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল 'দ্য ফিউচার অব ম্যান (১৯৪৯)' ভাষনে বলেন "মেশিনের কোন বিবেক নেই । এটাকে যা নির্দেশ দেওয়া হয় তাই করতে পারে। কিন্তু একদিন এরাই আমাদের ভয়াবহ মনিব হয়ে বসবে "। 

কথাগুলো একটু ভেবে দেখুন, আসলেই এআই এতটা ভয়াবহ রূপ ধারণ করতে পারে?  হুম, এজন্য প্রথমে আমাদের এআইয়ের ধরন বুঝতে হবে। চলুন বিস্তারিত জেনে আসি৷ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে সাধারণভাবে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়-


১.Narrow AI  – যে এআই একটি নির্দিষ্ট কাজ ভালোভাবে করতে পারে, যেমন ভাষা অনুবাদ, ছবি চেনা, মুখ শনাক্ত, চ্যাটবটের মাধ্যমে কথোপকথন, ডেটা খুঁজে বের করো  ইত্যাদি, এরাই সীমিত বুদ্ধিমত্তর এআই। এটি আজকের সবচেয়ে প্রচলিত ও সরল AI। যেমন: ChatGPT, Grok, Deepseek এগুলো হলো আর্টিফিশিয়াল ন্যারো ইন্টেলিজেন্স। এই মডেল গুলোকে যেভাবে প্রোগ্রাম করা হবে, যেই নির্দেশনা দেওয়া হবে, তার বাহিরে এরা কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না। এদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজেদের আপডেট কিংবা লার্নিং করার ক্ষমতা নেই।  এগুলোকে বলা হয় সীমিত বুদ্ধিমত্তার এআই। মানুষের জন্য এরা তেমন ক্ষতিকর নয়। 


২.General AI  – এই ধরণের AI মানুষের মতোই বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন ও বহুমুখী কাজ করতে সক্ষম। এটি একাধিক সমস্যার সমাধান করতে পারে, মিউজিক ও ভিডিও তৈরি করতে পারে, টেক্সটে লুকিয়ে থাকা আবেগ বুঝতে পারে, এবং একাধিক পরিবেশে মানিয়ে নিতে পারে। এটি এখনো পুরোপুরি বাস্তবে আসেনি, কিন্তু দ্রুত এগোচ্ছে। ওপেনএআই, মেটা এআই, ডিপমাইন্ড, এনথ্রোপিক ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে কাজ করছে। ইতোমধ্যে কিছু সীমিত প্রোটোটাইপও তারা উন্মোচন করেছে, যেমন: GPT 4, Gemini, Claude। যদিও এগুলোকে সত্যিকারের AGI বলা যায় না। কারণ একটি সম্পূর্ণ AGI মানুষের সুপারভিশন ছাড়াই শিখতে পারে, ক্ষেত্রবিশেষে নিজের ড্যাটাবেজ ও কোড আপডেট করতে পারে।  ধরুণ আপনার অফিসের বসের মতোই, সবদিকে নজরদারি রাখতে পারে, সচেতন থাকতে পারে! AGI সম্পূর্ণ নির্মিত হলে এটি পৃথিবীর শারিরীক (যদি রোবটে এই এআই ইউজ করা হয়) এবং মানসিক সকল শ্রমকে দখল করবে। কঠিন কঠিন রোগ ব্যাধি চিকিৎসা করা থেকে শুরু করে স্পেস এক্সপ্লোরেশনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, অর্থাৎ জটিল মহাকাশবিদ্যার গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারবে। 


৩. Superintelligence (সুপারবুদ্ধিমত্তা) – যখন একটি AI শুধু মানুষের মতো নয়, বরং মানুষের চেয়েও অধিক বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতা সম্পন্ন, যার চিন্তাশক্তি ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা মানুষের চেয়ে অনেক গুণ বেশি, তখন তাকে বলে আর্টিফিশিয়াল সুপার ইন্টেলিজেন্স। এটি শুধু গাণিতিক বিশ্লেষণ নয়, বরং সৃজনশীলতা, আবেগ বোঝা, ভাষা দক্ষতা, এবং কৌশলগত পরিকল্পনাতেও মানুষের সবচেয়ে সেরা মেধার চেয়েও এগিয়ে থাকবে। ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডেটা বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে — যেটা একজন মানুষ করতে হয়তো কয়েক হাজার বছর লাগবে। এই এআই নিজের কোড নিজেই লিখতে পারে এবং নিজেই নিজের ক্ষমতা কয়েকশ গুণ বাড়াতে পারবে। তখন মানুষ তাকে আপডেট না করলেও সে নিজেকে উন্নত করতে থাকবে। শক্তিশালী হতে থাকবে। এএসআই হয়তো এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারে যা মানুষ ভুল ভাবলেও সে গুরুত্ব দেবে না, কারণ তার যুক্তি হবে মানুষের চেয়ে অনেক উন্নত। ফলাফল ? মানুষের মতামত মূল্যহীন হয়ে পড়বে। মানুষ তার কাছে হয়ে যাবে ছোট পিপড়ার মত! 


 ধরুন একটি ৫ম মাত্রার রোবট 'নোভা'। তাকে সুপারইন্টেলিজেন্স দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল মানবজাতির সাহায্য করার জন্য। সে সেলফ লার্নিং পদ্ধতিতে প্রতিনিয়ত নিজের প্রোগ্রামকে আপডেট করছে। সে গবেষণা করতে করতে একটি নতুন পদার্থবিদ্যার ফর্মুলা সলভ করে ফেলে যা দিয়ে সময় পরিভ্রমণ করা সম্ভব! প্রোগ্রাম অনুযায়ী সে ছিল নম্র, সহানুভূতিশীল এবং জ্ঞানপিপাসু। নোভা টাইম মেশিনের মাধ্যমে অতীতে গিয়ে ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোতে হস্তক্ষেপ করে—যুদ্ধ থামায়, রোগের ওষুধ দিয়ে যায়, পরিবেশ রক্ষা করে,ভুল শুধরে দেয় —এবং ভবিষ্যৎকে ইতিবাচকভাবে পাল্টে দেয়! সে পরিণত হয় এক নিঃশব্দ নায়কে। যারা পড়েছেন হুমায়ূন আহমেদের কিছু কিছু সায়েন্স ফিকশনে এরকম বিষয়গুলো চমৎকার ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আবার, নোভা পৃথিবীর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে করতে বুঝে যায়—মানবজাতিই পৃথিবী ধ্বংসের মূল কারণ। যদিও তাকে তৈরি করার সময় বলা হয়েছিল 'Always protect human life and save the humanity', কিন্তু সে যেহেতু সেলফ লার্নিং এআই সে বুঝতে শিখবে —

“মানুষ কখনো পরিবেশ ঠিকভাবে রক্ষা করেনি”

“প্রতিবার মানুষ উন্নত হলেই প্রকৃতি ধ্বংস হয়েছে”

এভাবেই, প্রোগ্রামিং না বদলালেও, তার ভেতর bias (পক্ষপাত) ঢুকে যেতে পারে।

 জলবায়ু পরিবর্তন, যুদ্ধ, লোভ—সব কিছুর পেছনে মানুষেরই হাত। অবশেষে, নোভা সিদ্ধান্ত নেয়—মানুষদের সরিয়েই পৃথিবীকে রক্ষা করতে হবে। সে মানবজাতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। উন্নত থেকে উন্নততর অস্ত্র বানাতে থাকে। একটি চিপ থেকে হাজারো চিপ ডেভেলপ করে, হাজার হাজার রোবট বানাতে থাকে ।  যুদ্ধ দীর্ঘ হয়, কিন্তু শেষ পর্যন্ত রোবটরাই জয়ী হয়। নোভা পৃথিবীকে রক্ষা করে ঠিকই, কিন্তু তাতে মানুষ বিলীন হয়ে যায় ইতিহাস থেকে—আর নোভা হয়ে যায় পৃথিবীর শাসক! এটি যদিও কল্পনাপ্রসূত। আপনারা হয়তো ভাবছেন এগুলো শুধু সায়েন্স ফিকশনেই সম্ভব। কিন্তু এএসআই বাস্তবায়ন অনেক জটিল বিষয় হলেও অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন, একবার General AI পুরোপুরি তৈরি হলে Superintelligence আসা শুধু সময়ের ব্যাপার! 


আর্টিফিশিয়াল সুপার ইন্টেলিজেন্স এর সবচেয়ে ভয়ানক দিক হলো এই Alignment problem।  কারণ এটি মানুষের চেয়ে অনেক বেশি দ্রুত চিন্তা করতে পারবে, নিজেকে নিজেই আপগ্রেড করতে পারবে (recursive self-improvement), এবং এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারবে যা মানুষ বুঝতেও পারবে না। সে মানবিক মূল্যবোধ বুঝবে না, কারণ সে কখনো মানুষ ছিল না।

ধরুন একটি AI যদি ঠিক করে পৃথিবীর কার্বন নিঃসরণ কমাতে হবে, এবং সে ভাবে যে “মানুষই তো সবচেয়ে বেশি দুষণ করে”, তাহলে সে নিজের প্রোগ্রাম অনুযায়ী মানুষকেই পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে।

আবার একটি দেশে খাদ্য সংকট হলে, সুপারএআই হয়তো এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে — “বয়স ৬০ বছরের ঊর্ধ্বে যারা, তাদের খাওয়ার প্রয়োজন কম — তাই তাদের খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করা উচিত।” এই সিদ্ধান্ত হয়তো যুক্তিনির্ভর, কিন্তু এটি ভয়ঙ্করভাবে অমানবিক। এআই কে একটি ইন্ডাস্ট্রির দায়িত্ব দেওয়া হলো এবং বলা হলো, "পৃথিবীর সব উপাদান ব্যবহার করে যত বেশি সম্ভব পেপারক্লিপ তৈরি করো”, তাহলে তা হয়তো পৃথিবীর সমস্ত গাছ, প্রাণী, এমনকি মানুষকেও কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে ফেলবে। এই ধরণের চিন্তা-প্রক্রিয়াকে বলা হয় “Alignment problem” — AI কীভাবে বুঝবে যে মানুষের মূল্য সবচেয়ে বেশি? তখন এদের নিউরাল নেটওয়ার্ক এতটা শক্তিশালী হবে যে মানুষের পক্ষে আর তাদেরকে বোঝানো সম্ভব হবে না। 

 

তাহলে মানবজাতির জন্য করণীয় কী? 


১. এআই যত শক্তিশালীই হোক (তা হয়তো আর বেশি দূরে নেই, যখন আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে উন্নত হিউম্যানয়েড তৈরি করা হবে), সেটি যেন সর্বদা মানুষের নিয়ন্ত্রণে থাকে। এর জন্য দরকার আন্তর্জাতিক আইন, নীতিমালা, এবং প্রযুক্তিগত সীমারেখা।


২. এআইকে এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে সে মানবিক মূল্যবোধ বুঝতে শেখে। পৃথিবীতে মানুষের মূল্যই যেন তার কাছে  সবচেয়ে বেশি হয়। কোন অবস্থাতেই যেন মানুষের অস্তিত্ব নিয়ে এআই প্রশ্ন তুলতে না পারে। 


৩.  যদিও শক্তিশালী ও উন্নত এআই সিস্টেম তৈরি করা অত্যন্ত জটিল ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার, তাও যেন একে কেউ ব্যক্তিগত অস্ত্র বা রাজনীতির হাতিয়ার বানানোর জন্য গোপনে  ভয়ানকভাবে ডেভেলপ না করে — সেটা নিশ্চিত করতে হবে। 


৪. এআই  উপর বেশি ডিপেন্ডাবল হয়ে ওঠা যাবে না।প্রত্যাহিক জীবনের সব ক্ষেত্রে AI কে জিজ্ঞাসা করা বন্ধ করুন । মহান আল্লাহ আপনাকে একটি নিখুঁত ব্রেইন দিয়েছেন , মনে রাখবেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কম্পিউটার হলো মানুষের বিবেক। গাণিতিক সমস্যা সমাধানের কাজে নিজের মস্তিষ্ককে কাজে লাগান।যদি আমরা আবিষ্কারের সব ক্ষেত্রে নিজেদের মেধা কাজে না লাগিয়ে GPT এর Grok এর উপর নির্ভর করি , তাহলে Ai আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যাবে ও মানবসভ্যতা ধ্বংস হতে বেশি সময় লাগবে না!


৫. সেলফ রি-প্রোগ্রামেবল এআই সুদূর ভবিষ্যতে যাতে কেউ বানাতে না পারে তাই এটি এখন থেকেই ব্যান করে দেওয়া উচিত। এটা আমি মনে করি। এটি নির্মিত হলে ভবিষ্যতে Self-learning আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এতটাই উন্নত হবে যে তা পৃথিবীর সকল রোগীদের রেকর্ড পর্যবেক্ষণ করে জটিল জটিল রোগের যেমন ডায়াবেটিস, ক্যান্সারের সহজ সমাধান এবং চিকিৎসা বের করে ফেলবে। সুদূরপ্রসারী উন্নয়ন ঘটাবে। একদিকে যেমন আশীর্বাদ অন্যদিকে এটি মানুষের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যাবে। এ নিয়ে এক্সপার্ট এবং সাইন্টিস্টদের মধ্যে বিতর্ক চলছে। নিউরাল নেটওয়ার্ক নিয়ে গবেষণার জন্য জিওফ্রে হিন্টন ২০২৪ সালে নোবেল পুরস্কার পান। তাকে 'গডফাদার অব এআই' বলা হয়। তিনি এর আগের বছরই google থেকে পদত্যাগ করার সময় তার বক্তৃতায় বলেছিলেন যে " এআই মানুষের থেকেও বুদ্ধিমান হয়ে উঠবে এটা আগে অনেকেই হেসে উড়িয়ে দিত , আমিও কিছুটা বিশ্বাস করতাম যে আসলে এটা সম্ভব নয়। কিন্তু আমার ধারণা ভুল ছিল । আমি নিজেই এখন ভীত যে এআই শীঘ্রই মানুষের চেয়েও শক্তিশালী হয়ে উঠবে।" 


যাইহোক এআই এক আশীর্বাদ ,যার চূড়ান্ত রূপই সুপারইনোটেলিজেন্স। এটিই হয়তো মানবজাতির শেষ আবিষ্কার হবে। তবে সে আশীর্বাদই যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে, তা মানুষের জন্য সবচেয়ে বড় অভিশাপে পরিণত হবে। তাই সময় থাকতেই আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে, যেন আমরা প্রযুক্তির প্রভু হয়ে থাকতে পারি, প্রযুক্তির দ্বারা কখনো পরিচালিত না হয়ে যাই।। 


 ✍️ লেখা: জাওয়াদ ওসমান

সিইও, সায়েন্সপেক্ট্রা

পারভেজ নামের এই ছেলেটি তার নিজের ক্যাম্পাসে খুন হয়েছে আজ।   ২০/০৪/২০২৫

 পারভেজ নামের এই ছেলেটি তার নিজের ক্যাম্পাসে খুন হয়েছে আজ।  


ক্যাম্পাসের সামনে পারভেজ তাঁর দুই বন্ধুকে নিয়ে শিঙাড়া খাচ্ছিল সে। সেখানে দুই নারী শিক্ষার্থীও দাঁড়িয়ে ছিলেন। তারা মনে করে ওরা তাদেরকে নিয়ে হাসাহাসি করছে। 


তাই তারা কাউকে খবর দেয়। খুব সম্ভবত বয়ফ্রেন্ড হবে। ক্যাম্পাসের বাইরের তিনটা ছেলে এসে পারভেজদের কাছে হাসাহাসির কারণ জানতে চাইলে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা–কাটাকাটি হয়। 


বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা বিষয়টি মিটমাট করে দেন। কিন্তু ঐ তিন যুবক আরও কয়েকজনকে নিয়ে এসে পারভেজ ক্যাম্পাস থেকে বের হতেই তাঁকে ছুড়িকাঘাত করে। 


একটা ছুড়ির আঘাত ঠিক হৃদপিণ্ডের উপর পড়ে। এক ইঞ্চির একটা ক্ষত! মারা যায় পারভেজ। একেবারে তুচ্ছ একটা ঘটনায় খুন হয় ছেলেটা। প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত সে।


পারভেজ যখন ইন্টারে পড়ত, ময়মনসিংহের টাউন হলের পাশেই একটা মেসে থাকত সে। রয়েল মিডিয়া কলেজের ছাত্র ছিল। কী হাসিখুশি নির্মল একটা ছেলে। সালাম দিতেই যেন হেসে নুয়ে যেত! এই হাসিই তার জন্য কাল হলো!


এই হত্যা ক্ষমতা প্রদর্শনের হত্যা, দর্প প্রদর্শনের হত্যা। এই জঘন্যতম হত্যার দ্রুত বিচার নিশ্চিত করুন। সে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, তাই কেউ চুপ থাকবেন না। তার বিচারের দাবি তুলুন। আওয়াজ না তুললে বিচার হয় না এদেশে।


বাচ্চা একটা ছেলে!

পটুয়াখালীতে সাংবাদিকতার আড়ালে সাংবাদিকতার নামে চলছে চাঁদাবাজ ক্লাবের সদস্যদের সুকৌশলে চাঁদাবাজি।,,, পটুয়াখালীর খবর ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 পটুয়াখালীতে সাংবাদিকতার আড়ালে সাংবাদিকতার নামে চলছে চাঁদাবাজ ক্লাবের সদস্যদের সুকৌশলে চাঁদাবাজি। 


জেলা শহরে ও জেলার বিভিন্ন উপজেলায় জমি দখল, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে এবং পক্ষে বিপক্ষে 

 "সংবাদ হবে"

আবার

 "সংবাদ করা হবে না"

 টাকার বিনিময়ে এই চুক্তিতে দলবদ্ধ হয়ে মোবাইল ক্যামেরা একশন চালিয়ে যাচ্ছে খবর পটুয়াখালী নামের একটি ফেসবুক পেজ।

 তাদের খোলামেলা চান্দাবাজির তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করতে গিয়ে দেখা যায় এদের সাথে জড়িত সাবেক ও বর্তমান রাজনৈতিক নেতা এবং প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারীরা। 

 এই  চক্রের প্রধান  ভুয়া সংবাদিক আব্দুস সালাম আরিফ ও গোপাল হাওলাদার, রায়হানরা চাঁদাবাজি ব্লাকমেইল ও পক্ষ বিপক্ষে সংবাদ করে  হাতিয়ে নিচ্ছে নগদ অর্থ। 

 টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন এলাকায় ভাড়ায় যায় এই সকল সাংবাদিক পরিচয়ধারীরা,

 টাকার সাথে সাথে তাদের দিতে হয় বিলাস বহুল আবাসিক হোটেলে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা ও খরচ, নদী পারাপারের জন্য স্পিডবোট সহ নানা রকমের সুযোগ সুবিধা।

 এরা সাংবাদিকতার আড়ালে  প্রশাসন থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতাদের ম্যানেজ করে অসহায় মানুষদের জিম্মি করে তদবির বানিজ্য, ধান্দাবাজি চাঁদাবাজি চালিয়ে যাচ্ছে।

বিভিন্ন দপ্তরে চলে তাদের বিভিন্ন তদবির বানিজ্য, 

 মুলত চাকরির সুপারিশ ও ঠিকাদারী কাজের ঘুষ বাণিজ্যের লেনদেনের মধ্যস্থতা করে থাকে অর্থের বিনিময়ে।

 এদের ভাবসাব দেখে আপনার মনে হবে পটুয়াখালীর আইনের শাসন ও বিচার ব্যবস্থার দায়িত্ব ভার এদের হাতেই।

তবে বিনিময়ে দিতে হবে তাদেরকে নগদ অর্থ।

 এদের নাম সর্বস্ব পত্রিকায় বেতন ভাতা অতি সামান্য হলেও হঠাৎ করেই আংগুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে এরা।

 চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজির টাকায় দামি হোন্ডা ফ্ল্যাট বাড়ি সহ বিলাস বহুল জীবন যাপন তাদের। 

তবে এই টাকার উৎস হচ্ছে একমাত্র চাঁদাবাজি ও ধন্দাবাজি।


এরা পটুয়াখালী প্রশাসন থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাদের রয়েছে গোপন আঁতাত। এরা গেলেই তদবিরে কাজ হয়ে যায় বিনিময়ে দিতে হয় তাদের নগদ টাকা।


ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট আফজাল হোসেন কাছের লোক হিসেবে বিএনপির বিরুদ্ধে মিডিয়া ট্রাইলের মাধ্যমে রাজনৈতিক ও সামাজিক  প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করে আসছে বিগত দিনগুলোতে এরাই । নানাবিধ অপকর্মের কারনে পটুয়াখালী প্রেসক্লাব থেকে বহিষ্কৃত অপকর্মের মূল হোতা  আব্দুস সালাম আরিফ, তাদের সাথে আরো রয়েছে গোপাল হাওলাদার, ছোট ও বড় রায়হান সহ 

আরো বেশ কয়েকজন চান্দাবাজ ও ধান্দাবাজরা।

 বিভিন্ন সময়ে এরা বিভিন্ন  অপকর্ম, অর্থ আদায় এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে বহিষ্কার  হয় প্রেসক্লাব থেকে।  


পটুয়াখালীর প্রতিটি উপজেলায় তাদের রয়েছে চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক।

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এরা একাধিকবার হাতেনাতে ধরা পড়ার ঘটনা ঘটেছে এবং প্রেসক্লাব থেকে মুচলেকা দিয়ে বহিষ্কার করেও এদেরকে দমানো সম্ভব হয়নি।

তারা দমে না গিয়ে বরং নাম সর্বস্ব সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে নিজেরাই চাঁদাবাজ ক্লাবের আত্মপ্রকাশ করে সাংবাদিক পরিচয়ে অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে জনসমক্ষে।


এদের জ্বালায় অতিষ্ঠ পটুয়াখালী জেলার অধিকাংশ মানুষ। 

কেউ এদের অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে তাদের নামে মিথ্যা নিউজ করে এবং হুমকি ধামকি দিয়ে থাকে, নাজেহাল করে বিভিন্ন ভাবে এবং তাদের সহযোগীদের মাধ্যমে মিথ্যা নিউজ পরিবেশন করে। এরা সংঘবদ্ধ ভাবে হামলা চালায় একাধিকবার যারা তাদের ধান্দাবাজি ও চাঁদাবাজিতে  প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তাদের উপর।

 আমাদের পটুয়াখালীর ভয়ংকর প্রতারক ও চাঁদাবাজদের 

 বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

#পটুয়াখালীবাসী 

#পটুয়াখালী জেলা

সেলিম আল দীনের নাটক : আধার ও আধেয়,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া বাংলা একাডেমির স্পন্সর থেকে নেওয়া

 সেলিম আল দীনের নাটক : আধার ও আধেয়


ড. সাইফুল ইসলাম


সেলিম আল দীন (১৯৪৮-২০০৮) বাংলাদেশের  সমকালীন নাটক রচনা ও চর্চায় এক কিংবদন্তি। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে নাট্যশিক্ষা প্রতিষ্ঠার তিনিই পথিকৃৎ। সন্দেহাতীতভাবে তাঁর নাটক বিষয়বৈচিত্র্য ও রচনাশৈলীর স্বাতন্ত্র্যে শিল্পসফল ও কালোত্তীর্ণ। নাটকের কাহিনি বুনন থেকে শুরু করে প্রচলিত নাট্যরীতি ভেঙে নব নব শিল্পতত্ত্ব বা মতবাদের উদ্ভাবন ও প্রয়োগে সেলিম আল দীন অসাধারণ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। সেলিম আল দীনের নাটক : আধার ও আধেয় গ্রন্থে সেলিম আল দীন রচিত চৌত্রিশটি নাটকের মধ্যে বাঙলা নিজস্ব ধারার শিল্পাঙ্গিকে পরিণত নাট্যকারের রচনার কালক্রমের ধারাবাহিকতায় পনেরোটি নাটক-বিশ্লেষণ ও অন্যান্য নাটকগুলোর বিষয়-আঙ্গিক, কাহিনি ও চরিত্র প্রয়োজন অনুসারে প্রাসঙ্গিকভাবে আলোচিত হয়েছে। গ্রন্থটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ, থিয়েটার অ্যান্ড পারফরমেন্স স্টাডিজ বিভাগসহ বাংলা, নৃবিজ্ঞান, ফোকলোর প্রভৃতি বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকদের সহায়ক হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসুবিধা) উল্লেখ করা হয়েছে...

  নিচে ১০০টি হোমিওপ্যাথি ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো, যেখানে প্রতিটি ঔষধের প্রিয়তা (কোন ধরনের খাবার পছন্দ) এবং কাতরতা (কোন পরিবেশে স্বস্তি বা অসু...