এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০২৪

ধান আবাদে পটাশ সারে,  ফলন বাড়ে অধিক হারে।,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

#ধান আবাদে পটাশ সারে,  ফলন বাড়ে অধিক হারে।


আমরা কেন পটাশ (এমওপি) সার ব্যবহার করবো? 


#পটাশ (এমওপি) সারের কাজ:

১/ পটাশ সার গাছের শিকড় বৃদ্ধি করে এবং পাতার আকার বাড়ায়।

২/ প্রতি ছড়ায় পুষ্ট দানার সংখ্যা বৃদ্ধি করে ও দানার ওজন বাড়ায়।

৩/ গাছের দৃঢ়তা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন প্রতিকূল পরিবেশ যেমন খরা, ঠান্ডা, রোগবালাই ইত্যাদি প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।


৪/ ফসলের গুনগত মান বৃদ্ধি করে।


#পটাশিয়াম অভাবের কারণ:


১/ মাটিতে পটাশিয়াম প্রয়োগের পরিমান প্রয়োজনের তুলনায় কম হলে পটাশের ঘাটতি হয়।

২/ ফসলের অবশিষ্টাংশ মাটি থেকে সম্পূর্ণরূপে অপসারণের ফলে।

৩/ বেলে মাটিতে চুয়ানি জনিত অপচয় বেশি হলে এর অভাব দেখা যায়।


#পটাশিয়াম সারের অভাবজনিত লক্ষণ:

১/ গাছ গাঢ় সবুজ ও ছোট হয়ে থাকে এবং নেতিয়ে পড়ে।

২/ পটাশিয়ামের অভাবে প্রাথমিক অবস্থায় পাতার আগার দিক হলদেটে কমলা রং ধারন করে পরে এ বিবর্ণ রঙ আস্তে আস্তে পাতার গোড়ার দিকে ছড়িয়ে পড়ে, ফলে পাতা মরপ বা শুকিয়ে যায়।


৩/ অনেক সময় গাঢ় সবুজ পাতায় তিলের দানার মতো ছোট ছোট বাদামী দাগ দেখা যায়। 

৪/ গাছে রোগবালাইয়ের প্রকোপ বেশি দেখা যায়।

৫/ শিকড়ের বৃদ্ধি কম হয় এবং প্রায়শই তা পচন রোগে আক্রান্ত হয়।

৬/ চিটার হার বেড়ে যায়।

৭/ ধান গাছ হেলে পড়ে ফলন কমে যায়।

৮/ শীষে অনেক সময় অনিয়মিত ভাবে সাদা দাগ দেখা দেয়। 


#পটাশিয়ামের অভাব দূরীকরণ:

১/ ফসল কাটার পর এর অবশিষ্টাংশ মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে।

২/ পরিমান মতো পটাশিয়াম সার মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে। 

৩/ মাটি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে চুয়ানো জনিত অপচয় রোধ ও শিকড় বৃদ্ধিকে তরান্বিত করে পটাশিয়ামের গ্রহণ ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এর অভাব অনেকাংশে দূর করা সম্ভব। 


#পটাশ সার প্রয়োগের সময় ও পদ্ধতি:

১/ সাধারণ জমি তৈরির শেষ চাষের সময় পটাশ সার প্রয়োগ করতে হয়। 

২/ পটাশ সার একক ভাবে অথবা নাইট্রোজেন ও ফসফরাস সারের সাথে মিশিয়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে। 

৩/ বেলে মাটিতে পটাশের অতিরিক্ত চুয়ানিজনিত রোধে কিস্তিতে প্রয়োগ করা উচিত। সে ক্ষেত্রে অর্ধেক সার কুশি গজানোর সময় প্রয়োগ করতে হবে।


মো: ফরিদুল ইসলাম 

উপ সহকারী কৃষি অফিসার 

ব্লক: ভোটমারী, কালিগঞ্জ লালমনিরহাট


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


কাকরোলের কন্দ/শিকড়/ মোথা।,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কাকরোলের কন্দ/শিকড়/ মোথা।


যারা আগাম চাষের জন্য  কাকরোল কন্দ নিতে চেয়েছেন। 


🥎 প্যাকেজ ০১:

 কাকরোল কন্দ ১০ টা কন্দ ৩০০ টাকা।

(স্ত্রী ৯টা,পুরুষ ১টা)


🎇প্যাকেজ ০২।

কাকরোল ৬ টা কন্দ ২০০ টাকা।

(স্ত্রী ৫টা,পুরুষ ১টা)


(কন্দ  ছোট বড় মিলানো থাকবে)


ঢাকা সিটি হোম ডেলিভারি চার্জ ৭০ টাকা


সারা দেশে কুরিয়ার বা হোম  ডেলিভারি চার্জ ১২০ টাকা


🛑কাকরোল কন্দ লাগানো পদ্ধতি 


পরামর্শ:

কাকরোল কন্দ শুধু শুকনো ঝুরঝুরে মাটিতে ১ ইঞ্চি নিচে বপন করে দিবেন এবং এক বার পানি দিবেন।কোন সার দেয়ার দরকার নাই। 

পানি বেশি দিবেন না। শুধু মাত্র শুকালে পানি দিতে পারেন সপ্তাহে এক বার।


দ্রুত লাগিয়ে দিবেন মাটিতে নইলে শুকিয়ে যাবে। প্রয়োজনে একটা টবে মাটির মধ্যে রেখে দিন পরে সেখান থেকে নিয়ে অন্য জায়গায় লাগাবেন।


আমাদের কাছে সব ধরনের বীজ, সার,  কিটনাশক,  জিও ব্যাগ, টুলস, ভিটামিন, স্প্রে মেশিন পাবেন। একই ডেলিভারি চার্জ এ নিতে পারেন। 


মোবাইল নাম্বার সহ এড্রেস জানান। সারা দেশে দেয়া যাবে।।





ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


রবিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪

১৭ খন্ড নজরুল সমগ্র (ব্রান্ড নিউ)।*ডেলিভারি চার্জ ফ্রি*,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বই:১৭ খন্ড নজরুল সমগ্র (ব্রান্ড নিউ)।*ডেলিভারি চার্জ ফ্রি*

 সাথে একটি ব্যাগ ফ্রি!(পাটের ব্যাগ)

প্রকাশনী: নজরুল ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ 

মোট পৃষ্ঠা:৪৬৭৯ টি 

প্রধান সম্পাদক: জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম 

কোয়ালিটি: অফসেট পেজ,হার্ডবাইন্ডিং,সুন্দর ঝকঝকে লেখা। (এক কথায় বেস্ট কোয়ালিটি)

বিশেষত্ব: কবিতা,গান,গল্প,উপন্যাস,প্রবন্ধ,নাটক,চিঠি সব আলাদা আলাদা বইয়ে সংযুক্ত


নজরুল ইন্সটিটিউট এর বই পড়ুন, জাতীয় কবিকে জানুন!জাতীয় কবির সাহিত্য সম্পর্কে জানুন!! 

অসামান্য প্রতিভাবান কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিভা বাঙালি মাত্রই অবগত। 

উনার লেখনী বাংলা সাহিত্যে ও বাঙালি জীবনে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।প্রেমের কবি,সাম্যের কবি,মানবতার কবি,বিদ্রোহী কবি- তিনি সর্বজনীন!বাঙালি হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে তিনি সকলের হৃদয়ের মণি!অসংখ্য জনপ্রিয় ইসলামী সংগীত ও শ্যামা সংগীতের রচয়িতা।এক বিদ্রোহী কবিতা দিয়েই তৎকালীন ভারতবর্ষের বাঙালিদের মধ্য আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন।

তাঁর কবিতা কাঁপনি ধরিয়ে দিয়েছিল ব্রিটিশ শিবিরে।জেলে গিয়েছেন বেশ কয়েকবার।

জাতীয় কবির রচিত গান,কবিতা, প্রবন্ধ ভারববর্ষের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় যেমন অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল,তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময়ও অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। এমনকি এখনো আমরা অনুপ্রেরণা পাই।

তাঁর জীবন বড় বিচিত্র। নজরুল একটা আদর্শ, নজরুল বাঙালির অনুভূতি। রবীন্দ্রনাথের মতো তিনিও বাঙালিদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন চিরকালের জন্য।


১৭ খন্ড নজরুল সমগ্রে যা আছে: জাতীয় কবির সমস্ত লেখা আছে পুরো ১৭ খন্ডে।


১:দেশাত্মবোধ,উদ্দীপনা, মানবতা ও যৌবনের কবিতা

২:প্রেম ও প্রকৃতির কবিতা

৩:ইসলামী কবিতা

৪:শিশু-কিশোর বিষয়ক কবিতা

৫:বিবিধ কবিতা

৬:দেশাত্মবোধক ও সংগ্রামী (উদ্দীপনামূলক) গান

৭:প্রেম ও প্রকৃতির গান

৮:ইসলামী গান ও ভক্তিগীতি(শ্যামা,ভজন,কীর্তন) 

৯:পল্লীগান

১০:বিবিধ গান

১১:উপন্যাস

১২ঃছোটগল্প

১৩:প্রবন্ধ 

১৪: নাটক ও নাটিকা

১৫:কাব্যানুবাদ( এর মধ্যে আছে; রুবাইয়াত ই হাফিজ,কাব্য আমপারা,ওমর খৈয়াম এবং অন্যান্য।) 

১৬:অভিভাষণ ও পত্রাবলী

১৭:বিবিধ 

কাজী নজরুল ইসলামের অসাধারণ বইগুলো সংগ্রহ করতে ইনবক্সে মেসেজ দিন অথবা ফোন করুন 01726616044

মুদ্রিত মুল্যঃ ৫৩০০ টাকা

বিক্রয় মুল্যঃ ৪৭৭০ টাকা (ফিক্সড প্রাইজ)।

ডেলিভারি চার্জ: ফ্রি

সরকারি প্রকাশনার বই, এজন্য মুল্য এত কম। নাহলে এগুলোর মুল্য হতো ১০০০০+ টাকা। দয়াকরে কেউ দামাদামি করবেন না।

স্টকঃ সীমিত

গল্প  অভিমান লেখক  জয়ন্ত কুমার জয়,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া ,,,

 স্বামীর সাথে ঝগড়ার পর ইচ্ছে করেই রান্নায় লবণ, হলুদ বেশি করে দিলাম।যেন খেতে না পারে।বুঝবে বৌয়ের সাথে ঝগড়া করার ফল।


স্বামী রাত এগারোটায় ফিরলো ক্লান্ত শরীরে।গা চিপচিপে ঘাম।ক্লান্ত স্বরে বললো 


" স্বস্তিকা,চোখ বন্ধ করো "


চোখ বন্ধ করতেই চুলে কিছু একটার স্পর্শ অনুভব করলাম।চোখ মেলে দেখি গোলাপ ফুলের মালা।স্বামী বিষাদে বললো


" সারাদিন অফিসে একটুও মন বসেনি।আমার ছোট্ট পাখিটাকে বকা দিয়েছি,ভুল করেছি।নিজের কাছে খুব অপরাধী লাগছিলো।তোমার পছন্দের ফুল নিয়ে এসছি।রাগ কমেছে? "


এতোদিনের চেনা পরিচয়েও আজ যেন নতুন করে স্বামীর প্রেমে পড়ে গেলাম।অশ্রুসিক্ত হয়ে বললাম


" হু রাগ কমেছে।তুমি হাত মুখ ধুয়ে আসো।আমি রান্না করি "


স্বামী ভ্রু কুঁচকে বললো " কেন রান্না করোনি?" 


প্রতিত্তোরে শুধু মাথা নাড়ালাম।কি আশ্চর্য! উনি বিষয়টা বুঝতে পেরে বললেন


" আচ্ছা ঠিক আছে, নতুন করে আর রান্না করতে হবে না।তরকারিতে বাড়তি একটু জল দিলেই তো লবণ কমে যাবে।ব্যাপার না,মেসে থাকতে কত এভাবে খেয়েছি "


রেগে বললাম " তখন তোমার বউ ছিলোনা তাই খেয়েছো।এখন বউ আছে।ফ্রীজে মাংস আছে,পোলাও রান্না করি? "


" আচ্ছা ঠিক আছে।আমি হাত মুখ ধুয়ে পেঁয়াজ কে'টে দিচ্ছি।তুমি কা"টতে যেয়ো না,হাত কে'টে ফেলবে "


লোকটার এই এক সমস্যা।আমার রাগ কখনোই দীর্ঘস্থায়ী হতে দেয় না।এতোটা কেন?একটু কম ভালোবাসলেও তো কোনো ক্ষতি ছিলো না।


গল্প  অভিমান

লেখক  জয়ন্ত_কুমার_জয়



এমন রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প পেতে পেজটা ফলো করে রাখতে পারেন।এই পেজ ব্যতিত অন্য সব পেজ ফেক।এটা লেখকের নিজস্ব পেজ।


চীনাবাদাম কিভাবে আবাদ করবেন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 চীনাবাদাম_কিভাবে_আবাদ_করবেন:


#উপযুক্ত_মাটিঃ

বেলে দোআঁশ, দোআঁশ এবং চরাঞ্চলের বেলে মাটি চীনাবাদাম চাষের জন্য উপযুক্ত। চীনাবাদামের পেগ যাতে সহজেই মাটি ভেদ করে নিচে যেতে পারে সেজন্য মাটি নরম হতে হয়।


#চীনাবাদামের_জাতঃ

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনষ্টিটিউট কতৃক চীনাবাদামের জাত উদ্ভাবিত জাত সমূহ হল মাইজচর/বাসন্তী/ত্রিদানা/ঝিঙ্গা/বারি চীনাবাদাম-৫/ বারি চীনাবাদাম-৬/বারি চীনাবাদাম-৭/ বারি চীনাবাদাম-৮/ বারি চীনাবাদাম-৯/ বারি চীনাবাদাম-১০/


বাংলাদেশ পরমাণু গবেষণা ইনষ্টিটিউট (বিনা) কর্তৃক

বিনা চীনাবাদাম-১/ বিনা চীনাবাদাম-২/বিনা চীনাবাদাম-৩/ বিনা চীনাবাদাম-৪ 

লবণাক্ত এলাকার (বাগেরহাট, খুলনা, নোয়াখালী) জন্য বিনা চীনাবাদাম-৫/বিনা চীনাবাদাম-৬/ বিনা চীনাবাদাম-৭/বিনা চীনাবাদাম-৮/বিনা চীনাবাদাম - ৯


#জীবনকালঃ

রবি মৌসুমে চীনাবাদামের জীবনকাল ১৪০-১৫৫ দিন ও খরিফ মৌসুমে জীবনকাল ১০০-১২০ দিন এবং খরিফ মৌসুমের তুলনায় রবি মৌসুমে ফলন বেশী। 


#জমি_তৈরিঃ

জমির মাটি ৩-৪ বার চাষ ও মই দিয়ে ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। জমির চারপাশে নালার ব্যবস্থা করলে পরবর্তীকালে সেচ দেওয়া এবং পানি নিকাশ সুবিধাজনক হয়।


#বীজ_বপনের_সময়ঃ 

চীনাবাদাম রবি ও খরিফ উভয় মৌসুমে আবাদ করা যায়। রবি মৌসুমে কার্তিক-অগ্রহায়ন 

খরিফ ১ মৌসুমে ফাল্গুন-চৈত্র ও 

খরিফ ২ মৌসুমে শ্রাবন-ভাদ্র মাসে বপন করতে হয়। তবে দেবীগঞ্জ, লক্ষীপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম অঞ্চলে এ ফসল মাঘ মাসে বপন করা হয় এবং জ্যৈষ্ঠ - আষাঢ় মাসে কর্তন করে থাকে।


#সারের_পরিমাণঃ

চীনাবাদাম ফসল নিজেই তার প্রয়োজনীয় খাদ্যোপাদান নাইট্রোজেন বাতাস থেকে সংগ্রহ করতে পারে। তাই ইউরিয়া সারের খুব একটা প্রয়োজন হয়না।


বিঘা প্রতি ৩৩ শতকে

ইউরিয়া ৮ কেজি

টিএসপি  ২০ কেজি

এমপি ১৫ কেজি

জিপসাম ৩০ কেজি

জিংক ০.৫০ কেজি

বরিক এসিড ১ কেজি


#সার_প্রয়োগ_পদ্ধতিঃ

অর্ধেক ইউরিয়া ও অন্যান্য সারের সবটুকু শেষ চাষের আগে জমিতে ছিটিয়ে প্রয়োগ করতে হবে। বাকী অর্ধেক ইউরিয়া সার চারা গজানোর ৪০-৪৫ দিন পর গাছে ফুল আসার সময় উপরি প্রয়োগ করতে হবে।


নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাসিয়াম ছাড়াও ক্যালসিয়াম চীনাবাদামের শেষ বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত দরকার। পড সরাসরি জমির উপরের স্তর হতে ক্যালসিয়াম শোষণ করে থাকে। এজন্য গাছের দৈহিক বৃদ্ধি ও পড গঠনের জন্য মাটিতে যথেষ্ট পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকা দরকার। বোরণ, চীনাবাদাম চাষে প্রয়োজনীয় খাদ্যোপাদানের অভাবে ফুল ও ফলের উৎপাদন হ্রাস পায়। শিকড় বৃদ্ধির ব্যাঘাত ঘটে, শিকড়ের অগ্রভাগ মোটা হয়ে যায়। বীজ ভালভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে না।


#বপন_পদ্ধতিঃ

বীজ বপনের আগে খোসা হতে বীজ আলাদা করে নিতে হবে। বীজ সারিতে বুনতে হয়। সারি থেকে সারির দূরত্ব ৩০ সে.মি. এবং গাছ হতে গাছের দূরত্ব ১৫ সে.মি.। বীজ ২.৫ থেকে ৩.০ সে.মি. মাটির গভীরে বপন করতে হয়। প্রতি গর্তে একটি করে পুষ্ট বীজ বপন করতে হয়। প্রতি কেজি বীজে ২.৫-৩.০ গ্রাম হিসাবে প্রোভেক্স (ছত্রাকনাশক) মিশিয়ে বীজ শোধন করে নেওয়া ভাল।


#বীজের_পরিমানঃ

শতকে ৫০ গ্রাম 

বিঘায় ১৬ কেজি

হেক্টর প্রতি ১২০ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়।


#আগাছা_দমনঃ

চীনাবাদামের ফলন ভাল পাওয়ার জন্য প্রাথমিক পর্যায় গাছ বৃদ্ধির সময় জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে। চারা গজানোর পর প্রয়োজনবোধে দুইবার (প্রথম বার ১৪-২০ দিন পর এবং দ্বিতীয় বার ৩৫-৪৫ দিন পর) জমি আগাছামুক্ত রাখতে হবে। ফুল আসার পর গাছে বাদাম ধরার সময় গোড়ায় হালকাভাবে মাটি তুলে দিতে হবে। 


#সেচঃ

চরাঞ্চলের জমিতে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না তবে উঁচু জমিতে যেখানে মাটির রস তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায় সেক্ষেত্রে প্রয়োজনবোধে এক থেকে দুটি সেচ দেওয়া প্রয়োজন। খরিপ- ১ মৌসুমে  (চৈত্র-বৈশাখ) ফসলের অবস্থা বুঝে একটি সেচ দেওয়া যেতে পারে। খরিপ- ২ মৌসুমে সাধারণত সেচের প্রয়োজন হয় না। সুষ্ঠ ও তাড়াতাড়ি অঙ্কুরোদগমের জন্য বীজ বপনের পূর্বে জমিতে যথেষ্ট রস থাকা বাঞ্ছনীয়। জমিতে রস না থাকলে বপনের পূর্বে অথবা পরে হালকা সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। ফুল আসার পূর্বে এবং ফল ধরার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন জমিতে রস থাকে। লবনাক্ত পানি কোনক্রমে জমিতে দেয়া যাবে না। কারণ এ পানি ফল ও দানার আকার ছোট করে।


#উপরি ইউরিয়া সার প্রয়োগঃ

বাকী অর্ধেক ইউরিয়া সার চারা গজানোর ৪০-৪৫ দিন পর গাছে ফুল আসার সময় প্রতি হেক্টর জমিতে উপরি প্রয়োগ করতে হবে।


#ফসল_সংগ্রহঃ

চীনাবাদাম গাছের শতকরা ৭৫-৮০ ভাগ বাদাম যখন পরিপক্ব হয় তখন উঠানোর সঠিক সময়। এ সময় গাছের নিচের পাতাগুলো হলুদ রং ধারণ করে এবং ঝরে যায়।


জাত ও মৌসুমভেদে চীনাবাদাম ১২০-১৫০ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করা হয়।


#ফলনঃ

এলাকা ও জাত ভেদে রবি মৌসুমে চীনাবাদামের গড় ফলন ২.২-২.৬ এবং খরিফ মৌসুমে ১.৬-২ মে.টন/হেক্টর।




মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ভোটমারী, কালিগঞ্জ লালমনিরহাট

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

নামজারি আবেদনে সাধারণত যে সকল ভুল পরিলক্ষিত হয়,,,,,, ভূমি সেবা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 নামজারি আবেদনে সাধারণত যে সকল ভুল পরিলক্ষিত হয় এবং আবেদনটি মঞ্জুর করা সম্ভব হয় না, তা নিম্নরূপ:

ক) নিম্নোক্ত প্রয়োজনীয় তথ্য বা কাগজপত্র না থাকা, যেমন-

নির্ধারিত ফরমে স্বাক্ষরিত মূল আবেদন পত্র (ই-নামজারির জন্য অনলাইনে আবেদন)

আবেদনকারীর ১(এক) কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি (একাধিক ব্যক্তি হলে প্রত্যেকের ছবি)

প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রতিনিধির ১(এক) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

আবেদনকারীর পরিচয়পত্রের সত্যায়িত অনুলিপি (জাতীয় পরিচয়পত্র/ভোটারআইডি/জন্ম নিবন্ধন সনদ /পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা অন্যান্য

সংশ্লিষ্ট খতিয়ানের ফটোকপি /সার্টিফাইড কপি।

বকেয়া ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের দাখিলা।

সর্বশেষ জরিপের পর থেকে বায়া দলিলের সার্টিফাইড কপি বা ফটোকপি। (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)

উত্তরাধিকারসূত্রে মালিকানা লাভ করলে অনাধিক তিন মাসের মধ্যে ইস্যুকৃত ওয়ারিশ সনদ পত্র।

আদালতের রায় ডিক্রির মাধমে মালিকানার ক্ষেত্রে রায় ডিক্রির সার্টিফাইড কপি বা ফটোকপি।

খ) ক্রয়ের মাধ্যমে অর্জিত জমির আবেদনে ভুল –

সংযুক্ত দলিলের নামের সহিত আবেদনকারীর নামের মিল না থাকা ।

আবেদনের সহিত সংযুত্ত দলিলে দাতার নামের সহিত রেকর্ডীয় মালিকের মিল না পাওয়া ।

আবেদনে সংযুক্ত দলিলে দলিল গ্রহিতা এবং নামজারী প্রস্তাবে গ্রহীতার ভিন্নতা থাকা ।

গ) ওয়ারিশ সংক্রান্ত আবেদনে ভুল –

আবেদনে ওয়ারিশ সনদপত্র সংযুক্ত না থাকা ।

জাল ওয়ারিশ সনদ জমা দেয়া ও অংশীদের তথ্য গোপন করা ।

ওয়ারিশ দের মাঝে জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধ এবং আপত্তি থাকা ।

যৌথ মালিকানাধীন অথবা ওয়ারিশভুক্ত জমি হস্তান্তরের সময় দলিলদাতাদের বাটোয়ারা দলিল না থাকায় এবং দলিল দাতা প্রাপ্যতার চেয়ে বেশী জমি হস্তান্তর করা ।

ঘ) অন্যান্য যেমন-

আবেদনে দাতার খতিয়ানে জমি না থাকায়, অর্থাৎ দাতা খতিয়ানে থাকা জমির পরিমানের থেকে বেশি জমি বিক্রয় / হস্তান্তর করে থাকলে ।

আবেদিত জমি বিষয়ে মামলা চলমান থাকায় ।

দলিলে দাগ ভুল, অর্থাৎ ভুল দাগ নম্বর দিয়ে দলিল করা ।

আবেদনকারী মৃত হলে ।

আবেদনকৃত জমির আবেদনকারীর তথ্যে গরমিল থাকা ।

আবেদনকৃত জমির শ্রেণী দলিলে ভিন্নতা থাকা ।

আবেদিত জমিতে সরকারি স্বার্থ জড়িত থাকা ।

হাল রেকর্ড মোতাবেক আবেদন না করায় ।

ভায়া দলিল না থাকা, অর্থাৎ সর্বশেষ জরিপ / রেকর্ডের পরবর্তী হস্তান্তর দলিল না প্রদান করা ।

বাদির ফোন নম্বর সঠিক প্রদান না করা ।

শুনানির জন্য দাতার সকলকে বিবাদি না করা ।

ভি পি মিস কেসের আদেশ এর কপি না থাকায়, অর্থাৎ আবেদিত জমি ভি পি কেস হতে মুক্ত বলে দাবি করলেও এর স্বপক্ষে রায়ের কপি সংযুক্ত না করা ।

এলএ কেসের একোয়ারভূক্ত ভূমি, যাহা পরবর্তীতে গেজেটের মাধ্যমে অবমুক্ত হয়, নামজারি আবেদনে জেলা প্রশাসনের এল এ শাখা অনাপত্তি পত্র সংযুক্ত না থাকা ।

আবেদনে রাজউকের অনুমতিপত্র সংযুক্ত না থাকা ।

আবেদনে সংযুক্ত খতিয়ান অষ্পষ্ট ও ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ না করা ।


ভূমি সেবা ফেইসবুক থেকে নেওয়া,,,,,,,,

 ১। নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান করলে জমির রেকর্ড হালনাগাদ অবস্থায় থাকে এবং জমিতে প্রজার প্রজাস্বত্ব চলমান থাকে মর্মে প্রমাণ তৈরি হয়।

২। জমি বিক্রয় হস্তান্তর বন্ধক বা যেকোনো ধরনের হস্তান্তরের ক্ষেত্রে ভূমি উন্নয়ন করের রশিদ বর্তমানে আবশ্যক করা হয়েছে এবং ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদ ছাড়া কোন ধরনের রেজিস্ট্রি সম্পন্ন করা অসম্ভব। 

৩। ব্যক্তিগত বা জরুরী প্রয়োজনে ব্যাংক লোন গ্রহণের প্রয়োজন হলে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদ প্রদর্শন করা এবং নামজারী কাগজপত্র প্রদর্শন করা আবশ্যক।

৪।হালনাগাদ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা না হলে উক্ত ভূমির মালিকানা এবং প্রজাস্বত্ব চলমান আছে এই বিষয়ে সন্দেহের তৈরি হয়। 

৫। ভূমি উন্নয়ন কর তিন বছরের অধিককাল বকেয়া হলে উক্ত জমি সরকার রেন্ট সার্টিফিকেট মামলার মাধ্যমে নিলাম বিক্রি করে দিতে পারে সেক্ষেত্রে আপনার মালিকানা এবং দখলিস্বত্ব হারানোর মত অবস্থা তৈরি হতে পারে। 

৬। ভূমিতে কোন স্থাপনা ইমারত কারখানা ফ্যাক্টরি ইত্যাদি স্থাপনের ক্ষেত্রে রাজউক অথবা এই সংক্রান্ত কোনো কর্তৃপক্ষের অনুমোদন প্রয়োজন হলে হালনাগাদ ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদ প্রাপ্তি সাপেক্ষে অনুমোদন দেয়া হয়।কাজেই ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়া না রেখে হালনাগাদ পরিশোধ করা প্রত্যেক সুনাগরিক এবং ভূমি মালিকের একান্ত দায়িত্ব। 

৭। ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়া হলে উক্ত বকেয়া উন্নয়ন করের উপর সরকার সুদ আরোপ করে কাজেই সুদ মুক্ত লেনদেন চলমান রাখতে একজন মুসলিম হিসেবে নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান করা উচিত। 

৮। দীর্ঘদিন ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান না করলে সরকার উক্ত জমির কোন দাবিদার বা দরকার নেই মনে করে উক্ত জমি নিলামে বিক্রি করে দিতে পারে সে ক্ষেত্রে মালিকানা হারানোর যথেষ্ট শঙ্কা তৈরি হয়। 

৯। বর্তমানে, ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান সেবা ডিজিটালাইজড  হবার কারণে ডাটাবেসে মালিকের নাম অন্তর্ভুক্তি, ছবি, ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য, জন্মতারিখ ইত্যাদি ব্যক্তিগত বিভিন্ন তথ্য প্রদানের মাধ্যমে মালিকানার শক্তপোক্ত দালিলিক প্রমাণ তৈরি হয় যা মালিকানাধীন জমিতে উক্ত মালিকের মালিকানার চূড়ান্ত প্রমাণ বহন করে। 

১০। হালনাগাদ ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানের মাধ্যমে জমিতে মালিকের বর্তমান দখল প্রমাণ হয়। জমি সংক্রান্ত যেকোনো মামলা মোকাদ্দমায় আদালতে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান রশিদ দাখিল করলে আদালত অনুমান করে যে উক্ত জমির প্রকৃত দখলকার ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান কারী ব্যক্তি এবং যে কোনো মামলায় আইনগত ভারসাম্য কর প্রদানকারীর পক্ষে থাকে। 

নিয়মিত রাজস্ব প্রদান একজন সুনাগরিকের বৈশিষ্ট্য। রাষ্ট্রের একজন প্রকৃত নাগরিক হিসেবে নিয়মিত ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান করে রাষ্ট্রকে রাজস্ব প্রদানের মাধ্যমে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য সহায়তা করে একজন সুনাগরিকের দায়িত্ব।

ভূমি সেবা ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

আধুনিক পেঁপে চাষ,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 
 পেঁপে বীজ আশ্বিন (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর) মাসে বপন এবং  বপনের ৪০-৫০ দিন পর পৌষ (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) মাসে চারা রোপণের উপযুক্ত সময়।


ভালো ফলন পেতে চারা রোপণের ক্ষেত্রে সারি থেকে সারির দূরত্ব ২ মিটার। গাছ থেকে গাছ ২ মিটার দূরে দূরে দূরে ৬০X৬০X৬০ সেমি আকারে গর্ত করে চারা রোপণের ১৫ দিন পূর্বে গর্তের মাটিতে সার মিশাতে হবে। 

পানি নিষ্কাশনের জন্য ২ সারির মাঝখানে ৫০ সেমি নালা রাখতে হবে।

 সার ব্যবস্থাপনা: প্রতি গাছে ১৫ কেজি জৈব সার, ৫৫০ গ্রাম ইউরিয়া সার, ৫৫০ গ্রাম টিএসপি সার, ৫৫০ গ্রাম এমওপি সার, ২৫০ গ্রাম জিপসাম সার, ২৫ গ্রাম বোরাক্স সার এবং ২০ গ্রাম জিংক সালফেট সার একত্রে ভালভাবে প্রয়োগ করতে হয়।  ইউরিয়া ও এমওপি সার ছাড়া সব সার গর্ত তৈরির সময় প্রয়োগ করতে হবে। চারা লাগানোর পর গাচে নতুন পাতা আসলে ইউরিয়া ও এমওপি সার ৫০ গ্রাম করে প্রতি ১ মাস পর পর প্রয়োগ করতে হয়। 

গাছে ফুল আসলে এ মাত্রা দ্বিগুণ করা হয়


রেডিমেড মাচাং জাল....,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 রেডিমেড মাচাং জাল....

গ্রীষ্মকালীন বিভিন্ন লতানো সব্জি যেমনঃ ঝিংগা, লাউ, চাল কুমড়া, মিষ্টি কুমড়া, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, শসা, করলা, তরমুজ, রকমেলন সহ সকল ধরনের লতানো সব্জির মাচা দেওয়ার ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করুন 

"রেডিমেড মাচাং জাল" 

অল্প সময়ে & অল্প খরচে খুব সহজে এই মাচা দেওয়া যায়...

রেডিমেড মাচা বা জাংলা 

কৃষি মাচাং জাল 

ছাদে বা জমিতে মাচা দেওয়ার চিন্তা আর নয়......

প্রতি পিচঃ

দৈর্ঘ ৫৫ হাত (৮২ ফিট)

প্রস্থ ৮ হাত (১২ ফিট)


ফাসের সাইজঃ ১২ ইঞ্চি

সঠিক ব্যবস্থাপনায় ২ বছর বা তারো বেশি সময় ব্যবহার উপযোগী 

একটি মাচাঙ জাল ২.২৭ শতাংশ জমিতে ব্যবহার করা যাবে

যাদের বেশি লাগবে কেজি হিসেবে খুব কম দামে বা পাইকারি দামে আলোচনা করে নিতে পারবেন।

ছাদ বাগানিদের জন্য প্রতি পিচ মাত্র ২০০/-

বিস্তারিত জানতে বা অর্ডার করতে কল করুন 01779529512 অথবা ইনবক্সে নাম, ঠিকানা ও ফোন নাম্বার দিন।


সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ, ইমো)


কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা

মানিকগঞ্জ, ঢাকা

ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture

ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA

মোবাইল: 01779529512

Email: advancedagriculturebd@gmail.com


Advanced Agriculture এর পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আপনার মাঠকৃষি ও ছাদকৃষির জন্য আমাদের কৃষি পণ্যসমূহঃ

১) সীডলিং ট্রে - (১২০ গ্রাম-৭২/১০৫/১২৮ সেল)

২) ট্রান্সপ্লান্টিং/জার্মিনেটিং/হাইড্রোপনিক ট্রে – ৫৮ সেঃমিঃ * ২৮ সেঃমি * ৩ সেঃমি, ৪৭৫ গ্রাম

৩) মালচিং ফিল্ম- ২৫ মাইক্রন, ৪ ফুট প্রশস্থ-৫০০মিঃ, ৩ ফুট প্রশস্থ-৬০০ মিটার

৪) কোকোপিট ব্লক-৪.৫ কেজি

৫) লুস কোকোপিট

৬) কোকো গ্রোয়িং স্টিক ২৪/৩২/৩৮ ইঞ্চি 

৭) কোকো ওয়াল হ্যাঙ্গিং বাস্কেট 

৮) হাড়ের গুড়া/শিংকুচি

৯) ভার্মিকম্পোস্ট 

১০) মাচার জাল (৮ হাত*৫৫ হাত-১২ ইঞ্চি গ্যাপ)

১১) কাটিং এইড রুট হরমোন- শিকড় গজানোর জাদুকরী হরমোন

১২) হিউমিনল গোল্ড অরগানিক পিজিআর (PGR)

১৩) লিবিনল- বৃদ্ধিকারক জৈব নিয়ন্ত্রক

১৪) ফ্ল্যাশ (Flash)-উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন অনুখাদ্য সমাহার

১৫) মাইটেন্ড ইমপ্রোভ- মাকড়নাশক

১৬) ট্রাপ- সাদামাছি, থ্রিপস ও শোষক পোকা দমনের জন্য 

১৭) প্রহরী প্লাস- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী

১৮) শিল্ড- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী

১৯) ট্রিগার২-স্প্রে কনসেন্ট্রেটর

২০) নিউবুন (ফ্রুট স্পেশাল)-ফল গাছের জন্য বিশেষ নিউট্রিশন সাপোর্ট

২১) বুস্টার১-লাউ জাতীয় ফসলের স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

২২) বুস্টার২-বেগুন, মরিচ, টমেটো সহ ফল গাছে অধিক পরিমানে ফুল আনে

২৩) বুস্টার৩-শসা ও তরমুজে স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

২৪) বুস্টার৪-পটল ও কাকরোলের পরাগায়নে সহায়তা করে

২৫) বাম্পার-ফুল ও ফল ঝরে পড়া প্রতিরোধ করে

২৬) প্যানথার টিভি-ফসলের ছত্রাকজনিত পচন প্রতিরোধ করে

২৭) প্যানথার পিএফ- ফসলের ব্যাকড়েরিয়াল উইল্টিংজনিত ঢলে পড়া প্রতিরোধ করে

২৮) সুধা জার্মিনেইড- বীজ সতেজীকরণ ও শোধনের জৈব সমাধান

২৯) থান্ডারস- ব্লাস্ট ও অন্যান্য ছত্রাকঘটিত রোগ দমনে কার্যকরী জৈব সমাধান 

৩০) সাফ ছত্রাকনাশক

৩১) ওয়েস্ট ডিকম্পোজার 

৩২) কাকা- কীটপতঙ্গ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে, উদ্ভিদ বৃদ্ধিতে সাহায্য করর

৩৩) সুপার সোনাটা- অত্যন্ত কার্যকরী প্রাকৃতিক অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ভিটামিনের সংমিশ্রণ

৩৪) মোবোমিন-সবজি ও ফলের বাম্পার ফলনের নিউট্রিশন সাপোর্ট

৩৫) কেমাইট-জৈব মাকড়নাশক

৩৬) বায়োক্লিন- সবজি ও ফলের ছাতরা পোকা বা মিলিবাগ ও সাদামাছি পোকা দমন করে

৩৭) বায়োট্রিন-থ্রিপস, জাব পোকা, পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা, ধানের কারেন্ট পোকা দমন করে

৩৮) বায়োশিল্ড-জৈব ছত্রাকনাশক

৩৯) বায়ো-চমক-ধানের মাজরা পোকা ও বাদামী গাছ ফড়িং, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা দমনে কার্যকরী

৪০) বায়ো-এনভির - মোজাইক ভাইরাস, ইয়েলো ভেইন মোজাইক ভাইরাস, লিফ কার্ল ভাইরাস, পিভিওয়াই ভাইরাস দমনে কার্যকরী

৪১) বায়ো-এলিন-জৈব ব্যাকটেরিয়ানাশক

৪২) বায়ো-ভাইরন-জৈব ভাইরাসনাশক

৪৩) বায়োবিটিকে- ছিদ্রকারী পোকা দমনের কীটনাশক

৪৪) বায়োডার্মা পাউডার/সলিড (ট্রাইকোডার্মা হারজিয়ানাম)

৪৫) কিউ-ফেরো/বিএসএফবি/স্পোডো-লিউর ফেরোমন টোপ

৪৬) বলবান-পিজিআর

৪৭) চিলেটেড জিংক

৪৮) সলবোর বোরন

৪৯) হলুদ/নীল/সাদা স্টিকি ট্র্যাপ

৫০) ম্যাঙ্গো/ব্যানানা ফ্রুট ব্যাগ

৫১) সবজি, তরমুজ ও পেঁপেঁর হাইব্রিড বীজ


সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ, ইমো)


কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা

মানিকগঞ্জ, ঢাকা

ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture

ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA

মোবাইল: 01779529512

Email: advancedagriculturebd@gmail.com


সীডলিং ট্রে,রাইস সীডলিং ট্রে,সবজির চারা করার ট্রে,ধানের চারা করার ট্রে,জার্মিনেশন ট্রে,মালচিং ফিল্ম,কোকোপিট ব্লিক,কোকোপোল,কোকো ওয়াল হ্যাঙ্গিং বাস্কেট,ভার্মিকম্পোস্ট,ট্রাইকোকম্পোস্ট,মাচাং জাল,হাড়ের গুড়া,শিংকুচি,কাটিং এইড রুট হরমোন,হিউমিনল গোল্ড পিজিয়ার,মারগোসা নিমতেল,বাম্পার,বুস্টার১,বুস্টার২,বুস্টার৩,বুস্টার৪,ট্রাপ,লিবিনল,ট্রাইকোডার্মা ভিরিডি,ট্রাইকোডার্মা পিএফ,অরগাভিতা রোজ,সুধা জার্মিনেইড,ফ্ল্যাশ,ওয়েস্ট ডিকম্পোজার,সাফ ছত্রাকনাশক,বায়োক্লিন,বায়োএনভির,বায়োট্রিন,বায়োশিলদ,কেমাইট,বায়োচমক,বায়োবিটিকে,সলুবোর বোরণ,চিলেটেড জিংক,বলবান পিজিয়ার,হলুদ ফাদ,ফেরোমন ফাদ,কিউ ফেরো ফাদ,ব্যাকট্রোডি ফের,বিএফএসবি ফের,ম্যাংগো ফ্রুট ব্যাগ,ব্যানানা ফ্রুট ব্যাগ,সবজির হাইব্রিড বীজ,শসার হাইব্রিড বীজ,ময়নামতি, গ্রিনবার্ড,হ্যাপি গ্রিন,গ্যালাক্সী ৯৭,গ্রিনলাইন,থাইল্যান্দ,গ্রিনবল,পার্পল কিং,প্রিতম,চৈতি,মালিক ৫৫৩,ললিতা,বিজলি,বিজলি প্লাস,বিজলি প্লাস ২০২০,ফায়ারবক্স,আশা চিচিঙ্গা,সাগর ঝিঙ্গা,আর্তি ধুন্দল,সুমী হাইব্রিড ঢেড়শ,সুপার সুমী হাইব্রিড ঢেড়শ,বাহুবলী হাইব্রিড টমেটো,হাইব্রিড পেপে বীজ,বাসন্তি বেগুন,ওডিসি৩ সজিনা বীজ

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 




একবার হযরত আবু বক্কর (রাঃ)নামাজে দাঁড়িয়ে কান্না করছেন।,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 একবার হযরত আবু বক্কর (রাঃ)নামাজে দাঁড়িয়ে কান্না করছেন।নামাজ শেষে একজন সাহাবী তাকে জিজ্ঞেস করলেন-❤️


 “হে আবু বক্কর আপনি নামাজে দাঁড়িয়ে কান্না করলেন কেন"?❤


হযরত আবু বক্কর (রাঃ)-এর চোখ বেয়ে তখনো পানি ঝরছে।এই কথা শুনে তার অন্তরে যেনো আবার ঢেউ উঠলো। তিঁনি চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে বললেন-

 “হে ভাই আমি কোরআনের এক আয়াত পড়ে কান্না করেছি”।❤️


তখন সে সাহাবী জানতে চাইলেন কোন সে আয়াত যা আপনাকে ক্রন্দন করালো? 

তখন আবু বক্কর (রাঃ) বললেন- 'সেই আয়াতটি হলো “হে বান্দা আমি তোমার জানমাল কিনে নিলাম। বিনিময়ে আমি তোমাকে জান্নাত দিয়ে দিলাম”। ( আত-তাওবা, আয়াতঃ১১১)❤️


সাহাবী ভেবেছিলেন জাহান্নামের শাস্তির কোন আয়াত হবে হয়তো‚ এজন্য আবু বকর এমন কান্না করেছেন। কিন্তু এই আয়াত শুনে সাহাবী একটু অবাক হলেন এবং আবু বকর (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করে বললেন- ‘হে আবু বকর‚ এত খুশির খবর। আল্লাহ আমাদের জানমালের বিনিময়ে আমাদের জান্নাত দান করবেন। এখানে কান্নার কি আছে? তখন হযরত আবু বক্কর (রাঃ) সেই সাহাবী কে বললেন– ‘হে প্রিয় ভাই আমার। আজকের আগে হলে আমিও এই আয়াত পড়ে খুশি হতাম। কিন্তু আজ এমন একটি ঘটনা ঘটেছে‚ যার ফলে আমি কান্না করতে বাধ্য হয়সছি’। তখন সেই সাহাবী (রাঃ) জানতে চেয়ে বললেন  – ‘হে আবু বক্কর আমাকেও বলুন কি এমন ঘটনা’! ❤️


তখন আবু বক্কর (রাঃ) বলতে শুরু করলেন– ‘হে ভাই‚ আমার একটি কাপড়ের দোকান রয়েছে। প্রতিদিনের মতো আজও আমি আমার দোকানে গেলাম। কিন্তু সকাল বেলা এক মহিলা আমার দোকানে আসলেন। তিনি বেশ কিছুদিন আগে আমার কাছ থেকে কাপড় নিয়েছিলেন। আজ এসে বললেন– ‘আবু বক্কর‚ আপনার দোকান থেকে বহু আগে কাপড় নিয়েছিলাম। আজ ফেরত দিয়ে আমার টাকা ফেরত নিতে এলাম❤️


আমি বল্লাম আপনি তো অনেক আগে কাপড় নিয়েছিলেন। এত দিন পরে আবার ফেরত কেন! মহিলাটি বললেন – ‘আবু বক্কর, আপনার কাপড় আমার পছন্দ হয়নি। আপনি আমার টাকা দিন এবং আপনার কাপড় ফেরত নিন❤️


এই আয়াত পড়ে আমি এই চিন্তা করে কান্না করছি‚ যদি হাশরের ময়দানে আল্লাহ আমাকে বলে ফেলেন– ‘হে আবু বক্কর‚ তোমার জানমাল ফেরত নাও এবং এর বিনিময়ে যে জান্নাত দিয়েছিলাম তা ফেরত দাও।কেনোনা তোমার নামাজ‚ তোমার কোরবানি‚তোমার রোজা‚তোমার জিহাদ‚তোমার জিকির আমার পছন্দ হয়নি❤️


তাহলে তখন আমি জবাবে কী বলবো! সেদিন তো তাহলে আমার নিজের কাছে আর কিছুই থাকবেনা। বড় ক্ষতি হয়ে যাবে আমার। এই চিন্তা করে আমি কান্না করি”❤️


আল্লাহুআকবর ❤

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...