এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৪

G Mস্যারের ঈদের আগের মেসেজ

 আসসালামু আলাইকুম, সবাইকে পবিত্র ঈদুল ফেতরের সুভেচছা, ইতমধ্যে আপনারা সবাই জেনে গিয়েছেন যে এই বছর ঈদে আমরা সর্বোচ্চ ছুটি পেয়েছি, তাই আমরা কেউ কোনো অতিরিক্ত ছুটি নিবো না۔এবং সবাই 9 তারিখ অফিস শেষ করে মহান আল্লাহর নামে যাত্রা শুরু করবো এবং 15 তারিখ সকাল আটটার মধ্যে সবাই তার নিজ কাজের এরিয়াই এসে এটেন্ডেন্স দিব۔۔ দয়া করে কেউ কোনো উছিলায় ছুটি নেয়ার চেষ্টা করবেন না۔۔এতে আপনি চাকরি সংক্রান্ত বিপদে পড়তে পারেন۔۔সর্বোপরি সবাই পরিবার পরিজন নিয়ে সুন্দর ভাবে ঈদ উজ্জাপন করুন۔۔ঈদ মোবারাক۔۔ 


রাকিব 

জি এম - ট্রেড মার্কেটিং

সকাল ০৭ টার সংবাদ  তারিখ : ০৯-০৪-২০২৪ ।

 সকাল ০৭ টার সংবাদ 

তারিখ : ০৯-০৪-২০২৪ ।


আজকের শিরোনাম:


দেশে আধুনিক ও দক্ষ লজিস্টিক্স অবকাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতীয় লজিস্টিক্স নীতি-২০২৪ এ মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন। 


সারাদেশে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে মন্ত্রিসভা বৈঠকে বিশেষ নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী।


 বাংলাদেশ থেকে সরাসরি তৈরি পোশাক আমদানি করতে ব্রাজিলের প্রতি  শেখ হাসিনার আহ্বান।


দেশের গণতন্ত্রের প্রতি বিএনপির কোনো দায়বদ্ধতা নেই, গণতান্ত্রিক আদর্শ বাস্তবায়নে তারাই প্রধান প্রতিবন্ধক - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের। 


  দরজায় কড়া নাড়ছে পবিত্র ঈদুল ফিতর - রেল, সড়ক ও নৌপথে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পেরে উচ্ছ্বসিত সাধারণ মানুষ।  


দেশে পবিত্র ঈদুল ফিতরের তারিখ নির্ধারণে আজ সন্ধ্যায় বৈঠকে বসছে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি। 


উত্তর আমেরিকার লাখ লাখ মানুষ দেখল পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ। 


চেন্নাইয়ে আইপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চেন্নাই সুপার কিংস কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ৭ উইকেটে পরাজিত করেছে ।

গবাদিপশুর কিছু প্রয়োজনীয় প্রশ্ন ও উত্তরঃ ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গবাদিপশুর

কিছু প্রয়োজনীয় প্রশ্ন ও উত্তরঃ

১। প্রশ্নঃ- দানাদার খাবার শুকনো খাওয়াবো না পানিতে গুলিয়ে খাওয়াবো?


উত্তর - খাবার গ্রহন ও হজমে মুখের লালা (Saliva) কতটা গুরুত্বপূর্ণ। যখন আপনি দানাদার খাবার শুকনো খাওয়াবেন তখন মুখে প্রচুর Saliva নিঃসরিত হবে যাহা কার্যকর হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।

Saliva রুমেনের pH কে স্বাভাবিক রাখে পাশাপাশি রুমেনে ফেনাযুক্ত (Bloat) গ্যাস উৎপন্ন হতে বাধা প্রদান করে।

তাই দানাদার খাবার শুকনো খাওয়ানো জরুরী।


২। প্রশ্নঃ- গরুকে পানি কতটুকু খাওয়াবো?


- গরুকে তার প্রয়োজন মত পানি খাওয়ানোর অভ্যেস করুন। দানাদার খাবার বা আশঁ জাতীয় খাবার খাওয়ানোর ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা পর পর্যাপ্ত পরিষ্কার পানি নিশ্চিত করুন। গরুর খামারে এই গরমে সবসময় পরিষ্কার পানি নিশ্চিত করুন।

মনে রাখবেন, পানি খাওয়ানোর সাথে গরুর পেট মোটা বা বড় হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই।

বেশি পানি খেলে গরুর পেট বড় হবে; এটি ভ্রান্ত ধারনা।


৩। প্রশ্নঃ- গরু কে ঘাস, খড়, সাইলেজ খাবারগুলো কিভাবে খাওয়াবো? কি পরিমানে খাওয়াবো?


- ১০০ কেজি ওজনের একটি গরুকে (২৪ ঘন্টায়):

> ঘাস= ৪.৫-৫ কেজি

> খড়= ১.৫-২ কেজি

> সাইলেজ= ৩-৪ কেজি (ঘাসের বিকল্প হিসেবে সাইলেজ খাওয়ালে খড় না খাওয়ালেও চলবে)।


৪। প্রশ্নঃ- গরুকে দিনে কতসময় ধরে খাবার খাওয়াবো?


- গরু জাবরকাটা প্রাণী। জাবরকাটা সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন হলে খাবারের হজম প্রক্রিয়া ভাল হয়। তাই গরুকে ভাল হজমপ্রক্রিয়ার জন্য জাবরকাটা ও বিশ্রামের জন্য সময় দিতে হবে। একটি গরু দিনে ৮ ঘন্টা জাবরকাটার কাজটি করে থাকে।

গরুকে দিনে ৩ বেলা খাবার খাওয়ানো ভাল।

> সকালে- ৪০%

> দুপুরে (১২টা)- ২০%

> বিকেলে> ৪০%

রাতে পর্যাপ্ত বিশ্রামের সুযোগ দিতে হবে। মনে রাখবেন বেশি খাবার দিলেই গরুর মাংস বা দুধ বৃদ্ধি পাবে না বরং ভাল হজম প্রক্রিয়া গরুর দুধ ও মাংস বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।


৫। প্রশ্নঃ- গরু জাবর কাটার সময় মুখ দিয়ে খাবার পড়ে যায়?


- এটি অনেক কারনেই হয় (একজন ডিভিএম ডাক্তারের পরামর্শ নিন)।

আগাছা যুক্ত ঘাস গরুকে সরবরাহ করলে এমন হতে পারে। বিভিন্ন আগাছাতে Alkaloids থাকে যা গরুতে বমি (Vomiting) পর্যন্ত ঘটাতে পারে।


৬। প্রশ্নঃ- গরুকে কতটুকু সময় বিশ্রাম দিবো?


- গরুর খাবারের পরিমান হিসাব করে সেটি ২/৩ বেলায় গরুকে সরবরাহ করুন। বাকি সময় গরুকে জাবরকাটা ও বিশ্রামের জন্য দিয়ে দিন। রাতে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা গরুকে বিশ্রামের ব্যবস্থা করুন।


৭। প্রশ্নঃ- চাল ভাঙ্গা অর্ধসিদ্ধ করে খাওয়ানো যাবে কি না?


- মানুষের খাবার গরুকে খাওয়ানোর ভুল পন্থাগুলো বন্ধ করুন। মানুষের হজম প্রক্রিয়া ও গরুর হজম প্রক্রিয়া সম্পুর্ন ভিন্ন।

আমরা জেনেছি যে গরু জাবরকাটা প্রানী। এরা আশঁজাতীয় খাবারের সেলুলোজ থেকে প্রয়োজনীয় শক্তি তৈরি করে যাহা Volatile Fatty Acid (VFA) হয়ে রুমিনাল ওয়ালে শোষিত হয়। চালভাঙ্গা স্টার্চ জাতীয় খাবার; যা অর্ধসিদ্ধ করে গরুকে খাওয়ালে তা গাজঁন প্রক্রিয়ায় রুমেনে ল্যাকটিক এসিড তৈরি করবে ফলে রুমিনাল PH এর তারতম্য ঘটে হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়ে ব্লট (Frothy Gas) হবে। এতে গরু মারাও যেতে পারে।


৮। প্রশ্নঃ- গরুর হজমশক্তি কেন ভাল হয় না?

গরুর হজম শক্তি ভাল না হওয়ার কিছু কারণ:-

> গরুকে পরিমানের থেকে বেশি খাবার সরবরাহ করা হলে।

> খাবার খাওয়ানোর পন্থা সঠিক না হলে।

> গরুকে নিয়মিত সঠিক ডোজে কৃমিনাশক প্রয়োগ করে কৃমিমুক্তকরণ না করলে।

> গরুর রেশনে প্রোবায়োটিক না রাখলে।


৯।প্রশ্নঃ- গরু প্রচুর খায় কিন্তু স্বাস্থ্য/মাংস ভাল হয় না; কি করনীয়?


উত্তর - পুষ্টিমান ব্যালেন্স রেশন খাবার গরুকে সরবরাহ করতে হবে।

- আশঁজাতীয় খাবার; যেমন ঘাস ও খড় একসাথে ও ফিড মিক্স করে একসাথে গরুকে সরবরাহ করুন। খাবার খাওয়ানো ১৫-২০ মিনিট পর পরিষ্কার পানি গরুকে দিন। 

এতে গাভীর দুধ বৃদ্ধি পাবে তেমনি মাংসের গরুর দ্রুত মাংস বৃদ্ধি পাবে। এই পদ্ধতিকে Total Mixed Ration (TMR) বলে। ডেইরী শিল্পে উন্নত বিশ্বে এই TMR মেথডে গাভীকে/ষাঁড় কে খাবার খাওয়ানো হয়।


১০। প্রশ্নঃ- গবাদি পশুকে গরুকে UMS খাওয়ানো যাবে কিনা.? 

উত্তর:- মোটাতাজাকরণ গুরুর জন্য ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র(ums)  অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে,বকনা অথবা গাভী গরুকে ও খাওয়ানো যেতে পারে। 

ধন্যবাদ সবাইকে মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য।

Collected 🥰

আসুন সবাই ইনভাইট করি নতুন সদস্য দের আমন্ত্রণ জানাই



পিরামিড রহস্য,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 পিরামিড রহস্য 

এত বড় একটা পিরামিড তৈরি করতে নিশ্চয়ই অনেক অনেক বেশি পাথর লেগেছিল। দূর থেকে বড় বড় পাথর বহনের কাজ সোজা নয়। আর সেই কাজ একটু সহজ করার জন্য খুফু ভাবলেন, রাজধানী নয়, এমন এক জায়গায় বানাতে হবে পিরামিড, যার আশপাশে পাথরের পর্যাপ্ত জোগান আছে। আর যদি হয় জায়গাটা বেশ উঁচু, তাহলে সোনায় সোহাগা।

খুঁজেপেতে রাজধানী মেমফিস থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে গিজা অঞ্চলটাকেই বেছে নেন তিনি। জায়গাটা উঁচু, পাশেই চুনাপাথরের খনি। সমস্যা হলো দূরত্বটা। ফারাওদের সমাধি রাজধানীতে হবে, সেটাই স্বাভাবিক।

কিন্তু খুফুর উদ্দেশ্য সবার চেয়ে সেরা জিনিসটা বানানো, তাই একটা ব্যাপারে ছাড় দিলেন। গিজাতেই বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন পিরামিড। দূরত্ব কমানোর জন্য ব্যবহার করলেন নীল নদকেই। মেমফিস নীল নদের কোল ঘেঁষে গড়ে উঠেছিল।

দূরত্ব কমানোর জন্য নীল নদ থেকে গিজা পর্যন্ত একটা খাল খনন করলেন খুফু। নৌ যোগাযোগ স্থাপিত হলো। সুতরাং ১৫ কিলোমিটার দূরত্বটাকে আর বাধা মনে হলো না খুফুর কাছে। তা ছাড়া গিজাতেই বানিয়ে নিলেন একটা অস্থায়ী রাজপ্রাসাদ। পরের ৩০ বছর ধরে ধীরে ধীরে নির্মাণ করা হলো গিজার পিরামিড।

৬.এত বড় একটা কর্মযজ্ঞ। নিশ্চয়ই অনেক লোকের দরকার। তা বৈকি। ইতিহাসের জনক গ্রিক দার্শনিক হেরোডোটাস মিসর ভ্রমণ করেছিলেন খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে। সেখানকার জনশ্রুতি শুনে লিখেছিলেন গিজার পিরামিডের ইতিহাস। তাতে লেখা, প্রায় এক লাখ ক্রীতদাস অবিরাম খেটে তৈরি করেছিল গিজার পিরামিড। কিন্তু ১৯৯০ সালে মিসরীয় আর্কিওলজিষ্ট জাহি আব্বাস হাওয়াস ভুল প্রমাণ করেন হেরোডোটাসকে। আশপাশের এলাকা খনন করেন। খুঁজে পান নতুন নিদর্শন। একটা শ্রমিকপল্লির সন্ধান পাওয়া যায়। পাওয়া যায় শ্রমিকদের কঙ্কাল, তাঁদের ব্যবহার্য জিনিস, থাকার ঘর, তৈজসপত্র, চিকিৎসালয়। এসব নিদর্শন থেকে প্রত্নতত্ত্ববিদ হাওয়াস হিসাব করে দেখান, ১ লাখ নয়, ১০ হাজারের মতো শ্রমিক সেখানে কাজ করেছেন ৩০ বছর ধরে। পরে এই সংখ্যা বেড়েছে। এখন মনে করা হয়, ২৫ হাজার শ্রমিক এ কাজ করেছিলেন।  হাওয়াস বলেছিলেন, শ্রমিকেরা স্রেফ ক্রীতদাস নন, বরং পারিশ্রমিকের বিনিময়ে কাজ করা শ্রমিক। সম্ভবত তাঁরা ফারাওয়ের সৈন্য বাহিনীর একাংশ। সেখানে শ্রমিকদের থাকা-খাওয়া, এমনকি চিকিৎসালয়ের সন্ধানও  পেয়েছিলেন। বলে দাবি করেন হাওয়াস। পরে ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক, ইজিপ্টলজিস্ট রোজালি ডেভিড শ্রমিকদের কঙ্কাল রাসায়নিক ও কম্পিউটার সিমুলেশন করে দেখিয়েছেন, কেমন ছিল শ্রমিকদের চেহারা। সেটা দেখে বোঝা যায়, এদের শারীরিক গঠন মোটেও কৃতদাসদের মতো নয়। এদের কঙ্কালের সিটি স্ক্যান করে পাওয়া গেছে আরও চমকপ্রদ তথ্য। অনেকের ভাঙা হাড় পাওয়া গেছে। সেগুলো রীতিমতো চিকিৎসা করে জোড়া দেওয়া হয়েছে। তার মানে, জাহি হাওয়াসের ধারণাই ঠিক। এদের শ্রমিকদের জন্য সুচিকিৎসার ব্যবস্থাও ছিল। কৃতদাসদের দিয়ে করানো হলে এ ব্যবস্থা থাকত না। চলবে...

#মানুষের_ইতিহাস



একটি পাঁচ তলা বিল্ডিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপ সমূহ:,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 একটি পাঁচ তলা বিল্ডিং এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজের ধাপ সমূহ:


১। সীমানা নির্ধারন

২। লে-আউট, রাজউক সেট ব্যাক চেক

৩। পাইলিং 

ক) পাইল পয়েন্ট সেন্টার করা

খ) বোরিং করা

গ) খাচা বাধা

ঘ) ব্লক দেওয়া

ঙ) ওয়েল্ডিং করা

চ) খাচা ঢুকানো

ছ) ঢালায়

৪। মাটি কাটা

৫। ড্রেসি, লেভেলিং, কম্পেকশন

৬। সোলিং, সিসি ঢালায়

৭। সাটারিং রড বাধায় সহ পাইল ক্যাপ বা ফুটিং ঢালায়

৮। সাটারিং রড বাধায় সহ সট কলাম, ম্যাট ঢালায়

৯। সাটারিং রড বাধায় সহ অন্ডার গ্রাউন্ড পানির ট্যাংক ঢালায়

১০। মাটি, বালি ভরাট ও কম্পেকশন

১১। লেভেলিং, সোলিং, সাটারিং রড বাধায় সহ গ্রেডবীম ঢালায়, কিউরিং

১২। বালি ভরাট ও কম্পেকশন

১৩। গ্রাউন ফ্লোর কলাম ও লিফ্ট ওয়াল

ক) রড বাইন্ডিং

খ) সাটারিং

গ) সল চেক

ঘ) ঢালায়

১৪। কলামে চট মোড়ানো, কিউরিং

১৫। গ্রাউন ফ্লোর বীম ছাদ বা ফ্লাট ছাদ

ক) সাটারিং

খ) রড বাইন্ডিং

গ) লেভেলিং

ঘ) বীম ও ছাদে রড 

ঙ) আউট লাইন চেক

চ) ইলেকট্রিক পাইপ চেক

ছ) ঢালায়

জ) ছাদে পানি বেধে দেওয়া

১৬। ফাস্ট টু সিক্স ফ্লোর কলাম ও লিফ্ট ওয়াল

ক) রড বাইন্ডিং

খ) সাটারিং

গ) সল চেক

ঘ) ঢালায়

১৭। কলামে চট মোড়ানো, কিউরিং

১৮। ফাস্ট টু সিক্স ফ্লোর বীম ছাদ বা ফ্লাট ছাদ

ক) সাটারিং

খ) রড বাইন্ডিং

গ) লেভেলিং

ঘ) বীম ও ছাদে রড 

ঙ) আউট লাইন চেক

চ) ইলেকট্রিক পাইপ চেক

ছ) ঢালায় 

জ) ছাদে পানি বেধে দেওয়া 

১৯। চিলাকুটার কলাম

ক) রড বাইন্ডিং

খ) সাটারিং

গ) সল চেক

ঘ) ঢালায়

২০। লিফ্ট মেশিন রুম অভার হেড পানি ট্যাংক

ক) সাটারিং

খ) রড বাইন্ডিং

গ) লেভেলিং

ঘ) বীম ও ছাদে রড 

ঙ) আউট লাইন চেক

ঙ) ঢালায় 

চ) ছাদে পানি বেধে দেওয়া 

২১। জলছাদ

ক) ছাদ চিপিং

খ) পানি দিয়ে ধোয়া

গ) চুন ফোটানো

ঘ) চুন চালা

ঙ) খোয়া, সুরকি, চুন দিয়ে

শুকনা অবস্থায় কাটা

চ) রসুন, তেতুল, চিটাগুড়

মেশানো পানি দিয়ে

ভেজানো

ছ) কম পক্ষে সাতটা কাটা

দেওয়া

জ) ভাল ভাবে পচানো

ঝ) রেইন ওয়াটার পাইপের

দিকে ঢাল দিয়ে বিছানো

ঞ) ভাল ভাবে পিটানো

ট) হালোট দেওয়া

ঠ) সিমেন্ট ও চুন দিয়ে

তালের ব্রাস দিয়ে

ফিনিশিং দেওয়া

ড) খড়, কচুরী পানা চট দিয়ে

পানি দিয়ে ছাদ ঠান্ডা

রাখা

ঢ) প্যরাপেট গাথুনী ও প্লাষ্টার

২২। গাথুনী করা

ক) গাথুনীর লে- আউট দেওয়া

খ) ক্লাইন্ট লেন্ডওনার দিয়ে চেক

গ) ইট ভেজানো

ঘ) সঠিক অনুপাতে মসলা

মিশানো

ঙ) কিউরিং করা

২৩। লিন্টেল

ক) সাটারিং

খ) রড বাইন্ডিং

গ) লেভেলিং

ঘ) ঢালায়

ঙ) কিউরিং

২৪। ফলস স্ল্যাব 

ক) সাটারিং

খ) রড বাইন্ডিং

গ) লেভেলিং

ঘ) ঢালায়

ঙ) কিউরিং

২৫। লিন্টেল, ফলস স্ল্যাবের উপর গাথুনী

২৬। চৌকাঠ, গ্রীল, রেলিং ফিটিং

ক) সল চেক

২৭। ইলেকট্রিক ওয়াল পাইল ও ইস্টীল বক্স ফিটিং

ক) গুরুপ কাটা

খ) পাইপ জ্যাম

গ) ইস্টীল বক্স ফিটিং

২৮। প্লাষ্টার

ক) গাথুনী পরিষ্কার ও ভেজানো

খ) বালি চালা ও ধৌয়া

গ) সঠিক অনুপাতে মসলা

মিশানো

ঘ) সিলিং, বীম, কলাম চিপিং

ঙ) প্লাষ্টার

চ) কিউরিং

২৯। টাইলস চয়েজ ক্লাইন্ট, ল্যান্ডওনার

৩০। ওয়াল টাইলস

ক) স্যানিটারী ইন্টারনাল ওয়ারিং

খ) পেসার চেক

গ) ভাটিক্যাল পাইপ

ঘ) টাইলস ফিটিং

ঙ) কিউরিং

চ) পয়েন্টিং

৩১। ফ্লোর টাইলস

ক) চিপিং

খ) পানি দিয়ে ধোয়া

গ) ডিস টেলিফোন ক্যাবল দেওয়া

ঘ) বাথ রুমের ফ্লোরে স্লোপ দেওয়া

ঙ) কিউরিং

চ) পয়েন্টিং

৩২। বেসিন সিংক ফিটিং

৩৩। মার্বেল গ্রানাট ফিটিং

৩৪। রং

ক) পাথর ও ৩২০ পেপার দিয়ে ঘোষা

খ) পরিষ্কার

গ) সিলার

ঘ) পুটি

ঙ) ঘোষা

চ) ফাস্ট কোট

ছ) সেকেন্ড কোট

জ) ফাইনাল কোট

৩৫। পলিশিং

ক) ভাল ভাবে ঘোষা

খ) আস্তর দেওয়া

গ) পুটি কাটা

ঘ) পলিশ করা

৩৬। থাই ফিটিং

ক) আউটার লাগানো

খ) গ্লাস পাল্লা ফিটিং

গ) সিলিকন গাম দেওয়া

৩৭। দরজার পাল্লা ফিটিং

৩৮। ইলেকট্রিক ক্যাবল টানা

৩৯। সুইচ সকেট, ব্রকার লাগানো

৪০। গ্রাউন্ট ফ্লোরে ৬"~৮" লাইন টানা

৪১। পিট করা, মিটার পিট, মাষ্টার পিট করা

৪২। বাউন্ডারী ওয়াল করা

৪৩। মেন গেইট লাগানো

৪৪। কোম্পানীর নাম সহ লোগো লাগানো

৪৫। বাগান করা

৪৬। স্যানিটারী ফিটিং ফিকসার লাগানো

৪৭। লিফ্ট, সাব ইস্টেশন, জেনারেটর ফিটিং

৪৮। ওয়াসা কানেকশন

৪৯। ইলেকট্রিক কানেকশন

৫০। ধোয়া পুছা পরিষ্কার করে আনুষ্ঠানিক ভাবে হেন্ড ওভার দেওয়া.....



টবে থানকুনি চাষ পদ্ধতি,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 টবে থানকুনি চাষ পদ্ধতি


মাটি


থানকুনি চাষের জন্য বিশেষ কোনও মাটির প্রয়োজন হয় না। তবে দোআঁশ বা বেলে দোআঁশ কিংবা কোকোপিট মেশানো মাটি থানকুনির জন্য ভালো।


 


টবের আকার


থানকুনি চাষের জন্য ছোট, মাঝারি বা বড় যে কোনও আকারের টব বাছাই করা যায়। টবের নিচে ২-৩ টি ছিদ্র করে দিতে হবে যেন পানি জমে না থাকে। কারণ থানকুনি জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না।


 


সময়


যেহেতু সারা বছরই থানকুনি পাওয়া যায়, তাই বছরের যে কোনও সময়ই এর বীজ বা শেকড় টবে লাগানো যাবে।


 


চারা বা বীজ বপন পদ্ধতি


থানকুনি গাছ বীজ থেকেও তৈরি হয়। অথবা শিকড়সহ লতা লাগালেও গাছ বড় হয়। টবে পরিমাণমতো মাটি দিয়ে তাতে চারা বা বীজ বপন করতে হবে। খুব বেশি পানি দেওয়া যাবে না। পানি যেন জমে না থাকে সেদিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে।


 


পরিচর্যা


গাছে যেন নিয়মিত সূর্যের আলো পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। জৈবসার প্রয়োগ করতে হবে। টবের বেলায় এক মুঠো জৈবসার (ভারমি কম্পোস্ট) ছড়িয়ে দিয়ে মাটি খুঁড়ে মিশিয়ে দিলেই হবে। সময়মতো পাতা আহরণ করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে টবে যেন আগাছা না জন্মে। গাছ ঘন হয়ে গেলে ছেঁটে দিতে হবে।


সারা বছরই থানকুনির চাষ করা যায়। তবে বীজ সংগ্রহের জন্য গ্রীষ্মকাল উত্তম সময়। একটু বড় টবে চাষ করলে যে পরিমাণ পাতা আসবে তা দিয়ে পরিবারের সবার চাহিদা মেটানো সম্ভব।


সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪

এই  ৫টি ওষুধ যে কেউ বাড়িতে রেখে দিতে পারেন। এবং কয়েকটি প্রয়োজনে সহজেই এগুলি খেতে পারেন।

 🌲এই ৫টি ওষুধ যে কেউ বাড়িতে রেখে দিতে পারেন। এবং কয়েকটি প্রয়োজনে সহজেই এগুলি খেতে পারেন। দেখে নেওয়া যাক সেই ওষুধগুলি কী কী। 


✳️Arnica-30 বা 200: ছোটখাটো আঘাত লাগা, কেটে যাওয়ায় এই ওষুধটি খুবই কাজে লাগে। তাছাড়া সারা দিন ব্যাপক পরিশ্রমের পরে যদি গায়ে-হাত-পায়ে প্রচণ্ড ব্যথা হয়, তাহলেও এই ওষুধটি সেই সমস্যা কমিয়ে দিতে পারে।


🍒Calendula-Q (Mother Tincture): ছোটখাটো কেটে যাওয়া বা রক্তপাতের ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন। ভেজা তুলোয় এই ওষুধ লাগিয়ে কাটা জায়গায় লাগালে রক্তপাত বন্ধ হয়। ক্ষত তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়।


🫒Nux Vomica-30 বা 200: পেটের গণ্ডগোলের মতো সমস্যা কমাতে এই ওষুধ দারুণ কাজ করে। রোজ ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ওষুধ কয়েক ফোঁটা খেতে পারেন। কয়েক দিনের মধ্যেই সমস্যা কমবে। তবে কেমন মাত্রায় খাবেন, সেটি চিকিৎসকের থেকে জেনে নেওয়া দরকার।


🎋Aconite-30: হঠাৎ হাঁচি শুরু হয়েছে? বা হঠাৎ করে গা গরম, জ্বর এসেছে? তাহলে এই ওষুধটি খেতে পারেন। সাধারণ ঠান্ডালাগা বা জ্বর কমাতে দারুণ কাজে লাগে এই ওষুধটি।


🥀Kali phos-3X বা 6X: এটি আসলে ওষুধ নয়, নার্ভের পুষ্টি জোগানোর একটি উপাদানও বলা যায় একে। যাঁদের মস্তিষ্কের পরিশ্রম বেশি হয়, তাঁরা এটি খেতে পারেন। এতে যেমন ঘুম ভালো হয়, তেমনই সব ধরনের স্নায়ুর উন্নতি হয় এই ওষুধটির কারণে।


🏕️এই পাঁচটি হোমিওপ্যাথি ওষুধ যে কেউ বাড়িতে রাখতে পারেন। প্রয়োজনে খেতে পারেন। তবে সব কিছুর আগে কোনও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে ভালো হয়। তিনি বলে দিতে পারবেন কোন মাত্রার ওষুধ কার দরকার।



গত ৩ এপ্রিল বিমান বাহিনীর একটা প্রশিক্ষন বিমান নড়াইলের মাজপাড়া ইউনিয়নের তাড়াশি বিলের ধানক্ষেতে জরুরী অবতরণ করেছিল। এই বিষয় নিয়ে অনেকে ইনবক্সে জানতে চাচ্ছেন, অনেক বিভিন্ন বিরুপ মন্তব্য করা পোস্টে আমাকে ট্যাগ করছেন, তাই লিখতে বসলাম। আমার কাছে এই মূহুর্তে সবচেয়ে বড় সুখবর দূঘটনা কবলিত পিটি-৬ বিমানের দুজন পাইলট স্কোয়াড্রন লীডার নাদিম ও স্কোয়াড্রন লীডার মাহফুজ অক্ষত আছেন। পিটি-৬ বেসিক ট্রেইনার বিমানগুলো চীনের তৈরী, ১৯৭৭ সাল থেকে শুরু করে, এবিমান দিয়েই কম খরচে মানসম্মত পাইলট প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে বিমান বাহিনী একাডেমি। অত্যাধুনিক বিমানের সহজ কিংবা জটিল সব ম্যানুভারের প্রাথমিক পাঠ দান করা যায় এই বিমান দিয়ে। আর শুধু ক্যাডেট ফ্লাইং প্রশিক্ষন নয় কোউয়ালিফাইড ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টররাও এই বিমানেই প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। অর্থাৎ যারা যুদ্ধ বিমান, পরিবহন বিমান বা হ্যালিকপ্টার পাইলট হবেন তাদের এই বিমানেই প্রাথমিক ও এডভান্স প্রশিক্ষণ নিতে হয়। যে কোন বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ ও ওভারহোলিং একটা ব্যয় বহুল খাত তবে আমাদের দেশে পিটি-৬ বিমানের রক্ষনাবেক্ষন ২০০০ সাল থেকেই বিমান বাহিনী দেশেই করছে। এর এয়ারফ্রেম ওভারহোলিং, ইঞ্জিনের রক্ষনাবেক্ষন সহ অনেক কাজ দেশেই হচ্ছে, যা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করছে । যতোটুকু জানা যায়- পাইলটদের আকাশে প্রশিক্ষণের সময় ইঞ্জিন অন অফ করে ইমারজেন্সি ফেলিউর প্রশিক্ষন দেয়া হয়। অর্থাৎ মাঝ আকাশে বিমান ইঞ্জিন বন্ধ হলে বা শত্রুর আক্রমণে ইঞ্জিন নস্ট হলে কিভাবে পাইলট বিমান নিরাপদে ল্যান্ড করাবেন সেটা প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই বিমানটিতে ইঞ্জিন অফ করার সময় ইঞ্জিনের তাপমাত্রা অত্যাধিক কমে যায়, তখন আকাশে আর ইঞ্জিনটি চালু হয় নাই - বিমানে থাকা প্রশিক্ষক তখন বাধ্য হয়ে এই রকম জরুরী অবতরণ করছেন। দুর্ঘটনা কবলিত আমাদের পিটি-৬ বিমানের পাইলট ছিলেন দক্ষ প্রশিক্ষক, তার সঠিক সিদ্ধান্তে নিজ ও প্রশিক্ষণার্থীর প্রাণ রক্ষা পেলো, তার পেশাধারী বিচক্ষণতায় জনবসতি পাশ কাটিয়ে তিনি ধানের জমিতে ল্যান্ড করে ক্ষয়ক্ষতি এড়িয়েছেন। টিভিতে দেখলাম এমআই-১৭১ হ্যালিকপ্টার দিয়ে বিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে, এখানেও কর্তৃপক্ষের বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত প্রশংসনীয়। নয়তো ধানী জমিতে সড়ক পথ বানিয়ে বিমান উদ্ধার হতো অনেক সময় সাপেক্ষ ও ব্যয় সাপেক্ষ। বিমানটির এয়ারফ্রেম (কাঠামো)দেখলাম ঠিক আছে শুধু প্রপেলার বেকে গেছে , অবশ্যই বিমানটি আবার উড্ডয়ন যোগ্য হবে। ইঞ্জিন পাওয়ারলেস একটি বিমানকে শুধু মাত্র গতির ধারাবাহিকতায় ভূমিতে অবতরণ করে পাইলট সঠিক সিদ্ধান্ত ও সঠিক পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন। তাই বুঝে না বুঝে ট্রল করা থেকে বিরত থাকুন ।,,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 গত ৩ এপ্রিল বিমান বাহিনীর একটা প্রশিক্ষন বিমান নড়াইলের মাজপাড়া ইউনিয়নের তাড়াশি বিলের ধানক্ষেতে জরুরী অবতরণ করেছিল। এই বিষয় নিয়ে অনেকে ইনবক্সে জানতে চাচ্ছেন, অনেক বিভিন্ন বিরুপ মন্তব্য করা পোস্টে আমাকে ট্যাগ করছেন, তাই লিখতে বসলাম। 


আমার কাছে এই মূহুর্তে  সবচেয়ে বড় সুখবর দূঘটনা কবলিত পিটি-৬ বিমানের  দুজন পাইলট স্কোয়াড্রন লীডার নাদিম ও স্কোয়াড্রন লীডার মাহফুজ অক্ষত আছেন। 


পিটি-৬ বেসিক ট্রেইনার বিমানগুলো চীনের তৈরী, ১৯৭৭ সাল থেকে শুরু করে,  এবিমান দিয়েই কম খরচে মানসম্মত পাইলট প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে বিমান বাহিনী একাডেমি।  অত্যাধুনিক বিমানের সহজ কিংবা জটিল সব ম্যানুভারের প্রাথমিক পাঠ দান করা যায় এই বিমান দিয়ে। 


আর শুধু ক্যাডেট ফ্লাইং প্রশিক্ষন নয় কোউয়ালিফাইড ফ্লাইং ইন্সট্রাক্টররাও এই বিমানেই প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। অর্থাৎ যারা যুদ্ধ বিমান, পরিবহন বিমান বা হ্যালিকপ্টার পাইলট হবেন তাদের এই বিমানেই প্রাথমিক ও এডভান্স প্রশিক্ষণ নিতে হয়। 


যে কোন বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ ও ওভারহোলিং একটা ব্যয় বহুল খাত তবে আমাদের দেশে পিটি-৬ বিমানের  রক্ষনাবেক্ষন ২০০০ সাল থেকেই বিমান বাহিনী দেশেই করছে। এর এয়ারফ্রেম ওভারহোলিং, ইঞ্জিনের রক্ষনাবেক্ষন সহ অনেক কাজ দেশেই হচ্ছে, যা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করছে । 


যতোটুকু জানা যায়- পাইলটদের আকাশে প্রশিক্ষণের সময় ইঞ্জিন অন অফ করে ইমারজেন্সি ফেলিউর প্রশিক্ষন দেয়া হয়। অর্থাৎ মাঝ আকাশে বিমান ইঞ্জিন বন্ধ হলে বা শত্রুর আক্রমণে ইঞ্জিন নস্ট হলে কিভাবে পাইলট বিমান নিরাপদে ল্যান্ড করাবেন সেটা প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এই বিমানটিতে ইঞ্জিন অফ করার  সময় ইঞ্জিনের তাপমাত্রা অত্যাধিক কমে যায়, তখন আকাশে আর ইঞ্জিনটি চালু হয় নাই - বিমানে থাকা প্রশিক্ষক তখন বাধ্য হয়ে এই রকম জরুরী অবতরণ করছেন।


দুর্ঘটনা কবলিত আমাদের পিটি-৬  বিমানের পাইলট ছিলেন  দক্ষ প্রশিক্ষক, তার সঠিক সিদ্ধান্তে  নিজ ও প্রশিক্ষণার্থীর প্রাণ রক্ষা পেলো,  তার পেশাধারী বিচক্ষণতায় জনবসতি পাশ কাটিয়ে তিনি ধানের জমিতে ল্যান্ড করে ক্ষয়ক্ষতি এড়িয়েছেন। 


টিভিতে দেখলাম এমআই-১৭১ হ্যালিকপ্টার দিয়ে বিমানটি উদ্ধার করা হয়েছে, এখানেও কর্তৃপক্ষের বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত প্রশংসনীয়। নয়তো ধানী জমিতে সড়ক পথ বানিয়ে বিমান উদ্ধার হতো অনেক সময় সাপেক্ষ ও ব্যয় সাপেক্ষ। বিমানটির এয়ারফ্রেম (কাঠামো)দেখলাম  ঠিক আছে শুধু প্রপেলার বেকে গেছে , অবশ্যই বিমানটি আবার উড্ডয়ন যোগ্য হবে।


ইঞ্জিন পাওয়ারলেস একটি বিমানকে শুধু মাত্র গতির ধারাবাহিকতায় ভূমিতে অবতরণ করে পাইলট সঠিক সিদ্ধান্ত ও সঠিক পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন। তাই  বুঝে না বুঝে ট্রল করা থেকে বিরত থাকুন ।






একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ,,,ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ

◑ দুধে: ফরমালিন।

◑ গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন। 

◑ মাছে: ফরমালিন।

◑ শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট।

◑ আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড।

◑ আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন।

◑ ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক। 

◑ তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট।

◑ কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড। 

◑ কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া।

◑ মসলায়: ইটের গুড়া।

◑ হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড।

◑ মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া।

◑  দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল।

◑ আকর্ষণীয় করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং।

◑ ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে।

◑ বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে।

◑ চাল চকচক করতে: ইউরিয়া।

◑ পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া। 

◑ পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়।

◑ ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।

◑ সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়, সসেও তাই।

◑ খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই, চাষের মাছেও তাই।

◑ জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।

◑ রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।

◑ মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।

◑ সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।

◑ সয়াবিনে পামওয়েল।

◑ শুটকিতে কিটনাশক।

◑ কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।


কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন। বাঙালির আরো অনেক আবিষ্কার আছে যা আমরা হয়তো জানি না। আমরা এক রাতে ধনী হতে চাই এই জাতিকে ধ্বংস করার বিনিময়ে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই চক্রকে প্রতিহত করি। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাই...



গরু মোটাতাজাকরণ, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 ৩/৪ গরু মোটাতাজাকরণ যারা দ্রুত গরু মোটাতাজা করতে চাচ্ছেন নিচের খাদ্য লিষ্টে ফলো করুন।

এভাবে যদি খাদ্য তৈরি করতে পারেন আপনার গরু মোটাতাজা হবেই ১০০% ইনশাআল্লাহ 

১০০ কেজি খাদ্য তৈরির লিস্টঃ-

বেশি খাদ্য তৈরি করলে সে হিসেবে গুন করে নিবেন।

১/ ভূট্টা ৪০ কেজি 

২/ ধানের কুড়া ২০ কেজি

৩/ ডালের ভূষি ১০ কেজি

৪/ গমের ভূষি ১০ কেজি

৫/ সয়াবিন খৈল ১০ কেজি

৬/ সরিষা খৈল ১০ কেজি

মোট ১০০ কেজি


প্রতি ১০০ কেজি খাবারের সাথে এই প্রয়োজনীয় ভিটামিন গুলো যোগ করবেন।


১/ লাইসিন ২৫০ গ্রাম

২/ মেথিওনিন ২৫০ গ্রাম

৩/ টক্সিন ২০০ গ্রাম

৪/ ফাইটেজ জাইম ২৫০ গ্রাম

৫/ প্রিমিক্স ২৫০ গ্রাম

৬/ ভিটামিন মিনারেল ২৫০ গ্রাম

৭/ গ্রথ প্রমোটার ২০০ গ্রাম

৮/ ফ্যাট ২৫০ গ্রাম

৯/ বাই কার্নেট ২৫০ গ্রাম

১০/ রুমেন ১০০ গ্রাম

১১/ সিআর ৫০ গ্রাম

১২/ মনো ক্যালসিয়াম  ১.৫ কেজি

১৩/ লাইমস্টোন ১.৫ কেজি

১৪/ ফিশ প্রটিন ৩ কেজি

(এগুলো সব পুষ্টিকর ভিটামিন আইটেম সারা জীবন খাওয়ালেও কোন রিক্স নেই ইনশাআল্লাহ)

এছাড়া মেডিসিন গুলোর প্রয়োজন হলে

📞 01872558444 (WhatsApp)


দেখেন আমরা গরুকে গমের ভুসি খাওয়াই কিন্তু এই খাবার তৈরি করতে গমের ভুসি থেকে দাম কম পড়বে অথচ মোটাতাজা করনে তার থেকে ৩ গুণ বেশি রেজাল্ট পাওয়া যাবে। 

আমি একজন প্রান্তিক খামারি এভাবে খাদ্য তৈরি করে অনেক ভালো রেজাল্ট পাচ্ছি এবং আমার এই ফর্মুলেশন দিয়ে বর্তমান হাজার হাজার খামারি তাদের গরু মোটাতাজা করছে ইনশাআল্লাহ। 


আমি যেভাবে বললাম এইভাবে যদি আপনি খাদ্য বানাতে পারেন আপনার গরু ২-৩ মাসেই মোটা হবে ১০০% সিওর ইনশাআল্লাহ।


⚠️এই খাদ্যটা তৈরি করার পর বর্তমান প্রতি ১০০ কেজি লাইভ ওজনের গরুর জন্য ২ কেজি করে দিবেন সকাল এবং বিকেল বেলা মিলে।

এবং বাকি সময় খর, ঘাস যে যেটা দিয়ে পালন করেন সেটা দিবেন। 


অনেকে বলবেন মেডিসিন গুলো পাইনা কোথায় পাবো খুঁজতে গিয়ে বিভ্রান্ত হবেন।

তাই আপনাদের সুবিধার জন্য কারো মেডিসিন গুলোর প্রয়োজন হলে যোগাযোগ করতে পারেন। 

📞 01872558444


https://youtube.com/@bhai-bonfarmhouse?si=NWzquJNW75kuvnl4 


🔴আপনি যদি একজন গরু পালনকারী হন এই পোস্টটা আপনার সারা জীবন কোন না কোন একদিন কাজে লাগবেই তাই শেয়ার করে রেখে দিন আপনার টাইমলাইনে যাতে হারিয়ে না ফেলেন আসুন সবাই মিলে বন্ধুদেরকে ইনভাইট করি গ্রুপের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করি ধন্যবাদ




রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...