এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী, ২০২৫

ঐতিহাসিক শমসের গাজীর সুরঙ্গ: যার এক মাথা বাংলাদেশে অপর মাথা ত্রিপুরার আগরতলায়!

 ঐতিহাসিক শমসের গাজীর সুরঙ্গ:

যার এক মাথা বাংলাদেশে অপর মাথা ত্রিপুরার আগরতলায়!



ঐতিহাসিক শমসের গাজীর সুরঙ্গ। এটি পুরোনো ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক ধরে ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলা সদরের ১০ কিলোমিটার দক্ষিণে গেলে চম্পকনগর। এখান থেকে অটোরিকশায় এক কিলোমিটার পাড়ি দিলেই জগন্নাথ সোনাপুর গ্রাম। গ্রামের বড় এক দিঘির পাড়ে ছোট একটা ঢিবি। এর গায়ে মাটি কেটে বানানো একটা সুড়ঙ্গের মুখ। উঁকি দিলে অপর প্রান্ত দেখা যায় না।


ছাগলনাইয়ার চম্পকনগরের শমসের গাজীর সুড়ঙ্গ দেশের তালিকাভুক্ত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। ভাটির বাঘ নামে পরিচিত শমসের গাজী একসময় এ এলাকা শাসন করতেন। এখানে তিনি তৈরি করেছিলেন সুবিশাল কেল্লা, সুড়ঙ্গ আর দিঘি। প্রায় ১৫ একর জায়গায় আজও ছড়িয়ে আছে সেসব নিদর্শন। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায় কৃষক ও প্রজাদরদি এক বিপ্লবী শাসক। বৃহত্তর নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও ত্রিপুরা রাজ্যের কিছু অংশ ছিল তার শাসনাধীন।


১৭১২ সালে বর্তমান ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া উপজেলায় নিজকুঞ্জরা গ্রামে তার জন্ম। পিতা পীর মোহাম্মদ তখনকার ওমরাবাদ পরগনার একটি কাছারিতে খাজনা আদায় করতেন। তার মায়ের নাম ছিল কৈয়ারা বেগম। ছোটকালেই তির-ধনুক, তলোয়ার চালানোসহ সমরবিদ্যায় পারদর্শী হন। এরপর দিকে দিকে খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে শমসের গাজীর।


এই সুড়ঙ্গ নির্মাণ সম্পর্কে স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দাদের বরাতে জানা যায়- আক্রমণকারী শত্রুপক্ষের যোদ্ধাদের ঠেকাতে সুড়ঙ্গের নির্মাণ। আবার কেউ বলেন, বাড়ির নারীদের গোসলের জন্য পুকুরে যাওয়ার পথ ছিল এটি। সুড়ঙ্গটি নির্মাণের সময় এর দৈর্ঘ্য ৪০-৪৫ মিটার ছিল বলে দাবি করেন অনেকে। সেই সময় এটির একটি মুখ ছিল চম্পকনগর গ্রামে, অন্য প্রান্তে ছিল ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলার আমলি ঘাট। তবে মাঝখানের অনেক স্থানে ধসে যাওয়ায় এখন আর ভারতের সঙ্গে সুড়ঙ্গটির সংযোগ নেই। শুধু এ সুড়ঙ্গ নয়, শমসের গাজীর খনন করা বিশাল খুইল্লার দিঘি আর কেল্লার ভিটা রয়ে গেছে আজও।


কোন মন্তব্য নেই:

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...