এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শনিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৪

সবজির বীজ গজানোর ধাপ সমূহ।,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সবজির বীজ গজানোর ধাপ সমূহ। 


অনেক সময়েই শাক সবজির বীজ বপন করলে সঠিক ভাবে গজায় না। এ জন্য মানসম্পন্ন বীজ , মেয়াদ উত্তীর্ণ বীজ, পিপড়ার আক্রমণ, ছত্রাকের আক্রমণ সহ বিভিন্ন কারন হতে  পারে। তাই চারার জন্য সঠিক নিয়মে বীজ গজানোর পক্রিয়ার ধাপ গুলো অনুসরণ করতে হবে।


★ মিষ্টিকুমড়া, শিম, বরবটি, লাউ, শশা ,তরমুজ, করলা, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা জাতীয় বীজ


১) প্রথমে রোদে ৩০-৪৫ মিনিট ধরে রাখতে হবে, কারন বীজ গুলি সুপ্ত অবস্থায় থাকে,রোদ পেলে সুপ্ততা ভাঙবে।


২) রোদ থেকে উঠায়ে বীজ ২ ঘন্টা ছায়ায় রেস্ট করে ঠান্ডা করে নিন।


৩) গ্লাসে পরিষ্কার পানিতে ৮ থেকে ১২ ঘন্টা বীজ ভিজিয়ে রাখুন।


৪) তারপর প্রোভ্যাক্স বা কার্বেন্ডাজিম বা ট্রাইকোডার্মা পাউডার ৩ গ্রাম/১ লি পানিতে (৩ আঙ্গুলের ১ চিমটি=১ গ্রাম) বা ৪/৫ টুকরা রসুন বা ৪/৫ টি জাম পাতা ১ লি পানিতে এই বীজ আরো ৩০ মি ভিজিয়ে শোধন করুন৷


৫) পানি ছেকে বীজ গুলি ভেজা কাপড়ের পুটলি বা পাটের ছালা বা টিস্যু পেপার এ মুড়িয়ে হালকা(খুবই অল্প) পানি স্প্রে করে লেপ/তোষক বা পরা লুঙ্গির গিঁটে বা বক্সে (যেন বাতাস না ঢুকে এমন বক্স বা বয়ামে) রেখে দুই থেকে চার দিন পর চেক করুন। অনেক বীজে বেশী সময় লাগতে পারে।


৬) দেখবেন বীজ অঙ্কুরিত হচ্ছে। বীজ অঙ্কুরিত হওয়ার সাথে সাথে অঙ্কুর বড় না করে অঙ্কুরিত বীজ প্লাস্টিকের ট্রে, আইস্ক্রীমের কাপ বা টবে আস্তে করে লাগাবেন যেন বীজ এর অঙ্কুর না ভাঙ্গে৷ বীজের উপরে কোকোডাস্ট বা হালকা মাটি দিবেন। হালকা পানি দিয়ে দিন।


৭) প্রতিদিন রস কম/বেশি বুঝে সময় করে পানি দিবেন।


৮) ড্যাম্পিং অফ বা গোড়া পঁচা রোগ দুরীকরনে কপার গ্রুপের ঔষধ ২ গ্রাম/১ লি পানি মিশিয়ে গাছসহ মাটিতে স্প্রে করতে হবে৷


৯) ২০থেকে ২৫ দিন পর মাঠে বা বড় টবে লাগিয়ে দিতে পারবেন ও নিয়মিত পরিচর্যা করবেন৷


★ ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রোকলি, টমেটো, মরিচ, ক্যাপসিকাম, বেগুন(ছোট বীজ) জাতীয় বীজ


১) প্রথমে কড়া রোদে ৩০-৪৫ মিনিট রাখতে হবে৷ কারন বীজ গুলি সুপ্তাবস্হায় থাকে, রোদ পেলে সুপ্ততা ভাঙ্গে৷


২) রোদ থেকে উঠায়ে বীজ ২ ঘন্টা ছায়ায় রেস্ট করে ঠান্ডা করে নিন।


৩)  গ্লাসে পরিষ্কার পানিতে ৪-৫ ঘণ্টা বীজ ভিজিয়ে রাখুন।


৪) তারপর প্রোভ্যাক্স বা কার্বেন্ডাজিম বা ট্রাইকোডার্মা পাউডার ৩ গ্রাম/১ লি পানিতে (৩ আঙ্গুলের ১ চিমটি=১ গ্রাম) বা ৪/৫ টুকরা রসুন বা ৪/৫ টি জাম পাতা ১ লি পানিতে এই বীজ আরো ৩০ মি ভিজিয়ে শোধন করুন৷


৫) বীজ লাগানো টবে বা প্লাস্টিকের ট্রে বা পাত্রের মাটি ঝুরঝুরে করে নিতে হবে। ঝুরঝুরে কিছু মাটি বা কোকোডাস্ট আলাদা করে রাখতে হবে যেটা বীজ বপনের পর দিতে হবে। মাটির সাথে সম্ভব হলে বালু, জৈব সার, ভার্মি কম্পোস্ট, হাড়ের গুড়া অথবা শুধুমাত্র রেডি কোকোপিট ব্যবহার করলে হয়। তাহলে মাটি জমাট বাধে না ঝুরঝুরে থাকে।


৬) পানি ছেকে বীজ গুলি প্লাস্টিকের ট্রে বা পলিব্যাগ বা টবে বিছিয়ে দিন। তার উপরে হালকা করে কোকোডাস্ট বা ঝুরঝুরে মাটি দিয়ে দিন এমনভাবে যেন বীজ দেখা না যায়।


৭) পাত্রে পানি স্প্রে করে দিন।


৮) প্লাস্টিক ট্রে বা টব বা পাত্রের উপরে ভেজা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন, যেন ভাপ উৎপন্ন হয়৷ তিন থেকে সাত দিন পর চেক করুন। বীজ অঙ্কুরিত করার জন্য অন্ধকার ও ভাপ উৎপন্ন হলে দ্রুত অঙ্কুরিত হয়। ৭-১০ দিন এর মধ্যে বীজ অংকুরিত হয়ে যায়৷


৯) দেখবেন বীজ অংকুরিত হচ্ছে। তারপর ভেজা কাপড় খুলে পানি স্প্রে করে রেখে দিন৷


১০) প্রতিদিন রস কম/বেশি বুঝে সময় করে পানি দিবেন

ড্যাম্পিং অফ বা গোড়া পঁচা রোগ দুরীকরনে কপার গ্রুপের ঔষধ ২ গ্রাম/১ লি পানি আকারে স্প্রে করতে হবে৷


১১) ২০থেকে ২৫ দিন পর মাঠে বা বড় টবে লাগিয়ে দিতে পারবেন ও নিয়মিত পরিচর্যা করবেন৷


কৃতজ্ঞতা:


কৃষিবিদ শিবব্রত ভৌমিক

কৃষি কর্মকর্তা, কৃষি ইউনিট

পিকেএসএফ এবং সাগরিকা সমাজ উন্নয়ন সংস্থা।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


অনু গল্প প্রতিবাদ,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকালে ভা"বী যখন টেবিলে নাস্তা দেয় তখন বাবা ভা"বীর দিকে তাকিয়ে বললো,


  ~বউমা, তোমার গালে এটা কিসের দাগ?


বাবার কথা শুনে ভাবী কিছুটা চমকে গেলো। পাশে থাকা আয়নার দিকে তাকিয়ে ভাবী হাসতে হাসতে বাবাকে  বললো,


  -বাবা, আমার ঘুমের মধ্যে হাত পা ছোঁড়াছুড়ির অভ্যাস আছে৷ গতকাল রাতে ঘুমানোর সময় কয়েল জ্বালাইনি।  রাতে হয়তো গালে মশা বসেছিলো আর আমি হয়তো ঘুমের মাঝে মশা মা/রা/র জন্য নিজের গালে নিজেই থাপ্পড় মেরেছিলাম।  এটা সেই থাপ্পড়েরই দাগ!


 ভাবীর কথা শুনে বাবা কিছুটা অবাক হয়ে বললো,


~পাগলি মেয়ে বলে কি! এখন থেকে মনে করে সবসময় কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাবে। কেমন?


  ভাবী বাবাকে উদ্ভট মি/থ্যা গল্প বলে বুঝাতে পারলেও  আমি ঐ দাগের আসল কারণটা ঠিকই বুঝতে পেরেছিলাম। আমি নিচের দিকে তাকিয়ে  খেতে খেতে বাবাকে বললাম,


   — বাবা, এই ধরণের মশা খুব বিপজ্জনক। কয়েলের সামান্য বিষে এইসব মশা মরে না।


   আমার কথার ইঙ্গিতটা ভাবী ঠিকই বুঝতে পেরেছিলো।  তাই কিছু না বলে মাথা নিচু করে চুপচাপ অন্যমনস্ক হয়ে রইলো…


|


|


 ভাইয়া ভাবীর সংসারের বয়স ৪ বছর।  প্রথম প্রথম সব কিছু ঠিকঠাক ছিলো।  কিন্তু হুট করে মা মারা যাবার পর থেকেই ঝামেলা শুরু হলো। এখন ভাবী সামান্য একটু ভুল করলেই ভাইয়া ভাবীর গায়ে হাত তুলে।  অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। ভাবীর সহ্য করার ক্ষমতা অসীম ।  জোরে জোরে থাপ্পড় খাওয়ার পরেও তার কান্নার আওয়াজ রুমের বাহিরে আসে না। দাঁতের সাথে দাঁত চেপে সব কষ্ট সহ্য করে নেয়।


  ছাদের একটা কোণে বসে এইসব কথা ভাবছি আর সি'গারেটের ধোঁয়া ছাড়ছি। ভাবী কখন যে ছাদ থেকে কাপড় নিতে এসেছে আমি  খেয়াল করি নি।  সিগারেট হাতে ভাবী আমাকে দেখে ধমক দিয়ে বললো,


   – বা বা বা খুব ভালো। মাত্র  ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছিস এখনি সিগারেট ধরেছিস। কয়েকদিন পর তো মদ গাঁজা এইসব ও খাওয়া শুরু করবি!


   আমি হাতে থাকা সিগারেটের আগুনটা নিভাতে নিভাতে বললাম, 


   — তাও ভালো আমি তো শুধু সিগারেট খাই।  ভাইয়ার মত তো প্রতিদিন কারো র/ক্ত চুষি না!


 ভাবী আমার দিকে অসহায়ের মত তাকিয়ে বললো,


– পিয়াস, তোর এইসব খোঁচা দেওয়া কথা গুলো আমার সহ্য হয় না। 


  আমি ভাবীর চোখে চোখ রেখে বললাম,


— রোজ রোজ যে মা/র খাও সেটা সহ্য হয়?


আমার কথা শুনে ভাবী কিছু না বলে চুপচাপ নিচে চলে গেলো।  আর আমি পকেট থেকে আরেকটা সিগারেট বের করে তাতে আগুন ধরালাম….


|


|


অনেকক্ষণ ধরে খেয়াল করছি ভাবী আমার রুমে এসে আলনা থেকে গোছানো কাপড় নামিয়ে  আবার গুছিয়ে আলনায় রাখছে।  টেবিলের গোছানো বইপত্র গুলো আবার গোছাচ্ছে।  ভাবীর এইসব কাজ কর্ম দেখে আমি কিছুটা অবাক হয়ে ভাবীকে বললাম,


  — ভাবী, তুমি কি আমায় কিছু বলবে?


ভাবী আমার পাশে বসে আমতা আমতা করে বললো,


  – পিয়াস,  তোর কাছে হাজার খানিক টাকা হবে? আমি কয়েকদিন পর তোকে দিয়ে দিবো।  তোর ভাইয়া আজকে একটু রেগে ছিলো তাই আর টাকা চাই নি।  


 আমি কিছু না বলে ভাবীর হাতে ১৫০০ টাকা দিলাম। ভাবী টাকাটা নিয়ে তাড়াহুড়ো করে নিচে গেলো।  আমি কিছুটা কৌতূহল বসত চুপিচুপি ভাবীর পিছনে গেলাম।  নিচে গিয়ে খেয়াল করি ভাবী তার ছোট ভাইকে টাকাটা দিচ্ছে আর বলছে,


  — ” তোর দুলাভাইয়ের কাছ থেকে নিলাম। তোর টাকা লাগবে শুনে তোর দুলাভাই তো হাসতে হাসতে দুই হাজার টাকা দিলো।  সেখান থেকে তোকে দিলাম ১৫০০, আর আমি ৫০০ রেখে দিলাম। “


 ভাবীর কথা শুনে আমি হাসছি আর ভাবছি,


   -হায়রে মেয়ে মানুষ। স্বামী স্ত্রীকে পায়ের নিচে ফেলে রাখলেও স্ত্রী তাকে মাথায় তুলে রাখে।  স্বামী হাজার অন্যায় করলেও সেটা কারো কাছে বলে না বরং নিজের স্বামীকে সবার কাছে বড় করে তুলে যতই নিজে ছোট হোক…


|


|


 বিকালের দিকে আমি আর বাবা বেলকনিতে বসে আছি।  বাবা পত্রিকা পড়ছে আর বলছে, “এই দেশে কিছুই হবে না। দেশটা পঁচে গেছে, নষ্ট হয়ে গেছে। চারদিকে শুধু খুন-আহাজারি ধর্ষণ আর নির্যাতন! “


  এমন সময় ভাবী এসে বাবাকে বললো,


-বাবা, আমি একটা জব পেয়েছি।  মোটামুটি টাইপের খুব ভালো একটা জব।  


  ভাবীর কথা শুনে আমি হাসতে হাসতে বললাম,


— তুমি জব পেয়েছো সেটা এমন আসামীর মত শুকনা মুখে বলছো কেন? 


 আমার কথা শুনে ভাবী নিচু গলায় বললো,


 –  মামুন ( আমার বড় ভাই) সেটা মেনে নেয় কি না বুঝতে পারছি না।  


 বাবা তখন মুচকি হেসে ভাবীকে বললো,


— চিন্তা করিস না মা। মামুনকে আমি বুঝিয়ে বলবো… 


|


|


রাতে খাবার টেবিলে বাবা যখন ভাইয়াকে ভাবীর চাকরির বিষয়ে কথা বলে।  ভাইয়া রেগে গিয়ে বাবাকে বললো,


  -আমি কম টাকা ইনকাম করি না কি  যে আমার বউকে চাকরি করতে হবে? 


 বাবা তখন বললো,


    ~চাকরি কি মানুষ শুধু টাকার জন্য করে? সংসারে আমরা শুধু ৩ জন।   কাজের লোক আছে দুইজন।  বউমা চাকরি করলে সমস্যা কি? তুই হাজার হাজার টাকা ইনকাম করলেও বউমাকে কি কখনো ৫০০ টাকা দিয়ে বলেছিস,  এটা তুমি খরচ করো।  মেয়েটা আজ একটা চাকরি পেয়েছে। করলে দোষের কি?


  বাবার কথা শুনে ভাইয়া আরো রেগে গিয়ে বললো,


– আমি চাই না আমার বউ চাকরির নাম করে অফিসের কলিগদের সাথে গিয়ে ঢলাঢলি করুক। 


  ভাইয়ার এমন নিম্নমানের কথা শুনে নিজেকে আর কন্ট্রোল করতে পারলাম না। জীবনে এই প্রথমবার ভাইয়ার চোখে চোখ রেখে বললাম,


    — তুমিও তো চাকরি করো। তারমানে  তুমিও নিশ্চয়ই তোমার অফিসের মেয়ে কলিগদের সাথে ঢলাঢলি করো? তা না হলে এমন নিম্নমানের চিন্তা তোমার মাথায় আসার কথা না। 


  আমার মুখ থেকে এমন কথা শুনে ভাবী আমার গালে থাপ্পড় মেরে কাঁদতে কাঁদতে  বললো,


   –  খুব বড় হয়ে গেছিস তুই তাই না? বড় ভাইকে যা তা বলছিস। 


আমিও তখন চোখের পানি আটকে রেখে ভাবীকে বললাম,


   — তোমাদের মত মেয়েদের না গলা টিপে মেরে ফেলা উচিত।  কারণ তোমাদের মত কিছু মেয়ে আছে যারা স্বামীকে মাথায় করে রাখে; যার ফলে ভাইয়ার মত কিছু কাপুরুষ সেটার সুযোগ নেয়।  ভাইয়া যখন প্রথম তোমার গালে থাপ্পড় মেরেছিলো তোমার উচিত ছিলো সেদিনই ভাইয়ার বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের মামলা করা। তাহলে হয়তো ভাইয়া তোমাকে দ্বিতীয় বার থাপ্পড় মারার আগে একটু হলেও ভাবতো…


 বাবার দিকে তাকিয়ে বাবাকে বললাম, 


— তুমি দেশ নষ্ট হয়ে যাবার কথা ভাবছো অথচ তোমার অজান্তে যে তোমার ঘরটা নষ্ট হয়ে গেছে সেটা একবারও ভাবো নি…


|


|


আমি আর শ্রাবণী ভার্সিটির ক্যাম্পাসের একটা কোণে বসে আছি।  আমি শ্রাবণীকে তখন বললাম,


  — আচ্ছা,  আমি বিয়ের পর কখনো যদি তোমার গালে থাপ্পড় মারি তখন তুমি কি করবে? 


আমার কথা শুনে শ্রাবণী বললো,


  – আমি তোমার নাক বরাবর ঘুষি মারবো। অন্যায় করলে বুঝিয়ে বলবে, আমি শুধরে নিবো। শুধু শুধু মারবে কেন?


আমি শ্রাবণীর কথা শুনে হাসতে লাগলাম। আর ওর হাতটা শক্ত করে ধরে মনে মনে ভাবতে লাগলাম, আমিও চাই আমার স্ত্রী এমন হোক। ভাবীর মত অন্যায় সহ্য না করে অন্যায়ের প্রতিবাদ করুক…

.

#অনুগল্প:-#প্রতিবাদ


#সমাপ্ত।


.👉 গঁল্পেঁরঁ শেঁষঁ লা হতে সংগৃহীত। 

        ছবি পরিবর্তন করা হয়েছে।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 




৭ম শ্রেণির শরিফ-শরিফার গল্পটা এরকমও হতে পারতো:-,,,, আমাদের প্রিয় পটুয়াখালী ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 **৭ম শ্রেণির শরিফ-শরিফার গল্পটা এরকমও হতে পারতো:- 


** শরিফ আর শরিফা দুই ভাই-বোন...বাবা আর মায়ের সাথে ঢাকা থেকে দাদু বাড়ি ময়মনসিংহ বেড়াতে যাচ্ছে --এটাই ওদের প্রথম ট্রেন ভ্রমণ,তাই ওরা দুজনেই খুব উৎফুল্ল,শরিফ ৫ম শ্রেণিতে পড়ে আর শরিফা ৩য় শ্রেণিতে,শরিফ-শরিফার বাবা জনাব আসিফ সাহেব রাজধানীর স্বনামধন্য ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক...


ময়মনসিংহগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনটি জয়দেবপুর রেলস্টেশনে থামলে একদল হিজড়া/তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ ট্রেনটিতে উঠে...ট্রেনের জানালার কাঁচ দিয়ে সে দৃশ্য দেখে শরিফ ও শরিফা,, দুই ভাই-বোনই ওদের দেখে খুব অবাক হয়, 'মানুষগুলো মেয়েদের মত দেখতে,কিন্তু অনেক লম্বা,ঠোঁটে কড়া লিপস্টিক,মুখেও অনেক মেকাপ,দেখতে কেমন যেন একটু অদ্ভুত লাগে।'...ওরা সবচেয়ে অবাক হয়,মেয়েদের মত দেখতে হলেও ওদের গলার আওয়াজ ঠিকই ছেলেদের মত...শরিফা ভয় পায়,মায়ের কোলের ভেতর লুকোতে চায়...কৌতুহল জাগে শরিফের মনে...সে বাবাকে জিজ্ঞেস করে,'বাবা, কে এরা?'


আসিফ সাহেব বলেন,'ওরা তোমার আমার মতই স্বাভাবিক মানুষ...সৃষ্টিকর্তা তোমাকে যেমন ছেলে বানিয়েছেন...তোমার ছোট্ট বোনটাকে যেমন মেয়ে বানিয়েছেন...তেমনি সৃষ্টিকর্তা ওদেরও এক বিশেষভাবে বানিয়েছেন, ওরা ছেলেও না,আবার মেয়েও না, ওদের বলা হয় থার্ড জেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গ'


বাবা-ছেলের এই প্রশ্নোত্তর পর্ব চলতে চলতেই সেই হিজড়াদের দলের একজন ওদের কাছে আসে, টাকা দিয়ে সাহায্য করতে বলে শরিফের বাবাকে...শরিফের বাবা আসিফ সাহেব পকেট থেকে ৫০ টাকার একটা নোট শরিফের হাতে দিয়ে বলেন,'নাও বাবা,এটা আন্টিকে দাও'...শরিফ ভয়ে ভয়ে টাকাটা হিজড়া মানুষটির দিকে বাড়িয়ে দেয়, টাকা নিয়ে মুচকি হাসি দেয় সে হিজড়া মহিলা, শরিফের গাল টেনে আদর করে দিয়ে বলে,'অনেক বড় হও বাবা'...


চলে যায় হিজড়ার দল অন্য বগিতে কিন্তু কৌতুহল তখনও কাটেনি শরিফের,আবারও শরিফ জিজ্ঞেস করে তার বাবাকে,'আচ্ছা বাবা,ওরা যদি আমাদের মত স্বাভাবিক মানুষ হয়,তাহলে ওরা ট্রেনে ট্রেনে এভাবে ভিক্ষা করে কেন ?


বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,শরিফ-শরিফার বাবা সুন্দর করে তার দুই ছেলে-মেয়েকে বুঝিয়ে বলেন,'ওরা আমাদের মত স্বাভাবিক মানুষ হলেও স্বাভাবিক মানুষের মত কাজ করার সুযোগ ওরা সমাজে পায় না ,ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখার সুযোগও ওদের নেই ,,ওরা যদি স্বাভাবিক ছেলে-মেয়ের মত পড়ালেখা ও চাকুরি করার সুযোগ পেত,,তাহলে ওদের ট্রেনে ট্রেনে এভাবে ভিক্ষা করার প্রয়োজন হত না।


এ কথা শুনে শরিফ এবং শরিফা দুঃখ প্রকাশ করে বাবা-মায়ের কাছে ওরা বলে,ওরা বড় হয়ে তৃতীয় লিঙ্গের এই অবহেলিত মানুষদের শিক্ষার ব্যবস্থা করবে আর কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে, শরিফ-শরিফার বাবা-মা এই কথা শুনে খুব খুশি হয়।

............

আমাদের প্রিয় পটুয়াখালী ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

.........

বিঃদ্রঃ-আমাদের দেশে শিক্ষার চেয়ে গুজবের শক্তি বেশি, তাই আমাদের পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষের শব্দ ও ভাষার ব্যবহারে আরও যত্নশীল হওয়া উচিত,যেন কেউই এই পুস্তকের ভুল ব্যাখ্যা করতে না পারে.....


সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২৫-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২৫-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


দেশের চলমান উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ দ্রুত শেষ এবং যথাযথ যাচাই-বাছাই করে নতুন পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ।


পুনরায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে জার্মান চ্যান্সেলর ও ইউএনডিপি’র প্রশাসকের অভিনন্দন।


আগামী ৯ই মার্চ কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের উপনির্বাচন ও ময়মনসিংহ সিটির সাধারণ নির্বাচনসহ দুশো’ ৩৩টি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে ভোটগ্রহণ।


বাংলাদেশের উন্নয়নে আগামীতেও যুক্তরাজ্যের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে-আশা প্রকাশ করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ।


চীনের জিয়াংসি প্রদেশে অগ্নিকান্ডে কমপক্ষে ৩৯ জনের প্রাণহানি।


আজ কক্সবাজারে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে পাকিস্তানের মোকাবেলা করবে শ্রীলংকা।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

গল্পটি আমি আগে শুনি নাই। তবে অনেক ভালো লেগেছে  গল্প টা,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গল্পটি আমি আগে শুনি নাই। তবে অনেক ভালো লেগেছে  গল্প টা।  শেখার জন্য অনেক কিছু রয়েছে। সব বাচ্চার  শখ বা ইচ্ছে  একই হয় না। প্রত্যেকে আলাদা আলাদা ভাবে,আলাদা পরিবেশ এবং আলাদা মানসিকতা  নিয়ে বেড়ে হঠে। খেয়াল করার বিষয় হলো, ও যেটা শিখছে ভালো কিছু  শিখছে কি না! 

গল্পটা ভালো লাগলো তাই কপি করলাম। 

শিক্ষনীয় গল্প:

জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।" 


সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।। 


শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!


হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।‌। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।। 


শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।‌। 


"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।। 


- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।‌। 


-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।" 


হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।


শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।। 


হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।। 


ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।। বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।। 


প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।। 


চুড়ান্ত অপমাণিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!! 

তারা মেনে নিতে পারলো না।। 


-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।" 


ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।। 


প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ  মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।" 


মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।। 


বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"


মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।" 


হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।। 


শিয়াল বলে -- "কি হয়েছে সেটা তো বলো ??" 


হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।। বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।" 


শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।

শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না‌।। শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"


-- "উট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।" 


-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।। ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।। দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।। সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।। ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।। ও মারা যাবে।।" 


মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*

 প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে।

আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা। তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া। তাহলেই দেখবেন,, সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।


[সংগৃহীত]

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২৪-০১-২০২৪ খ্রি:,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২৪-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে আরও সৌদি বিনিয়োগ চাইলেন প্রধানমন্ত্রী। 


শেখ হাসিনাকে সমগ্র বিশ্বের অভিনন্দন ও বাংলাদেশের সাথে কাজের আগ্রহ প্রকাশ করায় মাথা খারাপ হয়ে গেছে বিএনপির - বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


সায়মা ওয়াজেদ ডাব্লিউএইচও’র আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নিয়োগ লাভ করায় অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক।


দেশে চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড গতকাল চুয়াডাঙ্গা ও সিরাজগঞ্জে।


৬ দশমিক ছয় ডিগ্রি সেলসিয়াস - ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের অন্যতম মাইলফলক ঊনসত্তরের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ।


প্রায় দু’বছর পর সুইডেনকে ন্যাটো সদস্য পদের জন্য অনুমোদন দিল তুরস্ক।


ঢাকায় বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও রংপুর রাইডার্স নিজ নিজ খেলায় জয়ী।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ৭ টার সংবাদ।  তারিখ:২৩-০১-২০২৪ খ্রি:,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ৭ টার সংবাদ। 

তারিখ:২৩-০১-২০২৪ খ্রি:


আজকের শিরোনাম:


৭ই জানুয়ারির নির্বাচন দেশে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে, সকল বাধা উপেক্ষা করে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে জনগণ - আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে বললেন দলের সভাপতি শেখ হাসিনা।


বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় শেখ হাসিনাকে ইন্দোনেশিয়া ও নিকারাগুয়ার প্রেসিডেন্ট এবং চেক প্রজাতন্ত্র ও বেলারুশের প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন।


বিএনপি সব হারিয়ে শোকের সাগরে নিমজ্জিত, আগুন সন্ত্রাসের পর এখন গুজব সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে তারা - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।


দেশের অধিকাংশ স্থানে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ - তীব্র শীতের কারণে ৩১শে জানুয়ারি পর্যন্ত সকল সরকারি প্রাইমারি স্কুলে পাঠদান শুরু হবে সকাল ১০টা থেকে।


গাজায় ২৪ ঘন্টায় অন্তত ১৭৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত - ইসরাইলি হামলায় আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির গভীর উদ্বেগ।


দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত আইসিসি অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের নিজ নিজ খেলায় বাংলাদেশ ও অষ্ট্রেলিয়ার জয়লাভ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সিড়ি ঢালাই করার ক্ষেত্রে একজন সাইট ইন্জিনিয়ারকে যে সব দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ➡️ খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট টাইমলাইনে রেখে দিন ❤️

সিড়ি ঢালাই করার ক্ষেত্রে একজন সাইট ইঞ্জিনিয়ারকে যে সব দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে


১/ সিড়ির ল্যান্ডিং এর উচ্চতা ডিজাইন অনুযায়ী হচ্ছে কিনা তা চেক করতে হবে।প্রথম তলায় মেইন গেট এর দিকেই যদি সিড়ি থেকে থাকে সেই ক্ষেত্রে সিড়ির ল্যান্ডি যাতে  ৬ ফুট এর উপরে থাকে সেদিক খেয়াল রাখতে হবে।


২/ ওয়েইস্ট স্ল্যাব এর  পুরত্ব ঠিক  আছে কিনা চেক করতে হবে,সর্বোনিম্ন ৬ ইঞ্চি রাখাই ভালো।বিভিন্ন ধরণের ভবণের ক্ষেত্রে ওয়াইস্ট স্লাব (২৫-৪০) ডিগ্রী কোণে হেলানো হতে পারে ।


৩/ রাইজ এবং ট্রেড ঠিক আছে কিনা তা চেক করা খুবই জরুরী। রাইজ এবং ট্রেড এর স্ট্যান্ডার্ড মান হলো  যথাক্রমে ৬ ইঞ্চি এবং ১০ ইঞ্চি।


৪/ ল্যন্ডিং স্ল্যাব এর প্রশস্থতা  ঠিক ভাবে মেপে দেখতে হবে, ভুলের কারণে ফার্ণিচার উঠাতে সমস্যা হতে পারে। এবং সিড়ির প্রশস্থতা আবাসিক ও পাবলিক ভবণ এর জন্য সর্বোনিম্ন যথাক্রম ৩ ফুট এবং ৫ ফুট রাখতে হবে।


৫/ নিচের ও উপরের রড গুলো আলাদা রাখার জন্য ব্লক ব্যবহার না করে রডের চেয়ার ব্যবহার করাই ভালো।


৬/ ক্লিয়ার কভার ঠিক আছে কিনা তা চেক  করে দেখতে হবে।


৭/ ঢালাই এর ক্ষেত্রে ভাইব্রেটর নজেল ব্যবহার করতে হবে।


৮/ ঢালাই শেষে ভালো ভাবে কিউরিং করতে হবে।


৯/ ইলেক্ট্রিকাল লাইন গুলো আগেই বসিয়ে নিতে হবে কেননা পরে R.C.C ঢালাই না কাটাই ভালো  এতে ভবণের স্ট্রেন্থ কমে যায়।


১০/ ল্যান্ডিং স্ল্যাব থেকে রড বের করে রাখতে হবে পরবর্তি কাজের জন্য।


ধন্যবাদ, @everyone

➡️ খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট টাইমলাইনে রেখে দিন ❤️

সিড়ি ঢালাই করার ক্ষেত্রে একজন সাইট ইঞ্জিনিয়ারকে যে সব দিকগুলি খেয়াল রাখতে হবে


১/ সিড়ির ল্যান্ডিং এর উচ্চতা ডিজাইন অনুযায়ী হচ্ছে কিনা তা চেক করতে হবে।প্রথম তলায় মেইন গেট এর দিকেই যদি সিড়ি থেকে থাকে সেই ক্ষেত্রে সিড়ির ল্যান্ডি যাতে  ৬ ফুট এর উপরে থাকে সেদিক খেয়াল রাখতে হবে।


২/ ওয়েইস্ট স্ল্যাব এর  পুরত্ব ঠিক  আছে কিনা চেক করতে হবে,সর্বোনিম্ন ৬ ইঞ্চি রাখাই ভালো।বিভিন্ন ধরণের ভবণের ক্ষেত্রে ওয়াইস্ট স্লাব (২৫-৪০) ডিগ্রী কোণে হেলানো হতে পারে ।


৩/ রাইজ এবং ট্রেড ঠিক আছে কিনা তা চেক করা খুবই জরুরী। রাইজ এবং ট্রেড এর স্ট্যান্ডার্ড মান হলো  যথাক্রমে ৬ ইঞ্চি এবং ১০ ইঞ্চি।


৪/ ল্যন্ডিং স্ল্যাব এর প্রশস্থতা  ঠিক ভাবে মেপে দেখতে হবে, ভুলের কারণে ফার্ণিচার উঠাতে সমস্যা হতে পারে। এবং সিড়ির প্রশস্থতা আবাসিক ও পাবলিক ভবণ এর জন্য সর্বোনিম্ন যথাক্রম ৩ ফুট এবং ৫ ফুট রাখতে হবে।


৫/ নিচের ও উপরের রড গুলো আলাদা রাখার জন্য ব্লক ব্যবহার না করে রডের চেয়ার ব্যবহার করাই ভালো।


৬/ ক্লিয়ার কভার ঠিক আছে কিনা তা চেক  করে দেখতে হবে।


৭/ ঢালাই এর ক্ষেত্রে ভাইব্রেটর নজেল ব্যবহার করতে হবে।


৮/ ঢালাই শেষে ভালো ভাবে কিউরিং করতে হবে।


৯/ ইলেক্ট্রিকাল লাইন গুলো আগেই বসিয়ে নিতে হবে কেননা পরে R.C.C ঢালাই না কাটাই ভালো  এতে ভবণের স্ট্রেন্থ কমে যায়।


১০/ ল্যান্ডিং স্ল্যাব থেকে রড বের করে রাখতে হবে পরবর্তি কাজের জন্য।


ধন্যবাদ,

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



শরীফ থেকে শরীফা         ,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 শরীফ থেকে শরীফা                              #ট্রান্স_ডিপোজিট???

ব্র্যাক ব্যাংকে ১৫০০ টাকা জমা দেবো।

মনে মনে ধরে নিলাম এটা ১৫,০০০/- টাকা। কেন?


 কারণ, আমার মন বলছে, আমার ১৫০০ টাকাই হবে ১৫০০০ /- টাকার ট্রান্স ডিপোজিট। 

তাই আমি ডিপোজিট স্লিপে লিখলাম১৫,০০০/- টাকা। 

ক্যাশ অফিসারকে প্রথমে ১৫০০০/- টাকা অংকে ও কথায় লেখা সম্বলিত ডিপোজিট স্লিপ দিলাম। তিনি বললেন- স্যার প্লিজ টাকা দিন। 

আমি কড় কড়ে তিনটি ৫০০ টাকার নোট দিলাম।

ক্যাশ অফিসার বললেন- স্যার আপনার ডিপোজিট স্লিপে লেখা ঠিক করে স্বাক্ষর করতে হবে। 

আমি বললাম - কেন? 

তিনি বললেন- এখানে ১৫০০০  টাকা লেখা আছে।

আমি বললাম- কত লিখতে হবে? 

তিনি বললেন- স্যার, ১৫০০ টাকা। 

আমি আবারো বললাম -কেন? 

স্যার টাকার সাথে লেখার মিল নেই। 

আমি বললাম - ক্যাশ অফিসার  সাহেব আপনার ভুল হচ্ছে 

তিনি বললাম - না, স্যার আপনার ভুল হচ্ছে 

আমি বললাম- এটা হলো ট্রান্স ডিপোজিট 

তিনি চোখ বড় বড় করে বললেন- সেটা আবার কি?  

আমি বললাম- আমার মন বলছে " এই ১৫০০ /- টাকাই হলো ১৫,০০০/- টাকা 

এটাকে বলে ট্রান্স ডিপোজিট 

তিনি বললেন- সেটা আবার কি 

আমি বললাম - শরীফ থেকে শরীফা হয় যেমন করে

তিনি বললেন- সেটা আবার কি? 

আমি বললাম- শরীফ এর  ডান পাশে "া " দিয়ে যেমন করে ট্রান্স জেন্ডার"শরীফা"  হয় ঠিক তেমনি ১৫০০ এর পাশে আরেকটি "০" দিয়ে আমি ১৫,০০০/- টাকার  ট্রান্স ডিপোজিট করেছি। 

তিনি তাচ্ছ্যিলের সাথে প্রশ্ন করলেন- এই বাটপারি কোথায় শিখেছেন? 

আমি আরো বেশি তাচ্ছ্যিলের সাথে জবাব দিলাম - আমার ছেলের " সপ্তম শ্রেণির  পাঠ্য বইয়ে লেখা " শরীফ থেকে শরীফা " হওয়ার গল্প হতে শিখেছি 

আমি চেঁচিয়ে বললাম- আরো যদি শিখতে চান,বাংলাদেশের ব্র্যাক ভার্সিটিতে ভর্তি হোন এবং ট্রান্সজেন্ডার হয়ে আসুন.... 

ক্যাশ অফিসার  বোকার মতো চোখ বড় বড় করে আমার দিকে হা করে চেয়ে রইলেন ।

( এটা একটা রম্য লেখা)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০২৪

মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক ২৪ঘন্টা পরে কি ঘটে,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক ২৪ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয়, 

যা মৃতদেহের পায়ুপথ দিয়ে বেরোতে থাকে। 

তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। 

আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নিমন্ত্রণ দেয়। দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছে মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়।

কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়। 

ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে।

নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়।

মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পরে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়, 

১৭ দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে। 

৬০ দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না। 

৯০ দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়। 

এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়। 

আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়।

অতএব আমার ভাই ও  বোনেরা বলুন -

মানুষের এতো অহংকার, এতো আত্মগরিমা, এতো হিংসা, এতো বিদ্বেষ, এতো লালসা, এতো নাম, এতো শৌর্য্য, এতো সম্মান, এতো শক্তি, এতো সামর্থ্য, এতো ধণদৌলত, এতো ক্ষমতা, এই বাদশাহী কোথায় যায়? 

সবকিছুই মাটিতে মিশে যায়।

মানুষের অস্তিত্ব বা কি আছে?

মাটি থেকে সৃষ্ট, মাটিতেই কবরস্থ হয়ে, মাটিতেই মিশে যায়।

৫ ফুট, ৬ ফুট, ৭ ফুটের মানুষ কবরে চলে যাওয়ার পরে তার নাম, চিহ্ন মুছে যায়। 

এই দুনিয়াতে গাম্ভীর্যের সঙ্গে বিচরণকারী যখন কবরে চলে যায় তখন তার অস্তিত্ব মাটি ছাড়া অন্য কিছুই থাকে না।

অতএব মানুষের আসল জীবন, আমৃত্যু জীবন যাতে সুন্দর হয় এবং শান্তিপূর্ণ হয় তার চেষ্টা করা উচিত এবং সেই মোতাবেক কাজ করা উচিত।

প্রতিটি ভালো কাজ, এবং প্রতিটি উত্তম কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করা উচিত। আর প্রতিটি মন্দ চিন্তাভাবনার অস্তিত্ব নষ্ট করার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থণা করা উচিত। 

আল্লাহ সুবহানাতায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

নিজে ভালো থাকুন! পরিবার কে ভালো রাখুন!

 অনেকেই শোকেসে গাদাগাদি করে অনেক বছর ধরে জিনিস জমিয়ে রাখেন।  নিজেরা মেলামাইন ব্যবহার করেন।  মেহমান আসলে কাঁচের জিনিস বের করেন আবার ধুয়ে তুলে...