তরুণদের মধ্যে হার্ট এটাক বাড়ছে। হার্ট এটাকের ঝুঁকি কমানোর গবেষণায় প্রমাণিত ৭টি উপায়ঃ
✅ ১. ধূমপান বন্ধ করুন
তামাকের ধোঁয়ায় থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ হৃদপিণ্ড ও রক্তনালির কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়। এটি অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস বাড়ায়, যা সরাসরি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি তৈরি করে।
✅ ২. অন্যের ধূমপানের ধোঁয়াও এড়িয়ে চলুন
প্যাসিভ স্মোকিং বা অন্যের ধোঁয়ার সংস্পর্শেও হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
✅ ৩. কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখুন
বিশেষ করে LDL (খারাপ কোলেস্টেরল) বেড়ে গেলে ধমনিতে ব্লক তৈরি হতে পারে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাদ্যাভ্যাস ও প্রয়োজনে ওষুধে তা নিয়ন্ত্রণ করুন।
✅ ৪. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন
উচ্চ রক্তচাপ হৃদপিণ্ডের গঠন পরিবর্তন করে এবং কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। স্বাস্থ্যকর খাবার, ব্যায়াম ও প্রয়োজনে ওষুধে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি।
✅ ৫. মানসিক চাপ কমান
গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘ সময় ধরে মানসিক চাপ হৃদরোগের অন্যতম কারণ। রিলাক্সেশন, মেডিটেশন ও সময়মতো বিশ্রাম অত্যন্ত জরুরি।
✅ ৬. নিয়মিত শরীরচর্চা করুন
CDC অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্কদের সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট মাঝারি মাত্রার ব্যায়াম করা উচিত।
✅ ৭. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন
গবেষণায় দেখা গেছে, কোমরের পরিমাপ বেশি হলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই সুস্থ ওজন বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
একটু খেয়াল রাখলেই হয়তো একটি তরতাজা প্রাণ আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবে।
ধন্যবাদ,
সাব্বির আহমেদ
#SabbirAhmed
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন