এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪

কতদিন দেখিনি তোমায় __গীতিকার-প্রণব রায়, শিল্পী- মান্না দে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কতদিন দেখিনি তোমায়

__গীতিকার-প্রণব রায়, শিল্পী- মান্না দে


কতদিন দেখিনি তোমায়

তবু মনে পড়ে তব মুখখানি,

স্মৃতির মুকুরে মম আজ

তবু ছায়া পড়ে রানী

কতদিন দেখিনি তোমায়।


কত দিন তুমি নাই কাছে,

তবু হৃদয়ের তৃষা জেগে আছে,

প্রিয় যবে দূরে চলে যায়

সে যে আরও প্রিয় হয় জানি

কতদিন দেখিনি তোমায়।


হয়ত তোমার দেশে আজ

এসেছে মাধবী রাতি

তুমি জোছনায় জাগিছো নিশি,

সাথে লয়ে নতুন সাথী

হেথা মোর দীপ নেভা রাতে

নিদ নাহি দুটি আঁখি পাতে

প্রেম সে যে মরিচীকা হায়

এ জীবনে এই শুধু মানি।


কতদিন দেখিনি তোমায়

তবু মনে পড়ে তব মুখখানি,

স্মৃতির মুকুরে মম আজ

তবু ছায়া পড়ে রানী

কতদিন দেখিনি তোমায…


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


শীতের সিন্ধু___কাজী নজরুল ইসলাম (কাব্যগ্রন্থ- চক্রবাক),,,, পয়েট এন্ড পয়েম ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শীতের সিন্ধু

___কাজী নজরুল ইসলাম (কাব্যগ্রন্থ- চক্রবাক)


ভুলি নাই পুনঃ তাই আসিয়াছি ফিরে

ওগো বন্ধু, ওগো প্রিয়, তব সেই তীরে!

কূল-হারা কূলে তব নিমেষের লাগি

খেলিতে আসিয়া হায় যে কবি বিবাগি

সকলই হারায়ে গেল তব বালুচরে, –

ঝিনুক কুড়াতে এসে – গেল আঁখি ভরে

তব লোনা জল লয়ে, –তব স্রোত-টানে

ভাসিয়া যে গেল দূর নিরুদ্দেশে পানে!

ফিরে সে এসেছে আজ বহু বর্ষ পরে,

চিনিতে পার কি বন্ধু, মনে তারে পড়ে?


বর্ষার জোয়ারে যারে তব হিন্দোলায়

দোলাইয়া ফেলে দিলে দুরাশা-সীমায়,

ফিরিয়া সে আসিয়াছে তব ভাটি-মুখে,

টানিয়া লবে কি আজ তারে তব বুকে?


খেলিতে আসিনি বন্ধু, এসেছি এবার

দেখিতে তোমার রূপ বিরহ-বিথার।

সেবার আসিয়াছিনু হয়ে কুতূহলী,

বলিতে আসিয়া – দিনু আপনারে বলি


কৃপণের সম আজ আসিয়াছি ফিরে

হারায়েছি মণি যথা সেই সিন্ধু-তীরে!

ফেরে না তা যা হারায় – মণি-হারা ফণী

তবু ফিরে ফিরে আসে! বন্ধু গো, তেমনি

হয়তো এসেছি বৃথা চোর বালুচরে!–

যে চিতা জ্বলিয়া, –যায় নিভে চিরতরে,

পোড়া মানুষের মন সে মহাশ্মাশানে

তবু ঘুরে মরে কেন, –কেন সে কে জানে!

প্রভাতে ঢাকিয়া আসি কবরের তলে

তারি লাগি আধ-রাতে অভিসারে চলে

অবুঝ মানুষ, হায়! – ওগো উদাসীন,

সে বেদনা বুঝবে না তুমি কোনোদিন!


হয়তো হারানো মণি ফিরে তারা পায়,

কিন্তু হায়, যে অভাগা হৃদয় হারায়

হারায়ে সে চিরতরে! এ জনমে তার

দিশা নাহি মিলে, বন্ধু! – তুমি পারাবার,

পারাপার নাহি তব, তোমার অতলে

যা ডোবে তা চিরতরে ডোবে আঁখিজলে!‌

জানিলে সাঁতার, বন্ধু, হইলে ডুবুরি,

করিতাম কবে তব বক্ষ হতে চুরি

রত্নহার! কিন্তু হায় জিনে শুধু মালা

কী হইবে বাড়াইয়া হৃদয়ের জ্বালা!

বন্ধু, তব রত্নহার মোর তরে নয় –

মালার সহিত যদি না মেলে হৃদয়!


হে উদাসী বন্ধু মোর, চির আত্মভোলা,

আজি নাই বুকে তব বর্ষার হিন্দোলা!

শীতের কুহেলি-ঢাকা বিষণ্ণ বয়ানে

কীসের করুণা মাখা! কূলের সিথানে

এলায়ে শিথিল দেহ আছ একা শুয়ে,

বিশীর্ণ কপোল বালু-উপাধানে থুয়ে!

তোমার কলঙ্কী বঁধু চাঁদ ডুবে যায়

তেমনই উঠিয়া দূর গগন-সীমায়,

ছায়া এসে পড়ে তার তোমার মুকুরে,

কায়াহীন মায়াবীর মায়া বুকে পূরে

ফুলে ফুলে কূলে কূলে কাঁদ অভিমানে,

আছাড়ি তরঙ্গ-বাহু ব্যর্থ শূন্য পানে!

যে কলঙ্কী নিশিদিন ধায় শূন্য পথে –

সে দেখে না, কোথা, কোন বাতায়ন হতে,

কে তারে চাহিয়াছে নিতি! সে খুঁজে বেড়ায়

বুকের প্রিয়ারে ত্যজি পথের প্রিয়ায়!


ভয় নাই বন্ধু ওগো, আসিনি জানিতে

অন্ত তব, পেতে ঠাঁই অন্তহীন চিতে!

চাঁদ না সে চিতা জ্বলে তব উপকূলে –

কে কবে ডুবিয়া হায়, পাইয়াছে তল?

এক ভাগ থল সেথা, তিন ভাগ জল!


এসেছি দেখিতে তারে সেদিন বর্ষায়

খেলিতে দেখেছি যারে উদ্দাম লীলায়

বিচিত্র তরঙ্গ-ভঙ্গে! সেদিন শ্রাবণে

ছলছল জল-চুড়ি-বলয়-কঙ্কণে

শুনিয়াছি যে-সঙ্গীত, যার তালে তালে

নেচেছে বিজলি মেঘে, শিখী নীপ-ডালে।

যার লোভে অতি দূর অস্তদেশ হতে

ছুটে এসেছিনু এই উদয়ের পথে! –


ওগো মোর লীলা-সাথি অতীত বর্ষার,

আজিকে শীতের রাতে নব অভিসার!

চলে গেছে আজি সেই বরষার মেঘ,

আকাশের চোখে নাই অশ্রুর উদ‍্‍বেগ,

গরজে না গুর গুর গগনে সে বাজ,

উড়ে গেছে দূর বনে ময়ূরীরা আজ,

রোয়ে রোয়ে বহে নাকো পুবালি বাতাস,

শ্বসে না ঝাউয়ের শাখে সেই দীর্ঘশ্বাস,

নাই সেই চেয়ে-থাকা বাতায়ন খুলি

সেই পথে – মেঘ যথা যায় পথ ভুলি।

না মানিয়া কাজলের ছলনা নিষেধ

চোখ ছেপে জল ঝরা, –কপোলের স্বেদ

মুছিবার ছলে আঁখি-জল মোছা সেই,

নেই বন্ধু, আজি তার স্মৃতিও সে নেই!


থর থর কাঁপে আজ শীতের বাতাস,

সেদিন আশার ছিল যে দীরঘ-শ্বাস –

আজ তাহা নিরাশায় কেঁদে বলে, হায় –

“ওরে মূঢ়, যে চায় সে চিরতরে যায়!

যাহারে রাখিবি তুই অন্তরের তলে

সে যদি হারায় কভু সাগরের জলে

কে তাহারে ফিরে পায়? নাই, ওরে নাই,

অকূলের কূলে তারে খুঁজিস বৃথাই!

যে-ফুল ফোটেনি ওরে তোর উপবনে

পুবালি হাওয়ার শ্বাসে বরষা-কাঁদনে,

সে ফুল ফুটিবে না রে আজ শীত-রাতে

দু ফোঁটা শিশির আর অশ্রুজল-পাতে!”


আমার সান্ত্বনা নাই জানি বন্ধু জানি,

শুনিতে এসেছি তবু – যদি কানাকানি

হয় তব কূলে কূলে আমার সে ডাক!


এ কূলে বিরহ-রাতে কাঁদে চক্রবাক,

ও কূলে শোনে কি তাহা চক্রবাকী তার?

এ বিরহ একি শুধু বিরহ একার?


কুহেলি-গুণ্ঠন টানি শীতের নিশীথে

ঘুমাও একাকী যবে, নিশব্দ সংগীতে

ভরে ওঠে দশ দিক, সে নিশীথে জাগি

ব্যথিয়া ওঠে না বুক কভু কাও লাগি?

গুণ্ঠন খুলিয়া কভু সেই আধরাতে

ফিরিয়া চাহ না তব কূলে কল্পনাতে?

চাঁদ সে তো আকাশের, এই ধরা-কূলে

যে চাহে তোমায় তারে চাহ না কি ভুলে?


তব তীরে অগস্ত্যের সম লয়ে তৃষা

বসে আছি, চলে যায় কত দিবা-নিশা!

যাহারে করিতে পারি চুমুকেতে পান

তার পদতলে বসি গাহি শুধু গান!

জানি বন্ধু, এ ধরার মৃৎপাত্রখানি

ভরিতে নারিল যাহা – তারে আমি আনি

ধরিব না এ অধরে! এ মম হিয়ার

বিপুল শূন্যতা তাহে নহে ভরিবার!

আসিয়াছি কূলে আজ, কাল প্রাতে ঝুরে

কূল ছাড়ি চলে যাব দূরে বহুদূরে।


বলো বন্ধু, বলো, জয় বেদনার জয়!

যে-বিরহে কূলে কূলে নাহি পরিচয়,

কেবলই অনন্ত জল অনন্ত বিচ্ছেদ,

হৃদয় কেবলই হানে হৃদয়ে নিষেধ ;

যে-বিরহে গ্রহ-তারা শূন্যে নিশিদিন

ঘুরে মরে ; গৃহবাসী হয়ে উদাসীন –

উল্কা-সম ছুটে যায় অসীমের পথে,

ছোটে নদী দিশাহারা গিরিচূড়া হতে ;

বারে বারে ফোটে ফুল কণ্টক-শাখায়,

বারে বারে ছিঁড়ে যায় তবু না ফুরায়

মালা-গাঁথা যে-বিরহে, যে-বিরহে জাগে

চকোরী আকাশে আর কুমুদী তড়াগে ;

তব বুকে লাগে নিতি জোয়ারের টান,

যে-বিষ পিইয়া কণ্ঠে ফুটে ওঠে গান –

বন্ধু, তার জয় হোক! এই দুঃখ চাহি

হয়তো আসিব পুনঃ তব কূল বাহি।

হেরিব নতুন রূপে তোমারে আবার,

গাহিব নতুন গান। নব অশ্রুহার

গাঁথিব গোপনে বসি। নয়নের ঝারি

বোঝাই করিয়া দিব তব তীরে ডারি।

হয়তো বসন্তে পুনঃ তব তীরে তীরে

ফুটিবে মঞ্জরি নব শুষ্ক তরু-শিরে।

আসিবে নতুন পাখি শুনাইতে গীতি,

আসিবে নতুন পাখি শুনাইতে গীতি,


যেদিন ও বুকে তব শুকাইবে জল,

নিদারুণ রৌদ্র-দাহে ধুধু মরুতল

পুড়িবে একাকী তুমি মরূদ্যান হয়ে

আসবি সেদিন বন্ধু, মম প্রেম লয়ে!

আঁখির দিগন্তে মোর কুহেলি ঘনায়,

বিদায়ের বংশী বাজে, বন্ধু গো বিদায়!


পোয়েট এন্ড পয়েম ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

কবিতা,  ও মেয়ে __শতাব্দী রায়,,,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ও মেয়ে

__শতাব্দী রায়

ও মেয়ে তোর বয়স কত?

: কি জানি গো,মা থাকলে বলে দিত।

সেই যে বারে দাঙ্গা হল,শয়ে শয়ে লোক মরল,

হিন্দুদের ঘর জ্বলল, মুসলমানের রক্ত ঝরল,

তখন নাকি মা পোয়াতি,দাঙ্গা আমার জন্মতিথি।

ও মেয়ে তোর বাবা কোথায়?

: মা বলেছে,গরিব দের বাবা হারায়

কেউ তো বলে বাপটা আমার হারামি ছিল।

মায়ের জীবন নষ্ট করে,অন্য গাঁয়ে ঘর বাঁধল।

মা বলত, শিবের দয়াই তোকে পেলাম,

শিবকেই তাই বাপ ডাকলাম।

ও মেয়ে তোর প্রেমিক আছে?

ছেলেরা ঘোরে ধারে-কাছে?

: প্রেমিক কি গো?মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে?

স্বপ্ন দেখাই দিন দুপুরে?

চুড়ি কাজল মেলাতে কেনায়,

ঝোপের ধারে জামা খোলায়?

এসব নন্দ কাকা করেছে দুবার

প্রেমিক ওকেই বলব এবার।

ও মেয়ে তোর পদবি কি?

: বাপই নাকি দেয় শুনেছি

পদবী থাকলে ভাত পাওয়া যায়?

বাপের আদর কাঁদায় হাসায়

ওটা কি বাজারে মেলে?

কিনব তবে দু-দশে দিলে

দামী হলে চাই না আমার

থাক তবে ও বাপ-ঠাকুরদার

ও মেয়ে তুই রূপসী?

:লোকে বলে ডাগর গতর সর্বনাশী

রুপ তো নয়, চোখের ধাঁধা।

যৌবনেতে কুকুরী রাঁধা।

পুরুষ চোখের ইশারা আসে,

সুযোগ বুঝে বুকে পাছায় হাত ও ঘষে।

রুপ কি শুধুই মাংসপেশী?

তবে তো আমি খুব রূপসী।

ও মেয়ে তোর ধর্ম কি রে?

মেয়েমানুষের ধর্ম কি গো?

সব কিছু তো শরীর ঘিরে,

সালমা বলে ধর্মই সমাজ বানায়,

সন্ধেবেলা যখন দাঁড়াই

কেউ তো বলে না,হিন্দু নাকি?

সবাই বলে,কতই যাবি?

বিছানা নাকি ধর্ম মেলায়

শরীর যখন শরীর খেলায়

তাই ভাবছি এবার থেকে ধর্ম বলব শরীর বা বিছানাকে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২৪

ছায়া যুক্ত স্থানে শাক সবজি চাষ,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ছায়া যুক্ত স্থানে শাক সবজি চাষ।


বাগান করার সময়, আমরা প্রায়শই ছায়াযুক্ত স্থানগুলিকে একটি চ্যালেঞ্জ হিসাবে দেখি। এইসব জায়গার জন্য এমন গাছ খুঁজে পাওয়া অনেকসময়ই কঠিন হয়ে পারে যা এই অবস্থার সাথে মানিয়ে নিতে পারে।


ছায়াযুক্ত স্থানে শাকসবজি চাষ করা সম্ভব। তবে, সব ধরনের সবজি ছায়াতে বেড়ে উঠতে পারে না। ছায়াযুক্ত স্থানে চাষ করার কিছু ভালো সবজি হলো:


ওলকচু

মানকচু

মেটে আলু

গাছ আলু

ধুন্দল

গ্রীষ্মকালীন টমেটো

সজনে ডাটা

মাশরুম


ছায়াযুক্ত স্থানের শাক জাতীয় সবজি:


কলমি শাক

কচু শাক

লেটুস

বিলাতি ধনিয়া

পুদিনা পাতা 


ছায়াযুক্ত স্থানের মসলা জাতীয় গাছ:

ছায়াযুক্ত স্থানে অনেক ধরনের মসলা জাতীয় গাছ জন্মায়। এই গাছগুলোর মধ্যে রয়েছে:


আদা

হলুদ

চুইঝাল

এলাচ

তুলসী

পান


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


প্রেশারকুকারের রান্নার ডিটেইলস জেনে নিন রান্নাঘরে কাজে আসবে।,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 প্রেশারকুকারের রান্নার ডিটেইলস জেনে নিন রান্নাঘরে কাজে আসবে।


🍛ভাত- 


 পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। 


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🥔 আলু- 


পানির পরিমান:- আলু ডুবিয়ে বা অর্ধেক ডুবিয়ে পানি দিবেন। (আলু তে বেশি পানি দিলে পানসে হয়)


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🐄 গরুর মাংস- 


পানির পরিমান:- প্রথমে সিদ্ধ করে নিলে পানি ছাড়াই আগে সিটি দিয়ে নিবেন। তারপর সময় নিয়ে কষাবেন। আর আগে কষিয়ে নিলে পরে সামান্য একটু পানি দিয়ে সিটি দিবেন।


 সিটি:- লো আচে ৩-৪ টা সিটি এবং হাই আচে ৬-৭ টা সিটি।


ছোলা- 


পানির পরিমান:- ছোলা ডুবিয়ে পানি দিবেন। আগে অবশ্যই ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২-৩  টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🍲খিচুড়ি- 


পানির পরিমান:- যেই পট দিয়ে চাল এবং ডাল মাপবেন, সেই পট দিয়ে চাল ডালের ডাবল পরিমান পানি দিবেন। নরম খিচুড়ি করতে চাইলে আরো একটু বেশি পানি দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🍛পোলাও- 


পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে 


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২  টা সিটি।


🍗দেশি মুরগি-

 পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🍗কক মুরগি-

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🧆সবজি - 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২ টা সিটি।


🍾 নেহেরি- 

পানির পরিমান:- নেহেরির ৩ গুন পানি দিবেন


 সিটি:- মিডিয়াম টু লো আচে ৪০ মিনিট রান্না করবেন। যত ইচ্ছা সিটি পড়ুক।

 

🍐 লাউ ডাল- 

পানির পরিমান:- পানি না দিলেও হবে। চাইলে সামান্য দিতে পারেন।


 সিটি:- ২ সিটি


🍜 পাতলা ডাল- 

পানির পরিমান:- ডালের ডাবল পানি। প্রথমে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে ভালো হয়।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🦆 হাঁস- 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- লো আচে  ২ টা সিটি এবং হাই আচে ৩-৪ টা সিটি।


🐬 মাছ- 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 


🌿 শাক- 

পানির পরিমান:- পানির প্রয়োজন নেই।


 সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 


🥣 মুগ ডাল ঘাটি- 

পানির পরিমান:- কষিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে দিবেন।


 সিটি:- ১ সিটিই যথেষ্ট। 


🍛চিকেন বিরিয়ানি- 

পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে 


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২  টা সিটি।


🍜চটপটি- 

পানির পরিমান:- ডাবল পানি। আগে থেকে ৬-৭ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে।


 সিটি:- নরম চাইলে ৩-৪ টা সিটি। আস্ত চাইলে ২ টা সিটি


🍗 মাটন বিরিয়ানি- 

পানির পরিমান:- যদি ১ পট চাল হয় তাহলে ডাবল পানি দিবেন। এর বেশি চাল হলে ডাবলের একটু কম পানি দিবেন। যেমন ২ পটে ১.৫ পট পানি এইভাবে 


 সিটি:- লো আচে ১ টা সিটি এবং হাই আচে ২  টা সিটি।


©️ এইরকম আরো নতুন নতুন টিপস পেতে সাকিয়ার রান্নাঘর পেজটি ফলো করে সাথে থাকুন।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



মরিচ চাষী ভাইদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ :,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মরিচ চাষী ভাইদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ :


১.চারা মুল জমিতে লাগানোর পর চারা অবস্থায় Damping off (গোড়া পচাঁ) জন্য কার্বেন্ডাজিম (2gm/L) ছত্রাকনাশক।

২.মরিচের থ্রিপিস পোকার জন্য স্পিনোসাইড বা ইমিডাক্লোরোপিড (1ml/L) কীটনাশক। 

৩. মাকড় দমনে এবামেকটিন (1ml/L) গ্রুপের জন্য কীটনাশক বা সালফার (2gm/L) গ্রুপের মাকড়নাশক।

৪. মরিচের সাদা মাছি পোকা দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপিড (1ml/L) বা এসিটামিপ্রিড গ্রুপের  কীটনাশক। 

৫.পাতা,ফুল,পত্রবৃন্ত, বৃন্ত পচা রোধের জন্য ম্যানকোজেব বা কার্বেন্ডাজিম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রানাশক। 

৫. মরিচ গাছের কান্ড পঁচা রোধের জন্য কপার- অক্সিক্লোরাইড গ্রুপ (2gm/L) বা কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক।

৬.গোড়া পঁচা রোধের জন্য কপার- অক্সিক্লোরাইড (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক।

৭. ছত্রাকের কারণে মরিচ গাছ ঢলে পড়লে কার্বেন্ডাজিম (2gm) গ্রুপের ছত্রাকনাশক।

৮.ব্যাকটেরিয়ার কারণে মরিচ গাছ ঢলে পড়লে স্টেপটোমাইসিন (0.2gm/L) বা বিসমার্থিওজল বা ক্লোরো আইসো ব্রোমাইন সায়ানুয়িক এসিড গ্রুপের ব্যাকটেরিয়ানাশক( কোম্পানি অনুযায়ী বিভিন্ন মাত্রা হতে পারে)।

৯. ফুল,ফল বৃদ্ধির জন্য চিলেটেড জিংক (1gm/L) + সলুবোর বোরন (2gm/L) বা Nitrobenzene গ্রুপের (ফ্লোরা 2ml/L) মাইক্রোনিউট্রিয়েন।


বি:দ্র:- আবহাওয়া ও তাপমাত্রার তারতম্য ভেদে স্প্রে সিডিউল এর পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য নিকটস্থ কৃষি অফিস বা আমাদের সাথে যোগাযোগ রাখা।


কৃষিবিদ আব্দুল কাইয়ুম 

গবেষক 

এ আর মালিক সীডস।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


শীমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী  আমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী  বুস্টার-২,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শীমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী 

আমের ফুল ঝড়া রোধে কার্যকরী 


বুস্টার-২

গাছে ফুল ধরা ও ফুলের সফল পরাগ মিলনের উপর তার ফলন কেমন হবে নির্ভর করে।


 বুস্টার-২ এই দুটি কাজ ম্যাজিকের মত করে দেয়। খরচ অত্যন্ত কম।


প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানঃ লিবিগস এগ্রো কেমিক্যাল প্রাঃ লিমিটেড, কলকাতা। 


গঠনঃ উদ্ভিজ্জ হরমোন ও স্বল্প পরিমাণ অনুখাদ্যের সমাহারে বুস্টার-২ তৈরি হয়।


বিশেষত্বঃ 

• ফুলের সংখ্যা বাড়ায়

• পরাগরেনু পরিপক্ষ করতে সহায়তা করে

• পুরুষ ও স্ত্রী ফুলের গঠনগত ত্রুটি দূর করে

• ফল ধরতে সাহায্য করে

• ফলন আশাতিরিক্ত বাড়ায়


মাত্রা ও ব্যবহার পদ্ধতিঃ

(১) টমেটো, মরিচ, শিম, ক্যাপসিকাম, ঢেঁড়শ, পটল, সয়াবিন ও বাদাম ফসলে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৮-১০ ফোঁটা বুস্টার-২ প্রথম ফুলের কুঁড়ি এলে ১ বার এবং পরে ১৫ দিন পর পর একই মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।

(২) বেগুনে প্রতি ১০ লিটার পানিতে ৬-৮ ফোঁটা বুস্টার-২ প্রথম কুঁড়ি এলে ১ বার এবং পরে ৭ দিন পর পর একই মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।

(৩) পেঁয়ারা, আম, জামরুল, লিচু, লেবু ও মাল্টায় ১০ লিটার পানিতে ১০-১৫ ফোঁটা প্রথম ফুলের কুঁড়ি এলে ১ বার এবং পরে ২০-২৫ দিন পর পর একই মাত্রায় স্প্রে করতে হবে।


🔹বুস্টার ১=১৫ মিলি =২৮০ টাকা

🔹বুস্টার ৩=১৫ মিলি=২৮০ টাকা 

🔸বুস্টার ২=১০ মিলি=২৫০ টাকা

🔹বুস্টার ৪=১০০ মিলি=৩০০ টাকা


সারা দেশে ডেলিভারি দেয়া যাবে

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 





৬-৭ তলা বিল্ডিং এর জন্য প্রয়োজনীয় হিসাব নিকাশ,,,, সিভিল ইন্জিনিয়ারিং ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ৬-৭ তলা বিল্ডিং 🏠 এর জন্য প্রয়োজনীয় হিসাব নিকাশ 

অবশ্যই  আপনার টাইমলাইনে রেখে দিন।  A TO Z

১। আর সি সি (১:২:৪) ইটের খোয়া ৫০% সিলেট বালি,পিকেট = ৮৬০ পিচ,সিলেট বালি = ২২.৫০ ঘনফুট 

২। ইটের সোলিং ১০০ বর্গফুট,ইট= ৩০০ পিচ,বালি = ৫ ঘনফুট

৩।৫" ইটের গাথুনী (১:৪) ১০০বর্গফুট, ইট = ৫০০ পিচ

লোকাল বালি = ১৭ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ২.৬০ ব্যাগ

৪। ইটের এজিং ১০০ রানিং ফুট ইট = ২৫০ পিচ

৫। আর সি সি (১:১.৫:৩) পাথর, ১০০%সিলেট বালি,পাথর = ৮২ ঘনফুট

সিলেট বালি = ৪১ ঘনফুট,সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ

৬। আর সি সি (১:১.৫:৩) পাথর ৫০%,সিলেট বালি ,পাথর = ৮২ ঘনফুট


সিলেট বালি = ২০.৫০ ঘনফুট,লোকাল বালি = ২০.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ


####******★

বিল্ডিং যদি জি+৬ সাত তলা হয়- ১০০ ঘনফুট ও বর্গফুট কাজ করতে উল্লেখিত মালামাল সমূহ প্রযোজন হয়। তবে এগুলো আপেক্ষিক একটি ধারণা মাত্র। যে কোন কিছুতে এগুলো পরিবর্তনশীল... 

#######★★


৭। আর সি সি (১:২:৪) পাথর ৫০% সিলেট বালি,পাথর = ৮৬ ঘনফুট

সিলেট বালি = ২২.৫০ ঘনফুট, লোকাল বালি = ২২.৫০ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ

৮। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট বালি = ৬.২৫ ঘনফুট সিমেন্ট = ২.৫০ ব্যাগ

৯। বালি ভরাট ১০০ ঘনফুট, বালি = ১৩০ ঘনফুট 

লোকাল বালি = ২২.৫০ ঘনফুট, সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ

১০। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট বালি = ৪.৬৯ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.২৫ ব্যাগ

১১। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.০০ ব্যাগ

১২। ১০" ইটের গাথুনী (১:৬) ১০০ মনফুট, ইট = ১১৫০ পিচ

লোকাল বালি = ৩৬ ঘনফুট, সিমেন্ট = ৪ ব্যাগ

১৩।  হেরিং বন্ড সোলিং ১০০ বর্গফুট ,ইট = ৫০০ পিচ 

১৪। আর সি সি (১:২:৪) ইটের খোয়া ১০০% লোকাল বালি,পিকেট = ৮৬০ পিচ

লোকাল বালি = ৪৫.০০ ঘনফুট ,সিমেন্ট = ১৮ ব্যাগ

১৫। আর সি সি (১:৩:৬) ইটের খোয়া ১০০% লোকাল বালি,পিকেট = ১০০ পিচ

লোকাল বালি = ৪৫.০০ মানফুট, সিমেন্ট = ১২ ব্যাগ

১৬। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.২১ ঘনফুট সিমেন্ট = ০.৮৩ ব্যাগ

১৭। ১২ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ৫.৩৬ ঘনফুট সিমেন্ট = ০.৭১ ব্যাগ

১৮। আর সি সি (১:১.৫:৩) ইটের খোয়া ,৫০% সিলেট বালি,সিকেট = ৮২০ পিচ

সিলেট বালি = ২০.৫০ ঘনফুট,লোকাল বালি = ২০.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ২১ ব্যাগ

১৯। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ৭.৫০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৫০ ব্যাগ

২০। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ৭.৮১ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.২৫ ব্যাগ

২১। ২০ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ৮.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.০৭ ব্যাগ

২২। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৩) ১০০ বর্গফুট, বালি = ৯.৩৭ ঘনফুট সিমেন্ট = ২.৫০ ব্যাগ

২৩। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৪) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.০০ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৬০ ব্যাগ

২৪। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৫) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.৪২ ঘনফুট সিমেন্ট = ১.৬৭ ব্যাগ

২৫। ২৫ মিমি প্লাষ্টার (১:৬) ১০০ বর্গফুট বালি = ১০.৭১ মালফুটি ,সিমেন্ট= ১.৪৩ ব্যাগ

২৬। নিট সিমেন্ট ফিনিশিং ১০০ বর্গফুটসিমেন্ট  = ০.৫০ ব্যাগ

ভুলত্রুটি মার্জনীয়,

ধন্যবাদ,

সিভিল ইন্জিনিয়ারিং ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



সদ্যভূমিষ্ট বাসযাত্রীদের জন্য ভ্রমণ টিপস-,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সদ্যভূমিষ্ট বাসযাত্রীদের জন্য ভ্রমণ টিপস-

(যারা জীবনেও পাবলিক ট্রান্সপোর্টে উঠেন নাই তারা)


১. লোকাল বাস আপনার বাপের সম্পত্তি না, যে আপনার জন্য সুন্দর করে ব্রেক করে খাড়ায়ে থাকবে। সে চলবে আপন গতিতে। আপনাকে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। তালে তাল মিলে গেলেই বাসে চট করে উঠে পড়তে পারবেন। বাসের রড ধরে ঝুলে বাসে উঠার জন্য পেশি শক্তি বাড়ান। বাসার বারান্দার রড ধরে ঝুলোঝুলির অভ্যাস করুন।


২. আপ পেহলে আপ পেহলে এই স্বভাব থাকলে লোকাল বাসের পা দানিতেও জায়গা পাবেন না। তাই হাম পেহলে হাম পেহলে স্বভাব বানাতে হবে। কনুইয়ের গুঁতা মেরে পায়ে পারা দিয়ে উঠে পড়তে হবে।


৩. কোনটা কোন রুটের বাস ইহা বুঝতে হলে হেলপারের কন্ঠের দিকে মন দিন। সে একনাগাড়ে বাসের গতিপথ বলতেই থাকবে। আপনার যাত্রা পথ মিলে গেলে লাফ দিয়ে উঠে পড়ুন।


৪. বাসে উঠার পর হেলপার চেষ্টা করবে আপনাকে ঠেলে বাসের শেষ মাথায় নিয়ে যাবার। সদ্য প্রসূত বাসযাত্রীরা কখনই বাসের শেষ মাথায় যাবেন না। বাসের ভীড় ঠেলে নামার ক্ষমতা আপনাদের এখনো হয়নাই। এইটা দীর্ঘ সাধনার ব্যাপার। বাসের সামনের দিকে গ্যাট মেরে দাঁড়িয়ে থাকুন। হেল্পার চিল্লাতে চিল্লাতে ক্লান্ত হয়ে অন্য কাউকে ভেতরে ঢুকাবে।


৫. অবশ্যই পকেট ও মোবাইল সাবধান। নিজের গাড়িতে মোবাইল মানিব্যাগ ব্যাক পকেটে রাখলেও এখানে বুক পকেটে বা হাতে ধরে রাখুন। পকেটমার লোকাল বাসের অপরিহার্য অংশ।


৬. মহিলা যাত্রীদের জন্য ইঞ্জিনের উপর বসার ব্যবস্থা থাকে। গরম ইঞ্জিনের উপর বসার প্রাকটিস করতে বাসায় হটব্যাগের উপর বসে থাকার চেষ্টা করতে পারেন।


৭. অফিস যাত্রীরা সাথে করে জুতার কালি নিয়ে নিন। বাসে আপনার জুতা মানে সবার পাপোষ। সবাই আপনাকে পারায়ে যাবে। নতুন বা পালিশ করা জুতা দেখলে মানুষের পারাতে আরো বেশি ভাল্লাগে। ইহা প্রমাণিত সত্য।


৮. বাসের দুলুনিতে দাঁড়িয়ে থাকাও আর্ট। প্রথম প্রথম এক হাতে বাসের রড ধরে ভাব দেখাতে যাবেন না। দুই হাতে রড ধরুন। পারলে সিটের মাথা খাঁমচে ধরে দাঁড়াতে পারেন। তা না হলে ব্রেকের সাথে সাথে সামনে চিৎপটাং হয়ে যাবেন।


৯. বাস থামলে নামবো এই চিন্তা জীন্দেগিতেও করবেন না। লোকাল বাসের ব্রেক থাকেনা, থাকলেও কই থাকে ড্রাইভার জানেনা। তাই চলা অবস্থাতেই নামা লাগবে। অবশ্যই বাম পা দিয়ে নামবেন। তা না হলে রাস্তার মধ্যেই সটান হয়ে পড়ে যাবেন। ভাগ্য খারাপ হলে চাকার তলায় যাওয়াও বিচিত্র না।


আপাতত পরামর্শগুলো মাথায় নিয়ে বাসে চড়ার ট্রাই করুন। আশা করা যায় আপনার যাত্রা মালয়শিয়ান এয়ারলাইন্সের মত আরামপ্রদ হবে। হ্যাপি ট্রাভেলিং।


(সংগৃহীত)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২২-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২২-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


মাসব্যাপী ২৮-তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু - তৈরি পোশাক খাতের মত অন্যান্য রপ্তানি পণ্যকেও গুরুত্ব দেয়ার তাগিদ দিলেন প্রধানমন্ত্রী।


সরকার কারো স্বীকৃতির অপেক্ষায় বসে নেই - বলেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।


টেকসই উন্নয়নের চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনে গ্লোবাল সাউথের দেশগুলোকে সংহতি ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান পররাষ্টমন্ত্রীর।


শিক্ষাঙ্গনে ভর্তি বাণিজ্য ও অনিয়মের সাথে কেউ জড়িত হলে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি  শিক্ষামন্ত্রীর।


খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ-দেশে মোট ভোটার ১২ কোটির বেশি।


সজীব ওয়াজেদ জয়কে প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা নিয়োগসহ অন্যান্য উপদেষ্টাদের মধ্যে দায়িত্ব বন্টন করে প্রজ্ঞাপন জারি।


রুশ নিয়ন্ত্রিত দোনেৎস্ক শহরে ইউক্রেনের হামলায় ২৭ জন নিহত।


দক্ষিণ আফ্রিকায় আইসিসি অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে আজ বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ডের এবং অস্ট্রেলিয়া-নামিবিয়ার মোকাবেলা করবে।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। ---

 🎋বাত ব্যথা হলেই হোমিও ঔষধের  আবশ্যকতা হয়ে পরে,— গেঁটে বাত (Gout)। --- 🔖 Ledum Palustre 30 🌹 প্রধান লক্ষণ: ▪ গেঁটে বাতের ব্যথা, যা নিচ থে...