এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫

মানুষের নাহয় হাগু করার আলাদা জায়গা আছে কিন্তু বাকিদের যে নেই! এত লক্ষ কোটি পশুপাখি খোলা জায়গায় সারাদিন বসে দাঁড়িয়ে খাচ্ছে আর হাগু কচ্ছে কিন্তু কই আশপাশটা তো দুর্গন্ধে বা হাগুতে ভরে উঠছেনা! আশ্চর্য না? বলুনতো কীকরে এটা সম্ভব হচ্ছে? ঠিক বলেছেন! গুবরে পোকারা আছে বলে। পৃথিবীতে সাত হাজার প্রজাতির গুবরে পোকারা সব হাগু পরিষ্কার করার দায়িত্ব নিয়েছে সেই কবে থেকে। এন্টার্কটিকা বাদে সব দেশে সবখানে তারা আছে। কেউ হাগু করলেই তারা হাজারে হাজারে জড়ো হয়ে সব দ্রুত সরিয়ে ফেলছে নয়তো decomposed হয়ে যেতে সাহায্য করছে। তাই আমরা আজ এত হাজার বছর দুর্গন্ধহীন নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে পারছি। গুবরে পোকাদের সঙ্গে এই কাজে অবশ্য ব্যাকটেরিয়ারাও আছে। আমরা সবাই দেখেছি টাটকা গোবর কদিনের মধ্যেই কেমন শুকনো হয়ে মাটিতে মিলিয়ে গেলো পাউডারের মতো। বিস্ময়কর না! গুবরে পোকারা কাজের ধরণ অনুযায়ী চার রকমের। সেও ভারী মজার৷ একদল বড় আলসে, তারা বলে, "বাবা বেশি এদিক ওদিক গিয়ে কাজ নেই, একেবারে গোবর(সবধরণের হাগুকেই গোবর নাম দিচ্ছি আপাতত, বারবার হাগু বললে কেমন লাগে 😂) এর উপর বসে ডিম পেড়ে দেবো"। ডিম ফুটে লার্ভা বেরোয়। সব লার্ভারা গোবর খায় আর একদিন পূর্ণাঙ্গ পোকা হয়ে বেরিয়ে আসে। দ্বিতীয়দল গোবরের তলায় সুড়ঙ্গ খোঁড়েম সেখানে সসেজ এর মতো গোবর এর টুকরো জমা করে ডিম পাড়ে। বাচ্চারা সেই সুড়ঙ্গেই বড় হয় আর একদিন বেরিয়ে আসে। এত সুড়ঙ্গ খুঁড়লে মাটির ভারী উপকার। মাটির ভেতরে থাকা সব্বার শ্বাস নিতে সুবিধা হয়। শিকারীর হাত থেকে বাঁচতে কেউ কেউ লুকাতেও পারে। বারবার গোবর নিয়ে যাতায়াতের ফলে মাটির সঙ্গে গোবর মিশে উর্বরতা বেড়ে যায়। মাটি ও মাটিতে থাকা সবাই ভালো থাকে৷ তৃতীয়দল বলে বাবা এত প্রতিযোগিতায় কাজ নেই, আমি বরং একটা গোবরের তাল কুড়িয়ে তাড়াতাড়ি পালাই। সে গোবরের তাল নিয়ে সেটাকে ভালো করে গোল করে গোলা পাকিয়ে গড়াতে গড়াতে চলে। শরীরের যা ওজন তার পঞ্চাশগুণ বড়ো গোবরের গোলা নিয়ে সে যেতে পারে৷ এদেরকে আমরা অনেকে দেখেছি দিনেরবেলা। কখনো একা কখনো দোকা। দোকা চলেছে মানে জানবেন পুরুষ পোকাটি তার সঙ্গীনীকে পেয়ে গেছে। এবার দুজনে মিলে নিরাপদ জায়গায় গর্ত করে ওই গোবরের গোলাটাকে সেখানে ঢুকিয়ে তাতে ডিম পাড়বে। বাচ্চারা সেই গোলার মধ্যে বড় হবে। তারপর পূর্ণাঙ্গ রূপ নিয়ে বেরিয়ে আসবে। চতুর্থদল ভারী বদ, সে ব্যাটা কিছুই করবে না। একটা গোবরের গোলা নিয়ে একজোড়া নারীপুরুষ যখন গর্তে গেছে আর সেখানে অন্য কোনো পুরুষ এসে পুরুষে পুরুষে সেই মেয়ের জন্য লড়াই লাগিয়েছে তখন সে মেয়ের ছদ্মবেশ মেয়ে পোকাটার কাছে এসে নিজের আসল রূপ দেখিয়ে মুগ্ধ করতে চায়। মানে এরা অন্যের শ্রমের ফসল একটু চুরিই করে নেয় বলা চলে। তবে ফাংশনাল গ্রুপ মূলত ওই প্রথম তিনধরণের। ভাবতে পারেন, সারা পৃথিবীর সব গোবর/হাগুর দায়িত্ব নিয়ে নিমেষের মধ্যে তাকে সরিয়ে ফেলা, দুর্গন্ধ না হতে দেওয়া, উফ! এ কাজের জন্য তাদের তো পুরস্কার দরকার, তার চেয়েও বেশি দরকার আদর যত্নের। পারলে তো খাতির করে ঘরে ডেকে পাত পেড়ে খাওয়াতাম। তারা তো নিজের জীবন কাটাতে গিয়ে আমাদের এত বড় উপকার করে দিচ্ছে যার বার্ষিক টাকার মূল্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার প্রায়। ভাবুন এই টাকাটা আমাদের আলাদা করে কাউকে দিতে হয় না। এমনিই আমাদের রোজগার কর্মসংস্থানের যা অবস্থা, এদের টাকা দিতে হলে কী যে হতো! এদিকে এরা এই কাজ করে বলে গোবর/হাগুকে কেন্দ্র করে মাছিদের পপুলেশন নিয়ন্ত্রণে থাকে নাহলে যত মাছি এখন দেখি তার হয়ত একশোগুণ মাছি আমাদের ঘরবাড়ি ছেয়ে ফেলতো। আর কৃষকের বন্ধু তো তারা বটেনই। মাটিকে ঝুরঝুরে রাখা, ভালো রাখা, উর্বর রাখা, সব করে ফেলছেন। এত গোবর/হাগু থেকে ক্ষতিকর মিথেন গ্যাসের প্রভাব থেকে আমাদের রক্ষা করছেন। কিন্তু তারা ভালো আছে কি? নেই। এখন তাদের দেখা যাচ্ছে খুব কম। গ্রামেও গোবর পড়ে থাকছে রাস্তায় কিন্তু তাদের আর দেখা নেই। পুঁজিবাদীরা সবচেয়ে বেশি রোজগার করে মানুষকে খাইয়ে আর কৃষিকাজের যাবতীয় উপাদান বেচে। তারা বিষাক্ত GM ফসলের বীজ, মারাত্মক সব বিষ সার বানাচ্ছে আর মানুষকে কনভিন্স করে সেগুলো এন্তার বেচছে। এত বিষ দিলে বন্ধুরা কি আর বাঁচে? বন্ধুরা বাঁচেনা তাই বাকিরাও বাঁচেনা। আমাদের স্কুল কলেজে তত পড়ানোও হয়না তাদের কথা। আরেকটা সমস্যা হয়েছে দিনেরবেলা সূর্য আর রাতে চাঁদ তারা আকাশগঙ্গাকে লক্ষ্য করে তারা যাতায়াত করে। সেখানে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে সভ্যতার এত আলো। রাতের আকাশে চাঁদ তারা কিছুই ভালো করে দেখা যাচ্ছে না রাতে মানুষেরা এত আলো জ্বেলে রাখায়। এদের পথভুল হয়ে যাচ্ছে। বড় শহরে বড় বড় বাড়ির আলো দেখে এরা সেইদিকে চলে যাচ্ছে। মানুষ এত বেশি পিচ কংক্রিটের রাস্তা বানিয়ে ফেলেছে যে তারা আর গর্ত খুঁড়তে পারছে না। তাহলে তারা সুস্থ শরীরে মনে কাজ করবে কীকরে? আমরা যারা সব কিনে খাই তারা বুঝতে পারি তো যে খাবার থেকে আজকাল অনেক রোগ হচ্ছে? যদি বুঝে থাকি তবে সার কীটনাশক দিয়ে বড় করা ফসল আমরা খাবো না। GM ফসল এর বিরোধিতা করবো। দেশি গাছ লাগাবো। মাটিকে ঢেকে রাখব স্বাভাবিক ঘাসে। মাটিতে বেশি লাঙল কোদাল চালাবো না। অকারণে রাতে আলো জ্বাললে এই বন্ধুদের চরম ক্ষতি, আমরা জ্বালবো না। আমরা তো মানুষ, এইটুকু বুঝবো না? না বুঝলে একদিন এরা যদি সবাই হারিয়ে যায় তবে আমাদের কিন্তু মাথা অবধি হাগুতে গোবরে ডুবে যেতে হবে। মজা না, সত্যি বললাম। 🌿 লিখেছেন: নীলাঞ্জন মিশ্র Nilanjan Mishra ২৫/৪/২৫ সুন্দরবন

 মানুষের নাহয় হাগু করার আলাদা জায়গা আছে কিন্তু বাকিদের যে নেই! এত লক্ষ কোটি পশুপাখি খোলা জায়গায় সারাদিন বসে দাঁড়িয়ে খাচ্ছে আর হাগু কচ্ছে কিন্তু কই আশপাশটা তো দুর্গন্ধে বা হাগুতে ভরে উঠছেনা! আশ্চর্য না? বলুনতো কীকরে এটা সম্ভব হচ্ছে? ঠিক বলেছেন! গুবরে পোকারা আছে বলে। পৃথিবীতে সাত হাজার প্রজাতির গুবরে পোকারা সব হাগু পরিষ্কার করার দায়িত্ব নিয়েছে সেই কবে থেকে। এন্টার্কটিকা বাদে সব দেশে সবখানে তারা আছে। কেউ হাগু করলেই তারা হাজারে হাজারে জড়ো হয়ে সব দ্রুত সরিয়ে ফেলছে নয়তো decomposed হয়ে যেতে সাহায্য করছে। তাই আমরা আজ এত হাজার বছর দুর্গন্ধহীন নিশ্চিন্ত জীবন কাটাতে পারছি। গুবরে পোকাদের সঙ্গে এই কাজে অবশ্য ব্যাকটেরিয়ারাও আছে। আমরা সবাই দেখেছি টাটকা গোবর কদিনের মধ্যেই কেমন শুকনো হয়ে মাটিতে মিলিয়ে গেলো পাউডারের মতো। বিস্ময়কর না! গুবরে পোকারা কাজের ধরণ অনুযায়ী চার রকমের। সেও ভারী মজার৷ 


একদল বড় আলসে, তারা বলে, "বাবা বেশি এদিক ওদিক গিয়ে কাজ নেই, একেবারে গোবর(সবধরণের হাগুকেই গোবর নাম দিচ্ছি আপাতত, বারবার হাগু বললে কেমন লাগে 😂) এর উপর বসে ডিম পেড়ে দেবো"।  ডিম ফুটে লার্ভা বেরোয়। সব লার্ভারা গোবর খায় আর একদিন পূর্ণাঙ্গ পোকা হয়ে বেরিয়ে আসে। 


দ্বিতীয়দল গোবরের তলায় সুড়ঙ্গ খোঁড়েম সেখানে সসেজ এর মতো গোবর এর টুকরো জমা করে ডিম পাড়ে। বাচ্চারা সেই সুড়ঙ্গেই বড় হয় আর একদিন বেরিয়ে আসে। এত সুড়ঙ্গ খুঁড়লে মাটির ভারী উপকার। মাটির ভেতরে থাকা সব্বার শ্বাস নিতে সুবিধা হয়। শিকারীর হাত থেকে বাঁচতে কেউ কেউ লুকাতেও পারে। বারবার গোবর নিয়ে যাতায়াতের ফলে মাটির সঙ্গে গোবর মিশে উর্বরতা বেড়ে যায়। মাটি ও মাটিতে থাকা সবাই ভালো থাকে৷ 


তৃতীয়দল বলে বাবা এত প্রতিযোগিতায় কাজ নেই, আমি বরং একটা গোবরের তাল কুড়িয়ে তাড়াতাড়ি পালাই। সে গোবরের তাল নিয়ে সেটাকে ভালো করে গোল করে গোলা পাকিয়ে গড়াতে গড়াতে চলে। শরীরের যা ওজন তার পঞ্চাশগুণ বড়ো গোবরের গোলা নিয়ে সে যেতে পারে৷ এদেরকে আমরা অনেকে দেখেছি দিনেরবেলা। কখনো একা কখনো দোকা। দোকা চলেছে মানে জানবেন পুরুষ পোকাটি তার সঙ্গীনীকে পেয়ে গেছে। এবার দুজনে মিলে নিরাপদ জায়গায় গর্ত করে ওই গোবরের গোলাটাকে সেখানে ঢুকিয়ে তাতে ডিম পাড়বে। বাচ্চারা সেই গোলার মধ্যে বড় হবে। তারপর পূর্ণাঙ্গ রূপ নিয়ে বেরিয়ে আসবে। 


চতুর্থদল ভারী বদ, সে ব্যাটা কিছুই করবে না। একটা গোবরের গোলা নিয়ে একজোড়া নারীপুরুষ যখন গর্তে গেছে আর সেখানে অন্য কোনো পুরুষ এসে পুরুষে পুরুষে সেই মেয়ের জন্য লড়াই লাগিয়েছে তখন সে মেয়ের ছদ্মবেশ মেয়ে পোকাটার কাছে এসে নিজের আসল রূপ দেখিয়ে মুগ্ধ করতে চায়। মানে এরা অন্যের শ্রমের ফসল একটু চুরিই করে নেয় বলা চলে। তবে ফাংশনাল গ্রুপ মূলত ওই প্রথম তিনধরণের। 


ভাবতে পারেন, সারা পৃথিবীর সব গোবর/হাগুর দায়িত্ব নিয়ে নিমেষের মধ্যে তাকে সরিয়ে ফেলা, দুর্গন্ধ না হতে দেওয়া, উফ! এ কাজের জন্য তাদের তো পুরস্কার দরকার, তার চেয়েও বেশি দরকার আদর যত্নের। পারলে তো খাতির করে ঘরে ডেকে পাত পেড়ে খাওয়াতাম। তারা তো নিজের জীবন কাটাতে গিয়ে আমাদের এত বড় উপকার করে দিচ্ছে যার বার্ষিক টাকার মূল্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার প্রায়। ভাবুন এই টাকাটা আমাদের আলাদা করে কাউকে দিতে হয় না। এমনিই আমাদের রোজগার কর্মসংস্থানের যা অবস্থা, এদের টাকা দিতে হলে কী যে হতো! এদিকে এরা এই কাজ করে বলে গোবর/হাগুকে কেন্দ্র করে মাছিদের পপুলেশন নিয়ন্ত্রণে থাকে নাহলে যত মাছি এখন দেখি তার হয়ত একশোগুণ মাছি আমাদের ঘরবাড়ি ছেয়ে ফেলতো। আর কৃষকের বন্ধু তো তারা বটেনই। মাটিকে ঝুরঝুরে রাখা, ভালো রাখা, উর্বর রাখা, সব করে ফেলছেন। এত গোবর/হাগু থেকে ক্ষতিকর মিথেন গ্যাসের প্রভাব থেকে আমাদের রক্ষা করছেন। 


কিন্তু তারা ভালো আছে কি? নেই। এখন তাদের দেখা যাচ্ছে খুব কম। গ্রামেও গোবর পড়ে থাকছে রাস্তায় কিন্তু তাদের আর দেখা নেই। পুঁজিবাদীরা সবচেয়ে বেশি রোজগার করে মানুষকে খাইয়ে আর কৃষিকাজের যাবতীয় উপাদান বেচে। তারা বিষাক্ত GM ফসলের বীজ, মারাত্মক সব বিষ সার বানাচ্ছে আর মানুষকে কনভিন্স করে সেগুলো এন্তার বেচছে। এত বিষ দিলে বন্ধুরা কি আর বাঁচে? বন্ধুরা বাঁচেনা তাই বাকিরাও বাঁচেনা। আমাদের স্কুল কলেজে তত পড়ানোও হয়না তাদের কথা। আরেকটা সমস্যা হয়েছে দিনেরবেলা সূর্য আর রাতে চাঁদ তারা আকাশগঙ্গাকে লক্ষ্য করে তারা যাতায়াত করে। সেখানে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে সভ্যতার এত আলো। রাতের আকাশে চাঁদ তারা কিছুই ভালো করে দেখা যাচ্ছে না রাতে মানুষেরা এত আলো জ্বেলে রাখায়। এদের পথভুল হয়ে যাচ্ছে। বড় শহরে বড় বড় বাড়ির আলো দেখে এরা সেইদিকে চলে যাচ্ছে। মানুষ এত বেশি পিচ কংক্রিটের রাস্তা বানিয়ে ফেলেছে যে তারা আর গর্ত খুঁড়তে পারছে না। তাহলে তারা সুস্থ শরীরে মনে কাজ করবে কীকরে? 


আমরা যারা সব কিনে খাই তারা বুঝতে পারি তো যে খাবার থেকে আজকাল অনেক রোগ হচ্ছে? যদি বুঝে থাকি তবে সার কীটনাশক দিয়ে বড় করা ফসল আমরা খাবো না। GM ফসল এর বিরোধিতা করবো। দেশি গাছ লাগাবো। মাটিকে ঢেকে রাখব স্বাভাবিক ঘাসে। মাটিতে বেশি লাঙল কোদাল চালাবো না। অকারণে রাতে আলো জ্বাললে এই বন্ধুদের চরম ক্ষতি, আমরা জ্বালবো না। আমরা তো মানুষ, এইটুকু বুঝবো না? 


না বুঝলে একদিন এরা যদি সবাই হারিয়ে যায় তবে আমাদের কিন্তু মাথা অবধি হাগুতে গোবরে ডুবে যেতে হবে। 


মজা না, সত্যি বললাম। 


🌿

লিখেছেন: নীলাঞ্জন মিশ্র 

Nilanjan Mishra 

২৫/৪/২৫

সুন্দরবন

কোন মন্তব্য নেই:

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...