এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৫

আইসিইউ রোগীদের জন্য ভয়াবহ সতর্কবার্তা!

 🚨 আইসিইউ রোগীদের জন্য ভয়াবহ সতর্কবার্তা!

❗ ৪১% রোগীর ক্ষেত্রে কাজ করছে না কোনো অ্যান্টিবায়োটিক ❗

🧬 আধুনিক চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিক জীবন বাঁচানোর অন্যতম বড় অস্ত্র। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখন আইসিইউতে ভর্তি অনেক রোগীর ক্ষেত্রেই অ্যান্টিবায়োটিক সম্পূর্ণ অকার্যকর হয়ে যাচ্ছে!

⚠️ গবেষণায় দেখা গেছে

🔍 আইসিইউতে ভর্তি প্রায় ৪১% রোগীর ওপর কোনো অ্যান্টিবায়োটিকই কাজ করছে না!

এটি আধুনিক চিকিৎসার জন্য একটি বড় সতর্ক সংকেত—এবং আমাদের ভুল ব্যবহারের ফলেই এই বিপর্যয় সৃষ্টি হচ্ছে।

---

🦠 কেন অ্যান্টিবায়োটিক কাজ না করতে পারে?

1️⃣ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স (Antibiotic Resistance)

🧪 ব্যাকটেরিয়া সময়ের সাথে অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধশক্তি তৈরি করে ফেলে।

➡️ ফলে ওষুধ আর কাজ করে না।

2️⃣ নিজে নিজে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া

💊 Slight সর্দি–কাশিতেই অনেকে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে শুরু করেন।

👉 এতে ব্যাকটেরিয়া শক্তিশালী হয়ে যায়।

3️⃣ অসম্পূর্ণ কোর্স

📆 ডাক্তার যে দিন পর্যন্ত খেতে বলেন, অনেকেই ২–৩ দিনেই বন্ধ করে দেন।

➡️ এতে অবশিষ্ট ব্যাকটেরিয়া আরও শক্তিশালী হয়।

4️⃣ ভুল ডোজ / ভুল ওষুধ

🎯 সঠিক অ্যান্টিবায়োটিক নির্বাচন না হলে সেটি ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকর হয় না।

---

🤒 এর ফল কী হয়?

❗ সংক্রমণ আরও ছড়িয়ে পড়ে

❗ রোগীর অবস্থা দ্রুত খারাপ হয়

❗ জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়ে

❗ অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায়

আইসিইউতে ভর্তি সংকটাপন্ন রোগীদের জন্য তাই বিষয়টি আরও ভয়াবহ।

---

🛡️ কিভাবে রক্ষা পাওয়া যাবে?

✅ 1. নিজে নিজে অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না

💊 কোনো ওষুধ শুরু করার আগে অবশ্যই ডাক্তার দেখান।

✅ 2. অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স সম্পূর্ণ করুন

📅 মাঝপথে বন্ধ করবেন না।

✅ 3. ভাইরাসে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

🤧 সর্দি-কাশি ভাইরাসে হয়—এতে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োজন নেই।

✅ 4. হাইজিন বজায় রাখুন

🧼 হাত ধোয়া, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সংক্রমণ প্রতিরোধে অত্যন্ত জরুরি।

✅ 5. টিকা নিন

💉 সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে।

---

🌿 হোমিওপ্যাথি ও প্রাকৃতিক চিকিৎসার ভূমিকা

হোমিওপ্যাথিতে

🌿 রোগীর স্বভাব, গঠন, ইতিহাস দেখে

🌿 শরীরের ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করা হয়

➡️ ফলে অ্যান্টিবায়োটিক নির্ভরতা কমে যায়

➡️ সংক্রমণ প্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়

---

🤲 ইসলামী রুকইয়া

🕋 রুকইয়া শরীয়াহ রোগ-ব্যাধি, দুশ্চিন্তা ও বিপদ থেকে সুরক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল।

📖 “وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ مَا هُوَ شِفَاءٌ...”

➡️ কোরআনের বাণী মুমিনের জন্য শিফা ও রহমত।

🌿 প্রতিদিন পড়ুন:

🔸 সূরা ফাতিহা

🔸 আয়াতুল কুরসি

🔸 সূরা ফালাক

🔸 সূরা নাস

🔸 তিনকুল

🔸 দোয়া: Allahumma inni a'udhu bika minal-barasi wal-jununi wal-judhami wa sayyi'il-asqam.

---

🟢 শেষ কথা

অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স শুধু আজকের সমস্যা নয়—এটি ভবিষ্যতের জন্য এক বিশাল হুমকি।

❗ এখনই সচেতন না হলে সামনে বড় বিপর্যয় অপেক্ষা করছে।

👉 সঠিক চিকিৎসা নিন

👉 সচেতন হোন

👉 অন্যকে সচেতন করুন

✍️ পোস্টটি শেয়ার করুন—অন্যকে সচেতন করুন 🌿💚

Adobe Photoshop-এর 100টি  সবচেয়ে দরকারি শর্টকাট বাংলা + ইংরেজি  দুটোই সংযুক্ত করে এ দেওয়া হলো 

 নিচে Adobe Photoshop-এর 100টি 

সবচেয়ে দরকারি শর্টকাট বাংলা + ইংরেজি 

দুটোই সংযুক্ত করে এ দেওয়া হলো  


 📌 Photoshop 100 Keyboard Shortcuts (Bangla + English)

 Ctrl + N — নতুন ডকুমেন্ট তৈরি

Ctrl + O — ছবি/ফাইল ওপেন

Ctrl + S — সংরক্ষণ / Save

Ctrl + Shift + S — Save As / নতুন নামে সেভ

Ctrl + P — প্রিন্ট

Ctrl + W — ট্যাব/ফাইল বন্ধ

Ctrl + Q — Photoshop বন্ধ

Ctrl + Z — Undo / ফিরে যাওয়া

Ctrl + Alt + Z — Multiple Undo / একের পর এক ফিরে যাওয়া

Ctrl + Shift + Z — Redo / আবার এগিয়ে যাওয়া


Ctrl + A — Select All / সব নির্বাচন

Ctrl + D — Deselect / নির্বাচন বাতিল

Ctrl + Shift + I — Inverse Select / উল্টো নির্বাচন

Ctrl + C — Copy / কপি

Ctrl + X — Cut / কেটে নেওয়া

Ctrl + V — Paste / পেস্ট

Ctrl + Shift + V — Paste in Place / একই জায়গায় পেস্ট

Ctrl + T — Free Transform / বড় ছোট ও ঘোরানো

Ctrl + Alt + T — Transform Copy

Ctrl + Shift + T — Repeat Transform


Ctrl + J — New Layer via Copy / কপি করে নতুন লেয়ার

Ctrl + Shift + J — New Layer via Cut

Ctrl + Shift + N — New Layer / নতুন লেয়ার

Ctrl + G — Group Layer / গ্রুপ করা

Ctrl + Shift + G — Ungroup Layer / গ্রুপ খোলা

Ctrl + E — Merge Layers / লেয়ার এক করা

Ctrl + Shift + E — Merge Visible / দৃশ্যমান লেয়ার এক

Ctrl + L — Levels / রঙ ঠিক করা

Ctrl + M — Curves

Ctrl + U — Hue & Saturation / রঙ নিয়ন্ত্রণ


Ctrl + B — Color Balance

Ctrl + I — Invert / রঙ উল্টো করা

Ctrl + Shift + U — Desaturate / সাদা-কালো করা

Ctrl + K — Preferences সেটিংস

Ctrl + F — Apply Last Filter

Ctrl + Alt + F — Filter Settings ওপেন

Ctrl + Shift + Alt + E — Stamp Visible Layer

Ctrl + Alt + Shift + K — Keyboard Shortcut উইন্ডো

Ctrl + R — Ruler Show/Hide

Ctrl + ; — Guides Show/Hide


Ctrl + ’ — Grid Show/Hide

Ctrl + Alt + A — Select All Layers

Ctrl + + — Zoom In

Ctrl + - — Zoom Out

Ctrl + 0 — Fit to Screen

Ctrl + 1 — 100% View

Spacebar — Hand Tool / স্ক্রিন নড়ানো

Alt + Scroll — Zoom In/Out

Tab — সব প্যানেল লুকানো/দেখানো

F — Screen Mode পরিবর্তন


B — Brush Tool

E — Eraser Tool

P — Pen Tool

M — Marquee Tool

L — Lasso Tool

W — Magic Wand / Quick Selection

C — Crop Tool

T — Text Tool

V — Move Tool

G — Gradient / Paint Bucket


R — Blur / Sharpen / Smudge Tool

S — Clone Stamp Tool

J — Spot Healing / Remove

O — Dodge & Burn (Light / Dark)

I — Eyedropper Tool

H — Hand Tool

Z — Zoom Tool

Shift + F5 — Fill

Ctrl + Shift + Alt + S — Save for Web

Ctrl + Shift + Alt + W — Export As


Shift + Ctrl + C — Copy Merged

Alt + Backspace — Foreground Color Fill

Ctrl + Backspace — Background Color Fill

Shift + Backspace — Fill Options

[ or ] — Brush Size কম/বেশি

Shift + [ or ] — Brush Hardness কম/বেশি

X — রঙ অদল-বদল (Foreground/Background)

D — Default Black & White Color Reset

Ctrl + 2 — RGB Channel View

Ctrl + 3 / 4 / 5 — Red / Green / Blue Channel


Alt + Click Layer — Solo Layer / শুধু ওই লেয়ার দেখা

Shift + Click Layer — Multiple Layer Select

Alt + Drag Layer — Duplicate Layer

Ctrl + Drag Layer — Move Without Snap

Ctrl + Shift + Drag — Move snap On

Alt + Delete Mask — Mask Fill

Shift + Click Mask — Mask Disable/Enable

Backspace — Delete Selection

Shift + Ctrl + N — New Layer Popup

Alt + Ctrl + I — Image Size


Alt + Ctrl + C — Canvas Size

Ctrl + Alt + Shift + S — Legacy Save for Web

Ctrl + Alt + Shift + P — Print One Copy

Alt + Scroll (Layer Panel) — Layer Fast Scroll

Shift + Drag — Straight Line Draw

Shift + Hold Brush — Straight Brush Stroke

Ctrl + Enter — Complete Text / Text Apply

Ctrl + Shift + L — Auto Contrast

Ctrl + Alt + Shift + L — Auto Color

Alt + Ctrl + Shift + B — Black & White Adjustment

স্বামী -কে শায়েস্তা করতে চাইলে কোর্ট-কাচারীর দরকার নেই...

 স্বামী -কে শায়েস্তা করতে চাইলে কোর্ট-কাচারীর দরকার নেই...🙂

প্রথমে নিজেই চেষ্টা করবেন...😁

আমি কিছু tested তরিকা বলে দিচ্ছি...🙃 


১️⃣   ঝগড়ার পর এক কাপড়ে বের হবেন না একদম!

একঘন্টা সময় নিয়ে আরামে ব্যাগ গুছাবেন...⏳👜

আর হ্যাঁ, ব্যাগে টিভির রিমোট 📺,, গাড়ির চাবি 🚗, বাড়ির চাবি 🏠, ফ্রিজের চাবি 🧊—সব চাবি গচ্ছিত করবেন!


২️⃣ প্রানপ্রিয় Husband-এর মোবাইল 📱, মানিব্যাগ 💵, ঘরের কোণায় কোণায় রাখা যত টাকা-কড়ি আছে সব যত্ন করে নিয়ে নিন...🕵️‍♀️

(কয়েন বক্সও যেন বাদ না যায়!)


৩️⃣ রান্না ঘরে ঢুকে ফিল্টার খালি করুন 🚰।

চাল, ডাল, আটা, ময়দা, সুজি, চায়ের পাতা ☕, জলের বোতল, এমনকি বাসি পাউরুটি 🍞 পর্যন্ত লুকিয়ে তালাবদ্ধ করে ফেলুন।


৪️⃣   জল খাওয়ার সব গ্লাস, কাপ, প্লেট সরিয়ে রাখুন 🍽️।

কারণ পিপাসায় নাকাল হবেন তিনি, আর কিছু খুঁজেও পাবেন না! 😜


৫️⃣   যদি Husband সিগারেট খান 🚬, তাহলে সিগারেটের প্যাকেট আর লাইটার 🔥ও উদ্ধার করে ফেলবেন!


৬️⃣   সবথেকে গুরুতর কাজ!! 🚨

আপনার জামা-কাপড় লাগবে না...

কিন্তু তার লুঙ্গি, স্যান্ডো, গেঞ্জি থেকে শুরু করে পরার মতো একটাও কাপড় রাখবেন না! 👕🩳

(ছেঁড়া-ফাটা হলেও না!)


৭️⃣   সব শেষে — Husband-এর একটা ছবি নিয়ে কুচি কুচি করে ছিঁড়ে মেইন দরজার সামনে ফেলে রাখুন...🖼️✂️

কোনো দয়া নয়! ❌


৮️⃣   এবং, নিজের একটা ঝকঝকে হাসির ছবি 📸 সুন্দরভাবে রুমে এমনভাবে রাখুন যাতে বারবার তার চোখে পড়ে! 😁✨


Husband সাহেব যখন নিঃস্ব হয়ে চারদিকে তাকাবেন, তখন বুঝবেন "আপনি" শুধু প্রেয়সী নন, লাইফলাইনও ছিলেন...😉


Just for Fun🫣😜


সংগ্রহীত

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৮-১১-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৮-১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়োজনীয় চিকিত্সা সহায়তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ --- দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দেশবাসীর কাছে  দোয়া প্রার্থনা প্রধান উপদেষ্টার।


বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তিতে সারাদেশে অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত।


বাংলাদেশে পাটভিত্তিক পণ্য উৎপাদনে বিনিয়োগে আগ্রহ চীনের।


আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আরও ২৪ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে  --- জানালেন আইন উপদেষ্টা।


ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে পুরো জাতি --- বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।


সিরিয়ার দামেস্কে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ১৩ জন নিহত।


এবং চীনে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ ফুটবলের বাছাই পর্বে বাহরাইনকে দুই-এক গোলে পরাজিত কোরে বাংলাদেশের টানা চতুর্থ জয়।

সকাল সাতটার সংবাদ  তারিখ: ২৯-১১-২০২৫

 সকাল সাতটার সংবাদ 

তারিখ: ২৯-১১-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম 


* সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সহায়তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ --- দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা প্রধান উপদেষ্টার।


* বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তিতে সারাদেশে অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত।


* বাংলাদেশে পাটভিত্তিক পণ্য উৎপাদনে বিনিয়োগে আগ্রহ চীনের


* আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আরও ২৪ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে --- জানালেন আইন উপদেষ্টা।


* ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে পুরো জাতি --- বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।


* শ্রীলঙ্কায় আকষ্মিক বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা ৮০-তে উন্নীত


* এবং চট্টগ্রামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে আজ সফররত আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ

শনিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৫

সদকার জন্য কিছু সুন্দর টিপস—

 সদকার জন্য কিছু সুন্দর টিপস—


১. একটি জায়নামাজ কিনে মসজিদে রেখে দিন, যে ব্যক্তি তাতে নামাজ আদায় করবে, ইনশাআল্লাহ আপনি সেই আমলের জন্য পুরস্কৃত হবেন।


২. একটি বাটি বা গ্লাসে কিছু পানি আপনার জানালায় রেখে দিন পাখিদের জন্য, এটাও এক ধরনের সদকা। এটিকে অভ্যাসে পরিণত করুন। আপনি পুরস্কৃত হবেন।


৩. আপনার পুরাতন অথবা ব্যবহার হচ্ছে না এমন পোশাক গরিবকে দান করুন।


৪. আপনার রুমে একটি বক্স রাখুন এবং যখনই আপনি মনে করবেন যে আপনি কোন অন্যায় করেছেন, তখনি তাতে সাধ্যমতো পয়সা রাখুন। মাস শেষে তা খুলে দেখুন এবং তা দান করে দিন। এতে নিজের ভুলগুলোর পরিমাণ বুঝতে পারবেন এবং অনুতপ্ত হয়ে নিজেকে সংশোধনের জন্য এটা সুন্দর একটি পন্থা।


৫. বাড়িতে ঢুকার ও বের হবার পথে দোয়া লিখে রাখুন একটি কাগজে। যে এই দোয়াগুলো দেখতে পেয়ে পাঠ করবে, ইনশাআল্লাহ আপনি সেজন্য পুরস্কৃত হবেন। একইভাবে ঘরের এমন কোন স্থানে দোয়া লিখে রাখতে পারেন যেটা সবার নজরে আসে।


৬. আপনার হাত খরচের টাকা দিয়ে একজন এতিমকে সহায়তা করুন আপনার সাধ্যমতো।


৭. আপনার বাড়ির আশপাশে যদি কোন নির্মাণ কাজ চলে কিংবা শ্রমিকেরা কাজ করে, তবে কিছু ঠাণ্ডা পানি বা খাবার তাদেরকে দিতে পারেন। ইনশাআল্লাহ আপনি পুরস্কৃত হবেন।


৮. কোন মসজিদে কোরআন শরীফ দিন, যে কোন ব্যক্তি যখন অন্তত একটি অক্ষর পাঠ করবে সেটার জন্য ১০ গুন সওয়াব লিখিত হবে আপনার আমলে।


৯. আপনি পান করা গ্লাসে পানি অবশিষ্ট থেকে গেলে তা একটি ফুলদানির পাত্রে রেখে দিন, অপচয় করবেন না।


১০. আপনার মুসলমান ভাই বোনদের উৎসাহ দিন, দুর্দিনে সাহায্য করুন, সহানুভূতিশীল হোন যখন তারা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকবেন।


১১. অসুস্থ আত্মীয় কিংবা পরিচিতদের দেখে আসুন। একটু হাসুন, কথা বলুন। এটাও সাদকা। মৃদু হাসি বিনিময় করাও সদকা।


১২. ততক্ষণ পর্যন্ত ঘুমাবেন না যতক্ষণ পর্যন্ত আপনাকে যারা কষ্ট দিয়েছে তাদের ক্ষমা করেছেন।


১৩. কাউকে এক অক্ষর হলেও দীন শিক্ষা দিন। সেই ব্যক্তি যখন তার সন্তানসন্ততি, বন্ধুবান্ধব কিংবা তার সন্তানদের মাধ্যমে তার পরের প্রজন্ম এই দীন অর্জন করবে, সে সকল সওয়াব মৃত্যুর পরেও আপনার কবরে পৌঁছাবে।


১৪. সামর্থ্য থাকলে মসজিদ, মাদ্রাসা, হাসপাতাল স্থাপনে সহায়তা করুন। গাছ লাগান, টিউবওয়েল বা পান করার পানির ব্যবস্থা করুন। আপনার মৃত্যুর পরেও মদজিদ মাদ্রাসা দীন শিক্ষা দিতে থাকবে, হাসপাতালে রোগী সেবা পেতে থাকবে,

© ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৮-১১-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৮-১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়োজনীয় চিকিত্সা সহায়তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ --- দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দেশবাসীর কাছে  দোয়া প্রার্থনা প্রধান উপদেষ্টার।


বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তিতে সারাদেশে অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত।


বাংলাদেশে পাটভিত্তিক পণ্য উৎপাদনে বিনিয়োগে আগ্রহ চীনের।


আরব আমিরাতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী আরও ২৪ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হচ্ছে  --- জানালেন আইন উপদেষ্টা।


ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে পুরো জাতি --- বললেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।


সিরিয়ার দামেস্কে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ১৩ জন নিহত।


এবং চীনে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ ফুটবলের বাছাই পর্বে বাহরাইনকে দুই-এক গোলে পরাজিত কোরে বাংলাদেশের টানা চতুর্থ জয়।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২৮-১১-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২৮-১১-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম

.....................................................


* দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ


* প্লট দুর্নীতির মামলায় শেখ হাসিনার ২১ বছর, সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড

 

* নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বৈঠক --- অবাধ, সুষ্ঠু ও  নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস। 


* পরিবেশগত সংকট মোকাবেলায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে যৌথ উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা

 

* প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে শ্রীলংকায় অন্তত ৪৭ জনের প্রাণহানি

 

* ইউক্রেনের ভূখণ্ডের উপর নিজেদের দাবিতে অনড় রাশিয়া---এসব অঞ্চল থেকে কিয়েভের সৈন্য প্রত্যাহার করলেই কেবল অস্ত্র সমর্পণ করবে মস্কো


* এবং চীনে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বে আজ বাহরাইনের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৭ - ১১-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৭ - ১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ।


প্লট দুর্নীতির মামলায় শেখ হাসিনার ২১ বছর, সজীব ওয়াজেদ জয় এবং সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের পাঁচ বছর করে কারাদণ্ড।


নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বৈঠক --- সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস। 


পরিবেশগত সংকট মোকাবেলায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে যৌথ উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা।


রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তিন দশমিক ছয় মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত।


ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপে বন্যা ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬১ ।


এবং চট্টগ্রামে  টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজের প্রথম ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১৮২ রানের জয়ের লক্ষ্যে এখন ব্যাট করছে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২৭-১১-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২৭-১১-২০২৫


সংবাদ শিরোনাম

................................

* জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মানবতা বিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ---আপিল করতে হবে ৩০ দিনের মধ্যে


* পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতির মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা আজ।  


* আসন্ন সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত সিইসির --- নির্বাচন বানচালের যে কোনো চেষ্টা প্রতিহত করার অঙ্গীকার


* প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে অঞ্চলভিত্তিক সময়সীমা তুলে নিলো নির্বাচন কমিশন --- ১৮ই ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধন করতে পারবেন প্রবাসীরা


* হংকং-এর আবাসিক কমপ্লেক্সে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৪ এ--- নিখোঁজ আরো ২৭৯


* এবং আজ চট্টগ্রামে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজের প্রথম ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ: ২৬-১১-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ: ২৬-১১-২০২৫


 আজকের সংবাদ শিরোনাম

.......................................................


গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক

মন্ত্রণালয়।


* শীঘ্রই গণভোট নিয়ে ব্যাপক প্রচার কার্যক্রম শুরু হবে---বললেন

আইন উপদেষ্টা


* ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে ঘোষণা করা হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল---শতভাগ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পর্যবেক্ষকদের প্রতি সিইসির আহ্বান


* রাজধানীর মহাখালীর কড়াইল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে ---ক্ষতিগ্রস্থদের পুনর্বাসনের জন্য সরকার প্রয়োজনীয় সকল সহায়তা নিশ্চিত করবে---বললেন প্রধান উপদেষ্টা 


* নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ-২০২৫


* গাজায় যুদ্ধ বিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে আলোচনায় কায়রোতে মিলিত হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা


* এবং আজ রাজধানীতে শুরু হচ্ছে নারী ত্রিদেশীয় ফুটবল সিরিজ---উদ্বোধনী ম্যাচে মালয়েশিয়ার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।সলাম

বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

কাঠের হিসাব কিভাবে করতে হয় এবং চেড়াই কাঠ হিসাবের সহজ পদ্ধতি

 কাঠের হিসাব কিভাবে করতে হয় এবং চেড়াই কাঠ হিসাবের সহজ পদ্ধতিঃ-

কাঠের হিসাব করা অনেক সহজ। কাঠ মাপার হিসাবকে অনেকে কঠিন মনে করে। কিন্ত কাঠ মাপার হিসাব একদম সহজ। শুধু কয়েকটি কথা মনে রাখলেই চলবে। 

আপনি যদি কাঠের মাপ না জানেন তাহলে কাঠ ব্যবসায়ী আপনাকে ভুলভাল হিসাব দিয়ে আপার থেকে বেশি টাকা নিয়ে নিতে পারে। অনেক কাঠ ব্যবসায়ী এরকমটা করে থাকে। ব্যবসায়ীরা এই চিটিং সহজেই করতে পারে, কারণ বেশিরভাগ মানুষ কাঠের হিসাব করতে পারেনা। তাই কাঠ ব্যবসায়ী যত কিউবিক ফিট (কেবি) বলে, মানুষ বিশ্বাস করে ততকিউবিক ফিট (কেবি) টাকা দিয়ে আসে। ব্যবসায়ীরা সাধারণ মানুষের এই অজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আপনি যদি একটু সচেতন হতেন তাহলে আপনার থেকে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নিতে পারত না। আজকে আমরা জানবো কিভাবে চেড়াই কাঠ ও গোল কাঠের হিসাব করতে হয়। আর কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক কাঠের হিসাব কিভাবে করতে হবে।

চেড়াই কাঠের মাপ

চেরাই কাঠ পরিমাপ করা একদম সহজ। আপনি দুইটি সূত্র মুখস্ত রাখতে পারলেই চেড়াই কাঠ ও গোল কাঠের হিসাব করতে পারবেন। চেড়াই কাঠ পরিমাপের জন্য একটি সূত্র এবং গোল কাঠ পরিমাপ করার জন্য একটি সূত্র।

নিম্রের ছবিটি লক্ষ্য করুণ এবং বুঝার চেষ্টা করুন। এখানে দৈর্ঘ্য ১০০ ফিট, প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি এবং উচ্চতা বা পুরত্ব ২ ইঞ্চি রয়েছে। এখন সবগুলোকে গুণ করে ১৪৪ দিয়ে ভাগ করলে বের হয়ে যাবে এখানে কত কিউবিক ফুট বা ঘন ফুট কাঠ রয়েছে। এখন আসুন বাস্তবে হিসেব করে দেখি এখানে কতটুকু কাঠ রয়েছে।

(একটি জিনিস সব সময় মনে রাখতে হবে, দৈর্ঘ্য হবে ফুটে এবং প্রস্থ ও উচ্চতা বা পুরত্ব হবে ইঞ্চিতে, নাহয় হিসেব মিলবে না।)

সূত্র: (দৈর্ঘ্য  × প্রস্থ × পুরত্ব ) ÷ ১৪৪ = কিউবিক ফিট বা কেবি

(দৈর্ঘ্য ১০০ ফুট × প্রস্থ ১৪ ইঞ্চি × পুরত্ব ২ ইঞ্চি ) ÷ ১৪৪

বা (১০০ × ১৪ × ২) ÷ ১৪৪

বা ২৮০০ ÷ ১৪৪

২৮০০ কে ১৪৪ দিয়ে ভাগ করলে হয় ১৯.৪৪ কিউবিক ফিট বা কেবি প্রায়।

অর্থাৎ ১৯.৪৪ কিউবিক ফিট বা কেবি কাঠ রয়েছে এখানে।

মোবাইল ট্র্যাকিং থেকে বাঁচা মানে এমন সব সেটিংস ঠিক করা, যেগুলো দিয়ে আপনার অবস্থান, ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্য বা ডিভাইস অ্যাক্টিভিটি অন্য কেউ ট্র্যাক করতে পারে।

 📲 মোবাইল ট্র্যাকিং থেকে বাঁচা মানে এমন সব সেটিংস ঠিক করা, যেগুলো দিয়ে আপনার অবস্থান, ইন্টারনেট ব্যবহারের তথ্য বা ডিভাইস অ্যাক্টিভিটি অন্য কেউ ট্র্যাক করতে পারে।

এগুলো আইনসঙ্গত ও নিরাপদ উপায়, কোন অপরাধমূলক বা বেআইনি ট্র্যাকিং এড়ানোর পদ্ধতি নয়।


✅ ১. লোকেশন (GPS) কন্ট্রোল করুন:-


অপ্রয়োজনে লোকেশন বন্ধ রাখুন।

Android:

Settings → Location → Off

অ্যাপগুলোকে যাচাই করুন:

Settings → Location → App Permissions → শুধু প্রয়োজনীয় অ্যাপকে Allow দিন।


✅ ২. অ্যাপ পারমিশন চেক করুন:-


অনেক অ্যাপ আপনার লোকেশন, কন্টাক্ট, স্টোরেজ বা নেটওয়ার্ক তথ্য ট্র্যাক করতে পারে।

যান—

Settings → Privacy → Permission Manager

যে অ্যাপের দরকার নেই, তার পারমিশন বন্ধ করে দিন।


✅ ৩. গুগল লোকেশন হিস্ট্রি বন্ধ করুন:-


Google Maps ট্র্যাকিং বন্ধ করতে:

Google Account → Data & Privacy →

Location History → Off

Web & App Activity → Off


✅ ৪. ফাইন্ড মাই ডিভাইস বন্ধ না করে নিরাপদ রাখুন:-


Find My Device একদম বন্ধ না করে, শুধু আপনি ছাড়া কেউ লগইন করতে না পারে তা নিশ্চিত করুন।


আপনার Google অ্যাকাউন্টে ২-স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করুন পাসওয়ার্ড সিকিউর রাখুন।


✅ ৫. অজানা অ্যাপ / স্পাই অ্যাপ চেক করুন:-


যদি মনে হয় ফোনে কেউ স্পাই অ্যাপ ইনস্টল করেছে:


Settings → Apps → Installed Apps

অজানা/ডুপ্লিকেট নামে অ্যাপ থাকলে আনইনস্টল করুন।


ফোন সেফ মোডে বুট করে চেক করতে পারেন


সন্দেহ হলে Factory Reset করে নতুনভাবে সেটআপ করুন।


✅ ৬. নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি বজায় রাখুন:-


পাবলিক Wi-Fi কম ব্যবহার করুন।


ভুয়া VPN অ্যাপ ব্যবহার করবেন না।


ব্রাউজারে অজানা লিংক খুলবেন না।


✅ ৭. আপনার ফোনে স্ক্রিন লক ও অ্যাকাউন্ট সিকিউরিটি শক্ত করুন:-


Fingerprint / PIN ব্যবহার করুন


ফোন কাউকে দেবেন না


Google / Apple ID পাসওয়ার্ড কাউকে বলবেন না।


⚠️ গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা:

🔸 কাউকে গোপনে ট্র্যাক করা আইনগত অপরাধ।

🔸 তাই আপনি শুধু নিজের গোপনীয়তা রক্ষা করার জন্য উপরের পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করবেন।।

Appreciate Lawyer Mahmudul Hasan Rajib 

#everyone

শীতকালে গলা খুশখুশে কাশি – হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:

 শীতকালে গলা খুশখুশে কাশি – হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:


1. Rumex Crispus


যখন উপকারী:

ঠান্ডা বাতাসে কাশি বেড়ে যায়,

গলা ও বুকে খুশখুশে অনুভূতি,

শুষ্ক কাশি, বিশেষ করে ঘুমাতে গেলেই বাড়ে

শক্তি: 30C / 200C

মাত্রা: দিনে 2–3 বার (৩০), বা ২০০ হলে দিনে ১ বার


2. Phosphorus


যখন উপকারী:

কথা বললে, হাসলে, ঠান্ডা পানি খেলেই কাশি

গলা জ্বালা ও খুশখুশে ভাব

শুকনো কাশি রাতে বেশি

শক্তি: 30C / 200C

মাত্রা: প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে ১–২ বার


3. Spongia Tosta


যখন উপকারী:

কাঠের করাতের মতো শুষ্ক কাশি (Dry barking cough)

গলায় শুষ্কতা ও খসখসে অনুভূতি

গরম কিছু খেলে কাশি কমে

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2–3 বার


4. Bryonia Alba


যখন উপকারী:

সামান্য নড়াচড়া করলেই কাশি বাড়ে

গলা শুকনো লাগে

ঠোঁট, মুখ শুকিয়ে পানি খেতে ইচ্ছে করে

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2 বার


5. Drosera


যখন উপকারী:

গলায় সুচ ফোটার মতো খুসখুস ভাব

ঘাড় নড়ালেই কাশি বেড়ে যায়

দীর্ঘক্ষণ ধরে কাশি থামে না

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2–3 বার


6. Belladonna


যখন উপকারী:

হঠাৎ শুরু হওয়া শুকনো কাশি

গলা ব্যথা ও রক্তিম ভাব

গরমে কাশি বাড়ে, ঠান্ডায় আরাম

শক্তি: 30C

মাত্রা: দিনে 2 বার


 ঘরোয়া পরামর্শ:


কুসুম গরম পানি পান করুন

মধু+গরম পানি দিনে ২ বার

ঠান্ডা পানি ও আইসক্রিম এড়িয়ে চলুন

রাতে ঘর একটু উষ্ণ রাখুন।


সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


হোমিওপ্যাথি সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসা বিজ্ঞান 


#রোগীর_লক্ষণ #MedicalEducation #mahinhomoeomedical

১০০টি লক্ষণে চিনে নিন— বেলাডোনাকে

 🎍🌿 ১০০টি লক্ষণে চিনে নিন— বেলাডোনাকে~

লক্ষণগুলো Head → Mind → Face → Throat → Abdomen → Fever → Extremities → Skin → Sleep → Modalities ক্রমে দেওয়া হয়েছে।

---


🧠 A. Mind / Mental Symptoms (১২টি)


1. হঠাৎ উত্তেজনা – Sudden excitement


2. ভয় পেলে অবস্থা খারাপ – Worse from fright


3. বিভ্রম দেখা – Sees visions / hallucinations


4. আলো ভয় – Fear of light


5. রাগী ও উত্তেজিত – Irritable and violent


6. কথা বেশি বলে – Talks excessively


7. অস্থির – Restless


8. চমকে ওঠা – Easily startled


9. গভীর ঘোরের মতো অবস্থা – Delirium with staring


10. কল্পনা করে সবকিছু বড় দেখায় – Imagines objects large


11. স্পর্শ সহ্য করতে না পারা – Cannot bear being touched


12. মনোযোগ কম – Difficult to concentrate


---


🧠 B. Head (মাথা) ১৬টি


13. মাথা ভারি ও গরম – Head hot & heavy


14. মাথায় ধকধক ব্যথা – Throbbing headache


15. ডান পাশে বেশি ব্যথা – Right-sided headache


16. ঝাঁকুনি দিলে ব্যথা বাড়ে – Worse from jarring / movement


17. আলো-শব্দে মাথা ব্যথা বাড়ে – Light/noise increases pain


18. মাথায় রক্ত চড়ার অনুভূতি – Blood rush to head


19. মাথা পিছনে টানে – Head drawn backward


20. চোখ লাল, মাথার ব্যথা – Red eyes with headache


21. জ্বরের সাথে মাথা ব্যথা – Headache during fever


22. রোদে গেলে মাথা ব্যথা – Sun aggravates


23. মাথার ত্বক স্পর্শে ব্যথা – Scalp sensitive


24. চুল নড়ালেই ব্যথা – Hair painful to touch


25. বাচ্চারা মাথা ঠুকে – Child bores head into pillow


26. তীব্র পালস, ধুকধুকানি – Pulsating pain


27. ঝিমঝিম + ভারী মাথা – Dull, heavy feeling


28. মাথা গরম, পা ঠান্ডা – Hot head, cold feet


---


👁️ C. Eyes (৯টি)


29. চোখ লাল ও জ্বালায় – Red, burning eyes


30. আলো সহ্য করতে পারে না – Photophobia


31. চোখ বড় বড় – Dilated pupils


32. চোখে ব্যথা ও ধুকধুকানি – Throbbing eye pain


33. চোখ থেকে পানি পড়ে – Watery eyes


34. চোখে চাপানুভূতি – Pressing pain


35. চোখের পাতা স্পন্দন – Eyelid twitching


36. চোখে আগুনের মতো পোড়া অনুভূতি – Burning sensation


37. দৃষ্টির সামনে ঝাপসা – Blurred vision


---


👃 D. Nose (৪টি)


38. নাক শুকনো – Dry nose


39. নাক দিয়ে গরম বাতাস বের হয় – Hot air from nose


40. নাক দিয়ে পানি পড়ে না – No discharge


41. গন্ধে সংবেদনশীলতা – Sensitive to smell


---


😷 E. Face & Mouth (১২টি)


42. মুখ লাল হয়ে যায় – Red flushed face


43. পাতা শুকনো – Dry lips


44. মুখে জ্বালাপোড়া – Burning in mouth


45. জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়া – Dry tongue


46. জিহ্বার আগায় ব্যথা – Pain at tongue tip


47. জিহ্বা লাল – Red tongue


48. মুখে দুর্গন্ধ – Offensive breath


49. দাঁতে ধড়ফড় ব্যথা – Pulsating toothache


50. দাঁতে গরম পানি সহ্য হয় – Teeth better from heat


51. মুখ ফোলা – Swelled cheeks


52. কামড় দিতে চায় – Biting tendency


53. দাঁত চেপে ধরা – Clenched teeth


---


🗣️ F. Throat (৭টি)


54. গলা লাল ও জ্বলছে – Bright red throat


55. গিলে ব্যথা – Painful swallowing


56. পানীয় গিলে কষ্ট – Difficulty swallowing liquids


57. গরম গরম অনুভূতি – Burning throat


58. টনসিল ফুলে যাওয়া – Swollen tonsils


59. গলার ডান পাশে ব্যথা – Right-sided throat pain


60. গলায় টান অনুভূতি – Tight sensation


---


🍽️ G. Stomach / Abdomen (৮টি)


61. ক্ষুধা কম – Loss of appetite


62. তৃষ্ণা কম, মুখ শুকনো – Dry mouth but little thirst


63. পেটে গরম অনুভূতি – Heat in stomach


64. বমি বমি ভাব – Nausea


65. খাবার হজমে সমস্যা – Indigestion


66. পেটে চাপা ব্যথা – Pressing abdominal pain


67. বাচ্চাদের পেট ফুলে যায় – Distended abdomen


68. গ্যাস জমে ব্যথা – Flatulent colic


---


💩 H. Stool & Urine (৬টি)


69. পায়খানা শুকনো – Dry hard stool


70. বেশি চাপ দিয়ে মলত্যাগ – Straining


71. অল্প অল্প মল বের হয় – Insufficient stool


72. মূত্র কম – Reduced urine


73. মূত্র গরম – Hot urine


74. মূত্র ধরে রাখলে ব্যথা – Pain before urination


---


❤️ I. Chest / Lungs (৭টি)


75. বুক জ্বালা – Burning chest


76. দ্রুত শ্বাস – Rapid breathing


77. শ্বাসরোধের ভয় – Fear of suffocation


78. বুকের উপর চাপ – Oppression of chest


79. কাশি তীব্র ও শুষ্ক – Dry barking cough


80. কাশি রাতে বাড়ে – Worse at night


81. শ্বাসকষ্টে মাথা গরম – Hot head with dyspnea


---


🔥 J. Fever (১০টি)


82. হঠাৎ উচ্চ জ্বর – Sudden high fever


83. শরীর গরম, মুখ লাল – Heat & flushed face


84. পালস দ্রুত – Rapid pulse


85. ঘাম কম – Little or no sweat


86. কাঁপুনি নেই – No chills


87. শরীর একদম গরম – Burning heat


88. গরমে জ্বর বাড়ে – Worse from heat


89. কপালে হাত দিলেই আগুন – Hot forehead


90. ঘুমের মাঝে জ্বর বেশি – Fever during sleep


91. মাথা ঘুরানো – Dizziness with fever


92. বাচ্চারা চেঁচাতে থাকে – Child screams during fever


---


✋ K. Limbs / Extremities (৬টি)


93. হাত-পা গরম – Burning in hands/feet


94. হাত-পা ব্যথা – Limb pain


95. স্পর্শ করলেই ব্যথা – Sensitive to touch


96. আঙুল ফুলে যাওয়া – Swollen fingers


97. জ্বরের সময় হাত-পা ঠান্ডা – Cold extremities in fever


98. হঠাৎ খিঁচুনি – Sudden spasms


---


🛌 L. Sleep (৪টি)


99. ঘুমের মাঝে চিৎকার – Screaming in sleep


100. দুঃস্বপ্ন – Frightful dreams


101. ঘুম আসে না উত্তেজনায় – Sleepless from excitement


102. ঘুম ভেঙে ভয় পাওয়া – Wakes with fright


(১০০-এর বেশি লক্ষণ দেওয়া হলো)


---


⚡ Belladonna Summary Keys


🔥 Sudden onset

🔥 Redness, heat

🔥 Throbbing pain

🔥 Intolerance to light/noise/jarring

🔥 Dryness

🔥 High fever with hot head & cold feet


⚠️ Notice:All content in this post - including text and images - is owned© Dr. Farhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন। 


🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।


🩺Dr.Md.Forhad Hossain 

D.H.M.S(B.H.B),DHAKA

Pdt(Hom)

Consultant:Homoeopathic  Medicine 

Helpline:01955507911

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৫-১১-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৫-১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


গণভোট অধ্যাদেশ-২০২৫ এর খসড়ায় উপদেষ্টা পরিষদের চূড়ান্ত অনুমোদন।


আগামী এক-দুই দিনের মধ্যে গণভোট নিয়ে ব্যাপক প্রচার কার্যক্রম শুরু হবে --- বললেন আইন উপদেষ্টা।


আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে পর্যবেক্ষক সংস্থার সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বৈঠক --- শতভাগ নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পর্যবেক্ষকদের প্রতি সিইসির আহ্বান।


ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে ঘোষণা করা হবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের  তফসিল  --- জানালো নির্বাচন কমিশন।


নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দেশে আজ আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ শুরু।


রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলার রায় পহেলা ডিসেম্বর।


পাকিস্তানের খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে তেহরিক-ই-তালিবানের ২২ জন জঙ্গী নিহত।


এবং আগামীকাল রাজধানীতে শুরু হচ্ছে নারী ত্রিদেশীয় ফুটবল সিরিজ --- উদ্বোধনী ম্যাচে মালয়েশিয়ার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২৫-১১-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২৫-১১-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম

....................................................

* ভূমিকম্পের প্রস্তুতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক ---  সরকার প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে প্রস্তুত --- জানালেন ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস

 

* বাংলাদেশের নির্বাচন ও নির্বাচন পরবর্তী সময়ে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথের

 

* গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে---বললেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

 

* উদ্বোধন করা হলো ভূমি অ্যাপ---এই অ্যাপের মাধ্যমেই গ্রাহকরা পাবেন ভূমি সংক্রান্ত নানা সেবা, নিরসন হবে ভোগান্তি

 

* দেশি ৮১টি পর্যবেক্ষক সংস্থার প্রতিনিধির সঙ্গে আজ মতবিনিময় করবে নির্বাচন কমিশন

 

* যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল সমর্থিত বিতর্কিত গাজা ত্রাণ বিতরণকারী সংস্থার কার্যক্রমের  সমাপ্তি ঘোষণা

 

* এবং চীনে অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে ব্রুনাইকে ৮-শূন্য গোলের বড় ব্যবধানে হারালো বাংলাদেশ

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৪-১১-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৪-১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কমনওয়েলথ মহাসচিবের বৈঠক --- বাংলাদেশের নির্বাচন ও নির্বাচন পরবর্তী সময়ে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস।


গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে --- বললেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা।


উদ্বোধন করা হলো ভূমি অ্যাপ --- এই অ্যাপের মাধ্যমেই গ্রাহকরা পাবেন ভূমি সংক্রান্ত নানা সেবা, নিরসন হবে ভোগান্তি।


দুই দিনের সফর শেষে ঢাকা থেকে দেশে ফিরে গেলেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী।


 রাজধানীর রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ গঠন শুনানি চৌঠা ডিসেম্বর।


বৈরুতে হিজবুল্লাহর সামরিক প্রধানকে হত্যার জন্য ইসরাইলের নিন্দা করেছে ইরান।


এবং চীনে অনূর্ধ্ব-১৭ এশিয়ান কাপ বাছাই পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে ব্রুনাইকে ৮-শূন্য গোলের বড় ব্যবধানে হারালো বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ: ২৪-১১-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ: ২৪-১১-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম

...................................................


* ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের বাংলাদেশ সফর ঢাকা থিম্পু সম্পর্ক সুদৃঢ় করেছে --- যৌথ বিবৃতিতে প্রকাশ।


* ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা নেই---বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।


* নির্বাচনে সারাদেশকে লাল, হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা হবে---জানালো ইসি---নির্বাচনে সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথ।


* আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় জানিয়ে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।


* শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে রাজউকের প্লট দুর্নীতির মামলার রায় ২৭শে নভেম্বর।


* রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে ইউক্রেন ও ইউরোপীয় নেতৃবৃ্ন্দের মধ্যে আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির দাবি যুক্তরাষ্ট্রের।


* এবং মিরপুরে দ্বিতীয় নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ফাইনালে আজ ভারতের

মুখোমুখি হবে চীনা তাইপে।

ভয় (Fear/Anxiety) থেকে উদ্ভূত রোগলক্ষণে ব্যবহৃত ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও সংক্ষিপ্ত লক্ষণ দেওয়া হলো।

 🎍ভয় (Fear/Anxiety) থেকে উদ্ভূত রোগলক্ষণে ব্যবহৃত ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও সংক্ষিপ্ত লক্ষণ দেওয়া হলো।

লক্ষণগুলো সাধারণ ক্লিনিক্যাল নোটের মতো সাজানো—কপিরাইট-মুক্ত, সহজ ও ব্যবহারযোগ্য।



✅ ভয়-জনিত লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ (সংক্ষিপ্ত লক্ষণসহ)


1. Aconite Nap.


হঠাৎ ভয়, আতঙ্ক, মনে হয় মৃত্যু এসে যাবে; হার্টবিট বেড়ে যায়।


2. Arsenicum Alb.


রাতে ভয় বাড়ে; একা থাকতে ভয়; উদ্বেগ, অস্থিরতা।


3. Argentum Nit.


ভয় পেলে পেট খারাপ; পরীক্ষা দেখা বা ভিড় দেখলে ভয়।


4. Gelsemium


ভয়ে শরীর কাঁপা, দুর্বলতা; পরীক্ষা/স্টেজ ফিয়ার।


5. Phosphorus


অন্ধকার ভয়; একা থাকতে ভয়; সামান্য শব্দে চমকে ওঠে।


6. Pulsatilla


অসহায় বোধ; পরিত্যক্ত হওয়ার ভয়; কান্না পায়।


7. Calcarea Carb.


উচ্চতা ভয়; ভয় পেলে ঘাম; নিরাপত্তাহীনতার ভয়।


8. Lycopodium


নিজেকে দুর্বল ভাবা; নতুন কাজে ভয়; আত্মবিশ্বাসের অভাব।


9. Natrum Mur.


আবেগ চেপে রাখা; ব্যর্থতার ভয়; একা কষ্ট সহ্য করে।


10. Ignatia


শোক/হতাশায় ভয়; অতিরিক্ত ভীতি, দীর্ঘশ্বাস।



11. Kali Phos.


নার্ভ দুর্বল; ছোট শব্দেও ভয়; মানসিক ক্লান্তি।


12. Silicea


লাজুক; লোকসমক্ষে ভয়; আত্মবিশ্বাসহীনতা।


13. Sepia


পরিবারের জন্য ভয়; আবেগহীন; দায়িত্বের চাপ।


14. Sulphur


অন্ধকার ভয়; ভূত ভয়; রাতে জেগে ওঠে।


15. Rhus Tox.


অবাঞ্ছিত আশঙ্কা; রাতে কোনো শব্দে ভয়।


16. Causticum


ভয় পেলে কথা আটকে যায়; অন্যের কষ্টে অতিরিক্ত ভয়।


17. Nux Vomica


অতিরিক্ত চিন্তায় ভয়; কাজের চাপ থেকে টেনশন।


18. Belladonna


হঠাৎ ভয়; আলো-আওয়াজে ভয়; চমকে ওঠা।


19. Stramonium


অন্ধকার, একা থাকা ও পশুর ভয়; দুঃস্বপ্ন।


20. Opium


অতিরিক্ত ভয়, দুঃস্বপ্ন; ভয় পেলে নির্বিকার হয়ে যায়।



21. Hyoscyamus


পরিত্যক্ত হওয়ার ভয়; সন্দেহ; উত্তেজনা।


22. Aurum Met.


ব্যর্থতার ভয়; বিষণ্নতা; দায়িত্বে ভীতি।


23. Anacardium


দ্বিধা; আত্মবিশ্বাসের অভাব; ভুল করার ভয়।


24. Staphysagria


ভয় পেলে রাগ চেপে রাখে; অপমানের ভয়।


25. Chamomilla


ভয়ে চঞ্চলতা; ভয় পেলে অসহ্য আচরণ।


26. Coffea Cruda


ভয়ে ঘুম না হওয়া; অতিরিক্ত চিন্তা।


27. Bryonia


আর্থিক নিরাপত্তার ভয়; পরিবর্তনে ভয়।


28. Borax


উচ্চতা ভয়; নিচে নামতে ভয়; শিশুদের ভয়।


29. Calcarea Phos.


পরীক্ষার ভয়; দুর্বলতা; ভয় পেলে মাথা ব্যথা।


30. Carcinosin


পারফেকশনিস্ট; ব্যর্থতার ভয়; অতিরিক্ত ভদ্র।



31. Medorrhinum


অজানা ভয়; রাতে ভয়; দ্রুত সিদ্ধান্ত।


32. Tuberculinum


বন্ধ জায়গায় ভয়; ভ্রমণের আগেও ভয়।


33. Lachesis


অন্ধকার ও একা থাকতে ভয়; ঈর্ষা ও সন্দেহ মিশ্র ভীতি।


34. Kali Carb.


ভোররাতে ভয়; নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা।


35. Hepar Sulph


সামান্য ব্যথা দেখেও ভয়; অতিরিক্ত সংবেদনশীল।


36. Cina


শিশুর ভয়, চমকানো, অস্থিরতা।


37. Baryta Carb.


লাজুক; লোকসমক্ষে ভয়; শিশুসুলভ ভীতি।


38. Tarentula


চঞ্চল ভয়; উত্তেজনা; শব্দে ভয়।


39. Veratrum Alb.


ব্যর্থতার ভয়; হতাশায় ঠান্ডা ঘাম।


40. Digitalis


হার্ট নিয়ে ভয়; সামান্য চিন্তায় পালস বেড়ে যায়।



41. Cactus Grand.


হৃদপিণ্ড চেপে ধরা অনুভূতি; উদ্বেগ ও ভয়।


42. Kali Ars.


রাতে শ্বাসকষ্টের ভয়; একা থাকতে ভয়।


43. Spongia


হঠাৎ শ্বাস আটকে যাওয়ার ভয়।


44. Moschus


হিস্টেরিয়া ও ভয় থেকে অজ্ঞান ভাব।


45. Platina


উচ্চতা ও বিপদের ভয়; অহংবোধ থেকে ভীতি।


46. Phosphoric Acid


দীর্ঘ মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে ভয়; শক্তিহীনতা।


47. Cypripedium


শিশুর রাতের ভয়; ঘুম ব্যাঘাত।


48. Helleborus


ধীরে ধীরে ভয়; বিষণ্নতা; উদাসীনতা।


49. Aloe Soc.


দায়িত্ব নিয়ে ভয়; সিদ্ধান্ত নিতে ভয়।


50. Magnesium Carb.


পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার ভয়; নিরাপত্তাহীনতা।


⚠️ Notice:All content in this post - including text and images - is owned© Dr. Farhad Hossain | Copying without permission will be reported 🚫 Respect Original Creation ~প্রয়োজনে শেয়ার করে রেখে দিন।   🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।  🩺Dr.Md.Forhad Hossain  D.H.M.S(B.H.😎,DHAKA Pdt(Hom) Consultant:Homoeopathic  Medicine  Helpline:01955507911

মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫

মহিলাদের কপালে টিপ পরার বিধান,,,,,

 মহিলাদের কপালে টিপ পরার বিধান

বর্তমানে ফেসবুক, ইউটিউব ওয়েব সাইটে কতিপয় তাফসীরের রবাত দিয়ে মহিলাদের টিপ পরার ইতিহাস বলা হয়েছে এভাবে:


“মুসলিম জাহানের পিতা হযরত ইবরাহীম আ.কে যখন আগুনে পুড়িয়ে মারার জন্য নমরুদ ৮ মাইল পরিমাণ জায়গা আগুন জ্বালাল তখন একটা নতুন সমস্যা দেখা দিল। আগুনের উত্তাপ এতই বেশি ছিল যে, তার কাছে পৌঁছানো যাচ্ছিল না। তাই একটা চরক বানানো হল যার মাধ্যমে ইবরাহীম আ.কে দূর থেকে ছুড়ে আগুনে নিক্ষেপ করা যায়। কিন্তু রহমতের ফেরেশতাগণ চরকের একপাশে ভর করে থাকায় চরক ঘুরানো যাচ্ছিল না। তখন শয়তান এসে নমরুদকে কুবুদ্ধি দিয়েছিল যে, সমাজে যারা অনৈতিক কার্যকলাপ করে (বেশ্যা) এমন কয়েকজন মেয়ে এনে চরকের সামনে বসিয়ে দিতে। কারণ এ অবস্থায় রহমতের ফেরেশতাগণ থাকতে পারবেন না। তাই করা হল। ফেরেশতাগণ চলে গেলেন, আর ঠিক তখনি তারা ইবরাহীম আ. কে আগুনে নিক্ষেপ করতে সক্ষম হল। কিন্তু আগুন আল্লাহর হুকুমে ইবরাহীম আলাইহিস সালামকে জ্বালানোর বদলে ফুলের বাগান হয়ে গেলো। পরবর্তীতে ঐ বেশ্যা মহিলাগুলোকে মেয়েগুলোকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দান করা হল যাদের কারণে রহমতের ফেরেশতাগণ চরক ছেড়ে দূরে সরে গিয়েছিলেন এবং তাদের মাথায় তিলক পরানো হল। যেটা এখন আমাদের কাছে টিপ নামে পরিচিত যা মেয়েরা নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করতে ব্যবহার করে।“


ইন্টারনেট ও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া উক্ত ঘটনাটি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। কিন্তু আমাদের অনুসন্ধানে তাফসীরের কিতাবগুলোতে এ সম্পর্কে ন্যূনতম কোনো তথ্য পাওয়া যায় নি। বেশ কিছু বিজ্ঞ আলেমকে জিজ্ঞাসা করেও কাজ হয় নি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এ ঘটনাটি বানোয়াট ও ভিত্তিহীন হতে পারে।


(যদি কেউ যদি নির্ভরযোগ্য কোনও তাফসীরের কিতাব বা ইতিহাসের বইয়ে এই ঘটনা নিজে পড়ে থাকেন তাহলে আমাকে জানিয়ে বাধিত করবেন। দয়া করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা রেফারেন্স কপি-পেস্ট করে দিবেন না)


● যাহোক, হিন্দুদের অনুকরণে মাথার সিঁথির মাঝখানে বা কপালে সিঁদুর পরা হারাম। এ মর্মে আলেমদের মাঝে কোনও দ্বিমত নাই। কারণ এটি হিন্দুদের ধর্মীয় রীতি। ধর্মীয় রীতি অনুসারে তাদের কেবল বিবাহিত নারীরাই মাথায় সিঁথির মাঝখানে লম্বা করে সিঁদুর লাগায়। বিয়ের পূর্বেও লাগায় না; বিয়ের পর স্বামী মারা যাওয়ার পরও লাগায় না। আর এ কথা স্বত:সিদ্ধ যে, ইসলামে কাফেরদের ধর্মীয় ও সংস্কৃতি বিষয়ে সাদৃশ্য অবলম্বন করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। যেমন: আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:


“যে ব্যক্তি যার সাদৃশ্য গ্রহণ করে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত।“ [সুনানে আবু দাউদ ৪০৩১, সহীহুল জামে-আলবানী ২৮৩১]


● তবে সাজ-সজ্জার অংশ হিসেবে মহিলাদের কপালে লাল বা অন্যান্য রঙের গোল টিপ পরা জায়েয কি না সে ব্যাপারে আলেমদের মাঝে দ্বিমত পরিলক্ষিত হয়।


• একদল আলেমের মতে কপালে টিপ পরা মূলত: ভারত বর্ষের মহিলাদের সাজ-সজ্জার একটি উপকরণ মাত্র। এটা ধর্ম বিশ্বাসের সাথে সম্পৃক্ত নয়। যার কারণে প্রাচীন কাল থেকেই অত্র অঞ্চলে মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে মহিলাদের কপালে টিপ পরার প্রথা প্রচলিত রয়েছে।


দুনিয়াবি কোনও বিষয়কে স্পষ্ট দলীল ছাড়া হারাম বলার সুযোগ নাই। তবে শর্ত হল, সেজেগুজে পরপুরুষের সামনে ঘুরে বেড়ানো নাজায়েজ। কারণ ইসলামে স্বামী, নিজস্ব মাহরাম পুরুষ এবং মহিলা অঙ্গন ছাড়া অন্য কারো সামনে মহিলাদের সাজ-সজ্জা ও সৌন্দর্য প্রদর্শন করা বৈধ নয়।


• অন্য একদল আলেমের মতে, মুসলিম মহিলাদের জন্য টিপ পরা বৈধ নয়। তাদের মতে, টিপ পরা মূলত: সিঁদুরেরই একটি অংশ যা-হিন্দুদের ধর্ম বিশ্বাস ও সংস্কৃতির অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং টিপ পরিধান করলে হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি চর্চা করা হয়-যা ইসলামে হারাম।


▪ উপসংহারে আমরা বলব, যেহেতু বিষয়টি দ্বিমত পূর্ণ সেহেতু দ্বিমত থেকে বাঁচার স্বার্থে টিপ পরিধান না করাই উত্তম।


~ আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল


• ওহে মুসলিমাহ! জেনে নাও তোমার ড্রেস কোড (পর্ব-১৮)


• আগের পর্বগুলোর লিংক কমেন্টে দেওয়া হলো। 


Fatayat al-Huda - হিদায়াতের কন্যারা


#Porda_পর্দা_FatayatalHuda #Hijab_FatayatalHuda #FatayatalHuda

খারাপ বা পচা খাবার: মাছের পেটে কৃমি সংক্রমণের প্রধান কারণ

 🐟 খারাপ বা পচা খাবার: মাছের পেটে কৃমি সংক্রমণের প্রধান কারণ

​মাছের স্বাস্থ্যের জন্য পরিচ্ছন্ন ও মানসম্পন্ন খাবার অপরিহার্য। যখন মাছকে নিম্নমানের, অস্বাস্থ্যকর, বা পচা গন্ধযুক্ত খাবার পরিবেশন করা হয়, তখন তাদের পেটে ও অন্ত্রে কৃমি (Parasitic Worms) বা অন্যান্য পরজীবী সংক্রমণের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। এর কারণগুলি মূলত তিনটি প্রধান ভাগে বিভক্ত: পরজীবীর সরাসরি প্রবেশ, মাছের দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা, এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়ার প্রভাব।

​১. পরজীবীর সরাসরি প্রবেশ (Direct Ingestion of Parasites)

​খারাপ মানের মাছের খাবারে সরাসরি পরজীবীর ডিম বা লার্ভা থাকতে পারে।

​সংক্রমিত কাঁচামাল: মাছের খাবার তৈরি করতে ব্যবহৃত কাঁচামাল, যেমন ফিশমিল, সয়াবিন বা অন্যান্য উপাদান যদি ভালোভাবে প্রক্রিয়াজাত না হয় বা দূষিত পরিবেশে সংরক্ষণ করা হয়, তবে তাতে কৃমির ডিম বা মধ্যবর্তী পোষক (Intermediate Host) যেমন ছোট পোকামাকড় বা ক্রাস্টেসিয়ান থাকতে পারে।

​ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া: পচা বা স্যাঁতস্যাঁতে খাবারে ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া দ্রুত জন্মায়। এই ছত্রাকগুলি অনেক সময় পরজীবী লার্ভার জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে বা নিজেরাই মাছের অন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টি করে, যা পরজীবীর প্রবেশকে সহজ করে তোলে।

​২. দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতা (Compromised Immune System)

​নিম্নমানের বা পচা খাবার মাছের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে, যার ফলে তাদের কৃমি প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়।

​পুষ্টির অভাব (Nutritional Deficiency): খারাপ মানের খাবারে প্রায়শই মাছের প্রয়োজনীয় প্রোটিন, ভিটামিন (বিশেষত ভিটামিন সি ও ই), এবং মিনারেলের ঘাটতি থাকে। এই পুষ্টি উপাদানগুলি মাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখতে এবং অন্ত্রের আবরণকে শক্তিশালী করতে অত্যন্ত জরুরি। এদের অভাবে মাছের শরীর পরজীবী সংক্রমণ প্রতিরোধে অক্ষম হয়ে পড়ে।

​টক্সিন বা বিষক্রিয়া: পচা খাবারে প্রায়ই মাইকোটক্সিন (ছত্রাকজনিত বিষ) এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াজনিত টক্সিন থাকে। এই টক্সিনগুলো মাছের যকৃত (Liver) ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উপর চাপ সৃষ্টি করে, তাদের দুর্বল করে তোলে। একটি দুর্বল শরীর সহজেই কৃমি দ্বারা আক্রান্ত হয়।

​৩. অন্ত্রের স্বাস্থ্যে ব্যাঘাত (Disruption of Gut Health)

​মাছের হজম প্রক্রিয়া এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য কৃমি সংক্রমণ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

​অন্ত্রের প্রদাহ (Intestinal Inflammation): পচা খাবার হজম করা কঠিন এবং এর ফলে মাছের অন্ত্রের সংবেদনশীল আবরণে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। যখন অন্ত্রের প্রাচীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন কৃমি বা তাদের লার্ভা সহজে অন্ত্রের টিস্যুতে প্রবেশ করতে পারে এবং নিজেদের বাসস্থান তৈরি করতে পারে।

​উপকারী ব্যাকটেরিয়ার বিনাশ: মানসম্পন্ন খাবার অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া (Gut Flora) বজায় রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু পচা খাবারে থাকা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া (যেমন Salmonella বা E. coli) মাছের স্বাভাবিক ফ্লোরাকে নষ্ট করে দেয়। অন্ত্রের পরিবেশের এই ভারসাম্যহীনতা পরজীবী কৃমির বংশবৃদ্ধির জন্য আদর্শ পরিস্থিতি তৈরি করে।

​💡 প্রতিরোধের উপায়

​মাছের খাবারজনিত কৃমি সংক্রমণ কমাতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি নিশ্চিত করা আবশ্যক:

​উচ্চ মানের খাবার: সবসময় ভালো মানের, সতেজ এবং অনুমোদিত কোম্পানি দ্বারা প্রস্তুত খাবার ব্যবহার করুন।

​সঠিক সংরক্ষণ: মাছের খাবার শুষ্ক ও ঠান্ডা স্থানে সংরক্ষণ করুন। স্যাঁতস্যাঁতে বা গরম পরিবেশে খাবার পচে যায় এবং ছত্রাক জন্মায়। খাবারের প্যাকেজিং এয়ারটাইট রাখুন।

​মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ: খাবারের প্যাকেটের মেয়াদত্তীর্ণের তারিখ (Expiry Date) নিয়মিত পরীক্ষা করুন এবং মেয়াদ শেষ হওয়া খাবার ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

​পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: মাছকে খাবার দেওয়ার পাত্র এবং মাছের ট্যাঙ্ক বা পুকুরের চারপাশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

​উপসংহার:

​মাছকে খারাপ কোয়ালিটির বা পচা গন্ধযুক্ত খাবার দেওয়া মানে কৃমিকে মাছের পেটে প্রবেশ ও বংশবৃদ্ধির জন্য "লাল গালিচা" বিছিয়ে দেওয়া। একটি স্বাস্থ্যকর মাছের জন্য প্রয়োজন সতেজ, সুষম এবং নিরাপদ খাদ্য, যা তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী রেখে পরজীবী সংক্রমণ থেকে রক্ষা করবে।

​আপনার মাছ চাষ বা রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত অন্য কোনো বিষয়ে জানতে চাইলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

পদার্থবিজ্ঞানীদের মাথা চুলকানো পাঁচটি বড় প্রশ্ন

 পদার্থবিজ্ঞানীদের মাথা চুলকানো পাঁচটি বড় প্রশ্ন 😴


মহাবিশ্বের কোয়ান্টাম রহস্যের মধ্যে এখনও পদার্থবিজ্ঞানীদের মাথা চুলকানো পাঁচটি বড়ো প্রশ্ন রয়েছে যেগুলো এখন (২০২৫ সাল) পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে সমাধান হয়নি। এগুলো কোয়ান্টাম মেকানিক্স ও মহাবিশ্বের মৌলিক প্রকৃতি নিয়ে সবচেয়ে গভীর চ্যালেঞ্জ। আসুন সংক্ষিপ্ত আকারে "বিজ্ঞান তথ্য" পেজে জেনে নিই সেই পাঁচটি রহস্য।


১. কোয়ান্টাম মেকানিক্সের ব্যাখ্যা সমস্যা

(The Measurement Problem / Interpretation of Quantum Mechanics):


কোয়ান্টাম ওয়েভ ফাংশন কলাপ্স কীভাবে এবং কেন হয়? পর্যবেক্ষণ (measurement) কি সত্যিই ওয়েভ ফাংশনকে কলাপ্স করে, নাকি এটা শুধু আমাদের জ্ঞানের পরিবর্তন (যেমন Many-Worlds Interpretation-এ বলা হয়)? কোপেনহেগেন, Many-Worlds, QBism, Objective Collapse ইত্যাদি দশের বেশি ব্যাখ্যা আছে, কিন্তু কোনোটাই পরীক্ষামূলকভাবে প্রমাণিত বা খণ্ডিত হয়নি। এটি এখনও কোয়ান্টাম মেকানিক্সের সবচেয়ে বড় দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিক রহস্য।


২. কোয়ান্টাম গ্র্যাভিটি ও সাধারণ আপেক্ষিকতার সাথে সমন্বয় (Quantum Gravity):


কোয়ান্টাম মেকানিক্স এবং আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা একসাথে কাজ করে না। প্ল্যাঙ্ক স্কেলে (10⁻³ মিটার) মহাকর্ষকে কোয়ান্টাইজ করা যায় না। String Theory, Loop Quantum Gravity, Asymptotic Safety, Causal Dynamical Triangulation ইত্যাদি প্রস্তাব আছে, কিন্তু কোনোটারই পরীক্ষামূলক প্রমাণ নেই। ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রে ও বিগ ব্যাং-এর প্রথম মুহূর্তে কী ঘটে তা এখনও অজানা।


৩. ব্ল্যাক হোল তথ্য প্যারাডক্স:

(Black Hole Information Paradox):


কোয়ান্টাম মেকানিক্স বলে তথ্য কখনো নষ্ট হয় না, কিন্তু হকিং রেডিয়েশনের মাধ্যমে ব্ল্যাক হোল বাষ্পীভূত হলে ভিতরের সব তথ্য কোথায় যায়? ২০২০-২০২৫ সালে Page Curve, Island conjecture, Holographic Principle (AdS/CFT) দিয়ে অনেক অগ্রগতি হয়েছে, কিন্তু এখনও সম্পূর্ণ সমাধান হয়নি। ব্ল্যাক হোলের ভিতরে তথ্য সংরক্ষিত থাকে কি না, না ধ্বংস হয়—এটা এখনও বিতর্কিত।


৪. কোয়ান্টাম এনট্যাঙ্গলমেন্ট ও নন-লোকালিটি

(Spooky Action at a Distance):


বেলের উপপাদ্য প্রমাণ করেছে যে কোয়ান্টাম এনট্যাঙ্গলমেন্টে তথ্য আলোর চেয়ে দ্রুত স্থানান্তর হয় না, কিন্তু তবু “নন-লোকাল” প্রভাব আছে। এটা কি মহাবিশ্বের মৌলিক বৈশিষ্ট্য, নাকি আমরা কোনো গভীর স্তরের (hidden variables) কিছু মিস করছি? ER=EPR অনুমান (ওয়ার্মহোল = এনট্যাঙ্গলমেন্ট) আকর্ষণীয়, কিন্তু এটাও কিন্তু প্রমাণিত নয়।


৫. ডার্ক ম্যাটার ও ডার্ক এনার্জির কোয়ান্টাম প্রকৃতি:


মহাবিশ্বের ৯৫% ডার্ক ম্যাটার ও ডার্ক এনার্জি, এদের কোয়ান্টাম বৈশিষ্ট্য কী? ডার্ক ম্যাটার কি অ্যাক্সিয়ন, WIMP, স্টেরাইল নিউট্রিনো, না প্রাইমর্ডিয়াল ব্ল্যাক হোল? ডার্ক এনার্জি কি কসমোলজিকাল কনস্ট্যান্ট, না কুইন্টেসেন্স (গতিশীল কোয়ান্টাম ক্ষেত্র)? এখন পর্যন্ত কোনো সরাসরি সনাক্তকরণ হয়নি। এরা কোয়ান্টাম ক্ষেত্র না হলে মহাবিশ্বের স্ট্যান্ডার্ড মডেল ভেঙে পড়বে। 


এই পাঁচটি রহস্যই এখনও পদার্থবিজ্ঞানের সীমান্তে রয়েছে। যেকোনো একটির সমাধান হলে পুরো মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমাদের ধারণা বদলে যাবে।


✅️ আপনি কোনটি নিয়ে আরও গভীরে যেতে চান? Comment করে- আসুন আলোচনার পথ খুলে দিই---


#QuantumScience #quantumphysics #universe  #educational

সালাত সকল প্রকার সমস্যার সমাধান” – এই কথাটির ব্যাখ্যা

 আল-কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলোকে

“সালাত সকল প্রকার সমস্যার সমাধান” – এই কথাটির ব্যাখ্যা


আল্লাহ তা‘আলা কুরআনে বারবার সালাতকে মুমিনের জীবনের সবচেয়ে বড় সান্ত্বনা, শক্তি ও সমাধানের উপায় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। কয়েকটি আয়াত ও হাদীস দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট হয়:

১. কুরআনে সরাসরি প্রমাণ

আল্লাহ বলেন:

وَاسْتَعِينُوا بِالصَّبْرِ وَالصَّلَاةِ ۚ وَإِنَّهَا لَكَبِيرَةٌ إِلَّا عَلَى الْخَاشِعِينَ

“তোমরা ধৈর্য ও সালাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর। নিশ্চয়ই এটা খাশি‘ঈনদের জন্য ছাড়া কঠিন।”

(সূরা বাকারা: ৪৫)

⇒ এ আয়াতে স্পষ্ট যে, যে কোনো সমস্যা-বিপদে সালাতই হলো সবচেয়ে বড় সাহায্য চাওয়ার মাধ্যম।

আরেক জায়গায় আল্লাহ বলেন:

إِنَّ الصَّلَاةَ تَنْهَىٰ عَنِ الْفَحْشَاءِ وَالْمُنكَرِ

“নিশ্চয় সালাত অশ্লীলতা ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে।”

(সূরা আনকাবুত: ৪৫)

⇒ অর্থাৎ দুনিয়ার সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো গুনাহ। সালাত গুনাহ থেকে বাঁচায়, ফলে মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক সব সমস্যার মূল থেকে সমাধান হয়।

২. হাদীসে প্রমাণ

হযরত হুযাইফা (রা.) থেকে বর্ণিত:

كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا حَزَبَهُ أَمْرٌ فَزِعَ إِلَى الصَّلاَةِ

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোনো গুরুতর বিষয়ে পড়তেন, তখন তিনি তৎক্ষণাৎ সালাতের দিকে ধাবিত হতেন।”

(আবু দাউদ ১৩১৯, আহমাদ; শায়খ আলবানী সহীহ বলেছেন)

হযরত আনাস (রা.) বলেন:

كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا كَرَبَهُ أَمْرٌ قَالَ: «يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ بِرَحْمَتِكَ أَسْتَغِيثُ ثُمَّ يُصَلِّي

“রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোনো দুশ্চিন্তায় পড়তেন, তখন বলতেন ‘ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম...’ তারপর সালাত আদায় করতেন।”

(তাবারানী, হাসান)

হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত:

كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ عِنْدَ الكَرْبِ: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ العَظِيمُ الحَلِيمُ... ثُمَّ يُصَلِّي

“কষ্টের সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু‘আ পড়তেন এবং সালাত আদায় করতেন।”

(বুখারী, আদাবুল মুফরাদ)

৩. সালাত কীভাবে সব সমস্যার সমাধান করে?

মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, ডিপ্রেশন দূর করে (কুরআনের ভাষায় “তেনহা আনিল ফাহশা ওয়াল মুনকার”)

আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করে, ফলে মনে প্রশান্তি আসে

(إِنَّ الْإِنْسَانَ خُلِقَ هَلُوعًا... إِلَّا الْمُصَلِّينَ – সূরা মা‘আরিজ)

গুনাহ মাফ হয়, জীবনের সবচেয়ে বড় সমস্যা (জাহান্নামের ভয়) থেকে মুক্তি মেলে

দু‘আ কবুলের সবচেয়ে বড় সময় হলো সিজদা (মুসলিম ৪৮২)

সালাত মানুষকে ধৈর্য শেখায়, আর ধৈর্যই সব বিপদের চাবিকাঠি

উপসংহার

তাই “সালাত সকল সমস্যার সমাধান” – এ কথাটি কোনো অতিরঞ্জিত বাক্য নয়; বরং কুরআন-হাদীসের স্পষ্ট শিক্ষা। যে ব্যক্তি খুশু‘-খুযু‘সহ পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়ী হবে, আল্লাহ তার দুনিয়া ও আখিরাতের সব সমস্যার সমাধান করে দেবেন ইনশাআল্লাহ।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সালাতের প্রতি যত্নবান হওয়ার তাওফীক দিন। আমীন।

১০০+ Color Mixing Formula (Emoji Version) — শিক্ষানবিশ থেকে প্রফেশনাল সবার জন্য,,,,,,,রং মেশানো হলো শিল্পীর আসল ম্যাজিক!,

 🎨 ১০০+ Color Mixing Formula (Emoji Version) — শিক্ষানবিশ থেকে প্রফেশনাল সবার জন্য


রং মেশানো হলো শিল্পীর আসল ম্যাজিক!

এক রং থেকে আরেক রং তৈরি করতে পারলে আপনার চিত্রশৈলী আরও নিখুঁত ও পেশাদার হবে।

এগুলো প্র্যাকটিস করে রাখলে—

✔️ শেড বুঝতে সুবিধা হবে

✔️ যেকোনো রং নিজেই তৈরি করতে পারবেন

✅স্কিন টোন, নেচার, ল্যান্ডস্কেপ—সব কিছুতেই কাজ দেবে


নিচে প্রাথমিক–মাধ্যমিক–ডার্ক–প্যাস্টেল—সব ধরনের মোট ১০০+ কালার ফর্মুলা দেওয়া হলো।


🔵 নীল ভিত্তিক মিক্স


1. 🔵 + 🟡 = 🟢 গাছের সবুজ


2. 🔵 + 🔴 = 🟣 ভায়োলেট


3. 🔵 + ⚪ = 🔹 স্কাই ব্লু


4. 🔵 + 🟤 = 🌊 গভীর নীল


5. 🔵 + 🟢 = 🔷 টিল


6. 🔵 + 🟠 = 🟤 স্টিল ব্রাউন


7. 🔵 + ⚫ = 🌑 নেভি


8. 🔵 + 💛 লেমন = 💚 লেমন গ্রিন


9. 🔵 + 🟫 ওকার = 🌾 ধূসর–সবুজ


10. 🔵 + 🌸 = 💜 সফট ভায়োলেট


---


🔴 লাল ভিত্তিক মিক্স


1. 🔴 + ⚪ = 🌸 পিংক


2. 🔴 + 🟡 = 🟠 অরেঞ্জ


3. 🔴 + 🟤 = 🍷 মারুন


4. 🔴 + 🔵 = 💜 ডার্ক ভায়োলেট


5. 🔴 + 🟣 = ❤️ রেড ওয়াইন


6. 🔴 + ⚫ = 🔻 ডীপ রেড


7. 🔴 + 🟠 = 🔥 ফায়ার রেড


8. 🔴 + 🟢 = 🟤 ব্রাউন


9. 🔴 + 💛 = 🍑 পীচ রেড


10. 🔴 + 🌾 ওকার = 🧡 রস্টি রেড


---


🟡 হলুদ ভিত্তিক মিক্স


1. 🟡 + ⚪ = 💛 প্যাস্টেল ইয়েলো


2. 🟡 + 🔴 = 🟠 কমলা


3. 🟡 + 🔵 = 🟢 সবুজ


4. 🟡 + 🟤 = 🟫 ওকার


5. 🟡 + 🟣 = 🟤 মিউটেড ব্রাউন


6. 🟡 + 🟠 = ✨ গোল্ডেন


7. 🟡 + 🟢 = 💚 লাইম


8. 🟡 + 🌸 = 🍑 সফট পীচ


9. 🟡 + 🌾 = 🟨 পেটেল গোল্ড


10. 🟡 + ⚫ = 🟫 ডার্টি ইয়েলো


---


🟠 কমলা ভিত্তিক মিক্স


1. 🟠 + 🔴 = 🍁 বার্ন্ট অরেঞ্জ


2. 🟠 + ⚪ = 🍑 পীচ


3. 🟠 + 🔵 = 🟤 চকলেট ব্রাউন


4. 🟠 + 🟢 = 🟫 আর্থ ব্রাউন


5. 🟠 + ⚫ = 🟤 ডার্ক রস্ট


6. 🟠 + 🟣 = 🍷 রেডিশ ভায়োলেট


7. 🟠 + 🟡 = ✨ গোল্ড


8. 🟠 + 🌾 = 🧡 সানসেট


9. 🟠 + 🌸 = 🌺 কোরাল


10. 🟠 + 🔹 স্কাই ব্লু = 🟫 ধূসর ব্রাউন


---


🟣 বেগুনি ভিত্তিক মিক্স


1. 🟣 + ⚪ = 💜 ল্যাভেন্ডার


2. 🟣 + 🔴 = 🍷 ওয়াইন


3. 🟣 + 🔵 = 💟 ডার্ক ভায়োলেট


4. 🟣 + 🟡 = 🟤 মাড


5. 🟣 + 🌸 = 🌷 লাইলাক


6. 🟣 + ⚫ = 🟪 ডীপ পার্পল


7. 🟣 + 🍑 = 🍇 সফট গ্রেপ


8. 🟣 + 🟢 = 🟫 সেপিয়া ব্রাউন


9. 🟣 + 🔵 ফথালো = 🔮 রয়্যাল ভায়োলেট


10. 🟣 + 🌾 = 🟫 গ্রে ভায়োলেট


---


🟢 সবুজ ভিত্তিক মিক্স


1. 🟢 + ⚪ = 💚 মিন্ট


2. 🟢 + 🔵 = 🔷 টিল


3. 🟢 + 🟡 = 💛 লেমন গ্রিন


4. 🟢 + 🟤 = 🟩 অলিভ


5. 🟢 + 🟣 = 🟫 আর্থ টোন


6. 🟢 + ⚫ = 🌲 ডার্ক ফরেস্ট


7. 🟢 + 🔴 = 🟤 ব্রাউন


8. 🟢 + 🟠 = 🟫 গাঢ় আর্থি


9. 🟢 + 🌸 = 🌿 সফট গ্রিন


10. 🟢 + 🔵 নেভি = 🟦 গভীর টিল


---


⚪ সাদা ভিত্তিক (প্যাস্টেল)


1. ⚪ + 🔴 = 🌸 প্যাস্টেল পিংক


2. ⚪ + 🔵 = 🔹 প্যাস্টেল ব্লু


3. ⚪ + 🟡 = 🌼 প্যাস্টেল ইয়েলো


4. ⚪ + 🟠 = 🍑 প্যাস্টেল পীচ


5. ⚪ + 🟣 = 💜 প্যাস্টেল ভায়োলেট


6. ⚪ + 🟢 = 💚 মেন্ট


7. ⚪ + 🟤 = 🤎 লাইট চকোলেট


8. ⚪ + 🌾 = 🟨 পালিশ গোল্ড


9. ⚪ + 🔻 = 💗 রোজ


10. ⚪ + 🌊 = 🔷 সফট নেভি


---


⚫ কালো ভিত্তিক (ডার্ক শেড)


1. ⚫ + 🔵 = 🟦 নেভি


2. ⚫ + 🔴 = 🔻 ডার্ক রেড


3. ⚫ + 🟡 = 🟫 ডার্ক ইয়েলো


4. ⚫ + 🟠 = 🟤 বার্ন্ট


5. ⚫ + 🟣 = 🟪 এগপ্লান্ট


6. ⚫ + 🟢 = 🌲 ফরেস্ট


7. ⚫ + 🟤 = 🟫 কফি


8. ⚫ + 🌸 = 💗 ডার্ক রোজ


9. ⚫ + 🌾 = 🟫 ডার্ক স্যান্ড


10. ⚫ + 🔷 = 🌀 ডার্ক টিল


---


🟤 ব্রাউন ভিত্তিক


1. 🟤 + ⚪ = 🤎 লাইট ব্রাউন


2. 🟤 + 🔴 = 🍷 ওয়াইন ব্রাউন


3. 🟤 + 🔵 = 🌊 ডার্ক ব্রাউন–ব্লু


4. 🟤 + 🟢 = 🟫 আর্থ


5. 🟤 + 🟠 = 🟧 রস্ট ব্রাউন


6. 🟤 + 🌾 = 🟤 উষ্ণ ব্রাউন


7. 🟤 + 🔵 ফথালো = 🟦 গ্রিনিশ ব্রাউন


8. 🟤 + 🟣 = 🟤 মাহগনি


9. 🟤 + 🍑 = 🤎 সফট স্কিন


10. 🟤 + ⚫ = 🟫 ডার্ক চকোলেট


---


🌾 ওকার ভিত্তিক


1. 🌾 + ⚪ = 🟨 লাইট গোল্ড


2. 🌾 + 🟤 = 🟫 আর্থ গোল্ড


3. 🌾 + 🔵 = 🟩 গ্রিনিশ ওকার


4. 🌾 + 🔴 = 🧡 রস্ট গোল্ড


5. 🌾 + 🟢 = 💛 স্মোকি গ্রিন


6. 🌾 + ⚫ = 🟫 ডার্ক স্যান্ড


7. 🌾 + 🌸 = 🌺 রোজ গোল্ড


8. 🌾 + 🟣 = 🟤 গ্রে–ব্রাউন


9. 🌾 + 🟡 = ✨ লেমন গোল্ড


10. 🌾 + 🔵 স্কাই ব্লু = 🟦 ডাস্টি ব্লু


এই ফর্মুলাগুলো প্র্যাকটিস করলে—

• নিজের মতো করে রঙ তৈরি করতে পারবেন

• প্রফেশনাল টোন বের করতে পারবেন

• স্কিন টোন, নেচার, ব্যাকগ্রাউন্ড—সব সহজ হবে

• এক্রেলিক/ওয়াটারকালার/পোস্টার—সব মিডিয়ামে কাজে লাগবে


এই পোস্টটি সেভ করে রাখুন — যখনই রঙ মেশাতে সমস্যা হবে তখন কাজে লাগবে!


#ColorMixing #ArtTips #ArtLearning

#DrawingClass #ArtistHome 

#PaintingTips #ColorTheory #BangladeshArtist

#AcrylicPainting #WatercolorTips #ArtEducation

#KidsArt #ArtPractice #dailyartdose

বাউলদের উৎপত্তি ও বিকাশ:

 বাউলদের উৎপত্তি ও বিকাশ:


: বাউল একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়। তাদের নিজস্ব তত্ত্ব- দর্শন ও সাধন-পদ্ধতি রয়েছে। এই লোকধর্মের সাধকদের তত্ত্ব ও দর্শন সম্বলিত গানকে ‘বাউল গান’ বলে। বাউলরা সঙ্গীতাশ্রয়ী, মৈথুন ও দেহভিত্তিক গুপ্ত সাধনার অনুসারী। এই সাধনায় সহজিয়া ও ছূফী ভাবধারার সম্মিলন ঘটেছে। তারা না মুসলিম, না হিন্দু। তারা নিজেদেরকে মানবধর্মের অনুসারী বলে দাবী করে। তারা মসজিদ বা মন্দিরে যায় না। কোন ধর্মগ্রন্থে তাদের বিশ্বাস নেই। তারা কোন ধর্মীয় আচারও পালন করে না। তাদের জানাযাও হয় না বা তাদের লাশ পোড়ানোও হয় না। তারা সামাজিক বিবাহ বন্ধনকেও স্বীকার করে না। নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা ও বসবাসকে দর্শন হিসাবে অনুসরণ করে।


এদের উৎপত্তি সম্পর্কে ধারণা করা হয় যে, প্রাচীন ফিলিস্তীনে রাস-সামারায় বা‘আল নামের এক প্রজনন দেবতার উপাসনা করা হ’ত। বা‘আল প্রজনন দেবতা হওয়ায় মৈথুন এই ধর্মের অংশ হয়ে পড়ে। অষ্টম-নবম দশকে পারস্যে ছূফী সাধনার উদ্ভবকালে বা‘আলক এক ছূফী ধারা গড়ে ওঠে। তারা মরুভূমিতে গান গেয়ে বেড়াত। অন্যান্য ছূফী সাধকদের মত তারা পারস্য থেকে ভারত উপমহাদেশে আগমন করে এবং ভারতের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়ে। এভাবেই বাংলায় বাউল সম্প্রদায়ের আগমন ঘটে। কারো মতে, সংস্কৃত শব্দ বাতুল (পাগল) কিংবা ফার্সী শব্দ বা‘আল (পাগল, বন্ধু) থেকে বাউল শব্দের উদ্ভব। প্রেমাস্পদের উদ্দেশ্যে সংসারত্যাগী ও উন্মাদ হয়ে গান গেয়ে বেড়ানোর কারণে তাদেরকে বাউল বলা হয়। গান-বাজনা হ’ল তাদের ধর্মপ্রচারের একমাত্র মাধ্যম। বিভিন্ন খানকা, মাযার, আখড়া তাদের ধর্ম প্রচারকেন্দ্র (বাংলাপিডিয়া, ড. আনোয়ারুল করীম, ‘বাংলাদেশের বাউল’ ১৫-১৭ পৃ.)।


ড. আহমাদ শরীফের মতে, ব্রাহ্মণ্য, শৈব ও বৌদ্ধ সহজিয়া মতের সমন্বয়ে যে মিশ্র সম্প্রদায় গড়ে ওঠে তারা এক সময় ইসলাম ও বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহণ করে। কিন্তু পুরনো বিশ্বাস-সংস্কার বর্জন করা সম্ভব হয়নি বলে তারা পুরনো প্রথাতেই ধর্ম সাধনা করে চলছে। ফলে বাউল মত না ইসলাম, না হিন্দু ধর্মের অনুসরণ করে। বরং তারা নিজের মনের মত করে পথ তৈরী করে নিয়েছে। এজন্য তারা বলে, কালী, কৃষ্ণ, গড, খোদা/ কোন নামে নাহি বাধা/মন কৃষ্ণ গড খোদা বল রে (বাউল তত্ত্ব, পৃ. ৫৩-৫৪)।


বাউলদের বিশ্বাস হ’ল, তারা সর্বেশ্বরবাদী। দেহ ও কামাচার এদের কাছে ঐশ্বরিক। দেহের বাইরে কিছু নেই। এখানেই আল্লাহ, নবী, কৃষ্ণ, ব্রহ্মা, পরমাত্মা একাকার। অর্থাৎ ঈশ্বর ও বিশ্বজগৎ অভিন্ন দুই সত্তা। যখন কেউ সাধনার শীর্ষে আরোহণ করে তখন সে ঈশ্বর (আনাল হক) হয়ে যায়। প্রচলিত ছূফীবাদের মত বাউল ধর্মেও দেহের মধ্যে পরমাত্মার উপস্থিতি স্বীকার করা হয়। এর চূড়ান্ত অবস্থায় নিজেকে ঈশ্বরের পর্যায়ভুক্ত মনে করা হয়। একে অপরের মধ্যে ফানা (বিলীন) হয়ে যায় (উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য, বাংলার বাউল, পৃ. ৪৮২)। 


তাদের আল্লাহ ও রাসূলের নাম নেওয়া এবং আরবী ও ইসলামী পরিভাষা ব্যবহার করা দেখে অনেকে তাদেরকে মুসলিম মনে করে। অথচ তাদের জীবনাচরণ মূলত হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মীয় দর্শন ও উপাসনা রীতিনীতি দ্বারা প্রভাবিত।


বাউলরা গুরুবাদী। গুরু বা সাঁইকে এরা ঈশ্বরের অবতার মনে করে। এরা বিশ্বাস করে যে, গুরু অসন্তুষ্ট হ’লে তার ইহকাল, পরকাল সবই বিনষ্ট হ’তে পারে। গুরুকে তুষ্ট করাই এদের সাধনার অঙ্গ। বাউল সম্প্রদায়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হ’ল ফকীর লালন শাহ (১৭৭২-১৮৯০খ্রি.)। 


কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জন্মগ্রহণকারী এই বাউল সাধকের মাধ্যমেই বাংলায় বাউল গানের ব্যাপক প্রসার ঘটে। তার ধর্মপরিচয় জানা যায় না। কেননা তিনি কোন ধর্মীয় রীতি-নীতি মানতেন না। তিনি বিশ্বাস করতেন, সকল মানুষের মধ্যে বাস করে একজন ‘মনের মানুষ’, যার কোন ধর্ম, জাত-পাত, বর্ণ, লিঙ্গ নেই। সেই অজানা, অস্পৃশ্য ও রহস্যময় মনের মানুষই ছিল তার ধ্যান-জ্ঞান, যাকে তিনি ঈশ্বর মনে করতেন। তার মতে, পার্থিব দেহ সাধনার ভেতর দিয়ে দেহোত্তর জগতে পৌঁছানোর মাধ্যমে সেই মনের মানুষের সন্ধান পাওয়া যাবে। আর তাতেই হবে মোক্ষ বা মহামুক্তি লাভ। যেহেতু কোন ধর্ম অনুসরণ করতেন না, তাই তার মৃত্যুর পর তার লাশ ধর্মীয় রীতিতে সৎকার করা হয়নি। তবে তার শিষ্যরা তাকে নবী বা সাঁইজি মনে করে। তার মাযারকে তাদের তীর্থভূমি মনে করে। তাদের কালেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ লালন রাসূলুল্লাহ (সুধীর চক্রবর্তী, ব্রাত্য লোকায়ত লালন, পৃ. ৯৪-৯৫)।  


বাউলদের মতে, জন্ম-জীবন সবসময় উপভোগ্যময়। গানকে ধারণ করে মনকে তারা আনন্দময় করে তুলতে চায়। বাউল সাধনায় অবাধ যৌনাচার ও গাঁজা সেবন আবশ্যক। একজন বাউলের একাধিক সেবাদাসী থাকে। সঙ্গিনী ছাড়া তাদের সাধনা অচল। তারা মনে করে, মদ খাওয়া অনৈতিক, কেননা তা উশৃঙ্খল করে তোলে। কিন্তু তামাক ও গাঁজার নেশা মানুষকে আত্মমগ্ন করে মনকে উর্ধ্বগামী করে দেয়। তারা সাদামাটা, বৈরাগী জীবনযাপনের নামে নোংরা ও জটাধারী থাকতে পসন্দ করে। রোগমুক্তির জন্য তারা স্বীয় মূত্রও পান করে। এছাড়া সর্বরোগ থেকে মুক্তির জন্য তারা মল, মূত্র, রজঃ ও বীর্য মিশ্রণে প্রেমভাজা নামক একপ্রকার পদার্থ তৈরী করে তা ভক্ষণ করে (বাংলাদেশের বাউল পৃ. ৩৫০, ৩৮২)।


সুতরাং বাউল একটি সর্বেশ্বরবাদী, পথভ্রষ্ট ও বৈরাগী জীবনধারায় অভ্যস্ত সম্প্রদায়। এদের সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানের অভাবে এবং এদের মুসলিম নামের কারণে সাধারণ মুসলমানরা তাদের কেবল মুসলমানই মনে করে না, বরং তাদেরকে ছূফী-সাধকের মর্যাদায় বসায়। অথচ এরা আক্বীদা ও আমলগতভাবে মুসলিম নয়; বরং এক মিশ্র ধর্মের অনুসারী। সুতরাং এদের আক্বীদা, উপসনাপদ্ধতি ও গান-গযল থেকে সর্বোতভাবে বেঁচে থাকা আবশ্যক।

সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

প্রসঙ্গঃ যেভাবে স'তীদাহ প্রথা পালিত হত।

 ♦ প্রসঙ্গঃ যেভাবে স'তীদাহ প্রথা পালিত হত।

♦ সতীদা'হ মূলত উচ্চ বর্ণের হিন্দু পরিবারগুলোতেই করা হত। হাজার হাজার বছর ধরে অগণিত ভারতীয় হিন্দু নারী জী'বিত অবস্থায় চিতার লেলিহান আ'গুনে প্রবেশ করেছেন- কখনও স্বেচ্ছায়, কখনও বা জো'র করে। 

♦ স্বেচ্ছায় হলেও মানবতার বিচারে এই প্রথার পৃষ্ঠপোষকতা ভারতীয় সভ্যতার একটি অন্যতম ক"লঙ্ক-বিন্দু। 

♦ কিন্তু কীভাবে পালিত হত এই ব'র্বর প্রথা? 

♦ এই ব্যাপারে গোরাচাঁদ মিত্রের লেখা 'স'তীদাহ' বইটিতে উল্লেখ করা হয়েছে। 

♦ তারই কিছু অংশ নীচে তুলে ধরলাম-

♦ স্বামীর মৃতদেহ চিতায় শায়িত । নাপিত এসে বিধবা নারীর নখ কে'টে দিয়ে গেলেন । 

♦ শাকে স্তব্ধা স্ত্রী হাতের শাখা ভেঙে চললেন স্নানে - শুচিশুদ্ধ হবার জন্য ।

♦  স্নানের পর চিতারোহণের সাজ । আত্মীয়রা এগিয়ে এসে পরিয়ে দিলেন লাল চেলী , হাতে বেঁধে দিলেন রাঙা সুতা দিয়ে আলতা , গাটো কপাল জুড়ে লেপে দিলেন টকটকে লাল সিঁদুর – নিপুণ করে আঁচড়ানো চুলে থরে থরে চিরুনির বাহার । 

♦ গাটো দেহে মূল্যবান অলংকারের সমারাহে । স্বামীহারা স্ত্রী দু-ফোঁটা চোখের জল ফেলতেও বিস্তৃত হয়েছেন তিনি যেন সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানের হাতের পুতুল । 

♦ কুশ হাতে নিয়ে পুবমুখী বসে আচমন করলেন নারী । 

♦ হাতে নিলেন তিল , জল ও কুশনির্মিত ত্ৰিপত্র । 

♦ উপস্থিত ব্রাহ্মণগণ উচ্চারণ করলে – 'ওঁ তৎসৎ' । ধ্বনিত হল বিধবার নিম্ন কন্ঠে -"নমঃ , আজ অমুক মাসে , অমুক পক্ষে , অমুক তিথিতে , অমুক গাত্রে ঐ অমুক দেবী বশিষ্ঠেব পত্নী অরুন্ধতীর সমমর্যাদায় স্বর্গে যাওয়ার জন্য , 

♦ মানুষের শরীরে যত লোম আছে তত বছর অর্থাৎ তিনকোটি বছর স্বামীর সঙ্গে স্বর্গসুখ উপভোগের আশায় , মাতৃকুল , পিতৃকুল ও পতিকুল — তিন কুলকেই পবিত্র করার অভিপ্রায়ে , চতুর্দশ ইন্দ্রের রাজত্বকাল পর্যন্ত স্বর্গসুখ ভোগের কামনায় এবং যদি স্বামী ব্রহ্মহত্যাকারী , কৃতঘ্ন ও মিত্রদ্রোহী হন , তাহলে তাকে পবিত্র করার জন্য , আমি স্বামীর জলন্ত চিতায় অধিরোহণ করছি '। 

♦ হে অষ্টলাক পালগণ , হে সূর্য , চন্দ্র , বায়ু , হে অগ্নি , আকাশ , ভূমি , জল , হে অন্তর্যামিন আত্মাপুরুষ , হে যম , দিন , রাত্রি , সন্ধ্যা , হে ধর্ম , আপনারা সকলে সাক্ষী থাকুন , আমি প্রজ্বলিত চিতায় আরাহণ করে স্বামীর অনুগামিনী হচ্ছি ।"

♦ এরপর খই , খণ্ড ও কড়ি আঁচলে বেঁধে সতীনারীর চিতাপ্রদক্ষিণের পালা - বার বার সাতবার । 

♦ ব্রাহ্মণ পুরোহিত কণ্ঠে প্রয়োজনীয় মন্ত্রাদি বিবৃত হবার পর বিধবা স্ত্রী স্বামীর পাশে চিতাশয্যা গ্রহণ করলেন । 

♦ আত্মীয়স্বজনেরা মহোল্লাসে গাছের ছালের দড়ি দিয়ে আষ্টেপৃষ্ঠে চিতার সঙ্গে বাঁধলেন তাকে । 

♦ পুত্র বা নিকট কোন আত্মীয় এগিয়ে এলেন চিতায় অগ্নিসংযাগোর জন্য । 

♦ উপস্থিত দর্শকবৃন্দের পৈশাচিক উল্লাস ও ঢাক - ঢোলে , কাসরের প্রচণ্ড আর্তনাদে চতুর্দিক স্তম্ভিত । দাউ দাউ করে জ্বলে উঠলো চিতা । 

♦ তাও যেন আশ মেটে না পুণ্যার্থীদের ! ঝুপঝাপ করে শর ও পাকাটির আঁটি ফেলতে লাগলেন সবাই চিতার আগুনে । 

♦ অগ্নিসংযোগের পর পাছে সতীনারীর আরও কিছুদিন পৃথিবীর আলা- বাতাস ভাগোর শখ হয় তাই চিতার পাশেই মোটা মোটা বাশ নিয়ে 'ধর্মসংস্থাপনাকারীরা' অপেক্ষমান । 

♦ বিধবা স্ত্রী বাঁচ'বার সামান্যতম চেষ্টা করলেই বাঁশের উপর্যুপরি আ'ঘাতে তার ভবলীলা সাঙ্গ করা হত। 

© কোন না'রী দৈবক্রমে চিতা থেকে পালিয়ে গেলে ক্ষুধার্ত নেকড়ের মত তার পিছু নিতেন অনুষ্ঠান কর্তা ও তার সাঙ্গোপাঙ্গোরা , পলায়মানা না'রীকে ল'জ্জাকরভাবে বাহুবলে পরাস্ত করে আবার চিতায় চাপানো হত — না হলে যে বংশের মুখে চুনকালি পড়বে ! 

♦ সম্মিলিত প্রতিরোধে  কাছে ফুৎকারে নিভে যেত সতীনারীর বাঁচার আশা । 

♦ ধীরে ধীরে এক সময় নিভে যেত চিতার আগুন । কিন্তু তা বলে পুরোহিতের বিশ্রাম নেই । 

♦ তিনি তখন শকুনির মত ঘেটে চলেছেন চিতার ছাই - ভস্ম - সতীর গায়ের বল মূল্য অলংকারগুলি বর্তমান মালিক তো তিনিই । 

♦ অন্যদিকে বংশগৌরবের উজ্জ্বলতা বিচার করতে করতে ঘরে ফিরে চলেছেন মৃতের আত্মীয়স্বজন - চাদরের তলায় কর গুণে-গুণে হিসেব করছেন স্ত্রীর মৃত্যু হবার দরুণ মৃতের কতখানি স্থাবর - অস্থাবর সম্পত্তির মালিক হলেন তারা অনেক ক্ষেত্রে দাহকার্যের পূর্বে মদ , ভাঙ , ইত্যাদি উত্তেজক দ্রব্য খাইয়ে সতীনারীর মানসিক ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলা হত । 

♦ ভাবলে বিস্ময় লাগে। এক অদ্ভুত অপার্থিব সুখভােগের আশায় , স্বর্গ নামক এক অজ্ঞাত মনোহারী স্থানে মিষ্টি সুখে স্বামী-সঙ্গ লাভের কামনায় তারা দলে দলে শিকার হয়েছেন পৃথিবীর নৃশংসতম প্রথার ।

♦ তথ্যসূত্রঃ সতীদাহ | লেখকঃ গোরাচাঁদ মিত্র | শঙ্খ প্রকাশনী (পৃষ্ঠা ২-৩)


#অমানবিকতা #reality

#গল্প

#Arifenglishtutorial

#fblifestyle

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২৩-১১-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২৩-১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের বাংলাদেশ সফর ঢাকা-থিম্ফু সম্পর্ক সুদৃঢ় করেছে --- যৌথ বিবৃতিতে প্রকাশ।


ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে দেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশংকা নেই --- বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।


নির্বাচনে সারা দেশকে লাল, হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা হবে --- জানাল ইসি --- নির্বাচনে সকল সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথ।


আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায় জানিয়ে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।


 শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয় ও সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে রাজউকের প্লট দুর্নীতির মামলার রায় ২৭শে নভেম্বর।


রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতে জেনেভায় বৈঠক করছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় কর্মকর্তারা।


এবং মিরপুরে দ্বিতীয় ও শেষ ক্রিকেট টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ২১৭ রানে হারিয়ে হোয়াইট ওয়াশ করলো বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ: ২৩-১১-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ: ২৩-১১-২০২৫


সংবাদ শিরোনাম

...............................


* ঢাকাসহ আশপাশের এলাকায় আবারও গতকাল তিন দশমিক তিন ও চার দশমিক তিন মাত্রার দুই দফা ভূমিকম্প অনুভূত---শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা


*  সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত --- দুটি সমঝোতা স্মারক সই 


* ঢাকা ও থিম্পুর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরো শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি পুর্নব্যক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস


* একই দিনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনের প্রস্তুতি নিতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে সরকার, গণভোট আইন পাশের পর কাজ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন---জানালেন সিইসি


* শিগগিরই রাজধানীর সব ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা

নেওয়া হবে---জানিয়েছে রাজউক


* ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি প্রস্তাবে কিয়েভের মিত্রদের উদ্বেগের পর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বললেন, মার্কিন পরিকল্পনা ইউক্রেনকে দেওয়া চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়


* এবং ঢাকায় দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের বিপক্ষে

৩৩৩ রানে পিছিয়ে থেকে আজ পঞ্চম ও শেষ দিনের ব্যাটিং শুরু করবে আয়ারল্যান্ড

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২২-১১-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২২-১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


দেশে আবারও আজ তিন দশমিক তিন ও চার দশমিক তিন মাত্রার দুই দফা ভূমিকম্প অনুভূত --- উৎপত্তিস্থল নরসিংদির পলাশ ও ঢাকার বাড্ডা।


দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে --- দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত --- দুটি সমঝোতা স্মারক সই।   


সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা।


একই দিনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট আয়োজনের প্রস্তুতি নিতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে সরকার, গণভোট আইন পাশের পর কাজ শুরু করবে নির্বাচন কমিশন --- জানালেন সিইসি।


শিগগিরই রাজধানীর সব ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে --- জানিয়েছে রাজউক।


ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া রাশিয়ার --- ইউক্রেনকে  প্রস্তাব মেনে নিতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।


এবং ঢাকায় থাইল্যান্ডকে ৪০-৩১ পয়েন্টে হারিয়ে নারী কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ তারিখ : ২২-১১-২০২৫

 সকাল ৭টার সংবাদ

তারিখ : ২২-১১-২০২৫


আজকের সংবাদ শিরোনাম

......................................................


* ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে নয়-এ


* ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক--মাঠপর্যায়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরকে নির্দেশ---দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে কন্ট্রোল রুম চালু


* ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বিঘ্ন ও উৎসবমুখর করতে সর্বোচ্চ দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান


* মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন অনুযায়ী বৈষম্যহীন ও জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ--সশস্ত্র বাহিনী দিবসে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে বললেন অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস


* যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর থেকে গাজায় ইসরাইলী হামলায়

কমপক্ষে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত


*  এবং মিরপুরে দ্বিতীয় ও শেষ ক্রিকেট টেস্টে সফররত আয়ারল্যান্ডের

বিপক্ষে ৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে আজ চতুর্থ দিনের ব্যাটিং শুরু করবে বাংলাদেশ

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ২১-১১-২০২৫ খ্রি:।

  রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ২১-১১-২০২৫ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:


ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ৫ দশমিক ৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত --- এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৬ জন।


ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার শোক --- মাঠপর্যায়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরকে নির্দেশ --- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে কন্ট্রোল রুম চালু।


ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্বিঘ্ন ও উৎসবমুখর করতে সর্বোচ্চ দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করতে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান।


মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন অনুযায়ী বৈষম্যহীন ও জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ --- সশস্ত্র বাহিনী দিবসে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে বললেন অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস।


শ্রম খাতের উন্নয়নে আইএলও’র সহযোগিতা চেয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা।


পাকিস্তানের ফয়সালাবাদে একটি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ১৭ জন।


এবং মিরপুরে দ্বিতীয় ও শেষ ক্রিকেট টেস্টের আজ তৃতীয় দিন শেষে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩৬৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ --- দোহায় সেমিফাইনালে ভারত-এ দলকে হারিয়ে এশিয়া কাপ রাইজিং স্টার্স টুর্নামেন্টের  ফাইনালে বাংলাদেশ-এ দল

রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

১৫ টি অপরাধের কারণে ভুমিকম্প আসবে।

 ১৫ টি অপরাধের কারণে ভুমিকম্প আসবে।

সবগুলোই আমাদের মাঝে বিরাজমান। তাই পাপ থেকে ফিরে আসা সময়ের দাবি। 


 عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ 

আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,

তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: 


১) إِذَا اتُّخِذَ الْفَىْءُ دُوَلاً

যখন গানীমাতের (যুদ্বলব্দ) মাল ব্যক্তিগত সম্পদে পরিণত হবে, 


২) وَالأَمَانَةُ مَغْنَمًا

আমানতের মাল লুটের মালে পরিণত হবে,


৩)  وَالزَّكَاةُ مَغْرَمًا

যাকাতকে জরিমানা মনে করা হবে,


৪) وَتُعُلِّمَ لِغَيْرِ الدِّينِ

ধর্ম বিবর্জিত শিক্ষার প্রচলন হবে,


৫) وَأَطَاعَ الرَّجُلُ امْرَأَتَهُ

পুরুষ স্ত্রীর অনুগত হয়ে যাবে 


৬) وَعَقَّ أُمَّهُ 

কিন্তু নিজ মায়ের অবাধ্য হবে, 


৭) وَأَدْنَى صَدِيقَهُ 

বন্ধু-বান্ধবকে কাছে টেনে নিবে, 


৮) وَأَقْصَى أَبَاهُ

কিন্তু পিতাকে দূরে ঠেলে দিবে,


৯) وَظَهَرَتِ الأَصْوَاتُ فِي الْمَسَاجِدِ

মসজিদে কলরব ও হট্টগোল করবে,


১০) وَسَادَ الْقَبِيلَةَ فَاسِقُهُمْ

পাপাচারীরা গোত্রের নেতা হবে,


১১) وَكَانَ زَعِيمُ الْقَوْمِ أَرْذَلَهُمْ

নিকৃষ্ট লোক সমাজের কর্ণধার হবে, 


১২) وَأُكْرِمَ الرَّجُلُ مَخَافَةَ شَرِّهِ

কোন মানুষের অনিষ্ট হতে বাঁচার জন্য তাকে সম্মান দেখানো হবে, 


১৩) وَظَهَرَتِ الْقَيْنَاتُ وَالْمَعَازِفُ

গায়িকা-নর্তকী ও বাদ্য যন্ত্রের বিস্তার ঘটবে, 


১৪) وَشُرِبَتِ الْخُمُورُ

মদ পান করা হবে, 


১৫) وَلَعَنَ آخِرُ هَذِهِ الأُمَّةِ أَوَّلَهَا 

এই উম্মাতের শেষ যামানার লোকেরা তাদের পূর্ববতী মনীষীদের অভিসম্পাত করবে, 


فَلْيَرْتَقِبُوا عِنْدَ ذَلِكَ رِيحًا حَمْرَاءَ وَزَلْزَلَةً وَخَسْفًا وَمَسْخًا وَقَذْفًا وَآيَاتٍ تَتَابَعُ كَنِظَامٍ بَالٍ

قُطِعَ سِلْكُهُ فَتَتَابَع

তখন তোমরা অগ্নিবায়ু, ভূমিধস, ভূমিকম্প, চেহারা বিকৃতি ও পাথর বর্ষণরূপ শাস্তির এবং আরো আলামতের অপেক্ষা করবে, যা একের পর এক নিপতিত হতে থাকবে, যেমন পুরানো পুঁতিরমালা ছিড়ে গেলে একের পর এক তার পুঁতি ঝরে পড়তে থাকে। [জামে আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২২১১]।


— মাওলানা আরিফ বিন হাবিব (হাফি.)


——————————————————•••


☞ ভূমিকম্পের ব্যাপারে একটা ছোট্ট সূরার সামান্য তাফসীর পড়ুন।


সূরার নাম “আল-আসর।”

আসর অর্থ —সময়। 

আর যিলযাল অর্থ— ভূমিকম্প 

সূরা যিলযাল থেকে থেকে নিয়ে সূরা আসর পর্যন্ত চারটি সূরাতে মানুষের কর্মের ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে।


সবগুলো সূরার অর্থ বলতে গেলে লেখাটা লম্বা হয়ে যাবে, তাই শুধু সূরা আসরের কথা বলতে চাই। সূরা আসরে এসে আল্লাহ তায়ালা সময়ের কসম খেয়ে বলছেন— মানুষ ক্ষতির মধ্যে নিমজ্জিত। যে কোন সূরায় আল্লাহ তায়ালা যখন কসম খান তখন বুঝতে হবে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মানুষকে সতর্ক করছেন।


তারপর আল্লাহ বলছেন— ক্ষতি থেকে শুধু তারাই বেঁচে থাকবে যাদের মধ্যে চারটি বিষয় একই সাথে পাওয়া যাবে।


১.যারা ঈমান আনে 

২.যারা নেক কাজ করে অর্থাৎ— নামাজ রোজা দান সদাকা ইত্যাদি। 

৩.যারা একে অপরকে উপদেশ দেয় বারবার। 

৪.সবরের সাথে। 


এই সূরায় মানুষকে ঈমান ও নেক কাজ করার সাথে সাথে দুটি আলাদা বিষয়ের কথা আল্লাহ তায়ালা বলছেন। সে আলাদা দুটি বিষয় আমাদেরকে খুব গুরুত্ব দিয়ে ভাবতে হবে। 


অধিকাংশ মানুষের ঈমান আছে। ঈমান বলতে— মুসলিম। অধিকাংশ মানুষের মধ্যে কি এই চারটি বিষয় উপস্থিত আছে? আমরা বিশ্বাসী। নামাজ রোজা যাকাত সাদাকার মতো নেক কাজ করি। কিন্তু আমরা কি উপদেশ দান করি আমাদের আশেপাশে? যখন আমরা সূরা ফাতেহা পড়ে দোয়া করি— আল্লাহ তাআলা আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন 'ইহদিনা' বলে দোয়া করতে। আর সিরাত এমন একটি প্রশস্ত পথকে বলা হয় যে রাস্তা দিয়ে বহু মানুষ একসাথে চলতে পারে। আমরা তবে শুধু নিজে আমল করলে হবে?


—পর্দা আমি করি, কাজের মহিলাটা হিজাব দূর, একটা সূরা ভালোভাবে পড়তে পারে না।


—আমি পাশের বাসার ভাইয়ের সামনে বের হই না, কিন্তু ঘরের পুরুষটা ঠিকই বেপর্দা মেডামের সাথে গল্প করে।


—আমি নিজে হালাল রোজগার করি, কিন্তু আমার চাচা সুদের ওপর চলাফেরা করেন।


—নিয়মিত মসজিদে নামাজ পড়ি, কিন্তু একই এলাকার পোলাপান গান বাজনা সিগারেটে নিয়মিত।


বর্তমান পৃথিবীতে যে পরিমাণ পাপ যে পরিমাণ অশ্লীলতা অনাচার সে সব ব্যাপারে উপদেশ দান করি আমাদের আশেপাশে? বারবার? সবরের সাথে? 


সাহাবাদের বিশ্বাস ছিল মানুষের পাপ যখন বেড়ে যায় তখন ভূমিকম্প হয়। আর বিশেষজ্ঞদের মতে ছোট ছোট ভূমিকম্পের পর বড় ভূমিকম্প হয়। যদি আল্লাহর আজাব আসে তবে কি আমাদেরকে ছেড়ে দিবে আমরা ঈমান এনেছি এবং নেক কাজ করি বলে? 


নাকি ক্ষতি থেকে বাঁচতে হলে আমাদের সবাইকে একে অপরকে উপদেশ দিতে হবে? 


সবরের সাথে কেন বলা হলো?

কারণ যখন আপনি কাউকে উপদেশ দিবেন জানা কথা সে আপনাকে পছন্দ করবে না, তখন আপনি দয়ার সাথে মায়ার সাথে বারবার উপদেশ দিয়ে যাবেন। তাকে নিচু করার জন্য নয়। তার অপরাধের দিকে আঙ্গুল তোলার জন্য নয়। বরং তাকে এবং নিজেকে ক্ষতি থেকে বাঁচানোর জন্য। 


মানুষ যখন বলে আল্লাহর কসম করছি আমি এটা করিনি। মানুষ আল্লাহর কসম খেয়ে প্রমাণ উপস্থাপন করে যে সে বিষয়টা করেনি। আর আল্লাহ তায়ালা এখানে এমন এক বিষয়ের কসম খেয়েছেন যা নিজেই প্রমাণ করে যে আল্লাহ যা বলছেন তা সত্য। আল্লাহ সময়ের কসম খাচ্ছেন আর সময়ের স্বভাব হচ্ছে ফুরিয়ে যাওয়া। যে সময় ফুরিয়ে যাবে আমাদের জীবন থেকে সে সময়ে আমরা দুনিয়ার লোভে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে পড়েছি।


সময় আরও প্রমাণ করে— ইতিহাসে এমন অনেক জাতি ছিল যারা আমাদের মতো। যারা দুনিয়ার মোহে মত্ত ছিল, পাপাচারে মেতে ছিল, কিন্তু সময় তাদেরকে গিলে ফেলেছে!


শীঘ্রই সময় আমাদেরও গিলে ফেলবে! তার আগেই সতর্ক হওয়া জরুরী। পাপের দুনিয়া থেকে নিজে বাঁচার সাথে সাথে অন্যদেরও বাঁচানো জরুরী।


☞ সংগৃহীত

দৌড়াবেন না, আশ্রয় নিন! (৫ম তলা বা তার উপরে) 🛑 ভূমিকম্পণ সতর্কতা কোম্পানির গ্রুপ থেকে নেওয়া

 দৌড়াবেন না, আশ্রয় নিন! (৫ম তলা বা তার উপরে) 🛑

উঁচু ভবনে (৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম তলা বা তার উপরে) থাকলে, বের হওয়ার চেষ্টা করা সবচেয়ে বড় ভুল। বাস্তবতা হলো, নিচের তলা ভেঙে পড়ার আগেই আপনি সিঁড়িতে বিশৃঙ্খলা, ধাক্কাধাক্কি এবং অন্ধকারে আটকা পড়বেন।


ভয়ঙ্কর সত্য: ৯০% মানুষ সিঁড়িতেই মারা যায় বা গুরুতর আহত হয়। ভূমিকম্প শুরু হলে সিঁড়ি বা বারান্দা অত্যন্ত বিপজ্জনক!


দ্রুত আশ্রয় নিন (Drop—Cover—Hold On):


বিছানায় থাকলে: শক্তভাবে খাটের নিচে ঢুকে পড়ুন।


অন্যান্য কক্ষে থাকলে: মজবুত টেবিল বা ডেস্কের নিচে আশ্রয় নিন।


আশ্রয় না পেলে: শক্তিশালী দেয়ালের কোণে শরীর গুটিয়ে বসে মাথা ও ঘাড় ঢেকে রাখুন।


মাথা সুরক্ষিত রাখুন: বাথরুমের বালতি উল্টো করে, হেলমেট, ঝুড়ি বা শক্ত ব্যাগ যা পাবেন, তা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন।


বারান্দা এড়িয়ে চলুন: রেলিং বা স্লাব ভেঙে পড়তে পারে।


২. সৌভাগ্যবানদের জন্য কৌশল (১ম ও ২য় তলা) 🚪


আপনি যদি ১ম বা ২য় তলায় থাকেন, তবে আপনার হাতে বের হওয়ার সুযোগ আছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতে হবে দ্রুততার সাথে।


দরজা খোলা রাখুন: কম্পন শুরু হওয়ার সাথে সাথে দরজা খুলে দিন (জ্যাম হওয়া এড়াতে)।


তাৎক্ষণিক নির্গমন: ১৫-২০ সেকেন্ডের মধ্যে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নেমে রাস্তায় চলে আসুন।


দূরত্ব বজায় রাখুন: রাস্তায় এসে কখনো বিল্ডিং-এর গা ঘেঁষে দাঁড়াবেন না। ভেঙে পড়া রোধে ভবন থেকে কমপক্ষে ১০০ ফুট দূরে সরে যান এবং খোলা মাঠে চলে যান।


৩. ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে গেলে করণীয় (Think Fast!) 🗣️


আটকে পড়লে শান্ত থাকা এবং সঠিক সংকেত দেওয়া আপনার জীবন বাঁচাতে পারে।


চিৎকার করবেন না: চিৎকার করলে ধুলো ফুসফুসে ঢুকতে পারে এবং গলা দ্রুত শুকিয়ে যাবে।


সংকেত ব্যবহার করুন:


হুইসেল থাকলে একটানা বাজান।


না থাকলে, আন্তর্জাতিক রেসকিউ সিগন্যাল হিসেবে দেয়ালে বা শক্ত পাইপে তিনবার টোকা দিন।


সংরক্ষণ করুন: মোবাইল টর্চ অন করে রাখুন। কথা বলবেন না, ব্যাটারি বাঁচান।


নিরাপত্তা: মুখে কাপড় চেপে ধরুন যাতে ধুলো শ্বাসযন্ত্রে প্রবেশ না করে।


৪. দৈনন্দিন প্রস্তুতি (আজ থেকেই শুরু করুন) 🛠️


প্রস্তুতি ছাড়া ঢাকায় ভূমিকম্প হলে বেঁচে থাকা ভাগ্যের উপর, কিন্তু প্রস্তুতি থাকলে বেঁচে থাকা ভাগ্যের হাতে!


ঘুমের প্রস্তুতি: বিছানার পাশে একজোড়া জুতা, একটি হেলমেট এবং একটি হুইসেল রাখুন।


ভারী আসবাব: ভারী আলমারি, ফ্রিজ, এবং টিভি এমন জায়গায় রাখুন যাতে পড়ে গিয়ে আঘাত না করতে পারে। পারলে দেওয়ালের সাথে বেঁধে রাখুন।


গ্যাস সিলিন্ডার: চেইন বা ফিতা দিয়ে মজবুতভাবে বেঁধে রাখুন।


নির্গমন: দরজা যেন কখনও অটো-লক না হয়। জরুরি চাবি সবসময় কাছাকাছি রাখুন।


৫. শেষ বার্তা ও মানসিক শক্তি 🙏


এই ঘনবসতিপূর্ণ শহরে, যেখানে ৫ থেকে ৭ তলার অ্যাপার্টমেন্টই প্রধান আবাসন, সেখানে সচেতনতা জীবনের সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ।


আমার সিদ্ধান্ত: "আমি ৪র্থ তলার উপরে—তাই আমি দৌড়াবো না, শুধু টেবিল বা বিছানার নিচে ঢুকবো। আমি যদি ১ম-২য় তলায় থাকি—প্রথম ২০ সেকেন্ডে বের হয়ে যাবো।"


প্রকৃতির কাছে আত্মসমর্পণ: জীবন কখনও কখনও কঠিনভাবে মনে করিয়ে দেয়—প্রকৃতি কত শক্তিশালী, আর মানুষ কত সহজেই ভেঙে যেতে পারে। দুর্যোগে মানুষের কিছু করার থাকে না, কিন্তু একটু সচেতনতা, একটু প্রস্তুতি—এটাই আমাদের শক্তি।


জীবন মানে শুধু শ্বাস নেওয়া না, জীবন মানে সচেতন থাকা, আর প্রতিটি মুহূর্তকে সম্মান করা, যেন এটা শেষ সুযোগ।


আপনার শেষ কথাটিই আমাদের প্রেরণা: জীবন অনিশ্চিত, কিন্তু কৃতজ্ঞতা নিশ্চিত। যা আছে, যতটুকু আছে—সেটাই আমাদের শক্তি। 


#earthquake

#EarthquakeAlert

#EarthquakeNews


@copied

ঢাকা - যা খুশি করতে পারার শহর......!!!

 🤔ঢাকা - যা খুশি করতে পারার শহর......!!! 

 

🤗🤔হুদাই গিরামে পইরা না থাইকা দলে দলে ঢাকায় আসেন...

 


 🫣 দুনিয়ার অন্যতম নোং*রা ঢাকা শহর এহন আস্ত একটা ডাস্টবিনে পরিণত হইছে, ভাগাড়ও বলতে পারো, এই ভাগাড়ের একজন উদ্যোক্তা (!) হওয়ার জন্য তোমাগো স্বাগত জানাইতেছি, এই ভাগাড়ে আইসা তুমি যা খুশি করতে পারবা, কি কি করবা, তার একখান ছোট্ট লিস্টি তোমাগো ধরায়া দিতে চাইঃ

 

 😇 সারা দেশের কর্মহীন বিভিন্ন বয়সী মানুষ এখন দেদারসে ঢাকায় আসতেছে, সবার একটা বিশ্বাস জন্মায়া গেছে যে, এই শহরের কোথাও না কোথাও তার মাথা গোঁজার আশ্রয় হবেই, কোথাও না হলেও যেকোনো রাস্তা বা ফুটপাতের এক পাশে বা কোনো সড়ক বিভাজকের ওপর একটা ছাপড়া বানিয়ে নেওয়া যাবে, আর পা*য়খানা পে*চ্ছাবের জন্য তো উন্মুক্ত রাস্তা আছেই...


 👉 এই শহরের বড় ছোট সড়ক থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকা, পাড়া-মহল্লার অলি-গলি, পার্ক, উদ্যান (যদিও পার্ক ও উদ্যান এখন নেই বললেই চলে) সবখানেই এখন ভ্রাম্যমাণ দোকান ও নানান পদের হকারের দৌরাত্ম চলতেছে, সেই হকারদের নিশ্চয় কোনো না কোনো বা*প আছে, যে বা*পেরা তাগো কাছ থিকা নির্দিষ্ট একটা চা*ন্দার বিনিময়ে তাদেরও বা*পের তৈরি রাস্তাঘাট ও ফুটপাতগুলায় তোমারে বসতে দিতেছে, এর ভিত্রে তুমিও একজন হইতে পারো.... 

 

 --খালি কোনোমতে ঢাকায় একবার ঢুকতে পারলেই হইছে জীবিকার জন্য আছে ভিক্ষাবৃত্তি ও ছি*নতাই, এগুলা না পারলে এলাকার যেকোনো রাস্তার এক পাশে কয়টা সবজি কিনে নিয়ে বসলেই হলো, অথবা পান-বি*ড়ি বিক্রির ছোট্ট একটা ভান্ড যোগার করতে পারলেই চলবে...


 👉 ফুটপাতে খাড়ায়া ঝালমুড়ি ব্যাচতে পারলেও সেই লাভ, পিয়াজু ও ছোলা ব্যাচারও উন্মুক্ত নগরী এই ঢাহার শহর, আর মহিলাদের জন্য তো বিষয়টা আরও সহজ..!!

 👉 ছোট্ট একটু জায়গায় দুই-চাইরটা পাতিল ও একখান চুলা যোগার কইরা পিঠার দোকান দেওয়া যায়, বুয়াগিরি তো আছেই, অথবা কোনো ব্যাডার লগে সেট হইতে পারো...

 👉 তারপর হেই ব্যাডারে অন্ধ হওয়ার অভিনয় শেখায়া রাস্তার সিগন্যালে খাড়ায়া ভিক্ষা করো, বা যেকোনো ফুটপাতেও বইসা পরতে পারো, অনেক লাভ আছে....

 

 🤗 অন্যতম ব্যবসা হইলো ব্যাটারির রিশকা চালানো, কোনোমতে একটু চালানো শিখতে পারলেই হইচে, যেকোনো রাস্তায় আন্দাঘুন্দা চালাইতে পারবা, যতো খুশি ভাড়া হাকাইতে পারবা, কোনো শা*লায় আটকাইবো না...  

   

 👉 একখান ভালো ব্যবসা আছে এই শহরে, মসজিদ, এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিংয়ের জন্য চান্দা তোলার ব্যবসা, এর জন্য তোমার দরকার অইবো একটা হ্যান্ড মাইক, একটা ভাঙ্গাচোরা টেবিল ও চেয়ার এবং একখান ব্যানার, তাতে লেখা থাকবে ‘"মসজিদ/এতিমখানার জন্য দান করেন, অশেষ নেকি হাসিল করেন’" লেখা একখান ব্যানার বানাইয়া কোনো একটা ফুটপাতে বসতে পারলেই  হইছে...

 👉 মাথায় টুপি দিতে অইবো, একটু দাড়ি থাকলে ভালো, একখান পাঞ্জাবিও গায়ে চড়াইতে অইবো, মসজিদ বা এতিমখানার জন্য সাহায্য চাইতেছো, তাই তোমারে কেউ ঘাটাইতেও চাইবে না... 


 😝 কাজেই প্রিয় দেশবাসী, আর হুদাই গিরামে পইরা থাইকেন না, সবাই দলে দলে ঢাকায় চইলা আসেন, যার যা আছে, তাই নিয়া আইজই বাসে, ট্রেনে বা লঞ্চে উইঠা পড়েন...

 😇 যেখানে আইসা দেখবেন যে, মানুষ রাস্তাঘাট, ফুটপাত, খেলার মাঠ, সদরঘাট- সবখানে খোলা আসমানের নিচে ঘুমায়া রইচে- বুঝবেন সেটাই ঢাকার শহর, কাজেই আর বাড়িতে থাইকা কাম নাই... আহেন...ঢাহার শহরে....

 😇 পরে আবার লিখুমনি🤔

#fb #Dhaka #city #village #history #streetfood #business #collected

আপনি কি সত্যিই জানেন কত টাকা থাকলে আপনার জীবন “নিরাপদ”

 আপনি কি সত্যিই জানেন কত টাকা থাকলে আপনার জীবন “নিরাপদ”?


বাংলাদেশে ১০ জনের মধ্যে ৮ জনই জানে না। কিন্তু এই প্রশ্নটা যে এতবার শুনেছি-

 টাকা কি করবো, কোথায় রাখবো?


মানুষ তার ফাইন্যান্স নিয়ে যত দুশ্চিন্তা করে, তার যেন শেষ নাই। কেউ বলে এক লাখ টাকা কোথায় ইনভেস্ট করবো, কেউ বলে দশ লাখ কোথায় রাখবো, আবার প্রবাসীরা হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠায় তাদের টাকার দুশ্চিন্তা নিয়ে।


কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার হইলো, যখনই কাউকে জিজ্ঞেস করেন তার ফাইনান্সিয়াল টার্গেট কত, বেশিরভাগই বলতে পারে না। 


আর যারা পারে, তারাও জাস্টিফাই করতে পারে না কেন তাদের সেই টার্গেট। তারা জানে না কত সেভ করবে, কিভাবে সেভ করবে, আর তার সারভাইভালের জন্য হাতে কত টাকা থাকা জরুরি।


আজকে ঠিক এই জায়গায় আমি তিনটা এক্স্যাক্ট ফর্মুলা নিয়ে কথা বলব। এই তিনটা ফর্মুলা আপনি কৃষক হন, চাকরিজীবী হন বা চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হন, যে-ই হন, যদি ফলো করেন ইনশাআল্লাহ আপনি ফাইন্যান্সিয়ালি সাউন্ড থাকবেন। 


আর এই ফর্মুলার বেসিস হলো “হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের হার্ড রিটায়ারমেন্ট প্ল্যান”। কারও মনে সন্দেহ থাকলে আপনি নিজেও রিসার্চটা পড়ে নিতে পারেন।


ফর্মুলা ১: সারভাইভাল ফান্ড


বেশিরভাগ মানুষের সমস্যা অ্যাসেট না থাকা না, সমস্যা “লিকুইড টাকা” না থাকা। জমি আছে, দোকান আছে, কিন্তু প্রয়োজনের সময় হাতে ক্যাশ নাই। তাই হার্ভার্ড রিসার্চে বলা হয়েছে মিনিমাম এক বছরের খরচ আপনার হাতে লিকুইড থাকতে হবে।


ধরুন আপনার মাসিক খরচ ৮০,০০০ টাকা। তাহলে বার্ষিক খরচ দাঁড়াল আনুমানিক ১০ লাখ টাকা। এই ১০ লাখ টাকা আপনার হাতে ক্যাশ, গোল্ড, অথবা ফার্মারদের ক্ষেত্রে গরুর মতো ইজি-টু-লিকুইড জিনিস হিসেবে থাকতে হবে।


“ইনভেস্ট করব ভাই” এর আগে প্রশ্ন হচ্ছে, আপনার ইমার্জেন্সি ফান্ড আছে?

১০ লাখ টাকা হাতে আছে আবার ২০ লাখ টাকার ওইদিকে লোন আছে, তাইলে ভাই আপনি


ইনভেস্টমেন্টের কথা বলতেছেন কেন?

আপনার  প্রথম কাজ হবে সেই লোন শোধ তারপর সারভাইভাল ফান্ড তৈরি করা। এগুলা করা হয়ে গেলে আপনি ইনভেস্টমেন্টের কথা বলতে পারেন।


এরপর আছে লেভেল বি-

দুই থেকে পাঁচ বছরের খরচ আপনার হাতের কাছাকাছি ইনভেস্টমেন্টে থাকতে হবে, যেমন স্টক, রেডি-টু-সেল প্রপার্টি বা যেকোনো ইজি-এক্সিট অ্যাসেট। 


পুরোপুরি ক্যাশ লাগবে না, কিন্তু যেকোনো সময় যেন চাইলে বের করে আনতে পারেন।


ফর্মুলা ২: আপনার ফাইন্যান্সিয়াল টার্গেট কত হওয়া উচিত?


আপনি জীবনে কোন পরিমাণ টাকা নিয়ে সিকিউর থাকতে পারবেন, এই হিসাবটা পরিষ্কার না করলে জীবনজুড়ে বিভ্রান্ত থাকতে হবে।


হার্ভার্ড উনিভার্সিটি বলছে,

আপনার বার্ষিক খরচ × ২৫ থেকে ৩৩


সহজ করে বলি- ধরুন, আপনার মাসিক খরচ ৮০,০০০। বছরে ১০ লাখ

এখন ১০ লাখ × ৩০ = ৩ কোটি টাকা।


এর নিচে আপনি রিটায়ারমেন্ট বা ফাইনান্সিয়াল সিকিউরিটির স্বপ্ন দেখবেন না।


এখানে ইনফ্লেশন ধরা লাগবে না, কারণ ইনফ্লেশন ধরলে টার্গেট এত বড় হবে যে মানুষ সারাজীবন নিজেকে গরিবই ভাববে।


মূল কথা:

আপনি যতই ইমোশনাল হন, যদি আপনার খরচ বছরে ১০ লাখ হয়, আপনার টার্গেট হইতে হবে ৩ কোটি টাকা।


ফর্মুলা ৩: কতটুকু সেভ করবেন?


এবার আসল কাজ, সেভিং।

ধরেন একটা পিজ্জা, ওইটাকে চারটা সমান ভাগ করেন।


২৫% সেভিং বাধ্যতামূলক রাখেন সারভাইভ করার জন্য, এটা মিনিমাম। এর নিচে গেলে আপনি কোনোদিনই টার্গেট পূরণ করতে পারবেন না।


এখন অনেকে বলতে পারেন, ইয়াহিয়া ভাই আমার বেতনই তো কম!


তাইলে ভাই আপনি বেতন বাড়ান। নিজের স্কিল বাড়ান। বা ক্যারিয়ার পাল্টান। ঢাকায় খরচ বেশি হলে শহর ছারেন, গ্রামে যান। কিন্তু ২৫% সেভিং না করলে আপনি সবসময়ই বিপদে থাকবেন।


আর যদি চান তাইলে ৫০% সেভিং রাখতে পারেন সেটা সচ্ছলতা ও গ্রোথের জন্য কাজে লাগেব।


যদি বড় কিছু করতে চান যেমন ব্যবসা, তাইলে তখন আপনার এই টাকা কাজে লাগবে।


আর একান্তই যদি আপনি  খুব বড় কিছু তৈরির জন্য করতে চান তাইলে ৭৫% সেভিং করতে পারেন। যারা কোম্পানি, ফাউন্ডেশন, বড় ব্যবসা দাঁড় করায়, তারা অনেকেই এই মডেল ফলো করছে।


সব সেভিং হিসাব ট্যাক্স, যাকাত, ইমারজেন্সি ফান্ড বাদ দিয়ে, তারপর করবেন।


মোট কথা হচ্ছে,

১) এক বছরের খরচ হাতে রাখবেন, ২ থেকে ৫ বছরের খরচ ইজি-এক্সিট ইনভেস্টমেন্টে রাখবেন।


২) আপনার বার্ষিক খরচ × ৩০ = আপনার ফাইনান্সিয়াল সিকিউরিটি নম্বর।


৩) মিনিমাম ২৫% সেভ করবেন, নইলে সব ভেঙে পড়বে।


আপনার আয় যতই হোক, সঠিক পরিকল্পনা না থাকলে সেটা হারিয়ে যাবে।


আর আয় কম হলেও সঠিক পরিকল্পনা থাকলে ভবিষ্যৎ ও বর্তমান সুন্দর সম্ভব।

©

─সংগৃহিত

হযরত লোকমান (আঃ) নিজের ছেলেকে দেওয়া ৭৬ টি উপদেশ!,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 হযরত লোকমান (আঃ) নিজের ছেলেকে দেওয়া ৭৬ টি উপদেশ!

♻️১। বৎস! কর্জ হইতে নিজেকে হেফাজাত রাখিও। কেননা ইহা দিনের বেলায় অপমান এবং রাত্রিতে দুশ্চিন্তা।


♻️২। বৎস ! তুমি মোরগের চাইতে বেশী অক্ষম হইও না। সে তো শেষ রাত্রিতে জাগিয়া চিৎকার শুরু করিয়া দেয়, আর তুমি নিজের বিছানায় পড়িয়া ঘুমাইতে থাকো।


♻️৩। বৎস! গুরুত্ব সহকারে জানাযায় শরীক হইও এবং অহেতুক অনুষ্ঠানাদি শরীক হওয়া হইতে বাঁচিয়া থাকিও।


♻️৪। বৎস আল্লাহর সান্নিদ্ধ অবলম্বন করবে।


♻️৫। অন্যকে উপদেশ দেওয়ার আগে নিজে আমল করার চেষ্টা কর।


♻️৬। নিজের মান মর্যাদা বজায় রেখে কথা বলবে।


♻️৭। ভাল মানুষ রূপে বিবেচিত হওয়ার চেষ্টা করবে।


♻️৮। স্বীয় অধিকারের প্রতি সচেতন থাকবে।


♻️৯। গোপন তথ্য কারো নিকট প্রকাশ করবে না। 


♻️১০। বিপদে বন্ধুর পরীক্ষা নিবে।


♻️১১। বন্ধুদের ভাল মন্দ উভয়টাই পরীক্ষা করবে।


♻️১২। বিচক্ষণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে বন্ধুত্ব করবে।


♻️১৩। ভাল কাজে পুণঃপুণঃ অংশগ্রহণ করবে ।


♻️১৪। নিজের কথা প্রমাণ করে দিবে।


♻️১৫। বন্ধুদের সাধ্যমত ভালবাসবে।


♻️১৬। শত্রু মিত্র সকলের সাথে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করবে।


♻️১৭। মাতা পিতাকে সর্বাধিক সম্মান করবে।


♻️১৮। শিষ্যকে সর্বাধিক মর্যাদার দৃষ্টিতে দেখবে।


♻️১৯। আয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে ব্যয় করবে।


♻️২০। কথা বলার সময় মুখ আয়ত্বের মধ্যে রাখবে।


♻️২১। বীরত্ব কে নীতি হিসাবে গ্রহণ করবে।


♻️২২। শরীর এবং পোষাক পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবে।


♻️২৩। ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকবে।


♻️২৪। প্রচলিত অস্ত্র সস্ত্র ও যানবাহন পরিচালনা শিখে নিবে।


♻️২৫। প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার যোগ্যতা অনুযায়ী দায়িত্ব প্রদান করবে।


♻️২৬। রাতের বেলায় যদি কথা বলার প্রয়োজন হয় তাহলে আস্তে এবং নরম স্বরে কথা বলবে।


♻️২৭। দিনের বেলায় কথা বলার সময় চতুর্দিকে লক্ষ্য করে কথা বলবে।


♻️২৮। কম কথা বলা কম খাওয়া এবং কম ঘুমানোর অভ্যাস করবে।


♻️২৯। নিজের জন্য যা পচন্দ করো না তা অন্যের জন্য পচন্দ করবে না।


♻️৩০। বিচক্ষণতা ও কৌশল অবলম্বন করে কাজ করবে।


♻️৩১। উপযুক্ত শিক্ষিত না হয়ে অন্যকে শিখাতে যেও না।


♻️৩২। অন্যের ধন সম্পদের প্রতি লক্ষ্য করবে না।


♻️৩৩। নীতিহীনদের কাছ থেকে কৃতজ্ঞতা আশা করবে না।


♻️৩৪। কোনো কাজেই চিন্তামুক্ত হইও না।


♻️৩৫। যে কাজ তুমি করনি এরূপ কাজ করেছ বলে মনে করো না।


♻️৩৬। আজকের কাজ আগামীকালের জন্য ফেলে রাখবে না।


♻️৩৭। বড়দের সাথে হাসি ঠাট্টা করতে যেও না।


♻️৩৮। আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করিও না।


♻️৩৯। তোমার প্রতি যারা আশা রাখে তাদের নিরাশ করো না।


♻️৪০। বড়দের সামনে কথা দীর্ঘায়িত করবে না।


♻️৪১। অতীতের তিক্ততা মনে রেখো না ।


♻️৪২। নিজের ধন সম্পদের কথা অন্যের নিকট প্রকাশ করবে না।


♻️৪৩। সৎ লোকদের নিন্দা করবে না ।


♻️৪৪। আপনজনদের কাছ থেকে কখনও বিচ্ছিন্ন হইও না।


♻️৪৫। অহংকার করবে না।


♻️৪৬। মানুষের সামনে দাঁত খেলাল করবে না।


♻️৪৭। মানুষের সামনে মুখে বা নাকে অঙ্গুল প্রবেশ করবে না।


♻️৪৮। শব্দ করে থুতু ফেলবে না।


♻️৪৯। হাই তোলার সময় মুখে হাত রাখবে।


♻️৫০। কাউকে জনসম্মুখে লজ্জা দিবে না।


♻️৫১। চোখ দিয়ে ইঙ্গিত করবে না।


♻️৫২। এক কথা বারবার বলবে না।


♻️৫৩। তামাশা মূলক অবাস্তব কথা বলবে না।


♻️৫৪। ঠাট্টা বিদ্রুপ থেকে বিরত থাকবে।


♻️৫৫। অন্যের সামনে নিজের প্রশংসা করবে না।


♻️৫৬। মেয়েদের ন্যায় সাজসজ্জা করবে না।


♻️৫৭। কথা বলার সময় হাত নাড়াচাড়া করবে না।


♻️৫৮। আপনজনদের শত্রুর সাথে উঠাবসা করবে না।


♻️৫৯। কারো মৃত্যুর পর তার সম্পর্কে খারাপ মন্তব্য করবে না।


♻️৬০। যথাসম্ভব ঝগড়া বিবাদ থেকে বিরত থাকবে।


♻️৬১। সৎলোকের প্রতি সুধারণা রাখবে।


♻️৬২। নিজের খানা অন্যের দস্তারখানায় নিয়ে যাবে না।


♻️৬৩। কোনো কাজেই তাড়াহুড়ো করবে না ।


♻️৬৪। পার্থিব স্বার্থের মোহে নিজেকে দুঃখ কষ্টে ফেল না।


♻️৬৫। রাগান্বিত অবস্থায়ও ধীর শান্ত ভাবে কথা বলবে।


♻️৬৬।জামার আস্তিন দ্বারা নাক পরিস্কার করবে না।


♻️৬৭। সূর্য উদয়ের পূর্বেই শয্যা ত্যাগ করবে।


♻️৬৮। পথ চলার সময় বড়দের আগে চলবে না।


♻️৬৯। এদিক সেদিক উকি মেরে দেখবে না ।


♻️৭০। অন্যের কথার মধ্যে বাধা দিয়ে কথা বলবে না।


♻️৭১। মেহমানের সামনে কারো প্রতি রাগান্বিত হইও না।


♻️৭২। সন্দেহ প্রবণতা ত্যাগ করতে না পারলে দুনিয়ায় তুমি কোনো বন্ধু খুঁজে পাবে না।


♻️৭৩। বেটা ! তুমি এত মিষ্ট হইও না যে, মানুষ তোমাকে গিলিয়া ফেলে। আরএত তিক্ত হইও না যে মানুষ তোমাকে থুথুর মতো ফেলিয়া দেয়।


♻️৭৪। বেটা! নিজের খানা আল্লাহভীরু লোকদের ব্যতীত কাহাকেও খাওয়াইও না। আর নিজের কাজে আলেমগনের নিকট হইতে পরামর্শ লইতে থাকিও।


♻️৭৫। বেটা! মূর্খের সহিত বন্ধুত্ব করিও না। এমন না হয় তাহার মূর্খতা সুলভ কথাবার্তা তোমার ভালো লাগিত আরম্ভ করে। আর জ্ঞানী লোকের সহিত শত্রুতা করিও না। এমন না হয় যে, সে তোমার দিক হইতে মুখ ফিরাইয়া রাখে।


♻️৭৬। বেটা ! তুমি যেদিন হইতে দুনিয়াতে আসিয়াছ, প্রতিদিন আখেরাতের নিকটবর্তী হইতেছে।

বিজ্ঞান বনাম কুসংস্কার

 সাম্প্রতিক দিনে নাসার বহু প্রতীক্ষিত যুগ্ম-উপগ্রহ মিশন ‘এসকেপেড’–এর উৎক্ষেপণ পিছিয়ে গেছে। মঙ্গল গ্রহের বায়ুমণ্ডল ও সৌর বায়ুর পারস্পরিক প্রভাব নিয়ে গবেষণার জন্য পরিকল্পিত এই মিশনটি নির্ধারিত সময়ে পাঠানোর প্রস্তুতি থাকলেও, শক্তিশালী এক সৌরঝড় মহাকাশ আবহাওয়াকে অস্থিতিশীল করে তোলে। নাসার নিয়ন্ত্রকরা তাই উৎক্ষেপণ স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যতক্ষণ না পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।


বাবা ভাঙ্গা আবার আলোচনায়


সামাজিক মাধ্যমে শুরু হয়েছে নতুন আলোচনার ঢেউ—বুলগেরিয়ার রহস্যময় ভবিষ্যদ্বক্তা বাবা ভাঙ্গা আবারও শিরোনামে। অনুসারীদের দাবি, বহু বছর আগে তিনি তীব্র সৌরঝড় ও মহাজাগতিক অস্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বর্তমান সৌরঝড় ও নাসার মিশন বিলম্বকে কেন্দ্র করে অনেকে বলছেন, বাবার ভবিষ্যদ্বাণীর আরেকটি মিল পাওয়া গেছে।


১৯৯৬ সালে মৃত্যুবরণ করা বাবা ভাঙ্গা—যাকে অনেকেই ‘বলকানের নস্ত্রাদামুস’ বলে ডাকেন—প্রতি বছরই নানা ভবিষ্যদ্বাণীর কারণে আলোচনায় উঠে আসেন। তাঁর অনুসারীরা দাবি করেন, রাজকুমারী ডায়ানার মৃত্যু থেকে শুরু করে কোভিড-১৯ মহামারী, বহু ঘটনাই তিনি আগে থেকেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।


সৌরঝড়ের বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা


বর্তমান যে সৌরঝড় পৃথিবীর দিকে ধেয়ে এসেছে, তাকে বিশেষজ্ঞরা “ক্যানিবাল স্টর্ম” বলে উল্লেখ করছেন। এটি পূর্ববর্তী দুর্বল সৌরঝড়গুলিকে গ্রাস করে আরও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। ইতিমধ্যেই এই ঝড় রেডিও সংকেত বিঘ্নিত করেছে এবং ২০১২ সাল থেকে ব্রিটিশ জিওলজিক্যাল সার্ভে যে পরিমাপ শুরু করেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিস্তর বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র তৈরি করেছে।


বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, ঝড়ের পরবর্তী ধাপ দৈনন্দিন জীবনের বহু ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলতে পারে—যেমন যোগাযোগ ব্যবস্থা, জিপিএস পরিষেবা, এমনকি পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা উপগ্রহের গতিপথ।


বাবা ভাঙ্গার আরও আলোচিত ভবিষ্যদ্বাণী


বাবা ভাঙ্গা ইউরোপ ও রোম সম্পর্কেও ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। বিভিন্ন অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, তিনি নাকি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে আগামী ১৯ বছরের মধ্যে ইউরোপের চেহারা আমূল বদলে যাবে এবং বিপুল জনসংখ্যা হ্রাস পাবে। তাঁর কথিত ভবিষ্যদ্বাণী অনুযায়ী, ‘আজকের ইউরোপ ২০৪৪ সালের শেষে আর থাকবে না।’ মহাদেশটি প্রায় জনশূন্য হয়ে বিরানভূমিতে পরিণত হবে—এমনই ইঙ্গিত তিনি দিয়েছিলেন।


বিজ্ঞান বনাম কুসংস্কার


যদিও বিজ্ঞানীরা এসব ভবিষ্যদ্বাণীর সঙ্গে সৌরঝড় বা নাসার মিশন বিলম্বের কোনো সম্পর্ক দেখেন না, তবে সামাজিক মাধ্যমে রহস্যময়তার আবহ সব সময়ই আলোচনাকে আরও জোরালো করে তোলে। সৌরঝড়ের প্রভাব ও প্রযুক্তিনির্ভর পৃথিবীর সম্ভাব্য ঝুঁকি নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বাস্তবসম্মত বিশ্লেষণ দিচ্ছেন। অন্যদিকে, কুসংস্কার ও ভবিষ্যদ্বাণী মিলিয়ে নতুন বিতর্ক ও কৌতূহলও জনমনে ছড়িয়ে পড়ছে।

এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত।

 এক্সেলে নতুন হলে চাকরি, অফিস কিংবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে এগিয়ে যেতে চাইলে এই ২০ টি এক্সেল ফর্মুলা সবার আগে শেখা উচিত। এই ফর্মুলাগুলো জানলে এক্সেল...