এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

সকাল সাতটার সংবাদ তারিখ -  ০৩-০২-২০২৪,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল সাতটার সংবাদ

তারিখ -  ০৩-০২-২০২৪


আজকের সংবাদ শিরোনাম 


শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পুননির্বাচিত হওয়ায় আরও বিশ্ব নেতৃবৃন্দের অভিনন্দন ——— বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ।


নির্বাচন ঘিরে বিএনপি কী প্রতিক্রিয়া দেখাল তা নিয়ে বিচলিত নয় সরকার ——— বলেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।


জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং সবুজ বিল্পবের ক্ষেত্রে বাংলাদেশসহ ইইউ ও ইন্দো—প্যাসিফিক দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা চাইলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। 


হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়সীমা শেষবারের মত বাড়ানো হলো ৬ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।


গাজা—ইসরায়েল যুদ্ধে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন গাজার প্রায় ১৭ হাজার শিশু ——— জানালো ইউনিসেফ ।


এবং ঢাকায় সাফ অনূর্ধ্ব—১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশীপে নেপালকে তিন—শূণ্য গোলে হারালো বাংলাদেশ।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দরকারি সব প্রশ্নের উওর:,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দরকারি সব প্রশ্নের উওর:

টাইমলানে রেখে দিন পর্ব ১ 

মোট পর্ব ১০০ টি সকল পর্ব সংগ্রহ করে রাখুন 

...............................................................

১। Specification কি?

উ: কি ভাবে, কি অনুপাতে কাজ করতে হবে তার বিস্তারিত বিবরণ যে নির্দেশিকায় লেখা থাকে তাকে specification বলে।

.

২।সিডিউল কি?

উ:যে নির্দেশিকায় specification, BOQ ও রেট লেখা থাকে তাকে সিডিউল বলে।

.

৩।project lauch করতে হলে কি কি দরকার হয়?

উ:ড্রইং, ডিজাইন,জায়গা,ডিসিশন, লোকবল ও মালামালের দরকার হয়।

.

৪। Method of procurement কত প্রকার ও কি কি?

উ:৬ প্রকার, যথা-

Open tendering method ( OTM)

Restricted tendering method (RTM)

Request for quotation method(RFQM)

Direct procurement method(DPM)

Two stage tendering method (TSTM)

Internal tendering method(ITM)

.

৫।লে আউট কি?

উ:ড্রয়িং সিটে যে ড্রইং করা আছে তা হুবহ মাঠে সেট করাকে লে আউট বলে।

.

৬।গ্রিড লাইন কাকে বলে?

উ:কাজ করার সুবিধার জন্য ড্রইং এ নির্দিষ্ট দূরে দূরে উওর -দক্ষিণ ও পূর্ব পশ্চিমে যে রেখাগুলো টানা হয় তাকে গ্রিড লাইন বলে।

.

৭।সেন্টার লাইন কাকে বলে?

উ:যে রেখা কলাম বা ফুটিং এর ঠিক মাঝ বরাবর টানা হয় তাকে সেন্টার লাইন বলে। 

.

৮.একটি কলাম ফুটুং এর কোন স্থানে বসবে? 

 উ:কলামের সেন্টার লাইন ও ফুটিং এর সেন্টার লাইন অবশ্যই একই বিন্দুতে থাকতে হবে। বিশেষ কোন কারণ ছাড়া এর ব্যতিক্রম হতে পারবে না।

.

৯।layout করার সময় মাটাম পরীক্ষা কিভাবে করা হয়?

উ:প্রতি কর্ণারে সুতার সাহায্যে একটি সমকোণী ত্রিভুজ তৈরি করতে হবে। যার দুই বাহুর পরিমাপ যথাক্রমে ৩' ও ৪' এবং এর অতিভুজের পরিমাপ ৫'। এর সাহায্যে প্রত্যেক কর্ণারে ৯০ ডিগ্রি সেট করা যাবে ।

.

১০।পাইল লে আইট কিভাবে করতে হয়? 

উ: বিল্ডিং লে আউট ফাইনাল করার পর পাইল লে আউট দিতে হবে। ড্রইং অনুসারে পাইল পয়েন্ট দিতে হবে। পাইল পয়েন্ট ঠিক রাখার জন্য প্রতি পয়েন্ট এ একটি করে ৮মিমি/১০ মিমি রড ১ ফুট পরিমাণ ফুঁতে দিতে হবে। রডটির ১ বা ১.৫" বাহির করে গোড়ায় সামান্য পরিমাণ ঢালাই করে দিতে হবে। যাতে পাইল পয়েন্ট দুরে সরে না যায়।

.

১১।১৮" ডায়া পাইল এ কতটুকু চিসেল ব্যবহার করতে হবে?

উ: ১৬" ডায়া চিসেল ব্যবহার করতে হবে।

.

১২। যে পাইপ দিয়ে পাইল ঢালাই করা হয় তার নাম কি?

উ: ত্রিমি পাইপ

.

১৩।ত্রিমি পাইপের ডায়া কত?

উ: ৬" থেকে ৭" 

.

১৪। কত সময় বোরিং ওয়াস করতে হবে? 

উ:কমপক্ষে আধাঘন্টা বা যতক্ষণ পানিতে কাদা আসে ততক্ষণ বোরিং ওয়াস করতে হবে।

.

১৫।প্রত্যেকটি পাইলে মাটির নিচে রডের মাথা কিভাবে একই সমানে রাখাযাবে?

উ:প্রজেক্টে এর সুবিধামত জায়গায় ২' উচ্চতা বিশিষ্ট একটি লেভেলিং পিলার তৈরি করতে হবে এর ভিত্তিতে ওয়াটার পাইপ বা লেভেলিং মেশিনের সাহায্যে ক্যাসিং পাইপের মাথায় লেভেল দিতে হবে। পাইলিং রডের খাচার মধ্যে একটি ১০ মিমি ব্যাসের রডের হুক লাগিয়ে লেভেলের পরিমাপ মত একটি রড ক্যাসিং পাইপের মাথায় হুক করে লাগাতে হবে।

.

১৬।এগ্রিগেট হিসাবে পাইলে কি ব্যবহার করা হয় এবং অনুপাত কত? 

উ:পাইল এগ্রিগ্রেড হিসাবে stone chips/singles ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইহার অনুপাত সাধারণত 1:1.5:3 হয়ে থাকে।

.

১৭। কাট অফ লেভেলে কেন কম রেশিং তে কাস্টিং করা হয়?

উ: কাস্টিং করার পর কাট লেভেল ভেঙ্গে ফেলতে হয়, সেজন্য কম রেশিও তে অর্থাৎ ১:২:৪ বা ১:৩:৬ অনুপাতে কাস্টিং করতে হয়।

.

১৮। একটি পাইল বোরিং করার পর কতটুকু দুরে পরের পাইলটি করা যেতে পারে?

উ: একটি পাইল হতে আরেকটি পাইলের ডিসট্যান্স মিনিমাম ৬' হতে হবে, বেশি হলে আরও ভাল হয়।

.

১৯।একদিনে একটি মেশিনে সাধারণত কয়টি পাইল করতে পারে?

উ: ৫০ ফুটের নিচে হলে তিনটা এবং এর উপরে হলে দুইটা করা যেতে পারে।

.

২০। পাইলের ভারবহন ক্ষমতা বলতে কি বোঝায়?

উ: একটি পাইল প্রতি বর্গফুটে যত টুকু ভার নিরাপদে বহন করতে পারে, তাকে পাইলের ভারবহন ক্ষমতা বলে।

.

২১।ফুটিং এর মাটি কাটার পূওর্বে একজন সাইট ইঞ্জিনিয়ারকে কি চিন্তা করতে হবে? 

উ: যে ফুটিং এর গভীরতা বেশি সেই ফুটিং এর মাটি আগে কাটতে হবে, এবং মাটির অবস্থা দেখে সেফটির ব্যবস্থা নিতে হবে।

.

২২।শোরিং কি?

উ: রাস্তা বা নেওলের মাটি কে বাঁধা দেওয়ার জন্য ইহার দুইপাশে খাড়া ভাবে কাঠের তক্তা ব্যবহার করা হয়, একে শোরিং বলে।

.

২৩। ফেরু - সিমেন্ট কি? 

 উ: Expended metal বা coil rod দিয়ে খাচা তৈরি করে এর উপর সিমেন্ট ও সিলেট স্যান্ড দিয়ে হালকা কাস্টিং করাকে ফেরু সিমেন্ট বলে। ইহা সাধারণত ১" -২" পর্যন্ত ওয়াল থিকনেস তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ইহা সাধারণত ছাদের উপরে পানির ট্যাংক হিসাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

.

২৪।ব্লিডিং কি ও লেটেন্স কি?

উ: কংক্রিট হতে সিমেন্ট থিতিয়ে পড়াকে ব্লিডিং বলে। ইহার ফলে কংক্রিট এ হানিকম ও হেয়ার crack দেখা দিতে পারে।

আর কংক্রিটে ওয়াটার সিমেন্ট রেশিও বেশি হলে, কখনও কখনও ঢালাইয়ের উপরের অংশে ফেনার মত দেখা যায়, একে লেটেন্স বলে।

.

২৫। slump cone ও cylinder এর সাইজ কত? 

 উ: স্লাম্প কোন এর উপরের মাথা ৪", নিচের মাথা ৮" এবং উচ্চতা 

১২" আর সিলিন্ডারের সাইজ ৪" ডায়া, ৮" লম্বা।

.

২৬। সিমেন্টের কয়েকটি টেস্ট এর নাম বল? 

উ: 

* compressive strength

* Bonding strength

* intial setting time

* Final setting time

* Finess test ইত্যাদি।

.

২৭।একই লেভেলে কতটুকু ল্যাপিং দেয়া যাবে? 

 উ: একই লেভেলে ২৫% এর বেশি ল্যাপিং দেয়া যাবে না।

.

২৮।সেপারেটর হিসাবে কত ইঞ্চি ডায়া রড ব্যবহার করতে হবে? 

 উ: ২৫ মিমি ডায়া রড।

.

২৯। সানশেড এর বাউন্ডার রড, মেইন রডের কোন দিকে দিতে হয়? 

উ: বাইন্ডার মেইন রডের নিচে দিতে হয়।

আর রিটেইনিং ওয়াল ও শিয়ার ওয়ালের ক্ষেত্রে মেইন রডের বাহিরে বাইন্ডার দিতে হয়।

.

৩০। কংক্রিটের শক্তির উপর অনুপাতের কোন প্রভাব আছে? 

 উ: হ্যাঁ আছে।

১:২:৪ অনুপাতে 3000 psi এবং ১:১.৫:৩ অনুপাতে 3500 psi চাপশক্তি পাওয়া যায়।

.

৩১.এক গ্যালন পানির ওজন কত?

উ: ১০ পাউন্ড বা ৪.৫ কেজি।

.

৩২.এক পাউন্ড সমান কত কেজি?

উ: ০.৪৫ কেজি।

.

৩৩.১ ঘনমিটার কত ঘনফুট?

উ: ৩৫.২৮ ঘনফুট।

.

৩৪.গাছ কাটার সময় কখন?

উ: শীতকালে।

.

৩৫.সকেট ও নিপল এর মধ্যে পার্থক্য কি?

উ: সকেট ভিতরে দুই দিকে ও নিপলের বাহিরের দুই দিকে প্যাঁচ কাঁটা থাকে।

.

৩৬. জি আই পাইপে কতটি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন?

উ: জি আই পাইপে ৭.৫ টি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন।

.

৩৭.পিপি আর পাইপ কিভাবে জয়েন্ট দিতে হয়?

উ: হিট মেশিনের সাহায্যে তাপ দিয়ে জয়েন্ট দিতে হয়।

.

৩৮.UPVC এবং PVC মধ্যে পার্থক্য কি?

উ: UPVC - ইহা আনপ্লাষ্টিসাইড অর্থাৎ আগুনে তাপ দিলে এবরোথেবরো হয়ে যায়। কোন অবস্থাতেই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায় না।

PVC- ইহা প্লাষ্টিসাইড, আগুনে তাপ দিয়ে ছোট বড় করা যায়। ইচ্ছে করলে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায়।

.

৩৯.হার্ড বোর্ড কি?

উ: এই বোর্ডের প্রধান উপাদান কাঠ। নরম জাতের কাঠকে মেশিনের সাহায্যে গুড়া করে প্রয়োজনমত রজন, আঠা ইত্যাদি মিশিয়ে প্রেসার দিয়ে হার্ড বোর্ড তৈরি করা হয়।

.

৪০.বাজারে কি কি সাইজের flash door shutter পাওয়া যায়?

উ: 39",36", 33",30" অর্থাৎ 3" interval এ শাটার গুলো পাওয়া যায়।

Everyone 


শেয়ার দিয়ে পাশে থাকুন ♥️

Engr sharif khan joy


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 



সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আন্তর্জাতিক নিয়মে কোনো দেশের বানিজ্যিক বিমান অন্য দেশের আকাশসীমা ব্যবহার করলে অন্তত পাঁচশত ডলার ফী দিতে হয় ওই দেশকে,,,,,,,

 আন্তর্জাতিক নিয়মে কোনো দেশের বানিজ্যিক বিমান অন্য দেশের আকাশসীমা ব্যবহার করলে অন্তত পাঁচশত ডলার ফী দিতে হয় ওই দেশকে। 


দক্ষিন এশিয়ার একমাত্র বাংলাদেশের আকাশ ব্যাবহার করলে অন্তত ৯৫ ভাগ বানিজ্যিক বিমানকে বাংলাদেশকে কোন ডলার দিতে হয় না। বাংলাদেশের আকাশ ব্যাবহার করে কিন্তু চার্জ পায় ভারত। ভারতের রাডার থেকে সিগনাল রেজিস্ট্রার করা হয় তাই এসব বিমান থেকে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যাবহারের সকল অর্থ পায় ভারত। 


মুল কারন হল দেশদ্রোহী(?) রাজাকার(?) বেইমান(?) খুনি(?) ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা(?) ভূয়া সেক্টর কমান্ডার(?) ভূয়া স্বাধীনতার ভূয়া ঘোষক(?) জিয়াউর রহমানের আমলেই (১৯৮০ সালে) শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেশের একমাত্র বেসামরিক রাডারটি বসানো হয় ও কমিশন করা হয়। এই একটি মাত্র রাডার দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের আকাশ পাহারা দেয়া হচ্ছে ৪৪ বছর ধরে। 


কিন্তু ৪৪ বছরের পুরাতন রাডারটি অনেক বছর আগেই এক্সপায়ার হয়ে গেছে, এখনও বারবার মেরামত করে প্রথম প্রজন্মের এই রাডার ব্যবহার করতে হয়। এত পুরাতন রাডার দক্ষিন এশিয়ায় শুধুমাত্র বাংলাদেশই ব্যাবহার করে। যার কার্যক্ষমতা আন্তর্জাতিক মান দন্ডে প্রশ্নের মুখে বহুদিন থেকে। 


মজার তথ্য হল হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ২০১৭ সালে মানে সাত বছর আগে চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের জন্যে নতুন একটি ৪র্থ প্রজন্মের  রাডার কেনা হয়। উক্ত রাডারটি ২০১৭ সালে স্থাপন করা হলেও এখন পর্যন্ত চালু করে কমিশন করা সম্ভব হয় নাই। 


ভারতের কারনেই এই রাডার সচল করা হচ্ছে না। রাডারটি বসানোর সময়েও ভারত আপত্তি জানায়। অথচ ভারত তাদের রাডার ব্যাবহার করে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ভাড়া গুনছে আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলো থেকে যার বার্ষিক আয়ের পরিমান প্রায় ১০০ কোটি ডলারর উপরে। 


এক ভারতকেই প্রতিদিন গড়ে একশোর উপর বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যাবহার করে বিভিন্ন প্রদেশে যাতায়ত করতে হয়। অথচ সাত বছর থেকে চট্টগ্রামের রাডারটি পড়ে থেকে মেয়াদ হারাচ্ছে প্রতিদিন।


চট্টগ্রামের রাডারটি চালু হলে ভারতের আয়ে ঘাটতি দেখা দিবে এইটা আগে চিন্তা করলে অন্তত ছয় বছর আগে এত টাকা দিয়ে রাডারটি কেনার প্রয়োজন ছিল না৷ ভারত মন খারাপ করবে বা ভারতের সুই সমতুল্য স্বার্থে লাগে এমন কাজ তো আর আমাদের পক্ষে সম্ভব না। দেশ জাহান্নামে যাক, বান্দে মাতারামই আসল চেতনা বাংলাদেশের। 


ডিজিটাল বাংলাদেশের অপর নাম হল - ভারাত মাতা কি জয় হো। ভারতের এক ডলার ব্যাবসা কম হওয়া মানে ডিজিটাল বাংলাদেশের চেতনা কম হওয়া।।





সাকিনা -জসীম উদ্দীন,,,,,, ফেইসবুকথেকে

 সকিনা

– জসীম উদ্‌দীন


দুখের সায়রে সাতারিয়া আজ সকিনার তরীখানি,

ভিড়েছে যেখানে, সেথা নই কূল, শুধুই অগাধ পানি।

গরীবের ঘরে জন্ম তাহার, বয়স বাড়িতে হায়,

কিছু বাড়িল না, একরাশ রূপ জড়াইল শুধু গায়।

সেই রূপই তার শত্রু হইল, পণ্যের মতো তারে,

বিয়ে দিল বাপ দুই মুঠি ভরি টাকা আধুলির ভারে।


খসম তাহার দাগী-কাটা-চোর, রাতে রহিত না ঘরে,

হেথায় হোথায় ঘুরিয়া ফিরিত সিঁদকাঠি হাতে করে।

সারাটি দিবস পড়িয়া ঘুমাত, সকিনার সনে তার,

দেখা যে হইত ক্ষণেকের তরে, মাসে দুই একবার।

সেও কোন তার কল্পিত এক অপরাধ ভেবে মনে,

মরিবার যবে হতো প্রয়োজন অতীব ক্রোধের সনে।

এমন স্বামীর বন্ধন ছাড়ি বহু হাত ঘুরি ফিরি,

দুঃখের জাল মেলে সে চলিল জীবনের নদী ঘিরি।

সেসব কাহিনী বড়ো নিদারুণ, মোড়লের দরবার,

উকিলের বাড়ি, থানার হাজত, রাজার কাছারি আর;

ঘন পাটক্ষেত, দূর বেতঝাড়, গহন বনের ছায়,

সাপে খোড়লে, বাঘের গুহায় কাটাতে হয়েছে তায়;

দিনেরে লুকায়ে, রাতেরে লুকায়ে, সেসব কাহিনী তার,

লিখে সে এসেছে, কেউ কোন দিন জানিবে না সমাচার।

সে কেচ্ছা কোনো কবি গাহিবে না কোনো দেশে কোনো কালে,

সকিনারি শুধু সারাটি জনম দহিবে যে জঞ্জালে।

এত যে আঘাত, এত অপমান, এত লাঞ্ছনা তার,

সবই তার মনে, এতটুকু দাগ লাগেনাই দেহে তার।

দেহ যে তাহার পদ্মের পাতা, ঘটনার জল-দল,

গড়ায়ে পড়িতে রূপেরে করেছে আরো সে সমুজ্জ্বল।


সে রূপ যাদের টনিয়া আনিল তারা দুই হাত দিয়ে,

জগতের যত জঞ্জাল আনি জড়াইল তারে নিয়ে।

কেউ দিল তারে বিষের ভান্ড, কেউ বা প্রবঞ্চনা,

কেউ দিল ঘৃণা, কলক্ক কালি এনে দিল কোন জনা।

সে রূপের মোহে পতঙ্গ হয়ে যাহারা ভিড়িল হায়,

তারা পুড়িল না অমর করিয়া বিষে বিষাইল তায়।

তাদেরি সঙ্গে আসিল যুবক, তরুণ সে জমিদার,

হাসিখুশি মুখ, সৌম্য মুরতি দেশ-জোড়া খ্যাতি তার।

সে আসি বলিল, ‘সব গ্লানি হতে তোমারে মুক্ত করি,

মোর গৃহে নিয়ে রানীর বেশেতে সাজাইব এই পরী।’

করিলও তাই, যে জাল পাতিয়া রূপ-পিয়াসীর দল,

রেখেছিল তারে বন্দী করিয়া রচিয়া নানান ছল;

সেসব হইতে টানি তাহারে নিয়ে এল করি বার,

গত জীবনের মুছিয়া ঘটনা জীবন হইতে হার!

মেঘ-মুক্ত সে আকাশের মতো দাঁড়াল যখন এসে,

রূপ যেন তারে করিতেছে স্তব সারাটি অঙ্গে ভেসে।



যে গ্রামের লোকেরা কখনও আদালতে যায় না" নাটোরের সিংড়া উপজেলার হুলহুলিয়া গ্রাম,,,,,,,,,

 "যে গ্রামের লোকেরা কখনও আদালতে যায় না"


নাটোরের সিংড়া উপজেলার হুলহুলিয়া গ্রাম। এই গ্রামে দুইশত বছরের ইতিহাসে কখনো পুলিশ ঢোকেনি। কোন মামলা আদালয়ে যায়নি। এ গ্রামে আলাদা একটা গণতান্ত্রিক প্রথা চালু আছে। গ্রামের নিজেস্ব সংসদ ভবন আছে, আদালত আছে। ১৯৫৭ সালে গঠিত তাদের নিজস্ব সংবিধান আছে। ১১ টা পাড়া নিয়ে এ গ্রাম গঠিত। তারা নিজেদের উন্নয়ন নিজেরা করে। নিজস্ব সংসদীয় কমিটি আছে যারা গ্রামকে নিয়ন্ত্রণ করে। অসাধারণ সভ্য একটা গ্রাম।  এ গ্রামের একটা রাজধানি আছে। এখানে বাল্য বিবাহ নেই, যৌতুক নেই।


এ গ্রামের ইতিহাসে কখনো মারামারি হয়নি। জমি নিয়ে বিরোধ বা কোন কিছু নিয়ে বিরোধ হলে তারা নিয়মতান্ত্রিক নিজস্ব আদালতের মাধ্যমে নিস্পত্তি করে। তারা বাংলাদেশ সরকারকে আলাদা কর্ম চাপে ফেলে দেয়না। প্রতিটা জমির খাজনাপাতি ঠিক সময়ে পরিশোধ করে।। এ গ্রামে কখনো হত্যাকান্ড ঘটেনি। সবাই শিক্ষিত। তারা কেউ কেউ ফসল ফলায়, বিদেশে থাকে, অথবা চাকুরী করে। এ গ্রামে স্বাক্ষরতার হার ১০০%।


এটা ভাবতেই অবাক হয়ে যাচ্ছি এত সুন্দর মানুষ আছে এ দেশে! এত সুন্দর গ্রাম আছে! গ্রামের চারপাশে চলনবিল এর ভেতর দিয়েই একটা সভ্য জাতী গড়ে উঠেছে কেউ তা টের পায়নি!!!

(সংগৃহীত)

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

রবিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

টমেটো  চাষী ভাইদের জন্য রোগ বালাই নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শঃ,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 টমেটো  চাষী ভাইদের জন্য রোগ বালাই নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শঃ


##  টমেটো  চাষের জন্য ভালো মানের বীজ সংগ্রহ করা, সুষম সার ব্যবহার করা, সঠিক দুরত্বে চারা রোপন করা ( গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ২ ফুট এবং সারি থেকে সারি দুরত্ব ২.৫-৩ ফুট , বেডের উচ্চতা ৬ ইঞ্চি । পানির বিষয়  সবসময় সর্তক  থাকবেন যাতে ক্ষেতে পানি জমে না থাকে।


## শিডিউল স্প্রে :


১. চারা মূল জমিতে লাগানোর ৪/৫ দিন পরে কার্বেন্ডিজম (2gm/L) গ্রুপের  ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।


২. চারা রোপণের ৭ থেকে ১০ দিন পরে  হলুদ রঙের ফাঁদ শতাংশ প্রতি ১/২টি দিয়ে দিবেন।


৩. চারা লাগানোর ৩০ দিন পর থেকে ১০-১২ দিন পর পর ১ বার করে  ইমিডাক্লোরোপ্রিড (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক + কার্বেন্ডিজম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক   স্প্রে করবেন ৪০ দিন পর্যন্ত। তারপর ৬০ দিন পর থেকে আবার ১০ দিন পর পর স্প্রে করবেন।


৪.চারা রোপনের ৪০ দিন থেকে ৬০ দিন পর্যন্ত শুধু ছত্রাকনাশক দিবেন, কীটনাশক দিবেন না( যদি পোকার আক্রমন অতিরিক্ত না হয় তাহলে) 


৫.যদি তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি বেশি হয় তাহলে সুড়ঙ্গকারী পোকার আক্রমন দেখা দিতে পারে তাই শিডিউল স্প্রে ইমিডাক্লোরোপিড গ্রুপের কীটনাশক  এবং কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশকের সাথে ডেল্টামেথ্রিন(1ml/L) গ্রুপের এবং স্পিনোসাইড( 1ml) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করবেন। 


৫.চারা লাগানোর ৩৫/৪০দিন পর থেকে ১০ দিন পর পর ১ বার করে [কার্বেন্ডিজম (2gm/L)+স্ট্রেপটোমাইসিন সালফেট(0.2gm/L)] অথবা  [কার্বেন্ডিজম (2gm/L)+(বিসমার্থিওজল+কাসুগামাইসিন(2gm/L)]অথবা কার্বেন্ডাজিম(2gm/L)+ ক্লোরো আইসো ব্রোমাইন সায়ানুরিক এসিড গ্রুপের(1gm/L) ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন । 


[বি:দ্র: এভাবে স্প্রে করলে আশা করি ভালো ফলাফল পাবেন, ইন শা আল্লাহ ।  ছত্রাকনাশক এবং কীটনাশক মাত্রা কোম্পানি অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে]


##টমেটো গাছের রোগ- বালাই জন্য  গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:


১. চারা ধ্বসা রোগের জন্য= রোগ বালাই মুক্ত বীজতলা সংগ্রহ করা। জমি প্রস্তুতির সময় শতক প্রতি ১ কেজি সরিষার খৈল এবং শতাংশ প্রতি ৩/৪ কেজি ট্রাইকো- কম্পোস্ট দিতে পারেন।। এরপরও নিয়ন্ত্রণ না হলে কার্বেন্ডাজিম( 2gm/L) গ্রুপের অথবা (ম্যানকোজেব+ মেটালেক্সিল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করুন। 


২. বুশি স্টান্ট বা পাতা কুঁকড়া & ছোট হওয়া রোগের জন্য = রোগ মুক্ত গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করা।  ১-৫% হলে গাছ তুলে ফেলে ধ্বংস করা এবং বাহক পোকা দমনে জন্য ইমিডাক্লোরোপিড গ্রুপের (1ml/L) অথবা ডাইমেথেয়েট (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন। 


৩. আগাম ধ্বসা রোগের জন্য = সময়মত সুষম সার & পানি সেচ দেয়া। পাতায় ১/২ টি চিহ্ন দেখা গেলে ম্যানোজেব( 2gm/L) অথবা (ম্যানকোজেব+মেটালেক্সিল) ছত্রাকনাশক স্প্রে করুন। 


৪.নাবী ধ্বসা রোগের জন্য = কুয়াশা ও মেঘলা আবহাওয়া বেশি হয়। প্রতিরোধক হিসেবে (ম্যানকোজেব+ মেটালেক্সিল) 2gm/L অথবা সিকিউর 2gm/L অথবা ( ম্যানকোজেব+ ডায়মেটামফ) অথবা ( ম্যানকোজেব+ সাইমোক্সালি) গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করবেন। 


৫.টমেটো লিফ কার্ল রোগের জন্য = আক্রান্ত গাছ ১-৫% হলে তুলে ফেলে ধ্বংস করুন।  তারপর বাহক পোকা দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপিড(1ml/L) গ্রুপ  বা ডায়মেথেয়েট(1ml/L) স্প্রে করুন। 


৬.পাতা সুরঙ্গকারী পোকা দমনের জন্য = ডেল্টামেথ্রিন (1ml/L)গ্রুপের ডেসিস অথবা স্পিনোসাইড ( 1ml/L) কীটনাশক স্প্রে করবেন। 


৭.ফল ছিন্দ্রকারী পোকা দমনের জন্য = ৫০/৬০ গ্রাম নিমবীজ ভেঙে ১০/১২ ঘন্টা পানিত ভিজিয়ে রেখে ছেকে  ১০ দিন পর পর ৩ বার স্প্রে করুন টমেটো ফুল আসার পর।।  বেশি আক্রমণ করলে এমামেকটিন বেনজোয়েড(1gm/L) অথবা সাইপামেথ্রিন (1ml/L) গ্রুপের কীটনাশক স্প্রে করুন। 


৮.ব্লোজম ইন্ড রট রোগের জন্য = এটি সাধারণত ক্যালসিয়াম অভাবের কারণে হয়ে থাকে, তাই অম্লীয় মাটির ক্ষেতে শতাংশ প্রতি  ৩.৫/৪ কেজি ডলোচুন প্রয়োগ করলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।। 


৯.টমেটো বাক আই রোগের জন্য = ( ম্যানকোজেব+ মেটালেক্সিল) 2gm/L অথবা সিকিউর 2gm/L স্প্রে করবেন। 


১০. গাছের কান্ড বা ডাঁটা পঁচা হলে= ( ম্যানকোজেব+ ডাইমেটামরফ) বা ( ম্যানকোজেব + সাইমোক্সানিল) বা ( টেবুকোনাজল+ ট্রাইফ্লক্সিস্ট্রবিন) গ্রুপের ছত্রাকনাশক স্প্রে করবেন।। 


১১. ফল ফেটে যাওয়া জন্য = খরা অবস্থায় হঠাৎ পানি দিবেন না।  সঠিক দূরত্ব চারা রোপণ করা, সুষম সার ব্যবহার করবেন এবং সলুবোর বোরন  2gm/L স্প্রে করবেন।


১২. পাতা, ফুল,ফল,পত্রবৃন্ত,বৃন্ত পচা রোধের জন্য ম্যানকোজেব/ কার্বেন্ডিজম (2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক  স্প্রে করবেন ।


১৩. ফুল,ফল বৃদ্ধির জন্য  [ চিলেকেট জিংক (1gm/L) + সলুবোর বোরন (2gm/L)] অথবা  Nitrobenzene গ্রুপের (ফ্লোরা 2ml/L) গ্রুপের মাইক্রোনিউট্রিয়েন ।


১৩. মূলে নেমাটোডা আক্রমণ করলে এটা পরিচর্যা করতে হবে জমি তৈরির সময় করতে হবে চারা লাগানোর ১৫ দিন আগে শতাংশ প্রতি ৮০-৮৫ গ্রাম হারে ব্লিচিং পাউডার ছাই বা বালুর সাথে মিশিয়ে মাটির সাথে ভালোভাবে ছিটিয়ে দিন  এবং জমি তৈরির সময় শতাংশ প্রতি ১২০-১৩৫ গ্রাম হারে কার্বোফুরন গ্রুপর কীটনাশক ছাই বা বালুর সাথে মিশিয়ে মাটির সাথে ভালোভাবে ছিটিয়ে দিন ।


১৪. ছত্রাকের কারনে টমেটো  গাছ ঢলে পড়লে কার্বেন্ডিজম (2gm/L)/কপার-অক্সিক্লোরাইড(2gm/L) গ্রুপের ছত্রাকনাশক গোড়ায়  স্প্রে করবেন ।


১৫.ব্যাকটেরিয়ার কারণে টমেটো  গাছ ঢলে পড়লে  [স্ট্রেপটোমাইসিন সালফেট(0.2gm/L)] অথবা  [(বিসমার্থিওজল+কাসুগামাইসিন(2gm/L)] অথবা ক্লোরো আইসো ব্রোমাইন সায়ানুয়িক এসিড গ্রুপের ব্যাকটেরিয়ানাশক গোড়ায়   স্প্রে করবেন ।


(N.B: এক ক্ষেতে সকল স্প্রে করতে হবে বিষয় টা এমন না,  শিডিউল স্প্রে গুলো শুধু নিয়মমাফিক দিতে হবে, আর এর বাইরে যার ক্ষেতে যেই রোগ হবে তিনি সেই অনুযায়ী স্প্রে করবেন, আশা করি বুঝতে পেরেছেন) 


কৃষিবিদ আব্দুল কাইয়ুম

গবেষক

এ আর মালিক সীড



বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা দমন:,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা দমন: 


জীবনচক্রটি খেয়াল করুন। এখানে মোট চারটি অবস্থা রয়েছে, এর যেকোন একটি অবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে পোকা দমন সহজ হয়ে যায়। 


১. ডিম- পূর্ণ বয়স্ক পোকা পাতা-ডগার ছালের মধ্যে কিছুটা ছিদ্র করে ডিম পারে । অর্থাৎ খালি চোখে ডিম খোঁজে পাওয়া কঠিন। জৈব বা রাসায়নিক কীটনাশক প্রয়োগে ডিম নষ্ট হয়ে যায়। 

২. লার্ভা- এই দশাটি কৃষকের কাছে দৃষ্টি গোচর হয় এবং এটিই মারাত্মক ধ্বংসযজ্ঞ চালায়। লার্ভা যেহেতু বেগুন বা ডগার ভিতরে থাকে তাই , এটি দমন করা কঠিন হয়ে পরে । এজন্য  লার্ভা দমনে দরকার স্থানীয়ভাবে অনুপ্রবেশ ক্ষমতা অথবা প্রবাহমান ক্ষমতা সম্পন্ন কীটনাশক। 

৩. পিউপা- এই অবস্থা শুকনো পাতা, গাছের গোড়ার মাটি,আগাছার মধ্যে থাকে। তাই এটি ধ্বংস করতে ক্ষেত সব সময় আগাছা মুক্ত, শুকনো ডালপালা মুক্ত রাখতে হবে এবং মাঝে মাঝে গোড়ার মাটি নিড়ানি দিয়ে আলগা করে দিতে হবে ।

৪. পূর্ণ বয়স্ক পোকা বা মথ- এই অবস্থা ধ্বংস করার জন্য জৈব প্রক্রিয়া- ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করতে হবে। বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার জন্য আলাদা ফেরোমন ফাঁদ পাওয়া যায় বাজারে। 


ধন্যবাদ, 




Advanced Agriculture 

 Advanced Agriculture এর পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আপনার মাঠকৃষি ও ছাদকৃষির বিভিন্ন ফসলের রোগ-পোকার আক্রমণ প্রতিকার ও প্রতিরোধের জৈব উপকরণসমুহঃ

১) কাটিং এইড রুট হরমোন- শিকড় গজানোর জাদুকরী হরমোন

২) হিউমিনল গোল্ড অরগানিক পিজিআর (PGR)

৩) লিবিনল- বৃদ্ধিকারক জৈব নিয়ন্ত্রক

৪) ফ্ল্যাশ (Flash)-উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন অনুখাদ্য সমাহার

৫) মাইটেন্ড ইমপ্রোভ- মাকড়নাশক

৬) ট্রাপ- সাদামাছি, থ্রিপস ও শোষক পোকা দমনের জন্য 

৭) প্রহরী প্লাস- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী

৮) শিল্ড- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী

৯) ট্রিগার২-স্প্রে কনসেন্ট্রেটর

১০) নিউবুন (ফ্রুট স্পেশাল)-ফল গাছের জন্য বিশেষ নিউট্রিশন সাপোর্ট

১১) বুস্টার১-লাউ জাতীয় ফসলের স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

১২) বুস্টার২-বেগুন, মরিচ, টমেটো সহ ফল গাছে অধিক পরিমানে ফুল আনে

১৩) বুস্টার৩-শসা ও তরমুজে স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

১৪) বুস্টার৪-পটল ও কাকরোলের পরাগায়নে সহায়তা করে

১৫) বাম্পার-ফুল ও ফল ঝরে পড়া প্রতিরোধ করে

১৬) প্যানথার টিভি-ফসলের ছত্রাকজনিত পচন প্রতিরোধ করে

১৭) প্যানথার পিএফ- ফসলের ব্যাকড়েরিয়াল উইল্টিংজনিত ঢলে পড়া প্রতিরোধ করে

১৮) সুধা জার্মিনেইড- বীজ সতেজীকরণ ও শোধনের জৈব সমাধান

১৯) থান্ডারস- ব্লাস্ট ও অন্যান্য ছত্রাকঘটিত রোগ দমনে কার্যকরী জৈব সমাধান 

২০) সাফ ছত্রাকনাশক

২১) ওয়েস্ট ডিকম্পোজার 

২২) কাকা- কীটপতঙ্গ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে, উদ্ভিদ বৃদ্ধিতে সাহায্য করর

২৩) সুপার সোনাটা- অত্যন্ত কার্যকরী প্রাকৃতিক অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ভিটামিনের সংমিশ্রণ

২৪) মোবোমিন-সবজি ও ফলের বাম্পার ফলনের নিউট্রিশন সাপোর্ট

সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ, ইমো)

কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা

মানিকগঞ্জ, ঢাকা

ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture

ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA

মোবাইল: 01779529512

Email: advancedagriculturebd@gmail.com


Advanced Agriculture এর পক্ষ থেকে সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। আপনার মাঠকৃষি ও ছাদকৃষির জন্য আমাদের কৃষি পণ্যসমূহঃ

১) সীডলিং ট্রে - (১২০ গ্রাম-৭২/১০৫/১২৮ সেল)

২) ট্রান্সপ্লান্টিং/জার্মিনেটিং/হাইড্রোপনিক ট্রে – ৫৮ সেঃমিঃ * ২৮ সেঃমি * ৩ সেঃমি, ৪৭৫ গ্রাম

৩) মালচিং ফিল্ম- ২৫ মাইক্রন, ৪ ফুট প্রশস্থ-৫০০মিঃ, ৩ ফুট প্রশস্থ-৬০০ মিটার

৪) কোকোপিট ব্লক-৪.৫ কেজি

৫) লুস কোকোপিট

৬) কোকো গ্রোয়িং স্টিক ২৪/৩২/৩৮ ইঞ্চি 

৭) কোকো ওয়াল হ্যাঙ্গিং বাস্কেট 

৮) হাড়ের গুড়া/শিংকুচি

৯) ভার্মিকম্পোস্ট 

১০) মাচার জাল (৮ হাত*৫৫ হাত-১২ ইঞ্চি গ্যাপ)

১১) কাটিং এইড রুট হরমোন- শিকড় গজানোর জাদুকরী হরমোন

১২) হিউমিনল গোল্ড অরগানিক পিজিআর (PGR)

১৩) লিবিনল- বৃদ্ধিকারক জৈব নিয়ন্ত্রক

১৪) ফ্ল্যাশ (Flash)-উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন অনুখাদ্য সমাহার

১৫) মাইটেন্ড ইমপ্রোভ- মাকড়নাশক

১৬) ট্রাপ- সাদামাছি, থ্রিপস ও শোষক পোকা দমনের জন্য 

১৭) প্রহরী প্লাস- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী

১৮) শিল্ড- বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী লেদাপোকা দমনকারী

১৯) ট্রিগার২-স্প্রে কনসেন্ট্রেটর

২০) নিউবুন (ফ্রুট স্পেশাল)-ফল গাছের জন্য বিশেষ নিউট্রিশন সাপোর্ট

২১) বুস্টার১-লাউ জাতীয় ফসলের স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

২২) বুস্টার২-বেগুন, মরিচ, টমেটো সহ ফল গাছে অধিক পরিমানে ফুল আনে

২৩) বুস্টার৩-শসা ও তরমুজে স্ত্রী ফুল বৃদ্ধি করে ফলন বাড়ায়

২৪) বুস্টার৪-পটল ও কাকরোলের পরাগায়নে সহায়তা করে

২৫) বাম্পার-ফুল ও ফল ঝরে পড়া প্রতিরোধ করে

২৬) প্যানথার টিভি-ফসলের ছত্রাকজনিত পচন প্রতিরোধ করে

২৭) প্যানথার পিএফ- ফসলের ব্যাকড়েরিয়াল উইল্টিংজনিত ঢলে পড়া প্রতিরোধ করে

২৮) সুধা জার্মিনেইড- বীজ সতেজীকরণ ও শোধনের জৈব সমাধান

২৯) থান্ডারস- ব্লাস্ট ও অন্যান্য ছত্রাকঘটিত রোগ দমনে কার্যকরী জৈব সমাধান 

৩০) সাফ ছত্রাকনাশক

৩১) ওয়েস্ট ডিকম্পোজার 

৩২) কাকা- কীটপতঙ্গ এবং রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে, উদ্ভিদ বৃদ্ধিতে সাহায্য করর

৩৩) সুপার সোনাটা- অত্যন্ত কার্যকরী প্রাকৃতিক অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ভিটামিনের সংমিশ্রণ

৩৪) মোবোমিন-সবজি ও ফলের বাম্পার ফলনের নিউট্রিশন সাপোর্ট

৩৫) কেমাইট-জৈব মাকড়নাশক

৩৬) বায়োক্লিন- সবজি ও ফলের ছাতরা পোকা বা মিলিবাগ ও সাদামাছি পোকা দমন করে

৩৭) বায়োট্রিন-থ্রিপস, জাব পোকা, পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা, ধানের কারেন্ট পোকা দমন করে

৩৮) বায়োশিল্ড-জৈব ছত্রাকনাশক

৩৯) বায়ো-চমক-ধানের মাজরা পোকা ও বাদামী গাছ ফড়িং, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা দমনে কার্যকরী

৪০) বায়ো-এনভির - মোজাইক ভাইরাস, ইয়েলো ভেইন মোজাইক ভাইরাস, লিফ কার্ল ভাইরাস, পিভিওয়াই ভাইরাস দমনে কার্যকরী

৪১) বায়ো-এলিন-জৈব ব্যাকটেরিয়ানাশক

৪২) বায়ো-ভাইরন-জৈব ভাইরাসনাশক

৪৩) বায়োবিটিকে- ছিদ্রকারী পোকা দমনের কীটনাশক

৪৪) বায়োডার্মা পাউডার/সলিড (ট্রাইকোডার্মা হারজিয়ানাম)

৪৫) কিউ-ফেরো/বিএসএফবি/স্পোডো-লিউর ফেরোমন টোপ

৪৬) বলবান-পিজিআর

৪৭) চিলেটেড জিংক

৪৮) সলবোর বোরন

৪৯) হলুদ/নীল/সাদা স্টিকি ট্র্যাপ

৫০) ম্যাঙ্গো/ব্যানানা ফ্রুট ব্যাগ

৫১) সবজি, তরমুজ ও পেঁপেঁর হাইব্রিড বীজ


সারাদেশে কুরিয়ারে আমাদের পণ্য পাঠানো হয়। অগ্রিম মূ্ল্য পরিশোধ করে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে। কন্ডিশনে নিতে হলে অর্ধেক মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার একমাত্র নাম্বার 01779529512(কল, হোয়াটসএপ, ইমো)


কৃষিবিদ মোঃ জিয়াউল হুদা

মানিকগঞ্জ, ঢাকা

ফেসবুক পেজ: Advanced Agriculture

ইউটিউব: KBD ENGR ZIAUL HUDA

মোবাইল: 01779529512

Email: advancedagriculturebd@gmail.com

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 
















শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

চলার পথে উপদেশ গুলো কাজে লাগবে।,,,,,,,

 চলার পথে উপদেশ গুলো কাজে লাগবে।


১। কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। 

কখন নিয়ে যাবে, বুঝতে পাবেন না।


২। রিকশাতে বসে কোলে ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে।


৩। রাস্তায় কিছু খাবেন না, অর্থাৎ কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে যাবেন অথবা প্যাকেটজাত কিছু কিনো খান।

পাশের যাত্রী কিছু দিলে খান না।

হয়তো যে পানি বা ডাব কিনলেন, বা

অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে ঔষধ।


৪। ট্রেন ভ্রমনে দরজার পাশে বা দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতোই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। 

অনেক যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। 

বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন কর্ হয়।


৫। কপাল খারাপ হলে ছিনত্যাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ।

আপনার জীবনের দাম পৃথিবীর যেকোনো দামী ফোনের চেয়েও অনেক বেশি।


৬। বান্ধবী বা মেয়ে বন্ধুর সাথে রেস্টুরেন্ট বা পার্কে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখবেন আপনার চারপাশে একদল ছেলের আবির্ভাব। 

এরা কিন্তু একটা গ্যাং।

দেখবেন আপনাদের নিয়ে নানান রকম আজে বাজে কথা বলছে, বাজে ইঙ্গিত দিচ্ছে। আসলে ওরা চাইছেই আপনাকে উত্তেজিত করে একটা

ঝামেলায় বাধাতে।

এতে ওদের লাভ, সেটা কিরকম ?

ধরাযাক আপনি মাথা গরম করে ঝামেলায় জড়ালেন। ওরা আপনাকে অপমান করেছে বলে আপনি পাল্টা কিছু বললেন বা করলেন। এই পেয়ে গেলো সুযোগ। ওরা তখন বাইরে থেকে নেতা গোছের কাউকে ডাকে আনবে। যিনি এসেই আপনাকে আপনার বান্ধবীর সামনেই নানান রকমভাবে জেরা করবে। তারপর বিচারে আপনাকেই দোষী বানিয়ে দেবে।

অত:পর মিটমাট করার নাম করে আপনার কাছ থেকে জরিমানা বাবদ টাকা পয়সা কিংবা দামী ঘড়ি, ফোন অথবা ল্যাপটপ রেখে দেবে। তাই এসব জায়গায় কথা বাড়ানো

মানেই ঝামেলা ডেকে আনা। 

আর নির্জন জায়গা হলে এদের দেখা মাত্রই সরে পড়ুন।


৭। ভোররাতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন। সাহস দেখিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে যাবেন না। বাসস্টপে বা ট্রেন স্টেশনেই অপেক্ষা করুন। সকালে যখন রাস্তায় যথেস্ট মানুষ থাকবে তখন বের হন।

নতুবা ছিনতাইকারী কবলে পড়তে পারোন।

খামোখা কেনো ঝুঁকি নিবেন।


৮। ট্রেন স্টেশনে বা সদরঘাটে নিজে নিজে বয়ে নিয়ে যেতে পারেন না এমন বোঝা নিয়ে এসেছেন তো মরেছেন। মাথায় করে পৌঁছে দেয়ার নামে আপনার কাছ থেকে চাদার মতো

৪০০-৫০০ টাকা খসিয়ে ছাড়বে কুলিরা। 

তাই সাবধানে থাকুন।

প্রয়োজনে দরদাম করে তারপর কুলি ঠিক করুন।


৯। নিউমার্কেট বা নীলক্ষেতের মত জায়গায় কেনা কাটা করতে গেলে খুবই সাবধান। কৌতুহলের বশে কোনো কিছুর দাম জিজ্ঞেস করলেও এখানে আপনাকে পাল্টা দাম বলার জন্য জোরাজুরি করবে। মনে রাখবেন এখানে মেজাজ দেখিয়ে লাভ নাই, এখানকার দোকানীরা সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে।


১০। বাসে উঠলে প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল, মানিব্যাগ এসব কিছু রাখা নিরাপদ না।

দেখবেন ভিড়ের মাঝে বাসে ওঠতেছেন যে কেউ টান মেরে নিয়ে যেতে পারে বুজতেও পাবেন না। তাই সামনের পকেটে এসব জিনিস রাখুন।


১১। বাণিজ্যমেলা, চিড়িয়াখানা, চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা শিশুপার্কে গিয়ে দাম খুব ভালো করে না জেনে কিচ্ছু খাবেন না। দেখা যাবে একটা সিংগাড়া কিংবা আধা প্লেট বিরিয়ানি খাইয়ে ৪০০-৫০০টাকার বিল ধরিয়ে দেবে আপনাকে।


১২। রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো। ছিনত্যাইকারী ধরলেতো কথাই নেই। এমনকি ‌( কিছু বিপদগামী) পুলিশ (সক‌লেই নয়) ধরলেও বিপদ। 

যতই নির্দোষ হন, পুলিশ যদি বুঝতে না চায়

আর আপনাকে আটকে রাখার নিয়ত যদি থাকে, তাহলে আপনার কিছুই করার থাকবে না।


১৩  বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছেন, হঠাৎ একটা মাইক্রোবাস এসে থামলো আপনার সামনে। সেটা প্রাইভেট গাড়িও হতে পারে। আপনাকে চালক বলবে সে গ্যারেজে ফেরার পথে বাড়তি কিছু ‘ট্রিপ’ নিচ্ছে। খুব অল্প ভাড়ায় আপনাকে পৌছে দেবার কথা বলবে। আপনি উঠবেন না। মেয়ে হলেতো অবশ্যই না।


১৪। রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ ভদ্রবেশি কেউ এসে, সে হতে পারে ছেলে বা মেয়ে বা বয়ষ্ক পুরুষ কিংবা মহিলা, আপনার ফোন চাইলো।

বললো, উনার কোন একটা সমস্যার কথা, এক্ষুনি একটা ফোন দিতে হবে কাউকে। আপনি বিশ্বাস করে ফোনটা দিলেন, দেখবেন পরক্ষণেই হুট করে বাইকে উঠে হাওয়া।


১৫। চলাচলের সময় আইডি কার্ডের ফটোকপি সাথে রাখুন। বিপদে পড়লে খুব কাজে দেয়। হয়তো কোনো দূর্ঘটনা ঘটেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন, তখন যারা উদ্ধার কাজে আসবে তারা আপনার পরিবার পরিজনকে জানাতে পারবে।


১৬। নতুন বিবাহিত হলে এবং স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরতে এলে কাবিননামার ছবি মোবাইলে তুলে রাখুন। কখন কোন কাজে লেগে যাবে বুঝতেও

পারবেন না।

 সবচেয়ে বড় কথা, সবসময় সতর্ক থাকুন, চোখ কান খোলা রাখুন।

মনে রাখবেন, দোয়া পড়ে বাহির হবেন।


আপনার নিরাপত্তা আপনারই হাতে।

এই বিষয়ে আপনারা সতর্ক থাকবেন।


নিজে সতর্ক ও সচেতন থাকুন এবং অন্যকেও সতর্ক ও সচেতন করুন।


 শিক্ষা ও তথ্য কেন্দ্র।


👉 সংগৃহীত। 

কপি পেষ্ট করে, 

সংশোধিত পরিমার্জিত ও সংশোধিত আকারে পোষ্ট করা। 

👉 ছবি পরিবর্তন করা হয়েছে।



প্রাচীন যুগে চীনারা যখন শান্তিতে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নিল তখন তারা গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করলো

 প্রাচীন যুগে চীনারা যখন শান্তিতে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নিল তখন তারা গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করলো। চীনারা ভেবেছিল এটার উচ্চতার জন্য কেউ টপকে তাদের আক্রমণ করতে পারবে না।

গ্রেট ওয়াল নির্মাণের প্রথম একশো বছরের মধ্যেই চীনারা তিন বার আক্রান্ত হয়। আশ্চর্যের বিষয় কোনোবারই আক্রমণকারীদের দেওয়াল টপকানোর বা ভাঙার প্রয়োজন হয় নাই। কারণ প্রত্যেকবারই আক্রমণকারীরা দেওয়াল পাহারারত রক্ষীদের উৎকোচ দিয়ে সামনের গেট দিয়ে ঢুকে গেছে। চীনারা অনেক পরিশ্রম করে মজবুত দেওয়াল তৈরি করেছিল। কিন্তু তারা দেওয়াল পাহারা দেওয়া রক্ষীদের চরিত্র মজবুত করার জন্য কোন পরিশ্রমই করেনি। 


তাহলে দেখা যাচ্ছে দেওয়াল মজবুত করার থেকে চরিত্র মজবুত করার প্রশ্নটিই আগে আসে। শুধু দেওয়াল মজবুত করার ফলাফল শূন্য।


তাই অনেক আগেই একজন প্রাচ‍্যদেশীয় দার্শনিক বলে গেছেন তুমি যদি কোন সভ্যতা ধ্বংস করতে চাও তাহলে তিনটি কাজ কর-


(ক) যে জাতিকে পদানত করতে চাও তার পারিবারিক গঠন আগে ধ্বংস করো। পারিবারিক গঠন ধ্বংস করতে হলে সংসারে মায়ের ভূমিকাকে খাটো করে দেখাও যাতে সে গৃহবধূ পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ করে।


(খ) শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দাও। এটা করতে হলে শিক্ষককে প্রাধান্য দিও না। সমাজে তার অবস্থান নিচু করে দেখাও যাতে তার ছাত্ররাই তাকে উপহাস করে।


(গ) তরুণ সমাজ যেন অনুসরণ করার মত কোন রোল মডেল না পায়। তাই তাদের জ্ঞানীদের নানাভাবে অপমান কর। রোল মডেলদের নামে অসংখ্য মিথ্যা কুৎসা রটাও যাতে তরুণ সমাজ তাদের অনুসরণ করতে দ্বিধাবোধ করে।


 (প্রাথমিক শিক্ষা সংবাদের ওয়াল থেকে নেয়া)



রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...