★★★★কষ্টিকাম এর রোগী চেনার উপায়
![]() |
★★★★:------
★ রাতে পা স্থির রাখতে পারে না। পা নাড়ে।
★ শরীরের বিভিন্ন অংশে বাত, ছিঁড়ে ফেলার মত যন্ত্রণা। গরমে ভাল থাকে।
★ একাঙ্গীক পক্ষাঘাত বা সিঙ্গল মাসল প্যারালাইসিস।বিশেষ করে ডান দিকের প্যারালাইসিস।
★ স্বরযন্ত্র, জিভ, চোখের পাতা, হাত-পা, মুখ, মূত্রযন্ত্রের পক্ষাঘাত। স্বর ভঙ্গ।
★ হাঁচি কাশি দিতে গেলে অসাড়ে মূত্র বেরিয়ে আসে।মুত্র ধারণে অক্ষম।
★ প্রথম রাতে শিশুদের বিছানায় প্রস্রাব করার স্বভাব।
★ চর্মরোগ চাপা পড়ে পক্ষাঘাত।এজন্য চর্মরোগে মলম লাগানো থেকে বিরত থাকা উচিত। রোগীরা এই বিষয়টা বোঝেনা।
★ ঋতুস্রাব কেবলমাত্র দিনের বেলায় দেখা যায়। রাতে বন্ধ থাকে।
★ দিনে কাশি কম থাকে। ঠান্ডা পানি পান করলেই কাশি কমে যায়। এটা একটা অদ্ভুত লক্ষণ।
★ মিষ্টি দ্রব্যে অরুচি।
★ মেটেরিয়া মেডিকায় লেখা থাকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মলত্যাগ করতে পারে কিন্তু বসলে পারে না। মূল ব্যাপার হল মেরুদণ্ড সোজা করে বসলেও মলত্যাগ করতে পারে।
★ শরীরের বিভিন্ন প্রত্যঙ্গে, গলায় আঁচিল।
★ শুকনো পরিষ্কার আবহাওয়ায় রোগীর কষ্ট বাড়ে অথচ বাজে মেঘলা ভিজে আবহাওয়ায় রোগী বেশ ভাল বোধ করে। এটাও একটা অদ্ভুত লক্ষণ। চিকিৎসা ক্ষেত্রে অদ্ভুত লক্ষণের বেশি মূল্যায়ন করতে হয়।
★ শিশুর হাঁটাচলা ও অনুধাবন শক্তির খর্বতা। দেরিতে শেখে,
★ অন্যের প্রতি দরদী।প্রচন্ড রকমের প্রতিবাদী, প্রতিবাদ না করে থাকতে পারেনা। লিডারশিপ নিতে পারে। নিজের গোত্রের কোনো অসুবিধা হলে, তাকে রক্ষা করতে নিজে ঝাপিয়ে পড়ে।
******কষ্টিকামের আগে ও পরে ফসফরাস ব্যবহার করা হয় না।******
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন