এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০২২

অনুপ্রেরণা

 অনুপ্রেরণা.... 

সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।


১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!


২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!


৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।


গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়


চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!

শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।


আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।


- Collected

সকাল সাতটার সংব্ বাদ শিরোনাম ৩/১০/২০২২

 বাংলাদেশ বেতারের সকাল ৭টার সংবাদ

(০৩-১০-২০২২)

আজকের শিরোনাম -


* যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর শেষে ওয়াশিংটন থেকে দেশের পথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


* আওয়ামীলীগ আমলে সংখ্যালঘুদের অনিরাপদ প্রমাণ করতে চায় একটি অশুভ শক্তি  - এ ব্যাপারে সকলকে সজাগ থাকার আহবান দলের সাধারণ সম্পাদকের। 


* দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ানো ও তাদের শোকের অংশীদার হওয়াই আওয়ামী লীগের আদর্শ - মন্তব্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীর । 


* সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ৫ দিনব্যাপী শারদীয় দুর্গাপূজার আজ মহাঅষ্টমী। 


* ইন্দোনেশিয়ার ফুটবল ম্যাচে পদদলিত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭৪। 


* এবং সিলেটে এশিয়া কাপ নারী টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্নামেন্টে সকাল ৯টায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মাঠে নামবে বাংলাদেশের নারীরা ।

রবিবার, ২ অক্টোবর, ২০২২

দাড়ি রাখার লাভ

🎀দাড়ি রাখার লাভ🎀


💌১) দাঁড়ি রাখলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) খুশি হন!

💌২) দাঁড়ি রাখা দ্বারা সকল নবীগণের সাদৃশ্য গ্রহণ করা হয়!

💌৩) দাঁড়ি রাখলে নবীজির শাফায়াত লাভ হবে।

💌৪) দাঁড়ি রাখলে কবরের আযাব মাফ হবে।

💌৫) দাঁড়িওয়ালার প্রতি মানুষের ধারণা ভাল থাকে এবং সে মানুষের দোয়া পায়।

💌৬) অপরিচিত স্থানে দাঁড়িওয়ালা মুসলমান মারা গেলে, মুসলমানকিনা চেনার জন্য উলঙ্গ করে খাতনা দেখতে হয় না।

💌৭) দাঁড়িতে চেহারার সৌন্দর্য্য বাড়ে এবং বীরত্বের পরিচয় বহন করে।

💌৮) কিয়ামতের অন্ধকারে মুমিনের দাড়ি নূরে পরিণত হবে।

💌৯) ঈমান-আমল ঠিক থাকলে দাড়িওয়ালা ব্যক্তি নবী ও ওলীর সাথে সাক্ষাৎ ও হাশর হবে।

💌🌷🌷১০) দাঁড়ি রাখলে অনেক পাপ থেকে বেঁচে থাকা যায়।

💌১১) দাঁড়ি ইসলামী সভ্যতার অন্যতম প্রতীক।

💌১২) দাড়ি রাখলে মুনকার- নাকীরের সুওয়াল- জাওয়াব সহজ হয়।

💌১৩) লম্বা দাঁড়ি স্বাস্থের ক্ষতিকর জীবানু গুলোকে গলা ওসিনাতে পৌঁছতে দেয় না।

💌১৪) দাঁড়ি গলাকে শীত ও গরমের বিরুপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখে।

💌১৫) দাঁড়ির অস্তিত্ব যৌন শক্তিকে বৃদ্ধি করে,যা ডাক্তার দ্বারা প্রমাণিত।

💌১৬) দাঁড়ি রাখলে পাইরিয়ার মত মারাত্বক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

💌১৭) দাঁড়ি রাখলে সেভ করার অনর্থক সময় ও অর্থ অপচয় থেকে বাঁচা যায়।

🌹🌹১৮) দাঁড়ি দ্বারা গুণাহে জারিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

💌💌১৯) দাঁড়ি রাখার দ্বারা শারীরিক সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায়।

🌷🍀🍀২০) দাঁড়িতে ক্ষুর বা ব্লেড লাগালে, চোখের রগের উপর আঘাত লাগে। ফলে চোখের জ্যোতি কমে যায় এবং মুখের চামড়া শক্ত হয়ে যায়। তাই দাড়ি রাখলে এই ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। 

🌷🌷২১) বেদ্বীনদার, ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ,মেয়েরা দাঁড়ি পছন্দ করে না।তাই আপনি খারাপ মেয়েদের থেকে বিরত থাকতে পারবেন।

💌💌২২)দাঁড়ি রাখলে বিয়ের জন্যে পাএী দেখতে গেলে সহজে বুজতে পারবেন মেয়ে মেয়ের ফ্যমিলি দ্বীনদার কিনা।কাঁরন বেদ্বীনদার মেয়েরা দাঁড়ি পছন্দ করে না।

(বুখারি শরীফ ১৩৫৬, মুসলিম, শরীফ ২২৪২,নাসাইদ ৩৫৪)

🌹হে আল্লাহ আমাদের কে বুঝার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন। 

আমীন

কপি 
পেস্ট

কিছু ইংরেজী শর্ট ডায়লগ

কিছু ইংরেজি শর্ট ডায়ালগ! ❤️

🎯 What’s up – কি খবর?

🎯 Carry on – চালিয়ে যাও!

🎯 Wow – বাহ, দারুন তো!

🎯 My goodness! – একি!

🎯 How come – কি ব্যাপার?

🎯 What a mess! – কি এক ঝামেলা!

🎯 Oh shit! – ধ্যাত্তেরি!

🎯 Yes, go on – হ্যাঁ, বলতে থাকো!

🎯 Oh dear! – বলো কি!

🎯 Hi guys – হ্যালো বন্ধুরা!

🎯 Good job! – সাবাশ!

🎯 So what? – তাতে কি?

🎯 Oh, no! – এ হতে পারেনা!

🎯 Pay attention! – মনোযোগ দাও!

🎯 Definitely – অবশ্যই!

🎯 Let it pass – ছেড়ে দাও!

🎯 Obviously – অবশ্যই!

🎯 I’m off – আমি গেলাম।

🎯 It’s your turn – এবার তোমার পালা!

🎯 As if – যেন, কি যে হতো!

🎯 What a surprise!- হটাৎ যে!

🎯 Go to the devil! – গোল্লায় যাক!

🎯 What about you? – তোমার খবর কি?

🎯 so so – মোটামোটি

🎯 So be it – তবে তাই হোক

🎯 Who cares! – কার কি যায় আসে!

🎯 I’m at a loss – কি বলব ভেবে পাচ্ছিনা!

🎯 It is you, I see! – আরে তুমি যে!

🎯 Excuse me – এই যে শুনুন!

🎯 Not a bit – একটুও না

🎯 That’s fantastic – এটা সত্যি চমৎকার!

🎯 How strange! - কি অদ্ভুত


🔻 পড়া শেষে "Done" লিখতে ভুলবেন না। 💙


💥 ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ভাবুকদের ভাবনা ফেইসবুক গল্প

লেখাঃ ডা: আব্দুর রব


পুরুষ মানুষের মন খারাপের অনেক কারন থাকে। টাকা পয়সা তার একটি। এই জিনিষ টা ছাড়া পুরুষ হয়ে যায় হাঁফ লেডিস। 


ইন্টার্নীতে থাকার সময় যশোর থেকে এক টি বিয়ের প্রস্তাব এসেছিল। পাত্রীর ধনী বাবা আমাদের বাড়ী দেখতে এসে বাড়ির পথ থেকে পালিয়েছিল, ভিতরে আর আসে নি। এই বয়সে বিয়ের কোন আগ্রহ ছিল না আমার, সেটা চাইও নি, পাত্রীকেও চিনি না। তবুও একটা অদ্ভুত কষ্ট হয়েছিল সেদিন। কষ্টটা আমার জন্য নয়। আমাদের গোলপাতার বাড়িটার জন্য।

....

এক ব্যাচ সিনিয়র এক ভাইয়ের সাথে দেখা হল সেদিন। চেহারা শুকিয়ে গেছে, চোখ কোটরে ঢুকেছে। ভালবেসে বিয়ে করেছিল, কোর্ট ম্যারেজ। পরিবার মেনেও নিয়েছিল। নবম মাসের মাথায় ডিভোর্স দিয়েছে। ডিভোর্স হয়েছে উনি নিজেও জানতেন না। খবর টা শুনেছে অন্যের কাছে। একটা বিশাল অপরাধ করেছিলেন উনি::: জুলাইতে এফসিপিএস চান্স হয় নাই, বিসিএস প্রিলি হয় নাই। 

বিসিএস রিটেন দেওয়া রংপুর মেডিকেলের এক ছেলের সাথে নতুন করে শুরু করেছে মেয়েটা। 


কারো চাই টাকা, আর কারো চাই স্ট্যাটাস। ভালবাসা এখানে শ্বান্ত্বনা ।

ভাইটাও এখন শ্বান্তনা পায়। মেয়েটির উপর তার কোন অভিযোগ নেই। " ও ভেবেছিল আমি ভাল মেডিকেলে পড়ি, অনেক ব্রিলিয়ান্ট কেউ। আমি যে গড় পড়তামানের স্টুডেন্ট পরে বুঝেছে । বোঝার পর চলে গেছে। ওর কোন দোষ নেই।" এভাবেই বলেছিলেন উনি। 

.....

আপনি পুরুষ মানুষ হয়েছেন, আর আপনার বিসিএস নাই, এফসিপিএস নাই আবার টাকাও নাই। ভুলেও নিজেকে পুরুষ ভাববেন না। যেদিন বউ চলে যাবে সেদিন ই বুঝবেন নিজেকে ভুল জেনেছেন। 'ভালবাসার সাথে টাকার সম্পর্ক নেই' এই কথা যে বলে তার দুই গালে কষে থা#*ড় দিন। নিকৃষ্টতম মিথ্যাটি সে আপনাকে বলেছে।

....

টাকা সবারই লাগে। অথচ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি থাকে পুরুষের পকেটে। এর ওজন ও ব্যাথা প্রতিটা পুরুষকে বইতে হয়। টাকা না থাকলে কোন মেয়ে অমানুষ হয়ে যায় না, কিন্তু একটি পুরুষ মহিলা হয়ে যায়।

টাকা আসে, আবার চলে যায়। মাঝ থেকে ভালবাসাটা নিয়ে গেলে আর কষ্টের সীমা থাকে না।

....

গতকাল ওয়ার্ডে দুই জন রুগী খারাপ ছিল। 27 বছরের এক মেয়ে , Sub Arachnoid haemorrhage ... ICU এর জন্য. councelling. করেছিলাম। টাকা দিয়ে হয়ত সুখ কেনা যায়, জীবন তো আর কেনা যায় না। তবুও আমাদের টাকাই সব।

..

যতবার বিয়ের কথা উঠেছে, ততবার ই আমি ভয় পেয়েছি। টাকা আমাকে আজীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছে। তাই বিয়ে - ভালবাসার কথা শুনলে ভয় পাই। ফার্স্ট ইয়ারে কেরানীগঞ্জ এর ওপারে যখন দেড় হাজার টাকার টিউশুনি করতাম, নদী পার হওয়ার ছয় টাকা আমার থাকত না। আধা কিলোমিটার হেটে ব্রিজ পার হতাম। আর আজ হাজার হাজার টাকা আয় করেও দেখি ঈদে বাড়ি যাওয়ার টাকা থাকে না। জীবন আসলে একই থাকে, শুধু সময় আর চক্র টা বদলায়। 

... 

একজন বিখ্যাত প্রফেসরের সাথে কথা বলতেছিলাম। উনি যখন ইন্টার্নীতে পাঁচ হাজার টাকা বেতন পেতেন তখন দুই হাজার টাকা ঘাটতি থাকত। এখন বিশ লাখ টাকা আয় করেও দুই লাখ টাকা ঘাটতি থাকে। কাকে কি বলব??

...

সতের শ টাকায় যখন মাস চলত। তখনও পকেটে একটা টি শার্ট কেনার মত টাকা থাকত না। আর আজ নিজের খরচই হয় ষোল হাজার টাকা। আজও টি শার্ট কেনার টাকা নাই। 

...

আমি এই হিসেব বুঝি না। 

নীল ক্যাফের ভালোবাসা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

হুট করে চাকরি চলে গেলো।ভাবলাম বেকার বসে না থেকে কিছু একটা করি।তাই টিউশনি শুরু করলাম।পাড়ার এক বড় ভাইয়ের থেকে ঠিকানা নিয়ে এক বাসায় গেলাম ইন্টারভিউ দিতে।আন্টি বলল,


-শোন,সপ্তাহে কিন্তু ছ'দিন পড়াতে হবে।ফাঁকি দেওয়া চলবে না।


-জ্বী আন্টি ছয় দিনই পড়াব।


-আর হ্যা,বাচ্চার সাথে কিন্তু উচ্চস্বরে কথা বলা যাবে না।আগের টিচার কে কিন্তু উচ্চস্বরে কথা বলার জন্য বাদ দিয়েছি।


আমি মিষ্টি করে হেসে বললাম,


-আন্টি, বাচ্চারা তো ফুলের মতো।সেই ফুলের সাথে যারা রূঢ় আচরণ করে তো ছোটলোকরা।আপনি চিন্তা করবেন না আমি ওর সামনে জোরে নিশ্বাসও নিব না।


একথা বলার পর দেখলাম আন্টির মুখটা একটু কালো হয়ে গেলো।সাথে সাথে আর মুড চেঞ্জ করে বলল,


-আর শোন,ভুল করেও কিন্তু গাঁয়ে হাত তোলা যাবে না।


-কি যে বলেন আন্টি,গাঁয়ে হাত?আমি তো ওর গাঁয়ে ফুলের টোকাও দেব না।আমি বাচ্চাদের গাঁয়ে হাত তোলার তীব্র নিন্দা জানাই।


এরকম আরো অনেক কন্ডিশন দিলেন।বাচ্চার ক্লাসে রোল তিন,আগে দুই ছিলো।প্রাক্তণ টিচার পড়ানোর পর এক বেরে গেছে।আমি যেন ভালো করে পড়াই,রোল যেন এক হয় ব্লা ব্লা ব্লা।সব শেষে মুল কথায় আসলেন।তিনি বললেন,


-যেহেতু তুমি সপ্তাহে ছয় দিন পড়াবা সেহেতু তোমাকে আগের টিচারের চেয়ে ডাবল সম্মানি দেব।সে সপ্তাহে তিন দিন পড়াত।


কথাটা শুনে মনটা ভরে গেলো।মনে মনে হিসেব করে নিলাম আগের টিচার দুই হাজার পেলে আমি চার হাজার পাব।পাঁচ'শ এক হাজার কম হলেও সমস্যা নাই।আগের টিচার কত টাকা নিত জানতে খুব ইচ্ছে করছিলো কিন্তু ভদ্রতার খাতিরে আর জিজ্ঞেস করলাম না।পরে ছোটলোক ভাবতে পারে।


সব কথা শেষে আন্টিকে বললাম,ঠিক আছে আন্টি কাল থেকে পড়াতে আসব।বলে সেদিনের মতো বিদায় নিলাম।পরের দিন থেকে পড়ানো শুরু করলাম।ছাত্র ব্রিলিয়ান্ট।ক্লাস টু তে পড়ে।আমাকে কিছু পড়াতে হয় না।সব সে নিজেই পারে।ওর টিউশনির কোন প্রয়োজনই নাই।এক মাস পর পড়ানোর মাঝখানে এসে আন্টি হাতে একটা খাম দিলো।


খামটা বেশ মোটা আর ভারি।ছাত্রের সামনে আর খুললাম না।বাসায় এসে খুলতেই অনেকগুলো পঞ্চাশ টাকার নোট বের হলো।নোট গুলো হাতে নিয়ে যখনই গুনলাম আই এম তো অবাক।পাঁচ'শ টাকা মাত্র।পরের দিন গিয়ে ছাত্র কে জিজ্ঞেস করলাম আগে তাকে কে পড়াতো? সে বলল,


-আগে বাবা আমাকে পড়াত।ক্লাসে আমরা তিন জন সমান মার্কস পেয়েছি তাই ম্যাম লটারির মাধ্যমে রোল সিলেক্ট করেছে।অন্যদের থেকে কেন আমি এক নম্বর বেশি পাই নি তাই বাবার চাকরি চলে গেছে।বাবা আর্স এর ছাত্র তাই বাবাকে আড়াই'শ টাকা দিত।তুমি সাইন্সের তাই তোমাকে ডাবল।


এক কথা শুনে আয়াতুল করসী পরে বুকে ফুঁ দিলাম।ভাগ্যিস শুনেছে আমি সাইন্সের ছাত্র,কিন্তু ক্লাস টেন পর্যন্ত সাইন্সে ছিলাম এটা শোনে নাই।শুনলে হয় তো তিন'শর বেশি দিত না।টিউশনির বাজার এতো মন্দা কেন?নাকি আমি এই লাইনে আসায় শেয়ার বাজারের দাম পরে গেছে? 

মুসলিম বিবাহে কিছু কুসংস্কার

""বিয়েতে কুসংস্কার ও জঘন্য কিছু হারাম নিয়মঃ

যা আমাদের দেশে অহরহ ভাবে চলতেছে!!! 

_____________________________________


⭕ বিয়ের গোসল দেয় ভাবিরা, অথচ স্বামী মারা গেলে স্ত্রীকে গোসল দিতে দেয়া হয় না। হলুদ দিয়ে ভাবির হাতের গোসলের নামে চলে হারাম কাজগুলো।

⭕ বিয়ে করলেন আপনি, আর বিয়ের অনুষ্ঠানে আপনার হাত ধুয়ে দিবে আপনার শালি। বউকে কোলে করে ঘরে নিয়ে যাবে আপনার বোনজামাই,ভাই, চাচাতো ভাই, বন্ধু ইত্যাদি । হারাম কাজে বৈধতা, অবাক নয় কি??!!!!

⭕ বিয়ের সম্পর্ক যৌবনের সাথে, ক্যারিয়ার গড়ার জন্য পড়ে রয়েছে সারাজীবন।

অথচ আমাদের দেশে বলা হয় আগে ক্যারিয়ার গড়ো তারপর বিয়ে করো। পরিণতিতে পার্কে পার্কে অবাধ প্রেমলীলা, ধর্ষণের সেঞ্চুরি আর ডাস্টবিনগুলোতে বেওয়ারিশ শিশু লাশের ছড়াছড়ি যা কুকুর, কাক আর শকুন মিলে ভাগাভাগি করে খায়।

.

⭕ বিয়ে করে বউকে খাওয়াবি কী?????

কথাবার্তা শুনে মনে হয় বউ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ খাদক যার ক্ষুধা নিবারণ করা দুঃসাধ্য।

.

⭕ বিয়ে মানেই মেয়ের বাবার উপর খরচের পাহাড় চাপিয়ে দেয়া। অথচ ইসলামে দাওয়াত খাওয়ানোর দায়িত্ব বর পক্ষের, কন্যা পক্ষের নয়।

.

⭕ আমাদের দেশে বরপক্ষ যৌতুক নেয়, মোহরানা না দিয়ে বাসর রাত্রে স্ত্রীর নিকট ক্ষমা চায়। অথচ ইসলামি বিধান মতে স্ত্রী মোহরানার হক্বদার, যৌতুক তো সম্পূর্ণ হারাম।

.

⭕ কতিপয় হুজুরের কথাবার্তা শুনে মনে হয় সেবা পাওয়ার হক্বদার শুধুই স্বামী। অথচ রাসূল (সা.) বলেছেন- তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তিই আল্লাহর কাছে উত্তম যে তার স্ত্রীর নিকট (দ্বীনের ক্ষেত্রে) উত্তম।

.

⭕ বিয়ের অনুষ্ঠানে বরের হাতে স্বর্ণের আংটি না পরালে মান সম্মান থাকে না, অথচ পুরুষদের জন্য স্বর্ণ ব্যবহার হারাম।

.

⭕ পুরুষদের কাপড় থাকবে টাখনুর উপরে, আর মেয়েদের কাপড় থাকবে টাখনুর নিচে। অথচ বাস্তবতা???????

.

⭕ বিয়ের ব্যাপারে হাজারো বাধা-বিপত্তি থাকলেও ব্যাভিচার একেবারেই সহজলভ্য।

.

⭕ রাসূলুল্লাহ (সা.) তাক্বওয়া ভিক্তিক পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করতে বলেছেন, আর আমরা করছি চেহারা আর সম্পত্তি ভিত্তিক।


যার ফলে ঘটে নানান অসুবিধা। 

অবশ্যই মুসলমানদেরকে এই সমস্ত শরীয়ত বিরুধী নাফরমানী ত্যাগ করতে হবে। 


⭕ প্রিয় নবীর রেখে যাওয়া দ্বীনও ইসলাম এর আজ একি হয়েগেল মুসলমান আমাদের তো লজ্জা থাকা উচিত !


হে আল্লাহ এই মুসলিম উম্মাহ-কে সঠিক বুঝ দান করুন, 

আমিন ইয়া রাব্বি।


---সংগৃহীত 

জীবনে তৃতীয় ব্যাক্তি হতে সাবধান

#প্রেক্ষাপট_১

উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,

- তুমি কোথায় চাকুরি করো?

- একটা কোম্পানিতে ।

- স্যালারি কতো?

- ১০০০০ টাকা।

- মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।

যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি 

বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।

এখন যুবকটি বেকার। 

#প্রেক্ষাপট_২

- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?

- জ্বি।

- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?

- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?

- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?

স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা। 

সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো। 

স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।

#প্রেক্ষাপট_৩

- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!

- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।

- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?

- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!

- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে। 

আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?

বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো। 

স্ত্রীও বাধা দিল,

- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।

- নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ? 

আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক! 

# এবার_আসি_মূলকথায়

-কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।

-আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।

-ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।

#গল্পের_হিতোপদেশঃ

---জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না। ৩য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।

(সংগৃহীত) 

শাকিবের তিন নম্বর বৌ

‘শাকিব খান এর প্রথম সন্তান রাহুলের মা আমি’ 

সবার কাছে তিনি শাকিব খান হলেও, ওই নারীর কাছে তিনি কেবলই ছিলেন মাসুদ রানা। সাধারণ মাসুদ রানা যখন শাকিব খান হয়ে উঠেনি তখনই রাত্রি নামের সেই তরুণীর প্রথম ভালোবাসা ছিলেন তিনি। তারকা খ্যাতির শীর্ষ উঠার যাত্রায় একের পর এক পিছুটান শাকিব কেটেছেন চোখবুজে। অদৃশ্য রক্তপাতহীন এই কর্তনের বলি হয়েছেন রাত্রি। সম্পর্কে শাকিব খানের প্রথম স্ত্রী বা বলা যায় তার প্রথম সন্তানের মা।


‘শাকিবের প্রথম সন্তান রাহুলের মা আমি’


সম্প্রতি একটি অনলাইনের অনুসন্ধানে উঠে আসে এফডিসির এই ওপেন সিক্রেট বিষয়টি। প্রোডাকশন বয় থেকে শুরু করে অনেক সাংবাদিকের কাছেও এটা জানা ঘটনা। নিকট অতীত না হওয়ার কারনেই হয়তো কেউ আর এটার চর্চা করেন না। কারো সঙ্গে আলাপ করতে গেলেই কেউ রহস্যজনক হাসি হাসেন অথবা হেসেই উড়িয়ে দেন।


তবে এবার সামনে এলেন রাত্রি। এক পুত্র সন্তানের জননী জানান তার সন্তান রাহুল খানের বাবা শাকিব খানই। তবে স্বাভাবিক প্রশ্ন আসে তিনি কেন তার অধিকার আদায়ের জন্য সামনে আসেননি। শান্ত কন্ঠে তিনি জানিয়েছেন, যে ভালোবাসার কারণে এতোগুলো বছর চুপ থেকেছি, এখন আর মুখ খুলে কী লাভ? শাকিব যদি কোনোদিন বুঝতে পারে, ফিরে আসে তাহলে আমার আর কিছু চাই না। এর বাইরে মুখ খুলিনি কারন আমি চাইনি আমার হিরোর (শাকিব খানের) কোনো ক্ষতি হোক।


এদিকে নিজেকে শাকিবের প্রথম সন্তানের মা হিসেবে দাবি করে রাত্রি বলেন, আমি আর আমার আল্লাহ সবচেয়ে ভালো জানেন। আমি জোর গলায় বলতে চাই শাকিব খানের প্রথম সন্তানের মা আমি। আমার রাহুলের বাবা শাকিবই। এটা শাকিবও অস্বীকার করতে পারবে না।


যদিও রাত্রির কথায় জানা যায় তারা বিয়ে করেননি। অধিক মেলামেশা থেকে তাদের প্রেমের সম্পর্ক হয়। সম্পর্কের গভীর কোন মুহূর্তে দুর্ঘটনাবশত রাত্রি কনসিভ করেন। পরে শাকিব তাকে গর্ভপাতের জন্য বারংবার অনুরোধ করলেও মায়ের মমতার কাছে সেই অনুরোধ টিকেনি।


শাকিব শোবিজ ক্যারিয়ারে ধূমকেতুর গতিতে এগিয়ে গেলেও পেছনে পড়ে যান রাত্রি। রাত্রি পিতৃ পরিচয়হীন পুত্র সন্তানকে নিয়ে শুরু করেন জীবন সংগ্রামের নতুন লড়াই। সমাজের নিষ্ঠুরতার কষাঘাতে পাথর হওয়া রাত্রি ফেকাশে মুখে বলেন, ‌ আমার কারো কাছে কোনো অভিযোগ নেই। একটা পার্লারে কাজ করি। ছেলেটা একটা মোটর ওয়ার্কশপে কাজ শেখে। কারো টাকা পয়সার প্রতি আমার কোনো লোভ নেই। কখনো ছিলোই না।

সূত্র: নিউজ বিডি 

লর্ড ক্লাইভের আত্মহত্যা

 ইতিহাসের পাতা থেকে - 


         লর্ড ক্লাইভের আত্মহত্যা

----------------------------------------------------

দেশের রাজনীতিতে বিদেশিদের হস্তক্ষেপের এক নতুন অধ্যায় রচিত হয় পলাশীর যুদ্ধের মধ্য দিয়ে। 


আর এই যাত্রার শুরু লর্ড ক্লাইভের হাত ধরে। তার পুরো নাম রবার্ট ক্লাইভ। 


     জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর ১৭২৫ সালে


ইংল্যান্ডের সাধারণ পরিবারের সন্তান ক্লাইভ সামান্য কেরানি হিসেবে ১৭৪৪ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিতে যোগ দেন এবং একই বছরে কোম্পানির ব্যবসার কাজে ভারতে আগমন করেন।


ভারতে কিছু দিন চাকরির পর তিনি নিজ দেশে ফিরে যান এবং সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে যুদ্ধে অংশ নেন। 


দ্বিতীয়বার তিনি ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে ডেপুটি গভর্নর হিসেবে ভারতে আসেন ১৭৫৬ সালে।


এই যাত্রায় ভারতে এসেই তিনি ভারতবর্ষ তথা বাংলা বিহার উড়িষ্যায় ব্রিটিশ আধিপত্য বিস্তারে কূটকৌশল চালাতে থাকেন। 


এরই ধারাবাহিকতায় পলাশীর যুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতা করে মীর জাফর এবং তার মিত্ররা। 


নবাব সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যু এবং মীর জাফরের ক্ষমতাগ্রহণের ঘটনা ঘটলেও প্রকৃতপক্ষে অস্তমিত হয় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য। আর উত্থান ঘটে লর্ড ক্লাইভ তথা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের। 


পলাশীর যুদ্ধের ১০ বছর পর ১৭৬৭ সালে ক্লাইভ ইংল্যান্ড ফিরে যান। কিন্তু ভারতে রেখে যান ঘুষ, দুর্নীতি, সম্পদ আত্মসাত, প্রাসাদ ষড়যন্ত্র, দুর্বৃত্তায়ন আর অপরাজনীতির এক জঘন্য ইতিহাস। 


তার দুর্নীতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে যে ১৭৭২ সালে ইংল্যান্ডের পার্লামেন্ট তার দুর্নীতির তদন্ত শুরু করতে বাধ্য হয়।


এতে করে একে একে তার দুর্নীতির তথ্য বেরুতে থাকে। আত্মসম্মানের কথা বিবেচনা করে তিনি সব সম্পদের বিনিময়ে তদন্ত বন্ধ তথা তার সম্মান রক্ষার করুণ আর্তনাদ জানান।


        তবুও চলতে থাকে তদন্ত


এতে অপমানের জ্বালা সহ্য করতে না পেলে ১৭৭৪ সালের ২২ নভেম্বর আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। আত্মহত্যার জন্য তিনি নিজের শরীরে ছুরি চালান বা নিজেই নিজের গলায় ছুরি ঢুকিয়ে দেন বলে প্রচলিত আছে। 


তবে সম্মান রক্ষার্থে কেউ কেউ প্রচার করেন অতিরিক্ত আফিম বা মাদক গ্রহণ অথবা হৃদরোগে তার মৃত্যু হয়। তবে মরেও বেঁচে আছে লর্ড ক্লাইভ এক ঘৃণিত বিদেশি প্রভুর আদলে।


তথ্যসূত্রঃ শিক্ষাবার্তা'ইতিহাসের পাতা থেকে - 


         লর্ড ক্লাইভের আত্মহত্যা

------------------------------------------------


সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে।

 সৌন্দর্যের দেবী ক্লিওপেট্রাআত্মহনন করেন, একটি বিষাক্ত সাপ তুলে নিয়েছিলেন হাতে, আর সেই মুহূর্তে সাপ ছোবল মারে তাঁর বুকে। ক্লিওপেট্রা ....মিশ...