এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫

চুলকাতে চুলকাতে এবার হাত গেছে আঙুলের ফাঁকে, পেটের পাশে, এমনকি কোমরের নিচে…

 রাত ২:৩৩ মিনিট।


ঘুম ভেঙে গেছে আয়েশার।


চোখ খোলার আগে হাত চলে গেছে কনুইতে।


চুলকাচ্ছে।


চুলকাতে চুলকাতে এবার হাত গেছে আঙুলের ফাঁকে, পেটের পাশে, এমনকি কোমরের নিচে…


“আল্লাহ! এই কীসের চুলকানি!”


ঘুমের মধ্যে পাশেই ঘুমানো ছোট বোনও উঠে পড়েছে।


তারও একই জ্বালা।


এটা শুধু আয়েশা না—এটা এখন দেশের শতশত মানুষের গল্প।


এই চুলকানির নাম স্ক্যাবিস (Scabies)।



স্ক্যাবিস কী?


একটা ক্ষুদ্র কীট – নাম Sarcoptes scabiei।


চামড়ার নিচে সুড়ঙ্গ খোঁড়ে।


সেই সুড়ঙ্গেই ডিম পাড়ে।


চুলকানি আর জ্বালাপোড়ার রাজত্ব গড়ে তোলে।



চেনার উপায়?


 • রাত বাড়ার সাথে সাথে চুলকানি বেড়ে যায়।


 • আঙুলের ফাঁকে, কনুইয়ে, কোমরে, বুকের নিচে ছোট ছোট ফুসকুড়ি দেখা যায়।


 • একই বিছানায় থাকা অন্যেরও চুলকানি শুরু হয়।


 • চুলকাতে চুলকাতে ঘুম হারাম হয়ে যায়।



কেন এমন হচ্ছে এখন?


 • প্রচণ্ড গরম ও ঘাম


 • একই বিছানা, তোয়ালে, বালিশ ব্যবহার


 • অপ্রয়োজনীয় স্টেরয়েড মলম


 • একজনের থেকে আরেকজনের গায়ে গায়ে ছড়িয়ে পড়ছে প্রতিদিন



কি করবেন?


১. একজন না, পুরো পরিবারকে একসাথে চিকিৎসা নিতে হবে।

২. শরীরের কোনো সাবান, শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবেনা এবং কাপড় চোপড়ে কোনো ডিটারজেন্ট দিয়ে ধোয়া যাবে না। ন্যূনতম ১০-১৫ দিন ( একটু নিয়ন্ত্রণে আসার আগে পর্যন্ত). 

যেটি করত হবে পারেন..

মাথায় শ্যাম্পু দিলেও মাথা নিচু করে ধুয়ে ফেলবেন যেন শ্যাম্পুর পানি শরীরে না লাগে। বিস্তারিত আরও ব্যবহার বিধি আমরা আপনাকে দিয়ে দেবো...


৩. জামা-কাপড়, চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে লিকুইড ডেটল দিয়ে ধুয়ে ৩ দিন রোদে শুকাতে হবে।


৪. তোয়ালে, বালিশ, কম্বল শেয়ার নয়।


৫. রোগ লুকাবেন না—লজ্জা না, সচেতনতা জরুরি।



চুলকানি মানেই এলার্জি না—


চুলকানি মানেই ঘরোয়া মলম না—


চুলকানি মানেই হতে পারে স্ক্যাবিস!


তাই এখনই একসাথে রুখে দাঁড়ান।


নয়তো চুলকাতে চুলকাতে আপনি নিজেও…


রাত ২:৩৩-এ ঘুম ভাঙার তালিকায় ঢুকে যাবেন।


🔥🔥💯-- কি কি ভাবে রূখে দাঁড়াতে পারেন...🔥

ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিন অথবা....

সম্পূর্ণ অরগ্যানিক ন্যাচারাল আমাদের এই চুলকানি নিরাময় তেল টি ব্যবহার করতে পারেন।

শতভাগ গ্যারান্টি রয়েছে ইনশাআল্লাহ 💙 💚 


আরো বিস্তারিত জানতে নিচের order now বাটনে ক্লিক করুন। 


হোয়াটসঅ্যাপ: 01858933151


#Itchy #Itching # Itching_relief # Itching_removal #চুলকানিরসমাধান #চুলকানিরনিরাময় #চুলকানি_মালিশ_তেল

#স্ক্যাবিস #স্ক্যবিস #Scabies #Scabies remove

কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো, না হলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কিনা! মাঝে মাঝে ভুল লিখো, তাহলে যে তোমার ফেসবুকে জীবনেও কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে, সেও কমেন্ট করবে।

 কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো, না হলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কিনা! মাঝে মাঝে ভুল লিখো, তাহলে যে তোমার ফেসবুকে জীবনেও কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে, সেও কমেন্ট করবে।


স্ট্যাসি বালিসের "How to change a life" বইটি দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে "How to change a wife" হয়ে বের হয়েছিল‌। পরেরটা ইতিহাস। নামের ভুলের কারণে বইটি বেস্ট সেলার হয়ে যায়!


দুধ খারাপ হলে দই হয়ে যায়। দই কিন্তু দুধের চেয়ে দামি। যদি এটা আরো খারাপ হয়, এটা পনির হয়ে যায়। দই এবং দুধের চেয়ে পনিরের মূল্য অনেক বেশি।


আঙুরের রস টক হলে তা ওয়াইনে রূপান্তরিত হয়, যা আঙ্গুর রসের চেয়েও দামি। আপনি ভুল করেছন মানেই আপনি ব্যর্থ ব্যাপারটা এমন নয়। ভুল হলো সেই অভিজ্ঞতা যা আপনাকে একজন ব্যক্তি হিসেবে আরো মূল্যবান করে তোলে। আপনি ভুল থেকে শেখেন যা আপনাকে আরো বেশি নিখুঁত করে তোলে!


ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ভুল করেছিলেন, যা তাকে আজকের আমেরিকা আবিষ্কার করতে বাধ্য করেছিল। আলেকজান্ডার ফ্লেমিংয়ের ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে সাহায্য করেছিল। টমাস আলভা এডিসনকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, "আপনি জীবনে কতবার ভুল করেছেন?" তিনি মৃদু হেসে জবাব দিয়েছিলেন, "অসংখ্যবার!" এটা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, "তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?" উত্তরে এডিসন যা বলেছিলেন তা এরকম, "মাথায় বুদ্ধি কম ছিল কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে বহুগুণ বড় হয়ে গিয়েছে!" ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন।


কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, "ভুল বলে কিছু নেই সবই নতুন শিক্ষা।" বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, "কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি!"


বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, "উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া।"


বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, "নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না, বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।"


কলিন পাওয়েলের মতে, "যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না, তৈরি হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।"


অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, "আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ব্যর্থ হয়েছি বলেই আজ আমি সফল।"


হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, "ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।'


এক প্রেমিকের ভাষ্য, "ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।"


কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না। যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না।


পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, তাহলে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! মুছতে না পারলে চিত্র হয় না! কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না!

ফ্রিজের দরজা বেয়ে ফ্লোরে পানি পড়েতেছে?????

 ফ্রিজের দরজা বেয়ে ফ্লোরে পানি পড়েতেছে??


 ফ্রিজ থেকে পানি পড়ার কারনে ফ্লোর ভেজার পাশাপাশি ফ্রিজের নিচের দিকের দরজা ও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। 


*** ফ্রিজ থেকে পানি পড়ার কারণ কি? 

আপনি যে কোম্পানির ফ্রিজই কিনুন, দেখবেন ফ্রিজে/ফ্রিজে থাকা খাবারে আইস হবে, মূলত আইস/বরফই ফ্রিজের খাবারকে ঠিক রাখে। নানান কারণে এই আইসের কিছু অংশ গলে যায়। আর এই পানি নিজে থেকে ড্রেন হয়ে ফ্রিজের পিছনে থাকা কম্প্রোসার ট্রের উপরে পড়ে। কম্প্রোসার যখন চালু থাকে, তখন কম্প্রোসার হিট/গরম ঐ পানিকে বাষ্পীভূত করে ফেলে।


কোন কারণে এই ড্রেন লাইন ব্লক হয়ে গেলে, এই পানি গলে কম্প্রোসারের উপরের ট্রেতে না পড়ে, সবজির বাক্স হয়ে ফ্রিজের সামনে দিয়ে ফ্লোরে পড়ে, এবং ফ্লোর ভিজিয়ে ফেলে।


*** আবার ফ্রিজের উপর থাকা ট্রেতে অনেক সময় ধুলো জমে, এই ধুলো জমার কারণে কম্প্রোসারের হিট/তাপ পানি পর্যন্ত আসতে পারে না, এতে করে পানিগুলো বাষ্পীভূত না হয়ে ট্রে উপড়ে ফ্লোরে পড়ে। এই ক্ষেত্রে ট্রে-টি পরিষ্কার করে দিতে হয়। 


*** ড্রেন লাইন ব্লক হয়ে গেলে, কোনো চিকন তার, পুরাতন ছাতার সিক/এরকম চিকন কিছু দিয়ে ড্রেন লাইনটি পরিষ্কার করে নিতে হয়।


*** এটি একেবারে সহজ কাজ/২-৩ মিনিটের কাজ।

ড্রেন লাইনটির দৈর্ঘ্য ৪-৫ ইঞ্চি।  অনেক ফ্রিজেই আবার ড্রেন লাইন পরিষ্কারের জন্য  প্ল্যাস্টিকের একটি সিকও দিয়ে দেয়।


*** অনেকের ফ্রিজের নরমালের খাবারে গন্ধ হয়, এক্ষেত্রেও কম্প্রোসারের উপরে থাকা ড্রেন ট্রে ক্লিন করে দিতে হয়।

নীরব অভ্যাস মানুষকে ধীরে ধীরে ধনী করে তোলে:

 ধনী হওয়া মানেই সবসময় বাইরে চাকচিক্য বা লোক দেখানো নয়। আসলে, যাদের নীরবে ধনী হতে দেখা যায়, তারা সাধারণত খুব সাধারণ জীবনযাপন করেন। এই মানুষগুলো সাফল্যের পিছনে ছোটেন না; বরং নিয়মিত ছোট ছোট অভ্যাসের মাধ্যমে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় সাফল্য পান।

চলুন জেনে নিই, কীভাবে কিছু নীরব অভ্যাস মানুষকে ধীরে ধীরে ধনী করে তোলে:

১. আগে নিজের জন্য রাখুন। 


ধনী হওয়ার পথে যারা এগিয়ে থাকেন, তারা খরচের আগে সঞ্চয় করেন। মাস শেষের অপেক্ষা নয়, বেতনের একটা নির্দিষ্ট অংশ তারা সরাসরি সঞ্চয় বা বিনিয়োগে জমা করেন।

অটোমেটিক ট্রান্সফার সেট করে রাখেন, যেন সঞ্চয়টা নিজের অজান্তেই হয়ে যায়। সঞ্চয় করার কাজে তারা অ্যাপ, নোটবুক বা এক্সেল শীট ব্যবহার করেন, কিন্তু মূল লক্ষ্য একটাই, দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় বাড়ানো।


২. জ্ঞানে বিনিয়োগ করুন। 


শুধু চাকরির আয়েই তারা সন্তুষ্ট নন। তারা নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে, ট্রেন্ড জানা ও বাজারের চাহিদা বোঝার চেষ্টা করেন।

 বিভিন্ন কোর্স, ব্লগ, বই কিংবা অভিজ্ঞদের অনুসরণ করে দক্ষতার মাধ্যমে নিজের মূল্য বাড়ান । ফলে নতুন সুযোগ এলে তারা সেটা লুফে নেন।


৩. ধৈর্য ধরুন। 


এই যুগে যেখানে সবকিছু গতিশীল, সেখানে নীরবে ধনী হওয়া মানুষগুলো অপেক্ষা করতে জানেন।

 তারা জানেন, এখন না কিনে ভবিষ্যতে বিনিয়োগ করলে, লাভটা অনেক বড় হতে পারে। নতুন ফোন বা ফ্যাশন আইটেমের বদলে তারা বিনিয়োগে মন দেন।


৪. আয়ের উৎস বাড়ান।


একটা মাত্র চাকরি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে— এই সত্যটা তারা মেনে নেন। 

ফ্রিল্যান্সিং, ছোট ব্যবসা, রিয়েল এস্টেট কিংবা বিভিন্ন স্থানে বিনিয়োগ করে নানাভাবে আয় বাড়ান।

একটা আয়ের উৎস বন্ধ হলেও অন্যটা যেন চালু থাকে, এতে আর্থিক চিন্তা কম হয়।


৫. স্বাস্থ্যকর সামাজিক সম্পর্ক তৈরি করুন।


তারা এমন মানুষের সঙ্গে সময় কাটান যারা নিজেও উন্নতিতে আগ্রহী। এতে তারা নতুন নতুন ধারণা, তথ্য বা সুযোগ পেয়ে যান। 

সবাইকে বদলানো সম্ভব নয়, কিন্তু সঠিক পরিবেশ তৈরি করলে নিজেদের লক্ষ্য ঠিক রাখা সহজ হয়।


৬. সাধ্যের মধ্যে জীবনযাপন করুন।


দেখানোর জন্য নয়, নীরবে ধনী হওয়া মানুষদের গায়ে বিলাসিতার ছাপ থাকে না বা তারা তাদের সম্পদ দেখিয়ে বেড়ান না। তারা সাধারণ গাড়ি চালান, কম খরচে ঘুরতে যান, এবং বাস্তব প্রয়োজনকে গুরুত্ব দেন।

এই অভ্যাস তাদের হাতে অতিরিক্ত অর্থ রাখে যা ভবিষ্যতে বড় বিনিয়োগে কাজে আসে।


৭. উন্নতির প্রতি লক্ষ্য রাখুন এবং প্রয়োজনে সমন্বয় করুন।


তারা ইনকাম, খরচ, সঞ্চয়, বিনিয়োগ—সবকিছুর হিসেব রাখেন। ভুল হলে সেটাও বুঝে দ্রুত ঠিক করেন। 

স্প্রেডশিট হোক বা মোবাইল অ্যাপ, ট্র্যাকিংয়ের অভ্যাস তাদের আরও আত্ম-সচেতন করে তোলে।


৮. এখনি শুরু করুন।


ধনী হওয়ার জন্য নিখুঁত সময়ের দরকার নেই- এই সত্যটা তারা বুঝেন। 

সুযোগ এলেই কাজ শুরু করেন। ছোট হলেও পদক্ষেপ নেন। নিখুঁত হওয়ার চেয়ে উন্নতি তাদের কাছে বেশি জরুরি।

ধনী হওয়া মানে বড়সড় কিছু নয়, বরং নিয়মিত ছোট অভ্যাসের চর্চা। 

নিজেকে প্রাধান্য দেন, শেখার আগ্রহ রাখেন, ধৈর্য ধরেন, আয় বাড়ান, সঠিক পরিবেশে থাকেন, হিসেব রাখেন, এবং সুযোগ এলে কাজে লাগান।


 এই অভ্যাসগুলো আজই শুরু করা সম্ভব। উপায়গুলো অনুসরণ করে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান এক নতুন অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের দিকে। ✅✅✅✅✅✅✅✅

পাতায় যে সাদা আঁকাবাঁকা দাগ দেখা যাচ্ছে, এটা লিফ মাইনার (Leaf Miner) পোকার লক্ষণ। এই পোকা পাতার নিচে ডিম পাড়ে এবং ছোট লার্ভা পাতার ভেতরে খেয়ে এই দাগ তৈরি করে।

 পাতায় যে সাদা আঁকাবাঁকা দাগ দেখা যাচ্ছে, এটা লিফ মাইনার (Leaf Miner) পোকার লক্ষণ। এই পোকা পাতার নিচে ডিম পাড়ে এবং ছোট লার্ভা পাতার ভেতরে খেয়ে এই দাগ তৈরি করে।


লক্ষন

* এ পোকার কীট পাতার উপ ত্বকের নিচে আঁকাবাঁকা সুড়ঙ্গ করে সবুজ অংশ কুড়ে কুড়ে খেয়ে ফেলে। 

* দাগ শেষে বাদামি হয়ে শুকিয়ে যায়। আক্রান্ত পাতা কুঁকড়ে যায়। 

* তীব্র আক্রমণে গাছের বৃদ্ধি ও ফলন কমে যায়।


সমাধান:

১. আক্রান্ত পাতা তুলে মাটিতে পুতে ফেলতে হবে।


২. সকালে বা বিকেলে নিম তেল ৫-১০ মি.লি. প্রতি লিটার  পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন/ তামাক পাতার গুঁড়া ১০ গ্রাম ও 

তরল সাবান ৫ মিলি প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে দিলেও এ পোকা দমন হয়।


৩. গ্রীষ্ম ও শরৎকালে নতুন পাতা গজানোর সময় কচি পাতায় স্পর্শ ও পাকস্থলী বিষ (সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি, ফেনিট্রোথিয়ন ৫০ ইসি) অথবা অন্তর্বাহী বা প্রবাহমান বিষ (ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি, কার্বোসালফান ২০ ইসি) জাতীয় কীটনাশক ২ মিলি/লিটার পানি বা ১ গ্রাম/লিটার পানির সাথে মিশিয়ে ১০-১৫ দিন পরপর ৩-৪ বার গাছে ভালোভাবে স্প্রে করতে হবে।

পুষ্টিগুণে ভরপুর মিষ্টি আলু।

 পুষ্টিগুণে ভরপুর মিষ্টি আলু।


 প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ম্যাংগানিজ মেলে উপকারী মিষ্টি আলু থেকে। স্টার্চি এই সবজি ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যানসার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। জেনে নিন মিষ্টি আলু খাওয়ার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে। 


মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণ বিটা ক্যারোটিন আছে, যা আমাদের দেহে ভিটামিন এ-তে পরিণত হয়। এই ভিটামিন চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। বিটা ক্যারোটিনের অভাবে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। বিশেষ করে শিশু এবং প্রসূতিদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা দেখা যায়। 

মিষ্টি আলুতে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। 

এতে কোনও ধরনের চর্বিজাতীয় পদার্থ নেই। আঁশজাতীয় মিষ্টি আলু খেলে ক্ষুধা লাগে না সহজে। ডায়েট চার্টে তাই এটি রাখতে পারেন সহজেই।

গর্ভবতী মায়ের জন্য মিষ্টি আলু খুবই উপকারী। এটি গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি সহায়ক।

প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম রয়েছে মিষ্টি আলুতে। পটাসিয়াম হার্টের রোগ থেকে দূরে রাখে। পাশাপাশি মাংসপেশির যত্ন নেয়।

মিষ্টি আলুতে থাকা ফাইবার ব্লাড সুগার ও কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। 

কলার চাইতেও বেশি পটাসিয়াম পাওয়া যায় মিষ্টি আলু থেকে। তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা খেতে পারেন এই আলু। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করবে।

মিষ্টি আলুতে ক্যারোটিনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা পেট, কিডনি এবং স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। 

হৃদযন্ত্র ও স্নায়ুর সুস্থতা বজায় রাখে মিষ্টি আলু।

ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চাইলে নিয়মিত খান মিষ্টি আলু।

সোলার ব্যাটারি শুধু একটি যন্ত্র নয় — এটি আপনার বিদ্যুৎ সঞ্চয়ের প্রাণ!

 সোলার ব্যাটারি শুধু একটি যন্ত্র নয় — এটি আপনার বিদ্যুৎ সঞ্চয়ের প্রাণ!


আমরা যখন সোলার সিস্টেমে ব্যাটারি ব্যবহার করি, তখন অনেকেই শুধুমাত্র পাওয়ার ব্যাকআপের কথা ভাবি। কিন্তু জানেন কি, ব্যাটারি যতটা দামী, তার চেয়েও বেশি দামী এটি সঠিকভাবে যত্নে রাখা?


চলুন জেনে নেই ব্যাটারি সুরক্ষায় করণীয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:


✅ স্থায়ী ও শুষ্ক জায়গা নির্বাচন করুন:

ব্যাটারির জায়গা যেন ভেজা না হয় এবং সরাসরি রোদ না পড়ে। নিচে কাঠ বা রাবারের পাটাতন রাখা ভালো।


✅ নিয়মিত পানি (Electrolyte) চেক করুন:

ফ্লাডেড ব্যাটারির ক্ষেত্রে প্রতি ১৫-৩০ দিনে ব্যাটারির পানি লেভেল চেক করুন। পানি যেন সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সীমার মাঝে থাকে।


✅ ডাইরেক্ট শর্টসার্কিট বা স্পার্ক এড়িয়ে চলুন:

ব্যাটারির কানেকশন যেন সবসময় টাইট ও পরিষ্কার থাকে। ঢিলা বা মরিচা ধরা টার্মিনাল দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে।


✅ বায়ুচলাচল ঠিক রাখুন:

ব্যাটারির চারপাশে যথেষ্ট জায়গা রাখুন যেন তাপ সঞ্চালন সহজ হয় এবং গ্যাস বের হতে পারে।


✅ রেগুলার চার্জিং-ডিসচার্জিং মনিটর করুন:

বেশি চার্জ বা অতিরিক্ত ডিসচার্জ ব্যাটারির আয়ু কমিয়ে দেয়। তাই ভালো চার্জ কন্ট্রোলার ব্যবহার করুন।


✅ ডাস্ট বা ময়লা পরিষ্কার রাখুন:

ব্যাটারির ওপরে ধুলা জমতে না দিন। এটি শর্ট সার্কিট বা গরম হওয়ার কারণ হতে পারে।


✅ আর্থিং এবং সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করুন:

সিস্টেমে সঠিকভাবে আর্থিং ও MCB/Breaker ব্যবহার করলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

---

স্মরণে রাখুন:

একটা ব্যাটারির সঠিক যত্ন মানেই হলো দীর্ঘমেয়াদি কর্মক্ষমতা, নিরাপদ বিদ্যুৎ, এবং খরচে সাশ্রয়।


আপনার অযত্ন একটি ব্যাটারিকে দ্রুত নষ্ট করতে পারে, আর যত্ন একটি ব্যাটারিকে এনে দিতে পারে বছরের পর বছর শান্তি।


শেয়ার করে অন্যদেরও জানাতে পারেন। আপনার যত্ন, আপনার শক্তি!


#BatteryCare #সোলারব্যাটারি #PowerBackup #SmartEnergy #EnergySafety #BatteryMaintenance #FrostecSolar #সোলারবিদ্যুৎ #জ্ঞানহোকশক্তি

চিনি খাচ্ছেন নাকি বিষ খাচ্ছেন!!  ভেবে দেখেছেন কখোনও? 

 চিনি খাচ্ছেন নাকি বিষ খাচ্ছেন!! 

ভেবে দেখেছেন কখোনও? 


চিনির আরেক নাম 'হোয়াইট পয়জন'।  কেন চিনিকে এই নামে ডাকা হয় তা জেনে নিন। 


👉 চিনি খেলে পেটে চর্বি জমে ফলে পেট বড় হয়ে যায়। আর এই চর্বি খুবই ক্ষতিকর কারন এর থেকেই হৃদরোগ ও নানা রকম অসুখ বিসুখ হয়ে থাকে। 


👉 চিনি লিভারে চর্বি জমায় এবং ফলে ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। 


👉 চিনিজাতীয় খাবার নিয়মিত খেলে ক্যান্সার হবার ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষ করে, ব্রেস্ট ও কোলন ক্যান্সার। 


👉 যারা অতিরিক্ত চিনি খান তাদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার  সম্ভাবনা খুবই বেশি। 


👉 চিনি ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। চিনি খেলে চেহারায় দ্রুত বয়সের ছাপ আসে এবং ত্বকে ব্রন হয়। 


👉 অতিরিক্ত চিনি খেলে মুখের উপকারি ব্যাকটেরিয়া মরে যায়। ফলে দাঁতের ক্ষয় হয়। 


এবার বলুন, সকালে চিনিযুক্ত কোন কোন খাবার খেয়েছেন।


ডাঃ মোঃ আবদুল্লাহ ইউসুফ 

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

বাসায় ঢুকার সময় বাজারের ব্যাগ থেকে একটা ফুলকপি বের করে ভাবীর সামনে হাটু গেরে বসে বললাম,,,,, ফেইসবুক গল্প

 বাসায় ঢুকার সময় বাজারের ব্যাগ থেকে একটা ফুলকপি বের করে ভাবীর সামনে হাটু গেরে বসে বললাম,

  --রমণী, তোমার জন্য হাজার মানুষের ভিড়ে ঠেলাঠেলি করে, মানুষের বিশ্রী ঘামের গন্ধ সহ্য করে নিয়ে আসলাম এই সুগন্ধ বিহীন ফুল৷ তুমি এই ফুল হাতে নিয়ে ধন্য করো আমায়... 

  ভাবী তখন রান্নাঘরে রান্না করছিলো। গরম কুন্তিটা হাতে নিয়ে আমায় বললো,

   -৯ঃ৩০ বেজে গেছে। তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে স্কুলে যা বলছি...

আমি মুচকি হেসে ভাবীকে বললাম, 

  -- আজ তো স্কুলে ক্লাস হবে না। শুধু শুধু গিয়ে লাভ কি?

ভাবী রেগে গিয়ে বললো,

  - ক্লাস না হলেও তুই স্কুলে যাবি। কয়েকদিন পর এসএসসি পরীক্ষা সেই খেয়াল আছে?  আর স্কুলে না গিয়ে তুই যদি অন্য কোথাও যাস তাহলে কিন্তু খবর আছে। আমি কিন্তু স্কুলে ফোন দিয়ে খবর নিবো। 


স্কুলের পড়া শিখা হয় নি। তাই ভেবেছিলাম স্কুলে যাবো না। কিন্তু ভাবী যেভাবে রেগে আছে না গেলে আমার খবর আছে।  তাই বাধ্য হয়ে স্কুলে গেলাম...


  স্কুল থেকে বাসায় আসতে আসতে বিকাল হয়ে গেলো। ভাবী আমার কাছে এসে বললো,

   - তুই টিফিনে খেতে এলি না কেন? স্কুলের পাশেই তো বাসা। খেয়ে গেলে কি সমস্যা হতো?

আমি ভাবীর থেকে একটু সরে গিয়ে মাথাটা নিচু করে বললাম,

   -- বন্ধুদের সাথে বাহিরে খেয়ে ফেলেছিলাম। 

ভাবী আমার দিকে রাগী চোখে তাকিয়ে বললো,

 - তুই আমার কাছে আয় তো?

আমি ভাবীর থেকে আরো সরে গিয়ে বললাম,

  -- কেন?

 ভাবী আমার কাছে এসে আমার ডান গালে সজোরে থাপ্পড় মেরে বললো,

  - তুই আবারও সিগারেট খেয়েছিস? সার শরীর থেকে সিগারেটের গন্ধ বের হচ্ছে। তুই না আমায় কথা দিয়েছিলি আর কখনো সিগারেট খাবি না?

  আমি কিছু না বলে মাথাটা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম।  ভাবী তখন রেগেমেগে বললো,

   --তুই দুই সপ্তাহ আমার ধারেকাছে আসবি না।

এই কথা বলে ভাবী যখন চলে যাচ্ছিলো। আমি তখন ভাবীর পিছন পিছন  যেতে যেতে বললাম,

 - আর জীবনেও সিগারেট খাবো না ভাবী।  এইবারের মত মাফ করে দাও... 


   ঘুম থেকে উঠে দেখি মা খুব  চিৎকার চেঁচামেচি করছে। মাকে যখন বললাম, কি হয়েছে?

  মা তখন বললো,

~জমিদারের মেয়েকে বাড়ির বউ করে নিয়ে এসেছি। ৭ঃ৩০ বেজে গেছে এখনো ঘুম থেকেই উঠে না।

  এমন সময় খেয়াল করলাম ভাবী তাড়াহুড়ো করে মার কাছে এসে বললো, 

   - আসলে মা  শরীরটা একটু খারাপ লাগছিলো।  তাই ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে গেলো। 

  ভাবীর কথা শুনে মা বিরক্ত হয়ে বললো,

~তোমার তো সারা বছর শরীর খারাপ থাকে। একটা রোগা মেয়েকে ছেলের বউ করে নিয়ে আসলাম।  


ভাবী কিছু না বলে রান্না ঘরে চলে গেলো।  আমি ভাবীর পিছন পিছন এসে বললাম,

  -- ভাবী, আমি তোমার কাজে হেল্প করবো? 

ভাবী রেগে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,

  - কয়েকদিন পর পরীক্ষা সেটা মাথায় আছে? যা পড়তে বস গিয়ে। 

  আমি ভাবীর দিকে ভালো করে খেয়াল করে দেখলাম ভাবী তার ডানগালটা ওড়না দিয়ে ঢেকে রেখেছে। এত বছর ধরে দেখে আসছি তাই আর বুঝতে বাকি রইলো না। রাতে নিশ্চয়ই ভাইয়া ভাবীর গায়ে হাত তুলেছে।

 আমি ভাবীকে কিছু না বলে নিজের রুমে চলে আসলাম। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ভাবীর প্রতি এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করি।  কিন্তু ভাইয়ার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলার সাহস কখনোই হয় নি...


  রাত ১০টা বাজে। বড় আপু লাগেজ হাতে নিয়ে বাসায় হাজির। মা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,

   ~ তুই এত রাতে? 

আপু বললাম,

 - আমি আর এই সংসার করবো না।  ঘুম থেকে একটু দেরিতে উঠলে শ্বাশুড়ি নানা রকম কথা বলে । ননদী  আজেবাজে কথা বলে। সারাদিন সংসারের কাজ করেও কারো মন পাই না। এমন কি মাঝে মাঝে রাতুলও(আপুর হাজবেন্ড) আমার গায়ে হাত তুলে।

আপুর কথা শুনে ভাইয়া রেগেমেগে বললো,

  - কি! তোর গায়ে হাত তুলে? এই রাতুলকে আমি নারী নির্যাতনের মামলা দিয়ে জেলের ভাত খাইয়ে ছাড়বো...

  

মা কাঁদতে কাঁদতে বললো,

  ~তুই কি কাজের মেয়ে না কি, যে তোর এত কাজ করতে হবে।শ্বাশুড়ি হয়েছে দেখে মাথায় উঠে গেছে না কি।তকে কিছু বললে তুই কিছু বলতে পারিস না? আর ননদী যখন আজেবাজে কথা বলে তখন গালে থাপ্পড় মারতে পারতি না?


  ভাবী তখন বড় আপুকে বললো,

 - সংসারে এইরকম টুকটাক ঝামেলা হবেই।  তাই বলে সংসার ছেড়ে চলে আসা কিন্তু ঠিক হয় নি..

ভাবীর কথা শুনে ভাইয়া সবার সামনে ভাবীকে থাপ্পড় মেরে বললো, 

  -এত বেশি বুঝো কেন? আমার বোনের গাঁয়ে হাত তুলবে আর ও এটা মেনে নিয়ে সংসার করবে? এমন সংসারে লাথি মেরে অনেক আগেই চলে আসা উচিত ছিলো...


 এতক্ষণ সবার কথা শুনছিলাম।  কিন্ত এখন আর চুপ করে থাকতে পারলাম না।  যে ভাইয়ের চোখের দিকে তাকিয়ে কখনো কথা বলি নি।  সেই ভাইয়ের চোখের দিকে তাকিয়ে বললাম, 

   -- কেন পারবে না? ভাবী তো ঠিকিই পারছে। আপুর গাঁয়ে হাত তুলেছে দেখে তুমি দুলাভাইয়ের নামে নারী নির্যাতনের মামলা দিবে। তুমিও তো ভাবীর গাঁয়ে হাত তুলো তাহলে তোমার নামে কি মামলা দেওয়া উচিত? 


  মার দিকে তাকিয়ে বললাম,

    -- নিজের বেলা ১৬ আনা আর পরের বেলা ৪ আনাও না। ভাবী যদি কোনদিন একটু দেরি করে ঘুম থেকে উঠেছে তাহলে তুমি তাকে যা তা বলেছো। সারাদিন কাজ করেও ভাবী তোমায় মন পায় নি।  তুমি আপুকে বলছো ননদী আজেবাজে কথা বললে তাকে থাপ্পড় মারতে অথচ আমি নিজ চোখে দেখেছি, আপুর গোসলের পানি গরম দিতে একটু দেরি হয়েছিলো দেখে আপু ভাবীর গায়ে হাত তুলেছিলে... 


  আমার কথা শুনে আপু ঠোঁট বাঁকিয়ে বললো,

- ভালোই তো ভাবীর পক্ষে কথা বলছিস। নিজের মা ভাই বোনদের পর করে ঐ মহিলা এখন আপন হয়ে গেলো?

আমি মুচকি হেসে আপুকে বললাম,

 -- তুই তো আমার নিজের বোন ছিলি। কখনো কি একটা ফোন দিয়ে আমার খোঁজ নিয়েছিস  ছোটভাইটা কেমন আছে? আমার বড় ভাই কি কোনদিন আমার খোঁজ নিয়েছে আমি ঠিকমত পড়াশোনা করছি কি না। কাদের সাথে চলাফেরা করছি।  কিন্তু ঐ মহিলাটা প্রতিদিন আমার খোঁজ নিয়েছে আমি কাদের সাথে মিশছি, আমি ঠিক মত পড়াশোনা করছি কি না। আমার কখন কি লাগবে সব ঐ মহিলাটা খোঁজ রেখেছে। তোরা আপন হয়েও যে কাজগুলো করিস নি ঐ মহিলাটা পর হয়েও সেই কাজ গুলো প্রতি নিয়তই করেছে...


   ভাবী এখনো সোফায় বসে কাঁদছে। আমি ভাবীকে বললাম,

    -- কেবল বাজে ১১টা। এখনো ময়মনসিংহের গাড়ি পাওয়া যাবে। এই সংসারের জন্য অনেক করেছো।  যেদিন তোমায় এই সংসারের মানুষ তোমার প্রাপ্য সম্মানটা দিবে সেদিন না হয় এই সংসারে ফিরে এসো।  ততদিন না হয় বাপের বাড়িতেই থাকলে...


 গাড়ি গন্তব্যের দিকে ছুটে চলছে। বাসের জানালা দিয়ে ভাবী আনমনে বাহিরের দিকে তাকিয়ে আছে। আমি ভাবীকে বললাম,

   -- ভাবী, এই অন্ধকারে বাহিরে কি দেখছো?

ভাবী চোখের কোণে লেগে থাকা চোখের জলটা মুছে বললো,

  - একটা নতুন সকালের অপেক্ষা করছি..

নেক্সট পাট  লাগলে কমেন্ট করুন


©️ comedy of pabna

একবার এক বিখ্যাত অভিনেত্রীকে যখন তার সৌন্দর্যের রহস্য জানতে চাওয়া হয়,

 একবার এক বিখ্যাত অভিনেত্রীকে যখন তার সৌন্দর্যের রহস্য জানতে চাওয়া হয়,

তিনি এই কবিতাটি লিখেছিলেন, যা পরে তার শেষকৃত্যে পাঠ করা হয়:


"আকর্ষণীয় ঠোঁট চাইলে, সদয় কথা বলুন।

সুন্দর চোখ চাইলে, মানুষের ভেতরের সৌন্দর্য খুঁজে দেখুন।

স্লিম থাকতে চাইলে, ক্ষুধার্তদের সঙ্গে আপনার খাবার ভাগ করে নিন।

ভালো চুল চাইলে, প্রতিদিন একটি শিশুকে আপনার চুলে হাত দিতে দিন।

নিজেকে ঠিকঠাক রাখতে চাইলে, মনে রাখুন — আপনি কখনোই একা নন।

যারা আপনাকে ভালোবেসেছে ও ভালোবাসে, তারা চুপিসারে আপনার পাশে হাঁটে।


মানুষ জিনিসপত্রের মতো নয়;

তাদের মেরামত করতে হয়, আদর করতে হয়, আনন্দ দিতে হয়, বাঁচাতে হয় — কখনো কাউকে ছুঁড়ে ফেলা যায় না।


একবার ভাবুন, যখনই আপনার সহায়তার হাত দরকার হবে,

আপনি দেখবেন, আপনার দুই হাতে সেই শক্তি আছে —

এক হাত নিজেকে সাহায্য করার জন্য, আরেক হাত অন্যকে সাহায্য করার জন্য।


একজন নারীর সৌন্দর্য তার পোশাকে, মুখের সাজে বা চুলের স্টাইলে নয়।

নারীর প্রকৃত সৌন্দর্য প্রকাশ পায় তার চোখে —

কারণ ওটাই তার হৃদয়ের দরজা, যেখানে তার ভালোবাসার উৎস লুকানো।


নারীর সৌন্দর্য মেকআপে নয়, তার আত্মার সত্যিকারের সৌন্দর্যে।

তার কোমলতায়, ভালোবাসায়, উষ্ণতায়, এবং আবেগে।


নারীর সৌন্দর্য বয়সের সঙ্গে আরও গভীর ও পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে।"

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...