এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫

ঘরে তৈরি নোগাট বার তৈরির রেসিপি-

 ঘরে তৈরি নোগাট বার তৈরির রেসিপি-


উপকরণ:

 * ১ কাপ চিনি

 * ১/২ কাপ মধু

 * ১/৪ কাপ জল

 * ২ টি ডিমের সাদা অংশ

 * ১ চা চামচ ভ্যানিলা এসেন্স

 * ১/২ কাপ বাদাম (কাজুবাদাম, চিনাবাদাম, পেস্তা ইত্যাদি)

 * ১/২ কাপ শুকনো ফল (কিশমিশ, খেজুর, এপ্রিকট ইত্যাদি)

 * ১ চিমটি লবণ


প্রস্তুত প্রণালী:

১.  প্রস্তুতি:

* একটি বেকিং ট্রেতে পার্চমেন্ট পেপার বিছিয়ে নিন।

* বাদাম ও শুকনো ফলগুলো ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন।


২.  সিরার প্রস্তুতি:

* একটি মাঝারি আকারের সসপ্যানে চিনি, মধু ও জল মিশিয়ে মাঝারি আঁচে গরম করুন।

* মিশ্রণটি ক্রমাগত নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না চিনি পুরোপুরি গলে যায়।

* মিশ্রণটি ফুটে উঠলে, একটি ক্যান্ডি থার্মোমিটার ব্যবহার করে তাপমাত্রা ১১৮-১২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস (২৪৪-২৪৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) পর্যন্ত পৌঁছানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। যদি ক্যান্ডি থার্মোমিটার না থাকে, তাহলে অল্প একটু সিরা ঠান্ডা জলে ফেলে দেখুন, এটা নরম বলের মতো হলে বুঝবেন সিরা তৈরি।


৩.  ডিমের সাদা অংশ ফেটানো:

* একটি পরিষ্কার পাত্রে ডিমের সাদা অংশ ও লবণ নিয়ে ইলেকট্রিক বিটার দিয়ে ফোম তৈরি হওয়া পর্যন্ত ফেটিয়ে নিন।

* ডিমের সাদা অংশ ফোম হয়ে গেলে, গরম সিরা ধীরে ধীরে ডিমের সাদা অংশের সাথে মেশান, ক্রমাগত বিট করতে থাকুন।

* মিশ্রণটি ঘন ও চকচকে হওয়া পর্যন্ত বিট করতে থাকুন।


৪.  নোগাট তৈরি:

* মিশ্রণে ভ্যানিলা এসেন্স, বাদাম ও শুকনো ফল মিশিয়ে নিন।

* মিশ্রণটি দ্রুত পার্চমেন্ট পেপার বিছানো বেকিং ট্রেতে ঢেলে দিন।

* স্প্যাচুলা বা হাতে সামান্য তেল মাখিয়ে মিশ্রণটি সমানভাবে ছড়িয়ে দিন।


৫.  ঠান্ডা করা ও কাটা:

* নোগাট বারটি ঘরের তাপমাত্রায় কমপক্ষে ২-৩ ঘন্টা বা সারারাত ঠান্ডা হতে দিন।

* ঠান্ডা হয়ে গেলে, ধারালো ছুরি দিয়ে পছন্দসই আকারে কেটে নিন।


৬. পরিবেশন:

* ঘরে তৈরি নোগাট বার পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।

কিছু টিপস:

 * বাদাম ও শুকনো ফলগুলো হালকা করে ভেজে নিলে স্বাদ আরও ভালো হয়।

 * নোগাট বারগুলো এয়ারটাইট পাত্রে সংরক্ষণ করুন।

 * আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও শুকনো ফল ব্যবহার করতে পারেন।

 * আপনি যদি চান তাহলে চকোলেট গলিয়ে নোগাট বারের উপরে ছড়িয়ে দিতে পারেন।


এই সহজ রেসিপি অনুসরণ করে আপনি ঘরেই সুস্বাদু নোগাট বার তৈরি করতে পারবেন। উপভোগ করুন!

সফদার ডাক্তার 

 সফদার ডাক্তার মাথাভরা টাক তার

খিদে পেলে পানি খায় চিবিয়ে,

চেয়ারেতে রাতদিন বসে গোণে দুই-তিন

পড়ে বই আলোটারে নিভিয়ে।

ইয়া বড় গোঁফ তার, নাই যার জুড়িদার

শুলে তার ভুঁড়ি ঠেকে আকাশে,

নুন দিয়ে খায় পান, সারাক্ষণ গায় গান

বুদ্ধিতে অতি বড় পাকা সে।


রোগী এলে ঘরে তার, খুশিতে সে চারবার

কষে দেয় ডন আর কুস্তি,

তারপর রোগীটারে গোটা দুই চাঁটি মারে

যেন তার সাথে কত দুস্তি।


ম্যালেরিয় হলে কারো নাহি আর নিস্তার

ধরে তারে কেঁচো দেয় গিলিয়ে,

আমাশয় হলে পরে দুই হাতে কান ধরে

পেটটারে ঠিক করে কিলিয়ে।

কলেরার রোগী এলে, দুপুরের রোদে ফেলে

দেয় তারে কুইনিন খাইয়ে,

তারপর দুই টিন পচা জলে তারপিন

ঢেলে তারে দেয় শুধু নাইয়ে।


ডাক্তার সফদার, নাম ডাক খুব তার

নামে গাঁও থরথরি কম্প,

নাম শুনে রোগী সব করে জোর কলরব

পিঠটান দিয়ে দেয় লম্ফ।

একদিন সককালে ঘটল কি জঞ্জাল

ডাক্তার ধরে এসে পুলিশে,

হাত-কড়া দিয়ে হাতে নিয়ে যায় থানাতে

তারিখটা আষাঢ়ের উনিশে।


কবিতাটি পড়ার আগে তার সম্পর্কে একটু জেনে নেই। 

চল্লিশের দশকে লেখা কবিতাটি গ্রামের পাঠশালায় পড়ে শিখে আজ অনেকেই শহরের শিক্ষক হয়েছেন, তবুও জানা হলোনা সেই সফদার ডাক্তারের স্রষ্টা কে।কার কলম থেকে নিঃসৃত এই কাব্যরস।জ্বি হ্যা তিনি কবি হোসনে আরা।অনেকেই চেনেন না। তিনিও আজ আর নেই। কিন্তু কবিতাটি থাকবে বহুকাল। প্রজন্ন থেকে প্রজন্মের চীরচেনা সফদার ডাক্তার -

#collected

নিজের দায়িত্ব এড়াতে ৫ বছর বয়সে বাবা আমাকে ও মাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল

 নিজের দায়িত্ব এড়াতে ৫ বছর বয়সে বাবা আমাকে ও মাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল। আমার আর মায়ের খরচটা না নাকি তার পক্ষে চালানো সম্ভব ছিল না। তাই সে আমাদের একা ফেলে চলে যায়। মা একটা এনজিওতে চাকরি করতো তা দিয়ে যা রোজকার হতো তা দিয়ে আমার পড়াশোনা আর খাওয়া খরচ চালাত। ছোট্ট একটা টিনশেড এর ঘরে থাকতাম আমরা। বাবা ছেড়ে যাওয়ার পর বাড়িওয়ালা দয়া করে তাদের পুরনো এই টিনশেডের ঘরে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল। কিন্তু আমার বয়স যখন ১২ তখন মাও আমাকে একা করে চলে যায় না ফেরার দেশে। সে নিজের মুক্তি ঠিকই করে নেয় কিন্তু আমাকে ফেলে রেখে যায় একা করে। মা মারা যাওয়ার পর খুব ভেঙে পড়েছিলাম। মা ছাড়া তো আমার আর কেউই ছিল না। চিত্কার করে কেঁদে ছিলাম সেদিন। কেঁদে কেঁদে মাকে অভিযোগ করেছিলাম স্বার্থপরের মত সে কেন আমাকে রেখে একা চলে গেল। তার সাথে করে তো সে আমাকেও নিয়ে যেতে পারতো। কিন্তু আমার সে কান্নায় কোন কিছুই বদলাল না। না মা ফিরে এসেছিল আর না আমাকে নিয়ে গিয়েছিল তার কাছে।

এরপর বড় মামা এসে আমাকে নিয়ে যায়। মামার ওখানে থাকতে শুরু করি। মামাতো দুই ভাই বোনের সাথে আমার খুব একটা বনত না। কোন এক অজানা কারণে তারা আমাকে পছন্দ করত না। আসতে যেতে তাদের কাছে কথা শুনতে হত। মামা মামি অবশ্য কখনো কিছু বলেনি তবে মামি যে আমাকে খুব একটা পছন্দ করত না সেটা বুঝতে পারতাম। তবে এসবের মধ্যে আমার পড়াশোনাটা মামা বন্ধ করেনি। গ্রামের একটা স্কুলে ভর্তি করে দিয়েছিল। পড়াশোনা ভালো হওয়ায় শিক্ষকরাও আমাকে অনেক সহযোগিতা করত। আমাকে তারা ফ্রিতে টিউশনি করাত।


এভাবেই কাটতে লাগলো এক দুই তিন করে পুরো পাঁচটি বছর। এখন আমার বয়স ১৭। এসএসসি পরীক্ষা শেষ হলো কিছুদিন আগেই। ফলাফল প্রকাশ হয়ে গেছে। ভালো রেজাল্ট করেছি ৪.৮০। রেজাল্ট পেয়ে খুব খুশি হয়েছিলাম, ভেবেছিলাম এবার কলেজে উঠব। পড়াশোনা করে নিজের পায়ে দাড়াবো, আরো অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম। কিন্তু আমার স্বপ্নকে ভেঙে দিয়ে মামা আমার জন্য বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসলো। মামাকে বিয়েতে না করার সাধ্য আমার নেই। এতটা বছর তারা আমাকে খাইয়ে-পরিয়ে চলছে। আর কতই বা তারা করবে? নিজের কাছেও খারাপ লাগে অন্যের ঘাড়ে বসে ভাবে খেতে। কিন্তু আমার যে কিছু করার নেই। তাই মামা বলাতেই বিয়েতে রাজি হয়ে যাই। আমি রাজি হওয়াতে মামা যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো। সে হয়তো ভেবেছিল আমি এত তাড়াতাড়ি বিয়েতে রাজি হব না। আমি রাজি হওয়ায় মামীও যেন অনেক খুশি হয়ে গেল। তাদের এই খুশি দেখেই আমার ভালো লেগেছিল। মানুষগুলো তো আমার জন্য কম করল না। সামান্য বিয়ে করাতে যদি তারা এত খুশি হয় তাহলে আমি চোখ বন্ধ করে এ বিয়ে করে নেব।


-------------------


পাত্রপক্ষের সামনে মাথা নিচু করে বসে আছি। বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন মাথার ভেতর ঘুরছে। ভয় ভয়ও লাগছে এইভেবে যদি তারা আমাকে পছন্দ না করে? তাহলে তো মামা মামী খুব কষ্ট পাবেন। এসব যখনই ভাবছিলাম তখনই কানে আসলো একজন খুব মিষ্টি করে বলছেন'


-'মাশআল্লাহ! মেয়ে ভারি সুন্দর। তো মা কি নাম তোমার?' 

এক প্রশ্নে আমি আলতো কন্ঠে উত্তর দেই,


-'তাহিয়ান ইসলাম তাহি।'

-'বাহ ভাবি! তোমার মত তোমার নামটাও খুব মিষ্টি।' 

পাশ থেকে অল্প বয়সী একটি মেয়ে বলে উঠলো। আমি তখনও লজ্জা আর ভয়ে জড়সড় হয়ে বসে আছি।


-'আমাদের মেয়েকে খুব পছন্দ হয়েছে ভাইজান। আপনাদের যদি আমাদের ছেলে পছন্দ হয়ে থাকে এবং আর কোন আপত্তি না থাকে তাহলে আমরা আজি মেয়েকে নিজেদের ঘরে তুলে নিতাম। ঘরের লক্ষী ঘরে তুলতে বেশি দেরি করতে চাইনা।'


এমন কথা শুনে আমি আস্তে করে মাথা তুলে সামনের দিকে তাকালাম। দেখলাম মাঝ বয়সী একজন সুন্দরী মহিলা বসে আছেন। মিষ্টি করে হেসে তিনি মামার সাথে কথা বলছেন বিয়ের ব্যাপারে। মনে মনে ভাবলাম এটাই বুঝি আমার শাশুড়ি! কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে মাথা আবার নিচু করে নিলাম। এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে তারা কী মনে করবে তাই ভেবে।


-'ছেলেকে আর নতুন করে কি দেখব আপা। রাহাতকে তো আমরা আগে থেকেই চিনি। আমাদের ওকে এমনিতেই পছন্দ। নতুন করে আর দেখতে হবে না। আর বিয়ে তেও আমাদের কোনো আপত্তি নেই। এখন থেকে তাহি আপনাদের মেয়ে। আপনাদের যখন ইচ্ছা তখনই নিয়ে যেতে পারেন। আপনারা চাইলে আজই বিয়েটা হোক আমাদের এতে কোন আপত্তি নেই।'


মামার এমন উত্তরের তারা সবাই সন্তুষ্ট হলেন। ছেলে যেহেতু তাদের সাথে আসেনি তাই ঘন্টা খানেক অপেক্ষা করতে হলো। অবশেষে পাত্র কাজিসহ আরো দু তিনজন ব্যক্তি এসে হাজির হলেন। প্রায় রাত ৮ টার দিকে আমাদের বিয়ে হয়ে যায়। তবে এখনো আমি আমার স্বামীকে দেখি নি। দেখার সুযোগটা হয়ে ওঠেনি তবে মামীর মুখে শুনেছি সে দেখতে নাকি যথেষ্ট সুদর্শন। মামি এটাও বলেছে আমার বিয়ে খুব ধনী পরিবারে হয়েছে। হ্যাঁ সে দিন আমি যখন স্কুলে যাচ্ছিলাম তখন রাস্তায় আমার শাশুড়ি মা আমাকে দেখেছিলেন। তখনই নাকি তার অনেক পছন্দ হয়েছিল আমাকে। এরপর খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারে আমার ব্যাপারে। তারপরে সে নিজেই বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসেন মামার কাছে। বাকিটা তো আপনারা জানেন।


রাত দশটার দিকে খাওয়া-দাওয়া শেষে আমার শাশুড়ি আমাকে বলে রেডি হয়ে নেওয়ার জন্য। আজি তারা আমাকে নিয়ে যেতে চান। মামা তাদের সবাইকে অনেক রিকুয়েস্ট করে আজ রাতটা থেকে যাওয়ার জন্য। কিন্তু তারা থাকতে পারবে না। রাহাত মানে আমার স্বামী তিনি আর্মি অফিসার। আজ বিয়ের জন্য সে একদিনের ছুটি নিয়েছিল। যেহেতু এখান থেকে শহরে যেতে হবে আমাদের সেহেতু প্রায় সাত-আট ঘণ্টা জার্নি করতে হবে। তাই তারা এই রাতেই বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। মামাও এখানে আর কিছু বলতে পারেন না। তবে আমি চলে আসার সময় মামা আমাকে জড়িয়ে ধরে অনেক কেঁদেছিলেন। মামির চোখেও আমি প্রথমবার নিজের জন্য পানি দেখেছিলাম। একদিন তার কাছে থাকায় হয়তো মায়া জন্মে গিয়েছিল। মামা মামিকে সালাম করে তাদের থেকে বিদায় নিয়ে আমিও রওনা দেই নিজের নতুন গন্তব্যে।


গাড়িতে বসে আছি, পাশেই আমার সদ্য বিবাহিত স্বামী ড্রাইভ করছেন। এই গাড়িতে শুধুমাত্র আমরা দুজনে আছি বাকিরা অন্য একটা গাড়িতে করে আসছেন। আমার খুব আফসোস হচ্ছে কারন আমি এখনো আমার বিয়ে করা বরের মুখ দেখতে পাইনি। আড়চোখে তাকিয়ে দেখার চেষ্টা করলাম কিন্তু অন্ধকারে ঠিকভাবে কিছুই বুঝতে পারলাম না। হঠাৎ করেই রাহাত গাড়ির ভেতর লাইট অন করে দিল।


-'আমাকে দেখতে চাইছো সেটা আমাকে বললেই হত! তাহলে আগেই লাইট অন করে দিতাম।'


হঠাৎ এ হেন কথায় আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। হাতেনাতে ভাবে ধরা পড়ে যাব কোনোভাবেই বুঝতে পারিনি। লজ্জায় মাথা কাটা গেল। লোকটা কি করে বুঝবো যে আমি তাকে আর চোখে দেখছিলাম! অন্ধকারের জন্য আমিতো দেখতে পাইনি তাকে তাহলে সেই করে দেখল আমি তাকেই দেখছিলাম!


চলবে…….. ( কমেন্ট বক্সে পরবর্তী পর্বের লিংক দেওয়া আছে) 


সূচনা পর্ব

শ্যামাবতি

লাবিবা আল তাসফি

গর্ভবতী মায়ের পুষ্টিগর্ভবতী মায়ের পুষ্টি

 গর্ভবতী মায়ের পুষ্টিগর্ভবতী মায়ের পুষ্টি


স্বাভাবিক অবস্থায় একটি শিশু ২৮০ দিন বা নয় মাস ১০ দিন মাতৃগর্ভে বেড়ে ওঠার পর পৃথিবীর আলো দেখতে পায়। এই সময়ে তার বেড়ে ওঠা ও সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ নির্ভর করে মায়ের কাছ থেকে পাওয়া পুষ্টির ওপর। গর্ভাবস্থায় অপর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ এবং অপুষ্টির কারণে একদিকে যেমন কম ওজনের ও অপুষ্ট শিশু জন্মগ্রহণ করে, তেমনি মায়েরও রক্তশূন্যতা, আমিষের অভাব, দুর্বলতা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এ সময় তাই হবু মায়ের খাদ্যাভ্যাসের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি। তাই প্রতিদিনের সুষম খাদ্য পরিকল্পনা করার সময় কিছু বিশেষ উপাদানের দিকে লক্ষ রাখা উচিত মায়েদের।

আমিষ: স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি আমিষ দরকার হয় এ সময়। ভ্রূণের সঠিক বৃদ্ধি, স্তনগ্রন্থীর বৃদ্ধি ইত্যাদি নিশ্চিত করতে আমিষ প্রয়োজন। দৈনিক ৯০ থেকে ১০০ গ্রাম আমিষ দরকার হবে এ সময়। এই আমিষের মূল উৎস হবে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম, ডাল ও সিমের বিচি।

লৌহ: স্বাভাবিক অবস্থায় একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর দৈনিক ৩০ গ্রাম লৌহ বা আয়রন দরকার হয়, কিন্তু গর্ভকালীন সময়ে দরকার হয় দৈনিক ৩৮ গ্রাম। লৌহ অনেক পরিমাণে পাওয়া যাবে কলিজা, শুকনো ফল, সবুজ সবজি, কালো কচুশাক, পালংশাক, লালশাক, টেংরা মাছ, বিট, গুড়, খেজুর, সফেদা ও টক ফলমূল ইত্যাদিতে।


ফলিক অ্যাসিড: ফলিক অ্যাসিডের অভাবে মায়েদের রক্তস্বল্পতা হতে পারে। এ ছাড়া ফলিক অ্যাসিড সন্তানের জন্মগত বিকলাঙ্গতা প্রতিরোধ করে। গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে চার গুণ বেশি ফলিক অ্যাসিড খাওয়া উচিত। পালংশাক, লেটুস, কলিজা, শুকনো সিমের বিচি, ডিম, ডাল, দুধ ইত্যাদি ফলিক অ্যাসিডের উৎস।


ক্যালসিয়াম: নবজাতকের হাড় ও দাঁত গঠনের জন্য শেষ তিন মাসে প্রচুর ক্যালসিয়াম দরকার হয়। একজন গর্ভবতী নারীর দৈনিক অন্তত এক হাজার মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম খেতে হবে। দুধ ও দই ক্যালসিয়ামের একটি আদর্শ উৎস। এ ছাড়া ডাল, সরিষাশাক, বাঁধাকপি, শালগম, বিট, বাদাম, মাছ এবং ফলের মধ্যে কমলা ও আঙুরে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অনেক।


প্রধান পুষ্টিবিদ, বারডেম হাসপতাল

মুচির গল্প

 মুচির গল্প


একটি শহরে এক মুচি থাকত। তার একটি ছোট দোকান ছিল, যা তার বাড়ির একদম পাশে অবস্থিত ছিল। সেখানেই সে নিজের হাতে জুতো তৈরি করত এবং সেই জুতো বিক্রি করে যা আয় হতো, তাই দিয়ে সে তার পরিবার চালাত।


মুচি অত্যন্ত পরিশ্রম আর নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করত, কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তার জুতো কেনার লোকজন কমে যেতে লাগল। বাধ্য হয়ে তাকে নিজের বানানো জুতো খুব কম দামে বিক্রি করতে হতো। এতে তার সঞ্চিত টাকাও ধীরে ধীরে শেষ হয়ে গেল। এমনকি পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হলো যে তাকে সংসার চালাতে তার স্ত্রীর গয়না পর্যন্ত বিক্রি করতে হল।


এই পরিস্থিতিতে মুচি খুবই হতাশ হয়ে পড়ল। তাকে দুঃখে ডুবে থাকতে দেখে তার স্ত্রী তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলত, “উপরওয়ালা সবকিছু দেখছে, বিশ্বাস রাখো, একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। ভগবান নিশ্চয়ই আমাদের সাহায্য করবে।” স্ত্রীর মুখে এই কথা শুনে মুচি কৃত্রিম হাসি দিত ঠিকই, কিন্তু ভিতরে ভিতরে সে চিন্তায় ডুবে যেত।


এক সময় এমন এল যখন তার দোকানে মাত্র একটি জোড়া জুতোই অবশিষ্ট রইল। নতুন করে জুতো বানানোর মত উপকরণও আর ছিল না। সেই একটি জোড়া জুতোও কেউ কিনতে আসছিল না। অনেকদিন অপেক্ষা করার পর মুচি সেই জুতো নিয়ে বাজারে গেল।


বাজারে গিয়ে সেই জুতো সে বিক্রি করতে সক্ষম হলো। পাওয়া টাকা দিয়ে সে সংসারের কিছু জরুরি জিনিসপত্র কিনল এবং বাড়ি ফেরার পথে তার চোখে পড়ল এক বৃদ্ধা, যিনি খুবই দুর্বল ও ক্ষুধার্ত ছিলেন। মুচি তার প্রতি দয়া করে কিছু টাকা তাঁকে দিয়ে দিল।


এদিকে তার কাছে আর কোনো উপকরণ অবশিষ্ট ছিল না। সে দোকানে ফিরে এলো এবং দেখতে পেল এক কোণায় একটি চামড়ার টুকরো পড়ে আছে। সেই টুকরো থেকে কেবল একটি জোড়া জুতোই বানানো সম্ভব। তাই সে চামড়া কেটে রেখে দিল এবং ভাবল পরের দিন আলো হলে তা দিয়ে জুতো বানাবে।


পরদিন সকালে দোকানে এসে মুচি দেখল, যেখানে সে চামড়ার টুকরো কেটে রেখেছিল, সেখানে এখন একটি সুন্দর জুতো জোড়া তৈরি হয়ে রয়েছে! জুতোটি এতটাই সুন্দর ছিল যে মুচি বিস্মিত হয়ে গেল। সে সঙ্গে সঙ্গেই সেটি নিয়ে বাজারে গেল এবং ভালো দাম পেল। সেই টাকা দিয়ে কিছু দরিদ্র মানুষকে সাহায্য করল এবং বাকিটা দিয়ে আবার জুতো বানানোর উপকরণ কিনে নিল।


সেদিন রাতে সে আরও দুই জোড়া জুতোর জন্য চামড়া কেটে রেখে দিল। পরদিন সকালে আবার দোকানে গিয়ে সে দেখল, ঠিক যেমন আগেরদিন হয়েছিল, এবারও দুই জোড়া সুন্দর জুতো প্রস্তুত রয়েছে।


এইভাবে প্রতিদিন সে চামড়া কেটে রেখে যেত এবং সকালে তৈরি জুতো পেত। এরপর সেগুলো বিক্রি করত। এভাবে তার অবস্থা ধীরে ধীরে ভালো হয়ে উঠল। একদিন মুচির স্ত্রী বলল, “চলো দেখি তো, রাতে কে এসে আমাদের জন্য এত সুন্দর জুতো বানিয়ে দিয়ে যাচ্ছে।”


তারা সেই রাতে দোকানে লুকিয়ে রইল। কিছুক্ষণ পর তারা দেখল, তিনটি ছোট আকারের বামন (ডুয়ার্ফ) দোকানে ঢুকছে জানালার পথ ধরে এবং হাসিখুশি মেজাজে জুতো বানানো শুরু করল। রাতভর তারা কাজ করল এবং সকালে আবার চলে গেল।


এই ঘটনা দেখে মুচি ও তার স্ত্রী সিদ্ধান্ত নিল, যে এই তিন বামনের জন্য কিছু উপহার দিতে হবে। মুচি তার স্ত্রীর কাছে জানতে চাইল, “তাদের জন্য কী উপহার দেওয়া যায়?”


তার স্ত্রী বলল, “তুমি খেয়াল করেছ, তাদের জামাকাপড় আর জুতো অনেক পুরনো। আমি তাদের জন্য নতুন জামা বানিয়ে দেব, আর তুমি নতুন জুতো তৈরি করে দাও।”


পরদিন তারা তিন বামনের জন্য সুন্দর করে জামাকাপড় এবং জুতো তৈরি করল এবং দোকানে রেখে দিল, তবে চামড়া আর রাখল না। সেই রাতে তিন বামন যখন দোকানে এল, তারা নিজেরা উপহারের জুতো ও পোশাক দেখে আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠল। সবকিছু পরে তারা নাচতে নাচতে চলে গেল।


এরপর কয়েকদিন মুচি লক্ষ করল, চামড়া যেমন ছিল তেমনই পড়ে আছে। তখন সে বুঝে গেল, এখন আর বামনেরা আসবে না। তার অবস্থা আগের থেকে অনেক ভালো হয়ে গেছে এবং এখন তাকে নিজের পায়ে দাঁড়াতে হবে।


এই সময়ে মুচির হাতে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা এসে গেছে। সে জানত মানুষ কেমন জুতো পছন্দ করে। সেই অনুযায়ী সে নিজের তৈরি করা জুতো বাজারে বিক্রি করতে লাগল, যা মানুষ খুব পছন্দ করতে লাগল। তার কাজ আবার চলতে লাগল এবং সে স্বাবলম্বী হয়ে উঠল।


গল্প থেকে শিক্ষা:

অন্যের সাহায্য পেলে তার কৃতজ্ঞতা জানানো উচিত এবং তাদের কাছ থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজের পথে চলা উচিত, কেবল তাদের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়া ঠিক নয়।

 #niosnews #motivationalstories #InspirationalStory #motivationalpost #motivationalwords #motivationalsotry #inspiration #inspirationalquotes #motivationalquotes #inspirational #motivation #motivationalstory

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ০৮-০৪-২০২৪ খ্রি:

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ০৮-০৪-২০২৪ খ্রি:


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


ঢাকায় চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু - নতুন উদ্যোক্তাদের সহায়তা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নয়শো কোটি টাকার স্টার্ট-আপ তহবিল গঠনের উদ্যোগ।


বাংলাদেশি পণ্যের ওপর আরোপিত নতুন শুল্কহার তিন মাসের জন্য স্থগিত চেয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে চিঠি দিলেন প্রধান উপদেষ্টা।


‘জাটকা ধরা বন্ধ হলে, ইলিশ উঠবে জাল ভরে’- প্রতিপাদ্যে আজ শুরু হচ্ছে জাটকা সংক্ষরণ সপ্তাহ।


গাজায় ইসরাইলি দখলদার বাহিনীর অব্যাহত গণহত্যা ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ।


দেশের বিভিন্ন শহরে দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরের সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তারে পুলিশের মহাপরিদর্শকের নির্দেশ।


পারমাণু চুক্তি নিয়ে ইরানের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা শুরু - আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠক।


পাল্টা শুল্ক-ব্যবস্থা প্রত্যাহার না করলে চীনা পণ্যের উপর অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।


বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের নতুন ফিল্ডিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেলেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার জেমস প্যামেন্ট।

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ : ০৭-০৪-২০২৪ 

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ : ০৭-০৪-২০২৪ 


আজকের সংবাদ শিরোনাম:


দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে আজ ঢাকায় শুরু হচ্ছে চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন।


যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপে দেশের অর্থনীতিতে যে প্রভাব পড়বে তা সামাল দেওয়া কঠিন হবে না – বললেন অর্থ উপদেষ্টা।


বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের প্রেক্ষিতে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে দুটি চিঠি পাঠানো হবে যুক্তরাষ্ট্রে - জানালেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।


গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য সুপারিশ কার্যকরের জন্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের আন্তরিকভাবে কাজ করার আহবান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার।


প্রবাসী আয়ের নতুন রেকর্ড – দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তিনশো ২৯ কোটি ডলার রেমিটেন্স এসেছে মার্চ মাসে। 


সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন। 


গাজা উপত্যকা থেকে ১০টি রকেট ছোড়ার পর কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশনা দিলেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী।


দেশের ৮টি বিভাগে স্পোর্টস হাব নির্মাণ করবে সরকার – জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসের অনুষ্ঠানে জানালেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা।

রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ। তারিখ: ০৬-০৪-২০২৫ খ্রি:।

 রাত ৮ টা ৩০ মিনিটের সংবাদ।

তারিখ: ০৬-০৪-২০২৫ খ্রি:।


আজকের শিরোনাম:


বাংলাদেশি পণ্যের ওপর মার্কিন শুল্ক আরোপের বিষয়ে উপদেষ্টা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত - এ বিষয়ে মার্কিন প্রশাসনের কাছে সরাসরি বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরবেন অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস।


যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের ফলে দুশ্চিন্তার করার কোন কারণ নেই - বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ডক্টর খলিলুর রহমান।


ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের নতুন দিকচিহ্ন তৈরি করতে চায় উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানালেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর প্রস্তাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া নেতিবাচক ছিল না।


জাতিগত বিভেদ না করে সম্প্রীতি বজায় রেখে সহাবস্থানের মাধ্যমে বসবাস করতে সকলের প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টার আহ্বান। 


পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে টানা নয় দিনের ছুটি শেষে আজ খুলছে সব সরকারি, বেসরকারি অফিস।


মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কারোপসহ বিভিন্ন পদক্ষেপের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপজুড়ে বিক্ষোভ।


পাকিস্তানের লাহোরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই পর্বের প্রস্তুতি ম্যাচে আজ স্কটল্যান্ডের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।

সকাল ৭টার সংবাদ  তারিখ ০৬-০৪-২০২৪ 

 সকাল ৭টার সংবাদ 

তারিখ ০৬-০৪-২০২৪ 


আজকের সংবাদ শিরোনাম


বাংলাদেশি পণ্যের ওপর মার্কিন শুল্ক আরোপের বিষয়ে উপদেষ্টা ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক অনুষ্ঠিত - এ বিষয়ে মার্কিন প্রশাসনের কাছে সরাসরি বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরবেন অধ্যাপক ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস। 


যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের ফলে দুশ্চিন্তার করার কোন কারণ নেই - বললেন প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ডক্টর খলিলুর রহমান। 


ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের নতুন দিকচিহ্ন তৈরি করতে চায় উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানালেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠানোর প্রস্তাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া নেতিবাচক ছিল না।


 জাতিগত বিভেদ না করে সম্প্রীতি বজায় রেখে সহাবস্থানের মাধ্যমে বসবাস করতে সকলের প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টার আহ্বান। 


পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে টানা নয় দিনের ছুটি শেষে আজ খুলছে সব সরকারি, বেসরকারি অফিস। 


মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কারোপসহ বিভিন্ন পদক্ষেপের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপজুড়ে বিক্ষোভ। 


পাকিস্তানের লাহোরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাই পর্বের প্রস্তুতি ম্যাচে আজ স্কটল্যান্ডের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশ।

আমার প্রথম সন্তানকে.........❤️ যাকে পেয়ে আমি প্রথম মা হয়েছি....

 আমার প্রথম সন্তানকে.........❤️


যাকে পেয়ে আমি প্রথম মা হয়েছি....


যে মুহূর্তে তোমার হৃদস্পন্দন প্রথমবার শুনেছিলাম, আমার পৃথিবী এমনভাবে বদলে গিয়েছিল যা আমি কখনও কল্পনাও করিনি। তুমি আমাকে শিখিয়েছ সেই শক্তি, যা আমার ছিল বলে জানতাম না; সেই ধৈর্য, যা আমার প্রয়োজন হবে বুঝিনি; এবং এক গভীর ভালোবাসা, যা আমার পুরো অস্তিত্বকে নতুনভাবে গড়ে তুলেছে।❤️


তোমার সঙ্গে আমি সবকিছুর প্রথম স্বাদ পেয়েছি—তোমার ছোট্ট লাথি, তোমার প্রথম কান্না, তোমার হাসি, আর সেইসব দীর্ঘ, নিদ্রাহীন রাত, যা এক অদ্ভুত মায়াবী অনুভূতি এনে দিত। এবং এক অবিস্মরণীয় মুহূর্তে, আমি বুঝতে পারলাম, তোমাকে সারাজীবন সীমাহীন ভালোবাসব।❤️


জীবন আমাদের যেখানেই নিয়ে যাক না কেন, তুমি সবসময় এই আশ্চর্য যাত্রার শুরু। তুমি আমাকে নিখাদ ভালোবাসার অর্থ শিখিয়েছ। তুমি আমাকে মা বানিয়েছ। আর এজন্য আমি তোমাকে চিরকাল ভালোবাসব এবং আগলে রাখব।

----------------------------------------------

এ কথা কখনো ভুলে যেও না। 💖


--------------------------------------------------------------------------------------------


cp

জানা প্রয়োজন গায়রত কী? *******************

 ★জানা প্রয়োজন গায়রত কী? ************************** প্রিয় নবীজীর সাহাবীরা তাদের স্ত্রী'র নাম পর্যন্ত পরপুরুষকে বলতো না। এটাই গায়রত।তথা-(...