এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪

কফিহাউজ গানের জন্মকাহিনী

 কফিহাউজ গানের জন্মকাহিনী

কফিহাউজ গানটি নিয়ে মান্না দে সবসময় নিজের চেয়েও বেশি কৃতিত্ব দেন গীতিকার সুরকারকে। তিনি শুধু গানটা গেয়েছিলেন মাত্র।

তার মতে, হেমন্ত গাইলে গানটা সুপারহিট হতো আর শ্যামল মিত্র গাইলে তো হিট। তবে মান্নার কণ্ঠে যে গানটি চিরকালীন পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে সেকথা স্বীকার করে নিয়েছেন গানটির সুরকার সুপর্ণকান্তি।

তবে মান্না দে এ গানটির দ্বিতীয় অংশ হিসেবে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ শীর্ষক একটি গান প্রথম গানটির ঠিক কুড়ি বছর বাদে গেয়েছিলেন। কিন্তু রহস্যময় কারণে সেটি শোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বাঙালি।

কফি হাউসের সেই আড্ডাটা গানটির গীতকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদারের কথায় সুর দিয়েছিলেন নচিকেতার পুত্র সুপর্ণকান্তি ঘোষ। মান্না দের মতে, গৌরীবাবু লিখেছিলেন দুর্দান্ত।

সুরকার সুপর্ণকান্তি অসাধারণ কাজ করেছিলেন। এই গানটির জন্ম কাহিনীটি  বেশ গল্পের মতো।

সময়টা ১৯৮৩ সাল। গীতিকার গৌরী প্রসন্ন মজুমদার তখন আশা ভোঁসলেকে নিয়ে প্রচুর হিট প্রেমের গান লিখে চলেছেন। কিন্তু পূজার গান মান্না দের জন্য তিনি লিখতে পারছেন না। সবই লিখছেন পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়। এ নিয়ে আক্ষেপ ছিল গৌরী প্রসন্নের মনে। এ সময় একদিন নচিকেতা ঘোষের নিউ আলিপুরের বাড়িতে গিয়েছিলেন গৌরী প্রসন্ন। উদ্দেশ্য ছিল  শক্তি ঠাকুরকে দিয়ে একটি গান তোলা।

সেই সময় সেরা জুটি ছিলেন নচিকেতা ও গৌরী প্রসন্ন। সেই সূত্রে নচিকেতার ছেলে সুপর্ণকান্তির সঙ্গেও বেশ ভাল সম্পর্ক। তবে বাড়িতে আসার অনেকক্ষণ পরে সুপর্ণকান্তিকে দেখতে পেয়ে গৌরী প্রসন্ন মজা করেই বলেন, `কী বাইরে আড্ডা মেরে সময় কাটাচ্ছ? এর উত্তরে সুপর্ণকান্তি তার গৌরী কাকাকে বলেন, `কী সব গদগদে প্রেমের গান লিখছো। একটা অন্যরকম গান লিখে দেখাও না। এই আড্ডা নিয়েও তো গান লিখতে পারো। `

এবার গৌরী প্রসন্ন বলেন, তুমি তো অক্সফোর্ডের এমএ হয়ে গিয়েছো। আড্ডা নিয়ে বাংলা গান গাইবে? সুপর্ণ এবার বলে, কেন নয়। কফি হাউসের আড্ডা নিয়েও তো একটা গান লিখতে পারো। গৌরী প্রসন্ন এবার বলেন, তোমার বাবা (নচিকেতা ঘোষ) কি আর সে গান গাইবেন? তর্ক চলছে বটে কিন্তু গৌরী প্রসন্ন এরই মধ্যে মনে মনে তৈরি করে ফেলেন দুটি লাইন।

এরপরেই সুপর্ণকান্তিকে বললেন, লিখে নাও- ‘কফি হাউসের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই/ কোথায় হারিয়ে গেল সোনালি বিকেলগুলো সেই। ’ সুপর্ণও সঙ্গে সঙ্গে দুটো লাইনেই সুর দিয়ে শুনিয়ে দেন। উপস্থিত শক্তি ঠাকুর সেবার পূজায় গানটা গাওয়ার জন্য অনুরোধ জানালেও সুপর্ণ রাজি হননি। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই ঠিক করে নিয়েছিলেন মান্না দের কথা।

কিন্তু গানের বাকি লাইনগুলো? পরের দিন সকালেই গৌরী প্রসন্নের স্ত্রী সুপর্ণকান্তিকে ফোন দিলেন । সারা রাত জেগে বহুদিন পরে গান লিখেছেন অসুস্থ গৌরী প্রসন্ন। তখনই তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত। দু’দিন পরে গানটা নিয়ে হাজির। কিন্তু শেষ স্তবক যোগ করার পক্ষপাতী ছিলেন না গৌরী প্রসন্ন। সুপর্ণকান্তি চান যোগ করুন একটি স্তবক।

শেষ পর্যন্ত রাজি হন। লেখেন দুর্দান্ত সেই লাইন- ‘সেই সাতজন নেই, তবুও টেবিলটা আজও আছে। ’ কিন্তু শেষ তিনটি লাইন তিনি লিখেছিলেন চেন্নাইয়ে চিকিৎসা করাতে যাওয়ার পথে হাওড়া স্টেশনে বসে একটি সিগারেটের প্যাকেটের উল্টো পিঠে। এক চেনা লোকের মাধ্যমে তা পাঠিয়ে দেন সুপর্ণকান্তির কাছে।

তারপর সুপর্ণকান্তির সুরে মুম্বইয়ে গানটি রেকর্ড করেন মান্না দে। তৈরি হয়ে যায় একটা ইতিহাস। তবে কফি হাউসের দ্বিতীয় অংশ হিসেবে পরবর্তী সময়ে ‘স্বপ্নের কফি হাউস’ নামে একটি গান রেকর্ড করেছিলেন মান্না দে। একটি নতুন রেকর্ড কোম্পানিই রেকর্ড করিয়েছিল গানটি। কিন্তু সুপর্ণকান্তি জানিয়েছেন, সেই গানের অরিজিনাল স্পুলটি পাওয়া যায়নি। ফলে অন্য স্পুল দিয়ে কাজ করতে হয়েছিল। নিখিলেশ, মইদুলদের নিয়ে দ্বিতীয় গানটি লিখেছিলেন শমীন্দ্র রায় চৌধুরী। প্রথম গানের স্কেলেই গানটা করেছিলেন মান্না দে। দ্বিতীয় গানটি প্রথমটির থেকেও সুরের বৈচিত্রের বিচারে অনেক ভাল হয়েছিল। কিন্তু কোথায় গেল সেই স্বপ্নের কফি হাউস কেউ জানে না। মান্না দেও হতাশ। তিনি শুধু বলেছেন, বাঙালি তো জানতেই পারল না সেই গানের কথা।

কফি হাউজ নিয়ে মান্না দের দুটি গান আছে। দুটি গান এখানে তুলে ধরা হল বাংলানিউজ পাঠকদের জন্য...

শিল্পী- মান্না দে

কথা- গৌরী প্রসন্ন মজুমদার

সুর- সুপর্ণ কান্তি ঘোষ

কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই

কোথায় হারিয়ে গেল সোনালী বিকেল গুলো সেই

আজ আর নেই...........................। ।

নিখিলেশ প্যারিসে মইদুল ঢাকাতে নেই তারা আজ কোন খবরে

গ্র্যান্ড এর গীটারিষ্ট গোয়ানিস ডি সুজা ঘুমিয়ে আছে যে আজ কবরে

কাকে যেন ভালবেসে আঘাত পেয়ে যে শেষে পাগলা গারদে আছে রমা রায়

অমলটা ধুক্ছে দুরন্ত ক্যান্সারে জীবন করেনি তাকে ক্ষমা হায়। ।

সুজাতাই আজ শুধু সবচেয়ে সুখে আছে শুনেছি তো লাখপতি স্বামী তার

হীরে আর জহরতে আগা গোড়া মোড়া সে গাড়ী বাড়ি সব কিছু দামি তার

আর্ট কলেজের ছেলে নিখিলেশ সান্যাল বিজ্ঞাপনের ছবি আঁকতো

আর চোখ ভরা কথা নিয়ে নির্বাক শ্রোতা হয়ে ডি সুজাটা বসে শুধু থাকতো। ।

একটা টেবিলে সেই তিন চার ঘণ্টা চারমিনার ঠোঁটে জ্বলতো

কখনো বিষ্ণুদে কখনো যামিনী রায় এই নিয়ে তর্কটা চলতো

রোদ ঝড় বৃষ্টিতে যেখানেই যে থাকুক কাজ সেরে ঠিক এসে জুট্তাম

চারটেতে শুরু করে জমিয়ে আড্ডা মেরে সাড়ে সাতটায় ঠিক উঠতাম। ।

কবি কবি চেহারা কাঁধেতে ঝোলানো ব্যাগ মুছে যাবে অমলের নামটা

একটা কবিতা তার কোথাও হলোনা ছাপা পেলো না সে প্রতিভার দামটা

অফিসের সোসালে এমেচার নাটকে রমা রায় অভিনয় করতো

কাগজের রিপোর্টার মইদুল এসে রোজ কি লিখেছে তাই শুধু পড়তো। ।

সেই সাতজন নেই আজ টেবিলটা তবু আছে সাতটা পেয়ালা আজো খালি নেই

একই সে বাগানে আজ এসেছে নতুন কুঁড়ি শুধু সেই সেদিনের মালী নেই

কত স্বপ্নের রোদ ওঠে এই কফি হাউজে কত স্বপ্ন মেঘে ঢেকে যায়

কতজন এলো গেলো কতজনই আসবে, কফি হাউজটা শুধু থেকে যায়। ।

কফি হাউজ-২

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,

আজ আর নেই

জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,

আজ আর নেই

নিখিলেশ লিখেছে প্যারিসের বদলে

এখানেই পুজোটা কাটাবে

কী এক জরুরি কাজে ঢাকার অফিস থেকে

মইদুলকেও নাকি পাঠাবে

একটা ফোনেই জানি রাজি হবে সুজাতা

আসবেনা অমল আর রমা রায়

আমাদের ফাঁকি দিয়ে কবেই তো চলে গেছে

ওদের কখনো কি ভোলা যায়?

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,

আজ আর নেই

জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,

আজ আর নেই

ওরা যেন ভালো থাকে একটু দেখিস তোরা

শেষ অনুরোধ ছিল ডিসুজার

তেরো তলা বাড়িতে সবকিছু আছে তবু

কিসের অভাব যেন সুজাতার

একটাও তার লেখা হয়নি কোথাও ছাপা

অভিমান ছিল খুব অমলের

ভালো লাগে দেখে তাই সেই সব কবিতাই

মুখে মুখে ফেরে আজ সকলের

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,

আজ আর নেই

জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,

আজ আর নেই

নাম যশ খ্যাতি আর অনেক পুরস্কার

নিখিলেশ হ্যাপি থেকে গিয়েছে

একটা মেয়ে বলে সুজাতা বিয়েতে তার

দুহাত উজার করে দিয়েছে

সবকিছু অগোছালো ডিসুজার বেলাতে

নিজেদের অপরাধী মনে হয়

পার্ক স্ট্রীটে মাঝরাতে ওর মেয়ে নাচে গায়

ইচ্ছে বা তার কোন শখে নয়

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,

আজ আর নেই

জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,

আজ আর নেই

কার দোষে ভাঙলো যে মইদুল বলেনি

জানি ওরা একসাথে থাকেনা

ছেলে নিয়ে মারিয়ম কোথায় হারিয়ে গেছে

কেউ আর কারো খোঁজ রাখেনা

নাটকে যেমন হয় জীবন তেমন নয়

রমা রয় পারেনি তা বুঝতে

পাগলা গারদে তার কেটে গেছে শেষ দিন

হারালো সে চেনা মুখ খুঁজতে

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,

আজ আর নেই

জীবনে চলার পথে হারিয়ে গিয়েছে অনেকেই,

আজ আর নেই

দেওয়ালের রঙ আর আলোচনা পোস্টার

বদলে গিয়েছে সব এখানে

তবুও প্রশ্ন নেই,

যে আসে বন্ধু সেই

আড্ডা তর্ক চলে সমানে

সেই স্বপ্নের দিনগুলো বাতাসে উড়িয়ে ধুলো

হয়ত আসছে ফিরে আজ আবার

অমলের ছেলেটার হাতে উঠে এসেছে

ডিসুজার ফেলে যাওয়া সে গীটার

স্বপ্নের মতো ছিল দিনগুলো কফি হাউজেই,

আজ আর নেই

জীবনে চলার পথে হারিয়ে  গিয়েছে অনেকেই,

আজ আর নেই।।

(তথ্যসূত্রঃ গুগল, ছবিঃ গুগল)



ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ৭ টার  সংবাদ। তারিখ: ১৬-০৫-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭ টার  সংবাদ।

তারিখ: ১৬-০৫-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


টেকসই উন্নয়নের জন্য মুখ্য নির্ধারক হিসাবে কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার উপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।


জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় সরকারের পদক্ষেপের ফলে দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দুর্ভোগ হ্রাস পেয়েছে — বললেন শেখ হাসিনা।


মানুষ যাতে সহজে ন্যায়বিচার পেতে পারে সেজন্য সব আদালতের বিচারকদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির।


সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ নীতি বাস্তবায়নের নির্দেশ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর।


বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরও এগিয়ে নিতে ডোনাল্ড লু’র সঙ্গে আলোচনা অত্যন্ত ফলপ্রসূ হয়েছে -জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


নাগরিক সমস্যা সমাধানে যৌথ প্রচেষ্টা চালাতে সরকার এবং নাগরিকদের মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার উপর তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ।


আততায়ীর গুলিতে আহত স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী এখন শঙ্কামুক্ত - জানিয়েছেন দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী।


টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্রের পথে রয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল।

বুধবার, ১৫ মে, ২০২৪

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ১৫ - ০৫-২০২৪ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ১৫ - ০৫-২০২৪ খ্রি:।

আজকের শিরোনাম:…


টেকসই উন্নয়নের জন্য মূখ্য নির্ধারক হিসাবে কার্যকর জনসংখ্যা ব্যবস্থাপনার উপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।  

  জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় সরকারের পদক্ষেপের ফলে দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দুর্ভোগ হ্রাস পেয়েছে --- বললেন শেখ হাসিনা 

মানুষ যাতে সহজে ন্যায়বিচার পেতে পারে সেজন্য সব আদালতের বিচারকদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির  

  সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ নীতি বাস্তবায়নের নির্দেশ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর 

যুক্তরাষ্ট্র ঢাকার সাথে আস্থা পুনর্গঠনের চেষ্টা করছে --- বলেছেন মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু 

নাগরিক সমস্যা সমাধানে যৌথ প্রচেষ্টা চালাতে সরকার এবং নাগরিকদের মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার উপর তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ  

 ইসরায়েলকে রাফাহ অভিযান 'অবিলম্বে' বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন --- অন্যথায় সম্পর্কে প্রভাব পড়বে বলে হুঁশিয়ারি 

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে আজ রাতে ঢাকা ত্যাগ করছে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল

জয়নুল আবেদীনের শিল্প কর্ম প্রসংগে

 সবাই লেখাটি পড়বেন প্লিজ.... 


এই সম্পূর্ণ লেখাটি Md. Abdul Malik Nobel ভাইয়ের লেখা। 

@Md_monsur_ali ফেইসবুক থেকে নেওয়া,,,,,,, 

 লেখাটি ভালো লেগেছে তাই আপনাদের সাথে সিয়ার করছি। 


গতকাল একজন মানুষ আমাদের দেশী একজন শিল্পীর আঁকা ছবির পোস্টে এই (ছবিতে দেখুন) প্রশ্নটি করেন।। প্রশ্নটা খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং আমার ধারনা অনেকের মনেই এই প্রশ্নটি থাকতে পারে।। কমেন্টটি দেখে আমি তাৎক্ষণিকভাবে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছি।। নিচে আমার কমেন্টে দেয়া দীর্ঘ উত্তরটি হুবহু তুলে ধরলাম। আশা করি, অনেকেরই জানা হবে।


"জনাব, আপনার প্রশ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রশ্ন। আমার জ্ঞান অত্যন্ত অল্প, তবুও আমি আমার সল্প জ্ঞান থেকে আপনার প্রশ্নের উত্তর দেবার চেষ্টা করছি। 


প্রথম কথা হচ্ছে ছবি আঁকায় বা শিল্পে 'সেরা' বলতে কিছু নেই। কেউ কেউ প্রদর্শনী বা প্রতিযোগিতায় সেরা হতে পারেন, সেখানে অংশগ্রহণ করা অন্যান্য শিল্পীদের মধ্যে যদি বিচারকরা মনে করেন তাঁর সৃষ্টি শিল্পমানে শ্রেষ্ঠ তখন তাঁকে 'এই' প্রতিযোগিতার সেরা বলা যায়। তবে সেই সেরা মানে সেই সময়ের নয়, সবসময়ের জন্য তো অবশ্যই নয়।


জয়নুল আবেদিনকে আমরা পরম শ্রদ্ধা করে তাঁকে যা বলি তা হচ্ছে 'শিল্পাচার্য'।  তিনি হচ্ছেন গুরুদেরও গুরু, মাস্টার অফ মাস্টার পেইন্টারস। যদি ব্যাকরণগত দিক থেকে আলোচনা করি, তবুও জয়নুল আবেদিন তখনকার সময়ে পৃথিবীর সেরা কয়েকজন ড্রইং মাস্টারদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। আপনি তাঁর যে ছবিটি দিলেন এটিও অতি বিখ্যাত এক ছবি, নাম 'বিদ্রোহী' এখানে একটি গাভীর দড়ি ছিঁড়ে মুক্তি পাওয়ার তীব্র উন্মত্ততা প্রকাশ পেয়েছে, যা আসলে আমাদের সবার মনের গভীরে লুকায়িত স্বাধীনতার আকাঙ্খার শিল্পরূপ। ড্রইং এর দিক দিয়ে এটি অতি অবশ্যই একটি উঁচুমানের ড্রইং। এর রেখার গতিবেগ ও সাবলীলতা প্রমাণ করে তিনি কালি ও তুলিতে কি পরিমাণ দক্ষ ছিলেন। তিনি সস্তা খাকি কাগজে শুধু চাইনিজ কালো কালি আর তুলি দিয়ে এই ড্রইংগুলো করেছেন। হয়তো খুব চকচকে, অভিজাতও নয়, কিন্তু এর নিজস্ব এক সৌন্দর্য আছে।। আছে এক সুগভীর অর্থ, বার্তা ( মেসেজ)।


এখন আসি ব্যাকরণ এর বাইরে, একজন শিল্পীর কাজ শুধু ছবি আঁকায় দক্ষ হওয়া নয়। একজন শিল্পী সমাজ পরিবর্তনের অগ্রপথিক, অত্যন্ত সংবেদনশীল, সচেতন নাগরিক। শিল্পী জয়নুল আবেদিন জীবদ্দশায় অন্যান্য শিল্পীদের তুলনায় তুলনামূলক অনেক কম ছবি এঁকেছেন। কারন একসময় তিনি টের পেয়েছেন নিজে ছবি আঁকার চাইতে শিল্পী তৈরী করা বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। দেশে নেই কোনো শিল্পী তৈরী করার প্রতিষ্ঠান, নেই পৃষ্ঠপোষকতা। তিনি একজন সফল শিল্প-সংগঠক। অক্লান্ত পরিশ্রমে তিনি আমাদের বাংলাদেশের শিল্পের অতি অনুর্বর জমিতে সোনা ফলিয়েছেন। আজ এই যে চারুকলা, আরো কত কত কি, এসবই তাঁর হাতে গড়া।। তিনি না থাকলে বা নেতৃত্ব না দিলে আমরা এসব হয়তো আরো অনেক অনেক দেরিতে পেতাম।। জয়নুল আবেদিন সারাজীবন মহৎ শিল্পের শিক্ষা দিয়েছেন, যে ছবি সুন্দরের দিকে নিয়ে যায়। আজকের প্রথিতযশা শিল্পী, যাদের নিয়ে আমরা এখন গর্ব করি, এরা সবই জয়নুল আবেদিনের কোনো না কোনোভাবে ছাত্র ছিলেন। একজন শিল্পী যখন নিজে ছবি এঁকে দক্ষ হন তখন আমরা তাঁকে মাস্টার বলি, কিন্তু একজন যখন আরো অনেক শিল্পী, আরো  অনেক সুন্দর পথ তৈরি করে যান, আমরা তাঁকে মহামানব বলতে পারি। জয়নুল আবেদিন তাই আমাদের বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বযুগের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় শিল্পী। 


এতো গেলো শিল্পীদের কথা, সাধারণ মানুষের জন্য তিনি কি করেছেন? 


আমাদের দেশে ভয়ংকর দুর্ভিক্ষ হয়েছিলো, তেতাল্লিশের দুর্ভিক্ষ। চারিদিকে ভাতের জন্য হাহাকার।  মনুষ্যসৃষ্ট এই দুর্ভিক্ষে লক্ষ লক্ষ মানুষ অনাহারে মারা যায়। জয়নুল আবেদিন তখন উনত্রিশ বছরের যুবক, তিনি মানুষের দুর্দশায় ব্যথিত হয়ে তাঁদের স্কেচ করা শুরু করলেন। চিত্রে রাখলেন মানবতার ভয়াবহ বিপর্যয়ের দলিল। সেই একেকটা চিত্রগুলো হলো দুর্ভিক্ষ নিয়ে লেখা বিশাল বিশাল প্রতিবেদন, প্রবন্ধের থেকেও বেশি শক্তিশালী। সারা বিশ্বের মানুষকে নাড়া দিয়েছিলো সেই চিত্রকর্মগুলো। এই চিত্রকর্মগুলোর প্রদর্শিত হওয়ার পর নানাদিক থেকে দুর্ভিক্ষপীড়িত অসহায় মানুষের জন্য বিপুল পরিমাণ ত্রাণ আসতে শুরু করে। যা শুধু বাংলাদেশ না, পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এরকম আরো অনেক উদাহরণ আছে সেই মহৎ শিল্পীকে নিয়ে।। 


সব শেষে বলি, শিল্পীকে তাঁর একটা ছবি অথবা সব ছবি দিয়েও বিচার করা যায় না। শিল্পীকে বিচার করতে হয় তাঁর পুরো জীবন দিয়ে। ভালো ছবি আঁকা একটা সাধারণ দক্ষতা, দীর্ঘদিন অনুশীলনের ফলে একজন মানুষ স্বাভাবিকভাবেই ভালো আঁকতে শিখে যান, এতে কোনোই মহত্ত্ব নেই। শিল্প ভিন্ন ব্যাপার।। এটা মানবমনীষার শ্রেষ্ঠ উপহার। আপনি পিকাসোর ছবি দেখলে নিশ্চিত বলবেন, "আরেহ এতো বাচ্চাদের মত আঁকা"।। কিন্তু একটা 'গোয়ের্নিকা'র যে কি পরিমাণ শক্তি, তা আমরা কল্পনাও করতে পারি না।। পিকাসোর আঁকা 'গোয়ের্নিকা' সারা বিশ্বের জন্য যুদ্ধবিরোধী শান্তির প্রতীক।৷ পিকাসোর চেয়ে ভালো আঁকা সহজ, কিন্তু তাঁর অনুভুতির চেয়ে বড় হওয়া সহজ নয়। 


জয়নুল আবেদিন বিশাল বরফের চাঁই (Iceberg) এর মত, বাইরে যা অল্প একটু দেখা যায়, বিশাল অংশ আমাদের চোখের আড়ালে পানির নিচে থেকে যায়।।


জয়নুল আবেদিন সূর্যের মত, চোখ ঢেকে ফেললেও যাকে আড়াল করা যায় না। 


জয়নুল আবেদিন আমাদের কাছে আকাশের মত, কোনোভাবেই তাঁর বাইরে যাওয়া যায় না...... "

গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য তালিকা বা ফিড ফর্মুলেশন করার খুবই  চ্যালেঞ্জের

 গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য তালিকা বা ফিড ফর্মুলেশন করার খুবই  চ্যালেঞ্জের। প্রিয়   খামারি ভাই আপনি নিশ্চয়ই আমার সাথে একমত হবেন যে সঠিক খাদ্য ব্যবস্থাপনা ছাড়া গরু মোটাতাজাকরণ খামারে লাভ বা প্রফিট করা সম্ভব নয়।

কারন একটি খামারে সবচেয়ে বেশি টাকা যে খাতে ব্যয় হয় তাহলো খাদ্য ব্যবস্থাপনা।

তার উপর ইদানীংকালের গরু বাজারদর যেমন কম আর গো-খাদ্যের বাজার দর তেমনি বেশি। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের cost-effective ফিডিং পলিসি অবলম্বন না করলে নিশ্চিত লক্ষন লোকসান।


আর তাই আপনার গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য তালিকা সকল উপকরনের পুষ্টিগুণ ও দাম সম্পর্কে যেমন সঠিক ধারণা থাকা দরকার তেমনি আধুনিক প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি সাথে পরিচিত হওয়া দরকার।

তবে আপনি cost-effective ফিড অর্থাৎ সবচেয়ে কম খরচে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানের গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য করতে পারবেন। 


➡️গরু মোটাতাজাকরণে খাদ্য তালিকা।

ভুট্টা সয়াবিন মিলচাগমের ভুসি  চাউল এর খুদখৈল মটর খেসারি ইত্যাদি আমাদের দেশের প্রধান দানাদার খাদ্যের উপাদান।

পরিমাণ মতো বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট ভিটামিন ও মিনারেল মিশিয়ে সুসম দানাদার খাদ্য তৈরি করা হয়।

গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য তৈরিতে খাদ্যের গুনাগুন মানের দিকে বেশি নজর দিতে হবে।


খাদ্যে প্রোটিন ফ্যাট কার্বাইড ইত্যাদি পরিমাণ চাহিদা অনুযায়ী খাদ্যের মধ্যে সর্ব হচ্ছে কিনা দেখতে হবে। গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য মোটাতাজাকরণে গরুকে নিয়মিত খাওয়ার মাধ্যমে আশানুরূপ উৎপাদন পাওয়া সম্ভব হয়। 


➡️গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য তালিকা বা ফর্মুলেশন।

কম খরচ এবং সবখানে পাওয়া যায় এমন ১০০ কেজি গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য তৈরীর ফর্মুলেশন দেওয়া হল।


ভুট্টা ভাঙ্গা      ৩৫ কেজি

গম ভাঙ্গা       ১৫ কেজি

ধান ভাঙ্গা       ২৫ কেজি

সয়াবিন খৈল  ২০ কেজি

শুটকির গুড়া    ৩

DCP/MCP      ২  কেজি


সাথে পরিমাণ মতো লবণ, এমাইনো এসিড, ফ্যাট, ভিটামিন মিনারেল প্রিমিক্স,  

সোডিয়াম বাই কার্বনেট বা খাবার সোডা দিয়ে দিবেন।

আপনাদের প্রয়োজনের জন্য কিছু সাপ্লিমেন্ট নাম এবং পরিমাণ দিয়ে দিলাম। 

১/এমসিপি পাউডার ১.৫ কেজি

২/ক্যাটল প্রিমিক্স ২৫০ গ্রাম

৩/লাইমস্টোন ১.৫ কেজি

৪/ফ্যাট ২৫০ গ্রাম

৫/সিআর ৫০ গ্রাম

৬/রুমেইন টনিক ১০০ গ্রাম

৭/লাইসিন ৫০০ গ্রাম

৮/টক্সিন বাইন্ডার ২০০ গ্রাম

৯/মেথিওনিন ৩০০ গ্রাম

১০/এনজাইম ২৫০ গ্রাম

১১/কলিন ২০০ গ্রাম

১২/ফিশ প্রোটিন  ৩ কেজি

এগুলো প্রতি ১০০ কেজি খাদ্যে ব্যবহার করতে পারেন। 

এই টেবিল অনুযায়ী যদি আমরা গরুকে খাবার গ্রহণ করাই তবে অতি সহজে আমরা লাভবান হতে পারব । 


➡️গরু মোটাতাজাকরণে খাদ্য সরবরাহ পদ্ধতি

গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্প  গাবাদিপশুসহ পরিমানমতো সুষম মোটাতাজা খাদ্য সরবরাহ সবচেয়ে গুরুত্ব।

খাবারের তালিকায় শর্করা আমিষ চর্বি ভিটামিন মিনারেল এর পরিমাণ সাধারণত খাদ্যের চেয়ে বেশি থাকতে হবে।

সাথে প্রচুর পরিমাণ টিউবয়েলে টাটকা পানি সরবরাহ করা প্রয়োজন।


গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্যের পাশাপাশি খরকে প্রক্রিয়াজাত করে UMS বানিয়ে খাওয়াতে হবে।


প্রতিদিন একই সময়ে একই ধরনের  খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। খাদ্য ও খাদ্য প্রদানের সময় কোনটা পরিবর্তন করা যাবেনা।

খাদ্য ধুলোবালিমুক্ত হতে হবে, খাদ্য সহজপাচ্য হতে হবে।


➡️মোটাতাজাকরণ গরুর আঁশযুক্ত খাদ্য

মোটাতাজাকরণ গরু কে তার চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত খাদ্য অবশ্যই দিতে হবে। কিছু কিছু খামারি মনে করে খর বিচালী বা ঘাস কম খাইয়ে দানাদার খাবার বেশি খাইয়ে গরুকে দ্রুত মোটাতাজা করন করা সম্ভব।

কিন্তু আসলে তা সঠিক নয়, কখনো কখনো প্রচুর ঔষধ পত্র প্রয়োগ করে হয়তো সম্ভব কিন্তু এতে উৎপাদন খরচ অনেক বেশি পড়ে।


গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য এ পর্যন্ত ফাইবার বা আঁশ এর অভাব থাকলে নিম্নে সমস্যাগুলো সৃষ্টি হতে পারে।


🔸পেটে এসিডিটি তৈরি হয়

🔸হজম ক্ষমতা কমে যায়

🔸খাদ্যের অরুচি দেখা দেয়


➡️কম খরচে গরু মোটাতাজাকরণ।

গরু মোটাতাজাকরণের শুরুর দিকে ১০০ বডি ওয়েট এর জন্য ১.৫ কেজি দানাদার খাদ্য দিতে হবে।

গরু যখন অনেকটা মোটাতাজা হয়ে যাবে তখন ১০০ কেজির জন্য এক কেজি দানাদার খাদ্য দিতে হবে।

গরুর পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয় এমন খাদ্য যেমন ভাত বা খুদের যাও বেশি পরিমাণে খাওয়ানো উচিত নয় এর ফলে গরুর পেট ফুলে যেতে পারে।

যার ফলে গরু অসস্তি বোধ করবে কিছু খেতে চাইবে না এবং তার স্বাস্থ্য কমে যাবে ।


১০০ কেজি জন্য প্রতিদিন চার থেকে পাঁচ কেজি কাঁচা ঘাস খাওয়াতে হবে।

কাঁচা ঘাস না থাকলে বিকল্প হিসেবে UMS ব্যবহার করতে দেখতে হবে।

শুধু UMS খাওয়ানোর ফলে প্রতিদিন একটি গরু ৮০০ গ্রাম পর্যন্ত ওজন বাড়ে। 

সাথে গরুকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে এতে গরুর শরীর সতেজ থাকবে।


➡️গরু মোটাতাজাকরণে দানাদার খাদ্যের ভূমিকা।

গরু মোটাতাজাকরণ দানাদার খাদ্যের ভূমিকা অনেক গুরুত্ব।

কারন একটা গরুকে যদি আমরা মোটাতাজা করতে চাই তবে দানাদার খাদ্য অবশ্যই তাকে খাওয়াতে হবে।

তবেই সে মোটাতাজা হয়ে গড়ে উঠবে। মোটাতাজাকরণে অনেক লাভবান হওয়া যায় কম খরচে তৈরি দানাদার খাদ্য খাওয়ানোর ফলে।

শুধুমাত্র ভুসি অথবা একটি খাদ্য দিয়ে প্রয়োজনীয় সব উপাদান পাওয়া সম্ভব নয়।

তাই মোটাতাজাকরণের ক্ষেত্রে আমাদের কম খরচে বিভিন্ন ধরনের খাদ্য মিক্সিং এর মাধ্যমে একটি সুষম খাদ্য তৈরি করতে হবে তাহলে আমরা লাভবান হতে পারবো।

গরুকে মোটাতাজা করনের জন্য দানাদার খাদ্যের অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে।


পোস্টটা শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রেখে দিন যাতে প্রয়োজন এর সময় খুঁজে পেতে সহজ হয়। আসুন 

সবাই মিলে ইনভাইট করি গ্রুপের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করি বেশি বেশি পোস্ট করতে উৎসাহ যোগায় ধন্যবাদ।


পোস্টটা শেয়ার করে রেখে দিন ১০০% কাজে আসবে ইনশাল্লাহ।


মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০২৪

যে কারণে মধ্যবিত্তরা সর্বস্বান্ত হন।,,,,, ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 যে কারণে মধ্যবিত্তরা সর্বস্বান্ত হন।

১. ভুল জমি বা ফ্লাট কেনা।


দেশে অসংখ্য রিয়েল এস্টেট কোম্পানি আছে, এরা বরশি ফেলে বসে আছে টোপ গেলার জন্য এবং এ টোপ হচ্ছে মধ্যবিত্ত। কেনার সময় আপনাকে যে জমি দেখানো হয়েছে আসলে তা হয়তো কেনাই হয়নি। জমির মালিককে মাসে দুহাজার টাকা ভাড়া দিয়ে জমির উপর কোম্পানিটি সাইনবোর্ড লাগিয়েছে মাত্র।


এ জমি কিনলেন তো বুড়িগঙ্গায় কষ্টের টাকা বিসর্জন দিলেন। সর্বস্ব হারানো মানুষটির এসব মাফিয়াদের বিরুদ্ধে কিছুই করার থাকে না। আশেপাশে তাকালেই এদের হাতে পথের ফকির হওয়া অনেককেই দেখবেন।


উল্টাপাল্টা ডেভেলপার থেকে ফ্লাট কিনলেও একই দশা অপেক্ষা করছে।


একটি ভুল জমি বা ফ্লাট ইকুয়াল টু বাকি জীবনের কান্না।


২. অস্বাভাবিক ডিসকাউন্ট দেওয়া কোম্পানি।


এরা পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস দশ হাজার টাকায় অফার করবে। কমদাম দেখে মধ্যবিত্তরা ঝাঁপ দেবেন। এর মধ্যে সামান্য কয়েকজনকে পণ্য সরবরাহ করা হবে, বাকি অসংখ্য অর্ডারকারিকে দেবে না, সোজা কথায় তাঁদের টাকা মেরে দেওয়া হবে। বঞ্চিতরা এ কোম্পানির মালিককে জীবনেও ধরতে পারবেন না। কারণ তাঁদের টাকায় সে টাউট ইতোমধ্যে শত কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে, গড়ে তুলেছে মাস্তান বাহিনী, চড়ে বুলেট প্রুফ গাড়িতে, বাস করে দূর্গে। ক্ষমতাহীন মধ্যবিত্তের সাধ্য নেই তাকে ধরার।


৩. ক্রেডিট কার্ড।


নগদ টাকা বের হয়ে যাওয়ার সময় যেমন মন খচখচ করে করে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেনার সময় তা করে না। তাই সব কিছু কিনে ফেলতে ইচ্ছে করে। একবারও মনে আসে না যে, ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি প্রায় ত্রিশ পার্সেন্ট সুদ আরোপ করবে। মানে ১০০ টাকার জিনিস আসলে আপনি কিনছেন ১৩০ টাকায়। এটি এমন একটি গর্ত, যেখানে ঢুকা যায়, কিন্তু বের হতে জান বেরিয়ে যায়। মিনিমাম পেমেন্টের গাড্ডায় পড়লে তো জান যাবে কিন্তু ওই গর্ত থেকে বেরুতে পারবেন না।


৪. শেয়ার বাজার।


এটি এমন একটি সুড়ঙ্গ যার ওপর পারে অপেক্ষা করছে অভিজ্ঞ খেলোয়ারেরা। ভালোভাবে এ বাজার না বুঝে সে সুড়ঙ্গে টাকা ঢুকালেন তো অপর প্রান্তে অপেক্ষামান ফিল্ডাররা ক্রিকেট বলের মতো তা খপ করে লুফে নেবে। তার মানে আপনি আউট! পারমানেন্ট আউট। জীবনেও আর খেলার সুযোগ পাবেন না। এরকম আউট হওয়া হতভাগ্য খেলোয়ার আশেপাশেই দেখতে পাবেন।


৫. অতিরিক্ত মুনাফার লোভ।


যখন কোনো প্রতিষ্ঠান বাজারে প্রচলিত বা সরকার নির্ধারিত সর্বোচ্চ মুনাফা বা সুদের চাইতে বেশি অফার করে তখনই সে প্রতিষ্ঠানে লাল পতাকা কল্পনা করবেন। মানে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি লালবাতি জ্বালিয়ে ভাগবে, তার টিকিটার খোঁজও আপনি পাবেন না। এরা তো জ্বীন-ভূত না যে বাজারের প্রতিষ্ঠিত অতি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানের চাইতে বেশি মুনাফা দেবে! এটা কি সম্ভব? এদের হাতে কি আলাদীনের চেরাগ আছে? না নেই। তবে আপনার আমানতের টাকায় এ চেরাগ তারা নিজেদের জন্য তৈরি করছে। যেদিন চেরাগটি পুরোপরি জ্বলবে সেদিন আপনার টাকা বস্তায় ভরে ম্যাজিক কার্পেটে চড়ে এরা গায়েব হয়ে যাবে।


কার্পেট রেডি, কেবল উড়াল দেওয়ার অপেক্ষা।


৬. ব্যাবসা করার জন্য অন্যকে টাকা দেওয়া।


আমি এমন মানুষ খুব কম দেখেছি যারা অন্যকে ব্যাবসা করার জন্য টাকা দিয়ে সব হারান নি। দুটো কারণে এটা হয়। প্রথমত যিনি ব্যবসার জন্য টাকা নিয়েছেন তিনি নিজেই মার খেয়েছেন, ফেরত কোত্থেকে দেবেন? দুই নম্বর হলো টাকা মেরে দেওয়া। কয়েকমাস লাভ দিয়ে তারপর অস্বীকার! লাভ তো দূরের কথা আসলই ফেরত পাওয়া যায় না। তাই ব্যাবসা যদি নিজে বুঝেন তাহলে করবেন, না বুঝে লাভের আশায় অন্যকে টাকা দিলেন মানে ব্যাংকের চেক কাটলেন না, নিজের ভাগ্যকেই নিজে কেটে দিলেন। দুনিয়ার কোনো সার্জনের সাধ্য নেই তা জোড়া লাগানোর।


৭. অন্ধ প্রতিযোগিতা।


আমাদের একটা বাজে অভ্যাস হলো অন্যদের সাথে অন্ধ প্রতিযোগিতা। পাশের বাসায় ৪২ ইঞ্চি টিভি কেনা হয়েছে! আমারও কিনতে হবে। কেউ গাড়ি কিনেছে! ধারকর্জ করে আমাকেও কিনতে হবে। ফলাফল হচ্ছে, পায়ের নিচের মাটি সরে যাওয়া। এ ইঁদুর দৌড়ের কারণে যখন জীবনে ঘোর বর্ষা নামবে তখন হাতে ছাতা থাকবে না। ফালতু প্রতিযোগিতার কারণে সে ছাতা তো কবেই বিক্রি করে দিয়েছি!


তাহলে কী করবেন?


উত্তর: উপরের কোনোটিই করবেন না। টাকাও নিরাপদ থাকবে, আপনিও নিরাপদ থাকবেন। হাতের ছাতা হাতেই থাকুক, বর্ষাকালের জন্য।


সবার জন্য শ্রদ্ধা, শুভকামনা।


*************************ধন্যবাদ ।।।।

👇

please follow my page 

👇

নলেজ-Knowledge

মসলিন শিল্পের বিলুপ্তি: এক অন্যতম সংবেদনশীল কাপড় বোনার প্রক্রিয়ার হারিয়ে যাওয়া

 মসলিন শিল্পের বিলুপ্তি: এক অন্যতম সংবেদনশীল কাপড় বোনার প্রক্রিয়ার হারিয়ে যাওয়া!


১৮৫১ সালে মসলিন ব্যবসা যখন ব্রিটিশ বণিকদের হাতে, তখন ব্রিটেনে রানী ভিক্টোরিয়ার স্বামী প্রিন্স আলবার্টের উদ্যোগে একটি ‘গ্রেট এক্সিবিশন’ করা হয়, যেখানে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় এক লাখ চমকপ্রদ জিনিস যোগাড় করে প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক বিশালতা ও অর্থনৈতিক প্রতিপত্তির ব্যাপারে ইউরোপীয় অভিজাতদের ধারণা দেওয়া। আশ্চর্যজনকভাবে অনুষ্ঠানের আলো কেড়ে নেয় ‘ঢাকাই মসলিন’। ব্যাপক আলোচনা হয় এর সূক্ষ্মতা নিয়ে। একে আলোয় নিয়ে আসার জন্য বাহবার অংশীদার হয় ব্রিটিশ অভিজাতেরা। আর নেটিভরা থাকে প্রাদপ্রদীপের আড়ালে।


উপমহাদেশে ব্রিটিশ বণিকদের আগমনের পূর্বে দীর্ঘদিন ঢাকাই মসলিনের বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করেছে মুঘলরা। বংশানুক্রমে তাঁতিরা মসলিন তৈরি করে গেছে, তাদের কাছ থেকে কিনে নিয়ে মধ্য এশিয়া, আরব, ইউরোপীয় বণিকেরা বিপুল মুনাফায় বিক্রি করেছে। মুঘলরা আয় করেছে এ বাণিজ্যের শুল্ক থেকে। ভারতের বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন ধরনের মসলিন বোনা হতো, গুজরাট থেকে শুরু করে বাংলার বিস্তীর্ণ এলাকা ছিল তালিকায়। এর মধ্যে কদর বেশি ছিল ঢাকাই মসলিনেরই।


ভারতে ব্রিটিশ শাসনের গোড়াপত্তন ও দিল্লীর কেন্দ্রে মুঘল শাসনের কঙ্কালসার দশার ফলে পুরো ব্যবসার চক্রটি বদলে যায়, ফুটি কার্পাস চাষি ও মসলিন তাঁতিদের স্বার্থের চেয়ে লাভের ব্যাপারটি মুখ্য হয়ে উঠে, একেকটি মসলিনের সূক্ষ্ম কারুকার্য করতে দরকার ছিল এক বছরের কাছাকাছি সময়, কিন্তু সেই তুলনায় ছিল না পারিশ্রমিক বা স্বীকৃতি। গবেষকদের ধারণা, কঠিন এবং বিশেষায়িত এই শ্রমের যোগ্য মজুরি না পেয়ে ও ঋণের বোঝায় পিষ্ট হয়ে কাজ ছেড়েছে মসলিন তাঁতিরা।


তাঁতিদের কাছ থেকে মসলিন কেনার ব্যবসাটিকে ব্রিটিশরা নিজেদের করে নেয়, দামের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় তাদের হাতে। দীর্ঘ সময় নিয়ে সূক্ষ্ম কাজের পুরো সময়টায় তাঁতির হাত খালি, প্রয়োজন মেটাতে তার দরকার ঋণ, সরল চাষিদের দাদন বা অগ্রীম ঋণ দিয়ে শোষণ করার ঘটনা শুধু মসলিনে নয় সব স্থানীয় শিল্পেই ঘটেছে। এছাড়া ভারতবর্ষ থেকে বিপুল পরিমাণ কাঁচামাল সরিয়ে নেওয়া। ব্রিটেনে শিল্প বিপ্লবের ফলে মেশিনে বোনা সূক্ষ্ম বস্ত্র বাজারে আসতে শুরু করে, আর বংশানুক্রমে আঁকড়ে ধরে থাকা মসলিন তাঁতিরা পেশা পরিবর্তন করে, কেউ ঋণের চাপে, কেউ মুনাফালোভী বণিকদের অত্যাচারে হারিয়ে যেতে থাকে।


এভাবেই সময়ের সাথে ঢাকাই মসলিন ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়, বংশানুক্রমে কয়েকশত বছর ধরে চলে আসা মসলিনের তাঁতগুলো বন্ধ হয়ে যায়, হারিয়ে যায় পৃথিবীর অন্যতম সংবেদনশীল এক কাপড় বোনার প্রক্রিয়া।


তথ্যসূত্র: 

ক। বিবিসি ফিউচার, জারিয়া গোরভেট

খ। উইকিপিডিয়া 

গ। রোর বাংলা, শাহ মো. মিনহাজুল আবেদীন।


ফেইসবুক থেকে নেওয়া 

সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ: ১৪-০৫-২০২৪

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ: ১৪-০৫-২০২৪


সংবাদ শিরোনাম:


হজ্বযাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়াতে সৌদি আরবের প্রতি আহ্বান জানালেন প্রধানমন্ত্রী। 


বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের সমাজের মূলধারায় সম্পৃক্ত করতে সংশ্লিষ্ট সকলকে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালানোর জন্য স্পিকারের আহ্বান।


কারো মদদে বিএনপি চাঙ্গা হয়ে যাবে সে পরিস্থিতি তাদের নেই আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের। 


পদ্মা সেতু নিয়ে যারা সমালোচনা— করেছিলেন, জাতির কাছে তাদের ক্ষমা চাওয়া উচিৎ — বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।


দীর্ঘ দুই মাস পর দেশের মাটিতে নোঙর করেছে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ।


ভারতের মুম্বাইয়ে আকস্মিক ধূলিঝড়ে ১২ জন নিহত।


গোপালগঞ্জে ফেডারেশন কাপ ফুটবলের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে আজ মুখোমুখি হবে বসুন্ধরা কিংস ও ঢাকা আবাহনী।

সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ 

 বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ বাংলাদেশের প্রথম ভূস্থির যোগাযোগ ও সম্প্রচার উপগ্রহ। এটি ২০১৮ সালের ১১ মে (বাংলাদেশ সময় ১২ মে) কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এর মধ্য দিয়ে ৫৭ তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশের তালিকায় যোগ হয় বাংলাদেশ।


১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাঙামাটির বেতবুনিয়ায় বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধন করেন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত একটি সদ্য স্বাধীনতা লাভ করা দেশের তথ্য প্রযুক্তি উন্নয়ন এবং স্বাধীন দেশে স্বাধীনভাবে তথ্য প্রযুক্তির উন্নত যোগাযোগ স্থাপনের জন্য বঙ্গবন্ধু নিজ হাতে চালু করেন দেশের প্রথম এই ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে এটি একটি মাইলফলক ঘটনা। বঙ্গবন্ধুর মতো এমন একজন প্রজ্ঞাবান ও দূরদর্শী নেতা জীবিত থাকলে বাংলাদেশ যে অনেক আগেই মহাকাশে স্যাটেলাইট প্রেরণ করত তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বাংলাদেশের সৌভাগ্য যে, তার সুযোগ্য কন্যা ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও একজন দূরদর্শী রাষ্ট্র নেতা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ৪৩ বছর পর ২০১৮ সালের ১২ মে তাঁর সরকারের আমলে বঙ্গবন্ধুর দেখানো পথেই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ করা হয়। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে মহাকাশ গবেষণা, স্পেস ও ডিজিটাল অর্থনীতি গড়ে তোলায় এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।


সকাল ০৭ টার সংবাদ তারিখ: ১৩-০৫-২০২৪

 সকাল ০৭ টার সংবাদ

তারিখ: ১৩-০৫-২০২৪


সংবাদ শিরোনাম:


চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ – গড় পাশের হার ৮৩ দশমিক শূন্য-চার - শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে মুখস্থ বিদ্যার ওপর নির্ভরতা কমাতে পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে - বললেন প্রধানমন্ত্রী।


বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ইতালির ব্যবসায়ীদের প্রতি শেখ হাসিনার আহ্বান।


দেশ পরিচালনা করছে জনগণের সরকার, অদৃশ্য শক্তির ধারণা বিএনপির মানসিক ট্রমা - মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের।


রাজধানীর তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে রাখতে নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে - জানালেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী।


গণমাধ্যম কর্মী আইনে সাংবাদিকদের প্রাপ্য সব ধরনের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে - বললেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।


ভারতে আজ অনুষ্ঠিত হবে লোকসভা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপ।


আহমেদাবাদে আজ রাতে আইপিএল টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে পরস্পরের মোকাবেলা করবে কোলকাতা নাইট রাইডার্স ও গুজরাট টাইটান্স।

সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতাকবিরাজ সঞ্জয় দত্ত  আয়ুর্বেদিক এন্ড হারবাল চিকিৎসক

 🥬সোনা পাতার গুণ/ সোনা পাতার উপকারিতা 🌴 🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲🌲 হাদিসে সোনাপাতা সম্পর্কে বলা হয়েছে আসমা বিনেত উমাইস (রা.) থেকে বর্ণিত।...