এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

দক্ষিন এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করলে অন্তত ৯৫ ভাগ বানিজ্যিক বিমানকে- বাংলাদেশকে কোন ডলার দিতে হয় না। বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করে

 👉 দক্ষিন এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করলে অন্তত ৯৫ ভাগ বানিজ্যিক বিমানকে- বাংলাদেশকে কোন ডলার দিতে হয় না। বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করে, কিন্তু চার্জ পায় ভারত। ভারতের রাডার থেকে সিগনাল রেজিস্ট্রার করা হয়, তাই  এইসব বিমান থেকে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যবহারের সকল অর্থ পায় ভারত। আন্তর্জাতিক নিয়মে কোন দেশের আকাশ, অন্য দেশের বানিজ্যিক বিমান ব্যবহার করলে- অন্তত পাঁচশত ডলার দিতে হয় সেই দেশকে।


🔶 মূল কারন হল- ১৯৮০ সালে [বর্তমান শাহ জালাল (রহঃ) বিমান বন্দর] এ একটি মাত্র রাডার বসানো হয় ও কমিশন করা হয়। এই একটি মাত্র রাডার দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের আকাশ পাহারা দেয়া হয়। ৪৪ বছরের পুরাতন রাডার যা অনেক বছর আগেই ডেট এক্সপায়ারড হয়ে গেছে। এখনও বারবার মেরামত করে প্রথম প্রজন্মের এই রাডার ব্যবহার করতে হয়। এত পুরাতন রাডার দক্ষিন এশিয়ায় শুধুমাত্র বাংলাদেশই ব্যবহার করে। যার কার্যক্ষমতা আন্তর্জাতিক মান দন্ডে প্রশ্নের মুখে বহুদিন থেকে। 


মজার তথ্য হল হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ২০১৭ সালে, ছয় বছর আগে চট্টগ্রামের জন্য নতুন একটি ৪র্থ প্রজন্মের  রাডার কেনা হয়। উক্ত রাডারটি ২০১৭ সালে স্থাপন করা হলেও এখন পর্যন্ত চালু করে কমিশন করা সম্ভব হয় নাই। ভারতের কারণেই এই রাডার সচল করা হচ্ছে না। রাডারটি বসানোর সময়েও ভারত আপত্তি জানায়। অথচ ভারত তাদের রাডার ব্যবহার করে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ভাড়া গুনছে আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলো থেকে। যার বার্ষিক আয়ের পরিমান প্রায় ১০০ কোটি ডলারের উপরে। এক ভারতকেই প্রতিদিন গড়ে একশোর উপর বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রদেশে যাতায়ত করতে হয়। অথচ ছয় বছর থেকে চট্টগ্রামের রাডারটি অযত্নে থেকে মেয়াদ হারাচ্ছে প্রতিদিন। সোর্স- কমেন্টস এ

https://www.facebook.com/100082817337029/posts/pfbid02DLr4Gzjk58SiKBPxRAG16D9EpAH7sUZHbHWnFMjfMH6o9K7CHo8PJ1ns5E9Z1HfHl/?app=fbl

,,,,,,



সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ : ০৮-০২-২০২৪,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ : ০৮-০২-২০২৪


আজকের  শিরোনাম:


আগামী পাঁচ বছর দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ বদ্ধপরিকর - জাতীয় সংসদে বললেন প্রধানমন্ত্রী।


৭৫ এর পর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনই সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে - গণভবনে গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে বললেন আওয়ামীলীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। 


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের চিঠি - দুই দেশের অংশদারিত্ব জোরদারের অঙ্গীকার।


বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে উচ্চশিক্ষা কার্যক্রম ঢেলে সাজাতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি রাষ্ট্রপতির নির্দেশ।


দেশে নতুন কোরে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে উদারতা দেখানোর কোনো সুযোগ নেই - বললেন ওবায়দুল কাদের।


রোহিঙ্গা সঙ্কট সমাধানে একসঙ্গে কাজ করতে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ঢাকা ও নতুন দিল্লী - বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। পাকিস্তানে আজ অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় নির্বাচন ।


মিরপুরে বিপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ম্যাচে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্সের নিজ নিজ খেলায় জয়।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

পিরামিড রহস্য পর্ব,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 পিরামিড রহস্য পর্ব 


পিরামিডের নির্মাতা কে হতে পারে এ বিষয়ে এটা আমাদের মাথায় আসার আগে পিরামিনড টা কি ভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল এ সম্পর্কে আমাদের ধারণা মাথায় থাকা দরকার।


নম্বর ১

 বড় পিরামিড যেটাকে খুফর বলা হয় এটা নির্মাণ করতে ২৩ লক্ষ্য ব্লক ব্যবহার করা হয়েছিল এর সর্বনিম্ন ছোট ব্লকটির ওজন একটা প্রাইভেট কারের সমান ও বড়টির ওজন প্রায় 40 টা প্রাইভেট কারের সমান

এক একটা ব্লকের ওজন ২৭ হাজার কিলোগ্রাম থেকে নিয়ে ৭০ হাজার কিলো গ্রাম পর্যন্ত ছিল।


নম্বর ২

এ ব্লক বা পাথরের টুকরাগুলো যেভাবে ফিনিশিং করা হয়েছে কাটা হয়েছে এটা অত্যাধুনিক জামানার লোহা কাটা মেশিন এর মাধ্যমেও সম্ভব নয়।


নম্বর ৩

আজ থেকে ৫০০ বছর আগে জ্যামিতির আবিষ্কার হয় অথচ অত্যন্ত সুনিপুণ হাতে জ্যামিতি ব্যবহার করে  পিরামিডগুলো নির্মাণ করা হয়েছে ।খুফুর  পিরামিডের সাথে তিনটি পিরামিড তিনটি তারকাকে লক্ষ্য করে।


নম্বর ৪

মধ্যপ্রাচ্যে প্রায় সব সময় দেখা যায় যে লু হাওয়া অত্যন্ত বেশি তাপমাত্রা কিন্তু পিরামিডের মধ্যে সব সময় বিশ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা মানে এয়ারকন্ডিশন এসি।

নাম্বার ৫

 এ পিরামিড গুলো আজ থেকে চার-পাঁচ হাজার বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছে সেখানে কি রড  বালু  সিমেন্ট ব্যবহার করা হয়েছে যে ৪০০০ বছরেও সেটা স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে আছে অথচ বর্তমান অত্যাধুনিক জামানার রড সিমেন্টের বিল্ডিং সর্বোচ্চ 150 বছর টেকশই হয় ।


নাম্বার ৬

এ পিরামিডগুলো যখন আবিষ্কার করা হয় তখনকার মানুষের হাইট ছিল সর্বোচ্চ 10 ফিট বর্তমান ফেরাউনের লাশ এখনো মিশরে অক্ষত আছে যার দৈর্ঘ্য ৮ ফিটের উপরে নয়। (ধরলাম সর্বোচ্চ 20 ফিট)  এই খুফুর পিরামিড কে ছিল ৪২ তলা বিল্ডিং এর সমান 1889 সালে আইফেল টাওয়ারের পূর্ব পর্যন্ত এ চার হাজার বছর এই পৃথিবীর মধ্যে সর্বোচ্চ স্থাপনা ছিল পিরামিড। এত বড় বড় পাথরের টুকরা গুলো এত উপরে ১০ ১৫ ফিটের মানুষের পক্ষে কিভাবে স্থাপন করা সম্ভব হয়েছিল ⁉️🤔

নম্বর ৭

পিরামিড নির্মাণের পর পরবর্তী প্রজন্ম থেকে নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন বিজ্ঞানী কোন ব্যক্তি খুঁজে পাইনি পিরামিডে ব্যবহৃত পাথরগুলো ঠিক কোথায় থেকে কিভাবে নিয়ে আসা হয়েছিল।


নাম্বার ৮

পিরামিডের মধ্যে কি আছে কেন নির্মাণ করা হয়েছিল এত অর্থবহুল ভাবে এটা যাচাইয়ের জন্য অত্যাধুনিক জামানায় বিজ্ঞানীরা ভেতরে প্রবেশ করার জন্য অনেক চেষ্টা চালিয়েছে সর্বশেষ ক্যামেরা পাঠিয়েছে ডানে বামে দুই একটি ছবি তোলার পর ক্যামেরাটি অটোমেটিক বন্ধ হয়ে গেছে তারপর থেকে নিয়ে সেখানকার সরকার প্রশাসন গবেষণা নিষিদ্ধ করেছে।

 তাহলে ক্যামেরাটি বন্ধ করলো কে⁉️ ভেতরে কারা আছে কি করছে তারা বাহিরের মানুষকে তাদের বিষয় সম্পর্কে জানতে দিচ্ছে না🤔 


নাম্বার ৯ 

আমেরিকা পিরামিডের দেশ নয় পিরামিড তাদের প্রতীক নয় অথচ ওয়ান ডলারের মধ্যে দেখা যাচ্ছে পিরামিডের ছবি এবং মাথার উপর দেখা যাচ্ছে একটি চোখ 🤔

কি এর রহস্য পিরামিড নির্মাতার দিকে ইঙ্গিত করছে না তো⁉️


নম্বর ১০

 বর্তমান অত্যাধুনিক জামানা তথ্যপ্রযুক্তির যুগে নাসার বিজ্ঞানীরা ভিনগ্রহেএলিয়েনের সন্ধ্যান পেয়েছে বলে আত্মতৃপ্তির শেষ নেই মনে হচ্ছে পুরো মহাবিশ্বের তথ্য হাতে মুঠোয় আনতে পেরেছে অথচ এর পেছনেও তাদের পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রমাণাদি নেই । অথচ আজ থেকে চার হাজার বছর আগে নির্মিত পিরামিডের দেয়ালে এলিয়েনের চিত্রঅঙ্কন  করলো কে⁉️

 বর্তমান আধুনিক জামানায় বিদ্যুতের আবিষ্কার হলো অথচ চার হাজার বছর পূর্বে প্রাচীন যুগে হেলিকপ্টার ও বৈদ্যুতিক বাল্বের ছবি কে কিভাবে পিরামিডের দেয়ালে অঙ্কন করল ⁉️

কে জানত তখন থেকে ৪ হাজার বছর পর সাবমেরিন এর আবিষ্কার হবে আর সে সাবমেরিন 4000 বছর পূর্বেই পিরামিডের দেয়ালে অঙ্কন করল ⁉️


বিবেকের চশমা দিয়ে দেখতে থাকুন ভাবতে থাকুন সব উত্তর এসে যাবে।


ভাই মিশরীয় সভ্যতা অনেক উন্নত ছিলো তাদেরকে আল্লাহ তা'আলা অনেক উন্নত করেছিলেন অনেক উন্নত বানিয়েছিলেন কিন্তু তারা আল্লাহকে মেনে চলেনি এজন্য তারা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। আমরা তাদের এক দশমাংস উন্নত হতে  পারিনি। মানে দশের এক অংশও উন্নত হতে পারিনি।


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:

"তাদের পূর্ববর্তীরাও (সত্যকে) মিথ্যে বলে অস্বীকার করেছিল। আমি তাদেরকে যা দিয়েছিলাম, এরা তার এক দশমাংশও পায়নি। তবুও ওরা যখন আমার রসূলগণকে অস্বীকার করেছিল তখন কত ভয়ংকর হয়েছিল আমার শাস্তি।"

(QS. Surah Saba' chapter 34: Verse 45)



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


পেঁপে গাছের পাতা হলুদ /কুকড়িয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 পেঁপে গাছের পাতা হলুদ/কুকড়িয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান ও সতর্কতা।

    

পেঁপে গাছের পাতা হলুদ/কুকড়িয়ে যাওয়ার সমস্যার সমাধান ও

সতর্কতা বিষয়ে প্রায়ই জানতে চান চাষিরা। এ সমস্যার কারণে ফলন

অনেকাংশই কমে যায়।


অনেকক্ষেত্রে বড় বাগানে চাষিদের বড় লোকসানের বোঝাও বইতে

হয়। নানা কারণে এসব সমস্যা দেখা দেয়। পাঠক আসুন জেনে নেয়া

যাক এ সমস্যার সমাধান নিয়ে বিস্তারিত তথ্য।


যেসব কারণে পেঁপে গাছের পাতা হলুদ ও কুকড়িয়ে যায়: পাতার

বয়স হলে এমনিতেই ঝরে পড়ে।২. নাইট্রোজেন/ইউরিয়ার অভাবে

নিচের পাতা হলুদ হয়ে ঝরে পড়ে। ৩. পানির অভাব বা অতিরিক্ত

পানিতে এরকম হয়।


প্রতিকার: ইউরিয়া না দিয়ে থাকলে ফুল ধরার আগ পর্যন্ত প্রতি মাসে

গাছের গোড়া থেকে দুই ফুট দূর দিয়ে চারিদিকে ৫০ গ্রাম ইউরিয়া

মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। প্রয়োজনে হালকা সেচ দিতে হবে।


উপরের কারণ না থাকলে বয়সের কারণে হলুদ হয়েছে বুঝতে হবে।

তখন মরা পাতাগুলো ছিড়ে ফেলতে হবে। ফুল -ফল ধরার পর গাছ

প্রতি ইউরিয়া সারের পরিমাণ বাড়াতে হবে।


কচি পাতা হলুদ হলে বুঝতে হবে সালফারের অভাব হয়েছে। তখন

থিওভিট বা মাইক্রোথিওল বা অন্য কোন সালফার সমৃদ্ধ সার দিতে

হবে। যদি পাতায় সবুজ আর হলুদ রংয়ের মিশ্রন থাকে ও পাতা

কুকড়িয়ে যায় তবে বুঝতে হবে ভাইরাস রোগ হয়েছে।


সাদামাছি, মিলিবাগ, জাবপোকা ভাইরাস রোগ ছড়ায়। তাই রোগ

হওয়ার আগেই ইমিটাফ বা টাফগর বা এডমায়ার বা একতারা

যেকোন একটি স্প্রে করতে হবে। পেঁপে গাছ লাগানোর আগে বোরণ

সার না দিয়ে থাকলে ফুল-ফল ধরার পর গোড়ায় বা স্প্রে করে বোরণ

সার দিতে হবে।


প্রতি লিটার পানির সাথে এক মিলি বা এক গ্রাম হারে মিশাতে হবে।

এতে করে ফলের আকার আকৃতি ভালো হবে। সাধারণত উপরের

পাতায় ভাইরাসের লক্ষণ দেখা যায়।


গাছের উপরে সবুজ পাতা আর নীচে হলুদ পাতা দেখা দিলে মরা

পাতাগুলো ফেলে দিয়ে গাছের গোড়া থেকে দেড়-দুই ফুট দূর দিয়ে

গাছ প্রতি ৫০ গ্রাম করে ইউরিয়া ও ২৫ গ্রাম পটাশ দিলেই চলবে।

পটাশ না দিয়ে থাকলে সেটাও একই হারে দিতে বলবেন।


ফুল ঝরে যাওয়া সমস্যা মনে হলে প্রতি লিটার পানির সাথে হাফ চা

চামচ ইউরিয়া ও এক চিমটি থিওভিট মিশিয়ে বিকেলে স্প্রে করতে

হবে।


পরামর্শ/দরকারী: বাগানে প্রতি ১০ টি পেঁপে গাছের মধ্যে একটি

পুরুষ গাছ থাকা জরুরি। এতে সঠিক পরাগায়ন হবে। ফল টিকবে

বেশি।


গাছের গোড়ায় পানি জমতে দেয়া যাবে না। শুকিয়ে গেলে প্রয়োজনীয়

সেচ দিতে হবে। রোগ হয়ে গেলে ভালো করার উপায় নেই। তখন গাছ

উঠিয়ে ফেলতে হবে। তাই আগে থেকেই পোকা দেখামাত্র বা প্রতি

মাসেই স্প্রে করতে হবে।


লেখক: উপজেলা কৃষি অফিসার প্রেষণে সিনিয়র সহকারি পরিচালক

জাতীয় কৃষি প্রশিক্ষণ একাডেমি (নাটা), গাজীপুর।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

লেবুর পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা। Leaf Miner of Lemon.,,,,

 লেবুর পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা। Leaf Miner of Lemon.


পোকা চেনার উপায় : মথ বা পূর্ণাঙ্গ পোকা মেটে থেকে কালচে রঙের। মাঝে হলদে ছোপ ছোপ পাখার পেছনের দিক সামান্য উঁচু।৩ দিনের মধ্যে ডিম ফুটে হলদে রঙের ২-৩ মিমি (০.০৭- ০.১১ ইঞ্চি) আকারের কীড়া পাতার ভিতরে আঁকাবাঁকা সুড়ঙ্গ করে চলে।


ক্ষতির ধরণ : এ পোকার কীট পাতার উপ ত্বকের নীচে আঁকাবাঁকা সুড়ঙ্গ করে সবুজ অংশ কুড়ে কুড়ে খেয়ে ফেলে। দাগ শেষে বাদামি হয়ে শুকিয়ে যায়। আক্রান্ত পাতা কুঁকড়ে যায়। তীব্র আক্রমণে গাছের বৃদ্ধি ও ফলন কমে যায়।


ব্যবস্থাপনা :


আক্রমণ বেশি হলে ফেনিট্রথিয়ন জাতীয় কীটনাশক (যেমন সুমিথিয়ন বা ফলিথিয়ন ২০ মিলিলিটার) অথবা ক্লোরপাইরিফস জাতীয় কীটনাশক (রিজেন্ট ১০-১৫মিলিলিটার) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। 


পূর্ব-প্রস্তুতি :


নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করুন।শীতের সময় বিশেষ করে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে আক্রান্ত পাতা ছাঁটাই করে পুড়িয়ে দিন ।


অন্যান্য :


প্রতি লিটার পানিতে ১২০ মিলিলিটার নিমের খৈলের রস বা নিম তেল মিশ্রিত করে আক্রান্ত গাছে ভাল ভাবে পাতা ভিজিয়ে স্প্রে করুন।১০-২০লিটার পানিতে ১ কেজী নিমের খৈল মিশিয়ে ১৫ দিন অন্তর স্প্রে করুন।তামাক নির্যাস ও সাবান গোলা পানি স্প্রে করে দিলেও এ পোকা দমন হয় ।



লাউয়ের ব্লোজম এন্ড রট রোগ,,,,,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 লাউয়ের ব্লোজম এন্ড রট রোগ।

লক্ষণঃ

১। আক্রান্ত গাছে প্রথমে কচি লাউয়ের নিচের দিকে পঁচন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে পুরো ফলটিই পঁচে যায় ২। সাধারণত আম্লীয় মাটিতে বা ক্যালসিয়ামের অভাব আছে এমন জমিতে এ রোগ দেখা যায়।

ব্যবস্থাপনাঃ

১। ক্ষেতে পরিমিত সেচ দেয়া । ২। গর্ত বা পিট প্রতি ৫০ থেকে ৮০ গ্রাম জিপসাম সার প্রয়োগ করা ।

সাবধানতাঃ

১। একই জমিতে বার বার একই সবজি আবাদ করবেন না। ২। জমিতে শতাংশ প্রতি চার কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ করলে পরপর আর তিন বছর প্রয়োগ করতে হবেনা।

করনীয়ঃ

১। একই জমিতে বার বার একই সবজি আবাদ করবেন না।

২। জমিতে শতাংশ প্রতি চার কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ করলে পরপর আর তিন বছর প্রয়োগ করতে হবেনা। 

৩। নিউবেন বা রিডোমিল গোল্ড বা মেটারিল বা নাহাজ ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭ দিন পর পর ২/৩ বার ভালো করে স্প্রে করুন।

সতর্কতা: অনেক সময় ফলের মাছি পোকার আক্রমণেও এরকম পঁচন দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে আক্রান্ত ফলটি কাটলে কীড়া দেখতে পাওয়া যায়।



#ফেইসবুক #থেকে #নেওয়া


যেভাবে খুঁজে পাবেন আপনার দলিলের নথি,,,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 যেভাবে খুঁজে পাবেন আপনার দলিলের নথি!


✅ভুমি সংক্রান্ত আমাদের সমস্যার অন্ত নেই! কথাটি অতি সত্য, তারপরও এই সমস্যা সমাধান করার দায়িত্ব ও আমাদেরই!


✅দেখুন দলিল আপনার সমস্যাটাও আপনার এবং আপনাকেই এটা সমাধান করতে হবে। দলিল পেতে হলে আপনাকেও একটু দৌড়াতে হবে। শুধুমাত্র দলিল তল্লাশি কারীর উপর ভরসা করে ঘরে বসে থাকবেন না। কারণ দলিল তল্লাশি কারী আপনার মতো আরও ২০ জনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে দলিল তল্লাশি করার জন্য। আবার এই দলিল তল্লাশিকারী যে কত জন সেটাও আপনি জানেন না। এবার কল্পনা করুন সব দলিল তল্লাশি কারী যদি একসাথে তল্লাশি শুরু করে তাহলে ঔ রুমের অবস্থা কেমন হবে। আর কে কত সময় নিয়ে দলিল তল্লাশি করবে এটা আল্লাহ পাক ভালো জানেন। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। 


✅ চলুন এবার আমরা পুরাতন দলিল খুঁজে বের করি। মনে করুন আপনার শুধুমাত্র মৌজার নাম এবং আপনার দাদা অথবা বাবার নাম জানেন যিনি জমি ক্রয় করেছেন।


✅আপনার জানার জন্য 


✅একটি দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রেশন  সম্পাদন হওয়ার পর গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য নিয়ে সূচিবহি তৈরি করা হয়। একটি সূচিবহি তৈরি হয় দলিলে উল্লেখিত জমির দাতা/বিক্রেতা, গ্রহিতা/ক্রেতার নাম দিয়ে, আর একটি সূচিবই তৈরি হয় জমির মৌজার নাম দিয়ে। 


✅আপনার কাছে যদি দলিলের কোন তথ্য না থাকে শুধুমাত্র মৌজার নাম এবং আপনার দাদা অথবা বাবার নাম যিনি জমি ক্রয় করেছেন এই তথ্য দুটি জানা থাকলে নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ সাপেক্ষে রেজিস্ট্রি অফিসে এই সূচিবহি তল্লাশি করে খুঁজে বের করতে পারেন আপনার কাঙ্খিত দলিলটি।


✅প্রতি দলিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম বা অন্তভুর্ক্ত সম্পত্তির বিবরণ সংক্রান্ত তল্লাশির ক্ষেত্রে ১ বছরের জন্য ২০ টাকা এবং অতিরিক্ত প্রতি বছরের জন্য ১৫ টাকা করে ফি দিতে হবে।


⏭️তাই ব্যবস্তার মাঝে একটু সময় বের করে আপনার দলিল যে রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রেশন হয়েছে সেখানে যান। ইনশাআল্লাহ কোন না কোন তথ্য পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।🙏🧡


#ফেইসবুক #থেকে #নেওয়া

কোন মাসে কোন সবজি ও ফল চাষ করবেন,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 কোন মাসে কোন সবজি ও ফল চাষ করবেন


বারোমাসি সবজি তালিকা – ছয় ঋতুর দেশ হিসাবে পরিচিত আমাদের এই দেশ। ঋতু বৈচিত্রের কারনে এ দেশের মাটিতে ফলে নানা রকম ফল ও সবজি। আর আমাদের দেশের কৃষির মৌসুম তিনটি- খরিফ-১, খরিফ-২ ও রবি। উৎপাদনের ওপর ভিত্তি করে যদিও কৃষি মৌসুমকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে, কিন্তু ভৌগোলিক অবস্থান, আবহাওয়া, জলবায়ু এবং আমাদের প্রয়োজনের তাগিদে প্রতি মাসের প্রতিটি দিনই কিছু না কিছু কৃষি কাজ করতে হয়।


বৈশাখ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে):


লালশাক, গিমাকলমি, ডাটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপনের উত্তম সময়।

সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চারা রোপণ করা যায়।

মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন করতে হবে।

কুমড়া জাতীয় সবজির পোকা মাকড় দমনের ব্যবস্থা ও সেচ প্রদান করতে হবে।

খরিফ-১ মৌসুমের সবজির বীজবপন, চারা রোপণ করতে হবে, ডাটা, পুঁইশাক, লালশাক, বরবটি ফসল সংগ্রহ করতে হবে।

খরিফ-২ সবজির বেড ও চারা তৈরি করতে হবে। কচি শজিনা, তরমুজ, বাঙ্গি সংগ্রহ করতে হবে।

ফল চাষের স্থান নির্বাচন, উন্নতজাতের ফলের চারা বা কলম সংগ্রহ, পুরনো ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ ও ফলন্ত গাছে সেচ প্রদান করতে হবে।

জ্যৈষ্ঠ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


জ্যৈষ্ঠ (মধ্য মে-মধ্য জুন):


আগে বীজতলায় বপনকৃত খরিফ-২ এর সবজির চারা রোপণ, সেচ ও সার প্রয়োগ ও পরিচর্যা করতে হবে।

শজিনা সংগ্রহ করতে হবে এবং গ্রীষ্মকালীন টমেটোর চারা রোপণ ও পরিচর্যা করতে হবে।

ঝিঙা, চিচিংগা, ধুন্দুল, পটল, কাকরোল সংগ্রহ ও পোকামাকড় দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।

নাবীকুমড়া জাতীয় ফসলের মাচা তৈরি, সেচ ও সার প্রয়োগ করতে হবে।

ফলের চারা রোপণের গর্ত প্রস্তুত ও বয়স্ক ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ এবং বাজারজাতকরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

আষাঢ় মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


আষাঢ় (মধ্য জুন-মধ্য জুলাই):


গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, কঁাচা মরিচের পরিচর্যা, শিমের বীজবপন, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড়, রোগবালাই দমন করতে হবে।

আগে লাগানো বেগুন, টমেটো ও ঢেঁড়সের বাগান থেকে ফসল সংগ্রহ করতে হবে।

খরিফ-২ সবজির চারা রোপণ ও পরিচর্যা, সেচ, সার প্রয়োগ করতে হবে।

ফলসহ ওষুধি গাছের চারা বা কলম রোপণ, খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দেয়া, খাঁচা বা বেড়া দেয়া ও ফলগাছে সুষম সার প্রয়োগ করতে হবে।

শ্রাবন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


শ্রাবণ (মধ্য জুলাই-মধ্য আগস্ট):


আগাম রবি সবজি যেমন বাঁধাকপি, ফলকপি, লাউ, টমেটো, বেগুনের বীজতলা তৈরি, বীজবপন শুরু করা যেতে পারে।

খরিফ-২ এর সবজি উঠানো ও পোকামাকড় দমন করতে হবে।

শিমের বীজবপন, লালশাক ও পালংশাকের বীজবপন করতে হবে।

রোপণকৃত ফলের চারার পরিচর্যা, উন্নত চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দেয়া, খাঁচি বা বেড়া দেয়া, ফলন্ত গাছের ফল সংগ্রহ করতে হবে।

ভাদ্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


ভাদ্র (মধ্য আগস্ট-মধ্য সেপ্টেম্বর):


আগাম রবি সবজি বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপি, ফুলকপি, টমাটো, বেগুন, কুমড়া, লাউয়ের জমি তৈরি, চারা রোপণ, সার প্রয়োগ ইত্যাদি করতে হবে।

মধ্যম ও নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজবপন করতে হবে।

নাবী খরিফ-২ সবজি সংগ্রহ, বীজ সংরক্ষণ করতে হবে।

আগে লাগানো ফলের চারার পরিচর্যাসহ ফলের উন্নত চারা বা কলম লাগানো, খুঁটি দেয়া, বেড়া দিয়ে চারাগাছ সংরক্ষণ, ফল সংগ্রহের পর গাছের অঙ্গ ছাটাই করতে হবে।

আশ্বিন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


আশ্বিন (মধ্য সেপ্টেম্বর-মধ্য অক্টোবর):


আগাম রবি সবজির চারা রোপণ, চারার যত্ন, সেচ, সার প্রয়োগ, বালাই দমনসহ নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজবপন, আগাম টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির আগাছা দমন করতে হবে।

শিম, লাউ, বরবটির মাচা তৈরি ও পরিচর্যা করতে হবে।

রসুন, পেঁয়াজের বীজবপন, আলু লাগাতে হবে।

ফল গাছের গোড়ায় মাটি দেয়া, আগাছা পরিষ্কার ও সার প্রয়োগ করতে হবে।

কার্তিক মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


কার্তিক (মধ্য অক্টোবর-মধ্য নভেম্বর):


আলুর কেইল বাঁধা ও আগাম রবি সবজির পরিচর্যা ও সংগ্রহ করতে হবে।

মধ্যম রবি সবজি পরিচর্যা, সার প্রয়োগ ও সেচ প্রদান করতে হবে।

নাবী রবি সবজির চারা উৎপাদন, জমি তৈরি এবং চারা লাগানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির গোড়া বাঁধা ও আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।

মরিচের বীজবপন ও চারা রোপণ করতে হবে।

ফলগাছের পরিচর্যা, সার প্রয়োগ না করে থাকলে সার ব্যবহার ও মালচিং করে মাটিতে রস সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।

অগ্রাহায়ণ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


অগ্রহায়ণ (মধ্য নভেম্বর-মধ্য ডিসেম্বর):


মিষ্টি আলুর লতা রোপণ, পূর্বে রোপণকৃত লতার পরিচর্যা, পেঁয়াজ, রসুন ও মরিচের চারা রোপণ, আলুর জমিতে সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান ইত্যাদি করতে হবে।

অন্যান্য রবি ফসল যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, বেগুন, ওলকপি, শালগমের চারার যত্ন, সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান, আগাছা পরিষ্কার ও সবজি সংগ্রহ করতে হবে।

ফল গাছের মালচিং এবং পরিমিত সার প্রয়োগ করতে হবে।

পৌষ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


পৌষ (মধ্য ডিসেম্বর-মধ্য জানুয়ারি):


আগাম ও মধ্যম রবি সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং সবজি সংগ্রহ করতে হবে।

নাবী রবি সবজির পরিচর্যা, ফলগাছের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।

যারা বাণিজ্যিকভাবে মৌসুমি ফুলে চাষ করতে চান তাদের এ সময় ফুলগাছের বেশি করে যত্ন নিতে হবে বিশেষ করে সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

মাঘ মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


মাঘ (মধ্য জানুয়ারি-মধ্য ফেব্রম্নয়ারি):


আলু, পেঁয়াজ, রসুনের গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া, সেচ, সার প্রয়োগ, টমেটোর ডাল ও ফল ছাটা, মধ্যম ও নাবী রবি সবজির সেচ, সার, গোড়াবাঁধা, মাচা দেয়া এবং আগাম খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি বা মাদা তৈরি বা বীজবপন করতে হবে।

বীজতলায় চারা উৎপাদনে বেশি সচেতন হতে হবে। কেননা, সুস্থ-সবল রোগমুক্ত চারা রোপণ করতে পারলে পরবর্তী সময়ে অনায়াসে ভালো ফসল বা ফলন আশা করা যায়।

ফলগাছের পোকামাকড়, রোগাবালাই দমন ও অন্যান্য পরিচর্যা করতে হবে।

ফাগুন মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


ফাগুন (মধ্য ফেব্রম্নয়ারি-মধ্য মার্চ):


নাবী খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি, মাদা তৈরি, বীজবপন, ঢেঁড়স, ডাটা লালশাকের বীজবপন করতে হবে।

আগাম খরিফ-১ সবজির চারা উৎপাদন ও মূল জমি তৈরি, সার প্রয়োগ ও রোপণ করতে হবে।

আলু, মিষ্টিআলু সংগ্রহ, রবি সবজির বীজ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বাগানের অন্যান্য ফসলের পরিচর্যা করতে হবে।

আলু সংরক্ষণে বেশি যত্নবান হোন। এ ক্ষেত্রে জমিতে আলু গাছের বয়স ৯০ দিন হলে মাটির সমান করে সমুদয় গাছ কেটে গর্তে আবর্জনা সার তৈরি করুন।

এভাবে মাটির নিচে ১০ দিন আলু রাখার পর অর্থাৎ রোপণের ১০০ দিন পর আলু তুলতে হবে। এতে চামড়া শক্ত হবে ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়বে।

ফলগাছের গোড়ায় রস কম থাকলে মাঝে মধ্যে সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা দরকার।

চৈত্র মাসে কি কি সবজি চাষ করা যায় ?


চৈত্র (মধ্য মাৰ্চ মধ্য-এপ্রিল):


গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, মরিচের বীজবপন বা চারা রোপণ করা দরকার।

নাবী জাতের বীজতলা তৈরি ও বীজবপন করতে হবে।

যে সব সবজির চারা তৈরি হয়েছে সেগুলো মূল জমিতে রোপণ করতে হবে।

সবজি ক্ষেতের আগাছা দমন, সেচ ও সার প্রয়োগ, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।

নাবী রবি সবজি উঠানো, বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে হবে।

মাটিতে রসের ঘাটতি হলে ফলের গুটি বা কড়া ঝরে যায়। তাই এ সময় প্রয়োজনীয় সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা জরুরি।

ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

একটি মেয়ের সাথে কথা বলার কারনে নিষিদ্ধ  হওয়ার পর যে যুবক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডুকতে  পারে নি , মারা যাওয়ার  পর তার মাজার হল সেই  বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বর এ।,,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 #একটি মেয়ের সাথে কথা বলার কারনে নিষিদ্ধ  হওয়ার পর যে যুবক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডুকতে  পারে নি , মারা যাওয়ার  পর তার মাজার হল সেই  বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বর এ। 


আসুন গল্পটি শুনি।  


১৯৫৬ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে ছিলো খুব কড়া, একটা ছেলে যদি একজন মেয়ের সাথে কথা বলতে চায়, তবে তাকে প্রক্টর বরাবর দরখাস্ত দিতে হবে। শুধুমাত্র প্রক্টর অনুমতি দিলেই সে কথা বলতে পারবে। এছাড়া নয়। এমনকি তার ক্লাসের কোন মেয়ের সাথেও না।


ডিসেম্বর ১৯২৭, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাত্র ৬ বছর পর। একদিন কোলকাতা থেকে একজন মুসলিম যুবক এলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দেখবেন। কয়েকজন বন্ধু বান্ধব নিয়ে সে ঘুরতে বের হলো। তখন কার্জন হল ছিলো বিজ্ঞান ভবন। ঘুরতে ঘুরতে যখন কার্জন হলের সামনে এসে পড়লো তারা, সে যুবক দেখলো দূরে একটা থ্রী কোয়ার্টার হাতার ব্লাউজ আর সুতির শাড়ি পরা এক মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সে তার বন্ধুদের জিজ্ঞেস করলেন, এই মেয়েটি কে? তখন তার বন্ধুরা বলল, এ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। তখন সেই যুবক বলে, সত্যি? আমি এই মেয়ের সাথে কথা বলব। তখন সে যুবক মেয়েটির সাথে কথা বলার জন্য একটু এগিয়ে গেলে তার বন্ধুরা তাকে বাঁধা দেয়। বলে, না তুমি যেওনা। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের সাথে কথা বলার অনুমতি নেই। তুমি যদি ওর সাথে অনুমতি ছাড়া কথা বলো তবে তোমার শাস্তি হবে। সেই যুবক বলল, "আমি মানি নাকো কোন বাঁধা, মানি নাকো কোন আইন।"


সেই যুবক হেঁটে হেঁটে গিয়ে সেই মেয়েটির সামনে দাঁড়ালো। তারপর তাকে বলল, আমি শুনেছি আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী। কি নাম আপনার? মেয়েটি মাথা নিচু করে বলল, ফজিলাতুন্নেছা। জিজ্ঞাসা করলো, কোন সাবজেক্টে পড়েন? বলল, গণিতে। গ্রামের বাড়ি কোথায়? টাঙ্গাইলের করোটিয়া। ঢাকায় থাকছেন কোথায়? সিদ্দিকবাজার। এবার যুবক বললেন, আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম নারী ছাত্রী, আপনার সাথে কথা বলে আমি খুব আপ্লুত হয়েছি। আজই সন্ধ্যায় আমি আপনার সাথে দেখা করতে আসবো।


মেয়েটি চলে গেলো। এই সব কিছু দূরে দাঁড়িয়ে এসিস্ট্যান্ট প্রক্টর স্যার দেখছিলেন। তার ঠিক তিনদিন পর। ২৯ ডিসেম্বর ১৯২৭, কলা ভবন আর বিজ্ঞান ভবনের নোটিশ বোর্ডে হাতে লেখা বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দেয়া হলো যুবকের নামে। তার নাম লেখা হলো, তার বাবার নাম লেখা হলো এবং বিজ্ঞপ্তিতে বলা হলো, এই যুবকের আজীবনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


মামার বাড়ি - জসীম উদ্‌দীন---(হাসু কাব্যগ্রন্থ),,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 মামার বাড়ি

- জসীম উদ্‌দীন---(হাসু কাব্যগ্রন্থ)

আয় ছেলেরা, আয় মেয়েরা,

ফুল তুলিতে যাই

ফুলের মালা গলায় দিয়ে

মামার বাড়ি যাই।

মামার বাড়ি পদ্মপুকুর

গলায় গলায় জল,

এপার হতে ওপার গিয়ে

নাচে ঢেউয়ের দল।


দিনে সেথায় ঘুমিয়ে থাকে

লাল শালুকের ফুল,

রাতের বেলা চাঁদের সনে

হেসে না পায় কূল।

আম-কাঁঠালের বনের ধারে

মামা-বাড়ির ঘর,

আকাশ হতে জোছনা-কুসুম

ঝরে মাথার ‘পর।


রাতের বেলা জোনাক জ্বলে

বাঁশ-বাগানের ছায়,

শিমুল গাছের শাখায় বসে

ভোরের পাখি গায়।

ঝড়ের দিনে মামার দেশে

আম কুড়াতে সুখ

পাকা জামের শাখায় উঠি

রঙিন করি মুখ।

কাঁদি-ভরা খেজুর গাছে

পাকা খেজুর দোলে

ছেলেমেয়ে, আয় ছুটে যাই

মামার দেশে চলে।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 


রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...