এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

প্রিয়জনের কাছে মূল‍্যহীন হয়ে গেলে নিজে থেকেই সরে আসুন, ভিতরে সাময়িক যন্ত্র'ণা হলেও এটা অনেক সম্মা'নের।

 ১. প্রিয়জনের কাছে মূল‍্যহীন হয়ে গেলে নিজে থেকেই সরে আসুন, ভিতরে সাময়িক যন্ত্র'ণা হলেও এটা অনেক সম্মা'নের।


২. যদি বুঝতে পারেন কেউ হতাশায় ভুগছে তাকে জ্ঞা'ন বা উপদেশ দিতে যাবেন না। সে কি বলতে চায় সেটা শুনুন। এই সময় মানুষ উপদেশ শুনতে চায় না, সে চায় আগে তার ভেতরের কথাগুলো কেউ মন দিয়ে শুনুক।


৩. কাউকে অকারণে ক'ষ্ট দেবেন না। এই মুহূর্তে আপনি যার সাথে ইচ্ছাকৃত অন্যায় করে নিজেকে জয়ী ভেবে বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন, মনের আনন্দে ঘুরে বেড়াচ্ছেন - সে হয়তো প্রতিবাদ করবে না, কিন্তু তার নীরবতা, কষ্ট থেকে উঠে আসা দীর্ঘশ্বা'স আপনার সাথে বোঝাপড়াটা সঠিক সময়ে করে নেবে।


৪. অন্যের চোখে ভালো সাজার জন্য নিজের ভালোলাগাগুলো বিসর্জন দেবেন না। যে আপনাকে আপনার মতো করে গ্রহণ করতে পারে না, তার কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার চেয়ে একা থাকাই ভালো।


৫. যা হাতছাড়া হয়ে গেছে তা নিয়ে কখনো আফসোস করবেন না।


৬. বয়স, শিক্ষা, পদ বা পদবীর দিক দিয়ে কেউ ছোট হলেও কাউকে ছোট করে দেখবেন না, তাহলে আপনি ছোট হয়ে যাবেন।


৭. নিজের অবস্থান নিয়ে বাড়াবাড়ি রকমের আত্মবিশ্বাসী বা অহংকারী হবেন না। কারণ সময় যখন বদলায় উত্তাল সাগরও শুকিয়ে মরুভূমি হয়ে যায়।


৮. সমালোচনাকারীদের যুদ্ধে করে নিজের সময় ও শক্তির অপচয় করবেন না। নিজেকে উন্নত করুন, তারা এমনিতেই চুপ হয়ে যাবে।


৯. গাধার সাথে তর্ক করতে বা গাধাকে কিছু শেখাতে যাবেন না। গাধার পিঠে ঐশী কিতাব চাপালেও গাধা গাধাই থাকে।


১০. ভুল জায়গায় স্যা'ক্রিফাইস আর ভুল মানুষের সাথে কম্প্রো'মাইজ আপনাকে না দিবে সুখ, না দিবে সফলতা।


১১. আপনাকে ডুবানোর ইচ্ছা নিয়ে কিছু লোক বসে আছে যাদেরকে সাঁতারটা আপনিই শিখিয়েছিলেন।


১২. মানুষ সিং'হের প্রশংসা করে কিন্তু আসলে গাধাকেই পছন্দ করে।


১৩. পরের ক্ষতি করার নেশা যদি কাউকে একবার পেয়ে বসে, নিজের অস্তি'ত্ব ধ্বং'স না হওয়া পর্যন্ত তার হুঁশ ফেরে না।


১৪. জীবন মানেই GPA 5 কিংবা ভালো বেতনের চাকরি নয়। আপনার জানাশুনা অনেককেই পাবেন যাদের জীবন সম্পর্কে জ্ঞান অস'ম্পূর্ন কিন্তু ঠিকই ভালো বেতনের চাকরি পেয়ে গেছে।


১৫. সন্তানের জন্য বেশি বেশি সম্পদ জমা না করে সন্তানকেই সম্পদ বানিয়ে ফেলুন। একজন আদর্শ সন্তান আপনার জীবনের শ্রে'ষ্ঠ সম্পদ।


১৬. পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। কার কাছে আপনি কতদিন গুরুত্ব পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সাম'র্থ্য আপনার আছে তার ওপর।


১৭. কিছু মানুষ আপনাকে এমনিতেই পছন্দ করবেন না। করবে না মানে করবেই না! না আপনি তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করছেন, না তাদের ক'ষ্ট দিয়েছেন, না তাদের ক্ষতি করেছেন। তবুও তারা আপনাকে পছন্দ করবে না। এখন এই পছন্দ করা ব্যাপারটা তৈরি করার জন্য আপনার ঠ্যাকা পড়েনি।

যদিও প্রথম দেখা _ রুদ্র গোস্বামী।

 যদিও প্রথম দেখা

_ রুদ্র গোস্বামী।


দুপুরবেলা, হলে উপচে পড়ছে ভিড়

তাকিয়েছিলাম শুধু মেয়েটার দিকেই

কী জানি কী মনে হয়েছিল ওর

নাম বলেছিল একবার,

- "আমি অঞ্জনা, চিনতে পেরেছ?"

নদীর ঢেউএর মতো ওর নরম স্বভাব

এত ভালোলেগেছিল


ও শ্যামলা, যেমন বৃষ্টির জল মাখা

সবুজ পাতা

ড্যাবডেবে কালো দুটো চোখ 

এত মায়া লেগেছিল!

না হলে

প্রথম দেখায় এতো ভালোবাসে কেউ


হাসি যেন ওর আয়নায় খসে পড়া 

সকালের রোদ

ঠোঁটে বাঁধা শব্দ ঘুঙুর

এত মন ছুঁয়ে ছিল!

না হলে

প্রথম দেখায় এত মনে রাখে কেউ


শাড়িতে ছিল না কোনও কারুকাজ

তবু ছিল অবাক নতুন!

বসেছিল একাই যেন চারদিকে

এত চোখে বিঁধেছিল

না হলে

প্রথম দেখায় এত চোখে রাখে কেউ

ইতিহাসের গল্প ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ১৮৯৬ সালের কথা। বিদ্যুতের বাতির উদ্ভাবক থমাস এডিসন তখন একটি গাড়ির নকশা নিয়ে কাজ করছিলেন। ঠিক সেই সময় খবর পান, তাঁর কোম্পানির এক তরুণ কর্মী একটি পরীক্ষামূলক গাড়ি তৈরি করেছেন। নিউইয়র্কে এক কোম্পানির পার্টিতে এডিসনের সাথে দেখা হয় সেই তরুণের, নাম হেনরি ফোর্ড। গ্যাসোলিনচালিত গাড়ির আইডিয়া শুনে এডিসন মুগ্ধ হয়ে যান। এডিসন, যিনি তখনো গাড়ির বিদ্যুৎচালিত সম্ভাবনা নিয়ে ভাবছিলেন, উচ্ছ্বসিত হয়ে ফোর্ডকে বলেন, "ইয়াংম্যান, এটাই সেই জিনিস! তোমার ধারণা দারুণ! চালিয়ে যাও!"


এডিসনের এমন অনুপ্রেরণায় সাহস পেয়ে ফোর্ড তার কাজ চালিয়ে যান এবং শেষ পর্যন্ত এমন একটি গাড়ি উদ্ভাবন করেন যা তাঁকে অগাধ সম্পদ ও খ্যাতি এনে দেয়। কিন্তু বন্ধুত্বের প্রকৃত সৌন্দর্য প্রকাশ পায় ১৯১৪ সালের ৯ ডিসেম্বর। এডিসনের গবেষণাগার ও কারখানা ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ধ্বংস হয়ে যায়। তখন এডিসনের বয়স ৬৭। ক্ষতির পরিমাণ এত বিশাল ছিল যে বিমা সংস্থা তা কাভার করতে পারেনি। হেনরি ফোর্ড এডিসনের হাতে তুলে দেন ৭,৫০,০০০ ডলারের একটি চেক, সঙ্গে একটি নোট, "আরও প্রয়োজন হলে বলবেন!"


১৯১৬ সালে ফোর্ড তার বাড়ি সরিয়ে এডিসনের পাশেই নিয়ে যান। পরে যখন বার্ধক্যের কারণে এডিসন হুইলচেয়ারে বসতে বাধ্য হন, তখন ফোর্ডও একটি হুইলচেয়ার কিনে নেন, যাতে তারা একসঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করতে পারেন! থমাস এডিসন শুধু হেনরি ফোর্ডের প্রতিভায় বিশ্বাস রাখেননি, তিনি তার পাশে থেকেও একজীবনের জন্য বন্ধু হয়ে গিয়েছিলেন।

.

.

#itihaser_golpo #itihasergolpo #ThomasAlvaEdison

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ৩০-০৪-২০২৫ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ৩০-০৪-২০২৫ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


পুলিশ সপ্তাহের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা - পরাজিত শক্তি যেন দেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে সেজন্য সতর্ক থাকার নির্দেশ।


সাংবাদিক সুরক্ষা আইন করার পাশাপাশি দায়িত্বশীল আচরণের জন্য  সাংবাদিকতার নৈতিকতা আইনও করা দরকার - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা।


জাতি গঠনে সকলকে সক্রিয় অবদান রাখার আহ্বান জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের।


আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে কাজ চলছে - জানালেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।


ভোলায় ইলিশ ধরার ওপর দুই মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ।


গাজায় অকল্পনীয় বিপর্যয় বন্ধে জাতিসংঘের আহ্বান।


চট্টগ্রামে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে গতকালের ৭ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে আজ আবার ব্যাটিং শুরু করবে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ২৯-০৪-২০২৫ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ২৯-০৪-২০২৫ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


চলতি বছরের হজ ফ্লাইট শুরু - হজযাত্রীদের সেবা সহজ করতে মোবাইল অ্যাপ ‘লাব্বাইক’ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা।


জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করলেন অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস - দিলেন পরবর্তী করণীয় নির্দেশনা।


বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক স্টার লিংক চালুর অনুমোদন দিলেন প্রধান উপদেষ্টা।


ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হচ্ছে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৫।


 লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে ৪০ শতাংশ মামলা নিষ্পত্তির লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার - জানালেন আইন উপদেষ্টা।


জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদফতর গঠন করে গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।


আগামী মাসে ইউক্রেনে তিন দিনের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা করলেন রুশ প্রেসিডেন্ট।


আজ চট্টগ্রামে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে গতকালের ৯ উইকেটে ২২৭ রান নিয়ে প্রথম ইনিংসের ব্যাটিং পুনরায় শুরু করবে জিম্বাবুয়ে।

টেস্টিকুলার বা অন্ডকোষীয় ক্যান্সার

 #টেস্টিকুলার বা অন্ডকোষীয় ক্যান্সার


টেস্টিকুলার বা অণ্ডকোষীয় ক্যান্সার নিয়ে  অনেক রোগীই আমাদের চেম্বারে আসেন। সাধারণত ১৫-৩৫ বছরের পুরুষ এ ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। তবে যে কোন বয়সেই এ রোগ হতে পারে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় লজ্জায় বা পারিপার্শ্বিক কারনে রোগী আমাদের কাছে দেরিতে আসেন ফলে চিকিৎসা বেশ জটিল হয়ে যায়। 


⭕ টেস্টিকুলার বা অণ্ডকোষীয় ক্যান্সার


টেস্টিকুলার ক্যান্সার হল অণ্ডকোষের (টেস্টিস) ক্যান্সার যা স্ক্রোটামের ভিতরে অবস্থিত। অণ্ডকোষের প্রধান কাজটি হল পুরুষ সেক্স হরমোন (টেস্টোস্টেরন) এবং শুক্রাণু উৎপাদন। টেস্টিকুলার ক্যান্সার এক বা উভয় অণ্ডকোষকে আক্রমণ করতে পারে এবং যদি চিকিৎসা না করা হয় তবে এটি শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে যেতে পারে।


⭕টেস্টিকুলার ক্যান্সার হওয়ার কারণ


➡️ টেস্টিকুলার ক্যান্সারের পারিবারিক ইতিহাস।

➡️ একটি অব্যক্ত অণ্ডকোষ (অণ্ডকোষ স্ক্রোটামের ভিতরে স্থানান্তরিত হয় নি)।

➡️ বয়স ২৫-৩৫ বছর, তবে এটি যে কোনও বয়সে হতে পারে।

➡️ বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ 

➡️ অনেক সময় কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায়না। 


⭕টেস্টিকুলার ক্যান্সারের লক্ষণ


➡️বেদনাবিহীন এক লাম্প (পিণ্ড) অন্ডকোষে অনুভব করা যায়।

➡️অণ্ডকোষে ফোলাভাব ।

➡️ফোলা লিম্ফ নোড ।

➡️ক্লান্তি ।

➡️ওজন কমে যাওয়া।

➡️অণ্ডকোষ, স্ক্রোটাম বা কুঁচকিতে একটি নিস্তেজ ব্যথা।

➡️অণ্ডকোষের মধ্যে কিছু আছে বলে ভারী ভাবের অনুভূতি ।


⭕টেস্টিকুলার ক্যান্সারের ডায়াগনোসিস ( নির্ণয়)


শারীরিক পরীক্ষা- ডাক্তার রোগীর লাম্প এর উপস্থিতি ও ফোলাভাব খোঁজার জন্য পরীক্ষা করে থাকেন ।


রোগীর চিকিৎসার ইতিহাস- অনির্ধারিত অন্ডকোষের ইতিহাস সম্পর্কে পরীক্ষা করা।


রক্ত পরীক্ষা – রক্তে টিউমার মার্কারের উপস্থিতি পরীক্ষা করার জন্য রক্ত পরীক্ষা করা হয়।


সিটি স্ক্যান- সিটি স্ক্যান, ক্যান্সার ছড়িয়ে পড়েছে এমন লক্ষণ খোঁজার জন্য তল, বুক এবং শ্রোণীগুলির একসরে একাধিক এক্সের চিত্র নিয়ে থাকে।


⭕টেস্টিকুলার ক্যান্সারের জন্য চিকিৎসা


টেস্টিকুলার ক্যান্সারের চিকিৎসা ক্যান্সারের পর্যায় এবং গ্রেডের উপর নির্ভর করে। সমস্ত পর্যায় এবং ক্যান্সারের ধরণের জন্য, সাধারণত সার্জারি প্রয়োজন। তবে কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন থেরাপির মতো অন্যান্য হস্তক্ষেপ সাধারণত প্রয়োজন হয়।


➡️সার্জারি


র‌্যাডিকাল ইনগুইনাল অর্কিএক্টোমি- মূলত ইনগুইনাল অর্কিএক্টোমি হল টেস্টিকুলার ক্যান্সারের সকল প্রকার এবং গ্রেডের প্রাথমিক হস্তক্ষেপ। এই শল্য চিকিৎসার মধ্যে, সার্জন আক্রান্ত অন্ডকোষ অপসারণ করে থাকেন।


কিছু রোগীর ক্ষেত্রে শল্য চিকিৎসা একমাত্র হস্তক্ষেপ, যার প্রয়োজন হতে পারে। অস্ত্রোপচারের পরে, অনকোলজিস্ট পর্যায়ক্রমিক ফলোআপগুলি, রক্ত পরীক্ষার পুনরাবৃত্তি এবং সিটি স্ক্যানগুলির নতুন কোনও উন্নতি পরীক্ষা করার জন্য সুপারিশ করতে পারেন।


⭕অন্যান্য হস্তক্ষেপ


তবে উচ্চ গ্রেড টেস্টিকুলার ক্যান্সার এবং উন্নত পর্যায়ের ক্যান্সারযুক্ত রোগীদের ক্যান্সার কোষগুলি মেরে ফেলার জন্য এবং আরও মেটাস্টেসিস প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করতে হয়ঃ


➡️রেডিয়েশন থেরাপি


➡️কেমোথেরাপি


#skincare #সোরিয়াসিস #testis #cancertreatment #cancercare #Cancer

মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

গ্রাফাইটিস~যে কোন ধরনের চর্মরোগ এমনকী চোখের পাতায় একজিমা, চর্মোদ্ভেদ ভেজা ভেজা ও চামড়া ফাটা ফাটা, চোখের পাতা লাল ও কিনারাগুলো আঁস বা মামড়ী পড়ে ঢেকে থাকে,তাতে উপযোগী। 

 🎋গ্রাফাইটিস~যে কোন ধরনের চর্মরোগ এমনকী চোখের পাতায় একজিমা, চর্মোদ্ভেদ ভেজা ভেজা ও চামড়া ফাটা ফাটা, চোখের পাতা লাল ও কিনারাগুলো আঁস বা মামড়ী পড়ে ঢেকে থাকে,তাতে উপযোগী। 

📚Graphites 

♦গ্রাফাইটিস

♦ ডা.এইচ.সি.এলেন

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

♦#নিজস্বকথাঃ~

১। স্থুলতা ও কোষ্টবদ্ধতা।

২। ফাঁটা চর্ম ও চটচটে রস।

৩। শঙ্কা ও সতর্কতা।

৪। মাছ, মাংস, সঙ্গীত ও সঙ্গমে অনিচ্ছা।

#মূলকথাঃ

১। দ্বিধাগ্রস্ত, উৎকণ্ঠিত, বিমর্ষ, মনোযোগ দিতে কষ্ট, সকল বিষয়ে সতর্ক ও ভীত।

২। শরীর সর্বদা শীতল, মাথার তালুতে জ¦ালা।

৩। কানে কম শোনে, কিন্তু গোলমালের ভিতর ভাল শুনতে পায়।

৪। সর্দি লাগার প্রবণতা ও ঠান্ডায় রোগের বৃদ্ধি।

৫। মাছ মাংস ইত্যাদি আমিষ দ্রব্য, মিষ্টি ও লবণে অরুচি।

৬। বসে কোন কাজ করার সময় পা নাড়তে থাকে।

৭। শরীরের কোথাও একটু কেটে গেলে বা আঁচড় লাগলে তাতে পূঁজ জন্মে, পুরাতন ক্ষত চিহ্নে আবার ঘা হয়, চর্ম উদ্ভেদ হতে পাতলা আঠালো বা মধুর মত স্বচ্ছ রস ঝরে।

৮। চর্মরোগের উদ্ভেদ শক্ত মোটা, ফাটা রসানি যুক্ত।

৯। ইন্দ্রিয়গুলি অতিরিক্ত তী², সেজন্য গান শুনলে রোগীর কান্না পায়, ফুলের গন্ধ সহ্য হয় না।

# উপযোগিতাঃ

১। যে সব মহিলারা মোটা হতে থাকেন, যারা দিনের পর দিন কোষ্টকাঠিন্যে ভোগেন, যাদের ঋতুস্রাব দেরীতে হওয়ার ইতিহাস থাকে তাদের পক্ষে উপযোগী। বয়ঃসন্ধিকালের যেসব লক্ষণে পালসেটিলা ব্যবহৃত হয়, রজোনিবৃত্তিকালের সেই সেই লক্ষণে গ্রাফাইটিস কার্যকরী।

২। অত্যাধিক সর্তভাব, ভীরুস্বভাব, সব কিছুতেই ইতস্ততঃ করে, কোন বিষয়ের স্থির মীমাংসা করতে পারে না (পালস)। কোন কাজ করতে বসলে হাত-পা নাড়াতে থাকে (জিঙ্কাম)। বিষণ্ন, হতাশভাব, গান শুনলে কান্না আসে, শুধুমাত্র মৃত্যু সম্বন্ধেই চিন্তা করে (গান শোনা অসহ্য- নেট-কা, স্যাবাইনা)।খুব সকালে অসুস্থভাব।

৩। চোখের পাতায় একজিমা, চর্মোদ্ভেদ ভেজা ভেজা ও চামড়া ফাটা ফাটা, চোখের পাতা লাল ও কিনারাগুলো আঁস বা মামড়ী পড়ে ঢেকে থাকে। মাথার উপরে একটি গোলাকার স্থানে জ্বালাকর (ক্যাল্কে.কার্ব, সালফ), (ঐ স্থানটি ঠাণ্ডাভাব- সিপিয়া, ভিরেট্রাম)।

৪। ঋতুস্রাব পরিমাণ খুবই কম, রঙ ফ্যাকাসে, নির্দিষ্ট সময়ের দেরীতে হয়- সাথে ভয়ানক শূলবেদনা হয। ঋতুস্রাব অনিয়মিত- পানিতে কাজ করে বা পানিতে পা ভিজে স্রাব নির্দিষ্ট সময়ের পরে হয (পালস)। ঋতুস্রাবের সময় সকালে গা বমি বা বমিভাব ঐ সময় অত্যন্ত দূর্বল ও অবসণ্ন হয়ে পড়ে (এলুমি, কার্ব-এনি, ককুলাস)। রাতে ঋতুস্রাবের সময় ও পরে রোগ লক্ষণ বাড়ে।

৫। শ্বেতপ্রদর বা প্রদরস্রাবে জ্বালা হয়, হেজে যায়- ঝলকে ঝলকে রাত-দিন বের হতে থাকে। ঋতুর আগে বা পরে শ্বেতপ্রদর হতে থাকে (ঋতুর আগে- সিপিয়া, ঋতুর পরে- ক্রিয়োজোট)।

৬। স্তনের ফোঁড়া সেরে গিয়ে কঠিন ক্ষতচিহ্ন থেকে যায়। এতে দুগ্ধস্রাবে বাধা আসে- ঐ ক্ষতচিহ্ন বা বারে বারে ফোড়া হবার ফলে স্তনের ক্যান্সার হয।

৭। দেহের চামড়া অপরিষ্কার, কর্কশ, অসুস্থ; আঘাত লাগলেই পেকে ওঠে (হিপার), পুরাতন ক্ষতচিহ্নে নতুন করে পূজঁ হয়ে পেকে ওঠে। কানের উপর, হাত-পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে, শরীরের বিভিন্ন অংশে চর্মরোগ হয়, তা থেকে পানির মত স্বচ্ছ ও চটচটে রস ঝরতে থাকে।

৮। নখ ভঙ্গুর, ভেঙ্গে যায়, বিকৃত হয়ে যায় (এ-ক্রড), নখে ব্যথা যেন ঘা হয়েছে, নখ পুরু ও কুঁচকে যায়। আঙুলের মাথায়, স্তনের বোটায়, ঠোটে ও যোনির ওষ্ঠের সংযোগস্থলে, মলদ্বারে, পায়ের আঙুলের ফাঁকে ফেটে যায় বা ছিড়ে যায়।

৯। একটুতেই ঠান্ডা লেগে সর্দি হয়- প্রবল বাতাসে অত্যনুভূতি (বোরাক্স, ক্যাল্কে.কার্ব, হিপার, নাক্স)। পিড়িত অঙ্গ শুকিয়ে যায়। শিশু নির্লজ্জ, অবাধ্য, ভদ্রতা জানে না- বকলে হাসতে থাকে। অতিরিক্ত যৌনাচারিতা করে জননেন্দ্রিয়ের দুর্বলতা। স্ত্রী-পুরুষ উভয়েরই সঙ্গমে নিতান্ত অনিচ্ছা।

১০। মূর্চ্ছাগ্রস্থভাব- রোগীর জ্ঞান থাকে কিন্তু নড়াচড়া করার বা কথা বলার শক্তি থাকে না। গোলমালের মধ্যে বা গাড়ীতে চড়লে যখন শব্দ হতে থাকে তখন ভাল শুনতে পায় (এ-নাই)। কপালে যেন মাকড়সার জাল জড়িয়ে আছে, হাত দিয়ে ঝেড়ে ফেলতে চায়- এরূপ অনুভূতি (ব্যারাইটা, বোরাক্স, ব্রোমি, র‌্যানান)।

১১। উদরাময়ঃ ঘন বাদামি, তরল, অজীর্ণ দ্রব্য মেশানের ও অসহ্য দূর্গন্ধ থাকে- প্রায়ই উদ্ভেদ চাপা পড়ে উদরাময় হয় (সোরিন)।

১২। কোষ্ঠবদ্ধতাঃ বহুদিনের পুরাতন কোষ্ঠবদ্ধতা- মলত্যাগে কষ্ট, মল বড়, শক্ত, গিটগিট মত, দলাদলা মত, মলে সুতার মত সরু সরু শ্লেষ্মা জড়ানো থাকে। অত্যান্ত লম্বা মল (সালফ), মলত্যাগের পরে মলদ্বারে চিড়িকমারা, ঘায়ের মত ব্যথা বেদনা হয়।

১৩। ইরিসিপেলাসঃ কানেকটিভ টিস্যুতে প্রদাহ হয়ে ইপিসিপেলাস- তাতে জ্বালা ও হুলফোটানো ব্যথা থাকে, ডান দিকে শুরু হয়ে বাদিকে বিস্তৃত হয়। আয়োডিন লাগানোর পর ঔরূপ বিসর্প বা ইরিসিপেলাস হলে ব্যবহার্য।

১৪। অনুপূরক- কস্টি, হিপার, লাইকো। ঋতুসম্বন্ধীয় রোগে লাইকো ও পালসের সমগুণ। লাইকো, পালসের পর এ ঔষধ ভাল খাটে। অল্পবয়সী মহিলাদের মোটা হওয়া রোগে প্রচুর পরিমাণে অস্বাস্থ্যকর মেদযুক্ত তন্তু হতে থাকলে ক্যাল্কে.কার্ব এর পর এ ঔষধ ব্যবহার্য। চর্মরোগে সালফারের পর ও বেগে শ্বেতপ্রদর হতে থাকা লক্ষণে সিপিয়ার পর গ্রাফাইটিস ভাল ফল দেয়।

✒️হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনের নিয়ম: সাধারণত ১-২ ফোটা সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে ৩ বেলা খাবার আগে সেব্য অথবা গ্লোবিউলস বা পিলে সিক্ত করে ৪ টি করে পিল ৩ বেলা খাবার আগে চুষে খেতে পরেন।


📑Compilation: Homoeopathic Tips

যে কোন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই রেজিঃপ্রাপ্ত ফিজিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করবেন।

 💫Dr.Md.Forhad Hossain

📑Homoeopathic physician 

 🦋ইউটিউব #Md.Forhad Hossain

☎For appointment 01955507911

ক্যালেন্ডার আবিষ্কারের সম্ভাব্য কারণ

 ক্যালেন্ডার


ক্যালেন্ডার বরাবরই মানুষের জীবনের জরুরি একটা জিনিস। সময় গুছিয়ে চলা, চাষের কাজ ঠিকমত করা আর ধর্মীয় উৎসবের দিন ঠিক রাখার জন্য এটা দারুণ কাজে লাগে।


এই ক্যালেন্ডারের ইতিহাস দেখলেই বোঝা যায়—মানুষ সময় মেপে চলার জন্য কতটা বুদ্ধি খাটিয়েছে, আর কতটা নিখুঁত হতে চেয়েছে।


পদ্ধতির দিক থেকে ক্যালেন্ডার অনেক রকম, অনেক জটিল। কিন্তু সবারই লক্ষ্য এক—সূর্য আর চাঁদের ছন্দের সাথে মিলিয়ে আমাদের কাজকর্ম ঠিক রাখা।

.


ক্যালেন্ডারের অর্থ


‘ক্যালেন্ডার’ শব্দটি এসেছে লাতিন শব্দ ‘ক্যালেন্ডে’ (kalendae) থেকে—যার অর্থ "মাসের প্রথম দিন।" 


প্রাচীন রোমে, মাসের প্রথম দিন, অর্থাৎ ক্যালেন্ডের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হত। আসলে, রোমান পুরোহিতরা নতুন চাঁদ পর্যবেক্ষণ করে মাসের শুরু নিশ্চিত করতেন। এরপর তারা জনসমক্ষে ঘোষণা করতেন যে নতুন মাস শুরু হয়েছে এবং এটিই হল মাসের প্রথম দিন বা 'ক্যালেন্ডে'। 


এই ঘোষণার মাধ্যমে কেবল মাসের শুরুই জানানো হত না, বরং সেই মাসের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দিনগুলি, যেমন নোনাস (Nones), ইদুস (Ides) কবে পড়বে সেটাও ঠিক করা হত। আর সবচেয়ে জরুরি বিষয় হল, এই ঘোষণা তাদের ঋণ পরিশোধ করার নির্দিষ্ট দিনটি মনে করিয়ে দিত। এই ঋণ ও পরিশোধের হিসাব রাখা হত যে খাতায় রোমানরা সেই খাতাগুলিকে বলত ‘ক্যালেন্ডারিয়া’ (calendaria)। 


ক্যালেন্ডার শব্দটির উৎপত্তি আর পেছনের গল্প জানা গেল। কিন্তু সময়কে হিসাবের ফ্রেমে বাঁধার জন্য মানুষ কেবল এক ধরনের ক্যালেন্ডারই ব্যবহার করেনি। ইতিহাস জুড়ে, মানুষ বিভিন্ন ধরনের ক্যালেন্ডার তৈরি করেছে—কিছু সূর্য এবং চাঁদের গতিবিধির ওপর ভিত্তি করে, আবার কিছু সংখ্যাপদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে। এখন, আমরা প্রধানত ৩ ধরনের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করি—সৌর (Solar), চান্দ্র (Lunar) এবং চান্দ্রসৌর (Lunisolar)।

.


সৌর ক্যালেন্ডার—আমাদের চেনা ক্যালেন্ডার


সময় মাপার যত পুরোনো উপায় আছে, সৌর ক্যালেন্ডার তার মধ্যে অন্যতম। আর আজও কিন্তু পৃথিবীর নানা প্রান্তে এর ব্যবহার চলছে! এর মূল ব্যাপারটা হল, আমাদের পৃথিবী সূর্যের চারপাশে কীভাবে ঘুরপাক খাচ্ছে, সেই হিসাবের ওপর ভিত্তি করেই এই ক্যালেন্ডার তৈরি হয়েছে।


পৃথিবী যে সূর্যের চারপাশে একবার চক্কর দিয়ে আসে, সেটাই হল একটা সৌর বছর। এই বছরে থাকে ১২টি মাস বা ৩৬৫টি দিন। তবে হিসাব মেলানোর জন্য কখনও কখনও একটা বাড়তি দিন, মানে লিপ ডে (Leap Day), যোগ করা হয়। আমরা এখন যে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করি, সেটাও কিন্তু আসলে এই সৌর ক্যালেন্ডারই।


তবে জানতেন কি, সৌর ক্যালেন্ডারেরও দুটি আলাদা ধরন আছে? একটা হল ট্রপিক্যাল সৌর ক্যালেন্ডার, আরেকটা সাইডেরিয়াল সৌর ক্যালেন্ডার। দুটিই পৃথিবীর সূর্য-প্রদক্ষিণের হিসাব রাখে, কিন্তু মাপার কৌশলটা একটু ভিন্ন। ট্রপিক্যাল ক্যালেন্ডার (Tropical Calendar) নজর রাখে ঋতু বদলের ওপর, আর সাইডেরিয়াল ক্যালেন্ডার (Sidereal Calendar) বছর মাপে দূরের স্থির তারাগুলির সাপেক্ষে।

.


ট্রপিক্যাল ক্যালেন্ডার—ঋতুর সাথে তাল মিলিয়ে


ট্রপিক্যাল ক্যালেন্ডার এক ধরনের সৌর ক্যালেন্ডার যা আমরা বর্তমানে ব্যবহার করি। এই ক্যালেন্ডার সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর ঘূর্ণনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি।


ক্যালেন্ডারটির নাম ‘ট্রপিক্যাল’ কেন হল?


কারণ এটি ঋতু পরিবর্তনের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরতে থাকলে, ঋতু পরিবর্তিত হয়। ট্রপিক্যাল ক্যালেন্ডার এই ঋতু পরিবর্তনের চক্র ট্র্যাক করে।


একটি ট্রপিক্যাল বছর হল পৃথিবীর সূর্যের চারপাশে একবার পূর্ণ ঘূর্ণন করতে যে সময় লাগে সেটুকু—যা প্রায় ৩৬৫ দিন। এই সময়ের মধ্যে আমরা গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত এবং বসন্ত এই ৬ ঋতু অনুভব করি। ট্রপিক্যাল ক্যালেন্ডার ঋতু পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে চলার কারণে আমরা কৃষিকাজ, উৎসব এবং অন্যান্য কাজের জন্য সঠিক সময় নির্ধারণ করতে পারি।


যে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার আমরা ব্যবহার করি তা আসলে ট্রপিক্যাল ক্যালেন্ডার। এটি বিশ্বের সবচেয়ে ব্যবহৃত ক্যালেন্ডার।


‘ট্রপিক্যাল’ শব্দটি এসেছে ‘ট্রপিক অফ ক্যান্সার’ এবং ‘ট্রপিক অফ ক্যাপ্রিকর্ন’ থেকে, যা পৃথিবীর দুটি গুরুত্বপূর্ণ অক্ষাংশ। বছরে দুবার এমন সময় আসে যখন সূর্য নিরক্ষরেখা থেকে সবচেয়ে দূরে অবস্থান করে। এই দিনগুলিকে অয়নান্ত বলে। 


একটি অয়নান্ত থেকে পরবর্তী অয়নান্ত পর্যন্ত সময়কে ধরা হয় এক বছর। বছরে দুবার এমন সময় আসে যখন দিন ও রাত সমান হয়। এই দিনগুলিকে বলে বিষুব। একটি বিষুব থেকে পরবর্তী বিষুব পর্যন্ত সময়কেও এক বছর ধরা হয়।


প্রাচীনকালে মানুষের কাছে জ্যোতির্বিদ্যার সরঞ্জাম ছিল না। তবুও তারা অয়নান্ত ও বিষুব চিহ্নিত করতে পারত। সূর্যের অবস্থান দেখে তারা বুঝতে পারত কখন ঋতু পরিবর্তন হচ্ছে। এইভাবে তারা কৃষিকাজের জন্য সঠিক সময় নির্ধারণ করত।

.


সাইডেরিয়াল ক্যালেন্ডার—একজন জ্যোতির্বিজ্ঞানীর ক্যালেন্ডার


একটি সাইডেরিয়াল সৌর ক্যালেন্ডার, অয়নান্ত ও বিষুব উপেক্ষা করে এবং বহুদিন ধরে রাতের আকাশে ১২টি রাশিচক্রের মধ্য দিয়ে সূর্যের যাত্রা পর্যবেক্ষণ করে সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর কক্ষপথ পরিমাপ করে। সাইডেরিয়াল নামটি লঅতিন শব্দ ‘sideris’ (নক্ষত্রের) থেকে এসেছে।


যেখানে ট্রপিক্যাল ক্যালেন্ডার পৃথিবী এবং তার ঋতুগুলির ওপর মনোযোগ দেয়, সেখানে সাইডেরিয়াল ক্যালেন্ডার গুরুত্ব দেয় নক্ষত্র এবং সূর্যকে। কারণ সাইডেরিয়াল ক্যালেন্ডারের জন্য আকাশ, গ্রহ এবং নক্ষত্রের গতিবিধি দেখা প্রয়োজন—তাই এটি জ্যোতির্বিদ্যার সাথে সম্পর্কিত।

.


চন্দ্র ক্যালেন্ডার—অসম্পূর্ণ হলেও দরকারি


চান্দ্র ক্যালেন্ডার চাঁদের আবর্তনের ওপর ভিত্তি করে তৈরি। এই ক্যালেন্ডারে মাস শুরু হয় অমাবস্যায়, আর শেষ হয় পরের অমাবস্যায়।


একটা চান্দ্র মাস বা lunation প্রায় ২৯.৫৩ দিন ধরে চলে, যা সৌর ক্যালেন্ডারের মাস (৩০ বা ৩১ দিন) থেকে একটু কম। চান্দ্র ক্যালেন্ডার সাধারণত ১২ বা ১৩ মাসে ভাগ করা হয়—ব্যবহারকারী নিজস্ব সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে ঠিক করে থাকে মাসের সংখ্যা কত হবে।


চাঁদের কক্ষপথ একটু উপবৃত্তাকার হওয়ায়, চান্দ্র মাসের দৈর্ঘ্য প্রতি মাসে কিছুটা বদলায়। এর সঙ্গে ক্যালেন্ডারের দিনের সংখ্যা মিলিয়ে রাখা কঠিন হয়ে যায়, বিশেষত কৃষিকাজের মত ক্ষেত্রে যখন নির্ভুল হিসাবের দরকার পড়ে। তাই শুধু চাঁদকে কেন্দ্র করে একটা ঠিকঠাক ক্যালেন্ডার বানানো বেশ ঝামেলার।


এত সমস্যা সত্ত্বেও, চন্দ্র ক্যালেন্ডার হাজার বছর ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে, আর এখনও অনেক কাজে লাগে। কীভাবে? কারণ সব ক্ষেত্রে যে খুব বেশি নিখুঁত হিসাব দরকার হয়, তা নয়। অনেক সময় প্রাকৃতিক চক্র আর প্রতিদিনের অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিল রাখাটাই জরুরি।


ধর্মীয় উৎসব আর ঘটনাগুলি প্রায় সব সময় চাঁদের চক্রের সঙ্গে মিলে যায়। এজন্যই চান্দ্র ক্যালেন্ডার এখনও রমজান, দিওয়াল, ইস্টার, রোশ হাশানাহ, চীনা নববর্ষের মত উৎসবের তারিখ ঠিক করতে ব্যবহৃত হয়।

.


লুনিসোলার ক্যালেন্ডার 


লুনিসোলার ক্যালেন্ডার হল এমন ক্যালেন্ডার, যেটা চাঁদ (luni) আর সূর্য (solar) দুয়েরই গতিবিধির ওপর ভিত্তি করে তৈরি। এতে বছরে ১২ মাস থাকে, প্রতিটি ২৯ বা ৩০ দিনের, যা চাঁদের দশা অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। তবে বছরের দৈর্ঘ্য ঠিক রাখা হয় সূর্যের হিসাব মেনে, সৌর ক্যালেন্ডারের মত।


সৌর আর চন্দ্র চক্রকে মিলিয়ে রাখতে লুনিসোলার ক্যালেন্ডারে মাঝে মাঝে অতিরিক্ত দিন বা মাস যোগ করা হয়। এই প্রক্রিয়াকে বলে intercalation। একে বলা যায় ‘লিপ বছর’—যখন বছরের শেষে এক মাস বা কয়েকটি দিন যোগ করা হয়।


কারণ চান্দ্র মাস সৌর মাসের চেয়ে ছোট, তাই ১২টা চন্দ্র মাস দিয়ে ৩৬৫ দিন পূর্ণ হয় না। যেমন, প্রাচীন রোমান ক্যালেন্ডারে বছরে মাত্র ৩৫৫ দিন ছিল, যা সৌর বছরের চেয়ে ১০ দিন কম। ফলে রোমানদের ‘ইন্টারকালারিস’ নামে একটা অতিরিক্ত মাস যোগ করে এই ঘাটতি পূরণ করতে হত।


আজও লুনিসোলার ক্যালেন্ডার অনেক জায়গায় ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে যেসব সংস্কৃতি ধর্মীয় উৎসব আর বিশেষ দিন ঠিক করার জন্য ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে। চীনা ক্যালেন্ডার আর ইহুদি ক্যালেন্ডার লুনিসোলার ক্যালেন্ডারের ভাল উদাহরণ।

.


আজকের যুগে ব্যবহৃত ৩টি জনপ্রিয় ক্যালেন্ডার


১. গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার


বর্তমানের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ক্যালেন্ডার হল গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার, যা একটি সৌর ক্যালেন্ডার। এটি খ্রীষ্টান ধর্মাবলম্বীদের অফিসিয়াল ক্যালেন্ডার হিসাবে তৈরি হলেও, সিভিল ক্যালেন্ডার হিসাবে‌ই সারা বিশ্বে ব্যবহার করা হয়।


২০২১ সালের হিসাবে, গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ১৬৮টি দেশে অফিসিয়াল ক্যালেন্ডার হিসাবে গৃহীত হয়েছে। মাত্র ৪টি দেশ এখনও এটি গ্রহণ করেনি—আফগানিস্তান, ইরান, ইথিওপিয়া ও নেপাল।


এই ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বর্তমান বছর—২০২৫ খ্রীষ্টাব্দ।


২. ইসলামিক ক্যালেন্ডার


ইসলামিক ক্যালেন্ডার বা হিজরি ক্যালেন্ডার একটি চান্দ্র ক্যালেন্ডার, যেখানে ১২টি চান্দ্র মাস এবং ৩৫৪ বা ৩৫৫ দিন রয়েছে। হিজরি ক্যালেন্ডার ইসলামী উৎসব এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠান যেমন ঈদুল আজহা ও রমজানের তারিখ নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়।


প্রায় সব ইসলামিক দেশ (যেখানে ইসলাম প্রধান ধর্ম) ধর্মীয় উদ্দেশ্যে হিজরি ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে, তবে নাগরিক পরিকল্পনার জন্য গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে। ব্যতিক্রম হল ইরান ও আফগানিস্তান, যারা নিজস্ব সিভিল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে থাকে।


এই ক্যালেন্ডার অনুসারে বর্তমান সাল: ১৪৪৬ হিজরি।


৩. চীনা ক্যালেন্ডার


চীনা ক্যালেন্ডার একটি লুনিসোলার ক্যালেন্ডার, যেখানে সাধারণ বছরে ১২ মাস (প্রায় ৩৫৪ দিন) এবং লিপ বছরে ১৩ মাস (প্রায় ৩৮৪ দিন) থাকে। এটি চীন এবং বিশ্বের বিভিন্ন চীনা কমিউনিটিতে ধর্মীয় ও ঐতিহ্যবাহী উৎসব যেমন লুনার নিউ ইয়ার নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়। সিভিল উদ্দেশ্যে চীন গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে।


চীনা ক্যালেন্ডারে বছর গণনা গ্রেগরিয়ান, ইহুদি এবং ইসলামিক ক্যালেন্ডারের মত অনন্ত সংখ্যা ধরে চলে না, এটি ৬০ বছরের চক্রে গণনা করা হয়। প্রতিটি বছরের নাম একটি উপাদান (যেমন গুই বা “স্থির পানি”) এবং একটি রাশিচক্র প্রাণীর (যেমন মাও বা “খরগোশ”) সংমিশ্রণে নির্ধারিত হয়।


বর্তমান বছর: চীনা নববর্ষ ২০২৫ সালের ২৯ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল, এবং সেদিন থেকে সাপের বছর শুরু হয়েছে। চীনা রাশিচক্রে সাপকে জ্ঞানী, রহস্যময় এবং প্রজ্ঞাবান হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ২০২৫ সাল কাঠের সাপের বছর হবে, যা প্রতি ৬০ বছরে একবার আসে। সর্বশেষ কাঠের সাপের বছর ছিল ১৯৬৫ সাল।

.


ক্যালেন্ডার আবিষ্কারের সম্ভাব্য কারণ


এই প্রশ্নের সহজ কোনো উত্তর নেই। অনেক ঐতিহাসিক, প্রত্নতত্ত্ববিদ এবং দার্শনিক এই বিষয়ে ভেবেছেন। মানুষের ক্যালেন্ডার আবিষ্কারের সম্ভাব্য কারণগুলি হতে পারে:


• কৃষিকাজ: মানুষ স্থায়ীভাবে কোনো অঞ্চলে বসবাস শুরু করার পর কৃষিকাজে জড়িয়ে পড়ে। তখন ফসল বোনা এবং ওঠানোর জন্য পরিকল্পনার প্রয়োজন হয়। এমন একটি ক্যালেন্ডার, যা সঠিকভাবে বলবে ঋতুর শুরু এবং শেষ কখন, ফসল উৎপাদন এবং জমির ফলন বাড়াতে সাহায্য করবে।


• ধর্ম: ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান এবং উৎসব নিয়মিতভাবে পালন করতে সময়ের নির্দিষ্ট পয়েন্ট দরকার। এক উপায় ছিল প্রাকৃতিক চক্রগুলি অনুসরণ করা, যেমন চাঁদের দশা বা একটি নদীর বদ্বীপে বার্ষিক বন্যা।


• ক্ষমতা: বন্যা, মৌসুমি বৃষ্টিপাত বা রাতের আকাশে সাইরিয়াস নক্ষত্রের অবস্থান পূর্বাভাস দিতে পারা একজন ব্যক্তি সমাজে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। এমন ব্যক্তিকে প্রাকৃতিক নিয়ন্ত্রণকারী হিসাবে দেখা হত—সে হতে পারে জ্ঞানী, শামান বা সরাসরি একজন নেতা বা গোত্রপ্রধান।

.


জ্যোতির্বিদ্যা আর ক্যালেন্ডার—একসঙ্গেই শুরু


ক্যালেন্ডার দিয়ে মানুষ সময় গুনে রাখা আর ভবিষ্যতের প্ল্যান করার আগে, তাদের তারার গতিবিধি জানতে হয়েছিল। কিন্তু জ্যোতির্বিদ্যা আর ক্যালেন্ডার—কোনটা আগে এসেছে? 


জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিজ্ঞান লেখক আর জনপ্রিয় ব্লগার ড. ফিলিপ প্লাইট মনে করেন, এই দুইয়ের শুরুটা একসঙ্গেই হয়েছে। ড. প্লাইট তার ‘ব্যাড অ্যাস্ট্রোনমি’ (Bad Astronomy) বই আর ব্লগের জন্য বিখ্যাত। তিনি সহজ ভাষায় বিজ্ঞান ব্যাখ্যা করেন।


ড. প্লাইট বলেন, “আমাদের ব্রেন প্যাটার্ন ধরার ক্ষেত্রে খুব ভাল। আপনি যদি এমন জায়গায় থাকেন, যেখানে আকাশ অন্ধকার আর তারা স্পষ্ট দেখা যায়, তাহলে দেখবেন কিছু নির্দিষ্ট নক্ষত্রমণ্ডল সূর্যাস্তের পর আকাশে ওঠে—যেমন যখন ঋতু বদলায়।”


তিনি আরও বলেন, “উত্তর গোলার্ধে, বসন্ত আসার সময় ওরিয়ন নক্ষত্রমণ্ডল দক্ষিণ-পশ্চিম আকাশে উঁচুতে থাকে। এটা খুব সহজেই চোখে পড়ে। তখন মানুষ ওই প্যাটার্নগুলি খেয়াল করতে শুরু করে। আর কিছুদিন পর বোঝা যায় যে এই প্যাটার্ন প্রতি ৩৬৫ দিনে একবার করে আসে। তাই আমার মতে, ক্যালেন্ডার আর আকাশের দিকে তাকানোটা হাতধরাধরি করেই শুরু হয়েছিল।”


#ক্যালেন্ডার #সময় #গণনা

নিচে ৭টি গাছের তালিকা দেওয়া হলো, যেগুলো শুধুমাত্র পানিতে রেখে অনায়াসে বাড়ির রান্নাঘর বা বারান্দায় চাষ করা যায়। এসব গাছ শুধু শোভা বাড়ায় না, অনেকটা স্বাস্থ্য ও রান্নার জন্যও দারুণ উপকারী।

 নিচে ৭টি গাছের তালিকা দেওয়া হলো, যেগুলো শুধুমাত্র পানিতে রেখে অনায়াসে বাড়ির রান্নাঘর বা বারান্দায় চাষ করা যায়। এসব গাছ শুধু শোভা বাড়ায় না, অনেকটা স্বাস্থ্য ও রান্নার জন্যও দারুণ উপকারী।


---


🌿 ১. পুদিনা (Mint)


হালকা রোদে ভালো থাকে।


পাতা রিফ্রেশিং গন্ধ দেয় ও অনেক রান্নায় ব্যবহার হয়।


কাণ্ড কেটে পানিতে রাখলে সহজেই শিকড় গজায়।


---


🌿 ২. পার্সলে (Parsley)


সালাদ, স্যুপ, গার্নিশিংয়ে ব্যবহৃত হয়।


পানিতে রেখে ২–৩ সপ্তাহে শিকড় বের হয়।


---


🌿 ৩. রোজমেরি (Rosemary)


হালকা ঘ্রাণযুক্ত এই গাছ রান্নায় ও সুগন্ধির কাজে ব্যবহৃত হয়।


ডাল পানিতে রেখে আলোতে রাখলে কয়েক সপ্তাহে শিকড় ধরে।


---


🌿 ৪. ওরেগানো (Oregano)


জনপ্রিয় ইতালিয়ান হার্ব।


সহজেই পানিতে শিকড় গজায়। রান্নায় সুস্বাদু ফ্লেভার দেয়।


---


🌿 ৫. গ্রিন অনিয়ন / পেঁয়াজ পাতা (Green Onion)


পেঁয়াজের গোড়া কেটে পানিতে রাখলেই নতুন পাতা গজায়।


প্রতিদিন কেটে ব্যবহার করা যায়।


---


🌿 ৬. টাইম (Thyme)


খুবই সুগন্ধি হার্ব।


এর ডাল পানিতে রাখলেই নতুন শিকড় গজাতে শুরু করে।


রোস্টেড খাবারে ও চায়ে ব্যবহৃত হয়।

যারা শিশুকে ঘনঘন এ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছেন🤷‍♀️,পোস্ট টা তাদের জন্য। 

 যারা শিশুকে ঘনঘন এ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছেন🤷‍♀️,পোস্ট টা তাদের জন্য। 

এ্যান্টিবায়োটিক শিশুদের জন্য খুব ক্ষ*তিকর হতে পারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণে:

1. গাট ফ্লোরা নষ্ট করে😞: এ্যান্টিবায়োটিক শুধু খা*রাপ ব্যাকটেরিয়া নয়, উপকারী ব্যাকটেরিয়াও মেরে ফেলে। বাচ্চাদের অন্ত্রে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া তাদের হজম ও ইমিউন সিস্টেম গঠনে সাহায্য করে।


2. ইমিউন সিস্টেম দুর্বল করে😞: ঘন ঘন এ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ালে শিশুর শরীর নিজে থেকে জীবাণুর সঙ্গে লড়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে যেকোনো স্বাভাবিক অসুখ ও বাচ্চার সহজে ঠিক হয়না।

3. ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স তৈরি হয়😞: অপ্রয়োজনে বা অসম্পূর্ণ ডোজে এ্যান্টিবায়োটিক দিলে ব্যাকটেরিয়া ধীরে ধীরে ওই ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। পরবর্তীতে সিরিয়াস সংক্রমণ হলেও ওষুধ কাজ না-ও করতে পারে। ইদানিং অনেক শিশু পাওয়া গিয়েছে, যাদের শরীরে ৬-৭ ধরনের এ্যান্টিবায়োটিক এখন আর রেসপন্স করে না।যার ভয়া*বহতা আপনারা কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন।

4. পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে😞: যেমন ডায়রিয়া, বমি, অ্যালার্জি, স্কিন র‍্যাশ ইত্যাদি। কিছু শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক রিঅ্যাকশনও দেখা যায়।

5. ব্রেইন ডেভেলপমেন্টে প্রভাব😞: গবেষণায় দেখা গেছে, জীবনের শুরুতে অপ্রয়োজনীয় এ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারে নিউরোডেভেলপমেন্টাল ইস্যু (যেমন মনোযোগের ঘাটতি, আচরণগত সমস্যা) বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।


তাই কী করণীয়?💁‍♀️


👶শুধুমাত্র যখন ডাক্তার পরামর্শ দেন তখনই এ্যান্টিবায়োটিক দিন।( ডাক্তারদের কাছে অনুরোধ হুটহাট এ্যান্টিবায়োটিক ধরিয়ে দেবেন না, আপনারা সচেতন হলে সমস্যা সমাধান খুব ভালো ভাবে সম্ভব)


👶ভাইরাল ইনফেকশনে (যেমন সর্দি, কাশি, জ্বর) সাধারণত এ্যান্টিবায়োটিক দরকার হয় না।


👶পুরো কোর্স শেষ করুন – মাঝপথে বন্ধ করলে সমস্যা। 

দয়াকরে সচেতন হবেন।

আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য আশীর্বাদ।

#ShebikAmit 

ধন্যবাদ 🙏

এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত।

 এক্সেলে নতুন হলে চাকরি, অফিস কিংবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে এগিয়ে যেতে চাইলে এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত। এই ফর্মুলাগুলো জানলে এক্সেল...