পুরু* ষাঙ্গের প্রথম স্পর্শ!
-পেয়েছিলাম ১৫ বছর বয়সে। যখনি যৌবনে পা রাখি ঠিক তখনি রাকিব আমাকে এক প্রকার জোর করেই দ র্ষ*ন করেছিলো।
-রাকিব হচ্ছে আমার মামাতো ভাই, তো একদিন মায়ের কাছে বায়না ধরলাম মা আমি মামার বাসায় ঘুরতে যাবো।
-মা বলেছিলো না আমি যখন যাবো তোকে সাথে নিয়েই যাবো। কিন্তু আমি হার মানার পাত্রি ছিলাম না। আমি এক প্রকার জোর করেই মামার বাসায় বেড়াতে আসি।
- আসার সময় মা শুধু বলেছিলো যে মেয়ে বাবা মার কথা শুনে না যাই হোক আল্লাহ্ তার ভালো করেনা। এই কথাটি শুনে আমি হেসে বলেছিলাম।
- শগুনের দোয়ায় কি মা গরু মারা যায়। এই কথাটি শোনার পরে মা আর কোন কথাই বলেনি। তাই আমি ও কোন প্রকার আর কথা না বাড়িয়ে মামার বাসায় চলে আসি।
এসেই দেখি মামি বসে আছে।
-আসসালামু ওয়ালাইকুম মামি কেমন আছেন?
-ওয়ালাইকুম আসসালাম! আরে পাখি যে। হঠাৎ করে কোন খোজ খবর না দিয়েই আসলি যে।
( ওহ হ্যা আমার নাম কিন্তু পাখি বলতেই ভূলে গিয়েছিলাম )
পাখি: মামি মনটা ভিষন খারাপ ছিলো। বাসায় কিচ্ছু ভালো লাগতেছিলো না মাকে বললাম মা মামা মামির বাসায় যাই। তো মা বললো যে আমি যখন যাবো তখন সাথে নিয়ে যাবো। আমি বললাম না আমি আজকেই যাবো। আর আজকেই আসলাম তাও আবার জোর করে।
মামি : হুম এসেছো খুব ভালো করেছে। এখানে থাকো দেখবা অটোমেটিক মন ফ্রেশ হয়ে গেছে।
পাখি : হুমম। আচ্ছা মামি রাকিব ভাইয়া কোথায় দেখতেছি না যে।
তো পাখির কথা শুনে ওর মামি রাকিব কে ডাকতেছে।
মামি : রাকিব এই রাকিব বাহিরে আয় দেখ কে এসেছে।
একটু পরে রাকিব আসে।
রাকিব : কি হয়েছে মা ডাকতেছো কেনো।
মামি: পাখি এসেছে ওকে গেস্ট রুমে পাঠিয়ে দিলাম যা দেখা করে আয়।
রাকিব : ঠিক আছে মা যাচ্ছি।
এর পরে সোজা রাকিব গেস্ট রুমে চলে আসে। এসেই দেখে যে পাখি পোশাক চেন্স করতেছে। এটা দেখে রাকিব একটু গালা হাসর দেয়।
গালা হাসরের শব্দ পেয়ে পাখি চমকে উঠে আর নিজের পোশাক ভালো করে।
পাখি : ভাইয়া তুমি কখন আসলে রুমে।
রাকিব : এই তো এই মাত্র আসলাম এসেই দেখি তুই.......? থাক আর লজ্জা পেতে হবে না। আমি কিচ্ছু দেখিনাই।
রাকিবের এমন কথায় পাখি একটু লজ্জা পেয়ে যায়।
পাখি : হুমম ঠিক আছে। তুমি কেমন আছো।
রাকিব : হুম ভালো আছি রে তুই।
পাখি: হুম ভালো আছি আমি ও। তুমি তো অনেক বড় হয়ে গেছো।
রাকিব : তুই ও অনেক বড় হয়েছিস। আর অনেক সুন্দর বটে হয়েছিস।
পাখি : থাক পাম দিতে হবে না আর।
রাকিব : পাম না রে সত্যি বলতেছি। মনে ত হয় 4/5 Bf বানাইছিস।
পাখি: আরে তুমি কি যে বলো না। আমি ত এখনো ছোট্ট প্রেমেই করিনাই।
রাকিব : আচ্ছা থাক পরে কথা হবে। তুই চেন্স কর সব কিছু আমি গেলাম আমার রুমে।
এর পরে রাকিব রুমে এসে ভাবতে থাকে পাখির সেই পোশাক চেন্স করার দৃশ্য । উফফ কি যে ভালো লাগতেছিলো কেনো যে গালা হাসর দিতে গলাম। আর এই চান্স কি কখনো পাবো। কেমন করে হয় হোক পাখি কে পটাতেই হবে সেই জি*নিস হয়েছে দেখতে?
এই ভবতেছে আর পরতেছে। পরায় যেনো মনেই আসতেছে না পাখিকে দেখার পর থেকে। মাথায় শুধুমাত্র একটা চিন্তাই আসতেছে কেমন করে হয় হোক পাখির সাথে শারী*রিক সম্পর্ক করতেই হবে?
-যেই ভাবা সেই কাজ।
রাতে যখন সবাই খাওয়া দাওয়া করে নিজ নিজ রুমে ঘুমিয়ে পরে এই ফাকে রাকিব ঠিক রাত যখন 12 টা বাজে সোজা পাখির রুমে চলে যায়।
-কিন্তু গিয়ে দেখে দরজা লক করা ভিতর থেকে। আবার নিজের রুমে এসে রাকিব এক্সট্রা যে চাবি থাকে ওই চাবি নিয়ে গিয়ে দরজার লক খুলে ভিতরে ডুকে।
আবার লক করে দেয় যাতে কেউ বুজতে না পারে ভিতরে কেউ আছে।
-তো ভিতরে এসে দেখে যে পাখি ঘুমের ঘোড়ে আছে। এই অবস্থায় যেনো পাখি কে একটি ঘুমন্ত পরি মনে হচ্ছিলো।
এই সব দেখে রাকিব আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারে না। সোজা গিয়ে পাখির শরীরের উপর উঠে পরে ইচ্ছে মতো পাখি কে কিস করতে থাকে গলায়, ঘাড়ে, বিভিন্ন স্থানে। যখনি পখির ঠোটে কিস করতে ধরেছে ঠিক তখনি পাখি জেগে উঠে।
পাখি: এইইইইই কে আপনি আর আমার রুমে কি করতেছেন। ছারুন আমাকে ।
পাখির এমন চিল্লাচিল্লি শুনে রাকিব হাত দিয়ে মুখ চেপে ধরে আর বলতে থাকে।
রাকিব : এই পাখি আমি রাকিব।
পাখি : তুমি আমার রুমে এসে কি করতেছো এই সব হ্যা তোমার লজ্জা করে না।
রাকিব : এই বেশি কথা বলিশ না। আমি যা করতেছি করতে দে না হলে।
পাখি : না হলে কি হ্যা। ছি: ছি : ছি : তোমার মন মানুষিকতা এতোটাই খারাপ।
রাকিব : চুপ কর যদা চুপ না করিশ তো। এখানেই মে*রে ফেলবো বালিশ চাপা দিয়ে।
পাখি : প্লিজ আমাকে ছেরে দাও।আমি তোমার বোন হই।
রাকিব : আবার কথা বলিশ। আর একটি কথা বললে মে*রে ফেলবো বললাম?
তো রাকিবের এমন কথায় পাখিও ভিষন ভয় পেয়ে যায়। কারন যেই ছেলের সাহস এই রকম সে পারে না এমন কোন কাজ নেই করতে।
এর পরে পাখি আর একটি কথা ও বলে না চুপ চাপ কান্না করতে থাকে আর এ দিকে রাকিব পাগলা কুত্তার মতো পাখির সাথে শারীরিক মেলা মেশা করতে থাকে।
প্রায় ১ ঘন্টা পরে পাখি কে ছেরে দেয়। নিজের খায়েশ মিটিয়ে।
রাকিব : এই কথা যদি কেউ জানে তোর খবর খারাপ আছে। আর যদি ও বলিশ তোর মান সন্মান সব যাবে আমার কিচ্ছু হবে না। মাথায় রাখিস এই কথা।
এটা বলেই রাকিব আবার দরজা খুলে নিজের রুমে চলে আসে।
পাখি যেনো এই সব বিশ্বাস এই করতে পারতেছিলো না। কারন রাকিব কে অনক ভালো ছেলে মনে করেছিলো। আর সেই ছেলেই কিনা ছি : ভাবতে লজ্জা লাগতেছে।
-পাখি মনে মনে ভেবে রাখে সকাল বেলায় মামি কে সব কিছু বলে দিবো। এতে আর যাই হোক রাকিবের সাথে বিয়েটা হবে। না হলে এই মুখ কাওকে দেখাইতে পারবো না।
এটা ভেবে সেই রাতে পাখি কোন রকমে ঘুমিয়ে পরে।
-ত পরের দিন সকাল এলায় উঠেই পাখি সোজা মামির কাছে যায়।
মামি : কি রে পাখি এত সকাল সকাল উঠলি যে।
পাখি : মামি রাকিব ভাইয়া না।
মামি : রাকিব কি করেছে দুষ্টুমি করেছে।
পাখি : না মামি কাল রাতে ঘুম যাওয়ার পরে রাকিব ভাইয়া আমার রুমে এসে আমার সাথে.... শারীরিক মেলা মেশা করেছে।
এটা শুনার পরে যেনো রাকিবের মা শরীর এ 140° ভোল্টের শর্ট খায়।
মামি : এই কি বলেছিস এই সব মাথায় আছে তর হ্যা। আমার ছেলের নামে মিথ্যা অপোবাদ দিস লজ্জা করতেছ না। তর রুম ত লক করা ছিলো রাকিব কেমনে ডুকবে হ্যা। আর একসট্রা চাবি যেটা ওটা আমার রুমেই আছে।
পাখি : মামি বিশ্বাস করো আমার কথা।
মামি: ওহ আমি বুজে গেছি তর সব প্লান, তুই অন্য ছেলের সাথে রাত কাটাইছিস! এখন পেটে বাচ্চা আসবে কি করবি ভেবে না। পেয়ে আমাদের বাসায় এসেছিস আর আমার ছেলেকে ফাসাইতে চাচ্ছিস? এখন বুজলাম তর মা আসতে দেয়নি তবুও কেনো তুই জোর করে এসেছিস।
পাখি : মামি এ সব কিচ্ছু না রাকিব......?
মামি : এক দম চুপ তর মা বাবা কে ফোন দিয়ে ডাকতেছি ওয়েট।
এর পরে রাকিবের মা পাখির মা বাবা কে ফোন দিয়ে সব টা খুলে বলে। এই কথা শুনার পরে তো ওরাব অবাক হয়ে যায়।
প্রায় 20 মিনিট পরে পাখির মা এসেই সোজা,,,,,,,,,,
পরবর্তী পর্বের জন্যে অপেক্ষায় থাকুন ধন্যবাদ ? ভূল তূটি ক্ষমা করবেন। কেমন হয়েছে সবাই কমেন্ট এ জানাবেন আশা করি ♥
গল্প: নষ্ট মেয়ে