এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪

বেরইলের শাকিলের ছাগলের সম্পর্ক কথা

 আজ ফজরের নামাজ পড়ে যশোরে আমার কোম্পানির মিটিং ছিল খুব সকালে রওনা দেই।ওদের দুজনের সাথে আর দেখা হয় না ।মিটিং শেষ করে বিকেল বেলা খুব তাড়াহুড়া করে ঈছাখাদার বাজার থেকে ওদের জন্য খাবার কিনি।যেহেতু সকালে ওদেরকে আমি খেতে দিতে পারি নাই তাই অন্যান্য কাজ রেখে দ্রুত বাসায় চলে আসি।আসার পরে ওরা আমার কাছে ছুটে আসে তারপর ব্যাগ থেকে বের করে ওদেরকে খাবার দেই তারপর আমি গোসল করার জন্য পুকুরে যাই ওরা দুইজনে পিছন পিছন আমার সাথে ঘাটে যায়। এবং নিচের সিঁড়িতে দুজন দাঁড়িয়ে থাকে আমি গোসল করে ওঠার পরে আমার সাথে চলে আসে বাড়ির ভেতর তারপর আমি হাজীপুর বাজারে চলে যাই ।একটু পরেই আমার ফোনে বারবার ফোন আসে টাইগার অসুস্থ আমি দ্রুত হাজীপুর বাজারে আরাফাতের কাছে চলে যাই ওর পরামর্শে আমি ওদের ওষুধ নিয়ে আসি তারপরে আবার বাজারে চলে যায় আবার বাড়ি থেকে ফোন করে এরপরে আমি শিবরামপুরের পারভেজকে ফোন দেই সে কিছু ওষুধের কথা বলল হাজীপুর এবং ইছাখাদা দৌড়াদৌড়ি করে ওষুধ ম্যানেজ করে এর মধ্যে খুব ছটফট করছিল তার সুজিত দাদার কাছে চলে যায় রাত সেই সময় প্রায় বারোটা বাজে দাদা বলল হিট স্ট্রোকের পাশাপাশি প্যারালাইজড হয়ে গেছে ।মনের অজান্তে বুক ফেটে কান্না চলে আসলাম চোখ দিয়ে টলমল করে পানি বের হতে শুরু হল ।সুজিত দাদা ফোন দিল হাজিপুর বাজারে র কেমিস্ট কে আমি জুয়েলকে বললাম দ্রুত গাড়ি চালা ও আমার বুকের উপরে ছিল দোকানের সামনে এসে ওকে ওষুধ খাওয়ালাম শুধু চোখ দিয়ে দুই ফুট পানি বের হল তারপর দেহটা নিথর হয়ে গেল। অল্প সময়ের মধ্যে অনেক মায়া ভালোবাসা জড়িয়ে চলে গেল দুনিয়া ছেড়ে। মনকে বোঝাতে পারছি না আমি ওর জন্য কোন কিছু করতে পারলাম কিনা আমি বলছিলাম আমার জীবনের প্রথম কোন পশু প্রাণী লালন পালনের গল্প, গল্পটা সুন্দর ছিল কিন্তু সেই সময়টা ছিল অল্প এ এক  অন্যরকম অনুভূতি অন্যরকম ভালোবাসা অন্যরকম কষ্ট।




একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...

 একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...



১। চাউল ১ বস্তা = ৩,০০০/-


২। তৈল ৪ লিটার = ৮০০/-


৩। বাসা ভাড়া = ৪,০০০/-


৪। সবজি = ৪,০০০/-


৫। মাছ = ৪,০০০/-


৬। গ্যাস সিলিন্ডার = ১,৫০০/-


৭। শ্যাম্পু,সাবান৷ = ৫০০/-


৮। মুদি বাজার = ২,০০০/-


৮। বিদ্যুৎ বিল = ৭০০/-


৯।মোবাইল খরচ। = ৫০০/-


১০।বাবা মায়ের হাতে নিম্নে৫০০০/-


-------------------------------------------------


সর্বমোট = ২৬০০০/-


সাথে বাচ্চাদের পড়াশুনা, চিকিৎসা খরচ, যাতায়াত, পিতা মাতার জন্য নির্দিষ্ট একটা খরচ সহ আরও অন্যান্য খরচ।


কিন্তু,


যাদের বেতন ৮,০০০/-


যাদের বেতন ১০,০০০/-


যাদের বেতন ১৫,০০০/-


যাদের বেতন ২০,০০০/-


কি করবে তারা ???


হাত খরচ, যাতায়াত খরচ বাদ দিলাম।। 🥲


দাবি আমাদের একটাই,


""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম কমান""


দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!"" এ দেশের মানুষ এখন আর মেট্রোরেল, পদ্ধা সেতু, টানেল , ফ্লাইওভার চায় না। তারা দুই বেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচতে চায়।


মধ্যবিত্ত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সকল পণ্যের দাম কমানো উচিত। এটাই বর্তমান সময়ে মধ্যবিত্ত পরিবারের আশা।(রাজনৈতিক গন্ধ খুজবেন না প্লিজ কেউ)

সকাল ৭ টার  সংবাদ।  তারিখ: ০৭-০৬-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭ টার  সংবাদ। 

তারিখ: ০৭-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য সাত লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন - জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছয় দশমিক সাত-পাঁচ শতাংশ।


প্রস্তাবিত বাজেটে সরকারের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা - ব্যক্তি পর্যায়ে করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত।


আগামী অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আকার মোট দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা - সর্বোচ্চ বরাদ্দ পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে।


প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট বাস্তবসম্মত ও গণমুখী, মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের - বৈশ্বিক বাস্তবতার প্রভাব মাথায় রেখেই বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে, বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী। 


দেশে আজ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস।


মধ্য গাজার একটি স্কুলে বিমান হামলায় ৩৫ জন নিহত হওয়ার বিষয়ে ইসরাইলকে পুরোপুরি স্বচ্ছ হতে বলল যুক্তরাষ্ট্র।


৩৫-তম জাতীয় নারী হ্যান্ডবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে আজ বাংলাদেশ আনসার ভিডিপি মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ পুলিশের।

রাত  ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ০৬-০৬-২০২৪ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ০৬-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য সাত লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন - জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছয় দশমিক সাত-পাঁচ শতাংশ।


প্রস্তাবিত বাজেটে সরকারের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পাঁচ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা 

- ব্যক্তি পর্যায়ে করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত। 


আগামী অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আকার মোট দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা - সর্বোচ্চ বরাদ্দ পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে। 


প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট বাস্তবসম্মত ও গণমুখী, মন্তব্য আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদকের - বৈশ্বিক বাস্তবতার প্রভাব মাথায় রেখেই বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে, বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী। 


দেশে আগামীকাল যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হবে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস।


ভারতে নতুন সরকারের শপথ গ্রহণ রবিবার - অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শনিবার নতুন দিল্লি যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


গাজার মধ্যাঞ্চলে জাতিসংঘ-সহায়তাপুষ্ট একটি স্কুলে ইসরাইলি হামলায় নিহত অন্তত ৩৫।


আজ ডালাসে আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে যুক্তরাষ্ট্রের মোকাবেলা করবে পাকিস্তান।

বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০২৪

ইংরেজি শিক্ষা ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 As - কারন, যেহেতু

Say- ধরা যাক

So - অতএব , সুতরাং

Who - কে, যে, কাকে

And - এবং ,ও

But - কিন্তু, তথাপি

That - যে , যা, যাতে, ফলে

Even - এমনকি

At first - প্রথমত

Often - প্রায়ই , মাঝে মাঝে

More - আরো , অধিকতর

Which - যেটি , যা

As if - যেন

Although - যদিও, যাতে , সত্বেও

While - যখন

Similarly - অনুরূপভাবে, একইভাবে

Therefore - অতএব , সুতরাং

So that - যাতে , যেন

First of all - প্রথমত

Rather - বরং, চেয়ে

Such as - তেমনই

However – যাইহোক

Indeed – প্রকৃতপক্ষে

Whereas – যেহেতু

Usually - সাধারনত

Only – শুধু, কেবল, একমাত্র

Firstly - প্রথমত

Finally - পরিশেষে

Moreover - তাছাড়া, অধিকন্তু, উপরন্তু

But also - এমনি , এটিও

As well as – এবং, ও, পাশাপাশি

Furthermore - অধিকন্তু

Regrettably - দুঃখজনকভাবে ।

in fact – আসলে

Hence - অত:পর/সুতরাং

Such as - যথা/যেমন

Notably – লক্ষণীয়ভাবে

Consequently – অতএব

On the whole – মোটামুটি

Either - দুয়ের যে কোন একটি

Neither - দুয়ের কোনটি নয়

In any event - যাহাই ঘটুক না কেন

Additionally - অতিরিক্ত আরো

In this regard – এ বিষয়ে

As a matter of fact -বাস্তবিকপক্ষে/

প্রকৃতপক্ষে

Including - সেই সঙ্গে

Nonetheless - তবু

Nevertheless - তথাপি , তবুও , তারপরও

Lest - পাছে ভয় হয়

Whether - কি ...না , যদি

Comparatively - অপেক্ষাকৃত

To be honest - সত্যি বলতে

Come what may - যাই ঘটুক না কেন

If you do care - যদি আপনি চান

Next to nothing - না বললেও চলে

As far as it goes - এ ব্যাপারে যতটুকু বলা যায় ।As far as I’m concerned - আমার জানা মতে ।

Why on earth - (বিরক্তি প্রকাশার্থে)- কেন যে?

On the other hand - অন্যদিকে ।

In this connection - এ বিষয়ে ।

In addition - অধিকন্তু, মোটের উপর

Infact - প্রকৃতপক্ষে

To be frank - খোলাখুলি ভাবে বলা যায় ।

Sincerely speaking - সত্যিকার ব্যাপার হলো ।

To sum up - সংক্ষেপে বলতে গেলে

Though - যদিও, সত্বেও

Incidentally - ঘটনাক্রমে

Then - তারপর ,তখন

Than - চেয়ে , থেকে

For a while - কিছুক্ষণের জন্য

In order to - উদ্দেশ্যে, জন্যে



যশোর,,,,,,,

 🇧🇩বাড়ি কোথায় ভাই? যশোর.!!

ও আইচ্ছা যশোইরাহ্..!!!

যশোইরাদের চাল চলন আর বচন ভঙ্গী

দেখলে মনে হয় হেব্বি স্টাইলিস,

অনেক অহঙ্কারী আর দেমাগি, যেন এক

একজন এক একটা বড় সড়ো লাটসাহেবের

বেটা..!

ভাই থামেন আর কথা বাড়ায়েন না।

এবার কান খাড়া রেখে শুুনুন আসলেই এই

যশোইরারা কেন এমন হয়।


বিষয় হচ্ছে.....

আমরা যশোইরারা কিন্তুু

🇧🇩অবিভক্ত বাংলার প্রথম জেলার মানুষ,

অর্থাৎ এই যশোরই অবিভক্ত বাংলার

প্রথম ও একমাত্র জেলা ছিল। তখন বৃহত্তর

বরিশাল, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, খুলনা ও

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী

কোলকাতা আর চব্বিশপর্গনা বর্তমান

জেলাসহ তৎকালিন আরো অনেক

অঞ্চলই ছিল এই যশোর জেলারই অন্তর্গত

ছোট ছোট মহকুমা।


🇧🇩শুধুকি তাই এক সময়কার বাংলার

#রাজধানীও ছিল এই যশোর।

আরো জেনে রাখুন শুধু অবিভক্ত

বাংলার প্রথম জেলা নয়, মহান

মুক্তিযুদ্ধের সময়

প্রথম শত্রুমুক্ত স্বাধীন জেলাও কিন্তুু

আমাদের এই যশোর।


🇧🇩আবার বাংলাদেশের প্রথম

ডিজিটাল জেলা সেটাও কিন্তুু এই

যশোর।

বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল

মডেল থানা যেটা সেটাও কিন্তুু

আমাদের যশোরের-ই সদর মডেল থানা।

আসেন, এসে স্বচোখে দেখে যান

আমাদের যশোহর। সাজানো

গোছানো, ফিটফাট, পরিষ্কার পরিছন্ন,

পরিপাটি জন বহুল এবং খুবই ব্যাস্ততম

নগরী ও পুরাতন জনপদ হলো এই যশোহর।

[ যশোহর]


🇧🇩নাম শুনেন নাই,এমন লোক

বাংলাদেশে একজনও আছে নাকি

আমার জানা নাই। তারপরও অনেকেই

বলেন যশোর ও..ও..ও যশোরটাতো খুলনা

বিভাগে তাইন্য.?

বেচারা জ্ঞ্যান পাপি, গাল

ভ্যাসকাইয়া বলে:- বেগ্গুনে কয় হুইন্চি

ঢাহা থেইক্কা নাকি যশোর যায়তে

বেগ্গুন হথ হারিদিওন যায়তে অই, বেগ্গুন

টাইমও লাগে হুইচি.? হুইন্চি আরিচা ঐ

হরিদপুরদি, আর যমুনা ঐ খুষ্টিয়াদি

নদীহথ হারওই যায়তে অওন লাগে এইডা

হাচানি.?


🇧🇩তাই তাদের উদ্দেশ্যে বলছি..........।

ভাই বাংলাদেশে বাস করেন অথচ

হাজী মোঃ মহসীনের নাম শোনেন

নাই.? জী আমি দানবীর

হাজী_মোঃ_মহসীনের কথায় বলছি।

যার জীবন আদর্শের শিক্ষা নিতে

বইয়ের পাতায় চোখ বুলাননি এমন মানুষ

মেলা বড় ভার।

আমি বলছি বীরশ্রেষ্ঠ_হামিদুর_রহমান

ও  নূর_মোঃ_শেখের কথা।

জী বাংলার ৭-জন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে

ওই ২-জন বীরশ্রেষ্ঠ আমাদের বৃহত্তর

যশোরেরি কৃতি সন্তান তথা ঝিনাইদহ

ও নড়াইল।


🇧🇩বাংলাদেশের একমাত্র সনেট কবি

বাংলা সর্বর্ন ব্যান্জন বর্ন ও বাংলা

নাটকের জনক মহাকবি_মাইকেল_ম

ধুসুদন_দত্ত আমাদের যশোরের সন্তান।

বাংলা ভাষার সুদ্ধ শব্দভাণ্ডার

প্রমথ_চৌধুরীর জন্মস্থান ও কিন্তুু এই

যশোরেই।

কবি মুনির চৌধুরী, ডঃ লুৎফর রহমান,

কবি ফররুখ আহম্মেদ, কবি মোস্তফা

কামাল, বিশিষ্ট মিউজিসিয়ান রবী

শংকর ও বিশ্ববিখ্যাত চিত্রশিল্পী

এসএম সুলতানের জন্মভিটা সেও কিন্তুু

এই আমাদের যশোরের মাটিতে।


🇧🇩রাজা প্রতাপাদিত্যে রায় বাহাদুর

রঘুনাথ ও যদুনাথ মজুমদার এই যশোরের

সন্তান।

আরো শুনুন...চলচিত্র মাধ্যেম কল্পনা

করা যায়না যাদের ছাড়া সেই

কালজয়ী অভিনেত্রী বাংলা

চলচ্চিত্রের একমাত্র আন্তর্জাতিক

খ্যাতিসম্পন্ন অভিনেত্রী ববিতা ,

বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের সর্বচ্চো ও

সর্বাধীক জাতীয় চলচিত্র পুরষ্কার

প্রাপ্ত একমাত্র অভিনেত্রী শাবনূর,

সুচন্দা, চম্পা, চিত্রনায়ক রিয়াজ,

তিশা, কেয়া, রত্না, শাহানুর, শশী,

নাট্যকার সমু চৌধুরী, সাচ্চু, সুমাইয়া

শিমু, এরা সবাই আমাদের যশোরেরই

সন্তান।


🇧🇩উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ সুরকার সঙ্গীতজ্ঞ

প্রয়াত প্রনব ঘোষ, প্রখ্যাত সুরকার

কমলদাস গুপ্ত, ইত্যাদি খ্যাত প্রখ্যাত

গিতিকার মোঃ রফিকুজ্জামান,

সঙ্গীতশিল্পী বিজয় সরকার, আগবর,

মনির খান, পাগলাকনাই এনারাও এই

আমাদের যশোরেরি সন্তান।

আরো আছেন এই প্রাচীন সভ্য ও আল্ট্রা

মডার্ন ডিজিটাল জনপদ মিষ্টভাষী

যশোরে যারা আত্ত্বীয়তা করেছেন

হয়েছেন যশোর অঞ্চলের আদরের

জামাই বাবু। কবিগুরু_বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ_ঠাকুর থেকে শুরুকরে সেই

মহা ভারতের মহামান্য মাননীয়

রাষ্ট্রপতি জনাব_প্রনব_মূখার্জী ।

আছেন জামায় বাবু চিত্রনায়ক

কুমিল্লার ফেরদৌস, নাট্যকার

মোস্তফা সারোয়ার ফারুকি।

শ্রেষ্ঠ চলচিত্রকার ও উপন্যাসিক জহির

রায়হান।

যশোরের আরেক জামাই বাংলাদেশ

ক্রিকেটের প্রথম টেস্ট সেন্চুরীয়ান ও

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের

সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলাম বুলবুল।


🇧🇩যশোরের গৃহবধু জিবন্ত কিংবদন্তি

চিত্রনায়কা শাবানা।


যশোরের সাবেক জামাই আন্তর্জাতিক

ব্যান্ড তারকা নগর বাউল জেমস্।

যশোরেরি আদরের ভাগ্নে ব্যান্ড

তারকা হাসান সহ আরো কতো কে।


🇧🇩তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রথম ও সাবেক

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি

লতিফুর রহমান, মহান স্বাধীনতা

আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব

দানকারী শহিদ মশিয়ুর রহমান,

বাংলার কমরেড অমল সেন, কমরেড

সুবাশ বোস, কমরেড ইলামিত্র।


🇧🇩আছে পদ্মার এপাড়ে এতদা অঞ্চলের

তুমুল জনপ্রিয় জননেতা ও সাবেক সফল

মন্ত্রীদয় জননেতা খালেদুর_রহমান_টিটো, তরিকুল ইসলাম, বাংলার সাবেক

সফল শিক্ষামন্ত্রী এ_এইছ_এস_কে_সাদেক, খান টিপু সুলতান, রবিউল আলোম,

আব্দুল হাই, বাবু নিতায় রায় চৌধুরী

এনারা সবাই আমাদের বৃহত্তর যশোরেরই

সন্তান।


🇧🇩বাংলার চার খলিফার এক খলিফা

স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম

পরিষদের সভাপতি নূরে_আলম_সিদ্দি

কী সেও কিন্তু আমাদের যশোরের

সন্তান।

এদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের দৃষ্টান্ত

স্থাপন করে যশোর।


🇧🇩যেমন আমাদের দেশের রাষ্ট্রিয়

অনুষ্ঠান, আপনার স্বপ্নের বাশর ঘর আর

জাতীয় উৎসব পহেলা বৈশাখ ও

ভালোবাসা দিবস কল্পনায় করা যায়

না যে অঞ্চলের ফুল ছাড়া সেটাও

কিন্তুু এই আমাদের যশোরেরই

ঝিকরগাছার গদখালীর রুচিবান

পরিশ্রমী কৃষকের ক্ষেতে খুবই যত্নে

উৎপাদিত ফুল।


🇧🇩বাংলাদেশের বিখ্যাত আকিজ

গ্রুপের অন্তত একটি পন্য পাওয়া যায়না

এমন বাড়ি বাংলার কোথাও নাই,

এটাও কিন্তুু আমাদের এই যশোরের।


🇧🇩যে বাজার থেকে বাজার না করলে

বড়লোকের বাজার করায় মন ভরেনা

সেই মিনা বাজারও কিন্তুু আমাদের এই

যশোরের।


🇧🇩আপনারা রাতের ঘুম কেড়ে নেওয়া

সেই স্বপ্ন বিলাসী বিনোদনের রং

খুজে পান যেখানে গেলে

বাংলাশেদের সেই সর্বাধুনিক

প্রযুক্তি সম্পন্ন বিনোদন কেন্দ্র

ফ্যান্টাসিক কিংডমও কিন্তুু এই

যশোইরার।


🇧🇩যে বিদ্যুৎ এর প্লার ছাড়া আপনার

বাসায় বিদ্যুৎ সংযোগ পৌছায় না

ওটাও কিন্তুু এই যশোরের।


🇧🇩আমার, আপনার শিক্ষার অস্ত্রো

সময়ের তুমুল জনপ্রিয় বলপেন ইকোনো

বলপেন সেটাও কিন্তুু আমাদের এই

যশোরেই তৈরি।


🇧🇩যেই সার ছাড়া আপনার ক্ষেতে

উন্নতমানের শবজি চাষ হয়না সেই

পানপাতা ও নোয়াপাড়া

মিস্রসারটাও কিন্তুু আমাদের এই

যশোরের শিল্পনগরী নোয়াপাড়ার

তৈরি।


🇧🇩যেই মাছের পোনা ছাড়া আপনারা

বড় মাছের স্বাদই নিতে পারেননা,

মাছও চাষ করতে পারেননা, সেই

মাছের পোনাও কিন্তুু উৎপাদন হয়

আমাদের যশোরেরই মৎস হ্যাচারিতে।


🇧🇩এখনো যশোরের বিল বাওড়ে পাওয়া

যায় আমাদের সেই যশোরের বিখ্যাত

মাছ কৈ।

🇧🇩যেই নামিদামি সবজি আর সুস্বাদু চাল

ছাড়া মুখে যায়না ভাত, সেই চাল আর

সবজি আমাদের বিখ্যাত যশোইরা

বেগুন এবং বিশ্ববিখ্যাত হাইব্রিড

পেঁপে এক একটা ৫/১০ কেজি ওজনেরও

বেশি যার নাম যশোহরি পেঁপে

সেটাও কিন্তুু আমাদের এই যশোরের।


🇧🇩কি আর বলবো ভাই আপনার বাসার

জামায় আদর আর মিষ্টি মিঠায় খাওয়া

এসবতো আমাদের যশোরের খেজুরের রস

আর চিটাগুড় ছাড়া চলেইনা।

# অর্থ_মেধা , প্রজ্ঞা, সৃষ্টিশীলতা,

মননশীলতা, শিক্ষা, সংস্কৃতি

সবকিছুতেই আমরা অগ্রগামী।

★আমাদের আছে মাইকেল মধুসুদন

বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ যার নাম যশোর

MM কলেজ।

★আমাদের আছে যশোর বিঞ্জ্যান ও

প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশ উন্মুক্ত

বিশ্ববিদ্যালয়।

★আমাদের রয়েছে টিচার্স ট্রেনিং

কলেজ।

★আমাদের রয়েছে দেশের প্রাচীন বৃহৎ

ও স্বনামধন্য যশোর সরকারি

পলিটেকনিক কলেজ।

★আমাদের রয়েছে যশোর মেডিকেল

কলেজ ও হাসপাতাল।

★আমাদের রয়েছে দেশের একমাত্র

করোনারী কেয়ার ইউনিট।

★আমাদের রয়েছে হোমিওপ্যাথিক

মেডিকেল কলেজ।

★আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক মান

সম্পন্ন বিমান বন্দর।

★আমাদের রয়েছে জাতীয় মানসম্পন্ন

যশোর শামসুলহুদা স্টেডিয়াম।

★আমাদের রয়েছে আন্তর্জাতিক

মানসম্পন্ন সুইমিংপুল।

★আমাদের রয়েছে যশোর

শিক্ষাবোর্ড।

★আমাদের রয়েছে খুলানা বিভাগের

একমাত্র ও ববিভাগীয় বাংলাদেশ

স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।

★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশের

দ্বিতীয় বৃহত্তম কেন্দ্রীয় কারাগার।

★আমাদের রয়েছে বাংলার একমাত্র

শিশু কিশোর কারাগার বাংলাদেশ

শিশু জেলখানা।

★আমাদের রয়েছে দেশের দ্বিতীয়

বৃহত্তম সেনানিবাস যশোর

ক্যান্টনমেন্ট।

★আমাদের যশোরে রয়েছে দেশের

দ্বিতীয় বৃহত্তম বিজিবি ও আনসার

ক্যাম্প।

★আমাদের রয়েছে বাংলাদেশের

একমাত্র বিমান বাহিনী প্রশিক্ষন

কেন্দ্র।

★আমাদের রয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ

স্থলবন্দর বেনাপোল বন্দর।

★আমাদের যশোরে রয়েছে রেলওয়ে

স্টেশন।

★আমাদের রয়েছে যশোর নোয়াপাড়া

নৌবন্দর।

★বাংলাদেশের মধ্যে ঢাকা,

চট্টোগ্রামের বাইরে একমাত্র

আমাদেরই রয়েছে আকাশপথ, রেলপথ,

সড়কপথ ও নদীপথ।

★আমাদের বিনদনের জন্য রয়েছে

এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং দক্ষিণ

এশিয়ার সর্ববৃহৎ সর্বাধুনিক বিলাসবহুল

সিনেমাহল মনিহার সিনেমা হল।

★আমাদেরই হচ্ছে দেশের প্রথম ৩৪-তলা

নির্মানাধীন বিশাল ভবন দেশের

একমাত্র ও সর্ববৃহৎ আইটি পার্ক এবং

আইটি সেন্টার।

★আমাদের যশোরেই হতে যাচ্ছে

দেশের একমাত্র সাংস্কৃতিক

বিশ্ববিদ্যালয়।

★আমাদের বৃহত্তর যশোরের ঝিনাইদহে

রয়েছে বাংলার বৃহৎ ক্যাডেট কলেজ।

★একমাত্র আমাদেরই আছে দেশের

সবচেয়ে পুরাতন ও প্রাচীন পুস্তক সমৃদ্ধ

সর্ববৃহৎ লাইব্রেরী যশোর লাইব্রেরী।

★আমাদের আছে দেশের সবচেয়ে

বৃহত্তম ও প্রাচীন উকিলবার।

★একমাত্র আমাদেরই আছে প্রাচীন

ব্রিটিশ দারা নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ

প্রশাসনিক ভবন যশোর ডিসি অফিস

অর্থাৎ সুদীর্ঘ জেলা প্রশাসন

কার্যালয়।

★আর এই আমাদেরই ছিল দেশের সর্ববৃহৎ

সর্বচ্চো মহামান্য আদালত হাইকোর্ট।

★আমাদের যশোরেই রয়েছে

সৃষ্টিকর্তা প্ররদত্ত্ব দান দেশের

একমাত্র খাবার উপযোগী মিঠাপানি।

★আমাদের রয়েছে দেশের সবথেকে

প্রাচীন পৌরসভার মধ্য একটি যশোর

পৌর কার্যালয়।

★আমাদের রয়েছে দেশের ১১টি সুগার

মিলে মধ্য একটি। ঝিনাইদহ,

কালিগন্জ্ঞের মোবারক গন্জ্ঞ সুগার

মিল।

★আমাদের রয়েছে এশিয়া মহাদেশের

সর্ববৃহৎ বটবৃক্ষ। বৃহত্তর যশোরের ঝিনাইদহ

জেলার কালিগন্জ্ঞ উপজেলার

অন্তর্গত।

★আমরাই হচ্ছি দেশের একমাত্র

প্রাকৃতিক দূর্যোগ মুক্ত বন্যা ভূকম্পন

সহনীয় ও উঁচুভূমি সমৃদ্ধ জেলার মানুষ।

★একমাত্র আমাদের নামেই রয়েছে

ভারতের পেট্রোপোল হয়ে

কোলকাতা ভায়া সরাসরি দিল্লী টু

মুম্বাই আন্তর্জাতিক ইন্ডিয়ান হাইওয়ে

রোড, যার নাম ঐতিহাসিক যশোর

রোড।

★একমাত্র আমাদের জেলার নামেই

রয়েছে দেশের বাইরে বিখ্যাত

সংগীত, পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত সংগীত

শিল্পী মৌসুমি ভৌমিকের গাওয়া

সেই যশোর রোডে।

★বাংলাদেশের মধ্যে আমাদের

যশোরের কেশবপুরেই রয়েছে বিরল

প্রজাতির কালো মুখো হনুমানের

একমাত্র বিচরণভূমি।

★বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী

বলা হয় যশোরের ঝিকরগাছার গদখালী

বাজার। দেশের মোট ৮০% ফুলের

চাহিদা পুরন করি এই আমরা

যশোইরারা।

★বাংলাদেশের মিঠাপানির

মাছের পোনার বাজার ও রাজধানী

আমাদের যশোরের চাচড়া। দেশের

মোট প্রায় ৪৫% মাছের পোনার

চাহিদা পুরন করে দেয় এই আমাদের

যশোইরারা।

★বাংলাদেশের কাচামাল ও সাক

সবজীর রাজধানী আমাদের যশোরের

সাতমাইলের বারীনগর বাজার।

দেশের মোট প্রায় ৬০% কাঁচা

বাজারের চাহিদা পুরন করে এই

যশোইরারা।

★বাংলাদেশের চাউলের রাজধানী

আমাদের বৃহত্তর যশোর অঞ্চল, দেশের

মোট প্রায় ৬০% চাউলের চাহিদা পুরন

করে সেটাও কিন্তুু এই যশোইরারা।

★বাংলাদেশের চামড়ার বাজারের

রাজধানী আমাদের যশোরের

রাজারহাট বাজার। দেশের মোট ৬০%

চামড়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে

শুধু এই যশোইরা চামড়ার ব্যাবসায়ীরাই।

★বাংলাদের মোটরপার্সের

রাজধানীও যশোর শহরের আরএন রোড।

দেশের মোট মটরপার্সের প্রায় ৭০%

চাহিদা পুরন করে থাকে এই যশোরের

স্বনামধন্য মটরপার্স ব্যাবসায়ীরা।

★বাংলাদেশের খেজুরের রস ও চিটা

গুড়ের রাজধানীও বলা হয় যশোরকেই।

খেজুরের গুড়ের মোট ৮৫%, এবং চিনি ও

মিষ্টি মিঠায়ের প্রায় ৩০% চাহিদা

পুরন করে থাকে আমাদের এই বৃহত্তর

যশোইরা অঞ্চইলারাই।

# খেলাধূলা_ক্রিকেট : শেটাও কি

বলতে হবেরে ভাই.?

তাহলে শুনুন পিছিয়ে নেই বরং সবার

আগে যশোর।

বৃহত্তর যশোরের কৃতি সন্তান বাংলার

সোনার ছেলে বাংলাদেশ জাতীয়

ক্রিকেট দলের গর্বিত অধীনায়ক

# মাশরাফী_বিন_মুর্তজা , বিশ্বের

সেরা বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার

বাংলার গর্ব # সাকিব_আল_হাসান ।

আরো আছেন জাতীয় দলের সাবেক

ক্রিকেটার ★সৈয়দ রাশেল, তুষার

ইমরান, ডলার মাহামুদ,আল-আমিন, ইমরুল

কায়েস, সানোয়ার, এবং বর্তমান

লিজেন্ড যশোর সংলগ্ন সাতক্ষিরার

সন্তান, বিশ্বকাটার মাষ্টার

# মুস্তাফিজুর_রহমান_ফিজ , আরেক

তারকা বাংলার ব্যাটিং তান্ডব

★সৌম্যো সরকার।

★ফুটবল: শুনলে অবাক হবেন একটু গর্বের

সাথেই বলতে হয় বাংলাদেশের প্রথম

জাতীয় প্রমিলা অর্থাৎ মহিলা ফুটবল

দলের ১৩-জন সদস্যা সহ্ পূর্নাঙ্গ

বাংলাদেশ জাতীয় প্রমিলা ফুটবল

টিমটায় ছিল একমাত্র আমাদের যশোর

জেলা প্রমিলা ফুটবল টিম।

★আর বর্তমানেও মালদ্বীপসহ,

শ্রীলংকা ও নেপালের মতো দেশের

বিভিন্ন ক্লাবে আন্তর্জাতিক

পর্যায়েও দেশের হয়ে গর্বের সাথে

প্রতিনিধিত্ব করে খেলে আসছে যে

কজন নারী ফুটবলার তার মধ্য ৫/৭ জন

ফুটবলারই আছে যারা একমাত্র আমাদের

এই যশোরেরই মেয়ে সন্তানেরা।

★হাডুডু: অর্থাৎ কাবাডি খেলা

বাংলাদেশের জাতীয় খেলা, আর এই

জাতীয় খেলা হাডুডু জগতের জাতীয়

বীর টাইগার কবিরকে কেনা চেনে.?

যেখানেই চলে টুর্নামেন্ট সেখানেই

বাংলাদেশের আন্ঞ্চলিক বাঘা

খেলোয়াড়দের অগ্রিম প্রস্তাব থাকে

টুর্নামেন্টে টাইগার থাকলে আমরা

খেলব না। সেই সাথে বাংলাদেশের

শ্রেষ্ঠ কাবাডি টিমও কিন্তুু এই

যশোইরা টিম। আর আন্তর্জাতিক

কাবাডির আলোড়ন সৃষ্টিকরা জীবন্ত

কিংবদন্তি খেলোয়াড় জাতীয় বীর

কবির টাইগার সেওতো এই যশোইরা

সন্তানরে ভাই।

★আমাদেরও রয়েছে বাংলাদেশের

সবছেয়ে বড় অর্থনৈতিক খাত

বৈদেশিক রেমিটেন্স খাত। সেই

খাতেও আমরা গর্বিত অংশীদার।

বিশ্বের সবদেশেই রয়েছে আমাদের

অবস্থান, তাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ

রেমিটেন্সেও সগৌরবে অংশীদার

আমাদের যশোর অঞ্চলের

বাংলামায়ের প্রবাসী সোনার

সন্তানেরা।

★অর্থাৎ এশিয়ামহাদেশের ভারতীয়

উপমহাদেশে যশোহর কোন সাধারন জনপদ

নয় ★★★যশোর একটি ★★★ব্র্যান্ড।

আর তাই বাংলাদেশের সর্বপ্রথম

বিভাগের দাবীদার একমাত্র এই

যশোর-ই। এবং সেই আঙ্গিকে যদি

বাংলাদেশে আর একটিও বিভাগ হয়

তবে ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, পাবনা, বগুড়া

কিংবা কুমিল্লা, নোয়াখাইল্লাদের

মতো সাধারন এলাকা নয় একমাত্র সেই

বিভাগের দাবীদার আমরা

যশোইরা_রাই।

না রাজনীতি না অর্থনীতি, না শিল্প

সাহিত্য এবং সংস্কৃতি।


সংগ্রহীত

বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪

রিকশা কাহিনীঃ তিন চাকার এই বাহনটি ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রচলিত ও জনপ্রিয় হলেও এটি আমাদের নিজস্ব উদ্ভাবন নয়। বেশিরভাগ গবেষকের মতে, রিকশার উদ্ভাবন হয়েছে জাপানে। জাপানি শব্দ 'জিনরিকিশা' থেকে এসেছে রিকশা। জাপানি ভাষায় 'জিন' শব্দের অর্থ 'মানুষ', 'রিকি' অর্থ 'শক্তি' আর 'শা' অর্থ 'বাহন'। ফলে 'জিনরিকিশা'র অর্থ দাঁড়ায়- মানুষের শক্তিতে চালিত বাহন। ইতিহাসবিদ ও অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন তার 'ঢাকা: স্মৃতি-বিস্মৃতির নগরী' বইয়ে উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশে প্রচলিত প্যাডেল দেওয়া সাইকেল রিকশা এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। শুরুর দিকে কোনো রিকশাই তিন চাকায় চালিত ছিল না। সামনে থাকতো লম্বা হাতল, চাকা থাকতো দুটি। হাতল ধরে হেঁটে বা দৌড়ে এই রিকশা টেনে নেওয়া হতো। গবেষক এম উইলিয়াম স্টিলির 'রিকশা ইন সাউথ এশিয়া, ইন্ট্রোডাকশন টু স্পেশাল সেকশন' গবেষণা থেকে জানা যায়, ১৮৬৯ সালে জাপানে কাহার-টানা পালকির বদলে রিকশা চালু হয়। তখন দেশটিতে মেজি সাম্রাজ্যের শাসন চলছে। এরপর সেখান থেকে চীন, হংকং ও সিঙ্গাপুরে ছড়িয়ে যায় রিকশা। উৎপত্তি জাপানে হলেও এর নকশা করেছিলেন জোনাথন স্কোবি নামে মার্কিন এক খ্রিষ্টান মিশনারি। পঙ্গু স্ত্রীকে ইয়োকোহামা শহর ঘুরিয়ে দেখাবেন বলে ১৮৬৯ সালে 'জিনরিকিশা' বাহনটি তৈরি করেন তিনি। তবে বিভিন্ন গবেষণায় ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিদের এই রিকশা আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে। যাই হোক, সেসব দেশে কিন্তু এখন আর রিকশার প্রচলন নেই। জাপানি ভাষায় এর আরেক নাম ছিল 'নিনতাকু'। তবে গত শতকের পঞ্চাশ দশকের ভেতরই জাপান থেকে রিকশার প্রচলন উঠে যায়। ১৮৮০ সালে মিশনারি রেভারেন্ট জোর ফরডাইস রিকশা নিয়ে আসেন ভারতে। ১৯০০ সালে সেই রিকশা আসে কলকাতায়। তবে তখন সাধারণ যাত্রী নয়, বরং মালামাল টানার জন্যই এর ব্যবহার ছিল। পূর্ববঙ্গ বা আজকের বাংলাদেশে সর্বপ্রথম রিকশা এসেছিল চট্টগ্রামে। সেটি আনা হয়েছিল মিয়ানমারের রেঙ্গুন থেকে। ঢাকায় প্রথম রিকশা আসে ত্রিশের দশকে ভারতের কলকাতা থেকে। তবে মুনতাসীর মামুনের মতে, এই রিকশা হাতে টানা নয়, বরং সিঙ্গাপুরে উদ্ভাবিত প্যাডেল রিকশা। ঐতিহাসিক মোমিনুল হক তার আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন, ১৯৪০ সালের জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জের পাট কোম্পানি রেলি ব্রাদার্সের এক কেরানি কলকাতা থেকে নারায়ণগঞ্জে একটি রিকশা নিয়ে আসেন। এর মালিক ছিলেন যদু গোপাল দত্ত। প্রথম রিকশাচালকের নাম ছিল নরেশ। ১৯৪১ সালে ঢাকায় রিকশা ছিল মাত্র ৩৭টি। ১৯৪৭ সালে ঢাকায় রিকশার সংখ্যা ছিল ১৮১টি। তথ্যমতে, ১৯৯৮ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭২-টিতে। তথ্য সূত্র: দৈনিক ডেইলি স্টার,,,,,,,

 রিকশা কাহিনীঃ তিন চাকার এই বাহনটি ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে অত্যন্ত প্রচলিত ও জনপ্রিয় হলেও এটি আমাদের নিজস্ব উদ্ভাবন নয়। বেশিরভাগ গবেষকের মতে, রিকশার উদ্ভাবন হয়েছে জাপানে। জাপানি শব্দ 'জিনরিকিশা' থেকে এসেছে রিকশা। জাপানি ভাষায় 'জিন' শব্দের অর্থ 'মানুষ', 'রিকি' অর্থ 'শক্তি' আর 'শা' অর্থ 'বাহন'। ফলে 'জিনরিকিশা'র অর্থ দাঁড়ায়- মানুষের শক্তিতে চালিত বাহন।


ইতিহাসবিদ ও অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন তার 'ঢাকা: স্মৃতি-বিস্মৃতির নগরী' বইয়ে উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশে প্রচলিত প্যাডেল দেওয়া সাইকেল রিকশা এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। 


শুরুর দিকে কোনো রিকশাই তিন চাকায় চালিত ছিল না। সামনে থাকতো লম্বা হাতল, চাকা থাকতো দুটি। হাতল ধরে হেঁটে বা দৌড়ে এই রিকশা টেনে নেওয়া হতো। 


গবেষক এম উইলিয়াম স্টিলির 'রিকশা ইন সাউথ এশিয়া, ইন্ট্রোডাকশন টু স্পেশাল সেকশন' গবেষণা থেকে জানা যায়, ১৮৬৯ সালে জাপানে কাহার-টানা পালকির বদলে রিকশা চালু হয়। তখন দেশটিতে মেজি সাম্রাজ্যের শাসন চলছে। এরপর সেখান থেকে চীন, হংকং ও সিঙ্গাপুরে ছড়িয়ে যায় রিকশা। 


উৎপত্তি জাপানে হলেও এর নকশা করেছিলেন জোনাথন স্কোবি নামে মার্কিন এক খ্রিষ্টান মিশনারি। পঙ্গু স্ত্রীকে ইয়োকোহামা শহর ঘুরিয়ে দেখাবেন বলে ১৮৬৯ সালে 'জিনরিকিশা' বাহনটি তৈরি করেন তিনি। তবে বিভিন্ন গবেষণায় ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিদের এই রিকশা আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয়েছে।


যাই হোক, সেসব দেশে কিন্তু এখন আর রিকশার প্রচলন নেই। জাপানি ভাষায় এর আরেক নাম ছিল 'নিনতাকু'। তবে গত শতকের পঞ্চাশ দশকের ভেতরই জাপান থেকে রিকশার প্রচলন উঠে যায়। ১৮৮০ সালে মিশনারি রেভারেন্ট জোর ফরডাইস রিকশা নিয়ে আসেন ভারতে। ১৯০০ সালে সেই রিকশা আসে কলকাতায়। তবে তখন সাধারণ যাত্রী নয়, বরং মালামাল টানার জন্যই এর ব্যবহার ছিল। 


পূর্ববঙ্গ বা আজকের বাংলাদেশে সর্বপ্রথম রিকশা এসেছিল চট্টগ্রামে। সেটি আনা হয়েছিল মিয়ানমারের রেঙ্গুন থেকে। ঢাকায় প্রথম রিকশা আসে ত্রিশের দশকে ভারতের কলকাতা থেকে। তবে মুনতাসীর মামুনের মতে, এই রিকশা হাতে টানা নয়, বরং সিঙ্গাপুরে উদ্ভাবিত প্যাডেল রিকশা। 


ঐতিহাসিক মোমিনুল হক তার আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছেন, ১৯৪০ সালের জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জের পাট কোম্পানি রেলি ব্রাদার্সের এক কেরানি কলকাতা থেকে নারায়ণগঞ্জে একটি রিকশা নিয়ে আসেন। এর মালিক ছিলেন যদু গোপাল দত্ত। প্রথম রিকশাচালকের নাম ছিল নরেশ। ১৯৪১ সালে ঢাকায় রিকশা ছিল মাত্র ৩৭টি। ১৯৪৭ সালে ঢাকায় রিকশার সংখ্যা ছিল ১৮১টি। তথ্যমতে, ১৯৯৮ সালে এই সংখ্যা দাঁড়ায় ১ লাখ ১২ হাজার ৫৭২-টিতে। 


তথ্য সূত্র: দৈনিক ডেইলি স্টার

জেনে রাখা ভালোহাত দিয়েই বেলা মাপো,,,,,,,

 জেনে রাখা ভালোহাত দিয়েই বেলা মাপো


31/05/2024 

‘দিনের আলো নিবে এল,

সুয্যি ডোবে-ডোবে।

আকাশ ঘিরে মেঘ জুটেছে

চাঁদের লোভে লোভে।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর’ কবিতার এই পঙ্‌ক্তিগুলো নিশ্চয়ই পড়েছ। ধরো, এমন এক জায়গায় তুমি আছ, যেখানে কোনো ঘড়ি নেই, বাতি বা আগুন নেই। আর তখন দিনের আলো নিভে আসছে, কী করবে তুমি? নিশ্চয়ই তড়িঘড়ি করে একটা নিরাপদ জায়গা খুঁজে বের করবে? কিংবা খাবার খুঁজবে? তবে সবার আগে জানতে হবে, সূর্যটা আর কতক্ষণ আলো দেবে। চারদিক অন্ধকার হয়ে আসার আগেই যে সব ব্যবস্থা করে ফেলতে হবে। অর্থাৎ সূর্যাস্ত ঠিক কতক্ষণ পরে হবে, তা জানা তখন জরুরি। কিন্তু ঘড়ি না দেখে তা বুঝবে কী করে? খুব সহজ একটা পদ্ধতি আছে। আর এ জন্য কোনো সরঞ্জামেরও দরকার পড়বে না; তোমার দুটি হাতই যথেষ্ট। দিনের শেষ বেলার আলো মাপার এই পদ্ধতিটা বেশ প্রাচীন। যখন ঘড়ি ছিল না, মানুষ তখন এই উপায় কাজে লাগিয়ে সূর্যাস্তের সময় বের করত। তাহলে চলো, ধাপে ধাপে উপায়টি জেনে নিই।

মনে রেখো

এই পদ্ধতি তোমার ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। অর্থাৎ তুমি পৃথিবীর কোথায় দাঁড়িয়ে আছ, সেটার ওপরও নির্ভর করবে। যেমন প্রতিবছর ২২ ডিসেম্বর সূর্য মকরক্রান্তি রেখা বরাবর অবস্থান করে। সহজ করে বললে, সূর্য সে সময় পৃথিবীর ঠিক পেট বরাবর অবস্থান করে। ফলে পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধ সূর্য থেকে কিছুটা দূরে হেলে পড়ে। এ কারণে উত্তর গোলার্ধে তখন রাত হয় সবচেয়ে বড় আর দিন সবচেয়ে ছোট। উল্টো ঘটনা ঘটে দক্ষিণ গোলার্ধে। ফলে তুমি যদি তেমন কোনো সময়ে উত্তর বা দক্ষিণ গোলার্ধে থাকো, তখন এই পদ্ধতি কাজে লাগানোর আগে আরও কিছু হিসাব করে নিতে হবে।

যাহোক, আমরা আপাতত বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান মাথায় রেখেই হিসাবটা করি। বাংলাদেশের অবস্থান গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলে। অর্থাৎ এখানে সূর্য মোটামুটি সারা বছরই অবস্থান করে ঠিক মাথার ওপর। তাই সকালে সূর্য উঠে ধীরে ধীরে ঠিক মাথার ওপর দিয়ে যেতে যেতে ডুবে যায়। ফলে এখানে পদ্ধতিটা ভালো মতোই খাটবে। তবে এখানেও ‘কিন্তু’ আছে।

আর কেবল বাংলাদেশেই না, দুনিয়ার যে জায়গায়ই থাকো না কেন, স্থানীয় পরিবেশের কথাটাও মাথায় রাখতে হবে। তুমি যদি বান্দরবানের মতো পাহাড়ি এলাকায় যাও এবং যদি দাঁড়িয়ে থাকো প্রশস্ত সমতলে, তাহলে সূর্যের আলো একটু আগেভাগেই নিভে আসবে। কারণ, সূর্য যে আড়াল হবে পাহাড়ে। আবার সুন্দরবনের মতো বনাঞ্চলে যদি যাও, সেখানেও সূর্যের আলো হারিয়ে যাবে দ্রুত। কারণ, গাছপালা যে সূর্যকে আড়াল করে ফেলবে।

আরেকটি বিষয়, তোমার হাতের আকার। বয়সে যারা ছোট, স্বাভাবিকভাবেই তাদের হাতের আকারও ছোট। কিন্তু এই পদ্ধতি আদতে বড়দের হাত দিয়ে মাপার জন্য সবচেয়ে জুতসই। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তুমি একদিন সূর্যের নিচে হাত রেখে ঘড়ি দেখে যাচাই করে নাও তোমার একেকটি আঙুল সমান কত মিনিট। আর তা বের করতে পারলেই অবশিষ্ট দিনের আলো মাপা তোমার কাছে এক কি খুব বড়জোর দুই হাতের মামলা!


01708-411997

(10am-6pm, Phone & WhatsApp)


epaper@prothomalo.com


© স্বত্ব প্রথম আলো 2024 | সম্পাদক ও প্রকাশক: মতিউর রহমানপ্রগতি ইনস্যুরেন্স ভবন, ২০-২১ কারওয়ান বাজার, ঢাকা ১২১৫



সকাল ৭ টার  সংবাদ।  তারিখ: ০৫-০৬-২০২৪ খ্রি:।

 সকাল ৭ টার  সংবাদ। 

তারিখ: ০৫-০৬-২০২৪ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


আজ বসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম বাজেট অধিবেশন - বাজেট পেশ করা হবে আগামীকাল। 


আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস -রাজধানীতে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।


চা শ্রমিকরা আর ভাসমান থাকবে না, তাদের কল্যাণে কাজ করছে সরকার — জাতীয় চা দিবসের অনুষ্ঠানে বললেন শেখ হাসিনা।


বেনজির ও আজিজ আওয়ামী লীগের কেউ না উল্লেখ করে দলের সাধারণ সম্পাদক বললেন, দুর্নীতির বিচার করার সৎসাহস শেখ হাসিনা সরকারের আছে।


দুর্নীতি আর সন্ত্রাসের প্রতীক তারেক রহমানই বিএনপির দুঃশাসনের মুখ — মন্তব্য পররাষ্ট্রমন্ত্রীর।


উপজেলা নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে  ভোটগ্রহণ আজ।


ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলে ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোটের সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ।


ডালাসে টি—টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গতরাতের ম্যাচে নেপালকে ৬ উইকেটে পরাজিত করেছে নেদারল্যান্ডস - আজ নিউইয়র্কে ভারতের মোকাবেলা করবে আয়ারল্যান্ড।


বয়স ধরে রাখার দুটি সূত্রঃ,,, বনি আমিন ফেইসবুক থেকে নেওয়া

 বয়স ধরে রাখার দুটি সূত্রঃ 

-      -      -      -      -

সিডনীতে দরিদ্র লোকদের তালিকা তৈরিতে মেয়েটি দুয়ারে দুয়ারে টোকা মারছে। বয়েস মাত্র ২০ বছর, নাম এলিসা, খাঁটি অস্ট্রেলিয়ান, বিশ্বাবিদ্যালয়ের ছাত্রী। শেষাব্দি আমার দুয়ারেও এসে পৌঁছায় আমাকে দরিদ্র তালিকা ভুক্ত করার জন্যে। কারণ বনি আমিন সিডনীর ১টি দরিদ্রতম এলাকায় থাকে। দরজা খুলতেই হয়ে গেল এক ইতিহাস, তার 'বিশেষ বালক বন্ধু' ১জন বাংলাভাষা দক্ষ নেপালী ইউনি ছাত্র। আমার 'মহা ভক্ত' যার কারণে এলিসাও আমাকে চিনে ফেলে, ছবি তোলার জন্যে আবদার করলো। অতঃপর কেন জানি আমাকে এলিসা তার 'দরিদ্র তালিকা'তে নামভুক্ত করতে আর 'সাহস' করেনি। আমাকে বারবার জড়িয়ে ধরে তার বালকবন্ধুকে আমার দুয়ারের সামনে থেকে ভিডিও কল মারে। তার চোখে যে 'ইউরেকা' উচ্ছলতা দেখেছি তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নই। ওর ছোঁয়া আমাকে শিহরিত করেছে। আমার বয়সের দিনপঞ্জিকা যেন হঠাৎ থমকে দাঁড়ালো কিছুক্ষনের জন্যে। 


উল্লেখ্যঃ স্বল্প বয়স্ক মেয়েদের সান্নিধ্য আমার বয়সকে 'ব্রেক মেরে' দেয়, অর্থাৎ বাড়তে দেয় না। চেহারা ও শরীরে বয়স ধরে রাখার জন্যে আমি কখনোই অবসরপ্রাপ্ত লোকদের সাথে আড্ডা বা কথা বলতে স্বাচ্ছন্দবোধ করি না। বিনয়ের সাথে তাদের এড়িয়ে যাই। সে চাকুরীরত অবস্থায় ছিল মহাব্যস্ত, কথা বলার ফুরসত ছিলো না তখন। এখন অবসরগ্রহন করার পর হারিকেন দিয়ে খুঁজে খুঁজে অতঃপর গায়ে পড়ে 'আউট অব ডা ব্লু' আমাকে ফোন করে বসে, 'অরে দোস্ত কেমন আছিস?' ওর 'অবসরপ্রাপ্ত ভালোবাসা'য় আমি মনে মনে হাসি। ওর নাম ও পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর অতি বিনয়ের সাথে আমি ফোনটা কেটে দেই। এমনকি সে যদি আমার শৈশবের বন্ধু বা ক্লাসমেটও হয়ে থাকে তবুও আমি সেই অবসরপ্রাপ্তদের সাথে কথা বলি না। কারণ সে অবসরে এখন লোক খুঁজে বেড়াচ্ছে কথা বলার জন্যে। সাবধান 'যে ব্যাক্তি তার কর্মজীবনে আপনাকে সময় দেয়নি তাকে তার অবসরে আপনি সময় দেবেন না।' সারমর্মঃ বনি আমিন অবসরপ্রাপ্তদের সাথে কথা বলে না। 


মনকে সতেজ ও বয়সকে সবুজ করে ধরে রাখার জন্যে আমি গত ৩৩ বছর অতি যত্নের সাথে দুটি সূত্র মেনে চলছি, (১) আমার বয়সেরও অ-নে-ক ছোট কিন্তু সুন্দর ও সুশ্রী নারীর সান্নিধ্য আমি উপভোগ করি, এবং (২) অবসরপ্রাপ্ত ব্যাক্তিদের বিনয়ের সাথে এড়িয়ে চলি।  [উল্লেখ্যঃ শেখবঙ্গের এমপি শামীম ওসমান বয়সে আমার দু বছরের ছোট, প্রাক্তন সামরিক প্রধান আজিজ আমার দুই বছরের ছোট, বর্তমান আইজিপি মামুন আমার তিন বছরের ছোট, ঢাকার ডিবি হারুন নামে পরিচিত লোকটি আমার ১৬ বছরের ছোট]  ধন্যবাদ


রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫

 রাত ৮টা ৩০ মিনিটের সংবাদ তারিখ ২৫-০৬-২০২৫ আজকের সংবাদ শিরোনাম বিশ্ব পরিবেশ দিবসের উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা --- পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টি...