এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২৪

তারিখ - ১৪-০১-২০২৪ আজকের সংবাদ শিরোনাম

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ - ১৪-০১-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম


যারা অগ্নিসন্ত্রাস করেছে আর যারা হুকুমদাতা, কেউই রেহাই পাবে না ——— গোপালগঞ্জে নির্বাচন পরবর্তী মতবিনিময় সভায় বললেন প্রধানমন্ত্রী ——— জনকল্যাণের কথা মাথায় রেখে প্রকল্প নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ।


দেশি—বিদেশি চাপ ও ষড়যন্ত্র অতিক্রম করার সাহস রাখে সরকার ——— মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।

 

নতুন সরকারের গুরুত্বের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু হবে অর্থনৈতিক কূটনীতি ——— বললেন নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডক্টর হাছান মাহমুদ।


দেশের অর্থনীতি এবং আসন্ন রমজানে নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার অঙ্গীকার নবনিযুক্ত অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর।


তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার অপব্যবহারকারীদের জবাবদিহি নিশ্চিত করা হবে ——— বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। 


গাজায় অব্যাহত ইসরায়েলি হামলার একশো দিন অতিবাহিত ——— নিহত প্রায় ২৪ হাজার ফিলিস্তিনি। 


এবং হ্যামিলটনে দ্বিতীয় টি—টোয়েন্টি ম্যাচে পাকিস্তানকে ২১ রানে হারিয়ে সিরিজে দুই—শূন্যতে এগিয়ে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:১৩-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,,৷৷

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:১৩-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:-…


জাতির পিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদের শ্রদ্ধা নিবেদন - দেশের সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার শেখ হাসিনার।


নতুন সরকারের সামনে রয়েছে তিন চ্যালেঞ্জ-রাজনৈতিক, কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক - বলেছেন ওবায়দুল কাদের।


তথ্যের অবাধ স্বাধীনতা নিশ্চিতের পাশাপাশি গণমাধ্যমে অসত্য তথ্য প্রকাশ রোধে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানালেন নবনিযুক্ত তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুই দিনের সফরে নিজ জেলা গোপালগঞ্জ যাচ্ছেন আজ - স্থানীয় জনগণের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা।


আগামী ৮ই ফেব্রুয়ারি পবিত্র শব-ই-মিরাজ পালিত হবে - জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত।


আক্রমণ অব্যাহত রাখলে হুথি গোষ্ঠির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মার্কিন প্রেসিডেন্টের হুঁশিয়ারি।


এশিয়ান কাপ ফুটবলে লেবাননকে তিন-শুন্য গোলে হারালো স্বাগতিক কাতার।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ - ১২-০১-২০২৪,,,,,,,

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ

তারিখ - ১২-০১-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম          


জাতির পিতা এবং মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী পরিষদের সদস্যদের শ্রদ্ধা নিবেদন ——— দেশের সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার শেখ হাসিনার। 


নতুন সরকারের সামনে রয়েছে তিন চ্যালেঞ্জ—রাজনৈতিক, কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ———  বলেছেন ওবায়দুল কাদের। 


তথ্যের অবাধ স্বাধীনতা নিশ্চিতের পাশাপাশি গণমাধ্যমে অসত্য তথ্য প্রকাশ রোধে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানালেন নবনিযুক্ত তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।


 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুই দিনের সফরে নিজ জেলা গোপালগঞ্জ যাচ্ছেন আগামীকাল ——— স্থানীয় জনগণের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা।


ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের বিমান হামলায় নিহত ৫। 


এবং অকল্যান্ডে টি—টোয়েন্টি ক্রিকেট সিরিজের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে ৪৬ রানে পরাজিত করেছে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

১মিনিট সময় নিয়ে পড়েন, আল্লাহ যেন সকলের গোনাহ মাপ করে দেন।,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ১মিনিট সময় নিয়ে পড়েন, আল্লাহ যেন সকলের গোনাহ মাপ করে দেন।

১. “সুবহানাল্লাহ”(سبحان الله⁦)

২.“আলহামদুলিল্লাহ”(الحمد لله)

৩.“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ”(لأ إله إلا الله)

৪.“আল্লাহু আকবার”(الله اكبر)

৫.“আস্তাগফিরুল্লাহ”(استغفر الله)

৬.“আল্লাহুম্মাগফিরলি”(اللهم اغفر لي)

৭.“ইয়া রব্বিগফিরলি”(يا رب اغفر لي)

৮.“আল্লাহুম্মা আজিরনি মিনান-নার”(اللهم اجرني من النار)

৯.“সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম”(صلى الله عليه وسلم)

১০.“লা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ”(لا هول ولا قوه الا بالله)

১১.“লা ইলাহা ইল্লা আংতা সুবহানাকা ইন্নি কুংতু মিনায জোয়ালিমিন”(لأ إله إلا أنت سبحانك إني كنت من الظالمين)

১২.“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাঃ”(لأ إله إلا الله محمد رسول الله صلى الله عليه وسلم)


পড়া শেষে আলহামদুলিল্লাহ

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রাহিমাহুল্লাহ বলেন,  একজন মুমিন বান্দা দশটি কারণে শয়তান থেকে নিরাপত্তা পেতে পারেঃ,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রাহিমাহুল্লাহ বলেন, 

একজন মুমিন বান্দা দশটি কারণে শয়তান থেকে নিরাপত্তা পেতে পারেঃ 


১- আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় চাওয়া বা আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজীম পড়া। 

২- সূরা ফালাক ও নাস পড়া। 

৩- আয়াতুল কুরসী পাঠ করা। 

৪- সূরা আল বাকারাহ পাঠ করা। 

৫- সূরা আল বাকারার শেষ দুটি আয়াত পাঠ করা। 

৬- সূরা গাফির (মুমিন) এর শুরু থেকে পাঠ করা। 

৭- “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর।” ১০০ বার পাঠ করা। 

৮- অধিক হারে আল্লাহর যিকির। 

৯- বাড়তি দৃষ্টি, বাড়তি কথা, বাড়তি খাওয়া ও বাড়তি মেলামেশা থেকে বেঁচে থাকা। 

১০- ওজু ও সালাত। 


[ ইবনুল কাইয়্যেম, বাদায়েউল ফাওয়ায়েদ ২/২৬৭] [ উল্লেখ্য, উপরের সবগুলো কুরআন ও হাদীসের ভাষ্য দ্বারা সাব্যস্ত ]


ইমাম ইবনুল কাইয়্যেম রাহিমাহুল্লাহ বলেন, 

একজন মুমিন বান্দা দশটি কারণে শয়তান থেকে নিরাপত্তা পেতে পারেঃ 


১- আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় চাওয়া বা আউযুবিল্লাহি মিনাশ শায়তানির রাজীম পড়া। 

২- সূরা ফালাক ও নাস পড়া। 

৩- আয়াতুল কুরসী পাঠ করা। 

৪- সূরা আল বাকারাহ পাঠ করা। 

৫- সূরা আল বাকারার শেষ দুটি আয়াত পাঠ করা। 

৬- সূরা গাফির (মুমিন) এর শুরু থেকে পাঠ করা। 

৭- “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর।” ১০০ বার পাঠ করা। 

৮- অধিক হারে আল্লাহর যিকির। 

৯- বাড়তি দৃষ্টি, বাড়তি কথা, বাড়তি খাওয়া ও বাড়তি মেলামেশা থেকে বেঁচে থাকা। 

১০- ওজু ও সালাত। 


[ ইবনুল কাইয়্যেম, বাদায়েউল ফাওয়ায়েদ ২/২৬৭] [ উল্লেখ্য, উপরের সবগুলো কুরআন ও হাদীসের ভাষ্য দ্বারা সাব্যস্ত ]

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

মৃত্যু  নিয়ে এতো সুন্দর লেখা আগে পড়িনি একটু পড়েই দেখুন না জাযাকাল্লাহ।

 মৃত্যু নিয়ে এতো সুন্দর লেখা আগে পড়িনি

একটু পড়েই দেখুন না🙏 জাযাকাল্লাহ।❤️


পরলোকগত কুয়েতি লেখক আব্দুল্লাহ যারাল্লাহ তার মৃত্যুর আগে লিখে যাওয়া কিছু অনুভূতি -


"মৃত্যু নিয়ে আমি কোনো দুশ্চিন্তা করবো না, আমার মৃতদেহের কি হবে সেটা নিয়ে কোন অযথা আগ্রহ দেখাবো না। আমি জানি আমার মুসলিম ভাইয়েরা করণীয় সবকিছুই যথাযথভাবে করবে।"


يُجَرِّدُونَنِي مِنْ مَلَابِسِي


তারা প্রথমে আমার পরনের পোশাক খুলে আমাকে বিবস্ত্র করবে,


يَغْسِلُونَني


আমাকে গোসল করাবে,


يَكْفِنُونَنِي


(তারপর) আমাকে কাফন পড়াবে,


يُخْرِجُونَنِي مِنْ بَيْتِي


আমাকে আমার বাসগৃহ থেকে বের করবে,


يَذهَبُونَ بِي لِمَسَكِنِي الجَدِيدِ (القَبْرُ)


আমাকে নিয়ে তারা আমার নতুন বাসগৃহের (কবর) দিকে রওনা হবে,


وَسَيَأتِي كَثِيرُونَ لِتَشْيِيْعِ الجَنَازَتِي


আমাকে বিদায় জানাতে বহু মানুষের সমাগম হবে,


بَلْ سَيَلْغِي الكَثِيرُ مِنهُم أَعْمَالَهُ وَمَوَاعِيدَهُ لِأَجْلِي دَفْنِي


অনেক মানুষ আমাকে দাফন দেবার জন্য তাদের প্রাত্যহিক কাজকর্ম কিংবা সভার সময়সূচী বাতিল করবে,


وَقَدْ يَكُونُ الكَثِيرُ مِنهُم لَمْ يَفَكِّرْ في نَصِيحَتِي يَوماً مِنْ الأيّامِ


কিন্তু দুঃখজনকভাবে অধিকাংশ মানুষ এর পরের দিনগুলোতে আমার এই উপদেশগুলো নিয়ে গভীর ভাবে চিন্তা করবে না,


أَشْيَائِي سَيَتِمُّ التَّخَلُّصُ مِنهَا


আমার (ব্যক্তিগত) জিনিষের উপর আমি অধিকার হারাবো,


مَفَاتِيحِي


আমার চাবির গোছাগূলো,


كِتَابِي


আমার বইপত্র,


حَقِيبَتِي


আমার ব্যাগ,


أَحْذِيَتِي


আমার ‍জুতোগুলো,


وإنْ كانَ أَهْلِي مُوَفِّقِينَ فَسَوفَ يَتَصَدِّقُونَ بِها لِتَنْفَعَنِي


হয়তো আমার পরিবারের লোকেরা আমাকে উপকৃত করার জন্য আমার ব্যবহারের জিনিসপত্র দান করে দেবার বিষয়ে একমত হবে,


تَأَكِّدُوا بِأَنَّ الدُّنيا لَنْ تَحْزَنْ عَلَيَّ


এ বিষয়ে তোমরা নিশ্চিত থেকো যে, এই দুনিয়া তোমার জন্য দু:খিত হবে না অপেক্ষাও করবে না,


وَلَنْ تَتَوَقَّفْ حَرَكَةُ العَالَمِ


এই দুনিয়ার ছুটে চলা এক মুহূর্তের জন্যও থেমে যাবে না,


وَالاِقْتِصَادُ سَيَسْتَمِرُ


অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কিংবা ব্যবসাবাণিজ্য সবকিছু চলতে থাকবে,


وَوَظِيْفَتِي سَيَأتِي غَيرِي لِيَقُومَ بَها


আমার দায়িত্ব (কাজ) অন্য কেউ সম্পাদন করা শুরু করবে,


وَأَمْوَالِي سِيَذْهَبُ حَلَالاً لِلوَرَثِةِ


আমার ধনসম্পদ বিধিসম্মত ভাবে আমার ওয়ারিসদের হাতে চলে যাবে,


بَينَمَا أنا سَأُحَاسِبُ عَليها


অথচ এর মাঝে এই সম্পদের জন্য আমার হিসাব-নিকাশ আরম্ভ হয়ে যাবে,


القَلِيلُ والكَثِيرُ.....النَقِيرُ والقَطمِيرُ......


ছোট এবং বড়….অনুপরিমাণ এবং কিয়দংশ পরিমান, (সবকিছুর হিসাব)


وَإن أَوَّلَ ما مَوتِي هو اِسمِي !!!!


আমার মৃত্যুর পর সর্বপ্রথম যা (হারাতে) হবে, তা আমার নাম!!!


لِذَلكَ عِنْذَما يَمُوتُ سَيَقُولُونَ عَنِّي أَينَ "الجُنَّةُت"...؟


কেননা, যখন আমি মৃত্যুবরণ করবো, তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলবে, কোথায় “লাশ”?


وَلَن يَنَادُونِي بَاِسمِي....


কেউ আমাকে আমার নাম ধরে সম্বোধন করবে না,


وَعِندَما يُرِيدُونَ الصَّلاةَ عَلَيَّ سِيَقُلُونَ اُحْضُرُوا "الجَنَازَةَ" !!!


যখন তারা আমার জন্য (জানাযার) নামাজ আদায় করবে, বলবে, “জানাযাহ” নিয়ে আসো,


وَلَن يُنَادُونِي يِاسْمِي ....!


তারা আমাকে নাম ধরে সম্বোধন করবে না….!


وَعِندَما يَشْرَعُونَ بِدَفنِي سَيَقُولُونَ قَرِّبُوا المَوتَ وَلَنْ يَذكُرُوا اِسمِي ....!


আর, যখন তারা দাফন শুরু করবে বলবে, মৃতদেহকে কাছে আনো, তারা আমার নাম ধরে ডাকবে না…!


لِذَلِكَ لَن يَغُرَّنِي نَسبِي وَلا قَبِيلَتِي وَلَن يَغُرَّنِي مَنْصَبِي وَلا شَهرَتِي ....


এজন্যই দুনিয়ায় আমার বংশপরিচয়, আমার গোত্র পরিচয়, আমার পদমযার্দা, এবং আমার খ্যাতি কোনকিছুই আমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে,


فَمَا أَتْفَهُ هَذِهِ الدُّنْيَا وَمَا أَعْظَمَ مُقَلِّبُونَ عَليهِ .....


এই দুনিয়ার জীবন কতই না তুচ্ছ, আর, যা কিছু সামনে আসছে তা কতই না গুরুতর বিষয়…


فَيا أَيُّهَا الحَيُّ الآنَ ..... اِعْلَمْ أَنَّ الحُزْنَ عَليكَ سَيَكُونُ على ثَلَاثَةٍ أَنْواعٍ:


অতএব, (শোন) তোমরা যারা এখনো জীবিত আছো,….জেনে রাখো, তোমার (মৃত্যুর পর) তোমার জন্য তিনভাবে দু:খ করা হবে,


1ــ النَّاسُ الَّذِينَ يَعْرِفُونَكَ سَطْحَيّاً سَيَقُولُونَ مِسْكِينٌ


১. যারা তোমাকে বাহ্যিক ভাবে চিনতো, তারা তোমাকে বলবে হতভাগা,


2ــ أَصْدِقَاؤُكَ سَيَحْزُنُونَ سَاعَات أَو أَيَّامَاً ثُمَّ يَعُودُونَ إِلَى حَدِيثِهِم بَلْ وَضَحِكَهُم.....


২. তোমার বন্ধুরা বড়জোর তোমার জন্য কয়েক ঘন্টা বা কয়েক দিন দু:খ করবে, তারপর, তারা আবার গল্পগুজব বা হাসিঠাট্টাতে মত্ত হয়ে যাবে,


3ــ الحُزْنُ العَمِيقُ فِي البَيْتِ سَيَحْزُنُ أَهْلِكَ أُسْبُوعاً.... أُيسْبُوعَينِ شَهراً ....شَهرَينِ أَو حَتَّى سَنَةً وَبَعْدَهَا سَيَضْعُونَكَ فِي أَرْشِيفِ الذَّكَرِيّاتِ !!!


৩. যারা খুব গভীর ভাবে দু:খিত হবে, তারা তোমার পরিবারের মানুষ, তারা এক সপ্তাহ, দুই সপ্তাহ, একমাস, দুইমাস কিংবা বড় জোর একবছর দু:খ করবে। এরপর, তারা তোমাকে স্মৃতির মণিকোঠায় যত্ন করে রেখে দেবে!!!


اِنْتَهَتْ قِصَّتُكَ بَينَ النَّاسِ وَبَدَأَتْ قِصَّتُكَ الحَقِيْقِيّةِ وَهِيَ الآخِرةُ ....


মানুষদের মাঝে তোমাকে নিয়ে গল্প শেষ হয়ে যাবে, অত:পর, তোমার জীবনের নতুন গল্প শুরু হবে, আর, তা হবে পরকালের জীবনের বাস্তবতা,


لَقدْ زَالَ عِندَكَ:


তোমার নিকট থেকে নি:শেষ হবে (তোমার):


1ــ الجَمَالُ


১. সৌন্দর্য্য


2ــ والمَالُ


২. ধনসম্পদ


3ــ والصَحَّةُ


৩. সুস্বাস্থ্য


4ــ والوَلَدُ


৪. সন্তান-সন্তদি


5ــ فَارقَت الدَّور


৫. বসতবাড়ি


6ــ القُصُورُ


৬. প্রাসাদসমূহ


7ــ الزَوجُ


৭. জীবনসঙ্গী


وَلَمْ يَبْقِ إِلَّا عَمَلُكَ


তোমার নিকট তোমার ভালো অথবা মন্দ আমল ব্যতীত আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না,


وَبَدَأَتِ الحَيَاةُ الحَقِيقَيَّةُ


শুরু হবে তোমার নতুন জীবনের বাস্তবতা,


وَالسُّؤَالُ هُنا : ماذا أَعْدَدْتَ لِلقُبَرِكَ وَآخِرَةَكَ مِنَ الآنَ ؟؟؟


আর, সে জীবনের প্রশ্ন হবে: তুমি কবর আর পরকালের জীবনের জন্য এখন কি প্রস্তুত করে এনেছো?


هَذِهِ حَقِيقَةٌ تَحْتَاجُ إلى تَأمَّلٍ


*ব্স্তুত: এই জীবনের বাস্তবতা সম্পর্কে তোমাকে গভীর ভাবে মনোনিবেশ করা প্রয়োজন,*


لِذَلِكَ أحرصُ عَلى :


এজন্য ‍তুমি যত্নবান হও,


1ــ الفَرَائِضِ


১. ফরজ ইবাদতগুলোর প্রতি


2ــ النَّوَافِلِ


২. নফল ইবাদতগুলোর প্রতি


3ــ صَدَقَةُ السِّرِّ


৩. গোপন সাদাকাহ’র প্রতি


4ــ عَمَلُ الصَّلِحِ


৪. ভালো কাজের প্রতি


5ــ صَلاةُ اللَّيلِ


৫. রাতের নামাজের প্রতি


لَعَلَّكَ تَنْجُو....


যেন তুমি নিজেকে রক্ষা করতে পারো….


إِنْ سَاعَدْتَ عَلى تَذْكِيرِ النَّاسِ بِهَذِهِ المُقَالَةِ وَأنتَ حَيُّ الآنَ سَتَجِدُ أَثَرَ تَذكِيرِكَ في مِيزَانِكَ يَومَ القِيامَةِ بِإِذْنِ اللهِ .....


এই লিখাটির মাধ্যমে তুমি মানুষকে উপদেশ দিতে পারো, কারণ তুমি এখনো জীবিত আছো, এর ফলাফল আল্লাহ’র ইচ্ছায় তুমি কিয়ামত দিবসে মিজানের পাল্লায় দেখতে পাবে,


قال الله تَعالى : ((فَذَكِّرْ فَإِنَّ الذِّكْرَ تَنْفَعُ المُؤمِنِينَ))


আল্লাহ বলেন: ((আর স্মরণ করিয়ে দাও, নিশ্চয়ই এই স্মরণ মুমিনদের জন্য উপকারী))


لِمَاذَا يَخْتَارُ المَيِّتِ "الصَّدَقَةَ لو رَجَعَ للدُّنيا....


তুমি কি জানো কেন মৃতব্যক্তিরা সাদাকাহ প্রদানের আকাঙ্খা করবে, যদি আর একবার দুনিয়ার জীবনে ফিরতে পারতো?


كَمَا قَالَ تَعَالى: ((رَبِّ لَو لا أَخَّرْتَنِي إلى أَجَلٍ قَرِيبٍ فَأَصَّدَّقَ....))


আল্লাহ বলেন: ((হে আমার রব! যদি তুমি আমাকে আর একটু সুযোগ দিতে দুনিয়ার জীবনে ফিরে যাবার, তাহলে আমি অবশ্যই সাদাকাহ প্রদান করতাম….))


ولَمْ يَقُلْ :


তারা বলবে না,


لِأعتَمَرَ


উমরাহ পালন করতাম,


أو لِأُصَلَّي


অথবা, সালাত আদায় করতাম,


أو لِأصُومُ


অথবা, রোজা রাখতাম,


قالَ العُلَماءُ : ما ذَكَرَ المَيِّتُ الصَّدَقَةَ إلا لِعَظِيمِ مَا رَأى مِن أَثَرِها بَعدَ مَوتِهِ


আলেমগণ বলেন: মৃতব্যক্তিরা সাদাকাহ’র কথা বলবে, কারণ তারা সাদাকাহ প্রদানের ফলাফল তাদের মৃত্যুর পর দেখতে পাবে,


فَأَكْثِرُوا مِنَ الصَّدَقَةِ وَمِن أَفضَلِ ما تَتَصَدَّقُ بِهِ الآنَ 10 ثَوَان مِنْ وَقْتِكَ لِنشَرِ هذا الكَلامَ بِنِيَّةِ النَّصْحِ فَالكَلمَةُ الطَّيِّبَةُ صَدَقَةٌ.


আর, গুরুত্ববহ এই সাদাকাহ’র কাজটি তুমি এই কথাগুলো ছড়িয়ে দিয়ে মাত্র ১০ সেকেন্ড সময় ব্যয় করে করতে পারো, যদি তোমার উদ্দেশ্য হয় এর মাধ্যমে মানুষকে উপদেশ প্রদান করা। কারণ, উত্তম কথা হল এক ধরণের সাদাকাহ।।।!


 সংগৃহিত

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

ফেরেশতারা যাদের জন্য দুআ করেঃ পর্বঃ৩,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ফেরেশতারা যাদের জন্য দুআ করেঃ পর্বঃ৩


🌸জামাতে নামাজ আদায়কারীদের জন্য : যারা মসজিদে গিয়ে জামাতের সহিত নামাজ আদায় করে, ফেরেশতারা তাদের জন্যও দোয়া করেন। এদের তিন ভাগে ভাগ করা যায়, যেমন : এক. যারা মসজিদে প্রথম কাতারে নামাজ আদায় করে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৯৮৭)। দুই . যারা কাতারের ডান দিকে নামাজ পড়ে। (আবু দাউদ, হাদিস : ৫৭৮)। তিন. যারা কাতারের মাঝখানে খালি জায়গা পূরণ করে। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৯৮৫)


🌸যারা মুসলিম ভাইয়ের জন্য দোয়া করে : রাসুল (সা.) বলেছেন, কোনো মুসলিম তার অনুপস্থিত ভাইয়ের জন্য দোয়া করলে তা কবুল করা হয় এবং তার মাথার কাছে একজন ফেরেশতা নিযুক্ত থাকে। যখন সে তার ভাইয়ের জন্য কল্যাণের দোয়া করে তখন নিযুক্ত ফেরেশতা বলে, আমিন। অর্থাত্ ‘হে আল্লাহ, কবুল করুন এবং তোমার জন্য অনুরূপ (তোমার ভাইয়ের জন্য যা চাইলে আল্লাহ তোমাকেও তা দান করুন)।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৮৮)


🌸সৎপথে চললে : যারা ঈমান আনে, আল্লাহর নির্দেশ পালনকরত সৎপথে চলে এবং আল্লাহর কাছে তাওবা করে, আল্লাহর ফেরেশতারা তাদের জন্য দোয়া করতে থাকেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আরশ ধারণ করে আছে এবং যারা এর চারপাশে আছে, তারা তাদের রবের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে প্রশংসার সঙ্গে এবং তার ওপর ঈমান রাখে, আর মুমিনদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে বলে, হে আমাদের রব, আপনি দয়া ও জ্ঞান দ্বারা সব কিছুকে পরিব্যাপ্ত করে রেখেছেন। অতএব যারা তাওবা করে এবং আপনার পথ অবলম্বন করে, আপনি তাদের ক্ষমা করুন। আর জাহান্নামের শাস্তি থেকে আপনি তাদের রক্ষা করুন।’ (সুরা গাফির, আয়াত : ৭)


🍀রামাদানের আর বেশি দিন নেই , কুরআন পড়ার অভ্যাস করবো এখন থেকেই





ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


জাহান্নাম থেকে বাচার আরও পাচটি উপায়:,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🍀জাহান্নাম থেকে বাচার আরও পাচটি উপায়: 


৬. হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘কোনো ব্যক্তি যদি জান্নাতের জন্য আল্লাহর কাছে তিনবার প্রার্থনা করে, তাহলে জান্নাত তখন বলে, হে আল্লাহ! তাকে জান্নাতে প্রবেশ করান। আর কোনো ব্যক্তি তিনবার জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাইলে জাহান্নাম তখন আল্লাহর কাছে বলে, হে আল্লাহ! তাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৫৭২)


৭. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ধারাবাহিকভাবে জোহরের আগে চার রাকাত ও পরে চার রাকাত নামাজ আদায় করবে, মহান আল্লাহ তার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দেবেন।’ (ইবনে মাজাহ : ১১৬০, আবু দাউদ, হাদিস : ১২৬৯)


৮. আবু বকর ইবনে শায়বা, আবু কুরায়ব ও ইসহাক ইবনে ইবরাহিম (রহ.)... আবু বকর ইবনে উমর ইবনে রুয়াইবা (রহ.) তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের ও সূর্যাস্তের আগে অর্থাৎ ফজর ও আসরের সালাত আদায় করে, সে কখনো জাহান্নামে প্রবেশ করবে না। তখন বসরার এক ব্যক্তি তাঁকে বলেন, আপনি কি এটা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছ থেকে শুনেছেন? তিনি বলেন হ্যাঁ। তখন ওই ব্যক্তি বলল, আমি এই মর্মে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আমি নিজ কানে তা রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছ থেকে শুনেছি এবং আমার হৃদয়ে তা গেঁথে রেখেছি। (মুসলিম, হাদিস : ১৩১১)


৯. রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, “যে ব্যক্তি একমাত্র আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বলে, কিয়ামতের দিন সে এমনভাবে উপস্থিত হবে যে তার ওপর জাহান্নাম হারাম।” (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৪৬৮২)


১০. আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি কি তোমাদের জানিয়ে দেব না, কোন ব্যক্তির জন্য জাহান্নাম হারাম এবং জাহান্নামের জন্য কোন ব্যক্তি হারাম?


যে ব্যক্তি মানুষের কাছাকাছি (জনপ্রিয়), সহজ-সরল, নম্রভাষী ও সদাচারী (তার জন্য জাহান্নাম হারাম)।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৪৮৮)


🍀আজ কুরআন পড়া হয়েছে?





আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ সল্লল্ল-হু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন নিষ্পাপ, উনার আগের এবং পরের কোনো গুনাহ ছিল না, ,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ⭕ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ সল্লল্ল-হু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন নিষ্পাপ, উনার আগের এবং পরের কোনো গুনাহ ছিল না, তবুও তিনি দৈনিক সত্তরবারের অধিক [কোনো কোনো হাদীস মোতাবেক, একশত বারেরও অধিক] তওবা ইস্তিগফার করতেন!


🔸 কেন করতেন জানেন.? তিনি আল্লাহ তা'য়ালাকে ভালবাসতেন, তিনি উম্মত তথা আমাদেরকে ভালবাসতেন, তাই আমাদেরকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য তিনি দৈনিক সত্তর থেকে একশ বারেরও অধিক ইস্তিগফার করতেন।


🔹 যেই নবীজি [সাঃ] এর কোনো প্রকার গুনাহ ছিল না, তবুও তিনি দৈনিক একশ বারেরও অধিক তওবা ইস্তিগফার করতেন, তাহলে তারই উম্মত হয়ে আমাদের দৈনিক কতবার তওবা ইস্তিগফার করা দরকার একটু ভেবে দেখুন তো.!


🔸 প্রতিনিয়ত গুনাহের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছি আমরা। কবীরা, সগীরা, জাহেরী, বেতেনী, শিরকী, বেদাতী, জানা অজানা, ইচ্ছায় অনিচ্ছায় কত গুনাহই না করছি আমরা প্রতিদিন, প্রতিটি মূহুর্তে।


🔹 শ্রেষ্ঠ নবীর শ্রেষ্ঠ উম্মত আমরা, কিন্তু আজ গুনাহের দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ হয়ে গিয়েছি, আমলও করি আবার গুনাহও করি.. আবার অনেকে আমলও করতে পারি না, কিন্তু গুনাহটা ঠিকই বহাল রাখি।


🔸 মালিকের সামনে তো একদিন দাড়াতেই হবে, প্রতিটি দিনের, প্রতিটি মূহুর্তের গুনাহের জন্য জবাবদীহী করতে হবে, সেইদিন আমরা পারবো তো আল্লাহর কাছে জবাবদীহী করতে..?? পারবো তো প্রতিটি গুনাহের উপযুক্ত কারন পেশ করতে..??


🔹 পারবো নাহ‌.! কেউই পারবো নাহ.!! কারোরই সেদিন ক্ষমতা থাকবে না মালিকের সামনে দাঁড়িয়ে কৃতকর্মের হিসাব দেওয়ার মতো..!! তাই আসুন আমরা আজকে এখন থেকেই গুনাহের কাজগুলো ছেড়ে দেই, মহান আল্লাহ তা'য়ালার নিকট ক্ষমা প্রার্থণা করি, প্রতিদিন একশ বারের অধিক তওবা ইস্তিগফার করি।


🔸 মোনাজাতে আল্লাহকে বলি! হে আরশের মালিক, জমিনের মালিক, সারা বিশ্ব জাহানের মালিক ইয়া আল্লাহ্! যাই ভুল করেছি, না জেনে ভুল করেছি অথবা জেনে বুঝেই করেছি, আপনি তো মহান ক্ষমাশীল, ক্ষমা করাকে পছন্দ করেন, আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন, আমি আর সেই ভুলগুলো কখনও কোনো দিন করবো না.! এভাবে চোখের পানি ফেলে মোনাজাতে আল্লাহর কাছে বলেই দেখুন না, তিনি আপনাকে ক্ষমা না করে পারবেন না ইন শা আল্লাহ।


🔲 তাই বিশ্বাস রাখুন, বেশি বেশি করে তওবা ইস্তিগফার করুন, দৈনিক কমপক্ষে ১০০ বার করে পাঠ করুনঃ-


“আস্তাগফিরুল্ল-হ”, “আস্তাগফিরুল্ল-হাল্লাযি লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলাইহি লা হাওলা ওয়ালা ক্বুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ” 💝✅





শয়তানের হাত থেকে বাচার ১০ টি উপায়,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শয়তানের হাত থেকে বাচার ১০ টি উপায় 

.

ইমাম ইবনুল ক্বয়্যিম রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন ১০টি উপায় রয়েছে যা বান্দাকে শয়তানের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে-

.

১. আল্লাহর কাছে শয়তান থেকে আশ্রয় চাওয়া

২. সূরা ফালাক তেলাওয়াত করা

৩. সূরা নাস তেলাওয়াত করা

৪.আয়াতুল কুরসি তেলাওয়াত করা

৫. সূরা বাকারা তেলাওয়াত করা

৬. সুরা বাকারার শেষ অংশ তেলাওয়াত করা

৭. সূরা গফির এর প্রথম অংশ তেলাওয়াত করা

৮. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির - এই দোয়াটি বেশি বেশি পড়া

৯. বেশি বেশি আল্লাহর জিকির করা

১০. অধিকাধিক অপ্রয়োজনীয় কথা, নজর, খাওয়া-দাওয়া এবং মানুষের সাথে মেলামেশা থেকে বিরত থাকা

.

- (বাদায়েউল ফাওয়াঈদ (২/২৬৭)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...