এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২৪

চশমা পরা মেয়েটি বুয়েটর ছাত্রী শোভা।,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 চশমা পরা মেয়েটি বুয়েটর ছাত্রী শোভা।

২য় ছবিটি তার মা প্রতিমা রানী দাশের।

অনেকেই এদের চিনে থাকবেন। বছরখানেক আগে ভাইরাল হওয়া, অভিনন্দন এর জোয়ারে ভাসা মা মেয়ের গল্প


শোভা যখন গর্ভে তখন প্রতিমা রানীর স্বামী মারা যান। স্বামীর বাড়িতে ভালো সম্পত্তি'ই ছিলো; কিন্তু সবকিছু থেকে বঞ্চিত করে গর্ভবতী প্রতিমাকে স্বামীর বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। তারপর গিয়ে উঠেন বাপের বাড়ি। কিছুদিন থাকার পরে আপদ মনে করে গুনধর ভাইও তাদের তাড়িয়ে দেন।


এরপর তারা আশ্রয়ের খোঁজে উঠেন প্রতিমা রানীর পিসির বাড়িতে। সেখানে কিছুদিন থাকতে পারে কিন্তু কতদিনই বা পরের বাড়িতে থাকা যায়। গৃহপরিচারিকার কাজ নিয়ে চলে যান। তাদের ছোট একটা বারান্দায় থাকেন মা মেয়ে। কিন্তু একজনে কাজ করে দুজনকে খাবার দিতে নারাজ গৃহিণী। ফলে এই চাকরি চলে যায়। এরপর অপমান লজ্জার মাথা খেয়ে আবার ভাইয়ের কাছে থাকার জন্য ভিক্ষা চাইতে হয়। কদিন থাকার পরে সামান্য কারনে আবার বাড়ি থেকে বের করে দেন।


স্থায়ী সমাধানের জন্য প্রতিবেশীরা তাকে বিয়ে দিতে চায়। মেয়ের নিরাপত্তার কথা ভেবে ২য় বিয়েতে রাজী হন মা। স্বামী চালচুলোহীন চা দোকানে কাজ করেন। একদিন কাজ করে তো দুইদিন বসে থাকে। তবে প্রতিনিয়ত ঝগড়া এবং স্ত্রীকে মারধরে বেশ কামেল লোক ছিলেন তিনি। সপ্তম শ্রেণি থেকে টিউশনি করতে হয় শোভাকে। পঞ্চম এবং অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পাওয়া শোভার যেদিন এসএসসির পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষা সেদিন সৎপিতাও তাদের বাড়ি থেকে বের করে দেন। সারারাত না পড়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে সকালে পরীক্ষা দিতে হয় শোভাকে। কিন্তু যাবে আর কোথায় তার মায়ের তো আর নিজের জায়গাজমি নাই। তাই শত অপমান লাঞ্ছনা সহ্য করেও ফিরতে হয় সেই সৎবাবার কাছেই।


এসএসসিতে গোল্ডেন প্লাস পাওয়ার রেজাল্টের দিনও তাদেরকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর তারা স্থায়ীভাবে সৎবাবার ঘর ছেড়ে চলে আসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে। তার মা কাজ নেন চকলেট আচারের কারখানায়। অর্থকষ্ট, পুষ্টিকর খাবারের অভাবে মা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। মেয়েরও হাড্ডিসার অবস্থা।  এখান থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে চান্স হয় বুয়েটে।"

তাই ভেঙে পড়া যাবেনা কোন অবস্থাতেই লেগে থাকেন আপনি হাল না ছাড়লে ঈশ্বর আপনাকে ঠিক দেখবেন একদিন। 

সংগৃহীত তথ্যঃ

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



আমের ভালো ফলন পেতে কৃষক ভাইদের এই মূহুর্তে করণীয়,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 #আমের ভালো ফলন পেতে কৃষক ভাইদের এই মূহুর্তে করণীয়:

 

#ফলন্ত গাছে মুকুল আসার ৩ মাস আগে থেকে সেচ প্রদান বন্ধ রাখতে হবে।

#আমের মুকুল ফুটা অবস্থায় স্প্রে করা যাবে না।


#আমের মুকুল ফোটার শেষ পর্যায়ে কমপক্ষে একবার ও ফল মটর দানা পর্যায়ে একবার সেচ দিতে হবে

#কলম কৃত গাছের ৪ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মুকুল ভেঙ্গে দিতে হবে। এতে আম গাছের বৃদ্ধি ভালো হয় ও দীর্ঘ দিন ফল দেয়।


#গাছের গোড়া আগাছা মুক্ত ও পরিস্কার রাখতে হবে।

#স্প্রে অব্যশই গাছের পাতা, মুকুল, ও ডালপালা ভালো ভবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে। 


#প্রথম পর্যায়ে মুকুল আসার ১৫-২০ দিন আগেই সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক 

রিপকর্ড ১০ ইসি

সানমেরিন ১০ ইসি

কর্ট ১০ ইসি

শেফা ১০ ইসি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ মিলি হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।

#সাথে 


#কার্বোডাজিম+মেনকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক 

ক্যাম্পনিয়ন ৭৫ ডাব্লিউ পি 

ক্লাস্টার ৭৫ ডাব্লিউ পি 

কারকোজেব ৭৫ ডাব্লিউ পি

কেমামিক্স ৭৫ ডাব্লিউ পি  

যে কোন একটি ছত্রাক নাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে পারেন। 


#মুকুল আসার পরে করনীয়:

মুকুল বের হওয়ার পর কিন্তু ফুল ফোটার আগে হপার পোকা দমনে 

#ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক

এডমায়ার ২০ এসএল

ইমিটাফ ২০ এসএল

ইমপেল ২০ এসএল

টিডো ২০ এসএল

গেইন ২০ এসএল

যে কোন একটি বালাইনাশক প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ 

 গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে। সাথে 


#অ্যানথ্রাকনোজ রোগ দমনে 


#মেনকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক

#নেমিস্পোর ৮০ ডাব্লিউ পি 

#এগ্রিজেব ৮০ ডাব্লিউ পি 

#ট্রাইকোজেব ৮০ ডাব্লিউ পি 

#কাফা ৮০ ডাব্লিউ পি 

#ইন্ডোফিল এম ৪৫ 

যে কোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।  


উপরিউক্ত বালাইনাশক সমূহ স্প্রে করার ২-৩ দিন পরে সলুবর বোরন লিটারে ১.৫ গ্রাম হারে এবং  

চিলেটেড জিংক লিটারে ০.২৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে করতে হবে।


#ফল মটরদানা/মার্বেল আকৃতি ধারণের পরে:

ফল ঝরা রোধে প্রতি লিটার পানিতে ২০ গ্রাম ইউরিয়া মিশিয়ে ফল মটরদানা অবস্থায় একবার এবং মার্বেল আকৃতির হলে দ্বিতীয়বার বার স্প্রে করতে হবে।


প্রাথমিক পর্যায়ে আমের উইভিল ও ফলছিদ্রকারী পোকা দমনের জন্য 

#ক্লোরোপাইরিফস+সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক #নাইট্রো ৫০৫ ইসি

#সাবসাইড ৫০৫ ইসি

#ক্লোরোসাইরিন ৫০৫ ইসি

#জাহিম ৫০৫ ইসি

#এসিমিক্স ৫০৫ ইসি

#সাইপারফস ৫০৫ ইসি

যে কোন একটি কীটনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি হারে মিশিয়ে পাতা ও ডালপালা ভালো ভবে ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে। 


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ব্লক: ভোটমারী, কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বোরো ধানের চারা রোপনের সঠিক নিয়ম ও পদ্ধতি:,,,,,

বোরো ধানের চারা রোপনের সঠিক নিয়ম ও পদ্ধতি:

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


#বোরো ধানের চারার বয়স কমপক্ষে ৩৫-৪০ দিন হতে হবে। (চারার বয়স যত বেশি হবে ফলন তত কম হবে)

#চারা রোপনের সময় জমিতে ছিপছিপে পানি রাখতে হবে। 

#যে দিনের উত্তোলন করা চারা সেই দিনে রোপন করা ভালো।

#প্রতি গুছিতে ২-৩ চারা রোপন করতে হবে।  (বেশি চারা ব্যবহার করলে ছড়া কম হবে। প্রতি ছড়ায় ধান কম হবে ফলন কমে যাবে)

#চারা রোপনের গভীরতা হবে ২-৩ সেন্টিমিটার (গভীরতা বেশি হলে দেরিতে কুঁশি হবে ও কম কুঁশি হবে এবং ফলন কম হবে।

#চারা সারিতে রোপন করতে হবে (উত্তর - দক্ষিণে চারা রোপন করলে সারাদিন ব্যাপি আলো বাতাস পায় ও সার প্রয়োগ, আগাছা দমনে সুবিধা হয়)


#চারা রোপন দুরত্ব সারি থেকে সারি ২০ সেন্টিমিটার (৮ ইঞ্চি) চারা থেকে চারা ২০ সেন্টিমিটার (৮ ইঞ্চি) 


#যে সব জাতে জীবনকাল বেশি সেগুলো ১০-১৫ দিন আগে চারা রোপন করতে হবে।


মোঃ ফরিদুল ইসলাম 

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা 

ব্লকঃ ভোটমারী কালিগঞ্জ, লালমনিরহাট।


বেকিং সোডা বনাম বেকিং পাউডার:,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 🔷বেকিং সোডা বনাম বেকিং পাউডার:


বেকিং সোডা এবং বেকিং পাউডারের মধ্যে পার্থক্য      জানুন।

তারা কীভাবে কাজ করে এবং আপনার বেকিংকে প্রভাবিত করে।  এই মৌলিক বিষয়গুলো শেখার মাধ্যমে আরও ভালো বেকার হোন!

তারা কি? 

বেকিং পাউডার এবং বেকিং সোডা উভয়ই রাসায়নিক লিভার যা বেকড পেস্ট্রিতে হালকা টেক্সচার তৈরি করতে কাজ করে।

যদিও বেকিং পাউডারে আসলে বেকিং সোডা থাকে, তবে দুটি খামির খুব আলাদা।


বেকিং সোডা

বেকিং সোডা একটি প্রাকৃতিক ক্ষারীয় উপাদান যা তরল এবং অ্যাসিড দ্বারা সক্রিয় হয়।

প্রাকৃতিকভাবে অ্যাসিডিক উপাদান যা বেকিং সোডা সক্রিয় করবে:

যেমন-বাটার মিল্ক, টক ক্রিম, দই, লেবুর রস, মধু, কোকো পাউডার, ব্রাউন সুগার ইত্যাদি।

বেকিং সোডা কার্যকর করার জন্য রেসিপিটিতে কিছু অ্যাসিডিক উপাদান থাকতে হবে।  বেকিং সোডা তরল স্পর্শ করার সাথে সাথেই খামির হতে শুরু করে তাই আপনি যদি বেক করার আগে খুব বেশি সময় অপেক্ষা করেন তবে আপনি খামির প্রভাব হ্রাস লক্ষ্য করতে পারেন।  আপনি যদি অত্যধিক বেকিং সোডা ব্যবহার করেন তবে আপনি আপনার খাবারে একটি অপ্রীতিকর ধাতব গন্ধ পেতে পারেন।  বেকিং সোডা পিএইচ মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করে।  আপনার বেকিং সোডা সঠিকভাবে কাজ করার জন্য তাজা হতে হবে, যাইহোক, বেকিং সোডা মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেও এর কার্যকারিতা হারাতে পারে।  তাই যত তাড়াতাড়ি আপনি এটি খুলুন, এটি খুব বেশি দিন সংরক্ষণ করবেন না।

সতেজতা জন্য পরীক্ষা


একটি পাত্রে 1 চা চামচ বেকিং সোডা রাখুন এবং উপরে 1 চা চামচ ভিনেগার ঢালুন।  যদি বেকিং সোডা অবিলম্বে বুদবুদ, এটি তাজা.  যদি কিছু না ঘটে তবে এটি বাতিল করুন এবং একটি নতুন কিনুন।

বেকিং পাউডার

বেকিং পাউডার হল বেকিং সোডা, অ্যাসিড এবং কর্নস্টার্চের সংমিশ্রণ।  বর্তমানে বাজারে পাওয়া বেশিরভাগ বেকিং পাউডার ডাবল অ্যাক্টিং এবং সিঙ্গেল অ্যাক্টিং।  বেকিং সোডার বিপরীতে, বেকিং পাউডার সক্রিয় করার জন্য অ্যাসিডের প্রয়োজন হয় না, শুধুমাত্র আর্দ্রতা।

সতেজতা জন্য পরীক্ষা


1 কাপ খুব গরম জলে 1 চা চামচ বেকিং পাউডার স্কুপ করুন।  যদি এটি বুদবুদ হয়ে যায়, বেকিং পাউডারটি তাজা।  যদি কিছু না ঘটে তবে তা বাদ দিন।

তাদের শক্তি

এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে বেকিং সোডা বেকিং পাউডারের চেয়ে চার গুণ বেশি শক্তিশালী।  এর মানে হল 1 চা চামচ বেকিং পাউডার এক কাপ ময়দা বাড়াবে, যেখানে শুধুমাত্র এক ¼ চা চামচ বেকিং সোডা একই প্রভাব তৈরি করতে পারে।

কিছু কিছু রেসিপিতে বেকিং সোডা এবং বেকিং পাউডার উভয়ই ব্যবহার করা হয় যাতে অ্যাসিড নিরপেক্ষকরণ এবং খামির শক্তির সর্বোচ্চ প্রভাব থাকে।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২১-০১-২০২৪ খ্রি:,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২১-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে কমনওয়েলথ মহাসচিবের অভিনন্দন - বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার।


রাজধানীর পূর্বাচলে মাসব্যাপী ২৮তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হচ্ছে আজ - উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।


উত্তরা থেকে টঙ্গি পর্যন্ত মেট্রোরেল সম্প্রসারণের সমীক্ষা চলছে - জানালেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী।


ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনে বিশ্বের সকল বিরোধের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তির আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর - মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা সমস্যার টেকসই সমাধানের তাগিদ।


ভুল তথ্য ও গুজব রটনাকারীদের জবাবদিহির আওতায় আনতে একটি কাঠামো তৈরির পরিকল্পনা করছে সরকার - জানালেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী


সিরিয়ার রাজধানীতে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর সিনিয়র সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার হুঁশিয়ারী তেহরানের।


গতরাতে দক্ষিণ আফ্রিকায় আইসিসি অনুর্ধ্ব-১৯ যুব বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশকে ৮৪ রানে পরাজিত করেছে ভারত।


জানুয়ারি মাসে আম ও লিচু গাছের পরিচর্যাঃ ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 #জানুয়ারি_মাসে_আম_ও_লিচু_গাছের_পরিচর্যাঃ 


যাদের আম বা লিচু বাগানে কিংবা ছাদ বাগানে আম ও লিচু গাছের বয়স ২ বছর হয়ে গেছে তারা আগামী মৌসুমে ফলের আশা করতেই পারেন। জানুয়ারির শেষ থেকে আম গাছে মুকুল আসতে শুরু করবে। কিন্তু ভালো ফলনের জন্য এখন থেকেই নিতে হবে বাড়তি পরিচর্যা। 


তাহলে আসুন আমরা জেনে নেই ভালো ফলনের জন্য কি কি করবেন আম ও লিচু গাছে- 


(১) প্রথমে ১ লিটার পানিতে ১ মিলি সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরোপাইরিফস (কীটনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ রিপকর্ড/এসিমিক্স/রিলোড/নাইট্রো ও ২ গ্রাম ম্যানকোজেব/কার্বেন্ডাজিম (ছত্রাকনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ ডাইথেন এম-৪৫/অটোস্টিন/রিডোমিল গোল্ড/ কমপ্যানিয়ন/ ম্যানসার/সাফ একসাথে মিশিয়ে স্প্রে করে প্রয়োগ করতে হবে। 


(২) কীটনাশক ও ছত্রাকনাশক স্প্রে করার ২ বা ৩ দিন পর বিকেলে ১ লিটার পানিতে ১ মিলি বুস্টার ২ অথবা  মিরাকুলান/প্রটোজিম/ফ্লোরা/লিটোসেন/বায়োফার্টি + সলুবোরন/সলুবোর বোরন ০.৫ গ্রাম + চিলেটেড জিংক ০.৫ গ্রাম একসাথে মিশিয়ে স্প্রে করবেন। ১৫ দিন পরে একই নিয়মে আবারো স্প্রে করতে হবে, তাহলে মুকুল আসার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। 


জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে মুকুল আসা শুরু করবে আম ও লিচু গাছে- 


(১) মুকুল আসলে কিন্তু ফোটার আগেই ১ লিটার পানিতে ১ মিলি বুস্টার ২ অথবা মিরাকুলান/প্রটোজিম/ফ্লোরা, ০.৫ গ্রাম সলুবোরন ও ০.৫ গ্রাম চিলেটেড জিংক মিশিয়ে স্প্রে করবেন। এটি পরাগায়নে সাহায্য করবে। 


(২) এর ২/৩ দিন পর ১ লিটার পানিতে ১ মিলি সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরোপাইরিফস(কীটনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ রিপকর্ড/এসিমিক্স/রিলোড/নাইট্রো ও ২ গ্রাম ম্যানকোজেব/কার্বেন্ডাজিম(ছত্রাকনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ ডাইথেন এম-৪৫/অটোস্টিন/রিডোমিল গোল্ড/ কমপ্যানিয়ন/ ম্যানসার/ মিশিয়ে স্প্রে করবেন।। এই স্প্রে না করলে হপার পোকা মুকুলের রস শুষে খেয়ে ফেলবে। 


(৩) মুকুল ফুটে গেলে কোন কিছু স্প্রে করা যাবে না, তাহলে পরাগায়ন হবে না। 


(৪) ফল গুটি অবস্থা হলে আবার  ১ লিটার পানিতে ১ মিলি সাইপারমেথ্রিন/ক্লোরোপাইরিফস (কীটনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ রিপকর্ড/এসিমিক্স/রিলোড/নাইট্রো ও ২ গ্রাম ম্যানকোজেব/কার্বেন্ডাজিম (ছত্রাকনাশক) গ্রুপের ঔষধ যেমনঃ ডাইথেন এম-৪৫/অটোস্টিন/রিডোমিল গোল্ড/ কমপ্যানিয়ন/ ম্যানসার/ মিশিয়ে স্প্রে করবেন।। এই স্প্রে না করলে ফল গুটি অবস্থায় ঝড়ে যাবে৷ 


উপরোক্ত নিয়ম অনুসরণ করে জামরুল, কমলা, মাল্টা, লেবু, সফেদা, শরিফা, কামরাঙ্গা, পেয়ারা ইত্যাদি ফল গাছেও বেশি পরিমানে ফুল ও ফল ধরানো সম্ভব। 


পরামর্শের জন্যঃ

কৃষিবিদ শিবব্রত ভৌমিক 

কৃষি কর্মকর্তা, সমন্বিত কৃষি ইউনিট 

পিকেএসএফ এবং সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা 




বিশ্বাস ও আশা ----কাজী নজরুল ইসলাম,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বিশ্বাস ও আশা

----কাজী নজরুল ইসলাম


 বিশ্বাস আর আশা যার নাই, যেয়ো না তাহার কাছে

নড়াচড়া করে, তবুও সে মড়া, জ্যান্তে সে মরিয়াছে।

শয়তান তারে শেষ করিয়াছে, ইমান লয়েছে কেড়ে,

পরাণ গিয়াছে মৃত্যুপুরীতে ভয়ে তার দেহ ছেড়ে।

 

থাকুক অভাব দারিদ্র্য ঋণ রোগ শোক লাঞ্ছনা,

যুদ্ধ না ক’রে তাহাদের সাথে নিরাশায় মরিও না।

ভিতরে শত্রু ভয়ের ভ্রান্তি মিথ্যা ও অহেতুক

নিরাশায় হয় পরাজয় যার তাহার নিত্য দুখ।

 

“হয়ত কী হবে” এই ভেবে যারা ঘরে ব’সে কাঁপে ভয়ে,

জীবনের রণে নিত্য তারাই আছে পরাজিত হয়ে।

তারাই বন্দী হয়ে আছে গ্লানি অধীনতা কারাগারে;

তারাই নিত্য জ্বালায় পিত্ত অসহায় অবিচারে!

 

এরা আকারণ ভয়ে ভীত, এরা দুর্বল নির্বোধ,

ইহাদের দেখে দুঃখের চেয়ে জাগে মনে বেশী ক্রোধ।

এরা নির্বোধ, না ক’রে কিছুই জিভ মেলে প’ড়ে আছে,

গোরস্তানেও ফুল ফোটে, ফুল ফোটে না এ মরা গাছে।

 

এদের মুক্তি অদৃষ্টবাদ, ব’সে ব’সে ভাবে একা,

‘এ মোর নিয়তি’ বদলানো নাহি যায় কপালের লেখা!

পৌরুষ এরা মানে না, নিজেরে দেয় শুধু ধিক্কার,

দুর্ভাগ্যের সাথে নাহি লড়ে মেনেছে ইহারা হার।

 

এরা জড়, এরা ব্যাধিগ্রস্ত, মিশো না এদের সাথে,

মৃত্যুর উচ্ছিষ্ট আবর্জনা এরা দুনিয়াতে।

এদের ভিতরে ব্যাধি, ইহাদের দশদিক তমোময়,

চোখ বুঁজে থাকে, আলো দেখিয়াও বলে, ‘ইহা আলো নয়।’

 

প্রবল অটল বিশ্বাস যার নিঃশ্বাস প্রশ্বাসে,

যৌবন আর জীবনের ঢেউ কল-তরঙ্গে আসে,

মরা মৃত্তিকা করে প্রাণায়িত শস্যে কুসুমে ফলে,

কোনো বাধা তার রুধে না ক পথ, কেবল সুমুখে চলে।

 

চির-নির্ভয়, পরাজয় তার জয়ের স্বর্গ-সিঁড়ি,

আশার আলোক দেখে তত, যত আসে দুর্দিন ঘিরি’।

সেই পাইয়াছে পরম আশার আলো, যায়ো তারি কাছে,

তাহারি নিকটে ম্রিত্তুঞ্জয়ী আভয়-কবচ আছে।

 

যারা বৃহতের কল্পনা করে, মহৎ স্বপ্ন দেখে,

তারাই মহৎ কল্যাণ এই ধরায় এনেছে ডেকে।

আসম্ভবের অভিযান-পথ তারাই দেখায় নরে,

সর্বসৃষ্টি ফেরেশতারেও তারা বশীভূত করে।

 

আত্মা থাকিতে দেহে যারা সহে আত্ম- নির্যাতন,

নির্যাতকেরে বধিতে যাহারা করে না পরাণ-পণ,

তাহারা বদ্ধ জীব পশু সন, তাহারা মানুষ নয়,

তাদেরই নিরাশা মানুষের আশা ভরসা করিছে লয়।

 

হাত-পা পাইয়া কর্ম করে না কূর্ম-ধর্মী হয়ে,

রহে কাদা-জলে মুখ লুকাইয়া আঁধার বিবরে ভয়ে,

তাহারা মানব-ধর্ম ত্যজিয়া জড়ের ধর্ম লয়,

তাদের গোরস্তান শ্মশানে, আমাদের কেহ নয়।

 

আমি বলি শোনো মানুষ! পূর্ণ হওয়ার সাধনা করো,

দেখিবে তাহারি প্রতাপে বিশ্ব কাঁপিতেছে থরোথরো!

ইহা আল্লার বাণী যে, মানুষ যাহা চায় তাহা পায়,

এই মানুষের হাত পা চক্ষু আল্লার হয়ে যায়!

 

চাওয়া যদি হয় বৃহৎ, বৃহৎ সাধনাও তার হয়,

তাহারি দুয়ারে প্রতীক্ষা করে নিত্য সর্বজয়।

অধৈর্য নাহি আসে কোনো মহাবিপদে সে সেনানীর,

অটল শান্ত সমাহিত সেই অগ্রনায়ক বীর।

 

নিরানন্দের মাঝে আল্লার আনন্দ সেই আনে,

চাঁদের মতন তার প্রেম জনগণ-সমুদ্রে টানে।

অসম সাহস বুকে তার আসে আভিয় সঙ্গ ক’রে,

নিত্য জয়ের পথে চলো সেই পথিকের হাত ধ’রে।

 

পূর্ণ পরম বিশ্বাসী হও, যাহা চাও পাবে তাই;

তাহারে ছুঁয়ো না, সেই মরিয়াছে, বিশ্বাস যার নাই।



আবার আসিব ফিরে – জীবনানন্দ দাশ,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 আবার আসিব ফিরে

– জীবনানন্দ দাশ

আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে — এই বাংলায়

হয়তো মানুষ নয় — হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে;

হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে

কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঠাঁল-ছায়ায়;

হয়তো বা হাঁস হবো — কিশোরীর ঘুঙুর রহিবে লাল পায়,

সারাদিন কেটে যাবে কলমির গন্ধভরা জলে ভেসে ভেসে;

আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ খেত ভালোবেসে

জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলার এ সবুজ করুণ ডাঙায়;


হয়তো দেখিবে চেয়ে সুদর্শন উড়িতেছে সন্ধ্যার বাতাসে;

হয়তো শুনিবে এক লক্ষ্মীপেচাঁ ডাকিতেছে শিমুলের ডালে;

হয়তো খইয়ের ধান ছড়াতেছে শিশু এক উঠানের ঘাসে;

রূপসার ঘোলা জলে হয়তো কিশোর এক শাদা ছেঁড়া পালে

ডিঙা বায়; — রাঙা মেঘ সাঁতরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে

দেখিবে ধবল বক; আমারেই পাবে তুমি ইহাদের ভিড়ে।



সোমবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৪

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport) ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে কোনও ভিসা ছাড়াই যেতে পারবেন যে দেশগুলিতে (NO VISA REQUIRED or NVR Countries with Bangladeshi Passport)

 

ভিসা ছাড়াও যে বিশ্বের অনেকগুলো দেশে যাওয়া যায়, তা হয়তো অনেকেই জানেন। তবে বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেই আপনি কোনো ধরনের ভিসার ছাড়াই ভ্রমণের সুযোগ পাবেন ২০টি চমৎকার দেশে আর এটি অবশ্যই যেকোনো ট্রাভেলারের জন্য দারুণ সুখবর। তবে ভিসা ছাড়াই তালিকায় থাকা ৪২টি দেশের যেকোনো একটিতে যেতে হলে আপনাকে শুধুমাত্র কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমনঃ 


আপনার পাসপোর্টটি অবশ্যই বৈধ হতে হবে। সাধারণত, বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রেই বাংলাদেশী পাসপোর্টটি ডেস্টিনেশন থেকে এক্সিটের তারিখ , অর্থাৎ দেশটি ছেড়ে আসার তারিখের পর থেকে ৬ মাসের জন্য বৈধ হতে হয় এবং

ট্রাভেল করার আগে যে দেশে যাচ্ছেন সেটির জন্য সঠিক স্বাস্থ্য বীমা (Health Insurance) কিনে রাখা জরুরি। আপনি কোথায় যাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে বীমার ধরন এবং মূল্য ভিন্ন হতে পারে।

সব রিকোয়ারমেন্ট জেনে নেওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা ছাড়া যে ৪২টি দেশে খুব সহজেই যেতে পারেন

 


এশিয়া - ৬টি দেশ - ভুটান, কম্বোডিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পূর্ব তিমুর।

দক্ষিণ আমেরিকা - ১টি দেশ - বলিভিয়া।

উত্তর আমেরিকা (ক্যারাবিয়ান অঞ্চল) - ১১ টি দেশ - বাহামাস, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপসমূহ, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাট, সেন্ট কিটস এবং নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনস, ট্রিনিডাড ও টোব্যাগো।

ওশিয়ানিয়া - ৮টি দেশ - কুক দ্বীপপুঞ্জ, ফিজি, কিরিবাস বা কিরিবাটি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউয়ে, সামোয়া, ভানুয়াটু, টুভালু।

আফ্রিকা - ১৬টি দেশ - লেসোথো, গাম্বিয়া, বুরুন্ডি, কেপ ভার্দে, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গিনি-বিসাউ, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সেশেল, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, টোগো।

তথ্যসূত্র: visaguide.world 


--------------------------


বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (Visa on Arrival বা VoA) নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন যেসব দেশে 

 


আগে থেকে কোনও প্রকার ভিসা আবেদন ছাড়াই বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে উপভোগ করতে পারবেন অসাধারণ কিছু স্পট- এটা হয়তো অনেক ভ্রমণপ্রেমীরই শুধু কল্পনায় ছিল। ব্যাপারটা এখন পুরোপুরি সত্যি আর তা হয়তো অনেকে জেনেও থাকবেন। কিন্তু বাংলাদেশিদের জন্য অন এরাইভাল ভিসা ঠিক কোন কোন দেশে আছে তা নিয়ে বিভ্রান্তি থাকতে পারে। আজকে একনজরেই দেখে নিতে পারবেন সেই দেশগুলোর তালিকা আর চট করে প্ল্যান করে ফেলতে পারবেন আপনার পরবর্তি ট্রিপ। 


বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলে ভিসা অন-অ্যারাইভাল (VoA) পাবেন যেসব দেশে 

 


এশিয়া - মালদ্বীপ, ভুটান, নেপাল, টিমর-লেস্টে, শ্রীলঙ্কা

আফ্রিকা - কাবো ভার্দে, মৌরিতানিয়া, বুরুন্ডি, কমোরোস, গিনি-বিসাউ, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, সিশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া

দক্ষিণ আমেরিকা - বলিভিয়া

ওশিয়ানিয়া - টুভালু

তথ্যসূত্র: visaguide.world

------------------------------

ভিসা অন-অ্যারাইভাল এমন এক ধরনের ভিসা যেটির মাধ্যমে ডেস্টিনেশনে পৌঁছানোর আগে আপনাকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে না । অর্থাৎ, আপনাকে আগে থেকে কোনো ডকুমেন্ট সংগ্রহ করার দরকার নেই। আপনি যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানে পৌঁছে একটি অনুমোদিত পয়েন্টে প্রয়োজনীয় ফি দিয়েই আপনি আপনার ভিসাটি কালেক্ট করে নিতে পারবেন। এই সম্পূর্ণ প্রসেসটি দেশভেদে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনি আপনার আবেদন জমা দেওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে আপনার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। ভিসা অন-অ্যারাইভাল সাধারণত ট্যুরিস্টরাই ব্যবহার করে থাকেন এবং এর মেয়াদ থাকে ১৪ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত। তবে ভিসা অন-অ্যারাইভালের যেকোনো শর্ত উক্ত দেশগুলোর সিধান্ত অনুযায়ী চেঞ্জ হতে পারে। 


বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ভিসা অন-অ্যারাইভালের জন্য আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?

 


একটি বৈধ পাসপোর্ট

রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী

ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)

প্রয়োজনীয় ফি দিতে ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ড কিংবা ক্যাশ

ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি

ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি। 

বাংলাদেশী পাসপোর্ট দিয়ে ই-ভিসায় ঘুরে আসতে পারবেন যে দেশগুলো থেকে

 

বর্তমান সময়ে প্রায় সব ট্রাভেলারদের মধ্যেই ই-ভিসা বেশ পরিচিত। ই-ভিসা মূলত সাধারণ ভিসার একটি ইলেক্ট্রনিক ভার্সন । এটি একটি নিয়মিত ভিসার মতোই কাজ করে তবে নিয়মিত ভিসার তুলনায় কিছু এটির সুযোগ-সুবিধা কিছুটা বেশি, কেননা ই-ভিসার আবেদনের জন্য আপনাকে এম্বাসির লম্বা লাইনে মোটেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। যেই দেশে যেতে চান, সেখানের এম্বাসির পোর্টালে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস আপলোড করলেই আপনার কাজ শেষ। অর্থাৎ, আপনাকে আর এম্বাসিতে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে না বা ডকুমেন্টের কোনো হার্ড কপিও জমা দিতে হবে না। তাই বুঝতেই পারছেন, ই-ভিসা প্রক্রিয়াটি কতটা ঝামেলামুক্ত, সহজ এবং সময় সাশ্রয়ী!


বাংলাদেশী পাসপোর্টে ই-ভিসা অনুমোদনকারী দেশের তালিকা

 


এশিয়া: বাহরাইন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, কাতার, তাজিকিস্তান, ভিয়েতনাম

ইউরোপ: আলবেনিয়া

আফ্রিকা: বেনিন, বটসোয়ানা, বুর্কিনা ফাসো, ক্যামেরুন, কঙ্গো জাতীয় প্রজাতন্ত্র, আইভরি কোস্ট (কোট ডিভোয়ার), জিবুটি, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইথিওপিয়া, গাবন, গিনি, কেনিয়া, মালাউই, মোজাম্বিক, নাইজেরিয়া, সাও টোমে এবং প্রিন্সিপে, দক্ষিণ সুদান, টোগো, উগান্ডা, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে

উত্তর আমেরিকা (ক্যারাইবিয়ান অঞ্চল): অ্যান্টিগুয়া এবং বারবুডা

দক্ষিণ আমেরিকা: সুরিনাম

তথ্যসূত্র: visaguide.world

-----------------------------

বাংলাদেশী পাসপোর্ট থাকলেও যেসব দেশ ভ্রমণ করতে আপনাকে ট্যুরিস্ট ভিসা নিতে হবে 

 


নো-ভিসা, ই-ভিসা এবং ভিসা অন-অ্যারাইভাল নিয়ে সব প্রয়োজনীয় তথ্য জানার পর এবার পালা ভিসাসহ ট্রাভেল নিয়ে জানার। আপনার যদি একটি বৈধ বাংলাদেশী পাসপোর্ট এবং একটি ভিসা থাকে, তাহলে আপনি ঘুরে দেখতে পারেন পৃথিবীর অনন্য ১৬১টি দেশ! প্রকৃতির ভিন্ন ভিন্ন রূপ, চোখ ধাঁধানো আর্কিটেকচারসহ বিভিন্ন জনপ্রিয় স্পটের ছবিগুলো মডার্ন ডিভাইসটিতে ক্যাপচার করতে বেশ ভালোই লাগবে! চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক এই নিয়ে সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। 


বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু বেসিক ডকুমেন্ট 

 


ভিসা আবেদনপত্র (Visa Application Form)

একটি বৈধ পাসপোর্ট (অন্তত ছয় মাসের বৈধতা) যেখানে পরিদর্শনকারী দেশটির জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি ফাঁকা পৃষ্ঠা রয়েছে।

পুরানো পাসপোর্ট  (যদি থাকে)

রিসেন্ট ছবি (সাধারণত ৩ মাসের বেশি পুরানো নয়)। ছবির সাইজ নির্ভর করবে যেই দেশে যাচ্ছেন সেখানকার রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী

ফ্লাইট টিকিট এবং হোটেল রিজার্ভেশনের কপি

ভ্রমণসূচী (Travel Itinerary) ইত্যাদি

আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণ (সাধারণত লাস্ট ৬ মাসের ব্যাংক  স্টেটমেন্ট)

ম্যারেজ সার্টিফিকেট

এনআইডি, জন্মনিবন্ধনপত্র (অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য) ইত্যাদি।

সবার জন্য শুভকামনা রইল 🇪🇺🤝

 


রবিবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২৪

 ধান চাষে AWD পদ্ধতি ,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া,,,,,

 ধান চাষে AWD পদ্ধতি

 পর্যায়ক্রমে ভিজানো এবং শুষ্ককরনকে AWD বলে। 

এটি ধানের জমিতে সেচ প্রদানের একটি পদ্ধতি যাতে ধান ক্ষেতের মাটিতে স্থাপিত ছিদ্রযুক্ত পর্যবেক্ষন নলের ভিতর পানির মাত্রা দেখে সেচ প্রদানের সময় নির্ধারন করা হয়।

AWD পদ্ধতি কেন ব্যবহার করা হয়ঃ : 

• প্রচলিত প্লাবন সেচের তুলনায় ৩০-৩৫% পানি কম লাগবে এবং সেচ খরচ আনুপাতিক হারে কমে আসবে। 

• সেচ কার্যে ব্যবহৃত ডিজেলের পরিমান কমে আসবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে। 

• ভূ-গর্ভস্থ পানির উপর চাপ কমবে এবং পরিবেশ দূষণ যেমন আর্সেনিক দূষণ, মরু প্রবনতা কমে আসবে।

AWD পাইপের আকার, বৈশিষ্ট্য ও জমিতে স্থাপন পদ্ধতিঃ 

• পিভিসি পাইপ দ্বারা ছিদ্রযুক্ত পর্যবেক্ষন নল তৈরী করা যেতে পারে। 

• নলের ব্যাস ১০ সেমি এবং উহা ৩০ সেমি লম্বা হবে। 

• নলের নিচের দিকে ২০ সেমি ছিদ্রযুক্ত এবং উপরের দিকে ১০ সেমি ব্লাইন্ড পাইপ থাকবে। 

• নলের গায়ে ৯-১০ মিমি দুরে দুরে ৫ মিমি ব্যাসের ছিদ্র থাকবে।  

• এক সারি থেকে আরেক সারি ছিদ্রের দূরত্ব হবে ৯-১০ মিমি। 

• জমিতে নলটি এমনভাবে স্থাপন করতে হবে যেন ছিদ্রযুক্ত ২০ সেমি অংশ মাটিতে এবং ব্লাইন্ড ১০ সেমি অংশ মাটির উপরে থাকে। 

• নলটি আইলের পাশে এমন সুবিধাজনক স্থানে স্থাপন করতে হবে যেন স্থানটি সমস্ত প্লটের প্রতিনিধিত্বমূলক হয় এবং সহজে এর ভিতর পানির মাত্রা মাপা যায়। 

• জমিতে ছিদ্রযুক্ত নলটি স্থাপনের পর এর ভিতরের মাটি ভালভাবে  সরিয়ে ফেলতে হবে

জমিতে কখন কতটুকু পানি দিতে হবেঃ 

• জমিতে সেচ আরম্ভ করার পর যখন জমির উপর সেমি দাঁড়ানো পানি জমবে তখন সেচ প্রদান বন্ধ করতে হবে। 

• এরপর জমিকে শুকাতে দিতে হবে এবং নলের ভিতর পানির মাত্রা পর্যক্ষেন করে মাপতে হবে। 

• ভূ-পৃষ্ঠ থেকে পর্যবেক্ষন নলের ভিতর পানির স্তর ১৫-২০ সেমি এর মধ্যে নেমে গেলে জমিতে আবার সেচ দিতে হবে। 

• আগাছা নিয়ন্ত্রনের জন্য চারা  রোপনের পর থেকে ২সপ্তাহ পর্যন্ত জমিতে ২-৪ সেমি দাঁড়ানো পানি রাখতে হবে। 

• গাছে ফুল আসা থেকে দুধ আসা স্তর পর্যন্ত ২ সপ্তাহ জমিতে অবশ্যই  ৫ সেমি পানি দাঁড়ানো  পানি রাখতে হবে।




বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। ---

 🎋বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। --- 🔖 Ledum Palustre 30 🌹 প্রধান লক্ষণ: ▪ গেঁটে বাতের ব্যথা, যা নিচ থে...