এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫

 টবে আঙ্গুর চাষাবাদ পদ্ধতি।

 টবে আঙ্গুর চাষাবাদ পদ্ধতি।


বাড়ির আঙিনা বা ছাদে টবে খুব সহজে আঙ্গুরের চাষ করতে পারেন। কারন জমি হতে ছাদের পরিবেশ ভিন্ন সেখানে আর্দ্রতা কম, সূর্যালোক বেশি এবং ছাদের মেঝে প্রায় বেশির ভাগ সময়ই শুষ্ক থাকে। ইচ্ছে করলে ছাদের টবের মধ্যে যেনো বৃষ্টির পানি না যায়, সে ব্যবস্থাও করা সম্ভব। এ ছাড়াও একটি আঙুরের গাছের ক্যানোপি অন্যান্য ফল গাছের তুলনায় কম বলে বড় সাইজের টবে, ড্রামে বা জিও ব্যাগে আঙুর গাছের জন্য প্রয়োজনীয় উপযুক্ত মাটি পানি ও পুষ্টির নিশ্চিত ব্যবস্থা করা সম্ভব।


জাত নির্বাচন:


আঙুরের যে জাতগুলো কম সময়ে পরিপক্ব হয়, সেই জাতকে ছাদে সহজেই চাষ করা সম্ভব। আগাম বা কম সময়ে পরিপক্ব হয় এমন জাতের মধ্যে বাইকুনুর, ব্ল্যাক ম্যাজিক, ডিক্সন, গ্রিন লং, লোরাস, নাডু সিডলেস ইত্যাদি জাত কম সময়ে পরিপক্ব হয়। এ ছাড়া আমাদের দেশে এযাবত ৩ টি উৎপাদনশীল আঙ্গুরগা ছেরজাত নির্বাচনকরাহয়েছে। (১) জাককাউ (২) ব্ল্যাকরুবীও (৩) ব্ল্যাকপার্ল।


টবের আকার:


আঙুর গাছের শিকড় এক মিটার পর্যন্ত গভীরে যেতে অভ্যস্থ, তাই আঙুরের ফলনের জন্য এবং অনেক বছর গাছটিকে টবে রাখতে চাইলে ২৪ ইঞ্চি টব বা তার চাইতেও বড় মাপের টবে রাখতে হবে। আঙুর চাষের জন্য সদ্য প্রস্তুতকৃত টবে, ড্রামে বা জিও ব্যাগে চারা রোপণ না করে অপেক্ষা করতে হবে ৪ (চার) থেকে ৬ (ছয়) সপ্তাহ। তৈরি করে রাখা টবের মাটিতে প্রতি সপ্তাহে সীমিত পরিমাণ পানি সেচ দিতে হবে।


মাটি ব্যবস্থাপনা:


আঙুর গাছের পছন্দ বেলে দোঁ-আশ, বেলে লাল দোঁ-আশ, কাদা বেলে দোঁ-আশ, লাল দোঁ-আশ ইত্যাদি। টব প্রস্তুতির জন্য উল্লেখিত মাটি না পেলে নদীর বালি মাটি, পলিমাটি, ভার্মি কম্পোস্ট ইত্যাদি মিশ্রিত করে মাটি তৈরি করে নেওয়া যেতে পারে।

মাটি তৈরির সময় ২ ভাগ নদীর বেলে মাটি/ বেলে দোআঁশ মাটি, ২ ভাগ জৈবসার/ ভার্মি কম্পোস্ট, ১ ভাগ ১ ভাগ কোকোপিট,  ১ কেজি হাড়ের গুঁড়া, ১ কেজি ডোমার বা সিলেট স্যান্ড মিশ্রিত করে আঙুরের টবের মাটি প্রস্তুত করে নিতে হবে। কোনো রকম নেমাটোড যেনো এই মাটিতে না থাকে সেজন্য মাটি শোধন করতে হবে। প্রস্তুতকৃত মাটি ছাদে পাতলা করে বিছিয়ে কালো পলিথিন দিয়ে বায়ুরোধী করে সপ্তাহখানেক ঢেকে রাখতে হবে। অন্য পদ্ধতি হিসাবে মাটি থেকে নেমাটোড মুক্ত করার জন্য কার্বোফিউরান বা ফিপ্রোনিল গ্রুপের কীটনাশক পরিমাণ মতো মিশ্রিত করে (২৪ ইঞ্চি টবে ২৪ গ্রাম হারে) নিতে হবে।


চারা নির্বাচন ও রোপণ:


আঙুর চারা রোপণের সঠিক সময় শীতের শেষে, বসন্তের শুরুতে। স্বাস্থ্যবান চারা নির্বাচন করতে হবে। 


সার ও সেচ ব্যবস্থাপনা :


আঙুর গাছের পানি চাহিদা কম, তাই নিয়মিত অথচ স্বল্প সেচ এই ফলের জন্য যথেষ্ট। শুষ্ক মৌসুমে প্রতিদিন সকালে সেচ দিতে হবে। সকালে ছাদের ও টবের তাপমাত্রা সেচের পানির প্রায় সমান থাকে। প্রতিদিন বিকালে টবের মাটি পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে, বাড়তি সেচ প্রয়োজন হলে তা সকাল বেলা সেচের পানি বাড়িয়ে দিতে হবে। ছাদ ভিজিয়ে ও টবের মাটি স্যাঁতসেতে করে আঙুরের টবে সেচ দেওয়া একদম অনুচিত।


সার প্রয়োগের সময় খেয়াল রাখতে হবে, আঙুরের জন্য ভার্মিকম্পোস্ট, খৈল ও হাঁড়ের গুঁড়াকে প্রাধান্য দিতে হবে। ১ মুঠো সরিষার খৈল, ১ মুঠো ভার্মি কম্পোস্ট, ২ চামচ হাড় গুড়ো এবং ১ চামচ পটাশ একসাথে মিশিয়ে প্রতি মাসে একবার করে প্রয়োগ করতে পারেন।  আঙুর গাছে ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক ও আয়রন ঘাটতি দেখা যায়। এই অণুখাদ্যগুলো টবের মাটিতে পানিতে গুলে দেয়া উত্তম। ছাদের গাছে অনুখাদ্য পাতায় স্প্রে করে দিতে চাইলে অবশ্যই অনুমোদিত মাত্রার চেয়ে কম মাত্রায় সকালে বা বিকেলে স্প্রে করতে হবে। আঙুরের টবে ইউরিয়া প্রয়োগ প্রয়োজন পড়বে না, টিএসপি ও পটাশ সারের প্রয়োজন থাকলে শীতের শেষে আঙুর গাছ প্রুনিংয়ের পরপর প্রয়োগ করতে হবে। পটাশ সারের ক্ষেত্রে সালফেট অব পটাশ নির্বাচন করা উত্তম।


গাছের কান্ড ছাঁটাই এবং পরিচর্যা করবেন যেভাবে


আঙ্গুরের বীজ বা চারা বপনের পরবর্তী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মাচায় ছড়িয়ে থাকা আঙ্গুর গাছের কান্ড ছেঁটে দেওয়া উত্তম। এতে এই ফল গাছের ফলন বৃদ্ধি পাবে এবং ফুল ঝরে পড়াও অনেক কমে যায়। ছাঁটাই এর ৭ দিন আগে এবং পরে গাছের গোড়ায় হালকা পানি সেচ দিতে হবে।


চারা বপনের পর মাচায় ওঠা পর্যন্ত প্রধান কাণ্ড ছাড়া অন্য সকল পার্শ্বের শাখা ছাঁটাই করে দিতে হবে।


প্রথম ছাঁটাই: 


মাচায় ৩৫ থেকে ৪৫ সে.মি. কান্ড ওঠার পর প্রধান কান্ডের শীর্ষদেশ কেটে দিতে হয় যাতে এই কান্ডের ২ দিক থেকে ২-৪ টি করে শাখা গজায়।


দ্বিতীয় ছাঁটাই: 


গজানো শাখাগুলো বড় হয়ে ১৫ থেকে ২০ দিনের মাথায় ৪৫-৬০ সে.মি. লম্বা হবে তখন এগুলো শীর্ষদেশ কেটে দিতে হবে; এতে অনেক গুলো শাখা-পাশাখা গজাবে।


তৃতীয় ছাঁটাই: 


এই শাখা-পাশাখা গুলো ১৫ থেকে ২০ দিনের মাথায় ৪৫-৬০ সে.মি. লম্বা হবে তখন আবার এদের শীর্ষদেশ কেটে দিতে হবে।


ফলন:


পরিমিত সার এবং উপযুক্ত পরিচর্যার মাধ্যমে একটি আঙ্গুর গাছ না হলেও ৩-৮ বছর ফলন দিতে পারে। একটি হিসাবে দেখা গেছে আমাদের দেশে ৯ বর্গমিটার জায়গায় ৪-৫টি আঙ্গুর গাছ লাগিয়ে বছরে সর্বোচ্চ ১৬ কেজির মত আঙ্গুরের উৎপাদন সম্ভব।

গাড়ির অল্টারনেটর কী? কীভাবে কাজ করে এই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশটি?,,,,

 গাড়ির অল্টারনেটর কী? কীভাবে কাজ করে এই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশটি?


গাড়ির ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স আর গাড়ি ব্যবহারের নির্ভরযোগ্যতার ক্ষেত্রে অল্টারনেটর একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ। অনেকে জানেন না যে, গাড়ি চালু থাকা অবস্থায় ব্যাটারি চার্জ হয় কীভাবে! তার পেছনের নায়কই হলো অল্টারনেটর (Alternator). চলুন জেনে নেওয়া যাক অল্টারনেটর আসলে কী, কীভাবে কাজ করে এবং কেন এটা গাড়ির জন্য এত গুরুত্বপূর্ণ।


অল্টারনেটর কী?= অল্টারনেটর হলো গাড়ির এক ধরনের বৈদ্যুতিক জেনারেটর, যা ইঞ্জিন চালু থাকা অবস্থায় গাড়ির ব্যাটারিকে চার্জ দেয় এবং গাড়ির ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলোতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। সহজভাবে বললে, গাড়ির "পাওয়ার হাউস।


কীভাবে কাজ করে অল্টারনেটর?= অল্টারনেটরের কাজের প্রক্রিয়া মূলত ৩টি ধাপে বিভক্ত:

১. যান্ত্রিক শক্তিকে রূপান্তর করা হয় বিদ্যুৎ শক্তিতে: ইঞ্জিনের সঙ্গে যুক্ত বেল্ট (serpentine belt) ঘুরতে থাকে, যা অল্টারনেটরের রটার ঘোরাতে সাহায্য করে। এই ঘূর্ণন থেকেই উৎপন্ন হয় বিদ্যুৎ।


২. এসি (AC) থেকে ডিসি (DC) এ রূপান্তর: অল্টারনেটর প্রথমে এসি (AC) কারেন্ট তৈরি করে, কিন্তু গাড়ির ব্যাটারি ডিসি (DC) কারেন্টে কাজ করে। তাই অল্টারনেটরের মধ্যে থাকা ডায়োড রেক্টিফায়ার এই এসি বিদ্যুৎকে ডিসি বিদ্যুতে রূপান্তর করে।


৩. ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ: অল্টারনেটরের মধ্যে থাকা ভোল্টেজ রেগুলেটর নিশ্চিত করে যে ব্যাটারি ঠিক পরিমাণ ভোল্টেজ পাচ্ছে—না কম, না বেশি।


অল্টারনেটরের উপকারিতা: ব্যাটারিকে চালু অবস্থায় চার্জ রাখা' হেডলাইট, এয়ার কন্ডিশনার, রেডিওসহ সব বৈদ্যুতিক ডিভাইসে বিদ্যুৎ সরবরাহ' ব্যাটারির লাইফ টাইম বাড়ানো।


অল্টারনেটর নষ্ট হলে কী লক্ষণ দেখা যায়?=ব্যাটারি লাইট জ্বলে থাকা ড্যাশবোর্ডে' হেডলাইট ঝাপসা হয়ে যাওয়া। গাড়ি বারবার বন্ধ হয়ে যাওয়া' অদ্ভুত শব্দ আসা ইঞ্জিনের দিক থেকে। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন মেকানিকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।


 শেষ কথা: গাড়ির অল্টারনেটর ছোট একটি যন্ত্র হলেও এর ভূমিকা বিশাল। এটি ছাড়া গাড়ি দীর্ঘ সময় চালানো অসম্ভব হয়ে পড়ে। তাই গাড়ির রেগুলার চেকআপে অল্টারনেটর যেন বাদ না পড়ে, সেটা নিশ্চিত করা জরুরি।


আপনি কি গাড়ি মেইনটেনেন্স নিয়ে আরও জানতে চান? কমেন্টে লিখুন! 

গাড়ির অল্টারনেটর' অল্টারনেটর কীভাবে কাজ করে

গাড়ির ব্যাটারি চার্জ' অল্টারনেটরের কাজ' গাড়ির ইলেকট্রিক সিস্টেম

#গাড়িরঅল্টারনেটর #অল্টারনেটরকাজ #গাড়িব্যাটারি #গাড়িমেইনটেনেন্স #অটোপার্টস #গাড়িবিদ্যুৎ #কারটিপস #গাড়িপার্টস #গাড়িমেরামত #গাড়িরযন্ত্রাংশ #বাতারিচার্জ #বাংলাকনটেন্ট #টেকবাংলা #বাংলাপ্রযুক্তি #কারইঞ্জিন #মেকানিকটিপস #অল্টারনেটরনষ্ট #কারপ্রব্লেম #গাড়িজ্ঞান #বাংলাব্লগ #কারইনফো #গাড়িচালানো #ইঞ্জিনপার্টস #টেকটিপস #মেকানিক্যালটিপস #ড্রাইভারজ্ঞান #ইলেকট্রিকসিস্টেম #অটোমোবাইলবাংলা

আচ্ছা আপনি সেক্স করলে কতক্ষণ করতে পারবেন❓

 🔘আচ্ছা আপনি সেক্স করলে কতক্ষণ করতে পারবেন❓ দশ মিনিট, বিশ মিনিট, সর্বোচ্চ ত্রিশ মিনিট!🤔


🔘এই ত্রিশ মিনিটের আনন্দ উপভোগ করার জন্য, একটা মেয়েকে ভালোবাসার মায়ায় ফেলে বাকি ত্রিশটা বছরের জীবন কেনো নষ্ট করছেন❓


🔘(মেয়ে) কিছুটা সময় আনন্দ উপভোগ কৱাৱ জন্য নিজেৱ জীবনকে নষ্ট কৱবেন না!


🔘সেক্স কৱাৱ আগে একবাৱ বলবেন “চলো বিয়ে কৱি নিই তাৱ পৱ এই সব সেক্স হবে” (ছেলে-মেয়ে উভয়েই)! তখনই বুঝে যাবেন এটা ভালোবাসা নাকি শুধুমাত্ৰ যৌনচাহিদা মেটানোৱ নামে ভালোবাসাৱ মিথ্যা নাটক মাত্ৰ!


🔘ভালোবাসায় অনেকে তো স্পৰ্শ কৱতে সংকোচ বোধ কৱে!


🔘ভালোবাসা হৃদয় থেকে আসে, নোংড়ামো টা হৃদয় থেকে আসে না!


🔘এই ত্রিশ মিনিটের আনন্দ উপভোগ করার জন্য আপনি পতিতালয়ে বিভিন্ন বয়সের মহিলা পাবেন, যারা আপনাকে ত্রিশ মিনিটের বেশিও তৃপ্তি দিবে!


🔘সেখানে গিয়ে আপনার আনন্দটা উপভোগ করে আসতে পারেন! তবুও একটা মেয়ের সাথে বাকি ত্রিশ বছরের জীবন নষ্ট করা থেকে বিরত থাকুন ভাই!


🔘(মেয়েৱা) কাউকে খুশি কৱাৱ জন্য নিজেৱ সন্মানটুকু নষ্ট কৱে ফেলবেন না! ভালোবাসা জীবনে অনেকবাৱ পাবেন, সন্মান কিন্তু বাৱ বাৱ পাবেন না! তাৱ কাছে নিজেকে বিলিয়ে না দিলে সে আপনাকে বাজে বলবে, আপনি নিজেৱ কাছে অনেক সন্মানীয় থাকবেন!


🔘আপনাৱ সাথে যৌনচাহিদা মেটাটে পাৱিনি জন্য আপনাকে বাজে কথা বলবে, যৌনচাহিদা মেটানো হয়ে গেলে আপনাকে ছেড়ে দেবেনা তাৱ কি গ্যাৱান্টি আছে❓❓


🔘আপনি মেয়ে, আপনার উত্তেজনা থাকতেই এটাই স্বাভাবিক! তাই বলে কি, বিয়েৱ আগে নিজেৱ একটু যৌনচাহিদা মেটানোৱ জন্য নিজেৱ সন্মানটুকু নষ্ট কৱাবেন না! কেননা বিয়েৱ পৱ ছেলেদেৱ দিকে আঙুল ওঠে কম, আপনাৱ দিকে আঙুল উঠবে, আপনাকে বাজে বাজে কথা শুনতে হবে যে কাৱ কাৱ সাথে থেকে এসেছ❓


🔘আপনি ছেলে, আপনার উত্তেজনা থাকবে এটাই স্বাভাবিক! তাই বলে কি, একটা মেয়ের সাথে ভালোবাসার দোহাই দিয়ে তার জীবনটা নষ্ট করতেই হবে❓


🔘আপনি কি একবারও ভেবেছেন, কতটা বিশ্বাস করার পর মেয়েটা আপনাকে তার জীবনের সম্মানটা বিলিয়ে দিচ্ছে❓


🔘আপনি তা একবারও না ভেবে, মেয়েটার সম্মানটা নিয়ে তারপর তাকে আর চিনতেও রাজি না! আর চিনবেন ই বা কেনো, আপনি যা করতে চাচ্ছিলেন, তা তো করেই ফেলেছেন! কিন্তু মেয়েটার কথা একবার ও ভাবলেন না যে, আপনার ত্রিশ মিনিটের আনন্দের জন্য মেয়েটার জীবনটা নষ্ট হয়ে গেলো!


🔘নারীদের ভালবাসতে শিখুন ওদেরকে সম্মান করতে শিখুন!🙏

মহান প্রেমিক তৈরি হয়, জন্মগ্রহণ করে না। ভালোবাসা একটি শিল্প, এবং যখন একজন পুরুষ এই শিল্প বোঝে, তখন সে একজন নারীর জীবনে জাদু তৈরি করতে পারে।

 মহান প্রেমিক তৈরি হয়, জন্মগ্রহণ করে না। ভালোবাসা একটি শিল্প, এবং যখন একজন পুরুষ এই শিল্প বোঝে, তখন সে একজন নারীর জীবনে জাদু তৈরি করতে পারে।


একজন নারীর জন্য, ভালোবাসা কেবল একটি অভিজ্ঞতা নয় - এটি একটি রূপান্তর। যখন সে ভালোবাসার সমুদ্রের গভীরে ডুব দেয়, তখন সে একই থাকে না। সে প্রস্ফুটিত হয়, সে জ্বলে ওঠে, সে নিজের সবচেয়ে সুন্দর সংস্করণে পরিণত হয়।


ভালোবাসার এই শিল্প তার জন্য একটি আশীর্বাদ। এটি অক্সিজেন যা তার আত্মাকে জীবিত রাখে, উষ্ণতা যা তাকে নিরাপদ বোধ করে এবং আলো যা তাকে উজ্জ্বল রঙে পৃথিবী দেখতে সাহায্য করে। সে এই ধরণের ভালোবাসা কামনা করে, কারণ সে দুর্বল নয়, বরং কারণ তাকে এটি অনুভব করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এমনভাবে ভালোবাসা পাওয়া তার জন্মগত অধিকার যা তার হৃদয়কে নাচিয়ে তোলে।


জীবনে অন্তত একবার, প্রতিটি নারীর এই জাদু অনুভব করার যোগ্য - জানতে হবে যে বেহালার সুর কীভাবে ভালোবাসার ফিসফিসানির মতো লাগে, রঙ কীভাবে আবেগের মতো মিশে যায়, কীভাবে চকলেট কীভাবে আবেগের মতো গলে যায় এবং কীভাবে বীজ জীবনের প্রতিশ্রুতি নিয়ে মাটি স্পর্শ করে।  ভালোবাসা, যখন গভীরতা এবং নিষ্ঠার সাথে দেওয়া হয়, তখন তা বিলাসিতা। এটা সাধারণ কিছু নয়—এটা অসাধারণ।


যখন একজন নারীকে এভাবে ভালোবাসা হয়, তখন সে একজন ভিন্ন নারী হয়ে ওঠে। সে ভদ্রতার সাথে চলে, কোমলতার সাথে কথা বলে এবং তার চোখে এমন এক আলো বহন করে যা পৃথিবী উপেক্ষা করতে পারে না। সে আর তার মূল্য নিয়ে সন্দেহ করে না কারণ ভালোবাসা তাকে দেখিয়েছে যে সে মূল্যবান।


আর প্রিয় মানুষ, যদি তুমি স্মরণীয় হতে চাও, যদি তুমি তার হৃদয়ে চিহ্ন রেখে যেতে চাও, তাহলে ভালোবাসার শিল্প শিখো। সেই পুরুষ হও যে তার পৃথিবীকে কবিতায় পরিণত করে, যে তাকে জাদুতে বিশ্বাস করায়, যে তাকে শেখায় যে ভালোবাসা, যখন সঠিকভাবে করা হয়, তখন তা সবচেয়ে সুন্দর মাস্টারপিস।


Great lovers are made, not born. Love is an art, and when a man understands this art, he can create magic in a woman’s life.


For a woman, love is not just an experience—it is a transformation. When she dives deep into the ocean of love, she does not remain the same. She blooms, she glows, she becomes the most beautiful version of herself.


This art of love is a blessing for her. It is the oxygen that keeps her soul alive, the warmth that makes her feel safe, and the light that helps her see the world in brighter colors. She craves this kind of love, not because she is weak, but because she is meant to experience it. It is her birthright to be loved in a way that makes her heart dance.


At least once in her life, every woman deserves to experience this magic—to know how a violin’s melody feels like whispers of love, how colors blend like emotions, how chocolate melts like passion, and how seeds touch the soil with a promise of life. Love, when given with depth and devotion, is a luxury. It is not something ordinary—it is extraordinary.


When a woman is loved this way, she becomes a different woman. She walks with grace, speaks with softness, and carries a light in her eyes that the world cannot ignore. She no longer doubts her worth because love has shown her that she is precious.


And dear men, if you wish to be remembered, if you wish to leave a mark on her heart, learn the art of love. Be the man who turns her world into poetry, who makes her believe in magic, who teaches her that love, when done right, is the most beautiful masterpiece.❤️

একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন- "তোমরা কি বলতে পারো, আমরা যখন অনেক বেশি রেগে যাই, তখন চিৎকার করি কেন?"

 💥 একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রদের প্রশ্ন করলেন- "তোমরা কি বলতে পারো, আমরা যখন অনেক বেশি রেগে যাই, তখন চিৎকার করি কেন?"


সবাই কিছুক্ষণ চিন্তা করার পর একজন ছাত্র উত্তর দিলো- "কারণ রেগে গেলে আমরা নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ হারাই তাই একটা পর্যায়ে চিৎকার করে ফেলি।"


-"কিন্তু আমরা যার উপর রাগ করি সেই মানুষটি তো আমাদের সামনেই থাকে তবুও কেন আমাদের কে চেঁচিয়ে তার সাথে কথা বলতে হবে? নরম স্বরে, আস্তে কথা বললেও তো সে শুনতে পাবে। তাই না?"


ছাত্ররা অনেক চিন্তা করেও শিক্ষকের এই প্রশ্নের কোন সঠিক উত্তর খুঁজে পেলো না। তখন শিক্ষক ব্যাখা করলেন- "দুটো মানুষ যখন একে অপরের উপর রেগে যায় তখন তারা একে অন্যের অন্তর থেকে দূরে সরে যায়। এই রাগ তাদের অন্তরের মাঝেও দুরত্ব সৃষ্টি করে। সেই দুরত্ব একটু একটু করে যত বাড়তে থাকে ততই তাদের রাগ বা ক্রোধ বেড়ে যায় এবং তখন তাদেরকে আরও চিৎকার করতে হয়, আরও জোরে তর্ক করতে হয়।"


-"আবার যদি আমরা ভেবে দেখি, দুজন মানুষ যখন একে অন্যের প্রেমে পড়ে বা ভালোবাসে তখন কী হয়? তখন ভালোবাসার বন্ধনে থাকা মানুষ দুজন একে অন্যের সাথে ধীরে ধীরে নরম স্বরে, আবেগ নিয়ে কথা বলে। কারণ যারা ভালোবাসে তারা একে অন্যের অন্তরের খুব কাছে থাকে। আর যারা অন্তরের কাছে থাকে তাদের কথা শুনতে হলে চিৎকার করার কোন প্রয়োজন পড়ে না। এমনকি শুধুমাত্র ফিস্ ফিস্ করেও তারা তখন কথা বলতে পারে।"


-"যারা আরও বেশি গভীরভাবে একে অন্যকে অনুভব করতে পারে, ভালোবাসতে পারে তখন কী হয় তা কি আমরা জানি?"


-"অদ্ভুত সুন্দর ব্যাপার হলো, তাদের তখন ফিস্ ফিস্ করেও কথা বলতে হয় না। তারা দুজন যখন একে অন্যের চোখের দিকে তাকায় তখনই অন্তরের অনুভূতি, কথা, শব্দমালা সব অনুভব করে ফেলতে পারে। কারণ তখন তাদের অন্তর তাদের কে এক করে ফেলে। তাদের কথা হয় তখন অন্তরে অন্তরে।"


সকলের জীবন বাঁধা পড়ুক আত্মিক বন্ধনে। 


(ব্রাজিলের বিখ্যাত এবং বেস্টসেলার লেখক পাওলো কোয়েলহো ঠিক এমন করেই লিখেছেন তার  "30 SEC READING: why do we shout in anger?" বইতে)


সংগৃহীত পোস্ট।

আপনি  আমার ফেসবুক বন্ধু,  আমার ইনবক্সে আপনি আসতেই পারেন।

 আপনি  আমার ফেসবুক বন্ধু, 

আমার ইনবক্সে আপনি আসতেই পারেন।

আমার বিষয়ে আপনার কৌতুহল থাকাটাও স্বাভাবিক। 

আপনি আমাকে প্রশ্ন করেন- আমি সময় করে উত্তর দেবো।

তবে সেটা শুধুই সৌজন্যমূলক!


 আমি একজন  ডাঃ  সে জন্য  আমার কাছে  অনেকেরই  অনেক  বিষয় নিয়ে কথা থাকতে পারে ইনবক্সে লিখে রাখেন সময় করে উত্তর দিয়ে দিব  কিন্তু  রাত দুপুরে  যখন তখন কল করবেন  এইটা তো অশোভনীয়। 


ভেবে রাখবেন না, 

আপনার সব কৌতুহল মেটানোর দায় রয়েছে আমার।


আপনি  আমার ফেসবুক বন্ধু হয়েছেন,মানে এই নয়, 

আমি সম্মোহিত মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে গেছি।

আপনি  যা বলবেন, আমি তাই করবো। 

এমনটা ভাবা অনুচিত বলেই আমি বিশ্বাস করি।


বন্ধুর সম্পর্কে বন্ধুকে জানা নিশ্চয়ই দরকার আছে। তবে কতোটা জানা জরুরী, 

সেই পরিমাপটুকু জানা এবং বোঝা দরকার।


চাকরীর ইন্টারভিউতে অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় একজন চাকুরী প্রার্থীকে। 

কিন্তু সেখানেও একটি অদৃশ্য সীমারেখা থাকে। 

ইনবক্সে তেমনি সীমা রাখা উচিত।

কারণ, আপনি আমাকে ইনবক্সে প্রশ্নের উত্তরে চাকরী দেবেন না।

ফেসবুকে বন্ধু হয়েই আপনি শুরু করেন

অপছন্দের অতিরিক্ত মেসেজ, ভিডিও ও পিকচার 

কিন্তু কেনো এই অযাচিত নিজের অবস্থান নষ্ট করা?


বন্ধুত্বের মাত্রা বুঝে আচরণ করবেন বন্ধুত্ব টিকে থাকবে, নতুবা একদিন দেখবে আপনিও  নেই এর দলে চলে গিয়েছেন।


(সংগৃহীত, সংশোধীত )

বর্তমান সমাজে বিবাহিত জীবনে অসুখী হওয়ার প্রধান কারণগুলো** দেওয়া হলো, 

 **বর্তমান সমাজে বিবাহিত জীবনে অসুখী হওয়ার প্রধান কারণগুলো** দেওয়া হলো, 


**বর্তমান সমাজে অধিকাংশ বিবাহিত জীবন কেন অসুখী?**  

একটি বাস্তব চিত্র — যেটা অনেকেই বলতে চায় না!


1. **যোগাযোগের অভাব (Lack of Communication) 🗣️❌**  

   অনেক দম্পতির মাঝেই খোলামেলা কথা বলা হারিয়ে যায়। ভুল বোঝাবুঝি বাড়ে, অনুভূতি চেপে রাখা হয়, ফলে সম্পর্ক ধীরে ধীরে বিষাক্ত হয়ে ওঠে।


2. **অতিরিক্ত প্রত্যাশা (Unrealistic Expectations) 🧠🎯**  

   অনেকেই মনে করেন বিয়ের পর সবকিছু ম্যাজিকের মতো ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন—উভয়ের চেষ্টায় সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখতে হয়।


3. **আর্থিক চাপ ও দায়িত্বের ভার (Financial Stress) 💸⚖️**  

   সংসার চালানো, বাচ্চার খরচ, সামাজিক চাপ—এসব নিয়ে অর্থনৈতিক টানাপোড়েন তৈরি হয়, যা সম্পর্কেও প্রভাব ফেলে।


4. **সমঝোতার ঘাটতি (Lack of Compromise) ⚖️✋**  

   দুজন মানুষ কখনও একরকম হয় না। কিন্তু আজকাল অনেকেই নিজেকে প্রাধান্য দেয়, আর এক চুল ছাড় দিতেও রাজি না—এতে সম্পর্ক ভাঙে।


5. **পারিবারিক হস্তক্ষেপ (Family Interference) 🏠🗯️**  

   বিশেষ করে আমাদের সমাজে শ্বশুরবাড়ি বা পিত্রালয়ের হস্তক্ষেপ অনেক সময় দম্পতির স্বাধীন সিদ্ধান্ত নিতে বাধা দেয়।


6. **সময়ের অভাব (Lack of Quality Time) ⏰❤️**  

   কাজ, মোবাইল, সোশ্যাল মিডিয়া—সবকিছুর মাঝে অনেকেই সঙ্গীর জন্য সময় দেয় না। এতে ভালোবাসার জায়গা ফাঁকা হয়ে যায়।


7. **আত্মসম্মানহানি ও মানসিক নির্যাতন (Ego Clashes & Emotional Abuse) ⚔️🧠**  

   অহংকার, খুঁটিনাটি অপমান, বারবার মানসিক আঘাত—এসব সম্পর্ককে নীরবে হত্যা করে।


8. **বিশ্বাসের সংকট (Lack of Trust) 🔐💔**  

   সন্দেহ, অতীত টান, প্রাইভেসি লঙ্ঘন—এসব সম্পর্কের ভিত নড়বড়ে করে তোলে।


9. **ভালোবাসার অভাব (Absence of Love & Affection) 💞🥀**  

   অনেক সময় দেখা যায় মানুষ কেবল সামাজিক দায়িত্ব পালনের জন্য একসঙ্গে থাকে, ভালোবাসা নেই—শুধু অভ্যাস।


10. **নিজেকে হারিয়ে ফেলা (Losing One's Identity) ‍‍🧍‍♀️🌀**  

   অনেকে সংসারের চাপে নিজেকে বিসর্জন দেয়—নিজের শখ, স্বপ্ন, ভালো লাগা—সব ভুলে যায়। এতে ভেতরে ভেতরে হতাশা জন্ম নেয়।


---


**শেষ কথা:**  

বিয়ে মানেই শেষ নয়, আবার সব সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার দায়ও একপাক্ষিক নয়। সম্পর্ক বাঁচাতে চাইলে দরকার **পারস্পরিক সম্মান, খোলা মনের আলোচনা, এবং একে অপরকে সময় দেওয়া।** 


**ভালোবাসা যত্ন চায়, শুধু নামটুকু নয়।**  

**"সহযোগিতা ছাড়া সম্পর্ক, খোলস ছাড়া শরীরের মতো।"**  


---**## অবশ্যই একটা ভালো হোক বা খারাপ হোক কমেন্ট করবেন 🥰🥰##*


#i_wish_আমার_ইচ্ছা #highlights2025 #নারীরশক্তি #viralchallenge #postoftheday #স্বাধীনতা #যদি #post #postres


#share

কাশ্মীর বলতে বোঝায় একটি বিশাল অঞ্চল যা

 কাশ্মীর বলতে বোঝায় একটি বিশাল অঞ্চল যা 

(১) ভারতীয়-কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীর ও লাদাখ , 

২,২২,২৩৬ বর্গকিমি (৮৫,৮০৬ বর্গমাইল)

(২) পাকিস্তানি-শাসিত গিলগিত-বালতিস্তান ও আজাদ কাশ্মীর প্রদেশ  

৮৫,৮৪৬ বর্গ কিমি (৩৩,১৪৫ বর্গ মাইল) এবং 

(৩) চীন-শাসিত আকসাই চীন ও ট্রান্স-কারাকোরাম ট্রাক্ট অঞ্চলসমূহ 

৩৭,৫৫৫ বর্গ কিমি (১৪,৫০০ বর্গ মাইল) নিয়ে গঠিত। 


অনন্তনাগ জেলা ঃ  জম্মু ও কাশ্মীরের, ২২টি জেলার মধ্যে জম্মু ও শ্রীনগরের পরে তৃতীয় সর্বাধিক জনবহুল জেলা।

পহেলগাম এই জেলার অংশ। 

মানচিত্র অনুযায়ী  পার্শ্ববর্তী দেশের সীমানা কমপক্ষে ১৭৫ কিমি দূরে। এবং পাহাড়ি দুর্গম এলাকা পাড়ি দিয়ে যেতে হয়। 

আনন্দবাজার এর তথ্য

বৈসরন উপত্যকার আশপাশের এলাকা ভীষণই দুর্গম। মূলত এই কারণেই ওই জায়গাটি বেছে নিয়েছিল জঙ্গিরা। জায়গাটি ঘন পাইন বনে ঘেরা হওয়ায় জঙ্গিরা অনায়াসেই সেখানে লুকিয়ে থাকতে পেরেছিল।

অনন্তনাগ থেকে দু’টি রাস্তা দু’দিকে চলে গিয়েছে। একটি গিয়েছে শ্রীনগরের দিকে, অন্যটি পহেলগাওঁয়ের দিকে। পহেলগাঁওয়ের দিকে যাওয়ার ওই জাতীয় সড়ক ৫০১-এর উপরেই অমরনাথ যাত্রার বেসক্যাম্প পড়ে। ওই রাস্তার দু’পাশই পাইন বনে ঘেরা দুর্গম এলাকা। তার ভিতর দিয়ে একটিই মাত্র রাস্তা গিয়েছে, যেটি বৈসরন উপত্যকায় পৌঁছোয়।


হেঁটে বা ঘোড়ার পিঠে করে ছাড়া পহেলগাঁও থেকে বৈসরন উপত্যকায় পৌঁছোনো মুশকিল।

শিয়ালকাঁটা (বৈজ্ঞানিক নাম Argemone mexicana)  এবং এর উপকারিতা

 শিয়ালকাঁটা (বৈজ্ঞানিক নাম Argemone mexicana) একটি কাঁটাযুক্ত পপি জাতীয় (প্যাপাভারেসি গোত্রের) গাছ যা মেক্সিকো থেকে বাকি বিশ্বে একটি আগাছা হিসাবে ছড়িয়ে পড়েছে। এর বৈজ্ঞানিক নাম (আর্জিমোন মেক্সিকানা) প্রাচীন গ্রিক ভাষার আর্জিমা ("ছানি" বা "ক্যাটারাক্ট") থেকে এসেছে। এই গাছের রস চক্ষুরোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হত বলে এর নাম দেওয়া হয়েছে আর্জিমোন, এবং মেক্সিকোয় পাওয়া যায় বলে মেক্সিকানা। এটি একাধারে বিষাক্ত আগাছা এবং ঔষধি গুল্ম।


উপকারিতাঃ


নতুন রক্ত তৈরিতে: 

তাহলে বা আমরা সকলেই জানি রক্ত আমাদের শরীরে কতটা প্রয়োজন আমারা একটা কথাই বলতে পারি  আমরা আমাদের শরীরে রক্তের উপর নির্ভর করে আমাদের শরীর নানারকম ভাইরাসে এবং নানা রকম রোগে আক্রান্ত হবে কিনা আমরা জানি আমাদের রক্তে  তেজ থাকলে আমাদের শরীরে সহজে কোন রোগ বালা বাসা বাঁধতে পারে না তবেে বর্তমানে অনেকেরই  রক্তশূন্যতা রোগ দেখা দেয় ডিটেকটিভ বিশাল মারাত্মক ধরনের রোগ এই রোগ দেখা দিলে শরীরে প্রচন্ড রক্তের প্রয়োজন হয় এবং অনেকেই নানারকম কাজ কর্মের ফলে শরীরের স্বাভাবিক নতুন রক্ত প্রয়োজন হয়ে পড়েে কিন্তু আমরা যদি নিয়মিত শেয়ালকাঁটার রস খায়় তাহলে আমাদের শরীরেে 7 দিনের মধ্যে  যাবতীয়় রক্তের ঘাটতি পূরণ করে দেয় এবং আমাদের শরীরকে নতুন রক্ত তৈরিতে সবথেকে বেশি সাহায্য  করে।


দেহের ক্ষয়পূরণে: 

আমরা যেমন সারাদিন নানারকম কাজকর্ম বা খাটনির ফলে আমাদের শরীর অনেক সময় ক্লান্ত হয়ে যায় ক্ষতি হয় বা ক্ষয়ীভূত হয় তেমনি আমাদের শরীরের ভেতরে প্রত্যেক অঙ্গ বা অংশগুলো প্রতিনিয়ত কাজকর্ম করে চলেছে আমাদের শরীরের ভেতরে কাজ কর্ম করতে করতেই আমাদের শরীরের অঙ্গ গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারেনা আমাদের নানা রকম অসুবিধা দেখা দেয় আমরা যদি নিয়মিত শিয়ালকাঁটা রস সেবন করি তাহলে আমাদের শরীরের ভেতরে প্রত্যেক অঙ্গ স্বাভাবিক কাজকর্ম করবে প্রতিনিয়ত।


পেটের যাবতীয় রোগে: 

শিয়াল কাঁটা পেটের প্রত্যেক রোগের সবথেকে বড় মহৌষধ অনেকেই লিভারের সমস্যায় জর্জরিত জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যায় লিভারের সমস্যার জন্য আমরা খাদ্য খায় সেটা ঠিকমতো হজম না হলে আমাদের শরীরে পুষ্টি হবে না এবং আমাদের শরীর সঠিক ভাবে চলবে না শরীর দুর্বল লাগে ভাইরাস রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আমরা যদি নিয়মিত শেয়ালকাঁটার সেবন করি তাহলেেে আমাদের লিভার বা যকৃৎ সুস্থভাবে কাজ করবে এবং আমাদের হজম ক্ষমতা বাড়া়িয়ে তুলতে সাহায্য করে লিভার এর কার্যকারিতা বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে সাহায্যয করে শিয়ালকাঁটা রস শিয়ালকাঁটা রসে অবস্থিত এসিডগুলো  আমাদের পাচনতন্ত্রকে অনেকাংশে সাহায্য করে আমাদের লিভারকে অনেক সুস্থ ও সতেজ সবুজ রাখতে সাহায্য করে।


আমাশা নাশক: 

বর্তমানে অনেকেই আমাশা  সমস্যায় জর্জরিত এটি একটি খুব কঠিন ব্যধি কোনরকম মেডিসিনে এটাকে নির্মূল করা অসম্ভব সেটা বৈজ্ঞানিক দ্বারা প্রমাণিত তবে গবেষকরা বলছে শিয়ালকাঁটা গাছের রস সেবন করলে আমাশা চিরতরে পালিয়ে যাবে তবে বর্তমানে আমাশা অনেক রকমের হয় সাদা অংশ এবং লাল আমাশা বা রক্ত আমাশা প্রকোপ বর্তমানে ব্যাপক হারে দেখতে পাওয়া যায় এই দুই আমাশা মানুষকে সবথেকে বেশি সমস্যার মুখে ফেলে দেয় এবং আমরা অনেকেই আমাশা নিয়ে অনেক প্রবলেম এর মধ্যে আছি কিন্তু আপনি যদি নিয়মিত এক সপ্তাহ শিয়াল কাটা গাছের রস সেবন করেন তাহলে আমার চির তরে আপনার শরীর থেকে হারিয়ে যাবে।


সেবনের নিয়ম: 

শিয়ালকাঁটা গাছের রস সেবন করার নিয়ম হলো গাছ টাকে ঠেটলিয়ে রস বার করে নিয়ে আপনি প্রত্যেকদিন সকালে খালি পেটে তিন থেকে চার চামচ মতো বা হাফ কাপ মতো হয় যেন, তারপর আপনি সেবন করে নিবেন যদি আপনার শুধু রস খেতে সমস্যা হয় তাহলে আপনি শিয়ালকাঁটা গাছের রসের সাথে দু'চামচ মধু মিশিয়ে নিয়ে খেতে পারেন তবে একটা কথা মনে রাখা দরকার যতটা সম্ভব আপনি খালি গাছের রসটা খাওয়ার চেষ্টা করবেন অসুবিধা হলে তবে আপনি মধু বা অন্য কিছু মিশাবেন আপনি নিয়মিত এক সপ্তাহ যদি খেতে পারেন তাহলে এর ফল আপনি হাতে হাতে দেখতে পাবেন শরীর যাবেতো ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে শরীর সবসময় চনমনে থাকবে সবসময় শান্তি অনুভব করতে পারবে।

পরির সাথে সহবাস লেখক: Mehedi Hasan Shohag 

 পরির সাথে সহবাস

লেখক: Mehedi Hasan Shohag 


নিচিন্তপুর গ্রাম। রাজশাহীর বাঘা থানার পুরনো একটা গ্রাম, যেখানে আধুনিকতার ছোঁয়া সামান্যই লেগেছে। বিকেলের পর পরই গোটা গ্রামটা কেমন যেন স্তব্ধ হয়ে যেত। বাতাসেও ভেসে বেড়াতো এক অদ্ভুত শীতলতা, যেন অদেখা কারো ছোঁয়া। গ্রামের এক কোণে ছিল সেই ভয়ঙ্কর কুঠি আর কবরস্থান ঘেরা বাঁশঝাড়। গ্রামের বয়স্করা বলত,

"ওখানে গেলে মানুষের আত্মা আর ফেরে না। সেখানে রাত নামলে পরি ঘুরে বেড়ায়!"


রিহান ছিল শহরের ছেলে, সাহস আর কৌতূহলের মিশ্রণে পাগল। ভয়ংকর গল্প শুনলেই তার মন আনচান করত। ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে এসে সে শুনল বাঁশঝাড়ের সেই পরির কাহিনি।

কীভাবে এক মেয়েকে তার প্রেমিক প্রতারণা করে হত্যা করে বাঁশঝাড়ের পাশে কবর দেয়। সেই মেয়ে পরিণত হয় এক অশরীরী আত্মায়, যাকে সবাই পরি বলে ডাকত। যাকে রাতের অন্ধকারে দেখা যেত সাদা জামা পরে বাঁশঝাড়ের আশেপাশে হেঁটে বেড়াতে।


গ্রামবাসীরা বারবার সতর্ক করেছিল রিহানকে —

"ওই জায়গার দিকে তাকাবি না, ও তোর প্রাণ ছিঁড়ে নিবে!"


কিন্তু রিহান হাসত।

"ভৌতিক কাহিনিগুলো শুধুই মনের ভ্রম।"

এ কথা ভেবে এক পূর্ণিমার রাতে, যখন চাঁদের আলোয় গোটা গ্রাম সাদা রুপালি কাপড়ে মোড়ানো মনে হচ্ছিল, রিহান একাই রওনা দিল সেই কুঠির দিকে।


বাঁশঝাড়ের পাশ দিয়ে হাঁটতেই তার মনে হলো, বাতাস থমকে গেছে। পায়ের নিচে মাটি যেন নরম হয়ে উঠেছে। দূরে, কুঠির সামনে সে দেখল — এক মেয়ে, সাদা জামা পরে, মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে। তার লম্বা চুল হাঁটু ছুঁয়ে যাচ্ছে। মৃদু মৃদু হাওয়ায় ওড়া চুলের ফাঁক দিয়ে কখনও কখনও এক জোড়া গভীর কালো চোখ দেখা যাচ্ছিল।


"তুমি কে?" — রিহান সাহস করে প্রশ্ন করল।


মেয়েটি মাথা তুলল। চোখে ছিল বিষণ্ণতা আর চিরন্তন এক আকাঙ্ক্ষা। ঠোঁটে মৃদু হাসি, গলার স্বর নরম,

"আমি অপেক্ষা করছি... সেই সত্যিকারের ভালোবাসার জন্য। তুমি কি আমার সেই ভালোবাসা?"


রিহান হারিয়ে গেল তার চাহনিতে।

সে আর নিজেকে সামলাতে পারলো না। নিজের অজান্তেই মেয়েটির হাত ধরল। হাতটি ছিল ঠাণ্ডা, মৃতের মতন শীতল, অথচ গভীরভাবে আকর্ষণীয়।

সে তাকে নিয়ে গেল কুঠির ভেতর। চারদিকে ভাঙা দেয়াল, ভেজা মাটি আর বাতাসে অদ্ভুত ঘ্রাণ — পচা ফুল আর আগরবাতির মিশ্র গন্ধ।


সেই রাতে, রিহান আর সেই পরির মধ্যে এক অদ্ভুত মিলন হলো। ভালোবাসা আর আতঙ্কের মিশ্রণ।

মেয়েটির স্পর্শে সে যেন জীবনের চূড়ান্ত সুখ খুঁজে পেল, আবার একই সাথে মৃত্যুর দংশন অনুভব করলো।

মিলনের মুহূর্তে চারপাশের বাতাস ঘন কালো হয়ে গেল, যেন সমগ্র জগৎটাই হারিয়ে গেল তাদের চারপাশ থেকে। রিহানের শরীর শক্তি হারাতে থাকলো, মনে হচ্ছিল আত্মাটাও টেনে নিচ্ছে কোনো গভীর অতল গহ্বরে।


ভোর হতেই রিহান জ্ঞান হারাল। যখন চোখ খুলল, তখন সে নিজেকে পেল কুঠির ভেতর পড়ে থাকা অবস্থায়। পরি উধাও।

কিন্তু তার শরীরের ভেতর কিছু যেন বদলে গেছে। সে এখন আর আগের রিহান নয়। তার শরীর জড়ানো ছিল এক ঠাণ্ডা অদৃশ্য বন্ধনে। চোখের পলক ফেললেই সে দেখতে পেত — দূরে দাঁড়িয়ে হাসছে সেই পরি, ডাকছে তাকে।


গ্রামবাসীরা পরদিন সকালে তাকে কুঠির সামনে অজ্ঞান অবস্থায় খুঁজে পায়। রিহান বেঁচে ফিরলেও, তার হাসি মলিন হয়ে গেল, চোখে চিরন্তন এক শুন্যতা।

রাতের বেলা মাঝেমধ্যে সে চুপচাপ বাঁশঝাড়ের দিকে তাকিয়ে থাকত — যেন অপেক্ষা করছে কারো জন্য।


কিছুদিন পর থেকেই গ্রামের মানুষ লক্ষ করলো — রিহান আর মানুষিকভাবে স্বাভাবিক নেই। তার চোখে মাঝে মাঝে অদ্ভুত জ্বলজ্বল করা আলো দেখা যেত। রাতে, বাঁশঝাড়ের দিক থেকে ভেসে আসত তার হাসির আওয়াজ আর মৃদু কান্না।


গ্রামবাসীরা জানে, রিহান আর সম্পূর্ণ মানুষ নেই।

সে এখন পরির সহচর — অর্ধেক মানুষ, অর্ধেক অশরীরী।

প্রতিটি পূর্ণিমা রাতে, নিশ্চিন্তপুরের বাঁশঝাড়ে দেখা মেলে দুইটি ছায়ার — এক মেয়ের আর এক ছেলের — যারা চিরকাল একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে হারিয়ে যায় অন্ধকারে।


আর গ্রামের বয়স্করা এখনো ফিসফিসিয়ে বলে —

"পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর ভালোবাসা কখনো কখনো সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হয়। পরির সাথে সহবাস করা মানে নিজের জীবন বিসর্জন দেওয়া..."

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...