এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

নিজের পায়ে কুড়াল মারা ২টি আর্থিক স্বিদ্ধান্ত ||

 ||@|| নিজের পায়ে কুড়াল মারা ২টি আর্থিক স্বিদ্ধান্ত ||@||


সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতা থেকে মানুষের কিছু ভুল শেয়ার করছি। অনেকেই নিজের জীবনের সাথে রিলেট করতে পারবেন। 


বিশেষ করে যারা নিয়মিত গ্রামের বাড়িতে যাতায়াত করেন, তারা ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।


বিদেশি লেখকদের বই বা ভিডিওতে এসব জিনিস পাবেন না। 😊 


A. ভুল স্বিদ্ধান্ত ১: পারিবারিক জমিতে বাড়ি করা


জমিটা বাবার/ মায়ের/ দাদার নামে। কিন্তু কোটি টাকা খরচ করে বাড়ি করলেন আপনি।


কোন লাভ নাই। জমির মত বাড়িটাও ভাগ হবে। 

কারণ জমির দলিল থাকে, বিল্ডিং এর কোন দলিল নাই। 

বাড়ি করার খরচ যে আপনি দিছেন, তার কোন ডকুমেন্ট নাই। বেশি ক্যাঁচাল করলে বলবে, "যা তোর বাড়ি তুই ইট খুলে নিয়ে যা"।


- জরুরী প্রয়োজনে টাকার দরকার হলে, বাড়ি বেঁচতে পারবেন না।

- কপাল খারাপ হলে, ভাই-বোনেরা সবাই এক হয়ে আপনাকে বাড়ি থেকে বের করেও দিতে পারে। 


--> ভুল স্বিদ্ধান্তের কারণ:


হাতের পাঁচ আঙ্গুল যেমন সমান হয়না, তেমনি সব ভাই-বোনের আর্থিক অবস্থাও সমান হয়না। যার টাকা বেশি, তার উপর প্রেশার আসে।


অনেক সময় সমাজে নিজেদের অবস্থান দেখানোর জন্য মানুষ প্রয়োজন না থাকলেও বাড়ি বানায়।


অনেক সময় বাবা-মা (বিশেষ করে মা) স্বচ্ছল সন্তানের উপর প্রেশার ক্রিয়েট করেন যাতে সে নিজের টাকা খরচ করে পারিবারিক জমিতে বাড়ি বানায় এবং সেই বাড়িতে সব সন্তান একসাথে থাকতে করতে পারে।


--> সমাধান কি?


যাদের আনলিমিটেড টাকা আছে, তাদের সমাধানের দরকার নাই। বাড়ি করেন। কিছু মানুষের উপকার হোক।


যাদের লিমিটেড টাকা, তারা জমিটা নিজের নামে করে নিয়ে বাড়ি বানানোর চিন্তা করতে পারেন। 


(যদিও আমি ব্যক্তিগত ভাবে বাড়ি করার পেছনে মোটা অংকের টাকা বিনিয়োগ করার পক্ষপাতি না। কারণ বিনিয়োগের অনুপাতে রিটার্ন খুব কম পাওয়া যায়। গ্রামের বাড়িতে হলে তো কোন রিটার্নই পাওয়া যায়না) 


পারিবারিক জমিতে বাড়ি যদি করতেই হয়, তবে সবার কাছ থেকে সমান টাকা নিয়ে বাড়ি করেন। এতে যদি টিনশেড বাড়ি করতে হয়, তাই করেন। 


B. ভুল স্বিদ্ধান্ত ২: ভাইবোন বা ঘনিষ্ঠ আত্নীয়কে বিপুল পরিমাণ টাকা ধার দেওয়া


আবার সেই আগের কথা। হাতের পাঁচ আঙ্গুল সমান হয়না। 

যার টাকা বেশি থাকে, তার কাছে প্রত্যাশাও বেশি থাকে। 


বিভিন্ন কারণে মানুষ ভাই-বোন বা ঘনিষ্ঠ আত্নীয়-স্বজনকে বিশাল অংকের টাকা ধার দিয়ে থাকে।


- ব্যবসার মূলধন যোগান দেয়া

- বিদেশ যাওয়ার খরচ

- সরকারি চাকরির জন্য ঘুষ


বিপুল পরিমাণ টাকা ধার দিয়ে, আশা থাকে একসময় টাকা ফেরত দিবে। 

ফেরত যদি না-ও দেয়, অন্তত: কৃতজ্ঞ থাকবে। 


কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় টাকাও ফেরত দেয়না এবং কৃতজ্ঞতাও স্বীকার করেনা। উল্টো শত্রুতা করে। 


--> সমাধান কি?


যা দিবেন, ফি সাবিলিল্লাহ দিয়ে দেন। এমন অংকের টাকা দিবেন যাতে খুব বেশি গায়ে না লাগে।

 

দেয়ার সময়ই বলে দিতে পারেন, "দিতে পারলে দিবি, না দিতে পারলে নাই"।


মনেও শান্তি থাকবে, সম্পর্কও ঠিক থাকবে। 😎


Source: Internet

কোন মন্তব্য নেই:

বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। ---

 🎋বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। --- 🔖 Ledum Palustre 30 🌹 প্রধান লক্ষণ: ▪ গেঁটে বাতের ব্যথা, যা নিচ থে...